🙏 আপনি কি কাউকে আপনার জন্য প্রার্থনা করতে চান? এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/prarthana-bn ⬅ ✝ যীশু সত্যিই কে ছিলেন? জানুন! এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/injil-bn ⬅
যীশু যারা নন ইহুদী তাদেরকে কুত্তা বলেছে কেনো ???? খ্রিস্টান ধর্ম সব থেকে মিথ্যা কথা বলে ধর্ম প্রচার করে এই জন্য আস্তে আস্তে খ্রিস্টানরা নাস্তিক মুসলমান হয়ে যাচ্ছে
@@nuraminsuzaতিন হাজার পূর্বে সমুদ্রে ঢুবে মারা যাওয়া ফিরয়াওনকে আল্লহ কুরআনে বলেছিলেন তার লাশকে তিনি সংরক্ষণ করবেন,১৯১২ সালের দিকে এসে খ্রিষ্টানদের হাতে সনাক্ত হয় তার লাশ নীল নদ থেকে, তখন তো তাদের কাছে মনে হয়ে ছিল ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ কিভাবে সমুদ্রে এত বছর ধরে তার লাশ সংরক্ষণ করবেন তার লাশ এবং বাকিদের লাশতো তিমি মাছ খেয়ে ফেলার কথা,কিন্তু আল্লাহর ওয়াদা যে সত্য তিনি যেটা বলেছিলেন সেটা করেছেন। ঠিক তেমনি ইসা নবীর ক্ষেত্রে আল্লাহ যে ওয়াদা দিয়েছেন সেটাও সত্য হবে খালি সময়ের অপেক্ষা। তারপর আপনাদের হৃদয় সেগুলো অনুভব করেন না।আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুক।
ভাই আপনি হিন্দু, না মুসলিম সেজে বিব্রান্ত করতে আসছেন। জদি মুনাফেক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার স্থান হবে জাহান্নামের সর্ব নিম্ন স্তরে।আপনি জেটা জানেন না সেটা নিয়ে কথা বলবেন না@@nuraminsuza
@@sujonray4017 আপনি মনে মনে যেটা ভাবছেন, সেটা একদম-ই ভুল ধারনা। এটা ঠিক না ভাই। সনাতনধর্মী, মানে শয়তানধর্মীরাই শুধু বাজে মনোভাব নিয়ে এটা ভাবে। আপনি তো শয়তানধর্মী, তাই ভাবতেই পারেন স্বাভাবিক, তো ভাবেন।
@@sujonray4017 ভাই আল্লাহর কুদরতে কোনো পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই ইসা নবীকে আল্লাহ তায়ালা পাঠিয়েছেন আমরা খ্রিস্টান মুসলিম ইহুদি এদের সকল নবী এক পরিবারের দুইটা পুত্র হতে এসেছে আপনাদের টা তো আপনারা নিজেরাই বানিয়েছেন
কমেন্টগুলা পড়ে মনটা ভরে গেল মুসলিমরা এখন আর বোকা নয় আলহামদুলিল্লাহ পবিত্র কুরআনুল মাজীদ সবকিছু দেওয়া আছে এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট আমড়ার বিভ্রান্তিতে পরবো না ইনশাআল্লাহ
বলুন, তিনিই আল্লাহ, একক/অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন, এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নেই। সূরা: আল ইখলাস আয়াত: ০১-০৪
@@mintugoswami5267 হে হিন্দু পৌত্তলিক, আমার নবি ঈসা ইবনু মারইয়াম (আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনোই শুকর খান নি। যাই হোক তুমি এগুলো বুঝবে না। তোমরা তো মাটি দিয়ে পুতুল বানিয়ে তাকে প্রভু ভেবে পুজা করো !
আসেন যুক্তি দিয়ে বিচার করি, আপনি নাস্তিক কিংবা কোন ধর্রমের অনুসারী সেটা আমি জানি না, সেটা জানার আমার প্রয়োজন ও নাই, এই মহাবিশ্ব কে এক্সপেলেনেশন করতে আমাদের একজন ধরে নিতে হবে। যে কিনা এই মহাবিশ্বের এক্সপ্লেশনার, যিনি মহাবিশ্বের সব কিছু স্রিষ্টি করেছেন,তিনি এক অদিতিয়, তিনি পবিত্র, তিনি মহান, বাচ্চা জন্ম দেয়ার তার কাজ না, যিশুর সৃষ্টি আছে,তার জন্ম আছে, সে একজন মানুষ সে মানুষের গর্ভে হয়েছেন, যার সৃষ্টি আছে, জন্ম আছে, সে কিভাবে ইশ্বর হয়। @@Cat_Whisperer-e6c
@@Cat_Whisperer-e6c সব কিছু দেখে বিশ্বাস করতে হয় তবে তুমি তো তোমার বাবা মায়ের বিয়ে দেখো নি তাহলে ওই লোকটাকে বাবা ডাকো কেনো কারণ এটা তোমার বিশ্বাস ঠিক তেমন আল্লাহ অবশ্যই আছেন 🫰 এখনো সময় আছে সত্য কে জানো শয়তানের ধোকা থেকে সরে এসো 😢😢
@@pikusarker1359 :তোরা মালুর জাত নেংটা আর কুৎসিত জাত। মন্দিরের কির্তনে ঠাকুররা মেয়েদের দুধ টিপে আর কি করে প্রমাণ নিবি?? তোরা ধর্ম স্হানকে ও ছাড় দিসনা। মেয়েরা সেখানে বুক ,পেট, বের করে। কির্তন করে।সাইজ দেখে ঠাকুরের বাড়া তো খাড়া হবেই। তোদের সাথে কথা বলতেই ঘৃনা হয়।
এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়,তারা ঈসা (আঃ) কে বার বার "ইবনুল্লাহ" বলেছে।যার অর্থ আল্লাহর পুত্র।যেটা খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস।আমরা মুসলিমরা ঈসা (আঃ) কে আল্লাহর রাসুল বলে বিশ্বাস করি।
@@lemonislam6019 আরে আপনিই তো মুর্খ । নিজেদের নবি রসুলদের ঠিক মত চিনেন না । হযরত ঈসা আঃ একজন রাসূল ছিলেন তার কাছে ইনজিল (bible) প্রেরিত হয়। তাহলে আপনি হয়তো এটাও জানেনা যে ঈসা আবার পৃথিবীতে আসবেন। That's why cause of these kind of people our nation is like this
আল্লাহ এক অদ্বিতীয় তার কোন স্ত্রী সন্তান পরিবার পরিজন নেই।ঈসা আঃ আল্লাহের প্রেরিত নবী। আলহামদুলিল্লাহ আমরা সুভাগ্যবান আমরা প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ উম্মত
কুরআনের ১১২ তম অনুচ্ছেদ । বলুন, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি, কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তার সমতুল্য নয়।
হযরত ঈসা প্রভু বা ঈশ্বর নন। তিনি আল্লাহর প্রেরিত নবী। আল্লাহর সন্তান কথা টি জাগ্রতিক অর্থে নায় নূরানী অর্থে। আল্লাহ এক তার কোনো সন্তান নেই তিনি কাউকে জন্ম দেন নি কেউ তাকে জন্ম দেন নি। ঈসা কিয়ামতের পূর্বে আবার আসবেন। এতে কোনো সন্দেহ নেই🖤
@@nusratjahanpayel4723 আপনি মোসলমান। তাই আপনার ধর্মের মতো বলছেন।তিনি আপনাদের ইসা না।তিনি মোসলমান সম্পর্কে কেউ না।যদি কেউ হতেন তাঁকে আপনারা মানতেন। কারণ তাঁর মতো প্রেম কেউ শিক্ষা দিতে পারেনি। তিনি মানুষের পাপের বিনাশ করেছেন।এটা মানেন না।অর্থাৎ তিনিই একমাত্র সত্য ❤️
কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো ৯০℅ এরও বেশি মানুষ যারা দেখেছেন,তারা মুসলিম! ভিডিওটা তো খ্রিস্টানদের, মুসলমানদের জন্য তো না এবং এখান থেকে কোনো শিক্ষা নেওয়া তো যায় না!
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ . . . . Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে, “আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই” যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি। Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি” (১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না। (২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!! (৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আল্লাহ চাইলে সব ধরনের পাপ কাজ ক্ষমা করতে পারেন কিন্ত আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো প্রতি ইমান আনলে ক্ষমা করবেন না ❤❤ আল্লাহ তায়ালা এক তাঁর কোনো শরিক নেই ❤️🥀❤️
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ . . . . Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে, “আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই” যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি। Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি” (১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না। (২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!! (৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক ও অদ্বীতিয় তিনি ছাড়া কোন মা'বুদ নেই, তিনির কোন শরিক নেই এবং মুহাম্মদ সাঃ তাঁর প্রেরিত রাসুল। এবং ইসা আঃ ও আল্লাহর একজন নবী।
ফুলকে ভালবাসো পাবে শুধু ঘ্রান । ইসলাম কে ভালবাসো পাবে শুধু সম্মান! রাসূল কে ভালবাসো হবে আদর্শবান! আল্লাহা কে ভালবাসো পাবে দু-জাহান! লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ❣️❣️
প্রকৃত মুসলমান রা ভালো করেই জানে... আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই। ইষা আঃ আল্লাহর একজন প্রেরিত রাসুল।। তিনি আবার পৃথিবীতে আসবে।আর সত্য প্রকাশিত হবে। ইনশাআল্লাহ
ঈসা (আ) আল্লাহ রাসুল,,,এবং তাকে একটা নির্দিষ্ট জাতির জন্য আল্লাহ প্রেরন করেছিলেন,,,তিনি আবারও দুনিয়াতে আসবেন,,,এবং স্বাভাবিক মৃত্যুবরন করবেন,,,সবকিছু কুরআন এ সুস্পষ্ট ভাবে বর্ননা আছে,,
@@tananata9657 Ya are not even real orthodox or a real Cristian. Are ya? How much do you know about prophet Jesus the Massia, how much you know about Christianity or theology, Btw have you ever opened your own holly book bible?
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়.. তার কোনো শরিক নেই তিনি কাউকে জন্ম দেন নি তাঁকেও কেউ জন্ম দেয় নি.. আল্লাহ কোনো স্ত্রী,পুত্র কন্যা সন্তান নেই... তিনি এক,,,তিনি এক,,তিনি এক
আমি তোমাকে চ্যালেঞ্জ দেব আপনি যদি বাইবেলের আয়াতটি দেখান যেখানে যীশু বলেছেন তিনি নবী তিনি ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহর পুত্র) ঠিক আছে আপনি কি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বর (আল্লাহ) সবকিছু করতে পারেন তহলে আল্লাহ তার নিজের ছেলে তৈরি করতে পারেন না আর ঈশ্বর ও আল্লাহ একই গড ইংরেজি ভাষা এবং আল্লাহ আরবি ভাষা এবং যীশু ঈশ্বর নন যীশু নবীও নন যীশু ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহ)
@@fpyash5271। ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাইহিসালাম
পাপের পথে নিয়ে যাওয়া (মার্ক 9:42-48; লূক 15:3-7; 17:1, 2) ৬ “আমার উপর বিশ্বাসী এই ছোটদের মধ্যে কাউকে যদি কেউ পাপের পথে নিয়ে যায় তবে তার গলায় একটা বড় পাথর বেঁধে তাকে সাগরের গভীর জলে ডুবিয়ে দেওয়া বরং তার পক্ষে ভাল। ৭ হায় জগৎ! পাপের পথে নিয়ে যাবার জন্য কত উস্কানিই না তোমার মধ্যে আছে! অবশ্য সেই সব উস্কানি আসবেই; তবুও ধিক্ সেই লোককে, যার মধ্য দিয়ে সেই উস্কানি আসে! ৮ “তোমার হাত কিম্বা পা যদি তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা কেটে ফেলে দাও। দুই হাত ও দুই পা নিয়ে চিরকালের আগুনে পড়বার চেয়ে বরং নুলা বা খোঁড়া হয়ে জীবনে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল। ৯ তোমার চোখ যদি তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা উপ্ড়ে ফেলে দাও। দুই চোখ নিয়ে নরকের আগুনে পড়বার চেয়ে বরং কানা হয়ে জীবনে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল। ১০ “দেখো, তোমরা যেন এই ছোটদের মধ্যে একজনকেও তুচ্ছ না কর। আমি তোমাদের বলছি, স্বর্গে তাদের দূতেরা সব সময় আমার স্বর্গস্থ পিতার মুখ দেখছেন। ১১ “যা হারিয়ে গেছে তা উদ্ধার করবার জন্য মনুষ্যপুত্র এসেছেন। তোমরা কি মনে কর? ১২ ধর, একজন লোকের একশোটা ভেড়া আছে। সেগুলোর মধ্যে যদি একটা ভুল পথে চলে যায় তবে সে কি নিরানব্বইটা পাহাড়ের ধারে রেখে সেই ভেড়াটা খুঁজতে যায় না? ১৩ আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যদি সে সেটা পায় তবে যে নিরানব্বইটা ভুল পথে যায় নি, তাদের চেয়ে যেটা ভুল পথে চলে গিয়েছিল তার জন্য সে আরও বেশী আনন্দ করে। ১৪ ঠিক সেইভাবে, তোমাদের স্বর্গস্থ পিতার ইচ্ছা নয় যে, এই ছোটদের মধ্যে একজনও নষ্ট হয়।
আমরা শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হতে পেরে নিজেকে স্বার্থক মনে করছি এবং মহান আল্লাহর নিকট শুক্রিয়া আদায় করছি। আর হযরত ঈষা( আঃ) ছিলেন আল্লাহর একজন প্রেরিত রাছুল, যার উল্লেখ্য আল্ কোরয়ানেও আছে, ঈন্জিল কিতাব তাঁর উপর নাজিল হয়ছিল, এবং ঈষা (আঃ) আবার দুনিয়া আসবেন।
আল্লাহ এক তার কোন সরিক নেই। তিনি ও দ্বিতীয় তার কোন সরিক নেই। ইসা (আঃ)আমাদের একজন নবী।কমেন্টে এসে বুজলাম আমাদের দেশে। ইসলামের ইতিহাস অনেক ভাল বুজে। আলহামদুলিল্লাহ।
গরুর বাচচা কি সিনেমা বানায়ছ মিথ্য ঘটনা দিয়ে তুই গরুর বাচচার কি লাভ হবে। দুনিয়ায় থেকে জাহান্নাম কামায় করছ গরুর বাচচা, পবিত্র কুরআনে সুরা ইখলাসে কি বলা হয়ছে পড়তে জানছ না। কি সুন্দর করে বলা আছে হযরত ঈসা (আ) এর জীবন।
ভুলে-ভরা একটা ভিডিও ঈসা আলাইহিস সালাম শেষ সময় বলেছিলেন আমার পরে আর একজন নবী আসবেন আর তিনি হচ্ছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। স্বয়ং ইশা আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন তিনি যেন শেষ নবীর উম্মত হতে পারেন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তার দোয়া কবুল করেছিলেন। এবং তাকে চতুর্থ আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন। তিনি আবার আসবেন সাক্ষ্য দেবেন।
“তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি” সূরা ইখলাস-১১২:৩ (১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪] - Source: Bangla Hadith Android app Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
@@Joysing652 বাইবেল বিকৃত করেছেন আপনারা। কিন্তু কুরআনআল্লাহর বাণী কোটি মানুষের হৃদয়ে হেফজ করে ধারণ করেছে । মুসা ,ইব্রাহীম, দাউদ (আ) এদের সৃষ্টিকর্তা কি যিশু? আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।ইসা ইবনে মরিয়ম এর প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষণ করুক।
Safia ছিল বন কুরাইজার দল নেতা কিনারা এর সদ্যবিবাহিত স্ত্রী, মোহাম্মদ রাতের অন্ধকারে আচমকা আক্রমন করে ঐ গোষ্ঠির ৮০০ জন ইহুদি পুরুষ কে মেরে ফেলে, ঐ দিন রাতে সাফিয়াকে ধর্ষণ করে যেটা Ibn hisam a বলা হয়েছে,পরের দিন বিয়ে করে , ধর্ষণ করার সময় এক সাহাবা মোহাম্মদ এর তাঁবুর বাইরে তলোয়ার নিয়ে পাহারা দিচ্ছিল, পরে মোহাম্মদ বাইরে এসে তাকে বলে তুমি কি কারণে এখানে আছো, তখন ঐ সাহাবা বলে আপনি ঐ মেয়ের সাথে যা করছিলেন আমার ভয় হচ্ছিল যদি সে রাগের মাথায় আপনার কোন খতি করে ফেলে ঐ জন্য পাহারা দিচ্ছিলাম, তো বুঝতে পারছেন এবার নবীর চরিত্র যে ছিল ধর্ষক তাকে মহামানব বলে স্বীকার করতে হবে। কোন নবীর চরিত্র কি এরকম হাওয়া উচিত আপনি কি বলেন এব্যাপারে?? Ref: Ibn ishaq page 241-242,511,514-515,516-517,520,Ibn hisam pages 918, altabari vol 9 page 134-135, altabari vol 39pages 184-185,Ibn sad Vol 8 page 85-92,153 তে পেয়ে যাবেন। আমি ধর্ষণ এর রেফারেন্স টা দিচ্ছি Ibn hisam ar ref
@@redangel9681 শোনেন কোন আয়াত কোন সময়ে নাজিল হয়েছে, এটাকে যদি আপনি time line revaluation a গিয়ে কোরআন কে পড়েন, তাহলে বুঝতে পারবেন ৭০ ভাগ আয়াত মোহাম্মদ এর সুবিধা অনুযায়ী নাজিল হয়েছে আর রহিত হয়েছে, মানে মোহাম্মদ এর যখন সুবিধা হতো তখন আয়াত নাজিল হতো, মোহাম্মদ কে বাঁচাতে আয়াত নাজিল হতো, যখন আল্লাহ দেখতো মোহাম্মদ ফেঁসে যাচ্ছে তখন আয়াত রহিত হতো, কিছু ঘটনা দিয়ে আপনার কাছে বলছি ব্যাপার টা, একটু সময় দিন , জানাচ্ছি।
@@redangel9681 পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন গ্রন্থঃ সূনান নাসাঈ (ইফাঃ) অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার (كتاب عشرة النساء) হাদিস নাম্বার: 3961 ৩৯৬১. ইবরাহীম ইবন ইউনুস ইবন মুহাম্মাদ হারামী (রহঃ) … আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে একটি বাদি ছিল যার সাথে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহবাস করতেন। এতে আয়েশা (রাঃ) এবং হাফসা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে লেগে থাকলেন। পরিশেষে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই বদিটিকে নিজের জন্য হারাম করে নিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ্ পাক নাযিল করেনঃ (يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ لِمَ تُحَرِّمُ مَا أَحَلَّ اللَّهُ لَكَ) “হে নবী! আল্লাহ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন তা আপনি নিজের জন্য কেন হারাম করে নিয়েছেন (সূরা তাহরীমঃ ১) । হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) তাহক্বীকঃ সহীহ।. Madam , এই হাদিস টা পড়েন, এখানে মোহাম্মদ এক দাসি সাথে সেক্স করছিল আর আয়েশা ও হাফসা হাতে নাতে ধরে ফেলে, হাফসা কে মিথ্যা কথা বলে বাপের বাড়ি পাঠিয়ে তার ঘরে মোহাম্মদ ঐ দাসিকে নিয়ে সেক্স করে, ঐ দাসির নাম ছিল মারিয়া কিপতিয়া। মুসলিম রা বলে মোহাম্মদ কে দাসিরা সেবা করতো ঐ হাদিস এ প্রমাণ আছে কি সেবা করতো, ধরা খেয়ে মোহাম্মদ আয়েশা ও হাফসা এর সামনে ঐ দাসিকে নিজের কাছে হারাম ঘোষণা করেন। কিন্তু মন থেকে মেনে নিতে পারেনি, আর আয়েশা ও হাফসা এর সাথে মোহাম্মদ এর ঝামেলা হয়, তারা বলে আপনি কেন এরকম করলেন , তখন আল্লাহ নামের ফেক আইডি কার্ড দিয়ে মোহাম্মদ সাথে সাথেই সুরা ৬৬:১ আয়াত নাজিল করে যেখানে আল্লাহ বলেছেন আমি যাকে হালাল করেছি মানুষের কথা শুনে তাকে কেন হারাম করলে। তার মানে আল্লাহ বোঝালো এটা আমার আদেশ এ নবী পালন করেছেন। আল্লাহ বৈধতা দিল, ঐ সময় আয়েশা এর মনে মোহাম্মদ এর উপর সন্দেহ হয়েছিল তখন আয়েশা বলেছেন আমি দেখতে পাচ্ছি আপনার রব আপনার মনের ইচ্ছা খুব তাড়াতাড়ি পূর্ণ করে দেন সহি বুখারী হাদীস নম্বর ৩১১ তে কথাটা লেখা আছে। এই টা হলো একটা ঘটনা যার ফলে প্রমানিত হয় আল্লাহ হলেন মোহাম্মদ তৈরি করা ফেক আইডি যেটা চালিয়ে মোহাম্মদ নিজের সুবিধা অনুযায়ী আয়াত নাজিল করে আর রহিত করে।
@@redangel9681 এরপর যখন জয়নাব কে বিয়ে করে আর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে যায় সেদিন মোহাম্মদ এর সাহাবা রা অনেক রাত পর্যন্ত তার ঘরে ছিল, তারা যেতে চাইছিল না , আর মোহাম্মদ তাদের কে কিছু বলতে পারছিল না, তখন আল্লাহ নামের ফেক আইডি কার্ড দিয়ে কোরআন এর আয়াত এলো " তোমরা নবীর ঘরে বেশিক্ষণ থাকবে না এতে নবীর কষ্ট হয়"" এই আয়াত নাজিল হওয়ার পর মোহাম্মদ এর সাহাবা রা তাদের বাড়িতে চলে যায় আর মোহাম্মদ এর পথ পরিস্কার হয়। কোরআন কে যদি টাইম লাইন ধরে পড়া হয় কোন আয়াত কোন সময়ে নাজিল হয়েছে তাহলে জলের মতো স্বচ্ছ হয়ে যাবে যে মোহাম্মদ তার সুবিধা অনুযায়ী আয়াত নাজিল করে আর রহিত করে। এতেই তো প্রমানিত হয় আল্লাহ হলেন মোহাম্মদ এর দ্বিতীয় চরিত্র আল্লাহ নামের ফেক আইডি।
আল্লাহ্ সুবহানা তায়ালা মহান,ঈসা আঃ তার নবী।রব্বুল আল-আমিন তার কোন নবী ও রাসূল কে অসম্মতি হতে দেয় নি।আর আমরা আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয়,যেমনটা সূরা ইখলাসে রয়েছে
ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাই
সূরা ১১২. আল-ইখলাস আয়াত নং ৩ لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾ অনুবাদঃ তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(আল-বায়ান) তিনি কাউকে জন্ম দেন না, আর তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(তাইসিরুল) তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন, -(মুজিবুর রহমান) তাফসীরে আহসানুল-বায়ান ৩। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারো সন্তান নন। [1] [1] অর্থাৎ, জনক নন এবং জাতকও নন। তাঁর থেকে কিছু উদ্ভূত নয় এবং তিনিও কিছু থেকে উদ্ভূত নন। তাফসীরে জাকারিয়া ৩. তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি(১), (১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪] - Source: Bangla Hadith Android app Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
ভাই এখানে অনেক ভুল আছে,,, ১ ঈসা নবী আল্লাহর পুত্র নয়,,, ২ ঈসা নবী কে শুলে চড়ানো হয় নি,,,, ৩ ঈসা নবী কে পাঠানো হয়েছে শুধু বনী ইসরাঈলের জন্য সমস্ত মানবজাতির জন্য নহে,,, ৪ ঈসা নবী মৃত্যু বরন করে নি সে চতুর্থ আসমানে এখনো জীবিত অবস্থায় আছেন,,,,
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ . . . . Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে, “আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই” যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়, John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি। Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি” (১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না। (২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!! (৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
এটা বাইবেল থেকে নিমিত হইছে। এখানে দেখাচ্ছে ঈসা (আ) আল্লাহর পুত্র এটা সম্পুর্ন ভুল বোঝানো হইছে। ঈসা ( আ) একজন আল্লাহর মননিত নবি আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দেন.।আমিন।
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি হজরত ঈসা আঃ আল্লাহর নবী শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
@@masadindia935 JESUS Christ Yahweh, Is = Love ▪"So that whoever believes in Him will have eternal life" (John 3:15) ▪"Love does no wrong to a neighbor; therefore love is the fulfilling of the law" (Rom 13:10) ▪"The Lord tests the righteous, but his soul hates the wicked and the one who loves violence" (Psalm 11:5) ▪"There is no fear in love. But perfect love drives out fear, because fear has to do with punishment. The one who fears is not made perfect in love (1 John 4:18) ▪"Let all that you do be done in love" 1 Corinthians 16:14 ▪"Anyone who does not love does not know God, because God is love" 1John 4:8 ▪"Hatred stirs up strife, but love covers all offenses" Proverbs 10:12 ▪"With all humility and gentleness, with patience, bearing with one another in love" Ephesians 4:2 ▪"Love does not rejoice at wrongdoing, but rejoices with the truth. Love bears all things, believes all things, hopes all things, endures all things. Love never ends. As for prophecies, they will pass away; as for tongues, they will cease; as for knowledge, it will pass away" 1 Corinthians 13:5-8; 13:1-13 ▪"And now these three remain: faith, hope and love. But the greatest of these is love" 1 Corinthians 13:13 ▪"So we have come to know and to believe the love that God has for us. God is love, and whoever abides in love abides in God, and God abides in him" 1John 4:16 ▪"Love one another with brotherly affection. Outdo one another in showing honor" Romans 12:10 ▪"Owe no one anything, except to love each other, for the one who loves another has fulfilled the law Romans 13:8 ▪"If anyone says, “I love God,” and hates his brother, he is a liar; for he who does not love his brother whom he has seen cannot love God whom he has not seen 1John 4:20 ▪“For God so loved the world, that he gave his only Son, that whoever believes in him should not perish but have eternal life John 3:16 ▪"We love because he first loved us 1John 4:19 ▪"But God shows his love for us in that while we were still sinners, Christ died for us Romans 5:8 ▪"See what great love the Father has lavished on us, that we should be called children of God! And that is what we are! The reason the world does not know us is that it did not know him. 1John 3:1 ▪"Dear friends, let us love one another, for love comes from God. Everyone who loves has been born of God and knows God 1John 4:7 ▪"I have been crucified with Christ and I no longer live, but Christ lives in me. The life I now live in the body, I live by faith in the Son of God, who loved me and gave himself for me Galatians 2:20 ▪"Greater love has no one than this: to lay down one’s life for one’s friends. John 15:13 ▪"But you, Lord, are a compassionate and gracious God, slow to anger, abounding in love and faithfulness Psalm 86:15 ▪"Give thanks to the God of heaven. His love endures forever. Psalm 136:26 ▪"But because of his great love for us, God, who is rich in mercy, made us alive with Christ even when we were dead in transgressions - it is by grace you have been saved. Ephesians 2:4-5 ▪"Above all, love each other deeply, because love covers over a multitude of sins" 1Peter 4:8 ▪"Cast all your anxiety on him because he cares for you 1 Peter 5:6-7 ▪“Teacher, which command in the law is the greatest?” 1. Jesus said, “‘You shall love the Lord your God with all your heart, your soul, and your mind.’ This is the greatest and first command. 2. And a second is like it: ‘You shall love your neighbor as yourself" On these two hang all the law and the prophets” Matt 22:30-40 ▪Christ's Law, the New Covenant, overrules Mosaic Law Matt 5:38-48 ▪Jesus said, "You have heard it said, an eye for an eye, etc. But I tell you, Love your enemy. And pray for those who persecute you" Matt 5:38-48 JESUS CRUCIFIED Miracles of Christ's Shroud th-cam.com/video/KBycQZug8Fo/w-d-xo.html th-cam.com/video/Pj9ruYf7e9U/w-d-xo.html Matt 27:57-61 CHRIST RISEN Miracles of Christ's Shroud th-cam.com/video/efEDb2jHyMY/w-d-xo.html th-cam.com/video/u0TeJjbZYgQ/w-d-xo.html John 11:25-26
@@soldierofchrist2022 তাহলে হজরত আদম (আ) ও বিবি হাওয়া (আ) কে কীভাবে তৈরি করলেন ? তাদের তো কোনো বাবা ও ছিলেন না , মা ও ছিলেন না।ঈসা ইবনে মারইয়াম (আ) কে তো পিতা ছাড়াই দুনিয়াতে প্রেরণ করলেন। আল্লাহ তায়ালা সব পারেন কিন্তু তোমরা মূর্খ ও পথভ্রষ্ট যা চিন্তা করার ক্ষমতা রাখোনা। আল্লাহ তোমাদের হেদায়াত নসিব করুন নতুবা ধ্বংস করুন।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই । তিনি সর্বশক্তিমান । ঈসা (আ:) আল্লাহর প্রেরিত নবী । আল্লাহর কোনো সন্তান নেই । লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ।
যোহন। 3:16 BENGALI-BSI কারণ ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করিলেন যে, আপনার একজাত পুত্রকে দান করিলেন, যেন, যে কেহ তাঁহাতে বিশ্বাস করে, সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
🙏 আপনি কি কাউকে আপনার জন্য প্রার্থনা করতে চান?
এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/prarthana-bn ⬅
✝ যীশু সত্যিই কে ছিলেন? জানুন!
এখানে ক্লিক করুন ➡ swiy.co/injil-bn ⬅
যীশু যারা নন ইহুদী তাদেরকে কুত্তা বলেছে কেনো ???? খ্রিস্টান ধর্ম সব থেকে মিথ্যা কথা বলে ধর্ম প্রচার করে এই জন্য আস্তে আস্তে খ্রিস্টানরা নাস্তিক মুসলমান হয়ে যাচ্ছে
😢
মিথ্যা প্রচার কেনো করছো?
@@mdalihossain2381াাাাা
😊
@@mdalihossain2381 o7Kipp
আমি সাক্ষী দিচ্ছি যে হজরত ঈসা (আ:)আল্লাহর একজন আল্লাহর প্রেরিতো রাসুল এবং হজরত মুহাম্মাদ(সা:) আখেরি নবি এবং আল্লাহ এক ও অদিতিও এবং মহান ❤❤❤
Vai Esa holen nobi ar Mohammad holen rasul o nobi
া,
আমি জানি
ভাই, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স:) আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসুল। আর হযরত ঈসা (আ:) আল্লাহর প্রেরিত নবী বা পয়গাম্বর।
😊
আমি সাক্ষি দিচ্ছি ইসা (আ:) আললাহর মননিত নবী, এবং তিনি জীবীত৷ আকাশে আছেন সশরীলে,কিয়ামতের আগে তিনি দুনিয়ায় আসবেন,
মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকুন!!
@@nuraminsuzaমিথ্যা না। এটাই সত্য।
@@nuraminsuzaইশ আপনি যদি কিয়ামতের আগ পর্যন্ত বেঁচে থাকতেন তাহলে কত ভালো হতো। কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা নিজ চোখে দেখে যেতেন।
@@nuraminsuzaতিন হাজার পূর্বে সমুদ্রে ঢুবে মারা যাওয়া ফিরয়াওনকে আল্লহ কুরআনে বলেছিলেন তার লাশকে তিনি সংরক্ষণ করবেন,১৯১২ সালের দিকে এসে খ্রিষ্টানদের হাতে সনাক্ত হয় তার লাশ নীল নদ থেকে, তখন তো তাদের কাছে মনে হয়ে ছিল ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ কিভাবে সমুদ্রে এত বছর ধরে তার লাশ সংরক্ষণ করবেন তার লাশ এবং বাকিদের লাশতো তিমি মাছ খেয়ে ফেলার কথা,কিন্তু আল্লাহর ওয়াদা যে সত্য তিনি যেটা বলেছিলেন সেটা করেছেন। ঠিক তেমনি ইসা নবীর ক্ষেত্রে আল্লাহ যে ওয়াদা দিয়েছেন সেটাও সত্য হবে খালি সময়ের অপেক্ষা। তারপর আপনাদের হৃদয় সেগুলো অনুভব করেন না।আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুক।
ভাই আপনি হিন্দু, না মুসলিম সেজে বিব্রান্ত করতে আসছেন। জদি মুনাফেক হয়ে থাকেন তাহলে আপনার স্থান হবে জাহান্নামের সর্ব নিম্ন স্তরে।আপনি জেটা জানেন না সেটা নিয়ে কথা বলবেন না@@nuraminsuza
আল্লাহর কোন পুত্র নেই।তিনি মহাপরাক্রমশালী । তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তিনি আমাদের রিযিকদাতা।ঈসা (আঃ) আল্লাহর মনোনীত নবী। তিনি প্রভু নন।
তিনি নিরিকার, এটা আপনাকে কে বললো?
আকার আছে
ভাই,আল্লাহর আকার আছেন,কিন্তু কেমন তা আল্লাহই ভালো জানেন।কুরানের অনেক আয়াতে আল্লাহর হাত, চোখ ইত্যাদির বর্ননা রয়েছেন।অতএব,আল্লাহর আকার আছেন।
Yes
Right
আমরাই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান জাতি, প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর উম্মত হয়ে জন্ম নিতে পেরে,,😍😍😍
Ato vaggho rakhbi koi,je samanno akta jhor theke Nijeke rokkha kortr pare na,sha kivabe toder jahannam theke rokkha korbe
Alhamdulillah,
Alhamdulillah
হায়রে মুর্খ মমিন মুসলমান,,, তোমাদের কোনো দিন জ্ঞেনের চোখ খুলবে না 😅
❤❤❤❤❤
ইসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। আমরা সকল নবীকে শ্রদ্ধা করি। আল্লাহ সকল নবীদের উপর শান্তি বর্সিত করুক। আমিন
@@manchengmankhin6572 🙄🙄🙄🤔🤔🤔🤣🤣🤣 মূর্খ নির্বোধ
Nobi rasul sadharon manuser dowa asirbad dorkar hoy na.
Nic
আল্লাহ বলে কিছুই নেই তার আবার প্রেরিত l মাথাই নেই তার আবার মাথা ব্যাথা l
@@swapansengupta1689 হেন্দু মালাউন!
ঈসা (আ) একজন সম্মানিত নবি । তিনি কোন রব নয় - রব একমাত্র আল্লাহ
রাইট
ভাই যার পিতৃ পরিচয় নেই তাকে কোরানে মতে কি বলা হয়
@@sujonray4017 আপনি মনে মনে যেটা ভাবছেন, সেটা একদম-ই ভুল ধারনা। এটা ঠিক না ভাই। সনাতনধর্মী, মানে শয়তানধর্মীরাই শুধু বাজে মনোভাব নিয়ে এটা ভাবে। আপনি তো শয়তানধর্মী, তাই ভাবতেই পারেন স্বাভাবিক, তো ভাবেন।
এমন মোনাজাত করলে শিরক করা হবে আমরা তাঁকে শুধুই নবি হিসেবে মানি, তিনি আল্লাহর পুত্র নন।
@@sujonray4017 ভাই আল্লাহর কুদরতে কোনো পুরুষের স্পর্শ ছাড়াই ইসা নবীকে আল্লাহ তায়ালা পাঠিয়েছেন
আমরা খ্রিস্টান মুসলিম ইহুদি এদের সকল নবী এক পরিবারের দুইটা পুত্র হতে এসেছে আপনাদের টা তো আপনারা নিজেরাই বানিয়েছেন
কমেন্টগুলা পড়ে মনটা ভরে গেল মুসলিমরা এখন আর বোকা নয় আলহামদুলিল্লাহ পবিত্র কুরআনুল মাজীদ সবকিছু দেওয়া আছে এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট আমড়ার বিভ্রান্তিতে পরবো না ইনশাআল্লাহ
*_আলহামদুলিল্লাহ, আল কোরআনের সুরা ইখলাসই যথেষ্ট।_*
@@mdshakilbd982 hmmmm 😊😊😊😊
Tik bolsen
@@mdshakilbd982 amin summa amin Alhamdulillah
এটা যে ষিশুর জীবনী আপনি কি জানে ❓ আপনি কোন ধর্মের লোক জানতে আকর্ষণ
বলুন, তিনিই আল্লাহ, একক/অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন, এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।
সূরা: আল ইখলাস আয়াত: ০১-০৪
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। আমরা ঈসা (আঃ) সম্পর্কে সাক্ষ্য দেই,,তিনি আল্লাহর প্রেরিত একজন পয়গম্বর।
This is a great sin beautiful
@@sroshtarbani5184 p
I given witness as u give witness
Islam aabaler dhormo
@@pikusarker1359 how dare you to talk this?u are abal blady busturd😡😡😡nijer dormo nia thak onnor dorme matha golashna
আলহামদুলিল্লাহ!!! কত সহজেই আমরা এখনকার মানুষেরা ভালো শিক্ষনীয় সবকিছু দেখতে পারি।
ঈসা কখনও প্রভু নন। তিনি আল্লাহ পাঠানো নবী ❤️
নবী হয়ে কি করে শুকর খেতেন
@@mintugoswami5267 হে হিন্দু পৌত্তলিক, আমার নবি ঈসা ইবনু মারইয়াম (আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনোই শুকর খান নি। যাই হোক তুমি এগুলো বুঝবে না। তোমরা তো মাটি দিয়ে পুতুল বানিয়ে তাকে প্রভু ভেবে পুজা করো !
@@leadheroes1669 না ভাই আমি অন্ধ ভক্ত না
@@mintugoswami5267 সেটা না হওয়াই বরং ভালো
@@mintugoswami5267তুমি অন্ধ ভক্ত 😂
মানুষ কখনো প্রভু হতে পারেনা। কারন আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তিনিই সুবহান আকুয়া তায়ালা আমাদের সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ মহান তিনিই পালনকর্তা।
তাহলে যাকে কখনো তুমি দেখোনি, সে কিভাবে তোমার প্রভু হতে পারে? এসব পাগলের পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
আসেন যুক্তি দিয়ে বিচার করি, আপনি নাস্তিক কিংবা কোন ধর্রমের অনুসারী সেটা আমি জানি না, সেটা জানার আমার প্রয়োজন ও নাই, এই মহাবিশ্ব কে এক্সপেলেনেশন করতে আমাদের একজন ধরে নিতে হবে। যে কিনা এই মহাবিশ্বের এক্সপ্লেশনার, যিনি মহাবিশ্বের সব কিছু স্রিষ্টি করেছেন,তিনি এক অদিতিয়, তিনি পবিত্র, তিনি মহান, বাচ্চা জন্ম দেয়ার তার কাজ না, যিশুর সৃষ্টি আছে,তার জন্ম আছে, সে একজন মানুষ সে মানুষের গর্ভে হয়েছেন, যার সৃষ্টি আছে, জন্ম আছে, সে কিভাবে ইশ্বর হয়। @@Cat_Whisperer-e6c
@@Cat_Whisperer-e6c সব কিছু দেখে বিশ্বাস করতে হয় তবে তুমি তো তোমার বাবা মায়ের বিয়ে দেখো নি তাহলে ওই লোকটাকে বাবা ডাকো কেনো কারণ এটা তোমার বিশ্বাস ঠিক তেমন আল্লাহ অবশ্যই আছেন 🫰 এখনো সময় আছে সত্য কে জানো শয়তানের ধোকা থেকে সরে এসো 😢😢
@@Cat_Whisperer-e6cআপনার আরও জ্ঞান অনুসন্ধান করা উচিত।
@@ShakirLimon শত্য কথা বললে গায়ে লাগবে, এটাই সাভাবিক
আলহামদুলিল্লাহ,
আমি গর্বিত আমি মুসলিম, আমি গর্বিত আমি শেষ নবী ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
আলহামদুলিল্লাহ আমি গবিত আমি মুসলিম আমি গবিত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামর উম্মত আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্
আল্লাহুম্মামিন🤲
নাউজুবিল্লাহ।আল্লাহ এক তার কোনো শরিক নেই কোনো পুত্র সন্তান ও নেই।আল্লাহর প্রেরিত নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ সর্ব শ্রেষ্ঠ আমাদের শেষ নবী আলহামদুলিল্লাহ ।
Tor nobi muhammad no 1 bolod r luccha
@@pikusarker1359 আমার নবি বলদ হয়ে থাকলে আপনি কি?
@@pikusarker1359 আল্লাহ হেদায়েত দাও
@@pikusarker1359 :তোরা মালুর জাত নেংটা আর কুৎসিত জাত। মন্দিরের কির্তনে ঠাকুররা মেয়েদের দুধ টিপে আর কি করে প্রমাণ নিবি?? তোরা ধর্ম স্হানকে ও ছাড় দিসনা। মেয়েরা সেখানে বুক ,পেট, বের করে। কির্তন করে।সাইজ দেখে ঠাকুরের বাড়া তো খাড়া হবেই। তোদের সাথে কথা বলতেই ঘৃনা হয়।
@@pikusarker1359 i kell you
এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়,তারা ঈসা (আঃ) কে বার বার "ইবনুল্লাহ" বলেছে।যার অর্থ আল্লাহর পুত্র।যেটা খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস।আমরা মুসলিমরা ঈসা (আঃ) কে আল্লাহর রাসুল বলে বিশ্বাস করি।
raight
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলো খৃষ্টান দের বানানো
রাইট
আল্লাহ মহান এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র তিনি সকল ক্ষমতার উৎস
ঈশা বা যিশু আল্লাহর পূএ নয় তিনি
একজন আল্লাহর প্রেরিত নবী ❤❤
ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয় তিনি হলেন প্রভু যীশু খ্রিস্ট।
তিনি ঈশ্বরের পুত্র
সৃষ্টিকর্তার কোন শরীক হয় না,তাই যীশু(তার উপর রহমত বর্ষিত হোক)আল্লাহর পুত্র নন বরং আল্লাহর প্রেরিত রাসূল এবং আমরা তাকে সম্মান করি @@Ritwikadas-
দুই কথায় দুইরকম,,একবার বলেন এক ও অদ্বিতিয় আবার বলে ইশ্ব্রের পুত্রে হায়রে নির্ভোধ জাতি,, @@Ritwikadas-
ঈসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। আমরা মুসলিমরা সব নবীকেই সম্মান ও শ্রদ্ধা করি। কোন সন্দেহ ছাড়াই আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ এক এবং
অদ্বিতীয় ❤️❤️❤️
আরে তরা ত অমুসলিমের কাতারে আছত আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ সালালাহু আল্লাহর প্রেরিত রাসুল বেটা মুর্খের দল
@@lemonislam6019 আরে আপনিই তো মুর্খ । নিজেদের নবি রসুলদের ঠিক মত চিনেন না । হযরত ঈসা আঃ একজন রাসূল ছিলেন তার কাছে ইনজিল (bible) প্রেরিত হয়। তাহলে আপনি হয়তো এটাও জানেনা যে ঈসা আবার পৃথিবীতে আসবেন।
That's why cause of these kind of people our nation is like this
As the father as the son
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তাঁর কোন শরীক নাই। তিনি মহা পবিত্র।
আল্লাহ্ তুমি সকালে মধ্যে তোমার নবীগনের ও তোমার প্রতি ভালবাসা বাড়িয়ে দাও সকলকে ইবাদতের দিকে আগ্রহী করে দাও,, নিশ্চয়ই তুমি এক ও অদ্বিতীয়
আল্লাহ এক অদ্বিতীয় তার কোন স্ত্রী সন্তান পরিবার পরিজন নেই।ঈসা আঃ আল্লাহের প্রেরিত নবী। আলহামদুলিল্লাহ আমরা সুভাগ্যবান আমরা প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ উম্মত
কুরআনের ১১২ তম অনুচ্ছেদ । বলুন, আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি, কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তার সমতুল্য নয়।
এটা সুরা ইখলাসের বাংলা অনুবাদ
ওখানে একক বলেছেন
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
১১২ তম অধ্যায় হবে
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
তার কোন পুত্র নেই।
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
Allahu Akbar
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
@@rahimaayub9303 U0
To rtykertj0
কাকে কে বলছেন?
আমি অবশ্যই জেসুস কে ভালবাসি ,, কারণ তিনি ও আমাদের একজন নবী 😍😍
মূর্খ,, তোমাদের যা শেখানো হয় তোমরা তাই শিখ , কোন বিচার বিবেচনা না করেই
@@toppermusic5200 🤬🤬🤬
আবাল নাকি উল্টা পাল্টা কথা বলো জিশু সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই
R8🥰🥰✌🥰✌🥰✌
🙋♂️Yes
কলেমা শাহাদাৎ আশহাদু আন্ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
9
এটা ভুল শাহাদা হয়নি
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)
জয় প্রভু যীশুর জয়
Haram gada
@@suzonbishwas8988 ঈসা (আঃ) প্রভু নন, তিনি শুধুই একজন নবী। আপনারা কেন তাঁকে প্রভু মনে করেন?
Najubilla
@@suzonbishwas8988 দুরু মুর্খের দলেরা
সত্যই আমাদের যাতনা সকল তিনিই বহন করেছেন।তিনি রাজাদের রাজা এবং প্রভুদের প্রভু সর্বশক্তীমান।
সত্যই শান্তি।সমস্ত গৌরব যীশুর হোক❤❤❤❤❤❤।
হযরত ঈসা প্রভু বা ঈশ্বর নন। তিনি আল্লাহর প্রেরিত নবী। আল্লাহর সন্তান কথা টি জাগ্রতিক অর্থে নায় নূরানী অর্থে। আল্লাহ এক তার কোনো সন্তান নেই তিনি কাউকে জন্ম দেন নি কেউ তাকে জন্ম দেন নি। ঈসা কিয়ামতের পূর্বে আবার আসবেন। এতে কোনো সন্দেহ নেই🖤
@@nusratjahanpayel4723 আপনি মোসলমান। তাই আপনার ধর্মের মতো বলছেন।তিনি আপনাদের ইসা না।তিনি মোসলমান সম্পর্কে কেউ না।যদি কেউ হতেন তাঁকে আপনারা মানতেন। কারণ তাঁর মতো প্রেম কেউ শিক্ষা দিতে পারেনি। তিনি মানুষের পাপের বিনাশ করেছেন।এটা মানেন না।অর্থাৎ তিনিই একমাত্র সত্য ❤️
ইনশাআল্লাহ।। ঈঁসা (আঃ) নবী ১দিন আসবেন,,আর ফিলিস্তিনের (ইজরাইলের ইহুদীর হাত থেকে) জেরুজালেম জয় করে নিবেন❣️❣️
আল্লাহ এক অদ্বিতীয়, ঈঁসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল।।
কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো ৯০℅ এরও বেশি মানুষ যারা দেখেছেন,তারা মুসলিম! ভিডিওটা তো খ্রিস্টানদের, মুসলমানদের জন্য তো না এবং এখান থেকে কোনো শিক্ষা নেওয়া তো যায় না!
ঈসা আঃ আবার আসবে আসমান থেকে আসবে ইনশাআল্লাহ একদিন ❣️
ধন্যবাদ পাশে থাকবেন
আল্লাহ কোন পুএ নেই। তিনি এক
আল্লাহতালা এক ও অদ্বিতীয়, তাঁর কোন শরীক নেই ❤️
তিনি সর্বশক্তিমান।
ঈসা (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত নবী ।
রাইট
@@English24hours365 eom
সুরা ইখলাছ এর ফযীলত জানতে এখানে ক্লিক করুন 👇
th-cam.com/video/F1_OsXZuECk/w-d-xo.html
কঠিন বাসনা পূর্ণ হওয়ার আমল জানতে এখানে ক্লিক করুন 👇
th-cam.com/video/TikE3xY5UXg/w-d-xo.html
❤️❤️♥️💗🌹💗💗💗🌹🌹🌹🌹🌹🌹
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ
.
.
.
.
Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে,
“আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই”
যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়,
John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি।
Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি”
(১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না।
(২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!!
(৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।
তিনি কখনো জন্ম নেননি এবং কাউকে জন্ম দেননি ।
তিনি সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তার।
সন্দেহের কোন অবকাশ নেই আল্লাহ" এক এবং অদ্বিতীয়।" ঈসা (আঃ) আল্লাহর পয়গম্বর।
absolutely right
আল্লাহ চাইলে সব ধরনের পাপ কাজ ক্ষমা করতে পারেন কিন্ত আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো প্রতি ইমান আনলে ক্ষমা করবেন না ❤❤ আল্লাহ তায়ালা এক তাঁর কোনো শরিক নেই ❤️🥀❤️
আমি ঈসা নবী কে সম্মান করি কারণ তিনি আল্লাহতালার পয়গম্বর আল্লাহতালা এক তাঁর কোন শরীক নাই আল্লাহ ছাড়া সত্য কোন মাবুদ নাই আল্লাহু আকবার
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এক এবং তিনার কোনো শরিক নেই । ঈসা আঃ হচ্ছে একজন নবী।
সে হচ্ছে আল্লাহর বান্ধা।
কুলহু আল্লাহু আহাদ আল্লাহুস সামাদ লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
Ameen
,h0hhhhophmkmhhmhoc
@@aislameralo2278 °°
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ
.
.
.
.
Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে,
“আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই”
যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়,
John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি।
Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি”
(১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না।
(২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!!
(৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
😂😂😂😂
আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয় তাহার কোনো শরিক নেই।
একত্ববাদী আল্লাহ।
বেস্ট ইউসুফ জুলেখা❤😢
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক ও অদ্বীতিয় তিনি ছাড়া কোন মা'বুদ নেই, তিনির কোন শরিক নেই এবং মুহাম্মদ সাঃ তাঁর প্রেরিত রাসুল। এবং ইসা আঃ ও আল্লাহর একজন নবী।
no
thanks you. K, a, boleche god, akjon, adomke jokon God toiri korechilo tokon ki bolechilo, amer moto Kore manush toiri Kori, na tini ta. Bolenni, tini bolechen amra amader moto Kore manush toiri Kori. Tahole god Jodi akjon hoi, tini keno nijeke amra bolechen, amra kothati kokhon hoi, jokon aker odhik hoi, tokon, amra bolte akane 2,jonke bujache.
@@AkhiChiranমুর্খ! আরবীতে কোনো বিষয়ে জোর দিতে বহুবচন ব্যাবহৃত হয়। নিঃসন্দেহে সৃষ্টিকর্তা একজনই
কুলহু আল্লাহু আহাদ আল্লাহুস সামাদ লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ❤️
ফুলকে ভালবাসো পাবে শুধু ঘ্রান । ইসলাম কে ভালবাসো পাবে শুধু সম্মান! রাসূল কে ভালবাসো হবে আদর্শবান! আল্লাহা কে ভালবাসো পাবে দু-জাহান!
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ❣️❣️
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
Good
আমিন আমিন আমিন
১s
আশাহাদুয়ালাইল্লালাহু মহাম্মাদুর রাসুল্লাহ আমি শাক্ষ দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নাই hazzrat মহাম্মদ সল্লল্লাহ আল্লাহুর পেরিত rossul ,,,🥰❤️
I love Mohammad (sa) 🥰❤️🌿
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোনো শরীক নেই।
প্রকৃত মুসলমান রা ভালো করেই জানে... আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরিক নেই। ইষা আঃ আল্লাহর একজন প্রেরিত রাসুল।। তিনি আবার পৃথিবীতে আসবে।আর সত্য প্রকাশিত হবে। ইনশাআল্লাহ
আমি শুকরিয়া আদায় করছি যে আমি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)এর উম্মত
হযরত মোহাম্মদ সাঃ সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
Tor nobi muhammad no 1 bolod r luccha
আল্লাহ্ এক
এটা কুরআন বলেনা।
আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয় তার কোন শরীক নেই,, আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান
Amader sorgiyo pita provh jishu mashi ki mahima ho .ÀMEN 🙏🛐🛐🛐
ঈসা (আ) আল্লাহ রাসুল,,,এবং তাকে একটা নির্দিষ্ট জাতির জন্য আল্লাহ প্রেরন করেছিলেন,,,তিনি আবারও দুনিয়াতে আসবেন,,,এবং স্বাভাবিক মৃত্যুবরন করবেন,,,সবকিছু কুরআন এ সুস্পষ্ট ভাবে বর্ননা আছে,,
tor koran manush bikrito korechhe
isa hotta hoyechhen
@@tananata9657 Ya are not even real orthodox or a real Cristian. Are ya? How much do you know about prophet Jesus the Massia, how much you know about Christianity or theology, Btw have you ever opened your own holly book bible?
@@zinformative why say this
@@tananata9657 ya don't seems like real Cristians or orthodox that's why.
আমাদের জন্য কোরআন ও মহানবী (সঃ) হাদিস ই যথেষ্ট
Na,torah,injil o dorkar ache.amra nobider majhe tartommo kori na.kintu egulote vul thakai quran er priority beshi
@@soldireofsolomon9411 p
Amin
বেহস্ত আর দূনিয়ার সব খমতা উনাকে দিচে মিথ্যা কথা
Nohonobir
আল্লাহ, এক, আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি, এবং তার সমতুল্য কেউ নেই। হজরত ঈসা (আঃ) আমাদের সম্মানিত নবী
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয় তার কোনো শরিক নেই।
হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর একজন মনোনীত নবী ও রাসূল ❤️
হযরত ইসা (আ) শুধুই মহান আল্লাহর একজন নবী৷।
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়..
তার কোনো শরিক নেই
তিনি কাউকে জন্ম দেন নি তাঁকেও কেউ জন্ম দেয় নি..
আল্লাহ কোনো স্ত্রী,পুত্র কন্যা সন্তান নেই...
তিনি এক,,,তিনি এক,,তিনি এক
রাইট ভাই আমিন
এই ভিডিওটা না দেখায় উচিত ভিডিওডার প্রচার করেছে খ্রিস্টানরা
এগুলা ধোকা বাজি ছাড়া কিছু নয়। এরা ইসলামের পরিভাষা ব্যবহার করে মুসলিমদের ধোকা দিচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা এদের পরিকল্পনাকে ধ্বংস করুন।
আমি তোমাকে চ্যালেঞ্জ দেব
আপনি যদি বাইবেলের আয়াতটি দেখান যেখানে যীশু বলেছেন তিনি নবী
তিনি ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহর পুত্র)
ঠিক আছে আপনি কি বিশ্বাস করেন যে ঈশ্বর (আল্লাহ) সবকিছু করতে পারেন তহলে আল্লাহ তার নিজের ছেলে তৈরি করতে পারেন না
আর ঈশ্বর ও আল্লাহ একই
গড ইংরেজি ভাষা
এবং আল্লাহ আরবি ভাষা
এবং যীশু ঈশ্বর নন যীশু নবীও নন
যীশু ঈশ্বরের পুত্র (আল্লাহ)
আমি মনিরুল মোল্লা নদীয়া জেলা চাপড়া থানা পদ্মমালা গ্ৰাম থেকে দেখছি পুরো ভিডিও দেখছি কে কে দেখছো লাইক করেন
আল্লাহ তাআলা সব কিছুই করতে পারেন হে আল্লাহ সব সময় মানুষের পাশে থাকেন মহান আল্লাহ
আল্লাহ এক এবং তিনি অদ্বিতীয়💙
সবকিছুর মালিক দুজাহানের মালিক একমাত্র আল্লাহ তারপর আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম
সব কুকর্মের মালিকওেআপনার নবী মোহাম্মদ একটু পড়ুন দিয়ে আপনার কিতাব
Pp yeas
prove ache kono??
@@fpyash5271। ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাইহিসালাম
Isha nobi Bolche amr por j njk nobi dabi korbe tini bondho protarok,ta k osikar korbe
পাপের পথে নিয়ে যাওয়া
(মার্ক 9:42-48; লূক 15:3-7; 17:1, 2)
৬ “আমার উপর বিশ্বাসী এই ছোটদের মধ্যে কাউকে যদি কেউ পাপের পথে নিয়ে যায় তবে তার গলায় একটা বড় পাথর বেঁধে তাকে সাগরের গভীর জলে ডুবিয়ে দেওয়া বরং তার পক্ষে ভাল। ৭ হায় জগৎ! পাপের পথে নিয়ে যাবার জন্য কত উস্কানিই না তোমার মধ্যে আছে! অবশ্য সেই সব উস্কানি আসবেই; তবুও ধিক্ সেই লোককে, যার মধ্য দিয়ে সেই উস্কানি আসে!
৮ “তোমার হাত কিম্বা পা যদি তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা কেটে ফেলে দাও। দুই হাত ও দুই পা নিয়ে চিরকালের আগুনে পড়বার চেয়ে বরং নুলা বা খোঁড়া হয়ে জীবনে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল। ৯ তোমার চোখ যদি তোমাকে পাপের পথে টানে তবে তা উপ্ড়ে ফেলে দাও। দুই চোখ নিয়ে নরকের আগুনে পড়বার চেয়ে বরং কানা হয়ে জীবনে ঢোকা তোমার পক্ষে ভাল।
১০ “দেখো, তোমরা যেন এই ছোটদের মধ্যে একজনকেও তুচ্ছ না কর। আমি তোমাদের বলছি, স্বর্গে তাদের দূতেরা সব সময় আমার স্বর্গস্থ পিতার মুখ দেখছেন।
১১ “যা হারিয়ে গেছে তা উদ্ধার করবার জন্য মনুষ্যপুত্র এসেছেন। তোমরা কি মনে কর? ১২ ধর, একজন লোকের একশোটা ভেড়া আছে। সেগুলোর মধ্যে যদি একটা ভুল পথে চলে যায় তবে সে কি নিরানব্বইটা পাহাড়ের ধারে রেখে সেই ভেড়াটা খুঁজতে যায় না? ১৩ আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যদি সে সেটা পায় তবে যে নিরানব্বইটা ভুল পথে যায় নি, তাদের চেয়ে যেটা ভুল পথে চলে গিয়েছিল তার জন্য সে আরও বেশী আনন্দ করে। ১৪ ঠিক সেইভাবে, তোমাদের স্বর্গস্থ পিতার ইচ্ছা নয় যে, এই ছোটদের মধ্যে একজনও নষ্ট হয়।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ
As a Muslim i respect Jesus and cristhian ✝️.
Yes Absolutely right
Jhon 14:6👉 Iam the way and the truth and the Life no one comes to the father except through
💞মাশা আল্লাহ্ এত সুন্দর করে আয়াতগুলোকে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও বুক ভরা 💝ভালোবাসা🥰
Tumio khristane hoye jao🙏🙏🙏🙏❤️
Akhane onek mitha ace
@@sonatankisku2097
আমরা শেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হতে পেরে নিজেকে স্বার্থক মনে করছি এবং মহান আল্লাহর নিকট শুক্রিয়া আদায় করছি। আর হযরত ঈষা( আঃ) ছিলেন আল্লাহর একজন প্রেরিত রাছুল, যার উল্লেখ্য আল্ কোরয়ানেও আছে, ঈন্জিল কিতাব তাঁর উপর নাজিল হয়ছিল, এবং ঈষা (আঃ) আবার দুনিয়া আসবেন।
আল্লাহ এক তার কোন সরিক নেই। তিনি ও দ্বিতীয় তার কোন সরিক নেই। ইসা (আঃ)আমাদের একজন নবী।কমেন্টে এসে বুজলাম আমাদের দেশে। ইসলামের ইতিহাস অনেক ভাল বুজে। আলহামদুলিল্লাহ।
গরুর বাচচা কি সিনেমা বানায়ছ মিথ্য ঘটনা দিয়ে তুই গরুর বাচচার কি লাভ হবে। দুনিয়ায় থেকে জাহান্নাম কামায় করছ গরুর বাচচা, পবিত্র কুরআনে সুরা ইখলাসে কি বলা হয়ছে পড়তে জানছ না। কি সুন্দর করে বলা আছে হযরত ঈসা (আ) এর জীবন।
ভুলে-ভরা একটা ভিডিও ঈসা আলাইহিস সালাম শেষ সময় বলেছিলেন আমার পরে আর একজন নবী আসবেন আর তিনি হচ্ছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
স্বয়ং ইশা আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন তিনি যেন শেষ নবীর উম্মত হতে পারেন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তার দোয়া কবুল করেছিলেন। এবং তাকে চতুর্থ আসমানে উঠিয়ে নিয়েছেন। তিনি আবার আসবেন সাক্ষ্য দেবেন।
আমিও এক মত ভাই আপনার কথার সাথে
100% right.
“তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি” সূরা ইখলাস-১১২:৩
(১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪]
- Source: Bangla Hadith Android app
Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
আমি গর্বিত যে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর উম্মত।
ঈসা আল্লাহর পুত্র নয় তিনি আল্লাহর প্রেরিত একজন মহান নবী। আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করো না আল্লাহ মহান এক অদ্বিতীয়।
ভাই আপনি বাইবেল পরেন, ইসাইয়া ৭.১৪ পদ, ঐ খানেই যীশুর ভবিষ্যৎ বানি দেওয়া আছে, আমেন
@@Joysing652 বাইবেল বিকৃত করেছেন আপনারা। কিন্তু কুরআনআল্লাহর বাণী কোটি মানুষের হৃদয়ে হেফজ করে ধারণ করেছে । মুসা ,ইব্রাহীম, দাউদ (আ) এদের সৃষ্টিকর্তা কি যিশু? আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়।ইসা ইবনে মরিয়ম এর প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষণ করুক।
@@shamimgazi1651বাইবেল বিকৃত করা হয়নি যেমন ছিল তেমনি আছে,,, শুধু প্রভু যীশুর বানী গুলি একটু ভিন্ন ভাবে উল্লিখিত করেছে, যা আমরা নতুন নিয়ম বলে থাকি,,
@@Joysing652 হাহা
@@shamimgazi1651 aikane haha bolar kuno mane hoyna
মুভি দেখার আগে কমেন্ট পড়ে নিলাম। মুভি দেখার স্বাদ মিঠে গেছে।
hmm
তিনি এক এবং অদ্বীতিয়,,তিনি আল্লাহ, ❤
হযরত ঈসা আঃ আল্লাহর রাসূল ❤
০
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, আল্লাহর কোনো শরীক নেই। তিনি সর্বশক্তিমান।
★ ❥━༊জীবনে হাজারটা সমস্যার একটাই সমাধান-!!🥰
❥━༊আল্লাহ ভরসাღ💙
Hmmmm
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহর কোন শরিক নেয়
Jesus I love you ❤️❤️
Safia ছিল বন কুরাইজার দল নেতা কিনারা এর সদ্যবিবাহিত স্ত্রী, মোহাম্মদ রাতের অন্ধকারে আচমকা আক্রমন করে ঐ গোষ্ঠির ৮০০ জন ইহুদি পুরুষ কে মেরে ফেলে, ঐ দিন রাতে সাফিয়াকে ধর্ষণ করে যেটা Ibn hisam a বলা হয়েছে,পরের দিন বিয়ে করে , ধর্ষণ করার সময় এক সাহাবা মোহাম্মদ এর তাঁবুর বাইরে তলোয়ার নিয়ে পাহারা দিচ্ছিল, পরে মোহাম্মদ বাইরে এসে তাকে বলে তুমি কি কারণে এখানে আছো, তখন ঐ সাহাবা বলে আপনি ঐ মেয়ের সাথে যা করছিলেন আমার ভয় হচ্ছিল যদি সে রাগের মাথায় আপনার কোন খতি করে ফেলে ঐ জন্য পাহারা দিচ্ছিলাম,
তো বুঝতে পারছেন এবার নবীর চরিত্র যে ছিল ধর্ষক তাকে মহামানব বলে স্বীকার করতে হবে। কোন নবীর চরিত্র কি এরকম হাওয়া উচিত আপনি কি বলেন এব্যাপারে??
Ref: Ibn ishaq page 241-242,511,514-515,516-517,520,Ibn hisam pages 918, altabari vol 9 page 134-135, altabari vol 39pages 184-185,Ibn sad Vol 8 page 85-92,153 তে পেয়ে যাবেন। আমি ধর্ষণ এর রেফারেন্স টা দিচ্ছি Ibn hisam ar ref
@@soldierofchrist2022 এখানে কমেন্ট করুন ওখানে কমেন্ট সেন্ট হচ্ছে না।
@@redangel9681 শোনেন কোন আয়াত কোন সময়ে নাজিল হয়েছে, এটাকে যদি আপনি time line revaluation a গিয়ে কোরআন কে পড়েন, তাহলে বুঝতে পারবেন ৭০ ভাগ আয়াত মোহাম্মদ এর সুবিধা অনুযায়ী নাজিল হয়েছে আর রহিত হয়েছে, মানে মোহাম্মদ এর যখন সুবিধা হতো তখন আয়াত নাজিল হতো, মোহাম্মদ কে বাঁচাতে আয়াত নাজিল হতো, যখন আল্লাহ দেখতো মোহাম্মদ ফেঁসে যাচ্ছে তখন আয়াত রহিত হতো, কিছু ঘটনা দিয়ে আপনার কাছে বলছি ব্যাপার টা, একটু সময় দিন , জানাচ্ছি।
@@redangel9681 পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন
গ্রন্থঃ সূনান নাসাঈ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৩৭/ স্ত্রীর সাথে ব্যবহার (كتاب عشرة النساء)
হাদিস নাম্বার: 3961
৩৯৬১. ইবরাহীম ইবন ইউনুস ইবন মুহাম্মাদ হারামী (রহঃ) … আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে একটি বাদি ছিল যার সাথে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সহবাস করতেন। এতে আয়েশা (রাঃ) এবং হাফসা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে লেগে থাকলেন। পরিশেষে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই বদিটিকে নিজের জন্য হারাম করে নিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ্ পাক নাযিল করেনঃ (يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ لِمَ تُحَرِّمُ مَا أَحَلَّ اللَّهُ لَكَ) “হে নবী! আল্লাহ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন তা আপনি নিজের জন্য কেন হারাম করে নিয়েছেন (সূরা তাহরীমঃ ১) ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
তাহক্বীকঃ সহীহ।.
Madam , এই হাদিস টা পড়েন, এখানে মোহাম্মদ এক দাসি সাথে সেক্স করছিল আর আয়েশা ও হাফসা হাতে নাতে ধরে ফেলে, হাফসা কে মিথ্যা কথা বলে বাপের বাড়ি পাঠিয়ে তার ঘরে মোহাম্মদ ঐ দাসিকে নিয়ে সেক্স করে, ঐ দাসির নাম ছিল মারিয়া কিপতিয়া। মুসলিম রা বলে মোহাম্মদ কে দাসিরা সেবা করতো ঐ হাদিস এ প্রমাণ আছে কি সেবা করতো, ধরা খেয়ে মোহাম্মদ আয়েশা ও হাফসা এর সামনে ঐ দাসিকে নিজের কাছে হারাম ঘোষণা করেন। কিন্তু মন থেকে মেনে নিতে পারেনি, আর আয়েশা ও হাফসা এর সাথে মোহাম্মদ এর ঝামেলা হয়, তারা বলে আপনি কেন এরকম করলেন , তখন আল্লাহ নামের ফেক আইডি কার্ড দিয়ে মোহাম্মদ সাথে সাথেই সুরা ৬৬:১ আয়াত নাজিল করে যেখানে আল্লাহ বলেছেন আমি যাকে হালাল করেছি মানুষের কথা শুনে তাকে কেন হারাম করলে। তার মানে আল্লাহ বোঝালো এটা আমার আদেশ এ নবী পালন করেছেন। আল্লাহ বৈধতা দিল, ঐ সময় আয়েশা এর মনে মোহাম্মদ এর উপর সন্দেহ হয়েছিল তখন আয়েশা বলেছেন আমি দেখতে পাচ্ছি আপনার রব আপনার মনের ইচ্ছা খুব তাড়াতাড়ি পূর্ণ করে দেন সহি বুখারী হাদীস নম্বর ৩১১ তে কথাটা লেখা আছে। এই টা হলো একটা ঘটনা যার ফলে প্রমানিত হয় আল্লাহ হলেন মোহাম্মদ তৈরি করা ফেক আইডি যেটা চালিয়ে মোহাম্মদ নিজের সুবিধা অনুযায়ী আয়াত নাজিল করে আর রহিত করে।
@@redangel9681 এরপর যখন জয়নাব কে বিয়ে করে আর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতে যায় সেদিন মোহাম্মদ এর সাহাবা রা অনেক রাত পর্যন্ত তার ঘরে ছিল, তারা যেতে চাইছিল না , আর মোহাম্মদ তাদের কে কিছু বলতে পারছিল না, তখন আল্লাহ নামের ফেক আইডি কার্ড দিয়ে কোরআন এর আয়াত এলো " তোমরা নবীর ঘরে বেশিক্ষণ থাকবে না এতে নবীর কষ্ট হয়"" এই আয়াত নাজিল হওয়ার পর মোহাম্মদ এর সাহাবা রা তাদের বাড়িতে চলে যায় আর মোহাম্মদ এর পথ পরিস্কার হয়। কোরআন কে যদি টাইম লাইন ধরে পড়া হয় কোন আয়াত কোন সময়ে নাজিল হয়েছে তাহলে জলের মতো স্বচ্ছ হয়ে যাবে যে মোহাম্মদ তার সুবিধা অনুযায়ী আয়াত নাজিল করে আর রহিত করে। এতেই তো প্রমানিত হয় আল্লাহ হলেন মোহাম্মদ এর দ্বিতীয় চরিত্র আল্লাহ নামের ফেক আইডি।
অনেক সুন্দর ভিডিও টা অনেক দিন পরে খুঁজে পেলাম।
আল্লাহ্ সুবহানা তায়ালা মহান,ঈসা আঃ তার নবী।রব্বুল আল-আমিন তার কোন নবী ও রাসূল কে অসম্মতি হতে দেয় নি।আর আমরা আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয়,যেমনটা সূরা ইখলাসে রয়েছে
প্রভু তোমার প্রশংসা ও জয়ধ্বনি যুগে যুগে হোক।
ভাই ইসা, নবী বলেছে, আমার পরে আমার মহা নবী আসবেন, তাকে অনুসরণ করবে সবাই। আর বলছে, তিনি শুধু মানুষের নবী নন, নবী দের ও নবী। তিনি হবেন আমার আল্লাহুর শেষ নবী, তার সম্মান হবে, জমিন থেকে আসমান পযন্ত। আল্লাহ বলেছে আমি এমন একজন কে দুনিয়া তে পাঠাবো যার সম্মান, আমি আল্লাহ নিজে দিয়েছি, ইসা নবী বলেছে আল্লাহ আমাকে,, আপনার সেই নবীর উম্মত হিসেবে পাঠাবেন, আল্লাহ তার কথা টা কবুল করে ছে,যখন কাফেররা ইসা নবীকে মাড়তে চেয়েছে, তখন আল্লাহ তাকে উঠিয়ে নিয়েছে আসমানে, আল্লাহ ইসা নবীকে আবার পাঠাবে, বিশ্বনবীর উম্মত হিসেবে। একটা কথা মনে রাখবে, বিশ্বনবী ছাড়া কোনো নবী জান্নাতের দরজা খুলতে পাড়বে না, এটা আল্লাহ কথা। আল্লাহ সব, নবীর ও নবী বানিয়ে বিশ্বনবীকে। ভাইয়া রা, পড় লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদ রাসুলরুল্লা, সল্লাল লা আলাই
সূরা ১১২. আল-ইখলাস
আয়াত নং ৩
لَمۡ یَلِدۡ ۬ۙ وَ لَمۡ یُوۡلَدۡ ۙ﴿۳﴾
অনুবাদঃ
তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(আল-বায়ান)
তিনি কাউকে জন্ম দেন না, আর তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। -(তাইসিরুল)
তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন, -(মুজিবুর রহমান)
তাফসীরে আহসানুল-বায়ান
৩। তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারো সন্তান নন। [1]
[1] অর্থাৎ, জনক নন এবং জাতকও নন। তাঁর থেকে কিছু উদ্ভূত নয় এবং তিনিও কিছু থেকে উদ্ভূত নন।
তাফসীরে জাকারিয়া
৩. তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাকেও জন্ম দেয়া হয়নি(১),
(১) যারা আল্লাহর বংশ পরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, এটা তাদের জওয়াব। সন্তান প্ৰজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য- স্রষ্টার নয়। অতএব, তিনি কারও সন্তান নন এবং তাঁর কোন সন্তান নেই। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, মহান আল্লাহ বলেন, “আদম সন্তান আমার উপর মিথ্যারোপ করে অথচ এটা তার জন্য উচিত নয়। আর আমাকে গালি দেয়, এটাও তার জন্য উচিত নয়। তার মিথ্যারোপ হচ্ছে, সে বলে আমাকে যেভাবে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন সেভাবে তিনি কখনও আমাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন না। অথচ দ্বিতীয় সৃষ্টি প্রথম সৃষ্টির চেয়ে কোনভাবেই কঠিন নয়। আর আমাকে গালি দেয়ার ব্যাপারটি হলো, সে বলে আল্লাহ সন্তান গ্ৰহণ করেছেন। অথচ আমি একক, সামাদ, জন্মগ্রহণ করিনি এবং কাউকে জন্মও দেইনি। আর কেউই আমার সমকক্ষ নেই।” বুখারী: ৪৯৭৪]
- Source: Bangla Hadith Android app
Link: www.hadithbd.com/quran/link/?id=6224
ঈসা (আ) আল্লাহর পুত্র নয়। তিনি একজন নবী ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ☝️
আল্লাহ আমাদের রব এবং আল্লাহ ছাড়া আমাদের কনো মাবুদ নেয়☝️সব নবীর প্রতি স্মমান হযরর মোহাম্মদ (সাঃ)আমাদের রাসুল
একজন নবী ইসলামের জন্য এত কষ্ট সহ্য করেছেন,,,,,,খুব কান্না পাচ্ছে 😔
ভাই এখানে অনেক ভুল আছে,,, ১ ঈসা নবী আল্লাহর পুত্র নয়,,, ২ ঈসা নবী কে শুলে চড়ানো হয় নি,,,, ৩ ঈসা নবী কে পাঠানো হয়েছে শুধু বনী ইসরাঈলের জন্য সমস্ত মানবজাতির জন্য নহে,,, ৪ ঈসা নবী মৃত্যু বরন করে নি সে চতুর্থ আসমানে এখনো জীবিত অবস্থায় আছেন,,,,
bhai eigolo new testament mane change kora mane bikrito kora
আমাদের ঈসা নবী। আমার প্রিয় নবী।
মুসলমানদের জন্য এটা একটা ঈমান বিদ্ধংশী ভিডিও । আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন। আমিন
100% Right
Jesus is Only Way
Truth And Life
Jah bolchen
খিষ্টান ধর্মগ্রন্থ “বাইবেল” অনুযায়ী যিশু সৃষ্টিকর্তা নয়, বরং সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন। এর প্রমাণঃ
.
.
.
.
Deuteronomy 5:7-9 & Exodus 20:3-5 বলছে,
“আমি ছাড়া তোমাদের কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই। আকাশের, ভূপৃষ্ঠের, সাগরের কোনো কিছুর মূর্তি ছবি তৈরি করে তাদের কাছে মাথানত করবে না, উপাসনা করবে না।” যদি প্রশ্ন করা হয়, “কেন?” উত্তরটা আছে বাইবেলেই আছে!! Mark 12:29 বলছে, “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ হলোঃ সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, কেবল মাত্র একজনই” একই কথা আবারও আছে, Mark 12:32, “সৃষ্টিকর্তা কেবল একজন, তিনি ছাড়া আর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই”
যদি যিশুকে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়,
John 8:59 বলছে, “তারা যিশুকে নিক্ষেপ করার জন্য হতে পাথর তুলে নিয়েছিল তারপর যিশু লুকিয়ে পড়লেন আর Temple ছেড়ে চলে গেলেন” আমার প্রশ্ন হলোঃ যদি যিশু=সৃষ্টিকর্তা হয়, তাহলে যিশু কেন লুকিয়ে পড়লেন আর দূরে চলে গেলেন? কেন? উত্তরটা যিশু নিজেই দিয়েছেন!! Matthew 13:57 বলছে, তারা যখন অনেক রেগে গিয়েছিল আর যিশুকে অবিশ্বাস করেছিল, তখন যিশু তাদের বললেন, “একজন নবী নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” এখানে যিশু নিজেকে “একজন নবী” বলছেন। তবে যিশু এ কথাটা বলেননি যে, “সৃষ্টিকর্তা নিজ শহর ও পরিবার ছাড়া প্রত্যেক স্থানে সম্মানিত হয়” আবার বলছি, যিশু “নবী” শব্দটি ব্যবহার করেছেন, তিনি “সৃষ্টিকর্তা” শব্দটি ব্যবহার করেন নি।
Numbers 23:19 বলছে, “মানুষ কখনো সৃষ্টিকর্তা হতে পারে না” যিশু নিজে বলেছেন, John 5:30, “আমি নিজে থেকে কিছুই করতে পারি না। আমি যেমন শুনি, তোমন বিচার করি এবং আমার বিচার ন্যায়সঙ্গত হয়, কারণ আমি নিজের ইচ্ছাকে নয়, বরং যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর ইচ্ছা পালনে চেষ্টা করি”
(১) যেখানে সময় দেখা যায় না তাকে “ঘড়ি” বলা যায় না। যেটা দিলে লেখা যায় না তাকে “কলম” বলা যায় না। যেটা কখনো খাওয়া যায় না তাকে “খাদ্য” বলা যায় না। ঠিক একই ভাবে, যে নিজে থেকে কিছু করতে পারে না তাকে কখনো “সৃষ্টিকর্তা” বলা যায় না।
(২) সৃষ্টিকর্তা কার কথা শুনে বিচার করেন?? (John 5:30) “..who sent me..” এখানে who কে?? এ ধরনের কথা আবার আছে, 02 Samuel 24:13, “এবং সিদ্ধান্ত নেবেন সে, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাকে আমার কীভাবে উত্তর দেওয়া উচিত” আরো আছে 1 Chronicles 21:12, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন আমি তাকে কি উত্তর দেব?” যিশু যদি সত্যি সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকেন তাহলে কথাটা একজন সৃষ্টিকর্তার জন্য নিশ্চই অপমানজনক!! কারন, সৃষ্টিকর্তা বুঝতে পারছেন না, তাকে যে পাঠিয়েছে সৃষ্টিকর্তা তাকে কী উত্তর দিবে!!
(৩) যিশু বলছেন, (John 5:30) “আমি নিজের ইচ্ছা পূরন করি না, যে আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পূরণ করি” তাহলে সৃষ্টিকর্তার কাছে তাঁর এতুটুকু স্বাধীনতা নেই যে সে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন না?? যে নিজেরই ইচ্ছা পূরণ করতে পারে না, সে অন্যে ইচ্ছা কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম??
এইটা বাইবেল ভিত্তিক নির্মিত একটা মুভি । আমাদের আল-মসীহ্ ঈসা (আ:) ছিলেন আল্লাহ্ -র রসূল । এইখানে যা দেখানো হয়েছে সেটা মুসলিমদের বিশ্বাস অনুযায়ী নয় ।
Yes
@@tamimhossen1868 T চপগমিনন্ইহহ্িসো্ননর্ক ো
এটা বাইবেল থেকে নিমিত হইছে। এখানে দেখাচ্ছে ঈসা (আ) আল্লাহর পুত্র এটা সম্পুর্ন ভুল বোঝানো হইছে। ঈসা ( আ) একজন আল্লাহর মননিত নবি
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দেন.।আমিন।
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক ও অদিতিও। তার কোন শরিক নেই।জারা হজরত ইসা অা কে তার শরিক করে তারা পথ হারা।আল্লাহ এদের ইমান দান করুক। তারা সঠিক পথে ফিরে আশুক।আমিন
আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি হজরত ঈসা আঃ আল্লাহর নবী শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤❤❤
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়,
আল্লাহর কোনো শরীক নেই,
ঈসা আঃ আল্লাহর প্রেরিত রাসুল।
একজন সাধারন কৃষ্টান এর ছেয়ে 100 গুন বেশী আমরা মুসলিমরা ঈসা আঃ কে মানি। তবে তোমাদের মতো না। কোরানের শিক্ষায় মানি আলহামদুলিল্লাহ।
KORANER PUTKY MAR
তানা নাথ সালা ,,,,, আজ তক ইসলাম ধর্ম কা সাথ কই মোকাবেলা কর ছাকা হায় কিয়া নাহি কই নাহি। জাকির নায়েক এর মুখের বয়ান দেখিস। তর কমন ছেনছ বলতে কিছু নেই। stupit.
@@masadindia935 JESUS Christ Yahweh, Is = Love
▪"So that whoever believes in Him will have eternal life" (John 3:15)
▪"Love does no wrong to a neighbor; therefore love is the fulfilling of the law" (Rom 13:10)
▪"The Lord tests the righteous, but his soul hates the wicked and the one who loves violence" (Psalm 11:5)
▪"There is no fear in love. But perfect love drives out fear, because fear has to do with punishment. The one who fears is not made perfect in love (1 John 4:18)
▪"Let all that you do be done in love" 1 Corinthians 16:14
▪"Anyone who does not love does not know God, because God is love" 1John 4:8
▪"Hatred stirs up strife, but love covers all offenses" Proverbs 10:12
▪"With all humility and gentleness, with patience, bearing with one another in love" Ephesians 4:2
▪"Love does not rejoice at wrongdoing, but rejoices with the truth. Love bears all things, believes all things, hopes all things, endures all things. Love never ends. As for prophecies, they will pass away; as for tongues, they will cease; as for knowledge, it will pass away" 1 Corinthians 13:5-8; 13:1-13
▪"And now these three remain: faith, hope and love. But the greatest of these is love" 1 Corinthians 13:13
▪"So we have come to know and to believe the love that God has for us. God is love, and whoever abides in love abides in God, and God abides in him" 1John 4:16
▪"Love one another with brotherly affection. Outdo one another in showing honor" Romans 12:10
▪"Owe no one anything, except to love each other, for the one who loves another has fulfilled the law Romans 13:8
▪"If anyone says, “I love God,” and hates his brother, he is a liar; for he who does not love his brother whom he has seen cannot love God whom he has not seen 1John 4:20
▪“For God so loved the world, that he gave his only Son, that whoever believes in him should not perish but have eternal life John 3:16
▪"We love because he first loved us 1John 4:19
▪"But God shows his love for us in that while we were still sinners, Christ died for us Romans 5:8
▪"See what great love the Father has lavished on us, that we should be called children of God! And that is what we are! The reason the world does not know us is that it did not know him. 1John 3:1
▪"Dear friends, let us love one another, for love comes from God. Everyone who loves has been born of God and knows God 1John 4:7
▪"I have been crucified with Christ and I no longer live, but Christ lives in me. The life I now live in the body, I live by faith in the Son of God, who loved me and gave himself for me Galatians 2:20
▪"Greater love has no one than this: to lay down one’s life for one’s friends. John 15:13
▪"But you, Lord, are a compassionate and gracious God, slow to anger, abounding in love and faithfulness Psalm 86:15
▪"Give thanks to the God of heaven. His love endures forever. Psalm 136:26
▪"But because of his great love for us, God, who is rich in mercy, made us alive with Christ even when we were dead in transgressions - it is by grace you have been saved. Ephesians 2:4-5
▪"Above all, love each other deeply, because love covers over a multitude of sins" 1Peter 4:8
▪"Cast all your anxiety on him because he cares for you 1 Peter 5:6-7
▪“Teacher, which command in the law is the greatest?”
1. Jesus said, “‘You shall love the Lord your God with all your heart, your soul, and your mind.’ This is the greatest and first command.
2. And a second is like it: ‘You shall love your neighbor as yourself"
On these two hang all the law and the prophets” Matt 22:30-40
▪Christ's Law, the New Covenant, overrules Mosaic Law Matt 5:38-48
▪Jesus said, "You have heard it said, an eye for an eye, etc. But I tell you, Love your enemy. And pray for those who persecute you" Matt 5:38-48
JESUS CRUCIFIED
Miracles of Christ's Shroud th-cam.com/video/KBycQZug8Fo/w-d-xo.html th-cam.com/video/Pj9ruYf7e9U/w-d-xo.html
Matt 27:57-61
CHRIST RISEN
Miracles of Christ's Shroud th-cam.com/video/efEDb2jHyMY/w-d-xo.html th-cam.com/video/u0TeJjbZYgQ/w-d-xo.html
John 11:25-26
এগুলো আমরা বিশ্বাস করিনা। কারন আমরা আল্লাহর পবিত্র কুরআন পেয়েছি।।
S
ইশানবীর প্রতিও আপনাকে ঈমান আনতে হবে। আনতে হবে সমস্ত নবী রাসুলদের প্রতিও। যদি আপনি মুসলিম হন
ঈশা ( আঃ) আল্লাহর নবী তাতে সন্দেহ নেই। কিন্তু উনি আল্লাহর পুত্র নন।
@@yahyahhassan8466 আল্লাহ এর তো স্ত্রী ছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার খমতা নেই তো, তাহলে আল্লাহ এর কি করে সন্তান হবে??
@@soldierofchrist2022 তাহলে হজরত আদম (আ) ও বিবি হাওয়া (আ) কে কীভাবে তৈরি করলেন ? তাদের তো কোনো বাবা ও ছিলেন না , মা ও ছিলেন না।ঈসা ইবনে মারইয়াম (আ) কে তো পিতা ছাড়াই দুনিয়াতে প্রেরণ করলেন। আল্লাহ তায়ালা সব পারেন কিন্তু তোমরা মূর্খ ও পথভ্রষ্ট যা চিন্তা করার ক্ষমতা রাখোনা। আল্লাহ তোমাদের হেদায়াত নসিব করুন নতুবা ধ্বংস করুন।
আল্লাহ এক অদ্বিতীয় তার কনো শরীক নাই ❤। হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর রাসূল
আমরা এখান কেবল মানবো যা মিলে যায় আমাদের ও তাদের মধ্যে তারা দুজনই আল্লাহর নবী ও রাসূল
আল্লাহ একজন আৰু অদ্বিতীয়
আল্লাহ সব কিছুৰ শিষ্টি কৰ্তা
I love you My আল্লাহ
আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই । তিনি সর্বশক্তিমান । ঈসা (আ:) আল্লাহর প্রেরিত নবী । আল্লাহর কোনো সন্তান নেই । লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ।
হরে কৃষ্ণ ❤
রাঁধা রাঁধা🌼🌼
ধন্যবাদ পাশে থাকবেন
বলুন: তিনি আল্লাহ, এক, ঈশ্বর, চিরন্তন, তিনি জন্ম দেননি, তিনি জন্মগ্রহণ করেননি এবং তাঁর সমকক্ষ কেউ ছিল না।❤❤❤🎉
Elohim,ekhad hibru age janun baiya..
তিনি ও আল্লাহ এক জন রাসুল🥰
JOY JESU AMEN AMEN AMEN 🙏🙏🙏❤️♥️❤️
যোহন। 3:16 BENGALI-BSI
কারণ ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করিলেন যে, আপনার একজাত পুত্রকে দান করিলেন, যেন, যে কেহ তাঁহাতে বিশ্বাস করে, সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️