লিখতে গেলে ভয়,বলতে গেলে ভয়,ফেইসবুক ওপেন করলে ভয়,পোস্ট পড়লে ভয়,লাইক করলে ভয়,কমেন্ট করলে ভয়,ভিডিও দেখলে ভয়,মানুষ দেখলে ভয়,কুকুর ঘেউঘেউ করলে ভয়,ছাত্রছাত্রী দেখলে ভয়,আর্মি দেখলে ভয়,৪/৫ জন মিলে কথা বলতে দেখলে কি একটা ভুতুড়ে রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছি যা জন্ম থেকে ভয় পেতে হয়।ভয়ে ভয়ে বাঁচতে হয়।ছোটকালে মনমতো খাবার না হলে বা খাবার পছন্দ না হলে কেঁদে ফেলতাম আর মা বাবা ডর(ভয়) লাগাতো ঐ যে বাঙ্গালী আসছে, আর্মি আসছে আমরা সবাই পালিয়ে যাব তুই না খেয়ো একলা থাক,তোকে ফেলে আমরা চলে যাব কথাটা বললে কান্না থেমে যেতো শিশুদের। এ কথাটা দেখতাম কখনও সত্যি হতো,কখনও দেখতাম খেয়ে দেয়ে সবাই নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়েছে আসলে আমাদেরকে বোকা বানানোর জন্য বাবা মা এ কথা বলেছিলো।অথবা ভাইবোনের মাঝে ঝগড়া থামাতে গিয়ে এই ডরটা (ভয়) লাগিয়ে দিতো আর ঘুম পারানোর জন্যও বলা হতো। যখন আমি বাবা হলাম তখন আমার মুখ থেকেও হঠাৎ বের হয়ে আসতে চাইতো এই কথাটা আমার বাচ্চাদের বলার জন্য। মনে মনে ভাবি না এ ভয়টা দেওয়া উচিত না।এবং সবাইকে যাকে বলতে শুনি তাদের বাচ্চাদের ভয় লাগাতে তাকেই নিষেধ করা শুরু করি।কখনও নিজের সন্তানদের ভয়/ডর লাগাবেন না ছোটো থাকতে তাহলে সে ডরপোকা হয়ে যাবে।এই যেমন আসছে মারবে,আর্মি আসছে মারবে,বাঙ্গালীরা আসছে আগুন জ্বালিয়ে দেবে।যদি এই কথাগুলো শুনি তাহলে তাকে দ্বিতীয়বার মুখেও না আনার জন্য নিষেধ করতাম গত ১০/১৫ বছর শেখ হাসিনা সরকারের সময়ের মধ্যে। মনে করেছিলাম এগুলো আস্তে আস্তে ভুলে যাবো, মুছে যাবে সব বর্তমান প্রজন্মের কাছে।তারা কখনই উপলব্ধি করতে পারবে না যে ঘর থেকে পালিয়ে পালিয়ে থাকা,ঘরের ধান,চাল এবং দামি জিনিসপত্র জঙ্গলে সরিয়ে রাখা,রাতের অন্ধকারে পালানো এবং জঙ্গলে মশা কামড় খেয়ে খেয়ে বাঘের ভয়ে ভয়ে রাত কাটানো।একটা বাঘ ছিলো তখন যখন আমরা গভীর জঙ্গলে পাহাড়ে পালিয়ে যেতাম তখন কত সাল ছিলো মনে পড়ছে না। এরপর নতুন প্রজন্মকে এসব গল্প / হিস্টোরি বলে ভয় পাইয়ে না দেওয়া এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে একি ক্লাসে একই সাথে বসিয়ে লেখা পড়া শিখিয়ে এক প্রকার পুরানোকে ভুলিয়ে দিয়েছি। ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে কি হবে ২০১৭ সালে আমাদের লংগদু উপজেলায় এক বাইকারের লাশ পাওয়ায় ২১৩ টি ঘর পুড়ে দেওয়া হয়। সেটেলাররা লাশ পেলেই যাচাই করে না কেন কি কারনে মারা গেছে আর কে মেরেছে তা তদন্তের জন্য অপেক্ষা না করে আইনের আওতায় না এনে তারা কেবল আদিবাসিদের উপর হামলা করে এটি একটি কারন।আর মূল কারন হলো সেখানে সেটেলাররা আক্রমণ করে কিন্ত পুরাতন বস্তি যারা পূর্বে ছিল চাঁটগাইয়া আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে হিন্দু মুসলমান তারা পাহাড়ীদের মত ভদ্র তাদের সাথে এ কারনে কোন বিরোধ নেই কিন্তু সেটেলাররা বর্তমানে শিক্ষিত হওয়ার পরও ধর্মীয় মৌলবাদ এবং উগ্রবাদী শিক্ষার কারনে তারা কথায় কথায় পাহাড়ীদের উপর অত্যাচার শুরু করে দেয়।এখন বলুন আপনার বাসার পাশে যদি এভাবে সেটেলার বস্তি করা হয়, সে কি আপনাকে সুখে থাকতে দিবে? এরা ধর্ষণ করে,চুরি করে,নারী লোভ করে আপনার জমি দখল করে আপনি তাদেরকে থাকতে দিবেন কিনা?কেবলমাত্র সেটেলাররা পাহাড়ীদের পরিবেশকে খারাপ করছে।তারা নারীদের ধর্ষণ করে তাদের স্বাধীনভাবে,খোলামেলাভাবে চলাফেরা করতে পারে না। নারীদের এবং তাদের পোষাক আসাকেরপ্রতি কুদৃষ্টি দেওয়ার কারনে পাহাড়ীরা সেটেলার পছন্দ করে না।আর তাদের জায়গা জমি দখল করে উচ্ছেদ করেছে। এবং প্রতি ঘটনায় মৃত্যুর ভয়ে পালাতে হয় পাহাড়ীদের।এটা জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ভুল করেছে তারা যদি পাহাড়ীদের সাথে সমঝোতা করতো যে বাঙালীদের কিভাবে রাখা যাবে।তাদেরকে কি হিসেবে সেখানে পূণর্বাসন করা হবে তা নিশ্চিত না করে শুধু দাঙ্গা লাগানোর জন্যই পাঠান।আপনারা না জেনে মন্তব্য করেন।কোনো ঘটনা পাহাড়ী দ্বারা সৃষ্ট নয়।তারা সমাবেশ করে তাদের ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য আর বাঙ্গালীরা তাদের উপরে হামলা করে ঘরবাড়ি দোকাব পাত জ্বালিয়ে দেয় হত্যা করে। আপনারা জানেন আপনাদের বাঙ্গালীরা ৯৯% মিথ্যা কথা বলে।কাজেই আপনারা যদি ন্যায় বিচার না করেন তাহলে বাংলাদেশের অবস্থা আরও খারাপ হবে।কারন পাহাড়ীরা আর সাম্প্রদায়িক অত্যাচার সহ্য করতে পারছে না।তারা আপনাদের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।সেনাবাহিনী যদি নিরেপেক্ষ ভূমিকা পালন করতো তাহলে তাদের প্রতি আস্থা রাখতে পারতো।তারা কি করে পাহাড়ীদের অত্যাচার করে বাঙ্গালীরা অন্যায় করলেও তাদের কিছু করে না । এই যে আদিবাসি উচ্ছেদ করার মন মানসিকতা তাদের তাহলে বাংলাদেশ ভালা হইবে কেমনে?এখনও সময় আছে যদি দেশের ভাল চান তাহলে আদিবাসিদের সমস্যা দূর করুন।
আপনার মনের দুঃখের কথা বূঝলেও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ঐ জায়গাতেই আনবে / কারন তাদের উদ্যেশ্য এবং লক্ষ্য টা পূরন করার জন্য রাজনৈতিক কূটনৈতিকে বর্তমানে যে ঘটনা ঘটছে সেভাবেই চালু রাখতে রাজনৈতিক এবং কূটনিতী চালিয়ে যাবে / আপনারা এটাই ধরে নিতে হবে পার্বত্য চট্টগ্রামে জন্ম কিংবা চিরস্থায়ীভাবে নিবাস করতে গেলে সংগ্রাম করতে শিখতে হবে / বাংলাদেশের বিশ্লেশক কিংবা আলোচকরা যাকে হেখানে জ্ঞানী গুনী সৎ মহৎ শ্রেষ্ঠতম গন্য হয় তাঁরা শূধু পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদেরকেই দোষারোপ করে আলোচনা বা আলোকপাত করে / উপজাতিদেরকে মুনূষ্যবলে গ্রহন করতে দ্বিধাবোধ করছে / সুযোগ সুবিধা দিতে অনীহা জবরদস্ত আন্দোলন সংগ্রাম করেই আদায় করে নিতে হবে / আপনাদের নিয়তি এটাই নির্ধারন করেছে / প্রত্যেক বিষয়বস্তু বা ঘটনাকে বিডিও ফুটেজের মাধ্যমে প্রীর্জাবড করে রাখতে হবে / ইউএনও , ইউএন এস সি ছাড়া কোন কাজ হবে না / কারন হালকাভাবে উড়িয়ে এড়িয়ে যাচ্ছে / সেখানে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে উপস্থাপন করতে হবে /
There must quota for Bengalis living in CHT, not for Chakmas. Benglalis living CHT are lagging far behind. Bengalis must be given enough education and job opportunities.
বাঙালি মানেই কি স্যাটেলার? এই দেশ বাঙালি মুসলমানদেরকে দেওয়া হয়েছে সেই সাথে অন্যান্য ধর্মের লোকদের কেউ।আমরা যেখানে ইচ্ছা সেখানে থাকবো ব্রিটিশ কি করেছিল সেটা আমাদের দেখার ব্যাপার না
টকশোতে পাহাড়িদের একজন প্রতিনিধি রাখা উচিত ছিল। তাদের বক্তব্য শোনা উচিত। তাদের ছাড়া আলোচনা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
বা বা কি দারুন বক্তব্য । চোর সন্দেহে বাঙালির গন পিটুনিতে মৃত্যু , পরে পাহাড়ে চার জনের মৃত্যু বললেন না এরা কারা পাহাড়ী না বাঙালি মুসলমান । দারুন ।
অশান্ত পাহাড় : পেছনে কারা? উত্তরঃ তোমাদের মত উগ্রবাদীরা
সেটেলার আর সেনাবাহিনি হল আসল সমস্যা মুল।😁😁😁😁
সারাদেশে অশান্ত
কাশমী্র নিয়ে আপনাদেরঅভিমত আবার অন্যরকম।
শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন হয়েছে কি?
কেন হলোনা? আপনাদের অভিমত জানালে জাতি খুশী হতো।
শেখ হাসিনা যাবার পর পুরা দেশ অশান্ত হয়ে গেছে
পাহারে সেনা বারানো হক
পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে পাহাড় কখনো শান্ত হবেনা।
বাংলাদেশে বাংলাদেশী তো থাকবেই।
ওদেরকে চেদলার বলা যাবেনা আর আমাদেরকে ও উপজাতি বলা যাবেনা
লিখতে গেলে ভয়,বলতে গেলে ভয়,ফেইসবুক ওপেন করলে ভয়,পোস্ট পড়লে ভয়,লাইক করলে ভয়,কমেন্ট করলে ভয়,ভিডিও দেখলে ভয়,মানুষ দেখলে ভয়,কুকুর ঘেউঘেউ করলে ভয়,ছাত্রছাত্রী দেখলে ভয়,আর্মি দেখলে ভয়,৪/৫ জন মিলে কথা বলতে দেখলে
কি একটা ভুতুড়ে রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছি যা জন্ম থেকে ভয় পেতে হয়।ভয়ে ভয়ে বাঁচতে হয়।ছোটকালে মনমতো খাবার না হলে বা খাবার পছন্দ না হলে কেঁদে ফেলতাম আর মা বাবা ডর(ভয়) লাগাতো ঐ যে বাঙ্গালী আসছে, আর্মি আসছে আমরা সবাই পালিয়ে যাব তুই না খেয়ো একলা থাক,তোকে ফেলে আমরা চলে যাব কথাটা বললে কান্না থেমে যেতো শিশুদের। এ কথাটা দেখতাম কখনও সত্যি হতো,কখনও দেখতাম খেয়ে দেয়ে সবাই নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়েছে আসলে আমাদেরকে বোকা বানানোর জন্য বাবা মা এ কথা বলেছিলো।অথবা ভাইবোনের মাঝে ঝগড়া থামাতে গিয়ে এই ডরটা (ভয়) লাগিয়ে দিতো আর ঘুম পারানোর জন্যও বলা হতো।
যখন আমি বাবা হলাম তখন আমার মুখ থেকেও হঠাৎ বের হয়ে আসতে চাইতো এই কথাটা আমার বাচ্চাদের বলার জন্য। মনে মনে ভাবি না এ ভয়টা দেওয়া উচিত না।এবং সবাইকে যাকে বলতে শুনি তাদের বাচ্চাদের ভয় লাগাতে তাকেই নিষেধ করা শুরু করি।কখনও নিজের সন্তানদের ভয়/ডর লাগাবেন না ছোটো থাকতে তাহলে সে ডরপোকা হয়ে যাবে।এই যেমন আসছে মারবে,আর্মি আসছে মারবে,বাঙ্গালীরা আসছে আগুন জ্বালিয়ে দেবে।যদি এই কথাগুলো শুনি তাহলে তাকে দ্বিতীয়বার মুখেও না আনার জন্য নিষেধ করতাম গত ১০/১৫ বছর শেখ হাসিনা সরকারের সময়ের মধ্যে।
মনে করেছিলাম এগুলো আস্তে আস্তে ভুলে যাবো, মুছে যাবে সব বর্তমান প্রজন্মের কাছে।তারা কখনই উপলব্ধি করতে পারবে না যে ঘর থেকে পালিয়ে পালিয়ে থাকা,ঘরের ধান,চাল এবং দামি জিনিসপত্র জঙ্গলে সরিয়ে রাখা,রাতের অন্ধকারে পালানো এবং জঙ্গলে মশা কামড় খেয়ে খেয়ে বাঘের ভয়ে ভয়ে রাত কাটানো।একটা বাঘ ছিলো তখন যখন আমরা গভীর জঙ্গলে পাহাড়ে পালিয়ে যেতাম তখন কত সাল ছিলো মনে পড়ছে না।
এরপর নতুন প্রজন্মকে এসব গল্প / হিস্টোরি বলে ভয় পাইয়ে না দেওয়া এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে একি ক্লাসে একই সাথে বসিয়ে লেখা পড়া শিখিয়ে এক প্রকার পুরানোকে ভুলিয়ে দিয়েছি।
ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে কি হবে ২০১৭ সালে আমাদের লংগদু উপজেলায় এক বাইকারের লাশ পাওয়ায় ২১৩ টি ঘর পুড়ে দেওয়া হয়। সেটেলাররা লাশ পেলেই যাচাই করে না কেন কি কারনে মারা গেছে আর কে মেরেছে তা তদন্তের জন্য অপেক্ষা না করে আইনের আওতায় না এনে তারা কেবল আদিবাসিদের উপর হামলা করে এটি একটি কারন।আর মূল কারন হলো সেখানে সেটেলাররা আক্রমণ করে কিন্ত পুরাতন বস্তি যারা পূর্বে ছিল চাঁটগাইয়া আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে হিন্দু মুসলমান তারা পাহাড়ীদের মত ভদ্র তাদের সাথে এ কারনে কোন বিরোধ নেই কিন্তু সেটেলাররা বর্তমানে শিক্ষিত হওয়ার পরও ধর্মীয় মৌলবাদ এবং উগ্রবাদী শিক্ষার কারনে তারা কথায় কথায় পাহাড়ীদের উপর অত্যাচার শুরু করে দেয়।এখন বলুন আপনার বাসার পাশে যদি এভাবে সেটেলার বস্তি করা হয়, সে কি আপনাকে সুখে থাকতে দিবে? এরা ধর্ষণ করে,চুরি করে,নারী লোভ করে আপনার জমি দখল করে আপনি তাদেরকে থাকতে দিবেন কিনা?কেবলমাত্র সেটেলাররা পাহাড়ীদের পরিবেশকে খারাপ করছে।তারা নারীদের ধর্ষণ করে তাদের স্বাধীনভাবে,খোলামেলাভাবে চলাফেরা করতে পারে না। নারীদের এবং তাদের পোষাক আসাকেরপ্রতি কুদৃষ্টি দেওয়ার কারনে পাহাড়ীরা সেটেলার পছন্দ করে না।আর তাদের জায়গা জমি দখল করে উচ্ছেদ করেছে। এবং প্রতি ঘটনায় মৃত্যুর ভয়ে পালাতে হয় পাহাড়ীদের।এটা জিয়াউর রহমান এবং হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ভুল করেছে তারা যদি পাহাড়ীদের সাথে সমঝোতা করতো যে বাঙালীদের কিভাবে রাখা যাবে।তাদেরকে কি হিসেবে সেখানে পূণর্বাসন করা হবে তা নিশ্চিত না করে শুধু দাঙ্গা লাগানোর জন্যই পাঠান।আপনারা না জেনে মন্তব্য করেন।কোনো ঘটনা পাহাড়ী দ্বারা সৃষ্ট নয়।তারা সমাবেশ করে তাদের ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য আর বাঙ্গালীরা তাদের উপরে হামলা করে ঘরবাড়ি দোকাব পাত জ্বালিয়ে দেয় হত্যা করে।
আপনারা জানেন আপনাদের বাঙ্গালীরা ৯৯% মিথ্যা কথা বলে।কাজেই আপনারা যদি ন্যায় বিচার না করেন তাহলে বাংলাদেশের অবস্থা আরও খারাপ হবে।কারন পাহাড়ীরা আর সাম্প্রদায়িক অত্যাচার সহ্য করতে পারছে না।তারা আপনাদের উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।সেনাবাহিনী যদি নিরেপেক্ষ ভূমিকা পালন করতো তাহলে তাদের প্রতি আস্থা রাখতে পারতো।তারা কি করে পাহাড়ীদের অত্যাচার করে বাঙ্গালীরা অন্যায় করলেও তাদের কিছু করে না । এই যে আদিবাসি উচ্ছেদ করার মন মানসিকতা তাদের তাহলে বাংলাদেশ ভালা হইবে কেমনে?এখনও সময় আছে যদি দেশের ভাল চান তাহলে আদিবাসিদের সমস্যা দূর করুন।
আপনার মনের দুঃখের কথা বূঝলেও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ঐ জায়গাতেই আনবে / কারন তাদের উদ্যেশ্য এবং লক্ষ্য টা পূরন করার জন্য রাজনৈতিক কূটনৈতিকে বর্তমানে যে ঘটনা ঘটছে সেভাবেই চালু রাখতে রাজনৈতিক এবং কূটনিতী চালিয়ে যাবে / আপনারা এটাই ধরে নিতে হবে পার্বত্য চট্টগ্রামে জন্ম কিংবা চিরস্থায়ীভাবে নিবাস করতে গেলে সংগ্রাম করতে শিখতে হবে / বাংলাদেশের বিশ্লেশক কিংবা আলোচকরা যাকে হেখানে জ্ঞানী গুনী সৎ মহৎ শ্রেষ্ঠতম গন্য হয় তাঁরা শূধু পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদেরকেই দোষারোপ করে আলোচনা বা আলোকপাত করে / উপজাতিদেরকে মুনূষ্যবলে গ্রহন করতে দ্বিধাবোধ করছে / সুযোগ সুবিধা দিতে অনীহা জবরদস্ত আন্দোলন সংগ্রাম করেই আদায় করে নিতে হবে / আপনাদের নিয়তি এটাই নির্ধারন করেছে / প্রত্যেক বিষয়বস্তু বা ঘটনাকে বিডিও ফুটেজের মাধ্যমে প্রীর্জাবড করে রাখতে হবে / ইউএনও , ইউএন এস সি ছাড়া কোন কাজ হবে না / কারন হালকাভাবে উড়িয়ে এড়িয়ে যাচ্ছে / সেখানে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে উপস্থাপন করতে হবে /
এক পক্ষ টকশো হয়ে গেলো
Setelar upajati konodin manus hobena😢😢😢
এটাও বলা ভালো যে, মুদীর আমলে বিস্বের তৃতীয় স্থানে আছে।
সেখানে যদি একজন চাকমা থাকতো তাহলে আরো স্পস্ত হতো
sob settler der boss gula jokhon ek table e
পাহাড়ের অশান্ত হয়ার কারন সেনাবাহিনী আর সেটলার বাঙালি।
তোর মত উপজাতি উগ্রবাদী এর জন্য দায়ী।
সেনাবাহিনী আর সেটলাররা
Studio te tura adivasi sompoke kisu jani na,aje baje kotha bole
অশান্ত পাহাড়
পেছনে সেটলার এবং সেনাবাহিনী।
তোমরা কি পার্বত্য অঞ্চলের বাইরে গিয়ে চাকরি কর না?সেটেল হও না?
এখানে যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে শেষ পর্যন্ত সাগরে বসতি গড়তে হবে?
Thle Senabahiny Gule krse kn
কথা হল কেউ দেখেনা এই টকশো গুলো😂
😅😅
There must quota for Bengalis living in CHT, not for Chakmas. Benglalis living CHT are lagging far behind. Bengalis must be given enough education and job opportunities.
আজকে টিভি চ্যানেল গুলো পাহাড় নিয়ে এতো ফুল কুঁড়ি ছড়াচ্ছে কেন? উদ্দেশ্য কি?
Nahole ammara spicial frosece use korobo
Pahar theke sena sason tulu
Desh alada dewa huk
সব সেটেলার এক টেবিলে।
সেটলারদের পক্ষ তো নেবেই।
বাঙালি মানেই কি স্যাটেলার? এই দেশ বাঙালি মুসলমানদেরকে দেওয়া হয়েছে সেই সাথে অন্যান্য ধর্মের লোকদের কেউ।আমরা যেখানে ইচ্ছা সেখানে থাকবো ব্রিটিশ কি করেছিল সেটা আমাদের দেখার ব্যাপার না
Sarkari group anle aro bipot asbe international esu awbe granti100/
Dur beta abal
Open challenge kunno sarkari group takbena
Froest kunno bhAnini takbena
এদের মাথাভর্তি বুদ্ধি দেখে হেসে গেলাম 😂?