মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল... এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়। ।।।।।।।।জ।।।।ঋ।।।।।।।।ঝ ঋ
অশেষ ধন্যবাদ দাদা এবং দিদি সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য। আমরা চাই অথেনটিক ভিডেও, কার পক্ষে গেলো কার বিপক্ষে গেলো ওইগুলা দেখার দরকার নাই। আর এই ধরনের ভিডেও দিলেও অবশ্যই ভালো কোনো স্যাটেলাইট চ্যানেল থেকে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, ধন্যবাদ।
Apnader video gula te sound khub kom thake.. Onnanno video tulonae. So edit korar shomoy shound ta bariye niben. Ami kokhon o comment kori na... Kintu ami apnader jonmo dekhesi... R sei prothom din theke ekhon o dekhe jacchi r ami wait o kori apnader video dekhar jonno so that amar kotha ta ektu mathae rakhben. Thank you 🌸
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল... এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়। ।।।।।।।।।।।শ।।।।।।।।।।।। ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। ।।।।।।।।।।
হযরত ইবরাহীম আ. এ-ভূমিতে বসবাস করেছেন। নবী ইসহাক ও ইয়াকুব আ.-ও ফিলিস্তিনের মাটিতে ঘুরেছেন, থেকেছেন। ইউসুফ আ.-এর জন্ম তো এখানেই। তারপর না মিশরে গেলেন ভিন্ন পরিস্থিতির শিকার হয়ে। হযরত লূত আ. ফিলিস্তিনের একটা অংশের মানুষ। নবী দাউদ আ.-এর জীবন অতিবাহিত হয়েছে এ-ভূমিতে। তাঁর ছেলে সুলাইমান আ.-এক রোমাঞ্চকর জীবন অতিবাহিত করলেন বায়তুল আকসাকে ঘিরে। হযরত সালিহ আ.-কতো ঘুরেছেন এই দেশের অলিগলি! হযরত যাকারিয়া আ. কোথায় থাকতেন? বায়তুল আকসার মূল কেন্দ্রে। তাঁর কাছেই বড় হয়েছেন হযরত মারইয়াম আ.। হযরত ঈসা আ.-এর জন্ম তো সেখানেই। আমাদের নবী ﷺ-এর ঐতিহাসিক ভ্রমণ ছিল সেখানে। মসজিদুল আকসায় ইমামুল আম্বিয়ার দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। সেখান থেকে সোজা চলে যান আরশুল আযীমের দিকে-রবের সাথে একান্ত সান্নিধ্যের উদ্দেশ্যে। আল-আকসার প্রতি ভালবাসা স্থাপন আমাদের ইমানের অংশ, আমাদের ইবাদাতের অংশ ।আল-আকসা দখলদারদের হাতে ছেড়ে দেয়া আল্লাহ, রাসুল সা. ও পবিত্র ধর্ম ইসলামের সঙ্গে প্রতারণা।
এই তথ্য গুলো আপনি পেয়েছে ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব থেকে.. কারন কোরআনে এসব তথ্য নেই... আর দায়ূদ (king David) বা সোলায়মান (King Solomon) এরা ছিলেন ইহুদি.. এবং সোলায়মান যিনি ছিলেন তখনকার Kingdom of Israel এর রাজা, তিনি জেরুজালেমে ইহুদিদের জন্য যে প্রধান উপাসনালয় নির্মাণ করেছিলেন সেটার নাম "আল আকসা" ছিল না... তাঁরা হিব্রু ভাষী ছিলেন আরবি ভাষী নয়
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল... এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়। ।।।।।।।।।।।শ।।।।।।।।।।।। ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। ।।।।।।।।।।
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল... এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়। ।।।।।।।।জ।।।।ঋ।।।।।।।।ঝ
আপনি যে ইতিহাস জানেন না তা স্পষ্ট। ১৯৪৮ সালের আগে ইসরায়েল নামে কোন রাষ্ট্রই ছিল না এটার নাম ছিল প্যালেস্টাইন পবিত্র ভূমি বা শাম নামে।নবী ইব্রাহিম বা আব্রাহাম আ:)এর তিনজন পুত্র ছিল যথা ইসমাইল,ইসহাক আ)এবং মিদয়ান। ইসহাক আ)এর পুত্র নাম ছিল ইয়াকুব।ইয়াকুব আ) এর বংশকে বলা হয় বনী ইসরায়েল। ইসরায়েল হচ্ছে ইয়াকুব আ) এর অপর নাম বাইবেলকে জ্যাকব বলে ইসরায়েল নামের অর্থ হচ্ছে ইশ্বরের বা আল্লাহর বান্দা,তাই কুরআনে তার বংশকে বনী ইসরায়েল বলা হয়েছে,,বনী ইসরায়েলের ধর্ম ছিল ইসলাম। বনী ইসরায়েলে আল্লাহ অনেক নবী রাসুল প্রেরণ করেছেন,তাদের মধ্যে নবী সোলাইমান আ) মসজিদুল আকসা নির্মাণ করেন,যার কথা পবিত্র কুরআনে আছে।কিছু মুসলিম মনীষীর মতে খলিফা আব্দুল মালিক ৬৯০ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি পূর্ণ নির্মাণ করেন। এবার বনী ইসরায়েল জাতি নিয়ে এরা ঐ সময় আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় অনুগত বান্দা ছিল,তারা এতোটা প্রিয় ছিল যে তাদের আল্লাহ জান্নাত হতে মান্না ও সালওয়া নামক খাদ্য পৃথিবীতে প্রেরণ করেন।এই জাতি আল্লাহর এতো নিয়ামত পাওয়ার পরেও আল্লাহকে স্বরণ করতে ভুলে যায় এদের কাছে অনেক নবী-রাসুল প্রেরণ করে,,এরা অনেক নবী রাসুলকে হত্যা করে।ইয়াকুব জ্যাকব আ) এর বারো সন্তান ছিল তাদের একজনের নাম ইয়াহুদা ছিল সে ছিল অনেক বেয়াদব এবং অহংকারী।সে তার ভাই ইউসুফ জোসেফ আ) যিনি নবী হয়েছেন তাকে হত্যা করার চেষ্টা করে পরে তাকে কুপে ফেলে দেয়।তারা এরপর অনেক নবীকে হত্যা করে এরপর আল্লাহ তাদের নিকট ইসা বা যিশু আ) কে পাঠান বনী ইসরায়েল কিছু তার প্রতি ইমান আনে।বাকিরা তাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করার চেষ্টা করে।এই ব্যাপারে আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন তারা তাকে ক্রুশবিদ্ধ করেও নাই হত্যা করে নাই আল্লাহ তাকে উপরে উঠিয়ে নেন।আর এখান থেকে যারা তাকে মেনে নিয়েছে তারা খ্রিস্টান আর যারা তাকে অস্বীকার করে তারা ইহুদি নামে পরিচিতি লাভ করে।কিন্তু বর্তমানে ইসরায়েল যেসব ইহুদি বাস করে এরা পশ্চিমা এরা নবী ইব্রাহিম আঃ) এর বংশের নয়,এরা জায়োনিস্ট,এরা ইউরোপ থেকে আগত তাদের চেহারা দেখলে বুঝবেন আর ইতিহাসের সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে। আর এখান থেকে বনী ইসরায়েল জাতি সমাপ্তি হয়,আল্লাহ দয়া,রহমত বরকত সব বনী ইসরায়েল থেকে উঠিয়ে নেওয়া হয়,ইয়াহুদীরা অভিশপ্ত আল্লাহ গজবপ্রাপ্ত জাতিতে পরিণত হয়।আর খ্রিস্টানরা ইসা আ)কে আল্লাহর পুত্র বলায় তারা পথহারা জাতিতে পরিণত হয়।এরপর সমগ্র মানুষের জন্য নবী মোহাম্মদ সাঃ)কে নবী ও রাসুল হিসেবে প্রেরণ করা হয় তিনিই শেষ নবী তিনি ইব্রাহিম আঃ) এর প্রথম পুত্র ইসমাঈল আঃ) এর বংশধর।ইসা আ) আবার পৃথিবীতে আসবেন নতুন কোনো ধর্ম নিয়ে নয়,,বরং তিনি মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে জন্মগ্রহণ করবেন।এবং আল্লাহকে বলবেন হে আল্লাহ আপনি সাক্ষী থাকুন খ্রিস্টানদের কখনো বলি নাই আমি ইশ্বরের পুত্র।
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল... এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়। ।।।।।।।।।।।শ।।।।।।।।।।।। ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। ।।।।।।।।।।
@@rodriguezcosta_Atonu কে বলেছে কোরআনে মসজিদুল আকসার কথা বলা হয়নি? সূরা বানি ইসরাইলের প্রথম আয়াতের মধ্যেই আছে।পবিত্র ও মহিমময় তিনি[১] যিনি তাঁর বান্দাকে রাতারাতি[২] ভ্রমণ করিয়েছেন (মক্কার) মাসজিদুল হারাম হতে (ফিলিস্তীনের) মাসজিদুল আকসায়,[৩] যার পরিবেশকে আমি করেছি বরকতময়,[৪] যাতে আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাই; [৫] নিশ্চয় তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। পুরো বিষয়টা জেনে তারপর বলবেন, ইসরাইল এবং ইহুদিদেরকে নিয়ে পুরো একটা চোরাই কোরানে আছে। সূরা: বানী ইসরাঈল।। ১৭ নাম্বার সূরা
Nabi ki boleche dada eta fake news - Karon All aksa moszid chilo( Isaiah god prophet er ) uni oi moszid baniyechilo -( 686 ad to 740 ad ) Hajrat Mahamad okhane 14 din namaz porechilo - but oi moszid ihudi ra dokhol kore nei- All aksa moszid ek matro Isaiah der odhikar - Not Muslim no Ihudi - Muslim ra jor Kore dokhol koreche bolei Aj Palestine Muslim der evabe morte hochhe Paap er Sasti pachhe
100% ভুল। ঈসায়ীদের হলে বাইবেলের নতুন নিয়মে বলা নাই কেন? আল আকসা শলোমন, যাকুব, আব্রাহাম ও আদম বানিয়েছিলো কোন ঈসায়ী না আর এরা ঈসায়ী ছিলোও না। আজাইরা বকবক বকবক করিস না ভেড়া। মুসলিমদের পাপের শাস্তি হচ্ছে না।
আমি বাংলাদেশ তেকে বলছি আসসালামু আলাইকুন আশা করি বালো আছেন আমিও বালো আছি আমি আপনার সব বিডিও দেখি আমার একটা গান রিয়কশন বিডিও দিবেন গানটার নাম বাংগা তরি ছেরা পাল চলবে আর কত কাল প্লিজ দিয়েন বালো তাকবেন
কোরআনের কোথায় আপনাকে বলেছে যে আল আকসা আরব মুসলিমদের প্রথম কেবল... ?? যদি আল আকসা মুসলিমদের প্রথম কেবলা হয়ে থাকত, তবে তখন মক্কার কাবা কি পৌত্তলিক আরব কুরাইশদের কেন্দ্রস্থল ছিল??
@@rodriguezcosta_Atonu আল্লাহ তালার আদেশে আল আকসা মসজিদ কে কেন্দ্র করে তখনকার সময়ের মানুষ নামাজ আদায় করত অর্থাৎ আল আকসা ছিল মুসলমান্দের কেবলা।তবে আমাদের নবী মুহাম্মদ সাঃ এর ইচ্ছে হতো কাবা শরীফের দিকে ফিরে নামাজ আদায় করার,তাই আল্লাহ তা' আলা আমাদের নবীর মনের আশা পূরণ করেন এবং আল আকসা মসজিদ থেকে কেবলা গুরিয়ে কাবা শরীফের দিকে করেন।এর পর থেকে আমাদের মুসমানদের কেবলা হলো মসজিদে হারাম বা কাবা শরীফ।আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
@@goodjob8393 তোমাদের আরব আল্লাহ কোথায় তখনকার আরব মুসলিমদের আল আকসা মসজিদ কে কেন্দ্র করে নামাজ পড়ার আদেশ দিয়েছিল? দলিল দেখাও.. তখন তো আল আকসা নামে কোন মসজিদই ছিল না... আর জেরুজালেমের কোন উল্লেখ কোরআনে ১ বারও পাওয়া যায় না... মুহাম্মদ তার ৪০ বছর বয়সে তথাকথিত নবূয়াত প্রাপ্তির পর মক্কার আরবদের ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা শুরু করে.. তার আগে মুহাম্মদ একজন পৌত্তলিক কুরাইশ আরব ছিল.. যেমনটা তার পিতা মাতা ছিল
ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দেবেন ।
ধর্মিয় কারণে ভ্রমণে উদ্দেশ্যে এই তিনটি মসজিদে ভ্রমণ করা যাই , তাই বলা হয়েছে ।
ইজ্রায়েল ফিলিস্তিন ইতিহাস নিয়ে আসেন
❤️❤️❤️
th-cam.com/users/liveOMVv32Lm7Rc?si=l6OEuQeo8yezUr3F
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল...
এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে
যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়।
।।।।।।।।জ।।।।ঋ।।।।।।।।ঝ
ঋ
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ
খুব তারাতাড়ি জয় হবে ইনশাআল্লাহ 😊
ইনশাআল্লাহ মুসলিমরাই জয় হবে
Inshallah ❤️❤️❤️. Amader bijoy Kono yahudi rukhte parbe na❤❤❤❤❤❤❤
তাহলে আমাদের আগে ভালো হতে হবে হুজুর।
@@rjmamun8665মুসলিমরা খারাপ কাজ করলে সেটা কখনো হবে না বিহারি।
@@samirshahid5846বিহারি খানকির পোলা সব ইউহদি না কিছু ইউহদি।
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ
হামাস জিন্দাবাদ 🇧🇩❤️🇪🇭
ইনশাআল্লাহ বিজয় খুব সন্নিকটে। 🇦🇪 ✊
Aga Tho Muslim ticke owa lagbo Tho
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ❤❤
We love Palestine 🇵🇸
Pray for Palestine 🤲🏻🇵🇸
কোনো সনাতন ভাই বোন যদি ইসলাম ও অন্য ধর্ম কে নিয়ে ভালো রিচার্স করে আশা করি ঐ ব্যক্তি মুসলিম হবেই হবে
আল্লাহ বুঝার তওফিক দান করুক আমীন।
ইনশাআল্লাহ বিজয় হবে 🥀
আল্লাহু আকবার 🥀🥀
আমিন ইসলামের বিজয় খুব তারাতাড়ি হবে
অশেষ ধন্যবাদ দাদা এবং দিদি সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
আমরা চাই অথেনটিক ভিডেও, কার পক্ষে গেলো কার বিপক্ষে গেলো ওইগুলা দেখার দরকার নাই। আর এই ধরনের ভিডেও দিলেও অবশ্যই ভালো কোনো স্যাটেলাইট চ্যানেল থেকে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, ধন্যবাদ।
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇯🇴🇯🇴🇯🇴
ইনশাআল্লাহ বিজয় হবে ইসলাম ধর্ম আমিন❤
Allahu Akbar ☝️
স্বাধীন ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ
We love Palestine 🇦🇪🇦🇪 Ye Allah tamam Palestine muslim ko hifazat farma 😥🤲🕋
🇵🇸🇵🇸🇵🇸
Ameen Summa Ameen🤲🤲🤲🤲🤲
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ 🇧🇩❤️🇵🇸❤️
ভাই বেশি খুশি হলাম এই ভিডিওটা দেওয়ার কারণে
Always Love my Country Bangladesh and Philistine 🇵🇸🇧🇩❤️🩹🥹🥺🥺
অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো ভিডিও দেওয়ার জন্য ❤❤❤
Palestine ❤️🇧🇩
in sha Allah ❤
Good Luck Brother And Sister
আল্লাহ্ আকবর
Allah amader sobaike sotik bujar towfiq Dan Koro ameen
Inshallah al aksa Joy hobei❤
❤❤❤❤❤ We Al Aska
❤🇧🇩❤️
❤🇵🇸❤
মাশাল্লাহ
১০ বছর না ১৭ মাস জেরুজালেম মসজিদে আল আকসার দিক হয়ে নামাজ আদায় করেছেন
Amin
Joto nijjton barbe muslim Bijoy khubi sonikote inshallah
Bangladesh 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️
Palestine somporke Abu Tawha Adnaner lecture ti den.
TUMRA ISLM SHOMPORKE JOTOTUKU JENESO KINDLY SHOBAR MAJE PROCHAR KORO JODI PARO EK SRISHTYKORTAR UPOR IMAN ENO BHI BON AMAR LOVE U SHILA JET & SHUDIPTA
❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ধন্যবাদ
👍👍👍
পূন্য পাওয়ার আশায় তিনটা মসজিদে যাওয়া যাবে অন্য কোন মসজিদে যাওয়া যাবে না মসজিদুল আকসা তিনটার মধ্যে একটা
ডাঃ জাকির নায়েকের লেকচার চাই
পবিত্র কোরআনে বনী ইজরাইল নিয়ে একটা সূরাও রয়েছে সেটার একটা ভিডিও দেন।
Apnader viedo quality thik koren.sound ase na.
তোমরা কারা? ধন্যবাদ এটা নিয়ে ভিডিও করার জন্য।
👌👌👌👌👌👍
🖤🖤🥀
কিবলা ১০ বচর নয় ১৭ মাস❤
Apnader video gula te sound khub kom thake.. Onnanno video tulonae. So edit korar shomoy shound ta bariye niben. Ami kokhon o comment kori na... Kintu ami apnader jonmo dekhesi... R sei prothom din theke ekhon o dekhe jacchi r ami wait o kori apnader video dekhar jonno so that amar kotha ta ektu mathae rakhben. Thank you 🌸
মহালয়ার শুভেচ্ছা 🎉
🥀🥀♥️♥️👍🥀🥀🇧🇩
ইসরাইল-ফিলিস্তিন দ্বন্দ্বঃ দ্বিতীয় পর্ব | দৃশ্যপট | Jerusalem | Israel-Palestine Conflict somoy tv theke oi video review koren oita dekhle aro beshi jante parben
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল...
এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে
যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়।
।।।।।।।।।।।শ।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
@@rodriguezcosta_Atonu tore ke bolse quran e jerusalem er kotha nei na jene kichu bolbina
@@yeasinrahmanrashed3548 তাহলে দেখাও কোরআনের কোন সূরার কত নাম্বার আয়াতে জেরুজালেম আছে?
হিন্দু হয়না কখনো মানুষের বন্ধু
🇧🇩🌹🇯🇴🇯🇴🇯🇴🥀
ভালো লাগলে ও, আপুর, কারণে খারাপ লেগেছে, তিনি যদি, মাথায় কাপড় 😢দিতো,গায়ে, কাপড় দিতো, তাহলে, ভালো লাগতো
🇧🇩🇧🇩🇪🇭🇪🇭
🇦🇪🇦🇪🇦🇪
আপনাদের ভারতের বর্তমান সরকারি জগি😅😂😂😂
হযরত ইবরাহীম আ. এ-ভূমিতে বসবাস করেছেন। নবী ইসহাক ও ইয়াকুব আ.-ও ফিলিস্তিনের মাটিতে ঘুরেছেন, থেকেছেন। ইউসুফ আ.-এর জন্ম তো এখানেই। তারপর না মিশরে গেলেন ভিন্ন পরিস্থিতির শিকার হয়ে। হযরত লূত আ. ফিলিস্তিনের একটা অংশের মানুষ। নবী দাউদ আ.-এর জীবন অতিবাহিত হয়েছে এ-ভূমিতে। তাঁর ছেলে সুলাইমান আ.-এক রোমাঞ্চকর জীবন অতিবাহিত করলেন বায়তুল আকসাকে ঘিরে। হযরত সালিহ আ.-কতো ঘুরেছেন এই দেশের অলিগলি! হযরত যাকারিয়া আ. কোথায় থাকতেন? বায়তুল আকসার মূল কেন্দ্রে। তাঁর কাছেই বড় হয়েছেন হযরত মারইয়াম আ.। হযরত ঈসা আ.-এর জন্ম তো সেখানেই। আমাদের নবী ﷺ-এর ঐতিহাসিক ভ্রমণ ছিল সেখানে। মসজিদুল আকসায় ইমামুল আম্বিয়ার দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। সেখান থেকে সোজা চলে যান আরশুল আযীমের দিকে-রবের সাথে একান্ত সান্নিধ্যের উদ্দেশ্যে।
আল-আকসার প্রতি ভালবাসা স্থাপন আমাদের ইমানের অংশ, আমাদের ইবাদাতের অংশ ।আল-আকসা দখলদারদের হাতে ছেড়ে দেয়া আল্লাহ, রাসুল সা. ও পবিত্র ধর্ম ইসলামের সঙ্গে প্রতারণা।
👍
এই তথ্য গুলো আপনি পেয়েছে ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব থেকে.. কারন কোরআনে এসব তথ্য নেই... আর দায়ূদ (king David) বা সোলায়মান (King Solomon) এরা ছিলেন ইহুদি.. এবং সোলায়মান যিনি ছিলেন তখনকার Kingdom of Israel এর রাজা, তিনি জেরুজালেমে ইহুদিদের জন্য যে প্রধান উপাসনালয় নির্মাণ করেছিলেন সেটার নাম "আল আকসা" ছিল না... তাঁরা হিব্রু ভাষী ছিলেন আরবি ভাষী নয়
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল...
এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে
যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়।
।।।।।।।।।।।শ।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
Shob Hindu Muslims cr yudh
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল...
এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে
যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়।
।।।।।।।।জ।।।।ঋ।।।।।।।।ঝ
আপনি যে ইতিহাস জানেন না তা স্পষ্ট।
১৯৪৮ সালের আগে ইসরায়েল নামে কোন রাষ্ট্রই ছিল না এটার নাম ছিল প্যালেস্টাইন পবিত্র ভূমি বা শাম নামে।নবী ইব্রাহিম বা আব্রাহাম আ:)এর তিনজন পুত্র ছিল যথা ইসমাইল,ইসহাক আ)এবং মিদয়ান। ইসহাক আ)এর পুত্র নাম ছিল ইয়াকুব।ইয়াকুব আ) এর বংশকে বলা হয় বনী ইসরায়েল। ইসরায়েল হচ্ছে ইয়াকুব আ) এর অপর নাম বাইবেলকে জ্যাকব বলে ইসরায়েল নামের অর্থ হচ্ছে ইশ্বরের বা আল্লাহর বান্দা,তাই কুরআনে তার বংশকে বনী ইসরায়েল বলা হয়েছে,,বনী ইসরায়েলের ধর্ম ছিল ইসলাম। বনী ইসরায়েলে আল্লাহ অনেক নবী রাসুল প্রেরণ করেছেন,তাদের মধ্যে নবী সোলাইমান আ) মসজিদুল আকসা নির্মাণ করেন,যার কথা পবিত্র কুরআনে আছে।কিছু মুসলিম মনীষীর মতে খলিফা আব্দুল মালিক ৬৯০ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি পূর্ণ নির্মাণ করেন। এবার বনী ইসরায়েল জাতি নিয়ে এরা ঐ সময় আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় অনুগত বান্দা ছিল,তারা এতোটা প্রিয় ছিল যে তাদের আল্লাহ জান্নাত হতে মান্না ও সালওয়া নামক খাদ্য পৃথিবীতে প্রেরণ করেন।এই জাতি আল্লাহর এতো নিয়ামত পাওয়ার পরেও আল্লাহকে স্বরণ করতে ভুলে যায় এদের কাছে অনেক নবী-রাসুল প্রেরণ করে,,এরা অনেক নবী রাসুলকে হত্যা করে।ইয়াকুব জ্যাকব আ) এর বারো সন্তান ছিল তাদের একজনের নাম ইয়াহুদা ছিল সে ছিল অনেক বেয়াদব এবং অহংকারী।সে তার ভাই ইউসুফ জোসেফ আ) যিনি নবী হয়েছেন তাকে হত্যা করার চেষ্টা করে পরে তাকে কুপে ফেলে দেয়।তারা এরপর অনেক নবীকে হত্যা করে এরপর আল্লাহ তাদের নিকট ইসা বা যিশু আ) কে পাঠান বনী ইসরায়েল কিছু তার প্রতি ইমান আনে।বাকিরা তাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করার চেষ্টা করে।এই ব্যাপারে আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন তারা তাকে ক্রুশবিদ্ধ করেও নাই হত্যা করে নাই আল্লাহ তাকে উপরে উঠিয়ে নেন।আর এখান থেকে যারা তাকে মেনে নিয়েছে তারা খ্রিস্টান আর যারা তাকে অস্বীকার করে তারা ইহুদি নামে পরিচিতি লাভ করে।কিন্তু বর্তমানে ইসরায়েল যেসব ইহুদি বাস করে এরা পশ্চিমা এরা নবী ইব্রাহিম আঃ) এর বংশের নয়,এরা জায়োনিস্ট,এরা ইউরোপ থেকে আগত তাদের চেহারা দেখলে বুঝবেন আর ইতিহাসের সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে। আর এখান থেকে বনী ইসরায়েল জাতি সমাপ্তি হয়,আল্লাহ দয়া,রহমত বরকত সব বনী ইসরায়েল থেকে উঠিয়ে নেওয়া হয়,ইয়াহুদীরা অভিশপ্ত আল্লাহ গজবপ্রাপ্ত জাতিতে পরিণত হয়।আর খ্রিস্টানরা ইসা আ)কে আল্লাহর পুত্র বলায় তারা পথহারা জাতিতে পরিণত হয়।এরপর সমগ্র মানুষের জন্য নবী মোহাম্মদ সাঃ)কে নবী ও রাসুল হিসেবে প্রেরণ করা হয় তিনিই শেষ নবী তিনি ইব্রাহিম আঃ) এর প্রথম পুত্র ইসমাঈল আঃ) এর বংশধর।ইসা আ) আবার পৃথিবীতে আসবেন নতুন কোনো ধর্ম নিয়ে নয়,,বরং তিনি মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে জন্মগ্রহণ করবেন।এবং আল্লাহকে বলবেন হে আল্লাহ আপনি সাক্ষী থাকুন খ্রিস্টানদের কখনো বলি নাই আমি ইশ্বরের পুত্র।
Moha nobir kotha sottoh
ইহুদিরা কিভাবে ইসরাইল দখল করলো এটা নিয়ে একটা ভিডিও চাই
মূসা নবী থেকে দায়ূদ নবী আবার দায়ূদ নবী থেকে ইসা মশীহ পর্যন্ত জেরুজালেম ইসরায়েল রাজধানী ই ছিল... দায়ূদ (King David) ও তার পুত্র সোলায়মান (King Solomon) যখন ইজরায়েলের রাজা হয়েছিলেন তখনও জেরুজালেম ইসরায়েলের রাজধানী ছিল...
এর শত শত বছর পরে ৬৩৬ সালে আরব খলিফা উমর জেরুজালেম দখল করলে, বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত এখনে বলবৎ ছিল বিভিন্ন ইসলামী আরব শাসকদের দখলদারিত্ব... খলিফা উমরের জেরুজালেম দখলের অনেক পরে ৭০৫ সালে আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও Al Walid জেরুজালেমে ইহুদি খ্রিস্টানদের পবিত্রতম স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করে সেই মসজিদের নাম কুরআন থেকে আরবিতে রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তী জামাতের স্থান"... এই আল আকসা মসজিদ টি নির্মাণ করা হয়েছিল ৩য় শতকে জেরুজালেমে নির্মিত খ্রিস্টান বাইজানটাইন স্থাপনা Church of the Holy Sepulchre এর অনুকরনে.. বস্তুত বর্তমান মসজিদের গম্বুজের ধারনা এসেছে খ্রিস্টান বাইজানটাইন গীর্জা গুলো থেকে
যদিও মুসলিমরা জেরুজালেম কে মক্কা-মদীনার পর তাদের ৩য় পবিত্রতম স্থান দাবী করে, কিন্তু তাদের কিতাব কুরআনে জেরুজালেমের উল্লেখ একবারও পাওয়া যায় না... কিন্তু ইহুদি খ্রিস্টানদের কিতাব বাইবেলে জেরুজালেম কে ৮০০ বারের বেশিবার পাওয়া যায়।
।।।।।।।।।।।শ।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
@@rodriguezcosta_Atonu কে বলেছে কোরআনে মসজিদুল আকসার কথা বলা হয়নি? সূরা বানি ইসরাইলের প্রথম আয়াতের মধ্যেই আছে।পবিত্র ও মহিমময় তিনি[১] যিনি তাঁর বান্দাকে রাতারাতি[২] ভ্রমণ করিয়েছেন (মক্কার) মাসজিদুল হারাম হতে (ফিলিস্তীনের) মাসজিদুল আকসায়,[৩] যার পরিবেশকে আমি করেছি বরকতময়,[৪] যাতে আমি তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখাই; [৫] নিশ্চয় তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। পুরো বিষয়টা জেনে তারপর বলবেন, ইসরাইল এবং ইহুদিদেরকে নিয়ে পুরো একটা চোরাই কোরানে আছে। সূরা: বানী ইসরাঈল।। ১৭ নাম্বার সূরা
Nabi ki boleche dada eta fake news - Karon All aksa moszid chilo( Isaiah god prophet er ) uni oi moszid baniyechilo -( 686 ad to 740 ad ) Hajrat Mahamad okhane 14 din namaz porechilo - but oi moszid ihudi ra dokhol kore nei- All aksa moszid ek matro Isaiah der odhikar - Not Muslim no Ihudi - Muslim ra jor Kore dokhol koreche bolei Aj Palestine Muslim der evabe morte hochhe Paap er Sasti pachhe
100% ভুল। ঈসায়ীদের হলে বাইবেলের নতুন নিয়মে বলা নাই কেন? আল আকসা শলোমন, যাকুব, আব্রাহাম ও আদম বানিয়েছিলো কোন ঈসায়ী না আর এরা ঈসায়ী ছিলোও না। আজাইরা বকবক বকবক করিস না ভেড়া। মুসলিমদের পাপের শাস্তি হচ্ছে না।
History na jene Kotha Bolte ashben na..
আমি বাংলাদেশ তেকে বলছি আসসালামু আলাইকুন আশা করি বালো আছেন আমিও বালো আছি আমি আপনার সব বিডিও দেখি আমার একটা গান রিয়কশন বিডিও দিবেন গানটার নাম বাংগা তরি ছেরা পাল চলবে আর কত কাল প্লিজ দিয়েন বালো তাকবেন
পাগলা 😅😅😅
View business.. Abar islamic video disse reach baranor jonno
Akon ki tader terrorist bolben?
কোরআনের কোথায় আপনাকে বলেছে যে আল আকসা আরব মুসলিমদের প্রথম কেবল... ??
যদি আল আকসা মুসলিমদের প্রথম কেবলা হয়ে থাকত, তবে তখন মক্কার কাবা কি পৌত্তলিক আরব কুরাইশদের কেন্দ্রস্থল ছিল??
না বোঝে কথা বলবেন না
@@goodjob8393 কোনটা বুঝি নাই.. দয়া করে বুঝিয়ে দেন
@@rodriguezcosta_Atonu আল্লাহ তালার আদেশে আল আকসা মসজিদ কে কেন্দ্র করে তখনকার সময়ের মানুষ নামাজ আদায় করত অর্থাৎ আল আকসা ছিল মুসলমান্দের কেবলা।তবে আমাদের নবী মুহাম্মদ সাঃ এর ইচ্ছে হতো কাবা শরীফের দিকে ফিরে নামাজ আদায় করার,তাই আল্লাহ তা' আলা আমাদের নবীর মনের আশা পূরণ করেন এবং আল আকসা মসজিদ থেকে কেবলা গুরিয়ে কাবা শরীফের দিকে করেন।এর পর থেকে আমাদের মুসমানদের কেবলা হলো মসজিদে হারাম বা কাবা শরীফ।আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
@@goodjob8393 তোমাদের আরব আল্লাহ কোথায় তখনকার আরব মুসলিমদের আল আকসা মসজিদ কে কেন্দ্র করে নামাজ পড়ার আদেশ দিয়েছিল? দলিল দেখাও.. তখন তো আল আকসা নামে কোন মসজিদই ছিল না... আর জেরুজালেমের কোন উল্লেখ কোরআনে ১ বারও পাওয়া যায় না...
মুহাম্মদ তার ৪০ বছর বয়সে তথাকথিত নবূয়াত প্রাপ্তির পর মক্কার আরবদের ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা শুরু করে.. তার আগে মুহাম্মদ একজন পৌত্তলিক কুরাইশ আরব ছিল.. যেমনটা তার পিতা মাতা ছিল
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ
Amin
ধন্যবাদ
❤❤❤❤
❤❤❤❤❤❤❤
❤
❤❤❤❤❤
❤
❤