কোরআন বিরুদ্ধ আর রাসুলের অবমাননাকারী বুখারি গং-এর হাদিছগুলো বুঝে পড়লে টাসকি খেয়ে যাবেন। বুখারি গং-এর মিথ্যাচার রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা), গুপ্ত হত্যাকারী [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] কামুক তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] মর্মে মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ)। কোরআনের সঠিক ধর্ম ইসলামকে বুখারি গং হাস্যকর ধর্মে পরিণত করেছেন। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা। ৭। তো আমরা নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? ইতিহাস জানার জন্যে হাদিছ সীরাত পড়তে পারেন। যা কোরআন এবং রাসুল বিরুদ্ধ নয়, তা স্বীকার করতে অসুবিধা নেই। কিন্তু রাসুলের নামে কোন বিধি বিধান মানা যাবে না। কেননা আল্লাহপাক তার বিধানে কোন শরীক করেন না। বিধান দেবার মালিক কেবলই আল্লাহ। (আয়াত দেখুন, ১২:৪০) ৮। মুলতঃ অতীতেও হাদিছের পুষ্ঠপোষকতা করেছে রাজতন্ত্র, আজো ঠিক তা-ই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষাদীক্ষা, শিল্প সংস্কৃতি সভ্যতা সবদিক থেকেই চরম পশ্চদপৎ একটা জাতি কেবল হাদিছ শিক্ষা দিয়ে তাদের মনমতো গড়া সালাফি মতবাদ প্রচার করেই সারা বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এজন্যে তারা ধর্মের নামে কোটি কোটি রিয়াল ব্যয় করেন। সমস্যা হলো, তাদের প্রোডাকশান হাউজ থেকে মগজ ধোলাই হয়ে আসা মোল্লারা সালাফিধর্মকেই একমাত্র সহীহ বলে মনে করেন। সালাফি এবং হাদিছী দল ব্যতীত অন্যদের তারা কাফের মনে করেন। অথচ কোরআন বলছে, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। আমাদের দেশেও সৌদি থেকে মগজধোলাই করা ঘোমটা দেয়া এইসব হুজুরের দল মানুষকে কাফের হবার ভয় দেখিয়ে হাদিছ মার্কেটিং করে আসছেন। তারা আসলে কোরআনেরে আয়াতের কোন ধারই ধারেন না। (রেফারেন্সঃ (৭ :৩), (৭৭:৫০), (৪:৬৪) (২৫:৩০), (৩১:৬) (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল। বুখারি গং কোরআনের বিরুদ্ধে এবং আল্লাহর রাসুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লিখেছে। তাই তারা কোনভাবেই মুসলিম হতে পারে না। তারা কোরআনের মুসলিম নয়, তারা তাদের সৃষ্ট হাদিছের মুসলিম। বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ রাসুলকে অপমান করেছে, কোরআন বিরুদ্ধ রাজতান্ত্রিক ধর্ম সৃষ্টি করেছে, সাথে সাথে মানুষের জীবনকেও জাহান্নামে পরিণত করেছে।
বুখারির জঘন্য হাদিছ। =============== আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, কুমারীকে বিয়ে করা যাবে না যতক্ষণ না তার সম্মতি চাওয়া হয় এবং মেট্রনকে বিয়ে করা যাবে না যতক্ষণ না তাকে জিজ্ঞেস করা হয় সে বিয়ে করতে রাজি কি না। জিজ্ঞেস করা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! সে (কুমারী) কিভাবে তার সম্মতি জানাবে? তিনি বললেন, চুপ করে। কিছু লোক বলেছে যে যদি একজন কুমারীকে তার সম্মতি না চাওয়া হয় এবং সে বিবাহিত না হয়, এবং তারপর একজন পুরুষ একটি কৌশল করে দুজন মিথ্যা সাক্ষীকে উপস্থাপন করে যে সে তার সম্মতিতে তাকে বিয়ে করেছে এবং বিচারক তার বিয়েকে সত্য বলে নিশ্চিত করেছেন। , এবং স্বামী জানে যে সাক্ষীরা মিথ্যা ছিল, তাহলে তার সাথে তার বিবাহ সম্পন্ন করতে তার কোন ক্ষতি নেই এবং বিবাহটি বৈধ বলে গণ্য হবে। حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تُنْكَحُ الْبِكْرُ حَتَّى تُسْتَأْذَنَ، وَلاَ الثَّيِّبُ حَتَّى تُسْتَأْمَرَ ". فَقِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ كَيْفَ إِذْنُهَا قَالَ " إِذَا سَكَتَتْ ". وَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ إِنْ لَمْ تُسْتَأْذَنِ الْبِكْرُ وَلَمْ تَزَوَّجْ. فَاحْتَالَ رَجُلٌ فَأَقَامَ شَاهِدَىْ زُورٍ أَنَّهُ تَزَوَّجَهَا بِرِضَاهَا، فَأَثْبَتَ الْقَاضِي نِكَاحَهَا، وَالزَّوْجُ يَعْلَمُ أَنَّ الشَّهَادَةَ بَاطِلَةٌ، فَلاَ بَأْسَ أَنْ يَطَأَهَا، وَهْوَ تَزْوِيجٌ صَحِيحٌ তথ্যসূত্রঃ সহীহ আল-বুখারী ৬৯৬৮ ইন-বুক রেফারেন্স: বই 90, হাদিস 15
১১শ শতাব্দির আগে হাদিছের কোন অস্তিত্বই ছিল না। গবেষকরা বলছেন, খলিফা আল-মুনসুর এর শাসনকালে হাদিছ লিপিবদ্ধ করানো হয়েছে এবং হাদিছ সংগ্রহের ইতিহাসও তাদেরই তৈরী। বুখারির হাতের লেখা একটা পৃষ্ঠাও পৃথিবীতে নেই। বুখারি থেকে শুনে তার ছাত্র ফিরাব্রি যে স্তুপের পর স্তুপ লিখেছেন, ইবনে হাজার আসকালানী তার সমালোচনা গ্রন্থ লিখেছেন। সমালোচনাটুকু বাদ দিয়ে আজকের বুখারি প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। তবে এই বুখারি গং-এর হাদিছ দিয়েই মানুষকে ব্যতিব্যস্থ রাখা গেছে এবং রাজতন্ত্র তার ফায়দা তুলে নিয়েছে। আজকের সৌদি রাজতন্ত্রও টিকে আছে ঐ হাদিছের উপর ভিত্তি করেই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষা সংস্কৃতি শিল্প বিজ্ঞান সবদিক থেকে চরম অনুন্নত একটা দেশ সারা পৃথিবীতে প্রভাব বিস্তার করছে কিভাবে? হাদিছ ভিত্তিক জীবন গঠনের নিমিত্তে বিশ্বব্যাপী তারা হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে আসছে এবং এরপ্রেক্ষিতে মুসলিম বিশ্বের হত্তাকত্তায় পরিণত হয়েছে। আমাদের দেশেও তাদের কাছে থেকে মগজধোলাই করে আসা কথিত সালাফি ধর্মের লোকেরা জানপ্রাণ দিয়ে হাদিছের পক্ষে যুক্তি দিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদের ইহুদিদের দালাল এবং কাফের ফতোয়া দিচ্ছেন। অথচ এই অজ্ঞরা বুঝতেই পারছে না যে, তাদের জীবনটাই কোরআন বিরুদ্ধ। তারা বলছেন, বুখারি গং না মানলে রাসুলের হাদিছ কই পাবো। অথচ এর উত্তর কোরআনেই আছে। "অবশ্যই ইহা সম্মানিত রাসূলের কথা" [সূরা ৬৯:৪০] বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে, সেই তমুক আরেক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্প কখনো নবীর হাদিছ হতে পারে? এরা মনে করে কোরআন নয়, রাজতন্ত্র থেকে যা শিখিয়ে দেয়া হয়েছে, তাই সহীহ। এর প্রেক্ষিতে তারা অন্যদের কাফের বলছেন। অথচ তারা কোরআনের ৬: ১১৫, , ১০:৩৭, ৪৫:৬, ৪৫:২০, ১২:৪০, আয়াতগুলো ত্যানা পেঁচিয়ে অস্বীকার করেন। যারা কোরআনের আয়াত অস্বীকার করে তারা কি মুসলিম? দ্বীনের বিষয়ে দলিল একমাত্র কোরআন [৪৫/৬,২০] বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ [১২/৪০] কোরআনের এতো স্পষ্ট আয়াতকেও তারা অবজ্ঞা করছে রাজতন্ত্রের কারনে। আমাদের দেশের ইসলাম এসেছে প্রধানতঃ রাজতান্ত্রিক এলাকা থেকে। সেকারনে এখানে হাদিছের প্রভাব প্রকট। এই সব মোল্লারা এর সুযোগটাই নিচ্ছেন। তবে যারা শিক্ষিত, তারা কিন্তু সত্যটা বুঝতে শিখে গেছেন। অনলঅইনের যুগে কোন তথ্যই এখন আর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছে না। এটাই রাজতান্ত্রিক মোল্লাদের কাল হয়ে দাড়িয়েছে।
হাদিস সংগ্রহের ইতিহাস জানলে হাদিসের উপর থেকে বিশ্বাস এমনি উঠে যাবে। প্রথমে হাদিস সংগ্রহের ইতিহাস জানুন। যে সমস্ত হাদিস কোরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সেগুলো মানা উচিত । আর যেগুলো সাংঘর্ষিক এগুলা বর্জন করা উচিত।
ভাই ঠিক বলছেন, এরা আসলে কিছুই জানে না, এরা শুধু জানে ঘাড় তেরামী।। হাদীসের সংকলের যে ইতিহাস আছে আছে/থাকতে পারে তারা তাও জানে না। আবার ইমাম বুখারী,মুসলিম,তিরমীযী, নাসাঈ এরা কে, তারা তাও জানে না।। এরা শুধু জানে টাখনুর উপরে প্যান্ট না পরলে মানুষ জাহান্নামি। যতো আজাইরা জিনিস আছে তারা হাদীসের নাম দিয়ে চালিয়ে দেয়।। নবীজি সা: এর অনেক হাদীস আছে যা আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ,সেগুলো কোরআন পরিপন্থীও না। সেগুলো বলার কোন খবর নাই।। @@KanijFatima-sv7ts
কোরআন বিরুদ্ধ আর রাসুলের অবমাননাকারী বুখারি গং-এর হাদিছগুলো বুঝে পড়লে টাসকি খেয়ে যাবেন। বুখারি গং-এর মিথ্যাচার রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা), গুপ্ত হত্যাকারী [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] কামুক তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] মর্মে মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ)। কোরআনের সঠিক ধর্ম ইসলামকে বুখারি গং হাস্যকর ধর্মে পরিণত করেছেন। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা। ৭। তো আমরা নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? ইতিহাস জানার জন্যে হাদিছ সীরাত পড়তে পারেন। যা কোরআন এবং রাসুল বিরুদ্ধ নয়, তা স্বীকার করতে অসুবিধা নেই। কিন্তু রাসুলের নামে কোন বিধি বিধান মানা যাবে না। কেননা আল্লাহপাক তার বিধানে কোন শরীক করেন না। বিধান দেবার মালিক কেবলই আল্লাহ। (আয়াত দেখুন, ১২:৪০) ৮। মুলতঃ অতীতেও হাদিছের পুষ্ঠপোষকতা করেছে রাজতন্ত্র, আজো ঠিক তা-ই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষাদীক্ষা, শিল্প সংস্কৃতি সভ্যতা সবদিক থেকেই চরম পশ্চদপৎ একটা জাতি কেবল হাদিছ শিক্ষা দিয়ে তাদের মনমতো গড়া সালাফি মতবাদ প্রচার করেই সারা বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এজন্যে তারা ধর্মের নামে কোটি কোটি রিয়াল ব্যয় করেন। সমস্যা হলো, তাদের প্রোডাকশান হাউজ থেকে মগজ ধোলাই হয়ে আসা মোল্লারা সালাফিধর্মকেই একমাত্র সহীহ বলে মনে করেন। সালাফি এবং হাদিছী দল ব্যতীত অন্যদের তারা কাফের মনে করেন। অথচ কোরআন বলছে, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। আমাদের দেশেও সৌদি থেকে মগজধোলাই করা ঘোমটা দেয়া এইসব হুজুরের দল মানুষকে কাফের হবার ভয় দেখিয়ে হাদিছ মার্কেটিং করে আসছেন। তারা আসলে কোরআনেরে আয়াতের কোন ধারই ধারেন না। (রেফারেন্সঃ (৭ :৩), (৭৭:৫০), (৪:৬৪) (২৫:৩০), (৩১:৬) (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল। বুখারি গং কোরআনের বিরুদ্ধে এবং আল্লাহর রাসুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লিখেছে। তাই তারা কোনভাবেই মুসলিম হতে পারে না। তারা কোরআনের মুসলিম নয়, তারা তাদের সৃষ্ট হাদিছের মুসলিম। বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ রাসুলকে অপমান করেছে, কোরআন বিরুদ্ধ রাজতান্ত্রিক ধর্ম সৃষ্টি করেছে, সাথে সাথে মানুষের জীবনকেও জাহান্নামে পরিণত করেছে।
আমার ভাই ও বোনেরা দয়া করে আল্লাহর দোহাই তোমরা আমার জন্য দুয়া করো আমি ঋণ এ ভয়ঙ্করভাবে জড়িয়ে গেছি আমার উপর পঞ্চান্ন হাজার টাকা ঋণ আছে আমি কোনো ভাবে দিতে পারছি না। দুয়া করো আল্লাহ আমাকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করে দেই। আমি ভারত থেকে বলছি।
কুরআন মানাই হচ্ছে রসুলের অনুসরণ করা কারণ রাসূল কুরআন ব্যতীত অন্য কিছু অনুসরণ করেনি তাই কুরআন মানাই হচ্ছে রসুলের প্রকৃত অনুসরণ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমরা যেন সবাই বুঝে বুঝে কুরআন পড়ি এবং কুরআন থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবন গড়ি।
হুজুর একটা প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে সর্বমোট সহি হাদিসের সংখ্যা কত? এবং এগুলো সংকলনের পদ্ধতি কতটা যুক্তিযুক্ত এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম হাদিস সংকলনের জন্য কয়জনকে বা কাকে নির্দেশ দিয়ে গিয়েছেন?
আল্লাহর রাসূল কোরআনের বাইরে কিছুই বলেননি। কোরআনের বাণী প্রচার করার জন্যই আল্লাহ উনাকে নির্বাচিত করেছিলেন। সুতরাং উনি রিসালাত পেয়েছেন এই কোরআনের জন্য কোরআনের বাইরে কিছু বলা তো প্রশ্নই আসে না। ওনার ব্যক্তিগত জীবনে উনি কি করেছেন না করেছেন সেটা তো আমাদের জানার বিষয় না। আল্লাহ আমাদেরকে জানান নাই আমরাও সেটা নিয়ে উৎসাহও দেখাবো না। কোরানটা একটু ভালোভাবে বাংলা অনুবাদ টা পড়ে দেখুন, যেখানে আপনার দ্বন্দ্ব হবে সেখানে জ্ঞানীদের অর্থাৎ যারা কুরানিক আরবিতে পন্ডিত তাদের সাহায্য নিতে পারেন।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...//////////////////
রাসূল বিদায় হাজার ভাষনে দুইরকম বক্তৃতা দিয়েছেন বলে হাদীস বিদ্যা প্রমাণ করতে চায়। কিছু সাহাবীরা বলে রাসূল কোরআন একটা ধরতে বলেছেন। আর কিছু সাহাবীরা বলে রাসুল কোরআন ও হাদিস আঁকড়ে ধরতে। বলেছেন
আচ্ছা একেক তরিকাতে একেকভাবে নামাজ পড়ে, কিন্তু নামাজের ফরজ গুলির সব একই কোন তরিকা কি আছে যেটাকে আমরা সুন্নত তরিকা বা সহি সুন্নত তরিকা বলতে পারব? হাদিস দ্বারা বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি কিন্তু যে হাদিস কোরআনের সাংঘর্ষিক না সেই হাদিসকে মেনে নেওয়া যেতে পারে।
কিন্তু এই হাদিস দ্বারা কি ধর্ম ব্যবসা হচ্ছে না? কয়জন আলেম শুধু কোরআনের আলোকে আলোচনা করেন এবং যখন দরকার হয় তখন হাদিসটা নিয়ে আসেন আপনারা সবসময় আগে হাদিস নিয়ে আসেন তারপরে কোরআন কারণটা কি?
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার একটি প্রশ্ন ছেলে মেয়ে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলছে মেয়ের বাবা মা কোনো একদিন মেনে নিলে আবার কি বিয়ে করতে হবে মুখে কবুল বলেনি কোর্টে বিয়ে করেছেন কোনো শাক্ষি ছাড়া
Please amk ektu help korben kaw .. amr ajk dupure akkel dath falano hoise ... Doctor amk kalk skl porjonto kuli korte mana Korese ... Ami kivabe oju Kore namaz porbo ? And Muk diya Halka Halka blood jasse ...
হুজুর আমার খুব কাছের একজন আছেন শিক্ষিত অনেক বই পড়েন, তিনি আহলে কোরআন বিশ্বাসি। তাঁরা বলেন তাঁরা রাসুলকে ভালোবাসেএবং তাঁর সব বিশ্বাস করেন কিন্তু তাঁর হাদিসের সংকলনে বিশ্বাস করেনা। কারন নবীর ওফাতের অনেক বছর পর এই হাদিস সংকলন হয়েছে তাই হাদিসগুলোর ভিত্তি দুর্বল এবং সহি নয়। তাঁকে আমরা অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি। ওই ভাইকে যদি আহমুদুল্লাহ্ হুজুরের কাছে বসাতে পারা যেতো তবে ভালো ফল পাওয়া যেতো ইনশাহ্আল্লাহ্। ওই ভাইরের অনেক প্রশ্ন জানার আছে। সরাসরি সাক্ষাতে একটি ইতিবাচক ফল পাওয়া যেতো।
ওই ভাইকে বলবেন হাদিস মানেনা তাহলে নামাজ পরে কিভাবে কুরআনে কি বলা আছে কিভাবে আজান দিবে কিভাবে নামাজ পরবে কিভাবে ওজু করবে সিজদা রুকু দুই সিজদার মাঝখানে কি পরবে ইত্যাদি সে কোথাই পাইছে কুরআনে না হাদিসে
যে কোন সূত্র মুখস্থ করা যায় কিন্তু বোঝাযায় না ।তাই কোরআন আমাদের জীবন সংবিধান কিন্তু হাদিস তার পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা।যে কোন বিষয় বুঝতে হলে অবশ্যই তার ব্যাখ্যা দরকার হয় আর কোরআন বুঝতে ব্যাখ্যা লাগবে না তাই কী হয় ?
আসসালামালাইকুম শেখ আমার একটা প্রশ্ন আছে আকিকা সম্পর্কে আমার মেয়ে সন্তান হয়েছে আমি আকিকা দেওয়ার জন্য দুইটি খাসি কিনছি নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে ৭ দিনের দিন আকিকা দিতে হবে কিন্তু আমরা৬ দিনের মাথায় আমরা দিয়ে ফেলেছি এখন আমাদের কি করনীয় শেখ আমারে একটা সলিউশন দেন আমি খুব পেরেশনের মধ্যে আছি
তাহলে আপনি নামাজ পরেন না? মনে করেন একজন অমুসলিম প্রথমবারের মতো কুরান পড়তে বসল, এখন কোরান যদি তাকে শিখায় কিভাবে নামজ পড়তে হবে,কোথায় হাত বাথতে হবে, কত রাকাত নামজ পরতে, যাকাত কিভাবে, কোন সময় কি দোয়া পড়তে হবে,তাহলে জিনিসটা কেমম দেখায় না...কোরান শুধু মুসলিমদের জন্য না সবার জন্য, তাই সবার কথা চিন্তা করেই এখানে নির্দেশনা থাকবে
বুখারী-মসলিম-তিরমিজী এতো লক্ষ-লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করে মাত্র ১% হাদিস নিয়ে, ৯৯% হাদিস ফেলে দিয়ে গ্রন্থ রচনা করার এখতিয়ার কে দিয়েছে???? আবু-বক্কর, ওমর,ওসমান,আলী,ফাতেমা'র কতগুলো হাদিস বর্ণানা করেছেন??? এতো লক্ষ-লক্ষ হাদিস কে বর্ণানা করলো???
আমরা রাসুলের আনুগত্য করব, শর্ত হল আমাদের নিকট রাসুল থাকতে হবে। তাই বলে কে কি নবীর নামে লিখে গেছে তাহা পড়ে বা শুনে আমরা তাহা মানবো না। আমরা কোরান মানবো এই জন্য যে, আল্লাহ কোরানে বলেছেন এই কোরানের সংরক্ষক আল্লাহ নিজে নিয়েছেন। কিন্তু হাদিসের সংরক্ষণের দায়িত্ব কে নিয়েছেন? হাদিস পড়ে রাসুলের আনুগত্য করতে হবে এমন দলিল কোথায় আছে?
আল্লাহর আনুগত সরাসরি কেহ করতে পারবে না এই জন্য মানুষের মধ্য হতে নবী নির্বাচন করে আল্লাহ কিতাব নাযিল করেছেন এই কিতাব দিয়ে যে কথা বলবে তাকে অনুসরণ অর্থাৎ এচাই রসূলের অনুসরণ। সুন্নাত , নবীর নয় - সুরা 33 আয়াত 38, সুরা 33ঃ 32, সুরা 48ঃ 23 সুরা 17ঃ77। হাদিস নবীর নয় -- ******* সুরা --39 আয়াত 23, বাতিল হাদিস কি? সুরা 31 আয়াত 6-7।
@@arafatsiddique4784 সূরা ইউনূসের ১৪, এখানে আল্লাহতালা বলছেন তোমরা কে কি আমল কর, তা আমি দেখতে চাই। অথচ হাদিসের ভাষ্য হচ্ছে আমল পূর্বেই লিপিবদ্ধ থাকে ( বুখারী ৩২০৮)
Hadis beshir bhag jaal quran holo poripurno ar tara quran kee poripurno manena era notun notun jinish ber korsee quran theke manush kee duree felar jonno tafsir sara quran porlei shobai quran kee porishkar buste parbe.
আসসালামু আলাইকুম শেখ। আপনারা কথা খুলে বলেন না কেন???""" আতিউল্লাহা ওয়া আতিউর রসুল সা: """ এর সহজ সরল সাদামাটা অর্থ বা অনুবাদ হল ""কুরানের বিধান দাতা আল্লাহর আনুগত্য কর, এবং আল কুরানের বার্তাবাহক এর আনুগত্য কর।"" আল্লাহ আমাদের কে আল কুরানের বার্তাবাহক(রাসুল) এর আনুগত্য, অনুসরণ করতে হুকুম দিয়েছেন। আগে জানতে হবে রাসুল কি? এটা নাম নয়, এটা একটি appointment, যা আল্লাহ দিয়েছেন উনাকে। আল্লাহ যার দারা কুরান নাজিল করলেন উনি ছিলেন মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ (আব্দুল্লাহ এর ছেলে) এবং রাসুল সা:(আল কুরানের বার্তাবাহক)। আমাকে, আপনাকে আল্লাহ কার আনুগত্য করতে বললেন কুরান মজিদে??? আবদুল্লাহ এর ছেলে মুহাম্মদ এর নাকি আল কুরানের বার্তাবাহক (রাসুলের) এর??? আল্লাহ আব্দুল্লাহ এর ছেলে হিসেবে উনার আনুগত্য করতে বলেন নি, বরং উনার নিয়গ(appointment, messenger of Quran) কুরানের বার্তাবাহক (রাসুল) হিসেবে আমাদেরকে আনুগত্য / অনুসরণ করতে বলা হয়েছে আল কুরানে বার বার। যে মানুষ কে আল্লাহ তায়ালা কুরানের জন্যই এই" "রাসুল (সা:) ""title / appointment প্রদান করলেন, কুরান কে পাশ কাটিয়ে / বাদ দিয়ে কুরানের বার্তাবাহক (রাসুল) এর আনুগত্য / অনুসরণ হয় কি করে??? এটা কি অবান্তর /অযৌক্তিক /অবাস্তব / আল কুরান বিরোধী নয়???? জাজাকাল্লাহ
"অতঃপর (হে রাসূল!) যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে (জেনে রাখুন) আপনাকে তো আমি এদের রক্ষক করে পাঠাইনি (যাতে আপনি তাদের হেদায়েত করতে বাধ্য হন)। বাণী পৌছে দেয়া ছাড়া আপনার আর কোনো দায়িত্ব নেই। আর আমি যখন আমার পক্ষ থেকে মানুষকে কোন রহমত আস্বাদন করাই তখন সে এতে উৎফুল্ল হয় ও দম্ভ করে এবং যখন তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের কোনো বিপদ ঘটে, তখন মানুষ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত অকৃতজ্ঞ হয়ে পড়ে।”(৪২: ৪৮) পবিত্র কোরান নিজ ভাষায় পরুন ও বুঝুন টাকা খাওয়া মোল্লাদের পিছনে পিছনে মানব রচিত হাদিস নিয়ে পরে থাকলে তার জন্য কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে।
Muhammad (sm) shei shomoy Allahr bani prochar korchilen. Rasul (sm) mukh diye ja bolschilen shei shob onushoron korte boleche. Etai bujhano hoyeche rasul (sm) ke onushoron korar kotha. ar ei shaikh ghuriye pechiye hadiser dike niye jacche. are vai! Rasul (sm) ki shei shomoy hadis prochar korchilo?
আমরা কুরআনের মাধ্যমেই তো আল্লাহর, রাসূলকে মানছি, কোরআন তো আল্লাহর রাসূলের মাধ্যমে এসেছে, আল্লাহ কেন বললেন তোমাকে হেদায়েতের জন্যপাঠানো হয়নি পাঠানো হয়নি, তুমি শুধু আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেবে, তুমি যদি কোরআনের বাহিরে কিছু বলতে, মহাপ্রলয় এর দিন তোমাকেও পাকড়াও করা হতো তখন তোমার কোনসুপারিশকারী থাকতো না, সব হাদিস যদি নবীর বানি হতো, তাহলে হাদিসে এত মতভেদ কেন, নবী কি এক এক সময় এক এক রকম কথা বলেছেন?কিছু হাদিস দারা তো, সাহাবীদেরকে মিথ্যাবাদী প্রমাণ করা হয়েছে, আল্লাহর নবী তো হাদিস লিখতে নিষেধ করেছিলেন। কোরআনের কিছু আয়াত আছে যার ব্যাখ্যা তোমরা বুঝবে না,এর ব্যাখ্যা শুধু আল্লাহ জানেন, যারা এর ব্যাখ্যা খুঁজে তারাই জালেম,
Salamun Alaikum. There is no doubt that Muslim should follow the 'Rasul' as a Rasul but not a person of worship. You should define first what Sunnah/ Hadith is. We need to follow what Rasul was given to not what men - made garbage created on behalf of the Rasul. Allah detailed everything in the Quran which you denied.
আর আমি যে কোন রাসূল প্রেরণ করেছি তা কেবল এ জন্য, যেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাদের আনুগত্য করা হয়। আর যদি তারা- যখন নিজদের প্রতি যুলম করেছিল তখন তোমার কাছে আসত অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইত এবং রাসূলও তাদের জন্য ক্ষমা চাইত তাহলে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবূলকারী, দয়ালু পেত। [এখানে দেখেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে রাসুলের অয়ানুগত্য করতে হবে... আর যখন তারা নিজেদের উপর যুলম করতো,তারপর রাসুলের কাছে আসতো তখন তারা কিন্তু আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতো, এবং রাসুল রাসুল নিজেও তাদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতো। রাসুলের আনুগত্য করতে কে নিষেধ করছে? তার মানে এই না যে রাসুল সা: কে আল্লাহ তাআলা ইসলাম ধর্মের নতুন নতুন আইন প্রনয়ন করতে বলছে। তার মানে এটাও না যে, যেহেতু রাসুল সা: কে আনুগত্য করতে বলছে, রাসুল সা: যাওয়ার ২০০/৩০০ বছর পর কেউ এসে রাসুল সা: এর নামে বিভিন্ন হাদীস বর্ননা করবে, আর সেগুলো কোরআনের আইন হিসেবে মানতে হবে।। আবু জাহেলরাও ঠিক এইসব কারনেই ধ্বংস হইছিলো। আবু জাহেলের ইতিহাস পড়েন, দেখবেন আপনাদের সাথে মিলে গেছে।
Read QURAN 46:942:52 to follow the rasul Quran is the only guide.Rasul is the course follower of Quran. So called hadith are false and bogus. So Quran is the only authentic Quide. Read 41 :3 . 69: 44 ,45 46,
কূরআন অনূসরনই আল্লাহ এবং রাসূলের অনূসরন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবান অর্থবহ জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করে এমন আলোচনা
কোরআন বিরুদ্ধ আর রাসুলের অবমাননাকারী বুখারি গং-এর হাদিছগুলো বুঝে পড়লে টাসকি খেয়ে যাবেন। বুখারি গং-এর মিথ্যাচার রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা), গুপ্ত হত্যাকারী [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] কামুক তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] মর্মে মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ)। কোরআনের সঠিক ধর্ম ইসলামকে বুখারি গং হাস্যকর ধর্মে পরিণত করেছেন। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা।
৭। তো আমরা নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? ইতিহাস জানার জন্যে হাদিছ সীরাত পড়তে পারেন। যা কোরআন এবং রাসুল বিরুদ্ধ নয়, তা স্বীকার করতে অসুবিধা নেই। কিন্তু রাসুলের নামে কোন বিধি বিধান মানা যাবে না। কেননা আল্লাহপাক তার বিধানে কোন শরীক করেন না। বিধান দেবার মালিক কেবলই আল্লাহ। (আয়াত দেখুন, ১২:৪০)
৮। মুলতঃ অতীতেও হাদিছের পুষ্ঠপোষকতা করেছে রাজতন্ত্র, আজো ঠিক তা-ই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষাদীক্ষা, শিল্প সংস্কৃতি সভ্যতা সবদিক থেকেই চরম পশ্চদপৎ একটা জাতি কেবল হাদিছ শিক্ষা দিয়ে তাদের মনমতো গড়া সালাফি মতবাদ প্রচার করেই সারা বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এজন্যে তারা ধর্মের নামে কোটি কোটি রিয়াল ব্যয় করেন। সমস্যা হলো, তাদের প্রোডাকশান হাউজ থেকে মগজ ধোলাই হয়ে আসা মোল্লারা সালাফিধর্মকেই একমাত্র সহীহ বলে মনে করেন। সালাফি এবং হাদিছী দল ব্যতীত অন্যদের তারা কাফের মনে করেন। অথচ কোরআন বলছে, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। আমাদের দেশেও সৌদি থেকে মগজধোলাই করা ঘোমটা দেয়া এইসব হুজুরের দল মানুষকে কাফের হবার ভয় দেখিয়ে হাদিছ মার্কেটিং করে আসছেন। তারা আসলে কোরআনেরে আয়াতের কোন ধারই ধারেন না। (রেফারেন্সঃ (৭ :৩), (৭৭:৫০), (৪:৬৪) (২৫:৩০), (৩১:৬) (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল।
বুখারি গং কোরআনের বিরুদ্ধে এবং আল্লাহর রাসুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লিখেছে। তাই তারা কোনভাবেই মুসলিম হতে পারে না। তারা কোরআনের মুসলিম নয়, তারা তাদের সৃষ্ট হাদিছের মুসলিম।
বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ রাসুলকে অপমান করেছে, কোরআন বিরুদ্ধ রাজতান্ত্রিক ধর্ম সৃষ্টি করেছে, সাথে সাথে মানুষের জীবনকেও জাহান্নামে পরিণত করেছে।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা প্রিয় শায়েখ কে, হে আল্লাহ আপনি নেক হায়াত দান করুন।
বুখারির জঘন্য হাদিছ।
===============
আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, কুমারীকে বিয়ে করা যাবে না যতক্ষণ না তার সম্মতি চাওয়া হয় এবং মেট্রনকে বিয়ে করা যাবে না যতক্ষণ না তাকে জিজ্ঞেস করা হয় সে বিয়ে করতে রাজি কি না। জিজ্ঞেস করা হলো, ইয়া রাসূলাল্লাহ! সে (কুমারী) কিভাবে তার সম্মতি জানাবে? তিনি বললেন, চুপ করে। কিছু লোক বলেছে যে যদি একজন কুমারীকে তার সম্মতি না চাওয়া হয় এবং সে বিবাহিত না হয়, এবং তারপর একজন পুরুষ একটি কৌশল করে দুজন মিথ্যা সাক্ষীকে উপস্থাপন করে যে সে তার সম্মতিতে তাকে বিয়ে করেছে এবং বিচারক তার বিয়েকে সত্য বলে নিশ্চিত করেছেন। , এবং স্বামী জানে যে সাক্ষীরা মিথ্যা ছিল, তাহলে তার সাথে তার বিবাহ সম্পন্ন করতে তার কোন ক্ষতি নেই এবং বিবাহটি বৈধ বলে গণ্য হবে। حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي كَثِيرٍ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ تُنْكَحُ الْبِكْرُ حَتَّى تُسْتَأْذَنَ، وَلاَ الثَّيِّبُ حَتَّى تُسْتَأْمَرَ ". فَقِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ كَيْفَ إِذْنُهَا قَالَ " إِذَا سَكَتَتْ ". وَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ إِنْ لَمْ تُسْتَأْذَنِ الْبِكْرُ وَلَمْ تَزَوَّجْ. فَاحْتَالَ رَجُلٌ فَأَقَامَ شَاهِدَىْ زُورٍ أَنَّهُ تَزَوَّجَهَا بِرِضَاهَا، فَأَثْبَتَ الْقَاضِي نِكَاحَهَا، وَالزَّوْجُ يَعْلَمُ أَنَّ الشَّهَادَةَ بَاطِلَةٌ، فَلاَ بَأْسَ أَنْ يَطَأَهَا، وَهْوَ تَزْوِيجٌ صَحِيحٌ তথ্যসূত্রঃ সহীহ আল-বুখারী ৬৯৬৮ ইন-বুক রেফারেন্স: বই 90, হাদিস 15
হে আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন,,,, আমিন,,,,,
Allah hu akbar ❤❤ jazakallahu khayran shayekh
আল্লাহর রাসুলের আনুগত্য করতে হবে আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী। সুরা নিসা আয়াত ৬৪
আহলে কুরআনের এক লোক আমার সাথে প্রায় সময় তর্ক করে, যথাসম্ভব জবাব দেওয়ার চেষ্টা করি। যাই হোক শায়েখের আলোচনা টি আমার জন্য আরো হেল্পফুল হলো।
১১শ শতাব্দির আগে হাদিছের কোন অস্তিত্বই ছিল না। গবেষকরা বলছেন, খলিফা আল-মুনসুর এর শাসনকালে হাদিছ লিপিবদ্ধ করানো হয়েছে এবং হাদিছ সংগ্রহের ইতিহাসও তাদেরই তৈরী। বুখারির হাতের লেখা একটা পৃষ্ঠাও পৃথিবীতে নেই। বুখারি থেকে শুনে তার ছাত্র ফিরাব্রি যে স্তুপের পর স্তুপ লিখেছেন, ইবনে হাজার আসকালানী তার সমালোচনা গ্রন্থ লিখেছেন। সমালোচনাটুকু বাদ দিয়ে আজকের বুখারি প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। তবে এই বুখারি গং-এর হাদিছ দিয়েই মানুষকে ব্যতিব্যস্থ রাখা গেছে এবং রাজতন্ত্র তার ফায়দা তুলে নিয়েছে। আজকের সৌদি রাজতন্ত্রও টিকে আছে ঐ হাদিছের উপর ভিত্তি করেই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষা সংস্কৃতি শিল্প বিজ্ঞান সবদিক থেকে চরম অনুন্নত একটা দেশ সারা পৃথিবীতে প্রভাব বিস্তার করছে কিভাবে? হাদিছ ভিত্তিক জীবন গঠনের নিমিত্তে বিশ্বব্যাপী তারা হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে আসছে এবং এরপ্রেক্ষিতে মুসলিম বিশ্বের হত্তাকত্তায় পরিণত হয়েছে। আমাদের দেশেও তাদের কাছে থেকে মগজধোলাই করে আসা কথিত সালাফি ধর্মের লোকেরা জানপ্রাণ দিয়ে হাদিছের পক্ষে যুক্তি দিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদের ইহুদিদের দালাল এবং কাফের ফতোয়া দিচ্ছেন। অথচ এই অজ্ঞরা বুঝতেই পারছে না যে, তাদের জীবনটাই কোরআন বিরুদ্ধ। তারা বলছেন, বুখারি গং না মানলে রাসুলের হাদিছ কই পাবো। অথচ এর উত্তর কোরআনেই আছে। "অবশ্যই ইহা সম্মানিত রাসূলের কথা" [সূরা ৬৯:৪০] বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে, সেই তমুক আরেক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্প কখনো নবীর হাদিছ হতে পারে? এরা মনে করে কোরআন নয়, রাজতন্ত্র থেকে যা শিখিয়ে দেয়া হয়েছে, তাই সহীহ। এর প্রেক্ষিতে তারা অন্যদের কাফের বলছেন। অথচ তারা কোরআনের ৬: ১১৫, , ১০:৩৭, ৪৫:৬, ৪৫:২০, ১২:৪০, আয়াতগুলো ত্যানা পেঁচিয়ে অস্বীকার করেন। যারা কোরআনের আয়াত অস্বীকার করে তারা কি মুসলিম? দ্বীনের বিষয়ে দলিল একমাত্র কোরআন [৪৫/৬,২০] বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ [১২/৪০] কোরআনের এতো স্পষ্ট আয়াতকেও তারা অবজ্ঞা করছে রাজতন্ত্রের কারনে। আমাদের দেশের ইসলাম এসেছে প্রধানতঃ রাজতান্ত্রিক এলাকা থেকে। সেকারনে এখানে হাদিছের প্রভাব প্রকট। এই সব মোল্লারা এর সুযোগটাই নিচ্ছেন। তবে যারা শিক্ষিত, তারা কিন্তু সত্যটা বুঝতে শিখে গেছেন। অনলঅইনের যুগে কোন তথ্যই এখন আর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছে না। এটাই রাজতান্ত্রিক মোল্লাদের কাল হয়ে দাড়িয়েছে।
আরো ভালো হবে সমগ্র কুরআন মাজীদ নিজের মাতৃভাষায় হলেও একবার পড়ে নিন ।
আল্লাহ আপনাকে তৌফিক দান করুন।
হাদিস কি কুরআনের বাইরে হাদিস কি সেইটা বুঝতে হবে
ভাই আহলে কোরআনতো ভালো জিনিস।।। এটাকে তর্ক না ভেবে আলোচনাও ভাবতে পারেন।।
।।
@@raselsarder1317আপনি বুঝান,
হাদীস তো কোরানের বাহিরের-ই।
কোরানের ভিতরের হলেতো, কোরানের সাথেই সংরক্ষিত করা হতো।।।
অনেকেই বলে চেয়ারম্যান থাকতে মেম্বার কিসের।
তারা বলতে চায় কোরআন থাকতে হাদিস মানব কেন।
আলহামদুলিল্লাহ,,,, আমাদের গোমরাহি থেকে আল্লাহ হেফাজত করেছেন
হাদিস সংগ্রহের ইতিহাস জানলে হাদিসের উপর থেকে বিশ্বাস এমনি উঠে যাবে। প্রথমে হাদিস সংগ্রহের ইতিহাস জানুন। যে সমস্ত হাদিস কোরআনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সেগুলো মানা উচিত । আর যেগুলো সাংঘর্ষিক এগুলা বর্জন করা উচিত।
ভাই ঠিক বলছেন, এরা আসলে কিছুই জানে না, এরা শুধু জানে ঘাড় তেরামী।।
হাদীসের সংকলের যে ইতিহাস আছে আছে/থাকতে পারে তারা তাও জানে না।
আবার ইমাম বুখারী,মুসলিম,তিরমীযী, নাসাঈ এরা কে, তারা তাও জানে না।।
এরা শুধু জানে টাখনুর উপরে প্যান্ট না পরলে মানুষ জাহান্নামি।
যতো আজাইরা জিনিস আছে তারা হাদীসের নাম দিয়ে চালিয়ে দেয়।।
নবীজি সা: এর অনেক হাদীস আছে যা আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ,সেগুলো কোরআন পরিপন্থীও না।
সেগুলো বলার কোন খবর নাই।।
@@KanijFatima-sv7ts
আবুজেহেল এর মত আপনি রাও গোমরাহ
@@KanijFatima-sv7ts
Quran er shathe shanghorshik Kono Sohi hadis nai
মাশা-আল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
কোরআন বিরুদ্ধ আর রাসুলের অবমাননাকারী বুখারি গং-এর হাদিছগুলো বুঝে পড়লে টাসকি খেয়ে যাবেন। বুখারি গং-এর মিথ্যাচার রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা), গুপ্ত হত্যাকারী [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] কামুক তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] মর্মে মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ)। কোরআনের সঠিক ধর্ম ইসলামকে বুখারি গং হাস্যকর ধর্মে পরিণত করেছেন। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা।
৭। তো আমরা নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? ইতিহাস জানার জন্যে হাদিছ সীরাত পড়তে পারেন। যা কোরআন এবং রাসুল বিরুদ্ধ নয়, তা স্বীকার করতে অসুবিধা নেই। কিন্তু রাসুলের নামে কোন বিধি বিধান মানা যাবে না। কেননা আল্লাহপাক তার বিধানে কোন শরীক করেন না। বিধান দেবার মালিক কেবলই আল্লাহ। (আয়াত দেখুন, ১২:৪০)
৮। মুলতঃ অতীতেও হাদিছের পুষ্ঠপোষকতা করেছে রাজতন্ত্র, আজো ঠিক তা-ই। সৌদিরা একটা সুইও বানাতে পারে না। শিক্ষাদীক্ষা, শিল্প সংস্কৃতি সভ্যতা সবদিক থেকেই চরম পশ্চদপৎ একটা জাতি কেবল হাদিছ শিক্ষা দিয়ে তাদের মনমতো গড়া সালাফি মতবাদ প্রচার করেই সারা বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। এজন্যে তারা ধর্মের নামে কোটি কোটি রিয়াল ব্যয় করেন। সমস্যা হলো, তাদের প্রোডাকশান হাউজ থেকে মগজ ধোলাই হয়ে আসা মোল্লারা সালাফিধর্মকেই একমাত্র সহীহ বলে মনে করেন। সালাফি এবং হাদিছী দল ব্যতীত অন্যদের তারা কাফের মনে করেন। অথচ কোরআন বলছে, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু মানলেই সে কাফের। আমাদের দেশেও সৌদি থেকে মগজধোলাই করা ঘোমটা দেয়া এইসব হুজুরের দল মানুষকে কাফের হবার ভয় দেখিয়ে হাদিছ মার্কেটিং করে আসছেন। তারা আসলে কোরআনেরে আয়াতের কোন ধারই ধারেন না। (রেফারেন্সঃ (৭ :৩), (৭৭:৫০), (৪:৬৪) (২৫:৩০), (৩১:৬) (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক।
কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল।
বুখারি গং কোরআনের বিরুদ্ধে এবং আল্লাহর রাসুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লিখেছে। তাই তারা কোনভাবেই মুসলিম হতে পারে না। তারা কোরআনের মুসলিম নয়, তারা তাদের সৃষ্ট হাদিছের মুসলিম।
বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ রাসুলকে অপমান করেছে, কোরআন বিরুদ্ধ রাজতান্ত্রিক ধর্ম সৃষ্টি করেছে, সাথে সাথে মানুষের জীবনকেও জাহান্নামে পরিণত করেছে।
খুব সুন্দর আলোচনা
প্রিয় শায়েখ ❤️
আমার ভাই ও বোনেরা দয়া করে আল্লাহর দোহাই তোমরা আমার জন্য দুয়া করো আমি ঋণ এ ভয়ঙ্করভাবে জড়িয়ে গেছি আমার উপর পঞ্চান্ন হাজার টাকা ঋণ আছে আমি কোনো ভাবে দিতে পারছি না। দুয়া করো আল্লাহ আমাকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করে দেই। আমি ভারত থেকে বলছি।
আল্লাহ তাআলা আপনার ঝণের বিপদ
আল্লাহর উপর ভরসা করুন ইনশাআল্লাহ আপনি ঋণ মুক্ত হবেন
যাক কমেন্ট দেখে বোঝা যায়, অনেক মানুষই শুধু আল কুরআন কেই জীবনবিধান বলে মানে😌🧡
❤
রাসূল (স:) বিধায় ভাষণে বলেছেন আমার একটা বাণী হলে ও অনুপস্থিত দের নিকট পৌছাইয়া দিও !!!
Interesting and very nice Ummah Network Today.
শায়েখ আপনার ডক্টর জাহাঙ্গীর স্যারের বক্তব্য শুনে আমার এবিসয়ে ভিবব্রানতি দুর হলো আলহামদুলিল্লাহ
সাল্লাল্লাহু।আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
প্রিয় শায়খ জাযাকুমুল্লাহ খায়ের 🤲💖💓
বুখারি গং-এর সহীহ হাদিছে রাসুলের চরিত্র হনন-
বুখারি গং-এর তথাকাথিত সহিহ হাদীছগুলোতে ইনিয়ে বিনিয়ে যা বলা হয়েছে, তা পুরো হাদিছ পড়লেই আপনারা বুঝে যাবেন। সারাংশ এবং হাদিছ নং নীচে দেয়া হলো-
রাসুল গণহত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) (বনু কুরাইজা) ৬৪/ মাগাযী [যুদ্ধ] পরিচ্ছেদঃ ৬৪/৩১] রাসুল গুপ্ত হত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] রাসুল কামুক ছিলেন তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], রাসুল দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] রাসুল ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] (নাউজুবিল্লাহ। হে আল্লাহ, বুখারি গং-এর মিথ্যাচার থেকে আমাদের হেফাজত করুন।)
কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল।
Allah apnk nek hayat Dan koruk hefajot koruk....
কুরআন মানাই হচ্ছে রসুলের অনুসরণ করা কারণ রাসূল কুরআন ব্যতীত অন্য কিছু অনুসরণ করেনি তাই কুরআন মানাই হচ্ছে রসুলের প্রকৃত অনুসরণ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমরা যেন সবাই বুঝে বুঝে কুরআন পড়ি এবং কুরআন থেকে শিক্ষা নিয়ে জীবন গড়ি।
হুজুর একটা প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে সর্বমোট সহি হাদিসের সংখ্যা কত? এবং এগুলো সংকলনের পদ্ধতি কতটা যুক্তিযুক্ত এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম হাদিস সংকলনের জন্য কয়জনকে বা কাকে নির্দেশ দিয়ে গিয়েছেন?
ভাই,এগুলোর কোন উত্তর পাবেন না।
৭৫৬৩ টি
@@asmaparvin5184. এই হাদীস গুলোযে সহীহ এইটা আপনি কিভাবে বুঝলেন?
এই হাদীস গুলোকে সহীহ পরীক্ষা করার মানদন্ড কি?????
@@asmaparvin5184 এইসব হাদীস যে সহিহ, তার মানদন্ড কি?
ভাই এরা জানলে তো উত্তর দিবে
এরা তো জানেই না
Masah Allah
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ! ❤
আলোচনায় কুরআনের আয়াত ঠিকই আছে কিন্তু কোরআনের গেনে খুবই নাজুক অবস্থায় আছেন।
আসসালামু আলাইকুম, আল্লাহ আপনার উপর রহম করুন আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ
বুখারি গং-এর সহীহ হাদিছে রাসুলের চরিত্র হনন-
বুখারি গং-এর তথাকাথিত সহিহ হাদীছগুলোতে ইনিয়ে বিনিয়ে যা বলা হয়েছে, তা পুরো হাদিছ পড়লেই আপনারা বুঝে যাবেন। সারাংশ এবং হাদিছ নং নীচে দেয়া হলো-
রাসুল গণহত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) (বনু কুরাইজা) ৬৪/ মাগাযী [যুদ্ধ] পরিচ্ছেদঃ ৬৪/৩১] রাসুল গুপ্ত হত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] রাসুল কামুক ছিলেন তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], রাসুল দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] রাসুল ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] (নাউজুবিল্লাহ। হে আল্লাহ, বুখারি গং-এর মিথ্যাচার থেকে আমাদের হেফাজত করুন।)
কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল।
কিছু বিপথগামী লোক আজ হাদিস অস্বীকার করছে। আবার পরে কোরআন ও অস্বীকার করবে। হে আল্লাহ ইসলাম ও মুসলমানকে হেফাজত করার একমাত্র মালিক আপনি।
আল্লাহর রাসূল কোরআনের বাইরে কিছুই বলেননি। কোরআনের বাণী প্রচার করার জন্যই আল্লাহ উনাকে নির্বাচিত করেছিলেন। সুতরাং উনি রিসালাত পেয়েছেন এই কোরআনের জন্য কোরআনের বাইরে কিছু বলা তো প্রশ্নই আসে না। ওনার ব্যক্তিগত জীবনে উনি কি করেছেন না করেছেন সেটা তো আমাদের জানার বিষয় না। আল্লাহ আমাদেরকে জানান নাই আমরাও সেটা নিয়ে উৎসাহও দেখাবো না। কোরানটা একটু ভালোভাবে বাংলা অনুবাদ টা পড়ে দেখুন, যেখানে আপনার দ্বন্দ্ব হবে সেখানে জ্ঞানীদের অর্থাৎ যারা কুরানিক আরবিতে পন্ডিত তাদের সাহায্য নিতে পারেন।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...//////////////////
Assalamu alaikum ..Hujur amr Jonno Dua korben dhoirjo r Iman er Jonno..
আলহামদুলিল্লাহ,গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানগর্ভ আলোচনা।
মাশাআল্লাহ
বুখারি গং-এর সহীহ হাদিছে রাসুলের চরিত্র হনন-
বুখারি গং-এর তথাকাথিত সহিহ হাদীছগুলোতে ইনিয়ে বিনিয়ে যা বলা হয়েছে, তা পুরো হাদিছ পড়লেই আপনারা বুঝে যাবেন। সারাংশ এবং হাদিছ নং নীচে দেয়া হলো-
রাসুল গণহত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন) (বনু কুরাইজা) ৬৪/ মাগাযী [যুদ্ধ] পরিচ্ছেদঃ ৬৪/৩১] রাসুল গুপ্ত হত্যাকারী ছিলেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নম্বরঃ ২৮২০, হাদিস নম্বরঃ ২৮১৩, সহীহ বুখারী (তাওহীদ) হাদিস নম্বরঃ ৩০২২] রাসুল স্বামীকে হত্যা করে সুন্দরী সদ্য বিবাহিতা নারীকে নিজের জন্য রাখতেন [সহীহ বুখারী (ইফাঃ), অধ্যায়ঃ ৪৮/ জিহাদ, হাদিস নাম্বার: ২৬৯৪) ] রাসুল কামুক ছিলেন তথা রাস্তাঘাটে নারী দেখলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পড়তেন, [সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩৩০০, অধ্যায়ঃ ১৭, বিবাহ] আরো দেখুন, সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী), হাদিস নম্বরঃ ৩২৯৮], রাসুল দাসীর সাথে সেক্স করতেন [সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার, হাদিস নাম্বার: ৩৯৬১] , রাসুল শিশুকামী ছিলেন [সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৩৮৯৬, সহীহ বুখারী (ইফাঃ) হাদিস নাম্বার: ৬৫৩৯, সহি বুখারি, ভলুম-৭, বই- ৬২, হাদিস নং-১৮, হাদিছ নং ২১২১] রাসুল ধর্ষক ছিলেন [বুখারি, হাদিছ নং ৫২৫৫] (নাউজুবিল্লাহ। হে আল্লাহ, বুখারি গং-এর মিথ্যাচার থেকে আমাদের হেফাজত করুন।)
কোরআন থাকতে বুখারি গং-এর গাঁজাখুরি হাদিছ মার্কেটিং করতে গিয়ে পদে পদে ধরা খাচ্ছে রাজতন্ত্রের স্পেশাল প্রোডাক্ট ঘোমটা দেয়া হুজুরের দল।
মাশআল্লাহ
একটা বিষয় জানার ছিল. আল্লাহ কি নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে নিজস্ব স্বাধীনতা দিয়েছিল কিছু বলার জন্য, যেটা কুরআনে নেই.?
জাযাকাল্লাহ খাইরান
রাসূল বিদায় হাজার ভাষনে দুইরকম বক্তৃতা দিয়েছেন বলে হাদীস বিদ্যা প্রমাণ করতে চায়। কিছু সাহাবীরা বলে রাসূল কোরআন একটা ধরতে বলেছেন। আর কিছু সাহাবীরা বলে রাসুল কোরআন ও হাদিস আঁকড়ে ধরতে। বলেছেন
জাঝাকুমুল্লাহ
আচ্ছা একেক তরিকাতে একেকভাবে নামাজ পড়ে, কিন্তু নামাজের ফরজ গুলির সব একই কোন তরিকা কি আছে যেটাকে আমরা সুন্নত তরিকা বা সহি সুন্নত তরিকা বলতে পারব? হাদিস দ্বারা বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি কিন্তু যে হাদিস কোরআনের সাংঘর্ষিক না সেই হাদিসকে মেনে নেওয়া যেতে পারে।
সারা জীবন হাদিস নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন কোরান পড়বেন কখন?
উনি তো কোরান থেকেই প্রমান দিলেন।
ভাই তাহলে কোর'আন আল্লাহর বানী সেটা কীভাবে বুঝলেন? কোর'আনে বর্নিত কিছু আয়াত কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন্? প্রেক্ষাপট না জেনে।
আকীদাগত আয়াতের ক্ষেত্রে ভিন্ন কথা। তবে বিভিন্ন হুকুম আহকামের ক্ষেত্রে?
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
#Important
কিন্তু এই হাদিস দ্বারা কি ধর্ম ব্যবসা হচ্ছে না? কয়জন আলেম শুধু কোরআনের আলোকে আলোচনা করেন এবং যখন দরকার হয় তখন হাদিসটা নিয়ে আসেন আপনারা সবসময় আগে হাদিস নিয়ে আসেন তারপরে কোরআন কারণটা কি?
༎࿐নামাজ বাদ দিয়ো না বন্ধু ♡এপারের চেয়ে♡ ওপারের জীবন♡ বেশি সুন্দর ࿐༎
আনুগত্য করবো আল্লাহর, অনুসরণ করবো রাসুলের, আমরা আল্লাহর ইবাদত করবো, রাসুল ও আল্লাহর ইবাদাত করেছেন, আমার ধারণা ঠিক কি না জানাবেন
Ha apner der elim jana ache batpari charun
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার একটি প্রশ্ন ছেলে মেয়ে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলছে মেয়ের বাবা মা কোনো একদিন মেনে নিলে আবার কি বিয়ে করতে হবে মুখে কবুল বলেনি কোর্টে বিয়ে করেছেন কোনো শাক্ষি ছাড়া
আসসালামু আলাইকুম
হাদিস ছাড়া আমাদের ব্যবসা বন্ধ তাই হাদিস মানতে হবে.
হুজুর কুরআন বড়ো নাকি হাদিস
মাথামোডা অলোচনা।শাক দিয়ে মাছ ঠাকা।সুন্নাহ মানে কোরআনের ব্যাখ্যা হাদিসের নয়।
এই ফেতনাটাও আমরাই দেখে ফেলবো ভাবিনি কখনো. মনে হতো এইসব আরো অনেক পরে ঘটবে...... 😢😢
Please amk ektu help korben kaw .. amr ajk dupure akkel dath falano hoise ... Doctor amk kalk skl porjonto kuli korte mana Korese ... Ami kivabe oju Kore namaz porbo ? And Muk diya Halka Halka blood jasse ...
Kuli kora sunnot...ojur foroj 4 ta thaklei oju hoye jbe
হুজুর আমার খুব কাছের একজন আছেন শিক্ষিত অনেক বই পড়েন, তিনি আহলে কোরআন বিশ্বাসি। তাঁরা বলেন তাঁরা রাসুলকে ভালোবাসেএবং তাঁর সব বিশ্বাস করেন কিন্তু তাঁর হাদিসের সংকলনে বিশ্বাস করেনা। কারন নবীর ওফাতের অনেক বছর পর এই হাদিস সংকলন হয়েছে তাই হাদিসগুলোর ভিত্তি দুর্বল এবং সহি নয়। তাঁকে আমরা অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি। ওই ভাইকে যদি আহমুদুল্লাহ্ হুজুরের কাছে বসাতে পারা যেতো তবে ভালো ফল পাওয়া যেতো ইনশাহ্আল্লাহ্। ওই ভাইরের অনেক প্রশ্ন জানার আছে। সরাসরি সাক্ষাতে একটি ইতিবাচক ফল পাওয়া যেতো।
ওই ভাইকে বলবেন হাদিস মানেনা তাহলে নামাজ পরে কিভাবে কুরআনে কি বলা আছে কিভাবে আজান দিবে কিভাবে নামাজ পরবে কিভাবে ওজু করবে সিজদা রুকু দুই সিজদার মাঝখানে কি পরবে ইত্যাদি সে কোথাই পাইছে কুরআনে না হাদিসে
যে কোন সূত্র মুখস্থ করা যায় কিন্তু বোঝাযায় না ।তাই কোরআন আমাদের জীবন সংবিধান কিন্তু হাদিস তার পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা।যে কোন বিষয় বুঝতে হলে অবশ্যই তার ব্যাখ্যা দরকার হয় আর কোরআন বুঝতে ব্যাখ্যা লাগবে না তাই কী হয় ?
🤲💖💓
উনারা হাদিসের পন্ডিত কিন্তু কোরআনের ব্যাপারে,,,,,,,,,,,
কুরআনের ব্যাপারে আরও গবেষণার অনুরোধ করছি ।
কোনো ভুল বলেছেন উনি?
Sojol Roshaner Vokto TUI Nazrul islam. Sojol Roshaner khub valovabei toder mogoj dhulai korche
আসসালামালাইকুম শেখ আমার একটা প্রশ্ন আছে আকিকা সম্পর্কে আমার মেয়ে সন্তান হয়েছে আমি আকিকা দেওয়ার জন্য দুইটি খাসি কিনছি নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে ৭ দিনের দিন আকিকা দিতে হবে কিন্তু আমরা৬ দিনের মাথায় আমরা দিয়ে ফেলেছি এখন আমাদের কি করনীয় শেখ আমারে একটা সলিউশন দেন আমি খুব পেরেশনের মধ্যে আছি
আকিকা হয়ে যাবে ভাই
ভাই পুরা মাসলাটা বলেন
ভাই kano ধর্ম ব্যবসা করসেন pls কোরআনের পথে আসেন
সূরা নাহল এর 44 নম্বর আয়াতে তো অন্য কিছু লেখা?
আল্লাহর আনুগত্য করলে রাসুলের আনুগত্য হবে না? রাসুলের জামানায় তো হাদিস ছিল না, তিনি কোরআন মেনেছেন,আমরাও তাই করবো
তাহলে আপনি নামাজ পরেন না?
মনে করেন একজন অমুসলিম প্রথমবারের মতো কুরান পড়তে বসল, এখন কোরান যদি তাকে শিখায় কিভাবে নামজ পড়তে হবে,কোথায় হাত বাথতে হবে, কত রাকাত নামজ পরতে, যাকাত কিভাবে, কোন সময় কি দোয়া পড়তে হবে,তাহলে জিনিসটা কেমম দেখায় না...কোরান শুধু মুসলিমদের জন্য না সবার জন্য, তাই সবার কথা চিন্তা করেই এখানে নির্দেশনা থাকবে
ইসতেগফার কি শুধু আরবিতেই করতে হয়,
নাকি বাংলাতেও করা যায়, যেমন আমি বললাম
হে আল্লাহ আমি আপনার কাছে ক্ষমা চাই
বা হে আল্লাহ আপনি আমাকে মাফ করেদেন??
বাংলাতেও করা যায়
মৌলভী একটা গোমরাহী কথা বলছে
এই আলোচনার ভিতর শিরক এর কথা চিন্তার বিষয়টি ভাবুন,যখন তারা ওলি আল্লাহ বিপক্ষে বলে তখন এভাবে বলে না কাকে অনুসরন করবো আমরা
বোখারী মুসলিম ছাড়াও, কোরআন কে ধরুন
💘💘💘💘💘💘
শায়েক আপনি কোন ইসলাম মানেন আর বাংলাদেশ ১০৭ টা ইসলামিক দল তারা কোন ইসলাম মানে????
Apni ķuran gobesona valovabè Korean.. rasurulla bòlte ki buzano hoase?
হায়রে মানুষ
রাসুলের অনুসরণ আর হাদিস মানা এক না
Business
শিরক বলতে কি বুঝায় স্যারের কাছে জিজ্ঞেসা?
বুখারী-মসলিম-তিরমিজী এতো লক্ষ-লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করে মাত্র ১% হাদিস নিয়ে, ৯৯% হাদিস ফেলে দিয়ে গ্রন্থ রচনা করার এখতিয়ার কে দিয়েছে????
আবু-বক্কর, ওমর,ওসমান,আলী,ফাতেমা'র কতগুলো হাদিস বর্ণানা করেছেন??? এতো লক্ষ-লক্ষ হাদিস কে বর্ণানা করলো???
আসসালামু আলাইকুম , শায়েখ আপনার মুবাইল নাম্বার টা যদি দিতেন তাহলে কিছু হাদিয়া দিতাম বন্নার্তদের জন্ন্য প্লিজ প্লিজ প্লিজ।।।
আমরা রাসুলের আনুগত্য করব, শর্ত হল আমাদের নিকট রাসুল থাকতে হবে। তাই বলে কে কি নবীর নামে লিখে গেছে তাহা পড়ে বা শুনে আমরা তাহা মানবো না। আমরা কোরান মানবো এই জন্য যে, আল্লাহ কোরানে বলেছেন এই কোরানের সংরক্ষক আল্লাহ নিজে নিয়েছেন। কিন্তু হাদিসের সংরক্ষণের দায়িত্ব কে নিয়েছেন? হাদিস পড়ে রাসুলের আনুগত্য করতে হবে এমন দলিল কোথায় আছে?
Ei prosno Ta amar o but ete ki guna hote pare?!?!?!
যেভাবে হাদিস আসছে
কুর আন ও সেভাবে আসছে
আপনাদের বক্রতা কেমন তা
হলো বনি ইসরাইলের বক্রতার মত
ভাই রাসুল থাকতে হবে ঠিক আছে কিন্তু আল্লাহ আছে আপনি এটি বিশ্বাস করলে নবীকে আপনার বিশ্বাস করতে হবে তার সুন্নত মানতে হবে।
আপনি না মানলেও আমরা মানি,মানবো । আচ্ছা কোরআন তো আল্লাহ আপনার কাছে দিয়ে যায়নি সরাসরি, তাহলে এটা কেন মানছেন?
১। পুরো কুরআন এর ব্যাখ্যা হাদিস ছাড়া করেন।
২। আপনি একটা হাদিস লিখে দেখান যেটা আলেমগন ধরতে পারবে না।
৩। কুরআন কি লিখিত এসেছিল? সংকলন করতে কে বলেছে?
আল্লাহ কুরআনকে হাদিস বলেছেন। নবী বা খোলাফায়ে রাশেদীনের সংকলিত হাদিস কোথায়?মানুষের রচিত হাদিস কেনো মানব?
আল্লাহর আনুগত সরাসরি কেহ করতে পারবে না এই জন্য মানুষের মধ্য হতে নবী নির্বাচন করে
আল্লাহ কিতাব নাযিল করেছেন এই কিতাব দিয়ে যে কথা বলবে তাকে অনুসরণ অর্থাৎ এচাই
রসূলের অনুসরণ। সুন্নাত , নবীর নয় - সুরা 33 আয়াত 38, সুরা 33ঃ 32, সুরা 48ঃ 23 সুরা 17ঃ77।
হাদিস নবীর নয় -- ******* সুরা --39 আয়াত 23, বাতিল হাদিস কি? সুরা 31 আয়াত 6-7।
Kuraner bastob rup e hocce hadis
কিন্তু হাদিস যদি কোরআনের বিরুদ্ধে যায়??
কোন হাদিস কোরআনের বিরুদ্ধে গেছে, বলেন তো..
SEI hadish batil bole gonna hobe
সেগুলোই জাল হাদিস
@@arafatsiddique4784
সূরা ইউনূসের ১৪, এখানে আল্লাহতালা বলছেন তোমরা কে কি আমল কর, তা আমি দেখতে চাই।
অথচ হাদিসের ভাষ্য হচ্ছে আমল পূর্বেই লিপিবদ্ধ থাকে ( বুখারী ৩২০৮)
Hadis beshir bhag jaal quran holo poripurno ar tara quran kee poripurno manena era notun notun jinish ber korsee quran theke manush kee duree felar jonno tafsir sara quran porlei shobai quran kee porishkar buste parbe.
ইসলামের চার খলিফা হাদিস লিখে নাই কেন?
আলে ইমরান ৩১-৩২, ১৩২ নিসা ৫৯, ৬৪ কুরআন এক সাথে নাযিল হয়নি একটু করে হয়েছে, সুরা নাহল ৪৪, নিসা ৬৯, ৮০, নুর ৫৪, আহযাব ৩৩, মুহাম্মদ ৩৩, নিসা ১৪, আহযাব ৩৬, জিন ২৩, নিসা ১১৫, তওবা ৬৩, নিসা ৪২, আহযাব ৩৬
অনেক সুন্দর
Cup ba
Kuran ki 1400 years ager katha bole na present bole àta age bozen tar por kuraner tapsir koren.
আসসালামু আলাইকুম শেখ। আপনারা কথা খুলে বলেন না কেন???""" আতিউল্লাহা ওয়া আতিউর রসুল সা: """ এর সহজ সরল সাদামাটা অর্থ বা অনুবাদ হল ""কুরানের বিধান দাতা আল্লাহর আনুগত্য কর, এবং আল কুরানের বার্তাবাহক এর আনুগত্য কর।"" আল্লাহ আমাদের কে আল কুরানের বার্তাবাহক(রাসুল) এর আনুগত্য, অনুসরণ করতে হুকুম দিয়েছেন। আগে জানতে হবে রাসুল কি? এটা নাম নয়, এটা একটি appointment, যা আল্লাহ দিয়েছেন উনাকে। আল্লাহ যার দারা কুরান নাজিল করলেন উনি ছিলেন মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ (আব্দুল্লাহ এর ছেলে) এবং রাসুল সা:(আল কুরানের বার্তাবাহক)। আমাকে, আপনাকে আল্লাহ কার আনুগত্য করতে বললেন কুরান মজিদে??? আবদুল্লাহ এর ছেলে মুহাম্মদ এর নাকি আল কুরানের বার্তাবাহক (রাসুলের) এর??? আল্লাহ আব্দুল্লাহ এর ছেলে হিসেবে উনার আনুগত্য করতে বলেন নি, বরং উনার নিয়গ(appointment, messenger of Quran) কুরানের বার্তাবাহক (রাসুল) হিসেবে আমাদেরকে আনুগত্য / অনুসরণ করতে বলা হয়েছে আল কুরানে বার বার। যে মানুষ কে আল্লাহ তায়ালা কুরানের জন্যই এই" "রাসুল (সা:) ""title / appointment প্রদান করলেন, কুরান কে পাশ কাটিয়ে / বাদ দিয়ে কুরানের বার্তাবাহক (রাসুল) এর আনুগত্য / অনুসরণ হয় কি করে??? এটা কি অবান্তর /অযৌক্তিক /অবাস্তব / আল কুরান বিরোধী নয়???? জাজাকাল্লাহ
কোরআন থাকতে হাদিস মানতে হবে কেন না দেখলে মিস করবেন :
th-cam.com/video/lpj73FB_2s8/w-d-xo.htmlsi=xGsa9dmN_h_glWhS
আমি হুজুরের সাথে একটু কথা বলতে চাই। বলার একটু সুযোগ আমাকে দিবেন প্লিজ। আমার খুব দরকার। ওনার ফোন নম্বর টা একটু দেন প্লিজ।
as sunnah Foundation page e msg den
দাদু কোরআন পড়ুন,, হাদিস নিয়ে গবেশনা বাদ দিন।
"অতঃপর (হে রাসূল!) যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে (জেনে রাখুন) আপনাকে তো আমি এদের রক্ষক করে পাঠাইনি (যাতে আপনি তাদের হেদায়েত করতে বাধ্য হন)। বাণী পৌছে দেয়া ছাড়া আপনার আর কোনো দায়িত্ব নেই। আর আমি যখন আমার পক্ষ থেকে মানুষকে কোন রহমত আস্বাদন করাই তখন সে এতে উৎফুল্ল হয় ও দম্ভ করে এবং যখন তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের কোনো বিপদ ঘটে, তখন মানুষ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত অকৃতজ্ঞ হয়ে পড়ে।”(৪২: ৪৮)
পবিত্র কোরান নিজ ভাষায় পরুন ও বুঝুন টাকা খাওয়া মোল্লাদের পিছনে পিছনে মানব রচিত হাদিস নিয়ে পরে থাকলে তার জন্য কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে।
হুজুর কে প্রশ্ন কেন কুরআনের সাথে সাথে, হাদিস সংরক্ষণ করেন নাই।
সারা বক্তব্য জুরে বল্লেন- রাসুলের আনুগত্য লাস্টে গিয়ে বল্লেন নবীর কথা মানতে হবে। বুজলাম না!
রাসুল কি এবং নবী কি তাতো বল্লেন না!
রাসূল কি নবী কি সেটা জানতে হলে রিসালাত দেখেন ভাই!!!
সুন্নাতুল্লাহ নাকি সুন্নাতে রাসূলুল্লাহ??? সুন্নাতে রাসূলুল্লাহ বলে কোন কথা বা শব্দ মহাগ্রন্থ আল্-কোরআনে আছে কি???
Muhammad (sm) shei shomoy Allahr bani prochar korchilen. Rasul (sm) mukh diye ja bolschilen shei shob onushoron korte boleche. Etai bujhano hoyeche rasul (sm) ke onushoron korar kotha.
ar ei shaikh ghuriye pechiye hadiser dike niye jacche. are vai! Rasul (sm) ki shei shomoy hadis prochar korchilo?
📢এই দেশের তথাকথিত সুন্নী ভাইয়েরা কোথায়? যারা রাসূলের মহব্বতের নাম দিয়ে এই হুজুরকে গালাগালি করেন। উনারা নাকি নবীর দুশমন? 🙄
আমরা কুরআনের মাধ্যমেই তো আল্লাহর, রাসূলকে মানছি, কোরআন তো আল্লাহর রাসূলের মাধ্যমে এসেছে, আল্লাহ কেন বললেন তোমাকে হেদায়েতের জন্যপাঠানো হয়নি পাঠানো হয়নি, তুমি শুধু আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেবে, তুমি যদি কোরআনের বাহিরে কিছু বলতে, মহাপ্রলয় এর দিন তোমাকেও পাকড়াও করা হতো তখন তোমার কোনসুপারিশকারী থাকতো না, সব হাদিস যদি নবীর বানি হতো, তাহলে হাদিসে এত মতভেদ কেন, নবী কি এক এক সময় এক এক রকম কথা বলেছেন?কিছু হাদিস দারা তো, সাহাবীদেরকে মিথ্যাবাদী প্রমাণ করা হয়েছে, আল্লাহর নবী তো হাদিস লিখতে নিষেধ করেছিলেন। কোরআনের কিছু আয়াত আছে যার ব্যাখ্যা তোমরা বুঝবে না,এর ব্যাখ্যা শুধু আল্লাহ জানেন, যারা এর ব্যাখ্যা খুঁজে তারাই জালেম,
কে বলছে আমরা হাদিস মানি না হাদিস কি কুরআন থেকে আলাদা
Salamun Alaikum. There is no doubt that Muslim should follow the 'Rasul' as a Rasul but not a person of worship. You should define first what Sunnah/ Hadith is. We need to follow what Rasul was given to not what men - made garbage created on behalf of the Rasul. Allah detailed everything in the Quran which you denied.
সবাই শেয়ার করেন।
সম্পূর্ণ মনগড়া বানোয়াট বক্তব্য
সুরা নিসার ৬৪ নং আয়াতের ভুল অনুবাদ এবং ভুল ব্যাখ্যা করেছেন। আর এটাই এদের কাজ।
হাস্যকর
সঠিক টা আপনি ব্যাখ্যা করেন তাইলে
আর আমি যে কোন রাসূল প্রেরণ করেছি তা কেবল এ জন্য, যেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাদের আনুগত্য করা হয়। আর যদি তারা- যখন নিজদের প্রতি যুলম করেছিল তখন তোমার কাছে আসত অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইত এবং রাসূলও তাদের জন্য ক্ষমা চাইত তাহলে অবশ্যই তারা আল্লাহকে তাওবা কবূলকারী, দয়ালু পেত।
[এখানে দেখেন আল্লাহর অনুমতিক্রমে রাসুলের অয়ানুগত্য করতে হবে...
আর যখন তারা নিজেদের উপর যুলম করতো,তারপর রাসুলের কাছে আসতো তখন তারা কিন্তু আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতো, এবং রাসুল রাসুল নিজেও তাদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতো।
রাসুলের আনুগত্য করতে কে নিষেধ করছে? তার মানে এই না যে রাসুল সা: কে আল্লাহ তাআলা ইসলাম ধর্মের নতুন নতুন আইন প্রনয়ন করতে বলছে।
তার মানে এটাও না যে, যেহেতু রাসুল সা: কে আনুগত্য করতে বলছে, রাসুল সা: যাওয়ার ২০০/৩০০ বছর পর কেউ এসে রাসুল সা: এর নামে বিভিন্ন হাদীস বর্ননা করবে, আর সেগুলো কোরআনের আইন হিসেবে মানতে হবে।।
আবু জাহেলরাও ঠিক এইসব কারনেই ধ্বংস হইছিলো।
আবু জাহেলের ইতিহাস পড়েন, দেখবেন আপনাদের সাথে মিলে গেছে।
Apne onk shundor koree opobekha korte paren allah quran kee jekhane poripurno bolee mufassal bolee apne shekhane hadis nia ashen aitar bekha korte ektu lojjo thaka uchit apnara nirlojjo. Hadis beshir bhag jaal muhaddis jara grading koree tader grading o holo jaal quran theke duree rakhar jonno apnara notun notun abishkar koren manush ra ai protarona ta akdin busbe oidin apnara keo sar paben na jara busbe tader mon onk kharap thakbe aita bhaba tai dukher bepar jee aishob shaitan muhaddis ra quran kee opoman korsee manush kee aitar theke dure shoraisee era shobai holo nirlojjo. Apne alochona korte boshen tader shathe debate lagen oita to korben na shudu bodnam murkho der moto onner bodnam koree apnar kono lab hobena.
Read QURAN 46:9 42:52 to follow the rasul Quran is the only guide.Rasul is the course follower of Quran. So called hadith are false and bogus. So Quran is the only authentic Quide. Read 41 :3 . 69: 44 ,45 46,
আহলে কোরআনদের ভন্ডামি ঝুক্তির জন্য এ আলোচনাটাই জথেষ্ট,