শিক্ষার জবানবন্দি ধরে নিলাম সব ঠিক ঠাক। কাগজে কলমে বাংলাদেশের অন্যতম অথবা সবচেয়ে বড় সমস্যা দুর্নীতি। ২০১৫ সালের টি আই বি এর রিপোর্ট মতে বাংলাদেশে বার্ষিক ঘুষের পরিমান ৮২ হাজার ৮ শ ২২ কোটি টাকা। ( www.ti-bangladesh.org/articles/story/4988...) যেখানে ঘুষ দুর্নীতির একটি অংশ মাত্র। Corruption perception index 2023 অনুযায়ী বাংলাদেশ পূর্ণ গনতন্ত্র থেকে অনেক দূরে এমনকি স্বৈর শাসনের গড়েরও নিচে বাংলাদেশের অবস্থান। www.ti-bangladesh.org/articles/story/6909 । দেশের ভিতরে সিংহভাগ দুর্নীতি হয় সরকার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের দ্বারা। এম পি, মন্ত্রীরা মাথা হলেও বেশিরভাগ কাজ কিন্তু হয় সরকারি অফিসারদের মাধ্যমে। তাই দুর্নীতির পুরোটা না হলেও একটা বড় অংশের দায় বড় বড় বি সি এস ক্যাডারদের উপর বর্তায়। এখন আবার ধরে নিলাম সব ঠিক ঠাক। যদিও অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আছে, ব্যাপারটা মোটেও সরল না। কিন্তু চিন্তার খাতিরে কিছুটা মোটা দাগে চিন্তা করতেই পারি। বি সি এস এ দেশের শ্রেষ্ঠ মেধাবী সন্তানরা টিকে তাই না? তাহলে তারা দুর্নীতি কিভাবে করে? কিভাবে শিখলো? নিশ্চয়ই এসব শিখে জন্মায়নি। মানুষ সবচেয়ে ভালো শিখতে পারে ২৫-২৭ বছর বয়স পর্যন্ত। এই বয়সের মধ্যেই তার পারসোনালিটি, স্বভাব চরিত্র, অভ্যাস তৈরী হয়। তাহলে এ দেশের শ্রেষ্ঠ মেধাবী সন্তানরা এই বয়সটাতে কি করে/ কিভাবে শিখলো এসব? আচ্ছা, বিসিএস এ টিকতে হলে অবশ্যই ভালো ছাত্র হতে হবে। বাংলাদেশে ভালো ছাত্র হত পরীক্ষায় ভালো করতে হয়। পরীক্ষায় ভালো মার্কস পেতে হলে আমরা সবাই জানি প্রচুর পড়াশুনা করতে হয়।উলটা পালটা চিন্তা বা কাজ করে সময় নষ্ট করা যায় না- দিনের অনেকটা সময়, কিছু বিশেষ ক্ষেত্র বাদে , সবচেয়ে বেশি সময় স্কুল, কলেজ -পড়াশুনার মধ্যেই থাকতে হয়। বাকি সময় পরিবারের সাথে- আর কিছুটা বন্ধু বান্ধব, অথবা ইন্টারনেট। একজন ভালো ছাত্র যদি দুর্নীতিবাজ হয় তাহলে তার শিক্ষা অবশ্যই হয় স্কুল কলেজ, নাহলে পরিবার নাহলে বন্ধু, অথবা ইন্টারনেট থেকে এসেছে। এখন, বন্ধুরা কুবুদ্ধি দিতে পারে, ইন্টারনেট থেকেও শিখতে পারে কিন্তু কোন শিক্ষক, কোন বই পত্র, কোন অভিভাবক তো কখনও তার ছাত্র বা সন্তানকে বলেনি তুই বড় হয়ে চুরি করবি বা মানুষের ক্ষতি করবি অথবা দুর্নীতি করবি। বললেও সেই সংখ্যাটা খুব কম হওয়ার কথা। - ব্যস! দোষী খুঁজে পাওয়া গেছে! - এটাই ভাবে বাপ মা, এটাই ভাবে শিক্ষক। তারপর কিছু ভুল্ভাল হলে সব বন্ধুর দোষ- তার সাথে মেশা যাবে না অথবা ইন্টারনেটে বসেই ছেলে পেলে উচ্ছন্নে যাচ্ছে- বলে দিবে। কিন্তু, আরেকটা দিক আছে- মানুষ যেভাবে কাজ করে তাতে ১০০ ভাগের মধ্যে (মতান্তরে) ৮২-৮৮% কাজ করে অভ্যাসের মাধ্যমে - আর বাকি ১২-১৮% করে জেনে বুঝে। তাই শুধুমাত্র কেউ বলসে দেখে অথবা কাউকে করতে দেখে করে ফেলাটার সম্ভাবনা মাত্র ১২-১৮%। কিন্তু যদি বার বার একই কাজ করতে করতে অজান্তেই অভ্যাস হয়ে যায় তাহলে সেটা না জেনেই করে ফেলার সম্ভাবনা ৮২-৮৮%। যেহেতু দুর্নীতি একটা বড় সমস্যা এবং আমাদের রক্তে মিশে গেছে তাহলে ধারনা করতে পারি এটা আসলে অভ্যাস হয়ে গেছে- এবং বার বার করার কারনেই হয়েছে। কিন্তু নিশ্চয়ই কেউ ধরে বেধে আমাদের দুর্নীতির ট্রেনিং করায়নি। তাহলে? একই কাজ বার বার করার পদ্ধতিকে সিস্টেম বলে, ব্যবস্থা। সেইসব ছাত্ররা একটাই কমন বড় সিস্টেমের মধ্যে দিয়ে বের হয়েছে। সেটা হল education system বা শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষা ব্যবস্থার দুটো ভাগ- একটা হচ্ছে জ্ঞ্যান আরেকটা হচ্ছে পদ্ধতি। আমরা বই এ যা পড়ি, শিক্ষক যা বলেন এগুলো হচ্ছে knowledge/ জ্ঞ্যান। যেগুলো যত সময় যায়- বদলাতে থাকে, প্রসারিত হয়। কিন্তু ক্লাস এ যাওয়া, লেকচার শুনা, বুঝা, এসাইনমেন্ট করা, পড়া, পরীক্ষা দেয়া, পাস করা- এগুলো হচ্ছে পদ্ধতির অংশ। যেগুলো বদলায় না সহজে। এগুলোই অভ্যাস তৈরী করে। কিন্তু সাইকেল চালানো জানা, বোঝা আর আসলেই সাইকেল চালাতে পারার মধ্যে পার্থক্য আছে নিশ্চয়ই। একজন সাইকেল চালানো নিয়ে যত মনযোগ দিয়েই পড়াশুনা করুক না কেন, সে সেটা নিয়ে খুব ভালো কথা বলতে পারবে, লিখতে পারবে, অন্যকে বুঝাতে পারবে, পরীক্ষা দিতে পারবে, ভালো মার্কস পেতে পারবে কিন্তু সাইকেল চালাতে পারবে না। সেটার জন্য দরকার বার বার সাইকেল চালিয়ে অভ্যাস গড়ে তোলা। তাই, একইভাবে আমরা সব নীতিকথা, জ্ঞ্যান নিয়ে অনেক সুন্দর করে কথা বলতে পারি, লিখতে পারি, অন্যকে বুঝাতে পারি, সেটা বেচে খেতে পারি কিন্তু করার বেলায় অপারগ- কারন আমাদের সিস্টেমে সেটুকুই চর্চা হয়। (বাকিটুকু পরের কমেন্টে)
কাকতালের সাথে প্রথম পরিচয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায়। এই ব্যান্ডের নাম সেদিনের আগে কখনো শুনিনি। সেদিন মন্ত্রমুগ্ধের মতো গানগুলো শুনেছিলাম। তারপর থেকে কাকতালের গান আমার নিয়মিত রুটিনের একটা অংশ হয়ে গেছে। এতো সুন্দর শব্দ চয়ন, এতো সুন্দর অর্থের গভীরতা সব মিলিয়ে অসাধারণ। কাকতাল এগিয়ে যাক...হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা❤❤
বোধ ও উপলব্ধিভাবে বর্তমান সময়ের শেষ্ট গান। গান মানুষের জীবনে একটি অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ বাংলা গান তার প্রমাণ সর্বদা দিয়ে চলছে। ভালবাসা রইল বাংলা ব্যান্ড মিউজিক ও কাকতাল। হৃদয়ে বাংলাদেশ।
I don't know what the meaning of life is, but every time I listen to your songs, I try to find some meaning in life. Whatever it is, I really enjoy listening to your songs. I hope you continue to sing to us like this
বাস্তব জীবনের সাথে খাপে খাপ মিলে গেল আমার। আশাহীন হয়ে পড়েছিলাম।গানটা নতুন শক্তি দিবে এখন থেকে যখনই মনে হবে থাক, আমাকে দিয়ে আর হবে না তখনই শুনে নেব আরও একবার। ধন্যবাদ কাকতাল। এভাবেই এগিয়ে যাও। থেমো না তুমিও...🤍
কিন্তু, তারপরেও তো উত্তর আসলো না, আমরা “দুর্নীতি” “করা” শিখলাম কিভাবে? এখন একটু ভেবে দেখেন আমরা কোন জিনিসটা সবচেয়ে বেশি চর্চা করেছি জীবনে? সবচেয়ে বড় সিস্টেম বা ব্যবস্থা হল পরিবেশ বা Environment/surrounding. সেই ছোটবেলা থেকে ছোট খাটো মিথ্যার শিক্ষা পেয়ে আসছি “একটু নিজের ভালো বুঝা”র জন্য। একটু বয়স কমিয়ে দেই, পরে কাজে লাগবে, স্কুলের আগে প্রি স্কুল , কিন্তু ভাইবাতে বলা যাবেনা, মিথ্যা বলতে হবে। তারপর সার্টিফিকেট নামের একটা কাগজের টুকরো হয়ে যায় আরাধ্য। সেটা পাওয়ার জন্য যা করা যায় তাই করতে হবে, পাশের জনের খাতা দেখা হোক, বা নকল, বা প্রশ্নফাঁস বা অটো পাস। সবকিছুতেই “স্বার্থ” এর জন্য একটু একটু এদিক করাই যায়। সেটা করতে গিয়ে যে আরেকজনকে বঞ্ছিত করতে পারি বা আরেকজনের ক্ষতি করতে পারি- সেটার চিন্তা কই? - সব পরিস্থিতির দোষ। সব অন্যের দোষ। সুতরাং অজান্তেই আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় চর্চা, অভ্যাস এবং শিক্ষা হয়ে যায় - “স্বার্থপরতা, এবং যেকোন পরিস্থিতিতে নিজেকে খাপ খাইয়ে তার মধ্যেই স্বার্থউদ্ধারের জন্য Loophole খুঁজে নেয়া।“ আমাদের মত দেশে টিকে থাকার জন্যএই শিক্ষা কিন্তু প্রচণ্ড শক্তিশালী। আমাদের অনেক মিচকা বুদ্ধি। যেকোন পরিস্থিতিতে আমরা সুযোগ খুঁজে বের করে ফেলতে পারি। কিন্তু সেটা শুধু বর্তমানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। দিন আনি দিন খাই টাইপের। তাই আমরা- ভাবতে পারি এবং বলতে পারি- আপাতত যা পারি খাই, পরেরটা পরে দেখা যাবে। এজন্যই আমরা যেখানে সেখানে ময়লা ফেলি, ট্রাফিক আইন ভাঙ্গি, হঠাত কোন খারাপ কাজে উৎসাহ দিয়ে ফেলি, না বুঝে শুনে কমেন্ট করি অথবা judgement দিয়ে দেই। - এগুলো সবই অভ্যাসের ফল কারন আমরা সবাই জানি এগুলো করা ঠিক না। নিশ্চয়ই জেনে শুনে বুঝে এসব করিনা আমরা, করতেও চাইনা- তারপরেও করে ফেলি। সেই মুহুর্তে ভাবি না একটা একটা ময়লা জমে যে ময়লার স্তূপ হয়ে যাবে যা পুরো শহরের ক্ষতি করবে, অথবা একটু ট্রাফিক না মানলে যান জট লেগে এক জায়গার প্রভাবে সবখানে জ্যাম লেগে যেতে পারে। আমাদের সবকিছু তক্ষনি লাগবে। সেই সারভাইভাল ট্যাক্টিক এর সাথে যদি একটু সৎ উদ্দেশ্য আর দূরদর্শিতা যোগ হত তাহলে কে থামাতো আমাদের? কিন্তু বিষয় হচ্ছে, এটা কিন্তু আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার mission, vision, goals and objectives -এ খুঁজে পাবেন না- যে তারা আমাদের যেকোন পরিস্থিতিতে কিভাবে সুযোগসন্ধানি স্বার্থপর হয়ে টিকে থাকতে হয় তা শিখাচ্ছে। বরং তারা বলছে তারা আমাদের উল্টোটা শিখাচ্ছে। এটাই দুশ্চিন্তার বিষয়। সবাই কিন্তু খারাপ না, কিছু পরিবার, কিছু শিক্ষক, কিছু বন্ধু আজও নৈতিকতা চর্চা করে সকল প্রতিকুলতার মধ্যে। তারা কর্মক্ষেত্রে অনেক নির্যাতন , অনেক বাধার সম্মুখিন হয়, কিন্তু তাদের মধ্যে যারা সেটা কাটিয়ে উঠতে পারে- তাদের কাছেই আবার সবাই ঋণী। সবাই তাদের ভালোবাসে। কিন্তু সংখ্যাটা খুব বেশি নয়। এখানেই প্রমান হয় যে, একটা নষ্ট ব্যবস্থার বিপরীতে পারিবারিক বা ব্যক্তি বিশেষও প্রভাব রাখতে পারে। তাই শুধু সরকারের মুখাপেক্ষী না হয়ে আত্মসচেতনতা ও আত্মসংস্কার খুব জরুরী -যদি আপনি সামগ্রিক অগ্রসরতা চান, সবাইকে নিয়ে একটা সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন। শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ২০১৪-১৫ সালের আমার গবেষণার একটা ছোট অংশের সারমর্ম সহজ ভাষায় লেখার চেষ্টা করলাম। অনেক বছর পর কথা বলার বাধার অভাবে, অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করে- তাই গান গুলো অনেক বড় বড় হয়ে যাচ্ছে। এতদূর যখন পড়েছেন, অবশ্যই আপনাকে একটু হলেও নাড়াতে পেরেছি। যদি একমত হন, যদি একটু হলেও সামগ্রিক উন্নয়ন চান- গানটা শুনে দেখতে পারেন, অন্যকেও শুনাতে পারেন। আপনার শিক্ষক, পরিবার, বন্ধুদের। বহুদিন ডালপালা হাতড়ে ছোট ছোট সমস্যার সমাধানের চেষ্টায় আরও অনেক নতুন সমস্যা তৈরী হয়েছে । এখন একটু ধৈর্য ধরে শিকড় সংস্কার করার সময় এসেছে। আমরা পারবো! নাহলে, আপনার সময় নষ্ট করার জন্য দুঃখিত। ক্ষমা করবেন। সবিনয়ে, Aia Lemonsky
একটা গল্প শোনাই:) >১৬,০৭,২৪ জীবনের সব থেকে খারাপ সময় ছিল আমার, আকাশ ছিল রক্তাক্ত, প্রকৃতির জবাব ছিল স্থির। কোনো বাধা না মেনে, মেশিন গানের সামনে জুঁইফুল রেখে দারিয়ে গেলাম, এটাই ছিল সবথেকে মুমূর্ষু আনন্দের মূহুর্ত, এত সাহস যে কোথা থেকে পেলাম তা আমার জানা নেই, তবে বন্দুকের সামনে দাঁড়াতে পা একটুও পিছু হচ্ছে না। আমার প্রিয় কবিতাটা বার বার মনে মনে পড়তে ছিলাম " বল বীর - বল উন্নত মম শির! 'বিদ্রোহী' কবিতা ছিল আমার সাহস ও শক্তির সুপারম্যান পাওয়ার। কাকতালের গান ছিল সকল যুদ্ধের জবানবন্দি। ১৭,০৭,২৪ আমার বন্ধু রাশেদুল ইসলাম শরনোবের বাসায় গেলাম গুলি খেয়েছে ১৮ টা বুলেট ঢুকছে ওর শরীরে ১৭ টা বুলেট বের করছে ও নিজেই ১ টা বুলেট গলায় ঢুকে বেজে আছে ওটা আর বের করতে পারেনি, আমি চেষ্টা করলাম একটা সুই গ্যাসলাইটের আগুনে গরম করে, তখন আমার হাত কাঁপছে আর চোখ থেকে এমনি এমনি পানি পড়ছে - কিন্তু তখন আমি ডাক্তার এই ভেবে আবার শুরু করি। আমার মেডিকেল সম্পর্কে কোনো আইডিয়া নেই, কারণ আমি অর্থনীতি ডিপার্টমেন্টের ছাত্র, তারপর ও আমার মাথায় ডাক্তারের মত চিন্তাভাবনা কাজ করে। কারণ ওকে মেডিকেল নিতে পারবো না, তাইলে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে। বুলেট আমি বের করতে পারিনি, বন্ধু শরনোব কিন্তু থেমে ছিল না ওই অবস্থা নিয়ে আবার কিছুক্ষণের মধ্যেই যুদ্ধে নেমে পরে। রাতে বাসায় গেলাম, আমার ছোট বোন জুঁইফুল ওর আর্টের মধ্যে শহীদের জবানবন্দি জাগিয়ে তোলে; আর আমাকে উপহার দেয় এটা আমার জীবনের শেরা উপহার।🌻🤍 আমার পিঠে লিখে দেয় রক্তাক্ত রংতুলি দিয়ে ; I love country more then life; but no dictators will not love then country! ১৮,০৭,২৪ শেষ বিকেলে রক্তাক্ত রাজপথের রাস্তা, রক্তাক্ত আকাশ। তখন ভাবতে ছিলাম আমি কি আর সুপ্রভাত দেখতে পারবো না। লেখা: একজন চব্বিশে ছাত্র যোদ্ধার জবানবন্দি।
The persons leading and contributing to our Education Sector need to listen to this song with attention. Moreover, the message presented here contains thinking element for the parents as well. Academic institutes require to go through a total overhaul. We cannot change everything overnight but we need to start somewhere. Please share this fabulous song with your friends and colleagues.
00:10 Importance of choosing the right school 01:35 Value of education and age perception 02:35 Importance of genuine learning over shortcuts 03:38 The impact of education on society and individuals 04:39 Education binds everything together temporarily 05:37 The impact of education system on society 06:38 Striving for improvement and learning from mistakes. 07:38 Education is the key to a better future 08:40 Urgency for self-improvement amidst societal challenges 09:34 Facing challenges in pursuing education Crafted by Merlin AI.
শিক্ষার জবানবন্দি
ধরে নিলাম সব ঠিক ঠাক।
কাগজে কলমে বাংলাদেশের অন্যতম অথবা সবচেয়ে বড় সমস্যা দুর্নীতি। ২০১৫ সালের টি আই বি এর রিপোর্ট মতে বাংলাদেশে বার্ষিক ঘুষের পরিমান ৮২ হাজার ৮ শ ২২ কোটি টাকা। ( www.ti-bangladesh.org/articles/story/4988...) যেখানে ঘুষ দুর্নীতির একটি অংশ মাত্র।
Corruption perception index 2023 অনুযায়ী বাংলাদেশ পূর্ণ গনতন্ত্র থেকে অনেক দূরে এমনকি স্বৈর শাসনের গড়েরও নিচে বাংলাদেশের অবস্থান। www.ti-bangladesh.org/articles/story/6909 ।
দেশের ভিতরে সিংহভাগ দুর্নীতি হয় সরকার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের দ্বারা। এম পি, মন্ত্রীরা মাথা হলেও বেশিরভাগ কাজ কিন্তু হয় সরকারি অফিসারদের মাধ্যমে। তাই দুর্নীতির পুরোটা না হলেও একটা বড় অংশের দায় বড় বড় বি সি এস ক্যাডারদের উপর বর্তায়।
এখন আবার ধরে নিলাম সব ঠিক ঠাক। যদিও অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আছে, ব্যাপারটা মোটেও সরল না। কিন্তু চিন্তার খাতিরে কিছুটা মোটা দাগে চিন্তা করতেই পারি।
বি সি এস এ দেশের শ্রেষ্ঠ মেধাবী সন্তানরা টিকে তাই না? তাহলে তারা দুর্নীতি কিভাবে করে? কিভাবে শিখলো? নিশ্চয়ই এসব শিখে জন্মায়নি।
মানুষ সবচেয়ে ভালো শিখতে পারে ২৫-২৭ বছর বয়স পর্যন্ত। এই বয়সের মধ্যেই তার পারসোনালিটি, স্বভাব চরিত্র, অভ্যাস তৈরী হয়। তাহলে এ দেশের শ্রেষ্ঠ মেধাবী সন্তানরা এই বয়সটাতে কি করে/ কিভাবে শিখলো এসব?
আচ্ছা,
বিসিএস এ টিকতে হলে অবশ্যই ভালো ছাত্র হতে হবে। বাংলাদেশে ভালো ছাত্র হত পরীক্ষায় ভালো করতে হয়। পরীক্ষায় ভালো মার্কস পেতে হলে আমরা সবাই জানি প্রচুর পড়াশুনা করতে হয়।উলটা পালটা চিন্তা বা কাজ করে সময় নষ্ট করা যায় না- দিনের অনেকটা সময়, কিছু বিশেষ ক্ষেত্র বাদে , সবচেয়ে বেশি সময় স্কুল, কলেজ -পড়াশুনার মধ্যেই থাকতে হয়। বাকি সময় পরিবারের সাথে- আর কিছুটা বন্ধু বান্ধব, অথবা ইন্টারনেট।
একজন ভালো ছাত্র যদি দুর্নীতিবাজ হয় তাহলে তার শিক্ষা অবশ্যই হয় স্কুল কলেজ, নাহলে পরিবার নাহলে বন্ধু, অথবা ইন্টারনেট থেকে এসেছে। এখন, বন্ধুরা কুবুদ্ধি দিতে পারে, ইন্টারনেট থেকেও শিখতে পারে কিন্তু কোন শিক্ষক, কোন বই পত্র, কোন অভিভাবক তো কখনও তার ছাত্র বা সন্তানকে বলেনি তুই বড় হয়ে চুরি করবি বা মানুষের ক্ষতি করবি অথবা দুর্নীতি করবি। বললেও সেই সংখ্যাটা খুব কম হওয়ার কথা। - ব্যস! দোষী খুঁজে পাওয়া গেছে! - এটাই ভাবে বাপ মা, এটাই ভাবে শিক্ষক।
তারপর কিছু ভুল্ভাল হলে সব বন্ধুর দোষ- তার সাথে মেশা যাবে না অথবা ইন্টারনেটে বসেই ছেলে পেলে উচ্ছন্নে যাচ্ছে- বলে দিবে।
কিন্তু,
আরেকটা দিক আছে-
মানুষ যেভাবে কাজ করে তাতে ১০০ ভাগের মধ্যে (মতান্তরে) ৮২-৮৮% কাজ করে অভ্যাসের মাধ্যমে - আর বাকি ১২-১৮% করে জেনে বুঝে। তাই শুধুমাত্র কেউ বলসে দেখে অথবা কাউকে করতে দেখে করে ফেলাটার সম্ভাবনা মাত্র ১২-১৮%। কিন্তু যদি বার বার একই কাজ করতে করতে অজান্তেই অভ্যাস হয়ে যায় তাহলে সেটা না জেনেই করে ফেলার সম্ভাবনা ৮২-৮৮%।
যেহেতু দুর্নীতি একটা বড় সমস্যা এবং আমাদের রক্তে মিশে গেছে তাহলে ধারনা করতে পারি এটা আসলে অভ্যাস হয়ে গেছে- এবং বার বার করার কারনেই হয়েছে। কিন্তু নিশ্চয়ই কেউ ধরে বেধে আমাদের দুর্নীতির ট্রেনিং করায়নি। তাহলে?
একই কাজ বার বার করার পদ্ধতিকে সিস্টেম বলে, ব্যবস্থা।
সেইসব ছাত্ররা একটাই কমন বড় সিস্টেমের মধ্যে দিয়ে বের হয়েছে। সেটা হল education system বা শিক্ষা ব্যবস্থা।
শিক্ষা ব্যবস্থার দুটো ভাগ- একটা হচ্ছে জ্ঞ্যান আরেকটা হচ্ছে পদ্ধতি। আমরা বই এ যা পড়ি, শিক্ষক যা বলেন এগুলো হচ্ছে knowledge/ জ্ঞ্যান। যেগুলো যত সময় যায়- বদলাতে থাকে, প্রসারিত হয়। কিন্তু ক্লাস এ যাওয়া, লেকচার শুনা, বুঝা, এসাইনমেন্ট করা, পড়া, পরীক্ষা দেয়া, পাস করা- এগুলো হচ্ছে পদ্ধতির অংশ। যেগুলো বদলায় না সহজে। এগুলোই অভ্যাস তৈরী করে।
কিন্তু সাইকেল চালানো জানা, বোঝা আর আসলেই সাইকেল চালাতে পারার মধ্যে পার্থক্য আছে নিশ্চয়ই। একজন সাইকেল চালানো নিয়ে যত মনযোগ দিয়েই পড়াশুনা করুক না কেন, সে সেটা নিয়ে খুব ভালো কথা বলতে পারবে, লিখতে পারবে, অন্যকে বুঝাতে পারবে, পরীক্ষা দিতে পারবে, ভালো মার্কস পেতে পারবে কিন্তু সাইকেল চালাতে পারবে না। সেটার জন্য দরকার বার বার সাইকেল চালিয়ে অভ্যাস গড়ে তোলা।
তাই, একইভাবে আমরা সব নীতিকথা, জ্ঞ্যান নিয়ে অনেক সুন্দর করে কথা বলতে পারি, লিখতে পারি, অন্যকে বুঝাতে পারি, সেটা বেচে খেতে পারি কিন্তু করার বেলায় অপারগ- কারন আমাদের সিস্টেমে সেটুকুই চর্চা হয়।
(বাকিটুকু পরের কমেন্টে)
Spotify তে গান টা দেন নাই? পাই নাহ
This line: দোষী খুঁজে পাওয়া গেছে, এরপর কিছু হলেই বন্ধু আর ইন্টারনেট এর দোষ।
দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে এই গানের প্রয়োজন ছিল। ধন্যবাদ আপনাদের ❤
কথা গুলো কতোটা বাস্তব! কতো চমৎকার ভাবে সমাজকে রিপ্রেজেন্ট করা হলো৷ ❤
আমার শোনা অসম্ভব সুন্দর গল্প এটা... অসম্ভব অপ্রিয় সত্য কথা এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলার সাহস হয়ে যে মানুষ টির, তাকে সালাম।
১০ মিনিট 2 সেকেন্ড ধরে গান টা শুনলাম,
গানটা বাস্তবতার একটা স্পষ্ট উদাহরণ!
এগিয়ে যাও কাকতাল, ভালোবাসি কাকতালের সবাইকে।❤️🩹
কাকতালের সাথে প্রথম পরিচয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায়। এই ব্যান্ডের নাম সেদিনের আগে কখনো শুনিনি। সেদিন মন্ত্রমুগ্ধের মতো গানগুলো শুনেছিলাম। তারপর থেকে কাকতালের গান আমার নিয়মিত রুটিনের একটা অংশ হয়ে গেছে। এতো সুন্দর শব্দ চয়ন, এতো সুন্দর অর্থের গভীরতা সব মিলিয়ে অসাধারণ। কাকতাল এগিয়ে যাক...হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা❤❤
বোধ ও উপলব্ধিভাবে বর্তমান সময়ের শেষ্ট গান। গান মানুষের জীবনে একটি অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ বাংলা গান তার প্রমাণ সর্বদা দিয়ে চলছে। ভালবাসা রইল বাংলা ব্যান্ড মিউজিক ও কাকতাল। হৃদয়ে বাংলাদেশ।
10 min er video, motromugdher moto dekhlam/shunlam . oshadharon
কাকতাল আরও এগিয়ে যাক! ধন্যবাদ কাকতালকে আরও একটি উপহারের জন্য 🖤🌸
সত্যটাকে তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কাকতাল🤍
অসাধারণ প্রজেকশন। ধন্যবাদ কাকতাল এত চমৎকার বাস্তবধর্মী গান উপহার দেওয়ায়। 🎉
কারাগারের ব্যর্থ প্রলাপ থেকে বিপ্লবী সব গান,কি অসাধারণ কাকতালের গ্রোথ
আসলেই এই চিন্তা গুলো আমাদেরই ঠিক করা উচিত এবং এখনই দরকার।
আর কতো... 🖤🖤🖤
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা শুধু ধন্যবাদ কম হয়ে যায় হ্নদয়ের গভীর থেকে কথাগুলো তুলে সবার সামনে আনার জন্য অভিরাম ভালোবাসা ভাই 💜🌷🌷🫰
বরাবরের মত সবগুলো গান এত বাস্তববাদী যে বলার মত না🌸 কাকতাল সম্মোহন🌸
বাস্তবতাকে তুলে নিয়ে সুন্দর গান করার জন্য কাকতাল কে ধন্যবাদ
Another banger with Some Brutal truth
I don't know what the meaning of life is, but every time I listen to your songs, I try to find some meaning in life. Whatever it is, I really enjoy listening to your songs. I hope you continue to sing to us like this
বাংলাদেশের অঞ্জন দত্ত 🖤🤘🏽
ভালোবাসা ভারত থেকে।।
সমাজের বর্তমান চিত্র কি সুন্দর ভাবেই না তুলে ধরলেন।।❤❤
জোস!!!
গলাটা শুনে প্রথমে অঞ্জন দত্ত ভেবেছিলাম
বাস্তব জীবনের সাথে খাপে খাপ মিলে গেল আমার। আশাহীন হয়ে পড়েছিলাম।গানটা নতুন শক্তি দিবে এখন থেকে যখনই মনে হবে থাক, আমাকে দিয়ে আর হবে না তখনই শুনে নেব আরও একবার। ধন্যবাদ কাকতাল। এভাবেই এগিয়ে যাও। থেমো না তুমিও...🤍
পুরো গানটা জুড়ে ছিল সত্যতা,🌸
Phenomenal
কাকতালকে যত শুনছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি ❤️
পুরো শিক্ষা ব্যাবস্থার সত্য তা তুলে ধরা হয়েছে এখানে.....
কাকতাল এর প্রতিটা গান আমার খুব ভালো লাগে।বাস্তবমুখী অসাধারণ গান
Kaktal never fails to astonish us! Each n every word is something to practice in our lives for the better Bangladesh.
My Gracious Goodness! May the force be with you from here to eternity
The best I'm listening to KAATAAL
এজন্যই কাকতাল শুনি। শব্দ চয়ন আর লিরিকালি ইনসেইন। তার উপরে গানগুলো সময়োপযোগী
One of the greatest music video I’ve watched 🙇🏻♀️😭🙌🏻🇧🇩
বেশি জোশ!❤
কিন্তু,
তারপরেও তো উত্তর আসলো না, আমরা “দুর্নীতি” “করা” শিখলাম কিভাবে?
এখন একটু ভেবে দেখেন আমরা কোন জিনিসটা সবচেয়ে বেশি চর্চা করেছি জীবনে?
সবচেয়ে বড় সিস্টেম বা ব্যবস্থা হল পরিবেশ বা Environment/surrounding.
সেই ছোটবেলা থেকে ছোট খাটো মিথ্যার শিক্ষা পেয়ে আসছি “একটু নিজের ভালো বুঝা”র জন্য। একটু বয়স কমিয়ে দেই, পরে কাজে লাগবে, স্কুলের আগে প্রি স্কুল , কিন্তু ভাইবাতে বলা যাবেনা, মিথ্যা বলতে হবে। তারপর সার্টিফিকেট নামের একটা কাগজের টুকরো হয়ে যায় আরাধ্য। সেটা পাওয়ার জন্য যা করা যায় তাই করতে হবে, পাশের জনের খাতা দেখা হোক, বা নকল, বা প্রশ্নফাঁস বা অটো পাস।
সবকিছুতেই “স্বার্থ” এর জন্য একটু একটু এদিক করাই যায়।
সেটা করতে গিয়ে যে আরেকজনকে বঞ্ছিত করতে পারি বা আরেকজনের ক্ষতি করতে পারি- সেটার চিন্তা কই?
- সব পরিস্থিতির দোষ। সব অন্যের দোষ।
সুতরাং অজান্তেই আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় চর্চা, অভ্যাস এবং শিক্ষা হয়ে যায় - “স্বার্থপরতা, এবং যেকোন পরিস্থিতিতে নিজেকে খাপ খাইয়ে তার মধ্যেই স্বার্থউদ্ধারের জন্য Loophole খুঁজে নেয়া।“
আমাদের মত দেশে টিকে থাকার জন্যএই শিক্ষা কিন্তু প্রচণ্ড শক্তিশালী। আমাদের অনেক মিচকা বুদ্ধি। যেকোন পরিস্থিতিতে আমরা সুযোগ খুঁজে বের করে ফেলতে পারি। কিন্তু সেটা শুধু বর্তমানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। দিন আনি দিন খাই টাইপের।
তাই আমরা- ভাবতে পারি এবং বলতে পারি- আপাতত যা পারি খাই, পরেরটা পরে দেখা যাবে।
এজন্যই আমরা যেখানে সেখানে ময়লা ফেলি, ট্রাফিক আইন ভাঙ্গি, হঠাত কোন খারাপ কাজে উৎসাহ দিয়ে ফেলি, না বুঝে শুনে কমেন্ট করি অথবা judgement দিয়ে দেই। - এগুলো সবই অভ্যাসের ফল কারন আমরা সবাই জানি এগুলো করা ঠিক না। নিশ্চয়ই জেনে শুনে বুঝে এসব করিনা আমরা, করতেও চাইনা- তারপরেও করে ফেলি। সেই মুহুর্তে ভাবি না একটা একটা ময়লা জমে যে ময়লার স্তূপ হয়ে যাবে যা পুরো শহরের ক্ষতি করবে, অথবা একটু ট্রাফিক না মানলে যান জট লেগে এক জায়গার প্রভাবে সবখানে জ্যাম লেগে যেতে পারে। আমাদের সবকিছু তক্ষনি লাগবে।
সেই সারভাইভাল ট্যাক্টিক এর সাথে যদি একটু সৎ উদ্দেশ্য আর দূরদর্শিতা যোগ হত তাহলে কে থামাতো আমাদের?
কিন্তু বিষয় হচ্ছে, এটা কিন্তু আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার mission, vision, goals and objectives -এ খুঁজে পাবেন না- যে তারা আমাদের যেকোন পরিস্থিতিতে কিভাবে সুযোগসন্ধানি স্বার্থপর হয়ে টিকে থাকতে হয় তা শিখাচ্ছে। বরং তারা বলছে তারা আমাদের উল্টোটা শিখাচ্ছে। এটাই দুশ্চিন্তার বিষয়।
সবাই কিন্তু খারাপ না, কিছু পরিবার, কিছু শিক্ষক, কিছু বন্ধু আজও নৈতিকতা চর্চা করে সকল প্রতিকুলতার মধ্যে। তারা কর্মক্ষেত্রে অনেক নির্যাতন , অনেক বাধার সম্মুখিন হয়, কিন্তু তাদের মধ্যে যারা সেটা কাটিয়ে উঠতে পারে- তাদের কাছেই আবার সবাই ঋণী। সবাই তাদের ভালোবাসে। কিন্তু সংখ্যাটা খুব বেশি নয়।
এখানেই প্রমান হয় যে, একটা নষ্ট ব্যবস্থার বিপরীতে পারিবারিক বা ব্যক্তি বিশেষও প্রভাব রাখতে পারে। তাই শুধু সরকারের মুখাপেক্ষী না হয়ে আত্মসচেতনতা ও আত্মসংস্কার খুব জরুরী -যদি আপনি সামগ্রিক অগ্রসরতা চান, সবাইকে নিয়ে একটা সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখেন।
শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ২০১৪-১৫ সালের আমার গবেষণার একটা ছোট অংশের সারমর্ম সহজ ভাষায় লেখার চেষ্টা করলাম। অনেক বছর পর কথা বলার বাধার অভাবে, অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে করে- তাই গান গুলো অনেক বড় বড় হয়ে যাচ্ছে।
এতদূর যখন পড়েছেন, অবশ্যই আপনাকে একটু হলেও নাড়াতে পেরেছি। যদি একমত হন, যদি একটু হলেও সামগ্রিক উন্নয়ন চান- গানটা শুনে দেখতে পারেন, অন্যকেও শুনাতে পারেন। আপনার শিক্ষক, পরিবার, বন্ধুদের। বহুদিন ডালপালা হাতড়ে ছোট ছোট সমস্যার সমাধানের চেষ্টায় আরও অনেক নতুন সমস্যা তৈরী হয়েছে । এখন একটু ধৈর্য ধরে শিকড় সংস্কার করার সময় এসেছে। আমরা পারবো!
নাহলে, আপনার সময় নষ্ট করার জন্য দুঃখিত। ক্ষমা করবেন।
সবিনয়ে,
Aia Lemonsky
Please keep it underrated. Banger.
you guyz r brilliant sir🙏❤️
And that what we call art💚
One of the best from kaaktaaal❤
অনবদ্য 🌸
Kaaktal never disappoints ❤
Sundor
কিইইই সুন্দর
Its soo good
(Listing while its premiering)
২০২২ থেকে কাকতালকে শুনি শব্দ চয়ন , তাল মিল অসাধারণ অনবত্ত
সেরা একটা গান লিখেছেন ❤
একটা গল্প শোনাই:) >১৬,০৭,২৪ জীবনের সব থেকে খারাপ সময় ছিল আমার, আকাশ ছিল রক্তাক্ত, প্রকৃতির জবাব ছিল স্থির। কোনো বাধা না মেনে, মেশিন গানের সামনে জুঁইফুল রেখে দারিয়ে গেলাম, এটাই ছিল সবথেকে মুমূর্ষু আনন্দের মূহুর্ত, এত সাহস যে কোথা থেকে পেলাম তা আমার জানা নেই, তবে বন্দুকের সামনে দাঁড়াতে পা একটুও পিছু হচ্ছে না। আমার প্রিয় কবিতাটা বার বার মনে মনে পড়তে ছিলাম " বল বীর - বল উন্নত মম শির! 'বিদ্রোহী' কবিতা ছিল আমার সাহস ও শক্তির সুপারম্যান পাওয়ার। কাকতালের গান ছিল সকল যুদ্ধের জবানবন্দি। ১৭,০৭,২৪ আমার বন্ধু রাশেদুল ইসলাম শরনোবের বাসায় গেলাম গুলি খেয়েছে ১৮ টা বুলেট ঢুকছে ওর শরীরে ১৭ টা বুলেট বের করছে ও নিজেই ১ টা বুলেট গলায় ঢুকে বেজে আছে ওটা আর বের করতে পারেনি, আমি চেষ্টা করলাম একটা সুই গ্যাসলাইটের আগুনে গরম করে, তখন আমার হাত কাঁপছে আর চোখ থেকে এমনি এমনি পানি পড়ছে - কিন্তু তখন আমি ডাক্তার এই ভেবে আবার শুরু করি। আমার মেডিকেল সম্পর্কে কোনো আইডিয়া নেই, কারণ আমি অর্থনীতি ডিপার্টমেন্টের ছাত্র, তারপর ও আমার মাথায় ডাক্তারের মত চিন্তাভাবনা কাজ করে। কারণ ওকে মেডিকেল নিতে পারবো না, তাইলে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে। বুলেট আমি বের করতে পারিনি, বন্ধু শরনোব কিন্তু থেমে ছিল না ওই অবস্থা নিয়ে আবার কিছুক্ষণের মধ্যেই যুদ্ধে নেমে পরে। রাতে বাসায় গেলাম, আমার ছোট বোন জুঁইফুল ওর আর্টের মধ্যে শহীদের জবানবন্দি জাগিয়ে তোলে; আর আমাকে উপহার দেয় এটা আমার জীবনের শেরা উপহার।🌻🤍
আমার পিঠে লিখে দেয় রক্তাক্ত রংতুলি দিয়ে ; I love country more then life; but no dictators will not love then country! ১৮,০৭,২৪ শেষ বিকেলে রক্তাক্ত রাজপথের রাস্তা, রক্তাক্ত আকাশ। তখন ভাবতে ছিলাম আমি কি আর সুপ্রভাত দেখতে পারবো না।
লেখা: একজন চব্বিশে ছাত্র যোদ্ধার জবানবন্দি।
অসাধারণ লিরিক্স ❤
সুন্দর ❤
একটা তিক্ত সত্য 💔
অসাধারণ হয়েছে। 🫡
Kaaktaal brand my favourite🎉❤
The lyrics, the video, the concept all are 👌👌
well played ...my friends
Mesmerizing
Sera 🔥
অসাধারণ ❤️
Such an inspiration
This is some new kind of bliss that none knew needed
ভাই আপনারা এত সেরা কেনো ❤
The persons leading and contributing to our Education Sector need to listen to this song with attention. Moreover, the message presented here contains thinking element for the parents as well. Academic institutes require to go through a total overhaul. We cannot change everything overnight but we need to start somewhere. Please share this fabulous song with your friends and colleagues.
After a long time, I have heard such a legendary song 🤍
00:10 Importance of choosing the right school
01:35 Value of education and age perception
02:35 Importance of genuine learning over shortcuts
03:38 The impact of education on society and individuals
04:39 Education binds everything together temporarily
05:37 The impact of education system on society
06:38 Striving for improvement and learning from mistakes.
07:38 Education is the key to a better future
08:40 Urgency for self-improvement amidst societal challenges
09:34 Facing challenges in pursuing education
Crafted by Merlin AI.
🎉 love this song 🥰
This song deserves more views!!
can't stop listening 💔
Exceptional
কাকতাল 🖤
Ami 17 years old ekta chele ei gaan sune aaj sopoth korchi desh poriborton kore charbo
Ausome ❤❤❤
Thats amazing
Aia Lemonsky, আপনি এত্ত কঠিন গান কেম্নে লেখেন!!! 🔥
ওই মা তোর পোলায় মরে নাই এর অপেক্ষায় আছি.........
💝💝💝
বাংলাদেশে সম্পূর্ণ শিক্ষা ব্যাবস্তা।
SAD but TRUE
💛💛💛💛💛💛
ভালোবাসি কাকতাল❤
Just kaaktal being kaaktal ❤
শিক্ষা 🙂
The harsh truth of these days 🙏🏻
❤❤❤❤❤❤Kaktal ❤❤❤❤❤❤❤
অনবদ্য
❤❤❤❤❤❤❤
৭ম কমেন্ট ৪০তম ভিউয়ারস ১৭ তম লাইক।
Masterpiece
The song is very meaningful.
নতুন মোড়কে পুরোনো সেই কাকতাল💕🫶🏽
- শিক্ষা ব্যবস্থার নামে আমাদের মগজ ধর্ষণ করা হচ্ছে। 🚫
Kaaktaal ❤️🔥
That's Kaaktaal for you all ❤
❤
Harsh truth of our education system 💔
this is what is called lyrics!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
this is lyrics!!!!!!
i repeat , this is lyrics!!!!!!!!
❤❤
অনেকটা পথ অনেক আপদ অনেক ধৈর্য দরকার নিজের মাঝেও সংস্কার হোক শুধু নয় এই সরকার
কাকতাল কখনোই হতাশ করেনি ❤
সত্য
ayoo bro kaaktal cooks so hard
সিস্টেম এর উপরে দোষ দিয়ে আমরা নিজেকে আড়াল করতেও শিখে ফেলেছি😓
সিস্টেম তো আমরাই বানিয়েছি। এটা বদলাতেও তো পারব আমরাই। তাই নয় কি?
আসলে system টাই এরকম😅😊
Shadhinotar ullash shobar mon e legeche
এককথায় perfect