সানজানা ভালই বলেছেন। তবে ‘ক্যালরি’ খাবারের একটি উপাদান মাত্র তা ক্যালরি’তেই মাপুন আর জুলে’ই মাপুন তাতে কিছুই যায় আসে না। এই ক্যালরির উৎস হতে পারে কার্বহাইড্রেড, ফ্যাটি এসিড বা চর্বি এবং প্রোটিন। কার্বহাইড্রেড এর দ্বিগুণ ক্যালরি পাওয়া যায় ফ্যাটি এসিড ও প্রোটিন থেকে। প্রোটিনের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হচ্ছে, তাত্থেকে প্রাণিদেহ নিজেদের দেহের ক্ষয়পূরণ ও নূতন কোষ তৈরির জন্য বিভিন্ন এমিনো এসিডস প্রস্তুত করে। অর্থাৎ প্রোটিন ছাড়া কার্বহাইড্রেড ও চর্বি প্রাণিদেহের ইঞ্জিন চালু রাখলেও বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করতে পারবে না। খাবারের অন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলি হচ্ছে মিনারেলস, ভিটামিনস। এদের কাজ হচ্ছে সারাদেহের সমস্ত প্রক্রিয়াকে চালু রাখতে প্রোটিনের যোগান দেয়া। মানব দেহে এই প্রোটিনের পরিমাণ ১৬%। এদের কাজ হচ্ছে জিহ্বার স্বাদ গ্রহন, ঘ্রান শক্তি, শ্রবন শক্তি, দৃষ্টিশক্তি, রক্ত কণিকা প্রস্তুত, লিভারের কম্প্লিমেন্টস সিস্টেম তৈরি, রোগ প্রতিরোধক প্রস্তুত ইত্যাদি অজস্র কাজ করে। তার মানে আমরা খাদ্যগুণের হিসাব করতে ক্যালরির হিসাব করলেও, শুধুমাত্র ক্যালরির জন্য আমরা খাদ্য গ্রহন করি না। ক্যালরি ছাড়াও এমিনো এসিডস, ভিটামিনস, মিনারেলস, ফাইবার ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানও আমরা খাদ্য থেকেই পেয়ে থাকি।
আমি মনে করি বিন্দাস খাব। কিন্তু খারাপ খাবার থেকে দূরে থাকব। আমি মনে করি, যে খাবার হজম করতে কেমন ক্যালরি খরচ হয় তা বলার সময় এসেছে। আর আমরা এখন যে যুগে এসেছি এখন ভাল খাবার পাওয়া মুস্কিল। তাই আমাদের উচিত ভাল খাবার পেলে ভাল করে খাওয়া।
মাঝে কিছুদিন ক্যালরি মেপে খেতাম ওজন বাড়ানোর জন্য ওজন বাড়া তো দুরে কথা শুধু পেট মোটা হয়ছিলো এবং শরীর সব সময় খারাপ থাকতো এখন তিন বার সাভাবিক মানু যা খায় তায় খায় দু মুঠো ভাত এবং দুই একদিন ফলমূল খায় এখন আমি সুস্থ আমার ওজন কম ছিলো এই মাসে দুই কেজি বাড়ছে
ক্যালোরি শুধু হিসাব করলেই চলবে না। ক্যালোরি এর উৎস ঠিক রাখতে হবে এবং কার কতটা প্রয়োজন সেটা জানতে হাবে এবং খাবার থেকে ক্যালোরির পাশাপাশি নিউট্রিশন ঠিক মত আসতেছে কিনা সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।
একটা গরু সারাদিন শুধু ঘাস খায়, তারপরও গরুটা এত মোটা কেন? এটাতো কোকাকোলা খায়না, ফ্রেন্স ফ্রাই ও খায় না, আর বার্গার ও খায় না? আবার বাচ্চা হওয়ার পর একই গরু একই পরিমাণ খাবার খেয়ে অনেক বেশি মোটা হয়ে যাচ্ছে সেটা কেন?
গরিলা শাকাহারি হওয়ার পরেও কত স্বাস্থ্য খেয়াল করেছেন? দুনিয়ার সব প্রাণী আর অপ্রাণী একে অপরের সাথে সংযুক্ত এইটা ই ডারউইনের আবিষ্কার। এদের মাঝে যেমন মিল আছে একইভাবে অমিলও আছে। যেমন আপনি আর আমি দুই জনে ই মানুষ, দুই জনের শরীরে রক্ত আছে একই ভাবে আমাদের পরিচয় ভিন্ন ভিন্ন। চেহারা ভিন্ন, নাম ভিন্ন। এইডা ই সব চাইতে বড় দার্শনিক বিষয়, সবই এক। আবার কিছুই এক না।
সেটাকে বলে,BMI=(height)²/weight আপনি এর সূত্র এপ্লাই করে, আপনি জানতে পারবেন, আপনার ওজন ঠিক আছে কিনা, যদি ২০-২৫ এর মধ্যে হয়, মনে করবেন আপনার ওজন ঠিক আছে, যদি আরো বেশি হয়, মনে করবেন আপনি মোটা
খুব গুরুত্ত্বপূর্ণ। যেটি সম্পর্কে সিরিজ করে আরও পর্ব দেখতে চাই।
সানজানা ভালই বলেছেন। তবে ‘ক্যালরি’ খাবারের একটি উপাদান মাত্র তা ক্যালরি’তেই মাপুন আর জুলে’ই মাপুন তাতে কিছুই যায় আসে না। এই ক্যালরির উৎস হতে পারে কার্বহাইড্রেড, ফ্যাটি এসিড বা চর্বি এবং প্রোটিন। কার্বহাইড্রেড এর দ্বিগুণ ক্যালরি পাওয়া যায় ফ্যাটি এসিড ও প্রোটিন থেকে। প্রোটিনের অন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হচ্ছে, তাত্থেকে প্রাণিদেহ নিজেদের দেহের ক্ষয়পূরণ ও নূতন কোষ তৈরির জন্য বিভিন্ন এমিনো এসিডস প্রস্তুত করে। অর্থাৎ প্রোটিন ছাড়া কার্বহাইড্রেড ও চর্বি প্রাণিদেহের ইঞ্জিন চালু রাখলেও বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করতে পারবে না। খাবারের অন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলি হচ্ছে মিনারেলস, ভিটামিনস। এদের কাজ হচ্ছে সারাদেহের সমস্ত প্রক্রিয়াকে চালু রাখতে প্রোটিনের যোগান দেয়া। মানব দেহে এই প্রোটিনের পরিমাণ ১৬%। এদের কাজ হচ্ছে জিহ্বার স্বাদ গ্রহন, ঘ্রান শক্তি, শ্রবন শক্তি, দৃষ্টিশক্তি, রক্ত কণিকা প্রস্তুত, লিভারের কম্প্লিমেন্টস সিস্টেম তৈরি, রোগ প্রতিরোধক প্রস্তুত ইত্যাদি অজস্র কাজ করে। তার মানে আমরা খাদ্যগুণের হিসাব করতে ক্যালরির হিসাব করলেও, শুধুমাত্র ক্যালরির জন্য আমরা খাদ্য গ্রহন করি না। ক্যালরি ছাড়াও এমিনো এসিডস, ভিটামিনস, মিনারেলস, ফাইবার ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ উপাদানও আমরা খাদ্য থেকেই পেয়ে থাকি।
আমি মনে করি বিন্দাস খাব। কিন্তু খারাপ খাবার থেকে দূরে থাকব। আমি মনে করি, যে খাবার হজম করতে কেমন ক্যালরি খরচ হয় তা বলার সময় এসেছে। আর আমরা এখন যে যুগে এসেছি এখন ভাল খাবার পাওয়া মুস্কিল। তাই আমাদের উচিত ভাল খাবার পেলে ভাল করে খাওয়া।
BBC doing fantastic job. Love you from the bottom of my heart.
মাঝে কিছুদিন ক্যালরি মেপে খেতাম ওজন বাড়ানোর জন্য ওজন বাড়া তো দুরে কথা শুধু পেট মোটা হয়ছিলো এবং শরীর সব সময় খারাপ থাকতো এখন তিন বার সাভাবিক মানু যা খায় তায় খায় দু মুঠো ভাত এবং দুই একদিন ফলমূল খায় এখন আমি সুস্থ আমার ওজন কম ছিলো এই মাসে দুই কেজি বাড়ছে
চর্বি বাড়ছে হয়তো অথবা শুধু পানি
ক্যালোরি শুধু হিসাব করলেই চলবে না। ক্যালোরি এর উৎস ঠিক রাখতে হবে এবং কার কতটা প্রয়োজন সেটা জানতে হাবে এবং খাবার থেকে ক্যালোরির পাশাপাশি নিউট্রিশন ঠিক মত আসতেছে কিনা সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।
খুব সুন্দর কথা বলেছেন❤❤❤
Dhonnobad🎉❤❤❤
love From Narsingdi
tnx
একটা গরু সারাদিন শুধু ঘাস খায়, তারপরও গরুটা এত মোটা কেন? এটাতো কোকাকোলা খায়না, ফ্রেন্স ফ্রাই ও খায় না, আর বার্গার ও খায় না? আবার বাচ্চা হওয়ার পর একই গরু একই পরিমাণ খাবার খেয়ে অনেক বেশি মোটা হয়ে যাচ্ছে সেটা কেন?
গরিলা শাকাহারি হওয়ার পরেও কত স্বাস্থ্য খেয়াল করেছেন?
দুনিয়ার সব প্রাণী আর অপ্রাণী একে অপরের সাথে সংযুক্ত এইটা ই ডারউইনের আবিষ্কার।
এদের মাঝে যেমন মিল আছে একইভাবে অমিলও আছে। যেমন আপনি আর আমি দুই জনে ই মানুষ, দুই জনের শরীরে রক্ত আছে একই ভাবে আমাদের পরিচয় ভিন্ন ভিন্ন। চেহারা ভিন্ন, নাম ভিন্ন।
এইডা ই সব চাইতে বড় দার্শনিক বিষয়, সবই এক। আবার কিছুই এক না।
মেটাবলিজম নামে একটা বিষয় আছে সেটা আপনি জানেন না। তাই এই প্রশ্ন কতছেন।
@@lastorbit বাংলা কি?
হুম! এই জন্যই শিক্ষার প্রয়োজন। স্কুলের লাস্ট বেঞ্চে বসা পঁচা ছাত্রের প্রশ্ন এটা 😂
😆😆😆@@NurAlam-xn6nx
Aj ki earthquakes holo? Sakal 6 am
Especial
আমার বয়স ১৯ হাইট ৫'২ ইনচি ওজন৪৫ কেজি ওজন কি ঠিক আছে নাকি পিলিজ বলবেন
আপনি কি মেয়ে না ছেলে সেটা ও তো বলতে হবে😂😂
মেয়ে বলছি
@@ms.Ontora9876 ও মেয়ে (md rm)
আপনি underweight , আপনার বয়স ও উচ্চতা হিসেবে ৪৬-৬৫ কেজি ওজন স্বাস্থ্যকর ।
সেটাকে বলে,BMI=(height)²/weight আপনি এর সূত্র এপ্লাই করে, আপনি জানতে পারবেন, আপনার ওজন ঠিক আছে কিনা, যদি ২০-২৫ এর মধ্যে হয়, মনে করবেন আপনার ওজন ঠিক আছে, যদি আরো বেশি হয়, মনে করবেন আপনি মোটা
এতো কিছু করার লাগবেণা বাসি খাবোণা পেটের 3/1বাগ খালি 1বাগ পাকা 1বাগ খাবার সরিল সুস্থ আরগাণিক খাবার
Porai British
জাস্ট একই কথা হজবরল করে বলে