বসন্ত নয়, আমার দরজায় প্রথম কড়া নেড়েছিলো অবহেলা ভেবেছিলাম, অনেকগুলো বর্ষা শেষে শরতের উষ্ণতা মিশে এলো বুঝি বসন্ত! দরজা খুলে দেখি আমাকে ভালোবেসে এসেছে অবহেলা মধ্য দুপুরের তির্যক রোদের মতো অনেকটা নির্লজ্জভাবে আমাকে আলিঙ্গন করে নিয়েছিলো অনাকাঙ্ক্ষিত অবহেলা আমি চারপাশে তাকিয়ে দেখেছিলাম আমার দীনদশায় কারো করুণা বা আর্তিব পেখম ছড়িয়ে আছে কি না ছিলো না বৃষ্টিহীন জনপদে খড়খড়ে রোদ যেমন দস্যুর মতো অদমনীয় তেমনি অবহেলাও আমাকে আগলে রেখেছিলো নির্মোহ নিঃসংকোচিত আমি অবহেলাকে পেছনে ফেলে একবার ভোঁ-দৌড় দিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলাম তখন দেখি আমার সামনে কলহাস্যে দাঁড়িয়েছে উপেক্ষা উপেক্ষার সঙ্গেও একবার কানামাছি খেলে এগিয়ে গিয়েছিলাম তোমাদের কোলাহল মুখর আনন্দ সভায় কি মিলেছিলো? ঠোঁট উল্টানো ভৎসনা আর অভিশপ্ত অনূঢ়ার মতো এক তাল অবজ্ঞা তাও সয়ে গিয়েছিলো একটা সময় ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো কালেই হবে না রাবেন্দ্রিক প্রেম তোমাদের জয়গানে করতালিতে নতজানু থেকেছিলো আমার চাপা আক্ষেপ লজ্জা বুঝে গিয়েছিলাম জীবনানন্দময় স্বপ্ন আমাকে ছোঁবে না জয়নুলের রঙ নিয়ে কল্পনার বেসাতি হারানো দিনের গানের ঐন্দ্রালিক তন্ময়তা বা ফুল, পাখি, নদীর কাব্যালাপে কারা মশগুল হলো, এ নিয়ে কৌতূহল দেখাবার দুঃসাহস আমি দেখাইনি কখনো এত কিছু নেই জেনেও নজরুলের মতো বিদ্রোহী হবো, সেই অমিত শক্তিও আমার ছিলো না মেনে নেয়ার বিনয়টুকু ছাড়া আসলে আমার কিছুই ছিলো না শুধু ছিলো অবহেলা, উপেক্ষা আর অবজ্ঞা হ্যাঁ, একবার তুমি বা তোমরা যেন দয়া করে বাঁকা চোখে তাকিয়েছিলে আমার দিকে তাচ্ছিল্য নয়, একটু মায়াই যেন ছিলো হতে পারে কাঁপা আবেগও মিশ্রিত ছিলো তোমার দৃষ্টিতে ওইটুকুই আমার যা পাওয়া আমি ঝড়ে যাওয়া পাতা, তুমি ছিলে আকস্মিক দমকা হাওয়া তারপরও অবহেলার চাদর ছাড়িয়ে উপেক্ষার দেয়াল ডিঙিয়ে ও অবজ্ঞার লাল দাগ মুছে জীবনের কোনো সীমারেখা ভাঙতে পারিনি আমি এ কথা জানে শুধু অন্তর্যামী অনেক স্বপ্নপ্রবণ হয়ে একবার ভেবেছিলাম এই অবহেলা তুষারপাতের মুখচ্ছবি, উপেক্ষা কাচের দেওয়াল, অবজ্ঞা কুচকুচে অন্ধকার এর কিছুই থাকবে না একটি বসন্তের ফুঁৎকারে একটি ঝলমলে পোশাক গায়ে চড়িয়ে হাতের মুঠোয় বসন্ত নিয়ে অন্তত একটি সন্ধ্যাকে উজ্জ্বল করে নেবো এমন ভাবাবেগও ছিলো আকাশের কার্নিশে লেপ্টে থাকা পেঁজা মেঘের মতো ঐ মেঘ কখনো বৃষ্টি হয়ে নামেনি তোমার বা তোমাদের নাগরিক কোলাহল কখনো থামেনি অর্ধেক জীবন ফেলে এসে দেখি অনেক কিছু বদলে গেছে সেকি! কোথায় হারালো কৈশোরের দিনলিপি বিপন্ন করা অবহেলা স্বপ্নকে অবদমনের স্বরলিপিতে আটকে ফেলা উপেক্ষা আর তারুণ্যকে ম্রিয়মাণ করে রাখার অবজ্ঞা ওরা আমাকে চোখ রাঙাতে পারে না ঠিক, তবে এখনো পোড় খাওয়া দিন বড্ড রঙিন আমি আজ সমুদ্র জলে হাত রেখে বলে দিতে পারি কোন ঢেউয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে তোমাদের গোপন অশ্রুকণা আকাশ পানে তাকিয়ে বুঝতে পারি কার দীর্ঘশ্বাসে ঝড়ে পড়ছে নক্ষত্র এমনকি তুমি যে সম্রাজ্ঞীর বেশের আড়ালের মিহিন কষ্ট চেপে হয়েছো লাবণ্যময় পাষাণ, পাথর এটাও দেখতে পাই অন্তরদৃষ্টি দিয়ে আমি জানি, দীর্ঘশ্বাসে ভরা এ আখ্যান যদি পেতো কবিতার রূপ সেই অবহেলা হতো বসন্ত স্বরুপ
অনিন্দ্য সুন্দর একটি কবিতা। অনেকবার শুনেছি কিন্তু তারপর ও মন ভরে না। আরো শুনতে ইচ্ছা করে। সবচেয়ে ভাল লাগে শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের কন্ঠে। কবিতগুলো বেঁচে থাকুক আজীবন।
কবি দর্পন কবির বিখ্যাত কবিতা খানি লিখেছিলেন কি আমাদের সবার প্রিয় ব্যকিত্ব সৌমিত্র চট্টপধ্যায়ের আবৃত্তিকারের জন্য, যিনি বহু গুনের অধিকারী মহানায়কের পরেই যার স্থান। কবিতাটি এমনিতেই অনেক অনেক সুন্দর আর আবৃত্তিকারের কন্ঠে যেন কবিতার সত্যিকার মূল্যায়ন হয়েছে। নীরবে নিভৃতে একাকী অসাধারণ কবিতাটি শুনলে তার চোখে জল নামবেই।কত কবিতা শুনেছি কিন্তু এর তূলনা নেই। কবিকে শ্রদ্ধা ও প্রনাম। আর যিনি আবৃতি করে চলে গেলেন তিনি তো হৃদয়ের গভীরে আছেন।
আপনার আত্মার আধ্যাতিক রূপান্তরে সব থেকে বেশি কষ্টটা বোধোদয় আমিই পেয়েছি।আপনার কন্ঠে শব্দগুলোর জীবন্ত হওয়ার গল্প আর কেউ শুনাবে না। আপনাকে আমি খুঁজবো অনন্তলোকে গিয়েও। আপনি অমর,,,,,,,!
অবহেলা ছাড়া আমার কপালে কিবা জোটার আছে। আমি তো ওটারই যোগ্য। বিশ্বাসটুকু রাখতে পারনি। হয়ত তোমাকে পেলে আজন্ম আমার থেকে খুশি হতে পারত নাহ্ কেহ্। কি আর করার বলো বিচ্ছেদেই বোধ হয় পূর্ণতা পাবে একদিন হয়ত আমার কষ্ট।
বসন্ত নয়, আমার দরজায় প্রথম কড়া নেড়েছিলো অবহেলা
ভেবেছিলাম, অনেকগুলো বর্ষা শেষে শরতের উষ্ণতা মিশে এলো বুঝি বসন্ত!
দরজা খুলে দেখি আমাকে ভালোবেসে এসেছে অবহেলা
মধ্য দুপুরের তির্যক রোদের মতো
অনেকটা নির্লজ্জভাবে আমাকে আলিঙ্গন করে নিয়েছিলো অনাকাঙ্ক্ষিত অবহেলা
আমি চারপাশে তাকিয়ে দেখেছিলাম
আমার দীনদশায় কারো করুণা বা আর্তিব পেখম ছড়িয়ে আছে কি না
ছিলো না
বৃষ্টিহীন জনপদে খড়খড়ে রোদ যেমন দস্যুর মতো অদমনীয়
তেমনি অবহেলাও আমাকে আগলে রেখেছিলো নির্মোহ নিঃসংকোচিত
আমি অবহেলাকে পেছনে ফেলে একবার ভোঁ-দৌড় দিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলাম
তখন দেখি আমার সামনে কলহাস্যে দাঁড়িয়েছে উপেক্ষা
উপেক্ষার সঙ্গেও একবার কানামাছি খেলে এগিয়ে গিয়েছিলাম তোমাদের কোলাহল মুখর আনন্দ সভায়
কি মিলেছিলো?
ঠোঁট উল্টানো ভৎসনা আর অভিশপ্ত অনূঢ়ার মতো এক তাল অবজ্ঞা
তাও সয়ে গিয়েছিলো একটা সময়
ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো কালেই হবে না রাবেন্দ্রিক প্রেম
তোমাদের জয়গানে করতালিতে নতজানু থেকেছিলো আমার চাপা আক্ষেপ লজ্জা
বুঝে গিয়েছিলাম জীবনানন্দময় স্বপ্ন আমাকে ছোঁবে না
জয়নুলের রঙ নিয়ে কল্পনার বেসাতি
হারানো দিনের গানের ঐন্দ্রালিক তন্ময়তা
বা ফুল, পাখি, নদীর কাব্যালাপে কারা মশগুল হলো, এ নিয়ে কৌতূহল দেখাবার দুঃসাহস আমি দেখাইনি কখনো
এত কিছু নেই জেনেও নজরুলের মতো বিদ্রোহী হবো, সেই অমিত শক্তিও আমার ছিলো না
মেনে নেয়ার বিনয়টুকু ছাড়া আসলে আমার কিছুই ছিলো না
শুধু ছিলো অবহেলা, উপেক্ষা আর অবজ্ঞা
হ্যাঁ, একবার তুমি বা তোমরা যেন দয়া করে বাঁকা চোখে তাকিয়েছিলে আমার দিকে
তাচ্ছিল্য নয়, একটু মায়াই যেন ছিলো
হতে পারে কাঁপা আবেগও মিশ্রিত ছিলো তোমার দৃষ্টিতে
ওইটুকুই আমার যা পাওয়া
আমি ঝড়ে যাওয়া পাতা, তুমি ছিলে আকস্মিক দমকা হাওয়া
তারপরও অবহেলার চাদর ছাড়িয়ে
উপেক্ষার দেয়াল ডিঙিয়ে
ও অবজ্ঞার লাল দাগ মুছে জীবনের কোনো সীমারেখা ভাঙতে পারিনি আমি
এ কথা জানে শুধু অন্তর্যামী
অনেক স্বপ্নপ্রবণ হয়ে একবার ভেবেছিলাম
এই অবহেলা তুষারপাতের মুখচ্ছবি, উপেক্ষা কাচের দেওয়াল, অবজ্ঞা কুচকুচে অন্ধকার
এর কিছুই থাকবে না একটি বসন্তের ফুঁৎকারে
একটি ঝলমলে পোশাক গায়ে চড়িয়ে হাতের মুঠোয় বসন্ত নিয়ে অন্তত একটি সন্ধ্যাকে উজ্জ্বল করে নেবো
এমন ভাবাবেগও ছিলো আকাশের কার্নিশে লেপ্টে থাকা পেঁজা মেঘের মতো
ঐ মেঘ কখনো বৃষ্টি হয়ে নামেনি
তোমার বা তোমাদের নাগরিক কোলাহল কখনো থামেনি
অর্ধেক জীবন ফেলে এসে দেখি অনেক কিছু বদলে গেছে
সেকি!
কোথায় হারালো কৈশোরের দিনলিপি বিপন্ন করা অবহেলা
স্বপ্নকে অবদমনের স্বরলিপিতে আটকে ফেলা উপেক্ষা
আর তারুণ্যকে ম্রিয়মাণ করে রাখার অবজ্ঞা
ওরা আমাকে চোখ রাঙাতে পারে না ঠিক, তবে এখনো পোড় খাওয়া দিন বড্ড রঙিন
আমি আজ সমুদ্র জলে হাত রেখে বলে দিতে পারি
কোন ঢেউয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে তোমাদের গোপন অশ্রুকণা
আকাশ পানে তাকিয়ে বুঝতে পারি কার দীর্ঘশ্বাসে ঝড়ে পড়ছে নক্ষত্র
এমনকি তুমি যে সম্রাজ্ঞীর বেশের আড়ালের মিহিন কষ্ট চেপে হয়েছো লাবণ্যময় পাষাণ, পাথর
এটাও দেখতে পাই অন্তরদৃষ্টি দিয়ে
আমি জানি, দীর্ঘশ্বাসে ভরা এ আখ্যান যদি পেতো কবিতার রূপ
সেই অবহেলা হতো বসন্ত স্বরুপ
য়য়যশশশশষ
❤❤
একজন কিংবদন্তির আবৃত্তিতে কথা গুলো জীবন্ত হয়ে ওঠে৷
অনিন্দ্য সুন্দর একটি কবিতা। অনেকবার শুনেছি কিন্তু তারপর ও মন ভরে না। আরো শুনতে ইচ্ছা করে। সবচেয়ে ভাল লাগে শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের কন্ঠে। কবিতগুলো বেঁচে থাকুক আজীবন।
কবি দর্পন কবির বিখ্যাত কবিতা খানি লিখেছিলেন কি আমাদের সবার প্রিয় ব্যকিত্ব সৌমিত্র চট্টপধ্যায়ের আবৃত্তিকারের জন্য, যিনি বহু গুনের অধিকারী মহানায়কের পরেই যার স্থান। কবিতাটি এমনিতেই অনেক অনেক সুন্দর আর আবৃত্তিকারের কন্ঠে যেন কবিতার সত্যিকার মূল্যায়ন হয়েছে। নীরবে নিভৃতে একাকী অসাধারণ কবিতাটি শুনলে তার চোখে জল নামবেই।কত কবিতা শুনেছি কিন্তু এর তূলনা নেই। কবিকে শ্রদ্ধা ও প্রনাম। আর যিনি আবৃতি করে চলে গেলেন তিনি তো হৃদয়ের গভীরে আছেন।
Apnio valo liken
হুমায়ুন কবির ধন্যবাদ আপনাকে।
@@nigarsultana8623 গুনি জন প্রতি সালাম ভালোবাসা 💜
@@humayunkabir_bdগুনিজন কিনা জানিনা ভাই তবে লেখালেখি করে থাকি আমার লেখা নাটক গান ইউটিউব এ আছে। তোমার জন্য রইল শুভকামনা ও ভালোবাসা।
কবিতা নহে জেনো অভিশপ্ত আবৃত্তি । কত শত কষ্ট নিয়ে এই কথা গুলো । বাস্তবতা এত সহজ নয় । দারুণ ক্ষুধাত্ব আবৃত্তিকর সৌমিত্র চট্রোপাধ্যায় ।
কতো সহস্রবার শুনেছি!! অসম্ভব ভালো লাগার মতো একটা কবিতা, চিরকাল বেঁচে থাকবেন শ্রোতাদের মনে প্রিয় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ❤️
হুম 😢 ভীষণ সুন্দর
❤❤
ভালোবাসার অপর নামই হলো তো অবহেলা আমরা বুঝেও না বোঝার ভান করে থাকি একরাশ কষ্ট বুকের মধ্যে চেপে রাখে। কতবার শুনি ততবারই শুনতে ইচ্ছা করে।
যখনই মন চায়, সব কিছু পিছনে ফেলে এসে একবার এই আবৃত্তি খানি শুনে যাই। বড্ড ভালো লাগে!😊
অদ্ভুত সুন্দর কবিতাটা।তার সাথে আমার প্রিয় আবৃত্তিকারের আবৃত্তি!পুরোটা জমে ক্ষির❤️
এতো আবেগ 🖤
কত শতবার যে শুনছি 🖤
শব্দ,বর্ণ গুলো চরম বাস্তবতার বিবরণ, তবে ২য় মহানায়ক সৌমিত্রের গলায় সত্যিই অসাধারণ....
আবৃত্তিতে সৌমিত্রই এক এবং অদ্বিতীয় মহানায়ক।
জীবন বড় মায়াময়ী
মাঝে মাঝে মনে সব ছেড়ে ছুটে যাই তার কাছে, যার কাছে গেলে এমন কবিতা ফিকে হয়ে যাবে।❤
আপনার আত্মার আধ্যাতিক রূপান্তরে সব থেকে বেশি কষ্টটা বোধোদয় আমিই পেয়েছি।আপনার কন্ঠে শব্দগুলোর জীবন্ত হওয়ার গল্প আর কেউ শুনাবে না।
আপনাকে আমি খুঁজবো অনন্তলোকে গিয়েও।
আপনি অমর,,,,,,,!
বেচেঁ থাকবেন বহু কাল আমাদের মাঝে, সুখের হউক পরপার এই কামনায়
জাস্ট অসাধারণ
শুরু থেকে শেষ একরাশ মুগ্ধতার আবেশ
বারংবার এ গলার প্রেমে পড়া সাজে বঈকি ❤️❤️
প্রনাম নেবেন কিংবদন্তী 🙏🙏
অবহেলা ছাড়া আমার কপালে কিবা জোটার আছে। আমি তো ওটারই যোগ্য।
বিশ্বাসটুকু রাখতে পারনি। হয়ত তোমাকে পেলে আজন্ম আমার থেকে খুশি হতে পারত নাহ্ কেহ্। কি আর করার বলো বিচ্ছেদেই বোধ হয় পূর্ণতা পাবে একদিন হয়ত আমার কষ্ট।
এইসব কথার মাঝে জীবনের মানে খুজে পাওয়া যায়। জীবনের অনেক ঘটনার সাথে মিলে যায়😐😐
Sudhu bolbo osadharon ❤❤
প্রতিটি লাইন দারুণ। আর উচ্চারণ তো অনবদ্য ❤
এতো সুন্দর মন জুড়িয়ে যায় প্রতিদিন একবার শুনায় লাগবে
যাদের কষ্টের পরিমাণ বেশি তাদের কষ্ট চোখে মুখে নয় হৃদয় এ থাকে
কথা গুলো জীবন্ত
এক কথায় অসাধারণ। ❤
Khub sundor mon jurie gelo❤
আহ্ হৃদয়ের কথাগুলো!
অসাধারণ অসাধারণ এর তূলনা নেই ❤
এককথায় অসাধারণ ❤
❤ খুব সুন্দর ❤
প্রতিদিন শুনি আহ্ কি অমৃত ❤️
খুব সুন্দর কবিতা
মিলে যায় 😢 জীবন এর সাথে,, তবুও আমি নিরাশ নয় ইনশাআল্লাহ একদিন আমার রব আমাকে আমার পাজড় এর হাড়ের সাথে দেখা করিয়ে দেবেই দুনিয়া তে নয় তো আখিরাতে
নিষ্ঠুর সুন্দর অর্ঘ্য।
Oshadharon
আর যাই হোক, আমি বিশ্বাস করি এই কবিতা আমার জন্যে লিখা❤
আজকের দিনেও ভীষণ ভাবেই অনুভব করি
অসাধারণ সুন্দর
কি অদ্ভুত, এই কবিতাটা তো আমার জন্যই লেখা!
এটি আমার জীবনের কবিতা,,, 😥
অভাবনীয় সুন্দর ❤💝💞
অসাধারন কন্ঠ আপনার স্যার
Apurba❤
মারাত্মক সুন্দর
কি সুন্দর😊
2023 এ এসে আবারও কবিতাটি শুনতে এলাম
এক কথায় অসাধারণ
অসাধারণ
আহ্ কি অমৃত
নিজেকে পুরোপুরি ভাবে অনুভব করেছি 😢
osadaron abriti
আহ্
অনেক গভীর, কথাগুলো।
অন্তত অবহেলা আছে তোমাকে ভালবাসার আমার কে আছে ভেবে পায় না
Nice
হতাশার কবিতা।
❤️❤️❤️
❤❤❤❤❤❤
মুক্ত ওর মুক্তর মিষ্টতা আমাকে আনন্দ দেয়
বসন্ত নয় অবহেলা 2024
অনেক সুন্দর হয়েছে।
পাশে থাকলাম। প্লিজ আপনি ও একটু ঘুরে আসবেন।
এই ব্যাকগ্রাউন্ড টিউন টা কেমনে পাবো একটু জানাবেন কেউ প্লিজ
youtube অডিও লাইব্রেরীতে মিউজিকটা এভেলেবেল
🧘♀️❤️🧘♀️
🥰🥰🥰
Asamannyo
এর ব্যাকরাউন্ড মিউজিক এর নাম কি?? কেউ জানলে জানানেন প্লিজ
Opoorbo
🙂🙂🙂
অবহেলা😅😅
th-cam.com/video/E-nwq1Lf0X0/w-d-xo.htmlsi=AL2uw6ZhFcWfCHwj❤
্্😂🎉জক
অবহেলা ছারা আর কিছু ছিলো না তার কাছে
একজন কিংবদন্তির আবৃত্তিতে কথা গুলো জীবন্ত হয়ে ওঠে৷