দীর্ঘ 9 বছর সহি ওলামাদের ওয়াজ এবং বক্তব্য শুনে আসছি কিন্তু কোরআন পড়ার মতন মন মানসিকতা তৈরি হয়নি ইদানিং কিছু বক্তব্য সামনে আসে কোরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন ডক্টর মতিউর রহমান ওনার কথাগুলি শুনে যেন বিবেকের কাছে ধরা পড়ে গেছি তাই এখন কোরআন পড়তে বাধ্য হলাম এবং কোরআন পড়া শুরু করেছি আলহামদুলিল্লাহ তাই আমি আল্লাহর কাছে প্রানখুলে দোয়া করি আল্লাহর জমিনে যেন এরকম আরো ডাক্তার বানিয়ে মানুষের হেদায়েতের রাস্তা করে দেন যেরকম উদাহরণস্বরূপ বর্তমান যোগের ডাক্তার জাকির নায়েক এবং কোরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন এর কথা গুলোর সাথে অনেক মিল রয়েছে তাই বিবেকবান ব্যক্তিদের একটু শোনা দরকার আমি মনে করি
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও রসূলের অনুগত হও।’ কিন্তু যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে ভালবাসেন না। [১] স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব। সুরা ইমরান 32,55
কোরআন আগে না! হাদিস আগে। তাই কোরআন হলো! মুসলমানদের বাধ্যতামূলক বিশ্বাস যোগ্য কিতাব আর হাদিস হলো ঐতিহাসিক সত্য। তাই কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক কোন হাদিস আমাদের মেনে চলার কোন বাধ্যবাকতা নাই।
ইতিহাস পড়ুন আয়েশা (রা) জীবন দশায় , খারিজি দল সৃষ্টি হয়েছিল যারা শুধু কুরআন মানতো সাহাবীরা তাদের নিয়ে কি মন্তব্য করেছেন তা জানুন। কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা বিশ্বাসী (মুমিন) হতে পারবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারভার তোমার উপর অর্পণ না করে, অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে তাদের মনে কোন দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়। [১] সুরা নিসা আয়াত নং ৬৫ খলিফাদের সমাজে তো সবার হাদিস মুখস্তই ছিল । যখন ইসলাম বিস্তার লাভ করে তখন হাদিস সংরক্ষন করার দরকার অনুভব হয়। আপনি এই চ্যানেলটিতে সার্চ দিন এখানে হাদিসের বৈজ্ঞানিক তথ্য দেওয়া হয়েছে Beautiful Islam বাংলা চ্যানেল। জাল হাদীস যয়ীফ হাদীস সহীহ হাদীসকে গুলো কি? এটি জাতে হলে আগে জানতে হবে সনদ কাকে বলে? ডক্টর জাকির নায়েকের ভিডিও দেখুন মাযহাব সম্পর্কে ইনশাল্লাহ বুঝতে পারবেন। মাশাআল্লাহ তিনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আর-রাহমান এর নাযিলকৃত কিতাব কুরআন পাঠ করলে জানা যায় যে নবী মুহাম্মদ সাঃ এর হুকুম মানা ফরজ। আমাদের সবাইর অহংকার এড়িয়ে চলতে হবে আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে । কুরআনের মধ্যে যে হেদায়াতের দোয়া গুলো আছে সেগুলো বেশি বেশি তেলাওয়াত করব ইনশাআল্লাহ। কুরআন পরিপূর্ণ কিতাব এবং এই কিতাবের মধ্যে বলা আছে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অনুসরণ করার কথা। বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও রসূলের অনুগত হও।’ কিন্তু যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে ভালবাসেন না। [১] স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব। সুরা ইমরান 32,55
কোরআন নিষিদ্ধ করেছে সকল মৃত জীব ,,মরা মাছ তো ঠিকই খায়,, কোরআন বলছে পবিত্রতায় আগে মুখ ধুতে বলছে আপনি কোরআন যদি আগে মানেন পবিত্রতায় হাতের কব্জি আগে কেন ধৌত করেন?? আজব!!!
এই কুরআন হচ্ছে মানব জাতির জন্য বিস্তারিত / সুস্পস্ট ব্যাখ্যা - বর্ণনা ও হিদায়াত - সমাধান এবং আল্লাহর সীমারেখা সমুহ মান্যকারীদের জন্য চুরান্ত মহাসংবিধান। This Quran is a clear explanation for whole mankind and a divine guidance and a grand constitution for those who are cordially conscious about Allah's limits. Al-Imran- 3:138
@@mahmudulmasum418 আপনার জীবনে আপনি কোরআন পড়েন নাই। যদিও পরে থাকেন পড়েছেন প্রতি হরফে ১০ নেকী জন্য। প্রতি হরফে ১০ নেকী এই আশ্বাস দিয়েছে শয়তান। আপনি যেগুলো কুরআনের নেই বলছেন। যদি কুরআনের থাকে। তাহলে আপনি কি কোরআন অস্বীকারকারীর হবেন না?? কুরআন বুঝে পড়লে বুঝতে পারবেন। লেবাসধারী মুসলমান প্রকৃত বিচারে মুশরিক-মুনাফিক-ফাসিক'-এরা আম জনতাকে ধর্মের নামে প্রচলিত হাদিস শিক্ষা দিয়ে আমজনতা কে মুসলিম বানিয়ে রেখেছে। জুব্বা ধারী এই ধর্মীয় গোষ্ঠি দেরকে কক্ষনো বিশ্বাস করবেন না। এদেরকে বিশ্বাস না করে এখনো সময় আছে বুঝে বুঝে কুরআন পড়ুন।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি শেখ হাসিনা নিজে জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি।
পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
@@md.abdulquddus9451 একটা সত্য কথা বলি ভাই,, আমি মানুষ হিসেবে সকল মানুষকেই ভালোবাসি,, তবে হ্যাঁ হুজুরদের বাহ্যিক দিকটা দেখলে আমি একটুও মেনে নিতে পারি না। কারণ তাদের মুখে আছে অজস্র মিথ্যা কাহিনী, এরপর আছে শুধু স্বামী-স্ত্রীর গোপন তথ্য নিয়ে আলোচনা। ওদের আলোচনায় দেখবেন মুখে শুধু মুচকি হাসি আর হাসি,,,,,,,
অধিকাংশ আলেম কোরআন থেকে আলোচনা করেন না। তারা শুধু ফতোয়াবাজি আর সমালোচনায় লিপ্ত থাকে। তাই সাধারণ মানুষ নিজেরাই কোরআন পড়ে বোঝার চেষ্টা করছে। এটাতো দোষের কিছু নয়। কারণ কোরআনকে বোঝার জন্য আল্লাহ একেবারে সহজ করে দিয়েছেন।
হাদিস হচ্ছে নবীজির বাণী।আর এই হাদিস কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক? আপনারা তো নিজেদের নবীজি (সাঃ) এর চেয়ে বেশী জ্ঞানী ভাবতেছেন (আল্লাহ মাফ করুন)।আপনারা আসলে মুর্খের স্বর্গে বাস করছেন।
কোরআন মানলে কেউ গুমরা হয়না। এই কুরআন সম্পর্কে আল্লাহ জিজ্ঞাসিত করবে বিচারের মাঠে। বেহেশতে পাওয়ার একমাত্র পথ কুরআন। আর এই কোরআন যে মানবে সেই হবে মুসলিম। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াত বিক্রি করে খায় তাকে আল্লাহ আগুন খোর বলেছে তার এবাদত কখনো কবুল হবে না আল্লাহর কাছে। আয়াত নম্বর 174 সূরা নম্বর 2
ভাই হাদিস মানলে কোরআন মানা হয় কারণ বিদায় হজের ভাষণে নবী বলছেন দুইটা জিনিস তোমাদের জন্য রেখে গেলাম এক আল্লাহর বাণী এবং আমার দেখানো পথ ।সো নবী যা বলছেন সবই হাদিস তো কোরআনকে মানতে বলা হয়েছে এটাও নবীর হাদিস সুতরাং হাদিস মানলে কোরআন মানা হয়
@@peaceinislam2959 ভাই, আপনারা কোন মুসলিম ভাই, বোনকে কবর দেয়ার জন্য বাঁশ কাটতে দেখেছেন? পাশে যদি ২.৫ হাত নেয়া হয় এবং সে অনুযায়ী বাঁশ কাটা লাগে। এখন প্রথম মাপ নিয়ে যদি বাঁশের সবগুলো টুকরা কাটা হয় তাহলে সবগুলোর সাইজ একই হয়। কিন্তু যদি প্রথম টুকরা দিয়ে ২য় টুকরা, ২য় টুকরা দিয়ে ৩য় টুকরা, ৩য় টুকরা দিয়ে ৪র্থ টুকরা এভাবে কাটা হয়, কাটা শেষে দেখবেন - প্রথমটা থেকে শেষটার দৈর্ঘের অনেক পার্থক্য হয়ে গেছে। ঠিক তেমনিভাবে পবিত্র কোরআনকে প্রথম মাপ ধরে যদি আগাতে থাকেন, তাহলে এতো পার্থক্য হয়না।
You are absolutely right. These so called Moulavi do understand the Quraan as they do not understand the Arabic language , that is why the talk about Hadiths most of which are self made & full of lies & illogical stories, & many contain stories like Hindu mythology. Nawzubillah.
আমরা হাদিস বলতে বুঝি বাণী,কথা।আর তা একমাত্র কুরআন।হাদিস দুই প্রকার যথা-১/ আহ্ছানাল হাদিস(৩৯ঃ২৩)! যা আমি মানতে বাদ্য ! ২/ লাহওয়াল হাদিস (৩১ঃ৬)! যা আমি মানতে বাদ্য নই
Kazi Nazrul, You are mistranslating Quran 31:6 "lahwal Hadees" means - idle talk, mumbo-jumbo, claptrap, not Rasul sa. 's tradition, statement, words, advice, actions, works, explanation. Here, you are playing a trick, ploy, deceit, hoax to deceive, dupe, hoodwink common Muslims. If you DENY, REJECT SAHEEH HADITHS, YOU DENY, REJECT THE QURAN. That will make you a NON MUSLIM. PROOF, evidence from the Quran : 1 Quran 4:150-151- (paraphrased) If you deny, reject Allah and His Rasul sa., you are KAFEER. 2 Quran 4:65 - (paraphrased) If you don't believe, accept, obey Rasul sa. 's verdict, ruling, opinion about any dispute, controversy, any topic , YOU CAN NOT BE MOMIN, MUSLIM, IMANDAR. From where, from which source you will know, learn Rasul sa.'s verdict, judgment, opinion, advice? FROM SAHEEH HADITHS. 3 Quran 4:115 - abridged If you deny, oppose, go against Rasul sa., he will burn in the fire of JAHANNAM. There are more similar verses in the Quran. So, if you deny Saheeh Hadiths, you deny Quran. CASE CLOSED.
আল্লাহর কথা ছাড়া কারু কথা থেকে এলেম নিব না। যেই কেহ কথা বলার অধিকার রাখে।বলতে পারে।তা বেপার।কিন্তু তার কথা যদি আল্লার কথার সাথে মিলে তা আমি গ্রহন করব। যদি না মিলে সেই কথাকে তার কথা মনে করে। দুরে ফেলে দিব। কারন,আমার ঈমান আমাকেই রক্ষা করতে হবে। সেই ব্যক্তি বা আলেম আমার ঈমান রক্ষাকারী নয়।
@@abdullahbinrofik5666 ভাই,আমরা কুরআনের রাসুলকে বিশ্বাস করি।আপনাদের মত মানুষের বানানু চরিত্র রাসুলকে বিশ্বাস করি না। কুরআনে রাসুলের যে সম্মান যে মর্যাদা আল্লাহ দিয়েছেন তা আমরা মানি।যেমন,রাসুল উসুয়াতুল হাসানা,সিরাজুল মনিরা, দায়ী ইলাল্লা, খাতামুন নাবীইনা।মুহাম্মদুর রাসুলউল্লা।ও আমরা ২/১৩৬ আয়াত অনুসারে সকল মবীকে সমমর্যাদা দিয়ে থাকি।নবী ও রাসুলদের মধ্যে কোন প্রার্থক করি না করব ও না।
এখন সঠিক তথ্য প্রকাশ হচ্ছে, আল্লাহ মানলে, আল্লাহর বাণী মানা প্রয়োজন,তর্ক না করে আল্লাহর বাণী কেতাব বুঝার চেষ্টা করা জরুরি। এক জনের দোষ অন্য জনের উপর চাপাবেনা,ভেবে চলুন সম্মুখেই আপনার চলার রাস্তা বন্দ হয়ে আসছে
ঈসা (আঃ) কে আল্লাহ তা'আলা নিজেই তার কাছে তুলে নিয়েছেন এবং কিয়ামতের পূর্বে তিনি আবার আসবেন মর্মে কুরআনে প্রমাণ- [সুরা আল ইমরান-৫৫, সুরা নিসা-১৫৭,১৫৮,১৫৯] আল্লাহ তা'আলা বলেন, اِذۡ قَالَ اللّٰهُ یٰعِیۡسٰۤی اِنِّیۡ مُتَوَفِّیۡکَ وَ رَافِعُکَ اِلَیَّ وَ مُطَهِّرُکَ مِنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ جَاعِلُ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡکَ فَوۡقَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ۚ ثُمَّ اِلَیَّ مَرۡجِعُکُمۡ فَاَحۡکُمُ بَیۡنَکُمۡ فِیۡمَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ স্মরণ করুন, যখন আল্লাহ্ বললেন, হে ঈসা নিশ্চয় আমি আপনাকে পরিগ্রহণ করব(১), আমার নিকট আপনাকে উঠিয়ে নিব(২) এবং যারা কুফর করে তাদের মধ্য থেকে আপনাকে পবিত্র করব। আর আপনার অনুসারিগণকে কেয়ামত পর্যন্ত কাফেরদের উপর প্রাধান্য দিব, তারপর আমার কাছেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে আমি তোমাদের মধ্যে তার মীমাংসা করে দিব।(৩:৫৫) এতে বাহ্যতঃ ঈসা আলাইহিস সালামকেই সম্বোধন করে বলা হয়েছে যে, আপনাকে উপরে উঠিয়ে নেব। সবাই জানেন যে, ঈসা শুধু আত্মার নাম নয়; বরং আত্মা ও দেহ উভয়ের নাম। কাজেই আয়াতে দৈহিক উত্তোলন বাদ দিয়ে শুধু আত্মিক উত্তোলন বুঝা সম্পূর্ন ভুল। কুরআনের অন্যত্রও ইয়াহুদীদের ভ্রান্ত বিশ্বাস খণ্ডন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে (بَلْ رَفَعَهُ اللَّهُ إِلَيْهِ) অর্থাৎ ইয়াহুদীরা নিশ্চিতই ঈসাকে হত্যা করেনি, বরং “আল্লাহ তাকে নিজের কাছে তুলে নিয়েছেন।” [সূরা আন-নিসাঃ ১৫৮] “নিজের কাছে তুলে নেয়া” সশরীরে তুলে নেয়াকেই বলা হয়। আল্লাহ তা'আলা বলেন, وَّ قَوۡلِهِمۡ اِنَّا قَتَلۡنَا الۡمَسِیۡحَ عِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ رَسُوۡلَ اللّٰهِ ۚ وَ مَا قَتَلُوۡهُ وَ مَا صَلَبُوۡهُ وَ لٰکِنۡ شُبِّهَ لَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ لَفِیۡ شَکٍّ مِّنۡهُ ؕ مَا لَهُمۡ بِهٖ مِنۡ عِلۡمٍ اِلَّا اتِّبَاعَ الظَّنِّ ۚ وَ مَا قَتَلُوۡهُ یَقِیۡنًۢا আর আমরা আল্লাহর রাসূল মারইয়াম তনয় ‘ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুশবিদ্ধও করেনি; বরং তাদের জন্য (এক লোককে) তার সদৃশ করা হয়েছিল। আর নিশ্চয় যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, তারা অবশ্যই এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল; এ সম্পর্কে অনুমানের অনুসরণ ছাড়া তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি। (৪:১৫৭) এখানে স্পষ্ট ঘোষণা করা হয়েছে যে, ওরা ঈসা আলাইহিস সালাম-কে হত্যাও করতে পারেনি, শুলেও চড়াতে পারেনি, বরং আসলে ওরা সন্দেহে পতিত হয়েছিল। আল্লাহ তা'আলা বলেন, بَلۡ رَّفَعَهُ اللّٰهُ اِلَیۡهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا বরং আল্লাহ তাকে তার নিকট তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (৪:১৫৮) এই আয়াত দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, আল্লাহ তাআলা নিজের অলৌকিক শক্তি দ্বারা ঈসা (আঃ)-কে জীবিত অবস্থায় সশরীরে আসমানে তুলে নিয়েছেন। বহুধা সূত্রে বর্ণিত হাদীসেও এ কথা প্রমাণিত আছে। এ সকল হাদীস হাদীসের সমস্ত গ্রন্থ ছাড়াও বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে। সে সব হাদীসে ঈসা (আঃ)-কে আসমানে তুলে নেওয়া ছাড়াও পুনরায় প্রলয় দিবসের প্রাক্কালে পৃথিবীতে তাঁর অবতরণ এবং আরো বহু কথা তাঁর ব্যাপারে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তা'আলা বলেন, وَ اِنۡ مِّنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ اِلَّا لَیُؤۡمِنَنَّ بِہٖ قَبۡلَ مَوۡتِہٖ ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یَکُوۡنُ عَلَیۡہِمۡ شَہِیۡدًا ﴿۱۵۹﴾ۚ কিতাবীদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যে তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি ঈমান আনবে না* এবং কিয়ামতের দিনে সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী হবে। (৪:১৫৯) উপরোক্ত আয়াতে আহলে কিতাবদের ব্যাপারে বলা হচ্ছে যে ঈসা আঃ এর মৃত্যুর পুর্বে তারা সবাই তার প্রতি ঈমান আনবে। এখন কথা হলো যে তিনি ঈসা (আঃ) যদি দুনিয়াতে নাই আসেন তবে কিতাবিরা আবার তাকে দেখে ঈমান কিভাবে আনবে? আর এখানে বলাও হচ্ছে যে ঈসা (আঃ) এর মৃত্যুর পুর্বে, তার মানে তিনি আবার দুনিয়াতে আসবেন এবং বসবাস করবেন এবং মারাও যাবেন। * কিয়ামতের পূর্বে ঈসা আঃ যখন অবতরণ করবেন, তখন সে যুগের ইয়াহূদী ও নাসারারা পুরো বিষয়টি উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে এবং সকলেই মৃত্যুর মুহূর্তে তাঁর প্রতি ঈমান আনবে; কিন্তু ফির‘আউনের মত তাদের ঈমান তখন কোন কাজে আসবে না।
ঈসা নবী যে পুনরায় পৃথিবীতে আসবে না তার জন্য একটি আয়াত যথেষ্ট। ৩:৫৫ এই আয়াতটা ভালো করে পড়ুন এবং বুঝতে চেষ্টা করুন সত্য পেয়ে যাবেন। আল্লাহ ঈসা কে বললেন, তোমার মৃত্যুর সময় কাল পূর্ণ করব, তোমাকে আমার কাছে উঠিয়ে নেব, আর কাফেরদের থেকে তোমাকে মুক্ত করবো, তোমার অনুসারীদের কিয়ামত পর্যন্ত বিজয় করে রাখবো, অতঃপর সকলের প্রত্যাবর্তন আমার কাছে, তখন যা নিয়ে মতভেদ করেছিলে তার ফায়সালা করে দিব। ৩:৫৫!!! এখানে তাওয়াফ্ফি অর্থ মৃত্যু/ প্রাণ হরণ করা। এই তাওয়াফ্ফিকা, তাওয়াফ্ফানা , কুরআনের আরো ১০/১২ টা সুরার আয়াতে ব্যাবহৃত হয়েছে যার প্রতিটির অর্থ মৃত্যু/ প্রাণ হরণ করা হয়েছে। এটা সত্য যে খৃষ্টানরা তাকে হত্যা করতে পারে নি, তার মৃত্যুর সময় হয়ে গেছে আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে। মানে কাফেরদের থেকে মুক্ত করেছে। তার অনুসারীদের কিয়ামত পর্যন্ত কাফেরদের উপর জয়যুক্ত করে রাখবে। সকলের মৃত্যু হয়ে আল্লাহর কাছে সমবেত হবে, তখন যা নিয়ে মতভেদ তার মিমাংসা করে দিবেন। যেহেতু তার মৃত্যুর সময় হয়ে গেছে আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে। পুনরায় আসবে এধরনের কথা কোথায় পেলেন?
কোরআন যদি মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান হয় এর মধ্যে আর প্রক্সি তালির প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না।হাদিস বলতে উমাাইয়া,আব্বাসীয়,ফাতেমীয়দের সামাজিক কিছু বিধান আর কিছুটা বিকৃত অবিকৃত ইতিহাস ধরা চলে।
@@titashossain7207 এই কথাটা কোরানেই আছে. কিন্তু আকিদা শব্দটাই কোরানে নাই। কোরানে আছে ইমান। কোরান যে আললার বানি. সেটা কোরানেই আছে. আর কোরান হলো বিশ্বাস। তাই এটা কারো কথায় হবেনা।
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
@Nazrul Mohammed Islam নূন্যতম জ্ঞান থাকলে বুঝতেন। প্রথম হাদীসের দুজন মুসলিম। দ্বিতীয় হাদীসে একজন বিদ্রোহী যে জাহান্নামের দিকে আহ্বান করে। আহলে কুরআন মূর্খ
@@mahmudulmasum418 কিছু না বুঝেই কমেন্টস করতে চলে আসে। আবার তুই তাকারি করে সম্বোধন করে!!! আগে নিজের মূর্খামি কমাও। তোমার ভাষা ঠিক কর। মানুষকে সম্মান দিতে শেখ।
আপনারা কী এটা প্রমান করতে চান কোরআনের চাইতে হাদিস বর,নইলে আল্লাহ র কোরআনের সাথে অন্যকিছূর তুলনাতো হতেই পারে না,যারা মনে করে কোরআন ই জীবন বিধান না ,তারা আল্লাহ র সাথে ঝগরা করে আলেমের বেশ ধরে
হাদিস সত্যায়নের মাপকাঠি কুরআন- রাসুল (সা)বলেন,"আমার হাদিস কুরআনের সাথে মিলিয়ে দেখো,যদি এটি মিলে যায় তাহলে তা আমার কাছ থেকে এসেছে এবং আমি তা বলেছি"।-কানজুল উম্মাল,#৯০৭
এমন মতবাদে সরাসরি আবু জাহেলের মত মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। কুরআনের বিপক্ষে গেলেও হাদীস মানতে হবে, এটা মুশরিকি মতবাদ। হাদীসের বক্তব্যের গ্যারান্টি কি? রসুলুল্লাহ কোন কথা বলেছিলেন তার নিশ্চয়তা কি? কোরআনে না থাকলে আলেমদের মতামত নিন অথবা নিজেই সিদ্ধান্ত নেন।
I have doubt they really read Quran, they start with so called SunaKotha (hadith) and end with it. It clearly mentioned in Quran not to create any sects. They are doing that, probably they did not understand verses or they don't read Quran.
ইমাম সাহেব বলেছেন- আমাদের দেখতে হবে ইলম কার থেকে নিচ্ছি। তাহলে আমার প্রশ্ন দেখা দেয় এদেশের লাখ লাখ মসজিদের ইমাম ও খতিব কি শতভাগ বিশুদ্ধ আলেম। সাধারণ জনগণকে জুমআর মসজিদে যাওয়া হতে বিরত রাখা কি হচ্ছে না এ কথার দ্বারা। সাধারণ মানুষ তার সঠিক ইলম জুমআতে পাবে?
কি চালাক, খুব সুন্দরভাবে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরিয়ে রাশিয়া থেকে লেখা কিতাব বুখারীকে হাদীছ বলে। অথচ আল্লাহ ছূরা যুমারের ২৩ নং আয়াতে কুরআনকেই উত্তম হাদীছ বলেছেন।
@Nazrul Mohammed Islam যুদ্ধক্ষেত্রে আত্মরক্ষার জন্য হত্যা আলাদা কথা। নিজের আত্মরক্ষার জন্য যুদ্ধ করা জায়েজ । তবে রাগের মাথায় একে অপরজনকে খুনাখুনি করা গুনাহ। হাদিসটা কোন প্রেক্ষাপটে বলা হয়েছে হাদিসটা ভাল হবে জানতে হয় । ইনশাআল্লাহ এর পর থেকে না জেনে বুঝে কোন কিছু শেয়ার করবেন না ।এটা তো ফেতনা ছড়াতে পারে। কমেন্টে প্রশ্ন না করে কোন আলেমের কাছে সরাসরি প্রশ্ন করবেন ইনশাআল্লাহ
কিন্তু যারা কোরানের কথা বলছেন. তারাতো কোরআনের বেলায় যুক্তি খুজতেছে না। কিন্তু শুধু হাদিসের বেলায় যুক্তিটা চাচ্ছে. কোরানকে তারা যুক্তি ছাড়াই বিশ্বাস করছে।
কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।" এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
এই ২টা ওলামায়ে আযাযীল এখানে যাঁরা কমেন্ট করেছেন সবার কাছে আমার প্রশ্ন আমি মানুষের বানানো কোন দলিল যেমন বোখারী মুসলিম তিরমিজি সহ দুনিয়ার সমস্ত বই বা কিতাব একমাত্র কোরআন ছাড়া আমি মানলাম না এতে আমার গুনাহ হবে এরকম একটা আয়াত দেখান প্লিজ
কুরআনের সাথে সংশ্লিষ্ট হাদিস আমরা মানতে বাধ্য কিন্তু কুরআনের সাথে সম্পর্কহীন হাদিস কি আমরা মানতে বাধ্য? যাদেরকে আহলে কুরআন বলা হচ্ছে তারা কি বলেছে যে,তারা হাদিস মানে না,,,
বহু হাদীছকে বলা হয় ❝জাল হাদীছ❞, ❝যঈফ হাদীছ❞, ❝ভুল হাদীছ❞, ❝মিথ্যা হাদীছ❞, ❝বানোয়াট হাদীছ❞। হা হা হা, হাদীছের উপাদিগুলো খুব সুন্দর। অধিকাংশ মানুষ এখন আর মিলাদ পড়াইতে ডাকে না।
যত সমস্যার সৃষ্টি বুখারি গং থেকে। বুখারীরা কোরআনের ২৯ সূরার ৫১ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন না। । তাই তারা ৩১ নং সূরার ০৬ নং আয়াত অনুযায়ী সেইসব লাহওয়াল হাদিস সংগ্রহ করেছেন। তাই আল্লাহ ২ নং সূরার ৭৯ নং আয়াতে বুখারী গং-এর উপর আপসোস করেছেন ।
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
#Az-Zukhruf 43..44 নিশ্চয়ই ইহা (কুরআন) তোমার এবং তোমার সম্প্রদায়ের জন্য উপদেশ, তোমাদেরকে অবশ্যই এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। #Al-Jasiyah 45:6 এগুলো আল্লাহর আয়াত, যা আমি আপনার কাছে আবৃত্তি করি যথাযথরূপে। অতএব, আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর তারা কোন কথায় বিশ্বাস স্থাপন করবে? #Al-An'am 6:116 আর যদি আপনি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথা মেনে নেন, তবে তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে বিপথগামী করে দেবে। তারা শুধু অলীক কল্পনার অনুসরণ করে এবং সম্পূর্ণ অনুমান ভিত্তিক কথাবার্তা বলে থাকে। #Al-Baqarah 2:174 নিশ্চয় যারা গোপন করে যে কিতাব আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণ করে, তারা শুধু আগুনই তাদের উদরে পুরে। আর আল্লাহ কিয়ামতের দিনে তাদের সাথে কথা বলবেন না, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। #Al-A'raf 7:3 তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য সাথীদের অনুসরণ করো না। #Al-Baqarah 2:79 যারা নিজেদের হাতে (মনগড়া) কিতাব লেখে, তারপর এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণের জন্য বলে, “এটা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে” তাদের জন্য শাস্তি নির্ধারিত আছে। অর্থাৎ তাদের হাত যা লিখেছে তার কারণে তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে এবং তারা যা উপার্জন করছে তার কারণেও তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে। th-cam.com/video/hYGYufne0T8/w-d-xo.html th-cam.com/video/0Tvq2jKL8Tw/w-d-xo.html
হাদীস সম্পর্কে কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বক্তব্য------------------ ১. সুন্নাহ (হাদীস) ইসলামের দ্বিতীয় মূল উৎস ২. হাদীস না হলে ইসলাম পরিপূর্ণরুপে পালন করা সম্ভব নয় ৩. সত্য বলে জানার পরও কোন হাদীস অস্বীকার করলে ঈমান থাকে না ৪. হাদীসের নামে বানানো কথার মাধ্যমে- অতীতে ইসলামের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করা হয়েছে বর্তমানে করা হচ্ছে ভবিষ্যতেও করা হবে যদি জাতি ব্যবস্থা না নেয় যারা হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করে তারা- হাদীস প্রকৃত বিশ্বাসকারী হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করা ব্যক্তিদের যারা হাদীস অস্বীকারকারী বলে- দুনিয়ায় বেচে গেলেও আখিরাতে কঠিন জবাবদিহির সম্মুখিন হতে হবে
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
হাদিস অর্থ বাণী, আমাদের রাসুল সাঃ আল্লাহর বাণী মেনেছেন, আমরাও আল্লাহর দেয়া বাণী অর্থাৎ কোরআন মানবো,আপনারা আপনাদের ব্যবসা ঠিক রাখার জন্য বানোয়াট কিচ্ছা কাহিনী মেনে চলেন
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না সুরা 32ঃ আয়াত 22, তার চেয়ে যালেম আর কে যাকে, রবের আয়াতের মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় আবশ্যই আমি অপরাধীর কাছথেকে প্রতিশোধ গ্রহন করব। হাদিস আরকুরআন সুরা- 39, আয়াত 23, জাল হাদিস সুরা-31, আয়াত 6, ।
সুরা আল-আনামঃ ১১৪ - তবে কি আমি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন বিচারক অনুসন্ধান করব, অথচ তিনিই তোমাদের প্রতি বিস্তারিত গ্রন্থ অবতীর্ন করেছেন? আমি যাদেরকে গ্রন্থ প্রদান করেছি, তারা নিশ্চিত জানে যে, এটি আপনার প্রতি পালকের পক্ষ থেকে সত্যসহ অবর্তীর্ন হয়েছে। অতএব, আপনি সংশয়কারীদের অন্তর্ভুক্ত হবেন না। সুরা ইউসুফঃ ১ - আলিফ-লা-ম-রা; এগুলো সুস্পষ্ট গ্রন্থের আয়াত।
@@kazalhaque3446 বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও রসূলের অনুগত হও।’ কিন্তু যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে ভালবাসেন না। [১] স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব। সুরা ইমরান 32,55
হাদীস সম্পর্কে কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বক্তব্য------------------ ১. সুন্নাহ (হাদীস) ইসলামের দ্বিতীয় মূল উৎস ২. হাদীস না হলে ইসলাম পরিপূর্ণরুপে পালন করা সম্ভব নয় ৩. সত্য বলে জানার পরও কোন হাদীস অস্বীকার করলে ঈমান থাকে না ৪. হাদীসের নামে বানানো কথার মাধ্যমে- অতীতে ইসলামের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করা হয়েছে বর্তমানে করা হচ্ছে ভবিষ্যতেও করা হবে যদি জাতি ব্যবস্থা না নেয় যারা হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করে তারা- হাদীস প্রকৃত বিশ্বাসকারী হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করা ব্যক্তিদের যারা হাদীস অস্বীকারকারী বলে- দুনিয়ায় বেচে গেলেও আখিরাতে কঠিন জবাবদিহির সম্মুখিন হতে হবে
কোনটা সহি আর কোনটা সহি না এটা কারা ঠিক করেছে। বুখারী!! সে কে?? নবী?? আমরা জানি একমাত্র আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে "আল আমিন" বলা হত. অর্থাৎ তিনি সত্যবাদী ছিলেন। মিথ্যা বলতেন না। বুখারী কোন আলামিন না। সে যে সত্য লিখে গিয়েছে তার গ্যারান্টি কি??
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
আপনারা,যারা আহলে হাদীছ তারা তো কুরআনের থেকে হাদীছকে বেশী গুরুত্ব দেন তারাই ভ্রান্তির মধ্যে আছেন। ঢালাওভাবে হাদীছ অস্বীকার করি না তবে কুরআনের কোন না কোন আয়াতের সাথএ মিল না থাকলে সেই হাদিছটা নিব না।😢
সালামুন আলাইকুম কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!! কোরআনের আলোকে সাহরী খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!! কোরআনের আলোকে ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!! ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!! কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!! কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ??? Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob. th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
#আকিদা #শব্দটাই তো #বিদআত ! কেন ? কারনটা কি ? চলুন দেখি আল্লাহ বলছেন ইমান ,রাসুল বলছেন ইমান আপনাদের কেন আকিদা বলা লাগে ২:১৩৬ قُوۡلُوۡۤا اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰی وَ مَاۤ اُوۡتِیَ النَّبِیُّوۡنَ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۚ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ ۫ۖ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ ﴿۱۳۶﴾ قولوا امنا بالله و ما انزل الینا و ما انزل الی ابرهٖم و اسمعیل و اسحق و یعقوب و الاسباط و ما اوتی موسی و عیسی و ما اوتی النبیون من ربهم ۚ لا نفرق بین احد منهم ۫ۖ و نحن لهٗ مسلمون ﴿۱۳۶﴾ তোমরা বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা নাযিল করা হয়েছে আমাদের উপর ও যা নাযিল করা হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানদের উপর আর যা প্রদান করা হয়েছে মূসা ও ঈসাকে এবং যা প্রদান করা হয়েছে তাদের রবের পক্ষ হতে নবীগণকে। আমরা তাদের কারো মধ্যে তারতম্য করি না। আর আমরা তাঁরই অনুগত’। ৩:৮৪ قُلۡ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلٰۤی اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰی وَ النَّبِیُّوۡنَ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۪ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ ۫ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ ﴿۸۴﴾ قل امنا بالله و ما انزل علینا و ما انزل علی ابرهیم و اسمعیل و اسحق و یعقوب و الاسباط و ما اوتی موسی و عیسی و النبیون من ربهم لا نفرق بین احد منهم ۫ و نحن لهٗ مسلمون ﴿۸۴﴾ বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে আমাদের উপর, আর যা নাযিল হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানদের উপর। আর যা দেয়া হয়েছে মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবীকে তাদের রবের পক্ষ থেকে, আমরা তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করি না এবং আমরা তারই প্রতি আত্মসমর্পণকারী’। ২:২৮৫ اٰمَنَ الرَّسُوۡلُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِ مِنۡ رَّبِّهٖ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ؕ کُلٌّ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ کُتُبِهٖ وَ رُسُلِهٖ ۟ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡ رُّسُلِهٖ ۟ وَ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا ٭۫ غُفۡرَانَکَ رَبَّنَا وَ اِلَیۡکَ الۡمَصِیۡرُ ﴿۲۸۵﴾ امن الرسول بما انزل الیه من ربهٖ و المؤمنون کل امن بالله و ملئکتهٖ و کتبهٖ و رسلهٖ ۟ لا نفرق بین احد من رسلهٖ ۟ و قالوا سمعنا و اطعنا ٭۫ غفرانک ربنا و الیک المصیر ﴿۲۸۵﴾ রাসূল তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত বিষয়ের প্রতি ঈমান এনেছে, আর মুমিনগণও। প্রত্যেকে ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাকুল, কিতাবসমূহ ও তাঁর রাসূলগণের উপর, আমরা তাঁর রাসূলগণের কারও মধ্যে তারতম্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনলাম এবং মানলাম। হে আমাদের রব! আমরা আপনারই ক্ষমা প্রার্থনা করি, আর আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল। ৩:৫৩ رَبَّنَاۤ اٰمَنَّا بِمَاۤ اَنۡزَلۡتَ وَ اتَّبَعۡنَا الرَّسُوۡلَ فَاکۡتُبۡنَا مَعَ الشّٰهِدِیۡنَ ﴿۵۳﴾ ربنا امنا بما انزلت و اتبعنا الرسول فاکتبنا مع الشهدین ﴿۵۳﴾ হে আমাদের রব, আপনি যা নাযিল করেছেন তার প্রতি আমরা ঈমান এনেছি এবং আমরা রাসূলের অনুসরণ করেছি। অতএব, আমাদেরকে সাক্ষ্যদাতাদের তালিকাভুক্ত করুন’।
যারা আল্লাহকে ভালোবাসে তারাই কুরআন এর কথা বলে
ধন্যবাদ আপনাকে
তাহলে নবী মানেন না আপনি
যারা কুরআন দিয়ে কথা বলে তারা সত্যবাদী
Tai naki? Qur'an translate Korte paren?
ভাই আপনার কথা রাইট
Dear Not my word , Said it The Quran .
Vai porashona koren inshallah sothik jante parben tips:Surah Baqarah 137 ayat
তাহলে কি আমরা নামাজ পড়বো না, দাড়ি রাখবো না, নারীদের পর্দার কথা বলবো না? এগুলো তো কোরআন এ নাই। আহলুল কোরআন নাস্তিকের চেয়ে নিকৃষ্ট।
দীর্ঘ 9 বছর সহি ওলামাদের ওয়াজ এবং বক্তব্য শুনে আসছি কিন্তু কোরআন পড়ার মতন মন মানসিকতা তৈরি হয়নি ইদানিং কিছু বক্তব্য সামনে আসে কোরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন ডক্টর মতিউর রহমান ওনার কথাগুলি শুনে যেন বিবেকের কাছে ধরা পড়ে গেছি তাই এখন কোরআন পড়তে বাধ্য হলাম এবং কোরআন পড়া শুরু করেছি আলহামদুলিল্লাহ তাই আমি আল্লাহর কাছে প্রানখুলে দোয়া করি আল্লাহর জমিনে যেন এরকম আরো ডাক্তার বানিয়ে মানুষের হেদায়েতের রাস্তা করে দেন যেরকম উদাহরণস্বরূপ বর্তমান যোগের ডাক্তার জাকির নায়েক এবং কোরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশন এর কথা গুলোর সাথে অনেক মিল রয়েছে তাই বিবেকবান ব্যক্তিদের একটু শোনা দরকার আমি মনে করি
হা ভাই আপনি ঠিক বলছেন, আমিন
@@abdulbaten4431 হা.. জাকির নায়িক বলেন কোরআন ও সহিহ হাদিস মানতে হবে..!!th-cam.com/video/sqa9ajDD4ww/w-d-xo.html
Masallah
ডা. মতিয়ার রহমান নব্য ফেতনাবাজ আহলে কুরআন মুতাজিলা নামক ভ্রান্ত আকিদার প্রচারক কুরআনের ব্যাখ্যা যানতে হলে তাফছিরে ইবনে কাছির পড়ুন।
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
আল কোরানের আলোকে শক্ত করে যে ব্যাক্তি ধরে রাখবে সেই সঠিক পথে আছে ।
সহি হাদিসের কি হবে ভাই কোরআন ও মানতে হবে হাদিস মানতে হবে
কোরআন কে তো আল্লাহ উম্মতের জন্য সহজ করে দিয়েছেন
কোরআন আমার সংবিধান কোরআন ছাড়া কোন কিছুই মানে না
আল্লাহ , তাঁর বান্দাদের কুরআন সহজ করে দিয়েছেন। এটার বাইরে কোন কিতাব নাই।
কুরআন হলো পুর্নাঙ্গ জীবন বিধান আমাদেরকে তো কুরআনকেই মানতে হবে,,,,নবী তো কুরআন অনুযারী চলতো
বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও রসূলের অনুগত হও।’ কিন্তু যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে ভালবাসেন না। [১]
স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব।
সুরা ইমরান 32,55
তাহলে কি আমরা নামাজ পড়বো না, দাড়ি রাখবো না, নারীদের পর্দার কথা বলবো না? এগুলো তো কোরআন এ নাই। আহলুল কোরআন নাস্তিকের চেয়ে নিকৃষ্ট।
Vat patil theke khaben naki thalai niye khaben
আমাদের নবী কোরআন দিয়ে সব করেছেন
@@Ashu-mg6ef৩:৫৫ আয়াত দিয়ে কি বুঝাতে চেয়েছেন?
কুরআনের সাথে ইসলামের নামে অন্য কিতাব পড়লেই শিরিক
ইসলামের একমাত্র বিধান কোরআন
কোরআন আগে না! হাদিস আগে। তাই কোরআন হলো! মুসলমানদের বাধ্যতামূলক বিশ্বাস যোগ্য কিতাব আর হাদিস হলো ঐতিহাসিক সত্য। তাই কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক কোন হাদিস আমাদের মেনে চলার কোন বাধ্যবাকতা নাই।
ইতিহাস পড়ুন আয়েশা (রা) জীবন দশায় , খারিজি দল সৃষ্টি হয়েছিল যারা শুধু কুরআন মানতো সাহাবীরা তাদের নিয়ে কি মন্তব্য করেছেন তা জানুন।
কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা বিশ্বাসী (মুমিন) হতে পারবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারভার তোমার উপর অর্পণ না করে, অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে তাদের মনে কোন দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়। [১]
সুরা নিসা আয়াত নং ৬৫
খলিফাদের সমাজে তো সবার হাদিস মুখস্তই ছিল ।
যখন ইসলাম বিস্তার লাভ করে তখন হাদিস সংরক্ষন করার দরকার অনুভব হয়।
আপনি এই চ্যানেলটিতে সার্চ দিন এখানে হাদিসের বৈজ্ঞানিক তথ্য দেওয়া হয়েছে
Beautiful Islam বাংলা চ্যানেল।
জাল হাদীস যয়ীফ হাদীস সহীহ হাদীসকে গুলো কি?
এটি জাতে হলে আগে জানতে হবে সনদ কাকে বলে?
ডক্টর জাকির নায়েকের ভিডিও দেখুন মাযহাব সম্পর্কে ইনশাল্লাহ বুঝতে পারবেন।
মাশাআল্লাহ তিনি অত্যন্ত সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ আর-রাহমান এর নাযিলকৃত কিতাব কুরআন পাঠ করলে জানা যায় যে নবী মুহাম্মদ সাঃ এর হুকুম মানা ফরজ।
আমাদের সবাইর অহংকার
এড়িয়ে চলতে হবে আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে ।
কুরআনের মধ্যে যে হেদায়াতের দোয়া গুলো আছে সেগুলো বেশি বেশি তেলাওয়াত করব ইনশাআল্লাহ।
কুরআন পরিপূর্ণ কিতাব এবং এই কিতাবের মধ্যে বলা আছে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর অনুসরণ করার কথা।
বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও রসূলের অনুগত হও।’ কিন্তু যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে ভালবাসেন না। [১]
স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব।
সুরা ইমরান 32,55
পাগল
কোরআন এর ব্যাখা দিতে কে এসেছে দুনিয়ায়।যদি কোরআন এর ব্যাখ্যায় হুজুরই যথেষ্ট হয়, তাহলে মুহম্মদ (স) এর দাম কই।উনি কি ছাই করতে এসেছিলেন
কোরআন নিষিদ্ধ করেছে সকল মৃত জীব ,,মরা মাছ তো ঠিকই খায়,, কোরআন বলছে পবিত্রতায় আগে মুখ ধুতে বলছে আপনি কোরআন যদি আগে মানেন পবিত্রতায় হাতের কব্জি আগে কেন ধৌত করেন??
আজব!!!
কোরআনের মূল আকীদার বিরোধী কে কোন হাদীস বর্জন যোগ্য। এটা কোন নতুন বিষয়? সেগুলো জ্বাল হাদীস।
এই কুরআন হচ্ছে মানব জাতির জন্য বিস্তারিত / সুস্পস্ট ব্যাখ্যা - বর্ণনা ও হিদায়াত - সমাধান এবং আল্লাহর সীমারেখা সমুহ মান্যকারীদের জন্য চুরান্ত মহাসংবিধান।
This Quran is a clear explanation for whole mankind and a divine guidance and a grand constitution for those who are cordially conscious about Allah's limits.
Al-Imran- 3:138
তাহলে, কোরআন এ নামাজ নাই দাড়ি রাখা নাই পর্দার বিধান নাই, এখন আমরা আর মুসলিম কিভাবে থাকবো
@@mahmudulmasum418
আপনার জীবনে আপনি কোরআন পড়েন নাই। যদিও পরে থাকেন পড়েছেন প্রতি হরফে ১০ নেকী জন্য। প্রতি হরফে ১০ নেকী এই আশ্বাস দিয়েছে শয়তান।
আপনি যেগুলো কুরআনের নেই বলছেন। যদি কুরআনের থাকে। তাহলে আপনি কি কোরআন অস্বীকারকারীর হবেন না??
কুরআন বুঝে পড়লে বুঝতে পারবেন। লেবাসধারী মুসলমান প্রকৃত বিচারে মুশরিক-মুনাফিক-ফাসিক'-এরা আম জনতাকে ধর্মের নামে প্রচলিত হাদিস শিক্ষা দিয়ে আমজনতা কে মুসলিম বানিয়ে রেখেছে।
জুব্বা ধারী এই ধর্মীয় গোষ্ঠি দেরকে কক্ষনো বিশ্বাস করবেন না।
এদেরকে বিশ্বাস না করে এখনো সময় আছে বুঝে বুঝে কুরআন পড়ুন।
@@mahmudulmasum418 কুরআনে সবই আছে কিন্তু চোখ থাকতে কানা।
@@abdulhannan-xf8nsভাই,তারা হাদিসের কাল চশমা পরে।কুরআনের আয়াত দেখেনা।
ফিতনা ছাড়া কিছু বুঝেনা। কায়দা করে চালিয়ে যান শায়েক। আল্লাহ তায়লা আপনাকে কুরআনের সঠিক বুঝ দান করেন।
তাহলে কি আমরা নামাজ পড়বো না, দাড়ি রাখবো না, নারীদের পর্দার কথা বলবো না?
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে।
যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন?
আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়?
আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না?
যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি শেখ হাসিনা নিজে জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি।
পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
হাদিস দিয়ে হুজুররা হুজুরগিরী করে, তাই হাদীস নিয়ে হুজুরদের এতো বাড়াবাড়ি
@@md.abdulquddus9451 একটা সত্য কথা বলি ভাই,, আমি মানুষ হিসেবে সকল মানুষকেই ভালোবাসি,, তবে হ্যাঁ হুজুরদের বাহ্যিক দিকটা দেখলে আমি একটুও মেনে নিতে পারি না। কারণ তাদের মুখে আছে অজস্র মিথ্যা কাহিনী, এরপর আছে শুধু স্বামী-স্ত্রীর গোপন তথ্য নিয়ে আলোচনা। ওদের আলোচনায় দেখবেন মুখে শুধু মুচকি হাসি আর হাসি,,,,,,,
কোরআন দিয়ে জীবন গড়ি।
"আর কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শ্রবণ করো না এবং এর আবৃত্তিতে হঞ্জগোল সৃষ্টি কর, যাতে তোমরা জয়ী হও।"
- Al-Fussilat (Chapter 41) : 26
"নিশ্চয় কোরআন সত্য-মিথ্যার ফয়সালা,"
- Al-Tariq (Chapter 86) : 13
যারা কুরআন দিয়ে কথা বলে তারা সত্যবাদী !
আহালে হাদিস (لَهۡوَ الۡحَدِيۡثِ) অসার বানীর অনুসারী সারাক্ষন তাদের কাজ হলো অন্য আলেমদের নিয়ে সমালোচনা করা।
হা ভাই, আপনার মতে আমাদের নবী আসা দরকার ছিল না,
ভাই পথভ্রষ্ট কেন হচ্ছেন..? আহলে কোরআন গুমরাহি যাচাই করুন..!!!
কোরআনের আয়াতের ভুল নাই
@@abdulbaten4431 নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মনগড়া কথা বলতে না
(সূরা নাজম আয়াত নং ৩)
হাক্কা সুরার ৪৪ নং আয়াত দেখেন
Alam kazi tumi age shuhi sonnah er ielim shikhu places tar por kotha bolo places
অধিকাংশ আলেম কোরআন থেকে আলোচনা করেন না। তারা শুধু ফতোয়াবাজি আর সমালোচনায় লিপ্ত থাকে। তাই সাধারণ মানুষ নিজেরাই কোরআন পড়ে বোঝার চেষ্টা করছে। এটাতো দোষের কিছু নয়। কারণ কোরআনকে বোঝার জন্য আল্লাহ একেবারে সহজ করে দিয়েছেন।
Thik
কোরআনই বিধান মানুষের জন্য ১৪ ১ এবং ৫২ অর অনেক অনেক আয়াত
আজ থেকে আমিও ঐ হাদিসকে ফলো করা বাদ দিব যে হাদিস কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক।
হাদিস হচ্ছে নবীজির বাণী।আর এই হাদিস কোরানের সাথে সাংঘর্ষিক? আপনারা তো নিজেদের নবীজি (সাঃ) এর চেয়ে বেশী জ্ঞানী ভাবতেছেন (আল্লাহ মাফ করুন)।আপনারা আসলে মুর্খের স্বর্গে বাস করছেন।
আপনাদের পিছনে ঘুরে জীবনের বড় একটা সময় নষ্ট করেছি, এখন কুরআন পড়ে বুঝতে পারছি এতোদিন ভুলে ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ
কোরআন মানলে কেউ গুমরা হয়না। এই কুরআন সম্পর্কে আল্লাহ জিজ্ঞাসিত করবে বিচারের মাঠে। বেহেশতে পাওয়ার একমাত্র পথ কুরআন। আর এই কোরআন যে মানবে সেই হবে মুসলিম। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর আয়াত বিক্রি করে খায় তাকে আল্লাহ আগুন খোর বলেছে তার এবাদত কখনো কবুল হবে না আল্লাহর কাছে। আয়াত নম্বর 174 সূরা নম্বর 2
এই ধরনের মনগড়া আলোচনা বাদ দিয়ে ক্বুরআনের আলোকে ঝাকাতের বিধান ও নিয়ম জানুন!
th-cam.com/play/PLTjOoW0P2Mxh-kJgD72ZnNr_GqMi6l8P-.html
I love QBS tv. From USA
কোরান যদি আল্লাহর বিধান হয় হাদিস সমুহ মানুষের তৈরী বিধান।
মানুষের তৈরী বিধান কি আমরা মানব?
নবী মুহাম্মদ হাদিস পুড়িয়ে ফেলতে বলেছিলাম।
আল্লাহ ছূরা বাকারার ১৭৪-১৭৫ নং আয়াতে বলেছেন যে, এই সমস্ত আগুনখোর ধর্মব্যবসায়ীকে আল্লাহ জাহান্নামে দেবেন।
কুরআন মানার কথা আল্লাহ বলেছেন, আল্লাহ বিধান দাতা, আপনারা কয়জনে কুরআনের ওয়াজ করেন, সবাইতো শুধু হাদিসের ওয়াজ করেন। প্রকৃত পক্ষে আপনারা কুরআন বুঝেননা।
ভাই হাদিস মানলে কোরআন মানা হয় কারণ বিদায় হজের ভাষণে নবী বলছেন দুইটা জিনিস তোমাদের জন্য রেখে গেলাম এক আল্লাহর বাণী এবং আমার দেখানো পথ ।সো নবী যা বলছেন সবই হাদিস তো কোরআনকে মানতে বলা হয়েছে এটাও নবীর হাদিস সুতরাং হাদিস মানলে কোরআন মানা হয়
@@peaceinislam2959 ভাই, আপনারা কোন মুসলিম ভাই, বোনকে কবর দেয়ার জন্য বাঁশ কাটতে দেখেছেন? পাশে যদি ২.৫ হাত নেয়া হয় এবং সে অনুযায়ী বাঁশ কাটা লাগে। এখন প্রথম মাপ নিয়ে যদি বাঁশের সবগুলো টুকরা কাটা হয় তাহলে সবগুলোর সাইজ একই হয়। কিন্তু যদি প্রথম টুকরা দিয়ে ২য় টুকরা, ২য় টুকরা দিয়ে ৩য় টুকরা, ৩য় টুকরা দিয়ে ৪র্থ টুকরা এভাবে কাটা হয়, কাটা শেষে দেখবেন - প্রথমটা থেকে শেষটার দৈর্ঘের অনেক পার্থক্য হয়ে গেছে। ঠিক তেমনিভাবে পবিত্র কোরআনকে প্রথম মাপ ধরে যদি আগাতে থাকেন, তাহলে এতো পার্থক্য হয়না।
@@peaceinislam2959 কোথায় আছে আপনার এই হাদিস দেখান
You are absolutely right. These so called Moulavi do understand the Quraan as they do not understand the Arabic language , that is why the talk about Hadiths most of which are self made & full of lies & illogical stories, & many contain stories like Hindu mythology. Nawzubillah.
@@peaceinislam2959 apnader gajakhori bhondami charen.
আমাদের নবী কোরান মতাবেগ চলতো তাই কোরান একমাত্র জীবন বিধান বেশিভাগ হাদিস মানোব রচিতো
আমরা হাদিস বলতে বুঝি বাণী,কথা।আর তা একমাত্র কুরআন।হাদিস দুই প্রকার যথা-১/ আহ্ছানাল হাদিস(৩৯ঃ২৩)! যা আমি মানতে বাদ্য !
২/ লাহওয়াল হাদিস (৩১ঃ৬)! যা আমি মানতে বাদ্য নই
Porashona korun nahole iman niye mora jabe na
Kazi Nazrul,
You are mistranslating Quran 31:6
"lahwal Hadees" means - idle talk, mumbo-jumbo, claptrap, not Rasul sa. 's tradition, statement, words, advice, actions, works, explanation.
Here, you are playing a trick, ploy,
deceit, hoax to deceive, dupe, hoodwink common Muslims.
If you DENY, REJECT SAHEEH HADITHS, YOU DENY, REJECT THE QURAN. That will make you a NON MUSLIM.
PROOF, evidence from the Quran :
1 Quran 4:150-151- (paraphrased)
If you deny, reject Allah and His Rasul sa., you are KAFEER.
2 Quran 4:65 - (paraphrased)
If you don't believe, accept, obey Rasul sa. 's verdict, ruling, opinion about any dispute, controversy, any
topic , YOU CAN NOT BE MOMIN, MUSLIM, IMANDAR.
From where, from which source you will know, learn Rasul sa.'s verdict, judgment, opinion, advice?
FROM SAHEEH HADITHS.
3 Quran 4:115 - abridged
If you deny, oppose, go against Rasul sa., he will burn in the fire of JAHANNAM.
There are more similar verses in the Quran.
So, if you deny Saheeh Hadiths, you deny Quran.
CASE CLOSED.
তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হইতে তোমাদের নিকট যাহা অবতীর্ণ করা হইয়াছে তোমরা তাহার অনুসরণ কর এবং তাঁহাকে ছাড়া অন্যান্য অভিভাবকের অনুসরণ করিও না। তোমরা খুব অল্পই উপদেশ গ্রহণ কর।
اِتَّبِعُوْا مَاۤ اُنْزِلَ اِلَيْكُمْ مِّنْ رَّبِّكُمْ وَلَا تَتَّبِعُوْا مِنْ دُوْنِهٖۤ اَوْلِيَآءَ ؕ قَلِيْلًا مَّا تَذَكَّرُوْنَ
সূরা নম্বরঃ ৭, আয়াত নম্বরঃ ৩
আল্লাহর কথা ছাড়া কারু কথা থেকে এলেম নিব না।
যেই কেহ কথা বলার অধিকার রাখে।বলতে পারে।তা বেপার।কিন্তু তার কথা যদি আল্লার কথার সাথে মিলে তা আমি গ্রহন করব।
যদি না মিলে সেই কথাকে তার কথা মনে করে। দুরে ফেলে দিব।
কারন,আমার ঈমান আমাকেই রক্ষা করতে হবে।
সেই ব্যক্তি বা আলেম আমার ঈমান রক্ষাকারী নয়।
কোরআন যে আল্লাহর কথা এই কথা কোত্থেকে কাদের থেকে নিয়েছেন?
@@abdullahbinrofik5666 যেই আল্লাহ এই কুরআন নাজিল করেছে,সেই আল্লাহ ই বলেছে। এই কুরআনের কথা আল্লাহর। কালামুল্লা।
@@alialocel4840 আল্লাহ কি আপনাকে বলেছিলেন? নাকি ওহি আপনার উপর নাযিল হয়েছিল?
@@alialocel4840 কদিন পরে তো আপনারা রাসূলকেও অস্বীকার করতে শুরু করবেন
@@abdullahbinrofik5666 ভাই,আমরা কুরআনের রাসুলকে বিশ্বাস করি।আপনাদের মত মানুষের বানানু চরিত্র রাসুলকে বিশ্বাস করি না।
কুরআনে রাসুলের যে সম্মান যে মর্যাদা আল্লাহ দিয়েছেন তা আমরা মানি।যেমন,রাসুল উসুয়াতুল হাসানা,সিরাজুল মনিরা, দায়ী ইলাল্লা, খাতামুন নাবীইনা।মুহাম্মদুর রাসুলউল্লা।ও আমরা ২/১৩৬ আয়াত অনুসারে সকল মবীকে সমমর্যাদা দিয়ে থাকি।নবী ও রাসুলদের মধ্যে কোন প্রার্থক করি না করব ও না।
এখন সঠিক তথ্য প্রকাশ হচ্ছে, আল্লাহ মানলে, আল্লাহর বাণী মানা প্রয়োজন,তর্ক না করে আল্লাহর বাণী কেতাব বুঝার চেষ্টা করা জরুরি। এক জনের দোষ অন্য জনের উপর চাপাবেনা,ভেবে চলুন সম্মুখেই আপনার চলার রাস্তা বন্দ হয়ে আসছে
আমাদেরকে কোরআন মেনে চলা উচিত মানুষের লেখা হাদিস হল ফেতনা মেনে চলা উচিত না
হাদিস দিয়ে ব্যবসা করা যায় কিন্তু কোরআন দিয়ে ব্যবসা করা যায় না নবীজি বিদায় হজে বলে গিয়েছেন তোমরা কোরআন শিখো কোরআন মানো
ঈসা (আঃ) কে আল্লাহ তা'আলা নিজেই তার কাছে তুলে নিয়েছেন এবং কিয়ামতের পূর্বে তিনি আবার আসবেন মর্মে কুরআনে প্রমাণ- [সুরা আল ইমরান-৫৫, সুরা নিসা-১৫৭,১৫৮,১৫৯]
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
اِذۡ قَالَ اللّٰهُ یٰعِیۡسٰۤی اِنِّیۡ مُتَوَفِّیۡکَ وَ رَافِعُکَ اِلَیَّ وَ مُطَهِّرُکَ مِنَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا وَ جَاعِلُ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡکَ فَوۡقَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِلٰی یَوۡمِ الۡقِیٰمَۃِ ۚ ثُمَّ اِلَیَّ مَرۡجِعُکُمۡ فَاَحۡکُمُ بَیۡنَکُمۡ فِیۡمَا کُنۡتُمۡ فِیۡهِ تَخۡتَلِفُوۡنَ
স্মরণ করুন, যখন আল্লাহ্ বললেন, হে ঈসা নিশ্চয় আমি আপনাকে পরিগ্রহণ করব(১), আমার নিকট আপনাকে উঠিয়ে নিব(২) এবং যারা কুফর করে তাদের মধ্য থেকে আপনাকে পবিত্র করব। আর আপনার অনুসারিগণকে কেয়ামত পর্যন্ত কাফেরদের উপর প্রাধান্য দিব, তারপর আমার কাছেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে আমি তোমাদের মধ্যে তার মীমাংসা করে দিব।(৩:৫৫)
এতে বাহ্যতঃ ঈসা আলাইহিস সালামকেই সম্বোধন করে বলা হয়েছে যে, আপনাকে উপরে উঠিয়ে নেব। সবাই জানেন যে, ঈসা শুধু আত্মার নাম নয়; বরং আত্মা ও দেহ উভয়ের নাম। কাজেই আয়াতে দৈহিক উত্তোলন বাদ দিয়ে শুধু আত্মিক উত্তোলন বুঝা সম্পূর্ন ভুল। কুরআনের অন্যত্রও ইয়াহুদীদের ভ্রান্ত বিশ্বাস খণ্ডন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে (بَلْ رَفَعَهُ اللَّهُ إِلَيْهِ) অর্থাৎ ইয়াহুদীরা নিশ্চিতই ঈসাকে হত্যা করেনি, বরং “আল্লাহ তাকে নিজের কাছে তুলে নিয়েছেন।” [সূরা আন-নিসাঃ ১৫৮] “নিজের কাছে তুলে নেয়া” সশরীরে তুলে নেয়াকেই বলা হয়।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَّ قَوۡلِهِمۡ اِنَّا قَتَلۡنَا الۡمَسِیۡحَ عِیۡسَی ابۡنَ مَرۡیَمَ رَسُوۡلَ اللّٰهِ ۚ وَ مَا قَتَلُوۡهُ وَ مَا صَلَبُوۡهُ وَ لٰکِنۡ شُبِّهَ لَهُمۡ ؕ وَ اِنَّ الَّذِیۡنَ اخۡتَلَفُوۡا فِیۡهِ لَفِیۡ شَکٍّ مِّنۡهُ ؕ مَا لَهُمۡ بِهٖ مِنۡ عِلۡمٍ اِلَّا اتِّبَاعَ الظَّنِّ ۚ وَ مَا قَتَلُوۡهُ یَقِیۡنًۢا
আর আমরা আল্লাহর রাসূল মারইয়াম তনয় ‘ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি’ তাদের এ উক্তির জন্য। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি এবং ক্রুশবিদ্ধও করেনি; বরং তাদের জন্য (এক লোককে) তার সদৃশ করা হয়েছিল। আর নিশ্চয় যারা তার সম্বন্ধে মতভেদ করেছিল, তারা অবশ্যই এ সম্বন্ধে সংশয়যুক্ত ছিল; এ সম্পর্কে অনুমানের অনুসরণ ছাড়া তাদের কোন জ্ঞানই ছিল না। আর এটা নিশ্চিত যে, তারা তাকে হত্যা করেনি। (৪:১৫৭)
এখানে স্পষ্ট ঘোষণা করা হয়েছে যে, ওরা ঈসা আলাইহিস সালাম-কে হত্যাও করতে পারেনি, শুলেও চড়াতে পারেনি, বরং আসলে ওরা সন্দেহে পতিত হয়েছিল।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
بَلۡ رَّفَعَهُ اللّٰهُ اِلَیۡهِ ؕ وَ کَانَ اللّٰهُ عَزِیۡزًا حَکِیۡمًا
বরং আল্লাহ তাকে তার নিকট তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (৪:১৫৮)
এই আয়াত দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, আল্লাহ তাআলা নিজের অলৌকিক শক্তি দ্বারা ঈসা (আঃ)-কে জীবিত অবস্থায় সশরীরে আসমানে তুলে নিয়েছেন। বহুধা সূত্রে বর্ণিত হাদীসেও এ কথা প্রমাণিত আছে। এ সকল হাদীস হাদীসের সমস্ত গ্রন্থ ছাড়াও বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে। সে সব হাদীসে ঈসা (আঃ)-কে আসমানে তুলে নেওয়া ছাড়াও পুনরায় প্রলয় দিবসের প্রাক্কালে পৃথিবীতে তাঁর অবতরণ এবং আরো বহু কথা তাঁর ব্যাপারে উল্লেখ করা হয়েছে।
আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَ اِنۡ مِّنۡ اَہۡلِ الۡکِتٰبِ اِلَّا لَیُؤۡمِنَنَّ بِہٖ قَبۡلَ مَوۡتِہٖ ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یَکُوۡنُ عَلَیۡہِمۡ شَہِیۡدًا ﴿۱۵۹﴾ۚ
কিতাবীদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যে তার মৃত্যুর পূর্বে তার প্রতি ঈমান আনবে না* এবং কিয়ামতের দিনে সে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষী হবে। (৪:১৫৯)
উপরোক্ত আয়াতে আহলে কিতাবদের ব্যাপারে বলা হচ্ছে যে ঈসা আঃ এর মৃত্যুর পুর্বে তারা সবাই তার প্রতি ঈমান আনবে। এখন কথা হলো যে তিনি ঈসা (আঃ) যদি দুনিয়াতে নাই আসেন তবে কিতাবিরা আবার তাকে দেখে ঈমান কিভাবে আনবে? আর এখানে বলাও হচ্ছে যে ঈসা (আঃ) এর মৃত্যুর পুর্বে, তার মানে তিনি আবার দুনিয়াতে আসবেন এবং বসবাস করবেন এবং মারাও যাবেন।
* কিয়ামতের পূর্বে ঈসা আঃ যখন অবতরণ করবেন, তখন সে যুগের ইয়াহূদী ও নাসারারা পুরো বিষয়টি উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে এবং সকলেই মৃত্যুর মুহূর্তে তাঁর প্রতি ঈমান আনবে; কিন্তু ফির‘আউনের মত তাদের ঈমান তখন কোন কাজে আসবে না।
ঈসা নবী যে পুনরায় পৃথিবীতে আসবে না তার জন্য একটি আয়াত যথেষ্ট। ৩:৫৫ এই আয়াতটা ভালো করে পড়ুন এবং বুঝতে চেষ্টা করুন সত্য পেয়ে যাবেন।
আল্লাহ ঈসা কে বললেন, তোমার মৃত্যুর সময় কাল পূর্ণ করব, তোমাকে আমার কাছে উঠিয়ে নেব, আর কাফেরদের থেকে তোমাকে মুক্ত করবো, তোমার অনুসারীদের কিয়ামত পর্যন্ত বিজয় করে রাখবো, অতঃপর সকলের প্রত্যাবর্তন আমার কাছে, তখন যা নিয়ে মতভেদ করেছিলে তার ফায়সালা করে দিব। ৩:৫৫!!! এখানে তাওয়াফ্ফি অর্থ মৃত্যু/ প্রাণ হরণ করা। এই তাওয়াফ্ফিকা, তাওয়াফ্ফানা , কুরআনের আরো ১০/১২ টা সুরার আয়াতে ব্যাবহৃত হয়েছে যার প্রতিটির অর্থ মৃত্যু/ প্রাণ হরণ করা হয়েছে। এটা সত্য যে খৃষ্টানরা তাকে হত্যা করতে পারে নি, তার মৃত্যুর সময় হয়ে গেছে আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে। মানে কাফেরদের থেকে মুক্ত করেছে। তার অনুসারীদের কিয়ামত পর্যন্ত কাফেরদের উপর জয়যুক্ত করে রাখবে। সকলের মৃত্যু হয়ে আল্লাহর কাছে সমবেত হবে, তখন যা নিয়ে মতভেদ তার মিমাংসা করে দিবেন।
যেহেতু তার মৃত্যুর সময় হয়ে গেছে আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে। পুনরায় আসবে এধরনের কথা কোথায় পেলেন?
@@abdulhannan-xf8ns ঈসা আঃ যে আসবেনা তা কি তোর কাছে বলে গিয়েছিলো তিনি? বাটপারের দল নবীর হাদীস অস্বীকারকারী কাফের।
কোরআন যদি মানুষের জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান হয় এর মধ্যে আর প্রক্সি তালির প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না।হাদিস বলতে উমাাইয়া,আব্বাসীয়,ফাতেমীয়দের সামাজিক কিছু বিধান আর কিছুটা বিকৃত অবিকৃত ইতিহাস ধরা চলে।
আকিদা একটি নতুন শব্দ। কোরআনে আকিদা বলে কিছু নেই।
কোরান যে আল্রার কথা এইটা আপনাকে বলছে কে
@@titashossain7207 এই কথাটা কোরানেই আছে. কিন্তু আকিদা শব্দটাই কোরানে নাই। কোরানে আছে ইমান। কোরান যে আললার বানি. সেটা কোরানেই আছে. আর কোরান হলো বিশ্বাস। তাই এটা কারো কথায় হবেনা।
আকিদা মুসলিম। আপিন নিজে কুরআন পড়েন।কারুর কাছ থেকে নেয়ার দরকার নাই।
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
@Nazrul Mohammed Islam নূন্যতম জ্ঞান থাকলে বুঝতেন। প্রথম হাদীসের দুজন মুসলিম। দ্বিতীয় হাদীসে একজন বিদ্রোহী যে জাহান্নামের দিকে আহ্বান করে। আহলে কুরআন মূর্খ
Quran sikhar Jonno to ostaz proyojon
@Nazrul Mohammed Islam hadis gular pekkha pot dekhte hobe tarpor bola jabe
এটা সহজেই বুঝতে হবে যে, মহান আল্লাহর বানী '"আলো- কোরআন'' কে মানুষের তৈরী হাদিস দ্বারা প্রভাবিত করা ঠিক না।
নামাজ,রোজা, হজ, যাকাতের নিয়ম কানুনের জন্য বুখারি গং-এর প্রয়োজন নেই। নবী যা দেখিয়ে গেছেন, তা কেয়ামত পর্যন্ত সহি শুদ্ধভাবে পালিত হবে।
রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম যা দেখিয়েছেন এগুলা আছে কোথায়?
কাদিয়ানী মতবাদ
@@abdullahbinrofik5666 alkorane.
@@abdullahbinrofik5666 তাহলে তুই, নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত করবি না। তুই মুসলিম কিভাবে হবি
@@mahmudulmasum418 কিছু না বুঝেই কমেন্টস করতে চলে আসে। আবার তুই তাকারি করে সম্বোধন করে!!! আগে নিজের মূর্খামি কমাও। তোমার ভাষা ঠিক কর। মানুষকে সম্মান দিতে শেখ।
এদেরকে আহলে হাদিস না বলে আহলে শয়তান বলুন।
সবচাইতে বড় সমস্যা আলেমসমাজ
এই ভুল ভাল কথা আর মানুষ খাবেনা সঠিক ইসলাম প্রচার করুন।
দেরী করছেন, সঠিকটা তাড়াতাড়ি বলে ফেলুন, আমরাও শুনি
আল্লাহ্ শুধু কুরআন আপনার মতো বক্তাদের জন্য নাজিল করেছেন সাধারণ মানুষের জন্য না তাই না হুজুর
মহাগ্রন্থ আল কুরআনের আয়াতের সুস্পষ্ট পরিপন্থী কোন বক্তব্য তা কোনভাবেই মহান আল্লাহর বক্তব্য বা ইসলামের বিধান বা হাদীস হিসেবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
১০০%
আপনারা কী এটা প্রমান করতে চান কোরআনের চাইতে হাদিস বর,নইলে আল্লাহ র কোরআনের সাথে অন্যকিছূর তুলনাতো হতেই পারে না,যারা মনে করে কোরআন ই জীবন বিধান না ,তারা আল্লাহ র সাথে ঝগরা করে আলেমের বেশ ধরে
হাদিস সত্যায়নের মাপকাঠি কুরআন-
রাসুল (সা)বলেন,"আমার হাদিস কুরআনের সাথে মিলিয়ে দেখো,যদি এটি মিলে যায় তাহলে তা আমার কাছ থেকে এসেছে এবং আমি তা বলেছি"।-কানজুল উম্মাল,#৯০৭
কুরআনের বিপক্ষে যায়, এমন সহি হাদিস তাও মানতে হবে।
এমন মতবাদে সরাসরি আবু জাহেলের মত মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। কুরআনের বিপক্ষে গেলেও হাদীস মানতে হবে, এটা মুশরিকি মতবাদ। হাদীসের বক্তব্যের গ্যারান্টি কি? রসুলুল্লাহ কোন কথা বলেছিলেন তার নিশ্চয়তা কি? কোরআনে না থাকলে আলেমদের মতামত নিন অথবা নিজেই সিদ্ধান্ত নেন।
Ekta sohi hadis bolen jeta Quraner bipokkhe jay.
@@millions1957
Please show us ONE SAHEEH HADITHS THAT GOES AGAINST THE QURAN!
We are waiting!
Md. Sujon,
Please show us ONE SAHEEH HADITHS THAT GOES AGAINST THE QURAN!
এর প্রধান কারন আমাদের আলেম দের মধ্যে কাদা ছুড়াছুড়ি ।
এবং আল কুরআন কে বয়ানে প্রাধান্য না দিয়ে শুধু হাদিস মুখি বয়ান করা ।
আলেমকে প্রশ্ন কোরআন যদি সম্পুর্ন তাহলে হাদীছের দর্কার কেন হবে
হাদীস বাদ দেয়া হয়নি। হাদীস অস্বীকার করা হয়নি। কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনকে সরাসরি সংশোধন করা দরকার। দুর থেকে সমালোচনা ঠিক নয়।
আসলে তোমাদের খুব অসময় । সামনের দিনগুলো আরো .......,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,..,,,,,,,,.,,,,,.,,,..,..
হাদিস দিয়েই মুসলমানদের মাঝে অনৈক্য তৈরী হচ্ছে।
আপনারা এতো দলের কেন হলেন কোরানের আয়াত দিয়ে সত্য কথা বলেন ধন্যবাদ
I have doubt they really read Quran, they start with so called SunaKotha (hadith) and end with it. It clearly mentioned in Quran not to create any sects. They are doing that, probably they did not understand verses or they don't read Quran.
Jajakallahu Khairan
Sotter Sondhan
hi
ইমাম সাহেব বলেছেন- আমাদের দেখতে হবে ইলম কার থেকে নিচ্ছি। তাহলে আমার প্রশ্ন দেখা দেয় এদেশের লাখ লাখ মসজিদের ইমাম ও খতিব কি শতভাগ বিশুদ্ধ আলেম। সাধারণ জনগণকে জুমআর মসজিদে যাওয়া হতে বিরত রাখা কি হচ্ছে না এ কথার দ্বারা। সাধারণ মানুষ তার সঠিক ইলম জুমআতে পাবে?
কি চালাক, খুব সুন্দরভাবে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরিয়ে রাশিয়া থেকে লেখা কিতাব বুখারীকে হাদীছ বলে। অথচ আল্লাহ ছূরা যুমারের ২৩ নং আয়াতে কুরআনকেই উত্তম হাদীছ বলেছেন।
বাংলাদেশ কিছু কিছু হুজুর আছে কোরআনের গবেষণা করে না রিচার্জ করে না? এতি টি হাদিসটা জানে
@Nazrul Mohammed Islam
যুদ্ধক্ষেত্রে আত্মরক্ষার জন্য হত্যা আলাদা কথা।
নিজের আত্মরক্ষার জন্য যুদ্ধ করা জায়েজ ।
তবে রাগের মাথায় একে অপরজনকে খুনাখুনি করা গুনাহ।
হাদিসটা কোন প্রেক্ষাপটে বলা হয়েছে হাদিসটা ভাল হবে জানতে হয় ।
ইনশাআল্লাহ এর পর থেকে না জেনে বুঝে কোন কিছু শেয়ার করবেন না ।এটা তো ফেতনা ছড়াতে পারে।
কমেন্টে প্রশ্ন না করে কোন আলেমের কাছে সরাসরি প্রশ্ন করবেন ইনশাআল্লাহ
কোরাআ
নের সূরা নং ৩ আয়াত নং ১৮।
সূরা নং ৪৭ আয়াত নং১৯ দাওয়াত রইলো।
Akida mane ki bojaccen?
কিন্তু যারা কোরানের কথা বলছেন. তারাতো কোরআনের বেলায় যুক্তি খুজতেছে না। কিন্তু শুধু হাদিসের বেলায় যুক্তিটা চাচ্ছে. কোরানকে তারা যুক্তি ছাড়াই বিশ্বাস করছে।
কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইন্তেকাল এর কত বছর পর হদিস গুলো ব ই আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
খেলাফতেরাশেদীন জিন্দাবাদ এক এললাহ্ এক হাদিস এক ধম্ম এটাই শেষঠো ধম্ম।ডিজিটাল জুগে আধারে থাকার সুজোগনাই,,,।
কোরআন ও হাদিস যদি সংঘর্ষিক হয় তখন আমরা কিরবো?মাযহাব মানা কি ফরজ?
I am proud to be a ahale Quran , I am proud to be a Muslim who never worships to any human whoever he is .
আপনাদের এক বিশাল হজরত যিনি মন্তব্য করেছেন কোরআনে ও নাকি জাল জয়িপ আয়াত রয়েছে আপনি ওকি তার সাথে একমত দয়া করে জানাবেন কি
এই ২টা ওলামায়ে আযাযীল এখানে যাঁরা কমেন্ট করেছেন সবার কাছে আমার প্রশ্ন আমি মানুষের বানানো কোন দলিল যেমন বোখারী মুসলিম তিরমিজি সহ দুনিয়ার সমস্ত বই বা কিতাব একমাত্র কোরআন ছাড়া আমি মানলাম না এতে আমার গুনাহ হবে এরকম একটা আয়াত দেখান প্লিজ
কুরআনের সাথে সংশ্লিষ্ট হাদিস আমরা মানতে বাধ্য কিন্তু কুরআনের সাথে সম্পর্কহীন হাদিস কি আমরা মানতে বাধ্য? যাদেরকে আহলে কুরআন বলা হচ্ছে তারা কি বলেছে যে,তারা হাদিস মানে না,,,
কোরআনের কথা বললে যদি কাফের হয়,, তোমাদের ইবলিশের লেখা আহলে হাদিসের লোকজন কি হবে,,
ব্যবসায়ী ধরা পড়েছে তোমাগো দিন শেষ
আরে উনারা তো হাদিস নিয়ে পড়াশোনা করছে, কোরআনের আলোকে কিভাবে কথা বলবে তারা পারতে হবেতো।
বহু হাদীছকে বলা হয় ❝জাল হাদীছ❞, ❝যঈফ হাদীছ❞, ❝ভুল হাদীছ❞, ❝মিথ্যা হাদীছ❞, ❝বানোয়াট হাদীছ❞। হা হা হা, হাদীছের উপাদিগুলো খুব সুন্দর। অধিকাংশ মানুষ এখন আর মিলাদ পড়াইতে ডাকে না।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বক্তব্য
যত সমস্যার সৃষ্টি বুখারি গং থেকে।
বুখারীরা কোরআনের ২৯ সূরার ৫১ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন না। । তাই তারা ৩১ নং সূরার ০৬ নং আয়াত অনুযায়ী সেইসব লাহওয়াল হাদিস সংগ্রহ করেছেন। তাই আল্লাহ ২ নং সূরার ৭৯ নং আয়াতে বুখারী গং-এর উপর আপসোস করেছেন ।
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
Dr zakir Naik tik asen unake tene ansen keno bibbrantho holen apnara khelafira Mohan Allah jeno amader shotik pote takar tawfik Dan koren Ameen 🇧🇩
কোরআনের বাহিরে কোন দলিল চলবে না ' কোরআনই হাদীস : সুরা : যুমার 23 ' ফেতনা সৃষ্টি করছে আলেমগন তাদের পেটে ভাত যাবে না ' হাদীস দিয়ে রুটি রুজির ধর্ম ব্যবসা করছে ' কোরআন সকল বিষয়ের সমাধান '
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
জাযাকাল্লাহু খাইরান শাইখ।।
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
আকিদা কি কোরআন শরীফের শব্দ জানতে চাই
হাদীস সুস্পষ্ট বিবেক-বুদ্ধির বিপরীত হইবে না।
(হাদীস সংকলনের ইতিহাস ৪৫৩ ও ৪৫৪ পৃষ্ঠা)
এত এত ফেতনা ফ্যাসাদ মাযহাবী আলেমদের জন্য এবং এই জাতীয় উপস্থাপকের জন্য
হাদিস নিয়ে বিতর্ক বেশি করতেছে সালাফিরা
ZAZAKALLAHU KHAIRAN ❤️ ❤️ ❤️
ভাগে না বনলে আলাদা খা !!! তোরাও বিভ্রান্ত !!!
#Az-Zukhruf 43..44
নিশ্চয়ই ইহা (কুরআন) তোমার এবং তোমার সম্প্রদায়ের জন্য উপদেশ, তোমাদেরকে অবশ্যই এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে।
#Al-Jasiyah 45:6
এগুলো আল্লাহর আয়াত, যা আমি আপনার কাছে আবৃত্তি করি যথাযথরূপে। অতএব, আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর তারা কোন কথায় বিশ্বাস স্থাপন করবে?
#Al-An'am 6:116
আর যদি আপনি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথা মেনে নেন, তবে তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে বিপথগামী করে দেবে। তারা শুধু অলীক কল্পনার অনুসরণ করে এবং সম্পূর্ণ অনুমান ভিত্তিক কথাবার্তা বলে থাকে।
#Al-Baqarah 2:174
নিশ্চয় যারা গোপন করে যে কিতাব আল্লাহ নাযিল করেছেন এবং এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণ করে, তারা শুধু আগুনই তাদের উদরে পুরে। আর আল্লাহ কিয়ামতের দিনে তাদের সাথে কথা বলবেন না, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
#Al-A'raf 7:3
তোমরা অনুসরণ কর, যা তোমাদের প্রতি পালকের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য সাথীদের অনুসরণ করো না।
#Al-Baqarah 2:79
যারা নিজেদের হাতে (মনগড়া) কিতাব লেখে, তারপর এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণের জন্য বলে, “এটা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে” তাদের জন্য শাস্তি নির্ধারিত আছে। অর্থাৎ তাদের হাত যা লিখেছে তার কারণে তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে এবং তারা যা উপার্জন করছে তার কারণেও তাদের জন্য শাস্তি রয়েছে।
th-cam.com/video/hYGYufne0T8/w-d-xo.html
th-cam.com/video/0Tvq2jKL8Tw/w-d-xo.html
Only the Holy Quran is undoubtedly the first and last command. Which is to be followed by keeping aside all of the man made hadith.
কে বলেছেন হাদিস মানেন না ۔
যারা কোরআনের কথা বলেন ۔۔
তারা বলেন, যে হাদিস কোরআনের সাথে মিলে না বা কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক সে হাদিস জাল ۔
মাশা আল্লাহ সুন্দর আলোচনা জাজাকাল্লাহ খায়রান
হাদীস সম্পর্কে কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বক্তব্য------------------
১. সুন্নাহ (হাদীস) ইসলামের দ্বিতীয় মূল উৎস
২. হাদীস না হলে ইসলাম পরিপূর্ণরুপে পালন করা সম্ভব নয়
৩. সত্য বলে জানার পরও কোন হাদীস অস্বীকার করলে ঈমান থাকে না
৪. হাদীসের নামে বানানো কথার মাধ্যমে-
অতীতে ইসলামের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করা হয়েছে
বর্তমানে করা হচ্ছে
ভবিষ্যতেও করা হবে যদি জাতি ব্যবস্থা না নেয়
যারা হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করে তারা-
হাদীস প্রকৃত বিশ্বাসকারী
হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করা ব্যক্তিদের যারা হাদীস অস্বীকারকারী বলে-
দুনিয়ায় বেচে গেলেও আখিরাতে কঠিন জবাবদিহির সম্মুখিন হতে হবে
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
হাদিস অর্থ বাণী, আমাদের রাসুল সাঃ আল্লাহর বাণী মেনেছেন, আমরাও আল্লাহর দেয়া বাণী অর্থাৎ কোরআন মানবো,আপনারা আপনাদের ব্যবসা ঠিক রাখার জন্য বানোয়াট কিচ্ছা কাহিনী মেনে চলেন
কোরানের তফসির করলে ফেতনা বলা হয়। কেন কোরানকে অবমাননা করেন 4:35
পৃথিবীর শেষ সময় এখন সব কিছুই সম্ভব। অতএব নিজে বাচার চেষ্টা করি।
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না সুরা 32ঃ আয়াত 22, তার চেয়ে যালেম আর কে যাকে, রবের আয়াতের
মাধ্যমে উপদেশ দেয়ার পর তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় আবশ্যই আমি অপরাধীর কাছথেকে প্রতিশোধ
গ্রহন করব।
হাদিস আরকুরআন সুরা- 39, আয়াত 23, জাল হাদিস সুরা-31, আয়াত 6, ।
কুরআনই সত্য আর সব মিথ্যা কোরআনকে হাদিস বলা হয় প্রায় ২৩ আয়াত আছে
কুরআন দিয়ে যারা কথা বলে তারাই রাইট আপনি ভুল বলছেন
আপনারা শুয়ে শুয়ে গভীর ভাবে ভেবে দেখুন, আপনারা কোথায় আছেন !!!!!
আসছালামু আলাইকুম : আকিদা আর মানহাঝের মাপকাঠি কোরআন । এই কথাগুলো বন্ধ করেন ,আর কোরআন এর মান অনুযায়ী হাদীস, ধন্যবাদ
জাজাকামুল্লাহ খাইরান
আল্লাহ্র কোরআনে যা আছে তাই মানতে হাদিস না
সুরা আল-আনামঃ ১১৪ - তবে কি আমি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন বিচারক অনুসন্ধান করব, অথচ তিনিই তোমাদের প্রতি বিস্তারিত গ্রন্থ অবতীর্ন করেছেন? আমি যাদেরকে গ্রন্থ প্রদান করেছি, তারা নিশ্চিত জানে যে, এটি আপনার প্রতি পালকের পক্ষ থেকে সত্যসহ অবর্তীর্ন হয়েছে। অতএব, আপনি সংশয়কারীদের অন্তর্ভুক্ত হবেন না।
সুরা ইউসুফঃ ১ - আলিফ-লা-ম-রা; এগুলো সুস্পষ্ট গ্রন্থের আয়াত।
7
@@kazalhaque3446
বল, ‘তোমরা আল্লাহ ও রসূলের অনুগত হও।’ কিন্তু যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে জেনে রাখ নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে ভালবাসেন না। [১]
স্মরণ কর) যখন আল্লাহ বললেন, ‘হে ঈসা! নিশ্চয় আমি তোমার নির্দিষ্ট কাল পূর্ণ করব[১] এবং আমার কাছে তোমাকে তুলে নেব এবং যারা অবিশ্বাস করেছে, তাদের মধ্যে থেকে তোমাকে পবিত্র (মুক্ত) করব। [২] আর তোমার অনুসারিগণকে কিয়ামত পর্যন্ত অবিশ্বাসীদের উপর জয়ী করে রাখব,[৩] অতঃপর আমার কাছে তোমাদের প্রত্যাবর্তন (ঘটবে)। তার পর যে বিষয়ে তোমাদের মতান্তর ঘটেছে, তার মীমাংসা করে দেব।
সুরা ইমরান 32,55
মাশাল্লাহ সহিদ চালিয়ে জান আল্লাহ আপনাকে উত্তম নেক হায়াত দান করো
হাদীস সম্পর্কে কুরআন রিসার্চ ফাউন্ডেশনের বক্তব্য------------------
১. সুন্নাহ (হাদীস) ইসলামের দ্বিতীয় মূল উৎস
২. হাদীস না হলে ইসলাম পরিপূর্ণরুপে পালন করা সম্ভব নয়
৩. সত্য বলে জানার পরও কোন হাদীস অস্বীকার করলে ঈমান থাকে না
৪. হাদীসের নামে বানানো কথার মাধ্যমে-
অতীতে ইসলামের সবচেয়ে বেশী ক্ষতি করা হয়েছে
বর্তমানে করা হচ্ছে
ভবিষ্যতেও করা হবে যদি জাতি ব্যবস্থা না নেয়
যারা হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করে তারা-
হাদীস প্রকৃত বিশ্বাসকারী
হাদীস সম্পর্কে এ কথাগুলো বিশ্বাস করা ব্যক্তিদের যারা হাদীস অস্বীকারকারী বলে-
দুনিয়ায় বেচে গেলেও আখিরাতে কঠিন জবাবদিহির সম্মুখিন হতে হবে
কোনটা সহি আর কোনটা সহি না এটা কারা ঠিক করেছে। বুখারী!! সে কে?? নবী?? আমরা জানি একমাত্র আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ কে "আল আমিন" বলা হত. অর্থাৎ তিনি সত্যবাদী ছিলেন। মিথ্যা বলতেন না। বুখারী কোন আলামিন না। সে যে সত্য লিখে গিয়েছে তার গ্যারান্টি কি??
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
الحمد لله ماشاء اللة جزاك اللة خير اللهم فقهني في دين امين يارب العالمين اللهم انى اسالك الهدى انى اسالك الهدى والتقى والعفاف والغنى امين يارب العالمين
Ke quran bad diache
Ahle hadis ak somy grinito somproday hoye jabe
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
আপনারা,যারা আহলে হাদীছ তারা তো কুরআনের থেকে হাদীছকে বেশী গুরুত্ব দেন তারাই ভ্রান্তির মধ্যে আছেন।
ঢালাওভাবে হাদীছ অস্বীকার করি না তবে কুরআনের কোন না কোন আয়াতের সাথএ মিল না থাকলে সেই হাদিছটা নিব না।😢
vai amar ekta prosner uttor diben please..?.
asoley amra ki ahley hadis.. naki ahley kuran..ahley jamayat... etc..
naki amader porichoy amra Muslim..?
সালামুন আলাইকুম
কোরআনের আলোকে রমজান মাসের সিয়াম পালন !!!
কোরআনের আলোকে সাহরী
খাওয়ার পর নিয়ত বা দোয়া !!!
কোরআনের আলোকে
ইফতার নয় ইতমাম এর সঠিক সময়ে রাত্রি পর্যন্ত পূর্ণ করা !!!
ইতমাম করার পর রোজা সিয়াম কবুল করার জন্য আল্লাহর কাছে কোরআনের আলোকে প্রার্থনা করা !!!
কোরআনের আলোকে তাহাজ্জত বা তারাবির সালাত বলতে আল্লাহ
কোরআন নিয়ে রাত্রি জাগরণ এবং গবেষণা করা কি বুঝিয়েছেন !!!!
কিন্তু তারাবির বা তাহাজ্জোতের 8/12/20 রাকাত কোনটি সত্য ???
Open Quran, Read with proper understanding with the book of Rob.
th-cam.com/video/015u-93C-MA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/DZQhCLHQZ5c/w-d-xo.html
th-cam.com/video/LzMtsQO1hsM/w-d-xo.html
th-cam.com/video/PtxjKrxe2GA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/8Zokw58sYUw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/wHDMkbR5FiY/w-d-xo.html
th-cam.com/video/tC1XGZCBCLc/w-d-xo.html
#আকিদা #শব্দটাই তো #বিদআত !
কেন ? কারনটা কি ? চলুন দেখি আল্লাহ বলছেন ইমান ,রাসুল বলছেন ইমান আপনাদের কেন আকিদা বলা লাগে
২:১৩৬ قُوۡلُوۡۤا اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰی وَ مَاۤ اُوۡتِیَ النَّبِیُّوۡنَ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۚ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ ۫ۖ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ ﴿۱۳۶﴾ قولوا امنا بالله و ما انزل الینا و ما انزل الی ابرهٖم و اسمعیل و اسحق و یعقوب و الاسباط و ما اوتی موسی و عیسی و ما اوتی النبیون من ربهم ۚ لا نفرق بین احد منهم ۫ۖ و نحن لهٗ مسلمون ﴿۱۳۶﴾
তোমরা বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা নাযিল করা হয়েছে আমাদের উপর ও যা নাযিল করা হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানদের উপর আর যা প্রদান করা হয়েছে মূসা ও ঈসাকে এবং যা প্রদান করা হয়েছে তাদের রবের পক্ষ হতে নবীগণকে। আমরা তাদের কারো মধ্যে তারতম্য করি না। আর আমরা তাঁরই অনুগত’।
৩:৮৪ قُلۡ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلَیۡنَا وَ مَاۤ اُنۡزِلَ عَلٰۤی اِبۡرٰهِیۡمَ وَ اِسۡمٰعِیۡلَ وَ اِسۡحٰقَ وَ یَعۡقُوۡبَ وَ الۡاَسۡبَاطِ وَ مَاۤ اُوۡتِیَ مُوۡسٰی وَ عِیۡسٰی وَ النَّبِیُّوۡنَ مِنۡ رَّبِّهِمۡ ۪ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡهُمۡ ۫ وَ نَحۡنُ لَهٗ مُسۡلِمُوۡنَ ﴿۸۴﴾ قل امنا بالله و ما انزل علینا و ما انزل علی ابرهیم و اسمعیل و اسحق و یعقوب و الاسباط و ما اوتی موسی و عیسی و النبیون من ربهم لا نفرق بین احد منهم ۫ و نحن لهٗ مسلمون ﴿۸۴﴾
বল, ‘আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা নাযিল করা হয়েছে আমাদের উপর, আর যা নাযিল হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাদের সন্তানদের উপর। আর যা দেয়া হয়েছে মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবীকে তাদের রবের পক্ষ থেকে, আমরা তাদের কারো মধ্যে পার্থক্য করি না এবং আমরা তারই প্রতি আত্মসমর্পণকারী’।
২:২৮৫ اٰمَنَ الرَّسُوۡلُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِ مِنۡ رَّبِّهٖ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ؕ کُلٌّ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ کُتُبِهٖ وَ رُسُلِهٖ ۟ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡ رُّسُلِهٖ ۟ وَ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا ٭۫ غُفۡرَانَکَ رَبَّنَا وَ اِلَیۡکَ الۡمَصِیۡرُ ﴿۲۸۵﴾ امن الرسول بما انزل الیه من ربهٖ و المؤمنون کل امن بالله و ملئکتهٖ و کتبهٖ و رسلهٖ ۟ لا نفرق بین احد من رسلهٖ ۟ و قالوا سمعنا و اطعنا ٭۫ غفرانک ربنا و الیک المصیر ﴿۲۸۵﴾
রাসূল তার নিকট তার রবের পক্ষ থেকে নাযিলকৃত বিষয়ের প্রতি ঈমান এনেছে, আর মুমিনগণও। প্রত্যেকে ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাকুল, কিতাবসমূহ ও তাঁর রাসূলগণের উপর, আমরা তাঁর রাসূলগণের কারও মধ্যে তারতম্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনলাম এবং মানলাম। হে আমাদের রব! আমরা আপনারই ক্ষমা প্রার্থনা করি, আর আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল।
৩:৫৩ رَبَّنَاۤ اٰمَنَّا بِمَاۤ اَنۡزَلۡتَ وَ اتَّبَعۡنَا الرَّسُوۡلَ فَاکۡتُبۡنَا مَعَ الشّٰهِدِیۡنَ ﴿۵۳﴾ ربنا امنا بما انزلت و اتبعنا الرسول فاکتبنا مع الشهدین ﴿۵۳﴾
হে আমাদের রব, আপনি যা নাযিল করেছেন তার প্রতি আমরা ঈমান এনেছি এবং আমরা রাসূলের অনুসরণ করেছি। অতএব, আমাদেরকে সাক্ষ্যদাতাদের তালিকাভুক্ত করুন’।
আল্লাহর শ্রেষ্ঠ আল কোরআন থাকতে হাদিস মানিনা 💯