That's why Inman maide is coming and at that time you hypocrite people say and blaming Inman maiden also. Allah know everything even if your false thinking and snoring jihad against oppression.
Ami abbasi hujur ke ahobban janai uni unar abbasi monjil theke jeno isreal e koyekta missal mare Ebrahim Raisir moto tahole manus ai sob Bagali bivet prio hujorder Valo bolbe
অসহায় ফিলিস্তিনির পাশে দাড়িঁয়ে ছিলেন ইব্রাহীম রাইসি, এই জন্য আমি তাঁকে ভালবাসি, ভালবাসি একজন মুসলিম হিসাবে, তিনি শিয়া বা সুন্নি যাই হোন আমরা এক আল্লাহ ও রাসুলকে বিশ্বাস করি এবং কোরান হাদিসের আলোকে চলার চেষ্টা করি। আমি তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং ইব্রাহীম রাইসি মহোদয়কে একজন মুসলিম নেতা হিসাবে মানি এবং সম্মান করি। আমি উনার জন্য দোয়া করি, আল্লাহ মেহেরবান যেন তাঁর মৃত্যুকে শাহাদতের মর্যাদা দেন এবং জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করেন, আল্লাহ উত্তম ফয়সালাকারী।
একমাত্র একটি দেশ ফিলিস্তিনের পাশে দাড়িয়েছে বাকি আরব দেশগুলো কাপুরুষ। ইব্রাহিম রাইসি সে যাইহোক একজন বীর পুরুষ উনার জন্য আমার ভালবাসা অবিরাম ও দোয়া রইলো আল্লাহ যেন ইব্রাহিম রাইসিকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।
ইরান কোনদিন কোন মুসলিম দেশের পাশে দাড়ায়নি,দাড়াবেওনা, ইরান যা করে সেটা আইওয়াশ,অভিনয়,পারস্যের ইতিহাস জানুন,শিয়াদের ইতিহাস এবং আকীদা ভালভাবে জানুন,লাখ লাখ মুসলিম নর নারী ও শিশুর রক্ত লেগে আছে ইরান এবং রাইসির হাতে,এই রাইসি যখন জাস্টিস ছিলেন তখন সে ইরাক যুদ্ধের যুদ্ধাহত বন্দী সেনাদের আকাশ থেকে ছুড়ে ফেলে হত্যার রায় দিয়েছিল....আল্লাহ অয়াক তার উচিত বিচার করেছে,তাই আগে ভালভাবে জানুন,তারপর ভালবাসুন....
Murkho naki matha gese hamla korse kara age hamas naki Israel hamla korlo hamas more tara voge Palestine sob log atar iran dai r iran der support kno korbo
বসেবসে ফতুয়া দেওয়া অনেক সহজ | কিন্তু বাস্তবতা অনেক কঠিন | আমি বাস্তবতাকে জানার কারণে ইরানকে এবং ইব্রাহিম রাইসি কে ভালোবাসি❤❤❤ ইব্রাহিম রাইসি মুসলিম বিশ্বের এক বিশ্বনেতা ♥️♥️♥️
রাইসির মত একজন শিয়ার অন্তর কেঁদে ছিল হাজার হাজার সুন্নি মুসলিম শিশু ও মা বোনদের কষ্টে। আর আমরা ঈমানদার সুন্নি হয়ে দামি দামি পোশাক পড়ি আর এসির ভেতরে থেকে সাক্ষাৎ কার দিই।আমার আল্লাহ পৃথিবীর প্রতিটি বান্দার উছিলা খুঁজবেন তাকে মাফ করে জান্নাতে দেওয়ার জন্য। ইনশাআল্লাহ....
শিয়ারা আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের ( রাযি:) গা*লিগা*লাজ করে। এরপরেও আপনি তাদের মহব্বত করেন? যার সাথে যার মহব্বত, তার সাথে তার কেয়ামত।
শিয়ারা আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের ( রাযি:) গা*লিগা*লাজ করে। এরপরেও আপনি তাদের মহব্বত করেন? যার সাথে যার মহব্বত, তার সাথে তার কেয়ামত।
বর্তমানে আমরা নামধারী মুসলমান হয়ে গেছি | মুসলমানরা এতগুলো দলে বিভক্ত হয়ে গেছে তাই। এটা হচ্ছে কিয়ামতের লক্ষণ। আমরা মুসলমান হয়ে মুসলমানদেরকে সহ্য করতে পারি না। আমরা নামে মাত্র মুসলমান। আর নামধারী কিছু ইসলামিক বক্তার কারণে। আমাদের ঈমান ও দিন দিন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে ।
কেউ কুফরী করলে তাকে কাফের বলা যায় না। হামাস অস্ত্র পেয়েছে ইরানের পক্ষ থেকে এবং অস্ত্র তৈরীর সরঞ্জামও পেয়েছে ইরানের পক্ষ থেকে। আকিদা গত পার্থক্যের অনেক স্তর রয়েছে। প্রশ্নকারী যে প্রশ্ন করেছেন এ প্রশ্নের উত্তর মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বাশার সহজ সাবলীল ও সুন্দরভাবে উত্তর দিয়েছেন।
তুমি জানো বালটা ইরান কখনোই ফিলিস্তিনি স্বাধীনতা চায় না ইরান লড়াই করছে ইসরাইল বিদ্বেষ থেকে।। ইরানের সবচাইতে যদি সহযোগিতা করে থাকে সেগুলো করছে হচ্ছে কাতার।। তাদের কাছে যেসব অস্ত্র পাওয়া গেছে তার কিছু রুশ এবং কিছু চাইনিজ।
সমস্ত মুসলিম দেশের মধ্যে এই একজন মানুষ ফিলিস্তিনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন প্রথম থেকে। সারা মুসলিম বিশ্বের মানুষ একজন বড় নেতা ও অভিভাবককে হারালো। আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান দান করুন। আমীন
আমরা শিয়া সুন্নি কিছু বুঝি না আমরা মুসলিম আমাদের দেশের কিছু কিছু আলেমদের জন্য আফসোস হয় যখন যা সামনে আসে ভাইরাল হওয়ার জন্য কাফের ফতোয়া দিয়ে দেয় এটা কি জানে না যাকে কাফের বলল ওই ব্যক্তি কাফের না হলে সে নিজেই কাফের হয়ে যাবে। আল্লাহ পাক আমাদের সঠিক বুজ দান করুন। আমিন।
ওনাদের মত ভন্ডদের কারণেই দেশের আলেম সমাজ বিভক্ত । আর তাই বর্তমান সময়ে হোগায় লাথি খেয়ে খেয়ে পাগল হওয়ার দশা। আল বাল সুন্নাত করেন এটার কোন নবী প্রচার করেছেন ? মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) কেবল ইসলাম প্রচার করেছেন ? তাহলে আপনি কোথায় এই ধর্ম পেলেন ? আগে নিজে মুসলিম হউন।
আরে ব্যাটা ওরা তো উম্মতেরই অংশ না, এটা ঠিক যে উম্মতের মধ্যে অনেক দলাদলি আছে ,অনেক সাংঘর্ষিকতা আছে কিন্তু আল্লাহ, আল্লাহর নবী(সা:), কোরআন এবং আল্লাহর নবীর সাহাবায়ে কেরাম এইরকম মৌলিক বিষয়ে পুরো মুসলিম উম্মাহ এক| সাহাবায়ে কেরামদের ব্যাপারে নবীজি বলে গেছেন যে তোমরা কস্মিনকালেও আমার সাহাবীদের কে গালিগালাজ করো না, আল্লাহ স্বয়ং কোরআনে কারীমে অনেক জায়গায় সাহাবায়ে কেরামদের প্রশংসা করেছেন,এই কুখ্যাত শিয়ারা দিনরাত সাহাবায়ে কেরামকে গালি দেয় |আল্লাহর কসম যে শিয়ারা এই কথা বিশ্বাস করে যে জিব্রাইল (আ:) ওহী নিয়ে আলীর (রা:) কাছে আসতে যেয় মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর কাছে ভুলে এসে গেছেন ওই শিয়ারা কস্মিনকালেও এই নবীর উম্মত হতে পারে না | যেই অগ্নি পূজারী ইসলামের দ্বিতীয় এবং অন্যতম প্রভাবশালী খলিফা হযরত ওমর(রা)কে নামাজের মধ্যে হত্যা করেছিল এই শিহারা সেই অগ্নি পূজারীর কবরকে জিয়ারত করে, ওরা কি করে এই উম্মতের হিতাকাঙ্খী হতে পারে,|শিয়াদের মধ্যে এমনও অনেক দল আছে যারা এই কথার বিশ্বাস রাখে যে হযরত আবু বকর (রা:)হযরত ওমর(রা:) এবং হযরত ওসমান(রা:) এদের সময়ে কোরআনের কারীম কে মধ্যে পরিবর্তন করা হয়েছে, অথচ আল্লাহ নিজে কোরআন শরীফে এই কথাটা বলেছেন যে এ কোরআনকে আমি নাযিল করেছি এবং এটাকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমার, কি করে একজন মানুষ যার ইসলাম বিষয়ে নূন্যতম ধারণা আছে, জ্ঞান আছে, তারা এই শিয়াদেরকে উম্মত বলে থাকে?সবারই একটা যুক্তি যে ইরান ফিলিস্তিনকে সহায়তা করছে, আরে মূর্খের দল একটা সময় আমেরিকা ও তো তালিবান কে সহায়তা করত সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে যুদ্ধে, তাই বলে এটা কি বলার কোন সুযোগ আছে যে আমেরিকানরা তালিবানের হিতাকাঙ্খী, ওরা যেই সমর্থন করেছিল সেটা ছিল রাজনৈতিক সমর্থন, আর বর্তমানে ইরান ফিলিস্তিনকে যেটা করছে এটাও রাজনৈতিক সমর্থন, ইরানের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইজরাইল আর এই ইজরায়েলের অন্যতম শত্রু হচ্ছে গাজার হামাস, ইরান হামাস কে সহায়তা করবোনা তে কাকে করবে? ডক্টর জাহাঙ্গীর স্যার একটা কথা বলেছিলেন যে বাঙালিদের আবেগ বেশি কিন্তু জ্ঞান কম আর এজন্যই বাঙালিরা ভালো উদ্দেশ্যে খারাপ কাজ করে, ইরান ফিলিস্তিনকে সহায়তা করছে এইটা দেখে অনেক গণ্ডমূর্খের দল এই কুখ্যাত শিয়াদের সম্মান উঁচু করার জন্য নবীর দেশকে গালি দেয়, আপনি ওদের শাসকদের কে তাচ্ছিল্য করতে পারেন, কিন্তু কুখ্যাত শিয়াদের সম্মান উঁচু করার জন্য ঢালাওভাবে নবীর দেশকে গালি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই,| ইরান আজ মজলুম ফিলিস্তিনের জন্য যা কিছু করছে সেটার জন্য আমরা তাদেরকে সাধুবাদ জানাই রাজনৈতিকভাবে সমর্থন করি এতোটুক ঠিক, বন্ধ হয়ে ওদেরকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করার কোন উপায় নেই,|আমাদের স্পষ্ট কথা এই যে যারা আল্লাহর রাসূল এবং তার সাহাবায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আমরাও তাদের বিরুদ্ধে, বাহ্যিকভাবে ওদের কোন ভাল কাজের জন্য আমরা রাজনৈতিকভাবে ওদেরকে সমর্থন করতে পারি|
আমি নিজে শিয়া না। এই বক্তাকে আমি সম্মান করি। আজকে বক্তার মুখে এই ধরনের কথা শুনে আমি অবাক হলাম। ঘৃনা জানাই তার এই ধরনের বক্তব্য কে। ইসরায়েল আমেরিকার কাছে যে মাথাব্যথার কারন ছিল, তার সম্পর্কে এই ধরনের কথা! ফিলিস্তিনের পক্ষে যে সবসময়ই সাহায্য করেছে তার সম্পর্কে এই ধরনের কথা! আবার বলে ইন্না-লিল্লাহ পড়লে ঈমান থাকবে না! আমি রাইসিকে ভালবাসি। কারন হামাস রাইসিকে ভালবাসে।
ভাই সে যেটা সঠিক সেটাই বলেছেন... ইব্রাহিম রাইসি.. সিয়া সে কাফের.. সে কুরআন আর সাহাবিদের নিয়ে আকিদা গত দিকে কাফের.... সে জতই ইসলামের সাহায্য করুক না কেন কাফের....
ভাই এই হুজুর শিয়াদের নিয়ে মিথ্যা কথা বলে। আমি নিজে শিয়া মুসলিম। আমাদের কুরআন আর সুন্নিদের কুরআনে বিন্দুমাত্র পাথক্য নাই। যদি থাকে আমি নিজে কাফের। আমরা ও বিশ্বাশ করি কুরআন পরিবতন হয় নাই। আমরা কোন সাহবিকে গালি দেয় না। কাদিয়ানি শিয়া আর বার ইমামী শিয়া আলাদা। এ হুজুর তাও জানে না। শিয়ারা তাওহীদ, আদল, নবুয়ত, ইমামত ও কিয়ামত মানে। নামজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই মানে তাহলে কোন যুক্তিতে কাফের বলে। তাহলে আমিও তাকে কাফের বলতে পারি কারণ শিয়ারা কাফের না হলে তিনি কাফের।।
ভাই আমিও সুন্নি। কিন্তু এই হুজুর সুন্নি কিনা সন্দেহ আছে। কারণ এ ধরণের ঘৃণা ছড়ানো সুন্নতে নাই। ইন্নালিল্লাহ হচ্ছে মৃত্যুকে স্মরণ করা। এতে ঈমান নষ্ট হওয়ার কোন কারণ নেই।
যারা একমাত্র আল্লাহর ইবাদাত করে, এবং আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করে না, এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে কোন মানুষকে রব হিসেবে গ্রহণ করেনা। তাদেরকে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, বিচ্ছিন্ন হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
ফিলিস্তিনের পাশে সুন্নিরা কি দাড়িয়েছে? দাড়ায়নি শুধু মাত্র বিবৃতিতে সুন্নিরা। তাহলে ফিলিস্তিনের পাশে দাড়াবে কে? ইরান শিয়া হলেও জান মাল দিয়ে সহায়তা করছে হামাসে। সাহায্য না করতে পারলেও চুপ থাকা দরকার তথাকথিত বিজ্ঞ শায়েখদের।
আপনার বক্তব্য অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতা কালীন সময়ে ভারত যখন নাকি বাংলাদেশ বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল তখন তখন বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তাই বলে ভারতকে আমাদের ভালবাসতে হবে ভারতের হিন্দুত্ববাদকে আমাদের ভালবাসতে হবে মুসলমান হয়ে এটা কতই কতই না সুন্দর দৃশ্য যা আমাদের বাংলাদেশ তো ভারত স্বাধীন করে দিয়েছে পাকিস্তান দের থেকে একটু বুঝে শুনে কথা বলিয়েন কারণ শুধু বাহ্যিক লেবাস টা দেখেই যদি কি করেন ফতোয়া দেওয়া শুরু করেন তাহলে হিন্দুরা মুসলমান হয়ে যাবে আর মুসলমানরা হিন্দু হয়ে যাবে কারণ ভারতের হিন্দুরা পাঞ্জাবি পড়ে পায়জামা পড়ে তা আপনি মনে করবেন যে মুসলমানরা পাঞ্জাবি পায়জামা পড়ে সবকিছু এক পাত্রে গুলিয়ে ফেইলেন না মধ্যপ্রাচ্যে ইরান রা এই শিয়ারা কত সুন্নি মুসলমানদেরকে হত্যা করেছে তখন আপনাদের বুলি কোথায় ছিল এই ইব্রাহিম রাইসি সাদ্দামের মৃত্যুর প্রধান কারণ সাদ্দাম একজন শাসক ছিলেন যদিও তার মধ্যে ভালো-মন্দ ছিল কিন্তু যখন আমেরিকা তার ফাঁসি দিচ্ছিলো তখন ইরানের এই শিয়ারা খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিল ঠিক ইব্রাহিম রাইসি মরেছে সুন্নি লোকেরা ইরাকের সুন্নি লোকেরা মিষ্টি বিতরণ করেছে হ্যাঁ তারা ফিলিস্তিন দেরকে সাহায্য করেছে হামাসকে সাহায্য করতেছে হিজবুল্লাহকে দিয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করতেছে এত কিছু করতেছে সেটা তাদের একটা স্বার্থের কারণে তাদের স্বার্থ যতক্ষণ টিকবে ততক্ষণই তারা সাহায্য করবে স্বার্থ শেষ হয়ে যাবে ঠিক সাহায্য বন্ধ হয়ে যাবে আরে বুঝেন না কেন বাংলাদেশকে ভারত পাকিস্তান থেকে সাহায্য করে বিজয় এনে দিয়েছিল স্বার্থকে সামনে রেখে তাই বলে আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য তো আর ভারতের জয় মাতা গান গাইতে হবে না আর ভারতের পূজা ও করতে হবে না
That's why Inmam mahid is coming. At that time this hypocrite people also blaming Inman maide because they are internally blind for ignoring jihad against oppression and secarcin acakade with foolishly.
মুসলিম কাকে বলে?সংগা বলেন।শিয়ারা আবু বকর,ওসমান,ওমর (রা),আয়েশা (রা) এদেরকে কাফের বলে।তারা শুধু আলী (রা) এর পরিবারকে বিশ্বাস করে আর সবাইকে কাফের মনে করে।যারা এইসব সাহাবীদের কাফের বলে তারা মুসলিম হয় কিভাবে?ইব্রাহিম রাইসি কেমন তা জানি না। তবে যদি শিয়া হয় তাইলে তার পক্ষে নয়।
শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা। প্রায় কিছু দুঃচরিত্রবান ব্যাক্তি এসব আকিদার ভুল ব্যাখ্যা এবং মিথ্যা চার করে থাকে।তাই ১২ ইমাম বিশ্বাসি শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা তুলে ধরলাম। ১/তৌহিদ: আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নাই। তিনি চিরন্তন। যার শুরু এবং শেষ কোনোটিই নেই। তার কোন আকার নেই। তিনি নিরাকার। এক কথায় বললে তিনি সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তাহার উর্ধে কিছু নেই। 2/নবুয়াত: হযরত মুহাম্মদ সাঃ হলেন সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল এবং নবী। তিনি সাঃ হলেন আল্লাহর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। সমগ্র মানবজাতির রহমত। তিনি মহামানব। এবং নিষ্পাপ। তার মাধ্যমে কখনো কোন ভুল ত্রুটি হতে পারে না। তিনি মূর্খ নন। বরং আল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত। তিনি কোন পৃথিবীর মানবের কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেননি। মোট নবীদের সংখ্যা 1 লক্ষ 24 হাজার। মতান্তর 2 লক্ষ 24 হাজার। ৩/ইমামত: নবুয়তের ধারা শেষ হওয়ার পর। যে ধারা কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে সেটি হল ইমামতের ধারা। মোট ইমাম 12 জন। তাদের প্রথমজন হল ইমাম আলী আঃ এবং শেষ জন হলেন ইমাম মাহদী আঃ। এরা সবাই নিষ্পাপ। হযরত মুহাম্মদ সা্ঃ কর্তৃক সম্প্রসারিত দ্বীন ইসলাম কে হেফাজত করাই উনাদের কাজ। ৪/কেয়ামত: শেষ বিচারের দিন। সেদিন প্রত্যেককেই তাদের নিজ নিজ কর্মফলের বিচার মহান আল্লাহ করবেন। এবং দুনিয়াতে কর্মের ফল হিসেবে জান্নাত এবং জাহান্নাম প্রদান করা হবে। ৫/পবিত্র কোরআন অবিকৃত: মহান আল্লাহ তার প্রিয় হাবিব এর উপর যে কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। তা বর্তমান পর্যন্ত অবিকৃত আছে। কোনরকম পরিবর্তিত হয়নি। এবং এটি কোরানের সবথেকে বড় মোজেজা।
ঐ গন্ড মুর্খ তর ঐই ইরান শিয়া গোষ্ঠী যখন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে সরাসরি সৈন্য ও অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছিল লাখ লাখ মুসলমান হত্যা করার জন্য, তখন তুমি কই ছিলা? ঐই ইরানের সরাসরি মদদে সিরিয়ায় সুন্নী মুসলমানদের ওপর ভয়াবহ গণহত্যা সংগঠিত হয়েছিল। বিশ্বাস নায় তুই সিরিয়া যুদ্ধে ইরান শিয়াগোষ্ঠি রাশিয়ার গণহত্যার ইতিহাস পড় মুর্খ, আলেপ্পো, ইদলিব, পূর্ব গৌতা, সহ বিভিন্ন শহরে লাশের সারি পড়ে ছিল। ওও এগুলা কেমনে জানবা? দেখ তো বাংলাদেশের আবাল মিডিয়ার খবর। al jazeera president bashar al assad regime iran war crimes লেইখা সার্চ দেও। ১/ ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল মদদ দিচ্ছে আমেরিকা, ব্রিটেন। ২/ আর ঠিক তেমনি সিরিয়ায় দীর্ঘ বারো বছর শিয়া আসাদ সরকার দ্বারা গণহত্যা, মদদ দিচ্ছে ইরান, রাশিয়া, হিজবুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যে অশান্তির মূলে ১/ ইসরায়েল ২/ ইরান।
ভাই, শিয়া কারা, কেনো তাদরেকে শিয়া নামে ডাকে, তাদের আকিদা কি? একদম শুরু থেকে জানার চেষ্টা করুন, তারপর নাহয় কাউকে শিয়া বলে ডাইকেন,ধর্মের প্রকৃত সত্যকে জানার চেষ্টা করুন।
@@QuranRecitationZoneআপনাদের মত মানুষ থাকার কারণেই মুসলীম বিশ্ব এত পিছিয়ে। তারা যদি সিয়া হয় তাহলে ওদের হিসাব ওরা দিবে। কিন্তু মুসলীম দের জন্য উনি অনেক করসে এটা শিকার করতে হবে।উনার মত নেতাকে salute 🫡 আল্লাহ যেন উনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক
Uni Muslim na Karon shiara nobi kei mane na tader akida holo Ali ra kache Quran nazil hote niye Muhammad saw. er kache vule nazil hoiche.ami eitai bujhate chai apnake Amra unar mritu te dukhito kintu onar Jonno dua kora jabe na .
সৌদি আরব কিছু করছে ওইটা বলেন। এরা তো নিজেরা কিছুই করতে পারে না। আর আল্লাহর ঘর, আমার নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পা মুবারক যে শহরে পড়েছে, যেখানে আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রওযা ওই শহরে পশ্চিমা সংস্কৃতির শহর গড়ে তুলছে ওইটা কিছু বলেন। শিয়াদের আমরা সাপোর্ট করি না , কিন্তু ইরান হলো ইজরাইল এর যমদূত।
আপনার কথা ঠিক, ইরানের ইজরায়েলের জম। এটাও ঠিক অন্যান্য সুন্নি দেশগুলো ফিলিস্তিনের জন্য তেমন কিছুই করেনি। কিন্তু তার মানে এই না শিয়ারা মুসলিম হয়ে গেল। তারা সত্যিই কাফের।
যে ফতোয়া গাঁজার মুসলমানদের কোন কাজে আসে না সে আপাতত ফতোয়া বন্ধ রেখে বরং যারা মুসলমানদের সাহায্য করেছে তাদেরকে উৎসাহিত করি এখন ফতোয়া দেওয়ার সময় না মুসলমানদের জীবন বাঁচাতে যাঁরা এগিয়ে এসেছে তাদেরকে সাপোর্ট করি
ভাই এই হুজুর শিয়াদের নিয়ে মিথ্যা কথা বলে। আমি নিজে শিয়া মুসলিম। আমাদের কুরআন আর সুন্নিদের কুরআনে বিন্দুমাত্র পাথক্য নাই। যদি থাকে আমি নিজে কাফের। আমরা ও বিশ্বাশ করি কুরআন পরিবতন হয় নাই। আমরা কোন সাহবিকে গালি দেয় না। কাদিয়ানি শিয়া আর বার ইমামী শিয়া আলাদা। এ হুজুর তাও জানে না। শিয়ারা তাওহীদ, আদল, নবুয়ত, ইমামত ও কিয়ামত মানে। নামজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই মানে তাহলে কোন যুক্তিতে কাফের বলে। তাহলে আমিও তাকে কাফের বলতে পারি কারণ শিয়ারা কাফের না হলে তিনি কাফের। যখন কুরআন প্রতিযগিতা করতে যায় তখন তো কাফের হয় না। তখন ফতোয়া কৈই থাকে? হজ্জ করতে যায় যখন তখন ফতোয়া দেন না কেন যে কাফেরা মক্কাতে যায়তে পারবে না। এদের কারনে আজ আমাদের এই অবস্থা।
আপনাদের মনগড়া ফতোয়া আমরা মানি না আপনাদের নৈতিক চরিত্র এবং তাদের ইসলামী চিন্তা চেতনা নৈতিক চরিত্র এবং রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তারা খুব ভালো আপনারা নিজেরাই তো একজন আরেকজনকে কাফের বলেন তাহলে আপনাদের কথা আমরা বিশ্বাস করবো কিভাবে আশা করি মুসলিমদের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করবেন না।
একজন মুসলিম হিসেবে হুজুরের কথায় অনেক কষ্ট পেলাম। হজুর আমাদের অনেক শ্রদ্ধাভাজন ব্যাক্তি। আল্লাহ সকল মুসলমানদের এক হওয়ার তৌফিক দান করুন। ইরান ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনের পক্ষে যে ভূমিকা পালন করেছে সারাবিশ্বের মুসলমানা তা করতে পারেনি।
ভাই শিয়ারা রসুল কে নবী মানেনা ওরা নবী মানে হয়রত আলী কে তা ছাড়া ওদের নামাজও আমাদের মত না আলাদা ওরা নামাজে সময় বুকে হাত বাধেনা হজে তাওয়াফে ওরা বলে লাববাইকা ইয়া আলী আপনি শিয়া নাম শোনছেন শিয়া লোকের সাথে চলেন নাই
ভাই এই হুজুর শিয়াদের নিয়ে মিথ্যা কথা বলে। আমি নিজে শিয়া মুসলিম। আমাদের কুরআন আর সুন্নিদের কুরআনে বিন্দুমাত্র পাথক্য নাই। যদি থাকে আমি নিজে কাফের। আমরা ও বিশ্বাশ করি কুরআন পরিবতন হয় নাই। আমরা কোন সাহবিকে গালি দেয় না। কাদিয়ানি শিয়া আর বার ইমামী শিয়া আলাদা। এ হুজুর তাও জানে না। শিয়ারা তাওহীদ, আদল, নবুয়ত, ইমামত ও কিয়ামত মানে। নামজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই মানে তাহলে কোন যুক্তিতে কাফের বলে। তাহলে আমিও তাকে কাফের বলতে পারি কারণ শিয়ারা কাফের না হলে তিনি কাফের।
শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা। প্রায় কিছু দুঃচরিত্রবান ব্যাক্তি এসব আকিদার ভুল ব্যাখ্যা এবং মিথ্যা চার করে থাকে।তাই ১২ ইমাম বিশ্বাসি শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা তুলে ধরলাম। ১/তৌহিদ: আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নাই। তিনি চিরন্তন। যার শুরু এবং শেষ কোনোটিই নেই। তার কোন আকার নেই। তিনি নিরাকার। এক কথায় বললে তিনি সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তাহার উর্ধে কিছু নেই। 2/নবুয়াত: হযরত মুহাম্মদ সাঃ হলেন সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল এবং নবী। তিনি সাঃ হলেন আল্লাহর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। সমগ্র মানবজাতির রহমত। তিনি মহামানব। এবং নিষ্পাপ। তার মাধ্যমে কখনো কোন ভুল ত্রুটি হতে পারে না। তিনি মূর্খ নন। বরং আল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত। তিনি কোন পৃথিবীর মানবের কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেননি। মোট নবীদের সংখ্যা 1 লক্ষ 24 হাজার। মতান্তর 2 লক্ষ 24 হাজার। ৩/ইমামত: নবুয়তের ধারা শেষ হওয়ার পর। যে ধারা কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে সেটি হল ইমামতের ধারা। মোট ইমাম 12 জন। তাদের প্রথমজন হল ইমাম আলী আঃ এবং শেষ জন হলেন ইমাম মাহদী আঃ। এরা সবাই নিষ্পাপ। হযরত মুহাম্মদ সা্ঃ কর্তৃক সম্প্রসারিত দ্বীন ইসলাম কে হেফাজত করাই উনাদের কাজ। ৪/কেয়ামত: শেষ বিচারের দিন। সেদিন প্রত্যেককেই তাদের নিজ নিজ কর্মফলের বিচার মহান আল্লাহ করবেন। এবং দুনিয়াতে কর্মের ফল হিসেবে জান্নাত এবং জাহান্নাম প্রদান করা হবে। ৫/পবিত্র কোরআন অবিকৃত: মহান আল্লাহ তার প্রিয় হাবিব এর উপর যে কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। তা বর্তমান পর্যন্ত অবিকৃত আছে। কোনরকম পরিবর্তিত হয়নি। এবং এটি কোরানের সবথেকে বড় মোজেজা।
এই সময় গাজাবাসী সাথে যে সাহায্য সহযোগিতা করে পাশে থাকবে সে হচ্ছে মুসলিম কারণ দিনশেষে সবাই আল্লাহ এবং নবীকে মানে। রইসি সাহেব একজন মুসলিম সেটাই বড় পরিচয় আল্লাহ ভালো মন্দ বিচার করবে আমাদের বাংলাদেশের হুজুরা না ।
জাতিসংঘের সমাবেশে ইব্রাহিম রাইছির হাতে কোরআন শরীফ সাঁড়া পৃথিবীর মানুষে দেখেছে।
Bro shei ta Ai Rakom Abal hojor der choke porbe na
অনেক উপকার হয়েছে 😂😂
ভাই তাতে কি কি মুসলিম হইয়া গেসে ভাই সিয়া সম্প্রকে জেনে কথা বল
@@mdzubayer1573 APONI KI JANEN ? CINEN TO BAY IMANDER.
JARA azker dine filistiner biruddhe darayse
আমরা ইরানকে ভালোবাসি ফিলিস্তিনের পাসে দাঁড়ানোর কারণে।
Right
আমরা ইরানের কট্টরপন্থী শিয়াদের ঘৃনা করি সাহাবীদের সম্বন্ধে খারাপ ধারণা রাখার কারণে 😠
যেমনটা রাশিয়া
শাইখ কি বলল বুঝার সেই ক্ষমতাও হারিয়ে গেছে
হ্যা ঠিক বলেছেন।
আল্লাহতালা এই ব্যক্তিকে হেদায়েত দান করুক যে মুসলিম উম্মাহকে বিভক্ত করে
আমি একজন মুসলমান, আমি রাইসির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করব যেন তাকে জান্নাত দান করে। আমাদের দেশের হুজুরেরা শুধু ফতুয়া দিতে পারে। কিছু করে দেখাতে পারে না
উনাকে আব্বাসি সাহেব বলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে কি😅
এই মুহূর্তে ফতোয়া না দিয়ে গাঁজা বাসি মুসলমানদের পাশে সবাই দাঁড়াও,গাজাবাসীকে একমাত্র উপযুক্ত সাহায্য করেছেন ইরান
প্রকৃত পক্ষে এদের কোন ক্ষমতা নাি,,ওরা শুধু ফতোয়াবাজি আর পকেট ভর্তির ধান্দায় থাকে,,,,,জ্ঞান বিজ্ঞান কোরআনের রিচার্জ
M
এই ফিলিস্তিন গাজারএই পরিণতির জন্য ইরান দায়
That's why Inman maide is coming and at that time you hypocrite people say and blaming Inman maiden also. Allah know everything even if your false thinking and snoring jihad against oppression.
Ami abbasi hujur ke ahobban janai uni unar abbasi monjil theke jeno isreal e koyekta missal mare Ebrahim Raisir moto tahole manus ai sob Bagali bivet prio hujorder Valo bolbe
রাইসি পুরো মুসলিম বিশ্বকে ফিলিস্তিনের ব্যাপারে একত্রিত করার চেষ্টা করেছিলেন,ফিলিস্তিন ইসুতে আমরা ইরান ও রাইসিকে বালোবাসি
রাইট বোন
ইরাকে সুন্নী মুসলিম মহিলাদের উপর নির্যাতন ফিলিস্তিনের নারীদের উপর নির্যাতনে ইরানের হাত আছে।
🤣🤣🤣
বাঙালিকে কে বোঝাবে ভাই? ইরান যা ফিলিস্তিনের জন্য করেছে গোটা আরব বিশ্ব তার চুল পরিমাণও করতে পারেনি
আব্বাসী হুজুর আপনি ফিলিস্তিনের জন্য কি করেছেন? ইরান যা করছে পুরা মুসলিম বিশ্ব তা করতে পারে নাই
অসহায় ফিলিস্তিনির পাশে দাড়িঁয়ে ছিলেন ইব্রাহীম রাইসি, এই জন্য আমি তাঁকে ভালবাসি, ভালবাসি একজন মুসলিম হিসাবে, তিনি শিয়া বা সুন্নি যাই হোন আমরা এক আল্লাহ ও রাসুলকে বিশ্বাস করি এবং কোরান হাদিসের আলোকে চলার চেষ্টা করি। আমি তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং ইব্রাহীম রাইসি মহোদয়কে একজন মুসলিম নেতা হিসাবে মানি এবং সম্মান করি। আমি উনার জন্য দোয়া করি, আল্লাহ মেহেরবান যেন তাঁর মৃত্যুকে শাহাদতের মর্যাদা দেন এবং জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করেন, আল্লাহ উত্তম ফয়সালাকারী।
একমাত্র একটি দেশ ফিলিস্তিনের পাশে দাড়িয়েছে বাকি আরব দেশগুলো কাপুরুষ। ইব্রাহিম রাইসি সে যাইহোক একজন বীর পুরুষ উনার জন্য আমার ভালবাসা অবিরাম ও দোয়া রইলো আল্লাহ যেন ইব্রাহিম রাইসিকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।
বাল জানো তুমি
ইরান কোনদিন কোন মুসলিম দেশের পাশে দাড়ায়নি,দাড়াবেওনা, ইরান যা করে সেটা আইওয়াশ,অভিনয়,পারস্যের ইতিহাস জানুন,শিয়াদের ইতিহাস এবং আকীদা ভালভাবে জানুন,লাখ লাখ মুসলিম নর নারী ও শিশুর রক্ত লেগে আছে ইরান এবং রাইসির হাতে,এই রাইসি যখন জাস্টিস ছিলেন তখন সে ইরাক যুদ্ধের যুদ্ধাহত বন্দী সেনাদের আকাশ থেকে ছুড়ে ফেলে হত্যার রায় দিয়েছিল....আল্লাহ অয়াক তার উচিত বিচার করেছে,তাই আগে ভালভাবে জানুন,তারপর ভালবাসুন....
আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানে কারা সঠিক দল, অনুগ্রহপূর্বক এই মুহূর্তে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।
একমত পোষণ করলাম ভাই আপনাকে ধন্যবাদ!!
ভাই এরা ভুড়ি বাবা
ঠিক
ফিলিস্তিনীদের দুর্দশার সময় যারাই ফিলিস্তিনের পাশে দাড়ায় তাদের জন্য দোয়া ভালোবাসা।
ঠিক
)2wsftbhldelb,mvvntyjmt.kbr.hugyyltkuyuylju 😢@@sohelgayen7636hul777l7l7ll7ú)]l
Murkho naki matha gese hamla korse kara age hamas naki Israel hamla korlo hamas more tara voge Palestine sob log atar iran dai r iran der support kno korbo
এতগুলো বম মেরে ইসরাইল কোন জাইগাটা বিদস্ত করেছে ? এগুল লোক দেখানো।
এটা তারা নিজ সার্থে করেছে
বসেবসে ফতুয়া দেওয়া অনেক সহজ | কিন্তু বাস্তবতা অনেক কঠিন | আমি বাস্তবতাকে জানার কারণে ইরানকে এবং ইব্রাহিম রাইসি কে ভালোবাসি❤❤❤ ইব্রাহিম রাইসি মুসলিম বিশ্বের এক বিশ্বনেতা ♥️♥️♥️
🖕বাসেন। এখনো আবেগে ডুবে আছেন। কি ভাবছেন মুসা জারুল্লাহ চেষ্টা করে নাই রিকন্সিলিয়েশনের।পরে নিজেই সারাজীবনের কান্না নিয়ে ফিরা আইছে
ইব্রাহিম রাইসি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন আল্লাহ যেনো জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন
আমিন
আমিন
আমিন
আমিন
এলাহি আমিন
হইত রাইসির মৃত্যুর একমাত্র কারন ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানো। যারা ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়াবে।তাদের আমরা ভালোবাসবো।
100%
এক হুজুর আরেক হুজুরের পাশে বসতে পারে না অসম্ভব না জানার কারণে। ফতোয়া সবাই দেয় কিন্তু ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর মতন কেউ নাই এক ইরান ছাড়া।
ঠিক
R8
ঠিক
Era shudhu pare vul khujte, philistineer pase daranor khomotai nei.
Hujur tumi kar bal falaiso,jan philistineer pase daran,🖕🖕🖕🖕
আপনাদের মতো মানুষের বক্তব্যর কারণে মুসলিম বিশ্ব এক হতে পারেনা সময় থাকতে ভালো হয়ে যান
Rafezi der sathe oikko?? Hayre bangali
আপনি ইসলাম সম্পর্কে কতটুকু যান।আপনাদের আবেগ আহমাদুল্লাহতো শিয়াদের কাফের বলে।তার একটি ভিডিও আছে দেখে নিন।তবে সব শিয়া কাফের নয়।
রাইসির মত একজন শিয়ার অন্তর কেঁদে ছিল হাজার হাজার সুন্নি মুসলিম শিশু ও মা বোনদের কষ্টে। আর আমরা ঈমানদার সুন্নি হয়ে দামি দামি পোশাক পড়ি আর এসির ভেতরে থেকে সাক্ষাৎ কার দিই।আমার আল্লাহ পৃথিবীর প্রতিটি বান্দার উছিলা খুঁজবেন তাকে মাফ করে জান্নাতে দেওয়ার জন্য। ইনশাআল্লাহ....
অন্য সবাই যখন চুড়ি হাতে বসেছিলো, তিনি তখন এগিয়ে গিয়েছিলেন! ❤️
সঠিক কথা
যেভাবে তিনি সিরিয়ার শিশুদের গন হত্যা করেছিল
এই লোকটি ইনফেকশনে আক্রান্ত
emon vabe pashe daralo je, 35 hazarer o besi shadharon philistini mara gelo
eitar hishab mathay thake na, khameni k niye lafanor somoy
Tik
রাইসি সাহেব শিয়া হোক বা সুন্নি হোক সে আমাদের মুসলিম ভাই
শিয়ারা মুশরিক এরা মুসলিম হলো কিভাবে
এক সাথে জাহান্নামে থাইকেন।কারন সে আপনার ভাই।
কে মুসলিম
শিয়ারা আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের ( রাযি:) গা*লিগা*লাজ করে। এরপরেও আপনি তাদের মহব্বত করেন?
যার সাথে যার মহব্বত, তার সাথে তার কেয়ামত।
শিয়ারা আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তার সাহাবীদের ( রাযি:) গা*লিগা*লাজ করে। এরপরেও আপনি তাদের মহব্বত করেন?
যার সাথে যার মহব্বত, তার সাথে তার কেয়ামত।
ইব্রাহিম রাইসিকে আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।
আমি ইব্রাহিম রাইসির জন্য অবশ্যই দোয়া করেছি এবং করব।
রাইসি কে জান্নাত দিবে কি দিবেনা সেটা আমি আপনি না,,আল্লাহ ভালো জানেন।কিন্তু আমি দোয়া করি ওনাকে আল্লাহ বেহেশত নসীব করুক আমিন।
th-cam.com/video/zHuPBvIQAZc/w-d-xo.htmlsi=
আরে দোয়া তো মুসলমানদের জন্য করবেন। সে তো কুরআন সুন্নাহ মতে মুসলিম নয়।ইরানের শিয়াদের,, লেখে গুগলেসার্চ করে দেখেন। তাহলে আপনার ধারণা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
বসেবসে ফতুয়া দেয়া খুবই সহজ বাস্তবতা অনেক কঠিন। বাস্তবতা জানার কারণে ইরানকে এবং ইব্রাহিম রাইসকে ভালোবাসি। ❤
Bal
বাস্তবতা বর্তমানে সবাই বেশির ভাগ মুনাফিক মুসলমান, তোরটা তুই নিজেকে যাচাই কর উওর পেয়ে যাবি।ইসলাম আবেগ নয় বিবেক দিয়ে চলে।আলেমরা ই আলেমদের ভুল ধরতে পারে তুই আবাল কি বুঝছ?
ঠিক
আপনারা তো ঈমান হারাইছেন, মুর্তাদ
রাইসি কাফের কাফের কাফের,আব্বাসির কথা ১০০% রাইট
আক্বিদা গত'দিঘ দিয়ে আমরা ইরান কে ভালো ভাসি না সু- আমরা ভালো বাশি?
ফিলিস্তীনের পক্ষে মুসলমানের পক্ষে দারানোর জন্য! ইব্রাহিম রাইসি জিন্দাবাদ ❤
তোর মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ লিখব ইনশাআল্লাহ,,, আর ইব্রাহিম রাইসিকে যেন আল্লাহ তায়ালা বেহেস্ত নসিব করেন। আমিন।
এ একটা আসলেই ফাউল লোক
আপনার হাশর যেন তার সাথেই হয়
আমিন
হারামজাদা
ঠিক এই বলছেন ভাই। এটা তো এমনেই জাহান্নামী ।সে এটা ভালো করে জানে তারা সবাই আগুন খোর।
বর্তমানে আমরা নামধারী মুসলমান হয়ে গেছি।
মুসলমানরা এতগুলো দলে বিভক্ত হয়ে গেছে তাই বর্তমানে মুসলমানদের বিপদে মুসলমানদেরই পাওয়া যায় না।
বর্তমানে আমরা নামধারী মুসলমান হয়ে গেছি | মুসলমানরা এতগুলো দলে বিভক্ত হয়ে গেছে তাই। এটা হচ্ছে কিয়ামতের লক্ষণ। আমরা মুসলমান হয়ে মুসলমানদেরকে সহ্য করতে পারি না। আমরা নামে মাত্র মুসলমান। আর নামধারী কিছু ইসলামিক বক্তার কারণে। আমাদের ঈমান ও দিন দিন দুর্বল হয়ে যাচ্ছে ।
❤
❤❤❤❤ইব্রাহিম রাইসিকে আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করেন।
সবকিছুই ঠিক আছে হুজুর তবে ইব্রাহিম রাইসি মুসলিম বিশ্বের একজন প্রকৃত নেতা ছিল আল্লাহ তাকে জান্নাত নসিব করুক
আমিন
অমুসলিম জান্নাতে যাবে কিভাবে?
কে অমুসলিম যারা ইহুদি সাথে আঁতাত করে সুবিধা নেয় তারা নাকি যারা ইহুদিদের সাথে লড়াই করে বা লড়তে সহযোগিতা করে তারা।
@@xamis4007তোরে জিগাইছে কিডা মুসলিম কিডা অমুসলিম?
তুই কোন হুগার নাতি স্বীকৃতি দেয়ার?
তুর আব্বা হুজুর চালমানের কাছে গুয়া মারা দিচ্ছে দেখছি সবাই 😂
কেউ কুফরী করলে তাকে কাফের বলা যায় না। হামাস অস্ত্র পেয়েছে ইরানের পক্ষ থেকে এবং অস্ত্র তৈরীর সরঞ্জামও পেয়েছে ইরানের পক্ষ থেকে। আকিদা গত পার্থক্যের অনেক স্তর রয়েছে। প্রশ্নকারী যে প্রশ্ন করেছেন এ প্রশ্নের উত্তর মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বাশার সহজ সাবলীল ও সুন্দরভাবে উত্তর দিয়েছেন।
তুমি জানো বালটা
ইরান কখনোই ফিলিস্তিনি স্বাধীনতা চায় না ইরান লড়াই করছে ইসরাইল বিদ্বেষ থেকে।।
ইরানের সবচাইতে যদি সহযোগিতা করে থাকে সেগুলো করছে হচ্ছে কাতার।।
তাদের কাছে যেসব অস্ত্র পাওয়া গেছে তার কিছু রুশ এবং কিছু চাইনিজ।
আমরা ইরানকে ভালোবাসি ফিলিস্তিনের পারে দাঁড়ানোর কারণে
love for Iran hate Israel
ঈমান খালি চোখে দেখা যায় না। মানুষ যে কোন সময় অনুশোচনা করতে পারে । অতঃপর মুসলমানকে কাফের বলা কারো অধিকার নেই।
নিজের মনগড়া নাকি ইসলামের দলীল?
Ji bhai jan
ইরানের মানুষ শিয়া অনুসরণ করে, তারা নবী কে মানে না,হযরত আলী রা. কে নবি মানেন,।
ইয়েমেনের মুসলিম গনহত্যা করেছে, সেই রাইসি। ইতিহাস জানেন তারপর কমেন্ট করেন
th-cam.com/video/jQJuygxejM0/w-d-xo.htmlsi=uQDEW2Bb6nMGzAvd
তারা সাহাবিদের প্রতি বিদ্বেষ রাখে তাই তারা মুসলিম হতে পারে না।
সমস্ত মুসলিম দেশের মধ্যে এই একজন মানুষ ফিলিস্তিনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন প্রথম থেকে। সারা মুসলিম বিশ্বের মানুষ একজন বড় নেতা ও অভিভাবককে হারালো। আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান দান করুন।
আমীন
Ameen
তুমার মাথা
আমরা শিয়া সুন্নি কিছু বুঝি না আমরা মুসলিম আমাদের দেশের কিছু কিছু আলেমদের জন্য আফসোস হয় যখন যা সামনে আসে ভাইরাল হওয়ার জন্য কাফের ফতোয়া দিয়ে দেয় এটা কি জানে না যাকে কাফের বলল ওই ব্যক্তি কাফের না হলে সে নিজেই কাফের হয়ে যাবে। আল্লাহ পাক আমাদের সঠিক বুজ দান করুন। আমিন।
আল্লাহ আপনাদের মতো হুজুর দের কে হেদায়েত দান করুন
আপনাদের মতো হুজুর দের কারণে আজ উম্মতের মধ্যে বিভক্তি
ওনাদের মত ভন্ডদের কারণেই দেশের আলেম সমাজ বিভক্ত । আর তাই বর্তমান সময়ে হোগায় লাথি খেয়ে খেয়ে পাগল হওয়ার দশা। আল বাল সুন্নাত করেন এটার কোন নবী প্রচার করেছেন ? মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স) কেবল ইসলাম প্রচার করেছেন ? তাহলে আপনি কোথায় এই ধর্ম পেলেন ? আগে নিজে মুসলিম হউন।
আরে ব্যাটা ওরা তো উম্মতেরই অংশ না, এটা ঠিক যে উম্মতের মধ্যে অনেক দলাদলি আছে ,অনেক সাংঘর্ষিকতা আছে কিন্তু আল্লাহ, আল্লাহর নবী(সা:), কোরআন এবং আল্লাহর নবীর সাহাবায়ে কেরাম এইরকম মৌলিক বিষয়ে পুরো মুসলিম উম্মাহ এক| সাহাবায়ে কেরামদের ব্যাপারে নবীজি বলে গেছেন যে তোমরা কস্মিনকালেও আমার সাহাবীদের কে গালিগালাজ করো না, আল্লাহ স্বয়ং কোরআনে কারীমে অনেক জায়গায় সাহাবায়ে কেরামদের প্রশংসা করেছেন,এই কুখ্যাত শিয়ারা দিনরাত সাহাবায়ে কেরামকে গালি দেয় |আল্লাহর কসম যে শিয়ারা এই কথা বিশ্বাস করে যে জিব্রাইল (আ:) ওহী নিয়ে আলীর (রা:) কাছে আসতে যেয় মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর কাছে ভুলে এসে গেছেন ওই শিয়ারা কস্মিনকালেও এই নবীর উম্মত হতে পারে না | যেই অগ্নি পূজারী ইসলামের দ্বিতীয় এবং অন্যতম প্রভাবশালী খলিফা হযরত ওমর(রা)কে নামাজের মধ্যে হত্যা করেছিল এই শিহারা সেই অগ্নি পূজারীর কবরকে জিয়ারত করে, ওরা কি করে এই উম্মতের হিতাকাঙ্খী হতে পারে,|শিয়াদের মধ্যে এমনও অনেক দল আছে যারা এই কথার বিশ্বাস রাখে যে হযরত আবু বকর (রা:)হযরত ওমর(রা:) এবং হযরত ওসমান(রা:) এদের সময়ে কোরআনের কারীম কে মধ্যে পরিবর্তন করা হয়েছে, অথচ আল্লাহ নিজে কোরআন শরীফে এই কথাটা বলেছেন যে এ কোরআনকে আমি নাযিল করেছি এবং এটাকে রক্ষা করার দায়িত্ব আমার, কি করে একজন মানুষ যার ইসলাম বিষয়ে নূন্যতম ধারণা আছে, জ্ঞান আছে, তারা এই শিয়াদেরকে উম্মত বলে থাকে?সবারই একটা যুক্তি যে ইরান ফিলিস্তিনকে সহায়তা করছে, আরে মূর্খের দল একটা সময় আমেরিকা ও তো তালিবান কে সহায়তা করত সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে যুদ্ধে, তাই বলে এটা কি বলার কোন সুযোগ আছে যে আমেরিকানরা তালিবানের হিতাকাঙ্খী, ওরা যেই সমর্থন করেছিল সেটা ছিল রাজনৈতিক সমর্থন, আর বর্তমানে ইরান ফিলিস্তিনকে যেটা করছে এটাও রাজনৈতিক সমর্থন, ইরানের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইজরাইল আর এই ইজরায়েলের অন্যতম শত্রু হচ্ছে গাজার হামাস, ইরান হামাস কে সহায়তা করবোনা তে কাকে করবে? ডক্টর জাহাঙ্গীর স্যার একটা কথা বলেছিলেন যে বাঙালিদের আবেগ বেশি কিন্তু জ্ঞান কম আর এজন্যই বাঙালিরা ভালো উদ্দেশ্যে খারাপ কাজ করে, ইরান ফিলিস্তিনকে সহায়তা করছে এইটা দেখে অনেক গণ্ডমূর্খের দল এই কুখ্যাত শিয়াদের সম্মান উঁচু করার জন্য নবীর দেশকে গালি দেয়, আপনি ওদের শাসকদের কে তাচ্ছিল্য করতে পারেন, কিন্তু কুখ্যাত শিয়াদের সম্মান উঁচু করার জন্য ঢালাওভাবে নবীর দেশকে গালি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই,| ইরান আজ মজলুম ফিলিস্তিনের জন্য যা কিছু করছে সেটার জন্য আমরা তাদেরকে সাধুবাদ জানাই রাজনৈতিকভাবে সমর্থন করি এতোটুক ঠিক, বন্ধ হয়ে ওদেরকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করার কোন উপায় নেই,|আমাদের স্পষ্ট কথা এই যে যারা আল্লাহর রাসূল এবং তার সাহাবায়ে কেরামের বিরুদ্ধে আমরাও তাদের বিরুদ্ধে, বাহ্যিকভাবে ওদের কোন ভাল কাজের জন্য আমরা রাজনৈতিকভাবে ওদেরকে সমর্থন করতে পারি|
Asolei ai hujurer hediat nosib koruk...
ঠিক
ঠিক
বিদায় ইতিহাসের এক মহানায়কের😥
আল্লাহ আপনি ওনাকে জান্নাতুল ফেরদাউসের উচ্চ মর্যাদা দান করুন 🤲
মহান আল্লাহ চাইলে তাকে ক্ষমা করে দিতে পারে আর আমরা সেটাই চাই।
তারা নির্জাতিত মানুষের পাশে দাড়িয়েছে
Masha Allah Subahanallah 🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
মুসলিমদের পাশে ছিল এটাই যথেষ্ট
আমি নিজে শিয়া না। এই বক্তাকে আমি সম্মান করি। আজকে বক্তার মুখে এই ধরনের কথা শুনে আমি অবাক হলাম। ঘৃনা জানাই তার এই ধরনের বক্তব্য কে। ইসরায়েল আমেরিকার কাছে যে মাথাব্যথার কারন ছিল, তার সম্পর্কে এই ধরনের কথা! ফিলিস্তিনের পক্ষে যে সবসময়ই সাহায্য করেছে তার সম্পর্কে এই ধরনের কথা! আবার বলে ইন্না-লিল্লাহ পড়লে ঈমান থাকবে না! আমি রাইসিকে ভালবাসি। কারন হামাস রাইসিকে ভালবাসে।
ভাই সে যেটা সঠিক সেটাই বলেছেন... ইব্রাহিম রাইসি.. সিয়া সে কাফের.. সে কুরআন আর সাহাবিদের নিয়ে আকিদা গত দিকে কাফের.... সে জতই ইসলামের সাহায্য করুক না কেন কাফের....
ভাই এই হুজুর শিয়াদের নিয়ে মিথ্যা কথা বলে। আমি নিজে শিয়া মুসলিম। আমাদের কুরআন আর সুন্নিদের কুরআনে বিন্দুমাত্র পাথক্য নাই। যদি থাকে আমি নিজে কাফের। আমরা ও বিশ্বাশ করি কুরআন পরিবতন হয় নাই। আমরা কোন সাহবিকে গালি দেয় না। কাদিয়ানি শিয়া আর বার ইমামী শিয়া আলাদা। এ হুজুর তাও জানে না। শিয়ারা তাওহীদ, আদল, নবুয়ত, ইমামত ও কিয়ামত মানে। নামজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই মানে তাহলে কোন যুক্তিতে কাফের বলে। তাহলে আমিও তাকে কাফের বলতে পারি কারণ শিয়ারা কাফের না হলে তিনি কাফের।।
Sha akta jaroz bokta
হামাস একটি ইসরায়েলি সংস্থা
ভাই আমিও সুন্নি। কিন্তু এই হুজুর সুন্নি কিনা সন্দেহ আছে। কারণ এ ধরণের ঘৃণা ছড়ানো সুন্নতে নাই। ইন্নালিল্লাহ হচ্ছে মৃত্যুকে স্মরণ করা। এতে ঈমান নষ্ট হওয়ার কোন কারণ নেই।
আল্লাহতালা রাইসর দোষ ট্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতে উঁচু মাকাম দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ খুবই সুন্দর ভিডিও
আপনার ফতোয়া ভিজায়া খান।।আমরা শহীদদের জান্নাত কামনা করি।
রাইট
😂
রাইট ❤
যারা একমাত্র আল্লাহর ইবাদাত করে, এবং আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করে না, এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে কোন মানুষকে রব হিসেবে গ্রহণ করেনা। তাদেরকে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, বিচ্ছিন্ন হওয়ার কোন সুযোগ নেই।
আমরা সবাই ফতুয়া নিয়ে পরে আছি কিন্তু এই দিক সব শেস আল্লাহ আমাদেরকে যুদ্ধ করার তৌফিক দান কর আমিন।
ফিলিস্তিনের জন্য ইব্রাহিম রাইছি যা করেছে সুন্নি রাষ্ট্র গুলো কি করতেছে 😢😢😢😢
ফতোয়া সবাই দেই কিন্তু কাউকে দেখলাম না ফিলিস্তিনের পাশে দাড়াতে আফশোস
😂😂😂😂😂😅😅
ফিলিস্তিনের পাশে সুন্নিরা কি দাড়িয়েছে? দাড়ায়নি শুধু মাত্র বিবৃতিতে সুন্নিরা। তাহলে ফিলিস্তিনের পাশে দাড়াবে কে? ইরান শিয়া হলেও জান মাল দিয়ে সহায়তা করছে হামাসে। সাহায্য না করতে পারলেও চুপ থাকা দরকার তথাকথিত বিজ্ঞ শায়েখদের।
😂😂
Right
তাই বলে অমুসলিম শিয়াদের জন্য জান্নাতের দোয়া করতে হবে?
আমরা আছি শিয়া /সুন্নি নিয়ে আমি মনে করি ইসলামের জন্য ইরানের সঙ্গে যদি অন্য মুসলমান দেশ যোগ দিত তা হলে ফিলিস্তিনের মানুষের এই অবস্থা হতনা
আল্লাহ রাইসিকে জান্নাতবাসী করুক,আমিন
আমরা মুসলিম এটাই আমাদের পরিচয় । নবী রাসুলগণ কি শিয়া সুন্নি ছিলেন ? তাহলে আমাদের মধ্যে এত পরিচয় কেন?
নামধারী মুসলমান হলে চলবে না সত্যিকারের মুসলমান হতে হবে মহান রাব্বুল আলামিন সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন
ফিলিস্তিনের পাশে দাড়ানোর কারনেই সবাই ইব্রাহিম রাইসীকে ভালোবাসে।
কোন পাশে দাড়িয়েছে
এরা তো রাসুলের কথা বলে ওতেছো এরাই রাসুলের অপমানে এদের মন কাদে না
emon vabe pashe daralo je, 35 hazarer o besi shadharon philistini mara gelo
eitar hishab mathay thake na, khameni k niye lafanor somoy
আপনার বক্তব্য অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতা কালীন সময়ে ভারত যখন নাকি বাংলাদেশ বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল তখন তখন বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তাই বলে ভারতকে আমাদের ভালবাসতে হবে ভারতের হিন্দুত্ববাদকে আমাদের ভালবাসতে হবে মুসলমান হয়ে এটা কতই কতই না সুন্দর দৃশ্য যা আমাদের বাংলাদেশ তো ভারত স্বাধীন করে দিয়েছে পাকিস্তান দের থেকে একটু বুঝে শুনে কথা বলিয়েন কারণ শুধু বাহ্যিক লেবাস টা দেখেই যদি কি করেন ফতোয়া দেওয়া শুরু করেন তাহলে হিন্দুরা মুসলমান হয়ে যাবে আর মুসলমানরা হিন্দু হয়ে যাবে কারণ ভারতের হিন্দুরা পাঞ্জাবি পড়ে পায়জামা পড়ে তা আপনি মনে করবেন যে মুসলমানরা পাঞ্জাবি পায়জামা পড়ে সবকিছু এক পাত্রে গুলিয়ে ফেইলেন না মধ্যপ্রাচ্যে ইরান রা এই শিয়ারা কত সুন্নি মুসলমানদেরকে হত্যা করেছে তখন আপনাদের বুলি কোথায় ছিল এই ইব্রাহিম রাইসি সাদ্দামের মৃত্যুর প্রধান কারণ সাদ্দাম একজন শাসক ছিলেন যদিও তার মধ্যে ভালো-মন্দ ছিল কিন্তু যখন আমেরিকা তার ফাঁসি দিচ্ছিলো তখন ইরানের এই শিয়ারা খুশিতে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিল ঠিক ইব্রাহিম রাইসি মরেছে সুন্নি লোকেরা ইরাকের সুন্নি লোকেরা মিষ্টি বিতরণ করেছে হ্যাঁ তারা ফিলিস্তিন দেরকে সাহায্য করেছে হামাসকে সাহায্য করতেছে হিজবুল্লাহকে দিয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করতেছে এত কিছু করতেছে সেটা তাদের একটা স্বার্থের কারণে তাদের স্বার্থ যতক্ষণ টিকবে ততক্ষণই তারা সাহায্য করবে স্বার্থ শেষ হয়ে যাবে ঠিক সাহায্য বন্ধ হয়ে যাবে আরে বুঝেন না কেন বাংলাদেশকে ভারত পাকিস্তান থেকে সাহায্য করে বিজয় এনে দিয়েছিল স্বার্থকে সামনে রেখে তাই বলে আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য তো আর ভারতের জয় মাতা গান গাইতে হবে না আর ভারতের পূজা ও করতে হবে না
@@hafizuddin7670 Khub valo bolsen vai
খুব ভালো লাগল সত্যটা বলার জন্য,জাজাকাল্লাহ খাইর👍
সঠিক কথা বলেছেন, অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, ঈমান এবং আকিদার ব্যাপারটাই আগে |
ইমান বুঝ তুমি, দালাল বেটার
ইন্না-লিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহি রজীঊন।
আমি একজন সুন্নি মুসলমান হয়ে। ইব্রাহিম রাইসের জন্য হাজারবার দোয়া করব।আল্লাহতালা যেন তাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করেন।❤❤❤❤
আমিও,উনার জন্য খুব খারাপ লাগছে
আপনি সুন্নী না, আপনি কাফের শিয়া, মুর্তাদ হয়ে গেছেন।
Ami o duya korbo bhai
আমিন
আমিন
আল্লাহ এই নাম ধারি আলেম কে জাহান্নামে উচ্চতর মোকাম দান করেন
আপনার সাথে আমি একমত। আমাদের বাংলাদের মানুষ বেশিই আবেগী,তাই অনেকে না বুঝে কমেন্ট করে ! সবাই বিবেক দিয়ে বিবেচনা করুন।
ফিলিস্তিনের পাশে থাকার কারণে
আমি মনে করি. আল্লাহ পাক
ইব্রাহিম রাইসি সহ ৮ জন কে শহিদদের মর্যাদা দান করবেন
🤲
দোয়া করি আমি মন থেকে
আপনার মনে করাতে ধর্মীয় বিষয় পরিবর্তন হবে না।
এটা আপনার জ্ঞানের কমতি
আপনার মনে করাতে ইসলাম চলে না
That's why Inmam mahid is coming. At that time this hypocrite people also blaming Inman maide because they are internally blind for ignoring jihad against oppression and secarcin acakade with foolishly.
@@mdmostakahmmed8460 শিয়াদের আকিদা ঠিক নেই এ কথা আল্লা বলেছেন নাকি মোল্লারা আপনি কি মিয়া জান্নাত জাহাম্মের টিকিট বেচেন
@@towhidprintingpress9758 শিয়াদের আকিদা ঠিক নেই এ কথা আল্লা বলেছেন নাকি মোল্লারা আপনি কি মিয়া জান্নাত জাহাম্মের টিকিট বেচেন
যারা মুসলিমদের বিভক্ত করে তাদের উপর আল্লাহর গজব নেমে আসুক 😡😡😡
❤
👍
যারা মুসলমানদের জেনে বুজে বিভক্ত করে তাদের উপর আল্লাহর গজব নেমে আসুক।
আকিদার ব্যাপারে কোন ছাড় নেই কিন্তু শত্রু ও মিত্রের ব্যাপারে আমরা এক থাকতে হবে এখন
চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন জনাব।
আপনাকে এতদিন খুব ভালো একজন আলেম ভাবতাম। এখন মনে হচ্ছে আপনি উগ্রবাদী
ভাই উনি উগ্রবাদী উনি মুসলমানদের ভিতরে একটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে উগ্রবাদী
এই মূর্খ, জাকির নায়েকের বিরোধিতা করেছিল । পৃথিবীতে নাকি সেই একমাত্র আলেম এবং তার কাছে কাফের বানানো মেশিন আছে!
আমাদের পরিচয় মুসলমান, ধর্ম ইসলাম। বাকী যা আছে সব নিজের স্বার্থে তৈরী।
নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনা কারী
মুসলিমদের মধ্যে আবার কিসের শিয়া কিসের সুন্নি সব চেয়ে বড় পরিচয় আমরা মুসলমান হযরত মোহাম্মদ সা: এর উম্মত এটাই বড় পরিচয়।
মুসলিম কাকে বলে?সংগা বলেন।শিয়ারা আবু বকর,ওসমান,ওমর (রা),আয়েশা (রা) এদেরকে কাফের বলে।তারা শুধু আলী (রা) এর পরিবারকে বিশ্বাস করে আর সবাইকে কাফের মনে করে।যারা এইসব সাহাবীদের কাফের বলে তারা মুসলিম হয় কিভাবে?ইব্রাহিম রাইসি কেমন তা জানি না। তবে যদি শিয়া হয় তাইলে তার পক্ষে নয়।
৭৩ দলের মধ্যে ১ দল জান্নাতি বাকী ৭২ দল জাহান্নামী।মুসলিম কত প্রকার আছে হাদিস কিছু ঘাটাঘাটি করিয়েন।শুধু তোতা পাখির মতো বসে থাইকেন না।
শিয়াদের আকীদা জানেন?
তারা সাহাবায় কেরামদের এবং আম্মাজান আয়শা(রা:) কি বলে জানেন??
❤❤
❤❤❤❤
বিদায় ইতিহাসের এক মহানায়কের আমরা তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি
😆😆😆😆😆😆
কিছু আলেম তারা ইসলাম কে ধংস করার মত কাজ করে যাবে। সারা বিশ্বে আলেম উলামা মূর্খ?? তারা কিছু জানে না, তাদের ফতোয়া নেই। যত ঝামেলা বাংলাদেশ।
শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।
প্রায় কিছু দুঃচরিত্রবান ব্যাক্তি এসব আকিদার ভুল ব্যাখ্যা এবং মিথ্যা চার করে থাকে।তাই ১২ ইমাম বিশ্বাসি শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা তুলে ধরলাম।
১/তৌহিদ: আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নাই। তিনি চিরন্তন। যার শুরু এবং শেষ কোনোটিই নেই। তার কোন আকার নেই। তিনি নিরাকার। এক কথায় বললে তিনি সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তাহার উর্ধে কিছু নেই।
2/নবুয়াত: হযরত মুহাম্মদ সাঃ হলেন সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল এবং নবী। তিনি সাঃ হলেন আল্লাহর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। সমগ্র মানবজাতির রহমত। তিনি মহামানব। এবং নিষ্পাপ। তার মাধ্যমে কখনো কোন ভুল ত্রুটি হতে পারে না। তিনি মূর্খ নন। বরং আল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত। তিনি কোন পৃথিবীর মানবের কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেননি। মোট নবীদের সংখ্যা 1 লক্ষ 24 হাজার। মতান্তর 2 লক্ষ 24 হাজার।
৩/ইমামত: নবুয়তের ধারা শেষ হওয়ার পর। যে ধারা কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে সেটি হল ইমামতের ধারা। মোট ইমাম 12 জন। তাদের প্রথমজন হল ইমাম আলী আঃ এবং শেষ জন হলেন ইমাম মাহদী আঃ। এরা সবাই নিষ্পাপ। হযরত মুহাম্মদ সা্ঃ কর্তৃক সম্প্রসারিত দ্বীন ইসলাম কে হেফাজত করাই উনাদের কাজ।
৪/কেয়ামত: শেষ বিচারের দিন। সেদিন প্রত্যেককেই তাদের নিজ নিজ কর্মফলের বিচার মহান আল্লাহ করবেন। এবং দুনিয়াতে কর্মের ফল হিসেবে জান্নাত এবং জাহান্নাম প্রদান করা হবে।
৫/পবিত্র কোরআন অবিকৃত: মহান আল্লাহ তার প্রিয় হাবিব এর উপর যে কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। তা বর্তমান পর্যন্ত অবিকৃত আছে। কোনরকম পরিবর্তিত হয়নি। এবং এটি কোরানের সবথেকে বড় মোজেজা।
আল্লাহর জন্য ইসলামের জন্য ইব্রাহিম রাইসি কে ভালোবাসি
ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে আমি শতবার হাজার বার তাহার জন্য দোয়া করবো, আল্লাহ ইব্রাহিম রাইসিকে জান্নাতের উচু মাকাম দান করুন।
Shia নাকি?
ঐ গন্ড মুর্খ তর ঐই ইরান শিয়া গোষ্ঠী যখন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে সরাসরি সৈন্য ও অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছিল লাখ লাখ মুসলমান হত্যা করার জন্য, তখন তুমি কই ছিলা? ঐই ইরানের সরাসরি মদদে সিরিয়ায় সুন্নী মুসলমানদের ওপর ভয়াবহ গণহত্যা সংগঠিত হয়েছিল। বিশ্বাস নায় তুই সিরিয়া যুদ্ধে ইরান শিয়াগোষ্ঠি রাশিয়ার গণহত্যার ইতিহাস পড় মুর্খ, আলেপ্পো, ইদলিব, পূর্ব গৌতা, সহ বিভিন্ন শহরে লাশের সারি পড়ে ছিল। ওও এগুলা কেমনে জানবা? দেখ তো বাংলাদেশের আবাল মিডিয়ার খবর। al jazeera president bashar al assad regime iran war crimes লেইখা সার্চ দেও। ১/ ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল মদদ দিচ্ছে আমেরিকা, ব্রিটেন। ২/ আর ঠিক তেমনি সিরিয়ায় দীর্ঘ বারো বছর শিয়া আসাদ সরকার দ্বারা গণহত্যা, মদদ দিচ্ছে ইরান, রাশিয়া, হিজবুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যে অশান্তির মূলে ১/ ইসরায়েল ২/ ইরান।
ভাই, শিয়া কারা, কেনো তাদরেকে শিয়া নামে ডাকে, তাদের আকিদা কি? একদম শুরু থেকে জানার চেষ্টা করুন, তারপর নাহয় কাউকে শিয়া বলে ডাইকেন,ধর্মের প্রকৃত সত্যকে জানার চেষ্টা করুন।
@@QuranRecitationZoneআপনাদের মত মানুষ থাকার কারণেই মুসলীম বিশ্ব এত পিছিয়ে। তারা যদি সিয়া হয় তাহলে ওদের হিসাব ওরা দিবে। কিন্তু মুসলীম দের জন্য উনি অনেক করসে এটা শিকার করতে হবে।উনার মত নেতাকে salute 🫡
আল্লাহ যেন উনাকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক
যার হাতে মুখে সিরিয়া ইরাকের শিশুদের রক্তে রঞ্জিত,আপনি তার জন্য কোটি বার দোয়া করুন, তার নামে জিকির জফেন তাতে আমাদের কি!
রাইসিকে বালোবাসি ফিলিস্তিনের মানুষের পাশে দারানোর জন্য।
উনি মুসলিম। এটাই হলো আসল কথা। উনি ইহুদি দের সাথে কঠোর মোকাবিলা করতেছিলো একমাত্র মুসলিম দের জন্য।।। তাই আমরা মুসলিম হয়ে তার জন্য দোয়া করতে পারি।।
তার মানে গোলাম আহমাদ কাদিয়ানিও জান্নাতে যাবে?
Are you Alim?
Uni Muslim na Karon shiara nobi kei mane na tader akida holo Ali ra kache Quran nazil hote niye Muhammad saw. er kache vule nazil hoiche.ami eitai bujhate chai apnake Amra unar mritu te dukhito kintu onar Jonno dua kora jabe na .
Right 👍
th-cam.com/video/jQJuygxejM0/w-d-xo.htmlsi=uQDEW2Bb6nMGzAvd
মহান নেতা ইব্রাহিম রাইসি শূন্যতা আমরা অনুভব করবো।
😂😂😂😂😂😂😂😂অ্অ্
😂
😂
abal kafer 😂😂
অজানা কথা জানলাম ধন্যবাদ আপনাকে ❤
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন
সৌদি আরব কিছু করছে ওইটা বলেন। এরা তো নিজেরা কিছুই করতে পারে না। আর আল্লাহর ঘর, আমার নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পা মুবারক যে শহরে পড়েছে, যেখানে আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রওযা ওই শহরে পশ্চিমা সংস্কৃতির শহর গড়ে তুলছে ওইটা কিছু বলেন। শিয়াদের আমরা সাপোর্ট করি না , কিন্তু ইরান হলো ইজরাইল এর যমদূত।
আপনার কথা ঠিক, ইরানের ইজরায়েলের জম।
এটাও ঠিক অন্যান্য সুন্নি দেশগুলো ফিলিস্তিনের জন্য তেমন কিছুই করেনি।
কিন্তু তার মানে এই না শিয়ারা মুসলিম হয়ে গেল। তারা সত্যিই কাফের।
আচ্ছা ইরান কি করছে বলেন তো?সারা জীবন তো ইরানী শিয়া গুলো মুখেই চাপাবাজি করে গেছে একটা প্রমাণ দেখান তো?
সৌদি ওহাবি এবং ইরানি শিয়া উভয়ই ইসলামের শত্রু
ঠিক বলেছেন
Right
এদের মত আলেমদের জন্য আজ ইসলাম বিভক্ত
جزاك الله خير الجزاء شيخ
রাইসির জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল
যে ফতোয়া গাঁজার মুসলমানদের কোন কাজে আসে না সে আপাতত ফতোয়া বন্ধ রেখে বরং যারা মুসলমানদের সাহায্য করেছে তাদেরকে উৎসাহিত করি এখন ফতোয়া দেওয়ার সময় না মুসলমানদের জীবন বাঁচাতে যাঁরা এগিয়ে এসেছে তাদেরকে সাপোর্ট করি
Right
ভাই এই হুজুর শিয়াদের নিয়ে মিথ্যা কথা বলে। আমি নিজে শিয়া মুসলিম। আমাদের কুরআন আর সুন্নিদের কুরআনে বিন্দুমাত্র পাথক্য নাই। যদি থাকে আমি নিজে কাফের। আমরা ও বিশ্বাশ করি কুরআন পরিবতন হয় নাই। আমরা কোন সাহবিকে গালি দেয় না। কাদিয়ানি শিয়া আর বার ইমামী শিয়া আলাদা। এ হুজুর তাও জানে না। শিয়ারা তাওহীদ, আদল, নবুয়ত, ইমামত ও কিয়ামত মানে। নামজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই মানে তাহলে কোন যুক্তিতে কাফের বলে। তাহলে আমিও তাকে কাফের বলতে পারি কারণ শিয়ারা কাফের না হলে তিনি কাফের। যখন কুরআন প্রতিযগিতা করতে যায় তখন তো কাফের হয় না। তখন ফতোয়া কৈই থাকে? হজ্জ করতে যায় যখন তখন ফতোয়া দেন না কেন যে কাফেরা মক্কাতে যায়তে পারবে না। এদের কারনে আজ আমাদের এই অবস্থা।
আপনাদের মনগড়া ফতোয়া আমরা মানি না আপনাদের নৈতিক চরিত্র এবং তাদের ইসলামী চিন্তা চেতনা নৈতিক চরিত্র এবং রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে তারা খুব ভালো আপনারা নিজেরাই তো একজন আরেকজনকে কাফের বলেন তাহলে আপনাদের কথা আমরা বিশ্বাস করবো কিভাবে আশা করি মুসলিমদের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করবেন না।
একজন মুসলিম হিসেবে হুজুরের কথায় অনেক কষ্ট পেলাম। হজুর আমাদের অনেক শ্রদ্ধাভাজন ব্যাক্তি। আল্লাহ সকল মুসলমানদের এক হওয়ার তৌফিক দান করুন। ইরান ইয়াহুদীদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনের পক্ষে যে ভূমিকা পালন করেছে সারাবিশ্বের মুসলমানা তা করতে পারেনি।
he is a beadob
আরে ভাই, তারা মুসলিম না শিয়া তারা, আবেগ দিয়ে ইসলাম চলে না।
শিয়া সম্পর্কে তুমি জানো,,,? ইরানি সবাই শিয়া মুসলিম,,, না জেনে হুদাই ফাল পাইরেন না,,
petrodollar er puppet huzur.
এক খানকীর পোলা তো মানুষের খায় আর ও নিজেও তো উগ্র, ওর কাছ থেকে কি আশা করা যায়?
আমি মন থেকে রাইসির জন্য দোয়া করি।
Allah apna k hedayet dan kruk r apnar purbo puruser moha vhul truti khoma koruk!
আল্লাহ পাক রাইসি কে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচু মাকাম নসিব করুক আমিন ছুম্মা আমিন।
আমিন
শিয়া সুন্নি আমরা সবাই মুসলিম এই জন্যই ইরানকে ভালোবাসি ইব্রাহিম রাইসি কে ভালোবাসে আল্লাহ উনাকে জান্নাত দান করুক আল্লাহ যেটা ভালো বোঝে সেটাই দান করুক
আপনি কাদিয়ানী নাকি।
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত নসিব করুন
Insha Allah 🤲🤲🤲
তোমরা শুধু ফতোয়া নিয়ে পড়ে থাকো?? তোমরা জীবনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারবা না????
তুমি খামেনীর পোলা
😅😅😂😂
😅😅😅😅😂
Tmi oder bepare ki jno
তুমি পারোনা রুখে দাড়াতে মুর্খ হাদারাম!
শিয়ারা মুসলমান আমরাও মুসলমান শিয়ারাও আল্লাহকে ভালোবাসে নবীজিকে ভালোবাসি আমরাও আল্লাহকে ভালোবাসি নবীজিকে ভালোবাসি শিয়ারা নবীজিকে অনুসরণ করে আমরা নবীজিকে অনুসরণ করি
ভাই শিয়ারা রসুল কে নবী মানেনা ওরা নবী মানে হয়রত আলী কে তা ছাড়া ওদের নামাজও আমাদের মত না আলাদা ওরা নামাজে সময় বুকে হাত বাধেনা হজে তাওয়াফে ওরা বলে লাববাইকা ইয়া আলী আপনি শিয়া নাম শোনছেন শিয়া লোকের সাথে চলেন নাই
শিয়ারা সাহাবিদের গালি দেয়,আপনিও কি গালি দেন?
আপনিও ঈসা (আ)কে মানেন। খ্রিস্টানরাও ঈসা (আ) কে মানে।আপনিও মুসা (আ) মানেন ইহুদিরাও মুসা (আ) কে মানে। তাহলে আপনার থেকে ইহুদি খ্রিস্টানরাই উত্তম।
পাগল আবেগি মুসলমান😂
ভাই এই হুজুর শিয়াদের নিয়ে মিথ্যা কথা বলে। আমি নিজে শিয়া মুসলিম। আমাদের কুরআন আর সুন্নিদের কুরআনে বিন্দুমাত্র পাথক্য নাই। যদি থাকে আমি নিজে কাফের। আমরা ও বিশ্বাশ করি কুরআন পরিবতন হয় নাই। আমরা কোন সাহবিকে গালি দেয় না। কাদিয়ানি শিয়া আর বার ইমামী শিয়া আলাদা। এ হুজুর তাও জানে না। শিয়ারা তাওহীদ, আদল, নবুয়ত, ইমামত ও কিয়ামত মানে। নামজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত সবই মানে তাহলে কোন যুক্তিতে কাফের বলে। তাহলে আমিও তাকে কাফের বলতে পারি কারণ শিয়ারা কাফের না হলে তিনি কাফের।
যারা রাইসির ব্যাপারে না জেনেই ফতোয়া দেয় তাদের মৃত্যু তে আমরা আলহামদুলিল্লাহ বলব
আমরা একজন মুসলিম নেতাকে হারালাম।আমার মনে হয় এই হুজুরের ইরান সম্পর্কে কোনো ধারনা নাই,মন গড়া কথা বলে গেলো
ওই খানকির পোলা জনগনের টাকায় চলে ওর এত চিন্তা কি?
😂😂😂
ভাই এইসব লেবাসধারী ধর্মব্যাবসায়ীদের কারনেই ইসলামের ভিত এতো নরবরে।
আমাদের দেশের আলেমগণ শুধু সমালোচনাই করতে পারে আর কিছুই জানেনা
মাথায়,,,,,,,, আছে আপনার,,,,
ধন্যবাদ ❤️
দেশের হাল সেজন্যই তো এতো সুন্দর,
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর সত্য বলেছেন
আপনার বক্তব্য সাথে সম্পুর্ন এক মত পোষণ করছি
আমাদের হুজুরদের আচরনগুলো কষ্টদায়।
আল্লাহ কাউকে কাফের,মুমিন, জান্নাতি,জাহান্নামী বলার দায়িত্ব দেন নাই,
এই দায়িত্ব অবশ্যই আল্লাহ কাওকে দেননি কিন্তু আল্লাহ নিজেই সেটা বলে দিয়েছেন মানুষকে যে , কোন ধরনের কোন আমলের লোক কাফের
এটাই তোমার মধ্যে আর আলেমদের মধ্যে পার্থক্য। এটা তুমি বুঝবে না।
Hare gadhar bacha Ora bolbena to karebolbe sala
তুমি বালা আল্লাহ তোমার হেদায়েত দান করুক
ভালোবাসি ইব্রাহিম রাইসিকে❤❤
ইব্রাহিম রাইসি ও আমিরাব্দুল্লাহিয়ান এবং মোমিনদের শাহাদত গাজার শহিদদের তুমি কবুল কর আল্লাহ ।
আমিন
শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।
প্রায় কিছু দুঃচরিত্রবান ব্যাক্তি এসব আকিদার ভুল ব্যাখ্যা এবং মিথ্যা চার করে থাকে।তাই ১২ ইমাম বিশ্বাসি শিয়া মুসলিম আকিদা সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা তুলে ধরলাম।
১/তৌহিদ: আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নাই। তিনি চিরন্তন। যার শুরু এবং শেষ কোনোটিই নেই। তার কোন আকার নেই। তিনি নিরাকার। এক কথায় বললে তিনি সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তাহার উর্ধে কিছু নেই।
2/নবুয়াত: হযরত মুহাম্মদ সাঃ হলেন সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল এবং নবী। তিনি সাঃ হলেন আল্লাহর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। সমগ্র মানবজাতির রহমত। তিনি মহামানব। এবং নিষ্পাপ। তার মাধ্যমে কখনো কোন ভুল ত্রুটি হতে পারে না। তিনি মূর্খ নন। বরং আল্লাহর শিক্ষায় শিক্ষিত। তিনি কোন পৃথিবীর মানবের কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেননি। মোট নবীদের সংখ্যা 1 লক্ষ 24 হাজার। মতান্তর 2 লক্ষ 24 হাজার।
৩/ইমামত: নবুয়তের ধারা শেষ হওয়ার পর। যে ধারা কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে সেটি হল ইমামতের ধারা। মোট ইমাম 12 জন। তাদের প্রথমজন হল ইমাম আলী আঃ এবং শেষ জন হলেন ইমাম মাহদী আঃ। এরা সবাই নিষ্পাপ। হযরত মুহাম্মদ সা্ঃ কর্তৃক সম্প্রসারিত দ্বীন ইসলাম কে হেফাজত করাই উনাদের কাজ।
৪/কেয়ামত: শেষ বিচারের দিন। সেদিন প্রত্যেককেই তাদের নিজ নিজ কর্মফলের বিচার মহান আল্লাহ করবেন। এবং দুনিয়াতে কর্মের ফল হিসেবে জান্নাত এবং জাহান্নাম প্রদান করা হবে।
৫/পবিত্র কোরআন অবিকৃত: মহান আল্লাহ তার প্রিয় হাবিব এর উপর যে কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। তা বর্তমান পর্যন্ত অবিকৃত আছে। কোনরকম পরিবর্তিত হয়নি। এবং এটি কোরানের সবথেকে বড় মোজেজা।
এই সময় গাজাবাসী সাথে যে সাহায্য সহযোগিতা করে পাশে থাকবে সে হচ্ছে মুসলিম কারণ দিনশেষে সবাই আল্লাহ এবং নবীকে মানে। রইসি সাহেব একজন মুসলিম সেটাই বড় পরিচয় আল্লাহ ভালো মন্দ বিচার করবে আমাদের বাংলাদেশের হুজুরা না ।
একদম ঠিক।এই গাঁজাখুরি হুজুরের কথা কে শোনে?
এতদিন পর আপনার একটা ভালো ফতোয়া দেখলাম।
হে মহান আল্লাহ তায়ালা উনাদেরকে বেহেশত বাসী করুন। আমিন।
হাসবো না কাদবো😂😂😂 শিয়ারা কি ইমান ওয়ালা? জান্নাতের চাবি হল ইমান।
রাইসিকে আল্লাহ যেন জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন