কোনো মুসলিম কি বসবাসের উদ্দেশ্যে অমুসলিম দেশে পাড়ি জমাতে পারবে? ।। Dr. Mohammad Monzur-E-Elahi
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 7 ก.พ. 2025
- ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
সহযোগী অধ্যাপক
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার অডিওসমূহ : drive.google.c...
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট লিংক : www.monzureela...
অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ লিংক : / drmonzureelahiofficial
অর্গানাইজেশনসমূহ :
তাইবাহ একাডেমি : taibahacademy....
কুল্লিয়াতুল কুরআন : / kulliyatulquran
প্রিয় শায়েখ,
আস সালামু আলাইকুম।
সেই পিস টিভির অনুষ্ঠান থেকে আপনার আপনাদের ভক্ত।
এখনো আছি। আলহামদুলিল্লাহ্।
অনুগ্রহ করে কী বলবেন পিস্ টিভির ঐ সময়কালে এই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে কতজন ঈমানদার ছিলো এবং ঈমান ধরে রাখার জন্য যে পরিবেশ ছিলো,
সেই অবস্থা এখন আছে?
না অবনতি হয়েছে জ্যামিতিক হারে??
তাহল কী আমাদের হিজরত করা জরুরি!!?
কোথায় হিজরত করবো?
মুনাফিকদের দল ভারি হচ্ছে।
অপসংষ্কৃতি
আলেমদের গীবত
কুরআন সুন্নাহর পরষ্পরবিরোধী বক্তব্য ইত্যাদি ইত্যাদি
আজ আমাদেরকে ঈমানহারা মুনাফেকে ধাবিত করছে।
প্রিয় শায়েখগণ কাফের মুশরিকদের দেশ ভ্রমণ শেষে ওদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ!!
বিশ্ব জরিপে প্রকাশ
খাঁটি মুসলিমরা বাস করছে কাফের মুশরিকদের দেশে!! সুবহানাল্লাহ্।
পক্ষান্তরে
মুসলিম দেশগুলো মুনাফেকে ভরে যাচ্ছে। ঈমান বিধ্বংসী হারাম শির্কী কাজে লিপ্ত।।
প্রিয় শায়েখ
সেখানে আপনারা এই ধরনের ফতোয়া কিভাবে দিচ্ছেন??
আপনাদের এই মূলনীতি শর্তগুলো আমাদের দেশ এবং মুসলিম দেশের জন্য প্রযোজ্য নয়?
অনুগ্রহ করে তাও বলুন।
পুরো দুনিয়া আল্লাহ্ র জমিন।
কাকে কোথায় হেদায়েত দিবেন ঊনার এখতিয়ার!
কুরআনে কী বলা আছে
মুসলিমদের জন্য নির্দিষ্ট ভূখণ্ড আছে
কাফের মুশরিকদের পৃথক ভূখণ্ড!?
হাদিসে নিষিদ্ধ?
কুরআন কী বলে!!
আমাদের দেশে ঈমান ধরে রাখা কী সহজ??
মুনাফেকের সংঙ্গা কী??
অমুসলিম দেশের আয় হালাল কিন্তু
বসবাস হারাম
সামরিক ঘাঁটি থাকা জায়েজ
অস্ত্র কেনা জায়জ
বন্ধুত্ব জায়েজ
দ্রব্য সামগ্রী আমদানি রপ্তানি জায়েজ
মন্দির বানানো জায়েজ
ঊনাদের নিয়মকানুন সামাজিক বিধিবিধান প্রশংসনীয়
সবই জায়েজ
শুধু স্হায়ী বসবাস জায়েজ নেই!?
এ কেমন ফতোয়া??
উল্লেখিত ফতোয়া ঠিক না ভুল
অনুগ্রহ করে অমুসলিম দেশের
সীমাহীন জ্ঞানধারী সুবহানাল্লাহ্ ইসলামী স্কলারদের এবং
মুফতি মতিয়র রহমান মাদানি
প্রফেসর মুখতার আহমেদ
প্রমুখদের লেকচার
এবং
মুফতি আখতার ইমাম আদিল কাসিমির-
অমুসলিম দেশে মুসলমান
জীবনযাপন, সমস্যা ও শরয়ি সমাধান
বইটি পড়ার জন্য বুঝবেন
জ্ঞানের গভীরতা ও বুঝ এবং বাস্তবতার আলোকে ফতোয়া।
জাযাকাল্লাহু খাইরন।
May Allah preserve you Sheikh ❤️
Thanks a lot
Tik
মুসলিমদের অমুসলিম প্রধান দেশে বসবাসের কোন বিধান নাই, শুধুমাত্র ক্ষেত্রবিশেষে যেমন ধর্ম-প্রচার কিংবা ব্যাবসা-বাণিজ্যের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকার বিধান আছে। আর এই বিধান প্রযোজ্য ছিল প্রাচীন আমলে যখন অমুসলিম প্রধান দেশেও ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানা হতো যেগুলা অনেক ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধের অনুরূপ; যেমন নারী-পুরুষের পর্দা, বিভিন্ন প্রকারের জাহেলিয়াত -- যেমন যিনা, কওমে লূতী-যিনা (সমকামিতা), গর্ভপাত/শিশুহত্যা, হারাম (সুদ, মাদক) ব্যবসা ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় ভাবে নিষিদ্ধ ছিল, বিশেষ করে খ্রীস্টান প্রধান দেশে, এমনকি হিন্দু প্রধান দেশেও (ভারতবর্ষ) অনেক যায়গায় এসব কড়াকড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেরকম কোন খ্রীস্টান দেশ নাই, বা এমন কোন অমুসলিম দেশ নাই যেখানে কোন ধরণের ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মানা হয়। ইউরোপ-আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়ার সব দেশ এখন নাস্তিকতার (ধর্মনিরপেক্ষতার, তাগুতের) ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। ফলে সেসব দেশে পর্দার কোন বিধান নাই, ক্ষেত্রবিশেষে এমনকি পর্দা নিষিদ্ধ করা হয়। যিনা, কওমে-লূতী যিনা ইত্যাদিকে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়, ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক, যেমন সন্তানরা বালেগ/বালিগা হওয়ার পর উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে চাইলে পিতা-মাতার কোনপ্রকারের বিধি-নিষেধ আরোপ করার ক্ষমতা নেই। যদি তাদেরকে উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে না দেওয়া হয়, পিতা-মাতাকে পুলিশ এসে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। পুরুষের থেকে নারীর ক্ষমতা অস্বাভাবিকভাবে বেশী। বিশেষ করে পারিবারিক আদালতে নারীদের অপরিসীম ক্ষমতা দেওয়া হয়, যেন তারা সহজভাবে তালাক দিয়ে পরের দিনেই যিনায় লিপ্ত হতে পারে। কারো স্ত্রী যদি যিনায় লিপ্ত হতে চায়, স্বামীর কোন প্রকার ক্ষমতা নাই তার স্ত্রীকে থামানোর, যেকারণে জাহেলী দাইয়ুছী (স্ত্রীকে অন্য পুরুষের সাথে যিনায় লিপ্ত হতে দেওয়া) এখন পশ্চীমা সমাজে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। নারীরা যাতে সহজে যিনা ভিত্তিক জীবন -যাপনে লিপ্ত হতে পারে, সেজন্য গর্ভপাত এবং শিশুহত্যা কে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়। পরিবার এবং পারিবারিক প্রথাকে ভেঙ্গে ফেলার জন্য সরকার এবং বিভিন্ন সরকারী দপ্তর দিন-রাত বিভিন্ন প্রকারের কার্যক্রমে লিপ্ত। হারাম ব্যবসা, যেমন সুদ, জুয়া, পতিতাবৃত্তিকে উৎসাহিত করা হয় এবং বৈধ। আর কেউ যদি এসবের বিরুদ্ধে কথা বলে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তার চাকরি চলে যায়, বা ব্যবসা বাণিজ্য থাকলে তা বন্ধ করে দেওয় হয়, কারণ তাদের আইন-কানুন জাহেলীয়াত এবং শয়তানকে রক্ষা করার জন্য নির্মিত। বর্তমান পশ্চীমা বিশ্ব সম্পূর্ণরূপে জাহেলীয়াত আর হারামের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। এদের জাহেলী এমনকি ইসলাম পূর্ব কাফির মুশরিক আরবদেরকেও হার মানায়। শুধু তাইই নয়, সব পশ্চীমা দেশের সরকার কোটি-কোটি টাকা মুসলিমদের হত্যা করার জন্য ব্যয় করে, আর সে টাকা আসে সাধারণ মানুষের (কর/ভ্যাট) পকেট থেকে। এখন এসব জানার পরও যদি আপনি ভাবেন বর্তমান বিশ্বে অমুসলিম/নাস্তিক প্রধান দেশে থাকা/স্থায়ী হওয়া জায়েজ, তাহলে আমি বলবো আপনার মাথায় গুরুতর সমস্যা আছে, বা আপনি এই বিষয়ে কিছুই জানেননা, বা ঠিকমত চিন্তাই করেন নাই। বাকিটুকু আল্লাহু আলাম।
প্রিয় দীনী ভাই, ভিডিওটি আবার পূর্ণাঙ্গ দেখবেন, ইন শা আল্লাহ।
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ দেখান। আমীন!
@@bilkisbegum4247 এর সাথে মেডিক্যাল সাইন্সের সম্পর্ক কি? 😂
❤️❤️❤️❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ
টাকা দিয়ে হোটেলে খাবার আমরা খাই সেটা যদি খারাপ হয় সেটা কি বলা যাবে।
সেক্ষেএে মাংশ খাবেন না। যদি না সিওর হচ্ছেন কে জবাই করেছে।
ক্যারিয়ারের জন্য যেতে পারবে? যদি শর্ত্য পালন করতে করে।