วีดีโอ

Apnar ei obhiggota share korar jonyo amra apnake dhonyobad janachhi. Cheshta korbo aro erokom video toiri korte.

তাতে কি এসে গেলো? বাঙলাদেশ (পূর্ব বাঙলা) জানে তো।

Name dropping uni koren seta sotti, tar karon adote master-moshai, samne JU students der mone korchen hoyto, valoi bolchen

সম্পূর্ণভাবে সহমত পোষন করি. সমাজে পরিবর্তন এত দ্রুততার সাথে এলো এখন কেমন যেনো মনে হয় এসব মানুষের সম্পর্কে অধিক আলোচনা না করায় ভালো. শুধু পাপের বোঝা বাড়বে. আজকের সমাজ কী করে মানিক বন্দোপধ্যায়ের মূল্যায়ন করবে,. এও কি সম্ভব? আমরা তো অভিশপ্ত

Alfred Hitchcock এর সিনেমাগুলো এন্টারটেইনমেন্টই বটে। তাঁর টেকনিক্যাল ইনভেনশন গুলোর মাধ্যমে তিনি তাঁর নিজের সিনেমায় অভিনব বিনোদনের অতিরিক্ত কিছু যোগাতে পেরেছিলেন বলে মনে হয়না। (অবশ্য আমি হিচককের দুটো মুভি দেখে মন্তব্য করছি)

@@suryabartasaha341 well, aami Hitchcock er surur diker kichu silent movie chara pray sob kota cinemai dekhechi. sudhu technical byapar tai noy. Suspence toirir je structure seta niye jevabe analysis hoy ebong alochona hoy taate aami nischit je Hitchcock movie gulo entertainment er baireo onek besi kichu

@@rnilu86 হিচকক যে প্রাসঙ্গিক , গল্প বলার দিক দিয়ে হোক, কি টেকনিক্যালি হোক এ ব্যাপারে আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত , তার সাসপেন্স তৈরীর structure নিয়ে অনেক অ্যানালিসিস, গবেষণা হয়েছে আমি জানি। ঋত্বিক ঘটকের মতো পরিচালকও ( এবং আরও অনেকেই) তাঁর কাছ থেকে কলাকৌশল শিখেছেন । সিনেমাজগতে হিচকক যে গুরুত্বপূর্ণ সে নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছিনা। কিন্তু সব কলাকৌশল, গল্প বলার ধরন, সাসপেন্সের বুনন ইত্যাদি নিয়ে তার সিনেমাগুলো শেষপর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়? বার্ডস বা সাইকো কি শেষমেশ এন্টারটেইনিং সাসপেন্স মুভি হয়েই থেকে যায়না?একটা সুবর্ণরেখা দর্শকের মনে যে ছাপটা রাখতে পারে সাইকো কি সেটা পারে? সিনেমা নির্মানে কোনো সিকোয়েন্সে 'বার্ডস' থেকে শিক্ষা নিলেও সামগ্ৰিকভাবে একটা শিল্পকর্ম হিসেবে যুক্তি তক্বো গপ্পের যে উচ্চতা তার ধারেকাছেও কি "বার্ডস" পৌঁছতে পেরেছে?আমি শুধু এইটুকুই বলতে চাইছিলাম।

@@suryabartasaha341 naa Rittik Ghatak er cinema jevabe mone chaap rekhe jaabe, Hitchcock er cinema sevabe chaap rakhbe naa. Dujon cinemar proti vab vongi tai onek alada.

@@rnilu86 আমি কিন্তু ঋত্বিকের সাথে তুলনা দিতে চাইনি, যেটা বলতে চাইছিলাম হিচককের সিনেমায় শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে , অজস্র পরিচালক শিক্ষা নিয়েছেন ওনার সিনেমা থেকে, পরবর্তীকালে হলিউড তো নানা সিন কপি করে করে ক্লিশে করে ফেলল। কিন্তু তারপরও হিচককের সিনেমা গুলোকে অসাধারণ বলা যায় কিনা তা নিয়ে আমি একটু সংশয়ী।

aptobakoti ajob na apnar boktobbo setai bojha duskar. bangla goddo sahitte rabindranath ke prosno kora hole akhon tinio bolten gutikotok goddo bad diye badbaki khub ekta ase na. a niye oneke bolechen poreo bolben, goddo sahitomanik babu je dekhar prekhapot tori korechilo ta se juge keno e jugeo birol eta amar porar somay bar bar mone hoyche , kintu nijer sopkkhe kono proman paini ai video dekhar por pelam.

সঞ্জয়বাবুর বক্তব্য, বাংলা গদ্যসাহিত্যে মানিকের পাশের আসনটিতে বঙ্কিমের স্থান পাকা!! রবীন্দ্রনাথ সহ বাকিরা আছেন পায়ার কাছে বসে পৃষ্ঠপোষকতা করতে! ("বঙ্কিম *বাদে* এবং রবীন্দ্রনাথ *সহ* সমগ্ৰ বাংলাসাহিত্য তাঁর ( মানিকের) পৃষ্ঠপোষকতা করে ধন্য" খেয়াল করবেন) । এবার মানিককে মাপকাঠি ধরলে গদ্যসাহিত্যে রবীন্দ্রনাথের "গুটিকয়েক বাদে" তেমন কিছুই থাকেনা, আর বঙ্কিমের গাদা‌ গাদা থাকে, এসব কে ঠিক করে দেবে ? আপনি, নাকি অনেক গবেষক মিলে গণভোটের মাধ্যমে ,মানে যেভাবে ঠিক করা হয়েছে জীবনানন্দ কতো বড়ো বোঝাতে হলে বিষ্ণু দে , সুধীন দত্তদের টেনে নামিয়ে বামন বলে প্রচার করতে হবে ( যেমন- পন্ডিত সুধীন্দ্রনাথের চেয়ে মূর্খ জীবনানন্দ কাম্য,বিখ্যাত কেউ বলেছিলেন নাম মনে পড়ছেনা, দুজনকেই অপমান) উনবিংশ শতকে কাফকার ধারে কাছে কাউকে দাঁড়াতে দেয়া চলবেনা ( বিরোধী পক্ষ আবার বলবে কাফকা কিছুই নন , আন্দ্রে ওয়াইদা 'ওয়েডিং' এ আড়াই মিনিটে 'যা করে দেখিয়েছেন' তা নাকি কাফকা তাঁর 'ক্যাসল' এ অত পাতা লিখেও পারেননি, "কাফকার প্রতিটি লাইন অর্থময় একটিও বাড়তি নয়" এসব বলে আবার কাফকাভক্তরা গলা ফাটান, তো বসে বসে এসব শুনবো নাকি কাফকা পড়ার পরিশ্রমটা করবো )প্রবন্ধ লেখা বাঙালিদের প্রথম শেখালেন প্রমথ চৌধুরী, শেক্সপিয়ারের( বা রবীন্দ্রনাথের) প্রতিটি লাইন পরমপূজ্য ইত্যাদি ইত্যাদি।‌ গোরা, চতুরঙ্গ, ঘরে বাইরে লেখার পরও রবীন্দ্রনাথ ঔপন্যাসিক হিসেবে যথেষ্ট বড়ো নন ( গল্পগুলোর গুরুত্ব নিয়ে কারো কোনো দ্বিমত নেই দেখি), আবার হাসান আজিজুল হক বলেন "বাংলা সাহিত্যে 'গোরা'কে অতিক্রম করে যেতে পারে বা গিয়েছে এমন কোনো উপন্যাস এখনও পর্যন্ত লেখা হয়নি, বঙ্কিমচন্দ্রের কোনো উপন্যাসও নয়",আজব,অদ্ভুত মন্তব্য!এধরনের মন্তব্য সচরাচর সুবিমল মিশ্ররা ছুড়ে থাকেন যেমন-বাংলা গদ্যসাহিত্যের ৯০% জুড়ে আছেন কমলকুমার ও অমিয়ভূষন মজুমদার, (১০% তাঁরা দয়া করে ফেলে রেখেছেন বাকিদের জন্য ) আহমদ ছফা বলছেন বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষার উপর দখল অকল্পনীয়, বঙ্কিম একজায়গায় যে কথা একলাইনে বলেছেন তা বলতে গিয়ে রবীন্দ্রনাথকে একপাতা লিখতে হয়েছে( কোন লাইন ও কোন পাতা তার উল্লেখ অবশ্য করেননি), কবীর সুমনের রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস মোটেই ভালো লাগেনি , রবীন্দ্রনাথের চরিত্রেরা সবাই রবীন্দ্রনাথ, "বঙ্কিমের চরিত্ররা কিন্তু সবাই বঙ্কিম নয় এটা বুঝতে হবে... লাবণ্য ,অমিত সব, সব রবীন্দ্রনাথ" , তাঁর মতে 'পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ' বা 'এ বন্দী আমার প্রাণেশ্বর', এই ফ্রেজিংগুলোর ভেতরেই আধুনিকতার বীজ নিহিত থাকে, এগুলো ডিকটেট করে দেয় ভবিষ্যত-বাংলা উপন্যাস কেমন হবে, রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসে এমন কোনো ফ্রেজ বা লাইন নেই যা এভাবে একা জেগে থাকে, যতই শেষের কবিতায়...( ওনার কথা শুনে মনে হয় শেষের কবিতাই উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথের প্রথম ও শেষ কীর্তি), এবার যারা লাইন, ফ্রেজ,প্যারা,পাতা ইত্যাদি নিয়ে মেতে থাকেন তাঁরা উপন্যাসটা কখন পড়েন আমি জানিনা ( অথবা ঘরে-বাইরে তে রবীন্দ্রনাথের তিনচরিত্র কিভাবে রাবীন্দ্রিক ভাষা আয়ত্ব করলো, এবং বঙ্কিমের ইন্দিরা-রজনী কিভাবে নিজের গলায় কথা বলে উঠল, তা দিয়েই নাকি উপন্যাসের ও ঔপন্যাসিকের ছোট বড়ো নির্ধারণ হয়ে যায়, এ নিয়ে তো বোধহয় শখানেক বছর ধরে শয়ে শয়ে লোক বলে চলেছেন) বিরুদ্ধ মত কি নেই, " বাংলা কথাসাহিত্যে ব্যক্তিকে বিকাশের প্রথম সুযোগ দেন রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিমচন্দ্রের চরিত্রের মানসিক বিবর্তন প্রায় নেই বললেই চলে। তারা উপন্যাসের শুরুতে যা শেষেও তাই, এমনকি মাঝখানেও তাদের চেহারা পাল্টায় না মাঝেমাঝে একেকটি দ্বন্দের বিপাকে পড়লেও তাদের সম্বন্ধে শুরুতে যা জানি শেষ পর্যন্ত তারই স্ফীতকায় চেহারা পাই। রবীন্দ্রনাথই জীবন ও মানুষ তৈরী করেন যাদের গড়ে ওঠা আছে, যাদের জীবনে বিকাশ আছে, এবং যারা সমস্যায় পড়ার সঙ্গে সঙ্গে রেডিমেড সমাধান খুঁজে পায়না"- বিরোধীতারও বিরোধীতা আছে, ইলিয়াসের এই বঙ্কিম-মূল্যায়নের বিপক্ষে শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অনেকেই অনেক কথা বলেছেন , এঁরা সকলেই কিন্তু নিজের নিজের ভাবনা প্রকাশ করেছেন, সে ভাবনা বা চিন্তাপ্রক্রিয়ায় ভুল থাকতে পারে, কিন্তু ঘোষনা করা আর উটকো মন্তব্য ছুঁড়ে দেয়াটা অন্যায়। অনেকের বক্তব্য রবীন্দ্রনাথের কবিতাও "যথেষ্ট আধুনিক নয়" তাই বাতিলের দলে, তবে আমার কাছে "শিশুতীর্থ" ফেলে দেয়াটা "আটবছর আগে একদিন" ফেলে দেয়ার চেয়েও বেশী কষ্টকর । "গদ্যসাহিত্যে মানিক যে দেখার প্রেক্ষাপট তৈরী করেছিলেন তা যেকোনো যুগেই বিরল" এর সপক্ষে প্রমান মানিকের লেখা পড়ে নয়, একটা মিনিট পনেরোর অডিও শুনে পাওয়া যায়! একটা নতুন তথ্য জানলাম।

Sanjoy Mukhopaddhay

@@MdSalaUddin-le1ht Ha thik bolechen,Sanjoy Mukhopadhyay Hobe,Thank you.