সবারই আলোচনা খুব সুন্দর এখানে আমার কিছু মতামত আছে ১. সজল সাহেব যা বললেন তা আমাদের বর্তমানের অন্দ হুজুরের কিছুই মানবেন না। ২. মোকতার আহমমদ কিছুই বললেন না শুধু সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ বলে আলবানী সাহেবকে যে ভাবে হাইলেট করলেন মনে হয় তিনি কাছে থাকলে আপাদমস্তক চুম্বন করতেন। ৩,আববাসি হুজুরের কথা গুলো মারমুখী ছিল। ৪, আব্দুল্লাহ সাহেব একটা কথা বললেন যে হুজুর পাক সাঃ কে মক্কা থেকে বাহির করে দিয়ে ছিলেন এটা কোন সরসথেকে পেলেন আমার মাথায় আসে না। হুজুর পাক সাঃ তো মক্কা বিজয় করেছিলেন। আলবানী সাহেবকি মুদিনা ইউনিভার্সিটি বিজয় করে ছিলেন।
কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক একটা হাদিস দেখান। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
সজল রোশান একজন চমৎকার বক্তা । অন্য যে কারো থেকে তার বক্তব্য শ্রোতাদের বেশি ভালো লাগবে । কিন্তু ভালো বক্তা হলেই সে সঠিক এটা যারা মনে করে তারা আসলে বোকার স্বর্গে বাস করে । কারণ এই সজল রোশান ইনিয়ে বিনিয়ে একটা মতাদর্শই প্রচার করে,আর তা হল হাদিস মানার দরকার নেই, কোরআন মানলেই চলবে । কিন্তু তার এই ধারণা শুধু ভুলই নয় , এটা সরাসরি ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের পরিপন্থী । কারণ কোরআন শরীফ বই আকারে পৃথিবীতে নাজিল হয় নাই। এটা আল্লাহ্ পাক তার রাসুলের কলবে ২৩ বৎসর ধরে ধাপে ধাপে নাজিল করেছেন । আর আমরা কোরআন শরীফের যাবতীয় শব্দ , যাবতীয় সূরা জানতে পেরেছি রাসুলের মুখ থেকে । মহান আল্লাহ্ তার রাসুলের উপর শুধু কোরআন শরীফ অবতীর্ণই করেন নি সেই সাথে তিনি জিব্রাইল ফেরেশতার মাধ্যমে সময়ে সময়ে কিভাবে এর আলোকে আমল করতে হবে তাও শিখিয়ে দিয়েছেন । তাই কোরআন শরীফের আলোকে আমল করতে হলে অবশ্যই আল্লাহ্র রাসুল কিভাবে আমল করতেন তা জানতে হবে এবং তিনি কি বিধি-নিষেধ আরোপ করেছেন তাও জানতে হবে । আর এগুলো অর্থাৎ রাসুলের সুন্নাহ সম্বন্ধে জানতে হলে সেগুলো যে পুস্তক সমূহে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে সেই সব পুস্তকগুলো (যা হাদিস নামে পরিচিত) পড়তে এবং জানতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি নিজেকে একজন প্রকৃত মুসলমান হিসেবে গড়ে তুলতে চান তাহলে আপনাকে আল্লাহ্র কোরআন অনুযায়ী রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক আমল করতে হবে । এখানে একটা প্রশ্ন সজল রোশানরা করেন যে হাদিস গুলো কি রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক লিপিবদ্ধ হয়েছে কিনা ? এর উত্তরে নিচ্ছিতভাবে বলা যায় সহি সিত্তাহ হাদিস গুলোর ( বুখারি , মুসলিম, তিরমিজি, আবু দাউদ , ইবনে মাজাহ , নাসায়ি ) প্রায় ৯০% থেকে ৯৫ % বিশুদ্ধ বলে ইসলামিক বেশিরভাগ স্কলাররা মত দিয়েছেন । এছাড়া তাদের পূর্বে যে সব তাবেইন এবং তাবে-তাবেইন গণ বিভিন্ন মতবাদ বা মাজহাবের প্রচলন করেছেন ( ইমাম আবু হানিফা, ইমাম শাফি, ইমাম মালেক , ইমাম হাম্বলি ) সেগুলোও রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেকই করা হয়েছিল । কারণ এগুলোর বেশিরভাগই রাসুল (সাঃ) ইন্তেকালের ১০০ থেকে ২০০ বৎসরের মধ্যেই করা হয়েছিল । আর তাই এগুলোর মধ্যে ভুলভ্রান্তি থাকার সম্ভবনা খুবই কম । বরং বর্তমান সময়ে এসে যারা হাদিসের নতুন নতুন তত্ত্ব দিচ্ছেন তাদেরই ভুল্ভ্রান্তি হওয়ার সমূহ সম্ভবনা রয়েছে । সেই হিসেবে নাসির উদ্দিন আল-বানির ব্যাখ্যায় ভুল্ভ্রান্তি থাকা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয় । পরিশেষে এইটুকুই বলবো , মাথা থাকলে তাতে ব্যাথা হতেই পারে তাই বলে মাথা কেটে ফেললে যেমন মানুষটির আর অস্তিত্ব থাকে না , ঠিক তেমনি হাদিস লিপিবদ্ধের ক্ষেত্রে কিছু ভুলত্রুটি থাকতেই পারে তাই বলে পুরো হাদিস বাদ দিয়ে শুধুমাত্র কোরআন শরীফ পড়ে নিজের মত করে বুঝে নিজের মত করে আমল করলে সেই মানুষটির আর মুসলিম পরিচয় থাকে না ।। আমি এই বিষয়ে বার বার সবাই কে এই জন্যই সতর্ক করছি কারণ আমরা সবসময় যারা খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলে তাদের কথাবার্তায় মোহিত হয়ে তারা যা বলে তা অন্ধের মত বিশ্বাস করতে থাকি । আর এই অন্ধ বিশ্বাস আমাদেরকে বিপদ্গামি করবে আর আমরা ঈমান হারিয়ে দোযখের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিপতিত হব । মহান আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জ্ঞান , বুদ্ধি, বিবেক এবং সঠিক বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা দান করুক যাতে আমরা কেউ নিজের অক্ষমতার কারণে অন্যের কু -যুক্তির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পথভ্রষ্টদের অন্তর্ভুক্ত না হই ......।। আমিন ।।
যারা সত্যমিথ্যা পার্থক্য করতে পারেনা তাদের জন্য বাড়াবাড়িতে যাওয়া হারাম।আর শেষ জমানায় ইমান টিকিয়ে রাখা আগুণের কয়লা হাতের তালুতে রাখলে যে কষ্ট, তারচেয়ে বেশি কষ্ট হবে।এটা রাসূল সঃ এর বাণী।জাযাকাল্লাহ
আলবানি নিজে হাদীস তৈরী করেনি বোখারী মুসলিম ও চার মাজহাব থেকে অনন্যা ছহি হাদীস থেকে সংগ্রহ করে কোরানের অনুবাদ ও তাফসির এর সাথে মিল রেখে আলাদা করেছিল। শুধু মাত্র। আলবানি ঘড়ির মেকার ছিল কিন্ত কোরানের ২৫ জন নবীই ছিল ভেড়া ছাগলের রাখাল। তাহলে আমরা কি রাখালের অনুসরন করবো না। নাকি আলবানি বিরুধিদের ফাজায়েলে আমাল আর জাল হাদীস গুলি মানবো উওর দিবেন
দুবাইতে আমি 35 বছর। পাকিস্তানীর দোকানে চাকুরী করেছি। তিনি ছিলেন নামাজি। একদিন সে আমাকে একটি সত্য ঘটনা বর্নণা করল। গল্পটি হল, তার ভাই দীর্ঘ দিন আমেরিকাতে ছিল।একদিন এক মুসলিম বন্ধু তাকে বহুদূরে নিয়ে মাটির নীচে একটি মাদ্রাসায় নিয়ে গেল, সেখানে সব 20 থেকে 40/45 বছরের মুসলিম, সবাই কোরান হাদীছ পড়ছে। কিন্তু সেটা খৃষ্টান মিশনারীরা চালাচ্ছে। এখান থেকে কোরান হাদীছ শিখে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করবে। তাকে সেখানে বর্তি হতে বলেছে। বিনিময়ে, বেতন থেকে 3/4 গুন বেশী দিবে এবং আমেরিকায় বাড়ি/গাড়ি দেবে। কিন্তু সে রাজি হয়নি। এসব খৃষ্টান ও ইহুদী মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে বিশ্বের নামী-দামী মসজিদ মাদ্রাসায় চাকুরী করছে। এদের মুল কাজ মুসলমানদের ঈমান হরণ করা। আজ তারা সাকসেস হচ্ছে।।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক একটা হাদিস দেখান। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
কে কাকে বের করে দিলো সেটাও দেখার বিষয় উত্তম অনুত্তমকে বের করে দিলো নাকি অনুত্তম উত্তমকে বের করে দিলো অবশ্যই সেটা দেখতে হবে !!!!! এক যুক্তি আর এক পালায় সবাইকে মাপা যায় না !!!
নাসিরউদ্দিন আলবানী সম্পর্কে বলতে গেলে সজল ভাই ও একই রকম কারণ কারোরই প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি নাই। সজল ভাই কথায় কথায় আলিয়া মাদ্রাসার উল্লেখ করেন। দয়া করে সজল ভাই এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ভাইগণ ঢাকা আলীয়ায় গিয়ে একটু সজল ভাই এর খোঁজ নেন। সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। সজল ভাই মুসলিমদের একজনের সমালোচনা করতে গিয়ে আর একজনকে একজায়গায় ভালো বললেও আর একজায়গায় সমালোচনা করেন। তিনি আসলে সবার সমালোচক নিজের বাদে। অন্যদের ধর্মব্যাসায়ী বলেন অথচ এই সমালোচনা আর ইসলাম নিয়ে বিতর্কের মাধ্যমেই তার নিজের বইএর মার্কেটিং করেন। এই কাজটাকে কী বলে তা সজল ভাই এর প্রশংসাকারীরাই জবাব দেবেন। প্রয়োজনের খাতিরে সজল ভাই বলেন হাদীস মানি, আসলে মানেন না। সমস্যা নাই। তিনি কুরআন মানেন, কিন্তু তা সম্পূর্ণ নিজের ব্যাক্ষায়। যেটা ওনার কথা এবং বইগুলোতে স্পষ্ট। উনি নাসির উদ্দিন এর সমালোচনা করতে গিয়ে বললেন তাবলীগের নামাজ রোজা কী ভুল? অথচ তাবলীগের পদ্ধতিতে নামাজ উনি নিজেই স্বীকার করেন না। উনার নামাজ বিষয়ক পূর্বের ভিডিওতে এটা স্পষ্ট। ইয়াং ছেলেরা ইসলাম সম্বন্ধে খুব কম জ্ঞান থাকায় জানার জন্য এবং আলেমদের সাথে তর্ক করার জন্য উনার বই পড়ছে কিন্তু জানার চেয়ে আরও ধর্ম থেকে সরে যাচ্ছে। এক লাইব্রেরীয়ান আমাকে উনার বই কেনার ব্যাপারে উৎসাহ দিলেন, বললাম ভাই আপনি একটু পড়ে দেখেন। পরে উনি তার বই রাখাই বন্ধ করে দিলেন। সজল ভাই অনেক গুছিয়ে এবং সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন ফলে অনেকেই ধোঁকা খায়। যাই হোক নাসির উদ্দিন আলবানী একজন আরবী ভাসী , নিজ ভাষায় হাদীসের বই গুলো পড়েছেন, গবেষণা করেছেন এবং বই লিখেছেন। বর্তমানে ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে একটা দীর্ঘ সময় যায় আরবী ভাষা শেখার পেছনে। এরপর প্রতিষ্ঠান ভেদে নির্ধারিত কিছু বই পড়ে শিক্ষা শেষ করে। আমি নাসিরউদ্দিন এবং সজল ভাই দুজন সম্পর্কে স্টাডি করেই মন্তব্য করলাম। সবশেষ কথা সবাই নিজেরা ইসলাম সম্পর্কে স্টাডি করুন। জানুন ,বোঝার চেষ্টা করুন। কারো সুন্দর কথায় ভুলেন না। কোরআন এর অনুবাদ পড়ুন, যদি কোন কারণে না মানেন তাও সিয়া ছিত্তার ছয়টি হাদীস গ্রন্থ পড়ুন। দুই একটা হাদীস পড়ে কোন একটি বই পড়ে সিদ্ধান্ত নেবেন না। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন এবং হেফাযত করুন।
দয়া করে সরল সোজা মানুষ গুলোকে ভুলের মধেৎ না ফেলে সিয়াছিত্তা হাদিসের আলোকে মানুকে চলা ও আমলের ববস্হা করে দিন না হয়তো আপনাদের আল্লহ্ র কাছে ভুলের মাসুল দিতে হবে।
বিবেকের তারনায় আপনি রাস্তা হারিয়েছেন। আর যারা সমর্থন করছেন তাদের বলছি ইবাদতের ক্ষেত্রে কমোন বিষয় গুলো হাদিসের সাথে মিলেয়ে নিন । হাদিসের বই গুলো এখন বাংলায় হাতের নাগালে তাই বিভ্রান্ত হবার সুযোগ নাই। যুগ বদলেছে তাই আলেফ, বে, তে ,ছে, পড়ার দিন শেষ এখন পড়বেন আলিফ, বা, তা, ছা । আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দিন।
@Bismillah874 ai ondho soytan!!! sajol Rosaner ondho onusari.!! Bukhari sorif chara r kono hadis grontho nai....?tui goru r tor mr.sajol rosan gorur baccha goru .. tora kokhonoy muslim hote parbi na....tora eahudi cristian der agent...
। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
আহলে হাদিস সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান ধর্মগুরু নাসিরুদ্দিন আলবানি সাহেব। সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের অনুসারী রা নাসিরুদ্দিন আলবানির নির্দেশনা মোতাবেক ধর্মকর্ম পালন করে। আল্লাহর হাদিস পবিত্র কুরআন মাজিদ এর কথা শুনলে সালাফি বিন ওহাবি দের গায়ে আগুন জ্বলে। সালাফি বিন ওহাবি রা ইসলাম ধর্ম এবং মুসলমানদের পিছনে উঠেপড়ে লেগেছে। ইনশাআল্লাহ সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের অনুসারী রা মুসলমানদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।
@@shamsulkhan4542 আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।যদি কেউ স্ব জ্ঞানে রাসুল সাঃ এর কোন হাদিস অস্বীকার করে সে কাফের। সে মুসলিম দাবি করার কোন অধিকার রাখেনা।যারা শুধু কুরআন মানে তারা আসলে কুরআনের একটি আয়াতও মানে না।তারা কাফের ও জাহান্নামি। আর যারাসালাফি তারা নাসির উদ্দীন আলবানীকে অনুসরণ করে না বরং তার কুরআন হাদিসের ওপর যে গভীর গবেষণালব্ধ মতামত সেটাকে কুরআন হাদিসের সাথে মিলিয়ে তারপর মানার চেষ্টা করে। বোঝার চেষ্টা করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ জ্ঞান দান করবেন।
লেবাস পরিচয় করে সে কোন দিকে ইংঙ্গীত করে, আর লেবাসের কথা কুরআনে আছে সুরা আরাফ, লেবাস তাকওয়া ওয়ালা হতে হবে মানে নবী সাঃ ও সাহাবিদের লেবাস, জ্ঞান তো সয়তানেরো ছিল
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
আমরা বিখ্যাত আলেমদের গালিগালাজ করি আর ভক্ত হলে আল্লাহর রাসুলের স্থানে জায়গা দেই।এর কোনটাই কাম্য নয়। ভুলের উর্দ্ধে কেউ নন।এরা সবাই দীনের জন্য অনেক কষ্ট করে হাদিস সংগ্রহ করেছেন। সবাইকে সম্মান করি,আব্বাসি হুজুর থেকে দূরে থাকি।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
নাসিরুদ্দিন আলবানি ফ্রান্সের মাটির তলার মাদ্রাসার ছাত্র থাকা অবস্থায় আব্বাসি হুজুর সেখানে শিক্ষকতা করতেন। সেই হিসাবে মাদ্রাসাটি এবং ছাত্র আলবানি কে চিনেন।
@@humayunkabir7878 নাসিরুদ্দিন আলবানি হলেন আহলে হাদিস সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান ধর্মগুরু। বর্তমানে উনার অনেক অনুসারী রয়েছে এই দেশে।ইদানীং অনেকেই ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে সালাফি বিন ওহাবি ধর্মে ধর্মান্তরিত হচ্ছেন। আব্বাসি মোল্লা নাসিরুদ্দিন আলবানির শিক্ষক হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
হাদিসকে যদি আপনি কোরআনের ব্যাখ্যা বলেন - তাহলে যে বিষয়ে কথা বলছেন সে বিষয়ে প্রথমে কোরআনের আয়াতের উল্লেখ না করে কেন আপনি হাদিস দ্বারা বিষয়টি আলোচনা করছেন? আপনি কার ব্যাখ্যা করছেন - মূল কথা বাদ দিয়ে? হাদিস তো হল ব্যাখ্যা আর কোরআন হল মূল কথা। যদি আপনি কোন বিষয়ে মূল কথা অর্থ্যাৎ কোরআনের উল্লেখ (Reference) না করে হাদিস দিয়ে বিষয়টি বুঝাতে যান, তবে বেশীর ভাগ সম্ভাবনা যে, আপনি ইসলামের ভুল জ্ঞান, ভুল তথ্য, ভুল সংবাদ, ভুল মতবাদ প্রচার করছেন? এ সকল ভুল জ্ঞান তথ্য সংবাদ মতবাদ প্রচার করার পিছনে ৪ টি উদ্দেশ্য থাকতে পারে - ১) ইচ্ছাকৃত ইসলামের নামে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা ২) অল্প বিদ্যাধারী হয়েও ইসলাম সম্পর্কে অনেক জানলেওয়ালা হিসাবে নিজেকে জাহির করা। ৩) অনিচ্ছাকৃত তবে ইসলামের স্বরূপ না বোঝার কারণের ফল ৪) ইসলামের বিরুদ্ধে বিশ্ব ষড়যন্ত্রের শিকার আপনি - প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে। কেন কোরআন বাদে হাদিসের উল্লেখ করে ইসলামের যে কোন বিষয়ে যে কোন আলোচনা করা উচিত নয় বা যারা করে তাদের বর্জন করা বয়কট করা অত্যন্ত জরুরী। আমি এখন মাত্র ১ টি উদাহরণ দিবো - ইমাম বোখারী (রহ:) তিনি ৫/৬ লক্ষ হাদিস জানতেন, তা হতে মাত্র সাড়ে সাত হাজার হাদিস তার গ্রন্থে সন্নিবেশিত করেছেন, তাহলে কি দাঁড়ালো - বাকী ৫ লক্ষ ৯২ হাজার ৫ শত হাদিসের ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত ছিলেন না সেগুলোর সহিহ শুদ্ধতার ব্যাপারে; এটা শুধু কেবল ইমাম বোখারী (রহ:) এর ক্ষেত্রে হয়েছে এমন নয়, অন্য হাদিস বেত্তাদের ক্ষেত্রেও একই রকম অবস্থা.. ইমাম বোখারী রহ: তিনি তাবে তাবে’ঈী যুগের মানুষ - সেই সময়ে হাদিসের নামে লক্ষ লক্ষ হাদিস ভূয়া হাদিস বিরাজমান ছিল; তাহলে কি তাদের ১১/১২ শত বৎসর পর, ইসলামের বিরুদ্ধে মহা ষড়যন্ত্র ও ধ্বংসযজ্ঞ কাল পর হাদিসের অবস্থান উন্নত হয়েছে? না আরো বেশী ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পরেছে? তাই আলেম উলামাসহ সমস্ত মুসলিমদের সাবধান সতর্ক হওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ করা যাচ্ছে যে, ইসলামের মূল উৎস কোরআন বাদ দিয়ে হাদিসের উল্লেখ করে ইসলামের কোন আলোচনা করা হতে বিরত থাকুন। এ ক্ষেত্রে মূল দর্শন কি হবে মুসলিমদের বিশেষ করে আলেম উলামাদের? কোরআন নাযিল হয়েছে ঘটনা প্রসঙ্গে - সে ঘটনায় হল নবীর সীরাত, তাই কোরআন হতে উল্লেখ করার সময় ঐ সময়ে নবীর সীরাত বলা মানে ঘটনাটি উল্লেখ করা মানে বাস্তব উদাহরণ পেশ করা। অসমাপ্ত, চলবে ইনশা আল্লাহ... শফিক জামিল ১/১৫/২৪ সোমবার অতি ভোর, নিই।
Vai Hadith e onek vul ache konta sothik seta janar jonno amader gobesona korte hobe apni jader name bollen tader o vul Hadith ache age ektu pore asun ar sojol Vai thik bolsen uni Hadith ke vul bolen nai uni bolsen je Hadith Quran er sathe mil be na se Hadith vul bujlen
বর্তমান বিশ্বের আলেম,এক,কাতারে আসবেনা,কারণ তাঁরা হাম,জনতাকে বোঝাতে,পারে,কিন্তুু,দুঃখের বিষয় হলো,এক,আলেম আর,এক,আলেম কে,বোঝাইবার,সকখমতা,রাখেনি, আমার,কথা হইল হাম,জনতা,নয়, বরং,আলেমদেরকে,স্রুতা,বানিয়ে অন্য আলেমে,ওয়াজ,করার দরকার তাহলেই আবার,সত্য উদঘাটন হবে সব,আলেম হয়েছে জালেম,তারা শুধু দল,তৈরী করে,আর,এটাই হইলো তাদের হিংসা প্রতিহিংসা
মিথ্যা বাদীরা চিরদিন মিথ্যাই বলবে। জনাব মোজাম্মেল হক সাহেব ও সজল রোশন দুজনেই হাদীস মানেন। অথচ তাদের নামে হাদিস না মানা মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়। এরা কি ধরনের মুসলমান আল্লাহ জানেন
shojol roshon ra oporay oporay Quraner proti mitta mohobbot dekhaia Rasuler Hadith oshikar koray Hadith ke Quran er bipokkhe dar koraia Islam abong Musolmander ke dhongsho korar kajay lipto.
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
একজন ইহুদী ভাল কোরান হাদীসের আলোচনা করতে পারে তাই বলে কি আমরা সাধারন মুসলমানরা ইহুদী আলেমকে অনুসরণ করতে পারি? অতএব ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে মুসলমানদের ভেবে চিন্তে ইলম অর্জন করা উচিত।
কোরআন নাযিল হয়েছে রাসুল সাঃ এর উপর। রাসুল সাঃ এর আনীত জীবন ব্যবস্থাই হাদীস। সেই হিসাবে কোরআনও হাদীস। সুতরাং হাদীস না মেনে কোরআন মানবেন, এটা একটা পরিপূর্ণ অজ্ঞতা ছাড়া আর কিছু না।
গবেষণা করতে হলে আরবী ভাষা, আরবী ব্যাকারণ,আরবী সাহিত্য সংস্কৃতি জানা জরুরী,নইলে কুরআন হাদিস নিয়ে গবেষণা করা সম্ভব না। সজল সাহেব উল্টো পাল্টা মত প্রকাশ করেন। ২/৪টা যুক্তি ঠিক থাকলেই সব জানা হয়ে যায় না
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলছেন আমাদের কাছে একটা জিনিস রেখে যাচ্ছি তা হচ্ছে আল্লাহর কুরআন। সজল রওশন ভাই বরাবর এই কুরআনের উপর আলোচনা করেন।আল্লাহ তায়ালা সজল রওশন ভাইয়ের জ্ঞানের মাধুর্যতা আরো বাড়িয়ে দিক যাতে করে বাংলাদেশ থেকে ধর্ম ব্যবসাটা কিছুটা হলেও কমে।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আমাদের যার কাছে। অর্থাৎ আমরা যে যা নিয়ে থাকি। যে বিশ্বাস ও আমল নিয়ে জীবন যাপন করি। এক কথায় কোরআনের সেই কথাই মনে পড়ে যায়ঃ كل حزب بما لديهم فرحون. প্রত্যেকেই প্রত্যেক দল উপদল যার কাছে যা আছে সে তা নিয়েই সন্তুষ্ট। কুরআনের সেই আলোকে আমাদের প্রত্যেকের কাছে মনমতো ব্যক্তির বক্তব্যই ভালো লাগবে। এমনিতেই সারা দুনিয়াতে ইখতিলাফ ও মতভেদে ভরে গেছে। তাই আমি নতুন করে কিছু বলতে চাচ্ছিনা। তবে আল্লাহ তায়ালার কাছে দুয়া করিঃ আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে হিদাইয়াত ও সঠিক পথ উন্মুক্ত করে দেনন।
সালামুন আলাইকুম। সঠিক কিতাব নির্বাচন করে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এমন একটা কথার বা তথ্যের উপর ইমান আনার পর আমল করতে হবে। যারা কুরআনের আয়াত বহির্ভূত বানানো কোন কিতাবের জ্ঞান অর্জন করে সেই কিতাব এর উপর ইমান এনে আমল করছেন তারা তো আল্লাহতায়ালার কিতাব অনুসারে আমল করছেন না। তারা ভ্রান্ত পথে আছেন।
Allah said in the Quran (Surah Al-Emran Ayata 31) - قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُورٞ رَّحِيمٞ (Meaning: (O Messenger!) Tell people: ‘If you indeed love Allah, follow me, and Allah will love you and will forgive you your sins. Allah is All-Forgiving, All-Compassionate.’). I think this video th-cam.com/video/9WcRD_-ySvQ/w-d-xo.html) has a clear idea about why Hadith / Sunnah of Prophet (SW) is important and mandatory for us to follow Islam correctly that I see. Allah Sent Quran to Prophet (SW) to show us in practical to get clear idea about Islam. Prophet Muhammad (SW) showed / guide us according to Quran. Life of the Prophet Muhammad (SW) / Sunnah of Prophet (SW) is the Practical Quran! We never ignore HIS Sunnah ! Without Sunnah of Prophet (SW), we are incomplete, I believe.
So many people comment in this platform the Qur'an and Hadis we should follow can anyone give any ayat where it's written in the Qur'an l am giving one ayat of AL Quran sura AL anam ayat no 16 please read every one who are following Hadis. Assalamualaikum wa Rahmatullah.
সজল ভাই, একদমই সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। নাসিরুদিদন আলবানির ।অথচ সেই সময়ের শতাব্দীর ভাষা পন্ডিত, নাশাসিবি র: এর বিরোধিতা করেছেন। নাসিরুদিদন আলবানির কোনো যোগ্যতা নেই। তিনিই নিজেই নকল এবং তার সমস্ত কাজো নকল।
এই সজল রোশান লোকটাকে, আপনাদের মত আলেম ওলামারা কেন যে আমলে নিয়ে তার সাথে বাহাছে যান বুঝি না। আপনাদের শিক্ষার মাঝে হয় ত্রুটি আছে নয়তো আধ্যাত্মিকতার অভাব আছে। হাদিসের বিরুদ্ধে কথা বলার দুঃস্বাহস দেখায় আর আপনারা তার সাথে বিতর্ক করে তার গুরুত্ব /পাবলিসিটি করেন।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
সজল রোশান নিঃসন্দেহে জ্ঞানী কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে জ্ঞানপাপী। উনি মানুষকে বিভ্রান্ত করে অনেক গুনাহের ভাগীদার হচ্ছেন। উনার উচিৎ আল্লাহর কাছে বেশী বেশী সিরাতুল মুস্তাকিমের পথ পাওয়ার দোয়া করা। উনি সঠিক রাস্তা পাননি এখনও।
হায়রে কপাল পুরা মুসলমান ইমাম আবু হানিফা কে মানতে নারাজ যে ইমাম তাবিইন আল্লাহর নাবির সাহাবি কয়েকজন কে দেখেছেন আর হাদিস ও নিয়েছেন। আর গতকালকের আলবানি যার জন্ম ১৯১৪ মৃত্যু ১৯৯৯ তিনার মতবাদকে মাঠায় নিয়ে চলে কপাল পোরা মানুষ। যে কেও নুন্যতম ইলিমের জ্ঞান থাকে সে কখনো সালাফি মাযহাব অনুসরণ করেনা। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
For your information, "Abu Lahab" was also "Ahle Bait e Rasul Sallallahu alaihe wa sallam. Do you know Sura Lahab ? So is that means Allah Subhanau wa ta'la also hostile towards Ahle Bait ? ASTAGFERULLAH. NAUJUBILLAH
@@aworan833 Please read from historical books about the evil deeds of Abdul Wahhab Nazdi & his followers in collaboration with British Empire. You will find narrative essay about the evil deeds of Wahhabi terrorists.
هو حائز على جائزة الملك فيصل العالمية في الدراسات الإسلامية.وأساتذته في العلم أبوه نفسه وصديق أبيه محمد سعيد البرهاني حيث درس عليه مراقي الفلاح في الفقه الحنفي. شذور الذهب في النحو .ومحمد بهجة البيطار في البلاغة.محمد راغب الطباخ في الحديث . نرجو الامتناع عن مثل هذه الأكاذيب و الخروطي يا عباسي حامي البدع و روشن.نسأل الله الهداية لنا ولجميع المسلمين.شاجول روشن ملحد،ومنكر الحديث.
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
ভাই আপনি কি কোরআন পড়েছেন ? যদি কোরআন পড়তেন তো কখনো এই কথা বলতেননা। কারণ হলো এই কথা বলার সাথে সাথে আপনি কোরআন অস্বীকার করলেন আর কোরআনের সাথে অন্য কিছু শরিক করলেন আর কোরআন আল্লাহর বাণী আপনি আল্লাহকেই অস্বীকার করলেন। আল্লাহ্ কোরআন কে পরিপূর্ণ সম্পূর্ণ বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে পরিস্কার ভাবে বর্ণনা করেছেন। এতে কোনো সন্দেহ নাই বলেছেন আল্লাহ্ আর আপনি আল্লাহর কথার বিরুদ্ধে গিয়ে বলছেন শুধুমাত্র কোরআন মানলে চলা যাবেনা। কোরআনে যা আছে তাই করতে হবে এর বেশি আপনাকে কে করতে বলেছে বুখারী গং????? আল্লাহ্ আমাদের সিলেবাস দিয়েছেন কোরআন কে কিন্তু আপনি যদি সিলেবাসের বাহিরে আমল করেন তো আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবেন। আল্লাহ্ বলেনেনি একবারও তোমরা বুখারী গংদের হাদীস অনুসরণ করবে। হাদীস কে আইন এবং শরিয়তের বিদান হিসাবে মেনে নিবে কোথাও আল্লাহ্ এই কথা বলেননি। কিসের ভিত্তিতে আপনি হাদীস মানবেন বলেন। কোরআন বলছে কোরআন সম্পূর্ণ বিস্তারিত এতে কোনো সন্দেহ নেই। তারপর আপনারা কেনো হাদীস মানবেন আল্লাহ্ বলেছেন হাদীস বর্ণনায় আমার চেয়ে সত্যিবাদি আর কে? আল্লাহ্ কোরআন কেও হাদীস বলেছেন সুতরাং কোরআন মানুন। সব আছে কোরআনে কোরআন মুসলিম উম্মাহ কে এক করে বুখারী গংদের হাদীস মুসলমানদের ভিবক্ত করেছে ধন্যবাদ
আপনার মত বলদ আমি আমার জীবনে দেখি নাই। আল্লাহ কোরআন ও রাসূলকে অনুসরণ করতে বলেছেন আর আপনি রাসুলের চাইতেও বেশি সবজান্তা সমসের মনে করেন নিজেকে। রাসুলের চাইতে আপনি কোরআন ভালো বুঝেন আল্লাহর রাসূল কোরআন বুঝতে পারেন নাই।
সবারই আলোচনা খুব সুন্দর এখানে আমার কিছু মতামত আছে
১. সজল সাহেব যা বললেন তা আমাদের বর্তমানের অন্দ হুজুরের কিছুই মানবেন না।
২. মোকতার আহমমদ কিছুই বললেন না শুধু সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ বলে আলবানী সাহেবকে যে ভাবে হাইলেট করলেন মনে হয় তিনি কাছে থাকলে আপাদমস্তক চুম্বন করতেন।
৩,আববাসি হুজুরের কথা গুলো মারমুখী ছিল।
৪, আব্দুল্লাহ সাহেব একটা কথা বললেন যে হুজুর পাক সাঃ কে মক্কা থেকে বাহির করে দিয়ে ছিলেন এটা কোন সরসথেকে পেলেন আমার মাথায় আসে না।
হুজুর পাক সাঃ তো মক্কা বিজয় করেছিলেন। আলবানী সাহেবকি মুদিনা ইউনিভার্সিটি বিজয় করে ছিলেন।
R8
আব্বাসী বরাবরই মারমুখী। উনি কোন সুন্নাহ ফলো করেন তাই জানতে ইচ্ছা করে। মানুষকে তুচ্ছ তাছসিললো করা তার স্বভাব। ফাটা কলসি বাজে বেশি।
apni nijay agay Qur'an abong Hadither shotik gyan orjon koren, taholay apnar matai shob kisu bujay ashbay. bujesen ?
"ondo hujur" kara ?
evavay dalao vavay kono proman sara "ondo hujur" bolay nijer oggota abong murkhotar bohi-prokash korlen.
ভাষায় বুঝা যায় কারা সঠিক আর কারা ভ্রান্ত আকিদার!একজন ভালো ও সঠিক আলেমের ভাষা হবে ভদ্র নম্র!
😱😱😱
কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক একটা হাদিস দেখান। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
to apnar roshan pir k follow korun. ingshallah tar sathei hashor hobe.
সজল রোশান একজন চমৎকার বক্তা । অন্য যে কারো থেকে তার বক্তব্য শ্রোতাদের বেশি ভালো লাগবে । কিন্তু ভালো বক্তা হলেই সে সঠিক এটা যারা মনে করে তারা আসলে বোকার স্বর্গে বাস করে । কারণ এই সজল রোশান ইনিয়ে বিনিয়ে একটা মতাদর্শই প্রচার করে,আর তা হল হাদিস মানার দরকার নেই, কোরআন মানলেই চলবে । কিন্তু তার এই ধারণা শুধু ভুলই নয় , এটা সরাসরি ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের পরিপন্থী । কারণ কোরআন শরীফ বই আকারে পৃথিবীতে নাজিল হয় নাই। এটা আল্লাহ্ পাক তার রাসুলের কলবে ২৩ বৎসর ধরে ধাপে ধাপে নাজিল করেছেন । আর আমরা কোরআন শরীফের যাবতীয় শব্দ , যাবতীয় সূরা জানতে পেরেছি রাসুলের মুখ থেকে । মহান আল্লাহ্ তার রাসুলের উপর শুধু কোরআন শরীফ অবতীর্ণই করেন নি সেই সাথে তিনি জিব্রাইল ফেরেশতার মাধ্যমে সময়ে সময়ে কিভাবে এর আলোকে আমল করতে হবে তাও শিখিয়ে দিয়েছেন । তাই কোরআন শরীফের আলোকে আমল করতে হলে অবশ্যই আল্লাহ্র রাসুল কিভাবে আমল করতেন তা জানতে হবে এবং তিনি কি বিধি-নিষেধ আরোপ করেছেন তাও জানতে হবে । আর এগুলো অর্থাৎ রাসুলের সুন্নাহ সম্বন্ধে জানতে হলে সেগুলো যে পুস্তক সমূহে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে সেই সব পুস্তকগুলো (যা হাদিস নামে পরিচিত) পড়তে এবং জানতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি নিজেকে একজন প্রকৃত মুসলমান হিসেবে গড়ে তুলতে চান তাহলে আপনাকে আল্লাহ্র কোরআন অনুযায়ী রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক আমল করতে হবে । এখানে একটা প্রশ্ন সজল রোশানরা করেন যে হাদিস গুলো কি রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক লিপিবদ্ধ হয়েছে কিনা ? এর উত্তরে নিচ্ছিতভাবে বলা যায় সহি সিত্তাহ হাদিস গুলোর ( বুখারি , মুসলিম, তিরমিজি, আবু দাউদ , ইবনে মাজাহ , নাসায়ি ) প্রায় ৯০% থেকে ৯৫ % বিশুদ্ধ বলে ইসলামিক বেশিরভাগ স্কলাররা মত দিয়েছেন । এছাড়া তাদের পূর্বে যে সব তাবেইন এবং তাবে-তাবেইন গণ বিভিন্ন মতবাদ বা মাজহাবের প্রচলন করেছেন ( ইমাম আবু হানিফা, ইমাম শাফি, ইমাম মালেক , ইমাম হাম্বলি ) সেগুলোও রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেকই করা হয়েছিল । কারণ এগুলোর বেশিরভাগই রাসুল (সাঃ) ইন্তেকালের ১০০ থেকে ২০০ বৎসরের মধ্যেই করা হয়েছিল । আর তাই এগুলোর মধ্যে ভুলভ্রান্তি থাকার সম্ভবনা খুবই কম । বরং বর্তমান সময়ে এসে যারা হাদিসের নতুন নতুন তত্ত্ব দিচ্ছেন তাদেরই ভুল্ভ্রান্তি হওয়ার সমূহ সম্ভবনা রয়েছে । সেই হিসেবে নাসির উদ্দিন আল-বানির ব্যাখ্যায় ভুল্ভ্রান্তি থাকা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয় । পরিশেষে এইটুকুই বলবো , মাথা থাকলে তাতে ব্যাথা হতেই পারে তাই বলে মাথা কেটে ফেললে যেমন মানুষটির আর অস্তিত্ব থাকে না , ঠিক তেমনি হাদিস লিপিবদ্ধের ক্ষেত্রে কিছু ভুলত্রুটি থাকতেই পারে তাই বলে পুরো হাদিস বাদ দিয়ে শুধুমাত্র কোরআন শরীফ পড়ে নিজের মত করে বুঝে নিজের মত করে আমল করলে সেই মানুষটির আর মুসলিম পরিচয় থাকে না ।। আমি এই বিষয়ে বার বার সবাই কে এই জন্যই সতর্ক করছি কারণ আমরা সবসময় যারা খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলে তাদের কথাবার্তায় মোহিত হয়ে তারা যা বলে তা অন্ধের মত বিশ্বাস করতে থাকি । আর এই অন্ধ বিশ্বাস আমাদেরকে বিপদ্গামি করবে আর আমরা ঈমান হারিয়ে দোযখের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নিপতিত হব । মহান আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে জ্ঞান , বুদ্ধি, বিবেক এবং সঠিক বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা দান করুক যাতে আমরা কেউ নিজের অক্ষমতার কারণে অন্যের কু -যুক্তির দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পথভ্রষ্টদের অন্তর্ভুক্ত না হই ......।। আমিন ।।
চমৎকার বলেছেন।
আমীন
❤❤❤❤❤❤❤❤
ভালো কথা।
বলদের বলদ বুখারীর বন্ধা। কয় কি?।
এরা ইসলামকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে,কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা বুঝা বড়ো মুশকিল হয়ে গেছে।আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝার রহমত দান করুক (আমিন)।
যারা সত্যমিথ্যা পার্থক্য করতে পারেনা তাদের জন্য বাড়াবাড়িতে যাওয়া হারাম।আর শেষ জমানায় ইমান টিকিয়ে রাখা আগুণের কয়লা হাতের তালুতে রাখলে যে কষ্ট, তারচেয়ে বেশি কষ্ট হবে।এটা রাসূল সঃ এর বাণী।জাযাকাল্লাহ
Deen Islam Islamer jaigai tik asay. apni nijay Qur'an abong Hadith poren
ASTAGFERULLAH, Islam tik asay, era Islam sere onno porjai cholay gese.
ফাজায়েলে আমল অনুসরণ করার জন্য সতর্ক হওয়া উচিত
শায়েখে ইস্রাইল আহালে ইহুদি আলবানির অনুসারিদের ব্যপারে আরো সাবধান হওয়া উচিত!!
আলবানি নিজে হাদীস তৈরী করেনি বোখারী মুসলিম ও চার মাজহাব থেকে অনন্যা ছহি হাদীস থেকে সংগ্রহ করে কোরানের অনুবাদ ও তাফসির এর সাথে মিল রেখে আলাদা করেছিল। শুধু মাত্র। আলবানি ঘড়ির মেকার ছিল কিন্ত কোরানের ২৫ জন নবীই ছিল ভেড়া ছাগলের রাখাল। তাহলে আমরা কি রাখালের অনুসরন করবো না। নাকি আলবানি বিরুধিদের ফাজায়েলে আমাল আর জাল হাদীস গুলি মানবো উওর দিবেন
দুবাইতে আমি 35 বছর। পাকিস্তানীর দোকানে চাকুরী করেছি। তিনি ছিলেন নামাজি। একদিন সে আমাকে একটি সত্য ঘটনা বর্নণা করল। গল্পটি হল, তার ভাই দীর্ঘ দিন আমেরিকাতে ছিল।একদিন এক মুসলিম বন্ধু তাকে বহুদূরে নিয়ে মাটির নীচে একটি মাদ্রাসায় নিয়ে গেল, সেখানে সব 20 থেকে 40/45 বছরের মুসলিম, সবাই কোরান হাদীছ পড়ছে। কিন্তু সেটা খৃষ্টান মিশনারীরা চালাচ্ছে। এখান থেকে কোরান হাদীছ শিখে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করবে। তাকে সেখানে বর্তি হতে বলেছে। বিনিময়ে, বেতন থেকে 3/4 গুন বেশী দিবে এবং আমেরিকায় বাড়ি/গাড়ি দেবে। কিন্তু সে রাজি হয়নি।
এসব খৃষ্টান ও ইহুদী মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে বিশ্বের নামী-দামী মসজিদ মাদ্রাসায় চাকুরী করছে। এদের মুল কাজ মুসলমানদের ঈমান হরণ করা। আজ তারা সাকসেস হচ্ছে।।
Khub Darun Story
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
আল্ কুরআন দিয়ে জীবন গঠন করা মানুষের দরকার।
Qur'an er modde Prophet Muhammad Sallallahu alaihe wa sallam ke uttom adorsho keno bolese ?
আপনি কী শুধু আল কোরআন নিয়েই জীবন গঠন করবেন ?
কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক একটা হাদিস দেখান। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
কে কাকে বের করে দিলো সেটাও দেখার বিষয়
উত্তম অনুত্তমকে বের করে দিলো নাকি
অনুত্তম উত্তমকে বের করে দিলো অবশ্যই সেটা দেখতে হবে !!!!!
এক যুক্তি আর এক পালায় সবাইকে মাপা যায় না !!!
হুমম
নাসিরউদ্দিন আলবানী সম্পর্কে বলতে গেলে সজল ভাই ও একই রকম কারণ কারোরই প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি নাই। সজল ভাই কথায় কথায় আলিয়া মাদ্রাসার উল্লেখ করেন। দয়া করে সজল ভাই এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ভাইগণ ঢাকা আলীয়ায় গিয়ে একটু সজল ভাই এর খোঁজ নেন। সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। সজল ভাই মুসলিমদের একজনের সমালোচনা করতে গিয়ে আর একজনকে একজায়গায় ভালো বললেও আর একজায়গায় সমালোচনা করেন। তিনি আসলে সবার সমালোচক নিজের বাদে। অন্যদের ধর্মব্যাসায়ী বলেন অথচ এই সমালোচনা আর ইসলাম নিয়ে বিতর্কের মাধ্যমেই তার নিজের বইএর মার্কেটিং করেন। এই কাজটাকে কী বলে তা সজল ভাই এর প্রশংসাকারীরাই জবাব দেবেন।
প্রয়োজনের খাতিরে সজল ভাই বলেন হাদীস মানি, আসলে মানেন না। সমস্যা নাই। তিনি কুরআন মানেন, কিন্তু তা সম্পূর্ণ নিজের ব্যাক্ষায়। যেটা ওনার কথা এবং বইগুলোতে স্পষ্ট। উনি নাসির উদ্দিন এর সমালোচনা করতে গিয়ে বললেন তাবলীগের নামাজ রোজা কী ভুল? অথচ তাবলীগের পদ্ধতিতে নামাজ উনি নিজেই স্বীকার করেন না। উনার নামাজ বিষয়ক পূর্বের ভিডিওতে এটা স্পষ্ট। ইয়াং ছেলেরা ইসলাম সম্বন্ধে খুব কম জ্ঞান থাকায় জানার জন্য এবং আলেমদের সাথে তর্ক করার জন্য উনার বই পড়ছে কিন্তু জানার চেয়ে আরও ধর্ম থেকে সরে যাচ্ছে। এক লাইব্রেরীয়ান আমাকে উনার বই কেনার ব্যাপারে উৎসাহ দিলেন, বললাম ভাই আপনি একটু পড়ে দেখেন। পরে উনি তার বই রাখাই বন্ধ করে দিলেন। সজল ভাই অনেক গুছিয়ে এবং সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন ফলে অনেকেই ধোঁকা খায়। যাই হোক নাসির উদ্দিন আলবানী একজন আরবী ভাসী , নিজ ভাষায় হাদীসের বই গুলো পড়েছেন, গবেষণা করেছেন এবং বই লিখেছেন। বর্তমানে ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে একটা দীর্ঘ সময় যায় আরবী ভাষা শেখার পেছনে। এরপর প্রতিষ্ঠান ভেদে নির্ধারিত কিছু বই পড়ে শিক্ষা শেষ করে। আমি নাসিরউদ্দিন এবং সজল ভাই দুজন সম্পর্কে স্টাডি করেই মন্তব্য করলাম। সবশেষ কথা সবাই নিজেরা ইসলাম সম্পর্কে স্টাডি করুন। জানুন ,বোঝার চেষ্টা করুন। কারো সুন্দর কথায় ভুলেন না। কোরআন এর অনুবাদ পড়ুন, যদি কোন কারণে না মানেন তাও সিয়া ছিত্তার ছয়টি হাদীস গ্রন্থ পড়ুন। দুই একটা হাদীস পড়ে কোন একটি বই পড়ে সিদ্ধান্ত নেবেন না। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন এবং হেফাযত করুন।
RòwsAN ĴEŴ
দয়া করে সরল সোজা মানুষ গুলোকে ভুলের মধেৎ না ফেলে সিয়াছিত্তা হাদিসের আলোকে মানুকে চলা ও আমলের ববস্হা করে দিন না হয়তো আপনাদের আল্লহ্ র কাছে ভুলের মাসুল দিতে হবে।
হাদীস ঃ বর্ণনা/কাহিনী/ঘটনা /Events
১ রসুল (স ঃ) এর হাদীস
২ আল্লাহর হাদীস
বিবেকের তারনায় আপনি রাস্তা হারিয়েছেন। আর যারা সমর্থন করছেন তাদের বলছি ইবাদতের ক্ষেত্রে কমোন বিষয় গুলো হাদিসের সাথে মিলেয়ে নিন । হাদিসের বই গুলো এখন বাংলায় হাতের নাগালে তাই বিভ্রান্ত হবার সুযোগ নাই। যুগ বদলেছে তাই আলেফ, বে, তে ,ছে, পড়ার দিন শেষ এখন পড়বেন আলিফ, বা, তা, ছা । আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝার তৌফিক দিন।
@Bismillah874
ai ondho soytan!!! sajol Rosaner ondho onusari.!!
Bukhari sorif chara r kono hadis grontho nai....?tui goru r tor mr.sajol rosan gorur baccha goru .. tora kokhonoy muslim hote parbi na....tora eahudi cristian der agent...
@Bismillah874 আপনি বলেন তো ভাই কুরআন প্রথম বই আকারে সংকলন করেন কে? বলতে পারলে আপনার কথার জবাব দেবো।
। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
আহলে হাদিস সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান ধর্মগুরু নাসিরুদ্দিন আলবানি সাহেব। সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের অনুসারী রা নাসিরুদ্দিন আলবানির নির্দেশনা মোতাবেক ধর্মকর্ম পালন করে। আল্লাহর হাদিস পবিত্র কুরআন মাজিদ এর কথা শুনলে সালাফি বিন ওহাবি দের গায়ে আগুন জ্বলে। সালাফি বিন ওহাবি রা ইসলাম ধর্ম এবং মুসলমানদের পিছনে উঠেপড়ে লেগেছে। ইনশাআল্লাহ সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের অনুসারী রা মুসলমানদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।
@@shamsulkhan4542 আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।যদি কেউ স্ব জ্ঞানে রাসুল সাঃ এর কোন হাদিস অস্বীকার করে সে কাফের। সে মুসলিম দাবি করার কোন অধিকার রাখেনা।যারা শুধু কুরআন মানে তারা আসলে কুরআনের একটি আয়াতও মানে না।তারা কাফের ও জাহান্নামি। আর যারাসালাফি তারা নাসির উদ্দীন আলবানীকে অনুসরণ করে না বরং তার কুরআন হাদিসের ওপর যে গভীর গবেষণালব্ধ মতামত সেটাকে কুরআন হাদিসের সাথে মিলিয়ে তারপর মানার চেষ্টা করে। বোঝার চেষ্টা করলে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ জ্ঞান দান করবেন।
লেবাস নয় জ্ঞান সব সময় জয়ী হয়।
তাহলে তুমি ল্যাংটা জাননেওয়ালা হবে??
@@MDMinhajMia-p3mআলেম কী জিনিস খায় না মাথায় দেয়?
লেবাস পরিচয় করে সে কোন দিকে ইংঙ্গীত করে, আর লেবাসের কথা কুরআনে আছে সুরা আরাফ, লেবাস তাকওয়া ওয়ালা হতে হবে মানে নবী সাঃ ও সাহাবিদের লেবাস, জ্ঞান তো সয়তানেরো ছিল
@@kazisarif9692 তোমাদের নিদির্ষ্ট লেবাসের বাইরেই ন্যাংটোর কথা মনে মড়ে কেন?
ভদ্রতা সুলভ যে কোন লেবাস বা পোশাক ইসলাম ধর্মের পোশাক, এই জন্য ধর্মের নামে কোন জাতীগত পোশাকে ইসলামের পোশাক বলে চালাইয়া দেওয়ার চেষ্টা করিয়েন না
সজল ভাই আপনি আল্লাহর অশেষ নিয়ামত
Petna.baj
হে আল্লাহ।
নাস্তিক ও মুশরিকদের হেদায়েত করুন
তুমি নিজেই তো নাস্তিক
আল্লাহ কি তোর চাকর তুই অর্ডার করিস? কিরে
@@maslam6404 কোনো,নাস্তিক এর,হেদায়েত নেই, আর,তুমি হেদায়েত করার জন্য দোয়া করার হুকুম কোথায়
পেয়েছ
@@MijanurRahman-bj2wf আমি তো দোয়া করি নাই।।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
আমরা বিখ্যাত আলেমদের গালিগালাজ করি আর ভক্ত হলে আল্লাহর রাসুলের স্থানে জায়গা দেই।এর কোনটাই কাম্য নয়।
ভুলের উর্দ্ধে কেউ নন।এরা সবাই দীনের জন্য অনেক কষ্ট করে হাদিস সংগ্রহ করেছেন।
সবাইকে সম্মান করি,আব্বাসি হুজুর থেকে দূরে থাকি।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
আল্লামা আব্বাসী সাহেবের বক্তব্য সুস্পষ্ট।
@@s.m.ashrafali2533 আব্বাসী সাহেব একজন অহংকারী মানুষ।
আলবানি কুন মাদ্রাসায় পড়েছে তা জাকির নায়েক কুন মাদ্রাসায় পড়েছে মাদ্রাসা আর লেবাসে আলেম হওয়া যায় না
কে বলছে এটা না দেখে, কি বলছে সেটা দেখুন।🇮🇳
❤ Jazaak Allahu Khairan brother Sajal Rowsham.
allah jeno hashorer moydane apnk roshan er sathe rakhe.
নাসিরুদ্দিন আলবানি ফ্রান্সের মাটির তলার মাদ্রাসার ছাত্র থাকা অবস্থায় আব্বাসি হুজুর সেখানে শিক্ষকতা করতেন।
সেই হিসাবে মাদ্রাসাটি এবং ছাত্র আলবানি কে চিনেন।
আলবানির মত ইহুদিদের দালাল তোদের বাপ, এর থেকে লজ্জার আর কি থাকতে পারে!!
@@humayunkabir7878 নাসিরুদ্দিন আলবানি হলেন আহলে হাদিস সালাফি বিন ওহাবি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান ধর্মগুরু। বর্তমানে উনার অনেক অনুসারী রয়েছে এই দেশে।ইদানীং অনেকেই ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে সালাফি বিন ওহাবি ধর্মে ধর্মান্তরিত হচ্ছেন। আব্বাসি মোল্লা নাসিরুদ্দিন আলবানির শিক্ষক হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
এনায়েতুল্লা আব্বাসী একজন সোজাসুজি অহংকারী জাহিল!
Sajal Vhai Is A Right.
আল্লাহ ভাল জানেন।
আব্বাসির মতো ডিজিটাল পির দের নিয়ে অনুসন্ধান করলে দেখা যেতে পারে সে নিজেই একজন ইহুদির এজেন্ট।
প্রমান দিন।পাইকারি লকব দিলে হবে না।
সজল স্যারের কথা এই সমস্ত সাহেবদের মগজে ঢুকবে না
তোমার মগজে ঢুকলে হবে
ইবলিশ ভর করলে যা হয় আপনার ও তাই হয়েছে 😂
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
@@sabbirhossen613আলবানির দালাল ইহুদিদের এজেন্ট এর থেকে ভালো কি বলবে!!
সজল ভাইকে ধন্যবাদ পরিচিত গন্ডির বাইরে ভাবার জন্য ইসলাম মানে শান্তি
সুন্নাহ ঃ নিয়ম/Rules/নীতি
১ রসুল ( স)ঃ সুন্নাহ
২ আল্লাহর সুন্নাহ
হাদিসকে যদি আপনি কোরআনের ব্যাখ্যা বলেন - তাহলে যে বিষয়ে কথা বলছেন সে বিষয়ে প্রথমে কোরআনের আয়াতের উল্লেখ না করে কেন আপনি হাদিস দ্বারা বিষয়টি আলোচনা করছেন?
আপনি কার ব্যাখ্যা করছেন - মূল কথা বাদ দিয়ে?
হাদিস তো হল ব্যাখ্যা আর কোরআন হল মূল কথা।
যদি আপনি কোন বিষয়ে মূল কথা অর্থ্যাৎ কোরআনের উল্লেখ (Reference) না করে হাদিস দিয়ে বিষয়টি বুঝাতে যান,
তবে বেশীর ভাগ সম্ভাবনা যে, আপনি ইসলামের ভুল জ্ঞান, ভুল তথ্য, ভুল সংবাদ, ভুল মতবাদ প্রচার করছেন?
এ সকল ভুল জ্ঞান তথ্য সংবাদ মতবাদ প্রচার করার পিছনে ৪ টি উদ্দেশ্য থাকতে পারে -
১) ইচ্ছাকৃত ইসলামের নামে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা
২) অল্প বিদ্যাধারী হয়েও ইসলাম সম্পর্কে অনেক জানলেওয়ালা হিসাবে নিজেকে জাহির করা।
৩) অনিচ্ছাকৃত তবে ইসলামের স্বরূপ না বোঝার কারণের ফল
৪) ইসলামের বিরুদ্ধে বিশ্ব ষড়যন্ত্রের শিকার আপনি - প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে।
কেন কোরআন বাদে হাদিসের উল্লেখ করে ইসলামের যে কোন বিষয়ে যে কোন আলোচনা করা উচিত নয় বা যারা করে তাদের বর্জন করা বয়কট করা অত্যন্ত জরুরী।
আমি এখন মাত্র ১ টি উদাহরণ দিবো - ইমাম বোখারী (রহ:) তিনি ৫/৬ লক্ষ হাদিস জানতেন, তা হতে মাত্র সাড়ে সাত হাজার হাদিস তার গ্রন্থে সন্নিবেশিত করেছেন,
তাহলে কি দাঁড়ালো - বাকী ৫ লক্ষ ৯২ হাজার ৫ শত হাদিসের ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত ছিলেন না সেগুলোর সহিহ শুদ্ধতার ব্যাপারে;
এটা শুধু কেবল ইমাম বোখারী (রহ:) এর ক্ষেত্রে হয়েছে এমন নয়, অন্য হাদিস বেত্তাদের ক্ষেত্রেও একই রকম অবস্থা..
ইমাম বোখারী রহ: তিনি তাবে তাবে’ঈী যুগের মানুষ - সেই সময়ে হাদিসের নামে লক্ষ লক্ষ হাদিস ভূয়া হাদিস বিরাজমান ছিল;
তাহলে কি তাদের ১১/১২ শত বৎসর পর, ইসলামের বিরুদ্ধে মহা ষড়যন্ত্র ও ধ্বংসযজ্ঞ কাল পর হাদিসের অবস্থান উন্নত হয়েছে? না আরো বেশী ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পরেছে?
তাই আলেম উলামাসহ সমস্ত মুসলিমদের সাবধান সতর্ক হওয়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ করা যাচ্ছে যে, ইসলামের মূল উৎস কোরআন বাদ দিয়ে হাদিসের উল্লেখ করে ইসলামের কোন আলোচনা করা হতে বিরত থাকুন।
এ ক্ষেত্রে মূল দর্শন কি হবে মুসলিমদের বিশেষ করে আলেম উলামাদের?
কোরআন নাযিল হয়েছে ঘটনা প্রসঙ্গে - সে ঘটনায় হল নবীর সীরাত, তাই কোরআন হতে উল্লেখ করার সময় ঐ সময়ে নবীর সীরাত বলা মানে ঘটনাটি উল্লেখ করা মানে বাস্তব উদাহরণ পেশ করা।
অসমাপ্ত, চলবে ইনশা আল্লাহ...
শফিক জামিল
১/১৫/২৪ সোমবার অতি ভোর, নিই।
Vai Hadith e onek vul ache konta sothik seta janar jonno amader gobesona korte hobe apni jader name bollen tader o vul Hadith ache age ektu pore asun ar sojol Vai thik bolsen uni Hadith ke vul bolen nai uni bolsen je Hadith Quran er sathe mil be na se Hadith vul bujlen
Vai Tui age ektu pora suna Kore ay
Sajal rowsan always contradictory ,I'll motivated individual. But his talking about nasiruddin Albany seems to be nearby TRUE
জনাব রওশন আল্লহ আপনাকে হেদায়েত দিন,,,,
ভাইকোমেনট কারী সজল কে হেদায়াত হওয়ার জন্য দোয়া না করে নিজের জন্যদোয়া করেন আর ভাবেন আমি কি।
@@mstfuljanbegum5750 আপনার জন্যও দোয়া করি, যেনো আপনিও হেদায়েতের উপর থাকেন
সরল পথের অনুসন্ধান করুন।নিজ ভাষায় কোরান বুঝতে শিক্ষুন।পথনির্দেশ পেয়ে যাবেন।
@@mstfuljanbegum5750 ফযরের নামায পড়ছেন? পড়লে সুন্নত ২ রাকাত যে পড়ছেন তা কুরআন মাজিদের কোন সুরার কোন আয়াতে আছে, একটু জানাবেন দয়াকরে।
Nije age bujhen Vai
হে আল্লাহ আমাদের সকল মুমিন মুসলমান ভাইদেকে সহি ভোঝ দান করুন । এবং সকল আলেমসমাজকে একই platforme আসার তৌফিক দান করুন আমিন আমিন আমিন
বর্তমান বিশ্বের আলেম,এক,কাতারে আসবেনা,কারণ তাঁরা হাম,জনতাকে
বোঝাতে,পারে,কিন্তুু,দুঃখের বিষয়
হলো,এক,আলেম আর,এক,আলেম
কে,বোঝাইবার,সকখমতা,রাখেনি,
আমার,কথা হইল হাম,জনতা,নয়,
বরং,আলেমদেরকে,স্রুতা,বানিয়ে
অন্য আলেমে,ওয়াজ,করার দরকার
তাহলেই আবার,সত্য উদঘাটন হবে
সব,আলেম হয়েছে জালেম,তারা
শুধু দল,তৈরী করে,আর,এটাই হইলো
তাদের হিংসা প্রতিহিংসা
Nasir uddin albani Soho tar aunu soron karira 100/ pothvurusto
তাহলে হাদিসের ফেতনা হতে ঈমান বাঁচিয়ে রাখা বড়ই কঠিন
Apni, kar kotha believe korlen? Sajol( Fitnahbaj)
Iman dhongsho kari se
Shale khobis.
আপনারে কেউ ফেতনার মধ্যে বেঁধে রাখে নাই যে আপনি বাঁচতে পাচ্ছেন না,, আপনি নেংটা হয়া ঘোড়েন আপনার দিকে কেউ ফিরেও তাকাবে না
আপনার ঈমান থাকলেতো রক্ষা করবেন।
গরীব জন্য তার কি মূল্য নেই, নাসিরুদ্দিন আল বানী মুসলিমদের গর্ব ❤
সজল রোশন যতই চমৎকার বক্তব্য দেয় তার বক্তব্যের মূল বিষয় হচ্ছে সে কুরআন মানে হাদিস মানে না। ব্যাপারটি সাংঘাদিক গুরুতর এবং সে পরিত্যাজ্য।
মিথ্যা বাদীরা চিরদিন মিথ্যাই বলবে। জনাব মোজাম্মেল হক সাহেব ও সজল রোশন দুজনেই হাদীস মানেন। অথচ তাদের নামে হাদিস না মানা মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়। এরা কি ধরনের মুসলমান আল্লাহ জানেন
tik kotha bolesen
ঠিক বলেছেন
shojol roshon ra oporay oporay Quraner proti mitta mohobbot dekhaia Rasuler Hadith oshikar koray Hadith ke Quran er bipokkhe dar koraia Islam abong Musolmander ke dhongsho korar kajay lipto.
shojol roshon ra Qur'an er opor vor koray Rasuler Hadith dongsho kortese
হাদিস সংকলিত হয়েছিল বহু বহু
বছর পরে। মনে রাখতে হবে, আল্লাহ পাক একমাত্র কুরআন সংরক্ষণের দায়িত্ব নিয়েছেন, অন্য গ্রন্থের নয় !?
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
এনায়েতউল্লাহ আব্বাসিকে আল্লাহ কবুল করুন। নারায়েআহলে রিসালাত।
🖤
মুফতী এনায়েতুল্লাহ আব্বসী সঠিক বলেছেন।
প্রকৃত মুসলমান সেই ব্যক্তি,যার মূখ ও হাতের অনিষ্ট হইতে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকে।(হাদিস)
হাঃ হাঃ হাঃ যে ব্যক্তি নিজেই নিজের নামের আগে ভূঁয়া ড্ক্টর উপাধী ব্যবহার করে সে আবার ভাল হয় কি করে???!!!!
একজন ইহুদী ভাল কোরান হাদীসের আলোচনা করতে পারে তাই বলে কি আমরা সাধারন মুসলমানরা ইহুদী আলেমকে অনুসরণ করতে পারি? অতএব ইলম অর্জনের ক্ষেত্রে মুসলমানদের ভেবে চিন্তে ইলম অর্জন করা উচিত।
অনুসরণ জ্ঞানীকে করতে হয় । আমরা মূর্খ আলেমকে অনুসরণ করি ।
আপনার মাথায় মগজ নাই ? থাকলে তা দিয়ে বুজে বুজে কুরান পড়েন , পথ পেয়ে যাবেন ।
কোরআন নাযিল হয়েছে রাসুল সাঃ এর উপর। রাসুল সাঃ এর আনীত জীবন ব্যবস্থাই হাদীস। সেই হিসাবে কোরআনও হাদীস। সুতরাং হাদীস না মেনে কোরআন মানবেন, এটা একটা পরিপূর্ণ অজ্ঞতা ছাড়া আর কিছু না।
আপনি কুরআনকে হাদিস বললেন ঠিক আছে আবার বললেন হাদিস না মানলে কুরআন মানা যাবেনা, আপনার মাথা ঠিক আছে তো?
@@hossainmohammad2515 Amar matha thik ache to Bhai. Apni tension niyen na.
@@mehrajahmed4644 apni tik kotha bolesen. Shojol Roshan ekhon bujlay hoy
@@mehrajahmed4644 Apnar kotha shunay asha kori shojol Roshan abong tar ondo voktora shotik pothay ashbay.
হাদিস আর সুন্নাহ ২ জিনিস আর আহলেহাদিছ ও আহলুসসুননাহ ওয়াল জামাআহ ২ জিনিস
Nasir Uddin Alane IB Na Thameya Mododi PontiAra KAFAR 100% Ara Abdul Wahab Najdir Gusti Ara KAFAR Amin
এনায়ত উল্লাহ আববাসী টিক আছেন
শুধু বিশ্বরোড দিয়ে কী বাড়ি যেতে পারবেন?
ছোট ছোট রাস্তা দিয়েও বাড়ি যেতে হয়।
তাই মাজহাব ৪ টি।
Amra bisshoroad er upor die jabo inshallah.
National poet of Bangladesh Kazi Nazrul Islam didn't have any formal education.
সজলের কথা শুনে সময় নষ্ট করার সময় নাই।
কিচ্ছা কাহিনী শুনার সমায় আছে তো ?
শয়তান তো অনেক কিছু বলতে পারে ভাই
Dowa kori Abdullah vai ar jonno
Ameen
@@Infozonebnশায়েখে ইস্রাইল আহালে ইহুদি আলবানির অনুসারিদের উপর আল্লাহর লানত!!
সজল রোশনের গবেষণা ধর্মী আলোচনা আমরা বাঙ্গালী জাতির বুঝা কঠিন
গবেষণা করতে হলে আরবী ভাষা, আরবী ব্যাকারণ,আরবী সাহিত্য সংস্কৃতি জানা জরুরী,নইলে কুরআন হাদিস নিয়ে গবেষণা করা সম্ভব না।
সজল সাহেব উল্টো পাল্টা মত প্রকাশ করেন।
২/৪টা যুক্তি ঠিক থাকলেই সব জানা হয়ে যায় না
@@isratdipa25 Vai tini Quran Hadith diye kotha bolen
@@MunnaHossain-cw7mu সে হাদিস মানে না আবার হাদিস দিয়ে কথা বলে হা হা
Apni ki Varotio? Varotrt bangla vasira bangali R Bangladesh er Bangla vasira Bangladeshi. Amader Jatiota Bangladeshi 🇧🇩 .
@@MunnaHossain-cw7mu তিনি নিজেই তো হাদিস মানেন না।অন্ধ অনুসারী হলে যা হয়
আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলছেন আমাদের কাছে একটা জিনিস রেখে যাচ্ছি তা হচ্ছে আল্লাহর কুরআন। সজল রওশন ভাই বরাবর এই কুরআনের উপর আলোচনা করেন।আল্লাহ তায়ালা সজল রওশন ভাইয়ের জ্ঞানের মাধুর্যতা আরো বাড়িয়ে দিক যাতে করে বাংলাদেশ থেকে ধর্ম ব্যবসাটা কিছুটা হলেও কমে।
Mr Sojal Rosan o tar onusarigon sorasori iblish soytan..
@@AbdulHannan-cb6rh গণ্ডমূর্খ অন্তত পড়ালেখা করে দেখ ভেড়ার পালের মতো পিছনে পিছনে দৌরাস না।
সজল সাহেব খুব ভাল আলোচনা করেছেন ধন্যবাদ
হাদীস যদি কুরআনের ব্যাখ্যা হয়, তাহলে তো হাদীস কুরআনের সাংঘর্ষিক হবে না।
সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে আমাদের যার কাছে।
অর্থাৎ আমরা যে যা নিয়ে থাকি।
যে বিশ্বাস ও আমল নিয়ে জীবন যাপন করি।
এক কথায় কোরআনের সেই কথাই মনে পড়ে যায়ঃ
كل حزب بما لديهم فرحون.
প্রত্যেকেই প্রত্যেক দল উপদল যার কাছে যা আছে সে তা নিয়েই সন্তুষ্ট।
কুরআনের সেই আলোকে আমাদের প্রত্যেকের কাছে মনমতো ব্যক্তির বক্তব্যই ভালো লাগবে।
এমনিতেই সারা দুনিয়াতে ইখতিলাফ ও মতভেদে ভরে গেছে।
তাই আমি নতুন করে কিছু বলতে চাচ্ছিনা।
তবে আল্লাহ তায়ালার কাছে দুয়া করিঃ
আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে হিদাইয়াত ও সঠিক পথ উন্মুক্ত করে দেনন।
Sothik poth kholay ache. Sothik vabe grohon korley holo.
ভাই কার কোন বক্তব্য কোথায় লাগাইছেন
মাশাআল্লাহ... আনেক সুন্দর আলোচনা... জাঝাকাল্লাহ খায়ের
সালামুন আলাইকুম। সঠিক কিতাব নির্বাচন করে জ্ঞান অর্জন করতে হবে এমন একটা কথার বা তথ্যের উপর ইমান আনার পর আমল করতে হবে। যারা কুরআনের আয়াত বহির্ভূত বানানো কোন কিতাবের জ্ঞান অর্জন করে সেই কিতাব এর উপর ইমান এনে আমল করছেন তারা তো আল্লাহতায়ালার কিতাব অনুসারে আমল করছেন না। তারা ভ্রান্ত পথে আছেন।
Quraner opor mohobbot dekhaia Hadith oshikar koray shoytani agenda bastobaito koray Islam dongsher chesta korben na.
সজল সাহেব ভালো বলেছেন,
হক্কানি আলিম জারা তাদের কথা কখনো
মিষ্টি হবেনা তিতা লাগবে
জার কথা তিতা লাগবে বুজবে সেই হক্কানি আলিম
কারন সত্য কখনো মিষ্টি হয়না
Allah said in the Quran (Surah Al-Emran Ayata 31) - قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُورٞ رَّحِيمٞ (Meaning: (O Messenger!) Tell people: ‘If you indeed love Allah, follow me, and Allah will love you and will forgive you your sins. Allah is All-Forgiving, All-Compassionate.’). I think this video th-cam.com/video/9WcRD_-ySvQ/w-d-xo.html) has a clear idea about why Hadith / Sunnah of Prophet (SW) is important and mandatory for us to follow Islam correctly that I see. Allah Sent Quran to Prophet (SW) to show us in practical to get clear idea about Islam. Prophet Muhammad (SW) showed / guide us according to Quran. Life of the Prophet Muhammad (SW) / Sunnah of Prophet (SW) is the Practical Quran! We never ignore HIS Sunnah ! Without Sunnah of Prophet (SW), we are incomplete, I believe.
Curious to know, do you worship Prophet Muhammad?
আলহামদুলিল্লাহ,,,,, আপনার এতো সুন্দর একটি কমেনটের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ,, জাযাকাল্লাহ খায়রান ফিদদুনয়া ওয়াল আ-খিরা
আসলে সুননাত ওয়াল জামাআত জিন্দাবাদ ❤
So many people comment in this platform the Qur'an and Hadis we should follow can anyone give any ayat where it's written in the Qur'an l am giving one ayat of AL Quran sura AL anam ayat no 16 please read every one who are following Hadis. Assalamualaikum wa Rahmatullah.
সজল ভাই, একদমই সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। নাসিরুদিদন আলবানির ।অথচ সেই সময়ের শতাব্দীর ভাষা পন্ডিত, নাশাসিবি র: এর বিরোধিতা করেছেন। নাসিরুদিদন আলবানির কোনো যোগ্যতা নেই। তিনিই নিজেই নকল এবং তার সমস্ত কাজো নকল।
নাসির উদ্দীন আলবানীর ব্যাপারে আব্বাসী হুজুরের বক্তব্য অশোভনীয়
আববাসী একটা বেয়াদব। আববাসী জ্ঞানী কিনতু এই জ্ঞান দারা সাধারণ মুসলিমগনকে বিভ্রান্ত করেন। পীর মাজারী,ধর্ম বেবসায়ী। এগুলোকে আলেম বলা যায় না।
Sojol vi allah apnake hafajot koruk lomba jibon dan koruk amin
রৌসন সাহেব ঠিক বলেছেন। আর আব্বাসী হুজুর ও সঠিক বলেছেন।
MASHA-ALLAH. Sheikh Abdullah bin Abdur Razzak's speech was very informative.
🤔
রাজ্জাক সাহেবরা ইহুদিদের দালাল আমার এমন মনে হয়
এই সজল রোশান লোকটাকে, আপনাদের মত আলেম ওলামারা কেন যে আমলে নিয়ে তার সাথে বাহাছে যান বুঝি না। আপনাদের শিক্ষার মাঝে হয় ত্রুটি আছে নয়তো আধ্যাত্মিকতার অভাব আছে। হাদিসের বিরুদ্ধে কথা বলার দুঃস্বাহস দেখায় আর আপনারা তার সাথে বিতর্ক করে তার গুরুত্ব /পাবলিসিটি করেন।
বক্তার বক্তব্যের মধ্যে মাধুর্য থাকাটা স্বাভাবিক।কিন্তু আব্বাসী বাবুর কথাবার্তার ধরন আতঙ্কজনক।
আব্বাসীর আসল নাম এনায়েতুল্লা ইবলিশী । মানুষে মানুষে কাটাকাটি কোরে মরবে আর এই ইবলিশ হেলিকপ্টার চড়ে বেড়াবে ।
সজল রোশান ভ্রান্ত পথে আছে
Evidence?
Shojol Bhai onek gayani. Allah take hafajot koriben
😂😂😂পাগল
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
চমৎকার বিশ্লেষণ
Thanks
Albany ia a Biggest fitna. My Allah 🙏 save Muslim ummh from all fitna baz.
আল্লাহ ইলম উঠিয়ে নিয়েছেন। আই বর্তমানে আর কোন আলেম অবশিষ্ট নাই।
তাহলে যে কোন সময় কেয়ামত তাই না? আলেম ছাড়া মানুষ ধীরে ধীরে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে!
apni tik asen to ? naki apnakeo kothaio otaia nia gese ? apni obo-shishto asen to ? 😅😂😃
@@Infozonebnআলেম যদি বাটপার হয় তাহলে না থাকাই উত্তম!!
আব্বাসী হুজুরের চেয়ে কেউ বেশী জানে তা তিনি মানতে পারেন না। উনার ধারনা উনিই সর্বশ্রেষ্ঠ আলেম। উনার উপদেশ কেউ নাই। 😮
সজল রোশান নিঃসন্দেহে জ্ঞানী কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে জ্ঞানপাপী। উনি মানুষকে বিভ্রান্ত করে অনেক গুনাহের ভাগীদার হচ্ছেন। উনার উচিৎ আল্লাহর কাছে বেশী বেশী সিরাতুল মুস্তাকিমের পথ পাওয়ার দোয়া করা। উনি সঠিক রাস্তা পাননি এখনও।
ঠিক.....…
Right
আলবানি(রহ:) ঘড়ি মেকানিক হয়েও কেমনে এতো বড় ঘবেষক হলেন-? নিশ্চয় আাল্লাহ কুদরত তাই তার সবকিছু আল্লাহ প্রদত্ত-!!!
সত্যি?
আব্বাসী জিন্দাবাদ
বুঝলাম আপনার কথা কিন্তু নবীর সুন্নত জানতে ১০০ থেকে ২০০ বছর লাগলো কেন কেন এই ওই সময় লিপিবদ্ধ করা হলো না
রসুন সাহেব আল্লাহ যেন আপনাকে হেদায়েত দান করুক
ঠিক বলেছেন ভাই
হায়রে কপাল পুরা মুসলমান ইমাম আবু হানিফা কে মানতে নারাজ যে ইমাম তাবিইন আল্লাহর নাবির সাহাবি কয়েকজন কে দেখেছেন আর হাদিস ও নিয়েছেন। আর গতকালকের আলবানি যার জন্ম ১৯১৪ মৃত্যু ১৯৯৯ তিনার মতবাদকে মাঠায় নিয়ে চলে কপাল পোরা মানুষ। যে কেও নুন্যতম ইলিমের জ্ঞান থাকে সে কখনো সালাফি মাযহাব অনুসরণ করেনা। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
জন্ম দীয়া কোনো কথা নাই
কার কথা কোরান হাদীসের সবচেয়ে কাছাকাছি তারটাই মানা উচিৎ
we all need to be careful of people like Mozammel and Shajol Roshan and others who try and lead the people to astray
InshaAllah
মোজাম্মেল হক ও সজল রোশন এরা উভ ই
@@zahangiralam319 ji, oder problem hosse ora Qur'an ke Allahr Rasul Sallallahu alaihe wa sallam thekeo ektu beshi bujay felese.
@@zahangiralam319 Onara Prophet Sallallahu alaihe wa sallam thekeo Qur'an er proti beshi mohobbot prokash kortese.
@@aworan833Vai Tui ektu kotha kom bol tar kotha vul Hoye kont sothik seta bol na bolte na parle chup thak
রাষ্ট্রিয় সহায়তায় কী হতে পারে তা সজল সাহেব ভালো বলেছেন।
। হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
সজল রোশন ভাই যা বলছেন কোরআন থেকে কথা বলেন নিশ্চয়ই ওনাদের আলোচনা খুব সুন্দর বর্তমান আলেম-ওলামাদের মত চিনলে কথা বলে না এখানেই তো তার ভদ্রতা বুঝা যায়
Vodrobeshi.....
সব শেষে বুঝলাম সজল রওশন ভাই-ই সঠিক। তার কথা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও চমৎকার।
🤔
সহমত পোষণ করছি
repairing watch isn't HARAM in Islam.
অসাধারণ বলেছেন।
দোয়া এবং শুভকামনা রইল খুবই সুন্দর যুক্তিযুক্ত আলোচনার জন্য
থ্যাংকস
মোখতারের মতো আবদুল্লাহ।
এরা। ইসলামকে কলুষিত করতাছে।
রশন একজন আলেম।
Saudi dynasty is so similar to Omayyad dynasty. They are genetically hostile to Ahle Bait E Rasul (sm)
Really?
Please, mention specifically what they did.
Please, explain what are you trying to mean by " (sm) " ? 😃😁😂
For your information, "Abu Lahab" was also "Ahle Bait e Rasul Sallallahu alaihe wa sallam.
Do you know Sura Lahab ? So is that means Allah Subhanau wa ta'la also hostile towards Ahle Bait ?
ASTAGFERULLAH. NAUJUBILLAH
@@aworan833 Please read from historical books about the evil deeds of Abdul Wahhab Nazdi & his followers in collaboration with British Empire. You will find narrative essay about the evil deeds of Wahhabi terrorists.
هو حائز على جائزة الملك فيصل العالمية في الدراسات الإسلامية.وأساتذته في العلم أبوه نفسه وصديق أبيه محمد سعيد البرهاني حيث درس عليه مراقي الفلاح في الفقه الحنفي. شذور الذهب في النحو .ومحمد بهجة البيطار في البلاغة.محمد راغب الطباخ في الحديث . نرجو الامتناع عن مثل هذه الأكاذيب و الخروطي يا عباسي حامي البدع و روشن.نسأل الله الهداية لنا ولجميع المسلمين.شاجول روشن ملحد،ومنكر الحديث.
সজল রোশান সাহেব এর বক্তব্য সমর্থন করি।
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। মুসলিম নয়
হাদিস অস্বীকার কারী কাফের। সে তো মুসলিমই না।তার সাথে আবার কথা কিসের। এটা এখান থেকে ৫০ বছর আগে নামগন্ধ ও ছিলো না।স পূর্ব থেকে ইসলামে কিছু বিষয়ে ইখতিলাফ আছে কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলো একই। হাদিস মানা যাবে না এমন মতবাদ ইসলামে কখনো ছিলইনা যদি থাকতো তাহলে এর পূর্বসূরি একটা না একটা দল থাকতো।আর রাসুল সাঃ এর ভবিষ্যৎবাণী আছে যে এক সময় এমন একটা দল বের হবে। সুতরাং নতুন করে ইসলামে যা আসবে তা হলো ফিতনা।আর এই হাদিস অস্বীকার কারীরা নিঃসন্দেহে কাফের। তাদের সাথে ছেলে বা মেয়ে বিয়ে দেওয়াও জায়েজ নয়। এটা বুঝতে বড় পণ্ডিত হওয়ারও দরকার হবেনা।
Marhaba Marhaba Marhaba Subahanallah 🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
শুধু কুরআন মেনে কখনই চলা যাবে না | কারণ কুরআনে সব নেই | নামাজ আছে , কিভাবে পড়তে হবে ---তা বলা নেই
খানকির পোলা এখনই ভাগ এখান থেকে
ভাই আপনি কি কোরআন পড়েছেন
?
যদি কোরআন পড়তেন তো কখনো এই কথা বলতেননা।
কারণ হলো এই কথা বলার সাথে সাথে আপনি কোরআন অস্বীকার করলেন আর কোরআনের সাথে অন্য কিছু শরিক করলেন
আর কোরআন আল্লাহর বাণী
আপনি আল্লাহকেই অস্বীকার করলেন।
আল্লাহ্ কোরআন কে পরিপূর্ণ সম্পূর্ণ
বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে
পরিস্কার ভাবে বর্ণনা করেছেন।
এতে কোনো সন্দেহ নাই বলেছেন আল্লাহ্ আর আপনি আল্লাহর কথার বিরুদ্ধে গিয়ে বলছেন শুধুমাত্র কোরআন মানলে চলা যাবেনা।
কোরআনে যা আছে তাই করতে হবে
এর বেশি আপনাকে কে করতে বলেছে
বুখারী গং?????
আল্লাহ্ আমাদের সিলেবাস দিয়েছেন কোরআন কে
কিন্তু আপনি যদি সিলেবাসের বাহিরে আমল করেন তো আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবেন।
আল্লাহ্ বলেনেনি একবারও তোমরা বুখারী গংদের হাদীস অনুসরণ করবে।
হাদীস কে আইন এবং শরিয়তের বিদান হিসাবে মেনে নিবে কোথাও আল্লাহ্ এই কথা বলেননি।
কিসের ভিত্তিতে আপনি হাদীস মানবেন বলেন।
কোরআন বলছে কোরআন সম্পূর্ণ বিস্তারিত এতে কোনো সন্দেহ নেই।
তারপর আপনারা কেনো হাদীস মানবেন
আল্লাহ্ বলেছেন
হাদীস বর্ণনায় আমার চেয়ে সত্যিবাদি আর কে?
আল্লাহ্ কোরআন কেও হাদীস বলেছেন
সুতরাং কোরআন মানুন।
সব আছে কোরআনে
কোরআন মুসলিম উম্মাহ কে এক করে
বুখারী গংদের হাদীস মুসলমানদের ভিবক্ত করেছে
ধন্যবাদ
আপনার মত বলদ আমি আমার জীবনে দেখি নাই। আল্লাহ কোরআন ও রাসূলকে অনুসরণ করতে বলেছেন আর আপনি রাসুলের চাইতেও বেশি সবজান্তা সমসের মনে করেন নিজেকে। রাসুলের চাইতে আপনি কোরআন ভালো বুঝেন আল্লাহর রাসূল কোরআন বুঝতে পারেন নাই।
এক ইলায় চলবে না, বহু ইলা লাগবে তাইনা ?
তুই কাটিং করে অন্যদের সংযুক্ত না করে
সরাসরি ডিবেট কর।
কবি রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল ইসলাম কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শোনা করে, এনায়েত সাহেব?
আমি জনাব সজল রোশনকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, মাশাআল্লাহ তার জ্ঞানের গভীরতা অনেক, কিন্তু দেখতে সে রকম মনে হয় না, তার কথাগুলো খুব যুক্ত যুক্ত।
Gan ase kinto valu kaze laganu osit
ASTAGFERULLAH. NAUJUBILLAH
edoroner shoytani gyan theke Mohan Almighty Allah Subhanau wa ta'lar kasay asroy prattona korsi.
ঠিক অাপনাৱ মতই লোকেৱা দাজ্জালেৱ অনুসৱন কৱবে অাজ জাৱা সজলেৱ অনুসৱন কৱতাছেন
Vai, shojol er gyaner ghovirota koto foot ? map disen ? ektu bolen amader- ke.
Vai, Shajol er gyaner oto ghovirer modde namlay mara jabo-to.
ধন্যবাদ সজল হুজুর
জী, থ্যাংকস
milad ar khotom poray taka newar theke ghori meramot onek valo.
শায়েখে ইস্রাইল, আহালে ইহুদি আলবানির অনুসারি হওয়ার জন্য লজ্জিত হওয়া উচিত!!
তাহলে তাকে নামের আগে কুখ্যাত বলা হয় কেন?
চমৎকার আলোচনা।
shojol mittha kotha keno bolen ? albani kothai bolese namaj roja hajj shob bedat. mittha bolar ekta shima asay.
এই উপমহাদেশে যেভাবে ইসলাম এসেছে, আমরা এই ধারণাটি অনুসরণ করব, তাহলে ফেতনায় পরব না। সজল সাহেব কে মুসলমান মন হল।
বেটাভন্য আলেম দের ভিডিও পাসে না বসাইয়া ফেস দ্যা পিপলে আহো 😊
Right
সজলেৰ বিপক্ষে 🎉যেগুল 1:02 কথা যায় সেগুল কথা এৰিয়ে চলে।