সব ঠিক আছে। আমি এক বছর নিয়মিত লাইফস্টাইলেই ছিলাম। কিন্তু এটা ব্যয়বহুল।সবার দ্বারা সম্ভব না।প্রথমত সচ্ছল হতে হবে। দিতীয়তো,,শিক্ষিত ও সচেতন হতে হবে। বাকিটা এমনিতেই হয়ে যাবে
আলহামদুলিল্লাহ আমি ১১৭ কেজি ছিলাম কিন্তু আপনার ভিডিও দেখে মাত্র ৮ রোজা রেখে আর ভাত না খেয়ে আজ আমি দশ দিনে ১০৬ কেজি আলহামদুলিল্লাহ মাত্র ১০ দিনে ১১ কেজি কমে গেছি আমার আশা আর ৩০ টা রোজা রাখব যাতে আমি আমার পারফেক্ট ওজনে নিজেকে নিয়ে আসতে পারি আমি ৬ ফুট ৮০ কেজি হলে আলহামদুলিল্লাহ কিন্তু এর ভিতরে ভাত কিংবা কার্বোহাইড্রেট না নেই এই দোয়া করেন ভাত দেখলে অনেক খেতে ইচ্ছা করে কিন্তু নিজের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে একটু সেক্রিফাইস করা দরকার আর অবশ্যই আল্লাহ শুকরিয়া জানাই আলহামদুলিল্লাহ এবং ডক্টর জাহাঙ্গীর কবি স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম ❤
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো: ১. সুষম খাদ্য গ্রহণ: জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে। ২. নিয়মিত ব্যায়াম: কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক। স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে। ৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো: প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে। ৫. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৬. স্ট্রেস কমানো: দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে। ৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। ৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন: ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ওজন বাড়াতে চাইলে আমার একটাই পরামর্শ বিয়াম এবং খাবার বাড়াতে হবে আমিও ওনেক পাতলা ছিলাম তারপর জিম করা শুরু করার পর খাবার বেড়ে যায় তখন আমার ওজন ও বাড়তে থাকে
প্রথমে তাড়াতারিই কমে,প্রথম শরীরের পানি গুলো কমে,আর পরে শরীরের চর্বি গুলো কমে তাই তখন দেরি হয়,,আর যেই পানি শুকায় তারাতারি,আবার কয়েকদিন খাইলে আবার বেরে যায়
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো: ১. সুষম খাদ্য গ্রহণ: জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে। ২. নিয়মিত ব্যায়াম: কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক। স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে। ৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো: প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে। ৫. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৬. স্ট্রেস কমানো: দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে। ৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। ৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন: ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো: ১. সুষম খাদ্য গ্রহণ: জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে। ২. নিয়মিত ব্যায়াম: কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক। স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে। ৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো: প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে। ৫. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৬. স্ট্রেস কমানো: দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে। ৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। ৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন: ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
৫দিন ধরে ভিডিও দেখেছি আপনার আমার বয়স ২২ হাইট ৫ফুট৫" ওজন ৮০ আজকে থেকে শুরু করলাম ২০কেজি কমাবো দুই মাসের ভিতরে আগে হোলে ভালো সাবাই মোটু বলে পাতলু হবো এবার ❤❤❤
@@md.shahriarroshid53 আজ দুদিন হতে চললো বাড়ি থেকে বলছে এভাবে চলতে থাকলে তুমি মারা যাবি মা বলছে ভাত না খেলে মানুষ বাঁচে না অল্প খাওয়া দরকার হলে কিন্তু আমি আমার জায়গায় অটল অনেক বুলিং এর শিকার হইছি
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো: ১. সুষম খাদ্য গ্রহণ: জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে। ২. নিয়মিত ব্যায়াম: কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক। স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে। ৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো: প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে। ৫. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ৬. স্ট্রেস কমানো: দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে। ৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ। ৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন: ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আসসালামুআলাইকুম স্যার। আমি পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে বলছি। আমার আব্বার শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ, একেবারে শোচনীয় শরীরে মাংস, চর্বি, শক্তি বলতে কিছু নেই, সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না, নামাজ পড়তে অসুবিধা হয়, বসে পড়তে হয়। কিন্তু একটা সময় আব্বা চাষাবাদ করতেন , সব রকমের কাজ করতে পারতেন, শারীরিক অবস্থা খুব ভালো ছিলো।তবে আব্বার বয়স এখন প্রায় ৭০-৭৫ হবে এবং ধূমপানও করেন আর কাশি ও আছে।। বয়স জনিত কারনে দুর্বল হতে পারে কিন্তু আব্বার সমবয়স্ক বা বড়রাও অনেক শাস্থ্যবান আছেন, শুধু আব্বাই কঙ্কালের মতো হয়ে গেছেন। আপনার এই ভিডিও টা দেখে আমার মনে হল আব্বার শরীরে ইনসুলিনের ঘাটতির জন্য এই অবস্থা হয়েছে। আমি অনেকবার ডাক্তার দেখিয়েছি এবং ব্ল্যাড, ইউরিন টেস্ট করিয়া রিপোর্ট ঠিক আছে বলে কি ছু ভিটামিন দিয়ে ডাক্তার ছেড়ে দিয়েছেন। তাই আপনার কাছে অনুরোধ, কিভাবে ট্রিটমেন্ট টা করাতে হবে সেটা একটু ডিটেলস এ বললে খুব উপকৃত হতাম। দয়াকরে আমার কমেন্ট আপনার দৃষ্টিগোচর হলে রেসপন্স করিয়েন স্যার 🙏🙏
স্যার আমি বিবাহিত বয়স ২৪। বিয়ের দেড় বছর। এতোদিন বাচ্চা নিতে চাইনি ২ মাস থেকে চাচ্ছি। ডাক্তার দেখালাম রেজাল্ট PCOS আছে। থাইয়োরেড, এবং মেল হরমোনের পরিমান বেশি। সবগুলো সমস্যাই একদম প্রাথমিক অবস্থায়। ওজন ৯০ , কয়েকদিন থেকে আপনার কিটো ডায়েটে ফলো করছি। আমি কি কখনও মা হতে পারব আমি লন্ডনে আছি
৭মিনিট কেন?৭০মিনিট হলেও এমন কথা তো কেও বলে না। আসলে আমরা অকৃজ্ঞ বাঙালি তাই তো আমাদের এই অবস্থা? সব সময় উন্নত দেশ হোয়ার জন্য কত কথা বলি, কেমনে হবে আগাতে নিজেদের মানষিকতা উন্নত করতে হবে। একটা লোক ৭ মিনিট ধরে যদি কিছু বুঝায় আপনারা তা নিতে পারছেন না। বেশি কিছু বলবো না বললে বললবেন আমরা যে খারাপ তা বুঝাতে ৭ মিনিট লাগাইছি।
আসসালামু আলাইকুম , স্যার আমি আপনার বেশ কয়েকটি ভিডিও দেখছি। এখন শুরুটা বুজতে পারছি নি। আমার স্বামী বেশ কিছু সমস্যা ডায়বেটিস, কলেস্টেরল,ইউরিন এসিড,গ্যাস, পেটে চর্বি,এতোটাই বেশি যে ২টা কিডনি সহ চর্বিতে ঘিরে যাচ্ছে এখন কি করবো। হঠাৎ বুকে বেথা জন্য ডাক্তার এর কাছে যায় যাওয়ার পর এতো সমস্যা ধরা পরে। প্লিজ স্যার আমায় একটু পরামর্শ দিন শুরুটা
আস সালামু আলাইকুম, মাশাআল্লাহ, পবিত্র কোরআন এর "সূরা ফাতিহা" এর পবিত্র মুনাজাতে বাংলাদেশ এর জাতীয় সংগীত: হালাল পানীয়"(আল্লাহু আল্লাহু তুমি জাল্লে জালালুহু শেষ করা তো যায় না গেয়ে তোমার গুণগান তুমি মাটির আদম কে প্রথম সৃষ্টি করিয়া ঘোষনা করিয়া দিলে শ্রেষ্ট বলিয়া, তাই নূর এর ফেরেস্তা করে আদম কে সেজদা তুমি সবার চেয়ে দিলে মাটির মানুষ কে সম্মান, আল্লাহু আল্লাহু)"রূহ আফজা, আমিন ইনশাআল্লাহ।
অনেক পাতলু হয়ে যাচ্ছি দিন দিন। ওজন বাড়াতে পারতেছি না চাইলেও 😢😢😢 অন্যান্য পুষ্টিবিদের মতো আপনিও শেষে মাছ , মাংস, ডিম খাইতে বললেন। কিভাবে প্রতিকার বা প্রতিরোধ করা যায় তা বললেন না।😂😂😂
স্যার আমার বয়স ১৪।আমার ওজন ৬৫। আমি কিছুতেই ওজন কমাইতে পাচ্ছি না। আমি process food খাওয়া বাদ দিতে পারছি না। আর আমি শাক সবজি খেতে পারি না তেমন।আমি ১মাসে ৫ কেজি কমাইতে পারবো কীভাবে???
যিনি পাতলা তার ইনসুলিন কম যিনি মোটা তার ইনসুলিন বেশি পুরো ভিডিওতে এই একটি কথায় বার বার বলছে কোন সমাধান দেয়া ছাড়া। আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করার জন্য ধন্যবাদ
সব ঠিক আছে। আমি এক বছর নিয়মিত লাইফস্টাইলেই ছিলাম। কিন্তু এটা ব্যয়বহুল।সবার দ্বারা সম্ভব না।প্রথমত সচ্ছল হতে হবে। দিতীয়তো,,শিক্ষিত ও সচেতন হতে হবে। বাকিটা এমনিতেই হয়ে যাবে
স্যার এরকম ছোট ছোট ভিডিও দিলে ভাল হয়
জাহাঙ্গীর স্যার আপনাকে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ আমি ১১৭ কেজি ছিলাম কিন্তু আপনার ভিডিও দেখে মাত্র ৮ রোজা রেখে আর ভাত না খেয়ে আজ আমি দশ দিনে ১০৬ কেজি আলহামদুলিল্লাহ মাত্র ১০ দিনে ১১ কেজি কমে গেছি আমার আশা আর ৩০ টা রোজা রাখব যাতে আমি আমার পারফেক্ট ওজনে নিজেকে নিয়ে আসতে পারি আমি ৬ ফুট ৮০ কেজি হলে আলহামদুলিল্লাহ কিন্তু এর ভিতরে ভাত কিংবা কার্বোহাইড্রেট না নেই এই দোয়া করেন ভাত দেখলে অনেক খেতে ইচ্ছা করে কিন্তু নিজের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে একটু সেক্রিফাইস করা দরকার আর অবশ্যই আল্লাহ শুকরিয়া জানাই আলহামদুলিল্লাহ এবং ডক্টর জাহাঙ্গীর কবি স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম ❤
তাঁদের দুজনকেই সন্মান দিয়ে কথা বলার উচিত ছিলো আপনার।
এভাবে ছোট ছোট করে ভিডিও আপলোড দিলে ভালো হয়।
একমত
একমত
সম্পুর্ণ টা দরকার ছোট ছোট করে দিলে হয়না কারন প্রকৃত ভুক্তভোগী জনসাধারণের জন্য এই ভিডিওগুলো আশির্বাদ আল্লাহর পক্ষ থেকে।
ইনসুলিন বাড়ানোর উপর একটা ভিডিও করেন স্যার। যারা ইনসুলিন ঘাটতিতে আছে তারা কিভাবে ইনসুলিন বাড়াতে পারে?
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো:
১. সুষম খাদ্য গ্রহণ:
জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে।
২. নিয়মিত ব্যায়াম:
কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক।
স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে।
৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা:
স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো:
প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।
৫. পর্যাপ্ত ঘুম:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৬. স্ট্রেস কমানো:
দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে।
৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন:
ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি মৌলভীবাজার থেকে দেখছি
স্যার ইনসুলিন বাহিরে থেকে না দিয়ে কিভাবে এমনিতেই বাড়ানো যাবে এই বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিবেন
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। স্যার, যারা রোগা পাতলা তারা শরীরে কিভাবে ইনসুলিন বাড়াতে পারে এই সম্বন্ধে কোন ভিডিও থাকলে দিবেন প্লিজ
ওজন বাড়াতে চাইলে আমার একটাই পরামর্শ বিয়াম এবং খাবার বাড়াতে হবে আমিও ওনেক পাতলা ছিলাম তারপর জিম করা শুরু করার পর খাবার বেড়ে যায় তখন আমার ওজন ও বাড়তে থাকে
ধন্যবাদ স্যার। সুন্দরভাবে বলার জন্য ❤❤❤
আমার মনের মত একটা পর্ব দেয়ার জন্য। অনেক অনেক ধন্যবাদ 🥀🥀
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
নেক হায়াত দান করুন 🤲
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ধন্যবাদ স্যার আপনাকে ❤👍😱
আমার হাজবেন্ডের ওজন ৯৯ কেজি ছিল। ডায়েট করে এক মাসে ১২ কেজি ওজন কমিয়েছে। এখনো ডায়েটে আছে।ডাক্তার জাহাঙ্গীর স্যারের ডায়েট চার্ট ফলো করে
Kon daite korche apu j 1 month a 12 kg komche.plzzzzz bolo
1 mase 12 kg kivabe???
আপু ডায়েট চাটটি একটু বলবেন
নিয়ম টি একটু বলেন
প্রথমে তাড়াতারিই কমে,প্রথম শরীরের পানি গুলো কমে,আর পরে শরীরের চর্বি গুলো কমে তাই তখন দেরি হয়,,আর যেই পানি শুকায় তারাতারি,আবার কয়েকদিন খাইলে আবার বেরে যায়
ওজন কিভাবে বাড়ানো যায়। একটু বলবেন প্লিজ প্লিজ
ইনসুলিন তাহলে কমাবো বা বাড়াবো কেমনে একটু বলবেন স্যার
Ekoy kotha bar bar sunte onek valo lage dr dada
ধন্যবাদ স্যার। এভাবে ছোট করে ভিডিও দিলে দেখার সময় আর আগ্রহ দুটোই থাকে
ইনসুলিন বাড়ানোর উপায় টা বললে খুশি হবো। আমার শরিরে ইনসুলিন কম।
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো:
১. সুষম খাদ্য গ্রহণ:
জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে।
২. নিয়মিত ব্যায়াম:
কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক।
স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে।
৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা:
স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো:
প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।
৫. পর্যাপ্ত ঘুম:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৬. স্ট্রেস কমানো:
দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে।
৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন:
ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান এবং বিজ্ঞ ডাক্তার
স্যর কোন খাবার খেলে ইনসুলিন বাড়ানো জাই জানাবেন দয়া কোরে
আমি সিলেট থেকে দেখছি। ভালো লাগে স্যার আপনার স্পিচ,
body shaming করার একটা লিমিট থাকা উচিত। রাস্তার হকার এর চেয়ে বেটার।
@@sudiptoshahin7485 যেমন গুরু তার তেমন মুরিদ। ওদের কাছে এগুলোই ভালো লাগে।
আমার ছেলের ও একই সমস্যা। ওজন খুব ই কম।তাই জাহাঙ্গীর কবির স্যারকে দেখাব।ইনশাআল্লাহ।
ইনসুলিন বাড়ানোর উপায় জানতে চাই
Dr. Jahangir Kabir is not only a doctor but also a name of revolution in health science.
ইনসুলিন বাড়ানোর উপায় নিয়ে একটা ভিডিও দিবেন স্যার
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো:
১. সুষম খাদ্য গ্রহণ:
জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে।
২. নিয়মিত ব্যায়াম:
কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক।
স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে।
৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা:
স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো:
প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।
৫. পর্যাপ্ত ঘুম:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৬. স্ট্রেস কমানো:
দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে।
৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন:
ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ইনসুলিন বাড়ানোর উপায় কি?
মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি খান তাইলে বাড়বে
স্যার একজন অমায়িক মানুষ।💝
একই কথা ঘুরিয়ে পেচিয়ে ৮ মিনিট 😢
৫দিন ধরে ভিডিও দেখেছি আপনার আমার বয়স ২২ হাইট ৫ফুট৫" ওজন ৮০ আজকে থেকে শুরু করলাম ২০কেজি কমাবো দুই মাসের ভিতরে আগে হোলে ভালো সাবাই মোটু বলে পাতলু হবো এবার ❤❤❤
৫ ফুট ৫ হলে সর্বোচ্চ ৬৮ কেজি আদশ ওয়েট।
@@md.shahriarroshid53 আজ দুদিন হতে চললো বাড়ি থেকে বলছে এভাবে চলতে থাকলে তুমি মারা যাবি মা বলছে ভাত না খেলে মানুষ বাঁচে না অল্প খাওয়া দরকার হলে কিন্তু আমি আমার জায়গায় অটল অনেক বুলিং এর শিকার হইছি
খুব কষ্ট করে ৮ মাসে ১০ কেজি ওজন কমিয়েছি , এখন খুব ভালো লাগছে আলহামদুলিল্লাহ
এক কথা ৩৬ বার না বলে প্রতিকার কিভাবে করা যায় সেটা বললে ভাল হইত না
আমারও সেম প্রশ্ন 🤣🤣🤣
অনেক সুন্দর আলোচনা
ভিডিওটি ভালো হয় নি। কারণ রোগের কথা বললেন। রোগের প্রতিকারের কোন কথা বললেন না। 😡😡
বললে তো আর ব্যবসা হবে না
রাইট কথা বলেছেন স্যার স্যালুট
সঠিক কথা বলেছেন স্যার ইন্সুলিন কম হলে বেশি খেও লাভ হয়না
স্যার ইনসুলিন বাড়ানোর পদ্ধতি নিয়ে একটা ভিডিও দেন।
ইনসুলিনের মাত্রা প্রাকৃতিকভাবে বাড়াতে বা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং জীবনযাপনের কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হলো:
১. সুষম খাদ্য গ্রহণ:
জটিল কার্বোহাইড্রেট: যেমন পূর্ণ শস্য, ওটস, ব্রাউন রাইস এবং ডাল জাতীয় খাবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: অ্যাভোকাডো, অলিভ অয়েল, বাদাম ইত্যাদি খাবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মাংস, ডিম, মাছ এবং উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার: শাকসবজি, ফল এবং ডাল জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ উন্নত করে এবং ইনসুলিন উৎপাদনকে সমর্থন করে।
২. নিয়মিত ব্যায়াম:
কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সহায়ক।
স্ট্রেন্থ ট্রেনিং এবং হাই ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে।
৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা:
স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা বা অতিরিক্ত ওজন কমানো ইনসুলিন প্রতিরোধ কমাতে এবং ইনসুলিন উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমানো:
প্রক্রিয়াজাত চিনি এবং পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট কমালে ইনসুলিনের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে।
৫. পর্যাপ্ত ঘুম:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ইনসুলিন উৎপাদনে সমস্যা হতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের সম্ভাবনা বাড়ে। প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৬. স্ট্রেস কমানো:
দীর্ঘমেয়াদী স্ট্রেস কর্টিসল হরমোন বাড়িয়ে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মেডিটেশন, গভীর শ্বাস, অথবা যোগব্যায়ামের মতো কার্যকলাপগুলো স্ট্রেস কমাতে পারে।
৭. পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
পর্যাপ্ত পানি পান রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
৮. পরিপূরক গ্রহণ বিবেচনা করুন:
ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং আলফা-লিপোইক অ্যাসিডের মতো কিছু পরিপূরক ইনসুলিন সংবেদনশীলতাকে সমর্থন করতে পারে, তবে কোন পরিপূরক শুরু করার আগে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
যদি ইনসুলিন সম্পর্কিত কোনো উদ্বেগ থাকে, তবে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
ইনসুলিন বাড়ানোর উপায় বলেন স্যার
স্যার কিভাবে ইনসুলেন বাড়াব প্লিজ জানাবেন
স্যার কিভাবে ইনসুলেন বাড়াব প্লিজ জানাবেন
স্যার কিভাবে ইনসুলেন বাড়াব প্লিজ জানাবেন
আসসালামু আলাইকুম,
স্যার ,
প্রস্রাবে ইনফেকশনের সমস্যা নিরাময় নিয়ে একটা ভিডিও করুন , প্লীজ
আসসালামুআলাইকুম স্যার।
আমি পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে বলছি। আমার আব্বার শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ, একেবারে শোচনীয় শরীরে মাংস, চর্বি, শক্তি বলতে কিছু নেই, সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না, নামাজ পড়তে অসুবিধা হয়, বসে পড়তে হয়। কিন্তু একটা সময় আব্বা চাষাবাদ করতেন , সব রকমের কাজ করতে পারতেন, শারীরিক অবস্থা খুব ভালো ছিলো।তবে আব্বার বয়স এখন প্রায় ৭০-৭৫ হবে এবং ধূমপানও করেন আর কাশি ও আছে।। বয়স জনিত কারনে দুর্বল হতে পারে কিন্তু আব্বার সমবয়স্ক বা বড়রাও অনেক শাস্থ্যবান আছেন, শুধু আব্বাই কঙ্কালের মতো হয়ে গেছেন।
আপনার এই ভিডিও টা দেখে আমার মনে হল আব্বার শরীরে ইনসুলিনের ঘাটতির জন্য এই অবস্থা হয়েছে। আমি অনেকবার ডাক্তার দেখিয়েছি এবং ব্ল্যাড, ইউরিন টেস্ট করিয়া রিপোর্ট ঠিক আছে বলে কি ছু ভিটামিন দিয়ে ডাক্তার ছেড়ে দিয়েছেন।
তাই আপনার কাছে অনুরোধ, কিভাবে ট্রিটমেন্ট টা করাতে হবে সেটা একটু ডিটেলস এ বললে খুব উপকৃত হতাম।
দয়াকরে আমার কমেন্ট আপনার দৃষ্টিগোচর হলে রেসপন্স করিয়েন স্যার 🙏🙏
আমি ও খুব চিকন কিন্তু কিভাবে ইনসুলিন বাড়াবো , আমি তো খেতেই পারিনা
Hum amio
আমার ও
ইউরিক এসিড নিয়ে একটা ভিডিও বানান
স্যার আমি বিবাহিত বয়স ২৪। বিয়ের দেড় বছর।
এতোদিন বাচ্চা নিতে চাইনি ২ মাস থেকে চাচ্ছি।
ডাক্তার দেখালাম রেজাল্ট PCOS আছে। থাইয়োরেড, এবং মেল হরমোনের পরিমান বেশি।
সবগুলো সমস্যাই একদম প্রাথমিক অবস্থায়।
ওজন ৯০ ,
কয়েকদিন থেকে আপনার কিটো ডায়েটে ফলো করছি।
আমি কি কখনও মা হতে পারব
আমি লন্ডনে আছি
এই প্রোগ্রামটা আরো সংক্ষিপ্ত করলে ভালো হতো।
Insulin কিভাবে বারবে, স্যার?
আসসালামু আলাইকুম, স্যার আমি আপনার ভিডিও গুলো আমি সব সময় দেখি।
So informative Video, Sir.
How we can increase insuline level please give us advice for who are so thin and musle less. I appreciate your this kind of videos.❤
ইনসুলিন বাড়িয়ে কিভাবে ওজন বাড়াবে শুকনা মানুষ সেটা ভিডিও দেন
ধুরু এক কথা বার বার 😂
তবে মনে থকবে
থ্যাংক ইউ স্যার আল্লাহ আপনারউপর শান্তি বর্ষিত হোক
ইনসুলিন কীভাবে বাড়ার স্যার
প্রতিকার এর একটা ভিডিও দিলে ভালো হয়
অনেক সুন্দর একটা ভিডিও দেখলাম
ইনসুলেন কি ইনসুলিন বাড়ানোর উপায় বললে ভাল হয়
একজন মানুষের শরীরের মধ্যে কতটুকু পরিমান ইনসুলিন থাকে মানুষ সুস্থ থাকে
Allahor kase hajar sukriya amader susth rakhse...sobay bolen Alhamdulillah
পাতলা ভাই টাকে 6 মাস পর ওজন বাড়ারিয়ে একটা ভিডিও দেবেন স্যার
হাত পা ঘামে এটার কারণ কি । এবং সমাধান কি ?
জানাবেন প্লিজ।
স্যার ইনসোনিল কি ভাবে বাড়াবো
কথা ১ টা এতো বার বলা লাগে ৭ মিনিট দরে ১ কথাই বলে আসছে
সবাই বললো ভাঁওতাবাজি খালি টাকার ধান্দা বিউর ধান্দা মিনিট গেলে পাইলে বাটপার
True @@MDATAULLAH-s2v
আসোলেই😮
Birokto kor pechal
৭মিনিট কেন?৭০মিনিট হলেও এমন কথা তো কেও বলে না। আসলে আমরা অকৃজ্ঞ বাঙালি তাই তো আমাদের এই অবস্থা?
সব সময় উন্নত দেশ হোয়ার জন্য কত কথা বলি, কেমনে হবে আগাতে নিজেদের মানষিকতা উন্নত করতে হবে। একটা লোক ৭ মিনিট ধরে যদি কিছু বুঝায় আপনারা তা নিতে পারছেন না।
বেশি কিছু বলবো না বললে বললবেন আমরা যে খারাপ তা বুঝাতে ৭ মিনিট লাগাইছি।
আসসালামু আলাইকুম , স্যার আমি আপনার বেশ কয়েকটি ভিডিও দেখছি। এখন শুরুটা বুজতে পারছি নি। আমার স্বামী বেশ কিছু সমস্যা ডায়বেটিস, কলেস্টেরল,ইউরিন এসিড,গ্যাস, পেটে চর্বি,এতোটাই বেশি যে ২টা কিডনি সহ চর্বিতে ঘিরে যাচ্ছে এখন কি করবো। হঠাৎ বুকে বেথা জন্য ডাক্তার এর কাছে যায় যাওয়ার পর এতো সমস্যা ধরা পরে। প্লিজ স্যার আমায় একটু পরামর্শ দিন শুরুটা
স্যার আমার ওজন বাড়ানোর জন্য আমাকে কিছু পরামর্শ দিন?
অপেক্ষাই রইলাম
স্যার অনেক বেশি রিপিট করতেছেন। একই কথা মনে হয় ১০০ বার করে বলতেছেন😣
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ছিলো
আমি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অনেক শুকিয়ে গেছে 😢😢
Assalamualaikum sir kibabe insulin barie ujon barabo aii shomporke video make korle amra upokrito hobo in sha Allah
আমার ও সেম সমস্যা
আসসালামু আলাইকুম স্যা। ধানমন্ডি থেকে।
Ami India theke dakchi!
আস সালামু আলাইকুম, মাশাআল্লাহ, পবিত্র কোরআন এর "সূরা ফাতিহা" এর পবিত্র মুনাজাতে বাংলাদেশ এর জাতীয় সংগীত: হালাল পানীয়"(আল্লাহু আল্লাহু তুমি জাল্লে জালালুহু শেষ করা তো যায় না গেয়ে তোমার গুণগান তুমি মাটির আদম কে প্রথম সৃষ্টি করিয়া ঘোষনা করিয়া দিলে শ্রেষ্ট বলিয়া, তাই নূর এর ফেরেস্তা করে আদম কে সেজদা তুমি সবার চেয়ে দিলে মাটির মানুষ কে সম্মান, আল্লাহু আল্লাহু)"রূহ আফজা, আমিন ইনশাআল্লাহ।
অনেক পাতলু হয়ে যাচ্ছি দিন দিন। ওজন বাড়াতে পারতেছি না চাইলেও 😢😢😢 অন্যান্য পুষ্টিবিদের মতো আপনিও শেষে মাছ , মাংস, ডিম খাইতে বললেন। কিভাবে প্রতিকার বা প্রতিরোধ করা যায় তা বললেন না।😂😂😂
আপনার ভিডিও গুলা আমার অনেক ভালো লাগে
আসল কথাই বলতে পারলো না ইনসুলিন নেওয়া যাবে কেমনে বা কি করলে ইনসুলিন বাড়বে
আহারে শুকনা ভাইটারে দেখে কষ্ট লাগছে !
ওজন বাড়াতে চাই 🙋♂️
দুজনকে নিয়েই আলোচনা করলেন৷
কিন্তু সমাধান কি কিছুই বললেন না৷
Agonito shomadhan ace, search din d.gahangir kobir
বাস্তব দুপুর বিকাল ৪ টায় ভাত খেয়ে পরের দিন সকাল ১০ টায় নাস্তা করি তবুও ওজন কমে না
প্রায় একই সমস্যা আমার।যদিও শারীরিক নানা সমস্যার কারনে হাটতে পারিনা।তারপরও ১বেলা অল্প ভাত খাবার পরও স্বাস্থ কমেনা
আসল কথা কেউ বলে না,,,
Body shaming. That's very bad. Unexpected fron u
স্যার এই বিষয়টার দীর্ঘ অপেক্ষায় ছিলাম। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
ইনসুলিন কেমনে বাড়াবো বলেন প্লিজ
আমার ওজন ৫২ কেজি কিন্তু রক্তে সুগার ১৬।
কোনভাবেই সুগার কমাতে পারছি না।
ইনসুলিন কম কিন্তু ডায়াবেটিস নাই তখন কি করবেন??
স্যার আমার বয়স ১৪।আমার ওজন ৬৫। আমি কিছুতেই ওজন কমাইতে পাচ্ছি না। আমি process food খাওয়া বাদ দিতে পারছি না। আর আমি শাক সবজি খেতে পারি না তেমন।আমি ১মাসে ৫ কেজি কমাইতে পারবো কীভাবে???
মাশাআল্লাহ ্্্্
কি খাবার খেলে ইনসুলিন বারবে??
একটা কথাই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বারবার বলছেন। সাবধান কি সেটা বলুন।
আমার ওজন কম ইনসুলিন কিভাবে
বারাবো কোথা থেকে শুরু করবো বুঝতে পারছি না
আমার ও
Thank you
যিনি পাতলা তার ইনসুলিন কম
যিনি মোটা তার ইনসুলিন বেশি
পুরো ভিডিওতে এই একটি কথায় বার বার বলছে কোন সমাধান দেয়া ছাড়া। আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করার জন্য ধন্যবাদ
স্যার অনিয়মিত পিরিয়ড কেন হয় তা নিয়ে পরবর্তী ভিডিও চাই প্লিজ প্লিজ প্লিজ 🙏🏻
Hi
আয়রনের ঘাটতি হলেই অনিয়মিত হয়ে যায়।
Amer weight chilo 74 fat adaptation kore 78 kg hoyechilo ami kintu charini than ami 12 kg lost kore 66 weight hoyeche.amer target 57 kg kora
Ki korte hobe shetato bolenai
স্যার আপনি কি নরসিংদীতে আসেন। আসলে কবে আসবেন একটু জানাবেন প্লিজ ❤। কোথায় আসেন।
Amio Narsingdi te thaki❤
ইনসুলিন বাড়ানোর উপর একটা ভিডিও করেন স্যার। যারা ইনসুলিন ঘাটতিতে আছে তারা কিভাবে ইনসুলিন বাড়াতে পারে?
মজার উপস্থিতি স্যার
ইন্সুলেন কমানোর সহজ উপাই দিনে ৪-৫ বার গিটার বাজাতে হবে 😑