মুফতি রেজাউল করিম আবরার ওয়াজ | নামাযে ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়া লাগবে কিনা? | Rezaul karim abrar
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 18 ต.ค. 2024
- মুফতি রেজাউল করিম আবরার ওয়াজ | নামাযে ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়া লাগবে কি? | Rezaul karim abrar waz
ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পড়া আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ
প্রিয় দর্শক! হক্কানী আলেমদের ওয়াজ || ইসলামিক সংগীত || হামদ নাত || গজল ♪♪ কোরআন তেলাওয়াত || দোয়া ও অজিফা || এবং ইসলামিক নিত্য নতুন ভিডিও পেতে Quran Sunnahr Pothe চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।
👉আমাদের Facebook page এ লাইক করে আমাদের সাথে থাকুন 👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
/ quran-sunnahr-pothe-52...
👉 আপনার মাহফিলের ভিডিও রেকর্ড করাতে ও ইন্টারনেটে প্রচার করাতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন 01849994783
Masha allha darun alochona Koren amr priyo hujur ❤❤❤ rezaul korim abra saheb
কওমীর জীবন্ত লাইব্রেরী.. আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন...
ইলমওয়ালা একজন হুজুর আমার প্রিয় মুফতি রেজাউল করিম আবরার
মুফতি রেজাউল করিম আবরার হুজুরের সহি মাসআলা ধন্যবাদ ❤❤ হুজুরকে আমি ভালো বাসি
আবরার সাহেব হুজুরকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি আমাদের কওমি অঙ্গনের গৌরব আল্লাহ ওনার এলেমে আরো বরকত দান করুক আমিন
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর করে বুজাই ছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিন আমিন
ইসলামের পথেই শান্তি
جزاکم اللہ خیرا احسن الجزاء فی الدنیا والآخرۃ
শুকরান শায়েখ
মাশাআল্লাহ সুন্দর নসিহত করলেন সায়েখ
মাশাআল্লাহ, শুকরিয়া
Dhonnobad
মাশাআল্লাহ, জাযাকাল্লাহ খাইর
মাশাআল্লাহ 💝
Shukriya
আল্লাহ হজরত কে হায়াতে তাইইবা দান করুন আমিন
খুভি ভালো লাগলো
ওনার বয়স থেকে ইলম অনেক বেশি, মাশাআল্লাহ।
শুকরিয়া
জিন্দা লাইব্রেরি আবরার হুজুর ❤
খুব সুন্দর আলোচনা ভাই জান
ধন্যবাদ ❤️
মাশাআল্লাহ
শুকরিয়া
Mufti rejaul korim, i love u
জাযাকুমুল্লাহ
হুজুরের কথা তো আমিও একমত আহলে হাদিস কি সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে
❤❤❤
جزك الله خيرا فان
ما شاء الله ♥️❤️🥀🌹🌷🌸💮🏵️💐
Mufti rejaul karim abrar , i love u
Right 🎉
হুজুর আমার সালাম নিন, যেই তেলাওয়াত শুনা যায় না, যেমন যোহর, আছর এ ক্ষেত্রে কি করবো
মাশাল্লাহ
Ok
আহলে হাদিসের ভায়েরা সঠিক করতে গিয়ে আরও প্যাঁচ লাগিয়ে দিচ্ছে ।আবরার ভাই উচিত কথা বলেন বলে ওনার যত দোষ ।
আবরার একটা ব্যাদোব
আহলে হাদীসের কোন আলেম বলেছেন ফরজ? বলবেন কি?
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে।
ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
সহমত
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ .
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
কাঁনা দাজ্জাল রাজ্জাক বিন ইউসুফ এসব হাদিসের কিতাব কোন দিন চোখেও দেখেননি।
আল্লাহতালা আহলে হাদিস ভাইদেরকে বুঝার তৌফিক দান করুক এবং আবরার হুজুরকে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুক
আমীন
Allah hujur ke nek hayat dan kruk
Tik
Right
সূরা আরাফ আয়াত ২০৪ এই আয়াত কি সালাতের জন্য প্রযোজ্য যদি সালাতের জন্য প্রযোজ্য হয় তাহলে ইমাম ও মুক্তাদির কথা নাই কেনো
😢যাহারা সালাতকে ভালবাসে তাহারা রুকুর আগেই সালাতে আসে। এবং আযানের আগে পবিত্র হয়ে সালাতের অপেক্ষা করেন।
অল্লাহী ইনতা মার্রা মুখমাফি,গানদুস ইন্তা মুমকিন,
❤❤❤
ইমাম যখন ফজরের ফরজ নামাজ পরান তখন মুক্তাদিগন সুন্নাত পরার সময় কিরাত পরেন তারাত চুপ থাকার কথা আপনাদের ফতুয়া অনুুযায়ী
ভাই অনেক সুন্দর কথা বলছেন
ভাই, যে ব্যক্তি আজকে মুসলমান হলো এখন তার উপরে তো নামাজ ফরজ । সেই ব্যক্তি তো সুরা ফাতেহা জানবে না, এটাই স্বাভাবিক। তাহলে আল্লাহ তাআলা তাকে আগে সূরা ফাতিহা না শিখে নামাজের আদেশ দিলেন কেন? আর ওই ব্যক্তি তো সূরা ফাতিহা পড়তেও পারবে না তাহলে কি তার নামাজ হবে না?
তখন সূরা ফাতিহা পড়া ফরয নয় যখন ইমাম রুকুতে চলে যায় তখন রুকুতে যেতে হবে।নামাজ হয়ে যাবে। প্যাচ লাগানোর কোনো দরকার নাই।
ফাতিহা ফরজ হলে তো নামাজ হবেনা
দলিল দেন
❤
Nice
আল্লাহর নাম জোরে বললে নেকি বেশি হবে জোরেই বলেন।
ইন্নামা আমালু বিন নিয়ত কোন ব্যক্তি যদি সুরা ফাতেহার জায়গাতে সূরা ফাতের সময় পায় ঠিকই তিনি পড়বেন
আপনি সহীহ বোখারী শরীফ ৭১২ এবং সহীহ মুসলিম শরীফ ৭৬০ থেকে ৭৬৪ পড়ে ওয়াজ করুন
আপনার যোগ্যতা কি?
কিতাব পড়তে জানেন আপনি?
Allah ader hedayat din na hoi dhonsho kore din amin
বাংলা অনুবাদ পড়ে ফতোয়া দানকারী ফেতনা বাজদেরকে মহান আল্লাহ দ্রুত ধ্বংস করে দেন, আমিন।
জরদা হালাল করা প্রিয় হুজুর আবরার।জরদা খাওয়ার জন্য আপনাকে ভালোবাসি।
হুজুর হুজুরাই মারামারি করে তাহলে আমরা সাধারণ মানুষ কি করবো।কার কথায় চলবো আললা জানে।🙄🙄🙄🙄
ঈমাম যখন কোরআন জোড়ে পড়ে তখন চুপ থাকবেন।যখন আস্তে পড়ে শোনা যায় না, তখন পড়া যাবেনা একটা দলিল দেন।
তুমি ভাল করে শুন দলিল পেয়ে যাইবা
ইমামের কেরাত মুক্তাদির জন্য
আপনাকে আরো 10 বছর পড়তে হবে
হাদিস বোঝার জন্য
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক
আপনি ঠিক বলেছেন
😅
বরংআবরার কথা৷ বুঝার জন্য আপনাকে১০০ বার জন্ম নিতে হবে
আর তুমি বুঝে ফেলেছো
উনি সব বুঝে গেছেন 😅
সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মত হচ্ছে,
যে সালাতে ইমাম জোরে সুরা পড়েন সেখানে মুক্তাদি না পড়লেও চলবে তবে জোহর আসর সালাতে মুক্তাদিকে পড়তে হবে.......
(আবরার একটা ভুল ব্যাখ্যা করেছেন, যদি মুক্তাদি ইমামকে রুকুতে পায় সে সেভাবেই সালাত শেষ করে বাকি সালাত নিজে আদায় করবে এবং তখন তো মুক্তাদি সুরা পড়বেই)
আবরার সাহেব ভুল ব্যাখ্যা করছে তাহলে আপনি সঠিক টা করেন দেখি,কত বড় আহলে হদস হইছেন
Right
গোড়ার ডিম বুঝলেন আপনি
@@shahidullah441 আপনার বানান ভুল দেখেই বুঝা যায় আপনি কতটা অশিক্ষিত, আগে নিজে শিক্ষিত হোন তারপর অন্যকে জ্ঞান দিতে আসুন
তোমরা যখন সূরা আরাফের ২০৪ নাম্বার আয়াতের ব্যাখ্যা দাও অথচ তোমাদের ব্যাখ্যায় যখন হাফেজরা একসাথে 10 জন 20 জন কুরআন পড়ে তখন তোমরা কি কর তখন কে পরে কে শুনে জবাব চাই
Apnader ai maramari kobe shesh hobe?? Shadharon public konta manbe??
কোরআন হাদীস দিয়ে ইসলাম চলে যুক্তি দিয়ে চলে না
এখানে যুক্তির কী পাইলেন?
মন মতো হয়নি তাই ভালো লাগেনি আপনার? কুরআন হাদিস সহ বলল তবুও আপনার মন ভরে না!
আপনারা মাশাআল্লাহ বলছেন নাজে না শুনে বিষয় টা ভালো করে বুঝেন আগে
হুজুর হাদিস অনুসারে কথা বলুন।
জেই রাকাতে ইমাম আস্তে পড়ে তখন মুসুল্লি কি করবে।
Keno aste porbe?
শুধু সূরা ফাতিহা পড়বে..
চলন্ত লাইব্রেরী।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে করতেই হবে
কি লেখে বুঝাই মুশকিল
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় শায়খ। আপনার উসিলায় মানুষ দলিল ভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে বর্তমান সময়ের বড় ফেতনা সৃষ্টিকারী সালাফিদের ফেতনা থেকে বাঁচতে পারবে। ইনশাল্লাহ। আপনার আলোচনা যথেষ্ট জোরালো এবং দলিল নির্ভর। কিন্তু বিনয়ের সাথে একটি কথা বলব যে হুজুর আপনার আলোচনার সময়ে কিছু বচনবঙ্গী বা অঙ্গভঙ্গি খুব খারাপ দেখায়। দয়া করে বিষয়টি মাথায় রাখবেন।
ঠিক বলেছেন,আন্টি
আন্টি আপনি এই চটকা কে মোল্লাকে প্রিয় সাহেক বললেন,ওসব হাদিস বলেছে হাদিসে আমপারা, ও বুখারী থেকে কোন হাদিস বলেছে, আগে ভালো করে জানেন?
এটাই সঠিক।
ধন্যবাদ
কেমনে দলিল দেন
আবরার হুজুর সঠিক ব্যাখ্যা দেন
কমেন্ট সেকশনে ইমাম বুখারীর ভাই বেরাদার খুজতে এলাম
Amio
@@akherkhan3040 আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে।
ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে।
ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।
আবরার ভাই 💖
এই হুজুর মনে হয় সূরা হিজর ৮৭ নং আয়াত টি পড়েন নাই তাফসির সহ
আবরার হুজুর বুঝতে পারিনি মনে হয়😂😂 শুধু রুকুতেই সুযোগটা দেওয়া হয়েছে সূরা ফাতিহা না পড়ার।(حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ، أَنَّ أَبَا السَّائِبِ، أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقُلْتُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ فَإِنِّي أَكُونُ أَحْيَانًا وَرَاءَ الإِمَامِ . فَغَمَزَ ذِرَاعِي وَقَالَ يَا فَارِسِيُّ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ .
আবূস সায়িব, আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি কোন সালাত পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পড়েনি তার সালাত অসম্পুর্ন। আবূস সাইব (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হুরায়রা! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে সালাত পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী! তুমি তা মনে মনে পড়ো। [৮৩৬]
ফুটনোটঃ
[৮৩৬] মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, নাসায়ী ৯০৯, আবূ দাঊদ ৮১৯-২১, আহমাদ ৭২৪৯, ৭৭৭৭, ৭৮৪১, ৯২৪৫, ৯৫৮৪, ৯৬১৬, ৯৮৪২, ৯৯৪৬; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১৮৯। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবী দাউদ ৭৭৯।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৩৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
😅
জি
তাবিজ হুজুর
ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়তে হবে হাদিস নিন বুখারী হাদিস নাং 756 মুসলিম হাদিস নাং 764 আবুদাঊদ হাদিস নাং 821 তিরমিজি হাদিস নাং 247 সুরা আরিফের 204 নাংআয়াতের তফসির দেখুন আপনি হাদিস নাং দিন যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলেনা
😅
কিরআত ত তিন আয়াত
ইমাম এর পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার দলিল পেতে এই বইটি পড়ুন।
জুযউল কিরাআত।
ইমামের পিছনে পাঠনীয় সর্বোত্তম কিরাআত
লেখকঃ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল আল বুখারী রহঃ
আহলে হাদিসদের যম
গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী)
অধ্যায়ঃ ৪। সালাত (নামায) (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ৭৬৪
১১. প্রতি রাকাআতে সূরাহ ফা-তিহাহ্ পড়া অপরিহার্য, কেউ যদি (ভালভাবে) সূরাহ ফা-তিহাহ্ পড়তে বা শিখতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন তার সুবিধামত স্থান থেকে কিরাআত পাঠ করে নেয়
৭৬৪-(৩৮/৩৯৫) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম বলেনঃ যে ব্যক্তি সালাত আদায় করল অথচ তাতে উন্মুল কুরআন (সূরাহ ফা-তিহাহ্) পাঠ করেনি তার সালাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সালাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমরা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সালাতকে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা'আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ (তিনি বিচার দিনের মালিক), তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পণ করেছে। সে যখন বলে, إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ (আমরা কেবল তোমারই ইবাদত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি) তখন আল্লাহ বলেন। এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে,اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ (আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি'আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে; তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছে সে যা চায়।
সুফইয়ান বলেন, আমি 'আলা ইবনু আবদুর রহমান ইবনু ইয়াকূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। (ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭৬২, ইসলামিক সেন্টারঃ ৭৭৪)
Abu Huraira reported: The Apostle of Allah (ﷺ) said: If anyone observes prayer in which he does not recite Umm al-Qur'an, It is deficient [he said this three times] and not complete. It was said to Abu Huraira: At times we are behind the Imam. He said: Recite it inwardly, for he had heard the Messenger of Allah (ﷺ) declare that Allah the Exalted had said: I have divided the prayer into two halves between Me and My servant, and My servant will receive what he asks. When the servant says: Praise be to Allah, the Lord of the universe, Allah the Most High says: My servant has praised Me. And when he (the servant) says: The Most Compassionate, the Merciful, Allah the Most High says: My servant has lauded Me. And when he (the servant) says: Master of the Day of judg- ment, He remarks: My servant has glorified Me. and sometimes He would say: My servant entrusted (his affairs) to Me. And when he (the worshipper) says: Thee do we worship and of Thee do we ask help, He (Allah) says: This is between Me and My servant, and My servant will receive what he asks for. Then, when he (the worshipper) says: Guide us to the straight path, the path of those to whom Thou hast been Gracious not of those who have incurred Thy displeasure, nor of those who have gone astray, He (Allah) says: This is for My servant, and My servant will receive what he asks for. Sufyan said: 'Ala b. 'Abd al-Rahman b. Ya'qub narrated it to me when I went to him and he was confined to his home on account of illness, and I asked him about it. باب وُجُوبِ قِرَاءَةِ الْفَاتِحَةِ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ وَإِنَّهُ إِذَا لَمْ يُحْسِنِ الْفَاتِحَةَ وَلاَ أَمْكَنَهُ تَعَلُّمُهَا قَرَأَ مَا تَيَسَّرَ لَهُ مِنْ غَيْرِهَا وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ ( الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ) . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ ( الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ) . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ ( مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ) . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ ( إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ) . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ ( اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ) . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ . Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=47517
جاهل
ভাই এই হাদিসটাই প্রমান করে যে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে,,,,এখানে নবী কারীম(সাঃ) যে ব্যক্তি সুরাহ ফাতিহা পড়লনা তার সালাত ত্রুটিপূর্ন থেকে গেলো,পূর্নাংগ হলো না,,,এখানে বুঝা যায় নামায হয়ে যাবে কিন্ত ত্রুটি থেকে যাবে,,আর এটাও বুঝা যায় যে এটা ইমামের পিছনেই পড়ার কথা বলেছেন,,কারন হলো যদি ইমামের পিছনের কথাই না হতো তাহলে নবী কারীম সাঃ ত্রুটিপূর্ন থাকার কথা বলতেন না,,বরং বলতেন নামায ই হবেনা।।।কারন একটা হাদিস সবাই জানে যে,নবী কারীম সাঃ বলেছেন যে সুরা ফাতিহা পড়লনা তার নামায হলো না,,এখন ভেবে দেখুন এটা যদি একাকি নামাযের কথা হয় মেনে নিলাম কিন্তু আপনি যেই হাদিসটা দিলেন এখানে নবী কারীম সাঃ বলেছেন ত্রুটিপূর্ন থেকে যাবে,তার মানে এটা ইমামের পিছনের কথাই বলা হয়েছে,,আবু হুরাইরা রাঃ এর কথা বাদ ই দিলাম
Sathik Katha bolechen
Dhonnobad
তিনি কি বাহাছ করবে ব্রাদার রাহুল হুজুরের সাথে
ব্রাদার ভাই আবার হুজুর হলো কবে? কুরআন মাজিদই শুদ্ধ করে তিলাওয়াত করতে পারেনা। জের জবর ছারা বুখারী শরীফ পড়া তো দূরের কথা।
যাই হোক কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। এসব লোক হচ্ছে শেষ জমানায় কেয়ামতের আলামত। আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক।
রুকুতে না পড়লেও দাড়ানো অবস্থায় পড়া নিষেধ আছে এমন একটা দলিল দেন।
কথাটা একটু বুঝিয়ে বলেন ভাই
😂😂
ভাই আবার শিক্ষা অর্জন করতে হবে ভাই
হ্যা,সারা জীবন আরবি কিতাব উস্তাদগণের তথ্যাবধানে পড়ে কিছুই বুঝলাম না, এখন বাংলা অনুবাদ পড়নে ওয়ালা মূর্খদের থেকে ফতোয়া শিখতে হবে, হায়রে জাতি!!!
Hujur , naam kamane ke liye waz karna jaruri nehi. Aapki aakhlak jaruri hai. Aap bohot usa boltese .
Ki jukti dichchen Allah apnake hedayet dan koruk amin
Ahla hadis dajjal
রুকু সুরা ফাতিহা পড়ার জায়গা নয় সেইজন্য রুকু পেলে রাকাত হয়ে যাবে
কিন্তু আপনি দেরিতে নামাজে উপস্থিত হলে তো আর দ্বীন পরিবর্তন হয়ে যায়না। 👀
আপনি কোরআন হাদিস কিছু পড়েছেন
Apni govir vabe poreo bujte paren na
এই বার ফাইসা গেছে রাজ্জাক বিন ইউছুফ
আপনারা একই কথা বার বার বলে আমাদের ধৈর্যচুতি ঘটান
Sothik ta jante hobe dhorjo harale hobena...
Khub kharap dhoyrjo barate hobe
Don't highlight those video now, think about your country if you are an agent of Raw
আমরা আগে কেরাত বুঝি। গল্প নয় কোরআন ও সুন্নাহ দিয়ে বোঝান। জাতিকে বিভ্রান্ত করবেন না।
He bata.hadis porachhi valokora porbi hadis
Kotha gulo bujar moto,,,
Bata hadista bolbina Kano odikejabina Kano hadista bol
Ab rajjak bin yousuf shaheb emon nabuja waj o fotoya diye nijer murkhotay prokash korse
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না,,
তাইলে কি দিয়া চলে ভাই
@@somonahmmed720 কুরআন এবং হাদীস দিয়ে
Uni quran hadis diye kotha bolcen na
ভাই আপনি কি অন্য কিছু শুনতেছেন,আমরাতো কুরআন ও হাদিস দ্বারা আলোচনা শুনতেছি
তাহলে কি গাড় তেরামি দিয়ে চলে? যেভাবে আপনারা চালাচ্ছেন
জোহর এবঙ আসরে নামাজে আগে কেরাত পড়া জোরে ছিল!পরে আল্লাহর রাসূল সাঃ আস্তে করলেন কেন ?এটা একটু ব্যাখ্যা করুন ?
tor chalanar ad can chal car
Vondo
মলোবি সাহেব আপনি হাদিস কেন হাদিসের মতো করে বুঝেন না
পাগল
আপনি রেজাউল আলেম না আমার মনে৷ হয় জালেম
ওনী কী ভাবে বলবেন জালেম???
md mannan tui codon acis
তুই হচ্ছিস জারয সন্তান দলিল নিবি ফোন করিস
ওরে মাননানে মুখের বাবা রিয়াল খাবি সৌদি চলে আয়, তোর বাবা রিয়াল খোর আলেম সব সৌদিতে
তুমি কি
উল্টো পাল্টা কথা বাদ দেও তোমার বিপদ সামনে
হানাফি পাগল
কী ভাবে পাগল বলবেন???????
রাস্তা দিয়ে যদি পাগল কাগজ ওঠাই কেউ তাকে মানা করে না। কিন্তু ভালো মানুষ কাগজ ওঠালে তাকে সবাই মানা করে। কারণটা পরিষ্কার। সেই জন্য যারা বলছে হানাফী পাগল এদের কথায় কান দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।
তুমি কি ছাগল
Ar tui sagol
তুমি নিজে পাগল
একজন হুজুর অন্য একজন হুজুরের ভুল ধরলে আদবের সাথে ধরা যায়,