মাশাল্লাহ ভালো কথা সব সময়ই ভালো লাগে। তবে আমি একটা প্রশ্ন করি আপনাকে । আমাদের আলেম সমাজ আমাদের বুঝায় একটি আয়াতের মাধ্যমে ইছা নবী আকাশে জীবিত আছেন কিয়ামোতের আগে তিনি আবার আসবেন । তারপর আমরা এটাও জানি যে কিয়ামোত পর্যন্ত কুরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত পরিবর্তন হবেনা বা যুক্ত হবেনা । তাহলে কিয়ামোতের আগে ইছা নবী (আঃ) কিভাবে আসবেন । ধরুন ইছা নবী এসেছেন আলেমরা বলছে আমরা বলছি । কিন্ত কুরআনের সেই আয়াত বলছে ইছা (আঃ) আকাশেই আছেন । কুরআন বলছে আকাশে আমরা বলছি জমিনে । আমরা যতবার বলব ইছা (আঃ) জমিনে আছেন কুরআন ততদিন পর্যন্ত বলবে আকাশেই আছেন । তাহলে বলুন কুরআনের কথা সত্য হলে আমরা মিথ্যা । আর আমাদের কথা সত্য হলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে ( নাউযুবিল্লা ) আমরা আলেমদের কথা শুনে কোন পথে হাটছি বলুন তো
সালামুন আলাইকুম ভাই হুজুররা বা আলেমরা কোন আয়াতটা পবিত্র কোরআন থেকে উল্লেখ করে সে আয়াতে নাম্বারটা যদি আপনি আমাকে দিতেন তাহলে আমি একটু সাহায্য নিয়ে সেটা পাঠ করে তারপর আপনাকে আমি উত্তর দিতাম। আমার মনে হয় সূরা নিসার ১৫৯ নাম্বার আয়াত । দয়া করে আপনি আমাকে একটু জানান থ্যাঙ্ক ইউ।
@@masudgermany1266 ভাই রাগ করিয়েন না আর একটা প্রশ্ন আমরা সাধারণ মানুষ কুনোরকম কুরআন পরতে পারি । হাদীস পরা হয়না । এই ইউটিউবে ভিডিও দেখি আমারা হুজুরদের এতোটাই বিশ্বাস করি মনে করি তারা কখনও মিথ্যা বলেনা । বাকি আলেম বাদ দিলাম। শুধু মিজানুর রহমান আজহারী ও আব্বাসী হুজুরের ভিডিও দেখেছিলাম তারা বলতেছিলো ইছা নবী নাকি আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন আমাদের রাছুলের উন্মত্তি নবী বা উন্মত্ত হয়ার জন্য আর আল্লাহ নাকি কবুল করেছেন । কিন্ত আমি একটা পেইজের ভিডিও দেখলাম ( সমাধান সন্ধানে) সেখানে প্রমাণ সহ দেখিয়ে দিলেন যে ইছা নবী নয় মুছা নবী দোয়া করেছিলেন তবে আল্লাহ কবুল করেন নাই । আল্লাহ বলেছেন রাছুলের সাথে সাক্ষাত করিয়ে দিবেন । আলেমরা শুরু করে মুছা নবীর নাম নিয়ে তাঁর পর বসিয়ে দেন ইছা নবীর নাম আবার বলে আপনারা চিল্লাইয়া বলুন ঠিক কি না আর দর্শকরা বলি ঠিক । ভাই বলতে পারেন এই আলেম সমাজ কেনো মিথ্যাচার করে । মুসলমানদের ইমান নিয়ে তাঁরা কেনো খেলছে। ভাই আপনার যদি সুযোগ হয় তাহলে এই আলেমদের প্রশ্ন করবেন । আমরা সাধারণ মানুষ কাদের উপর ভরসা করছি। এই মিথ্যা যানার পরেও কি আলেমদের ভরসা করা উচিত ।
আপনি ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলেই বুঝতে পারবেন আমার ছালাবু শব্দের অর্থটা কি ।ঈসা আলাইহিস সাল্লাম সূরা মায়েদার ১১৭ নাম্বার আয়াতে নিজে বলিয়াছে যে যখন তুমি আমাকে মৃত্যু দিলে when you cause me to die। এই তাওয়াফ ফাইতা শব্দটা পবিত্র কোরআনে আরও অনেক জায়গায় আছে আপনি দয়া করে আপনি নিজেই রিসার্চ করেন প্রত্যেকটা শব্দ নিয়ে। তাওয়াফা শব্দটি পবিত্র কুরআনে অন্যান্য জায়গায় কি অর্থে ব্যবহার করা হইয়াছে কারণ আমাদের মোল্লা সমাজ এখানে অর্থ করে যে হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লামকে আসমানে নিয়ে গেছেন আসমান অর্থ হচ্ছে সামাদ পবিত্র কোরআনে কোথাও লেখেনাই যে হযরত ঈসা আলাই সাল্লাম কে আকাশে নিয়ে গেছে সে সাধারণ মৃত্যুবরণ করিয়াছেন আপনি এই 117 নাম্বার আয়াত সূরা আল মায়েদার একটু গভীরভাবে পড়েন ফালাম্মা তাওয়াফ ফাই।এই শব্দটাই আপনি পবিত্র কোরআনে আরো অনেক জায়গায় পাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন । আমাদের মোল্লা সমাজ হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে আসমানে নেওয়ার জন্য উঠে পরিয়া লাগিয়েছেন তাকে উঠানোর জন্য এই তাওয়াফ ফাইতা শব্দটি হচ্ছে মৃত্যুর জন্য ব্যবহার করা হয় কিন্তু হযরত ঈসা আঃ কে তারা আসমানে উঠিয়ে নিচ্ছেন। অথচ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম স্বাভাবিকভাবেই মৃত্যুবরণ করিয়াছেন। আল্লাহ পাক আপনাকে সাহায্য করুক পবিত্র কোরআন
কাদ খালাদ মিন কাবলিহির রাসূল । এই আয়াতের মাধ্যমেই প্রমাণ হয়ে যায় । রাসূল (সাঃ) এর আগে যতো নবী রাসূল ছিলো সবাই মারা গেছে । জানিনা এই আলেম সমাজদের হাত থেকে আমরা সাধারণ মানুষ কবে রেহাই পাবো।
ইব্রাহিম নবীর সালাত মোহাম্মদ নবীর উপর ফরজ অথচ ঈসা,মুসার উপর যেই সালাত ফরজ করলো ঐটা কি রকম সালাত?তা হলে কোরাআন পূর্বের আসমানী কিতাবের সত্যায়নকারী কিতাব যে আল্লাহ বললেন,বিষয়টার ব্যাখ্যা কি?
রুকু, সিজদা, বলে কোরআনে কিছু নেই বলছেন যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করছেন। এই টা একটু গবেষণা করুন না কোরআন থেকে হাদিস থেকে নয় । সৌদি আরবে হাদিস বাদ দিয়ে দিয়েছে, কারণ নবীজীর মৃত্যুর 300/বছর পর থেকে হাদিস লেখা হয়েছে।ঐ জন্য ভাই কোরআন থেকে জানতে চাই।
ইব্রাহিম( আঃ) যদি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে থাকেন আজকের মতো।তাহলে প্রশ্ন আসে নবী মোহাম্মদ (সাঃ) তো ৪০ বছরে নব্যুয়াত পেয়েছেন। এই ৪০ বছরের আগ নবী মোহাম্মদ( সাঃ) কি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরতেন......? তাহলে হেরা গুহায় ৯ বছর কি করেছেন.....? দলিল সহ জানতে চাই।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নির্ধারিতভাবে পবিত্র কোরআনে নাই কিন্তু সূরা আল বাকারা ১২৫নাম্বার আয়াতে বলছে যে তোমরা ইব্রাহিমের দাঁড়ানো স্থান থেকে সালাত কায়েম কর অনেকে তিন ওয়াক্ত পড়ে ৬ ওয়াক্ত পড়ে পাঁচ ওয়াক্ত পড়ে এটা যা যারা ইচ্ছা অনুযায়ী আপনার আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ের যেটা বুঝবেন সেটা করবেন কিন্তু ইবাদত মাস্ট একমাত্র আল্লাহর জন্য আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা নিষেধ ইবাদত একমাত্র আল্লাহর জন্য কারণ কেউ কারো কর্মের জন্য দায়ী নয়।
@@masudgermany1266ইব্রাহিমের দাঁড়ানোর স্থান থেকে আল্লাহ সালাত নিতে বলেছেন। তাই বলে প্রচলিত যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আমরা পড়ি তাহা ইব্রাহিম নবী জানতোই না, পড়ার তো প্রশ্নই আসে না। নবী ইব্রাহিম যে সব কাজ করেছিলেন তাহাই হল নবী ইব্রাহিমের সালাত। সেই সালাত কেমন ছিল কিভাবে তিনি তাহা প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন সেই বিধান আল্লাহ কোরআনে বর্ননা করেই দিয়েছেন। তাই আল্লাহ বলেছেন ইব্রাহিম নবীর দাঁড়ানোর স্থান থেকে সালাত নিয়ে যাও। যত গন্ডগোল সালাত, সিয়াম,যাকাত, হজ্জ, কোরবানি নিয়ে। গন্ডগোলের মূল কারণ হল এই পাঁচটি বিষয়ের মধ্যেই আছে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা বাহিনীর ব্যবসা । এই ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য তারা জিবন যৌবন শেষ করে দিতে রাজি আছে কিন্তু ব্যবসার ক্ষতি করতে রাজি নাই । অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়া কি মজা তাহা মোল্লারাই ভালো বুঝেন।
@@masudgermany1266আসসালামু আলাইকুম, জনাব আপনি বলছেন ইবাদত একমাত্র আল্লাহ্ র জন্য। আমিও বলি ইবাদত একমাত্র আল্লাহ্ র জন্য। আল্লাহ্ ও তাই বলেছেন। কিন্তুু মুসলিম রা যে কাবা কে কেন্দ্র করে নামাজ পড়েন, কাবা ভিতরে তো পাথর ছাড়া আর কি আছে......? সেখানে কি আল্লাহ্ আছেন....?
@@masudgermany1266সূরা বাকারা ( 125) নাম্বার আয়াত ওখানে তো সালাতের কোন উল্লেখই নেই। তবে যেটা বলা হয়েছে ইব্রাহিমের দাঁড়ানোর জায়গা থেকে নিয়ে নাও সেটা কি? আমি তো এইভাবে ভেবেছি ইব্রাহিম নবী আল্লাহর প্রত্যেকটা কথা পালন করে তিনি মুসাল্লিন হয়েছিলেন, ওইখানে দাঁড়িয়ে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ সবাইকে শিক্ষা দিতেন, যেহেতু তিনাকে আল্লাহ সকল মানুষ জাতির জন্য ইমাম বানিয়ে ছিলেন এটাই হবে, ও আল্লাহু আলাম।
Mahamaad sal. Miraz thaka 5 wakt namaz nea asachen bukharir matay, sai 5 wakt ka mollara korana put kara hoyachha, eai procholita namaz bukharir tairi, koranar apobakha, allah sab nabika salat abong zakatar katha bolachhen, tahola miraz thaka namaz asay ki kora, jodi dhoraniy namaz achha, tahola namazta puritai sirk kori, uzuthaka sesh parjanta, namaza sura baad dea bakisab manmade dowa, korana ektao nai, amra namaz pari allahar jonya, tahola namaza mahammad, ibrahimer naam asakikora, ur eai namaz nea bissa hazar matoparyhakka, maramari, galagali, masjid bhag hochha, moddakatha eai procholita namaztai allah berodhi
Torahr 3 wakto namaz quran ee asee jeta torahr shesh nobi porto extra dui wakto kotha theke ashtese ami janina quran eer namaz holo quran pora bhalo kaj kora abong quran eer bhalo dua kora.Musar shikhano namaz joruri na.
রিচার্জ হচ্ছে পবিত্র কোরআন পবিত্র কোরআন রিচার্জ করে আপনি যেটাই আন্ডারস্ট্যান্ডিং করবেন সেটাই পালন করবেন কারন পবিত্র কোরআনে গবেষণা করতে বলছে আপনাকে সূরা মুহাম্মদ এর ২৫ নাম্বার আয়াত। কারণ আমরা কেউ কারো কর্মের জন্য দায়ী নয় আপনার কর্ম আপনার কাছে আমার কর্ম আমার কাছে। সূরা বাকারা ১৩৫ ১৪২নম্বর আয়াত।
আমি যেটা বুঝি সেটাই প্রচার করি কারণ আমার কর্মের জন্য কেউ দায়ী নয় আপনার কর্মের জন্য কেউ দ!য় নাই আপনার কর্মের জন্য আমাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না আপনার কর্মের জন্য আমিও জিজ্ঞাসিত হবো না। সূরা বাকারার ১৩৫ .142 নাম্বার আয়াত।
পুরো রেলিজিয়াস ব্যবস্থাটাই মেন্লি একটা বোগাস। রিসার্চ শব্দ টাকে রিচাস উচ্চারণ করতেছেন বলে ধরে নিচ্ছি আপনি অর্ধ শিক্ষিত কেউ। ডেইলি 3 ঘণ্টা করে পত্রিকা পড়েন 3 মাস। এডিটোরিয়াল পেজ টা মনযোগ দিয়ে পড়বেন। তিনমাস এই আমল করেন। ইনশাল্লাহ বহুত ফায়দা হবে।
আমি কুমিল্লার আপনাদের সকলকে জানাই সালাম. । দাদা আপনে আমার মনের কথা বলছেন। দোয়া রইলো ভালো থাকেন ।
সালাম কোরআন থেকে সত্য কথা বলেন খুব ভালো লাগে হ্যাঁ
এই কুরআন মানব জাতির জন্য সুস্পষ্ট দলীল এবং নিশ্চিত বিশ্বাসীদের জন্য পথনির্দেশ ও রহমত। [সূরা জাসিয়াহ-২০]
খুব সুন্দর বক্তব্য দিয়েছেন ভাইসাব আপনাকে ধন্যবাদ
Salamun alaikum. Islam islam Islam. It is going to mishlam if namaz in the holy Quran.
সালাম ১২০০ বছর ভুল পথে চইলা এখন সরল পথ চিনে না কোরআন থেকে কথা বললে কয় আহলে কোরআন
سلم عليكم
সালাম।
Meaning of Salat.
Following closely/ uphold your duty/ Support
Salamun Alikum vai.
মাশাল্লাহ ভালো কথা সব সময়ই ভালো লাগে। তবে আমি একটা প্রশ্ন করি আপনাকে । আমাদের আলেম সমাজ আমাদের বুঝায় একটি আয়াতের মাধ্যমে ইছা নবী আকাশে জীবিত আছেন কিয়ামোতের আগে তিনি আবার আসবেন । তারপর আমরা এটাও জানি যে কিয়ামোত পর্যন্ত কুরআনের একটি অক্ষর বা আয়াত পরিবর্তন হবেনা বা যুক্ত হবেনা । তাহলে কিয়ামোতের আগে ইছা নবী (আঃ) কিভাবে আসবেন । ধরুন ইছা নবী এসেছেন আলেমরা বলছে আমরা বলছি । কিন্ত কুরআনের সেই আয়াত বলছে ইছা (আঃ) আকাশেই আছেন । কুরআন বলছে আকাশে আমরা বলছি জমিনে । আমরা যতবার বলব ইছা (আঃ) জমিনে আছেন কুরআন ততদিন পর্যন্ত বলবে আকাশেই আছেন । তাহলে বলুন কুরআনের কথা সত্য হলে আমরা মিথ্যা । আর আমাদের কথা সত্য হলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে ( নাউযুবিল্লা ) আমরা আলেমদের কথা শুনে কোন পথে হাটছি বলুন তো
সালামুন আলাইকুম ভাই হুজুররা বা আলেমরা কোন আয়াতটা পবিত্র কোরআন থেকে উল্লেখ করে সে আয়াতে নাম্বারটা যদি আপনি আমাকে দিতেন তাহলে আমি একটু সাহায্য নিয়ে সেটা পাঠ করে তারপর আপনাকে আমি উত্তর দিতাম। আমার মনে হয় সূরা নিসার ১৫৯ নাম্বার আয়াত । দয়া করে আপনি আমাকে একটু জানান থ্যাঙ্ক ইউ।
@@masudgermany1266 ওয়ামা ছালা বুহু ওয়ামা কাতালুহু । এটা মনেহয় ছুরা মায়েদাতে ১৭ বা ১৮ নাম্বার
@@masudgermany1266 ভাই রাগ করিয়েন না আর একটা প্রশ্ন আমরা সাধারণ মানুষ কুনোরকম কুরআন পরতে পারি । হাদীস পরা হয়না । এই ইউটিউবে ভিডিও দেখি আমারা হুজুরদের এতোটাই বিশ্বাস করি মনে করি তারা কখনও মিথ্যা বলেনা । বাকি আলেম বাদ দিলাম। শুধু মিজানুর রহমান আজহারী ও আব্বাসী হুজুরের ভিডিও দেখেছিলাম তারা বলতেছিলো ইছা নবী নাকি আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন আমাদের রাছুলের উন্মত্তি নবী বা উন্মত্ত হয়ার জন্য আর আল্লাহ নাকি কবুল করেছেন । কিন্ত আমি একটা পেইজের ভিডিও দেখলাম ( সমাধান সন্ধানে) সেখানে প্রমাণ সহ দেখিয়ে দিলেন যে ইছা নবী নয় মুছা নবী দোয়া করেছিলেন তবে আল্লাহ কবুল করেন নাই । আল্লাহ বলেছেন রাছুলের সাথে সাক্ষাত করিয়ে দিবেন । আলেমরা শুরু করে মুছা নবীর নাম নিয়ে তাঁর পর বসিয়ে দেন ইছা নবীর নাম আবার বলে আপনারা চিল্লাইয়া বলুন ঠিক কি না আর দর্শকরা বলি ঠিক । ভাই বলতে পারেন এই আলেম সমাজ কেনো মিথ্যাচার করে । মুসলমানদের ইমান নিয়ে তাঁরা কেনো খেলছে। ভাই আপনার যদি সুযোগ হয় তাহলে এই আলেমদের প্রশ্ন করবেন । আমরা সাধারণ মানুষ কাদের উপর ভরসা করছি। এই মিথ্যা যানার পরেও কি আলেমদের ভরসা করা উচিত ।
আপনি ভালোভাবে লক্ষ্য করেন তাহলেই বুঝতে পারবেন আমার ছালাবু শব্দের অর্থটা কি ।ঈসা আলাইহিস সাল্লাম সূরা মায়েদার ১১৭ নাম্বার আয়াতে নিজে বলিয়াছে যে যখন তুমি আমাকে মৃত্যু দিলে when you cause me to die। এই তাওয়াফ ফাইতা শব্দটা পবিত্র কোরআনে আরও অনেক জায়গায় আছে আপনি দয়া করে আপনি নিজেই রিসার্চ করেন প্রত্যেকটা শব্দ নিয়ে। তাওয়াফা শব্দটি পবিত্র কুরআনে অন্যান্য জায়গায় কি অর্থে ব্যবহার করা হইয়াছে কারণ আমাদের মোল্লা সমাজ এখানে অর্থ করে যে হযরত ঈসা আলাইহিস সাল্লামকে আসমানে নিয়ে গেছেন আসমান অর্থ হচ্ছে সামাদ পবিত্র কোরআনে কোথাও লেখেনাই যে হযরত ঈসা আলাই সাল্লাম কে আকাশে নিয়ে গেছে সে সাধারণ মৃত্যুবরণ করিয়াছেন আপনি এই 117 নাম্বার আয়াত সূরা আল মায়েদার একটু গভীরভাবে পড়েন ফালাম্মা তাওয়াফ ফাই।এই শব্দটাই আপনি পবিত্র কোরআনে আরো অনেক জায়গায় পাবেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন । আমাদের মোল্লা সমাজ হযরত ঈসা আলাইহিস সালামকে আসমানে নেওয়ার জন্য উঠে পরিয়া লাগিয়েছেন তাকে উঠানোর জন্য এই তাওয়াফ ফাইতা শব্দটি হচ্ছে মৃত্যুর জন্য ব্যবহার করা হয় কিন্তু হযরত ঈসা আঃ কে তারা আসমানে উঠিয়ে নিচ্ছেন। অথচ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম স্বাভাবিকভাবেই মৃত্যুবরণ করিয়াছেন। আল্লাহ পাক আপনাকে সাহায্য করুক পবিত্র কোরআন
কাদ খালাদ মিন কাবলিহির রাসূল । এই আয়াতের মাধ্যমেই প্রমাণ হয়ে যায় । রাসূল (সাঃ) এর আগে যতো নবী রাসূল ছিলো সবাই মারা গেছে । জানিনা এই আলেম সমাজদের হাত থেকে আমরা সাধারণ মানুষ কবে রেহাই পাবো।
ইব্রাহিম নবীর সালাত মোহাম্মদ নবীর উপর ফরজ অথচ ঈসা,মুসার উপর যেই সালাত ফরজ করলো ঐটা কি রকম সালাত?তা হলে কোরাআন পূর্বের আসমানী কিতাবের সত্যায়নকারী কিতাব যে আল্লাহ বললেন,বিষয়টার ব্যাখ্যা কি?
রুকু, সিজদা, বলে কোরআনে কিছু নেই বলছেন যারা কোরআন নিয়ে গবেষণা করছেন। এই টা একটু গবেষণা করুন না কোরআন থেকে হাদিস থেকে নয় । সৌদি আরবে হাদিস বাদ দিয়ে দিয়েছে, কারণ নবীজীর মৃত্যুর 300/বছর পর থেকে হাদিস লেখা হয়েছে।ঐ জন্য ভাই কোরআন থেকে জানতে চাই।
ইব্রাহিম( আঃ) যদি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে থাকেন আজকের মতো।তাহলে প্রশ্ন আসে নবী মোহাম্মদ (সাঃ) তো ৪০ বছরে নব্যুয়াত পেয়েছেন। এই ৪০ বছরের আগ নবী মোহাম্মদ( সাঃ) কি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরতেন......? তাহলে হেরা গুহায় ৯ বছর কি করেছেন.....? দলিল সহ জানতে চাই।
সালাম মানুষ অনুমানের অনুসরণ করে আর শুধু মিথ্যা কথা বলে দলিল সূরা আনাম আয়াত ১১৬
Excellent
❤❤❤
সালাম এক ভাই প্রশ্ন করছে সালাম শান্তি পেলেন কই ভাই কোরআন পড়েন না কোরআন পড়েন সূরা আনাম আয়াত ৫৪ সালামের উত্তর সূরা নিসা আয়াত ৮৬
আপনার সব কিছুই কোর-আন কেন্রীক বলেছেন, ঠিক বলেছেন । কিন্তু ইব্রাহিম (আঃ) ৫ ওয়াক্ত নামাজ কখন ও কিভাবে পড়েছেন তা কিন্তু কোর-আন থেকে দেখাতে পারলেন না ।
Namaj
Garide
গ্যারিড কি
সালামুন আলাইকুম ধন্যবাদ।
Salam
মুসলমান শব্দের অর্থ শান্তি এটা কোথায় পেলেন?
নতুন পন্ডিত এসেছেন। ধর্ম নিয়ে কথা বললে ধর্মীয় বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হয়।
সালামুন আলাইকুম
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কোরানে নাই।।সুরা নুরে এ ৪ ওয়াক্ত আল্লাহকে মনে করতে বলচে।।কিন্তু সুরা নূর মেরাজের আগে নাজিল হয়েছিল
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নির্ধারিতভাবে পবিত্র কোরআনে নাই কিন্তু সূরা আল বাকারা ১২৫নাম্বার আয়াতে বলছে যে তোমরা ইব্রাহিমের দাঁড়ানো স্থান থেকে সালাত কায়েম কর অনেকে তিন ওয়াক্ত পড়ে ৬ ওয়াক্ত পড়ে পাঁচ ওয়াক্ত পড়ে এটা যা যারা ইচ্ছা অনুযায়ী আপনার আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ের যেটা বুঝবেন সেটা করবেন কিন্তু ইবাদত মাস্ট একমাত্র আল্লাহর জন্য আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা নিষেধ ইবাদত একমাত্র আল্লাহর জন্য কারণ কেউ কারো কর্মের জন্য দায়ী নয়।
@@masudgermany1266ইব্রাহিমের দাঁড়ানোর স্থান থেকে আল্লাহ সালাত নিতে বলেছেন। তাই বলে প্রচলিত যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আমরা পড়ি তাহা ইব্রাহিম নবী জানতোই না, পড়ার তো প্রশ্নই আসে না। নবী ইব্রাহিম যে সব কাজ করেছিলেন তাহাই হল নবী ইব্রাহিমের সালাত। সেই সালাত কেমন ছিল কিভাবে তিনি তাহা প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন সেই বিধান আল্লাহ কোরআনে বর্ননা করেই দিয়েছেন। তাই আল্লাহ বলেছেন ইব্রাহিম নবীর দাঁড়ানোর স্থান থেকে সালাত নিয়ে যাও। যত গন্ডগোল সালাত, সিয়াম,যাকাত, হজ্জ, কোরবানি নিয়ে। গন্ডগোলের মূল কারণ হল এই পাঁচটি বিষয়ের মধ্যেই আছে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা বাহিনীর ব্যবসা । এই ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য তারা জিবন যৌবন শেষ করে দিতে রাজি আছে কিন্তু ব্যবসার ক্ষতি করতে রাজি নাই । অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়া কি মজা তাহা মোল্লারাই ভালো বুঝেন।
@@masudgermany1266আসসালামু আলাইকুম, জনাব আপনি বলছেন ইবাদত একমাত্র আল্লাহ্ র জন্য। আমিও বলি ইবাদত একমাত্র আল্লাহ্ র জন্য। আল্লাহ্ ও তাই বলেছেন। কিন্তুু মুসলিম রা যে কাবা কে কেন্দ্র করে নামাজ পড়েন, কাবা ভিতরে তো পাথর ছাড়া আর কি আছে......? সেখানে কি আল্লাহ্ আছেন....?
@@masudgermany1266 মাকামে ইবরাহীম মানে ইব্রাহীম এর দাড়ানো স্থান?
তাইলে মাকামে মাহমুদ কি?
মাহমুদ এর দাড়ানো স্থান?
@@masudgermany1266সূরা বাকারা ( 125) নাম্বার আয়াত ওখানে তো সালাতের কোন উল্লেখই নেই। তবে যেটা বলা হয়েছে ইব্রাহিমের দাঁড়ানোর জায়গা থেকে নিয়ে নাও সেটা কি? আমি তো এইভাবে ভেবেছি ইব্রাহিম নবী আল্লাহর প্রত্যেকটা কথা পালন করে তিনি মুসাল্লিন হয়েছিলেন, ওইখানে দাঁড়িয়ে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ সবাইকে শিক্ষা দিতেন, যেহেতু তিনাকে আল্লাহ সকল মানুষ জাতির জন্য ইমাম বানিয়ে ছিলেন এটাই হবে, ও আল্লাহু আলাম।
Mahamaad sal. Miraz thaka 5 wakt namaz nea asachen bukharir matay, sai 5 wakt ka mollara korana put kara hoyachha, eai procholita namaz bukharir tairi, koranar apobakha, allah sab nabika salat abong zakatar katha bolachhen, tahola miraz thaka namaz asay ki kora, jodi dhoraniy namaz achha, tahola namazta puritai sirk kori, uzuthaka sesh parjanta, namaza sura baad dea bakisab manmade dowa, korana ektao nai, amra namaz pari allahar jonya, tahola namaza mahammad, ibrahimer naam asakikora, ur eai namaz nea bissa hazar matoparyhakka, maramari, galagali, masjid bhag hochha, moddakatha eai procholita namaztai allah berodhi
Pls return to Bangladesh!Do not stay in Kafers Land!We need you here!
Torahr 3 wakto namaz quran ee asee jeta torahr shesh nobi porto extra dui wakto kotha theke ashtese ami janina quran eer namaz holo quran pora bhalo kaj kora abong quran eer bhalo dua kora.Musar shikhano namaz joruri na.
Correct
@@m.amajed8338 Thanks
@@m.amajed8338 thanks
রিচাস কি
রিচার্জ হচ্ছে পবিত্র কোরআন পবিত্র কোরআন রিচার্জ করে আপনি যেটাই আন্ডারস্ট্যান্ডিং করবেন সেটাই পালন করবেন কারন পবিত্র কোরআনে গবেষণা করতে বলছে আপনাকে সূরা মুহাম্মদ এর ২৫ নাম্বার আয়াত। কারণ আমরা কেউ কারো কর্মের জন্য দায়ী নয় আপনার কর্ম আপনার কাছে আমার কর্ম আমার কাছে। সূরা বাকারা ১৩৫ ১৪২নম্বর আয়াত।
@@masudgermany1266
রিচার্জ না রিসার্চ হবে
আমি একে সেফুদা মনে করছিলাম। এরা কারা কি বলে। চেহারা পরিবর্তন করুন।
এই গ্রুপ সালাত আদায় করে না !
এমন কি মারা গেলেও জানাজা করে না!
অথচ আল্লাহ কোরআন মাজিদে স্পষ্ট করে বলেছেন--
০১
যখন তোমরা সালাতের জন্যে উঠ, তখন স্বীয় মুখমন্ডল ও হস্তসমূহ কনুই পর্যন্ত ধৌত কর এবং পদযুগল গিটসহ (সূরা মায়েদা ৫:৬)
০২
পানি প্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও- সূরা নিসা ৪:৪৩ আয়াতে
০৩
সেজদা থাকতে হবে (সূরা নিসা আয়াত ১০২)
০৪
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ৭৮)
০৫
কোরআন তেলাওয়াত থাকবে (সূরা নুর আয়াত ৫৮)
০৬
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ৮৪)
০৭
দোয়া থাকবে (সূরা তাওবা আয়াত ১০৩)
০৮
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা বনি ইসরাঈল আয়াত ১১০)
০৯
পবিত্রতা হয়ে সালাত - থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১০
ধীরস্থীর এবং যত্ন থাকতে হবে (সূরা মা'আরিজ আয়াত ৩৪)
১১
রুকু থাকতে হবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৩)
১২
সালাতে ধয্য থাকা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৩
সালাতে প্রার্থনা করা (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৪
সালাতে বিনয়ী ভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৫
সালাতে আল্লাহর উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে বিনীতভাবে (সূরা বাকারাহ আয়াত ৪৫)
১৬
সালাত্এ আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন (রাসুল সঃ মাধ্যমে) (সূরা বাকারাহ আয়াত ২৩৯)
১৭
সালাতের প্রতি আহ্বান (আযান) থাকবে (সুরা মায়িদা আয়াত ৫৮)
১৮
শয়তান আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিবে - (সুরা নিসা আয়াত ৯১)
১৯
ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২০
কিবলা দিকে থাকতে হবে (সুরা ইউনুস আয়াত ৮৭)
২১
দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের অংশ থাকতে হবে (সুরা হুদ আয়াত ১১৪)
২২
সালাত অবস্থায় বেচা- কেনা করা যাবে না (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৩
ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৪
পবিত্র ঘর / যায়গা হতে হবে (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩১)
২৫
সালাত কায়েম ই - কৃতজ্ঞতা প্রকাশ (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৭)
২৬
নিদিষ্ট সময়ে সালাত/ফজরের সালাত (সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৩৮)
২৭
সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না, (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ১১০)
২৮
পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দিন ও তাতে অবিচল থাকুন(সুরা ত্বহা আয়াত ১৩২)
২৯
সালাতে - তেলাওয়াত করুন কিতাব (আল কোরআন থেকে ) اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫)
৩০
আল্লাহর স্মরণই সালাত وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ (সুরা আনকাবুত আয়াত ৪৫
৩১
সালাত - সিজদাবনত হয়ে ও দাঁড়িয়ে আনুগত্য প্রকাশ (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩২
সালাতে আখিরাতকে ভয় এবং রবের অনুগ্রহ প্রত্যাশা (সুরা জুমার আয়াত ০৯)
৩৩
সালাত এ কেবলার দিকে মুখ করুন (সুরা বাকারাহ আয়াত ১৪৪)
৩৪
আল্লাহর মসজিদ আবাদ (সালাতা আদায় যায়গা) (সুরা তাওবাহ আয়াত ১৮)
৩৫
জমিনে ছড়িয়ে সালাত হয় না - সুরা জুমা আয়াত
৩৬
আল্লাহকে স্মরণ থাকবে (সূরা ত্বহা আয়াত ১৪)
৩৭
আল্লাহকে বেশি বেশি স্মরণ (সূরা জুমআ আয়াত ১০)
৩৩:৬৬ یَوۡمَ تُقَلَّبُ وُجُوۡهُهُمۡ فِی النَّارِ یَقُوۡلُوۡنَ یٰلَیۡتَنَاۤ اَطَعۡنَا اللّٰهَ وَ اَطَعۡنَا الرَّسُوۡلَا ﴿۶۶﴾یوم تقلب وجوههم فی النار یقولون یلیتنا اطعنا الله و اطعنا الرسولا ﴿۶۶﴾
যেদিন তাদের চেহারাগুলো আগুনে উপুড় করে দেয়া হবে, তারা বলবে, ‘হায়, আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম এবং রাসূলের আনুগত্য করতাম’!
Tomi sotto boleso
যার যা মনে হয় তাই বলে
আগে জানে পরে কথা বলেন???
আমি যেটা বুঝি সেটাই প্রচার করি কারণ আমার কর্মের জন্য কেউ দায়ী নয় আপনার কর্মের জন্য কেউ দ!য় নাই আপনার কর্মের জন্য আমাকে জিজ্ঞাসা করা হবে না আপনার কর্মের জন্য আমিও জিজ্ঞাসিত হবো না। সূরা বাকারার ১৩৫ .142 নাম্বার আয়াত।
পুরো রেলিজিয়াস ব্যবস্থাটাই মেন্লি একটা বোগাস। রিসার্চ শব্দ টাকে রিচাস উচ্চারণ করতেছেন বলে ধরে নিচ্ছি আপনি অর্ধ শিক্ষিত কেউ। ডেইলি 3 ঘণ্টা করে পত্রিকা পড়েন 3 মাস। এডিটোরিয়াল পেজ টা মনযোগ দিয়ে পড়বেন। তিনমাস এই আমল করেন। ইনশাল্লাহ বহুত ফায়দা হবে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ উচ্চারণটা ধরে দেওয়ার জন্য কারণ উচ্চারণটা রিসার্চ হবে রিচাস এর পরিবর্তনে কারণ আপনার মধ্যে জিনের শক্তি বেশি আর আমার মধ্যে ইনসান
❤❤❤
মুসলমান শব্দের অর্থ শান্তি এটা কোথায় পেলেন?