আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
এই ব্যাক্তি খুব ভালো একটা কাজ করছে সে যাতে ভেঙে না পরে তাই তাকে support করার জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে আন্তরিক ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি । যাদের সামর্থ আছে আর যাদের তাকে সাহায্য করার মতো ক্ষমতা আছে তারা দয়াকরে তার প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। সকল বাংলাদেশির পক্ষ থেকে এটা আমার বিনিত অনুরোধ।ধন্যবাদ।জয় বাংলা।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
এই মানুষটাকে হারিয়ে ফেলার আগেই উনাকে যথোপযুক্ত সম্মান দেওয়া উচিত,, এবং উনার আবিষ্কার এর সকল প্রক্রিয়া ট্রেনিং মাধ্যমে শেখানো উচিত,, ❤️❤️❤️❤️❤️রইলো প্রিয় যন্ত্র বিজ্ঞানীর জন্য,,
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
@@tarakaziz5255 আমরা এমন মেশিন বানিয়েছি, চলে আসেন আপনাকে দিয়ে টেস্ট করাবো। আপনাকে একটা তথ্য দিই তাহলে ভাল বুঝতে পারবেন। আমরা ঐ ভদ্রলোকের কাছ থেকে ৪ লাখের বেশি টাকার যন্ত্র কিনেছিলাম কিন্তু সব পড়ে আছে। পড়ে আছে কারণ বাজে যন্ত্র সাপোর্ট পাইনা তাদের থেকে।
@@amimulehsanhabib1456 personally ami take cini na. Apnar sathe seta hoyeshe seta kharap. But amra jodi medhabi der ke kodor na kori tobe future a amra kivabe develop korbo?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি এই চাচা কে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেওয়া হোক এবং গবেষণা করে সে যা কিছু করতে পারে তার জন্য সকল প্রকার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া হোক
এই দুর্নীতির দেশে ভালো মানুষের কোন জায়গা নাই । যে যাই বলুক দিন শেষে আপনি একা সবাই স্বার্থের পেছনে ছোটে। তার পরেও দোয়া করি আপনার সুন্দর সুন্দর ভাবনা গুলো বাস্তবায়ন হোক । আমার কাছে আপনি একজন Talented person এবং দেশের গর্ব।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
এগিয়ে যাক আপনার চিন্তাধারা, জ্ঞানগর্ভ দিয়ে ভরে রাখা আপনার বিজ্ঞানমনস্ক ।আপনাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য না করতে পারলেও দোয়া করলাম আপনি আপনার প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যাবে ফি আমানিল্লাহ, আল্লাহ ভরসা।
আল্লাহ মালুম কত জ্ঞানী এই লোক। ইঞ্জিন দিবেনা বলায় নিজেই নতুন শক্তিতে চলা গাড়ি আবিষ্কার করে ফেললো 😳 অহ ভাই কই মুঝে মারো কথাটা হাসির হলেও বাস্তবতা এমনি লাগছে!
উনিই প্রকৃত দেশপ্রেমিক । বিদেশী প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা কমাতে এই গবেষককে মূল্যায়ন প্রয়োজন । জিন্দাবাদ চর্চা করা চাটুকরদের জায়গায় এই মানুষদের খুব প্রয়োজন ।
সন্মান জানাই তাকে যে নিজের বিলাসিতার জন্য দেশের প্রতি থাকা তার দায়িত্ব ভুলে যায়নি আর ধিক্কার তাকে যেনারা এরকম মাুষকে তার যোগ্য যায়গা দেননি।এদেশের কিছুই পরিবর্তন হবেনা যেটা হবে তা শুধুমাত্র গতানুগতিক
আমাদের এই প্রিয় বিজ্ঞানীকে স্যালুট জানাই.... এই খবর টি দেখে বুঝা যায় দেশ এখনো স্বাধীন হয়নি, দেশীয় দালালরা কখনো দেশ কে মাথা তুলে দাড়াতে দেবেনা। তবু ও আমাদের লড়াই করতে হবে, একদিন স্বাধীন হবেই.......
মাশাল্লাহ। আপনার এরুপ চিন্তাধারাকে অনেক সাধুবাদ জানাই।🤎🤎🤎।আপনার এই নতুন নতুন উদ্ভাবনী যন্ত্রপাতি র সাফল্য কামনা করি।অনেক অনেক দোয়া রইল।সরকারের উচিৎ এই যন্ত্র বিজ্ঞানীর উপর বিশেষ নজর দেয়া এবং আর্থিক প্রোণোদনা প্রদান করা।
কর্মকর্তারা যদি দেশীয়ভাবে যন্ত্র আবিষ্কার করার উদ্যোগ নেয় তাহলে তো এখানে দুর্নীতি করার সুযোগ থাকবে না এই জন্যই তারা বিদেশ থেকে আমদানি করে যাতে দুর্নীতি করা সহজ হয়
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
কাকার প্রতিভা আছে এবং চেষ্টা ভাবনা অনেক ভালো আল্লাহ তাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুকআমির কাকাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি ভিডিওটা দেখছি আমিও একজন পেশায় ডাইস মিস্ত্রি
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমি ভারত থেকে বলছি বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় কি বিখ্যাত জেলা নাকি অনেক অনুষ্ঠান দেখে বিশেষ করে শাইখ সিরাজ স্যারের মাটি ও মানুষ এবং প্যানারোমা ডকুমেন্টারির শায়েরী ম্যাডামের অনুষ্ঠান বগুড়া জেলা তে খুব বেশি দেখা যায় আমি ভারত থেকে বলছি বগুড়া জেলার প্রতি রইল ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা টোটাল বাংলাদেশের প্রতি রইল ভালোবাসা 🇮🇳♥️♥️🇧🇩
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
মাশাআল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কে ধন্যবাদ দিই আমাদের দেশে যদি এই ধরনের ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ সরকারের কাছে আকুল আবেদন ওনাকে তাড়াতাড়ি করে ঋণের ব্যবস্থা করা হোক
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। আপনার প্রতিভাকে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। কিন্তু এই অবৈধ সরকারের কাছে আপনার প্রতাসা কতোটা পুরন হবে সেটাই ভাবার বিসয়।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি। বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে। এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল! খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...! সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি। টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
Bogura has long heritage of industrialsation. this applied engineer is real patriot hero. a great pioneer for manufacturing automobile, harvesting machine and different other tools. banks and financial institutions have to support loan facilities gero margin and below 2% interest to this type of entrepreneurs.
উনি একটা কথা বলছেন পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি কাজ শিখেছেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা যদি এমন হতো পড়াশুনার পাশাপাশি যদি হাতের কাজের শিক্ষা দেওয়া হতো তাহলে অনেক ভালো হতো।
ভাই চায়নাতে পড়ালেখা করায় হাতে কাজ শিখায় সেজন্য চায়নারা অনেক এগিয়ে চায়নাতে 7 বচর ছেলেরা হাতের ঘড়ি তৈরি করে এসএসসি তে পোড়া তারা মোবাইল তৈরি করে আর আমরা কি করি
স্বশিক্ষিত ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, গবেষক ও উদ্ভাবক। তার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে??
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
সবসময় বুয়েটে পড়া লাগেনা।আমি সবসময় বলি রেজাল্টের নম্বর বা পাতা নয় মানুষের জ্ঞানই তার সম্পদ।আমাকে সবাই অপমান করে এটা বলাতে
মাশা আল্লাহ। আমাদের বগুড়ায়। অসাধারণ। একদিন দেখতে যাবো এই দোকান।
ভাই আপনার মবাইল নং দরকার আমি একটা হারবেস্টর ম্যারামত করব
@@hkkrishimasinare2500
তো আমার নম্বর নিয়ে কী করবেন 🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄
@@asifiqbal3140 আমি একটি হারবেস্টর ম্যারা মত করবো
Singrar bachu khepa choda banate pare khog nen
আমাদের বগুড়ার ছোল ❤️❤️
হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে এরকম একজন বিজ্ঞানী এবং ভালো একজন মানুষকে কে অনেক অনেক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা
"দেশপ্রেমের চেয়ে ব্যাক্তিগত উৎকর্ষকে বড় করে দেখতে পারেন নি" এই কথাটা একজন সত্যিকারের বাঙ্গালির কাছে অত্যন্ত আবেগের ও গর্বের💝💝💝
এনাদের কে যথাযথ সম্মান এবং যত্ন নিলে দেশের অনেক উন্নতি হবে।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
Kolkata.6
Allah bless him long live. B.D. National Bank / Central Bank could help him suitably.
চোরের যত্ন নেওয়া এদেশে অনেক বেশি, দেশের উন্নতি দিয়ে এরা কি করবে!!! অন্যান্য দেশে বাড়ি করে সেখানে থাকবে, এটাই মনে হয় চোরের ধর্ম!!!
আলহামদুলিল্লাহ। সরকারের উচিত দেশের কথা চিন্তা করে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে দেশের এমন মেধাবী লোকেদের সর্বাত্তক সাহায্য করা।
এমন মহান একজন মানুষের খোঁজ দেয়ার জন্য সময়কে ধন্যবাদ,,,,,, এই মেধাকে পৃষ্ঠপোষকতা দিন,,,,, আকুল আবেদন,,,, দেশকে
আপু ঠিকানা পেলে জানাবেন
@@muhammadrakib8115
০০৯)ষ
এই ব্যাক্তি খুব ভালো একটা কাজ করছে সে যাতে ভেঙে না পরে তাই তাকে support করার জন্য বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে আন্তরিক ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি । যাদের সামর্থ আছে আর যাদের তাকে সাহায্য করার মতো ক্ষমতা আছে তারা দয়াকরে তার প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। সকল বাংলাদেশির পক্ষ থেকে এটা আমার বিনিত অনুরোধ।ধন্যবাদ।জয় বাংলা।
এতো বড় সম্পদ আসলে এরাই আমাদের দেশের মাটি ও মানুষ প্রেমিক সেলুট জানাই আপনাকে এবং আপনার পিতা মাতা কিংবা পরিবারের সবাইকে
এরকম সৎ লোক আমাদের রাষ্ট্রীয় কাজে প্রয়োজন আছে আমি মনে করি
রাষ্ট্রীয় কাজে ঢেঁকী লাগে ?
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
@@tutumonirhossain4778 ----- ফাটিয়ে দিলেন ভাই 😂😂 কিন্তু বাংগালীকে এগুলো বোঝায় কে।
কোন দিন হতে দিবে না ভাই
দেশ ও জনগণের মঙ্গলের জন্য যারা কাজ করে তারাই জনগণের বন্ধু। জয় হোক মেহনতী মানুষের।
সম্মান জানাই আপনার প্রতিভা কে!! এগিয়ে যান।
সময় টিভিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এরকম প্রতিভা দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য।
❤❤❤
আল্লাহ উনাকে হেফাজত করুক। তার জ্ঞান আরো বাড়িয়ে
এই মানুষটাকে হারিয়ে ফেলার আগেই উনাকে যথোপযুক্ত সম্মান দেওয়া উচিত,, এবং উনার আবিষ্কার এর সকল প্রক্রিয়া ট্রেনিং মাধ্যমে শেখানো উচিত,, ❤️❤️❤️❤️❤️রইলো প্রিয় যন্ত্র বিজ্ঞানীর জন্য,,
right
Right
এমন একটা নিয়ম যদি থাকতো আমাদের দেশে , স্বল্পশিক্ষিত রা যাবে বিদেশ, যোগ্য ও মেধাবীদের রেখে দেবে বাংলাদেশ 🇧🇩❤️💙
হ ভাই হবে তো
শিক্ষত মানুষ যাবে বিদেশ
অবশেষে হবে চুরের খনির দেশ
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
তুমি মিয়া পাগল!!প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা শুরু করো নতুনভাবে...
ভাই উনি নিজেই বাংলাদেশের অমুল্য সম্পদ, আফসোস হারিয়ে যাচ্ছে
Akmot
Hum.
কাকার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভ কামনা রইল।
উনার কাছে অনেক অনেক বেশী আবিস্কার আমরা প্রত্যাশা করছি।
ماشا اللهআল্লাহ আপনি এই ভালো মানুষটির ও উনার পরিবারকে বরকত ও রহমত দিন,আমিন
সম্মান জানাই আপনার প্রতিভা কে!! এগিয়ে যান। সময় টিভিকে ধন্যবাদ দেশের এমন প্রতিভাবান মানুষকে তুলে ধরার জন্য।
আমাদের বাংলাদেশে এমন অনেক প্রতিভা আছে যাদের সঠিক মূল্যায়ন করার কেউ নেই !!
Ame o ak gon
হুমম
ঠিক বলেছেন ভাই
বাংলাদেশের নামধারী বিজ্ঞানীর থেকে আমির হোসেন মনে হয়" কাজের বিজ্ঞানী হিসেবে অনেক যোগ্য ব্যক্তি
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
Tik
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ , আল্লাহ পাক এর দয়া ও কৃপায় এগিয়ে যান , অবশ্যই দেশ ও জাতি উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
হামাগোরে বগরোর ছোল, আমরা বগুড়া বাসী গর্বিত আপনার মত একজন প্রতিভাবান মানুষ পেয়ে।স্যালুট আপনাকে।
আহা! কত বড় মনের মানুষ। সঠিক পৃষ্ঠপোষক পেলে হয়ত আরোও ভাল কিছু উপহার দিতে পারত।
উনি পৃষ্ঠপোষকতা পেলেও কিছুই করতে পারবে না
Kno re murkho
@@amimulehsanhabib1456 নেতিবাচক চিন্তা ভাবনার মানুষগুলোকে ২৪ ঘন্টা থাপড়ানোর যন্ত্র আবিষ্কার করা খুবই প্রয়োজন।
@@tarakaziz5255 আমরা এমন মেশিন বানিয়েছি, চলে আসেন আপনাকে দিয়ে টেস্ট করাবো।
আপনাকে একটা তথ্য দিই তাহলে ভাল বুঝতে পারবেন। আমরা ঐ ভদ্রলোকের কাছ থেকে ৪ লাখের বেশি টাকার যন্ত্র কিনেছিলাম কিন্তু সব পড়ে আছে। পড়ে আছে কারণ বাজে যন্ত্র সাপোর্ট পাইনা তাদের থেকে।
@@amimulehsanhabib1456 personally ami take cini na. Apnar sathe seta hoyeshe seta kharap. But amra jodi medhabi der ke kodor na kori tobe future a amra kivabe develop korbo?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি এই চাচা কে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেওয়া হোক এবং গবেষণা করে সে যা কিছু করতে পারে তার জন্য সকল প্রকার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া হোক
MD ali ajgor vai
তাহলে আর হয়েছে ভাই সরকার ক্ষমতা আর লাভ ছাড়া কিছুই করবে না
Manonio Prank Minister, Makali Hasina should open a an Industry in the name of Shekh Joy to take Bangladesh to the level of America 🇺🇸!!
Ta divena lot pat kame korbe taile jodi 8000 takai tik hoye jai taile amdanir name lot pat bondho hoye jabe
Khun sundor
P
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উচিত এমন প্রতিভাবান ব্যক্তি কে যথার্থ সম্মানের সহিত রাষ্ট্রীয় স্বার্থে গবেষণা র জন্য যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা।
দেশপ্রেমিক ও ভালো মানুষ❤️❤️❤️🇧🇩🇧🇩🇧🇩!!! বাংলাদেশে মেধার মূল্যায়ন নেই বললেই চলে!!!
সম্মান জানাই আপনাকে আপনার ভালো চিন্তা ধারাকে💚 কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আপনি ভুল দেশে জন্মেছেন৷ এখানে মেধার চাইতে দুর্নীতিকে প্রাধান্য দেওয়া হয় বেশি
একেবারে একটা সঠিক কথা বলেছেন।
R8
@@taniaakter4309 Thank you
দোয়া ও শুভ কামনা অবিরাম
আপনার, কথা,১০০, পারছেনট,টিক
ভালো লাগলো,, ভেবে আসছিলাম আমরা অকর্মা,,আপনি দেখিয়ে দিলেন আমরাও পারি।।দ্রুত অর্থ সাহায্যের ব্যবথা করা হোক।।
এরকম সৎ লোকদের আমাদের রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহার, সম্মানা এবং যত্ন দিলে দেশের অনেক উন্নতি হবে।
এই দুর্নীতির দেশে ভালো মানুষের কোন জায়গা নাই । যে যাই বলুক দিন শেষে আপনি একা সবাই স্বার্থের পেছনে ছোটে। তার পরেও দোয়া করি আপনার সুন্দর সুন্দর ভাবনা গুলো বাস্তবায়ন হোক । আমার কাছে আপনি একজন Talented person এবং দেশের গর্ব।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। হায়াত বাড়িয়ে দেখ,বাংলাদেশ আপনার হাত ধরে এগিয়ে যাক ইনশাআল্লাহ
সেলুট বাংলাদেশী জনক, আল্লাহতালা আপনার দীর্ঘায়ু দান করুক,আমিন অজস্র ভালবাসা ❤️আপনার জন্য
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর এবং তাকে সরকারের প্রণোদনা দেওয়া উচিত ও উৎসাহিত করা উচিত।
সময় টিভিকে ধন্যবাদ,,, দেশের এমন প্রতিভাবান মানুষকে তুলে ধরার জন্য।।❤️❤️
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে??
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
এগিয়ে যাক আপনার চিন্তাধারা, জ্ঞানগর্ভ দিয়ে ভরে রাখা আপনার বিজ্ঞানমনস্ক ।আপনাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য না করতে পারলেও দোয়া করলাম আপনি আপনার প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যাবে ফি আমানিল্লাহ, আল্লাহ ভরসা।
মানুষ টা খুবই নরম মনের মেধাবী একজন মানুষ।
এই রকম মানুষের ধারাই দেশ ও দশের উন্নয়ন সম্ভব।
আল্লাহ মালুম কত জ্ঞানী এই লোক। ইঞ্জিন দিবেনা বলায় নিজেই নতুন শক্তিতে চলা গাড়ি আবিষ্কার করে ফেললো 😳
অহ ভাই কই মুঝে মারো কথাটা হাসির হলেও বাস্তবতা এমনি লাগছে!
বাংলাদেশে অনেক মেধাবী লোক আছে,, অভাব শুধু পৃষ্ঠপোষকতার
সম্মান জানাই....আমাদের বাংলাদেশে এমন অনেক প্রতিভা আছে, এখন সময় এসেছে এসকল মেধার মূল্যায়ন করার । তাহলে এই দেশ অনেক দূর যেতে পারবে
আমার দেশ সোনার বাংলা - ধন্যবাদ
চমৎকার লাগলো বিডিও টা 👍🇧🇩👌🥰
উনিই প্রকৃত দেশপ্রেমিক । বিদেশী প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা কমাতে এই গবেষককে মূল্যায়ন প্রয়োজন ।
জিন্দাবাদ চর্চা করা চাটুকরদের জায়গায় এই মানুষদের খুব প্রয়োজন ।
আপনার চিন্তাভাবনা গুলো আসলে অন্যপর্যায়ের যা সত্যিই অবাক করার মতো।
আপনার জন্য দোয়া রইলো
দেশপ্রেম অনেক বড় একটি জিনিস... শুভকামনা রইলো আপনার জন্য🥰🥰
সন্মান জানাই তাকে যে নিজের বিলাসিতার জন্য দেশের প্রতি থাকা তার দায়িত্ব ভুলে যায়নি আর ধিক্কার তাকে যেনারা এরকম মাুষকে তার যোগ্য যায়গা দেননি।এদেশের কিছুই পরিবর্তন হবেনা যেটা হবে তা শুধুমাত্র গতানুগতিক
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর।।।এগিয়ে যাক সামনের দিকে।। আল্লাহ তৌফিক দান করুক আমিন।।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের বগুড়া ও বাংলাদেশের গর্ব ধন্যবাদ সময় টিভি কে রাষ্ট্রিও হিসাবে সম্মানিত করা হোক
আলহামদুলিল্লাহ।
স্যালুট স্যার আপনাকে।
আপনে হেল্প পাবেন না।পাবে তারা যারা নষ্ট করে ফেলে।
আমাদের এই প্রিয় বিজ্ঞানীকে স্যালুট জানাই.... এই খবর টি দেখে বুঝা যায় দেশ এখনো স্বাধীন হয়নি, দেশীয় দালালরা কখনো দেশ কে মাথা তুলে দাড়াতে দেবেনা। তবু ও আমাদের লড়াই করতে হবে, একদিন স্বাধীন হবেই.......
উনি ভুয়া, ওনার বানানো মেশিন কিনে আমরা বিপাকে পড়েছি।
ভাই আসলে ভালো মানুষ একদিন না একদিন তার গন্তব্যে আল্লাহ তায়ালা পৌছনর ব্যবস্থা করে দিবেন
ওনার জন্য শুভ কামনা রইলো,,,ওনার মন ভাসনা পুন্য করুক আল্লাহ।ভালো মানুষের দাম নেই চাচা
আমি মনে করি ধরনের শত মেধাবী লোক আমাদের দেশে প্রয়োজন নেই উনাকে দ্রুত অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হোক!
সম্মান এবং,শ্রদ্ধা জানাই,,আপনাকে,,আল্লাহ তালা আপনাকে নেক হায়াত দান করুক
আন্তরিক দোয়া আর ভালোবাসা এই বড়মনের মানুষটার জন্য।
মাশাল্লাহ। আপনার এরুপ চিন্তাধারাকে অনেক সাধুবাদ জানাই।🤎🤎🤎।আপনার এই নতুন নতুন উদ্ভাবনী যন্ত্রপাতি র সাফল্য কামনা করি।অনেক অনেক দোয়া রইল।সরকারের উচিৎ এই যন্ত্র বিজ্ঞানীর উপর বিশেষ নজর দেয়া এবং আর্থিক প্রোণোদনা প্রদান করা।
কর্মকর্তারা যদি দেশীয়ভাবে যন্ত্র আবিষ্কার করার উদ্যোগ নেয় তাহলে তো এখানে দুর্নীতি করার সুযোগ থাকবে না এই জন্যই তারা বিদেশ থেকে আমদানি করে যাতে দুর্নীতি করা সহজ হয়
স্যালুট আমির সাহেব
আল্লাহু আকবার, এমন বিজ্ঞানী আমাদের বাংলাদেশে আছে শুনে খুবই ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ, সময় টিভিকে।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আল্লাহ আপনার নেক হায়াৎ বৃদ্ধি করে দিন। আপনাকে দেশ ও জাতির কল্যানে নিয়োজিত করুন।
সম্মান জানাই এমন উদারতাকে সিলুট দিই-দেশ প্রেম কে,দোয়া করি,সকল সুস্থতার
যন্ত্র বিজ্ঞানী কে বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে আমি জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।তার সাথে শুভ কামনা করি।
বাবার বয়সী এই মানুষটার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
আলহামদুলিল্লাহ্ আমাদের দেশ একদিন অনেক উন্নত হবে ইনশাআল্লাহ আর প্রতিবাবান ব্যক্তির দ্বারা
অসীম ভালোবাসা রইল। আপনারাই দেশের অমূল্য সম্পদ।❣️❣️❣️
এই যন্রবিজ্ঞানীকে জানাই সশ্রদ্ধ সালাম। সেইসংগে সময় টিভি কে ধন্যবাদ।
যশোরের বিজ্ঞানীদের নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হোক আশা করি এর চেয়ে অনেক ভাল বিজ্ঞানী আছেন যশোরে তবুও বগুড়ার এই বিজ্ঞানী কে সম্মান জানাচ্ছি
আপনি বাংলাদেশের অহংকার 💗
অসাধারণ
বগুড়ার গর্ব
দেখতে যাব একদিন
Wonderful example of positive journalism 🇧🇩❤️🇧🇩
কাকার প্রতিভা আছে এবং চেষ্টা ভাবনা অনেক ভালো আল্লাহ তাকে দীর্ঘ হায়াত দান করুকআমির কাকাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি ভিডিওটা দেখছি আমিও একজন পেশায় ডাইস মিস্ত্রি
Salute আপনাকে।
কথা শোনেই বুঝা যাচ্ছে অনেক সৎ আপনি।
আপনার মতো লোক দেশে থাকলে দেশ কবেই উন্নত হয়ে যেতো।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমি ভারত থেকে বলছি বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় কি বিখ্যাত জেলা নাকি অনেক অনুষ্ঠান দেখে বিশেষ করে শাইখ সিরাজ স্যারের মাটি ও মানুষ এবং প্যানারোমা ডকুমেন্টারির শায়েরী ম্যাডামের অনুষ্ঠান বগুড়া জেলা তে খুব বেশি দেখা যায় আমি ভারত থেকে বলছি বগুড়া জেলার প্রতি রইল ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা টোটাল বাংলাদেশের প্রতি রইল ভালোবাসা 🇮🇳♥️♥️🇧🇩
বাংলাদেশের মধ্যে সবথেকে উৎকৃষ্ট দঁই তৈরি হয় বগুড়ায়।
এই দঁই খেয়ে বগুড়ার মানুষের মাথায় বুদ্ধি বেশি হইছে।
💚
অনার কথা তেই বুঝা যায় উনি অনার কাজ টাকে কত ভালোবাসে এবং বাবা কেউ কত শ্রদ্ধা করতেন তাই আজ এত আবিষ্কার
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে??
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
What a genuine piece of gem. We should promote him. Thanks Somoy tv
মাশাআল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কে ধন্যবাদ দিই আমাদের দেশে যদি এই ধরনের ইঞ্জিনিয়ার হয়ে থাকে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ সরকারের কাছে আকুল আবেদন ওনাকে তাড়াতাড়ি করে ঋণের ব্যবস্থা করা হোক
ইন্ডিয়াতে আজকের রতন টাটা, সারাবিশ্বে সমাদৃত …
আমাদের এই ইন্জিনিয়ারকে সাপোর্ট দিতে পারলে উনিও হবেন বাংলাদেশের রাজা...
❤️❤️❤️
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে??
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
আল্লাহ তাআলা এ ভাই কে রহমত দান করুক, সে যেন এ দেশের জন্য অবদান রাখতে পারে।
মাশা আল্লাহ আল্লাহ আপনার এলেমখে আরো বেসিকরে বারকা, দান করুক আমীন।
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে। আপনার প্রতিভাকে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে যেতে পারবে। কিন্তু এই অবৈধ সরকারের কাছে আপনার প্রতাসা কতোটা পুরন হবে সেটাই ভাবার বিসয়।
ধন্যবাদ সময় টিভিকে এরকম একজন ব্যক্তিকে বর্তমান প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার জন্য
আমার মনে হয় তিনি একজন ভালো মানে শিক্ষত।
আমার দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তারা বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, জ্বালানীবিহীন তার গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না।
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
আছে কতটা ক্যাপাসিটি আছে এরা রং না ঠিক আছে এটা যাচাই-বাছাই কোন ইঞ্জিনের মাধ্যমে করা উচিত পাগল এটা কোন দ্রব্য না যেদিকে তাকাই করছে এটা কোন কাজে লাগে না বাংলাদেশের ভুয়া কথা
সরকারের উচিত আপনার মতো ব্যাক্তিকে সব ধরনের সহযোগিতা করা।
কিছু বলার নাই। এমন একটা দেশে জন্মগ্রহণ করছেন,যেই দেশে আপনার এই মূল্যবান মেধার মূল্য কেউ দিতে পারবে নাহ্....😥😥😥
আপনাকে আমি উৎসাহিত করছি,আপনি চালিয়ে যান। সাফল্য একদিন আসবে ইনশা আল্লাহ্.....
এমন মানুষগুলা এইদেশের আসল হিরু। দোয়া ও ভালোবাসা রইন ওনারপ্রতি।।
onek onek dhonnobad somoy tv ke emon ekjon scientist ke procar korar jonno.
ধন্যবাদ আমির হোসেন ভাইকে, এদেশে গবেষণা কর্মের কোন মূল্যায়ন হয় না। যারা দেশের সম্পদ লুটপাট করতে ব্যাস্ত তাদের মূল্যায়ন করা হয়।
যে রাষ্ট্র প্রতিভা ,গবেষণা, শিক্ষার মান সহ কর্মমুখী শিক্ষায় ইত্যাদি বিষয়গুলো কর্ণপাত করে না সেই জাতি রাষ্ট্র কখনো নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে না।
অনেক সুন্দর দরনা ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না আপনি দেশের জন্যে অনেক কিছু করবেন ইনশাআল্লাহ
আলহামদু লিল্লাহ।
এই মুরুব্বির কাছ থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।
আসল দেশপ্রেমিকদের আমরা মূল্যায়ন করি না। আর দেশকে বাঁশ দেয় যারা, তাদের মূর্তি তৈরি করে সম্মান দেয়া হয়।
সময় টিভি কে ধন্যবাদ 🖤 কিন্তু আমাদের দেশে প্রতিভাবান মানুষের কোন মূল্যায়ণ করা হয়না। খুবই দুঃখের বিষয় 😭😭😭
আমাদের দেশের সাংবাদিক ভাইদের টেকনিক্যাল যোগ্যতা কিছুটা থাকা দরকার। তাঁরা অনেকেই বুঝেন না- কোনটা যোগ্যতা বা দক্ষতা আর কোনটা চাপাবাজি।
বগুড়াতে কোন এগ্রিকালচারাল মেকানিক কি আবিষ্কার করলো তা আগে যাচাই করা উচিৎ ভাল করে। তারপরই পাবলিশ করা দরকার। তা না হলে এই রকম নীচুমানের মিথ্যা সংবাদের জন্য আমাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
এক নামকরা পত্রিকায় দেখলাম ক'দিন আগে যে, বগুড়ার অমুক একটি উড়ন্ত গাড়ি বানিয়ে ফেলেছেন। গাড়ি উড়ানোর আগেই নিউজ ছাপা হয়ে গেল!
খবরের ভেতরে আরও দেখলাম, অটো মেকানিকের জ্বালানীবিহীন গাড়ি আবিষ্কার দেখে জাপান থেকে টয়োটা যোগাযোগ করেছে। জাপানে গিয়ে তাকে নতুন জেনারেশন গাড়ি বানানোতে সুপারভাইজ করতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
কিন্তু বগুড়ার মেকানিক ভদ্রলোকের দেশপ্রেম(!) এতটাই প্রবল যে, টয়োটার বিস্ময়কর গাড়িটিতে 'মেড ইন জাপান' লেখা থাকবে- এই আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত আর জাপান যাওয়া হলো না...!
সেই খবর এক যুগেরও আগের কথা। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই বহুল প্রত্যাশিত জ্বালানীবিহীন গাড়ির তো কোন আপডেট আর আমরা পেলাম না। টয়োটা জানতে পারলে দেশের ভাবমূর্তি কোথায় গিয়ে ঠেকবে??
উড়ন্ত গাড়ির খবর ফলাও করে প্রকাশের আগে জ্বালানী বিহীন গাড়ির উন্নতির খবরটা জানা জরুরী ছিল। সাংবাদিক ভাই সেটার খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন বোধ করেন নি।
টেকনিক্যাল জিনিষ টেকটিক্যাল মানুষদের কাছ থেকে যাচাই করতে হবে। আমাদের বুয়েট কুয়েট চুয়েট আছে না? সত্য মিথ্যা বুঝতে হবে। তারপরই প্রকাশের যোগ্যতা পাওয়া উচিৎ। এতে সাংবাদিক ভাইয়ের যেমন মর্যাদার হানি হবে না, তেমনি লাখ লাখ পাঠক বা দর্শক সত্য সংবাদটি জানতে পারবেন। দেশের মর্যাদাও বৃদ্ধি পাবে।
পরিদর্শন করতে হবে,,,,খুব আগ্রহ জমে গেছে আমার,,,সুজুগ পেলে কোনো সময় পরিদর্শন করে আসবো 😍❤️
সম্মান ও ভালোবাসা আপনার মতো সকল দেশ প্রেমিক মানুষের জন্য
সরকার যেন মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য এসক দেশীয় উদ্যোগতাদেরকে সহযোগিতা করে আমরা এমন আশা ব্যক্ত করি
সময় টিভি কে ধন্যবাদ এরকম প্রতিবেদনের জন্য ❤️❤️❤️❤️
দেশের প্রতি ভালবাসা দেখে খুব ভালো লাগলো।
This is a man too highly confident.
Genuine intellect. ❤️❤️❤️
সাবাস এই সকল মানুষদের প্রাধান্য দেওয়া উচিৎ।
আল্লাহ আপনাকে আরো উত্তম জ্ঞান দান করুন।
Bogura has long heritage of industrialsation. this applied engineer is real patriot hero.
a great pioneer for manufacturing automobile, harvesting machine and different other tools. banks and financial institutions have to support loan facilities gero margin and below 2% interest to this type of entrepreneurs.
উনি একটা কথা বলছেন পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি কাজ শিখেছেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা যদি এমন হতো পড়াশুনার পাশাপাশি যদি হাতের কাজের শিক্ষা দেওয়া হতো তাহলে অনেক ভালো হতো।
ভাই চায়নাতে পড়ালেখা করায় হাতে কাজ শিখায় সেজন্য চায়নারা অনেক এগিয়ে চায়নাতে 7 বচর ছেলেরা হাতের ঘড়ি তৈরি করে এসএসসি তে পোড়া তারা মোবাইল তৈরি করে আর আমরা কি করি