ভিনিসিয়ুস কার? রিয়াল না কি ব্রাজিলের
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 17 ก.ย. 2024
- ভিনিসিয়ুস শুধু নামের জোরে (জাতীয় দলে) খেলতে পারে না। নিজেকে আরেকটু নিংড়ে দেওয়ার সময়টা এখনই। শুধু বাঁ প্রান্তে না থেকে (মাঠের) অন্য দিকেও যেতে হবে।’
কথাটা কাইয়ো রিবেইরোর। ৪৯ বছর বয়সী এই ভদ্রলোক ব্রাজিলের সাবেক ফরোয়ার্ড। ১৯৯৬ সালে ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে ৪ ম্যাচে ৩ গোল করেছিলেন। জাতীয় দলে ক্যারিয়ার ওই এক বছরের হলেও ক্লাব ফুটবলে খেলেছেন ২০০৫ পর্যন্ত। ফুটবল ছাড়ার পর নেমে পড়েন খেলার বিশ্লেষণে। এখন তিনি ফুটবল-পণ্ডিত এবং ধারাভাষ্যকারও। গতকাল বিশ্বকাপ বাছাইয়ে প্যারাগুয়ের কাছে ব্রাজিলের ১-০ গোলে হারের পর ভিনিসিয়ুসের সমালোচনা করে কথাটি বলেছেন রিবেইরো।
হলুদ জার্সির ভিনিসিয়ুসকে নিয়ে এমন অভিযোগ নতুন না। কারণটাও নিশ্চয়ই জানা। এবার ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ে এগিয়ে থাকা ভিনিসিয়ুস ব্রাজিলের হয়ে খেলছেন পাঁচ বছর হয়ে গেল। এ সময়ের মধ্যে হলুদ জার্সিতে তাঁর মনে রাখার মতো পারফরম্যান্স কি আছে? প্রশ্নটি তোলার কারণ একটি বৈপরীত্য।
জাতীয় দলের হয়ে এই পাঁচ বছরে ভিনিসিয়ুসের গোলসংখ্যা রিবেইরোর চেয়ে ২টি বেশি। ঠিকই ধরেছেন, ৫ গোল। সে জন্য ভিনিসিয়ুসকে রিবেইরোর চেয়ে আরও ৩১টি ম্যাচ বেশি খেলতে হয়েছে-৩৫ ম্যাচ। সৌজন্যের খাতিরে ব্যাপারটাকে দুজনের মধ্যে তুলনা করা হচ্ছে না বললেও আসলে তো সেটাই। কারণও আছে। রিবেইরো ডাকাবুকো কোনো ফুটবলার ছিলেন না। ১৯৯৫ সালে ফিফা ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপে গোল্ডেন বল জেতা ছাড়া ব্যক্তিগত উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো অর্জন তাঁর নেই। কিন্তু ভিনিসিয়ুস এই গোত্রে পড়েন না। ব্রাজিলিয়ান ফুটবলে তারকাপ্রথার যে পরম্পরা-পেলে, জিকো, সক্রেটিস, রোমারিও, রোনালদো, রোনালদিনিও, নেইমারের পর সময়টা এখন ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগোদের।
#football
#brazillianplayer
#news
#jamuna_news
#jamunatv
#realmadrid
#viralvideo
#vlog
#video
Page link: www.facebook.c...
Facebook link:www.facebook.c...