কোরান নিজেই নিজের ব্যখ্যা "আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা সব কিছুর সুস্পষ্ট বর্ণনা (تِبْيَانًا لِّكُلِّ شَيْءٍ),হেদায়েত,রহমত এবং মুসলমানদের জন্যে সুসংবাদ।১৬:৮৯" আল্লাহ নিজেই বলছেন কোরান,'তিবইয়ানান লি কুল্লি শাইয়িন' অর্থ সব কিছুর পরিস্কার বর্ণনা/ব্যখ্যা।কোরানের আরো বহু আয়াতে আল্লাহ বারে বারে বলেছেন কোরান সুস্পষ্ট,বক্রতামুক্ত,পূর্ণ। "আলিফ,লা-ম,রা;এটি এমন এক কিতাব,যার আয়াত সমূহ সুপ্রতিষ্ঠিত অতঃপর সবিস্তারে বর্ণিত এক মহাজ্ঞানী, সর্বজ্ঞ সত্তার পক্ষ হতে। ১১:১" "আর কোরআন সে জিনিস নয় যে,আল্লাহ ব্যতীত কেউ তা বানিয়ে নেবে।অবশ্য এটি পূর্ববর্তী কালামের সত্যায়ন করে এবং সে সমস্ত বিষয়ের বিশ্লেষণ (وَتَفْصِيلَ) দান করে যা তোমার প্রতি দেয়া হয়েছে,যাতে কোন সন্দেহ নেই-তোমার বিশ্বপালনকর্তার পক্ষ থেকে। ১০:৩৭" "এর সংরক্ষণ ও পাঠ আমারই দায়িত্ব।অতঃপর আমি যখন তা পাঠ করি,তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন।এরপর বিশদ বর্ণনা আমারই দায়িত্ব।৭৫:১৭-১৯" আল্লাহ নিজেই কোরানের শিক্ষক এবং কোরান পরিস্কার আরবি ভাষায় নাযিল হয়েছে,যে কারনে কোরান বোঝার জন্য আরবিতে Phd ধারী বিশেষজ্ঞ বা টাইটেল পাশ মাওলানার দরকার নেই।আল্লাহর সাহায্য কামনা করে কোরান বুঝে পড়ার ইচ্ছাই যথেষ্ঠ।কোরানের বহু অনুবাদ বাজারে বিদ্যমান। "করুনাময় আল্লাহ। শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন,৫৫:১-২" "আমি একে আরবী ভাষায় কোরআন রূপে অবতীর্ণ করেছি,যাতে তোমরা বুঝতে পার।১২:২" "আমি এই কোরআনে নানাভাবে বুঝিয়েছি,যাতে তারা চিন্তা করে।অথচ এতে তাদের কেবল বিমুখতাই বৃদ্ধি পায়। ১৭:৪১" "আমি এই কোরআনে মানুষকে বিভিন্ন উপমা দ্বারা সব রকম বিষয়বস্তু বুঝিয়েছি। কিন্তু অধিকাংশ লোক অস্বীকার না করে থাকেনি। ১৭:৮৯" "আমি কোরআনকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে আপনি এর দ্বারা পরহেযগারদেরকে সুসংবাদ দেন এবং কলহকারী সম্প্রদায়কে সতর্ক করেন। ১৯:৯৭" এর পরে ও যারা বলে হাদীস কোরানের ব্যখ্যা , তারা কি আল্লাহর বাণীকে অস্বীকার করছে না? কোরানে আমাদের মুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছুই আছে,কিছুই বাদ পড়েনি আল্লাহ বলেছেন, "আমি কোন কিছু লিখতে ছাড়িনি (فَرَّطْنَا)৬:৩৮" এবং "আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা প্রত্যেক বস্তুর সুস্পষ্ট বর্ণনা,হেদায়েত,রহমত..১৬:৮৯" এবং "এটা কোন মনগড়া হাদীস (حَدِيثًا) নয়,কিন্তু যারা বিশ্বাস স্থাপন করে তাদের জন্যে পূর্বেকার কালামের সমর্থন এবং প্রত্যেক বস্তুর বিবরণ রহমত ও হেদায়েত।১২:১১১" ৬:৩৮ আয়াতের 'ফারাতনা'র মূলে আছে ক্রিয়া পদ ফা-রা-তা ف ر ط , যার অর্থ প্রয়োজনীয়,গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাদ দেয়া,অবহেলা করা।এরপরেও যারা কোরানকে অসম্পুর্ন,অস্পষ্ট প্রমাণ করার জন্য প্রশ্ন করে,কোরান থেকে দেখান,নামাজ কিভাবে কখন কয়বার পড়ব? ইতিকাফ কিভাবে কতদিন করতে হবে? ইত্যাদি তখন বলতেই হয় কোরানে যদি না থাকে,তাহলে এর উত্তর জানার দরকার নেই বা গুরুত্বপূর্ণ নয় বলেই আল্লাহ কোরানে এ সম্পর্কে লেখেন নি।কারন লিখতে চাইলে আল্লাহর কথার ও ঘাটতি পড়ত না বা কালির ও অভাব ঘটত না। "পৃথিবীতে যত বৃক্ষ আছে,সবই যদি কলম হয় এবং সমুদ্রের সাথেও সাত সমুদ্র যুক্ত হয়ে কালি হয়,তবুও আল্লাহর কথা (كَلِمَاتُ اللَّهِ ) লিখে শেষ করা যাবে না। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী,প্রজ্ঞাময়।৩১:২৭)" "বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা,লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়,তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও" ১৮:১০৯" এর পরেও যারা চক্রান্ত করে কোরানকে অসম্পূর্ন,অস্পষ্ট প্রমাণ করার জন্য অবান্তর প্রশ্ন করে,তাদের জন্য- "নিশ্চয় কোরআন সত্য-মিথ্যার ফয়সালা এবং এটা উপহাস নয়।তারা ভীষণ চক্রান্ত করে,আর আমিও কৌশল করি।অতএব,কাফেরদেরকে অবকাশ দিন, তাদেরকে অবকাশ দিন,কিছু দিনের জন্যে।৮৬:১৩-১৭" "আর যারা আমার আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়,তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। ৩৪:৫" Faruk Hossain
[২:১৭৪] আল বাকারা إِنَّ الَّذينَ يَكتُمونَ ما أَنزَلَ اللَّهُ مِنَ الكِتابِ وَيَشتَرونَ بِهِ ثَمَنًا قَليلًا أُولئِكَ ما يَأكُلونَ في بُطونِهِم إِلَّا النّارَ وَلا يُكَلِّمُهُمُ اللَّهُ يَومَ القِيامَةِ وَلا يُزَكّيهِم وَلَهُم عَذابٌ أَليمٌ তাইসীরুল কুরআন: কিতাব হতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, যারা এটা গোপন করে এবং এর বিনিময়ে স্বল্প মূল্য গ্রহণ করে, এরা নিজেদের পেটে একমাত্র আগুন ভক্ষণ করে, ওদের সাথে আল্লাহ ক্বিয়ামাতের দিন কথা বলবেন না এবং ওদেরকে পবিত্রও করবেন না; এবং ওদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
Assalamu alaikum. যে আল্লাহ্ কোরআন কে কেয়ামত পর্যন্ত অবিকৃত রাখবেন রাসুলের সহীহ হাদিস আমাদের জন্য তিনিই সংরক্ষণ করছেন ও করবেন। আল্লাহ্ আমাদের ঈমান কে টিকিয়ে রাখ তুমি ছাড়া কারো শক্তি নেই আমার ক্ষতি বা উপকার করার।
আল্লাহ বলেছেন কোরান নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে যে বোঝার চেষ্টা করেনা সে পশুর চেয়েও অধম আপনাদেরকে তাইলে ফেরেস্তারা জান্নাতে আল্লাহ সালাম দিতে বলেছেন সেখানে ফেরেস্তারা বলবে সালামুন আলাইকুম
অল্প উপকার থাকলেও মাদককে ক্ষতিকর বলা হয়েছে। আর কোনকিছু ক্ষতিকর প্রমাণিত হলে তা নিশ্চয় (২:১৯৫, ৩:১১০) বর্জন করতে হবে। তবে চিকিৎসা বা বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মত মাত্রায় সাময়িক ব্যবহার করা যেতে পারে।
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
আসসালামুআলাইকুম শায়খ আমি দিন (ইসলাম) শিখতে চাই আমি (HSC 22) ব্যাচ এর ছাত্র। পরিক্ষা পরবর্তী সময়ে আমি কুরআন শিখতে চাই। আমি আপনারা সাথে কীভাবে যোগাযোগ করবো এবং আমার করণীয় কি ?
হুজুর অনেক অনুরোধ করে বলছি,দয়া করে সুরা আনআম এর 54 নং আয়াতে আল্লাহ্ কি বলছেন,কেন বলেছেন, আপনি বুঝিয়ে বলুন ।তাছাড়া (16:32),(28:55),(19:47,(4:86),(39:73),(7:46),(13:24) এগুলো কিসের আয়াত ,আল্লাহ্ পাক কি বুঝাইতে চাইছেন দয়া করে আমাদের বুঝিয়ে বলুন ।
হুজুর কুরআনের বিরুদ্ধে কথা বলে ঈমান নষ্ট করে দিবেন না কারন কুরআনে আল্লাহ বলেছেনঃ আমি এ-ই কুরআনে মানব জাতির সবাই রকম দরকারি দিয়েছে। শুধু কুরআনে একটা মাএ সঠিক পথ প্রমান কুরআন থেকে দেব ইনশাআল্লাহ
Can you find a verse in the Holy Quran which is not in any Hadis for which if entire Jinn and Human being join together with 14 Sees amount of Ink and entire world trees utilised for making Pens, yet can not finish the explanations of that Verse, what that Verse be?
It’s a matter of greatest regret, while so called persons uttered, AtiuAllahey O Atiur Rasul and then instead of following Holy Quran first start following Hadis first and use the word Quranist to discourage the people who follow the Holy Quran first.
ইসলামে মদ হারাম এটাই যথেষ্ট। আপনি যে যুক্তি দেখাচ্ছেন, মদ খেলেই একটানা একটা অপরাধ করবেই। এটা আপনার মন গড়া কথা। এই কারণেই ইসলামের এই দুর্গতি। যে ব্যাপারে আপনার ধারণা নাই তা নিয়ে কথা না বলাই ভালো। বিয়ার এক প্রকারের মদ যা খাওয়াও হারাম, কিন্তু কয়েক লিটার খেয়ে ফেললেও কেউ মাতাল হবে না, কোন ঝামেলাও করবে না তাহলে?
Ami akdin proshno koresilam je, kono bekti pas oakto namaj portona, jummar namaj eider namaj porto. Tini more gela,tar jonno dua korla Allah ki khoma korben? Jahannam theka bachaben? Please janaben.
উত্তর পাঁচ অক্ত নামাজ অস্বীকারকারী কাফের ( হাদীস অনুযায়ী ) যদি অস্বীকারকারী না হয় , আলস্য বশতঃ না পরে সেব্যাপারে আলেমগন দ্বিমত করেন । নামাজ , ঈমান , ইসলাম যতক্ষন একজন মুখে অস্বীকার না করে ততক্ষন সে মুসলিমের জন্য দুয়া করতে হবে । হাশরে আল্লাহ কি করবেন তা একমাত্র তিনি জানেন । কে জান্নাতি কে জাহান্নামী তা এই দুনিয়ায় কেউ বলতে পারেনা । বলাটা নিষিদ্ধ । কারন এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ নিবেন , মানুষ নয় ।
😁🌝যাক আপনাদের জন্য নবীজীর আর একটা প্রমানিত হইলো । স:আ: বলেছেন ইমাম মাহাদীর আগে , এই সব কুরানিস্ট নামক পন্ডিতের আর্বিভাব ঘটবে যারা হাদিস ছাড়া দৌড়াবে 🤣🤣🤣 । আসসালামুয়ালাইকুম আখিরাতে দেখা হবে
1400 bosor dhore ashtece nobi ki vobissot drosta Allah to bolecen vovissot sompork gan Ekmatro Allah or ase tile nobi kivabe allahor ayat vaiolet kore ekta vobissot bani korlen 😢😢bujhiye diben@@sazidahmmedforreading5421
আপনি কুরআন ভালো করে পড়েন নি সালাম দুটোই দেয়া যাবে এটা নিয়ে সন্দেহ নেই তবে উত্তম কোনটি? একটু দেখি আল-কুরআন থেকেই- ভাই, আসসালামু আলাইকুম ওয়া-রাহমাতুল্লাহ্/সালামুন আলাইকুম আপনার ভিডিও গুলি দেখি, কখনো সঠিক, কখনো সঠিক মনে হয় না, তবুও দেখি - আপনার কাছেও আমি শিখি ইনশাআল্লাহ্ প্রথমে আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে ০৩টা কুরআনের আয়াত দিলাম ১৯:৩৩ وَ السَّلٰمُ عَلَیَّ یَوۡمَ وُلِدۡتُّ وَ یَوۡمَ اَمُوۡتُ وَ یَوۡمَ اُبۡعَثُ حَیًّا ﴿۳۳﴾و السلم علی یوم ولدت و یوم اموت و یوم ابعث حیا ﴿۳۳﴾ ‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’। ২০:৪৭ فَاۡتِیٰهُ فَقُوۡلَاۤ اِنَّا رَسُوۡلَا رَبِّكَ فَاَرۡسِلۡ مَعَنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ وَ لَا تُعَذِّبۡهُمۡ ؕ قَدۡ جِئۡنٰكَ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّكَ ؕ وَ السَّلٰمُ عَلٰی مَنِ اتَّبَعَ الۡهُدٰی ﴿۴۷﴾فاتیه فقولا انا رسولا ربك فارسل معنا بنی اسرآءیل و لا تعذبهم قد جئنك بایۃ من ربك و السلم علی من اتبع الهدی ﴿۴۷﴾ সুতরাং তোমরা দু’জন তার কাছে যাও অতঃপর বল, ‘আমরা তোমার রবের দু’জন রাসূল। সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে যেতে দাও এবং তাদেরকে নির্যাতন করো না। আমরা তোমার কাছে এসেছি তোমার রবের আয়াত নিয়ে। আর যারা সৎ পথ অনুসরণ করে, তাদের প্রতি শান্তি’। ৪:৮৬ وَ اِذَا حُیِّیۡتُمۡ بِتَحِیَّۃٍ فَحَیُّوۡا بِاَحۡسَنَ مِنۡهَاۤ اَوۡ رُدُّوۡهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ كَانَ عَلٰی كُلِّ شَیۡءٍ حَسِیۡبًا ﴿۸۶﴾ আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী। দ্বিতীয় আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে টিচার হিসাবে রাসূল সঃ আয়াত দিলাম সূরা জুমা : ০২ তিনি নিজেই বলেন, ‘নিশ্চয় আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি। সূরা আল জুমুআহ ( আয়াত নং - ২ ) ہُوَ الَّذِیۡ بَعَثَ فِی الۡاُمِّیّٖنَ رَسُوۡلًا مِّنۡہُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡہِمۡ اٰیٰتِہٖ وَیُزَکِّیۡہِمۡ وَیُعَلِّمُہُمُ الۡکِتٰبَ وَالۡحِکۡمَۃَ ٭ وَاِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ ۙ তিনিই উম্মীদের মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসূল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করবে, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবে এবং তাদেরকে কিতাব ও হেকমতের শিক্ষা দেবে, যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল তিনিই উম্মীদের* মাঝে একজন রাসূল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে তেলাওয়াত করে তাঁর আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করে এবং তাদেরকে শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত। যদিও ইতঃপূর্বে তারা স্পষ্ট গোমরাহীতে ছিল। তৃতীয় - আমি যা বুঝেছি তার যুক্তি দিলাম আমার কাছে যেট সঠিক মনে হয় দিলাম একটু চিন্তা করবেন - সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন সালামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক না হলেও কথাটি উপযুক্ত নয়, কারণ আপনি শান্তির ডিলার না, ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই অর্ধজ্ঞান বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) আল্লাহ্ র রসূল সঃ কে, আল্লাহ বলেছেন (সূরা জুমা : ০২) আল্লাহর প্রেরিত শিক্ষক থেকে শিখুন ইনশাআল্লাহ্ সঠিক শিখবেন এবং আল কোরআন এর সাথে মিল থাকে। আমি আপনি শিক্ষক হলে ভূল হবে এটাই স্বাভাবিক।
স্যার উনার আলোচনা শোনা আপনি না করেদেন । আর আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করেন মানুষ যেন বিভ্রান্ত না হয়। তারা তাদের দলের লোকদের জন্য লেকচার দিচ্ছে দিক আমরা কেন ওগুলো শুনে সম য় নষ্ট করবো। আমাদের তো অনেক ভালো শায়খ আছেন। তাদেরটা শুনবো আমরা। মাযহাব আকড়ে ধরার সময় এসেছে।
সালামুন আলাইকুম,,, এটাতো কোরানে আছে,,, এবং এটা যদি অন্য নবীর উম্মতের জন্য ও মৃতদের জন্য হয়ে থাকে,,, তাহলে আমাদের নবীর সালাম কি কোরানে বাইরে থেকে শিখতে হবে? আর কোরানের নির্দেশ যদি উম্মত ভেদে আলাদা হয়ে থাকে,, তাহলে সেটাওতো কোরানেই স্পষ্ট করেই বলা আছে।
কিছুদিন আগে কুরআন ও হাদিসের দলিল পাবার পর থেকে আমিও "সালামুন আলাইকুম" বলি তাহলে আমিও পথ ভ্রষ্ট হলাম? কি শেখাচ্ছেন শেখ? When the believers in Our revelations come to you, say, “Salamun alaykum(Peace be upon you)". Al-Quran(6:54) মুসলিম শরীফের ৪র্থ খন্ড বিচার-বিধান অধ্যায় হদিস নং ৪৩৩৭ এবং তিরমিজীর (মা আয়শা কর্তৃক আসীর মুয়াবিয়াকে চিঠি লিখা অধ্যায়) হাদীসে সালামের বাক্য ''সালামুন আলাইকুম/ সালামুন আলাইকা''। আল-বিদায়াওয়ান নিহায়া (তারিখে ইবনে কাসীর) ৮ম খন্ড পৃষ্ঠা নং ২৮৯ মোতাবেক ইমাম হোসাইন (রাঃ) কুফাবাসীকে সালাম দিয়েছিলেন সালামুন আলাইকুম বলে। কুরাআনে আছে সালামুন আলাইকুম/সালামুন আলাইকা হাদীসে আছে সালামুন আলাইকুম/সালামুন আলাইকা, আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাত ভাইদের কাছে সবচাইতে গ্রহণযোগ্য ইসলামের ইতিহাস গ্রন্থ তারিখে ইবনে কাসীরে আছে সালামুন আলাইকুম । তাহলে কেন আপনারা সালামুন আলাইকুম/ সালামুন আলাইকা বলেন না? কোন কোন ভাই ও বোন বলছেন হাদিসে আসসালামু আলাইকুম ও তো আছে আমি তাঁদের সাথে একমত পোষণ করে বলছি থাকলেও আসসালামুআলাইকুম বতিল হয়ে যাবে কারণ সালামের এই বাক্যটি কুরানের সালামুন আলাইকুম বাক্যর সাথে কন্টাডিক্ট (সাংঘরষিক) করে। কুরান এবং হাদীসের মধ্য বিরোধ হলে হাদীস বাতিল বলে গণ্য হবে। জাবের (রা) কর্তৃক বর্ণিত; রসুল (সঃ) বলেছেনঃ আমার কথা বা বানী আল্লাহ্র আয়াতকে মানসুখ বা বাতিল করে না; বরং আল্লাহ্র আয়াত আমার বানী কে মানসুখ বা বাতিল বা রহিত করে। মিশকাত-১৮৫ মানুষের কি হয়েছে? তারা এমন শর্তারোপ ( কথা বলছে বা আমল করছে) করছে যা আল্লাহ্র কিতাবে (কুরানে) নাই । আল্লাহ্র কিতাবে নেই কেউ যদি এমন শর্ত আরোপ করে; তবে এরুপ একশ করলেও তা বাতিল বলে গণ্য হবে। আল্লাহ্র শর্ত সত্য এবং অধিকতর শক্তিশালী। বুখারী-২০০৯ (মীনা প্রকাশনী) #আল্লাহর_কালামের_শ্রেষ্ঠত্ব_অন্যসব_কালামের_উপরে_যেমন_আল্লাহর_শ্রেষ্ঠত্ব_তার_সকল_সৃষ্ঠির_উপর। মিশকাত-২০৩৩
আলোচনার শেষে আপনি বললেন হাদিস ছাড়া কোরআন বোঝা যায় না ; কোরআন বলছে,"কোরআনই একমাত্র জীবন বিধান" হাদিস ছাড়া কোরআন বোঝা যায় না এমন যদি বলেন তাহলে বোঝা যায় আল্লাহ তায়ালা হাদিসের মুখাপেক্ষী। ( আসতাগফিরুল্লাহ) আমি মনে করি কোরআন বোঝার জন্য তাহাজ্জুদ নামাজে সিজদা দিয়ে আল্লাহর কাছে চাইলেই আল্লাহ বুঝিয়ে দেন প্রতিটি আয়াতের অর্থ। আল্লাহ সঠিক বুঝ দান করুক।
কোরআনে নামাজের কথা বলা হয়েছে কিন্তু কিভাবে পড়বেন বলা হয়েছে? নামাজ পড়া কোথা থেকে শিখেছেন বলেন? এইযে তাহাজ্জুদ এর কথা বলেছেন সেটা কার কাছ থেকে শিখেছে মানুষ?
@@mhannansheikh3710 ভাই আপনি মাথা মোটা নাকি? নামজের পদ্ধতি যেমন- হাত বাধা, রুকু সেজদা করা, শুরা মেলানো এগুলা কি কোরানে আছে? এগুলা কোথা থেকে শিখেছেন? আর কোরআনে ভিতর আয়াতে বলা আল্লাহ ছাড়াও নবী রাসুল, সহাবী, খলিফাসহ আরো অন্যান্য যেকল বুজুর্গ বান্দা রয়েছেন তাদের কথাও আল্লাহর কথার মধ্যে পড়ে। হযরত ওমর(রঃ) কথার উপরতো আল্লাহ সরাসরি কোরআনের আয়াতও নাজিল করেছেন। এবং আল্লাহর রাসুল(সঃ) এর নবী হলে তিনিই সেটার উপযুক্ত ছিলেন বলে ধরা হয়। নিজেই কোরআান পড়েন নাই মনে হয়।
@@mdomarfaruk5336 আল্লাহ তায়ালা বলেন তোমার প্রতি তোমার রবের পক্ষ থেকে যে অহী নাযিল হয়েছে, তুমি তারই অনুসরণ করে চল, তিনি ছাড়া অন্য কেহই মা‘বূদ নেই, আর অংশীবাদীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও। (সুরা আল- আনাম)। এ কথার মানে আমি বুঝি যেহেতু নবী ( সাঃ) কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন এ কথা সবার জন্যই আর এজন্যই শুধু মাত্র কোরআনই একমাত্র জীবন বিধান। কোরআনের ই অনুসরণ করতে হবে।হাদিস মানুষ লিখেছে এটা জাল হয় অসংখ্য হাদিস আছে জাল। কিন্ত কোরআন অবিকৃত আছে শুরু থেকেই। তাই যদি হতো তাহলে নবী ( সাঃ) নিজের হাতে হাদিস লিখে যেতেন।আল্লাহ আ'লাম।
হুজুর আপনার কথা শুনে একটা প্রশ্ন জাগলো যে রসূল সাঃ তাহলে আহলে কোরআন ছিলেন নাকি হাদিস ছিলেন? আর শেষ কথা অনুসারে মানে হাদিস ছাড়া কোরআন বুঝা যাবে না তার রসূল সাঃ আগে হাদিস শিক্ষা করেছেন পরে কোরআন বুজতে পেরেছেন এমন কিনা?।একটু বুঝিয়ে বললে ভালো হতো।
আপনার মনগড়া ব্যখ্যা দিলেন,,,, এবং হাদিসের পক্ষে গেলেন,,,,,,কোরআনের ভিত্তিতেই আল্লাহ বিচার করবেন এবং আখিরাতে কোরআনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করবেন তাহলে আপনার এই যুক্তি তর্ক কোরআনের বিরুদ্ধে যাচ্ছে।
Prophet ( saw) the divine time is khatme Hoga. Asr from mugrib, one day the divine time is over over. So need divine imam of all the Muslims,. Divine imam is khalifa of Allah. Those who claiming the imam Mehdi. What is their divine charter ? Syddena yassin bin Abdullah.. Bangladesh.( two kinds of divine in the hole Qur'an. 1) days divine. 2) nights divine. Days divine time is over over. The night divine running time is now by khalifa of Allah 💯. Divine time accept judge didn't of Allah 💯. So need divine imam of all the human.)
DIVINE time STUTuES the hole Qur'an, Sura shejda, calam no:(5). ( POIGUMBORI SAJRAE ) 🌍 Divine time culture. Udoy full lights moon is the fourteenth part. Every udoy moon is one day. First udoy moon was first prophet Adem alaih oasalam. second udoy moon was Nuhio alaih oasalam. Three udoy moon was Dawod alaihi oasalam. Fourth udoy moon was Abraham alaihi oasalaim. Fifths udoy moon was Musha alaihi oasalaim. Sixth udoy moon was Jesus's. seventh udoy moon was Prophet (saw). Total seven days divine time was all in prophets. Eight udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Nine udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Ten udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Elven udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Twolve udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Tharteen udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Fourteen full lights moon is Khalifa of Allah 💯. More divine, more divine time is Khalifa of Allah 💯. so divine culture ok understand. Salaam.Amin.. SAYADANA MOHAMMAD ABDULLAH.
সালাম দুটোই দেয়া যাবে এটা নিয়ে সন্দেহ নেই তবে উত্তম কোনটি? একটু দেখি আল-কুরআন থেকেই- ভাই, আসসালামু আলাইকুম ওয়া-রাহমাতুল্লাহ্/সালামুন আলাইকুম আপনার ভিডিও গুলি দেখি, কখনো সঠিক, কখনো সঠিক মনে হয় না, তবুও দেখি - আপনার কাছেও আমি শিখি ইনশাআল্লাহ্ প্রথমে আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে ০৩টা কুরআনের আয়াত দিলাম ১৯:৩৩ وَ السَّلٰمُ عَلَیَّ یَوۡمَ وُلِدۡتُّ وَ یَوۡمَ اَمُوۡتُ وَ یَوۡمَ اُبۡعَثُ حَیًّا ﴿۳۳﴾و السلم علی یوم ولدت و یوم اموت و یوم ابعث حیا ﴿۳۳﴾ ‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’। ২০:৪৭ فَاۡتِیٰهُ فَقُوۡلَاۤ اِنَّا رَسُوۡلَا رَبِّكَ فَاَرۡسِلۡ مَعَنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ وَ لَا تُعَذِّبۡهُمۡ ؕ قَدۡ جِئۡنٰكَ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّكَ ؕ وَ السَّلٰمُ عَلٰی مَنِ اتَّبَعَ الۡهُدٰی ﴿۴۷﴾فاتیه فقولا انا رسولا ربك فارسل معنا بنی اسرآءیل و لا تعذبهم قد جئنك بایۃ من ربك و السلم علی من اتبع الهدی ﴿۴۷﴾ সুতরাং তোমরা দু’জন তার কাছে যাও অতঃপর বল, ‘আমরা তোমার রবের দু’জন রাসূল। সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে যেতে দাও এবং তাদেরকে নির্যাতন করো না। আমরা তোমার কাছে এসেছি তোমার রবের আয়াত নিয়ে। আর যারা সৎ পথ অনুসরণ করে, তাদের প্রতি শান্তি’। ৪:৮৬ وَ اِذَا حُیِّیۡتُمۡ بِتَحِیَّۃٍ فَحَیُّوۡا بِاَحۡسَنَ مِنۡهَاۤ اَوۡ رُدُّوۡهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ كَانَ عَلٰی كُلِّ شَیۡءٍ حَسِیۡبًا ﴿۸۶﴾ আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী। দ্বিতীয় আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে টিচার হিসাবে রাসূল সঃ আয়াত দিলাম সূরা জুমা : ০২ তিনি নিজেই বলেন, ‘নিশ্চয় আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি। সূরা আল জুমুআহ ( আয়াত নং - ২ ) ہُوَ الَّذِیۡ بَعَثَ فِی الۡاُمِّیّٖنَ رَسُوۡلًا مِّنۡہُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡہِمۡ اٰیٰتِہٖ وَیُزَکِّیۡہِمۡ وَیُعَلِّمُہُمُ الۡکِتٰبَ وَالۡحِکۡمَۃَ ٭ وَاِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ ۙ তিনিই উম্মীদের মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসূল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করবে, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবে এবং তাদেরকে কিতাব ও হেকমতের শিক্ষা দেবে, যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল তিনিই উম্মীদের* মাঝে একজন রাসূল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে তেলাওয়াত করে তাঁর আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করে এবং তাদেরকে শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত। যদিও ইতঃপূর্বে তারা স্পষ্ট গোমরাহীতে ছিল। তৃতীয় - আমি যা বুঝেছি তার যুক্তি দিলাম আমার কাছে যেট সঠিক মনে হয় দিলাম একটু চিন্তা করবেন - সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন সালামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক না হলেও কথাটি উপযুক্ত নয়, কারণ আপনি শান্তির ডিলার না, ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই অর্ধজ্ঞান বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) আল্লাহ্ র রসূল সঃ কে, আল্লাহ বলেছেন (সূরা জুমা : ০২) আল্লাহর প্রেরিত শিক্ষক থেকে শিখুন ইনশাআল্লাহ্ সঠিক শিখবেন এবং আল কোরআন এর সাথে মিল থাকে। আমি আপনি শিক্ষক হলে ভূল হবে এটাই স্বাভাবিক।
আপনি কার বিরুদ্ধে বলছেন সে খেয়াল কি আছে?আপনি রাসূলের নামে কার কথা মানছেন তা আপনি নিজেই জানেন না। আপনার রাসূল শব্দটাকে বুঝতে ১২বছর সময় লাগবে। তাও আপনার মেমরি ফরমেট করার পর। বেয়াদবির জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।
I agree & disagree. I disagree when it is claimed that some hadith book are 100% authentic. But there are Dazzal, Imam Mahadi type fake character and Israliyat in Hadith which should be omitted. Hadith should be compliant with Quran.
সুবহানাল্লাহ। খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। ওগো আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সকল খারাপ ইচ্ছা ও চিন্তা ভাবনা থেকে বাঁচার তৌফিক দান কর আমিন
আপনার আলোচনা আমার খুব খুব ভালো লাগে।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
জাযাকাল্লাহু খাইরান।আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন।এবং সকল মুসলিমকে সঠিক ইসলাম জানার ও মানার তৌফিক দান করুন।।।আমিন
জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ দারাইন।
الحمد لله! تلقيت بعض التوجيهات منك في المنام في الليلة الماضية. متعكم الله بدوام الصحة والعافية آمين.
মা শা আল্লাহ সুন্দর আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ্। May Allah bless you and protect you.
দুইটাই সঠিক সালাম
শয়তানের অনুস্বণ বন্ধ করুন, এক আল্লাহর এবাদত করুন।
আস সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ সম্মানিত শাইখ
পুরো ভিডিও টা দেখতে চাই ।।।অসম্ভব সুন্দর লাগছে মা শা আল্লাহ
জাজাকাল্লাহু খাইরান স্যার!
অসাধারণ আলোচনা।
কুরআন মানলে পথভ্রষ্ট 🤣🤣 এর চেয়ে হাসির কথা কি হতে পারে 😂
কুরআন মানলে ব্যাবসা হয়না
জাযাকাল্লাহ খাইর।
Salamun alika
আমি আহলে কুরআন
কোরান নিজেই নিজের ব্যখ্যা
"আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা সব কিছুর সুস্পষ্ট বর্ণনা (تِبْيَانًا لِّكُلِّ شَيْءٍ),হেদায়েত,রহমত এবং মুসলমানদের জন্যে সুসংবাদ।১৬:৮৯"
আল্লাহ নিজেই বলছেন কোরান,'তিবইয়ানান লি কুল্লি শাইয়িন' অর্থ সব কিছুর পরিস্কার বর্ণনা/ব্যখ্যা।কোরানের আরো বহু আয়াতে আল্লাহ বারে বারে বলেছেন কোরান সুস্পষ্ট,বক্রতামুক্ত,পূর্ণ।
"আলিফ,লা-ম,রা;এটি এমন এক কিতাব,যার আয়াত সমূহ সুপ্রতিষ্ঠিত অতঃপর সবিস্তারে বর্ণিত এক মহাজ্ঞানী, সর্বজ্ঞ সত্তার পক্ষ হতে। ১১:১"
"আর কোরআন সে জিনিস নয় যে,আল্লাহ ব্যতীত কেউ তা বানিয়ে নেবে।অবশ্য এটি পূর্ববর্তী কালামের সত্যায়ন করে এবং সে সমস্ত বিষয়ের বিশ্লেষণ (وَتَفْصِيلَ) দান করে যা তোমার প্রতি দেয়া হয়েছে,যাতে কোন সন্দেহ নেই-তোমার বিশ্বপালনকর্তার পক্ষ থেকে। ১০:৩৭"
"এর সংরক্ষণ ও পাঠ আমারই দায়িত্ব।অতঃপর আমি যখন তা পাঠ করি,তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন।এরপর বিশদ বর্ণনা আমারই দায়িত্ব।৭৫:১৭-১৯"
আল্লাহ নিজেই কোরানের শিক্ষক এবং কোরান পরিস্কার আরবি ভাষায় নাযিল হয়েছে,যে কারনে কোরান বোঝার জন্য আরবিতে Phd ধারী বিশেষজ্ঞ বা টাইটেল পাশ মাওলানার দরকার নেই।আল্লাহর সাহায্য কামনা করে কোরান বুঝে পড়ার ইচ্ছাই যথেষ্ঠ।কোরানের বহু অনুবাদ বাজারে বিদ্যমান।
"করুনাময় আল্লাহ। শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন,৫৫:১-২"
"আমি একে আরবী ভাষায় কোরআন রূপে অবতীর্ণ করেছি,যাতে তোমরা বুঝতে পার।১২:২"
"আমি এই কোরআনে নানাভাবে বুঝিয়েছি,যাতে তারা চিন্তা করে।অথচ এতে তাদের কেবল বিমুখতাই বৃদ্ধি পায়। ১৭:৪১"
"আমি এই কোরআনে মানুষকে বিভিন্ন উপমা দ্বারা সব রকম বিষয়বস্তু বুঝিয়েছি। কিন্তু অধিকাংশ লোক অস্বীকার না করে থাকেনি। ১৭:৮৯"
"আমি কোরআনকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে আপনি এর দ্বারা পরহেযগারদেরকে সুসংবাদ দেন এবং কলহকারী সম্প্রদায়কে সতর্ক করেন। ১৯:৯৭"
এর পরে ও যারা বলে হাদীস কোরানের ব্যখ্যা , তারা কি আল্লাহর বাণীকে অস্বীকার করছে না?
কোরানে আমাদের মুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছুই আছে,কিছুই বাদ পড়েনি
আল্লাহ বলেছেন,
"আমি কোন কিছু লিখতে ছাড়িনি (فَرَّطْنَا)৬:৩৮" এবং
"আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা প্রত্যেক বস্তুর সুস্পষ্ট বর্ণনা,হেদায়েত,রহমত..১৬:৮৯"
এবং "এটা কোন মনগড়া হাদীস (حَدِيثًا) নয়,কিন্তু যারা বিশ্বাস স্থাপন করে তাদের জন্যে পূর্বেকার কালামের সমর্থন এবং প্রত্যেক বস্তুর বিবরণ রহমত ও হেদায়েত।১২:১১১"
৬:৩৮ আয়াতের 'ফারাতনা'র মূলে আছে ক্রিয়া পদ ফা-রা-তা ف ر ط , যার অর্থ প্রয়োজনীয়,গুরুত্বপূর্ণ কিছু বাদ দেয়া,অবহেলা করা।এরপরেও যারা কোরানকে অসম্পুর্ন,অস্পষ্ট প্রমাণ করার জন্য প্রশ্ন করে,কোরান থেকে দেখান,নামাজ কিভাবে কখন কয়বার পড়ব? ইতিকাফ কিভাবে কতদিন করতে হবে? ইত্যাদি
তখন বলতেই হয় কোরানে যদি না থাকে,তাহলে এর উত্তর জানার দরকার নেই বা গুরুত্বপূর্ণ নয় বলেই আল্লাহ কোরানে এ সম্পর্কে লেখেন নি।কারন লিখতে চাইলে আল্লাহর কথার ও ঘাটতি পড়ত না বা কালির ও অভাব ঘটত না।
"পৃথিবীতে যত বৃক্ষ আছে,সবই যদি কলম হয় এবং সমুদ্রের সাথেও সাত সমুদ্র যুক্ত হয়ে কালি হয়,তবুও আল্লাহর কথা (كَلِمَاتُ اللَّهِ ) লিখে শেষ করা যাবে না। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী,প্রজ্ঞাময়।৩১:২৭)"
"বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা,লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়,তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও" ১৮:১০৯"
এর পরেও যারা চক্রান্ত করে কোরানকে অসম্পূর্ন,অস্পষ্ট প্রমাণ করার জন্য অবান্তর প্রশ্ন করে,তাদের জন্য-
"নিশ্চয় কোরআন সত্য-মিথ্যার ফয়সালা এবং এটা উপহাস নয়।তারা ভীষণ চক্রান্ত করে,আর আমিও কৌশল করি।অতএব,কাফেরদেরকে অবকাশ দিন, তাদেরকে অবকাশ দিন,কিছু দিনের জন্যে।৮৬:১৩-১৭"
"আর যারা আমার আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়,তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। ৩৪:৫"
Faruk Hossain
Allah apnake valo rakhok amin
[২:১৭৪] আল বাকারা
إِنَّ الَّذينَ يَكتُمونَ ما أَنزَلَ اللَّهُ مِنَ الكِتابِ وَيَشتَرونَ بِهِ ثَمَنًا قَليلًا أُولئِكَ ما يَأكُلونَ في بُطونِهِم إِلَّا النّارَ وَلا يُكَلِّمُهُمُ اللَّهُ يَومَ القِيامَةِ وَلا يُزَكّيهِم وَلَهُم عَذابٌ أَليمٌ
তাইসীরুল কুরআন:
কিতাব হতে আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, যারা এটা গোপন করে এবং এর বিনিময়ে স্বল্প মূল্য গ্রহণ করে, এরা নিজেদের পেটে একমাত্র আগুন ভক্ষণ করে, ওদের সাথে আল্লাহ ক্বিয়ামাতের দিন কথা বলবেন না এবং ওদেরকে পবিত্রও করবেন না; এবং ওদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
সুন্দর আলোচনা
فَاِنَّمَا يَسَّرْنٰهُ بِلِسَانِكَ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُوْنَ
আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করিয়া দিয়াছি, যাহাতে উহারা উপদেশ গ্রহণ করে।
সূরা নম্বর: ৪৪ আয়াত নম্বর: ৫৮
Assalamu alaikum. যে আল্লাহ্ কোরআন কে কেয়ামত পর্যন্ত অবিকৃত রাখবেন রাসুলের সহীহ হাদিস আমাদের জন্য তিনিই সংরক্ষণ করছেন ও করবেন। আল্লাহ্ আমাদের ঈমান কে টিকিয়ে রাখ তুমি ছাড়া কারো শক্তি নেই আমার ক্ষতি বা উপকার করার।
Can you explain please difference between Salam and AsSalam?
আল্লাহ বলেছেন কোরান নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে যে বোঝার চেষ্টা করেনা সে পশুর চেয়েও অধম আপনাদেরকে তাইলে ফেরেস্তারা জান্নাতে আল্লাহ সালাম দিতে বলেছেন সেখানে ফেরেস্তারা বলবে সালামুন আলাইকুম
Mazhab hochha path brastata
যারা কোরআনের পাশাপাশি অন্য কনো বইকে কোরআনের মতো মামে তারা মুশরিক
Salamun alaikum sir.furkan poroun bujr
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْاٰنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِنْ مُّدَّكِرٍ
কুরআন আমি সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি?
সূরা নম্বর: ৫৪ আয়াত নম্বর: ২২
অল্প উপকার থাকলেও মাদককে ক্ষতিকর বলা হয়েছে। আর কোনকিছু ক্ষতিকর প্রমাণিত হলে তা নিশ্চয় (২:১৯৫, ৩:১১০) বর্জন করতে হবে। তবে চিকিৎসা বা বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মত মাত্রায় সাময়িক ব্যবহার করা যেতে পারে।
০৯ নম্বর সূরা আত তাওবা এর ৩১-৩৪ নম্বর সূরা পাঠ করুন মাতৃভাষায় বুঝে। বিবেক খুলতে পারে। তাহলে কী অনুসরণ করবেন? ০৭(আরাফ): ০৩
জাযাকাল্লাহ খাইর, সম্মানিত শায়খ তাদেরকে কোরআন নিস্ট না বলে ডাইরেক্ট হাদিস অস্বীকারকারী বললে আরো ভালো হয়।
কুরআন পড়ুন। বুঝে পড়ুন।
সালাম কিভাবে দিবেন আল্লাহ শিখিয়েছেন ৬:৫৪, ৭:৪৬, ৪:৮৬ তে। মদ-জুয়া সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন ২:২১৯, ৫:৯০-৯১ তে। আর পথভ্রষ্ট কারা? জানতে পড়ুন সুস্পষ্ট কুরআনের ৬:১১৫-১১৭, ৬:১৪০, ৭:১৭৫, ৭:১৮৬...
তহলে পথ কী? উত্তর : সবিস্তারে ব্যাখ্যাকৃত কিতাব আল কুরআনের ২:০২ তে।
আবার আহ্বান করছি, প্রজ্ঞাময় কুরআন পড়ুন বুঝার উদ্দেশে।
কুরআনকে আল্লাহ জিকির তথা উপদেশ বলেছেন। সহজ করে দিয়েছেন উপদেশ গ্রহণ এর জন্য। রেফারেন্স হলো কিতাবুল্লাহর ৫৪ নম্বর সূরা কামার:১৭,২২,৩২,৪০ সহ অন্য সূরারও আয়াতে। আল্লাহ আপনাদের হিদায়ত দান করুন।
আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন হুজুর
Oalaikumussalam
@@mokhterahmad হুজুর আমি ইসলামি আলোচনা করতে চাই দোয়া করবেন 🤲
আপনি গুনাহ শব্দ কোথায় পেয়েছেন বলবেন কি ?
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
আসসালামুআলাইকুম শায়খ আমি দিন (ইসলাম) শিখতে চাই আমি (HSC 22) ব্যাচ এর ছাত্র। পরিক্ষা পরবর্তী সময়ে আমি কুরআন শিখতে চাই।
আমি আপনারা সাথে কীভাবে যোগাযোগ করবো এবং আমার করণীয় কি ?
+8801841511515 Call
@@mokhterahmadধন্যবাদ ❤️
Apni chitingbaj, mithya badi, jalim. Nobir sahabider hadis kothay?
কোরান বুঝতে হাদীস কেনো লাগবে ?
فَاِنَّمَا يَسَّرْنٰهُ بِلِسَانِكَ لَعَلَّهُمْ يَتَذَكَّرُوْنَ
আমি তো তোমার ভাষায় কুরআনকে সহজ করিয়া দিয়াছি, যাহাতে উহারা উপদেশ গ্রহণ করে।
সূরা নম্বর: ৪৪ আয়াত নম্বর: ৫৮
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْاٰنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِنْ مُّدَّكِرٍ
কুরআন আমি সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি?
সূরা নম্বর: ৫৪ আয়াত নম্বর: ২২
৯:৩১-৩৪ পড়েন। পর্দার আড়ালের চরিত্র আল্লাহ বর্ণনা করেছেন।
হুজুর অনেক অনুরোধ করে বলছি,দয়া করে সুরা আনআম এর 54 নং আয়াতে আল্লাহ্ কি বলছেন,কেন বলেছেন, আপনি বুঝিয়ে বলুন ।তাছাড়া (16:32),(28:55),(19:47,(4:86),(39:73),(7:46),(13:24) এগুলো কিসের আয়াত ,আল্লাহ্ পাক কি বুঝাইতে চাইছেন দয়া করে আমাদের বুঝিয়ে বলুন ।
হুজুর কুরআনের বিরুদ্ধে কথা বলে ঈমান নষ্ট করে দিবেন না কারন কুরআনে আল্লাহ বলেছেনঃ আমি এ-ই কুরআনে মানব জাতির সবাই রকম দরকারি দিয়েছে। শুধু কুরআনে একটা মাএ সঠিক পথ প্রমান কুরআন থেকে দেব ইনশাআল্লাহ
কোথায় কুরআন এর বিরুদ্ধে কথা পেলেন।
ওসব বাদ দিয়ে কোরানের পথে ফিরে আসুন।
Can you find a verse in the Holy Quran which is not in any Hadis for which if entire Jinn and Human being join together with 14 Sees amount of Ink and entire world trees utilised for making Pens, yet can not finish the explanations of that Verse, what that Verse be?
It’s a matter of greatest regret, while so called persons uttered, AtiuAllahey O Atiur Rasul and then instead of following Holy Quran first start following Hadis first and use the word Quranist to discourage the people who follow the Holy Quran first.
ইসলামে মদ হারাম এটাই যথেষ্ট। আপনি যে যুক্তি দেখাচ্ছেন, মদ খেলেই একটানা একটা অপরাধ করবেই। এটা আপনার মন গড়া কথা। এই কারণেই ইসলামের এই দুর্গতি। যে ব্যাপারে আপনার ধারণা নাই তা নিয়ে কথা না বলাই ভালো। বিয়ার এক প্রকারের মদ যা খাওয়াও হারাম, কিন্তু কয়েক লিটার খেয়ে ফেললেও কেউ মাতাল হবে না, কোন ঝামেলাও করবে না তাহলে?
আসসালামুয়ালাইকুম।স্যার আমার কিছু প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে। আপনার নম্বর টা এখান থেকে নিয়েছি। কিন্তু আপনি কখন ফ্রী থাকেন জানালে ভালো হতো। তাহলে কল দিতাম।
Ami akdin proshno koresilam je, kono bekti pas oakto namaj portona, jummar namaj eider namaj porto. Tini more gela,tar jonno dua korla Allah ki khoma korben? Jahannam theka bachaben? Please janaben.
আমার ইউটিউব চ্যানেল টা সাবস্ক্রাইব করে থাকে থাকার অনুরোধ করছি ❤️ আশা করি সবার দোয়া ও ভালোবাসা পাবো 💙
উত্তর
পাঁচ অক্ত নামাজ অস্বীকারকারী কাফের ( হাদীস অনুযায়ী )
যদি অস্বীকারকারী না হয় , আলস্য বশতঃ না পরে
সেব্যাপারে আলেমগন দ্বিমত করেন ।
নামাজ , ঈমান , ইসলাম যতক্ষন একজন মুখে অস্বীকার না করে ততক্ষন সে মুসলিমের জন্য দুয়া করতে হবে ।
হাশরে আল্লাহ কি করবেন তা একমাত্র তিনি জানেন ।
কে জান্নাতি কে জাহান্নামী তা এই দুনিয়ায় কেউ বলতে পারেনা ।
বলাটা নিষিদ্ধ ।
কারন এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ নিবেন , মানুষ নয় ।
সালাম নিয়ে আলোচনা করবেন দয়া করে আমি জানি কোরআনে প্রচলিত সালাম কোথাও নেই। সালাম, সালামান সালাম, সালামুন আলাইকুম ইত্যাদি আছে।
হাদিসে তো আছে
😁🌝যাক আপনাদের জন্য নবীজীর আর একটা প্রমানিত হইলো । স:আ: বলেছেন ইমাম মাহাদীর আগে , এই সব কুরানিস্ট নামক পন্ডিতের আর্বিভাব ঘটবে যারা হাদিস ছাড়া দৌড়াবে 🤣🤣🤣 । আসসালামুয়ালাইকুম আখিরাতে দেখা হবে
1400 bosor dhore ashtece nobi ki vobissot drosta Allah to bolecen vovissot sompork gan Ekmatro Allah or ase tile nobi kivabe allahor ayat vaiolet kore ekta vobissot bani korlen 😢😢bujhiye diben@@sazidahmmedforreading5421
আপনি কুরআন ভালো করে পড়েন নি
সালাম দুটোই দেয়া যাবে এটা নিয়ে সন্দেহ নেই তবে উত্তম কোনটি? একটু দেখি আল-কুরআন থেকেই-
ভাই, আসসালামু আলাইকুম ওয়া-রাহমাতুল্লাহ্/সালামুন আলাইকুম
আপনার ভিডিও গুলি দেখি, কখনো সঠিক, কখনো সঠিক মনে হয় না, তবুও দেখি - আপনার কাছেও আমি শিখি ইনশাআল্লাহ্
প্রথমে আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে ০৩টা কুরআনের আয়াত দিলাম
১৯:৩৩ وَ السَّلٰمُ عَلَیَّ یَوۡمَ وُلِدۡتُّ وَ یَوۡمَ اَمُوۡتُ وَ یَوۡمَ اُبۡعَثُ حَیًّا ﴿۳۳﴾و السلم علی یوم ولدت و یوم اموت و یوم ابعث حیا ﴿۳۳﴾
‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’।
২০:৪৭ فَاۡتِیٰهُ فَقُوۡلَاۤ اِنَّا رَسُوۡلَا رَبِّكَ فَاَرۡسِلۡ مَعَنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ وَ لَا تُعَذِّبۡهُمۡ ؕ قَدۡ جِئۡنٰكَ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّكَ ؕ وَ السَّلٰمُ عَلٰی مَنِ اتَّبَعَ الۡهُدٰی ﴿۴۷﴾فاتیه فقولا انا رسولا ربك فارسل معنا بنی اسرآءیل و لا تعذبهم قد جئنك بایۃ من ربك و السلم علی من اتبع الهدی ﴿۴۷﴾
সুতরাং তোমরা দু’জন তার কাছে যাও অতঃপর বল, ‘আমরা তোমার রবের দু’জন রাসূল। সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে যেতে দাও এবং তাদেরকে নির্যাতন করো না। আমরা তোমার কাছে এসেছি তোমার রবের আয়াত নিয়ে। আর যারা সৎ পথ অনুসরণ করে, তাদের প্রতি শান্তি’।
৪:৮৬ وَ اِذَا حُیِّیۡتُمۡ بِتَحِیَّۃٍ فَحَیُّوۡا بِاَحۡسَنَ مِنۡهَاۤ اَوۡ رُدُّوۡهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ كَانَ عَلٰی كُلِّ شَیۡءٍ حَسِیۡبًا ﴿۸۶﴾
আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী।
দ্বিতীয় আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে টিচার হিসাবে রাসূল সঃ আয়াত দিলাম
সূরা জুমা : ০২
তিনি নিজেই বলেন, ‘নিশ্চয় আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি।
সূরা আল জুমুআহ ( আয়াত নং - ২ )
ہُوَ الَّذِیۡ بَعَثَ فِی الۡاُمِّیّٖنَ رَسُوۡلًا مِّنۡہُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡہِمۡ اٰیٰتِہٖ وَیُزَکِّیۡہِمۡ وَیُعَلِّمُہُمُ الۡکِتٰبَ وَالۡحِکۡمَۃَ ٭ وَاِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ ۙ
তিনিই উম্মীদের মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসূল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করবে, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবে এবং তাদেরকে কিতাব ও হেকমতের শিক্ষা দেবে, যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল
তিনিই উম্মীদের* মাঝে একজন রাসূল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে তেলাওয়াত করে তাঁর আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করে এবং তাদেরকে শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত। যদিও ইতঃপূর্বে তারা স্পষ্ট গোমরাহীতে ছিল।
তৃতীয় - আমি যা বুঝেছি তার যুক্তি দিলাম
আমার কাছে যেট সঠিক মনে হয় দিলাম একটু চিন্তা করবেন -
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন সালামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক না হলেও কথাটি উপযুক্ত নয়, কারণ আপনি শান্তির ডিলার না, ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই অর্ধজ্ঞান বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) আল্লাহ্ র রসূল সঃ কে, আল্লাহ বলেছেন (সূরা জুমা : ০২) আল্লাহর প্রেরিত শিক্ষক থেকে শিখুন ইনশাআল্লাহ্ সঠিক শিখবেন এবং আল কোরআন এর সাথে মিল থাকে।
আমি আপনি শিক্ষক হলে ভূল হবে এটাই স্বাভাবিক।
শায়েখ বলবেন কি গুনাহ কি?
আপনারা তাদের অবস্থা ভালো করে জানেনই না। তারা নামাজই পড়েনা।
স্যার উনার আলোচনা শোনা আপনি না করেদেন । আর আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করেন মানুষ যেন বিভ্রান্ত না হয়। তারা তাদের দলের লোকদের জন্য লেকচার দিচ্ছে দিক আমরা কেন ওগুলো শুনে সম য় নষ্ট করবো। আমাদের তো অনেক ভালো শায়খ আছেন। তাদেরটা শুনবো আমরা। মাযহাব আকড়ে ধরার সময় এসেছে।
হুজুর।।বলা।।পাপ।।বিচার।।দিনের।।মালিক।।বুখারী।।শরিফ।।তিরিমিজ।।শরিফ।।মেসকাত।।আললা র।।মুললাে।।নাই
সালামুন আলাইকুম,,, এটাতো কোরানে আছে,,, এবং এটা যদি অন্য নবীর উম্মতের জন্য ও মৃতদের জন্য হয়ে থাকে,,, তাহলে আমাদের নবীর সালাম কি কোরানে বাইরে থেকে শিখতে হবে? আর কোরানের নির্দেশ যদি উম্মত ভেদে আলাদা হয়ে থাকে,, তাহলে সেটাওতো কোরানেই স্পষ্ট করেই বলা আছে।
ভিডিও করে কি আপনি কোর আ নের বিরুদ্ধে নেমেছেন ?
আপনি যে সালাত পড়ছেন,,, সেটা কি কোরানে আছে,,,,? আর আপনি সালাতে কুল কাকে বলছেন,,,, কোরানে যে বিধান নাই,, সেই বিধান আপনি কিভাবে তৈরি করবেন?
কিছুদিন আগে কুরআন ও হাদিসের দলিল পাবার পর থেকে আমিও "সালামুন আলাইকুম" বলি তাহলে আমিও পথ ভ্রষ্ট হলাম? কি শেখাচ্ছেন শেখ? When the believers in Our revelations come to you, say, “Salamun alaykum(Peace be upon you)". Al-Quran(6:54)
মুসলিম শরীফের ৪র্থ খন্ড বিচার-বিধান অধ্যায় হদিস নং ৪৩৩৭ এবং তিরমিজীর (মা আয়শা কর্তৃক আসীর মুয়াবিয়াকে চিঠি লিখা অধ্যায়) হাদীসে সালামের বাক্য ''সালামুন আলাইকুম/ সালামুন আলাইকা''।
আল-বিদায়াওয়ান নিহায়া (তারিখে ইবনে কাসীর) ৮ম খন্ড পৃষ্ঠা নং ২৮৯ মোতাবেক ইমাম হোসাইন (রাঃ) কুফাবাসীকে সালাম দিয়েছিলেন সালামুন আলাইকুম বলে।
কুরাআনে আছে সালামুন আলাইকুম/সালামুন আলাইকা
হাদীসে আছে সালামুন আলাইকুম/সালামুন আলাইকা, আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাত ভাইদের কাছে সবচাইতে গ্রহণযোগ্য ইসলামের ইতিহাস গ্রন্থ তারিখে ইবনে কাসীরে আছে সালামুন আলাইকুম । তাহলে কেন আপনারা সালামুন আলাইকুম/ সালামুন আলাইকা বলেন না?
কোন কোন ভাই ও বোন বলছেন হাদিসে আসসালামু আলাইকুম ও তো আছে আমি তাঁদের সাথে একমত পোষণ করে বলছি থাকলেও আসসালামুআলাইকুম বতিল হয়ে যাবে কারণ সালামের এই বাক্যটি কুরানের সালামুন আলাইকুম বাক্যর সাথে কন্টাডিক্ট (সাংঘরষিক) করে। কুরান এবং হাদীসের মধ্য বিরোধ হলে হাদীস বাতিল বলে গণ্য হবে।
জাবের (রা) কর্তৃক বর্ণিত; রসুল (সঃ) বলেছেনঃ আমার কথা বা বানী আল্লাহ্র আয়াতকে মানসুখ বা বাতিল করে না; বরং আল্লাহ্র আয়াত আমার বানী কে মানসুখ বা বাতিল বা রহিত করে। মিশকাত-১৮৫
মানুষের কি হয়েছে? তারা এমন শর্তারোপ ( কথা বলছে বা আমল করছে) করছে যা আল্লাহ্র কিতাবে (কুরানে) নাই । আল্লাহ্র কিতাবে নেই কেউ যদি এমন শর্ত আরোপ করে; তবে এরুপ একশ করলেও তা বাতিল বলে গণ্য হবে। আল্লাহ্র শর্ত সত্য এবং অধিকতর শক্তিশালী। বুখারী-২০০৯ (মীনা প্রকাশনী)
#আল্লাহর_কালামের_শ্রেষ্ঠত্ব_অন্যসব_কালামের_উপরে_যেমন_আল্লাহর_শ্রেষ্ঠত্ব_তার_সকল_সৃষ্ঠির_উপর। মিশকাত-২০৩৩
সূরা মারিয়াম ৩৩ আয়াতে "আস সালামু আলাইয়্যা" আছে
আলোচনার শেষে আপনি বললেন হাদিস ছাড়া কোরআন বোঝা যায় না ; কোরআন বলছে,"কোরআনই একমাত্র জীবন বিধান" হাদিস ছাড়া কোরআন বোঝা যায় না এমন যদি বলেন তাহলে বোঝা যায় আল্লাহ তায়ালা হাদিসের মুখাপেক্ষী। ( আসতাগফিরুল্লাহ) আমি মনে করি কোরআন বোঝার জন্য তাহাজ্জুদ নামাজে সিজদা দিয়ে আল্লাহর কাছে চাইলেই আল্লাহ বুঝিয়ে দেন প্রতিটি আয়াতের অর্থ। আল্লাহ সঠিক বুঝ দান করুক।
কোরআনে নামাজের কথা বলা হয়েছে কিন্তু কিভাবে পড়বেন বলা হয়েছে? নামাজ পড়া কোথা থেকে শিখেছেন বলেন? এইযে তাহাজ্জুদ এর কথা বলেছেন সেটা কার কাছ থেকে শিখেছে মানুষ?
@@saifurshiblu5682 কোরআন পড়েন তাহলেই বুঝবেন কোরআনে কোথায় তাহাজ্জুদ নামাজের কথা বলা হয়েছে।
@@mhannansheikh3710 ভাই আপনি মাথা মোটা নাকি? নামজের পদ্ধতি যেমন- হাত বাধা, রুকু সেজদা করা, শুরা মেলানো এগুলা কি কোরানে আছে? এগুলা কোথা থেকে শিখেছেন? আর কোরআনে ভিতর আয়াতে বলা আল্লাহ ছাড়াও নবী রাসুল, সহাবী, খলিফাসহ আরো অন্যান্য যেকল বুজুর্গ বান্দা রয়েছেন তাদের কথাও আল্লাহর কথার মধ্যে পড়ে। হযরত ওমর(রঃ) কথার উপরতো আল্লাহ সরাসরি কোরআনের আয়াতও নাজিল করেছেন। এবং আল্লাহর রাসুল(সঃ) এর নবী হলে তিনিই সেটার উপযুক্ত ছিলেন বলে ধরা হয়। নিজেই কোরআান পড়েন নাই মনে হয়।
কুরআনেই সুরা হাসরে আল্লাহ তায়ালা বলেছে রাসুল সাঃ তোমাদের দিয়েছে তা আকড়ে ধর! আর যা নিষেধ করেছেন তা পরিহার কর! আল্লাহই হাদিস মানা বাধ্য করে দিয়েছেন
@@mdomarfaruk5336 আল্লাহ তায়ালা বলেন তোমার প্রতি তোমার রবের পক্ষ থেকে যে অহী নাযিল হয়েছে, তুমি তারই অনুসরণ করে চল, তিনি ছাড়া অন্য কেহই মা‘বূদ নেই, আর অংশীবাদীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও। (সুরা আল- আনাম)।
এ কথার মানে আমি বুঝি যেহেতু নবী ( সাঃ) কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন এ কথা সবার জন্যই আর এজন্যই শুধু মাত্র কোরআনই একমাত্র জীবন বিধান। কোরআনের ই অনুসরণ করতে হবে।হাদিস মানুষ লিখেছে এটা জাল হয় অসংখ্য হাদিস আছে জাল। কিন্ত কোরআন অবিকৃত আছে শুরু থেকেই। তাই যদি হতো তাহলে নবী ( সাঃ) নিজের হাতে হাদিস লিখে যেতেন।আল্লাহ আ'লাম।
Hujur teachs Arabic. I am surprised he does not know the difference between Salam and AsSalam. So sad
হুজুর আপনার কথা শুনে একটা প্রশ্ন জাগলো যে রসূল সাঃ তাহলে আহলে কোরআন ছিলেন নাকি হাদিস ছিলেন? আর শেষ কথা অনুসারে মানে হাদিস ছাড়া কোরআন বুঝা যাবে না তার রসূল সাঃ আগে হাদিস শিক্ষা করেছেন পরে কোরআন বুজতে পেরেছেন এমন কিনা?।একটু বুঝিয়ে বললে ভালো হতো।
আমার ইউটিউব চ্যানেল টা সাবস্ক্রাইব করে থাকে থাকার অনুরোধ করছি ❤️ আশা করি সবার দোয়া ও ভালোবাসা পাবো 💙
রাসুল সাঃ এই আলোচনার অনেক উর্ধে।
সায়খ আপনি জেনে শুনে এখানে এসমুন এর ভুল অর্থ করলেন
সায়খ আপনি কি মুশরেক এর সংজ্ঞা জানেন?
আপনি কাউকে কোরানিষট বলেছেন তাহলে আপনি কি ?
কুরআন ছাড়া,, আর কোনো গ্রন্থই সন্দেহ মুক্ত নয়,,,, তাহলে আপনি বিধান হিসাবে হাদিস মানেন কোনো? কোরানের বাইরেতো কোনো বিধান নেই।
আসসালামু আলাইকুম। আপনারা যে বিষয় কথা বলেন তখন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা থেকে দুরে সরে যান।
Sir,
Allah to shudhu Kuran mante bolesen. Keu shudhu kuraner kotha bollay apnara rege jassan keno?
একজনকে শয়তান কিংবা ব্যঙ করে কথা বলা আপনার মত আলেমের মানায় না। এটাও........
কোরানের কথায় সালাম দিলে অসুবিধা কোথায়। হাদিস মানব রচিত সংকলিত। কোরানে উল্লেখ আছে যা কিছু এবাদত কর সালাত কায়েম কর কোরান থেকে পাঠ কর।
আপনার মনগড়া ব্যখ্যা দিলেন,,,, এবং হাদিসের পক্ষে গেলেন,,,,,,কোরআনের ভিত্তিতেই আল্লাহ বিচার করবেন এবং আখিরাতে কোরআনের বিষয়ে জিজ্ঞেস করবেন তাহলে আপনার এই যুক্তি তর্ক কোরআনের বিরুদ্ধে যাচ্ছে।
আমারে তো কেউ টাকা দিলো না? কেউ
Prophet ( saw) the divine time is khatme Hoga. Asr from mugrib, one day the divine time is over over. So need divine imam of all the Muslims,. Divine imam is khalifa of Allah. Those who claiming the imam Mehdi. What is their divine charter ? Syddena yassin bin Abdullah.. Bangladesh.( two kinds of divine in the hole Qur'an. 1) days divine. 2) nights divine. Days divine time is over over. The night divine running time is now by khalifa of Allah 💯. Divine time accept judge didn't of Allah 💯. So need divine imam of all the human.)
নিজেকে চিনুন
নাউজুবিল্লাহ হে মিন জালেক!
Manus kuran na manlai to pothovrosto hobay
Esab mollara Saab path brasta,era koranar bahira hazar kitab anusaran kara,edar gadhar sangga tulana korachhan
আপনি হাসিঠাট্টা বাদ দেন। কোরআনে হাদিস শব্দের অর্থ কী? কতবার এসেছে এই শব্দ এবং কি কি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে দেখুন।
DIVINE time STUTuES the hole Qur'an, Sura shejda, calam no:(5).
( POIGUMBORI SAJRAE )
🌍 Divine time culture. Udoy full lights moon is the fourteenth part. Every udoy moon is one day. First udoy moon was first prophet Adem alaih oasalam. second udoy moon was Nuhio alaih oasalam. Three udoy moon was Dawod alaihi oasalam. Fourth udoy moon was Abraham alaihi oasalaim. Fifths udoy moon was Musha alaihi oasalaim. Sixth udoy moon was Jesus's. seventh udoy moon was Prophet (saw). Total seven days divine time was all in prophets.
Eight udoy moon is Khalifa of Allah 💯.
Nine udoy moon is Khalifa of Allah 💯.
Ten udoy moon is Khalifa of Allah 💯.
Elven udoy moon is Khalifa of Allah 💯.
Twolve udoy moon is Khalifa of Allah 💯.
Tharteen udoy moon is Khalifa of Allah 💯. Fourteen full lights moon is Khalifa of Allah 💯. More divine, more divine time is Khalifa of Allah 💯. so divine culture ok understand. Salaam.Amin.. SAYADANA MOHAMMAD ABDULLAH.
সালাম দুটোই দেয়া যাবে এটা নিয়ে সন্দেহ নেই তবে উত্তম কোনটি? একটু দেখি আল-কুরআন থেকেই-
ভাই, আসসালামু আলাইকুম ওয়া-রাহমাতুল্লাহ্/সালামুন আলাইকুম
আপনার ভিডিও গুলি দেখি, কখনো সঠিক, কখনো সঠিক মনে হয় না, তবুও দেখি - আপনার কাছেও আমি শিখি ইনশাআল্লাহ্
প্রথমে আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে ০৩টা কুরআনের আয়াত দিলাম
১৯:৩৩ وَ السَّلٰمُ عَلَیَّ یَوۡمَ وُلِدۡتُّ وَ یَوۡمَ اَمُوۡتُ وَ یَوۡمَ اُبۡعَثُ حَیًّا ﴿۳۳﴾و السلم علی یوم ولدت و یوم اموت و یوم ابعث حیا ﴿۳۳﴾
‘আর আমার উপর শান্তি, যেদিন আমি জন্মেছি এবং যেদিন আমি মারা যাব আর যেদিন আমাকে জীবিত অবস্থায় উঠানো হবে’।
২০:৪৭ فَاۡتِیٰهُ فَقُوۡلَاۤ اِنَّا رَسُوۡلَا رَبِّكَ فَاَرۡسِلۡ مَعَنَا بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ ۬ۙ وَ لَا تُعَذِّبۡهُمۡ ؕ قَدۡ جِئۡنٰكَ بِاٰیَۃٍ مِّنۡ رَّبِّكَ ؕ وَ السَّلٰمُ عَلٰی مَنِ اتَّبَعَ الۡهُدٰی ﴿۴۷﴾فاتیه فقولا انا رسولا ربك فارسل معنا بنی اسرآءیل و لا تعذبهم قد جئنك بایۃ من ربك و السلم علی من اتبع الهدی ﴿۴۷﴾
সুতরাং তোমরা দু’জন তার কাছে যাও অতঃপর বল, ‘আমরা তোমার রবের দু’জন রাসূল। সুতরাং তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে যেতে দাও এবং তাদেরকে নির্যাতন করো না। আমরা তোমার কাছে এসেছি তোমার রবের আয়াত নিয়ে। আর যারা সৎ পথ অনুসরণ করে, তাদের প্রতি শান্তি’।
৪:৮৬ وَ اِذَا حُیِّیۡتُمۡ بِتَحِیَّۃٍ فَحَیُّوۡا بِاَحۡسَنَ مِنۡهَاۤ اَوۡ رُدُّوۡهَا ؕ اِنَّ اللّٰهَ كَانَ عَلٰی كُلِّ شَیۡءٍ حَسِیۡبًا ﴿۸۶﴾
আর যখন তোমাদেরকে সালাম দেয়া হবে তখন তোমরা তার চেয়ে উত্তম সালাম দেবে। অথবা জবাবে তাই দেবে। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে পূর্ণ হিসাবকারী।
দ্বিতীয় আসসালামু আলাইকুম এর পক্ষে টিচার হিসাবে রাসূল সঃ আয়াত দিলাম
সূরা জুমা : ০২
তিনি নিজেই বলেন, ‘নিশ্চয় আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি।
সূরা আল জুমুআহ ( আয়াত নং - ২ )
ہُوَ الَّذِیۡ بَعَثَ فِی الۡاُمِّیّٖنَ رَسُوۡلًا مِّنۡہُمۡ یَتۡلُوۡا عَلَیۡہِمۡ اٰیٰتِہٖ وَیُزَکِّیۡہِمۡ وَیُعَلِّمُہُمُ الۡکِتٰبَ وَالۡحِکۡمَۃَ ٭ وَاِنۡ کَانُوۡا مِنۡ قَبۡلُ لَفِیۡ ضَلٰلٍ مُّبِیۡنٍ ۙ
তিনিই উম্মীদের মধ্যে তাদেরই একজনকে রাসূল করে পাঠিয়েছেন, যে তাদের সামনে তাঁর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করবে, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবে এবং তাদেরকে কিতাব ও হেকমতের শিক্ষা দেবে, যদিও তারা এর আগে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিপতিত ছিল
তিনিই উম্মীদের* মাঝে একজন রাসূল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে, যে তাদের কাছে তেলাওয়াত করে তাঁর আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করে এবং তাদেরকে শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত। যদিও ইতঃপূর্বে তারা স্পষ্ট গোমরাহীতে ছিল।
তৃতীয় - আমি যা বুঝেছি তার যুক্তি দিলাম
আমার কাছে যেট সঠিক মনে হয় দিলাম একটু চিন্তা করবেন -
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন সালামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক না হলেও কথাটি উপযুক্ত নয়, কারণ আপনি শান্তির ডিলার না, ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই অর্ধজ্ঞান বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) আল্লাহ্ র রসূল সঃ কে, আল্লাহ বলেছেন (সূরা জুমা : ০২) আল্লাহর প্রেরিত শিক্ষক থেকে শিখুন ইনশাআল্লাহ্ সঠিক শিখবেন এবং আল কোরআন এর সাথে মিল থাকে।
আমি আপনি শিক্ষক হলে ভূল হবে এটাই স্বাভাবিক।
আপনি কার বিরুদ্ধে বলছেন সে খেয়াল কি আছে?আপনি রাসূলের নামে কার কথা মানছেন তা আপনি নিজেই জানেন না। আপনার রাসূল শব্দটাকে বুঝতে ১২বছর সময় লাগবে। তাও আপনার মেমরি ফরমেট করার পর। বেয়াদবির জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।
কোরান মানলে নাকি পথ পথভ্রষ্ট হয়ে যায় 😂 পাগল হয়ে গেছেন নাকি?
কোথা থেকে কোথায় নিয়ে গেলো😂 হাস্যকর
সূরা মারিয়াম ৩৩ আয়াতে "আস সালামু আলাইয়্যা" আছে
I agree & disagree. I disagree when it is claimed that some hadith book are 100% authentic. But there are Dazzal, Imam Mahadi type fake character and Israliyat in Hadith which should be omitted. Hadith should be compliant with Quran.
সালামুন আলাইকুম তিবতুম মোবারাকাতান তৈয়াবাহ্। সালামুন আলাইকুম নিয়ে হাসার কারণে আপনি কি কাফের হননি? আল্লাহর হাদিস কুরআনকে ভালো বাসার চেষ্টা করুন।