হিংস্র ও রাক্ষসী পাখি পাহাড়ি কানকুয়া (Violent and monstrous birds)ANIMAL WORLD
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 5 ต.ค. 2024
- ANIMAL WORLD SUBSCRIBE TO OUR CHANNEL
====================================
কোকিল পরিবারের সদস্য হলেও নিজেরা বাসা বানাতে সক্ষম। দেশের স্থায়ী বাসিন্দা। দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বিস্তৃতি রয়েছে। দেশের সর্বত্রই কমবেশি দেখাযায়। স্বভাবে হিংস্র। গাছ-গাছালির চেয়ে স্যাঁতসেঁতে মাটিতে বেশি দেখা যায়। ওড়াউড়ি তেমন পছন্দের নয় এদের।
উড়তেও জানে না তেমন। ঝোপ-জঙ্গলের ভেতরেহেঁটে হেঁটে খাবার সংগ্রহ করে। ক্ষণে ক্ষণে ‘বুট-বুট- সুরে উচ্চকণ্ঠেডেকে ওঠে। নির্জন দুপুরে কিংবা গভীর রাতে আচমকা ডেকে ওঠে মানুষের পিলে চমকেদেয়। পাখিদের কাছে এরা ডাকাত পাখি নামে পরিচিত। বিশেষ করে ছোট পাখিদেরপ্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করে। ছোট পাখিদের বাসার সন্ধান পেলে তছনছ করে দেয়। পায়ের শক্ত নখ এবং তীক্ষ্ণ ঠোঁট দিয়ে বাসা ফালা ফালা করে ডিম-বাচ্চা খায়।
যেসব পাখি গাছের কোটরে ডিম পাড়ে ওদের ডিম-বাচ্চাও রেহাই পায় না। গাছেরকোটরে লম্বা পা ঢুকিয়ে ডিম-বাচ্চা বের করে আনে। হিংস্রতায় অদ্বিতীয় হলেও এরা নিজেদের সব সময় পরিচ্ছন্ন রাখে। নিয়ম করে প্রত্যহ গোসলাদি সেরে নেয়। বিশ্বে এদের অবস্থান সন্তোষজনক।
পাখির বাংলা নাম: ‘পাহাড়ি কানকুয়া’, ইংরেজি নাম : লেসার কুকাল, অঞ্চলভেদে ‘কানাকোকা, হাঁড়িকুড়ি, কুক্কাল, বাংলা কুবো’ নামেপরিচিত। সাধারণত দুই প্রজাতির কানকুয়া দেখা যায়। বড় কানকুয়া ও পাহাড়ি কানকুয়া। দৈর্ঘ্য ৩১-৩৪ সেন্টিমিটার। ওজন ৮৮ গ্রাম। স্ত্রী পাখিপুরুষের তুলনায় কিছুটা বড়। চেহারায় কোন পার্থক্য নেই। চোখ টকটকে লাল।
প্রধান খাদ্য পাখির ডিম-বাচ্চা, ছোট সাপ, গিরগিটি, ইঁদুর, কেঁচো, পঙ্গপাল, ফড়িং, লোমশ শুঁয়োপোকা ইত্যাদি। প্রজননসময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর। বাসা বানায় বাঁশঝাড় অথবা ঘন পাতার গাছে। এছাড়াওঅন্যান্য ঝোপ জঙ্গলের ভেতরেও বাসা বাঁধে। ডিম পাড়ে ২-৩টি। ডিম ফুটতে সময় লাগে ১৪-১৬দিন। শাবক উড়তে শেখে ৪০ দিনের মধ্যে।
এরা প্রকৃতিতে পাখির সংখ্যার ভারসাম্য বজায় রাখে। ❤️
কোন একসময় এই কুক্কা পাখি সকালে
আমাদের ঘুম থেকে উঠতে সাহা্ঁয়্য করত
আজ ওরা নাই গ্রামটাও মরা লাগে
রাতে অনেক পাক্ষির ডাক সুনতাৃম
আজ ওরা নাই মজাও নাই।
এরা সাব খাওয়ার এক্সপার্ট
কিন্তু গ্রামের এই পাখি গুলা অনেক ভালো
বরিশাল অঞ্চলে অনেক
আমাদের ভাষায় এই পাখি হারিকুরি
একে কুবো পাখি বলে