আপনার অনেক কথায় আমি এক হতে পারলাম না সৌদি আরবে বেশিরভাগ নারীকে তার স্বামী ছাড়া অন্যকেউ দেখতে পারে না তাহলে আপনি নারীর পোশাক নিয়ে যা বলেছেন তার বেশিরভাগ সঠিক নয়
ভাই, আপনার ব্রেণে সেট হয়ে আছে যে, সৌদী আরব হকের পথে আছে। এই বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে এসে ব্রেনটাকে উন্মুক্ত গবেষণা করতে দিন। নবী মুহাম্মদও সৌদী আরবেই জন্মেছিলেন, কিন্তু তাকে তার জাতির অধিকাংশ মানুষ গ্রহণ করল না কেন? আর যে মধ্যপ্রাচ্যকে আমরা ইসলামী দেশ হিসেবে মনে করি, সেই মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেই কিন্তু সকল নবী-রাসূলদের আগমন ঘটেছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, প্রত্যেক নবী-রাসূলকেই ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা হয়েছিল। কাউকেই গ্রহণ করা হয় নি। কুরআন নিজ মাতৃভাষায় পড়লে এ সত্যতা উপলব্ধি করতে পারবেন। আসল সত্য হলো, আল্লাহর দ্বীনের পথে যারাই থাকবে, তাদেরকেই তার জাতির অধিকাংশ মানুষ পথভ্রষ্ট মনে করবে। কেয়ামত পর্যন্ত ঠিক এমনই হবে। চরম বাস্তবতা হলো, আপনি যদি এক আল্লাহর বিধানকে প্রচার করেন, তবে আপনার অবস্থাও নবী-রাসূল কিংবা আসহাবে কাহফের যুবকদের মতো হবে। আপনাকে আপনার জাতির মানুষ গ্রহণ করবে না। বিশ্বাস না হলে, আপনি আপনার নিকটস্থ মসজিদ কিংবা কোনো মুফতি-মাওলানার কাছে গিয়ে বলবেন, ''আমি শুধু এক আল্লাহর কিতাব মানি, অন্য কোনো কিতাবে বিশ্বাস করি না।" এরপর দেখবেন আপনার অবস্থার সাথে কুরআনে বর্ণিত নবী-রাসূলদের জীবন-কাহিনি কিংবা আসহাবে কাহাফের যুবকদের কাহিনি মিলে যাবে।
আপনি বলছেন নবী রাসুল যদি কোনো আইন দেয় সেটা মানা শিরিক আল্লাহ তার ইসলাম প্রচার নবী রাসুলের দ্বারা করেছেন মানুষকে জানিয়েছেন আর নবী রাসুল কখনো তাদের নিজের থেকে কোনো কিছু বলেনি আল্লাহ তায়ালা অহি প্রেরণ করে নবী রাসুলের মাধ্যমে মানুষকে জানিয়েছেন
কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, বুখারী, মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে। এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন। আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।" এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী। অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না। আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।“
জিবনে।।আপনার।।আলোচনা।।ওগভেষনা।।আমার।।ওনেক।।কাজে।।দিয়েছে
অনেকদিন পরে নতুন ভিডিও দিলেন দেখে খুব ভাল লাগলো।
সালাম ভই খোব সুনদর আলোচনা
ইবলিশের সুন্দর কথায় মা হাওয়া নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়েছিলেন। use Common sense.
সালামুন আলাইকা খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤
এতো সুন্দর করে বুঝান যে আমাদের অনেক উপকার হয়।
খুব সুন্দর করে মুনাফেকি করতে জানেন উনি।
@@nazmunnahar5509 ji thik bolesen apni.
@@nazmunnahar5509 hmm kotha sposto sohoj vabe bujan.
ভাই, অনেক দিন পর আপনার খুৎবা শুনলাম। ধন্যবাদ, শুভকামনা।
Glad you are coming back. শুতে যাওয়ার আগে শুনবো ইনশাআল্লাহ।
সালাম অনেকদিন পর আসলেন এতদিন পরে ভিডিও করলে হবে ভাই
সালামুন আলাইকা
আমি শাহারিয়া রোকন গাইবান্ধা জেলা থেকে
Salam Baba.. Protidin ei rokom Video deben onk valo lage....
সালামুণ আলেইকুম আমি ভারত থেকে সুণছি আপণাকে ধন্যবাদ
ঠিক এই কারণেই মাইর শুরু হইছে।
Keep it up
আল্লাহ আপনাকে মুত্তাকী হিসেবে কবুল করুন।।
Excellent, very precisely and to the point.
At the end, if you can give the summary of Quranic References.
সালাম
সালামুন আলাইকা ♥
Salam to you. I regularly watch your videos..
সালাম ভাই, আপনি এগিয়ে যান, মহান রব আমাদের সঠিক পথ প্রদর্শন করবেন। (ইনশাআল্লাহ)
সালামুন আলাইক ভাইয়া। আগের মতো রেফারেন্স টা স্ক্রীন এ আনলে ভালো হত সব গুলো আগের ভিডিওর মত
সালামুন আলাইকুম ❤❤❤
পোশাকের আয়াতের ও মনমতো অনুবাদ করে মৌলভীগন ফতোয়া উল্টে দিয়েছেন।
এক সময় মৌলভীগন বুঝতে পারলেন ; আল্লাহ কুরয়ানে যা বলতে চেয়েছেন তা ইজমা কিয়াস ফতোয়ার সাথে যায় না তাই অনুবাদে বাম হাত ঢুকিয়ে দিয়েছেন।
সালামুন আলাইকুম
সালামুন আলাইকুম নোয়াখালী মাইজদী বলির দোকান
ভাই! তাবলীগের উপর ভিডিও দিয়েন। ❤
*سلام عليكم طبتم مباركة طيبة * سمعنا واطعنا ربنا واليك المصير ــ غفرانك *
❤❤❤❤
বড় ভাই, আপনার কাছে একটা জিনিস জানতে চাই, সেটা হলো, জমি বন্দক রাখা কি হারাম
❤❤❤❤❤
❤
তাকবীর নিয়ে ভিডিও চাই।
আল্লাহু আকবর
আলী বকবর
ওমর আকবর
এই তিন জনের মধ্যে কে বড় কে ছোট
Hijab pora jabe ? Mukh khola rekhe ..ar hijab na pore chul dekhale ki guna hobe ?
আমার মতে চুল ঢেকে রাখা ভালো
আপনার অনেক কথায় আমি এক হতে পারলাম না
সৌদি আরবে বেশিরভাগ নারীকে তার স্বামী ছাড়া অন্যকেউ দেখতে পারে না
তাহলে আপনি নারীর পোশাক নিয়ে যা বলেছেন তার বেশিরভাগ সঠিক নয়
ভাই, আপনার ব্রেণে সেট হয়ে আছে যে, সৌদী আরব হকের পথে আছে। এই বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে এসে ব্রেনটাকে উন্মুক্ত গবেষণা করতে দিন।
নবী মুহাম্মদও সৌদী আরবেই জন্মেছিলেন, কিন্তু তাকে তার জাতির অধিকাংশ মানুষ গ্রহণ করল না কেন?
আর যে মধ্যপ্রাচ্যকে আমরা ইসলামী দেশ হিসেবে মনে করি, সেই মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেই কিন্তু সকল নবী-রাসূলদের আগমন ঘটেছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো, প্রত্যেক নবী-রাসূলকেই ঠাট্টা-বিদ্রুপ করা হয়েছিল। কাউকেই গ্রহণ করা হয় নি। কুরআন নিজ মাতৃভাষায় পড়লে এ সত্যতা উপলব্ধি করতে পারবেন।
আসল সত্য হলো, আল্লাহর দ্বীনের পথে যারাই থাকবে, তাদেরকেই তার জাতির অধিকাংশ মানুষ পথভ্রষ্ট মনে করবে। কেয়ামত পর্যন্ত ঠিক এমনই হবে।
চরম বাস্তবতা হলো, আপনি যদি এক আল্লাহর বিধানকে প্রচার করেন, তবে আপনার অবস্থাও নবী-রাসূল কিংবা আসহাবে কাহফের যুবকদের মতো হবে। আপনাকে আপনার জাতির মানুষ গ্রহণ করবে না।
বিশ্বাস না হলে, আপনি আপনার নিকটস্থ মসজিদ কিংবা কোনো মুফতি-মাওলানার কাছে গিয়ে বলবেন, ''আমি শুধু এক আল্লাহর কিতাব মানি, অন্য কোনো কিতাবে বিশ্বাস করি না।"
এরপর দেখবেন আপনার অবস্থার সাথে কুরআনে বর্ণিত নবী-রাসূলদের জীবন-কাহিনি কিংবা আসহাবে কাহাফের যুবকদের কাহিনি মিলে যাবে।
আপনি বলছেন নবী রাসুল যদি কোনো আইন দেয় সেটা মানা শিরিক আল্লাহ তার ইসলাম প্রচার নবী রাসুলের দ্বারা
করেছেন মানুষকে জানিয়েছেন
আর নবী রাসুল কখনো তাদের নিজের থেকে কোনো কিছু বলেনি আল্লাহ তায়ালা অহি প্রেরণ করে নবী রাসুলের মাধ্যমে মানুষকে জানিয়েছেন
কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, বুখারী, মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে।
এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন।
আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন।
আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না।
আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।“
সালামুন আলাইকা