আহলে বাইয়াতের মর্যাদা অন্যান্য নবীদের চেয়েও বেশি! বক্তব্য খোলাসা করলেন আল্লামা আব্বাসী হুজুর-Abbasi
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 8 ก.ย. 2024
- আহলে বাইয়াতের মর্যাদা অন্যান্য নবীদের চেয়েও বেশি! বক্তব্য খোলাসা করলেন আল্লামা আব্বাসী হুজুর-Abbasi
L I K E || C O M M E N T S || S H A R E || S U B S C R I B E
#dranayetullahabbasi #ahlebait #abbasitv #newwaz #proshnottor
👉Subscribe To Abbasi Tv LTD.:- / abbasitvltd
👉Follow Us On Facebook Page
👍Dr. Anayetullah Abbasi:- / dr.anayetullahabbasi
👍Abbasi Monjil Joinpur:- / abbasimonjiljoinpur
👍Abbasi Tv LTD.:- / abbasitvltd
সুবহানাল্লাহ এতো সূক্ষ্ম বিষয় সাবলীল বাংলায় বুঝিয়ে দিলেন🥰🥰🥰
আল্লাহ আপনাকে সার্বিক সমুন্নত মাকাম দান করুন🤲🤲🤲
ভালোবাসা অভিরাম প্রিয় শায়েখ
মা শা আল্লাহ মনটা বৰে গেলো শুনে
প্রাণ প্রিয় শায়েখের নেক হায়াত কামনা করছি আমিন 🤲।
আল্লামা আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ
প্রিয় হুজুর
মাশাআল্লাহ আববাসী হুজুর।
মাশাআল্লাহ
আপনি ও আলাউদ্দিন জিহাদি হুজুর এক হয়ে যান।তাহলে বতিলেরা পালানোর পথ খুঁজে পাওয়া যাবে না।
Jihadi অনেক চেষ্টা করেও পারছেন না
Mashaallah
মাশাল্লাহ
Masaallah 😊
ভুল বক্তব্য ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে নিজেকে সঠিক প্রমাণ করলেন তেমনি অন্যকে কাফের বলার আগে তার বক্তব্য এভাবে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে নিবেন।
প্যাচ লাগানো কথা আগে বলেন কেনো? যে পরে এতো পেচিদা বিশ্লেষন করা লাগে! এটা কি কোনো শরয়ী গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে এমন কথা মানুষের মধ্যে বলেন?
হুজুকি বক্তব দেওয়ার দরকার কি ¿
আপানারা যে বলেন রাসুল সঃ আপনাদের মতো, এজন্যই বলতে হয়!
নিজের বেলায় শরীয়তের পরিভাষা পরিবর্তন করে নিজেকে সঠিক প্রমান করেন। আর অন্যকে কথায় কথায় কাফের বলে।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা জাযাকাল্লাহু খাইরান
Ank sundor answer huzur
❤️❤️❤️মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগলো প্রিয় সায়েখ ❤️❤️❤️😍
سبحان الله!ما شاء الله! جزاك الله خيرا
Masha Allah
হে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন
এই মাহফিলে সরাসরি উপস্থিত ছিলাম,
আললার হুকুম পালন করতে মুসা নবী গেছেন তার মানে মুসা নবী ছোট না
উনিও তো ছোট বলে নাই। শুধু একটা বিষয়ে আল্লাহই খিযিরের শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা করেছেন।
SOBHANALLAH
ভূল তথ্য,কোনো সাহাবী নবীদের থেকে উত্তম নয়।
সে তো সেটাই বলেছে।
পাগলে কি বলে ছাগলে কি কায় কুফুরি থেকে রক্ষ্যা পাইলানা এখনও ৷ খিজির আঃ নবী ছিলেন
ওলী ছিলেন
নবী তো মানবজাতির কাছে আসে তাদেরকে হেদায়েতের পথে চালানোর জন্য।
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ।
আব্বাসী হুজুর আপনি এখন যেভাবে বলছেন প্রথম এইভাবে বলতেন তাহলে এটা সমালোচনা হত না অন্য আলেম বললে আপনি বলতেন কাফির হয়ে গেছে আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত নসিব করুক
হযরত ফাতেমা রাঃ
হুসাইন রাঃ কেও যদি পূর্বের নবীদের থেকে বেশি দামী বলে কুফরী হবে।
দলীল কি?....না ওয়াহাবিয়্যাত?😮
নবীরা শরীয়ত প্রণেতা। সবার উপরে তারা
SubhanAllah!
সবাইকে ঐক্যের পথে অগ্রসর হওয়ার আবেদন করছি৷
First comment
খুব দ্রুত বলছি আমি, আরেক মহফিল ধরতে হবে😄😄😄😄একথা বলোযে,বায়ু বের হয়েগেছে।কালো চশমা খুলে গেছে। খালি পেচাইেতছো বাইম মাছের মতো।
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীকে আওলাদে রাসূল বলা হয় কেন
কেউ একটু বলবেন প্লিজ
আপনি ক্লিয়ার করে বললে এভাবে ফেতনা সৃষ্টি হতো না।
ফালতু কথা
স্লামালাইকুম আব্বাসী হুজুরের কাছে আমার প্রশ্ন কোন মসজিদ যদি ওয়ফা না করা হয় ওই মসজিদে নামাজ পড়লে কি নামাজ হবে
আমিও রসূলের বংশধর
কিভাবে সম্বব ?
নাজাতের তরী আহলে বাইতঃ
১। হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারী হতে বর্ণিত যে, সূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, یاایها الناس انی ترکت فیکم ما ان اخذتم به لن تضلوا، کتاب الله وعترتی اهل بیتی
অর্থাৎ হে লোকসকল! আমি তোমাদের মাঝে এমন বস্তু রেখে যাচ্ছি যদি তা ধারণ কর তবে কখনোই বিপদগামী হবে না। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং আমার রক্ত সম্পর্কীয় আত্নীয় ( আহলে বাইত)। ( তিরমিযী, নাসায়ী এবং কানযুল উম্মাল ১ম খন্ড, ৪৪ পৃঃ)
২। হযরত যাইদ ইবনে আরকাম হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ انی ترکت فیکم ما تمسکتم به لن تضلوا بعدی کتاب الله حبل ممدود من السماء الی الارض و عترتی اهل بیتی و لن یتفرقا حتی یردا علی الحوض فانظروا کیف تخلفونی فیهما
অর্থাৎ "নিশ্চয়ই আমি তোমাদের মধ্যে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যদি এ দুটিকে আঁকড়ে ধর তাহলে কখনোই গোমরাহ হবে না।তার একটি হলো আল্লাহর কিতাব কোরআন যা আসমান হতে যমীন পর্যন্ত প্রসারিত রজ্জু ও অন্যটি আমার আহলে বাইত।এ দুটি কখনোই পরস্পর হতে বিচ্ছিন্ন হবে না এবং এ অবস্থায়ই হাউজে কাউসারে আমার সাথে মিলিত হবে। তাই লক্ষ্য রেখো তাদের সাথে তোমরা কিরূপ আচরণ করবে।"( তিরমিযী এবং কানযুল উম্মাল ১ম খন্ড, ৪৪ পৃঃ)
৩। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ انی ساءلکم عن اثنین ، القران و عترتی
অর্থাৎ " নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে দুটি বিষয়ে প্রশ্ন করবো। আর তা হলো কোরআন ও আমার আহলে বাইত।"( হাদিসটি তাবরানী তার ' আরবাইনাল আরবাইন' গ্রন্থে এবং আল্লামা জালাল উদ্দিন সুয়ূতি তার ' ইহইয়াউল মাইয়্যেত' গ্রন্থে এনেছেন)
৪। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ " তারকারাজি পৃথিবীর অধিবাসীদের জন্য নিমজ্জিত হওয়া থেকে রক্ষাকবচ।আর আমার আহলে বাইত উম্মতের দীনের ক্ষেত্রে বিভক্তি হতে রক্ষার আশ্রয়স্থল। যদি আরবদের মধ্যে কোন গোত্র তাদের বিরোধিতা করে ( আল্লাহর হুকুম ও বিধানের ক্ষেত্রে) তবে সে গোত্র শয়তানের দলে পরিণত হবে।"( হাকিম নিশাবুরী তার ' মুসতাদরাক' গ্রন্থের ৩য় খন্ডে ইবনে আব্বাস রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণনা করেছেন।)
৫। রাসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন, " আমার আহলে বাইতের ভালবাসার প্রতি অনুগত ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হও।কারন যে ব্যক্তি এমন অবস্থায় আল্লাহর সঙ্গে মিলিত হবে যে,সে আমাদের ভালবাসে তাহলে সে আমাদের শাফায়াতের মাধ্যমে বেহেশতে প্রবেশ করবে।যাঁর হাতের মুঠোয় আমার জীবন আবদ্ধ সেই প্রভুর শপথ,আমাদের অধিকারের প্রতি সতেতনতা ও সম্মান প্রদর্শন ব্যতীত কোন সৎ কর্মই ফলদান করবে না।"( তাবরানী তাঁর ' আওসাতে ' সুয়ূতী তাঁর ' ইহইয়াউল মাইয়্যেত ' এবং ইবনে হজার তাঁর আসসাওয়ায়েক ' গ্রন্থে হাদিসটি এনেছেন)
৬। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন," আমার আহলে বাইতের প্রকৃত পরিচয় জানা জাহান্নামের অগ্নি হতে মুক্তির উপায়।আমার বংশধরদের প্রতি প্রেম ও ভালবাসা পুলসিরাত অতিক্রমের অনুমতিপত্র ও রক্ষাকবচ এবং তাদের বেলায়েত আল্লাহর আজাব হতে নিরাপত্তা দানকারী।( হাদিসটি কাজী আয়াজ তাঁর ' আশ শিফা' গ্রন্থের ৪০ পৃষ্ঠায় এনেছেন)
আসুন আহলে বাইত সম্পর্কে জানি,তাদেরকে ভালবাসি,তাদের অনুসরণ ও অনুকরনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করে দুনিয়ায় শান্তিময় জীবন যাপন করি ও পরকালীন মুক্তির পথ প্রশস্ত করি।
ভন্ডামী বাদ দাও আব্বাসী
নিজেরটা যেমন বোঝ, অন্যেরটা তো সেভাবে বোঝ না।
সহীহ
Aulad e rasul Holo fatemi totha Sayed Gon. Abbasi. Alvi. Akili. Jafori era nobir aulad non
আহলে বায়াত কোন ফযীলত নবীদের চেয়ে বেশী??
আর রুহানি ফযীলত নবী থেকে কার বেশী হতে পারে?
নিজের বেলায় এত তাবিল, আর অন্যের বেলায় কাফের বলতে...?
Thik bolecho
অন্য কেঊ বললে একশবার কাফের বলতে ক্লান্ত হতো নাহ.....
পাক পাঞ্জাতন উসিলায় বাবা আদমের গুনাহ মাফ হয়েছিল এটা কি আপনার হুঁশ আছে ভালো করে হাদিস পড়ো।
Ambiya der por ahle bait.tarpor sahaba gon
ইবলিসের থেকেও খারাপ
তাইলে আগে বুঝাইয়া বলবেন না?,, 🥴
এটা সঠিক উত্তর হলো না , কথা ঘুরিয়ে বললে হবে না ,
নিজের ভুল কেউ ভুল স্বীকার করা শিখুন।
খালি অন্যদের দোষ ত্রুটি ধরে বেরালে হবে না ।
সিয়া
Abbasi bayadop
Ajob gojob kahini.
প্রত্যেক মুসলমানই গর্বিত যে, তাহারা সেই ধর্মের অনুসারী, যেখানে আল্লাহ তাহাদের জন্য অনেক সুবিধা করে দিয়েছেন ! 🌹🌹
কুরআন অনুসারে, মুসলমানরা তার নিজের দাদী বা নানী বা চাচী বা মামী বা নাতনীকে বিয়ে করতে পারে, যদি তারা তালাকপ্রাপ্ত বা বিধবা হয় 🕋🕋🙏🙏🙏🙏🙏। কুরআনের 4:23 এবং 4:24 আয়াত পড়ুন 🕋
কারণ, মরহুম মোঃ আল্লাহ ইচ্ছাকৃতভাবে এই নারীদেরকে বিয়ের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেননি 🕋🕋🙏
অতএব, পাঠা ছাগলের মত দাড়ি রাখা মুসলমান পুরুষ তার দাদী বা নানী বা নাতনীর সাথে নিকাহ করে ডিং ডং খেলতে বা করতে পারবে ।
ইসলাম ব্যাতিত পৃথিবীর অন্য কোনো ধর্মে এধরনের সুবিধা দেয় নাই, তাই ইসলাম পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম !!!!😍😍
যদি আপনার মনে কোনো শঙ্কা থাকে, তাহলে আপনার বাড়িতে রাখা কোরান থেকে ৪:২৩ আয়াত দেখে নিন !
বিশেষ দ্রষ্টব্য:- এখনেই ঘরে গিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা উল্লেখিত মহিলাদের সাথে ধাপা ধাপ শুরু করে দিন 👌👌👌🕋
লম্পট,বেয়াদব, ফেতনা বাজ,তোরে সামনে পেলে আমার জুতা ক্ষমা করবে না।⛔✔️
@@mahmudadib7847 😝😝
আপনি যদি কোরানের আয়াতের মর্মার্থ শুনে এতই লজ্জিত হচ্ছেন তাহলে আপনার দ্বীন ত্যাগ করেন না কেন ?? বা আপনার এলাকার আলমকে জিজ্ঞাসা করেন না কেন ??
যেমন :-
কন্যা থাকা কোনো বিধবা মহিলাকে বিবাহ করার পরে, স্ত্রীর সাথে যৌনসুখ উপভোগ না করলে নিজের সৎ মেয়েকে বিয়ে করা কেন ইসলামে বৈধ??????কুরআনের ৪:২৩ আয়াত।
এটা কি শয়তান দ্বারা রচিত আয়াত নয় ????
এই আয়াত দ্বারা আপনি আপনার বিবাহিত স্ত্রীর সাথে বিস্বাসঘাত করেন নি ????
এইধরনের লুইচ্চা মুসলমানের শাস্তি কি ??? নিচে কোরানের আয়াতটি দেওয়া হলো :-
حُرِّمَتْ عَلَيْكُمْ أُمَّهَـٰتُكُمْ وَبَنَاتُكُمْ وَأَخَوَٰتُكُمْ وَعَمَّـٰتُكُمْ وَخَـٰلَـٰتُكُمْ وَبَنَاتُ ٱلْأَخِ وَبَنَاتُ ٱلْأُخْتِ وَأُمَّهَـٰتُكُمُ ٱلَّـٰتِىٓ أَرْضَعْنَكُمْ وَأَخَوَٰتُكُم مِّنَ ٱلرَّضَـٰعَةِ وَأُمَّهَـٰتُ نِسَآئِكُمْ وَرَبَـٰٓئِبُكُمُ ٱلَّـٰتِى فِى حُجُورِكُم مِّن نِّسَآئِكُمُ ٱلَّـٰتِى دَخَلْتُم بِهِنَّ فَإِن لَّمْ تَكُونُوا۟ دَخَلْتُم بِهِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ وَحَلَـٰٓئِلُ أَبْنَآئِكُمُ ٱلَّذِينَ مِنْ أَصْلَـٰبِكُمْ وَأَن تَجْمَعُوا۟ بَيْنَ ٱلْأُخْتَيْنِ إِلَّا مَا قَدْ سَلَفَ ۗ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ غَفُورًا رَّحِيمًا
@@mirqasim2184 নষ্টা-ভ্রষ্টা কি বুঝাস আমারে।
শুন এই আয়াতে আমার আল্লাহ বলেন নাই দাদী,নানী,কন্যাদের বিবাহ করা জায়েজ।
শুন মাথা মোটা নাস্তিক রাম বাম আমার আল্লাহ এই আয়াত নাযিল করেছেন যখন এমন অনেক সাহাবি ইসলাম ধর্মে আসার আগে থেকে তাদের দাদী,নানী,মেয়ে,মাতাদের বিয়ে করে রেখেছিলেন তাদেরকে সতর্ক করার জন্য এই আয়াত নাযিল করেছেন এবং আমার আল্লাহ বলেছেন যে যারা তোমরা বিবাহ করেছো তারা যদি তাদের সাথে সহবাস করে না থাকো তবে তুমি গুনাহগার হবে না।আর আল্লাহ এই আয়াতেই বলেছেন তোমরা যারা ইসলাম ধর্মে দিক্ষীত হওয়ার আগে তা করেছো তা আল্লাহ ক্ষমা করবেন।নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল।আমার আল্লাহ বলেছেন কি! মাথা মোটা রাম বাম তুমি বুঝছো কি!
কুরআনের এক আয়াতের এক অংশ মাত্র বলে কি প্রমাণ করতে চাও বুঝি।
ইহুদী,নাসারা,হিন্দুদের পা চাটা গোলাম বাংলাদেশের মানুষকে তুমি ভুল বুঝাইতে পারবা না।আমার আল্লাহ জানেন কোনটা সঠিক কোনটা ভুল।
শুনে রাখো আমার একটা কথা-
তোমার মস্তিষ্ক আর মন সেকেন্ডে সেকেন্ডে পালটায়,
কিন্তু আমার আল্লাহর কুরআনের একটা হরফের একটা নুকতাও কেউ পাল্টানোর যোগ্যতা রাখেনা।
@@mahmudadib7847 😂😋
আপনি কি কখনো মাদ্রাসা ছাড়া অন্য স্কুলে গেছেন??
কুরআনের 4:23 আয়াতটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন! নিকাহের নিষিদ্ধ তালিকায় দাদি বা নাতনিকে খুঁজে পাবেন না!😋
এর মানে হল, নিষিদ্ধ তালিকায় থাকা মহিলারা ছাড়া মুসলিমরা তালাকপ্রাপ্ত বা বিধবা হলে দাদী মা বা নাতনী সহ সমস্ত মহিলাকে বিয়ে করতে পারে।😝😝
নিজের ধর্ম নিয়ে লজ্জা পাবেন না। 🕋
এই জন্য আজ কোরানের আয়াতের নিন্দা করছেন, কাল ইসলামকে ভুলে যাবেন।👌👌😇
আমিও জানি, আপনি নিজেও নিজেকে বোঝাতে পারছেন না ! 😂
Enjoy....
@@mirqasim2184 বলদ স্পষ্ট লেখা আছে যে তোমাদেরকে যারা জন্ম দিয়েছেন তারা তোমাদের জন্য হারাম।
আর তুই যেই কথা বলতেসোস তার অর্থ আমার থেকে শুন আমার আল্লাহ বলেছেন তোমাদের স্ত্রী যাদের পূর্বে স্বামী ছিলো তাদের মেয়েরা যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে।সেই সব মেয়েদের মেয়েকে তোমরা বিবাহ করলে গুনাহ গার হবে নাহ।
বলদ নিজের নাতনীর কথা বলা হয় নাই।পূর্বের স্বামীর সাথে যেই মেয়ে ছিলো সেই মেয়েদের মেয়ের সাথে বিয়ে জায়েজ।
মানে সৎ নাতনী।
আরে ব্যাটা তুই কি জিনিস আমার আল্লাহর একটা কুরআনের আয়াত আবু জাহেল,আবু লাহাব বিকৃত করতে পারে নাই আর তুমিতো খুবই দুরের কথা।
কুরআনের অর্থ যারা বঙ্গানুবাদ করে তারা তোমার জন্য পুরা গোলাইয়া খাওয়াইয়া বঙ্গানুবাদ করেন নাহ।কুরআনের এই এতো সুবিন্যাস ব্যাখ্যা বুঝতে হলে তাফসির পড়তে হয়।আরে মিয়া সাব আমার সাহাবীদের কুরআনের ব্যাখ্যা বুঝতে কতো সময় লাগছে।
আর তুই ব্যাটা কুরআনের একটা আয়াতের বঙ্গানুবাদ পরেই সব বুঝে গেসোস নাহ।
তোর গালে বার্মার পচা সেন্ডেল দিয়া জুতার বারি দিলাম।
নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার।
নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলুল্লাহ।(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
মাশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ
ভুল বক্তব্য ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে নিজেকে সঠিক প্রমাণ করলেন তেমনি অন্যকে কাফের বলার আগে তার বক্তব্য এভাবে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে নিবেন।
রাইট
আল্লামা আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ