হাঙ্গর নদী গ্রেনেড (সেলিনা হোসেন) ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের সাহিত্য। বিষয় কোড ৩১১০১৩
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 26 พ.ย. 2024
- হাঙর নদী গ্রেনেড ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। সেলিনা হোসেন এর উপন্যাস হাঙর নদী গ্রেনেড অবলম্বনে নির্মিত এই ছবিটি পরিচালনা করেছেন বাংলাদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম। ছবিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুচরিতা, সোহেল রানা, অরুণা বিশ্বাস, অন্তরা, ইমরান, দোদুল ও আশিক প্রমুখ।
কাহিনি সংক্ষেপ
গ্রামের দুরন্ত কিশোরী বুড়ির অল্প বয়সে বিয়ে হয় তার থেকে দ্বিগুণ বয়স্ক গফুরের সাথে। গফুরের আগের ঘরের দুই সন্তান, সলিম আর কলিম। দুজনকেই বুড়ি ভালোবাসে। তাও সে তার নিজের সন্তান চায়। জন্ম হয় তার নিজের সন্তান রইসের। কিন্তু অনেক সাধনার সন্তান রইস হয় বাক-প্রতিবন্ধী। ইতিমধ্যে গফুর মারা যায়। বড় ছেলে সলিমের বিয়ে হয়। ঘরে আসে নতুন বউ রমিজা। শুরু হয় যুদ্ধ। সলিম চলে যায় যুদ্ধে। বাড়িতে রেখে যায় কলিমকে মায়ের দেখাশুনার জন্য। পাকিস্তানিদের দোসরদের কাছে এই খবর পেয়ে মেজর কলিমকে ধরে নিয়ে যায় এবং মুক্তিযোদ্ধাদের খবর দেওয়ার জন্য কলিমকে মারধোর করে। এক পর্যায়ে তারা কলিমকে তার মায়ের সামনে গুলি করে হত্যা করে।
যুদ্ধ আরও ভয়াবহরূপ ধারণ করে। রমিজার বাবা রমিজাকে নিয়ে যায়। গ্রামের রমজান আলীর দুই ছেলে যুদ্ধে গেছে যেনে ক্যাম্পে নিয়ে তাকে নির্যাতন করা হয়। এক রাতে অপারেশন চালিয়ে কোণঠাসা হয়ে দুই যোদ্ধা তার বুড়ির বাড়িতে আশ্রয় নেয়। তাদের পিছে ধাওয়া করে পাকিস্তানি বাহিনী তার বাড়িতে পৌঁছে। দেশপ্রেমের অগ্নিপরীক্ষায় একজন মা, মুক্তিযোদ্ধাদের বাঁচাতে তার নিজের আকাঙ্ক্ষিত সন্তানকে তুলে দেয় পাক বাহিনীর বন্দুকের নলের মুখে।
ধন্যবাদ
ভক্তি ও ভালোবাসা রইল সব সময়
ধন্যবাদ শেয়ার করুন প্লিজ ❤️❤️❤️
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ❤, বাংলা মাস্টার্স শেষ পর্ব সব ভিডিওগুলো প্লেলিস্ট করে দিলে ভালো হতো 🙏🏻
ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব,,, চ্যানেলটিকে শেয়ার করে সমৃদ্ধ করুন ধন্যবাদ ❤️❤️❤️
'আরেক ফাল্গুন '
এ উপন্যাসটি নিয়ে একটু আলোচনা করলে উপকৃত হতাম
Whatsapp aa nock diye class nin (01717188657)