@@rupakkumarchattopadhyay2572 তুইন অইলে মালাউন তুইন এইসব বুজবে না। আমি কুনু দরমের লুকরে গালি দেই না চুট করি না। আমি দুয়া করি আল্লাহ যেন তকে হেদায়েত দেন আমিন।
@@Princess01999 আসলে হিন্দুরা আর মানুষ হবে না। এক ইন্ডিয়া চারা আর কুতাও হিন্দু নাই। আর সারা দুনিয়ায় মুসলমানদের অবস্তান। কুতায় কি বলতে হয় তাও জানে না সুন মালাউন মূরতি পূজা হারাম। মাটির মূরতির কুন শক্তি নাই। ইসলামের ছায়া তলে আস দুনিয়া আকিরাত সব জায়গায় সুকে তাকবে। আল্লাহ সবাইকে বুজার তউফিক দিন আমিন।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
আপনি যদি নিজেকে পাপী মনে করেন তবে পাপ থেকে উদ্ধারের প্রয়োজনীয়তা নিশ্চয়ই রয়েছে এবং তা আপনি নিশ্চয়ই চান। যীশু খ্রীষ্ট (পুত্র ঈশ্বর) একমাত্র যিনি আমাদের পাপ ক্ষমার জন্য পৃথিবীতে এসেছেন। আর আপনাদের বিশ্বাস অনুযায়ী মহা মানব বা ক্ষমতাবান যারা পৃথিবীতে এসেছেন সবাই পাপীদের ধ্বংস করতে এসেছেন। এবার বলুন যে, আপনি কি তাদের বিশ্বাস করে পাপী হিসেবে নরকের আগুনে যেতে চান নাকি যীশু খ্রীষ্ট, যিনি আমাদের পাপের জন্য নিজে কোরবানি হয়েছেন তাঁকে নিজের মুক্তিদাতা হিসেবে বিশ্বাস করে এবং মুখে স্বীকার করে বেহেস্থে যেতে চান? আপনাদের আর বলি বা কোরবানি করার প্রয়োজন নেই। আপনাদের প্রয়োজন শুধু যীশু খ্রীষ্টকে নিজের জীবনের পরিত্রাণ কর্তা হিসেবে বিশ্বাস করা এবং তাঁর কাছে পাপ স্বীকার করা। পবিত্র কিতাবে লেখা আছে- মথি ৯ঃ৬-কিন্তু পৃথিবীতে পাপ ক্ষমা করিতে মনুষ্যপুত্রের ক্ষমতা আছে, ইহা যেন তোমরা জানিতে পার, এই জন্য- তিনি সেই পক্ষাঘাতীকে বলিলেন- উঠ, তোমার শয্যা তুলিয়া লও, এবং তোমার ঘরে চলিয়া যাও। ১ম যোহন ১:৯ 'যদি আমরা আপন আপন পাপ স্বীকার করি, তিনি বিশ্বস্ত ও ধার্মিক, সুতরাং আমাদের পাপ সকল মোচন করিবেন, এবং আমাদিগকে সমস্ত অধার্মিকতা হইতে শুচি করিবেন। ' সিদ্ধান্ত আপনার। আরও জানতে আপনার মন্তব্য লিখুন।
তুমি কি কিতাব টা ভালো করে পড়োনি,, শেষ নবী কথা বলা আছে,, যীশু দুনিয়াতে আবার আসবে শেষ নবীর উম্মত হয়ে,, এবং তার বিষয়ে ভুল ভিরানতি সঠিক করার জন্য,, যীশু আসার পর সকল খ্রিস্টান মুসলিম হয়ে যাবে শেষ নবীর উম্মত হয়ে এমন কি যীশু,, কুরআনে আছে,, কুরআন এমন একটা আল্লাহর কিতাব দুনিয়ার কেউ মিথ্যা প্রমান করতে পারেনি,,
@@Melodysound-n8rBible a kothao Muhammad kotha bola hoyni kintu akta jaigai Muhammad er kotha bola hoyeche seta hoche Matthew 7:15 - মিথ্যা ভাববাদীদের থেকে সাবধান, যারা ভেড়ার পোষাকে তোমাদের কাছে আসে, কিন্তু অন্তরে তারা নেকড়ে নেকড়ে। Ei Verse Mohammad er kotha bola hoyeche 🤣
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
হে পিতা তোমার মহিমা সত্যি অসীম তুমি কতই না কষ্ট সহ্য করেছো প্রভু তুমি তোমার মত করো তোমার পথে পরিচালনা করো পিতা তোমার হাত যেন সর্বদা আমাদের মাথার উপরে থাকে প্রভু ♥️♥️🙏🙏
জবুর শরীফ ২৮:৭ "মাবুদ আমার বল ও আমার ঢাল; আমার অন্তঃকরণ তাঁর উপরে নির্ভর করেছে, তাই আমি সাহায্য পেয়েছি; এজন্য আমার অন্তঃকরণ উল্লসিত হয়েছে, আমি নিজের গজল দ্বারা তাঁর প্রশংসা করবো।"
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
@bayezidrehmanturjo3415 ভাই প্রথমে আমাদের জানা প্রয়োজন নবী এবং রাসূল কারা? * নবী হলেন তারাই যারা আল্লাহর মনোনীত এবং তারা পূর্বের কিতাব থেকে আল্লাহর কালাম মানুষদের কাছে পৌছে দেন। * রাসূল হলেন তারাই যাদের কাছে আল্লাহর কালাম/বাণী/বাক্য/কথা নাজিল হয় বা আসমানী কিতাব নাজিল হয়। @তবে দাড়াল কি নবীর থেকে রাসূল বড়। আর আপনি এটা জানেন যে ঈসার কাছে ঈঞ্জিল শরীফ নাজিল হয়েছে, তবে কি ইসলাম মতে ঈসাকে রাসূল বললে ভুল হবে? আপনি শুনে অবাক হবেন, সম্মানিত রাসূলগণ আল্লাহর কাছ থেকে যে কালাম/বাক্য পেয়ে থাকেন আর ঈসা হলেন সেই কালাম। তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পরিপূর্ণ। পবিত্র বাইবেলের যোহন ১ অধ্যয়ন ১ আয়াত ১৪ এবং ১৮ আয়াত পাঠ করলে বুঝতে পারবো। " আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ। ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন। " আমেন
ইশা হলো আল্লাহর প্রেরিত একটি রাসুল হাত এটা আমাদের কোরআনের মধ্যেও আছে তো তোমাদেরকে দাওয়াত ও দিয়েছিল তোমরা তো তা অস্বীকার করেছিলেন আর আমি এটাও জানি তোমরা মাহাসি হিসেবে তাকে অস্বীকার করেছ তোমরা জানতে না যেটা তোমাদের মাহাসি ছিল
@@loveM.B.S #আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩ #যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭ #যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫ #যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮ #যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮ #যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪ *** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন। # হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমনি করে চাও ঠিক তেমনি করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
@@loveM.B.S আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। *আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। * আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন। প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব? #কারণ [যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)] #আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:- কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে। ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন। যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি। (যোহন ৩:১৬-১৮)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) #প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান? ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।.
মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
আল্লাহকে মানুষের পক্ষে দেখা অসম্ভব। আমরা সসীম আল্লাহ হলেন অসীম। সসীম কখনও অসীম কে দেখতে পারবে না। আল্লাহকে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দেখতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনি আল্লাহকে সহ্য করতে পারেন নি। পুরো পাহাড় জ্বলে পুড়ে গিয়েছিল।
@@Mrmukter-by2ki ঈশ্বর আত্মা। (যোহন ৪:২৪) ঈশ্বর আলো এবং তাঁর মধ্যে অন্ধকার বলে কিছুই নেই (১ম যোহন ১:৫) আমাদের ঈশ্বর ধ্বংসকারী আগুনের মত ( ইব্রীয় ১২:২৯) আরও জানতে natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) *** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন। # হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমন চাও ঠিক তেমন করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
প্রশ্নঃ- কেন যীশুখ্রীষ্টকে ঈশ্বর হিসাবে দাবি করি? উত্তরঃ- আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।- (যোহন ১:১-৪,১৪) প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন? উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) #প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান? ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
❤🎉মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,, যিশু হলো আমাদের ইসলাম ধর্মের নবী ইসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম, যিনি আল্লাহর বান্দা ও বার্তাবাহক, তিনি আল্লাহর পুত্র নয়, তিনি পূত ও পবিত্র হযরত মরিয়ম এর পুত্র,, আর আমরা সকলে আখেরী নবী হযরত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত, আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝদানের তৌফিক এনায়েত করুক, আমিন
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
যীশু মশীহর উর্ধ্যে আর কেহনাই ৷তাঁর থেকেই সব সৃষ্টি হয়েছে ,সারা বিশ্বে যীশুই একমাত্র GOD ! ঈশ্বর,এটা সবাইকে বুঝতে সাহাজ্য করুন যেন আপনাকে আর আপনার মহিমাকে সবাই জানতে পারে ৷ আমেন !!
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
@@hm_shuvo_29 ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে; বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে। কলসীয় ১:১৫-১৭
@@NatunJibon এখানে কী তিনি বলছেন যে আমি ঈশ্বর আমার উপাসনা করো? তিনি তাকে অনুসরণ করতে বলেছিলেন উপাসনা করতে বলেন নি। মহান আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক আমিন। "কতই না নিকৃষ্ট সে, যে তার সুমহান সর্বশক্তিমান রবকেই চিনতে শিখে নি।"
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। #আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩ #যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭ #যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫ #যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮ #যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮ #যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪ *** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন। # হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমনি করে চাও ঠিক তেমনি করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
যারা মানুষকে ভাল না বেসে অভিশাপ দেয় ঐ লোক কখনও আল্লাহ কে ভালো বাসতে পারে না,, ঈসা মোশি এই আল্লাহর প্রেরিত নবি যার মধ্যে দিয়ে স্বর্গে যাওয়ার একমাত্র পথ
❤মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হলেন রাজাদের রাজা❤! প্রভুদের প্রভু ❤! আদম হাওয়া থেকে শুরু করে আজকের তারিখ পর্যন্ত❤, এমন কোন মহামনব, বলতে পারেনি যে, সে স্বর্গ থেকে এসেছে এবং ঈশ্বরের পুত্র❤! প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হচ্ছেন এ জগতের একমাত্র নাজাত দাতা❤!
ঈসা আঃ আল্লাহ প্রেরিত একজন নবী ছিলেন। তিনি প্রভু নন। তিনি একজন পথ প্রদর্শক। আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছেন এবং তিনি আবার দুনিয়াতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে আসবেন। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক।
@@hasanmansur5219 #ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ - ----> লূক ৩:২১-২২ (আর যখন সমস্ত লোক বাপ্তাইজিত হয়, তখন যীশুও বাপ্তাইজিত হইয়া প্রার্থনা করিতেছেন, এমন সময়ে স্বর্গ খুলিয়া গেল, এবং পবিত্র আত্মা দৈহিক আকারে, কপোতের ন্যায়, তাঁহার উপরে নামিয়া আসিলেন, আর স্বর্গ হইতে এই বাণী হইল, “তুমি আমার প্রিয় পুত্র, তোমাতেই আমি প্রীত।”) (কারণ--যোহন ৩:১৫-১৮ যোহন ৫:২২-২৪) #যীশু ঈশ্বরকে পিতা বলে দাবি করেনঃ - ----> যোহন ১০:৩০, ৩৬-৩৮ (আমি ও পিতা, আমরা এক। শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বর-নিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? আমার পিতার কার্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।)
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন, যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
আপনি যীশু কেন বললেন। তিনি ছিলেন হযরত ঈসা আঃ । ঈসা আঃ ছিলেন আল্লাহর বার্তা বাহক। ইহুদিরা অনেক নবীকে হত্যা করেছে। এমন কি ঈসা আঃ কেও হত্যা করতে চেয়েছিলেন।তিনি পৃথিবীতে আল্লাহর আদেশে আবার আসবেন এবং খ্রিষ্টানদের প্রতিক যেটা সেটা ভাংবেন এবং বলবেন একমাত্র আল্লাহ এই দুনিয়ার সৃষ্টিকর্তা । ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাঈলের সর্বশেষ নবী ও কিতাবধারী রাসুল। তাঁর ওপর অবতীর্ণ কিতাবের নাম ইনজিল। তাঁর পর থেকে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাব পর্যন্ত আর কোনো নবী আগমন করেননি। এই সময়টাকে ‘রাসুল আগমনের বিরতিকাল’ বলা হয়। ঈসা (আ.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের মোট ১৫টি সুরায় ৯৮টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। কিছু আয়াতে ঈসা (আ.)-এর কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয়েছে। নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো : (১) তিনি ছিলেন পিতাবিহীন একমাত্র নবী। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৬) (২) আল্লাহ স্বয়ং তাঁর নাম রেখেছেন ঈসা মাসিহ। সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৫) (৩) তিনি শয়তানের অনিষ্টতা থেকে মুক্ত ছিলেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩৬-৩৭) (৪) দুনিয়া ও আখিরাতে তিনি ছিলেন মহাসম্মানের অধিকারী এবং আল্লাহর একান্ত প্রিয়জনদের অন্যতম। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৫) (৫) তিনি মাতৃক্রোড়ে থেকেই সারগর্ভ বক্তব্য দেন। (সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ২৭-৩৩, সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৬) (৬) তিনি বনি ইসরাঈলের প্রতি প্রেরিত হয়েছিলেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৯) এবং শেষ নবী ‘আহমাদ’ (সা.)-এর আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। (সুরা : ছফ, আয়াত : ৬) (৭) ঈসা (আ.)-কে বিশেষ অলৌকিক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে অন্যতম হলো- (ক) তিনি মাটির তৈরি পাখিতে ফুঁক দিলেই তা জীবন্ত হয়ে উড়ে যেত। (খ) তিনি জন্মান্ধকে চক্ষুষ্মান ও কুষ্ঠরোগীকে সুস্থ করতে পারতেন। (গ) তিনি মৃতকে জীবিত করতে পারতেন। (ঘ) তিনি বলে দিতে পারতেন, মানুষ বাড়ি থেকে যা খেয়ে আসে এবং যা সে ঘরে সঞ্চিত রেখে আসে। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৯, সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১১০) (৮) তিনি আল্লাহর কিতাব ইনজিল লাভ করেছিলেন এবং আগের গ্রন্থ তাওরাতের সত্যায়নকারী ছিলেন। তবে তাওরাতে হারামকৃত অনেক বিষয়কে তিনি আল্লাহর হুকুমে হালাল করেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৫০) (৯) তিনি ইহুদি চক্রান্তের শিকার হয়ে সরকারি নির্যাতনের সম্মুখীন হন। ফলে আল্লাহ তাঁকে সশরীরে আসমানে উঠিয়ে নেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৫২, ৫৪, ৫৫, সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫৮) (১০) তিনিই একমাত্র নবী, যাঁকে মহান আল্লাহ জীবিত অবস্থায় দুনিয়া থেকে আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন। শত্রুরা তাঁরই মতো আরেকজনকে সন্দেহের বশে শূলে চড়িয়ে হত্যা করে এবং তারা নিশ্চিতভাবেই ঈসাকে হত্যা করতে পারেনি। (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫৭)
প্রভু অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ করি আমাদের পাপের জন্য তুমি তোমার এক চাতক পুত্রকে দান করলে এই পৃথিবীতে একজন ধার্মিক নেই একমাত্র তুমি পবিত্র তাই আমাদের দেহ মন আত্মা সমস্ত কিছু তোমার চরণে সমর্পণ করছি তুমি চালাও আমিন❤❤❤ ধন্যবাদ
“ঈশ্বর মানুষকে এত ভালবাসলেন যে, তাঁর একমাত্র পুত্রকে (যীশু) তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপরে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।ঈশ্বর মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা পাপ থেকে উদ্ধার পায় সেইজন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
জাগতিক পিতা ও পুত্রের মত যীশু ঈশ্বরের পুত্র না। ঈশ্বর বিয়ে করেন নাই যে তাঁর ছেলে আছে। ঈশ্বর মেরির সাথে মিলিত হন নাই যে তাদের দুজনের একটা ছেলে হবে। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, তার মানে ঈশ্বর নিজেই মানুষের আকারে যীশু হয়ে আসেন (যোহন ১:১, ১৪ পদ )। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, কারণ তিনি পবিত্র আত্মার দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে এসেছিলেন। লুক ১:৩৫ পদে বলা হয়েছে, ‘স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”’ যিহুদী নেতাদের সামনে যীশুর বিচারের সময়ে মহা পুরোহিত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন, “তুমি জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্য দিয়ে আমাদের বল যে, তুমি সেই মশীহ, অর্থাৎ ঈশ্বরের পুত্র কি না” (মথি ২৬:৬৩ পদ)। আর যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, “হ্যাঁ, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। তবে আমি আপনাদের এটাও বলছি, এর পরে আপনারা মনুষ্যপুত্রকে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ডান পাশে বসে থাকতে এবং মেঘে করে আসতে দেখবেন” (মথি ২৬:৬৪ পদ)। সাথে সাথে যিহূদী নেতারা যীশুকে ঈশ্বর নিন্দাকারী হিসাবে দোষারোপ করেছিল - মথি ২৬:৬৫-৬৬ পদ । পরবর্তীতে, পন্টিয়াস পিলাতের সামনে যিহূদী নেতারা বলেছিলেন, “আমাদের একটা আইন আছে, সেই আইন মতে তাঁর মৃত্যু হওয়া উচিত, কারণ সে নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেছে” - যোহন ১৯:৭। যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র দাবী করায় কেন তারা তাঁকে ঈশ্বর নিন্দুক বলে বিবেচনা করে মৃত্যুর শাস্তি দিতে চেয়েছিল? যিহূদী নেতারা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছিল “ঈশ্বরের পুত্র” শব্দটি দিয়ে যীশু আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন। ঈশ্বরের পুত্র মানে, স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যে ঈশ্বরের মত। তার মানে, ঈশ্বরের পুত্র অর্থে “ঈশ্বরকে” বুঝায়। অন্যভাবে, ঈশ্বরের পুত্র মানে ঈশ্বর। ঈশ্বরের মত স্বভাব ও বৈশিষ্টে পূর্ণ মানে বাস্তবিক ঈশ্বরকেই বুঝানো হয়, যা যিহূদী নেতাদের কাছে ছিল ঈশ্বর নিন্দা; তাই লেবীয় ২৪:১৫ পদ অনুসারে তারা যীশুর মৃত্যু চেয়েছিল। ইব্রীয় ১:৩ পদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, “ঈশ্বরের সব গুণ সেই পুত্রের মধ্যেই রয়েছে; পুত্রই ঈশ্বরের পূর্ণ ছবি।”
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
তিনি এই সকল কথা কহিলে অনেকে তাঁহাতে বিশ্বাস করিল। অতএব যে যিহূদীরা তাঁহাকে বিশ্বাস করিল, তাহাদিগকে যীশু কহিলেন, তোমরা যদি আমার বাক্যে স্থির থাক, তাহা হইলে সত্যই তোমরা আমার শিষ্য; আর তোমরা সেই সত্য জানিবে, এবং সেই সত্য তোমাদিগকে স্বাধীন করিবে। যোহন ৮:৩০-৩২ আর আমরা জানি যে, ঈশ্বরের পুত্র আসিয়াছেন, এবং আমাদিগকে এমন বুদ্ধি দিয়াছেন, যাহাতে আমরা সেই সত্যময়কে জানি; এবং আমরা সেই সত্যময়ে, তাঁহার পুত্র যীশু খ্রীষ্টে আছি; তিনিই সত্যময় ঈশ্বর এবং অনন্ত জীবন। ১ যোহন ৫:২০
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩ #যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭ #যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫ #যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮ #যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮ #যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪ *** আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা চানকর্তা এবং উদ্ধার কর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করুন। যদি আপনি যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে আপনি গ্রহণ করেন তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
#সুখবর #সুখবর #সুখবর *** যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন, তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন । *** আমেন।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। natunjibonbangladesh@gmail.com
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩ #যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭ #যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫ #যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮ #যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮ #যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪ *** আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা চানকর্তা এবং উদ্ধার কর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করুন। যদি আপনি যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে আপনি গ্রহণ করেন তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
#সুখবর #সুখবর #সুখবর *** যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন, তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন । *** আমেন।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩ #যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭ #যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫ #যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮ #যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮ #যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪ *** আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা চানকর্তা এবং উদ্ধার কর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করুন। যদি আপনি যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে আপনি গ্রহণ করেন তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। *আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। * আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন। প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব? #কারণ [যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)] #আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:- কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে। ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন। যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি। (যোহন ৩:১৬-১৮)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
❤🎉মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
“ঈশ্বর মানুষকে এত ভালবাসলেন যে, তাঁর একমাত্র পুত্রকে (যীশু) তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপরে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।ঈশ্বর মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা পাপ থেকে উদ্ধার পায় সেইজন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।
জাগতিক পিতা ও পুত্রের মত যীশু ঈশ্বরের পুত্র না। ঈশ্বর বিয়ে করেন নাই যে তাঁর ছেলে আছে। ঈশ্বর মেরির সাথে মিলিত হন নাই যে তাদের দুজনের একটা ছেলে হবে। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, তার মানে ঈশ্বর নিজেই মানুষের আকারে যীশু হয়ে আসেন (যোহন ১:১, ১৪ পদ )। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, কারণ তিনি পবিত্র আত্মার দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে এসেছিলেন। লুক ১:৩৫ পদে বলা হয়েছে, ‘স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”’ যিহুদী নেতাদের সামনে যীশুর বিচারের সময়ে মহা পুরোহিত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন, “তুমি জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্য দিয়ে আমাদের বল যে, তুমি সেই মশীহ, অর্থাৎ ঈশ্বরের পুত্র কি না” (মথি ২৬:৬৩ পদ)। আর যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, “হ্যাঁ, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। তবে আমি আপনাদের এটাও বলছি, এর পরে আপনারা মনুষ্যপুত্রকে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ডান পাশে বসে থাকতে এবং মেঘে করে আসতে দেখবেন” (মথি ২৬:৬৪ পদ)। সাথে সাথে যিহূদী নেতারা যীশুকে ঈশ্বর নিন্দাকারী হিসাবে দোষারোপ করেছিল - মথি ২৬:৬৫-৬৬ পদ । পরবর্তীতে, পন্টিয়াস পিলাতের সামনে যিহূদী নেতারা বলেছিলেন, “আমাদের একটা আইন আছে, সেই আইন মতে তাঁর মৃত্যু হওয়া উচিত, কারণ সে নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেছে” - যোহন ১৯:৭। যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র দাবী করায় কেন তারা তাঁকে ঈশ্বর নিন্দুক বলে বিবেচনা করে মৃত্যুর শাস্তি দিতে চেয়েছিল? যিহূদী নেতারা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছিল “ঈশ্বরের পুত্র” শব্দটি দিয়ে যীশু আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন। ঈশ্বরের পুত্র মানে, স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যে ঈশ্বরের মত। তার মানে, ঈশ্বরের পুত্র অর্থে “ঈশ্বরকে” বুঝায়। অন্যভাবে, ঈশ্বরের পুত্র মানে ঈশ্বর। ঈশ্বরের মত স্বভাব ও বৈশিষ্টে পূর্ণ মানে বাস্তবিক ঈশ্বরকেই বুঝানো হয়, যা যিহূদী নেতাদের কাছে ছিল ঈশ্বর নিন্দা; তাই লেবীয় ২৪:১৫ পদ অনুসারে তারা যীশুর মৃত্যু চেয়েছিল। ইব্রীয় ১:৩ পদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, “ঈশ্বরের সব গুণ সেই পুত্রের মধ্যেই রয়েছে; পুত্রই ঈশ্বরের পূর্ণ ছবি।” #প্রভু যীশু বলেছেন, যোহন ১৪:৯ যীশু তাঁহাকে বলিলেন, ফিলিপ, এতদিন আমি তোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছি, তথাপি তুমি আমাকে কি জান না? যে আমাকে দেখিয়াছে, সে পিতাকে দেখিয়াছে; তুমি কেমন করিয়া বলিতেছ, পিতাকে আমাদের দেখাউন?
জয় যীশু। প্রভু সব পাপের হাত থেকে আমাদের রক্ষা কর। প্রভু যীশু তুমি সকল কে অনন্ত জীবন দান করুন। ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস রাখো এবং জীবন উপভোগ করো। জয় যীশু। 🙏🙏🙏⛪🌲⛪🌲⛪🌲⛪🔔⛪🔔⛪🔔।
@@zakaria-vlogger ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে; বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে। কলসীয় ১:১৫-১৭
@@RIYABAG-r4o "যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
@@zakaria-vlogger আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
#সুখবর #সুখবর #সুখবর "যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে; বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে। কলসীয় ১:১৫-১৭
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
@@NatunJibon-fl8fc আমাদের থেকে তুমরা বেশি জাননা এবিষয়ে, যীশু কে ইহুদিরা মারতে চেয়েছে, সে অন্য কোন কারনে মৃত্যু বরণ করেনি, আল্লাহ তাকে তুলে নিয়েছে, তুমি হিন্দু হয়ে অন্যের ধর্মের কি জানো
গীত ১১৯:১৭১-১৭৬ আমার ওষ্ঠাধর প্রশংসা করিবে, কারণ তুমি আমাকে তোমার বিধি সকল শিক্ষা দিতেছ। আমার জিহ্বা তোমার বচন কীর্তন করিবে, যেহেতু তোমার সমস্ত আজ্ঞা ধর্মময়। তোমার হস্ত আমার সহকারী হউক; কেননা আমি তোমার নিদেশমালা মনোনীত করিয়াছি। সদাপ্রভু, আমি তোমার পরিত্রাণের আকাঙ্ক্ষা করিয়াছি, এবং তোমার ব্যবস্থা আমার হর্ষজনক। আমার প্রাণ জীবিত থাকুক, সে তোমার প্রশংসা করিবে, আর তোমার শাসনকলাপ আমার সহকারী হউক। আমি হারানো মেষের ন্যায় ভ্রান্ত হইয়াছি; নিজ দাসের অন্বেষণ কর; কেননা আমি তোমার আজ্ঞাকলাপ ভুলিয়া যাই নাই।
@@NatunJibon-fl8fc তার মানে কি, যিশু আমাদের সব পাপের জন্য সে নিজেকে বিসর্জন দিয়েছে, তাহলে আমরা যতই পাপ কাজ করি, আমাদের কোন দায় দিতে হবেনা মৃত্যুর পর, সেটাই বোঝাচ্ছেন
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
@@jiniyasabbir 'কারণ তুমি যদি ‘মুখে’ ঈসাকে প্রভু বলে স্বীকার কর এবং ‘হৃদয়ে’ ঈমান আন যে, আল্লাহ্ তাঁকে মৃতদের মধ্য থেকে উত্থাপন করেছেন, তবেই তুমি নাজাত পাবে। ' রোমীয় ১০:৯ ( কিতাবুল মোকাদ্দাস )
@@NatunJibon apnar kothay keno ami jante jabo amar dhormo amar kase amak janaite aisen nh, doctor jakir nayok chistan chilo sei janei islam dhormo ki jinis
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? Show less
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"❤
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।- (যোহন ১:১-৪,১৪) প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন? উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) #প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান? ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে; বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে। কলসীয় ১:১৫-১৭
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
🎉মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
গীত ১১৯:১৭১-১৭৬ আমার ওষ্ঠাধর প্রশংসা করিবে, কারণ তুমি আমাকে তোমার বিধি সকল শিক্ষা দিতেছ। আমার জিহ্বা তোমার বচন কীর্তন করিবে, যেহেতু তোমার সমস্ত আজ্ঞা ধর্মময়। তোমার হস্ত আমার সহকারী হউক; কেননা আমি তোমার নিদেশমালা মনোনীত করিয়াছি। সদাপ্রভু, আমি তোমার পরিত্রাণের আকাঙ্ক্ষা করিয়াছি, এবং তোমার ব্যবস্থা আমার হর্ষজনক। আমার প্রাণ জীবিত থাকুক, সে তোমার প্রশংসা করিবে, আর তোমার শাসনকলাপ আমার সহকারী হউক। আমি হারানো মেষের ন্যায় ভ্রান্ত হইয়াছি; নিজ দাসের অন্বেষণ কর; কেননা আমি তোমার আজ্ঞাকলাপ ভুলিয়া যাই নাই।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই। ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আপনি কি ঈসা মসীহকে জানতে চান? আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।- (যোহন ১:১-৪,১৪) প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন? উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) #প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান? ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩ #যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭ #যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫ #যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮ #যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮ #যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪ *** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন। # হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমনি করে চাও ঠিক তেমনি করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"❤
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই। ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
আল্লাহপাক এক এবং অদ্বিতীয়,তার কোনো শরিক নেই,, যারা এখনো আল্লাহ্ তালা কে বিশ্বাস করেন না,, এখনো সময় আছে,,সঠিক পথে ফিরে আসুন,,ইসা (a) শুধু মাত্র আল্লাহর প্রেরিত রাসূল এবং বার্তা বাহক,,আল্লাহ্ পাক সবাইকে বুঝার তওফিক দান করেন।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। *আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। *আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন। প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব? #কারণ [যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)] #আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:- কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে। ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন। যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি। (যোহন ৩:১৬-১৮)
@@NatunJibon jisokisto jodi khoder sontan hoy tahole ki mohan Allah abong jiso dojonei khoda . allah ak o odetio ter kono mabot nai .mohan khoda holo tini jar kina kono khadder priojon hoyna. Tomra kina tomader khoda ke sadharon akjon manoser sathe sorek korso.
@@NatunJibon amader eusuf nobi tini cilen mohan khoab bekkha kare abong allahor nobi . tini khoder kace parthona korai Allah taila ter pitajan hozrot eyakob nobi ke ter ondho cokkho firiya diye cilen . Abong Teri partho nai jolekha ke briddho theke jobote nare te ropantoreto korecilen tai bole ki amra eusuf nobi ke issor manbo . isa nober moton sokol nobe rasol ke Allah ter bandader hadayeter jonno pathiyasen amin.
পবিত্র বাইবেলে লেখা আছে, *ফেরেশতা তাঁকে বললেন, মরিয়ম, ভয় করো না, কেননা তুমি আল্লাহ্র কাছ থেকে রহমত লাভ করেছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হয়ে পুত্র প্রসব করবে ও তাঁর নাম ঈসা রাখবে। তিনি মহান হবেন, আর তাঁকে ইবনুল্লাহ্ বলা হবে; আর প্রভু আল্লাহ্ তাঁর পিতা দাউদের সিংহাসন তাঁকে দেবেন; লূক 1:30-32 *তখন ঈসা কাছে এসে তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন। তিনি তাঁদের বললেন, বেহেশতে ও দুনিয়াতে সমস্ত কর্তৃত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছে। মথি 28:18 *আর অন্য কারো কাছে নাজাত নেই; কেননা আসমানের নিচে মানুষের মধ্যে এমন আর কোন নাম দেওয়া হয় নি, যে নামে আমরা নাজাত পেতে পারি। প্রেরিত 4:12
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
আমরা ঈশ্বরকে চিনি না। আমরা চিনি মহান আল্লাহ তায়ালাকে এবং তার প্রেরিত নবী ও রাসূলগণকে আমরা বিশ্বাস করি হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসূল। তিনি আল্লাহর পুত্র নন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছুর ঊর্ধ্বে।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই। ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
জাগতিক পিতা ও পুত্রের মত যীশু ঈশ্বরের পুত্র না। ঈশ্বর বিয়ে করেন নাই যে তাঁর ছেলে আছে। ঈশ্বর মরিয়মের সাথে মিলিত হন নাই যে তাদের দুজনের একটা ছেলে হবে। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, তার মানে ঈশ্বর নিজেই মানুষের আকারে যীশু হয়ে আসেন (যোহন ১:১, ১৪ পদ )। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, কারণ তিনি পবিত্র আত্মার দ্বারা মরিয়মের গর্ভে এসেছিলেন। লুক ১:৩৫ পদে বলা হয়েছে, ‘স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”’ যিহুদী নেতাদের সামনে যীশুর বিচারের সময়ে মহা পুরোহিত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন, “তুমি জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্য দিয়ে আমাদের বল যে, তুমি সেই মশীহ, অর্থাৎ ঈশ্বরের পুত্র কি না” (মথি ২৬:৬৩ পদ)। আর যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, “হ্যাঁ, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। তবে আমি আপনাদের এটাও বলছি, এর পরে আপনারা মনুষ্যপুত্রকে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ডান পাশে বসে থাকতে এবং মেঘে করে আসতে দেখবেন” (মথি ২৬:৬৪ পদ)। সাথে সাথে যিহূদী নেতারা যীশুকে ঈশ্বর নিন্দাকারী হিসাবে দোষারোপ করেছিল - মথি ২৬:৬৫-৬৬ পদ । পরবর্তীতে, পন্টিয়াস পিলাতের সামনে যিহূদী নেতারা বলেছিলেন, “আমাদের একটা আইন আছে, সেই আইন মতে তাঁর মৃত্যু হওয়া উচিত, কারণ সে নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেছে” - যোহন ১৯:৭। যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র দাবী করায় কেন তারা তাঁকে ঈশ্বর নিন্দুক বলে বিবেচনা করে মৃত্যুর শাস্তি দিতে চেয়েছিল? যিহূদী নেতারা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছিল “ঈশ্বরের পুত্র” শব্দটি দিয়ে যীশু আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন। ঈশ্বরের পুত্র মানে, স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যে ঈশ্বরের মত। তার মানে, ঈশ্বরের পুত্র অর্থে “ঈশ্বরকে” বুঝায়। অন্যভাবে, ঈশ্বরের পুত্র মানে ঈশ্বর। ঈশ্বরের মত স্বভাব ও বৈশিষ্টে পূর্ণ মানে বাস্তবিক ঈশ্বরকেই বুঝানো হয়, যা যিহূদী নেতাদের কাছে ছিল ঈশ্বর নিন্দা; তাই লেবীয় ২৪:১৫ পদ অনুসারে তারা যীশুর মৃত্যু চেয়েছিল। ইব্রীয় ১:৩ পদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, “ঈশ্বরের সব গুণ সেই পুত্রের মধ্যেই রয়েছে; পুত্রই ঈশ্বরের পূর্ণ ছবি।”
#ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ - ----> লূক ৩:২১-২২ (আর যখন সমস্ত লোক বাপ্তাইজিত হয়, তখন যীশুও বাপ্তাইজিত হইয়া প্রার্থনা করিতেছেন, এমন সময়ে স্বর্গ খুলিয়া গেল, এবং পবিত্র আত্মা দৈহিক আকারে, কপোতের ন্যায়, তাঁহার উপরে নামিয়া আসিলেন, আর স্বর্গ হইতে এই বাণী হইল, “তুমি আমার প্রিয় পুত্র, তোমাতেই আমি প্রীত।”) (কারণ--যোহন ৩:১৫-১৮ যোহন ৫:২২-২৪) #যীশু ঈশ্বরকে পিতা বলে দাবি করেনঃ - ----> যোহন ১০:৩০, ৩৬-৩৮ (আমি ও পিতা, আমরা এক। শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বর-নিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? আমার পিতার কার্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।)
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
❤মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
@@devdas1652 আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন? *যোহন ১৪:৬ "যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।" # যীশু জগতের জ্যোতিঃ- বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন, *যোহন ১:৯-১৩ "প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন। তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না। তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না। কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন। তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই। ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ মহান আল্লাহর কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া যে আমি মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবীর উম্মত।
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।- (যোহন ১:১-৪,১৪) প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন? উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) #প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান? ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
মথি ১১:২৫-৩০ "সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই। ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
@@MStvRangpur আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই। ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন। মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন। ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে; বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে। কলসীয় ১:১৫-১৭
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট যদি ঈশ্বরের পুত্র না হতেন❤, তাহলে তিনি কিভাবে হাজার হাজার আশ্চর্য কাজ করেছিলেন ❤? আপনি বলুন তো আপনার নবী মোহাম্মদ কোন আশ্চর্য কাজ করেছিলেন?
Apni hoy to apnar dormer kono loker kase theke Islam somporke sunsen. Kintu apni kono Muslim er kase sunen nai Islam somporke. Karon ami zodi Christian dormer Boi somporke na pori abong kono Muslim er kase theke apnar dormer kotha shuni tahole kintu ami jante parbo na ze asole Jesu ki bolsen.tai apni nije sob kisu porar por dekhben kono manusher kotha shune noy.
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। *আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। * আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন। প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব? #কারণ [যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)] #আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:- কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে। ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন। যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি। (যোহন ৩:১৬-১৮)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। *আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন। * আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন। প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব? #কারণ [যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)] #আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:- কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে। ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন। যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি। (যোহন ৩:১৬-১৮)
পৃথিবী এক ঈশ্বর ও ঈশ্বরও এক ঈশ্বরের রাস্তা ও এক তাই যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ এক হবে যারা এক হবে তারাই পরিত্রাণ পাবে আকাশের নিচে মানুষের মাঝা নাই আর অন্য কোন নাম যে নামে সবই পাবে এই ভবে নিজেদের পাপের পরিত্রান হালেলুইয়া আমিন জয় যীশু
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
#কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" --- যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
"Jesus Christ is the Son of God, He paid the penalty for all your sins by His death on the cross. If you confess Jesus as Lord with your mouth and believe in your heart that the Holy God raised him from the dead. Then you will be saved from sin and live a life assured of going to heaven." Amen.
মানুষ ও ঈশ্বর কি এক? যিশু ছিলেন আল্লাহর একজন প্রেরিত নবী। যিনি শেষ নবী মুহাম্মদ সা: এর ভবিষ্যৎবাণীও করে গেছেন। নবী মুহাম্মদ সা: আসার পর তাকে অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে। এবং তিনি নিজেও আবার নবি মুহাম্মাদ সা:এর উম্মত হয়ে পৃথিবীতে আসবেন। আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথ দেখান। সত্ত্য টা জানার তৌফিক দান করুক আমিন।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রশ্নঃ- কেন যীশুখ্রীষ্টকে ঈশ্বর হিসাবে দাবি করি? উত্তরঃ- আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।- (যোহন ১:১-৪,১৪)
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
@@prashantapal6261 প্রেরিত্ ১৭:২৪-২৫ ঈশ্বর, যিনি জগৎ ও তন্মধ্যস্থ সমস্ত বস্তু নির্মাণ করিয়াছেন, তিনিই স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, সুতরাং হস্তনির্মিত মন্দিরে বাস করেন না; কোন কিছুর অভাব প্রযুক্ত মনুষ্যদের হস্ত দ্বারা সেবিতও হন না, তিনিই সকলকে জীবন, শ্বাস ও সমস্তই দিতেছেন।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
#সুখবর #সুখবর #সুখবর "যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র, ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন। আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন। তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।" আমেন।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
ঈসা নবী/যীশু খ্রীষ্ট আল্লাহর সাথে পৃথিবী সৃষ্টির আগে থেকেই ছিলেন। প্রথমেই কালাম ছিলেন, কালাম আল্লাহ্র সংগে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন।আর প্রথমেই তিনি আল্লাহ্র সংগে ছিলেন।সব কিছুই সেই কালামের দ্বারা সৃষ্ট হয়েছিল, আর যা কিছু সৃষ্ট হয়েছিল সেগুলোর মধ্যে কোন কিছুই তাঁকে ছাড়া সৃষ্ট হয় নি।তাঁর মধ্যে জীবন ছিল এবং সেই জীবনই ছিল মানুষের নূর।সেই নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলছে কিন্তু অন্ধকার নূরকে জয় করতে পারে নি। সেই কালামই মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করলেন এবং আমাদের মধ্যে বাস করলেন। পিতার একমাত্র পুত্র হিসাবে তাঁর যে মহিমা সেই মহিমা আমরা দেখেছি। তিনি রহমত ও সত্যে পূর্ণ। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
সূরা ইখলাস, আয়াত =১-৪ বল তিনি আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়,, তিনি কারো কাছ থেকে সাহায্য চান না,আমরা সকলেই তার কাছে সাহায্য চাই,,।তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং তাকেও জন্ম দেওয়া হয় নি,,।তার সমতুল্য কেউ নেই,,। এবং ইসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত একজন রাসুল,,।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই। খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি? কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬ ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন। মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে। আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।” গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩) তাহলে সুখবর কি? আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন! ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি। "কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।" কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত! "ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪) খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬) আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান? আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই। আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন। খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আপনি কি ঈসা মসীহকে জানতে চান? আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল। আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।- (যোহন ১:১-৪,১৪) প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন? উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩) *যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০) (জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? ) প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ? উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১) __কিভাবে ? কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(মথি ৩:১৭) __মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ- -(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯) __ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ- -(মার্ক ৫:৬-১৩) #ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২) #প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি? উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫) #পরিশেষে বলতে পারিঃ- একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে। *ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র। * যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না। * ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ? যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০) @ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___ "আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।" -(১ যোহন ৫:১১-১২) #এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি, "কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।" -(যোহন ২০:৩১) #প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান? ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব? উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”? * স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়: ২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।" ২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" * উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।” ১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।" যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা? উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪ তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮ #ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ- "অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯ #কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে, "কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২ #মাবুদ হলেন রূহঃ- ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪ *"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫ *"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬ ###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন। "মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? Show less
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ? দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না। (লূক ১:৩০-৩৩) #ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন। (কলসীয় ১:১৫-২০) #কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন। (মার্ক ১০:৪৫) @যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান" যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন। এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
হযরত ঈসা আঃ আল্লাহর প্রেরিত বারতাবাহক তিনি আল্লাহর পুএ ছিলেন না। গড ও ছিলেন না। তিনি আল্লাহর প্রেরিত নবী । আল্লাহ সবাইকে বুজার তউফিক দাও আমিন।
Amin
Allah chilo Krishna..
MatiR nicha tel acha jane na,abar Arab ra Gyan Diya uddhar korba 😂
Toder Krishna Preme radhar panty churi kore chilo je ,ar toder god ,,,
@@rupakkumarchattopadhyay2572 তুইন অইলে মালাউন তুইন এইসব বুজবে না। আমি কুনু দরমের লুকরে গালি দেই না চুট করি না। আমি দুয়া করি আল্লাহ যেন তকে হেদায়েত দেন আমিন।
@@Princess01999 আসলে হিন্দুরা আর মানুষ হবে না। এক ইন্ডিয়া চারা আর কুতাও হিন্দু নাই। আর সারা দুনিয়ায় মুসলমানদের অবস্তান। কুতায় কি বলতে হয় তাও জানে না সুন মালাউন মূরতি পূজা হারাম। মাটির মূরতির কুন শক্তি নাই। ইসলামের ছায়া তলে আস দুনিয়া আকিরাত সব জায়গায় সুকে তাকবে। আল্লাহ সবাইকে বুজার তউফিক দিন আমিন।
আমি এই পৃথিবীর সব নবী রাসূলগণ কে ভালবাসি এবং তাদের সবাইকে বিশ্বাস করি তারা সবাই সত্য,সত্য, সত্য ❤❤❤❤❤❤❤
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে(যীশুকে) গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
যোহন ১:১২
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
@@NatunJibon😂😂😂😂😂 ছাগল কোনহানকার
খিষ্ট যীশু আল্লাহর একজন প্রেরিত নবী ছিলেন🖤 তিনি কোন ঈশ্বর পুত্র ছিলেন না আল্লাহ আপনি সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করেন 🖤🤲🥀
যীশু খ্রীষ্ট ইশ্বর এর পুত্র ছিল
Tahole Bible ki mithha
আল্লাহর কোন শরীক নাই❤❤ আল্লাহর সাথে শরীক করা যাবে না
দূষিত @@molaydas2421
@@molaydas2421 না । এটি পবিত্র বচন
প্রভু যীশুর জয় হোক❤❤❤❤
আমেন
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
@@MStvRangpurবিধর্মীরা সত্যের সাথে মিথ্যার মিশ্রিত করেছে,এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই!কারণ আসমানী কিতাব পর্যন্ত ওরা বিকৃত করেছে আর এটা তো একটা ছবি!
নাউজুবিল্লাহ ।।।।,
জয় যীশু….❤❤❤❤❤❤❤যীশু সত্য পথ ও জীবন ..🥰👏👏
🎉😢😮😅😊
❤❤❤❤❤❤❤❤❤😮
আপনি যদি নিজেকে পাপী মনে করেন তবে পাপ থেকে উদ্ধারের প্রয়োজনীয়তা নিশ্চয়ই রয়েছে এবং তা আপনি নিশ্চয়ই চান। যীশু খ্রীষ্ট (পুত্র ঈশ্বর) একমাত্র যিনি আমাদের পাপ ক্ষমার জন্য পৃথিবীতে এসেছেন। আর আপনাদের বিশ্বাস অনুযায়ী মহা মানব বা ক্ষমতাবান যারা পৃথিবীতে এসেছেন সবাই পাপীদের ধ্বংস করতে এসেছেন। এবার বলুন যে, আপনি কি তাদের বিশ্বাস করে পাপী হিসেবে নরকের আগুনে যেতে চান নাকি যীশু খ্রীষ্ট, যিনি আমাদের পাপের জন্য নিজে কোরবানি হয়েছেন তাঁকে নিজের মুক্তিদাতা হিসেবে বিশ্বাস করে এবং মুখে স্বীকার করে বেহেস্থে যেতে চান? আপনাদের আর বলি বা কোরবানি করার প্রয়োজন নেই। আপনাদের প্রয়োজন শুধু যীশু খ্রীষ্টকে নিজের জীবনের পরিত্রাণ কর্তা হিসেবে বিশ্বাস করা এবং তাঁর কাছে পাপ স্বীকার করা। পবিত্র কিতাবে লেখা আছে-
মথি ৯ঃ৬-কিন্তু পৃথিবীতে পাপ ক্ষমা করিতে মনুষ্যপুত্রের ক্ষমতা আছে, ইহা যেন তোমরা জানিতে পার, এই জন্য- তিনি সেই পক্ষাঘাতীকে বলিলেন- উঠ, তোমার শয্যা তুলিয়া লও, এবং তোমার ঘরে চলিয়া যাও।
১ম যোহন ১:৯ 'যদি আমরা আপন আপন পাপ স্বীকার করি, তিনি বিশ্বস্ত ও ধার্মিক, সুতরাং আমাদের পাপ সকল মোচন করিবেন, এবং আমাদিগকে সমস্ত অধার্মিকতা হইতে শুচি করিবেন। '
সিদ্ধান্ত আপনার। আরও জানতে আপনার মন্তব্য লিখুন।
Amen❤
তুমি কি কিতাব টা ভালো করে পড়োনি,, শেষ নবী কথা বলা আছে,, যীশু দুনিয়াতে আবার আসবে শেষ নবীর উম্মত হয়ে,, এবং তার বিষয়ে ভুল ভিরানতি সঠিক করার জন্য,, যীশু আসার পর সকল খ্রিস্টান মুসলিম হয়ে যাবে শেষ নবীর উম্মত হয়ে এমন কি যীশু,, কুরআনে আছে,, কুরআন এমন একটা আল্লাহর কিতাব দুনিয়ার কেউ মিথ্যা প্রমান করতে পারেনি,,
Amin mummma musiya goro ❤❤❤❤❤❤❤
@@Melodysound-n8ramin❤❤❤❤
@@Melodysound-n8rBible a kothao Muhammad kotha bola hoyni kintu akta jaigai Muhammad er kotha bola hoyeche seta hoche
Matthew 7:15 - মিথ্যা ভাববাদীদের থেকে সাবধান, যারা ভেড়ার পোষাকে তোমাদের কাছে আসে, কিন্তু অন্তরে তারা নেকড়ে নেকড়ে। Ei Verse Mohammad er kotha bola hoyeche 🤣
আমি মুসলিম এবং মুহাম্মাদ (সাঃ)এর উম্মত হিসেবে গবির্ত।আলহামদুলিল্লাহ💖💖💝💝💝
2:10:59 Muhammad er kotha boleche Jisu
Alhamdulillah
natunjibon.net/
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
লা ইলাহা ইলাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূল্লাহ (সাঃ)
আপনি কি যীশু খ্রীষ্টকে আরও জানতে চান? যে জীবিত এবং সর্বক্ষমতার অধিকারী এবং নিষ্পাপ তাঁকে অনুসরণ করা আমাদের জীবনের জন্য মঙ্গলজনক।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আমি যীশু খ্রিস্টের অনুসারী হয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। ধন্যবাদ যীশু আমাকে তোমার অনুসারী করে এই পৃথিবীতে পাঠানোর জন্য।
ঝক@@NatunJibon
Amin
হে পিতা তোমার মহিমা সত্যি অসীম তুমি কতই না কষ্ট সহ্য করেছো প্রভু তুমি তোমার মত করো তোমার পথে পরিচালনা করো পিতা তোমার হাত যেন সর্বদা আমাদের মাথার উপরে থাকে প্রভু ♥️♥️🙏🙏
হে সব শক্তিমান ঈশ্বর পিতা যীশু খ্রীষ্ট বাবা আমেন আমেন আমেন❤❤❤
জবুর শরীফ ২৮:৭
"মাবুদ আমার বল ও আমার ঢাল; আমার অন্তঃকরণ তাঁর উপরে নির্ভর করেছে, তাই আমি সাহায্য পেয়েছি; এজন্য আমার অন্তঃকরণ উল্লসিত হয়েছে, আমি নিজের গজল দ্বারা তাঁর প্রশংসা করবো।"
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
যীশু যদি ইশ্বরের পুএ হয়, তাহলে আপনাদের ইশ্বরের স্ত্রীর নাম কি এবং তিনি কোথায়😅
আর ইশ্বরের নাতি-নাতনীরা কোথায় আর তার বংশধর কোথায়😅
@@riyaz_hassan_rockyআসলেই😂
মহান আল্লাহ এক উনার কোনো শরীক নেই,হযরত মোহাম্মত (সাঃ) তার প্রেরীত নবী ও রাসুল।
ইসা (আ) আল্লাহর প্রেরীত নবী।
2:10:59 Muhammad er kotha bollo Jesus
Fully wrong.
@@sonarputul3770 click this 2:10:59 jesus told us about Muhammad SAW
natunjibon.net/
@bayezidrehmanturjo3415
ভাই প্রথমে আমাদের জানা প্রয়োজন নবী এবং রাসূল কারা?
* নবী হলেন তারাই যারা আল্লাহর মনোনীত এবং তারা পূর্বের কিতাব থেকে আল্লাহর কালাম মানুষদের কাছে পৌছে দেন।
* রাসূল হলেন তারাই যাদের কাছে আল্লাহর কালাম/বাণী/বাক্য/কথা নাজিল হয় বা আসমানী কিতাব নাজিল হয়।
@তবে দাড়াল কি নবীর থেকে রাসূল বড়। আর আপনি এটা জানেন যে ঈসার কাছে ঈঞ্জিল শরীফ নাজিল হয়েছে, তবে কি ইসলাম মতে ঈসাকে রাসূল বললে ভুল হবে?
আপনি শুনে অবাক হবেন,
সম্মানিত রাসূলগণ আল্লাহর কাছ থেকে যে কালাম/বাক্য পেয়ে থাকেন আর ঈসা হলেন সেই কালাম। তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পরিপূর্ণ।
পবিত্র বাইবেলের যোহন ১ অধ্যয়ন ১ আয়াত ১৪ এবং ১৮ আয়াত পাঠ করলে বুঝতে পারবো।
" আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।
ঈশ্বরকে কেহ কখনও দেখে নাই; একজাত পুত্র, যিনি পিতার ক্রোড়ে থাকেন, তিনিই [তাঁহাকে] প্রকাশ করিয়াছেন।
"
আমেন
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই। হযরত ঈসা আল্লাহর তাআলার একজন নবী ছিলেন।
পরমেশ্বর পিতার ধন্যবাদ যিশু গুরুর ধন্যবাদ🙏💕
ইশা হলো আল্লাহর প্রেরিত একটি রাসুল হাত এটা আমাদের কোরআনের মধ্যেও আছে তো তোমাদেরকে দাওয়াত ও দিয়েছিল তোমরা তো তা অস্বীকার করেছিলেন আর আমি এটাও জানি তোমরা মাহাসি হিসেবে তাকে অস্বীকার করেছ তোমরা জানতে না যেটা তোমাদের মাহাসি ছিল
@@loveM.B.S
ঈসা আল্লাহর প্রেরিত রাসুল, খুব ভালো কথা।
আমি ঈসার কথা বলিনি, ঈশ্বরের পুত্র যীশু খ্রীষ্টের কথা বলেছি।
@@loveM.B.S
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩
#যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭
#যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫
#যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮
#যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮
#যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪
*** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন।
# হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমনি করে চাও ঠিক তেমনি করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
@@loveM.B.S
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
পুরো বাইবেলে কোথাও যিশুখ্বিষ্ট নিজে বলেননি আমি ঈশ্বর বা আমি ঈশ্বরের পুত্র
ঈসা আঃ আল্লাহর প্রেরিত একজন নবী, তার ছেলে নয় এমনকি তিনিও ঈশ্বর নয়,এটাই সত্য আল কুরআনের সত্য বনী,,,,, আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুজ দান করুক, আমিন,,,,
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
*আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
* আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন।
প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব?
#কারণ
[যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)]
#আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:-
কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে।
ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন।
যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি।
(যোহন ৩:১৬-১৮)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আল্লাহ সবাইকে বোঝার তাওফিক দান করুন। আল্লাহর কোনো পুত্র নেই। আল্লাহ এক অদ্বিতীয়।
যীশু ঈশ্বরের পুত্র ও নিজে ঈশ্বর।
Yes
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
আল্লাহু এক এবং অদ্বিতীয়, ঈসা নবী শুধু আল্লাহর প্রেরিত রাসুল, আল্লাহতালা সবাইকে বোঝার তৌফিক দান কর
Yes
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
হে ঈশ্বর তোমার প্রবিত্র রক্তের প্রশংসা হোগ আমেন 🙏🙏✝️
কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
#প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান?
ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।.
মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
আল্লাহ্ ছারা আর কোন মাবুদ নেই আল্লাহ্ এক
যিশু একজন মানুষ
মিথ্যা কথা আললাহকে ভালোবাসী
Alla dekte kirokom ki tar rup.akto janan vaii
আল্লাহকে মানুষের পক্ষে দেখা অসম্ভব। আমরা সসীম আল্লাহ হলেন অসীম। সসীম কখনও অসীম কে দেখতে পারবে না। আল্লাহকে হযরত মুসা আলাইহিস সালাম দেখতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনি আল্লাহকে সহ্য করতে পারেন নি। পুরো পাহাড় জ্বলে পুড়ে গিয়েছিল।
@@Mrmukter-by2ki ঈশ্বর আত্মা। (যোহন ৪:২৪) ঈশ্বর আলো এবং তাঁর মধ্যে অন্ধকার বলে কিছুই নেই (১ম যোহন ১:৫) আমাদের ঈশ্বর ধ্বংসকারী আগুনের মত ( ইব্রীয় ১২:২৯) আরও জানতে natunjibon.net/
natunjibon.net/
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ এক অদ্বিতীয় আল্লাহর কোনো শরিক নেই
natunjibon.net/
@@NatunJibon Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah Naujubillah
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কূল হু আল্লাহু আহাদ আল্লাহু সামাদ লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।
natunjibon.net/
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
সকল নবী রাসূলেরা আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা দিয়েছেন
হালেলুয়া হালেলুয়া হালেলুয়া আমেন জয় যীশু জয় যীশু জয় ❤❤❤
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
*** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন।
# হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমন চাও ঠিক তেমন করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
গড় উচ্চতা ছধধধদদছথত❤❤❤❤❤❤❤😂❤❤❤❤❤❤❤❤❤য়মথররলশথরদলরভভণতযঝথদল।
মোঃ 156666😊
আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ আর কেউ না! আলহামদুলিল্লাহ আমার রব মহান আল্লাহ !আমার রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আমি শেষ নবীর উম্মত সুবহানাল্লাহ!
প্রশ্নঃ- কেন যীশুখ্রীষ্টকে ঈশ্বর হিসাবে দাবি করি?
উত্তরঃ- আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।-
(যোহন ১:১-৪,১৪)
প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন?
উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
#প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান?
ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
❤🎉মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
আমি যীশু খ্রিস্টের অনুসারী হয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। ধন্যবাদ যীশু আমাকে তোমার অনুসারী করে এই পৃথিবীতে পাঠানোর জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া। সুবাহানাল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,, যিশু হলো আমাদের ইসলাম ধর্মের নবী ইসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম, যিনি আল্লাহর বান্দা ও বার্তাবাহক, তিনি আল্লাহর পুত্র নয়, তিনি পূত ও পবিত্র হযরত মরিয়ম এর পুত্র,, আর আমরা সকলে আখেরী নবী হযরত মোহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত, আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝদানের তৌফিক এনায়েত করুক, আমিন
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
যীশু মশীহর উর্ধ্যে আর কেহনাই ৷তাঁর থেকেই সব সৃষ্টি হয়েছে ,সারা বিশ্বে যীশুই একমাত্র GOD ! ঈশ্বর,এটা সবাইকে বুঝতে সাহাজ্য করুন যেন আপনাকে আর আপনার মহিমাকে সবাই জানতে পারে ৷ আমেন !!
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
যীশু কস্মিনকালেও ঈশ্বর নয়। এটা আপনি প্রমাণ করতে পারবেন যে যীশু ঈশ্বর..?
নাউজুবিল্লাহ
@@NatunJibon-fl8fcযীশু ঈশ্বর এর পুত্র নয়।
আপনারা এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে বেড়িয়ে আসুন।
মহান আল্লাহ পাক আপনাদের সুবুদ্ধিসম্পন্ন করুক। আমিন।
সোনার সম গুন বা সম বৈশিষ্ট যে ধাতু পূর্নকরে সে যে দেশে যে কালেই পাওয়া যাকনা কেন জানি তাকে সোনাই বলে
@@hm_shuvo_29
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে;
বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে।
কলসীয় ১:১৫-১৭
ঈসা আঃ মহান আল্লাহর প্রেরিত গোলাম ও রাসূল।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দিক, সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক আমিন
চুপ।
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
@@NatunJibon এখানে কী তিনি বলছেন যে আমি ঈশ্বর আমার উপাসনা করো?
তিনি তাকে অনুসরণ করতে বলেছিলেন উপাসনা করতে বলেন নি।
মহান আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুক আমিন।
"কতই না নিকৃষ্ট সে, যে তার সুমহান সর্বশক্তিমান রবকেই চিনতে শিখে নি।"
ইসলাম সত্য
আমাদের আল্লাহ পুতও পবিএ।যারা হযরত ঈসা আঃ কে আল্লাহর পুএ মনে করেন তাদের উপর আল্লাহর অভিশাপ পড়ুক
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩
#যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭
#যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫
#যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮
#যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮
#যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪
*** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন।
# হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমনি করে চাও ঠিক তেমনি করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
যারা মানুষকে ভাল না বেসে অভিশাপ দেয় ঐ লোক কখনও আল্লাহ কে ভালো বাসতে পারে না,, ঈসা মোশি এই আল্লাহর প্রেরিত নবি যার মধ্যে দিয়ে স্বর্গে যাওয়ার একমাত্র পথ
@@jacobpahan8837
Amen
❤মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হলেন রাজাদের রাজা❤! প্রভুদের প্রভু ❤! আদম হাওয়া থেকে শুরু করে আজকের তারিখ পর্যন্ত❤, এমন কোন মহামনব, বলতে পারেনি যে, সে স্বর্গ থেকে এসেছে এবং ঈশ্বরের পুত্র❤! প্রভু যীশু খ্রীষ্ট হচ্ছেন এ জগতের একমাত্র নাজাত দাতা❤!
ঈসা আঃ আল্লাহ প্রেরিত একজন নবী ছিলেন। তিনি প্রভু নন। তিনি একজন পথ প্রদর্শক। আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছেন এবং তিনি আবার দুনিয়াতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে আসবেন। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক।
@@hasanmansur5219
#ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ -
----> লূক ৩:২১-২২
(আর যখন সমস্ত লোক বাপ্তাইজিত হয়, তখন যীশুও বাপ্তাইজিত হইয়া প্রার্থনা করিতেছেন, এমন সময়ে স্বর্গ খুলিয়া গেল, এবং পবিত্র আত্মা দৈহিক আকারে, কপোতের ন্যায়, তাঁহার উপরে নামিয়া আসিলেন, আর স্বর্গ হইতে এই বাণী হইল, “তুমি আমার প্রিয় পুত্র, তোমাতেই আমি প্রীত।”)
(কারণ--যোহন ৩:১৫-১৮ যোহন ৫:২২-২৪)
#যীশু ঈশ্বরকে পিতা বলে দাবি করেনঃ -
----> যোহন ১০:৩০, ৩৬-৩৮
(আমি ও পিতা, আমরা এক। শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বর-নিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? আমার পিতার কার্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।)
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন, যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
আপনি যীশু কেন বললেন। তিনি ছিলেন হযরত ঈসা আঃ । ঈসা আঃ ছিলেন আল্লাহর বার্তা বাহক। ইহুদিরা অনেক নবীকে হত্যা করেছে। এমন কি ঈসা আঃ কেও হত্যা করতে চেয়েছিলেন।তিনি পৃথিবীতে আল্লাহর আদেশে আবার আসবেন এবং খ্রিষ্টানদের প্রতিক যেটা সেটা ভাংবেন এবং বলবেন একমাত্র আল্লাহ এই দুনিয়ার সৃষ্টিকর্তা ।
ঈসা (আ.) ছিলেন বনি ইসরাঈলের সর্বশেষ নবী ও কিতাবধারী রাসুল। তাঁর ওপর অবতীর্ণ কিতাবের নাম ইনজিল। তাঁর পর থেকে শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাব পর্যন্ত আর কোনো নবী আগমন করেননি। এই সময়টাকে ‘রাসুল আগমনের বিরতিকাল’ বলা হয়।
ঈসা (আ.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের মোট ১৫টি সুরায় ৯৮টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। কিছু আয়াতে ঈসা (আ.)-এর কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয়েছে।
নিম্নে সেগুলো তুলে ধরা হলো :
(১) তিনি ছিলেন পিতাবিহীন একমাত্র নবী। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৬)
(২) আল্লাহ স্বয়ং তাঁর নাম রেখেছেন ঈসা মাসিহ।
সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৫)
(৩) তিনি শয়তানের অনিষ্টতা থেকে মুক্ত ছিলেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৩৬-৩৭)
(৪) দুনিয়া ও আখিরাতে তিনি ছিলেন মহাসম্মানের অধিকারী এবং আল্লাহর একান্ত প্রিয়জনদের অন্যতম। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৫)
(৫) তিনি মাতৃক্রোড়ে থেকেই সারগর্ভ বক্তব্য দেন। (সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ২৭-৩৩, সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৬)
(৬) তিনি বনি ইসরাঈলের প্রতি প্রেরিত হয়েছিলেন।
(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৯) এবং শেষ নবী ‘আহমাদ’ (সা.)-এর আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। (সুরা : ছফ, আয়াত : ৬)
(৭) ঈসা (আ.)-কে বিশেষ অলৌকিক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে অন্যতম হলো-
(ক) তিনি মাটির তৈরি পাখিতে ফুঁক দিলেই তা জীবন্ত হয়ে উড়ে যেত।
(খ) তিনি জন্মান্ধকে চক্ষুষ্মান ও কুষ্ঠরোগীকে সুস্থ করতে পারতেন।
(গ) তিনি মৃতকে জীবিত করতে পারতেন।
(ঘ) তিনি বলে দিতে পারতেন, মানুষ বাড়ি থেকে যা খেয়ে আসে এবং যা সে ঘরে সঞ্চিত রেখে আসে। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৪৯, সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১১০)
(৮) তিনি আল্লাহর কিতাব ইনজিল লাভ করেছিলেন এবং আগের গ্রন্থ তাওরাতের সত্যায়নকারী ছিলেন। তবে তাওরাতে হারামকৃত অনেক বিষয়কে তিনি আল্লাহর হুকুমে হালাল করেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৫০)
(৯) তিনি ইহুদি চক্রান্তের শিকার হয়ে সরকারি নির্যাতনের সম্মুখীন হন। ফলে আল্লাহ তাঁকে সশরীরে আসমানে উঠিয়ে নেন। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৫২, ৫৪, ৫৫, সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫৮)
(১০) তিনিই একমাত্র নবী, যাঁকে মহান আল্লাহ জীবিত অবস্থায় দুনিয়া থেকে আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন। শত্রুরা তাঁরই মতো আরেকজনকে সন্দেহের বশে শূলে চড়িয়ে হত্যা করে এবং তারা নিশ্চিতভাবেই ঈসাকে হত্যা করতে পারেনি। (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫৭)
প্রভু অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ করি আমাদের পাপের জন্য তুমি তোমার এক চাতক পুত্রকে দান করলে এই পৃথিবীতে একজন ধার্মিক নেই একমাত্র তুমি পবিত্র তাই আমাদের দেহ মন আত্মা সমস্ত কিছু তোমার চরণে সমর্পণ করছি তুমি চালাও আমিন❤❤❤ ধন্যবাদ
যীশু আল্লাহর ভৃত্য এবং প্রেরিত পথ প্রদর্শক একজন মানুষ
“ঈশ্বর মানুষকে এত ভালবাসলেন যে, তাঁর একমাত্র পুত্রকে (যীশু) তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপরে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।ঈশ্বর মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা পাপ থেকে উদ্ধার পায় সেইজন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ও নার কোনো শরিক নাই তার কোনো শেষ নেই তার কোনো মাতাপিতা সন্তান নাই সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন
জাগতিক পিতা ও পুত্রের মত যীশু ঈশ্বরের পুত্র না। ঈশ্বর বিয়ে করেন নাই যে তাঁর ছেলে আছে। ঈশ্বর মেরির সাথে মিলিত হন নাই যে তাদের দুজনের একটা ছেলে হবে। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, তার মানে ঈশ্বর নিজেই মানুষের আকারে যীশু হয়ে আসেন (যোহন ১:১, ১৪ পদ )। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, কারণ তিনি পবিত্র আত্মার দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে এসেছিলেন। লুক ১:৩৫ পদে বলা হয়েছে, ‘স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”’
যিহুদী নেতাদের সামনে যীশুর বিচারের সময়ে মহা পুরোহিত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন,
“তুমি জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্য দিয়ে আমাদের বল যে, তুমি সেই মশীহ, অর্থাৎ ঈশ্বরের পুত্র কি না” (মথি ২৬:৬৩ পদ)।
আর যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, “হ্যাঁ, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। তবে আমি আপনাদের এটাও বলছি, এর পরে আপনারা মনুষ্যপুত্রকে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ডান পাশে বসে থাকতে এবং মেঘে করে আসতে দেখবেন” (মথি ২৬:৬৪ পদ)।
সাথে সাথে যিহূদী নেতারা যীশুকে ঈশ্বর নিন্দাকারী হিসাবে দোষারোপ করেছিল - মথি ২৬:৬৫-৬৬ পদ ।
পরবর্তীতে, পন্টিয়াস পিলাতের সামনে যিহূদী নেতারা বলেছিলেন, “আমাদের একটা আইন আছে, সেই আইন মতে তাঁর মৃত্যু হওয়া উচিত, কারণ সে নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেছে” - যোহন ১৯:৭।
যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র দাবী করায় কেন তারা তাঁকে ঈশ্বর নিন্দুক বলে বিবেচনা করে মৃত্যুর শাস্তি দিতে চেয়েছিল?
যিহূদী নেতারা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছিল “ঈশ্বরের পুত্র” শব্দটি দিয়ে যীশু আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন। ঈশ্বরের পুত্র মানে, স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যে ঈশ্বরের মত। তার মানে, ঈশ্বরের পুত্র অর্থে “ঈশ্বরকে” বুঝায়। অন্যভাবে, ঈশ্বরের পুত্র মানে ঈশ্বর। ঈশ্বরের মত স্বভাব ও বৈশিষ্টে পূর্ণ মানে বাস্তবিক ঈশ্বরকেই বুঝানো হয়, যা যিহূদী নেতাদের কাছে ছিল ঈশ্বর নিন্দা; তাই লেবীয় ২৪:১৫ পদ অনুসারে তারা যীশুর মৃত্যু চেয়েছিল। ইব্রীয় ১:৩ পদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, “ঈশ্বরের সব গুণ সেই পুত্রের মধ্যেই রয়েছে; পুত্রই ঈশ্বরের পূর্ণ ছবি।”
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
যোহন ১:৫১
"আর তিনি তাঁহাকে কহিলেন, সত্য সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, তোমরা দেখিবে, স্বর্গ খুলিয়া গিয়াছে, এবং ঈশ্বরের দূতগণ মনুষ্যপুত্রের উপর দিয়া উঠিতেছেন ও নামিতেছেন।
"
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে সত্য- মিথ্যার যাচাই করার জ্ঞান দান করুন
তিনি এই সকল কথা কহিলে অনেকে তাঁহাতে বিশ্বাস করিল। অতএব যে যিহূদীরা তাঁহাকে বিশ্বাস করিল, তাহাদিগকে যীশু কহিলেন, তোমরা যদি আমার বাক্যে স্থির থাক, তাহা হইলে সত্যই তোমরা আমার শিষ্য; আর তোমরা সেই সত্য জানিবে, এবং সেই সত্য তোমাদিগকে স্বাধীন করিবে।
যোহন ৮:৩০-৩২
আর আমরা জানি যে, ঈশ্বরের পুত্র আসিয়াছেন, এবং আমাদিগকে এমন বুদ্ধি দিয়াছেন, যাহাতে আমরা সেই সত্যময়কে জানি; এবং আমরা সেই সত্যময়ে, তাঁহার পুত্র যীশু খ্রীষ্টে আছি; তিনিই সত্যময় ঈশ্বর এবং অনন্ত জীবন।
১ যোহন ৫:২০
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩
#যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭
#যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫
#যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮
#যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮
#যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪
*** আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা চানকর্তা এবং উদ্ধার কর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করুন। যদি আপনি যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে আপনি গ্রহণ করেন তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
#সুখবর #সুখবর #সুখবর
*** যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন, তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন । ***
আমেন।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
natunjibonbangladesh@gmail.com
আল্লাহু আমি জেনো তোমার ঈবাদত করতে পারি,আমিন
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩
#যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭
#যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫
#যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮
#যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮
#যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪
*** আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা চানকর্তা এবং উদ্ধার কর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করুন। যদি আপনি যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে আপনি গ্রহণ করেন তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
#সুখবর #সুখবর #সুখবর
*** যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন, তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন । ***
আমেন।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আল্লাহু আমাদেরকে ঈমান দিও,আমিন, সকলকে বেহেস্ত নচিপ করিও আমিন।
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩
#যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭
#যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫
#যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮
#যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮
#যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪
*** আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা চানকর্তা এবং উদ্ধার কর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করুন। যদি আপনি যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে বিশ্বাস করেন এবং তাকে আপনি গ্রহণ করেন তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
*আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
* আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন।
প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব?
#কারণ
[যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)]
#আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:-
কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে।
ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন।
যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি।
(যোহন ৩:১৬-১৮)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
❤🎉মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
আল্লাহ সবাইকে বুঝার ক্ষমতা দান করুক।আল্লাহ এক তার কোনো শরিক নেই।
আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
natunjibon.net/
“ঈশ্বর মানুষকে এত ভালবাসলেন যে, তাঁর একমাত্র পুত্রকে (যীশু) তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপরে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।ঈশ্বর মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা পাপ থেকে উদ্ধার পায় সেইজন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।
জাগতিক পিতা ও পুত্রের মত যীশু ঈশ্বরের পুত্র না। ঈশ্বর বিয়ে করেন নাই যে তাঁর ছেলে আছে। ঈশ্বর মেরির সাথে মিলিত হন নাই যে তাদের দুজনের একটা ছেলে হবে। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, তার মানে ঈশ্বর নিজেই মানুষের আকারে যীশু হয়ে আসেন (যোহন ১:১, ১৪ পদ )। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, কারণ তিনি পবিত্র আত্মার দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে এসেছিলেন। লুক ১:৩৫ পদে বলা হয়েছে, ‘স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”’
যিহুদী নেতাদের সামনে যীশুর বিচারের সময়ে মহা পুরোহিত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন,
“তুমি জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্য দিয়ে আমাদের বল যে, তুমি সেই মশীহ, অর্থাৎ ঈশ্বরের পুত্র কি না” (মথি ২৬:৬৩ পদ)।
আর যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, “হ্যাঁ, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। তবে আমি আপনাদের এটাও বলছি, এর পরে আপনারা মনুষ্যপুত্রকে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ডান পাশে বসে থাকতে এবং মেঘে করে আসতে দেখবেন” (মথি ২৬:৬৪ পদ)।
সাথে সাথে যিহূদী নেতারা যীশুকে ঈশ্বর নিন্দাকারী হিসাবে দোষারোপ করেছিল - মথি ২৬:৬৫-৬৬ পদ ।
পরবর্তীতে, পন্টিয়াস পিলাতের সামনে যিহূদী নেতারা বলেছিলেন, “আমাদের একটা আইন আছে, সেই আইন মতে তাঁর মৃত্যু হওয়া উচিত, কারণ সে নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেছে” - যোহন ১৯:৭।
যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র দাবী করায় কেন তারা তাঁকে ঈশ্বর নিন্দুক বলে বিবেচনা করে মৃত্যুর শাস্তি দিতে চেয়েছিল?
যিহূদী নেতারা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছিল “ঈশ্বরের পুত্র” শব্দটি দিয়ে যীশু আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন। ঈশ্বরের পুত্র মানে, স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যে ঈশ্বরের মত। তার মানে, ঈশ্বরের পুত্র অর্থে “ঈশ্বরকে” বুঝায়। অন্যভাবে, ঈশ্বরের পুত্র মানে ঈশ্বর। ঈশ্বরের মত স্বভাব ও বৈশিষ্টে পূর্ণ মানে বাস্তবিক ঈশ্বরকেই বুঝানো হয়, যা যিহূদী নেতাদের কাছে ছিল ঈশ্বর নিন্দা; তাই লেবীয় ২৪:১৫ পদ অনুসারে তারা যীশুর মৃত্যু চেয়েছিল। ইব্রীয় ১:৩ পদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, “ঈশ্বরের সব গুণ সেই পুত্রের মধ্যেই রয়েছে; পুত্রই ঈশ্বরের পূর্ণ ছবি।”
#প্রভু যীশু বলেছেন, যোহন ১৪:৯
যীশু তাঁহাকে বলিলেন, ফিলিপ, এতদিন আমি তোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছি, তথাপি তুমি আমাকে কি জান না? যে আমাকে দেখিয়াছে, সে পিতাকে দেখিয়াছে; তুমি কেমন করিয়া বলিতেছ, পিতাকে আমাদের দেখাউন?
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
জয় যীশু। প্রভু সব পাপের হাত থেকে আমাদের রক্ষা কর। প্রভু যীশু তুমি সকল কে অনন্ত জীবন দান করুন। ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস রাখো এবং জীবন উপভোগ করো। জয় যীশু। 🙏🙏🙏⛪🌲⛪🌲⛪🌲⛪🔔⛪🔔⛪🔔।
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
@@zakaria-vlogger
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে;
বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে।
কলসীয় ১:১৫-১৭
Amen❤❤❤❤❤
@@RIYABAG-r4o
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
@@zakaria-vlogger
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
মহান আল্লাহতায়াল বলেনঃ-
قُلْ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ
কুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ।
"বল, তিনি আল্লাহ, এক অদ্বিতীয়,"
اَللّٰهُ الصَّمَدُ
আল্লা-হুসসামাদ।
"আল্লাহ কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নন, সবই তাঁর মুখাপেক্ষী,"
لَمْ يَلِدْ ۙ وَلَمْ يُوْلَدْ
লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইঊলাদ।
"তিনি কাউকে জন্ম দেন না, আর তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি।"
وَلَمْ يَكُنْ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ
ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহূকুফুওয়ান আহাদ।
"তাঁর সমকক্ষ কেউ নয়।"
(আল-কোরআন,সূরাঃ ইকলাস,আয়াতঃ ০১-০৪)।
يٰۤـاَهْلَ الْكِتٰبِ لَا تَغْلُوْا فِيْ دِيْـنِكُمْ وَلَا تَقُوْلُوْا عَلَى اللّٰهِ اِلَّا الْحَـقَّ ۗ اِنَّمَا الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ رَسُوْلُ اللّٰهِ وَكَلِمَتُهٗ ۚ اَ لْقٰٮهَاۤ اِلٰى مَرْيَمَ وَرُوْحٌ مِّنْهُ ۖ فَاٰ مِنُوْا بِا للّٰهِ وَرُسُلِهٖ ۗ وَلَا تَقُوْلُوْا ثَلٰثَةٌ ۗ اِنْتَهُوْا خَيْرًا لَّـكُمْ ۗ اِنَّمَا اللّٰهُ اِلٰـهٌ وَّا حِدٌ ۗ سُبْحٰنَهٗۤ اَنْ يَّكُوْنَ لَهٗ وَلَدٌ ۘ لَهٗ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْاَ رْضِ ۗ وَكَفٰى بِا للّٰهِ وَكِيْلًا
ইয়াআহলাল কিতাবি লা-তাগলূফী দীনিকুম ওয়ালা-তাকূলূ‘আলাল্লা-হি ইল্লাল হাক্কা; ইন্নামাল মাছীহু‘ঈছাবনুমারইয়ামা রাছূলুল্লা-হি ওয়া কালিমাতুহু আলকা-হা ইলামারইয়ামা ওয়া রুহুম মিনহু ফাআ-মিনূবিল্লা-হি ওয়া রুছুলিহী ওয়ালা-তাকূলূছালা-ছাতুন ইনতাহু খাইরাল্লাকুম ইন্নামাল্লা-হু ইলা-হুওঁ ওয়া-হিদুন ছুবহানাহূআইঁ ইয়াকূনা লাহূওয়ালাদুন । লাহূমা-ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি ওয়া কাফা-বিল্লা-হি ওয়াকীলা-।
"ওহে কিতাবধারীগণ! তোমরা তোমাদের দ্বীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না, আর আল্লাহ সম্বন্ধে সত্য ছাড়া কিছু বলো না, ঈসা মাসীহ তো আল্লাহর রসূল আর তাঁর বানী যা তিনি মারইয়ামের নিকট প্রেরণ করেছিলেন, আর তাঁর পক্ষ হতে নির্দেশ, কাজেই তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান আনো, আর বলো না ‘তিন’ (জন ইলাহ আছে), নিবৃত্ত হও, তা হবে তোমাদের জন্য কল্যাণকর, আল্লাহ তো একক ইলাহ, তিনি পবিত্র এত্থেকে যে, তাঁর সন্তান হবে। আসমানসমূহে আর যমীনে যা আছে সব কিছু তাঁরই, আর কর্মবিধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।"
(আল-কোরআন,সূরাঃআন-নিসা,আয়াতঃ ১৭১।
وَقَا لُوْا اتَّخَذَ الرَّحْمٰنُ وَلَدًا
ওয়া কা-লুত তাখাযার রাহমা-নুওয়ালাদা-।
"তারা বলে, ‘দয়াময় সন্তান গ্রহণ করেছেন।’"
لَـقَدْ جِئْتُمْ شَيْـئًـا اِدًّا
লাকাদ জি’তুম শাইআন ইদ্দা-।
"(এমন কথা ব’লে) তোমরা তো এক ভয়ানক বিষয়ের অবতারণা করেছ।"
تَكَا دُ السَّمٰوٰتُ يَتَفَطَّرْنَ مِنْهُ وَتَـنْشَقُّ الْاَ رْضُ وَتَخِرُّ الْجِبَا لُ هَدًّا
তাকা-দুছছামা-ওয়া-তুইয়াতাফাততারনা মিনহু ওয়া তানশাক্কুলআরদুওয়া তাখিররুল জিবা-লুহাদ্দা-।
"যাতে আকাশ বিদীর্ণ হওয়ার, পৃথিবী খন্ড খন্ড হওয়ার আর পর্বতমালা চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে পতিত হওয়ার, উপক্রম হয়েছে।"
اَنْ دَعَوْا لِـلرَّحْمٰنِ وَلَدًا
আন দা‘আও লিররাহমা-নি ওয়ালাদা-।
"কারণ তারা দয়াময়ের প্রতি সন্তান আরোপ করে।"
وَمَا يَنْۢبَـغِيْ لِلرَّحْمٰنِ اَنْ يَّتَّخِذَ وَلَدًا
ওয়ামা-ইয়ামবাগী লির রাহমা-নি আইঁ ইয়াত্তাখিযা ওয়ালাদা-।
"অথচ দয়াময়ের মহান মর্যাদার জন্য এটা শোভনীয় নয় যে, তিনি সন্তান গ্রহণ করবেন।"
اِنْ كُلُّ مَنْ فِى السَّمٰوٰتِ وَا لْاَ رْضِ اِلَّاۤ اٰتِى الرَّحْمٰنِ عَبْدًا
ইন কুল্লুমান ফিছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদিইল্লাআ-তির রাহমা-নি ‘আবদা-।
"আকাশ আর যমীনে এমন কেউ নেই যে, দয়াময়ের নিকট বান্দাহ হয়ে হাযির হবে না।"
(আল-কোরআন,সূরাঃমরিয়ম, আয়াতঃ৮৮-৯৩)।
مَا اتَّخَذَ اللّٰهُ مِنْ وَّلَدٍ وَّمَا كَا نَ مَعَهٗ مِنْ اِلٰهٍ اِذًا لَّذَهَبَ كُلُّ اِلٰهٍ بِۢمَا خَلَقَ وَلَعَلَا بَعْضُهُمْ عَلٰى بَعْضٍ ۗ سُبْحٰنَ اللّٰهِ عَمَّا يَصِفُوْنَ
মাততাখাযাল্লা-হু মিওঁ ওয়ালাদিওঁ ওয়ামা-কা-না মা‘আহূমিন ইলা-হিন ইযাল লাযাহাবা কুল্লুইলা-হিম বিমা-খালাকা ওয়া লা‘আলা-বা‘দুহুম ‘আলা-বা‘দিন ছুবহা-নাল্লা-হি ‘আম্মা-ইয়াসিফূন।
"আল্লাহ কোন সন্তান গ্রহণ করেননি, আর তাঁর সাথে অন্য কোন ইলাহ নেই, (থাকলে) প্রত্যেক ইলাহ আপন সৃষ্টি নিয়ে অবশ্যই চলে যেত, আর অবশ্যই একে অপরের উপর চড়াও হত, তারা তাঁর প্রতি যা আরোপ করে তাত্থেকে তিনি কত মহান ও পবিত্র!"
(আল-কোরআন,সূরাঃ আল-মুমিনুন,আয়াতঃ৯১)।
আল্লাহ আপনাদেরকে সঠিক বুঝ এবং হেদায়েত দান করুক,-আমীন।
#সুখবর #সুখবর #সুখবর
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
যিশু তো একজন মানুষ আল্লাহর নবী,
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে;
বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে।
কলসীয় ১:১৫-১৭
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
@@NatunJibon-fl8fc আমাদের থেকে তুমরা বেশি জাননা এবিষয়ে, যীশু কে ইহুদিরা মারতে চেয়েছে, সে অন্য কোন কারনে মৃত্যু বরণ করেনি, আল্লাহ তাকে তুলে নিয়েছে, তুমি হিন্দু হয়ে অন্যের ধর্মের কি জানো
গীত ১১৯:১৭১-১৭৬
আমার ওষ্ঠাধর প্রশংসা করিবে, কারণ তুমি আমাকে তোমার বিধি সকল শিক্ষা দিতেছ। আমার জিহ্বা তোমার বচন কীর্তন করিবে, যেহেতু তোমার সমস্ত আজ্ঞা ধর্মময়। তোমার হস্ত আমার সহকারী হউক; কেননা আমি তোমার নিদেশমালা মনোনীত করিয়াছি। সদাপ্রভু, আমি তোমার পরিত্রাণের আকাঙ্ক্ষা করিয়াছি, এবং তোমার ব্যবস্থা আমার হর্ষজনক। আমার প্রাণ জীবিত থাকুক, সে তোমার প্রশংসা করিবে, আর তোমার শাসনকলাপ আমার সহকারী হউক। আমি হারানো মেষের ন্যায় ভ্রান্ত হইয়াছি; নিজ দাসের অন্বেষণ কর; কেননা আমি তোমার আজ্ঞাকলাপ ভুলিয়া যাই নাই।
@@NatunJibon-fl8fc তার মানে কি, যিশু আমাদের সব পাপের জন্য সে নিজেকে বিসর্জন দিয়েছে, তাহলে আমরা যতই পাপ কাজ করি, আমাদের কোন দায় দিতে হবেনা মৃত্যুর পর, সেটাই বোঝাচ্ছেন
হে প্রভু আমি পাপী, আমি পাপ করেছি,
আমি আপনাকে চিনেছি আমায় উদ্ধার করুন ।
আমিন
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
@@NatunJibonki janaben apni
@@jiniyasabbir 'কারণ তুমি যদি ‘মুখে’ ঈসাকে প্রভু বলে স্বীকার কর এবং ‘হৃদয়ে’ ঈমান আন যে, আল্লাহ্ তাঁকে মৃতদের মধ্য থেকে উত্থাপন করেছেন, তবেই তুমি নাজাত পাবে। '
রোমীয় ১০:৯ ( কিতাবুল মোকাদ্দাস )
@@NatunJibon apnar kothay keno ami jante jabo amar dhormo amar kase amak janaite aisen nh, doctor jakir nayok chistan chilo sei janei islam dhormo ki jinis
Joy jishu amr ichhe puron korun pita poramiswar amen
Amen
ঈসা আলাইহিস সালাম আল্লাহর প্রেরিত নবী এটাই আমি বিশ্বাস করছি
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আল্লাহ এক, অদ্বিতীয়।
আর ঈসা মসীহ বনী ঈসরায়েলের শেষ নবী।
then who is prophet Mohammad [s.a.w]?
@@sakhilkhan9073 he is the prophet of another region. hazrat ismail (a.i)'s regions
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
Jesu ak matro Iswar putro. Jara tomake chene na tader tomake chinte sahajo koro .Amen
মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
যিশু আল্লাহ্ প্রেরীত নবি ও রাসূল
2:10:59 Muhammad er kotha bollo Jesus
@@SuperiorRaz জী,যিশুর কোনো পিতা নাই।যিশু আল্লাহ প্রেরিত নবি ও রাসুল।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
Show less
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
I love Jesus❤️. Praise the Lord
Amen
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"❤
নবি ঈসা আঃ ছিলেন আল্লাহর পহ্ম থেকে বাত্তা বাহক ও পথ প্রদর্শক তিনি আল্লাহর সন্তান নয় আমারা মুসলিমরা এটাই মানি আলহামদুলিল্লাহ্
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।-
(যোহন ১:১-৪,১৪)
প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন?
উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
#প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান?
ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে;
বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে।
কলসীয় ১:১৫-১৭
আল্লাহ মহান কোনো সন্দেহ নাই
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
মহান আল্লাহর কোনো শরীক নেই।তিনি আল্লাহর পাঠানো নবী
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
🎉মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
গীত ১১৯:১৭১-১৭৬
আমার ওষ্ঠাধর প্রশংসা করিবে, কারণ তুমি আমাকে তোমার বিধি সকল শিক্ষা দিতেছ। আমার জিহ্বা তোমার বচন কীর্তন করিবে, যেহেতু তোমার সমস্ত আজ্ঞা ধর্মময়। তোমার হস্ত আমার সহকারী হউক; কেননা আমি তোমার নিদেশমালা মনোনীত করিয়াছি। সদাপ্রভু, আমি তোমার পরিত্রাণের আকাঙ্ক্ষা করিয়াছি, এবং তোমার ব্যবস্থা আমার হর্ষজনক। আমার প্রাণ জীবিত থাকুক, সে তোমার প্রশংসা করিবে, আর তোমার শাসনকলাপ আমার সহকারী হউক। আমি হারানো মেষের ন্যায় ভ্রান্ত হইয়াছি; নিজ দাসের অন্বেষণ কর; কেননা আমি তোমার আজ্ঞাকলাপ ভুলিয়া যাই নাই।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই।
ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
যীশু যে পবিত্র আত্মার কথা বলেছে তার শীর্ষদের পথ দেখাবে, তিনিই মোহাম্মদ সঃ।
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আপনি কি ঈসা মসীহকে জানতে চান?
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।-
(যোহন ১:১-৪,১৪)
প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন?
উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
#প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান?
ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
ইসা আঃ কখোনো ইশ্বর এর পুএ ছিলেননা বা তিনি কখনো ঈশ্বর নয়।
তিনি ছিলেন আল্লাহর প্রেরিত পয়গম্বর
ঈসা কখনোই ঈশ্বরের পুত্র হতে পারেন না। ঈশ্বরের পুত্র হবার যোগ্যতা শুধু মাত্র যীশু খ্রীষ্টের আছেন।
#আমি যে যীশুর কথা আপনাকে বলছি তিনি জাতিতে যিহূদী ছিলেন, বৈৎলেহমে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তিনি নাসরৎ নামক নগরে বড় হয়েছিলেন। মথি ২:১,২৩
#যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সকল সৃষ্টির প্রথম জাত - কলসীয় ১:১৫-১৭
#যীশু এসেছিলেন যেন অনেকেরই মুক্তির মূল্য দিতে পারেন - মার্ক ১০:৪৫
#যীশুকে কেউ জোর করে মারে নি, তিনি নিজে থেকে সমর্পিত হয়েছেন। কারণ এটা ঈশ্বরের আদেশ ছিল। - যোহন ১০:১৮
#যীশু বলেছিলেন এবং তা প্রমাণিত করেছেন, দুঃখভোগ শেষে তৃতীয় দিনে মৃতগণের মধ্য হইতে উঠিবেন। লূক ২৪:৪৪-৪৮
#যীশু এখন ঈশ্বরের দক্ষিণে বসে আছেন - রোমীয় ৮:৩৪
*** যদি আপনি যীশুকে আপনার জীবনে মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনিও ঈশ্বরের পুত্র হবার অধিকার পাবেন। আর যদি মুখে স্বীকার করেন তাহলে আপনি পরিত্রান পাইবেন। আমেন।
# হে আমার স্বর্গস্থ পিতা, আমার জীবনের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জানাই। প্রভু যীশু আমি তোমাকে বিশ্বাস করি, তুমি এখনই আমার হৃদয় এসো। আমার সকল পাপ তুমি ক্ষমা কর, যেমনি করে চাও ঠিক তেমনি করে আমায় গড়ে তোল। এই প্রার্থনা যীশু নামে চাই, আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"❤
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই।
ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
আমি যীশু কে ভালবাসি ❤❤❤ আমেন
যীশু আর ইশ্বর এক, ❤❤❤❤❤
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়।
ঈশ্বর এর ধন্যবাদ ❤
আল্লাহপাক এক এবং অদ্বিতীয়,তার কোনো শরিক নেই,, যারা এখনো আল্লাহ্ তালা কে বিশ্বাস করেন না,, এখনো সময় আছে,,সঠিক পথে ফিরে আসুন,,ইসা (a) শুধু মাত্র আল্লাহর প্রেরিত রাসূল এবং বার্তা বাহক,,আল্লাহ্ পাক সবাইকে বুঝার তওফিক দান করেন।
বলদ
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় ।।।।
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
Haleluya❤😂😂😂😂😂 joy jisu❤❤❤❤❤❤
ঈশ্বর তুমি আমার সব কিছু সহজ করে দাও
❤
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভিজিট করুন : natunjibon.net
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
আমরা সকল নাবী কে সম্মান করি
যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বর
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
*আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
*আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন।
প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব?
#কারণ
[যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)]
#আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:-
কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে।
ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন।
যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি।
(যোহন ৩:১৬-১৮)
@@NatunJibonমিথ্যা মিথ্যা মিথ্যা 😡😡তিনি আল্লাহর নবী।
@@NatunJibon jisokisto jodi khoder sontan hoy tahole ki mohan Allah abong jiso dojonei khoda . allah ak o odetio ter kono mabot nai .mohan khoda holo tini jar kina kono khadder priojon hoyna. Tomra kina tomader khoda ke sadharon akjon manoser sathe sorek korso.
@@NatunJibon amader eusuf nobi tini cilen mohan khoab bekkha kare abong allahor nobi . tini khoder kace parthona korai Allah taila ter pitajan hozrot eyakob nobi ke ter ondho cokkho firiya diye cilen . Abong Teri partho nai jolekha ke briddho theke jobote nare te ropantoreto korecilen tai bole ki amra eusuf nobi ke issor manbo . isa nober moton sokol nobe rasol ke Allah ter bandader hadayeter jonno pathiyasen amin.
যীশু মহান আছেন তার তুল্য দুনিয়ার কেউ নেই
এটা কোথায় লেখা আছে??
পবিত্র বাইবেলে লেখা আছে,
*ফেরেশতা তাঁকে বললেন, মরিয়ম, ভয় করো না, কেননা তুমি আল্লাহ্র কাছ থেকে রহমত লাভ করেছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হয়ে পুত্র প্রসব করবে ও তাঁর নাম ঈসা রাখবে। তিনি মহান হবেন, আর তাঁকে ইবনুল্লাহ্ বলা হবে; আর প্রভু আল্লাহ্ তাঁর পিতা দাউদের সিংহাসন তাঁকে দেবেন;
লূক 1:30-32
*তখন ঈসা কাছে এসে তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন। তিনি তাঁদের বললেন, বেহেশতে ও দুনিয়াতে সমস্ত কর্তৃত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছে।
মথি 28:18
*আর অন্য কারো কাছে নাজাত নেই; কেননা আসমানের নিচে মানুষের মধ্যে এমন আর কোন নাম দেওয়া হয় নি, যে নামে আমরা নাজাত পেতে পারি।
প্রেরিত 4:12
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভিজিট করুন : natunjibon.net
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
আমরা ঈশ্বরকে চিনি না। আমরা চিনি মহান আল্লাহ তায়ালাকে এবং তার প্রেরিত নবী ও রাসূলগণকে আমরা বিশ্বাস করি হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসূল। তিনি আল্লাহর পুত্র নন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছুর ঊর্ধ্বে।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই।
ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
আমি সাক্ষী দিচ্ছি আল্লাহ সারা কোন মাবুদ নেই, হযরত মুহাম্মদ আল্লার প্রেরিত রাসূল।
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আল্লাহর কোনো পুএ নাই
তিনি এক তিনি ছাড়া কোনো মাবুদ নাই
জাগতিক পিতা ও পুত্রের মত যীশু ঈশ্বরের পুত্র না। ঈশ্বর বিয়ে করেন নাই যে তাঁর ছেলে আছে।
ঈশ্বর মরিয়মের সাথে মিলিত হন নাই যে তাদের দুজনের একটা ছেলে হবে। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, তার মানে ঈশ্বর নিজেই মানুষের আকারে যীশু হয়ে আসেন (যোহন ১:১, ১৪ পদ )। যীশু হচ্ছেন ঈশ্বরের পুত্র, কারণ তিনি পবিত্র আত্মার দ্বারা মরিয়মের গর্ভে এসেছিলেন। লুক ১:৩৫ পদে বলা হয়েছে, ‘স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”’
যিহুদী নেতাদের সামনে যীশুর বিচারের সময়ে মহা পুরোহিত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন,
“তুমি জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্য দিয়ে আমাদের বল যে, তুমি সেই মশীহ, অর্থাৎ ঈশ্বরের পুত্র কি না” (মথি ২৬:৬৩ পদ)।
আর যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, “হ্যাঁ, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। তবে আমি আপনাদের এটাও বলছি, এর পরে আপনারা মনুষ্যপুত্রকে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ডান পাশে বসে থাকতে এবং মেঘে করে আসতে দেখবেন” (মথি ২৬:৬৪ পদ)।
সাথে সাথে যিহূদী নেতারা যীশুকে ঈশ্বর নিন্দাকারী হিসাবে দোষারোপ করেছিল - মথি ২৬:৬৫-৬৬ পদ ।
পরবর্তীতে, পন্টিয়াস পিলাতের সামনে যিহূদী নেতারা বলেছিলেন, “আমাদের একটা আইন আছে, সেই আইন মতে তাঁর মৃত্যু হওয়া উচিত, কারণ সে নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র বলেছে” - যোহন ১৯:৭।
যীশু নিজেকে ঈশ্বরের পুত্র দাবী করায় কেন তারা তাঁকে ঈশ্বর নিন্দুক বলে বিবেচনা করে মৃত্যুর শাস্তি দিতে চেয়েছিল?
যিহূদী নেতারা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছিল “ঈশ্বরের পুত্র” শব্দটি দিয়ে যীশু আসলে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন। ঈশ্বরের পুত্র মানে, স্বভাব ও বৈশিষ্ট্যে ঈশ্বরের মত। তার মানে, ঈশ্বরের পুত্র অর্থে “ঈশ্বরকে” বুঝায়। অন্যভাবে, ঈশ্বরের পুত্র মানে ঈশ্বর। ঈশ্বরের মত স্বভাব ও বৈশিষ্টে পূর্ণ মানে বাস্তবিক ঈশ্বরকেই বুঝানো হয়, যা যিহূদী নেতাদের কাছে ছিল ঈশ্বর নিন্দা; তাই লেবীয় ২৪:১৫ পদ অনুসারে তারা যীশুর মৃত্যু চেয়েছিল। ইব্রীয় ১:৩ পদে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, “ঈশ্বরের সব গুণ সেই পুত্রের মধ্যেই রয়েছে; পুত্রই ঈশ্বরের পূর্ণ ছবি।”
#ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ -
----> লূক ৩:২১-২২
(আর যখন সমস্ত লোক বাপ্তাইজিত হয়, তখন যীশুও বাপ্তাইজিত হইয়া প্রার্থনা করিতেছেন, এমন সময়ে স্বর্গ খুলিয়া গেল, এবং পবিত্র আত্মা দৈহিক আকারে, কপোতের ন্যায়, তাঁহার উপরে নামিয়া আসিলেন, আর স্বর্গ হইতে এই বাণী হইল, “তুমি আমার প্রিয় পুত্র, তোমাতেই আমি প্রীত।”)
(কারণ--যোহন ৩:১৫-১৮ যোহন ৫:২২-২৪)
#যীশু ঈশ্বরকে পিতা বলে দাবি করেনঃ -
----> যোহন ১০:৩০, ৩৬-৩৮
(আমি ও পিতা, আমরা এক। শাস্ত্রের খণ্ডন ত হইতে পারে না- তবে যাঁহাকে পিতা পবিত্র করিলেন ও জগতে প্রেরণ করিলেন, তোমরা কি তাঁহাকে বল যে, তুমি ঈশ্বর-নিন্দা করিতেছ, কেননা আমি বলিলাম যে, আমি ঈশ্বরের পুত্র? আমার পিতার কার্য যদি না করি, তবে আমাকে বিশ্বাস করিও না। কিন্তু যদি করি, আমাকে বিশ্বাস না করিলেও, সেই কার্যে বিশ্বাস কর; যেন তোমরা জানিতে পার ও বুঝিতে পার যে, পিতা আমাতে আছেন, এবং আমি পিতাতে আছি।)
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
❤মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
জয় যীশু ❤❤❤❤আমেন ধন্যবাদ জানাই প্রভুর গৌরভ হোক ❤❤❤❤❤
মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
I am believe in jisus
Hallelujah
@@NatunJibon-fl8fc Hallelujah
@@devdas1652
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
Amen Hallelujah
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
আপনি কি জানেন, যীশু খ্রীষ্ট নিজের সম্পর্কে কি বলেছিলেন?
*যোহন ১৪:৬
"যীশু তাহাকে বলিলেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমা দিয়া না আসিলে কেহ পিতার নিকটে আইসে না।"
# যীশু জগতের জ্যোতিঃ-
বাপ্তিস্ম দাতা যোহন সাক্ষ্য দিয়েছেন,
*যোহন ১:৯-১৩
"প্রকৃত জ্যোতি ছিলেন, যিনি সকল মনুষ্যকে দীপ্তি দেন, তিনি জগতে আসিতেছিলেন।
তিনি জগতে ছিলেন, এবং জগৎ তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, আর জগৎ তাঁহাকে চিনিল না।
তিনি নিজ অধিকারে আসিলেন, আর যাহারা তাঁহার নিজের, তাহারা তাঁহাকে গ্রহণ করিল না।
কিন্তু যত লোক তাঁহাকে গ্রহণ করিল, সেই সকলকে, যাহারা তাঁহার নামে বিশ্বাস করে তাহাদিগকে, তিনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা দিলেন।
তাহারা রক্ত হইতে নয়, মাংসের ইচ্ছা হইতে নয়, মানুষের ইচ্ছা হইতেও নয়, কিন্তু ঈশ্বর হইতে জাত।"
হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ তাআলার একজন পীড়িত নবী ছিলেন।
ছবিটা কথা গুলা শুনলে একটা কথাই বার বার মুখে আসে সেটা হলো,,নাউজুবিল্লা,,দোয়া করি আল্লাহ যেনো সবাইকে সঠিক বুঝ দান করেন।
আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Apni akjon khati imandar
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
ঈসা (আ:) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল,,,আল্লাহ এক তার কোন শরীক নেই😊
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই।
ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
Jay ❤jisu❤😊 Amen 🙏🌹
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
মহান আল্লাহর কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া যে আমি মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবীর উম্মত।
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।-
(যোহন ১:১-৪,১৪)
প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন?
উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
#প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান?
ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু
Check Adam seekar
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
আমি যীশু খ্রিস্টের অনুসারী হয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। ধন্যবাদ যীশু আমাকে তোমার অনুসারী করে এই পৃথিবীতে পাঠানোর জন্য।
Joy jishu ❤❤🙏🏻
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
জিশু কোন দেবতা না
তিনি ঈশ্বর কে অনুভব করেছেন আতমার মৃতুনেই তি সব জুগে আছে থাকবে
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
লা ইল্লাহা ইল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুল্লাহ।।।।
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
natunjibon.net/
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
হর হর মহাদেব ❤❤❤❤❤
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
Probhu Guru Jishu Tomar Joy -----Amin
মথি ১১:২৫-৩০
"সেই সময়ে যীশু এই কথা কহিলেন, হে পিতঃ, হে স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, আমি তোমার ধন্যবাদ করিতেছি, কেননা তুমি বিজ্ঞ ও বুদ্ধিমানদের নিকট হইতে এই সকল বিষয় গুপ্ত রাখিয়া শিশুদের নিকটে প্রকাশ করিয়াছ; হাঁ, পিতঃ, কেননা ইহা তোমার দৃষ্টিতে প্রীতিজনক হইল। সকলই আমার পিতা কর্তৃক আমাকে সমর্পিত হইয়াছে; আর পুত্রকে কেহ জানে না, কেবল পিতা জানেন; এবং পিতাকে কেহ জানে না, কেবল পুত্র জানেন, এবং পুত্র যাহার নিকটে তাঁহাকে প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করেন, সে জানে। হে পরিশ্রান্ত ও ভারাক্রান্ত লোক সকল, আমার নিকটে আইস, আমি তোমাদিগকে বিশ্রাম দিব। আমার জোয়ালি আপন স্কন্ধে তুলিয়া লও, এবং আমার নিকটে শিক্ষা কর, কেননা আমি মৃদুশীল ও নম্রচিত্ত; তাহাতে তোমরা আপন আপন প্রাণের জন্য বিশ্রাম পাইবে। কারণ আমার জোয়ালি সহজ ও আমার ভার লঘু।"
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই।
ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
@@MStvRangpur
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। আসুন আরো কিছু জেনে নেই।
ঈসা মসীহের জন্ম এইভাবে হয়েছিল। ইউসুফের সংগে ঈসার মা মরিয়মের বিয়ে ঠিক হয়েছিল, কিন্তু তারা এক সংগে বাস করবার আগেই পাক-রূহের শক্তিতে মরিয়ম গর্ভবতী হয়েছিলেন।
মথি ১:১৮। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় হরযত ঈসা আল্লাহ'র প্রেরিত রাসুলদের মধ্যে একজন
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
Joy Jesus ❤❤❤
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
যুগে যুগে মানুষ ভুল পথে চলে। এই জন্য যুগে যুগে ঈশ্বর নবী রাসুল পাঠাতেন ভুল পথে চলা মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য। ঈশ্বর এর অলৌকিক সৃষ্টির মধ্যে যিশু একজন যা বাবা ছাড়া সৃষ্টি হয়েছে। ঈশ্বর কি না করতে পারেন। আদম কে বাবা মা ছাড়াই সৃষ্টি করেছিলেন। ঈশ্বর প্রতিটা নবী রাসুলের অলৌকিক ক্ষমতা দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছিলেন। যাতে মানুষকে বুঝাতে পারে তারা ঈশ্বর এর প্রেরিত বার্তাবাহক। পথভৃষ্ট মানুষকে সঠিক পথে আনার জন্য ঈশ্বর যিশুকে দুনিয়াতে পাঠাইছিলেন যেমন টা বাকি নবীদের পাঠাইছিলেন। যিশুর পড়ে নবী হলো হয়রত মুহাম্মদ সোঃ। যিশু মরে নাই তাকে ইশ্বর ২য় আসমানে উঠাই নিয়েছে। যিশু আবার দুনিয়াতে আসবে পথভৃষ্টদের সঠিক পথে নিয়ে আসার জন্য। তবে নবী হয়ে নয় এবার হয়রত মুহাম্মদ সোঃ এর উম্মত হিসাবে। তখন সবাই মুসলিম হয়ে যাবে। ঈশ্বর সঠিক ইতিহাস, সঠিক তথ্য বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন। ঈশ্বর এক অদ্বিতীয়। তার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, তাকে কেউ জন্ম দেয়নি। তিনি সমস্থ বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন। (সুরা ইখলাস)
Jai bhauji show hallelujah kamakatha dhanyvad
❤ Thankyou Load Jesus ❤ Thank you
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
ইনিই অদৃশ্য আল্লাহ্র প্রতিমূর্তি, সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁর দ্বারাই সব-কিছুই সৃষ্ট হয়েছে;
বেহেশতে ও দুনিয়াতে, দৃশ্য বা অদৃশ্য যা কিছু আছে, সিংহাসন হোক বা প্রভুত্ব হোক, বা আধিপত্য হোক, বা কর্তৃত্ব হোক, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর জন্য সৃষ্ট হয়েছে; আর তিনিই সকলের আগে আছেন ও তাঁর মধ্য দিয়েই সমস্ত কিছু টিকে আছে।
কলসীয় ১:১৫-১৭
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট যদি ঈশ্বরের পুত্র না হতেন❤, তাহলে তিনি কিভাবে হাজার হাজার আশ্চর্য কাজ করেছিলেন ❤? আপনি বলুন তো আপনার নবী মোহাম্মদ কোন আশ্চর্য কাজ করেছিলেন?
Akdum thik kotha bolsen ❤❤❤❤❤✝️✝️✝️✝️✝️✝️🤲🤲
আমাদের নবী মোহাম্মদ আল্লাহর কাছ থেকে কোন অলৌকিক শক্তি নেননি তিনি যদি দুনিয়ায় না আসতেন তাহলে দুনিয়া সৃষ্টি করা হতো না
আপনারা তাকে যীশুখ্রীষ্ট বলে জানেন কিন্তু তিনি আমাদের একজন নবী
আমার নবী সবচেয়ে বড় আশ্চর্য হলো তিনি পৃথিবীতে না আসলে। এই জগত বলতেও কিছুই থাকত না।
Apni hoy to apnar dormer kono loker kase theke Islam somporke sunsen. Kintu apni kono Muslim er kase sunen nai Islam somporke. Karon ami zodi Christian dormer Boi somporke na pori abong kono Muslim er kase theke apnar dormer kotha shuni tahole kintu ami jante parbo na ze asole Jesu ki bolsen.tai apni nije sob kisu porar por dekhben kono manusher kotha shune noy.
হে মহান ঈশ্বর আপনার রাজত্ব যুগ যুগান্তর হোক আমেন
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
*আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
* আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন।
প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব?
#কারণ
[যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)]
#আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:-
কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে।
ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন।
যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি।
(যোহন ৩:১৬-১৮)
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
Amen joy jishu
*আপনি কি সত্য খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
*আপনি কি স্বর্গের পথ খুঁজছেন? যীশুর কাছে আসুন।
* আপনি কি চিরকাল স্বর্গে থাকতে চান? যীশুর কাছে আসুন।
প্রশ্ন: কেন যীশুর কাছে আসব?
#কারণ
[যীশু উত্তর দিয়েছিলেন, "আমিই পথ, সত্য এবং জীবন। আমার মাধ্যমে ছাড়া কেউ পিতার কাছে আসে না।" -(যোহন ১৪:৬)]
#আপনি যদি এটি বিশ্বাস করেন তবে আপনার জন্য একটি সুখবর রয়েছে:-
কারণ ঈশ্বর এই জগতকে এতোই ভালবাসেন যে তিনি তাঁর একমাত্র পুত্রকে দিলেন, যেন সেই পুত্রের ওপর যে কেউ বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় বরং অনন্ত জীবন লাভ করে।
ঈশ্বর জগতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য তাঁর পুত্রকে এ জগতে পাঠাননি, বরং জগত যেন তাঁর মধ্য দিয়ে মুক্তি পায় এইজন্য ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠিয়েছেন।
যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে তার বিচার হয় না। কিন্তু যে কেউ তাঁকে বিশ্বাস করে না, সে দোষী সাব্যস্ত হয়, কারণ সে ঈশ্বরের একমাত্র পুত্রের ওপর বিশ্বাস করে নি।
(যোহন ৩:১৬-১৮)
পৃথিবী এক ঈশ্বর ও ঈশ্বরও এক ঈশ্বরের রাস্তা ও এক তাই যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ এক হবে যারা এক হবে তারাই পরিত্রাণ পাবে আকাশের নিচে মানুষের মাঝা নাই আর অন্য কোন নাম যে নামে সবই পাবে এই ভবে নিজেদের পাপের পরিত্রান হালেলুইয়া আমিন জয় যীশু
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহুআকবার আল্লাহ মোহান আল্লাহ শ্রষ্টা আল্লাহ কাওকে র্জম দেন্না। আল্লাহ কারোতেকে র্জম হোন্না।বাকি সব আল্লাহর শ্রিষ্টী।
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এটাই সত্য ধর্ম ইসলাম।
আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইসলাম সত্য
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ مُحَمَّدٌ رَّسُولُ ٱللَّٰهِ
লা~ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ্।
আল্লাহ্ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নাই, মুহাম্মাদ (সা:)তার প্রেরিত রসূল।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
#কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
--- যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন । আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
I am very happy n much blessed .
"Jesus Christ is the Son of God,
He paid the penalty for all your sins by His death on the cross.
If you confess Jesus as Lord with your mouth and believe in your heart that the Holy God raised him from the dead.
Then you will be saved from sin and live a life assured of going to heaven."
Amen.
ভগবান যীশুও একটি ঈশ্বর। ঈশ্বর সর্বদা সবার মঙ্গল করেন 😊
মানুষ ও ঈশ্বর কি এক? যিশু ছিলেন আল্লাহর একজন প্রেরিত নবী। যিনি শেষ নবী মুহাম্মদ সা: এর ভবিষ্যৎবাণীও করে গেছেন। নবী মুহাম্মদ সা: আসার পর তাকে অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে। এবং তিনি নিজেও আবার নবি মুহাম্মাদ সা:এর উম্মত হয়ে পৃথিবীতে আসবেন। আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথ দেখান। সত্ত্য টা জানার তৌফিক দান করুক আমিন।
আপনার মতামতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রশ্নঃ- কেন যীশুখ্রীষ্টকে ঈশ্বর হিসাবে দাবি করি?
উত্তরঃ- আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।-
(যোহন ১:১-৪,১৪)
আল্লাহ এক
natunjibon.net/
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
হে প্রভু আমার বাবা কে ভালো রেখে প্রভু জয় যীশু খ্রীষ্টের 🙏🙏🙏🙏🙏
যে যীশুর নামে কিছু যাচ্ঞা করে সে তা পায়। কারণ যীশুই ঈশ্বর।
হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত একজন সম্মানিত নবি 🖤
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
আল্লা বলে কিছুই নেই
@@prashantapal6261
প্রেরিত্ ১৭:২৪-২৫
ঈশ্বর, যিনি জগৎ ও তন্মধ্যস্থ সমস্ত বস্তু নির্মাণ করিয়াছেন, তিনিই স্বর্গের ও পৃথিবীর প্রভু, সুতরাং হস্তনির্মিত মন্দিরে বাস করেন না; কোন কিছুর অভাব প্রযুক্ত মনুষ্যদের হস্ত দ্বারা সেবিতও হন না, তিনিই সকলকে জীবন, শ্বাস ও সমস্তই দিতেছেন।
Check ex Muslims Sahil
আপনার করা পাপ যিশু দ্বারা মোচন করবে...!!
আপনি ধর্ষন করে যিশুর নামে চালায় দেন 😂
We, Muslim, love Jesus ( Peace Be Upon Him). We r inspired by his teachings
natunjibon.net/
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
@@NatunJibonযিশু ইশ্বর না,একজন মানুষ
uncovertrue.blogspot.com/2023/05/blog-post.html?m=1
কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, জীবের সাদ্দ নেই তত পাপ করে
#সুখবর #সুখবর #সুখবর
"যীশু খ্রীষ্ট ঈশ্বরের পুত্র,
ক্রুশে তাঁর মৃত্যুবরনের মাধ্যমে আপনার সকল পাপের সাজা শোধ করেছেন।
আপনি যদি যীশুকে নিজ মুখে প্রভু বলে স্বীকার করেন এবং অন্তরে বিশ্বাস করেন যে, পবিত্র ঈশ্বর তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে জীবিত করেছেন।
তাহলে আপনি পাপ থেকে উদ্ধার পাবেন এবং নিশ্চিত স্বর্গে যাবার নিশ্চয়তার জীবন-যাপন করবেন ।"
আমেন।
নাউজুবিল্লাহ,,,, আল্লার কুনু শরিক নাই 🙏 তিনি এক এবং তার কুনু পুত্র নাই,, আল্লাহ সবাইকে বুজ দান কর
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আল্লাহ্ কোন পুত্র নাই অসংখা নবিও রাছুল ছিলেন আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে সটিক ঙিয়ান দান করুন আমিন,,,,,,।
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
ঈসা নবী/যীশু খ্রীষ্ট আল্লাহর সাথে পৃথিবী সৃষ্টির আগে থেকেই ছিলেন। প্রথমেই কালাম ছিলেন, কালাম আল্লাহ্র সংগে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন।আর প্রথমেই তিনি আল্লাহ্র সংগে ছিলেন।সব কিছুই সেই কালামের দ্বারা সৃষ্ট হয়েছিল, আর যা কিছু সৃষ্ট হয়েছিল সেগুলোর মধ্যে কোন কিছুই তাঁকে ছাড়া সৃষ্ট হয় নি।তাঁর মধ্যে জীবন ছিল এবং সেই জীবনই ছিল মানুষের নূর।সেই নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলছে কিন্তু অন্ধকার নূরকে জয় করতে পারে নি।
সেই কালামই মানুষ হয়ে জন্মগ্রহণ করলেন এবং আমাদের মধ্যে বাস করলেন। পিতার একমাত্র পুত্র হিসাবে তাঁর যে মহিমা সেই মহিমা আমরা দেখেছি। তিনি রহমত ও সত্যে পূর্ণ। (কিতাবুল মোকাদ্দস)
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
সূরা ইখলাস, আয়াত =১-৪
বল তিনি আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়,, তিনি কারো কাছ থেকে সাহায্য চান না,আমরা সকলেই তার কাছে সাহায্য চাই,,।তিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং তাকেও জন্ম দেওয়া হয় নি,,।তার সমতুল্য কেউ নেই,,।
এবং ইসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত একজন রাসুল,,।
natunjibon.net/
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?
আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ,,, আল্লাহর কোনো শরিক নেই,,তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তিনি মহান ও দয়ালু,,,আমরা আল্লাহর গোলাম ও বান্দা। আল্লাহ আমাদের পালনকর্তা।
🤣🤣🤣🤣🤣
তুমি আমার বাল্ bara
@@s2jfunboy488 অশিক্ষিত আবাল
@@nazmulhawlader5047 apnara koto boro sikkitto seta kota bartai boja jai abal jottosob
@@s2jfunboy488 are bikarir baccha murkho abal
আল্লাহু এক
আসুন জীবনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সত্য জেনে নেই।
খোদা আপনাকে ভালবাসেন এবং আপনার জন্য তাঁর একটি পরিকল্পনা রয়েছে। আসুন জেনে নেই সেই পরিকল্পনাটি কি?
কিতাব বলে “আল্লাহ্ মানুষকে এত মহব্বত করলেন যে, তাঁর একমাত্র পুুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপর ঈমান আনে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।" ইউহোন্না ৩:১৬
ঈসা মসীহ বলেছেন "আমি এসেছি যেন যারা ঈসার উপর বিশ্বাস করে তারা জীবন পায়, আর সেই জীবন যেন পরিপূর্ণ হয়- একটি উদ্দেশ্য পূর্ণ জীবন।
মানুষ গুনাহতে পূর্ণ এবং খোদা থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা সবাই গুনাহ্ করেছি। চিন্তাতে অথবা খারাপ কথা বলার মধ্য দিয়ে। যাকে কিতাব বলে ‘পাপ’। কিতাব বলে “কারণ সবাই পাপ করেছে এবং খোদার প্রশংসা পাবার অযোগ্য হয়ে পড়েছে।”
গুনাহ্ যে বেতন দেয় তা মৃত্যু, কিন্তু আল্লাহ্ যা দান করেন তা আমাদের হযরত মসীহ্ ঈসার মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন।(রোমীয় ৬ঃ২৩)
তাহলে সুখবর কি?
আপনার গুনাহ্ ক্ষমার জন্য খোদা ঈসা মসীহকে পাঠিয়েছেন!
ঈসা মসীহ আমাদের স্থানে মরলেন যেন খোদার সাথে আমাদের একটি সম্পর্ক হয়। যেন তাঁর সাথে আমরা বেহেস্থে চিরকাল থাকি।
"কিন্তু খোদা যে আমাদের ভালবাসেন তার প্রমাণ এই যে, আমরা পাপী থাকতেই ঈসা মসীহ আমাদের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।"
কিন্তু এটি তাঁর ক্রুশের মৃত্যুর মধ্যদিয়েই শেষ হয়ে যায়নি। তিনি আবার পুনরুত্থিত হয়েছেন এবং এখনও জীবিত!
"ঈসা মসীহ আমাদের পাপের জন্য মরেছিলেন, তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছিল, শাস্ত্রের কথামত তিন দিনের দিন তাঁকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হয়েছে।" (১ম করিন্থীয় ১৫:৩-৪)
খোদার কাছে যাওয়ার জন্য ঈসা মসীহ ই একমাত্র পথ। "ঈসা থোমাকে বললেন, “আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ইউহোন্না ১৪ঃ৬)
আপনি কি খোদার ক্ষমা লাভ করতে চান?
আমরা পরিত্রাণ অর্জন করতে পারি না। যখন আমরা ঈসা মসীহের উপর বিশ্বাস করেছি তখন আমরা তাঁর অনুগ্রহে পরিত্রাণ প্রেয়েছি। আপনার যা করা দরকার তা হল, এটি বিশ্বাস করা যে আপনি একজন পাপী, ঈসা মসীহ আপনার গুনাহ্ এর জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন, আর তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া। তারপর গুনাহ্ থেকে ফিরে আসা- যাকে বলা হয় অনুতাপ। ঈসা মসীহ আপনাকে জানেন এবং ভালবাসেন। তাঁর কাছে আপনার হৃদয়ের মনোভাব এবং আপনার সততা গুরুত্বপূর্ণ। ঈসা মসীহ কে আপনার পরিত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য আমরা নিচের মোনাজাত করার জন্য আপনাকে পরামর্শ দেই।
আপনি যদি গুনাহ্ ক্ষমার মোনাজাত করতে চান তাহলে নিচের মোনাজাতটি করুন।
খোদা, আমি জানি আমি একজন গুনাহকারী, তাই আমি তোমার ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমি বিশ্বাস করি ঈসা মসীহ তোমার পুত্র। আমি বিশ্বাস করি যে তিনি আমার গুনাহের জন্য মৃত্যুবরণ করেছেন এবং তাঁকে তুমি আবার পুনরুত্থিত করেছো। আমি আজ থেকে তাঁকে আমার পরিত্রাতা হিসাবে গ্রহণ করতে চাই এবং প্রভু হিসাবে অনুসরণ করতে চাই। আমার জীবনকে পরিচালনা কর এবং তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করতে সাহায্য কর। ঈসা মসীহের নামে আমি এই প্রার্থনা করি। আমেন।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুনঃ natunjibonbangladesh@gmail.com
আপনি কি ঈসা মসীহকে জানতে চান?
আদিতে বাক্য ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বরের সহিত ছিলেন, এবং বাক্য ঈশ্বর ছিলেন। তিনি আদিতে ঈশ্বরের কাছে ছিলেন। সকলই তাঁহার দ্বারা হইয়াছিল, যাহা হইয়াছে, তাহার কিছুই তাঁহা ব্যতিরেকে হয় নাই। তাঁহার মধ্যে জীবন ছিল, এবং সেই জীবন মনুষ্যগণের জ্যোতি ছিল।
আর সেই বাক্য মাংসে মূর্তিমান হইলেন, এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করিলেন, আর আমরা তাঁহার মহিমা দেখিলাম, যেমন পিতা হইতে আগত একজাতের মহিমা; তিনি অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ।-
(যোহন ১:১-৪,১৪)
প্রশ্নঃ বাক্য/কালাম কোথায় এবং কিভাবে মাংসে মূর্তিমান হইলেন?
উত্তরঃ- কুমারী মরিয়ম এর কাছে ঈশ্বরের দূত এসে এই কালামের সুসংবাদ দেন, যিনি পবিত্র আত্মা/পাক-রুহ দ্বারা জন্মগ্রহণ করবেন তার নাম যীশু।-(লূক ১:৩০-৩৩)
*যীশু অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি/হুবাহুব প্রকাশ এবং তিনি সৃষ্টির প্রথমজাত। -(কলসীয়১:১৫-২০)
(জাগতিক মানুষ পিতা-মাতার মিলনের মধ্য দিয়ে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে সন্তানকে মানুষই বলে। কিন্তু ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা যার জন্ম তাকে কি বলতে পারি? )
প্রশ্নঃ- তবে যীশু কে ?
উত্তরঃ- যীশু ঈশ্বরের পুত্র।-(মার্ক ১:১)
__কিভাবে ?
কারণ ঈশ্বর যীশুকে পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(মথি ৩:১৭)
__মানুষেরা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেনঃ-
-(লূক ৪:৪১; যোহন ১:৪৯)
__ভূতেরাও যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র বলে স্বীকার করেছেঃ-
-(মার্ক ৫:৬-১৩)
#ঈশ্বর আপনাকে ভালোবাসেন, তাই আপনার জন্য তাঁহার একজাত পুত্রকে দান করলেন। যেন আপনি অনন্ত জীবন লাভ করেন।-(যোহন ৩:১৬) এবং যীশুকে আপনার জীবনের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ করে বিশ্বাস করলে আপনি ঈশ্বরের সন্তান হইবার ক্ষমতা পাবেন। -(যোহন ১:১২)
#প্রশ্নঃ- আমি কিভাবে ঈশ্বরকে পিতা/বাবা/আব্বা বলতে পারি?
উত্তরঃ- কেননা যত লোক ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা চালিত হয়, তাহারাই ঈশ্বরের পুত্র। বস্তুতঃ তোমরা দাসত্বের আত্মা পাও নাই যে, আবার ভয় করিবে; কিন্তু দত্তকপুত্রতার আত্মা পাইয়াছ, যে আত্মাতে আমরা আব্বা, পিতা, বলিয়া ডাকি। -(রোমীয় ৮:১৪-১৫)
#পরিশেষে বলতে পারিঃ-
একজন সন্তানের পিতা-মাতা যা শিক্ষা দেয় তাই সে শিখে থাকে, মানুষের স্বভাব মানুষের সন্তানদের মধ্যে থাকে।
*ঈশ্বরের স্বভাব তার পুত্রের মধ্যে আছে এবং ঈশ্বরকে যা কিছু করতে দেখেন যীশু তাই করেন। যে বিষয়গুলো মানুষের পক্ষে অসম্ভব শুধুমাত্র ঈশ্বরের দ্বারাই সম্ভব, সেই সকল কাজগুলো যীশু জগতে করে গিয়েছেন। লোকেরা দেখেছে এবং লোকেরা স্বীকার করেছেন যে তিনি ঈশ্বরের পুত্র।
* যীশু পবিত্র আত্মা দ্বারা কুমারী মরিয়মের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি জন্ম অন্ধ লোকদের দেখার আলো দিয়েছেন, যারা হাঁটতে পারেনা খঞ্জ লোকদের হাঁটার শক্তি দিয়েছেন, বোবাদের কথা বলার শক্তি দিয়েছেন, কুষ্ঠ রোগীদের আরোগ্য করেছেন, মৃত মানুষকে জীবিত করেছেন। এই কাজগুলো একজন সাধারন মানুষের করা সম্ভব নয়, একমাত্র ঈশ্বরের আত্মা যার মধ্যে রয়েছে তিনি ছাড়া এই কাজ কেউ করতে পারে না।
* ঈশ্বর যাকে স্বীকার করেছেন তাকে আমি কেন অস্বীকার করব ?
যেখানে যীশু বলেছেন "আমি ও পিতা, আমরা এক" -(যোহন ১০:৩০)
@ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি___
"আর সেই সাক্ষ্য এই যে, ঈশ্বর আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়াছেন, এবং সেই জীবন তাঁহার পুত্রের মধ্যে আছে। পুত্রকে যে পাইয়াছে, সে সেই জীবন পাইয়াছে; ঈশ্বরের পুত্রকে যে পায় নাই, সে সেই জীবন পায় নাই।"
-(১ যোহন ৫:১১-১২)
#এই কারণেই আমিও যীশুকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করি । এবং আপনাকেও সত্য বলছি,
"কিন্তু এই সকল লেখা হইয়াছে, যেন তোমরা বিশ্বাস কর যে, যীশুই খ্রীষ্ট, ঈশ্বরের পুত্র, আর বিশ্বাস করিয়া যেন তাঁহার নামে জীবন প্রাপ্ত হও।"
-(যোহন ২০:৩১)
#প্রশ্নঃ- এখন আপনি কি চান?
ক) অনন্ত জীবন। খ) অনন্ত মৃত্যু।
Joy jisu ❤❤😂 amen❤❤❤😂😂
একমাত্র সনাতন সৃষ্টিকর্তা মনোনিত ধর্ম
😂😂
ইউহোন্না ১৪:৬ "আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ)
কিতাবুল মোকাদ্দস
ইউহোন্না ১৪:৬ পদ--আমিই পথ, সত্য আর জীবন। আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে যেতে পারে না।" (ঈসা মসীহ) কিতাবুল মোকাদ্দস
প্রশ্নঃ কিতাবুল মোকাদ্দস কি নির্ভরযোগ্য কিতাব?
উত্তরঃ হ্যাঁ। কারণ এই কিতাবটি আল্লাহর নিঃশ্বসিত। আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে কিতাবুল মোকাদ্দস “আল্লাহর-নিঃশ্বসিত”?
* স্বয়ং মোকাদ্দস উত্তর দেয়:
২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭ "সমগ্র পাক-কিতাব আল্লাহ্র নিঃশ্বসিত এবং তা শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের জন্য উপকারী, যেন আল্লাহ্র লোক পরিপক্ক, সমস্ত সৎকর্মের জন্য সুসজ্জীভূত হয়।"
২ পিতর ১:২১ "প্রথমে এই কথা জেনো যে, পাক-কিতাবের কোন ভবিষ্যদ্বাণী বক্তার নিজের ব্যাখ্যার বিষয় নয়; কারণ ভবিষ্যদ্বাণী কখনও মানুষের ইচ্ছাক্রমে উপনীত হয় নি, কিন্তু মানুষেরা পাক-রূহ্ দ্বারা চালিত হয়ে আল্লাহ্ থেকে যা পেয়েছেন, তা-ই বলেছেন।" *
উদাহরণ স্বরূপ: একজন ব্যবসায়ী হয়তো একজন সচিবকে দিয়ে একটা চিঠি লেখাতে পারেন। সেই চিঠিতে ব্যবসায়ীর চিন্তা ও নির্দেশনাগুলো রয়েছে। অতএব, চিঠিটা আসলে তারই, সেই সচিবের নয়। অনুরূপভাবে, কিতাবুল মোকাদ্দসে আল্লাহর কালাম রয়েছে, সেই ব্যক্তিদের কথা নয় যারা সেগুলো লিখেছিল। তাই, পুরো মোকাদ্দস সত্যিই "আল্লাহর কালাম।”
১ থিষলনীকীয় ২:১৩. "আর এজন্য আমরাও অবিরত আল্লাহ্র শুকরিয়া করছি যে, যখন তোমরা আমাদের কাছ থেকে শুনে আল্লাহ্র কালাম গ্রহণ করেছ তখন তোমরা তা মানুষের কালাম বলে নয়, কিন্তু আল্লাহ্র কালাম বলেই গ্রহণ করেছিলে। আর সত্যিই তা আল্লাহ্র কালাম এবং তোমরা যারা ঈমানদার, তোমাদের মধ্যে সেই কালামই কাজ করছে।"
যেহেতু, পাক-রূহের সাহায্যে আল্লাহর কালাম লেখকগণ লিখেছেন, এই জন্য বলতে পারি কিতাবুল মোকাদ্দস নির্ভরযোগ্য কিতাব।
প্রশ্নঃ - কেন মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা?
উত্তরঃ - পাক-কালামে লেখা আছে, "আদিতে কালাম ছিলেন এবং কালাম আল্লাহ্র সঙ্গে ছিলেন এবং কালাম নিজেই আল্লাহ্ ছিলেন। আর সেই কালাম মানব দেহে মূর্তিমান হলেন এবং আমাদের মধ্যে প্রবাস করলেন, আর আমরা তাঁর মহিমা দেখলাম, যেমন পিতা থেকে আগত একজাতের মহিমা; তিনি রহমতে ও সত্যে পূর্ণ।"-ইউহোন্না ১:১,১৪
তিনি হলেন ঈসা মসীহ, আর ঈসা আল্লাহকে প্রকাশ করেছেন, "আল্লাহ্কে কেউ কখনও দেখে নি; একজাত পুত্র, যিনি পিতার হৃদয়ের কাছে থাকেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।"-ইউহোন্না ১:১৮
#ঈসা মসীহ মাবুদকে পিতা বলতে শিক্ষা দিয়েছেনঃ-
"অতএব তোমরা এই ভাবে মুনাজাত করো; হে আমাদের বেহেশতী পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলে মান্য হোক,"-মথি ৬:৯
#কিভাবে আমরা মাবুদের সন্তান হতে পারি? ঈসাকে নাজাতদাতা হিসেবে গ্রহন এবং ইমানের মধ্য দিয়ে। পাক-কালামে লেখা আছে,
"কিন্তু যত লোক তাঁকে গ্রহণ করলো, সেই সকলকে, যারা তাঁর নামে ঈমান আনে তাদেরকে, তিনি আল্লাহ্র সন্তান হবার ক্ষমতা দিলেন।"-ইউহোন্না ১:১২
#মাবুদ হলেন রূহঃ-
ঈসার প্রতি ইমান আনলে মাবুদ তার পাক-রূহ আমাদের দেন। *"আল্লাহ্ রূহ্; আর যারা তাঁর এবাদত করে, তাদেরকে রূহে ও সত্যে এবাদত করতে হবে।"-ইউহোন্না ৪:২৪
*"আর যিনি আমাদেরকে এরই জন্য প্রস্তত করেছেন, তিনি আল্লাহ্, তিনি আমাদের পাক-রূহ্কে বায়না হিসাবে দান করেছেন।"-২ করিন্থীয় ৫:৫
*"বস্তুত তোমরা গোলামীর রূহ্ পাও নি যার জন্য ভয় করবে; কিন্তু দত্তক পুত্রের রূহ্ পেয়েছ, যে রূহে আমরা আল্লাহ্কে আব্বা, পিতা, বলে ডাকি। পাক-রূহ্ নিজেও আমাদের রূহের সঙ্গে এই সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, আমরা আল্লাহ্র সন্তান।"-রোমীয় ৮:১৫-১৬
###প্রিয় পাঠক, আমরা যখন ঈসা মসীহকে আমাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে গ্রহণ ও তাঁহার প্রতি ঈমান আনি, তখন আমরা মাবুদের সন্তান হওয়ার ক্ষমতা পাই । যেহেতু আমরা মাবুদের সন্তান, তবে মাবুদকে বিশ্বাসে পিতা বলে ডাকতে পারি। আমেন।
"মাবুদ আমাদের বেহেশতী পিতা" এই বিষয়ে আপনার মতামত কি?
Show less
কেন যীশু গুরুত্বপূর্ণ?
দূত তাঁহাকে কহিলেন, মরিয়ম, ভয় করিও না, কেননা তুমি ঈশ্বরের নিকটে অনুগ্রহ পাইয়াছ। আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিবে, ও তাঁহার নাম যীশু রাখিবে। তিনি মহান হইবেন, আর তাঁহাকে পরাৎপরের পুত্র বলা যাইবে; আর প্রভু ঈশ্বর তাঁহার পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁহাকে দিবেন; তিনি যাকোব-কুলের উপরে যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন, ও তাঁহার রাজ্যের শেষ হইবে না।
(লূক ১:৩০-৩৩)
#ইনিই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি, সমুদয় সৃষ্টির প্রথমজাত; কেননা তাঁহাতেই সকলই সৃষ্ট হইয়াছে; স্বর্গে ও পৃথিবীতে, দৃশ্য কি অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সিংহাসন হউক, কি প্রভুত্ব হউক, কি আধিপত্য হউক, কি কর্তৃত্ব হউক, সকলই তাঁহার দ্বারা ও তাঁহার নিমিত্ত সৃষ্ট হইয়াছে; আর তিনিই সকলের অগ্রে আছেন, ও তাঁহাতেই সকলের স্থিতি হইতেছে। আর তিনিই দেহের অর্থাৎ মণ্ডলীর মস্তক; তিনি আদি, মৃতগণের মধ্য হইতে প্রথমজাত, যেন সর্ববিষয়ে তিনি অগ্রগণ্য হন। কারণ [ঈশ্বরের] এই হিতসঙ্কল্প হইল, যেন সমস্ত পূর্ণতা তাঁহাতেই বাস করে, এবং তাঁহার ক্রুশের রক্ত দ্বারা সন্ধি করিয়া, তাঁহার দ্বারা যেন আপনার সহিত কি স্বর্গস্থিত, কি মর্ত্যস্থিত, সকলই সম্মিলিত করেন, তাঁহার দ্বারাই করেন।
(কলসীয় ১:১৫-২০)
#কারণ বাস্তবিক মনুষ্যপুত্রও পরিচর্যা পাইতে আসেন নাই, কিন্তু পরিচর্যা করিতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে আসিয়াছেন।
(মার্ক ১০:৪৫)
@যীশু আপনাকে রক্ষার জন্য আপনার সকল পাপ তিনি বহন করলেন এবং ক্রুশে মৃত্যুবরণ করলেন। যোহন ১:২৯-"ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক যিনি জগতের পাপভার লইয়া যান"
যীশুকে আপনার মুক্তিদাতা হিসেবে গ্রহণ করলে ঈশ্বর আপনার পাপ সকল ক্ষমা করবেন এবং আপনাকে তাঁহার সন্তান হবার অধিকার দেবেন। অনন্তকাল আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে বাস করতে পারবেন ।
আমেন।
এ বিষয়ে আপনি কি মনে করেন ?