জনাব সজল ভাই,, আসসালামু আলাইকুম সালাতের উপরে আপনার ভিডিওটা দেখলাম,, আপনি সালাত মানে প্রার্থনা বলেছেন কথাটা 100% ভুল, আল্লাহর বানীর দলিল দেন নি। কোরআন শব্দ বারবার ব্যবহার করেছেন কিন্তু কোরান শব্দের মানে কি একবারও বলেননি। নামাজ শব্দের ইসলামের নাই কোরআনে ও নাই হাদিসে ও নাই, ইতিহাসে চলমান আছে প্রচলিত সমাজে আছে, নামাজ শব্দ বিষের মত পরিত্যাজ্য, কিন্তু দুঃখের বিষয় নামাজ সালাত বলতে আপনি যা বুঝাতে চেয়েছেন তা সম্পূর্ণ আল্লাহর বাণীর বিরোধী, সালাত হল কোরআন বলার অনুষ্ঠান আল্লাহর বাণী বলার মহড়া ৪(৪৩)।আপনি আমি প্রচলিত যে শালা চালু আছে তা একটুও আল্লাহর বাণীর বিরোধী নয়,আল্লাহর বাণীকে সালাত বলা হয় আল্লাহ নাযিল করেছেন বলতে কিতাবুল্লাহ নাযিল করেছেন, এই কিতাবুল্লাহ' কে আল্লাহ বারবার আল-কোরআন বলেছেন মানে পড়ার জিনিস বলেছেন পড়ার বিষয় বলেছেন, কিতাবুল্লাহ তথা আল-কোরআনে বারবার কোরআন শব্দ ব্যবহার রয়েছে, কোরআন শব্দের মানে টা নিয়ে আমাদেরকে গবেষণা করতে হবে কোরান মানে পড়ার জিনিস পঠিতব্য বিষয়, আল্লাহ আল কোরান নাজিল করেছেন বলতে আমরা বুঝব পড়ার জিনিস নাযিল করেছেন যা সার্বক্ষণিক পড়তে হবে। নামের বিশ্বব্যাপী যে অনুষ্ঠান চালু আছে, আর কিছু নয় কেতাব উল্লাপাড়ার জিনিস, পড়ার বিষয় অনুষ্ঠান কোরআন বলার বলার সোনার মহা অনুষ্ঠান, এইটা পড়া বা বলার একমাত্র উদ্দেশ্য হল , ওইটা আমরা বিশ্বাস করি ৪৭(২)। ঐ অনুযায়ী আমাদেরকে চলতে হবে। একজন ব্যক্তি যখন সালাত নামের কোরআন বলার অনুষ্ঠান থেকে বাইরে চলে আসে কোরআন বলে পরে স্মরণ করে, এখন বাইরে এসে তার 100% দায়িত্ব বর্তায় সে অনুযায়ী জীবন যাপন করব। আপনি ও আমি আল্লাহর আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা ও সৎকাজ করার আয়াত যখন আমরা সালাতে বলবো, নিশ্চয়ই আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সেগুলো আমাদের স্মরণ হয়ে যাবে,তখনই আমরা অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে ফিরে থাকবো তথা কোরআনবিরোধী কাছ থেকে ফিরিয়ে থাকবো ২৯(৪৫) । রাসুলের ইন্তেকালের পর থেকে সালাত নামের যে কোরআন বলার চালু আছে তাই সেই এক ওয়াক্ত হোক তিন ওয়াক্ত হোক আর পাঁচ ওয়াক্ত হোক, কোরআন বলার অনুষ্ঠান ছাড়া আর কিছু নয়, সালাতের আরকান আহকাম এর নিয়ে আবার গবেষণা করুন আরকান আহকাম 13 ফরজ কোরআন দ্বারা প্রমাণিত।। সালাতে আমরা কোরআন বলি, সালাত হল কোরআন বলার অনুষ্ঠান সালাতু হল। কোরআন ওহী বাণী। সালাতের মানে কখনো প্রার্থনা নয়। সালাতের উপরে আমি একটি গ্রুপ খুলেছি "সালাত নিয়ে নতুন ভাবনা" ভবিষ্যতে এটার নাম হবে সালাত নিয়ে সঠিক ভাবনা এই গ্রুপের লেখাগুলো গভীরভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনার কাছে আমার একান্ত অনুরোধ রইল, আপনার চিন্তা গবেষণা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কবুল করুন।। সালাত নামের সঠিক অনুষ্ঠানের উপরে যে প্রলেপ দেয়া হয়েছে তা থেকে আমাদেরকে বেরিয়ে এসে, বলে যা চালু আছে তার সঠিক মূল্যায়ন এবং সঠিক ব্যাখ্যা যা আমাদেরকে অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে ফিরে, অবশ্যই জান্নাতের চাবি বানাবে, অবশ্যই পাঁচবার গোসল করলে তার গায়ে ময়লা থাকবে না, এটা প্রমাণিত হবে। প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন, ব্যাক করব 017 18304342।।
@@smnazrulislam7419 ভাই আপনিই ভূল, কারন আপনি যেভাবে বলেছেন ,সেভাবে আলকোরানের সালাত সম্পূর্ণ হয়না। প্রয়োজনে আমার সাথে কথা বলতে পারেন, এটা আমার ফোন নাম্বার 6000427853,আর যদি পারেন আপনার whatssap নাম্বার দেন তাহলে আরও বেশী ভালো হবে, কারণ তখন কোনো কিছু সহজেই পাঠানো যায় /যাবে। আর এইরকম করতে পারলেই, আমাদের ভূল বুঝা বুঝি দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জাতির সামনে চমৎকার করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ । আপনার সুস্বাস্থ্য, নেক হায়াত ও উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি । আমিন
মনের অজান্তেই ভূল পথে পার হয়ে গেছে অনেক সময়; জীবনের এই প্রান্তে এসে বুঝতে পারছি। সজল রোসান আপনার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি; এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য। জীবনের বেশিরভাগ সময় জুম্মার নামাজ আদায় করতে মসজিদে গেলে; ঐ মসজিদের ইমাম সাহেবের বক্তব্য শুনলে ভীতরে খুব বিরক্ত বোধ করতাম কিন্তু কিছুই বলতে পারতাম না। আপনার আলোচনা আমার মনের চাহিদা পূরণ করে দিয়েছে। আপনার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
কোরআনে বিশ্বাস আর সৎ কাজের কথা এত বা র বলেছে,অথচ আমাদের নায়েবে রাসূল গণ কোনোদিন এত সুন্দর করে সাজিয়ে বলতে দেখি নাই।ভাই আমি দিনে সময় পেলে অথবা রাতেরবেলা যখন গুম আসেনা তখন আপনার লেকচার শুনি।আপনার লেকচার যতক্ষণ শুনি ততক্ষণ টেনশন মুক্ত থাকি।আমার মেজাজটা অনেক গরম ছিল।আপনার লেকচার শুনে আমি অনেক ঠান্ডা হয়ে গেছি।দানের হাত বাড়িয়ে দিছি।
আমার হাজব্যান্ড একদিন ফোনটা হাতে দিয়ে আমাকে বললেন এই কথাগুলো শোনো তাহলে ইসলাম সম্পর্কে তোমার ধারনাই বদলে যাবে। আলহামদুলিল্লাহ এমন ধর্মীয় আলোচনা আমি আগে কখনোই শুনিনি। আপনার জন্য তো এদেশের অনেক ইসলামী বক্তাদের বাজার শেষ।
সজল ভাই সালাম সব প্রশংসা মহান আল্লাহর। আপনার আলোচনা থেকে আমি যে মাত্রায় উপকৃত হয়েছি তা অপরিসীম। আমি মনে করি, আমার মতো আরো অসংখ্য মানুষ উপকৃত হয়েছেন। আল্লাহ্ আপনাকে ভবিষ্যতের দীর্ঘ সময় ধরে সত্য প্রচার করবার তাওফীক দিন। আমীন।
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।’ (আয়াত নং-২৩৮), ‘নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।’ (আয়াত নং-২৭৭), সূরাহ নিসা : ‘হে মুমিনেরা তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক তখন নামাযের ধারের কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ…।’ (আয়াত নং-৪৩), ‘তুমি কি সেসব লোককে দেখোনি যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তোমরা নিজেদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়েম কর ও যাকাত দিতে থাক ?…।’ (আয়াত নং-৭৭) ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন নামাযে কিছুটা হ্রাস করলে কোন গোনাহ নেই…।’ (আয়াত নং-১০১) ‘যখন আপনি নামাযে দাঁড়ান তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে…।’ (আয়াত নং-১০২) ‘অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দাঁড়িয়ে, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর…।’ (আয়াত নং-১০৩) সূরাহ ‘আরাফ : ‘আর যেসব লোক সুদৃঢ়ভাবে কিতাবকে আঁকড়ে থাকে এবং নামায কায়েম করে, নিশ্চয়ই আমি সৎকর্মশীলদের সওয়াব বিনষ্ট করি না।’ (আয়াত নং-১৭০) সূরাহ আনফাল : ‘(প্রকৃত মু’মিন তারা) যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-০৩) রাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইউনূস : ‘আমি নির্দেশ পাঠালাম মূসা ও তাঁর ভাইয়ের প্রতি, তোমরা তোমাদের জাতির জন্য মিসরের মাটিতে ঘর বানাও আর তোমাদের ঘরগুলো কিবলামুখী বানাবে, নামায কায়েম করবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ দিবে।’ (আয়াত নং-৮৭) সূরাহ রাদ : ‘এবং যারা স্বীয় প্রভুর সন্তুষ্টির জন্য সবর করে, নামায কায়েম করে আর আমি যা তাদের রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে গোপন ও প্রকাশ্যে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে তাদের জন্য রয়েছে পরকালের গৃহ।’ (আয়াত নং-২২) সূরাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইসরা : ‘সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও…।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মারইয়াম : ‘আমি যেখানেই থাকি তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যতদিন জীবিত থাকি ততদিন নামায আদায় করতে ও যাকাত দিতে।’ (আয়াত নং-৩১) ‘তিনি তার পরিবারকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি ছিলেন তার প্রভুর কাছে পছন্দনীয়।’ (আয়াত নং-৫৫), সূরাহ ত্বহা : ‘আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার ইবাদত কর এবং আমার স্মরণে নামায কায়েম কর।’ (আয়াত নং-১৪), ‘(হে নবী) আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ করুন এবং আপনি নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন।’ (আয়াত নং-১৩২), সূরাহ হজ্জ : ‘যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয়, বিপদে ধৈর্য ধারণ করে এবং যারা নামায কায়েম করে ও আমি তাদের যা রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-৩৫), তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে ক্ষমতা প্রদান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দিবে, সৎকাজের আদেশ দিবে এবং অসৎকাজ হতে বিরত রাখবে।’ (আয়াত নং-৪১) ‘অতএব তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মুমিনূন : ‘যারা নিজেদের নামাযে বিনয় ও নম্র। (আয়াত, ০২) ‘এবং যারা নামাযসমূহের খবর রাখে।’ (আয়াত নং-০৯), সূরাহ নূর : ‘এমন লোকেরা যাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত দেয়া থেকে বিরত রাখে না…।’ (আয়াত নং-৩৭) ‘নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর।…’ (আয়াত, ৫৬), সূরাহ নামল : ‘যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং পরকালে নিশ্চিত বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-৩), সূরাহ আনকাবূত : ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম রাখুন। …’ (আয়াত নং-৪৫) সূরাহ রূম : ‘সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, নামায কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ লুকমান : ‘যারা সলাত কায়েম করে, যাকাত দেয় ও আখেরাত সম্পর্কে পুরো বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-০৪) ‘হে বৎস! নামায কায়েম কর, সৎকাজ এর আদেশ কর ও অসৎকাজে নিষেধ কর এবং বিপদাপদে সবর কর।’ (আয়াত নং-১৭) সূরাহ ফাতির : ‘যারা তাদের প্রভুকে না দেখেও ভয় করে এবং নামায কায়েম করে
অনেক অনেক ধন্যবাদ। একজন শিক্ষক হিসাবে এই সত্যবয়ান,যা আপনি বলেছেন,তা বলে আসছি দীর্ঘদিন ধরে। গত ফেব্রয়ারিতে প্রকাশিত আমার একটি বইয়ে আমি এই আহ্বান রেখেছিলাম যে ' কোরানে সৎকর্ম'- এ নিয়ে একটি গবেষণা হওয়া দরকার। ...আজ আমি তৃপ্ত। কারণ এভাবেই প্রজ্ঞা ও ভালোবাসা দিয়ে কেউ আমাদের ডাক দিক সত্যের পথে,এমন আশায় চেয়েছিলাম তরুণ প্রজন্মের দিকে। মহান আল্লাহ আমাদের দয়া করুন যেন আমরা বিকৃতির বেড়াজাল থেকে বের হয়ে আসতে পারি।...দয়াময় প্রভু আপনাকে ছায়া দিয়ে রাখুন - তাঁর কাছে আপনার জন্য এই প্রার্থনা করি।
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।’ (আয়াত নং-২৩৮), ‘নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।’ (আয়াত নং-২৭৭), সূরাহ নিসা : ‘হে মুমিনেরা তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক তখন নামাযের ধারের কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ…।’ (আয়াত নং-৪৩), ‘তুমি কি সেসব লোককে দেখোনি যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তোমরা নিজেদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়েম কর ও যাকাত দিতে থাক ?…।’ (আয়াত নং-৭৭) ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন নামাযে কিছুটা হ্রাস করলে কোন গোনাহ নেই…।’ (আয়াত নং-১০১) ‘যখন আপনি নামাযে দাঁড়ান তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে…।’ (আয়াত নং-১০২) ‘অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দাঁড়িয়ে, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর…।’ (আয়াত নং-১০৩) সূরাহ ‘আরাফ : ‘আর যেসব লোক সুদৃঢ়ভাবে কিতাবকে আঁকড়ে থাকে এবং নামায কায়েম করে, নিশ্চয়ই আমি সৎকর্মশীলদের সওয়াব বিনষ্ট করি না।’ (আয়াত নং-১৭০) সূরাহ আনফাল : ‘(প্রকৃত মু’মিন তারা) যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-০৩) রাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইউনূস : ‘আমি নির্দেশ পাঠালাম মূসা ও তাঁর ভাইয়ের প্রতি, তোমরা তোমাদের জাতির জন্য মিসরের মাটিতে ঘর বানাও আর তোমাদের ঘরগুলো কিবলামুখী বানাবে, নামায কায়েম করবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ দিবে।’ (আয়াত নং-৮৭) সূরাহ রাদ : ‘এবং যারা স্বীয় প্রভুর সন্তুষ্টির জন্য সবর করে, নামায কায়েম করে আর আমি যা তাদের রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে গোপন ও প্রকাশ্যে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে তাদের জন্য রয়েছে পরকালের গৃহ।’ (আয়াত নং-২২) সূরাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইসরা : ‘সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও…।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মারইয়াম : ‘আমি যেখানেই থাকি তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যতদিন জীবিত থাকি ততদিন নামায আদায় করতে ও যাকাত দিতে।’ (আয়াত নং-৩১) ‘তিনি তার পরিবারকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি ছিলেন তার প্রভুর কাছে পছন্দনীয়।’ (আয়াত নং-৫৫), সূরাহ ত্বহা : ‘আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার ইবাদত কর এবং আমার স্মরণে নামায কায়েম কর।’ (আয়াত নং-১৪), ‘(হে নবী) আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ করুন এবং আপনি নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন।’ (আয়াত নং-১৩২), সূরাহ হজ্জ : ‘যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয়, বিপদে ধৈর্য ধারণ করে এবং যারা নামায কায়েম করে ও আমি তাদের যা রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-৩৫), তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে ক্ষমতা প্রদান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দিবে, সৎকাজের আদেশ দিবে এবং অসৎকাজ হতে বিরত রাখবে।’ (আয়াত নং-৪১) ‘অতএব তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মুমিনূন : ‘যারা নিজেদের নামাযে বিনয় ও নম্র। (আয়াত, ০২) ‘এবং যারা নামাযসমূহের খবর রাখে।’ (আয়াত নং-০৯), সূরাহ নূর : ‘এমন লোকেরা যাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত দেয়া থেকে বিরত রাখে না…।’ (আয়াত নং-৩৭) ‘নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর।…’ (আয়াত, ৫৬), সূরাহ নামল : ‘যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং পরকালে নিশ্চিত বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-৩), সূরাহ আনকাবূত : ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম রাখুন। …’ (আয়াত নং-৪৫) সূরাহ রূম : ‘সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, নামায কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ লুকমান : ‘যারা সলাত কায়েম করে, যাকাত দেয় ও আখেরাত সম্পর্কে পুরো বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-০৪) ‘হে বৎস! নামায কায়েম কর, সৎকাজ এর আদেশ কর ও অসৎকাজে নিষেধ কর এবং বিপদাপদে সবর কর।’ (আয়াত নং-১৭) সূরাহ ফাতির : ‘যারা তাদের প্রভুকে না দেখেও ভয় করে এবং নামায কায়েম করে।
@@ameliaahmed5425 Where did you find it, who told you that? Every single Ayat of the Suras of Al Quran demonstrate Beleif and deed (righteous deed) is the key to Jannah..এই ক্লিপে উল্লেখিত কোরানের প্রত্যেকটা আয়াত বলেছে বিশ্বাস ও ভাল কাজই জান্নাতের চাবি, সালাহ বা নামাজ বলা হয় নাই। পালতু কোথাকার।।
মিঃ সজল ভাই, আপনার বক্তব্যের উপর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম, সবাই এতো লেখা আপনাকে উপহার করেছে, যে আমার কাছে এদের চাইতে ভালো কিছু নাই। তবে মহান আল্লাহ্ আপনাকে আরো দীর্ঘদিন আপনার মত করে সামর্থবান রাখুন।
প্রকৃত ইসলামী দর্শনকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরার জন্য আপনাকে সহস্রবার ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমিও আপনার মত চিন্তা করেছি, কিন্তু অাপনার মতো বলতে পারিনি। অনেক সময় বলতে গিয়ে ধীকৃত হয়েছি। এবার প্রকৃত ধর্মীয় সত্য প্রকাশিত হবেই। আপনি নির্ভয়ে নিঃসংকোচে বীরদর্পে এগিয়ে যান।
না মরলে জান্নাতে যাবে কেমনে। জান্নাতে যেতে হলে মরতে হবে এটাই বাস্তব। কিন্ত আফসোস মানুষ টাকা পয়সা খরচ করে চিকিৎসা করে আরু অনেক দিন বেছে থাকতে চাই।মরতে চাইনা। আল্লাহ বলেন দুনিয়ার মহুমায়াই তোমাদের গ্রাস করেছে।মনে হয় তারা হাজার বছর বেচে থাকবে।নারী, গাড়ি, বাড়ি,সম্পদ, সন্তানাদি নিয়ে বিলাসিতায় মেতে রয়েছে। প্রাচুর্যতার লালসা তাদের গ্রাস করেছে,এমনকি তারা কবরে পৌচে যাই।
আমরা এতদিন তাহলে ধর্মের নামে কি মানছি,,, সঠিক রাস্তা দেখানোর জন্য ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য দোয়া এবং শুভকামনা রইল, আপনি এগিয়ে যান আল্লাহ আপনার সহায় হোক
ধর্মের কথা যত শুনছি ততভাল লাগছে। আল্লাহর একত্ববাদের বিশ্বাস রেখে শিরক কুফর না করে আমরা সঠিক ধর্ম বিশ্বাসে ভালকাজে যেন দিক্ষীত হই,। আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করেন। আর এই ভাইকে দীর্ঘজীবি করেন।
একদম বাস্তববাদী সত্য ধর্ম । পবিত্র কুরআনের এই কর্মের বাণী যে জানে সে তার কর্ম ঠিক করে এবং পরবর্তী অর্থাৎ মৃত্যুর পরের জীবন এখান থেকেই ঠিক করে নেয় । খুব ভালো লাগলো পবিত্র কুরআনের এইরূপ বানী সবার মাঝে প্রচার করে । আমি পবিত্র কুরআন পড়ে এই পেয়েছি এবং সেই মোতাবেক ১৯৯৯ সাল থেকে মানুষকে বলে আসছি ।
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।’ (আয়াত নং-২৩৮), ‘নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।’ (আয়াত নং-২৭৭), সূরাহ নিসা : ‘হে মুমিনেরা তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক তখন নামাযের ধারের কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ…।’ (আয়াত নং-৪৩), ‘তুমি কি সেসব লোককে দেখোনি যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তোমরা নিজেদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়েম কর ও যাকাত দিতে থাক ?…।’ (আয়াত নং-৭৭) ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন নামাযে কিছুটা হ্রাস করলে কোন গোনাহ নেই…।’ (আয়াত নং-১০১) ‘যখন আপনি নামাযে দাঁড়ান তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে…।’ (আয়াত নং-১০২) ‘অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দাঁড়িয়ে, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর…।’ (আয়াত নং-১০৩) সূরাহ ‘আরাফ : ‘আর যেসব লোক সুদৃঢ়ভাবে কিতাবকে আঁকড়ে থাকে এবং নামায কায়েম করে, নিশ্চয়ই আমি সৎকর্মশীলদের সওয়াব বিনষ্ট করি না।’ (আয়াত নং-১৭০) সূরাহ আনফাল : ‘(প্রকৃত মু’মিন তারা) যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-০৩) রাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইউনূস : ‘আমি নির্দেশ পাঠালাম মূসা ও তাঁর ভাইয়ের প্রতি, তোমরা তোমাদের জাতির জন্য মিসরের মাটিতে ঘর বানাও আর তোমাদের ঘরগুলো কিবলামুখী বানাবে, নামায কায়েম করবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ দিবে।’ (আয়াত নং-৮৭) সূরাহ রাদ : ‘এবং যারা স্বীয় প্রভুর সন্তুষ্টির জন্য সবর করে, নামায কায়েম করে আর আমি যা তাদের রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে গোপন ও প্রকাশ্যে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে তাদের জন্য রয়েছে পরকালের গৃহ।’ (আয়াত নং-২২) সূরাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইসরা : ‘সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও…।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মারইয়াম : ‘আমি যেখানেই থাকি তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যতদিন জীবিত থাকি ততদিন নামায আদায় করতে ও যাকাত দিতে।’ (আয়াত নং-৩১) ‘তিনি তার পরিবারকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি ছিলেন তার প্রভুর কাছে পছন্দনীয়।’ (আয়াত নং-৫৫), সূরাহ ত্বহা : ‘আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার ইবাদত কর এবং আমার স্মরণে নামায কায়েম কর।’ (আয়াত নং-১৪), ‘(হে নবী) আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ করুন এবং আপনি নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন।’ (আয়াত নং-১৩২), সূরাহ হজ্জ : ‘যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয়, বিপদে ধৈর্য ধারণ করে এবং যারা নামায কায়েম করে ও আমি তাদের যা রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-৩৫), তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে ক্ষমতা প্রদান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দিবে, সৎকাজের আদেশ দিবে এবং অসৎকাজ হতে বিরত রাখবে।’ (আয়াত নং-৪১) ‘অতএব তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মুমিনূন : ‘যারা নিজেদের নামাযে বিনয় ও নম্র। (আয়াত, ০২) ‘এবং যারা নামাযসমূহের খবর রাখে।’ (আয়াত নং-০৯), সূরাহ নূর : ‘এমন লোকেরা যাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত দেয়া থেকে বিরত রাখে না…।’ (আয়াত নং-৩৭) ‘নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর।…’ (আয়াত, ৫৬), সূরাহ নামল : ‘যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং পরকালে নিশ্চিত বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-৩), সূরাহ আনকাবূত : ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম রাখুন। …’ (আয়াত নং-৪৫) সূরাহ রূম : ‘সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, নামায কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ লুকমান : ‘যারা সলাত কায়েম করে, যাকাত দেয় ও আখেরাত সম্পর্কে পুরো বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-০৪) ‘হে বৎস! নামায কায়েম কর, সৎকাজ এর আদেশ কর ও অসৎকাজে নিষেধ কর এবং বিপদাপদে সবর কর।’ (আয়াত নং-১৭) সূরাহ ফাতির : ‘যারা তাদের প্রভুকে না দেখেও ভয় করে এবং নামায কায়েম করে।
সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি পৃথিবীর সমস্ত মানুষের জন্য কুরআন এক মাএ গাইড লাইন পবিত্র কোরআন ছাড়া আর কোন বিধি-বিধান চলবে না মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা চালিয়ে যান কুরাআন থেকে 🖼️ [২:৪৮] আল বাকারা وَاتَّقوا يَومًا لا تَجزي نَفسٌ عَن نَفسٍ شَيئًا وَلا يُقبَلُ مِنها شَفاعَةٌ وَلا يُؤخَذُ مِنها عَدلٌ وَلا هُم يُنصَرونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: আর তোমরা সে দিনকে ভয় কর, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না। আর কারো পক্ষ থেকে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না এবং কারও কাছ থেকে কোন বিনিময় নেয়া হবে না। আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
আমার মনে হয় জীবনে যতো ভিডিও দেখেছি এবং শুনেছি তার মধ্যে আপনার এই ভিডিও নিঃসন্দেহে শ্রেষ্ঠ। আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুক। আপনি আমার অন্তর চক্ষু খুলে দিলেন ভাই। আমার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি আপনার কাছ থেকে। আমি কৃতজ্ঞ আপনার কাছে।
আল কোরানে বর্ণিত মহান আল্লাহর নির্দেশাবলি একটি ভিডিওতে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ জানায় আপনাকে । মহান আল্লাহ ইসলামের সঠিক বিষয় আরও বেশি বেশি মানুষের মধ্যে তুলে ধারার হেকমত বাড়িয়ে দিক এই প্রার্থনা করি। অত্যন্ত ভালো থাকবেন সবসময় ইনশাআল্লাহ।
অসাধারণ সুন্দর প্রকাশ। আল্লাহ আমাদের জীবন কে কত সহজ সুন্দর ও জান্নাত লাভের ফায়সালা করেছেন তা অভবনীয়। অথচ আমরা ভুল পথ আছি ভুল শেখানো হচ্ছে । আপনাকে ধন্যবাদ। আরও আপডেট চাই।
এতো সহজভাবে এর পূর্বে কখনও পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহ তা আলার বিশেষ নির্দেশগুলো শুনিনি , অপূর্ব , আলহামদুলিল্লাহ। আপনাকে পূনরায় সাধারণ বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য আরও প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো নিয়ে ভিডিও বানানোর অনুরোধ করছি। আল্লাহ হাফিয। - একজন সিনিয়র সিটিজেন ও সরকারি কর্মকর্তা(প্রকৌশলী)।
অসাধারণ আলোচনা। কোরানের সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমরা মুর্খ জাতি তো তাই মুল ভুলে ভুল নিয়ে লাফালাফি করি। অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভকামনা রইলো।
‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহ’ কি জান্নাতের চাবি নয়? তখন তিনি বললেন, হ্যাঁ। তবে প্রত্যেক চাবির দাঁত রয়েছে। তুমি যদি এমন চাবি নিয়ে আস যার দাঁত রয়েছে, তাহলে তোমার জন্য জান্নাত খোলা হবে। অন্যথা খোলা হবে না’।[5] এছাড়াও আরো অন্যান্য হাদীছ দ্বারাও এটা প্রমাণিত হয়।[6] বুঝা যাচ্ছে যে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু’ জান্নাতের চাবি আর শরী‘আতের অন্যান্য আমল-আহকাম অর্থাৎ ছালাত, ছিয়াম, হজ্জ, যাকাত ইত্যাদি ঐ চাবির দাঁত।
নামাজ ভালো কাজের অংশ ঠিক আছে তবে তা কবুলের অনেক শর্ত আছে, অথাৎ ঘুরে ফিরে আপনি ভাল লোক (যিনি ভাল কাজ করেন) না হলে নামাজ কবুল হবে না তা পড়া একটা পন্ডশ্রম বা প্রতারনা হবে । যে সমস্ত গরু মার্কা হুজুররা বলেন আকাম কুকাম যাই কর না কেন নামাজ ঠিক মত পড় তারা ইসলামের খাঁটি শত্রু ।
ভাই আমি কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়েছি আর চমকিত হয়েছি। কোরআন যে কত মানবিক তা দেখে আপ্লুত হয়েছি। আল্লাহ তাআলা , কোরআনে সকল মানুষকে সৎকর্মের জন্য আহবান করেছেন। এমনকি ধর্মীয় উপাসনা পদ্ধতি বা কিছু বিশ্বাসের মধ্যে পার্থক্য থাকলেও সেগুলো নিয়ে বিরোধ না করে সকল ধর্মের মানুষকে বলতে চেয়েছেন যে, তোমরা সৎকাজ কর, তোমাদের মধ্যে যে সামান্য বিশ্বাসের ও মত-পার্থক্য আছে সেটা নিয়ে বিরোধ কর না, সেটার ফয়সালা আল্লাহ করবেন। তোমরা বরং নিজেদের সাথে সৎকর্মের প্রতিযোগিতা কর। সত্যি আপনি যা বলছেন ১০০% সঠিক বলছেন। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কোরআন পড়ে না এবং পড়লেও তাদের কল্যাণকর সাধারণ বিচার-বুদ্ধি (বা আকল) কে ব্যবহার করে না।
চমৎকার বর্নণা। আপনার সাথে শতভাগ একমত। আমি নিজে আল কোরআন থেকে ১০৩ টি স্থানে মহান আল্লাহ্ এটি বর্নণা করেছেন। "হে নবী বলেদেন,যারা আমার সাথে কাউকে শিরক করে না এবং সৎকর্ম করে,তাদের জন্য বেহেশত " আগামী তে এ ধরনের কোরআন ভিত্তিক আলোচনা করবেন, আশা রাখি। ধন্যবাদ আপনাকে। আল্লাহ্ যেন আপনার দীর্ঘ জীবন দান করেন।
আজ আবার লেকচার টি শুনলাম।যতই শুনি ততই ভালো লাগে।কোনো হুজুর এত গুছিয়ে কোরআন বুজা তে দেখি নি।অনেক সংশোধন করলাম নিজেকে।আরো আগে আপনার লেকচার টা শুনা দরকার ছিল।হুজুররা শুর করে ওয়াজ করতে গিয়ে দুনিয়ার অপ্রাসঙ্গিক গাল গল্পঃ আর একে অপরকে গালাগালি করে ওয়াজ শেষ করে।
সুফিবাদ বিষয়টা জানার জন্য ইউটিউবে সার্চ দিয়েছিলাম,,,,,,, তখনি আপনার ভিডিও টা সামনে আসছে,,,,,, ঐ ভিডিও টা দেখার পর কৌতুহল বশত আপনার আরো কয়েকটা ভিডিও দেখলাম,,,,,,,এখন মনে হচ্ছে আরো অনেক কিছুই জানা বাকি আছে,,,,,, এখন থেকে রীতিমত অর্থসহ কোরআন শরীফ পড়বো,,,,,,,, ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন,,,,,,,, দোয়া করি
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই বিষয় গুলি সুস্পষ্ট ও দলিল দিয়ে বুজিয়ে দেওয়ার জন্য। আমি ও বুজে বুজে কুরআন বাংলায় অনুবাদ পড়ি। আল কুরআনুল কারীম ইসলামীক ফাউন্ডেশন।
দৃষ্টিভঙ্গী পুরোপুরি বদলে গেছে, ভাই। আমি এখন উচ্চারণ করে কুরআন পড়তে পারি। হয়তো সে উচ্চারণ অনেকের দৃষ্টিতে অশুদ্ধ। অনুবাদ কয়েকটা পড়তে চেষ্টা করি। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর সন্দেহাতীত কিতাবের উপরই বাকি জীবন কাটানোর আকাঙ্ক্ষা। আল্লাহ, কবুল করুন। আর কুরআনের সন্দেহাতীত বাণীর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি হতে আপনার বক্তব্য আমাকে অনেক বেশি অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমি কৃতজ্ঞ, প্রিয় সজল ভাই। আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন।
আসলে আল্লাহ তার সেই আশা পূর্ণ করে থাকেন যেটা আল্লাহর নিকট সঠিক মনে হয় আমারও প্রচন্ড আনন্দ হচ্ছে আমি মনে মনে সবসময়ই আপনার মতন একজন বান্দার সহিত আমার যোগাযোগ হোক আর হলোও ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সবচেয়ে উত্তম কাজটি আল্লাহ আমাকে শোনার সুযোগ করে দিয়েছেন শোকর আলহামদুনিল্লাহ সম্পূর্ণ কোরআনের আলোকে আলোচনা
আমি যেহেতু এক মাস যাবত ইউ টিউবে আপনার কোরান ও হাদীস সম্পর্কে বিস্তারিত সুনিদ্রিষ্ট বক্তব্য আমার হৃদয়ে সুপ্রতিষ্ঠ হয়েছে। এখন আমার কাজেই একটা,যাদেরই টাচ মোবাইল আছে,তাদেরকে সজল রোশান নাম লিখে সার্চ দিয়ে আপনার ভিডিওর বক্তব্য সোনার আহবান জাননাইতেছি।
৩০ বছর যাবত আমি আপনাকেই খুজছিলাম আলহামদুলিল্লাহ, সত্যিকার অর্থে আমি জুব্বা দাঁড়ি টুপি ওয়ালা অথবা মাদ্রাসায় পড়ুয়া আলেম, আল্লামা,মুফতি, মুফাচ্ছির ভন্ডদের কখনোই খুজিনি, আলহামদুলিল্লাহ
Iqbal Hossain@ আপনারা আপনাদের মন মত ধর্ম পালনের নিয়ামক পেয়ে গেলেন সজল রোশনের আলোচনায়। আগে কোরআনের আয়াত গুলো নিজে পরে দেখুন knowledge আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আপনাকে ও দিয়েছেন শুধু সজল রোশনেকে না। গোলাম আহমদ কাদিয়ানিও এরকম নিজস্ব মতামতের ভিত্তিতে নতুন ইসলাম ধর্ম শিখিয়ে গেছে এবং তার অনুসারীদের সংখ্যা ও কম না। এই সজলরা জানে সমাজে একদল লোক আছে যারা নামাজ, রোজা না রেখে শুধু ভাল কাজ করে সহজে জান্নাতে যেতে চাই, আবার সহজ কাজটাও নিজের সুবিধা মত হতে হবে!
সজল রোশনতো কোরানের মর্মবাণী সংক্ষেপে বলেছেন। আমরা অন্ততঃ কোরানের এই নির্দেশগুলি পালনের চেস্টা করি। আমি মনে করি পবিত্র কোরানের এই নির্দেশনাগুলি যদি অনুপুঙ্খ অনুসরন করি তাহলে আল্লার প্রতিশ্রূতি অনুসারে আমাদেরকে ইহকাল এবং পরকালের জন্য কোনই চিন্তা করতে হবেনা। প্রতিশ্রূতি পূরনে আল্লার চেয়ে বড় আর কে আছে? আল্লাহপাক আমাদেরকে বুঝার তৌফিক দিন।
অসংখ্য ধন্যবাদ! বড়ই আফসোস হয় নিজেকে নিয়ে, এতদিন আসলে কি শিখলাম আর কি জানলাম! অথচ কোরআনে সব কিছু কত স্পষ্ট!
Thank you 😊
জনাব সজল ভাই,, আসসালামু আলাইকুম সালাতের উপরে আপনার ভিডিওটা দেখলাম,, আপনি সালাত মানে প্রার্থনা বলেছেন কথাটা 100% ভুল, আল্লাহর বানীর দলিল দেন নি। কোরআন শব্দ বারবার ব্যবহার করেছেন কিন্তু কোরান শব্দের মানে কি একবারও বলেননি। নামাজ শব্দের ইসলামের নাই কোরআনে ও নাই হাদিসে ও নাই, ইতিহাসে চলমান আছে প্রচলিত সমাজে আছে, নামাজ শব্দ বিষের মত পরিত্যাজ্য, কিন্তু দুঃখের বিষয় নামাজ সালাত বলতে আপনি যা বুঝাতে চেয়েছেন তা সম্পূর্ণ আল্লাহর বাণীর বিরোধী, সালাত হল কোরআন বলার অনুষ্ঠান আল্লাহর বাণী বলার মহড়া ৪(৪৩)।আপনি আমি প্রচলিত যে শালা চালু আছে তা একটুও আল্লাহর বাণীর বিরোধী নয়,আল্লাহর বাণীকে সালাত বলা হয় আল্লাহ নাযিল করেছেন বলতে কিতাবুল্লাহ নাযিল করেছেন, এই কিতাবুল্লাহ' কে আল্লাহ বারবার আল-কোরআন বলেছেন মানে পড়ার জিনিস বলেছেন পড়ার বিষয় বলেছেন, কিতাবুল্লাহ তথা আল-কোরআনে বারবার কোরআন শব্দ ব্যবহার রয়েছে, কোরআন শব্দের মানে টা নিয়ে আমাদেরকে গবেষণা করতে হবে কোরান মানে পড়ার জিনিস পঠিতব্য বিষয়, আল্লাহ আল কোরান নাজিল করেছেন বলতে আমরা বুঝব পড়ার জিনিস নাযিল করেছেন যা সার্বক্ষণিক পড়তে হবে। নামের বিশ্বব্যাপী যে অনুষ্ঠান চালু আছে, আর কিছু নয় কেতাব উল্লাপাড়ার জিনিস, পড়ার বিষয় অনুষ্ঠান কোরআন বলার বলার সোনার মহা অনুষ্ঠান, এইটা পড়া বা বলার একমাত্র উদ্দেশ্য হল , ওইটা আমরা বিশ্বাস করি ৪৭(২)। ঐ অনুযায়ী আমাদেরকে চলতে হবে। একজন ব্যক্তি যখন সালাত নামের কোরআন বলার অনুষ্ঠান থেকে বাইরে চলে আসে কোরআন বলে পরে স্মরণ করে, এখন বাইরে এসে তার 100% দায়িত্ব বর্তায় সে অনুযায়ী জীবন যাপন করব। আপনি ও আমি আল্লাহর আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা ও সৎকাজ করার আয়াত যখন আমরা সালাতে বলবো, নিশ্চয়ই আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সেগুলো আমাদের স্মরণ হয়ে যাবে,তখনই আমরা অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে ফিরে থাকবো তথা কোরআনবিরোধী কাছ থেকে ফিরিয়ে থাকবো ২৯(৪৫) । রাসুলের ইন্তেকালের পর থেকে সালাত নামের যে কোরআন বলার চালু আছে তাই সেই এক ওয়াক্ত হোক তিন ওয়াক্ত হোক আর পাঁচ ওয়াক্ত হোক, কোরআন বলার অনুষ্ঠান ছাড়া আর কিছু নয়, সালাতের আরকান আহকাম এর নিয়ে আবার গবেষণা করুন আরকান আহকাম 13 ফরজ কোরআন দ্বারা প্রমাণিত।।
সালাতে আমরা কোরআন বলি, সালাত হল কোরআন বলার অনুষ্ঠান সালাতু হল। কোরআন ওহী বাণী।
সালাতের মানে কখনো প্রার্থনা নয়।
সালাতের উপরে আমি একটি গ্রুপ খুলেছি "সালাত নিয়ে নতুন ভাবনা"
ভবিষ্যতে এটার নাম হবে সালাত নিয়ে সঠিক ভাবনা এই গ্রুপের লেখাগুলো গভীরভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনার কাছে আমার একান্ত অনুরোধ রইল, আপনার চিন্তা গবেষণা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কবুল করুন।। সালাত নামের সঠিক অনুষ্ঠানের উপরে যে প্রলেপ দেয়া হয়েছে তা থেকে আমাদেরকে বেরিয়ে এসে, বলে যা চালু আছে তার সঠিক মূল্যায়ন এবং সঠিক ব্যাখ্যা যা আমাদেরকে অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে ফিরে, অবশ্যই জান্নাতের চাবি বানাবে, অবশ্যই পাঁচবার গোসল করলে তার গায়ে ময়লা থাকবে না, এটা প্রমাণিত হবে। প্রয়োজনে ফোন করতে পারেন, ব্যাক করব 017 18304342।।
@@smnazrulislam7419 ভাই আপনিই ভূল, কারন আপনি যেভাবে বলেছেন ,সেভাবে আলকোরানের সালাত সম্পূর্ণ হয়না। প্রয়োজনে আমার সাথে কথা বলতে পারেন, এটা আমার ফোন নাম্বার 6000427853,আর যদি পারেন আপনার whatssap নাম্বার দেন তাহলে আরও বেশী ভালো হবে, কারণ তখন কোনো কিছু সহজেই পাঠানো যায় /যাবে। আর এইরকম করতে পারলেই, আমাদের ভূল বুঝা বুঝি দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
আমার মনে হয় আপনি মুসলিম না। আপনি ভূল তথ্য দিয়ে মানুষকে হতাশ করেন।
ভাই, ধন্যবাদ আপনাকে ।।
ইসলামের প্রকৃত সৌন্দর্য জাতির সামনে চমৎকার করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ । আপনার সুস্বাস্থ্য, নেক হায়াত ও উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করছি । আমিন
তুমি সত্যি সত্যি আল্লাহ রব্বুল আলামীনের দেওয়া একটা নেয়ামত
আপনার মাধ্যমে জীবন বদলে গেল।আলহামদুলিল্লাহ।
মনের অজান্তেই ভূল পথে পার হয়ে গেছে অনেক সময়; জীবনের এই প্রান্তে এসে বুঝতে পারছি। সজল রোসান আপনার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি; এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য।
জীবনের বেশিরভাগ সময় জুম্মার নামাজ আদায় করতে মসজিদে গেলে; ঐ মসজিদের ইমাম সাহেবের বক্তব্য শুনলে ভীতরে খুব বিরক্ত বোধ করতাম কিন্তু কিছুই বলতে পারতাম না। আপনার আলোচনা আমার মনের চাহিদা পূরণ করে দিয়েছে।
আপনার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
সজল রোশানের আবির্ভাব মুসলমানদের জন্য একটি আশির্বাদ।
সজল রোশানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
ছোট ভাই, তোকে ২০ বছর আগে এ দুনিয়ায় আসা দরকার ছিল। আল্লাহ তোকে আরও ১০০ বছর হায়াত দান করুক দোয়া করছি।
Many Many Thanks
বিশ্বাসের মৌলিক শর্ত নামাজ। তুমি কেয়ামতের দিন নিজের পিঠ বাঁচানোর চিন্তা করো। বেওকুফ।
বিশ্বাসের শর্ত? বুজলাম না।
নামাজ তো সতকাজের অংশ। ভাই গালি দিয়া কি প্রমান করলেন? বিশ্বাসি এবং সত কর্মকরি এভাবে গালি দেয় কেমনে?
আপনি যদি নামাজি হন নিশ্চয়ই তাহলে আপনি ঈমানদার তাই যদি সত্য হয় তাহলে কোন জ্ঞানে আপনি অন্যকে গালি দিচ্ছেন
@@KATUSHISTANনামাজের কথা ত কোরানে আছেই। তাহলে এটা আলাদা করে বলার কি?
কোরআনে বিশ্বাস আর সৎ কাজের কথা এত বা র বলেছে,অথচ আমাদের নায়েবে রাসূল গণ কোনোদিন এত সুন্দর করে সাজিয়ে বলতে দেখি নাই।ভাই আমি দিনে সময় পেলে অথবা রাতেরবেলা যখন গুম আসেনা তখন আপনার লেকচার শুনি।আপনার লেকচার যতক্ষণ শুনি ততক্ষণ টেনশন মুক্ত থাকি।আমার মেজাজটা অনেক গরম ছিল।আপনার লেকচার শুনে আমি অনেক ঠান্ডা হয়ে গেছি।দানের হাত বাড়িয়ে দিছি।
চমৎকার
ঐগুলা নায়েবে রাসুল না নায়েবে ইয়াজীদ,নবীর জীবনআদর্শ অনুসরণ করার পরিবর্তে হাদিস কোরান আর লেবাস ধরে উদরপূর্তি করে মাত্র।
আমার হাজব্যান্ড একদিন ফোনটা হাতে দিয়ে আমাকে বললেন এই কথাগুলো শোনো তাহলে ইসলাম সম্পর্কে তোমার ধারনাই বদলে যাবে। আলহামদুলিল্লাহ এমন ধর্মীয় আলোচনা আমি আগে কখনোই শুনিনি। আপনার জন্য তো এদেশের অনেক ইসলামী বক্তাদের বাজার শেষ।
ধর্ম ব্যবসায়ীরা এইসব দেখে বলবে উনি ইহুদির এজেন্ট।😅
কথা বলার অদ্ভুত একটা Artitic ক্ষমতা ও ইলম এর জ্ঞান আল্লাহ আপনাকে দিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ
সজল ভাই
সালাম
সব প্রশংসা মহান আল্লাহর। আপনার আলোচনা থেকে আমি যে মাত্রায় উপকৃত হয়েছি তা অপরিসীম। আমি মনে করি, আমার মতো আরো অসংখ্য মানুষ উপকৃত হয়েছেন।
আল্লাহ্ আপনাকে ভবিষ্যতের দীর্ঘ সময় ধরে সত্য প্রচার করবার তাওফীক দিন। আমীন।
আপনি তো দেখি বিজ্ঞ একজন আলেম।জাজাকাল্লাহ খায়ের। আলহামদুলিল্লাহ ।
@@f.msharifulislam5665 oi mia..hadis manbe na..kno..but hadis er name e jal hadis kno manbo??
আপনার ভিডিও দেখে আসল ইসলাম পেলাম
1ajmj
আপসোস হয় যারা জানে না, সবাই যদি আপনার কথা শুনতো তাহলে আসল ইসলাম বুঝতে পারতো, আপনার প্রতি সালাম
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।’ (আয়াত নং-২৩৮), ‘নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।’ (আয়াত নং-২৭৭),
সূরাহ নিসা : ‘হে মুমিনেরা তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক তখন নামাযের ধারের কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ…।’ (আয়াত নং-৪৩), ‘তুমি কি সেসব লোককে দেখোনি যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তোমরা নিজেদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়েম কর ও যাকাত দিতে থাক ?…।’ (আয়াত নং-৭৭) ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন নামাযে কিছুটা হ্রাস করলে কোন গোনাহ নেই…।’ (আয়াত নং-১০১)
‘যখন আপনি নামাযে দাঁড়ান তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে…।’ (আয়াত নং-১০২)
‘অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দাঁড়িয়ে, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর…।’
(আয়াত নং-১০৩) সূরাহ ‘আরাফ : ‘আর যেসব লোক সুদৃঢ়ভাবে কিতাবকে আঁকড়ে থাকে এবং নামায কায়েম করে, নিশ্চয়ই আমি সৎকর্মশীলদের সওয়াব বিনষ্ট করি না।’ (আয়াত নং-১৭০) সূরাহ আনফাল : ‘(প্রকৃত মু’মিন তারা) যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-০৩) রাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইউনূস : ‘আমি নির্দেশ পাঠালাম মূসা ও তাঁর ভাইয়ের প্রতি, তোমরা তোমাদের জাতির জন্য মিসরের মাটিতে ঘর বানাও আর তোমাদের ঘরগুলো কিবলামুখী বানাবে, নামায কায়েম করবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ দিবে।’ (আয়াত নং-৮৭) সূরাহ রাদ : ‘এবং যারা স্বীয় প্রভুর সন্তুষ্টির জন্য সবর করে, নামায কায়েম করে আর আমি যা তাদের রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে গোপন ও প্রকাশ্যে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে তাদের জন্য রয়েছে পরকালের গৃহ।’ (আয়াত নং-২২) সূরাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইসরা : ‘সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও…।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মারইয়াম : ‘আমি যেখানেই থাকি তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যতদিন জীবিত থাকি ততদিন নামায আদায় করতে ও যাকাত দিতে।’ (আয়াত নং-৩১)
‘তিনি তার পরিবারকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি ছিলেন তার প্রভুর কাছে পছন্দনীয়।’ (আয়াত নং-৫৫), সূরাহ ত্বহা : ‘আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার ইবাদত কর এবং আমার স্মরণে নামায কায়েম কর।’ (আয়াত নং-১৪), ‘(হে নবী) আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ করুন এবং আপনি নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন।’ (আয়াত নং-১৩২), সূরাহ হজ্জ : ‘যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয়, বিপদে ধৈর্য ধারণ করে এবং যারা নামায কায়েম করে ও আমি তাদের যা রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-৩৫), তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে ক্ষমতা প্রদান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দিবে, সৎকাজের আদেশ দিবে এবং অসৎকাজ হতে বিরত রাখবে।’ (আয়াত নং-৪১)
‘অতএব তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মুমিনূন : ‘যারা নিজেদের নামাযে বিনয় ও নম্র। (আয়াত, ০২)
‘এবং যারা নামাযসমূহের খবর রাখে।’ (আয়াত নং-০৯), সূরাহ নূর : ‘এমন লোকেরা যাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত দেয়া থেকে বিরত রাখে না…।’ (আয়াত নং-৩৭)
‘নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর।…’ (আয়াত, ৫৬), সূরাহ নামল : ‘যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং পরকালে নিশ্চিত বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-৩), সূরাহ আনকাবূত : ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম রাখুন। …’ (আয়াত নং-৪৫) সূরাহ রূম : ‘সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, নামায কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ লুকমান : ‘যারা সলাত কায়েম করে, যাকাত দেয় ও আখেরাত সম্পর্কে পুরো বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-০৪)
‘হে বৎস! নামায কায়েম কর, সৎকাজ এর আদেশ কর ও অসৎকাজে নিষেধ কর এবং বিপদাপদে সবর কর।’ (আয়াত নং-১৭) সূরাহ ফাতির : ‘যারা তাদের প্রভুকে না দেখেও ভয় করে এবং নামায কায়েম করে
বাই আপনি ঠিক বলেছেন আমরা সবাই এক আললার কুরান সকতোকরেধোরবো
ক
Nare bhai ey gulo bolle tader abar olto khotha
সঠিক নির্দেশনা পেয়ে গেলাম, আলহামদুলিল্লাহ
আপনার কথার সাথে আমার ভাবনা ও চিন্তা মিলে গেছে । আপনি হক আলেম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। একজন শিক্ষক হিসাবে এই সত্যবয়ান,যা আপনি বলেছেন,তা বলে আসছি দীর্ঘদিন ধরে। গত ফেব্রয়ারিতে প্রকাশিত আমার একটি বইয়ে আমি এই আহ্বান রেখেছিলাম যে ' কোরানে সৎকর্ম'- এ নিয়ে একটি গবেষণা হওয়া দরকার। ...আজ আমি তৃপ্ত। কারণ এভাবেই প্রজ্ঞা ও ভালোবাসা দিয়ে কেউ আমাদের ডাক দিক সত্যের পথে,এমন আশায় চেয়েছিলাম তরুণ প্রজন্মের দিকে। মহান আল্লাহ আমাদের দয়া করুন যেন আমরা বিকৃতির বেড়াজাল থেকে বের হয়ে আসতে পারি।...দয়াময় প্রভু আপনাকে ছায়া দিয়ে রাখুন - তাঁর কাছে আপনার জন্য এই প্রার্থনা করি।
আমাদের সঠিক উপলব্ধি হোক।
Allmighty Allah bless you..
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।’ (আয়াত নং-২৩৮), ‘নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।’ (আয়াত নং-২৭৭),
সূরাহ নিসা : ‘হে মুমিনেরা তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক তখন নামাযের ধারের কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ…।’ (আয়াত নং-৪৩), ‘তুমি কি সেসব লোককে দেখোনি যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তোমরা নিজেদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়েম কর ও যাকাত দিতে থাক ?…।’ (আয়াত নং-৭৭) ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন নামাযে কিছুটা হ্রাস করলে কোন গোনাহ নেই…।’ (আয়াত নং-১০১)
‘যখন আপনি নামাযে দাঁড়ান তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে…।’ (আয়াত নং-১০২)
‘অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দাঁড়িয়ে, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর…।’
(আয়াত নং-১০৩) সূরাহ ‘আরাফ : ‘আর যেসব লোক সুদৃঢ়ভাবে কিতাবকে আঁকড়ে থাকে এবং নামায কায়েম করে, নিশ্চয়ই আমি সৎকর্মশীলদের সওয়াব বিনষ্ট করি না।’ (আয়াত নং-১৭০) সূরাহ আনফাল : ‘(প্রকৃত মু’মিন তারা) যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-০৩) রাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইউনূস : ‘আমি নির্দেশ পাঠালাম মূসা ও তাঁর ভাইয়ের প্রতি, তোমরা তোমাদের জাতির জন্য মিসরের মাটিতে ঘর বানাও আর তোমাদের ঘরগুলো কিবলামুখী বানাবে, নামায কায়েম করবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ দিবে।’ (আয়াত নং-৮৭) সূরাহ রাদ : ‘এবং যারা স্বীয় প্রভুর সন্তুষ্টির জন্য সবর করে, নামায কায়েম করে আর আমি যা তাদের রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে গোপন ও প্রকাশ্যে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে তাদের জন্য রয়েছে পরকালের গৃহ।’ (আয়াত নং-২২) সূরাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইসরা : ‘সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও…।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মারইয়াম : ‘আমি যেখানেই থাকি তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যতদিন জীবিত থাকি ততদিন নামায আদায় করতে ও যাকাত দিতে।’ (আয়াত নং-৩১)
‘তিনি তার পরিবারকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি ছিলেন তার প্রভুর কাছে পছন্দনীয়।’ (আয়াত নং-৫৫), সূরাহ ত্বহা : ‘আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার ইবাদত কর এবং আমার স্মরণে নামায কায়েম কর।’ (আয়াত নং-১৪), ‘(হে নবী) আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ করুন এবং আপনি নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন।’ (আয়াত নং-১৩২), সূরাহ হজ্জ : ‘যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয়, বিপদে ধৈর্য ধারণ করে এবং যারা নামায কায়েম করে ও আমি তাদের যা রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-৩৫), তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে ক্ষমতা প্রদান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দিবে, সৎকাজের আদেশ দিবে এবং অসৎকাজ হতে বিরত রাখবে।’ (আয়াত নং-৪১)
‘অতএব তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মুমিনূন : ‘যারা নিজেদের নামাযে বিনয় ও নম্র। (আয়াত, ০২)
‘এবং যারা নামাযসমূহের খবর রাখে।’ (আয়াত নং-০৯), সূরাহ নূর : ‘এমন লোকেরা যাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত দেয়া থেকে বিরত রাখে না…।’ (আয়াত নং-৩৭)
‘নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর।…’ (আয়াত, ৫৬), সূরাহ নামল : ‘যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং পরকালে নিশ্চিত বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-৩), সূরাহ আনকাবূত : ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম রাখুন। …’ (আয়াত নং-৪৫) সূরাহ রূম : ‘সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, নামায কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ লুকমান : ‘যারা সলাত কায়েম করে, যাকাত দেয় ও আখেরাত সম্পর্কে পুরো বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-০৪)
‘হে বৎস! নামায কায়েম কর, সৎকাজ এর আদেশ কর ও অসৎকাজে নিষেধ কর এবং বিপদাপদে সবর কর।’ (আয়াত নং-১৭) সূরাহ ফাতির : ‘যারা তাদের প্রভুকে না দেখেও ভয় করে এবং নামায কায়েম করে।
Right away
000~০00
আপনার আলোচনা আমায় মুগ্ধ করেছে। আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ পাক আমাদের সঠিক উপলব্ধি দিন।
Apner nam ki MST Ratna Khatun
আমার অন্তর খুলে গেল।
ভিডিওটি পুরোটা শোনার আগেই আমি অসাধারন বললাম আলোচনাটি, সত্যিই চমৎকার। আল্লাহ এক অসাধারণ মেধা দিয়েছেন হক কথা বলার সজল সাহেবকে।
ভাই আপনার ভিডিও দেখে, কুরআন এ আল্লাহর সরল পথ দেখে চোখে পানি এসে গেছে। আল্লাহ আপনার মংগল করুন।
Vi namaz porbo na Allah namaz er hishab nibe ETA khubi shoto🎈
আমারো চখে পানি এসে গেলো ভাই
@@ameliaahmed5425 না বুঝে কখা বলেন না
@@ameliaahmed5425 Where did you find it, who told you that?
Every single Ayat of the Suras of Al Quran demonstrate Beleif and deed (righteous deed) is the key to Jannah..এই ক্লিপে উল্লেখিত কোরানের প্রত্যেকটা আয়াত বলেছে বিশ্বাস ও ভাল কাজই জান্নাতের চাবি, সালাহ বা নামাজ বলা হয় নাই। পালতু কোথাকার।।
সুরা আল ইমরান ৮১নংআয়াত উনসারে সজল হুজুরের উপর ঈমান আনা তাকে সহজগিতাকরা ফরজ
জি ভাই সজল ভাই এত সুন্দর করে বোঝানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার মতন একজন লোক খুব প্রয়োজন আমাদের দেশে
মিঃ সজল ভাই, আপনার বক্তব্যের উপর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম, সবাই এতো লেখা আপনাকে উপহার করেছে, যে
আমার কাছে এদের চাইতে ভালো কিছু নাই। তবে মহান আল্লাহ্ আপনাকে আরো দীর্ঘদিন আপনার মত করে সামর্থবান রাখুন।
ইসলামে প্রকৃত সৌন্দর্য আজকে জানতে পারলাম। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন
অসাধারণ বক্তব্য।
আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
ভাইয়া, আপনার মত একজন মানুষের আমাদের সমাজে ভীষণ প্রয়োজন ছিল। পরম আল্লাহ্ এবং কোরআন আপনার বল এবং সহায়।
হৃদয় দিয়ে আপনার কথা ও কোরআনের পবিত্র বাণী গুলো অনুভব করলাম। আল্লাহ আমাদের বোঝার তৌফিক দিন ও হেফাজত করুন
প্রকৃত ইসলামী দর্শনকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরার জন্য আপনাকে সহস্রবার ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমিও আপনার মত চিন্তা করেছি, কিন্তু অাপনার মতো বলতে পারিনি। অনেক সময় বলতে গিয়ে ধীকৃত হয়েছি। এবার প্রকৃত ধর্মীয় সত্য প্রকাশিত হবেই। আপনি নির্ভয়ে নিঃসংকোচে বীরদর্পে এগিয়ে যান।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কোরআন শরীফ এর সঠিক তথ্য গুলো তুলে ধরার জন্য, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।
কুরআনে এত সুন্দর ভাবে জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা আল্লাহ বলে দিয়েছেন, তা যেন অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে পারি।
কুরআনে সালাতের কথা বলা আছে ৮২ বার।
’আমরা সবাই বেহেশতে যেতে চাই, কিন্তু আমরা কেউ মরতে চাই না’ - অনেক সত্য একটা কথা
না মরলে জান্নাতে যাবে কেমনে।
জান্নাতে যেতে হলে মরতে হবে এটাই বাস্তব। কিন্ত আফসোস মানুষ টাকা পয়সা খরচ করে চিকিৎসা করে আরু অনেক দিন বেছে থাকতে চাই।মরতে চাইনা।
আল্লাহ বলেন দুনিয়ার মহুমায়াই তোমাদের গ্রাস করেছে।মনে হয় তারা হাজার বছর বেচে থাকবে।নারী, গাড়ি, বাড়ি,সম্পদ, সন্তানাদি নিয়ে বিলাসিতায় মেতে রয়েছে।
প্রাচুর্যতার লালসা তাদের গ্রাস করেছে,এমনকি তারা কবরে পৌচে যাই।
@@alomgir7872 z SA
আমরা এতদিন তাহলে ধর্মের নামে কি মানছি,,, সঠিক রাস্তা দেখানোর জন্য ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য দোয়া এবং শুভকামনা রইল, আপনি এগিয়ে যান আল্লাহ আপনার সহায় হোক
Jesus is the only way to Heaven.
আসসালামুআলাইকুম ' এর চেয়ে সুন্দর কথা মনে হয় আমি কোনোদিনিই শুনি নাই । কি সুন্দর কথা যা হৃদয়কে এক নিমিষেই মোহ মায়া থেকে আলাদা করে দেয়
এই আলোচনা টা শুধু শুনতেই ইচ্ছে করে,প্রাণটা ভরে যায় ।
সঠিক কথা গুলো পালনের জন্য কোন ধর্মীয় গুরু বলতে শুনি নাই।ধন্যবাদ ভাই।
ধর্মের কথা যত শুনছি ততভাল লাগছে।
আল্লাহর একত্ববাদের বিশ্বাস রেখে শিরক কুফর না করে আমরা সঠিক ধর্ম বিশ্বাসে ভালকাজে যেন দিক্ষীত হই,।
আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করেন।
আর এই ভাইকে দীর্ঘজীবি করেন।
সত্য একটা সময় অবশ্যই উদ্ভাসিত হবেই।
আমিতো কাজকর্ম ছেড়েও মনেহয় আপনার আলোচনা শুনি।এত এত নেশা আপনার আলোচনায়। আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন সকলকে আপনার আলোচনা শোনার তৌফিক দান করেন।এরকম আলোচনা সত্যিই এক কথায় অসাধারণ। আল্লাহ আপনাকে অনেক বেশি নেক হায়াত দান করুক।
আমি একজন অশিক্ষিত বেক্তি কিন্তু অনুমান এবং সুনে বুঝতে পারি এভাবে রেফারেন্স দিলে সকল মানুষের মংল হবে স্যার দোয়া করি আপনার জন্য।
হে রব্বুল আলামীন এই ভাইয়ের জ্ঞেন আপনি অনেক অনেক গুন বারিয়ে দিন আমিন
ভাই আমার জীবনের সেরা ওয়াজ শুনলাম।
😍😍😍😍😍😍
আল্লাহ আপনকে উত্তম প্রতিদান দান করুন আমিন।
আপনার কথা গুলো শুনলে মনে হয় প্রতিদিন নতুন করে মুসলমান হচ্ছি।
Really it is a great WAAS.
এতো সুন্দর বক্তব্য কখনো সুনিনাই
যতোবার শুনি তত বারই ভালো লাগে,,
একদম বাস্তববাদী সত্য ধর্ম । পবিত্র কুরআনের এই কর্মের বাণী যে জানে সে তার কর্ম ঠিক করে এবং পরবর্তী অর্থাৎ মৃত্যুর পরের জীবন এখান থেকেই ঠিক করে নেয় । খুব ভালো লাগলো পবিত্র কুরআনের এইরূপ বানী সবার মাঝে প্রচার করে । আমি পবিত্র কুরআন পড়ে এই পেয়েছি এবং সেই মোতাবেক ১৯৯৯ সাল থেকে মানুষকে বলে আসছি ।
‘নামাযের প্রতি যত্নবান হও। বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।’ (আয়াত নং-২৩৮), ‘নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সৎকাজ করেছে, নামায প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে তাদের জন্য পুরস্কার তাদের প্রভুর কাছে।’ (আয়াত নং-২৭৭),
সূরাহ নিসা : ‘হে মুমিনেরা তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক তখন নামাযের ধারের কাছেও যেও না, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ…।’ (আয়াত নং-৪৩), ‘তুমি কি সেসব লোককে দেখোনি যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল, তোমরা নিজেদের হাত সংযত রাখ, নামায কায়েম কর ও যাকাত দিতে থাক ?…।’ (আয়াত নং-৭৭) ‘যখন তোমরা কোন দেশ সফর কর, তখন নামাযে কিছুটা হ্রাস করলে কোন গোনাহ নেই…।’ (আয়াত নং-১০১)
‘যখন আপনি নামাযে দাঁড়ান তখন যেন একদল দাঁড়ায় আপনার সাথে…।’ (আয়াত নং-১০২)
‘অতঃপর যখন তোমরা নামায সম্পন্ন কর, তখন দাঁড়িয়ে, উপবিষ্ট ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ কর…।’
(আয়াত নং-১০৩) সূরাহ ‘আরাফ : ‘আর যেসব লোক সুদৃঢ়ভাবে কিতাবকে আঁকড়ে থাকে এবং নামায কায়েম করে, নিশ্চয়ই আমি সৎকর্মশীলদের সওয়াব বিনষ্ট করি না।’ (আয়াত নং-১৭০) সূরাহ আনফাল : ‘(প্রকৃত মু’মিন তারা) যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদেরকে যে রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-০৩) রাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইউনূস : ‘আমি নির্দেশ পাঠালাম মূসা ও তাঁর ভাইয়ের প্রতি, তোমরা তোমাদের জাতির জন্য মিসরের মাটিতে ঘর বানাও আর তোমাদের ঘরগুলো কিবলামুখী বানাবে, নামায কায়েম করবে। আর যারা ঈমানদার তাদের সুসংবাদ দিবে।’ (আয়াত নং-৮৭) সূরাহ রাদ : ‘এবং যারা স্বীয় প্রভুর সন্তুষ্টির জন্য সবর করে, নামায কায়েম করে আর আমি যা তাদের রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে গোপন ও প্রকাশ্যে এবং যারা মন্দের বিপরীতে ভাল করে তাদের জন্য রয়েছে পরকালের গৃহ।’ (আয়াত নং-২২) সূরাহ ইবরাহীম : ‘বলুন, আমার বান্দাদেরকে যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারা নামায কায়েম করুক এবং আমার দেয়া রিয্ক হতে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যয় করুক ঐ দিন আসার পূর্বে যেদিন কোন বেচাকেনা নেই এবং বন্ধুত্বও নেই।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ ইসরা : ‘সূর্য ঢলে পড়ার সময় থেকে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত নামায কায়েম করুন এবং ফজরের কুরআন পাঠও…।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মারইয়াম : ‘আমি যেখানেই থাকি তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যতদিন জীবিত থাকি ততদিন নামায আদায় করতে ও যাকাত দিতে।’ (আয়াত নং-৩১)
‘তিনি তার পরিবারকে নামায ও যাকাত আদায়ের নির্দেশ দিতেন এবং তিনি ছিলেন তার প্রভুর কাছে পছন্দনীয়।’ (আয়াত নং-৫৫), সূরাহ ত্বহা : ‘আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার ইবাদত কর এবং আমার স্মরণে নামায কায়েম কর।’ (আয়াত নং-১৪), ‘(হে নবী) আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ করুন এবং আপনি নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন।’ (আয়াত নং-১৩২), সূরাহ হজ্জ : ‘যাদের অন্তর আল্লাহর নাম স্মরণ করা হলে ভীত হয়, বিপদে ধৈর্য ধারণ করে এবং যারা নামায কায়েম করে ও আমি তাদের যা রিয্ক দিয়েছি তা হতে ব্যয় করে।’ (আয়াত নং-৩৫), তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে ক্ষমতা প্রদান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দিবে, সৎকাজের আদেশ দিবে এবং অসৎকাজ হতে বিরত রাখবে।’ (আয়াত নং-৪১)
‘অতএব তোমরা নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে শক্তভাবে ধারণ কর।’ (আয়াত নং-৭৮), সূরাহ মুমিনূন : ‘যারা নিজেদের নামাযে বিনয় ও নম্র। (আয়াত, ০২)
‘এবং যারা নামাযসমূহের খবর রাখে।’ (আয়াত নং-০৯), সূরাহ নূর : ‘এমন লোকেরা যাদের ব্যবসা বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর স্মরণ থেকে, নামায কায়েম করা থেকে এবং যাকাত দেয়া থেকে বিরত রাখে না…।’ (আয়াত নং-৩৭)
‘নামায কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রাসূলের আনুগত্য কর।…’ (আয়াত, ৫৬), সূরাহ নামল : ‘যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং পরকালে নিশ্চিত বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-৩), সূরাহ আনকাবূত : ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম রাখুন। …’ (আয়াত নং-৪৫) সূরাহ রূম : ‘সবাই তাঁর অভিমুখী হও এবং ভয় কর, নামায কায়েম কর এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’ (আয়াত নং-৩১) সূরাহ লুকমান : ‘যারা সলাত কায়েম করে, যাকাত দেয় ও আখেরাত সম্পর্কে পুরো বিশ্বাস করে।’ (আয়াত নং-০৪)
‘হে বৎস! নামায কায়েম কর, সৎকাজ এর আদেশ কর ও অসৎকাজে নিষেধ কর এবং বিপদাপদে সবর কর।’ (আয়াত নং-১৭) সূরাহ ফাতির : ‘যারা তাদের প্রভুকে না দেখেও ভয় করে এবং নামায কায়েম করে।
Apni ki koren bhai please
স্যার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে বোঝানোর জন্য।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
❤
আল্লাহ আপনার আগামী দিনের পথ সহজ করে দিক আমিন
জনাব পবিত্র কোরআনের সঠিক কথা বলতে আপনার কনঠ, জিববা ও ঠোট যেন চলমান থাকে সেই প্রত্যাশা।গতিরোধ আব'জনা গুলি মূল্যহীন। আল্লাহ আপনার সহায়ক হবেন ইনশাআললাহ।
আলহামদুলিল্লাহ চট্টগ্রাম থেক
একদম আমার মনে কথাগুলো বলেছেন আমি এটাই বিশ্বাস করতাম তবে আপনার মাধ্যমে প্রবিত্র কোরআনের আয়াত সহ জানতে পারলাম, ধন্যবাদ।
অনেক আয়াত এইতো নামাজ কায়েম করার কথা বলা আছে কই ওগুলোতো আলোচনা করছেন না
@@MasudSuccessSurprise100কয়টা আয়াতে নামাজের কথা বলছে বলেন?
সালাম নারায়ণগঞ্জ থেকে শুনছি পৃথিবীর সমস্ত মানুষের জন্য কুরআন এক মাএ গাইড লাইন পবিত্র কোরআন ছাড়া আর কোন বিধি-বিধান চলবে না মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা চালিয়ে যান কুরাআন থেকে 🖼️ [২:৪৮] আল বাকারা
وَاتَّقوا يَومًا لا تَجزي نَفسٌ عَن نَفسٍ شَيئًا وَلا يُقبَلُ مِنها شَفاعَةٌ وَلا يُؤخَذُ مِنها عَدلٌ وَلا هُم يُنصَرونَ
বায়ান ফাউন্ডেশন:
আর তোমরা সে দিনকে ভয় কর, যেদিন কেউ কারো কোন কাজে আসবে না। আর কারো পক্ষ থেকে কোন সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না এবং কারও কাছ থেকে কোন বিনিময় নেয়া হবে না। আর তারা সাহায্যপ্রাপ্তও হবে না।
মূল্যবান আলোচনা, জ্ঞানী ব্যক্তিদের জন্য।
আমার মনে হয় জীবনে যতো ভিডিও দেখেছি এবং শুনেছি তার মধ্যে আপনার এই ভিডিও নিঃসন্দেহে শ্রেষ্ঠ। আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুক। আপনি আমার অন্তর চক্ষু খুলে দিলেন ভাই। আমার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি আপনার কাছ থেকে। আমি কৃতজ্ঞ আপনার কাছে।
আল কোরানে বর্ণিত মহান আল্লাহর নির্দেশাবলি একটি ভিডিওতে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ জানায় আপনাকে । মহান আল্লাহ ইসলামের সঠিক বিষয় আরও বেশি বেশি মানুষের মধ্যে তুলে ধারার হেকমত বাড়িয়ে দিক এই প্রার্থনা করি। অত্যন্ত ভালো থাকবেন সবসময় ইনশাআল্লাহ।
অসাধারণ সুন্দর প্রকাশ। আল্লাহ আমাদের জীবন কে কত সহজ সুন্দর ও জান্নাত লাভের ফায়সালা করেছেন তা অভবনীয়। অথচ আমরা ভুল পথ আছি ভুল শেখানো হচ্ছে । আপনাকে ধন্যবাদ। আরও আপডেট চাই।
আপনি বিশ্বের সেরা ইসলামিক স্কলার
ইসলাম কত সহজ . আলহামদুলিললাহ । ধন্যবাদ বড় ভাই কে
সময়ের সেরা ওয়াজ। আলহামদুলিল্লাহ। আমি খুব ভাগ্যবান যে, আপনার এই মূল্যবান কথাগুলো শুনতে পেরেছি। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভাই।
এতো সহজভাবে এর পূর্বে কখনও পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহ তা আলার বিশেষ নির্দেশগুলো শুনিনি , অপূর্ব , আলহামদুলিল্লাহ। আপনাকে পূনরায় সাধারণ বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য আরও প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো নিয়ে ভিডিও বানানোর অনুরোধ করছি। আল্লাহ হাফিয। - একজন সিনিয়র সিটিজেন ও সরকারি কর্মকর্তা(প্রকৌশলী)।
Thank you vaia
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া, কেমন আছেন?
আপনার আলোচনা শুনে মনে হয় আমি জাহান্নাম হতে বাঁচতে চলেছি! তাহলে আমাদের দেশে ইসলাম নামে হচ্ছেটা কি ? আল্লাহ আপনার মংগল করুক আমিন।
Beautiful discuss
আপনি দুঃসাহসীক কাজ করে চলেছেন, দোয়া আপনার পথ চলা সহজ হোক। আপনার দীর্ঘ হায়াত এবং আপনার কাজ মহান আল্লাহ কবুল করুক।
সত্যিই অনেক দুঃসাহস দেখিয়েছেন সজল রসান স্যার।
সত্যিকারের ধর্ম এভাবেই প্রকাশিত হোক। আপনাকে ধন্যবাদ।
Satto ta prokasito hobei.
আপনার মতো একজন মানুষের খুবই দরকার এই দেশে,, আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিবেন ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ, হাজার হাজার মুসলমানদের জান্নাতে প্রবেশ করবার সঠিক পথ চিনিয়ে দিবার জন্য।
অনেক মুল্যবান কথা, ইসলামের সঠিক রাস্তা,
আ্ল্লাহ আপনার প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। এত সহজ আর সাবলিল ভাষায় বর্ননা করার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
আল্লাহ আপনার আগামী দিনের চলার পথ সহজ করে দিক
আমিন
অসাধারণ আলোচনা। কোরানের সঠিক তথ্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমরা মুর্খ জাতি তো তাই মুল ভুলে ভুল নিয়ে লাফালাফি করি। অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভকামনা রইলো।
আপনার ভিডিওগুলো খুবই সুন্দর ও পরিষ্কার । অনেক কিছু শেখার আছে ।
বেহেশতে যাবার মুল কাজ বা শর্ত হল ঈমান ও ভালো কাজ ।
আর নামাজ হল ভালো কাজের অংশ ।
অসাদাৱন
‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহ’ কি জান্নাতের চাবি নয়? তখন তিনি বললেন, হ্যাঁ। তবে প্রত্যেক চাবির দাঁত রয়েছে। তুমি যদি এমন চাবি নিয়ে আস যার দাঁত রয়েছে, তাহলে তোমার জন্য জান্নাত খোলা হবে। অন্যথা খোলা হবে না’।[5] এছাড়াও আরো অন্যান্য হাদীছ দ্বারাও এটা প্রমাণিত হয়।[6] বুঝা যাচ্ছে যে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু’ জান্নাতের চাবি আর শরী‘আতের অন্যান্য আমল-আহকাম অর্থাৎ ছালাত, ছিয়াম, হজ্জ, যাকাত ইত্যাদি ঐ চাবির দাঁত।
Tahole,,5 wakto namaj ki ichar upor nirvor korbe,, vlo kaj jmn manus icha onujaiy kore,khrp ta na korley holo,,,jde motamot diten,,,!!!
Lisa
নামাজ ভালো কাজের অংশ ঠিক আছে তবে তা কবুলের অনেক শর্ত আছে, অথাৎ ঘুরে ফিরে আপনি ভাল লোক (যিনি ভাল কাজ করেন) না হলে নামাজ কবুল হবে না তা পড়া একটা পন্ডশ্রম বা প্রতারনা হবে । যে সমস্ত গরু মার্কা হুজুররা বলেন আকাম কুকাম যাই কর না কেন নামাজ ঠিক মত পড় তারা ইসলামের খাঁটি শত্রু ।
ভাই আমি কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়েছি আর চমকিত হয়েছি। কোরআন যে কত মানবিক তা দেখে আপ্লুত হয়েছি। আল্লাহ তাআলা , কোরআনে সকল মানুষকে সৎকর্মের জন্য আহবান করেছেন। এমনকি ধর্মীয় উপাসনা পদ্ধতি বা কিছু বিশ্বাসের মধ্যে পার্থক্য থাকলেও সেগুলো নিয়ে বিরোধ না করে সকল ধর্মের মানুষকে বলতে চেয়েছেন যে, তোমরা সৎকাজ কর, তোমাদের মধ্যে যে সামান্য বিশ্বাসের ও মত-পার্থক্য আছে সেটা নিয়ে বিরোধ কর না, সেটার ফয়সালা আল্লাহ করবেন। তোমরা বরং নিজেদের সাথে সৎকর্মের প্রতিযোগিতা কর। সত্যি আপনি যা বলছেন ১০০% সঠিক বলছেন। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কোরআন পড়ে না এবং পড়লেও তাদের কল্যাণকর সাধারণ বিচার-বুদ্ধি (বা আকল) কে ব্যবহার করে না।
❤❤❤❤❤অসংখ্য ধন্যবাদ ❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহকে ভয় করতে হবে, বিশ্বাস করতে হবে এবং সৎ কাজ করতে হবে,দেহ ও মনকে পবিত্র রাখলেই তিনি বেহেশতে যাবেন।
সজল স্যার আপনি অসাধারণ, চমকপ্রদ, সত্যবাদী।মানুষকে সঠিক তথা জানাচ্ছেন।
অতুলনীয় আলোচনা, অপূর্ব। সারা জীবন ভর কি দেখে আসলাম, কি শিখলাম, কতই না ভুলের মধ্যে ছিলাম।
আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে তফিক দান করুক
Go ahead
চমৎকার বর্নণা। আপনার সাথে শতভাগ একমত। আমি নিজে আল কোরআন থেকে ১০৩ টি স্থানে মহান আল্লাহ্ এটি বর্নণা করেছেন। "হে নবী বলেদেন,যারা আমার সাথে কাউকে শিরক করে না এবং সৎকর্ম করে,তাদের জন্য বেহেশত "
আগামী তে এ ধরনের কোরআন ভিত্তিক আলোচনা করবেন, আশা রাখি।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আল্লাহ্ যেন আপনার দীর্ঘ জীবন দান করেন।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা হয়েছে আল্লাহতালা এর বিনিময়ে আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক আমিন
Ke bujlan vai!
তারমানে আপনার মনে হয় সালাত লাগবেনা নাকি ভাই আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা বলছি
আপনার গবেষণা ও চেষ্টাকে আল্লাহ অনেক অনেক সহজ করে দিন, যাতে আমরাও উপকৃত হতে পারি, অফুরন্ত ভালোবাসা ও দোয়া রইল।
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
মাশাহ আল্লাহ এত সুন্দর সহজ বনর্না জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অসাধারণ এবং অনন্য নিদর্শনা।
মনে জোমে থাকা অনেক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাচ্চি ভাই।
আল্লাহ আপনার সন্মান বৃদ্ধি কোরুক।
আমিন।।
Thank you 😊
th-cam.com/video/ZNhsjY57sP0/w-d-xo.html
সাবধান | এখানে সত্যের সাথে অজ্ঞতার মিশেল আছে
@@SajalRoshan ভাই নামাজ কী তাহলে পড়তে হবেনা?
@@ZayedonDiscover অবশ্য অবশ্যই পড়তে হবে।
অসাধারণ
আসলামুআলাইকুম,
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহর বানী সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য নিশ্চয়ই আল্লাহ আপনাকে পুরস্কৃত করবেন।
আজ আবার লেকচার টি শুনলাম।যতই শুনি ততই ভালো লাগে।কোনো হুজুর এত গুছিয়ে কোরআন বুজা তে দেখি নি।অনেক সংশোধন করলাম নিজেকে।আরো আগে আপনার লেকচার টা শুনা দরকার ছিল।হুজুররা শুর করে ওয়াজ করতে গিয়ে দুনিয়ার অপ্রাসঙ্গিক গাল গল্পঃ আর একে অপরকে গালাগালি করে ওয়াজ শেষ করে।
Thank you 😊
জনাব কে অসংখ্য মোবারাকবাদ ও শুভ কামনা,কোরআন থেকে প্রমাণ পেশ করছেন, কে মানবেন কি মানবেন না সে তাঁর তকদির।
সুফিবাদ বিষয়টা জানার জন্য ইউটিউবে সার্চ দিয়েছিলাম,,,,,,, তখনি আপনার ভিডিও টা সামনে আসছে,,,,,, ঐ ভিডিও টা দেখার পর কৌতুহল বশত আপনার আরো কয়েকটা ভিডিও দেখলাম,,,,,,,এখন মনে হচ্ছে আরো অনেক কিছুই জানা বাকি আছে,,,,,, এখন থেকে রীতিমত অর্থসহ কোরআন শরীফ পড়বো,,,,,,,, ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন,,,,,,,, দোয়া করি
আল্লাহ্ আপনার মঙ্গল করুন এবং আপনার নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দিন।
Very Good
সুন্দর আলোচনা করায় অনেক ধন্যবাদ।
Good analysis
খুব সুন্দর,সত্য প্রকাশ হবেই!
🎉❤🎉 অনেক ভালো লাগলো ভাই
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই বিষয় গুলি সুস্পষ্ট ও দলিল দিয়ে বুজিয়ে দেওয়ার জন্য। আমি ও বুজে বুজে কুরআন বাংলায় অনুবাদ পড়ি। আল কুরআনুল কারীম ইসলামীক ফাউন্ডেশন।
Thank you 😊
আমি ও পড়ি
দৃষ্টিভঙ্গী পুরোপুরি বদলে গেছে, ভাই। আমি এখন উচ্চারণ করে কুরআন পড়তে পারি। হয়তো সে উচ্চারণ অনেকের দৃষ্টিতে অশুদ্ধ। অনুবাদ কয়েকটা পড়তে চেষ্টা করি। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর সন্দেহাতীত কিতাবের উপরই বাকি জীবন কাটানোর আকাঙ্ক্ষা। আল্লাহ, কবুল করুন। আর কুরআনের সন্দেহাতীত বাণীর প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি হতে আপনার বক্তব্য আমাকে অনেক বেশি অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমি কৃতজ্ঞ, প্রিয় সজল ভাই। আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন।
আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। অজানা তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনাকে আল্লাহ হেফাজত করুন।
মাশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর আলোচনা।
আসলে আল্লাহ তার সেই আশা পূর্ণ করে থাকেন যেটা আল্লাহর নিকট সঠিক মনে হয়
আমারও প্রচন্ড আনন্দ হচ্ছে
আমি মনে মনে সবসময়ই আপনার মতন একজন বান্দার সহিত আমার যোগাযোগ হোক আর হলোও ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে
আপনার সবচেয়ে উত্তম কাজটি আল্লাহ আমাকে শোনার সুযোগ করে দিয়েছেন
শোকর আলহামদুনিল্লাহ
সম্পূর্ণ কোরআনের আলোকে আলোচনা
আমি যেহেতু এক মাস যাবত ইউ টিউবে আপনার কোরান ও হাদীস
সম্পর্কে বিস্তারিত সুনিদ্রিষ্ট বক্তব্য
আমার হৃদয়ে সুপ্রতিষ্ঠ হয়েছে। এখন
আমার কাজেই একটা,যাদেরই টাচ
মোবাইল আছে,তাদেরকে সজল রোশান নাম লিখে সার্চ দিয়ে আপনার
ভিডিওর বক্তব্য সোনার আহবান
জাননাইতেছি।
Absolutely Right
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আপনার কোরআন এর বিশুদ্ধ ব্যাখ্য শোনার এবং উপলব্ধি করার তৌফিক দান করুন।আমীন। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমীন
৩০ বছর যাবত আমি আপনাকেই খুজছিলাম আলহামদুলিল্লাহ, সত্যিকার অর্থে আমি জুব্বা দাঁড়ি টুপি ওয়ালা অথবা মাদ্রাসায় পড়ুয়া আলেম, আল্লামা,মুফতি, মুফাচ্ছির ভন্ডদের কখনোই খুজিনি, আলহামদুলিল্লাহ
Iqbal Hossain@ আপনারা আপনাদের মন মত ধর্ম পালনের নিয়ামক পেয়ে গেলেন সজল রোশনের আলোচনায়। আগে কোরআনের আয়াত গুলো নিজে পরে দেখুন knowledge আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আপনাকে ও দিয়েছেন শুধু সজল রোশনেকে না। গোলাম আহমদ কাদিয়ানিও এরকম নিজস্ব মতামতের ভিত্তিতে নতুন ইসলাম ধর্ম শিখিয়ে গেছে এবং তার অনুসারীদের সংখ্যা ও কম না। এই সজলরা জানে সমাজে একদল লোক আছে যারা নামাজ, রোজা না রেখে শুধু ভাল কাজ করে সহজে জান্নাতে যেতে চাই, আবার সহজ কাজটাও নিজের সুবিধা মত হতে হবে!
@@sulaimansoman4618 আপনি হলেন জ্ঞানহীন- মুর্খ, ফাঁসাত সৃষ্টিকারী শয়তান।।
ভন্ড শব্দটি ব্যবহার না করলেও পারতেন। ইকবাল ভাই
সজল রোশনতো কোরানের মর্মবাণী সংক্ষেপে বলেছেন। আমরা অন্ততঃ কোরানের এই নির্দেশগুলি পালনের চেস্টা করি। আমি মনে করি পবিত্র কোরানের এই নির্দেশনাগুলি যদি অনুপুঙ্খ অনুসরন করি তাহলে আল্লার প্রতিশ্রূতি অনুসারে আমাদেরকে ইহকাল এবং পরকালের জন্য কোনই চিন্তা করতে হবেনা। প্রতিশ্রূতি পূরনে আল্লার চেয়ে বড় আর কে আছে? আল্লাহপাক আমাদেরকে বুঝার তৌফিক দিন।
আপনার কথা খুব ভালো লাগে