ভাওয়াইয়ার এক অন্যতম বরপুত্র, সৃষ্টিকর্তা যেন তার কন্ঠকে খুব যত্নে সময় নিয়ে সৃষ্টি করেছিলেন। মাত্র চতুর্থ শ্রেনী পর্যন্ত লেখাপড়া করে এমন প্রতিভার স্বাক্ষর রাখা যায়, তা নায়েব আলী টেপু স্যারকে বিবেচনায় না নিলে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। এমন মেলোডিয়াস কন্ঠের অধিকারী নায়েব আলী টেপুর সারাজীবন কেটেছে ভাওয়াইয়া গানের সেবায়, ভালবাসায়। আরো অনেক কিছু পাওয়ার ছিলো আমাদের তার কাছ থেকে, কিন্তু ঐ সময়ের মরণঘাতী যক্ষা প্রিয় শিল্পীকে আমাদের থেকে কেড়ে নেয়। কতটা সংগীতের প্রতি অনুরাগ থাকলে যক্ষা নিয়ে হাসপাতালে থাকার পরও, ডাক্তারের নিষেধ অমান্য করে বাঁশি বাঁজাতে থাকেন, এক পর্যায়ে মুখে রক্ত আসে, এবং তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এমন শিল্পীকে আমরা হারালাম। যতটা সন্মান নায়েব আলী টেপুর প্রাপ্য, তা আমরা দিতে পারিনি। আজ মনে হচ্ছে একই সময়ে যদি জন্মাতেন নায়েব আলী টেপু, ররীন্দ্রঘোষ এবং গবেষক আশরাফুজ্জামান বাবু ভাই, তাহলে এভাবে নায়েব আলী টেপুরা আমাদের ছেড়ে যেতে পারতেন না। কত যুগ পার হলে এমন শিল্পীর জন্ম হবে এই মাটিতে আমরা জানিনা, তবে আমি এটুকু ভেবে শান্তনা পাচ্ছি যে, আমার সৌভাগ্য, আমি নায়েব আলী টেপুর কন্ঠের গান শুনতে পেয়েছি, ধন্য হয়েছি... আমি সাধারণ মানুষ, যদি সুযোগ থাকতো, তাহলে আমি নায়েব আলী টেপুর পায়ের কাছে বসে তার গান শুনতাম, তাকে সালাম ও স্যালুট জানাতাম। আজ বাবু ভাই, নজরুল স্যার, রবীন্দ্র স্যার, দীপক স্যার.......যারা এই অসামান্য প্রতিভাবান শিল্পীকে সন্মান জানালেন, আমি তাদেরকেও স্যালুট জানাই। বাবু ভাইকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এ জন্য যে, মানুষের সামনে নিয়ে আনলেন এক মহান শিল্পীকে, পরিচয় করিয়ে দিলেন, সন্মানিত করলেন, নিশ্চয় বাংলার মানুষও একদিন বাবু ভাইকে এমন সন্মানিত করবেন, এমনটা আমি সব সময় প্রত্যাশা করি। নিরন্তর শুভ কামনা।
শ্রদ্ধেয় সীমান্ত শাহজাহান ভাইয়া, (Owner : HeritageBD), শুভেচ্ছা নিবেন। আমি বরাবরই আপনার লেখার একজন বড় ভক্ত। সামান্য একটি বিষয়কেও অতি যতনে আপনি আপনার লেখার দক্ষতা দিয়ে অসামান্য করে তুলতে পারেন। যথার্থ ই বলেছেন, ‘ভাওয়াইয়ার এক অন্যতম বরপুত্র, সৃষ্টিকর্তা যেন তার কন্ঠকে খুব যত্নে সময় নিয়ে সৃষ্টি করেছিলেন। মাত্র চতুর্থ শ্রেনী পর্যন্ত লেখাপড়া করে এমন প্রতিভার স্বাক্ষর রাখা যায়, তা নায়েব আলী টেপু স্যারকে বিবেচনায় না নিলে উপলব্ধি করা সম্ভব নয় ‘। আপনাকেও স্যালুট জানাই ভাইয়া। সরকারি কলেজে অধ্যাপনা এবং এর বাইরেও সামাজিক সাংস্কৃতিক সাংগঠনিক অনেক কাজের চাপের মধ্যেও এই তথ্যচিত্রটিসহ আমার প্রতিটি তথ্যচিত্রের জন্য আপনি ইংরেজি সাবটাইটেল করে দেন। আমি আপনার স্নেহের ডোরে আবদ্ধ চিরকাল। নিরন্তর শুভ কামনা আপনার জন্যও। ভাল থাকবেন সব সময়।
ভাওয়াইয়ার এক অন্যতম বরপুত্র, সৃষ্টিকর্তা যেন তার কন্ঠকে খুব যত্নে সময় নিয়ে সৃষ্টি করেছিলেন। মাত্র চতুর্থ শ্রেনী পর্যন্ত লেখাপড়া করে এমন প্রতিভার স্বাক্ষর রাখা যায়, তা নায়েব আলী টেপু স্যারকে বিবেচনায় না নিলে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। এমন মেলোডিয়াস কন্ঠের অধিকারী নায়েব আলী টেপুর সারাজীবন কেটেছে ভাওয়াইয়া গানের সেবায়, ভালবাসায়। আরো অনেক কিছু পাওয়ার ছিলো আমাদের তার কাছ থেকে, কিন্তু ঐ সময়ের মরণঘাতী যক্ষা প্রিয় শিল্পীকে আমাদের থেকে কেড়ে নেয়। কতটা সংগীতের প্রতি অনুরাগ থাকলে যক্ষা নিয়ে হাসপাতালে থাকার পরও, ডাক্তারের নিষেধ অমান্য করে বাঁশি বাঁজাতে থাকেন, এক পর্যায়ে মুখে রক্ত আসে, এবং তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। এমন শিল্পীকে আমরা হারালাম। যতটা সন্মান নায়েব আলী টেপুর প্রাপ্য, তা আমরা দিতে পারিনি। আজ মনে হচ্ছে একই সময়ে যদি জন্মাতেন নায়েব আলী টেপু, ররীন্দ্রঘোষ এবং গবেষক আশরাফুজ্জামান বাবু ভাই, তাহলে এভাবে নায়েব আলী টেপুরা আমাদের ছেড়ে যেতে পারতেন না। কত যুগ পার হলে এমন শিল্পীর জন্ম হবে এই মাটিতে আমরা জানিনা, তবে আমি এটুকু ভেবে শান্তনা পাচ্ছি যে, আমার সৌভাগ্য, আমি নায়েব আলী টেপুর কন্ঠের গান শুনতে পেয়েছি, ধন্য হয়েছি... আমি সাধারণ মানুষ, যদি সুযোগ থাকতো, তাহলে আমি নায়েব আলী টেপুর পায়ের কাছে বসে তার গান শুনতাম, তাকে সালাম ও স্যালুট জানাতাম। আজ বাবু ভাই, নজরুল স্যার, রবীন্দ্র স্যার, দীপক স্যার.......যারা এই অসামান্য প্রতিভাবান শিল্পীকে সন্মান জানালেন, আমি তাদেরকেও স্যালুট জানাই। বাবু ভাইকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এ জন্য যে, মানুষের সামনে নিয়ে আনলেন এক মহান শিল্পীকে, পরিচয় করিয়ে দিলেন, সন্মানিত করলেন, নিশ্চয় বাংলার মানুষও একদিন বাবু ভাইকে এমন সন্মানিত করবেন, এমনটা আমি সব সময় প্রত্যাশা করি। নিরন্তর শুভ কামনা।
শ্রদ্ধেয় সীমান্ত শাহজাহান ভাইয়া, (Owner : HeritageBD), শুভেচ্ছা নিবেন। আমি বরাবরই আপনার লেখার একজন বড় ভক্ত। সামান্য একটি বিষয়কেও অতি যতনে আপনি আপনার লেখার দক্ষতা দিয়ে অসামান্য করে তুলতে পারেন।
যথার্থ ই বলেছেন, ‘ভাওয়াইয়ার এক অন্যতম বরপুত্র, সৃষ্টিকর্তা যেন তার কন্ঠকে খুব যত্নে সময় নিয়ে সৃষ্টি করেছিলেন। মাত্র চতুর্থ শ্রেনী পর্যন্ত লেখাপড়া করে এমন প্রতিভার স্বাক্ষর রাখা যায়, তা নায়েব আলী টেপু স্যারকে বিবেচনায় না নিলে উপলব্ধি করা সম্ভব নয় ‘।
আপনাকেও স্যালুট জানাই ভাইয়া। সরকারি কলেজে অধ্যাপনা এবং এর বাইরেও সামাজিক সাংস্কৃতিক সাংগঠনিক অনেক কাজের চাপের মধ্যেও এই তথ্যচিত্রটিসহ আমার প্রতিটি তথ্যচিত্রের জন্য আপনি ইংরেজি সাবটাইটেল করে দেন। আমি আপনার স্নেহের ডোরে আবদ্ধ চিরকাল। নিরন্তর শুভ কামনা আপনার জন্যও। ভাল থাকবেন সব সময়।
Nice
শুভ কামনা।
বাবু ভাই-শ্রদ্ধা
শুভ কামনা।
বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভ কামনা।