কেবলা মানে দিক। অর্থাৎ নামাজ আদায়ের দিক। প্রথমে মুসলিমরা যে যেখানেই থাকতো, সেখান থেকেই আল আকসা মসজিদের দিকে মুখ করে নামাজ পড়তো। পরে আল্লাহর নির্দেশে কাবা কে কেবলা করা হয়, অর্থাৎ মানুষ পৃথিবীর যেখানেই থাকুক না কেন, কাবার দিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ে
কেবলা হলো আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার দিক আর আমাদের শেষ নবি আল্লাহর কাছে মানুষদের সুবিধার জন্য কেবলার দিক পরিবর্তন করে মক্কার দিকে কেবলা করার কথা জানিয়েছেন আর আল্লাহ তা কবুল করে কেবলার দিক মক্কার দিকে করার অনুমতি দিয়েছেন ❤❤❤
মুসলিম এবং খ্রিস্টানরা মানে ইসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম (যিশু খ্রিস্ট) কেয়ামতের আগে যখন পৃথিবীতে আসবেন।তখন প্রথম এই মসজিদেই তিনি অবতরণ করবেন।এবং নামাজ আদায় করবেন।
বেশ সুন্দর প্রতিবেদন। কেবলা বলতে যে দিক মুখ করে নামাজ পড়া হয়।পশ্চিম দিক নামাজ পড়ার দিক নয়, মুল হল মসজিদ আকসা পরর্বতিতে যেটা কেবলা মানে কাবাঘর বা মক্কা বলা হয়। যারা কাবার অন্য প্রান্তে আছে তারাও মক্কার দিকে মুখ করে নামাজ পড়ে,নামাজ পড়ার জন্য পশ্চিম বা অন্য কোনো দিক নয়। দিক বলতে কাকবা ঘরের দিকে মুখ করে নামাজ পড়া
এই পৃথিবীতে আল্লাহ ১২৪০০০ নবী রাসুল প্রেরন করেছেন।তারা মানুষকে এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও আল্লাহর ইবাদতের কথা বলতেন।কিন্তু সকল নবীদের কওমরা ও দুষ্ট জ্বীনেরা নবীদের উপর অবতীর্ণ কিতাবকে বিকৃতি করেফেলেছে। এবং তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। তবে পৃথিবীতে যখন নবী হযরত মোহাম্মদ( সা.) তখন তাকে অনুসরণ করা সকল ধর্মের উপদেশ রয়েছে। হযরত মোহাম্মদ (সা) হচ্ছেন শেষ ও চূড়ান্ত নবী। তাকে যারা অনুসরণ করবে না এবং তার উপর অবতীর্ণ কিতাব আল কুরআন অনুযায়ী যারা জীবন পরিচালনা করবে না তাদের জীবন অন্ধকারে থেকে যাবে এবং তাদের মৃত্যুর পরে তাদের রুহ আত্মাকে বারংবার জীবিত করে তাদেরকে জাহান্নামের আগুনে জ্বালিয়ে শাস্তি দেওয়া হবে। যখন মানুষের মৃত্যু হয়ে যায় তখন মানুষের কর্মের পাপ পুণ্য লেখা বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাং তাদের পরীক্ষা নেওয়া শেষ। মৃত্যুর পরে কোনো মানুষ যদি পাপ স্বীকার করে মাফ চায় তখন তাকে মাফ করা হবে না।😊❤
খৃষ্টানদের গড হলো যিশুখ্রিষ্ট।যিশুখ্রিষ্টর মার নাম হলো মরিয়ম আঃ। আর যিশুখ্রিষ্ট হলো আমাদের নবী ঈসা আঃ আর ঈসা আঃ মায়ের নাম মরিয়ম আঃ। আমাদের কুরআনে আল্লাহ একটা পুরো সূরা ঈসা আঃ ও মরিয়ম আঃ নিয়ে সব বলেছে। খৃস্টানদের বাইবেলেও আমাদের ঈসা আঃ ও মরিয়ম আঃ নিয়ে বলেছে।তবে কুরআন হলো এক আল্লাহর সত্য বাণী।
কেবলা বলতে নামাজ পড়ার দিক নির্দেশ করে। ওই জায়গার দিক বরাবর সারা বিশ্বের মুসলমানরা নামাজ পড়ে।আবার মসজিদে আকসা আমাদের প্রথম কিবলা ছিল কিন্তু আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহ তায়ালার নিকট দোয়া করেন যে আমাদের ম শেষ কেবলা যেন মক্কাকে করা হয়। যেমন আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা পশ্চিম দিক বরাবর অর্থাৎ মক্কার কাবা ঘরের দিক বরাবর নামাজ পড়ি
আরেকটা বিষয় আপনাদের জানিয়ে দেই যে, হযরত সোলাইমান (আ.) এর সময় যখন এই বাইতুল মুকাদ্দাছ বা আল আকসা নির্মান করা হয়, তখন কোনো মানুষ এটা নির্মান করে নি। তখন হযরত সোলাইমান (আ.) তার (জীনদের) দিয়ে এটি নির্মান করে।
আমরা যাকে দাউদ নবী বলি, ইহুদীরা ওনাকে ডেভিড বলেন। এবং দাউদ নবীর পুত্রকে আমরা সুলাইমান নবী বলি, ইহুদীরা বলে সুলেমন। আমরা ঈশা নবী বলি, খ্রিস্টানরা বলে যিশু।
নীল +সাদা= আকাশি ইত্যাদি। এখন যেহেতু মূল রঙ আসলে ৩টি তাই নীল, সবুজ ও লাল রঙ মেশালে আমরা সাদা রঙ পাবো। আবার আপনি রংধনুর সাত রঙের কথা যদি বিবেচনা করেন তাহলেও সেসব রঙ একসাথে মেশালে সাদা পাবো, কারণ সাদা থেকেইতো এসব সাত রঙ তৈরি হয়। তাই সব রং একসাথে মেশালে সাদা রং তৈরি হয়।
ভাই আপনারা এতো ইসলামিক ভিডিও দেখেও আপনাদের কিছু কিছু ব্যাপার ক্লিয়ার হয় নাই,তাহলে যারা ইসলাম সম্পর্কে এখনো কিছু জানেনি তারা আসলে কোন জায়গায় আছে। যারা ইসলাম সম্বন্ধে সন্দেহ রাখে তাদের জন্য এই মসজিদ গুরুত্বপুর্ন বিষয়। যেমন সবাই শুনলেন এই মসজিদ থেকে মহানবী সাঃ আল্লাহর সাক্ষাতে যান। কেউ এত বড় মিথ্যে কথা বলবে খোদা তাআলার সঙ্গে সাক্ষাতে গিয়েছি। এই জায়গা আমাদের মুসলিমদের কাছে গুরুত্বপুর্ন জায়গা।ইসলাম সম্বন্ধে সবার খোলামেলা জানা উচিত।
আমরা যে দিকে ঘুরে নামাজ পড়ি ওটাকে বলা হয় কেবলা ঘুরে যাওয়া হচ্ছে মদিনা নির্মিত হওয়ার আগে আল আকসা মসজিদ নির্মিত হয়েছিল পরে মদিনা নির্মিত হওয়ার পর ওই দিকে ঘুরে নামাজ পড়ে এটাকে বলে ঘুরে যাওয়া
পৃথিবীর মধ্যে সব সমস্যার সমাধান কোরআনে পাবে, যেকোনো প্রশ্ন যে কোনো বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে বা বুঝতে চাইলে আপনাদের কুরআন শরীফ পড়তে হবে,, কোরআনে সব কিছু পাবেন,, দুনিয়ার যত সমস্যা সব সমাধান কোরআনে আছে ইনশাআল্লাহ।
এখানে ইহুদিরাও প্রার্থনা করতো।তাই আমাদের নবীজী (সা) এইদিকে ফিরে নামাজ পড়তে পছন্দ করতেন না।তাই নবীজীর ইচ্ছায় আল্লাহ তাআলা কিবলা অথবা দিক পরিবর্তন করে দেন। এটা আমার নবীর শান।
আপনারে কে বলছে আন্দাজি বলে দিলেন মসজিদে আকসা কি ইহুদিদের দিক নাকি? মসজিদে আকসায় যতগুলো নবী রাসূল এসেছেন আর কোন ভূমিতে এত নবী রাসূল আসেনি মিথ্যা হাদিস রচনা করবেন না কারণ হাদিস নিয়ে বাড়াবাড়ি করা অসংখ্য জাতি ধংশ হয়েছে, ইসলাম সহজ তবে এত সহজ নই ২০ টা এসএমএস শিয়ার করে জান্নাত পেয়ে যাবেন।
SHUDIPTTA SHILAJEET BHI ABU TUHA ADNAN KISUDIN AAAGER VEDIO TE BOLESILO NOBI MUHAMMAD ER BHOBISHHOT BANI DHERE DHERE MIL PASSO KI ...JUST WAIT & FOLLOW THE QURAAN..
কেবলা হলো, আমরা যেদিকে ফিরে নামাজ পড়ি তাকে কেবলা বলে। মানে, আমরা সৌদি আরবের কাবা ঘরের দিকে ফিরে নামাজ পড়ি, সুতরাং, সৌদি আরবের কাবা ঘর হলো আমাদের কেবলা, কেবলার বাংলা অর্থ, """"""দিক""""""" ৬২৭ সালে যখন সুরা বাকারা , হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর নাজিল হয়। তখন থেকে মুসলমানদের কেবলা হয়, সৌদি আরবের কাবা ঘর ( মসজিদুল হারাম )। এর আগে অবশ্য, কেবলা ছিলো ইসরাইলের মসজিদুল আকসা। ( বিঃদ্রঃ - সুরা বাকারা নাজিল হয় নামাজ রত অবস্থায় ) ৬২৭ সালে আল্লাহ্ পাক , কুরআনের সুরা বাকারায় বলেন তোমাদের কেবলা """""" """""তোমরা মুখ ঘুরাও মসজিদুল হারামের দিকে এবং আমাকে সেজদা করো """"""""""""""""""" মুলত তখন থেকেই , মসজিদুল আকসা থেকে মসজিদুল হারাম কেবলা হয়।
রিয়েকশন চাইth-cam.com/video/lSdShmjnOik/w-d-xo.html th-cam.com/video/Q8eoeJaISYsh/w-d-xo.htmlttps://th-cam.com/video/oXuUBqIh5IQh/w-d-xo.htmlttps://th-cam.com/video/nuXFBa6ZSaU/w-d-xo.html গান গুলো
🔶➡️ সকলের কাছে প্রশ্নের উত্তর দেবার অনুরোধ রইলো।
এবং ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দেবেন। ধন্যবাদ ।
ইউসুফ জুলেখা সিরিজটা রিয়াকশন দেন মিশরের অনেক পুরনো ইতিহাস জানতে পারবেন। 💓
কেবলা হল যে দিকে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়া হয়, আগে আল আকসার দিকে ফিরে নামাজ পড়ত, এখন মক্কার দিকে ফিরে নামাজ পড়া হয়।
কেবলা মানে দিক। অর্থাৎ নামাজ আদায়ের দিক। প্রথমে মুসলিমরা যে যেখানেই থাকতো, সেখান থেকেই আল আকসা মসজিদের দিকে মুখ করে নামাজ পড়তো। পরে আল্লাহর নির্দেশে কাবা কে কেবলা করা হয়, অর্থাৎ মানুষ পৃথিবীর যেখানেই থাকুক না কেন, কাবার দিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ে
Hmmm
কেবলা মানে হচ্ছে "দিক" নামাজের সময় আমরা এই দিক নির্দশন করে সবাই একদিকে নামাজ পড়ি।
Devid হলো আমাদের দাউদ (আ)
আর solemon হলো সোলায়মান ( আ)...
আমরা মুসলিমরা কখনো জেরুজালেম ছাড়ব না দরকার পড়লে জীবন দিতে রাজি আছি
কেবলা হলো আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার দিক আর আমাদের শেষ নবি আল্লাহর কাছে মানুষদের সুবিধার জন্য কেবলার দিক পরিবর্তন করে মক্কার দিকে কেবলা করার কথা জানিয়েছেন আর আল্লাহ তা কবুল করে কেবলার দিক মক্কার দিকে করার অনুমতি দিয়েছেন ❤❤❤
ভাই কে বল্লো ইস্রাইল এর নিওন্ত্রনাধীন, অইটা মুসলিমদের ছিল, এবং থাকবে ইনশাআল্লাহ।
মুসলিম এবং খ্রিস্টানরা মানে ইসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম (যিশু খ্রিস্ট) কেয়ামতের আগে যখন পৃথিবীতে আসবেন।তখন প্রথম এই মসজিদেই তিনি অবতরণ করবেন।এবং নামাজ আদায় করবেন।
Tini sryia white mosque e obotoron korben. Chirstian ra mone kore tini jerusalem obotoron korben aage.
আমার যদি ভুল না হয়.... সিরিয়ার দামেস্কে মসজিদে ঈসা আলাই সাল্লাম অবতরণ করবেন সর্বপ্রথম।
Bangladesh all time support Palestine Muslims ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
বেশ সুন্দর প্রতিবেদন।
কেবলা বলতে যে দিক মুখ করে নামাজ পড়া হয়।পশ্চিম দিক নামাজ পড়ার দিক নয়, মুল হল মসজিদ আকসা পরর্বতিতে যেটা কেবলা মানে কাবাঘর বা মক্কা বলা হয়। যারা কাবার অন্য প্রান্তে আছে তারাও মক্কার দিকে মুখ করে নামাজ পড়ে,নামাজ পড়ার জন্য পশ্চিম বা অন্য কোনো দিক নয়। দিক বলতে কাকবা ঘরের দিকে মুখ করে নামাজ পড়া
কিবলা মানে যেদিকে ফিরে মুসলিমরা নামাজ পড়ে।
কাবা নির্মাণের আগেই ওটা বানানো হয়েছিল দিকে নামাজ পড়তে সবাই যখন কাবা নির্মাণ হল তখন কেবলা কাবার দিকে৷ ❤❤❤❤
এই পৃথিবীতে আল্লাহ ১২৪০০০ নবী রাসুল প্রেরন করেছেন।তারা মানুষকে এক আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও আল্লাহর ইবাদতের কথা বলতেন।কিন্তু সকল নবীদের কওমরা ও দুষ্ট জ্বীনেরা নবীদের উপর অবতীর্ণ কিতাবকে বিকৃতি করেফেলেছে। এবং তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। তবে পৃথিবীতে যখন নবী হযরত মোহাম্মদ( সা.) তখন তাকে অনুসরণ করা সকল ধর্মের উপদেশ রয়েছে। হযরত মোহাম্মদ (সা) হচ্ছেন শেষ ও চূড়ান্ত নবী। তাকে যারা অনুসরণ করবে না এবং তার উপর অবতীর্ণ কিতাব আল কুরআন অনুযায়ী যারা জীবন পরিচালনা করবে না তাদের জীবন অন্ধকারে থেকে যাবে এবং তাদের মৃত্যুর পরে তাদের রুহ আত্মাকে বারংবার জীবিত করে তাদেরকে জাহান্নামের আগুনে জ্বালিয়ে শাস্তি দেওয়া হবে। যখন মানুষের মৃত্যু হয়ে যায় তখন মানুষের কর্মের পাপ পুণ্য লেখা বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাং তাদের পরীক্ষা নেওয়া শেষ। মৃত্যুর পরে কোনো মানুষ যদি পাপ স্বীকার করে মাফ চায় তখন তাকে মাফ করা হবে না।😊❤
খৃষ্টানদের গড হলো যিশুখ্রিষ্ট।যিশুখ্রিষ্টর মার নাম হলো মরিয়ম আঃ।
আর যিশুখ্রিষ্ট হলো আমাদের নবী ঈসা আঃ আর ঈসা আঃ মায়ের নাম মরিয়ম আঃ।
আমাদের কুরআনে আল্লাহ একটা পুরো সূরা ঈসা আঃ ও মরিয়ম আঃ নিয়ে সব বলেছে।
খৃস্টানদের বাইবেলেও আমাদের ঈসা আঃ ও মরিয়ম আঃ নিয়ে বলেছে।তবে কুরআন হলো এক আল্লাহর সত্য বাণী।
কেবলা বলতে নামাজ পড়ার দিক নির্দেশ করে। ওই জায়গার দিক বরাবর সারা বিশ্বের মুসলমানরা নামাজ পড়ে।আবার মসজিদে আকসা আমাদের প্রথম কিবলা ছিল কিন্তু আমাদের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহ তায়ালার নিকট দোয়া করেন যে আমাদের ম শেষ কেবলা যেন মক্কাকে করা হয়। যেমন আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা পশ্চিম দিক বরাবর অর্থাৎ মক্কার কাবা ঘরের দিক বরাবর নামাজ পড়ি
আরেকটা বিষয় আপনাদের জানিয়ে দেই যে,
হযরত সোলাইমান (আ.) এর সময় যখন এই বাইতুল মুকাদ্দাছ বা আল আকসা নির্মান করা হয়, তখন কোনো মানুষ এটা নির্মান করে নি। তখন হযরত সোলাইমান (আ.) তার (জীনদের) দিয়ে এটি নির্মান করে।
আমরা যাকে দাউদ নবী বলি, ইহুদীরা ওনাকে ডেভিড বলেন। এবং দাউদ নবীর পুত্রকে আমরা সুলাইমান নবী বলি, ইহুদীরা বলে সুলেমন।
আমরা ঈশা নবী বলি, খ্রিস্টানরা বলে যিশু।
Airokom video aro chai ❤
Love my From Bangladesh 🇧🇩🇧🇩
নীল +সাদা= আকাশি ইত্যাদি। এখন যেহেতু মূল রঙ আসলে ৩টি তাই নীল, সবুজ ও লাল রঙ মেশালে আমরা সাদা রঙ পাবো। আবার আপনি রংধনুর সাত রঙের কথা যদি বিবেচনা করেন তাহলেও সেসব রঙ একসাথে মেশালে সাদা পাবো, কারণ সাদা থেকেইতো এসব সাত রঙ তৈরি হয়। তাই সব রং একসাথে মেশালে সাদা রং তৈরি হয়।
আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আ), এবং আমাদের জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আ) ❤
#Free_Palestinians. 🇦🇪
#Free_ Jerusalem.. ✊
Alhamdulillah inshallah mashallah
পথম কমেন্ট🎉
Aksa amder e thakbe ata allahr kotha ✅
আসলে এই তিনটি ধর্ম আগে একিই ধর্ম মানে ইসলামের অধীনে ছিল।
Abrahamic Religion bole
আসলে এই তিনটা ধর্ম আগে একই ধর্ম ছিল
#Bongviews কেবলাটা কিন্তু পৃথিবীর মাঝখান।
ভালভাবে বলা হয় নাই। অনেক লম্বা ইতিহাস।
সব রংগের সংমিশ্রণে যে রং হয়,
= ব্লাক / কালো রং
কেবলা অর্থ মুসলিমরা যে দিকে ফিরে নামাজ পড়ে ঐদিক কে কেবলা বলা হয়
ভাই আপনারা এতো ইসলামিক ভিডিও দেখেও আপনাদের কিছু কিছু ব্যাপার ক্লিয়ার হয় নাই,তাহলে যারা ইসলাম সম্পর্কে এখনো কিছু জানেনি তারা আসলে কোন জায়গায় আছে। যারা ইসলাম সম্বন্ধে সন্দেহ রাখে তাদের জন্য এই মসজিদ গুরুত্বপুর্ন বিষয়। যেমন সবাই শুনলেন এই মসজিদ থেকে মহানবী সাঃ আল্লাহর সাক্ষাতে যান। কেউ এত বড় মিথ্যে কথা বলবে খোদা তাআলার সঙ্গে সাক্ষাতে গিয়েছি। এই জায়গা আমাদের মুসলিমদের কাছে গুরুত্বপুর্ন জায়গা।ইসলাম সম্বন্ধে সবার খোলামেলা জানা উচিত।
🇧🇩🤝🇸🇩🤝🇵🇰🤝🇹🇷🤝🇮🇷🤝🇱🇧
হযরত দাউদ (আঃ) কে তারা ডেবিট বলে, আর হযরত ইব্রাহিম (আঃ) বলে আব্রাহম, হযরত ঈসা (আঃ) কে বলে যীশু আর ঈসা/ যীশুর মা মরিয়ামকে বলে মা মেরি।
Fast comment
আমরা যে দিকে ঘুরে নামাজ পড়ি ওটাকে বলা হয় কেবলা ঘুরে যাওয়া হচ্ছে মদিনা নির্মিত হওয়ার আগে আল আকসা মসজিদ নির্মিত হয়েছিল পরে মদিনা নির্মিত হওয়ার পর ওই দিকে ঘুরে নামাজ পড়ে এটাকে বলে ঘুরে যাওয়া
কিবলা হলো যেই দিক মুখ করে নামাজ পড়তে হয়
Vai Bangladesh er lonch niye Video koren
Dada.kebla.mane.jedike.samne.rekhe.muslimra.namajpre.
ইউসুফ জুলেখার পর্ব দেও
পৃথিবীর মধ্যে সব সমস্যার সমাধান কোরআনে পাবে, যেকোনো প্রশ্ন যে কোনো বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে বা বুঝতে চাইলে আপনাদের কুরআন শরীফ পড়তে হবে,, কোরআনে সব কিছু পাবেন,, দুনিয়ার যত সমস্যা সব সমাধান কোরআনে আছে ইনশাআল্লাহ।
Qibla means direction to prayer
একাকী মন বালাম গানটি রিএকশন দিবেন
love from Dubai
Omor on fire er video te reaction den
Miss u apu
❤❤❤
Qibla holo muslimder direction.... eta aghe amader Qibla chilo kintu akon kaba holo muslimder direction.....
Quran e ayat nazil howar sathe sathei Qibla change hoi
ইউসুফ-জুলেখা সিরিজের রিভিউ দেন প্লিজ
White colour
এখানে ইহুদিরাও প্রার্থনা করতো।তাই আমাদের নবীজী (সা) এইদিকে ফিরে নামাজ পড়তে পছন্দ করতেন না।তাই নবীজীর ইচ্ছায় আল্লাহ তাআলা কিবলা অথবা দিক পরিবর্তন করে দেন। এটা আমার নবীর শান।
আপনারে কে বলছে আন্দাজি বলে দিলেন মসজিদে আকসা কি ইহুদিদের দিক নাকি? মসজিদে আকসায় যতগুলো নবী রাসূল এসেছেন আর কোন ভূমিতে এত নবী রাসূল আসেনি মিথ্যা হাদিস রচনা করবেন না কারণ হাদিস নিয়ে বাড়াবাড়ি করা অসংখ্য জাতি ধংশ হয়েছে, ইসলাম সহজ তবে এত সহজ নই ২০ টা এসএমএস শিয়ার করে জান্নাত পেয়ে যাবেন।
White
সাদা রঙ
সাদা রং
Ullekhito solomon ebong David hocchen nobi Solayman (am) ebong daud (am)
সিলা জিত ভায়ের,,বাম গালে,,তেতুলের বিচি রেখে কথা বলা কি?
এ বিষয় জানতে হলে হুজুদের বয়ান শুনতে হবে
Apu tomader ke onek miss kori tomader sathe dekha korte chai ki kore dekha korbo apu kolkatha asle
কেবলা অর্থ দিক।যেদিকে আমরা সালাত আদায় করি।
Qurane bola hoisa subhannallaze asra beabdehi lailam minal masjedel harame elal asjedel aksa that is masjed al aksa
নামাজে দিক
Abrahamic Religion
SHUDIPTTA SHILAJEET BHI ABU TUHA ADNAN KISUDIN AAAGER VEDIO TE BOLESILO NOBI MUHAMMAD ER BHOBISHHOT BANI DHERE DHERE MIL PASSO KI ...JUST WAIT & FOLLOW THE QURAAN..
Rong dhonu k ram dhonu bole ki bojhate chan?
কিবলা হচ্চে নামাজের দিক।
কেবলা হলো, আমরা যেদিকে ফিরে নামাজ পড়ি তাকে কেবলা বলে।
মানে, আমরা সৌদি আরবের কাবা ঘরের দিকে ফিরে নামাজ পড়ি,
সুতরাং, সৌদি আরবের কাবা ঘর হলো আমাদের কেবলা, কেবলার বাংলা অর্থ, """"""দিক"""""""
৬২৭ সালে যখন সুরা বাকারা , হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর নাজিল হয়।
তখন থেকে মুসলমানদের কেবলা হয়, সৌদি আরবের কাবা ঘর ( মসজিদুল হারাম )।
এর আগে অবশ্য, কেবলা ছিলো ইসরাইলের মসজিদুল আকসা।
( বিঃদ্রঃ - সুরা বাকারা নাজিল হয় নামাজ রত অবস্থায় )
৬২৭ সালে আল্লাহ্ পাক , কুরআনের সুরা বাকারায় বলেন তোমাদের কেবলা """""" """""তোমরা মুখ ঘুরাও মসজিদুল হারামের দিকে এবং আমাকে সেজদা করো """""""""""""""""""
মুলত তখন থেকেই , মসজিদুল আকসা থেকে মসজিদুল হারাম কেবলা হয়।
কেবলা নামাজের দিক
Rong dhonu not ram dhonu
বেনিআসহকলা
Black
Not nice
🇮🇳❤️🇮🇱
😂😂😂
th-cam.com/video/yjtvyb15aWM/w-d-xo.html
রিয়েকশন চাইth-cam.com/video/lSdShmjnOik/w-d-xo.html th-cam.com/video/Q8eoeJaISYsh/w-d-xo.htmlttps://th-cam.com/video/oXuUBqIh5IQh/w-d-xo.htmlttps://th-cam.com/video/nuXFBa6ZSaU/w-d-xo.html গান গুলো
❤️
❤❤❤