Wow.thanks for giving us this type of episode.proud of our freedom fighters and those people whose wrote this spiritual songs that was inspired our freedom fighters and also inspiring ours .
পুরোপুরি দ্বিমত পোষণ করছি শ্রীকান্ত আচার্যের সাথে, ভারতবর্ষ ভাগ হবার পর পাকিস্তান আর ভারত একই কাজ করছিল,পাকিস্তান বলেছিল উর্দু হবে রাষ্ট্র ভাষা আর দিল্লি বলেছিল হিন্দি হবে ভারতের রাস্ত্র ভাষা, সরকারি কাজ হবে ইংরেজি ভাষায়,বাংলাদেশ আর ভারতে ত্রিপুরায় আন্দোলন হয় পঃ বঙ্গীয়রা কোন আন্দোলন করেই নি। পরে আবার ১৯৬১ সালের ১৯ মে আসামের বরাক উপত্যকার বাংলা ভাষা আন্দোলন হয়েছিল, শ্রীকান্ত আচার্য বলছেন যদি কোন দিন পঃ বঙ্গীয়দের বলা হয় বাংলা বললে উল্টো করে ঝোলানো হবে তবে পঃ বঙ্গীয়দের ভাষা চেতনা আসবে, পাকিস্তান কি বলে ছিল যে, বাংলা বললে উল্টো করে ঝোলানো হবে? তারা ঠিক দিল্লির মতই বলেছিল উর্দু হবে রাষ্ট্র ভাষা আর সরকারি কাজ হবে ইংরেজি ভাষায় , কিন্তু আমাদের পূর্ব পুরুষরা বুঝেছিল তাহলে বাংলা ভাষার কবর হবে, তাই তারা প্রতিবাদ করেছিল জীবন দিয়েছিল আর উর্দুর সাথে বাংলাও হয়েছিল পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা। যেমন পঃবঙ্গের বর্তমান বাংলা ভাষার অবস্থা করুণ। মধ্যবিত্তরা তাদের ছেলেপুলেদের কেন্দ্রীয় ইংরাজীমাধ্যম বিদ্যানিকেতনে অথবা কোন নামকরা অনুমোদিত বেসরকারী ইংরাজীমাধ্যম বিদ্যালয়ে পাঠানো অবশ্য কর্তব্য জ্ঞান করছেন। বাংলা সিনেমায় বাংলার নাম করে এক অদ্ভূত কেতার সংলাপ ব্যবহৃত হচ্ছে যা শুনতে বাংলা হলেও প্রকৃতিতে হিন্দী ইংরাজীর এক মিশ্র সংস্করণ। বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়গুলো ছাত্রাভাবে সংকটাপন্ন। বুনিয়াদী শিক্ষার ক্ষেত্রে অবস্থা আরো সঙ্গীন।সরকারের ভূমিকা নীরব দর্শকের। ইংরাজীর প্রতি এই দুর্বার মোহ এমন একটি প্রজন্ম তৈরি করছে যারা না ঘরকা না ঘাটকা। অতএব মেন্ডেলের সূত্র অনুসারে এদের পরের প্রজন্ম বাংলাপ্রেমী হবে বা হবার সম্ভাবনা থাকবে এই ভরসা করা যাচ্ছে না। ভাষাই যদি অপসৃত হয় তবে সংস্কৃতির হাল কি হবে তা সহজেই অনুমেয়। আর হচ্ছেও তাই। পরিণাম স্বরূপ সঙ্গীতের চোদ্দ আনা পাশ্চাত্ত্য ধারার নকলে নিজেকে ধন্য জ্ঞান করছে বাকি দু আনা টিম টিম করে এখনও বাংলা ভাবধারার লোকগীতি, ভাটিয়ালী, কীর্তনের ঢঙ্গে নিজেকে জারিত করে বাঁচার চেষ্টা করছে। কেবল পুরানো ধারা ধরে রাখাই যে বাংলাকে ধরে রাখা তা আমার মত বা বক্তব্য নয়। বাংলা মানে কেবল রবীন্দ্রনাথ,নজরুল তাও নয়। কিন্তু বর্তমানে যা চলছে তা এক প্রহসনের মত। পুজোর প্যান্ডেলে, এবং বিশেষ বিশেষ দিনে রবীন্দ্রনাথ। আর সারা বছর চটুল হিন্দী বা ব্যান্ডের গান এই হল বর্তমান পঃ বঙ্গীয় বাঙ্গালীর সাঙ্গীতিক অভ্যাস।
Wow.thanks for giving us this type of episode.proud of our freedom fighters and those people whose wrote this spiritual songs that was inspired our freedom fighters and also inspiring ours .
We're rarer error error R R R R R R রে রে এর R R R err এর re we rower e err we err এর we err এর ~~w~এর এর error error এঁকে err ~~এরর ~www[
অসাধারণ ❤️❤️❤️
দারুন ❤️💚
Thanks a lot for such a great episode.
Acharjee Da aawaj ta jemon darun.. Itihas tao bhalo janen. Ekta katha bhalo bollen.. Desher proti sense ta kome geche.
Need subtitle please.
Ari Chai
.
পুরোপুরি দ্বিমত পোষণ করছি শ্রীকান্ত আচার্যের সাথে, ভারতবর্ষ ভাগ হবার পর পাকিস্তান আর ভারত একই কাজ করছিল,পাকিস্তান বলেছিল উর্দু হবে রাষ্ট্র ভাষা আর দিল্লি বলেছিল হিন্দি হবে ভারতের রাস্ত্র ভাষা, সরকারি কাজ হবে ইংরেজি ভাষায়,বাংলাদেশ আর ভারতে ত্রিপুরায় আন্দোলন হয় পঃ বঙ্গীয়রা কোন আন্দোলন করেই নি। পরে আবার ১৯৬১ সালের ১৯ মে আসামের বরাক উপত্যকার বাংলা ভাষা আন্দোলন হয়েছিল, শ্রীকান্ত আচার্য বলছেন যদি কোন দিন পঃ বঙ্গীয়দের বলা হয় বাংলা বললে উল্টো করে ঝোলানো হবে তবে পঃ বঙ্গীয়দের ভাষা চেতনা আসবে, পাকিস্তান কি বলে ছিল যে, বাংলা বললে উল্টো করে ঝোলানো হবে? তারা ঠিক দিল্লির মতই বলেছিল উর্দু হবে রাষ্ট্র ভাষা আর সরকারি কাজ হবে ইংরেজি ভাষায় , কিন্তু আমাদের পূর্ব পুরুষরা বুঝেছিল তাহলে বাংলা ভাষার কবর হবে, তাই তারা প্রতিবাদ করেছিল জীবন দিয়েছিল আর উর্দুর সাথে বাংলাও হয়েছিল পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা। যেমন পঃবঙ্গের বর্তমান বাংলা ভাষার অবস্থা করুণ।
মধ্যবিত্তরা তাদের ছেলেপুলেদের কেন্দ্রীয় ইংরাজীমাধ্যম বিদ্যানিকেতনে অথবা কোন নামকরা অনুমোদিত বেসরকারী ইংরাজীমাধ্যম বিদ্যালয়ে পাঠানো অবশ্য কর্তব্য জ্ঞান করছেন। বাংলা সিনেমায় বাংলার নাম করে এক অদ্ভূত কেতার সংলাপ ব্যবহৃত হচ্ছে যা শুনতে বাংলা হলেও প্রকৃতিতে হিন্দী ইংরাজীর এক মিশ্র সংস্করণ। বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়গুলো ছাত্রাভাবে সংকটাপন্ন। বুনিয়াদী শিক্ষার ক্ষেত্রে অবস্থা আরো সঙ্গীন।সরকারের ভূমিকা নীরব দর্শকের।
ইংরাজীর প্রতি এই দুর্বার মোহ এমন একটি প্রজন্ম তৈরি করছে যারা না ঘরকা না ঘাটকা। অতএব মেন্ডেলের সূত্র অনুসারে এদের পরের প্রজন্ম বাংলাপ্রেমী হবে বা হবার সম্ভাবনা থাকবে এই ভরসা করা যাচ্ছে না। ভাষাই যদি অপসৃত হয় তবে সংস্কৃতির হাল কি হবে তা সহজেই অনুমেয়। আর হচ্ছেও তাই। পরিণাম স্বরূপ সঙ্গীতের চোদ্দ আনা পাশ্চাত্ত্য ধারার নকলে নিজেকে ধন্য জ্ঞান করছে বাকি দু আনা টিম টিম করে এখনও বাংলা ভাবধারার লোকগীতি, ভাটিয়ালী, কীর্তনের ঢঙ্গে নিজেকে জারিত করে বাঁচার চেষ্টা করছে।
কেবল পুরানো ধারা ধরে রাখাই যে বাংলাকে ধরে রাখা তা আমার মত বা বক্তব্য নয়। বাংলা মানে কেবল রবীন্দ্রনাথ,নজরুল তাও নয়। কিন্তু বর্তমানে যা চলছে তা এক প্রহসনের মত। পুজোর প্যান্ডেলে, এবং বিশেষ বিশেষ দিনে রবীন্দ্রনাথ। আর সারা বছর চটুল হিন্দী বা ব্যান্ডের গান এই হল বর্তমান পঃ বঙ্গীয় বাঙ্গালীর সাঙ্গীতিক অভ্যাস।