অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা। পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু। মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে….. 'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।' #সংগৃহীত
আমি ,মিনু ,ফরিদি আর পাশা ছিলাম জানি দোস্ত,আমি মিনু রুমমেট ছিলাম ,চমৎকার সুন্দর দিন যাচ্ছিল আমাদের,ফরিদি এসে পাশার সূর্য সেন হলে থাকতো-ফরিদির অনেক কথাই আপনারা জানেন না দেখে শুধু গুণ টুকুই বলেন,অথচ মিনু কে জানতে চাননি কখনও-যাক অনেক বলার ছিল -মিনু চলে গেল কয়েক মাস আগে-ওর জন্য দোয়া করবেন-ব্যাস!
ভাই আপনার কন্ঠ এত মধুর মনে হয় কবিতা আবৃত্তি করতেছেন। এত সুন্দর ধারাবিবরণী। যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। মালয়েশিয়া থেকে আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করলাম
এত সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে হুমায়ুন ফরিদী স্যারের কিছু কথা আপনি তুলে ধরেছেন সত্যিই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভিডিওটা দেখে খুব ভালো লেগেছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
কেন বৃষ্টি ভেজা দিন ছাড়া অন্য কোন দিন বা সময় আপনার ভালো লাগত না?? আপনাদের জ্ঞান আর বিবেকের পরিধি বাড়ান ,( আমি হাসিনার বালের দেশে অনেক যুগ থাকি না ,একজন ডাচ নাগরিক তাই চিন্তা ভাবনা অ অন্য ভাবে করি
আমিও একজনকে খুব ভালো বাসতাম আর সে আমার সরলতার সুযোগ নিয়ে জীবনটা এলোমেলো করে দিয়ে গেছে। যদিও পরে অনেক মাফও চেয়েছে কিন্তু তাকে আর আগের মতো বিশ্বাস করতে পারিনি বলে ফিরিয়ে দিয়েছি।একা আছি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি
ভাই না আপু আমি সঠিক জানিনা আপনি কে যে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে আমি মনে করি ভালো করেছে আপনার জন্য অন্তত ভালো হইছে কারণ যে সত্যি কারের ভালোবাসে সে কখনো ছেড়ে যায়না সে হয়তো আপনাকে কখনো ভালোই বাসেনি সে চলে যাওয়াতে আপনি তাঁর প্রতারোনা টা বুঝতে পারছেন আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সহি বুঝ দান করার তৌফিক দান করুক আমিন
অসাধারণ অভিনেতা ছিলেন হুমায়ুন ফরিদী স্যার,,,,তার অভিনয় দেখলে মনে হয় এ কোন অভিনয় নয়,,, মনোমুগ্ধ হয়ে দেখতাম তার অভিনয়,,,বাংলাদেশ এক কিংবদন্তি অভিনেতাকে হারিয়েছেন,,, ওপারে ভাল থাকবেন প্রিয় অভিনেতা😍😍 সুর্বনা মোস্তফাকেও অনেক ভাল লাগতো কিন্তু তার এমন ঘৃন্য কাজকে সারাজীবন ঘৃনাই করে যাব,,,কোনদিন সুখি হবেনা সুর্বনা মোস্তফা,,, যখন বুড়ি হবেন তখন কি করবেন উনি?
অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা। পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু। মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে….. 'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।' #সংগৃহীত
কাউকে কষ্ট দিয়ে, কেউ কখনো সুখি হতে পারে না।হয়ত বা খনিকের জন্য আনন্দ পেলে ও তা হয় অসস্তি কর।---দ্বিতীয় স্ত্রী হুমায়ন ফরিদিকে ছেরে চলে গেছেন৷ সে বুজেছে একাকিত্য জীবন কি।আল্লাহ্ তাকে সব কিছু খমা করে জান্নাত বাসি করেন।আমিন!
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে নিজের ভালোবাসার মানুষকে অন্য কারো হতে দেখা। হুমায়ুন ফরিদ চৌধুরী স্যারের প্রথম স্ত্রী এটা দেখেছিলেন। হয়তো বা তিনি কোনো অভিযোগ করেছিলেন আল্লাহর কাছে হুমায়ুন ফরিদীর নামে। আর সেই বিচার ২০০৮ সালে তার সাথে হয়েছে। তবে হাজারো হতাশার মাঝে একটাই ভরসা আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে। চেনেল টা নতুন খুলছি সবাই একটু সাপোর্ট করেন প্লিজ।
মন তোমার যাকে ভালো বাসে তার সাথে করিওনা প্রতারণা যদিও না পা-ও তার ভালো বাসা। প্রেমের নামে করিওনা অভিনয়, প্রেম মানে প্রেমই হয় প্রমে চলে না অভিনয় China ফরিদ । স্যারের ভালোবাসা ছিল খাঁটি
আমি যখন কিশোরী ছিলাম তখন আফজাল সুবনার নাটক এত পছন্দ করতাম। আর শুধু ভাবতাম যদি ওদের বিয়ে হত অনেক ভালো লাগত। আর এখন ভাবি আললাহ আফজালের ভাগ্যটা ভালো করেছে নইলে জীবন শেষ হয়ে যেত।
কথায় আছে, ইটটি মারলেন পাটকেলটি খেতে হয়। শক্তিমান অভিনেতা মিনু কে যে আঘাত দিয়েছে, তারি প্রায়চিত্ত করেছে জীবন দিয়ে। জগত সংসার দেখোক-ইতিহাস কিভাবে তার বদলা নেয়।
সে যেমন পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে আগের সংসার ভেঙ্গেছে, তেমনি তার প্রতিফল ও সে পেয়েছে! অন্যকে কষ্ট দিয়ে নিজে সুখী হতে চেয়েছে! কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার সুখ থাকলো না! বিশ বছরের সুখ মাত্র কয়েক দিনে নরকে রূপান্তরিত হয়েছে! আল্লাহ পাক সর্বোত্তম বিচারক।
তুমি আজকে একজন কে কস্ট দিবে কাল দেখবে আরেক জন তুমাকে কস্ট দিছে এটাই বিদান। হুমায়ন স্যার কে আগে ভালোবাসতাম আর সূবর্নমুস্তফাকে খারাপ মনে করতাম যে ওনার জন্য ফরিদি স্যারের অকালে কস্টভুকে নিয়ে চলেগেছেন ওপারে কিনতু আপনার মাধ্যমে জানতে পারলা ফরিদি স্যার ও তার আগের স্ত্রি ও কন্যা সন্তান কে ছেরে দিছে সূবর্নার জন্য তাহলে ফরিদি স্যার আগে কারো মন ভাংছে তাই ওনার মনভাংগাটা ও ওনার প্রাপ্যছিলো।কথায় আছে মানুষ উপরে উঠার পর তার সিকরকেই ভুলেযায়।
সময় টা ১৬ ডিসেম্বর ২০২২- হুমায়ুন ফরিদী স্যারের প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প হুমায়ুন ফরিদী স্যার যখন প্রথম প্রেমে পরেন তখন তার বয়স ছিলো মাএ ১৪ বছর তিনি বয়েজ স্কুলে পড়া শোনা করতেন তার পাশেই ছিলো একটি গার্লস স্কুল ওই স্কুলের একজন ম্যেমকে তার খুব ভালো লাগে যার বয়স ছিলো ২৪ বছর তিনি তাকে ভিশন পচন্দ করতেন ধিরে ধিরে তিনি ওই ম্যেমের প্রেমে পরেযান এটাই ছিলো বিখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী স্যারের প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প এরপর তিনি যখন অভিনয় জগতে আসেন তারপর ওনার বিয়ে সংসার জীবন এবং মিত্যুর কারণ আসলে হুমায়ুন ফরিদী স্যার সুবর্ণা মোস্তফা দুইজন ঐ নাটকে কাজ করতেন একসঙ্গে কাজ করতে করতে দুইজন একে অপরের প্রেমে পরে যান হুমায়ুন ফরিদী স্যার সুবর্না ম্যেমকে ভিশন ভালোবাসতেন কতটা যে ভালোবাসতেন সেটা বুঝানোর মতো ভাষা নেই কিছুদিন এভাবে ছলার পর তারা বিয়ের বন্দনে আব্ধহন এরপর এই গুনী অভিনেতার কাজে অনেকটা গেব হয় দশর্ক চায় তিনি চলচ্চিত্ররে কাজ করুক সুবর্না মোস্তফা চায় হুমায়ুন ফরিদী স্যার চলচ্চিত্ররে কাজ না করুক কিন্তু দর্শক তাকে এতটাই ভালোবাসে যে হুমায়ুন ফরিদী স্যার চলচ্চিত্র ছেড়ে থাকতে পারলেন না তিনি তার চলচ্চিত্র জীবনের অভিনয় শুরু করেন তারপর তিনি বেবেছেন আমাদের মাঝে এতদিনের ভালোবাসা তিনি এই ভাবনাটা মাথায় রেখে দর্শকের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য যোগদেন চলচ্চিত্ররে দর্শক তাকে এতটাই ভালো বাশেন যে এই ভালোবাসার কারণে তিনি চলচ্চিত্ররে বেস্ত থাকতেন এই কারণে হইতো হুমায়ুন ফরিদী সুবর্নাকে ভালোবাসার পরিপুন্য মর্জাদা দিতে পারেননি এই কারণে সুবর্না যে হুমায়ুন ফরিদীকে ছেড়ে চলে যাবে এটা হুমায়ুন ফরিদী স্যার কখনো কল্পণাও করেননী এত অপুরন্ত ভালোবাসার পরেও যাকে ছেড়ে চলে গেছে তিনি আর কার আসায় বেছে থাকবেন এই বুকবড়া দুংখকষ্ট নিয়ে তিনি এই অপরুপ সুন্দর পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন না ফিরার দেশে
কাউকে কাঁদিয়ে কখন সুখি হওয়া যায়না,,তাও স্ত্রী কে কাদালে ত, কখনই না,,,একদিন যার জন্য নিজের বউকে ছাড়লো তার শেষ জিবনে ছেড়ে চলে গেলো গেছে,,বাহ! এটাই হওয়ার ছিল,কিছু কর্মের ফল দূনিয়ায় ও পাই,,
অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা।
পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু।
মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি।
কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে…..
'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।'
#সংগৃহীত
আচ্ছা আমি ভেবেছিলাম স্যার সুবর্ণাকে ছেড়ে গিয়েছিলেন
আমি ,মিনু ,ফরিদি আর পাশা ছিলাম জানি দোস্ত,আমি মিনু রুমমেট ছিলাম ,চমৎকার সুন্দর দিন যাচ্ছিল আমাদের,ফরিদি এসে পাশার সূর্য সেন হলে থাকতো-ফরিদির অনেক কথাই আপনারা জানেন না দেখে শুধু গুণ টুকুই বলেন,অথচ মিনু কে জানতে চাননি কখনও-যাক অনেক বলার ছিল -মিনু চলে গেল কয়েক মাস আগে-ওর জন্য দোয়া করবেন-ব্যাস!
বিস্তারিত জানানোর জন্য ধন্যবাদ
অনেক কিছু জানতে পারলাম,ধন্যবাদ আপনাকে🙂
সেরা এবং সুন্দর সত্যি বলেছেন! 🤍
কাউকে ভালো বাসিনি বাসবোও না এক মাত্র আল্লাহ র জন্য ই ভালোবাসা ❤❤❤
সেটা এখানে বলার দরকার নেই।
@@anirbanbiswas5241 keno apnar moto sobai ny bujlen apni hoito Koren tai anoder ke o vaben.
এমন ভাবের কথা এখানে চো*লে হয়না, খনিকের পোলা?? 😠😠
ভাই আপনার কন্ঠ এত মধুর মনে হয় কবিতা আবৃত্তি করতেছেন। এত সুন্দর ধারাবিবরণী। যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। মালয়েশিয়া থেকে আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করলাম
চলচিত্র জগতটা একটা অভিশপ্ত জগত।এই জগতে কেউই তেমন সুখি হতে পারেনি।কথায় আছে যে, হারামে আরাম নেই।
এত সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে হুমায়ুন ফরিদী স্যারের কিছু কথা আপনি তুলে ধরেছেন সত্যিই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভিডিওটা দেখে খুব ভালো লেগেছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
প্রকৃতি ছেড়ে দিলে ও ছাড় দেয় না।😊
সুবর্ণা দক্ষ একজন অভিনেত্রী হলেও ব্যাক্তিগত জীবনে দুশ্চরিত্রের একজন নারী!
আসলে কাহকে কষ্ট দিলে সেই কষ্ট আবার ফিরে আসে নিজের বুকে।
কাউকে
একটা সম্পর্ক তখনি পূর্ণতা পায় যখন উভয় একে-অপরকে খুব ভালো বাসে।একজন পাগলের মতো ভালবাসে আরেকজন অবহেলা করে এমন ভালবাসা কোনোদিনই স্থায়ীত্ব হয় না।
হুম!
Hmmm
R8.
১০০% সত্যি কথা ... আমার জীবনে এটাই ঘটেছে.... বিসশাস করর ঠকেছি
ওওওওওওও
কাছে থাকলে কে বা বুঝে। হারিয়ে গেলে সবাই খুঁজে 💔
যে ধারা বননা করেছেন তাঁর কন্ঠ অসাধারণ সুন্দর এককথায় আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি.... কোন বৃষ্টি ভেজা দিনে এই রকম কন্ঠ এ কবিতা শুনতে ভীষণ ভালো লাগতো
এস আলী সোহেল ভাই এর
কবিতা আবৃতি শুনতে পারেন
১/বসন্ত নয় অবহেলা
২/একটি প্রেম ও জোনাকি
কেন বৃষ্টি ভেজা দিন ছাড়া অন্য কোন দিন বা সময় আপনার ভালো লাগত না?? আপনাদের জ্ঞান আর বিবেকের পরিধি বাড়ান ,( আমি হাসিনার বালের দেশে অনেক যুগ থাকি না ,একজন ডাচ নাগরিক তাই চিন্তা ভাবনা অ অন্য ভাবে করি
রাইট
কিন্তু জঘন্য উচ্চারণ। সমবার না।সেমবার।
একদম একমত আপনার সাথে . Narrator have done a fantastic job here . Want to listen him again and again
প্রত্যেক পুরুষের ফরীদির জীবন কাহিনী অনুসরন করা উচিত ।
আমিও একজনকে খুব ভালো বাসতাম আর সে আমার সরলতার সুযোগ নিয়ে জীবনটা এলোমেলো করে দিয়ে গেছে। যদিও পরে অনেক মাফও চেয়েছে কিন্তু তাকে আর আগের মতো বিশ্বাস করতে পারিনি বলে ফিরিয়ে দিয়েছি।একা আছি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি
সবার জীবনেই একজন প্রতারক থাকে যে সুন্দর একটা জীবন এলোমেলো করে দেওয়ার জন্য
@@bitusarker4359 তেমনটিই মনে হচ্ছে
ভাই না আপু আমি সঠিক জানিনা আপনি কে যে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে আমি মনে করি ভালো করেছে আপনার জন্য অন্তত ভালো হইছে কারণ যে সত্যি কারের ভালোবাসে সে কখনো ছেড়ে যায়না সে হয়তো আপনাকে কখনো ভালোই বাসেনি সে চলে যাওয়াতে আপনি তাঁর প্রতারোনা টা বুঝতে পারছেন আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সহি বুঝ দান করার তৌফিক দান করুক আমিন
তার পরে কি হলো
❤
ভাই খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেছেন.ধন্যবাদ
যাই হোক আপনার ঘটনাটি বলার ধরন অনেক চমৎকার ছিলো। ধন্যবাদ
উনি যেমন আগের বউকে ছেড়ে দিয়েছে তেমনি সুবর্ণা মোস্তফা তাকে ছেড়ে দিয়েছে এটা প্রথম বউ এর অভিশাপ।
Hmm...Tit for tat
এক তরফা ভালোবাসা সবসময়ই নিরব।আর এক তরফা ভালোবাসা কখনোই পূর্ণতা পায় না।
ধারা বর্ননা যিনি করেছেন তার উপস্থাপন অসাধারণ। তরুণ স্বামী শব্দটা অসাধারণ লেগেছে।
উচ্চারণ জঘন্য। কণ্ঠটা সুন্দর। কোলকাতার রেডিও অনুষ্ঠান কারভার ( carvaan classic radio show ) ধারাবিবরনীর স্টাইলকে হুবহু নকল করেছে সে।
অসম্ভব সুন্দর ধারা ভাষ্য। চমৎকার কন্ঠ ও উচ্চারণ।
আপন মানুষ কষ্ট দিলে বেচে থাকার ইচ্ছেই চলে যায় 💔😭😭😭😭
হায় রে চিত্রজগত হায়.....কেউ সুখি নয়....নিকৃষ্ট জীবন তাদের,,বাহির থেকে সুখের মনে হয়।।
হুম!
রাইট
না রে ভাই , বিষয়টা এমন নয়
4@@মিঠাইসেখ-ন৬ট
যদিও তিনি আমারও পছন্দের অভিনেতা কিন্তু তিনি যা করেছেন তাই ফিরে পেয়েছেন।
কাউকে অকারণে ছেড়ে এলে তার জীবনেও তা ঘুরে ফিরে আসতে পারে!
Him right
Hm
Right
raght100%
right
অসাধারণ এক অভিনেতা কান কাটা রমজান হে হে হে!!!! খুবই খারাপ লাগছে ফরিদী ভাইয়ের জন্য আজও।
অসাধারণ অভিনেতা ছিলেন হুমায়ুন ফরিদী স্যার,,,,তার অভিনয় দেখলে মনে হয় এ কোন অভিনয় নয়,,, মনোমুগ্ধ হয়ে দেখতাম তার অভিনয়,,,বাংলাদেশ এক কিংবদন্তি অভিনেতাকে হারিয়েছেন,,, ওপারে ভাল থাকবেন প্রিয় অভিনেতা😍😍 সুর্বনা মোস্তফাকেও অনেক ভাল লাগতো কিন্তু তার এমন ঘৃন্য কাজকে সারাজীবন ঘৃনাই করে যাব,,,কোনদিন সুখি হবেনা সুর্বনা মোস্তফা,,, যখন বুড়ি হবেন তখন কি করবেন উনি?
তুমি
য় ভ
উনি অলরেডি বুড়ি😂😂
অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা।
পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু।
মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি।
কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে…..
'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।'
#সংগৃহীত
ভালোবাসার কথা শুনলে বুকের মধ্যে হা হা কার করে উঠে🥺🥺
হায়
uchit na erokom kora. Allah er upor vorosha rakhle sob thik hobe
এটাই হলো বাস্তবতা ধন্যবাদ আপনাকে
এই হুমায়ন ফরীদি একসময় আগের ভালোবেসে বিয়ে করা বউকে সুবর্ণার জন্য নিষ্ঠুরভাবে ছেড়ে দেন, আল্লাহ্ উত্তম বিচারের মালিক
প্রথম বউ মারা গিয়েছিল
Right Bou ar mayer ovishap tay lagchilo jibon e
ভাই আপনাকে বলা জন্য ধন্যবাদ
যেমন কর্ম তেমন ফল
Thik e hoyeche..... Nature of revenge
ফরিদী দুঃখ কষ্ট নিয়েই মরে গেলো।
বিদায়ের আগে ফরিদি এটা ও বুঝতে পারেন যে মিনুকে উনি কত কষ্ট দিয়েছিলেন
"" বেঈমানরা সফল হলেও জীবনে কখনই সুখী হতে পারে না!""
বেইমান সূর্বণা
ভালোবাসা গুলা এমনই।
ভালো থাকুক সবাই
মনের মানুষ গুলোর কষ্টের কারনে মৃত্যুর দিকে অগ্রসর করে।
কাউকে কষ্ট দিয়ে, কেউ কখনো সুখি হতে পারে না।হয়ত বা খনিকের জন্য আনন্দ পেলে ও তা হয় অসস্তি কর।---দ্বিতীয় স্ত্রী হুমায়ন ফরিদিকে ছেরে চলে গেছেন৷ সে বুজেছে একাকিত্য জীবন কি।আল্লাহ্ তাকে সব কিছু খমা করে জান্নাত বাসি করেন।আমিন!
Shubornar jonno aager wifek chere diyechilo tai shukhi hote pareni..
@@santahossain298রাইট
ক্ষণিকের
ছেড়ে
বুঝেছে
একাকীত্ব
ক্ষমা
কারো জন্য কারো জীবন থেমে থাকেনা। মানুষ জন্মের পর থেকেই একাকী। দোসর হওয়াটা দুর্ঘটনা।
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে নিজের ভালোবাসার মানুষকে অন্য কারো হতে দেখা। হুমায়ুন ফরিদ চৌধুরী স্যারের প্রথম স্ত্রী এটা দেখেছিলেন। হয়তো বা তিনি কোনো অভিযোগ করেছিলেন আল্লাহর কাছে হুমায়ুন ফরিদীর নামে। আর সেই বিচার ২০০৮ সালে তার সাথে হয়েছে। তবে হাজারো হতাশার মাঝে একটাই ভরসা আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে। চেনেল টা নতুন খুলছি সবাই একটু সাপোর্ট করেন প্লিজ।
মিনু ম্যাডামকে ছেড়ে দেওয়ার শান্তি টাই পেয়ে গেছেন। এটাই প্রকৃতির বিচার।
শাস্তি। শান্তি না।
পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ,ভালবাসা,দরত, বিশ্বাস না থাকলে সংসার জীবন কষ্টদায়ক হয়ে যায়।এমনকি বিচ্ছেদ হতে পারে যাখুব কষ্টদায়ক।
কাউকে কষ্ট দিলে নিজেকে কষ্ট পেতে হয় হুমায়ুন ফরিদ সেটা ফেরত পেয়েছে একদিন হয়তো আল্লাহ সুবর্না মোস্তফা কেও ফেরত দিবেন। প্রকৃতি তার নিজ দায়িত্বে বিচার করে।
হুমায়ুন ফরিদি ও সুবর্ণার অঘটনটা ঘটার আগ পর্যন্ত, তারা দুজনেই আমার প্রিয় শিল্পী ছিলো। এরপর আর তাদের প্রতি কোনো সন্মানবোধ অবশিষ্ট নেই।
আপনার কন্ঠ অনেক মধুর।
আর ভাষা!!!
উফফ
নারী আমাও মা তাই কিছুই বলার সুযোগ নেই! নাহয় বলছি নারী বিহিন একজন মানুষের জীবন অনেক সুন্দর!
ধারা বর্ণনা, কাহিনী বিন্যাস চমতকার। অনেক ধন্যবাদ।
চমৎকার
জীবন হলো
ক্রমা গত এগিয়ে যাওয়ার নামই জীবন,,,,
শেষ পযন্ত কেউ পাশে থাকে না😢
মন তোমার যাকে ভালো বাসে তার সাথে করিওনা প্রতারণা যদিও না পা-ও তার ভালো বাসা।
প্রেমের নামে করিওনা অভিনয়,
প্রেম মানে প্রেমই হয়
প্রমে চলে না অভিনয়
China ফরিদ ।
স্যারের ভালোবাসা ছিল খাঁটি
আমি যখন কিশোরী ছিলাম তখন আফজাল সুবনার নাটক এত পছন্দ করতাম। আর শুধু ভাবতাম যদি ওদের বিয়ে হত অনেক ভালো লাগত। আর এখন ভাবি আললাহ আফজালের ভাগ্যটা ভালো করেছে নইলে জীবন শেষ হয়ে যেত।
I love subonna&humayan f life or tv drama .but life degaster very bad for subonna?
সুবর্ণা
@@AbdurRahim-mz4uh degaster??? Disaster.
@@AbdurRahim-mz4uh shuborna.
Humayun Faridi.
Hmmm
কথায় আছে, ইটটি মারলেন পাটকেলটি খেতে হয়।
শক্তিমান অভিনেতা মিনু কে যে আঘাত দিয়েছে, তারি প্রায়চিত্ত করেছে জীবন দিয়ে।
জগত সংসার দেখোক-ইতিহাস কিভাবে তার বদলা নেয়।
যেমন কর্ম করেছে ফরিদী,তেমন ফল পেয়েছে
এই সুর্বনা মোস্তফা একজন পুরুষ লোভী নারী ছিলেন নাহলে একটা মানুষ এতো ভালোবাসার পরও তাকে ছেরে যাবার কথা কোন কমেই সম্ভবনা
সব শেষে বুঝলাম চলচ্চিত্র একটা জায়গা। আবর্জনায় ভরপুর
সত্যি মহিলা দায়ি যার ব্যাথা সে ই কষ্ট জানে
সে যেমন পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে আগের সংসার ভেঙ্গেছে, তেমনি তার প্রতিফল ও সে পেয়েছে! অন্যকে কষ্ট দিয়ে নিজে সুখী হতে চেয়েছে! কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার সুখ থাকলো না! বিশ বছরের সুখ মাত্র কয়েক দিনে নরকে রূপান্তরিত হয়েছে!
আল্লাহ পাক সর্বোত্তম বিচারক।
Humayon Faridi has got his reward of his fault of divorcing his first wife.
Bukh vora valobasar manush guloke.mone hoi ei vabe chole jete hoi, ❤️😊
মৃত শরীরের জন্য তবুও জমা হয় শোক, মৃত মনের জন্য কবে কেঁদেছে কোন লোক ? 😑
আপনার কন্ঠ অনেক সুন্দর
অসাধারণ!
ঠিকই আছে ফরিদী কেন ভালবাসল না মিনুকে?মিনুকে ভালোবাসলে হয়ত ফরিদীর শেষ বয়স একাকীত্বে কাটত না।😓😅
Minu ke?
প্রথম স্ত্রী।
প্রথম স্ত্রী।
হুমায়ুন ফরিদী স্যার!!!
তুমি আজকে একজন কে কস্ট দিবে কাল দেখবে আরেক জন তুমাকে কস্ট দিছে এটাই বিদান। হুমায়ন স্যার কে আগে ভালোবাসতাম আর সূবর্নমুস্তফাকে খারাপ মনে করতাম যে ওনার জন্য ফরিদি স্যারের অকালে কস্টভুকে নিয়ে চলেগেছেন ওপারে কিনতু আপনার মাধ্যমে জানতে পারলা ফরিদি স্যার ও তার আগের স্ত্রি ও কন্যা সন্তান কে ছেরে দিছে সূবর্নার জন্য তাহলে ফরিদি স্যার আগে কারো মন ভাংছে তাই ওনার মনভাংগাটা ও ওনার প্রাপ্যছিলো।কথায় আছে মানুষ উপরে উঠার পর তার সিকরকেই ভুলেযায়।
ভালোবাসার কাছে মানুষ বরাবরই হেরে যায় কেউ বা থেকে যায় আজীবন দুঃখের সাথে।
চলচিত্র জগতে বেশি ভাগই বিরহ। হয় নিজের না হয় অন্যের।
তোমি বলেছিলে মানুষ বদলে যাই
তাই তোমি বদলে গেলে,
কিন্তু আমি তো বদলাইনি
তা হলে কি মানুষ নই
সবই শুনলাম, কিছু হলেও বুঝলাম। ফরিদি সাহেবও মনে হচ্ছে অন্যায় করেছেন বা ভূল করেছিলেন তার প্রথম কিছু ফেলে এসে ঐ সুবর্ণা তাকে বিয়ে করাটা।
একটা কথা খুব সত্যি তুমি কাওখে যতটা আগাত দিবে,তার ছেয়ে বেশী হয়ে ফিরে আসবে ফরিদির বেলায় তেমনটাই হয়েছে
কার জন্য রাখবে?
যার জন্য নিজের জীবন গেলো তার জন্য?
উনি একাকিত্বকে সঙ্গী করে একাই চলে গিয়েছেন।
আপনার কন্ঠে কি কোন কবিতা আবৃতি আছে থাকলে জানাবেন আপনার কন্ঠ আমার অসাধারণ লেগেছে।
রাইট
অনেক সুন্দর কন্ঠটা অসাধারণ
প্ৰেমে বিচ্ছেদর খুব দরকার না হলে কি আর এত সুন্দর সুন্দর কবির জন্ম হতো
রাইট ভাই
সুন্দর করে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে প্রথম স্ত্রীকে যেভাবে ত্যাগ করেছিল।তাই ২য় স্ত্রী সেই কাজ করে শোধবোধ করেছে।এতে বুজা গেল পাপ বাপকে ছাড়ে না।পৃথিবীতে তার সাজা পেতে হয়।
যে কর্ম তেমন ফল,প্রথম স্ত্রীকে দোষ না থাকা সত্বেও ছেড়ে দেওয়ার ফল এমনি হয়।
Foridir protom wife shuborna mustofa noy ki
নাহ প্রথম স্ত্রী ছিল মিনু
রাইট পথম বিয়া টাই ওরজিনাল
“যেমন” কর্ম
@@foysolahmed3494 অরিজিনাল। ওরজিনাল না।
খুবই দুঃখজনক সুবরনা মুস্তফা জীবনে চরম ভুল সিদ্ধান্ত নিছে............
প্রথম স্ত্রীকে হুমায়ুন ছাড়ার ফলাফল হুমায়ুন ও সুবর্ণা একে একে ফলাফল পয়ে যবে। এজন্য বেশী দায়ী সুবর্ণ।
God Bless you❤️🇧🇩
ফাতেমা সুলতানা আপনার সাথে একমত
সময় টা ১৬ ডিসেম্বর ২০২২- হুমায়ুন ফরিদী স্যারের প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প হুমায়ুন ফরিদী স্যার যখন প্রথম প্রেমে পরেন তখন তার বয়স ছিলো মাএ ১৪ বছর তিনি বয়েজ স্কুলে পড়া শোনা করতেন তার পাশেই ছিলো একটি গার্লস স্কুল ওই স্কুলের একজন ম্যেমকে তার খুব ভালো লাগে যার বয়স ছিলো ২৪ বছর তিনি তাকে ভিশন পচন্দ করতেন ধিরে ধিরে তিনি ওই ম্যেমের প্রেমে পরেযান এটাই ছিলো বিখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী স্যারের প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প এরপর তিনি যখন অভিনয় জগতে আসেন তারপর ওনার বিয়ে সংসার জীবন এবং মিত্যুর কারণ আসলে হুমায়ুন ফরিদী স্যার সুবর্ণা মোস্তফা দুইজন ঐ নাটকে কাজ করতেন একসঙ্গে কাজ করতে করতে দুইজন একে অপরের প্রেমে পরে যান হুমায়ুন ফরিদী স্যার সুবর্না ম্যেমকে ভিশন ভালোবাসতেন কতটা যে ভালোবাসতেন সেটা বুঝানোর মতো ভাষা নেই কিছুদিন এভাবে ছলার পর তারা বিয়ের বন্দনে আব্ধহন এরপর এই গুনী অভিনেতার কাজে অনেকটা গেব হয় দশর্ক চায় তিনি চলচ্চিত্ররে কাজ করুক সুবর্না মোস্তফা চায় হুমায়ুন ফরিদী স্যার চলচ্চিত্ররে কাজ না করুক কিন্তু দর্শক তাকে এতটাই ভালোবাসে যে হুমায়ুন ফরিদী স্যার চলচ্চিত্র ছেড়ে থাকতে পারলেন না তিনি তার চলচ্চিত্র জীবনের অভিনয় শুরু করেন তারপর তিনি বেবেছেন আমাদের মাঝে এতদিনের ভালোবাসা তিনি এই ভাবনাটা মাথায় রেখে দর্শকের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য যোগদেন চলচ্চিত্ররে দর্শক তাকে এতটাই ভালো বাশেন যে এই ভালোবাসার কারণে তিনি চলচ্চিত্ররে বেস্ত থাকতেন এই কারণে হইতো হুমায়ুন ফরিদী সুবর্নাকে ভালোবাসার পরিপুন্য মর্জাদা দিতে পারেননি এই কারণে সুবর্না যে হুমায়ুন ফরিদীকে ছেড়ে চলে যাবে এটা হুমায়ুন ফরিদী স্যার কখনো কল্পণাও করেননী এত অপুরন্ত ভালোবাসার পরেও যাকে ছেড়ে চলে গেছে তিনি আর কার আসায় বেছে থাকবেন এই বুকবড়া দুংখকষ্ট নিয়ে তিনি এই অপরুপ সুন্দর পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন না ফিরার দেশে
osadharon
ভেরি সেট দুঃখ পেলে বলার ভাষা নেই
@@muhammads3903 সত্যি খুব কষ্ট হয় হুমায়ুন ফরিদী স্যারের জন্য
ঈশ্বর আছেন
এমন ই হবার কথা ছিল
আহারে কি অপমৃত্যু 😥😥 তাও আবার টয়লেট এ।
Toilet e mrittu kokono opomrittu noi azhari waz sunien
khub e valo laglo
হুমায়ুন, আফজালের চাইতে অনেক উচ্চ মানের অভিনেতা ছিলেন।
সত্যি হলো হুমায়ুন ফরিদি সাহেব বৃদ্ধ হয়ে ছিলো
সুবর্নার বয়স ছিলো কম এইটাই কারন
আর কিছু না
প্রিয় মানুষ গুলো যখন আমাদের কাছে থাকে।
তখন আমরা তাদের গুরুত্ব বুঝিনা বা দেই না।
😥😢_________যখন তারা আমাদের ছেড়ে চলে যায় বা ছেড়ে দেই তখনি বুঝতেই পারি😥।
Thnks tumi sot moner akjon manus
আল্লাহ পাক কে সবাই ভালো বাসিআসেন
আরো আগে তুমি কেনো আসোনি এই যে আমার বড় দুঃখ বড় কষ্ট ❤❤❤❤
হুমায়ূন ফরিদী কে মিনুর কষ্টটা বুঝতে সাহায্য করেছে হয়তো সুবর্না মোস্তফা,,,,
Thik.
প্রকৃতি কাউকে ছাড় দেয় না
হুমায়ূন ফরিদ সারের সাথে আমার জীবনের মিলে জায়
একটাই কারণ বহু বিবাহ করা উচিৎ নয়, একই ভাবে হুমায়ূন আহমেদ ও তাই করেছেন।
হুমায়ূন ফরদীর জন্য একটুও খারাপ লাগেনি! সে যা করেছিল তাতে এটা তার প্রাপ্য ছিল।আল্লাহ সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী!
কি করেছিলো?
@@ronn1579 prothom bou ta ke kosto diechilo...
Ar arekta karon chilo tini kono shongsari manush chilen na.. Songsar somporke udasin chilen,,,Vobghure JibonJapon Korten...
@@mdmrkhan-yw4zr অথচ এই লোকগুলোকেই আমাদের কাছে হিরো হিসেবে দেখানো হয়!
অভিনয় জগৎ এক চরিত্রহিন প্লাটফরম
ভালো বন্ধু ছিল বলেই সংসার ভেঙ্গে গেছে, ভালো হাজবেন্ড ওয়াইফ হলে বিয়ে ভাঙ ত না
সুর্বনাকে ঘৃণা করি,ফরিদির অভিনয় আমি অনেক পছন্দ করি
আপনি তার প্রকৃত ভক্ত
কাউকে কাঁদিয়ে কখন সুখি হওয়া যায়না,,তাও স্ত্রী কে কাদালে ত, কখনই না,,,একদিন যার জন্য নিজের বউকে ছাড়লো তার শেষ জিবনে ছেড়ে চলে গেলো গেছে,,বাহ! এটাই হওয়ার ছিল,কিছু কর্মের ফল দূনিয়ায় ও পাই,,
প্রেমের আদালতে বাংলার বড় বিশ্বাসঘাতক সুবর্ণা😠😠😠
তাহলে সে বিশ্বাসঘাতক ফরিদীও। কারণ তিনিও প্রথম প্রেম ফেলে এসেছিলেন।
আল্লাহ্ তায়ালা তাকে জান্নাত নসিব করুন আমিন 🤲
আহ।
স্বার্থপর মানুষ
ঠিক হয়েছে। বাস্তবতা জীবনে মেনে নিতে হয় ।
Apnar voice bhishon misti!
কা উকে কাদিঞে সুখ করা যায় না। প্রকৃতি তার আপন গতিতে চলে ।
হায়রে জিবন,একদিন শেষ হয়ে গেলো
এটা প্রকৃতির প্রতিশোধ,
ফাটাফাটি বলছেন ভাই
ভালোবাসার বেইমানি কেউ মেনে নিতে পারেনা।
ধন্যবাদ আপনাকে