আমি দীর্ঘদিন সেই ২০০৭ হতে ২০২৪ পর্যন্ত একটি সংস্থায় চাকুরী করেছি। মাসুদ কামাল সাহেব সুন্দর কথা বলেছেন যে ওরা কিন্তু এমনিতে খুবেই শান্ত এবং মিশুক। এবং অনেক জিদি।
মেজর ড. এমদাদুল ইসলাম (অব:সামরিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক , ) উনার যত গুলো বিশ্লেষণ শুনেছি , কখনো মনে হয়নি নিরপেক্ষ বিশ্লেষক। একচেটিয়া সেনাবাহিনীর পক্ষে কথা বলে থাকেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক অজানা গল্প রয়েছে এবং প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কিছুই জানে না। পার্বত্য চট্টগ্রামের যেকোনো ঘটনা জাতীয় দৈনিকে প্রকাশের জন্য জিডিএফআই-এর অনুমোদন প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবার নিরাপত্তার ভয়ে সত্য প্রকাশ করতে পারে না। সেনাবাহিনীর ষড়যন্ত্রের শিকার হওয়ার ভয়ে তাদের বসবাস করতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। উদাহরণ হিসেবে সাম্প্রতিক একটি ঘটনা উল্লেখ করতে চাই। এখান থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকায় জানা যায়- উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আদোমং মারমা নিখোঁজের ২৩ দিন পর রাঙ্গামাটি রাজস্থানে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে তাকে সুস্থ শরীরে উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত ২৫ আগস্ট রাজস্থানের আরেকটি ইউনিয়ন গাইন্দ্য এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি। প্রকৃতপক্ষে স্থানীয়দের মতে- মগ পার্টির সেনাবাহিনীর নির্দেশে তাকে অপহরণ করা হয়। 50 লাখ টাকার মুক্তির দাবি পরিশোধ করার পর, তাকে দুই ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে বাড়িতে আনা হয়। তার মানে সেনাবাহিনী পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে এরকম অসংখ্য অজানা ঘটনা রয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক অজানা গল্প রয়েছে এবং প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কিছুই জানে না। পার্বত্য চট্টগ্রামের যেকোনো ঘটনা জাতীয় দৈনিকে প্রকাশের জন্য জিডিএফআই-এর অনুমোদন প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবার নিরাপত্তার ভয়ে সত্য প্রকাশ করতে পারে না। সেনাবাহিনীর ষড়যন্ত্রের শিকার হওয়ার ভয়ে তাদের বসবাস করতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। উদাহরণ হিসেবে সাম্প্রতিক একটি ঘটনা উল্লেখ করতে চাই। এখান থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকায় জানা যায়- উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আদোমং মারমা নিখোঁজের ২৩ দিন পর রাঙ্গামাটি রাজস্থানে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে তাকে সুস্থ শরীরে উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত ২৫ আগস্ট রাজস্থানের আরেকটি ইউনিয়ন গাইন্দ্য এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি। প্রকৃতপক্ষে স্থানীয়দের মতে- মগ পার্টির সেনাবাহিনীর নির্দেশে তাকে অপহরণ করা হয়। 50 লাখ টাকার মুক্তির দাবি পরিশোধ করার পর, তাকে দুই ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে বাড়িতে আনা হয়। তার মানে সেনাবাহিনী পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে এরকম অসংখ্য অজানা ঘটনা রয়েছে।
@@Creativeeducationcentre-2024খাগড়াছড়িতে যখন প্রথম আগুন ধরায় বাঙালিরা ঐ বাজারে ৫৬ দোকান বাঙালির ও ৫১ দোকান পাহাড়ির দোকানপাট ছিল। খবরে পাহাড়ি বাঙালিরা বলেছে তারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত। সব জায়গায় কমবেশি স্থানীয় বাঙালি পাহাড়ি উভয়ই ক্ষতি হয়েছে। যার ক্ষতি হয়েছে শুধুমাত্র সে বুঝে তার কষ্ট।
It very easy to solve exp. Kasmir mezoram nagaland.this is political problam not army Because bd.srmy has been working in ctg hill tracts since 198o but result xero.we want civil addministration.b d r and police enough.
আমার প্রশ্ন হলো আওয়ামী সরকারের পতনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত পার্বত্য এলাকায় তেমন কোনো অস্থিরতা তৈরি হয়নি। সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে সেখানে বর্তমান অবস্থার জন্য বর্তমান সরকার এবং কিছু সুযোগ সন্ধানী লোক জড়িয়ে পড়েছে নিজেদের স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য।
আমি দীর্ঘদিন সেই ২০০৭ হতে ২০২৪ পর্যন্ত একটি সংস্থায় চাকুরী করেছি। মাসুদ কামাল সাহেব সুন্দর কথা বলেছেন যে ওরা কিন্তু এমনিতে খুবেই শান্ত এবং মিশুক। এবং অনেক জিদি।
মেজর ড. এমদাদুল ইসলাম (অব:সামরিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক , ) উনার যত গুলো বিশ্লেষণ শুনেছি , কখনো মনে হয়নি নিরপেক্ষ বিশ্লেষক। একচেটিয়া সেনাবাহিনীর পক্ষে কথা বলে থাকেন।
ওই তো পাহাড়ের আসল চাঁদাবাজ। তাঁর পাহাড়ের অনেক সম্পত্তি আছে। আসল চাঁদাবাজ হলো এরা পাহাড়ে।
Most Bangladeshi don’t want minorities here.
উনি পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেকদিন চাকরি করেছেন উনি ওখানকার বাস্তব ঘটনা বলেছেন পক্ষপাতিত্ব করেননি।
পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক অজানা গল্প রয়েছে এবং প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কিছুই জানে না। পার্বত্য চট্টগ্রামের যেকোনো ঘটনা জাতীয় দৈনিকে প্রকাশের জন্য জিডিএফআই-এর অনুমোদন প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবার নিরাপত্তার ভয়ে সত্য প্রকাশ করতে পারে না। সেনাবাহিনীর ষড়যন্ত্রের শিকার হওয়ার ভয়ে তাদের বসবাস করতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। উদাহরণ হিসেবে সাম্প্রতিক একটি ঘটনা উল্লেখ করতে চাই। এখান থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকায় জানা যায়- উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আদোমং মারমা নিখোঁজের ২৩ দিন পর রাঙ্গামাটি রাজস্থানে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে তাকে সুস্থ শরীরে উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত ২৫ আগস্ট রাজস্থানের আরেকটি ইউনিয়ন গাইন্দ্য এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি। প্রকৃতপক্ষে স্থানীয়দের মতে- মগ পার্টির সেনাবাহিনীর নির্দেশে তাকে অপহরণ করা হয়। 50 লাখ টাকার মুক্তির দাবি পরিশোধ করার পর, তাকে দুই ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে বাড়িতে আনা হয়। তার মানে সেনাবাহিনী পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে এরকম অসংখ্য অজানা ঘটনা রয়েছে।
সরকারের শুভবুদ্দ্বির উদয় হোক, পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন করাহোক।
আমি রাংগামাটি যা দেখলাম পাহাড়িদের বাড়ি ও দোকান সবচেয়ে ক্ষতি গ্রস্হ হয়েছে।যা মোটেই কাম্য ছিলো না।
বিবিসিতে একজন পাহাড়ি সাক্ষাৎকার দেখলাম উনি বলেছে বাঙ্গালীদের বেশি ক্ষতি হয়েছে।
পাহাড়ে মিডিয়া থেকে সবি কন্ট্রোল করে থাকে সেনাবাহিনী সো বাঙালিদের পক্ষাপাত তো করবেই@@ahasanul7584
মাসুদ কামাল স্যার সবসময় যুক্তিযুক্ত কথা বলেন।
শান্তি পুরস্কার নিয়ে যা বললেন, মাসুদ করিম সাহেব৷, সাংবাদিক সাহেব হয়ে কি বিষবাষ্প ছড়ালেন! চায়ের টেবিলের কথা রেকর্ড করে রাখলেন।
Masud Kamal salute 🫡
যত পাহাড়ি বিভক্ত হয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার জড়িত
Mashud Kamal sir niropekhotar sathe khub sundor kore bisleshon koresen...shalut sir
পার্বত্য চুক্তিতে বাঙালিদের মূল্যায়ন করা হয়নি ভুল কথা। শান্তি চুক্তি হয়েছে আমাদের সকল বাঙালিদের সাথে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যস্থতা হয়েছে।
মাসুট ভাইয়া একদম ঠিক কখা বললেছিলেন
মাসুদ কামাল ভাই, একদম সঠিক কথা বলেছেন ❤
এমদাদুল সাহেব অব: গিয়ে নিরপেক্ষভাবে কথা বলেনি ও শুধু সেনাবাহিনী সারা কথা বলে না। সে একজন বিশ্লেষক হতে পারে না
অবঃ মেজর এমদাদ এর বক্তব্য এগেও দেখেছি তিনি প্রতিবার এক পক্ষের প্রতি দূর্বল। কারণ কি পদলেহন???
তিনি DGFI এর সদস্য ছিলেন, আর DGFI কি করেছে তা আয়নাঘর এর কথা মাথায় রাখলে বুঝতে পারবেন ।।
@@sudipchakma6280সত্যি বলেছেন
ফ
।।।
্।😊😊োোৈ@@sudipchakma6280
খুবই খারাপ লেগেছে রাংগামাটিতে তথ্য অফিসের সামনে একজন পাহাড়ি মেয়ে দোকান করে তার পরিবারের ভরন পোষন করত।তার দোকানটা সম্পুর্ন পুড়ে দেয়া হয়েছে।
রাঙ্গামাটিতে একজন বাঙ্গালী দোকানদার যাকে সপ্তাহে দুইবার ডায়ালাইসিস করতে হয় তার দোকান চালিয়ে তার দোকানটি যে পুড়িয়ে দেয়া হলো তার জন্য খারাপ লাগেনি?
Mitta bolar jaiga nai..jodi puriyeo deya hoi amra agun dei nai..agun dichen apnara..
পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক অজানা গল্প রয়েছে এবং প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কিছুই জানে না। পার্বত্য চট্টগ্রামের যেকোনো ঘটনা জাতীয় দৈনিকে প্রকাশের জন্য জিডিএফআই-এর অনুমোদন প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবার নিরাপত্তার ভয়ে সত্য প্রকাশ করতে পারে না। সেনাবাহিনীর ষড়যন্ত্রের শিকার হওয়ার ভয়ে তাদের বসবাস করতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। উদাহরণ হিসেবে সাম্প্রতিক একটি ঘটনা উল্লেখ করতে চাই। এখান থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন পত্রিকায় জানা যায়- উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আদোমং মারমা নিখোঁজের ২৩ দিন পর রাঙ্গামাটি রাজস্থানে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে তাকে সুস্থ শরীরে উদ্ধার করা হয়। এর আগে গত ২৫ আগস্ট রাজস্থানের আরেকটি ইউনিয়ন গাইন্দ্য এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি। প্রকৃতপক্ষে স্থানীয়দের মতে- মগ পার্টির সেনাবাহিনীর নির্দেশে তাকে অপহরণ করা হয়। 50 লাখ টাকার মুক্তির দাবি পরিশোধ করার পর, তাকে দুই ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনীর গাড়িতে করে বাড়িতে আনা হয়। তার মানে সেনাবাহিনী পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে এরকম অসংখ্য অজানা ঘটনা রয়েছে।
@@Creativeeducationcentre-2024খাগড়াছড়িতে যখন প্রথম আগুন ধরায় বাঙালিরা ঐ বাজারে ৫৬ দোকান বাঙালির ও ৫১ দোকান পাহাড়ির দোকানপাট ছিল। খবরে পাহাড়ি বাঙালিরা বলেছে তারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত। সব জায়গায় কমবেশি স্থানীয় বাঙালি পাহাড়ি উভয়ই ক্ষতি হয়েছে। যার ক্ষতি হয়েছে শুধুমাত্র সে বুঝে তার কষ্ট।
@@Creativeeducationcentre-2024পাহাড়িরা কোন প্রতিষ্ঠানে আগুন দেয়নি। যদি আগুন দিয়ে থাকে মুসলিমরাই আগুন দিয়েছে।
এমদাদ সাহেব তার বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে সত্যকে তুলে ধরেছেন।ধন্যবাদ অব: মেজর এমদাদ সাহেব কে।
সেনাবাহিনীর ছড়ায় মদতে আঞ্চলিক দল আছে।
Everything created, no rights given to them for their survival. If it should be stopped to create a better Bangladesh.
চোরকে না মেরে কি জামায় আদর করবে
মূল কারণ-পাহাড়িদের কে সাহিত্য শাসন না দেওয়া।
settler problem
Senabahinir sohaotai chadabaji hoi
জেএসএস-ইউপিএফ-কুকিচিন-আর্মী গেঙ্গ😂
It very easy to solve exp. Kasmir mezoram nagaland.this is political problam not army
Because bd.srmy has been working in ctg hill tracts since 198o but result xero.we want civil addministration.b d r and police enough.
আমার প্রশ্ন হলো আওয়ামী সরকারের পতনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত পার্বত্য এলাকায় তেমন কোনো অস্থিরতা তৈরি হয়নি। সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে সেখানে বর্তমান অবস্থার জন্য বর্তমান সরকার এবং কিছু সুযোগ সন্ধানী লোক জড়িয়ে পড়েছে নিজেদের স্বার্থ বাস্তবায়নের জন্য।
Pahar re Army hotel resort business bondho korun.... Jei desher Army business korte name sei desher Armed forces Army ke close kore deoya uchit.....
Tibro ninda janai ei dgfi er lokke
Aare Pahari der to aage tribal status to din...... Swadhinota 50 bochhor reo dite parlen na... Chhi 😡😡😡