ইমামের পিছনে সূরা ফাতেহা পড়া ছাড়া নামাজ হবে? মুফতি আরিফ বিন হাবিব mufti arif bin habib waz 2022

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 1 ต.ค. 2024
  • ইমামের পিছনে সূরা ফাতেহা পড়া ছাড়া নামাজ হবে? মুফতি আরিফ বন হাবিব mufti arif bin habib waz 2022

ความคิดเห็น • 1.6K

  • @MDTanvir-fw3wb
    @MDTanvir-fw3wb ปีที่แล้ว +90

    মাশা-আল্লাহ❤
    আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে আরও দ্বীনের কথা গুলো উম্মতের মাঝে পৌঁছানোর তৌফিক দান করুক। আমিন

    • @mdibrahim7398
      @mdibrahim7398 ปีที่แล้ว +1

      السلام عليكم ما شاء الله جزاكم الله بارك الله فيكم

  • @humaunmasudmasud9286
    @humaunmasudmasud9286 ปีที่แล้ว +138

    আল্লাহ এই আলেমকে আরো বেশি দ্বীনি এলম বাড়িয়ে দিন আল্লাহ এবং হায়াতে তাইয়েবা বাড়িয়ে দিন আল্লাহ।

    • @alfazali3571
      @alfazali3571 ปีที่แล้ว +3

      নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) !
      কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +3

      ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।

    • @Bismillah8096
      @Bismillah8096 ปีที่แล้ว

      Ameen

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +1

      @Md Alamin
      শুধু যোহর ও আসরে নয়, বরং মাগরিবের শেষ রাকাতে এবং এশার শেষ দুই রাকাতে।

    • @sekhrejaulasif763
      @sekhrejaulasif763 10 หลายเดือนก่อน

      ​@@alfazali3571চ😊

  • @mdrubelmia1766
    @mdrubelmia1766 3 หลายเดือนก่อน +7

    আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়েত দান করুন। সুরা ফাতিহা ছাড়া সলাত হবে না। এটা সঠিক

    • @alimurtuza2513
      @alimurtuza2513 3 หลายเดือนก่อน

      Wrongly explained. Don’t listen him. CHAPABAZ HUZUR !!!

    • @gaziulislam2436
      @gaziulislam2436 3 หลายเดือนก่อน

      আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক

    • @jiaurrahman3529
      @jiaurrahman3529 2 หลายเดือนก่อน +2

      জি ভাই সুরা ফাতিহা ছারা সলাত হবেনা। ইমাম তো পরেই, তাহলে সুরা ফাতিহা সারা হলো কেমনে ভাই।

    • @KobirAkash-z8j
      @KobirAkash-z8j 2 หลายเดือนก่อน

      হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
      আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
      একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
      মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
      আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
      বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
      ১) মাওলানা
      ২) আল্লামা
      ৩) মোহাদ্দেস
      ৪) মুফতি
      ৫) মুফাচ্ছির
      ৬) আলেম
      এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
      তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?

  • @KsaKsa-iq3ue
    @KsaKsa-iq3ue ปีที่แล้ว +2

    আরে হুজুর,ইমামের পড়া যখন শুনা যায় না,যেমন আছর, জোহর তখনও কি চুপ করে থাকবেন?

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
      পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
      ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
      باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ ‏
      حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ ‏.‏ وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏(‏ وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى‏)‏ فَلَمْ يَسْجُدْ ‏.‏
      حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء ‏.‏ وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏(‏ والنجم إذا هوى‏)‏ فلم يسجد ‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
      ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
      ডহওটড%*-ঃ%৭*ঃ৳

  • @skmd.mizanurrahman523
    @skmd.mizanurrahman523 ปีที่แล้ว +4

    জোহর ও আসরের ওয়াক্তে ইমাম যখন নিরবে সুরা কেরাত পড়েন, তখন তা তো নামাজিরা শুনতে পায়না। তখন কি হবে।

    • @smashrafulislam729
      @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +1

      মূল ফতোয়া হলো, তখন বাকিরা চুপি চুপি সুরা ফাতেহা তেলাওয়াত করবেন।

  • @md.shehabuddintushar1816
    @md.shehabuddintushar1816 ปีที่แล้ว +18

    ৮৭. وَ لَقَدۡ اٰتَیۡنٰکَ سَبۡعًا مِّنَ الۡمَثَانِیۡ وَ الۡقُرۡاٰنَ الۡعَظِیۡمَ আর আমরা তো আপনাকে দিয়েছি পুনঃ পুনঃ পঠিত সাতটি আয়াত ও মহান কুরআন।
    huzur ai ayat somporke ki bolben.

    • @frkhairuzzaman
      @frkhairuzzaman ปีที่แล้ว +1

      ভাই আল্লাহ সর্বপ্রথম সূরা আলাক এর 7 টি আয়াত হযরত মুহাম্মদ সঃ এর উপর নাযিল করেন এর পর ধাপে ধাপে সম্পূর্ণ কোরআন নাযিল করেন। সেই কথাটি এখানে বলা হচ্ছে।

    • @djsalmanmia9153
      @djsalmanmia9153 ปีที่แล้ว

      এইটা আপনার মন গরা তাফসির নাকি। সুরা ফাতেহার আয়াত কয়টি গননা কইরে দেইখেন।

    • @anisurrahman.8885
      @anisurrahman.8885 ปีที่แล้ว

      @@frkhairuzzaman এতদিন জানতাম সুরা আলাকের প্রথম ৫ টি আয়াত প্রথম নাযিল হয় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর। আজ আপনি বলছেন ৭ টি ঘটনা কি ভাই

  • @parvinakter1431
    @parvinakter1431 ปีที่แล้ว +151

    সহি হানাফি নিয়ে কোনো কথা নাই।তবে হানাফিদের মধ্যে একদল আছে বিদাতে লিপ্ত তাদের বিষয়ে কঠোর হতে হবে।

    • @rashedrana6531
      @rashedrana6531 ปีที่แล้ว

      আহলে আলবানি মাজাহাবির সহি বেদাত থেকে সাবধান

    • @sadiqurrahman1691
      @sadiqurrahman1691 ปีที่แล้ว +9

      India te o ache jara Bidat kore tader barellvi bola hoy , ami nije o hanafi but Deubandi

    • @robiulalam5948
      @robiulalam5948 ปีที่แล้ว +7

      হেদায়েত দেয়ার মালিক আল্লাহ। সবাই হেদায়েত পাবেনা।অল্প বিদ্যাধারীরাই নিজেদের পন্ডিত ভাবে। তারা আলেমদের ও মানেনা।তাদের ফয়সালা হবে মরনের পর।

    • @iamsunyat
      @iamsunyat ปีที่แล้ว

      @@robiulalam5948 আলেম কে ?

    • @hmmh8770
      @hmmh8770 ปีที่แล้ว

      একাধিক মুফাসসির বলছে। উনি একবারো বললো না যে একাধিক আয়াতে আছে। কোরআন ও হাদিস ছেড়ে শুধু অন্য আন্য দের দিয়ে জলসা করা অবভ্যাস এদের

  • @yakubali3298
    @yakubali3298 6 หลายเดือนก่อน +38

    ইমাম যখন জোরে বলবে তখন মুক্তাদী চুপ থেকে শুনবে আর যখন আস্তে পরবে তখন মুক্তাদি সুরা ফাতিহা পড়বে এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী মত

    • @mizanurrahaman6318
      @mizanurrahaman6318 5 หลายเดือนก่อน +6

      তোর মত তোর কাছে রাখ

    • @sultanahmad2171
      @sultanahmad2171 5 หลายเดือนก่อน

      এই মত শক্তিশালী। সাথে সূরাহ ফাতিহা পড়তেই হবে এটাও শক্তিশালী। তবে ইমাম যখন নীরবে পড়বে তখন মুক্তাদিও পড়বে না এটা সব থেকে দূরবল মত। এই মতের পক্ষে কুরআন এর একটা আম আয়াত দিয়েছেন এই বক্তা। অথচ কুরআন নাজিল হয়েছে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর উপর, তাই তিনি সূরাহ ফাতিহা এখানে খাছ করেছেন পড়তে মুক্তাদিদের জন্য। এজন্যই ইমাম বুখারী রাহি: উনার সহীহ বুখারীতে একটা অধ্যায় এনেছেন " وُجُوْبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُوْمِ فِى الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيْهَا وَمَا يُخَافَتُ ‘প্রত্যেক ছালাতে ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য ক্বিরা‘আত (সূরা ফাতিহা) পড়া ওয়াজিব। মুক্বীম অবস্থায় হোক বা সফর অবস্থায় হোক, জেহরী ছালাতে হোক বা সের্রী ছালাতে হোক।"

    • @TajuddinAhmad-u9m
      @TajuddinAhmad-u9m 5 หลายเดือนก่อน +1

      ​@@mizanurrahaman6318তাহলে তো ইমামের পিছনে কেরাত পাঠ করতে হবে। কেরাত পাঠ কে করে দেবে?

    • @AbdullahalMubarak-ii8pp
      @AbdullahalMubarak-ii8pp 5 หลายเดือนก่อน +1

      Omg

    • @JursefWilium
      @JursefWilium 5 หลายเดือนก่อน +2

      ভাই! জোরে পড়লে পড়া যাবে না আর আস্তে পড়লে পড়তে হবে এর একটা দলিল দেন। আস্তে জোরের ব্যবধান কোথা থেকে পেলেন বলবেন কী?

  • @ruhulamin-do4pi
    @ruhulamin-do4pi ปีที่แล้ว +101

    মাশাআল্লাহ হুজুরকে আল্লাহ আরো বেশি বেশি দ্বীনের কথা গুলো উম্মতের মাঝে পৌঁছানোর তৌফিক দান করুন আমীন

    • @mdazamkhan2138
      @mdazamkhan2138 ปีที่แล้ว

      আমিন

    • @mdsaidul2754
      @mdsaidul2754 ปีที่แล้ว

      আল্লহুম্মা আমীন ।

    • @pranerislam2000
      @pranerislam2000 ปีที่แล้ว

      বুঝলেন না কিছুই চামচামি শুরু করে দিলেন। হুজুর যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করলেন সেটার কি হবে। আপনাদের মতো বেকুবদের জন্যই দেওয়ানবাগীও একজন বড় আলেম। ধন্যবাদ।

    • @mdsaidul2754
      @mdsaidul2754 ปีที่แล้ว +1

      @@pranerislam2000 কোন তথ্য গোপন করেছেন?

    • @wc2myytchannel
      @wc2myytchannel ปีที่แล้ว

      ইসলাম ধর্ম শুধু কি নামাজেই সীমাবদ্ধ ? পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অর্ধেক, আর 95% মুসলিমের বাংলাদেশ এত নোংরা !

  • @Aminur07E
    @Aminur07E 11 หลายเดือนก่อน +10

    হযরত মোহাম্মদ ( স.) বলেছেন সূরা ফাতিহা পরতে হবে আর এটাই সহি আমাদের এটাই মানা উচিত।

    • @AkramHossainj5524
      @AkramHossainj5524 11 หลายเดือนก่อน

      😅😅

    • @md.shahinalomshakil3937
      @md.shahinalomshakil3937 8 หลายเดือนก่อน

      দলিল কি?

    • @Aminur07E
      @Aminur07E 8 หลายเดือนก่อน

      @@md.shahinalomshakil3937 না পরার দলিল কি
      যেটা হযরত মোহাম্মদ ( স.) বলেছেন সেটার দলিল চাচ্ছেন

    • @zisanmahmud4335
      @zisanmahmud4335 3 หลายเดือนก่อน

      @md.shahinalomshakil3937 এই নেন দলীল।
      নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি এমন একটি সালাত আদায় করে যাতে সে উম্মুল কিতাব (অর্থাৎ আল-ফাতিহাহ) পাঠ করে না, তবে তা ত্রুটিপূর্ণ।"
      ✳️এবং তিনি এটি 3 বার বলেছেন।
      আবু হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল, (যদি) আমরা ইমামের পিছনে থাকি?
      তিনি বললেন, "নিজে নিজে পাঠ কর..."
      ~ সহীহ মুসলিম 395
      আব্দুল মুমিন ফাহিম গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৬ ১০/৯৫.
      ৭৫৬. ‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না।* (মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭২০) Narrated 'Ubada bin As-Samit: Allah's Messenger (ﷺ) said, "Whoever does not recite Al-Fatiha in his prayer, his prayer is invalid." بَاب وُجُوبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُومِ فِي الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيهَا وَمَا يُخَافَتُ. عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ.
      বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্‌ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্‌নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্‌নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্‌রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।) Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=24592
      সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সলাত হোক বা নিঃশব্দে সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী।
      * আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না ।

    • @BakibullaMondol-cp6gg
      @BakibullaMondol-cp6gg หลายเดือนก่อน

      হুজুর তো দলীল দিয়েছেন আপনি দেন​@@Aminur07E

  • @farhanhassanniloy1209
    @farhanhassanniloy1209 ปีที่แล้ว +25

    আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
    নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্‌ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
    সুফ্‌ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
    সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪
    হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
    সম্মানিত মুফতি এই হাদিসের কী ব্যখ্যা দেবেন। যাহিরি নানাযে না হয় আমরা চুপ করে শুনলাম, কিন্তু যুহর ও আছরে?

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      যে রুকু ফেলো সে রাকাত ফেলো। হাদিস।সুরা ফাতিহা পড়লো কখন?
      হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
      পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
      ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
      باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ ‏
      حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ ‏.‏ وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏(‏ وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى‏)‏ فَلَمْ يَسْجُدْ ‏.‏
      حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء ‏.‏ وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏(‏ والنجم إذا هوى‏)‏ فلم يسجد ‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
      ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer

    • @farhanhassanniloy1209
      @farhanhassanniloy1209 ปีที่แล้ว +9

      @@janyjany4368
      প্রিয় ভাই, একটি পরামর্শ, কখনোই একটি সহিহ হাদিসের বিরুদ্ধে অন্য সহিহ হাদিস কে দার করাবেন না। একশ্রেণির বিজ্ঞ আলিম এই কাজটি করে।
      বরং এক হাদিস আরেক হাদিসকে ব্যখ্যা করে।
      এখানে হয়ত সাহাবী সাবিত রাঃ আমভাবে বলেছেন, বা উচ্চস্বরে তিলাওয়াতের কথা বলেছেন, যে যখন উচ্চস্বরে তিলাওয়াত হবে, তখন মুক্তাদির পড়তে হবে না। কারণ এই হাদিসে বাতিনি বা যাহিরি সলাতের ব্যাপারে আলাদা করে কিছু বলা হয়নি, আম ভাবে বলা হয়েছে।
      কিন্তু এই হাদিসের ব্যাখ্যায় একাধিক সাহাবী থেকে আমরা বাতিনি স্বলাতে ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা এবং অন্য সূরা চুপে চুপে পাঠ করার সহিহ হাদিস পেয়েছি, সেগুলো কী অস্বীকারের কোন সুযোগ আছে?
      উপরের হাদিস তো আছেই, তার সাথে আরও রয়েছে,
      حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ، أَنَّ أَبَا السَّائِبِ، أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ ‏"‏ ‏.‏ فَقُلْتُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ فَإِنِّي أَكُونُ أَحْيَانًا وَرَاءَ الإِمَامِ ‏.‏ فَغَمَزَ ذِرَاعِي وَقَالَ يَا فَارِسِيُّ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ ‏.‏
      আবূস সায়িব, আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
      রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি কোন সালাত পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পড়েনি তার সালাত অসম্পুর্ন। আবূস সাইব (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হুরায়রা! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে সালাত পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী! তুমি তা মনে মনে পড়ো। [৮৩৬]
      ফুটনোটঃ
      [৮৩৬] মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, নাসায়ী ৯০৯, আবূ দাঊদ ৮১৯-২১, আহমাদ ৭২৪৯, ৭৭৭৭, ৭৮৪১, ৯২৪৫, ৯৫৮৪, ৯৬১৬, ৯৮৪২, ৯৯৪৬; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১৮৯। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবী দাউদ ৭৭৯।
      সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৩৮
      হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
      حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ مِسْعَرٍ، عَنْ يَزِيدَ الْفَقِيرِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ كُنَّا نَقْرَأُ فِي الظُّهْرِ وَالْعَصْرِ خَلْفَ الإِمَامِ فِي الرَّكْعَتَيْنِ الأُولَيَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ وَفِي الأُخْرَيَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ‏.‏
      জাবির বিন আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
      তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সলাতের প্রথম দু'রাকআতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহাহ ও অন্য সূরা এবং শেষ দু'রাকাআতে কেবল সূরা ফাতিহাহ পড়তাম। [৮৪১]
      ফুটনোটঃ
      [৮৪১] সহীহ। তাখরীজ আলবানী: ইরওয়াহ ৫০৬।
      সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৪৩
      হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
      প্রিয় ভাই, এখানে জাবির এবং আবু হুরাইরা রাঃ এর কথা স্পষ্ট, যেখানে সাবিত রাঃ এর কথাটি আম। আর এই হাদিসগুলো পরস্পর পরস্পরের পরিপূরক।
      আমি আমার সামান্যতম জ্ঞানে আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন ভাই।
      নিজের আমল নিজেকে সাধ্যমত যাচাই বাছাই করে নিতে হবে।
      আর যে আলিম সূরা ফাতিহা পরতে হনে না বলে দাবী করে, তার প্রতি আমার প্রশ্ন, ইমাম যদি আমাদের সবকিছুর দায়িত্ব নিয়ে নেয়, তাহলি তার পেছনে কেন আমরা তাশাহহুদ, দরূদ, রুকু সাজদার তাসবীহ, সালাম, তাকবির, এগুলো পড়, এগুলো সে পরলেই তো আমাদের হয়ে যাওয়ার কথা, আমরা কেন পড়ব?

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      @@farhanhassanniloy1209 তাকবীর, তাসবীহ তাহলীল তাশাহুদ ইত্যাদি যেহেতু কেরাত নয় তাই এগুলো পড়বে। সুরা ফাতেহা যেহেতু কেরাত তাই পড়তে হয় না।

    • @SharifulIslam-do9hq
      @SharifulIslam-do9hq ปีที่แล้ว +1

      Right Information

  • @Mdminhaj-wf4rs
    @Mdminhaj-wf4rs ปีที่แล้ว +35

    হুজুরের কথা গুলো যত শুনি মাশাল্লাহ খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেন আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি

  • @mohammedhossainpatwary5011
    @mohammedhossainpatwary5011 ปีที่แล้ว +10

    চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজে শেষ দুই রাকাতে ঈমাম যখন মনে মনে পড়ে তখন মুসল্লি সুরা ফাতিহা পড়লে কি হবে

    • @merashed5105
      @merashed5105 ปีที่แล้ว +2

      Tokhon porte hobe

    • @djsalmanmia9153
      @djsalmanmia9153 ปีที่แล้ว

      জাবির রা. বলেছেন,
      .....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠)
      অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে।
      মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ।
      মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা)
      মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে।
      এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়।
      ২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
      قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
      অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
      এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?

    • @DDF2173
      @DDF2173 6 หลายเดือนก่อน

      ​@@merashed5105তাইলে ফাতিহার পরে সুরাও মিলানো লাগবে।

    • @shawonsk2969
      @shawonsk2969 5 หลายเดือนก่อน

      তার মানে ইমাম সাহেব দুই রাকাতের জিম্মাদার হবে, বাকি দুই রাকাতের না ​@@merashed5105

  • @jamalmalik4293
    @jamalmalik4293 ปีที่แล้ว +20

    অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইকে মানুষের বুঝ দেওয়ার জন্য দিনের আরও বেশি বেশি দান করুক মানুষ যে গুমরাহী থেকে দ্বীনের পথে আসি অসংখ্য ধন্যবাদ আলেমকে

  • @ismailhossain4674
    @ismailhossain4674 ปีที่แล้ว +12

    সুরা ফাতিহা কুরআনের অংশ নয় বলে বই লিখেছে যে শয়তান তার নাম উল্লেখ করলে ধন্য হতাম।

    • @MdShohidul-d8i
      @MdShohidul-d8i 9 หลายเดือนก่อน +2

      শায়খ মোজাফফর

    • @KaramotAli-wj2cy
      @KaramotAli-wj2cy 5 หลายเดือนก่อน

      মোজাফফর বিন ইজরায়েল বিন দাজ্জালের অনুসারী

    • @emranvlogger239
      @emranvlogger239 4 หลายเดือนก่อน +1

      যদি সে শয়তান না হই,,,তাহলে যে বলবে সেই সয়তান হাদিস টা জানেন।

    • @zisanmahmud4335
      @zisanmahmud4335 3 หลายเดือนก่อน +1

      @ismailhossain4674 সুরাহ ফাতিহা কুরআনের অংশ না এই হিসেবে যে সুরা ফাতিহা কুরআনের মা! সুরা ফাতিহা এর অপর নাম উম্মুল কিতাব।

    • @mdjahidul3412
      @mdjahidul3412 หลายเดือนก่อน

      তাফসিরে বাশারি

  • @mdjonisikder9473
    @mdjonisikder9473 ปีที่แล้ว +23

    প্রিয় শায়েখ দোয়া রইলো আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।

  • @Rasel1000
    @Rasel1000 ปีที่แล้ว +13

    সূরা আল আরাফ এই আয়াতটির শানেনুজুল সবাই পড়বেন তাফসিরসহ আর সূরা ফাতিহা এর তাফসির পড়বেন তাহলে সঠিকটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।

  • @AbdulHamid-qp6oc
    @AbdulHamid-qp6oc ปีที่แล้ว +6

    ফজরের সালাত আদায় করার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বল্লেন আমার কেরাত নিয়ে কে টানা টানি করেছ এক সাহাবী বললেন আমি। তাকে রাসূলুল্লাহ বললেন কেরাত পড়বে না সূরা ফাতিহা পড়বে কেননা ফাতিহা ছাড়া নামাজ হয় না

    • @SalmanFarhad-y2z
      @SalmanFarhad-y2z ปีที่แล้ว

      Hadis no bolen

    • @mahfuzamezan6818
      @mahfuzamezan6818 ปีที่แล้ว

      হাদিটা শেষ অংশে কি এমনটি আছে?

    • @zisanmahmud4335
      @zisanmahmud4335 3 หลายเดือนก่อน

      @user-op6yg8mu3l
      নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি এমন একটি সালাত আদায় করে যাতে সে উম্মুল কিতাব (অর্থাৎ আল-ফাতিহাহ) পাঠ করে না, তবে তা ত্রুটিপূর্ণ।"
      ✳️এবং তিনি এটি 3 বার বলেছেন।
      আবু হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল, (যদি) আমরা ইমামের পিছনে থাকি?
      তিনি বললেন, "নিজে নিজে পাঠ কর..."
      ~ সহীহ মুসলিম 395
      আব্দুল মুমিন ফাহিম গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ১০/ আযান (كتاب الأذان) হাদিস নম্বরঃ ৭৫৬ ১০/৯৫.
      ৭৫৬. ‘উবাদাহ ইবনু সমিত (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরাহ্ আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না।* (মুসলিম ৪/১১, হাঃ ৩৯৪, আহমাদ ২২৮০৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭২০) Narrated 'Ubada bin As-Samit: Allah's Messenger (ﷺ) said, "Whoever does not recite Al-Fatiha in his prayer, his prayer is invalid." بَاب وُجُوبِ الْقِرَاءَةِ لِلْإِمَامِ وَالْمَأْمُومِ فِي الصَّلَوَاتِ كُلِّهَا فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ وَمَا يُجْهَرُ فِيهَا وَمَا يُخَافَتُ. عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ.
      বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্‌ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্‌নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্‌নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্‌রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।) Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=24592
      সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সলাত হোক বা নিঃশব্দে সব সলাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী।
      * আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না ।

  • @MdShakib-pw9nd
    @MdShakib-pw9nd ปีที่แล้ว +46

    এত সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ হুজুর

    • @ZulfikarBhuiyan
      @ZulfikarBhuiyan ปีที่แล้ว

      th-cam.com/video/CsKkVYgF5BE/w-d-xo.html

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +1

      ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।

    • @salmanchowdhury010
      @salmanchowdhury010 ปีที่แล้ว

      ​@@abdulwahedkhan6293মুরব্বি হাদিস খেয়াল করেন নাই ইমাম জিম্মাদার

    • @naimislamrafi5982
      @naimislamrafi5982 6 หลายเดือนก่อน

      th-cam.com/video/RtOq8Zv7e4o/w-d-xo.htmlsi=cwIavaLGZZJirZ1S

    • @naimislamrafi5982
      @naimislamrafi5982 6 หลายเดือนก่อน

      ​@@abdulwahedkhan6293th-cam.com/video/RtOq8Zv7e4o/w-d-xo.htmlsi=cwIavaLGZZJirZ1S

  • @চুড়ান্তধর্ম-ণ৩ল
    @চুড়ান্তধর্ম-ণ৩ল ปีที่แล้ว +3

    হাদিসের ব্যাখ্যা ফিকহি হানাফি দিচ্ছে যা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ও সাহাবাগন দিতে পারেননি! চমৎকার বিদাতী ফতোয়া।
    আল- কুরআনের ঐ আয়াতের অর্থ ও ব্যাখ্যা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) জানতেন না! যা ফিকহি হানাফিগণ ব্যাখ্যা করে বুঝাচ্ছেন। নাউজুবিল্লাহ

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
      পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
      ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
      باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ ‏
      حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ ‏.‏ وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏(‏ وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى‏)‏ فَلَمْ يَسْجُدْ ‏.‏
      حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء ‏.‏ وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏(‏ والنجم إذا هوى‏)‏ فلم يسجد ‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
      ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
      #%*-৭%#%ঃ

  • @Jajakallahmedia
    @Jajakallahmedia 11 หลายเดือนก่อน +24

    হযরতকে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুক।

  • @sayedsayem6337
    @sayedsayem6337 ปีที่แล้ว +35

    উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পিছনে ফজরের সলাত আদায় করছিলাম। সলাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিরাত পড়াকালে কিরাত তাঁর জন্য ভারী হয়ে গেল। সলাত শেষে তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সম্ভবতঃ তোমরা তোমাদের ইমামের কিরাত করেছ। আমরা বললাম, হে আল্লাহ রসূল! হ্যাঁ। তখন তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এমনটি কর না, তবে তোমাদের সূরাহ ফাতিহা পড়াটা স্বতন্ত্র। কেননা যে ব্যক্তি সূরাহ ফাতিহা পাঠ করে না, তার সলাত হয় না।
    সুনানে আবুদাওদ হাদিস নাম্বার ৮২৩. হাদিসের explanation ta jante chachilam,hujur rer kace powche diben.

    • @abdulbasir469
      @abdulbasir469 ปีที่แล้ว +9

      Vai seta oder chukhe porena...

    • @abdulbasir469
      @abdulbasir469 ปีที่แล้ว +9

      Uni nijer mon mutabik kotha bolen..

    • @injamamulhaque9838
      @injamamulhaque9838 ปีที่แล้ว +7

      হাদীস এর মান টা তুলে ধরলে না ভাই, যায় হোক এটা দুর্বল হাদীস, 2 পাতা জেনে আর চটিবই পড়লে এমন টাই হয়। ভালো থাকবেন

    • @sayedsayem6337
      @sayedsayem6337 ปีที่แล้ว

      @@injamamulhaque9838 যে বক্তা ওয়াজ করছেন তার এবং সে যেই মানহাজকে follow করে তাদের মতে, যে হাদিস গুলো (সুনানে আবুদাউদ, জামে তিরমিজি হাদিসের গ্রন্থে আছে তার সকল হাদিসের উপর আমল করা যাবে) উনাদের ask করে জেনে নিবেন আসা করছি।
      আর হা হাদিসটার অনেক authentic হাদিসের শাহেদ এবং উলুমুল হাদিস ও জুমহুর মুহাদ্দিসিনদের মতে যেমন( ইমাম বুখারী, ইমাম আবুদাউদ, ইমাম নাসাই,ইমাম দারাকুত্নি, ইমাম ইবনে হাজার সহ আরও অনেকের মতে সহি অথবা হাসান) বেপারতা, যে সকল আলেম মুহাদ্দিস মানে যারা মাদ্রাসায় হাদিস পরায় তাদের কাছে ask করে নিবেন আসা করছি।
      আপনি হাদিসের মান জেনে আলম করেন হয়তো তাই বিষয়টা খুবি ভাল লেগেছে। By the will of almighty the salafism has been widespreading across the globe and it will be. Because they are the authentic followers of Quran and sunna.

    • @sayedsayem6337
      @sayedsayem6337 ปีที่แล้ว +2

      @@injamamulhaque9838
      Below i have given
      Scholarly opinions of the particular Hadith that you asked let see it.
      তিরমিযী (অধ্যায়ঃ সালাত, অনুঃ ইমামের পেছনে ক্বিরাআত পাঠ, হাঃ ৩১১), মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব সূত্রে ইমাম তিরমিযী বলেন, ‘উবাদাহর হাদীসটি হাসান। আহমাদ, তিরমিযী, বুখারীর জুযউল ক্বিরাআত, দারাকুতনী, মুস্তাদরাক হাকিম, ত্বাবারানী, সহীহ ইবনু খুযাইমাহ, ইবনু হিব্বান ও বায়হাক্বী। হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন ইমাম আবূ দাঊদ, তিরমিযী, দারাকুতী, ইবনু হিব্বান, হাকিম ও বায়হাক্বী ইবনু ইসহাক্ব সূত্রেঃ হাদীসটির সনদকে শায়খ আলবানী যদিও দুর্বল বলেছেন তথাপি হাদীসটি গ্রহণযোগ্য। কারণঃ ১। মুহাদ্দিসগণের এক জামা‘আত কর্তৃক একে সহীহ আখ্যায়িত করণঃ হাদীসটিকে যাঁরা সহীহ বলেছেন তাঁরা হলেনঃ ইমাম বুখারী, ইমাম আবূ দাঊদ, ইবনু খুযাইমাহম বায়হাক্বী এবং আরো অনেকে। আর যারা হাদীসটিকে হাসান বলেছেন তারা হলেনঃ ইমাম তিরমিযী, ইমাম দারাকুতনী, হাফিয ইবনু হাজার সহ আরো অনেকে। ইমাম খাত্তাবী ‘মাআলিমুস সুনান’ গ্রন্থে বলেনঃ এই হাদীসের সনদ অত্যন্ত মজবুত, এতে কোনো রকম ত্রুটি নেই। হাফিয ইবনু হাজার ‘দিরায়া তাখরীজে হিদায়া’ গ্রন্থে বলেনঃ ইমাম আবূ দাঊদ হাদীসটি এমন সনদে বর্ণনা করেছেন যে, এর সমস্ত বর্ণনাকারীই মজবুত। ইমাম হাকিম বলেন, এর সনদ ‘মুস্তাকিম।’ আল্লামা ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী ‘সায়্যইয়াহ’ নাম গ্রন্থে বলেনঃ এই হাদীসটি সহীহ এবং এর সনদ মজবুত। সাইয়্যিদ আহমাদ হাসান দেহলবী ‘আহসানুত তাফসীর’ গ্রন্থে লিখেছেনঃ ‘উবাদাহর এই হাদীস বিলকুল সহীহ। কারো শক্তি নেই যে, এর সনদের মধ্যে কোনো কথা বলে। ২) মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্বের বর্ণনা থেকে তাদলীসের ধারণা খন্ডনঃ মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব তাদলীস করতেন বিধায় তাদলীসকারী হিসেবে তার কর্তৃক عن শব্দে বর্ণিত হাদীসকে দুর্বল বলে সন্দেহ করা হয়, যতক্ষণ পর্যন্ত তার হাদীস শ্রবণের বিষয়টি সাব্যস্ত না হয়। কিন্তু তার থেকে হাদীসটি উক্ত সনদে عن শব্দ দ্বারা বর্ণিত হলেও অন্যান্য কিতাবে ইমাম মাকহুল থেকে তার শ্রবণের বিষয়টি স্পষ্ট ও সাব্যস্ত হয়েছে। যেখানে তিনি হাদীসটি حدثنا শব্দে বর্ণনা করেছেন। সনদটি এরূপঃ وعن محمد ابن اسحاق حدثنا محمود ربيع عن عبادة। এটিকে ইমাম আবূ দাঊদ, তিরমিযী, দারাকুতনী, ইবনু হিব্বান, হাকিম ও বায়হাক্বী সহীহ বলেছেন। এর মুতাবাআত বর্ণনাও আছে। হাদীসটি বর্ণনায় তার তাবে‘ করেছেন যায়িদ ইবনু ওয়াক্বিদ ও অন্যান্যরা মাকহুল সূত্রে। আহমাদ মুহাম্মাদ শাকির এটিকে সহীহ বলেছেন এর শাওয়াহিদ বর্ণনার দ্বারা, সেগুলো তিনি তিরমিযীর উপর তার তা‘লীক্ব গ্রন্থে এনেছেন। ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী ইমামুল কালাম গ্রন্থে বলেনঃ ‘তাদলীসের আক্রমণ দূরীভূত হয় পোষকতার কারণে, আর এখানে তা অবশ্যই মওজুদ আছে।’ অতএব ইবনু ইসহাক্বের বর্ণনাটি তাদলীসের ত্রুটি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। * মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্বের গ্রহণযোগ্যতাঃ ইমাম নাসায়ী বলেনঃ তিনি শক্তিশালী নন। হাফিয ইবনু হাজার বলেন, তিনি সত্যবাদী, তিনি তাসলীস করেন এবং তিনি ক্বাদরিয়া মতবাদে বিশ্বাসী বলে অভিযুক্ত (তাকরিবুত তাহযীব ২/৫৪)। তাজকিরাতহল হুফফায গ্রন্থে রয়েছেঃ হাদীসটির মাত্র একজন বর্ণনাকারী ইবনু ইসহাক্ব সম্পর্কে ইমাম মালিক ও ইবনু জাওযী কিছু ত্রুটি বের করেছেন কিন্তু সেটা ছিলো ব্যক্তিগত আক্রশে- (দেখুন, তাজকিরাতুল হুফফায)। অথচ জমহুর মুহাদ্দিসগণের নিকট মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত ও সত্যবাদী (দেখুন, তাজকিরাতুল হুফফায)। ইমাম শাওকানী বলেনঃ ইমাম বুখারীসহ অধিকাংশ বিদ্বান ইবনু ইসহাক্বকে বিশ্বস্ত বলেছেন। (নাসবুর রায়াহ ৪/১৭)। আল্লামা বাদরুদ্দী আইনী হানাফী বলেনঃ ইবনু জাওযী ইবনু ইসহাক্বের আপত্তি করায় কোনো কিছু আসে যায় না। কারণ ইবনু ইসহাক্ব তো জমহুর মুহাদ্দিসীনে কিরামের নিকট বড় বিশ্বস্ত লোক। (দেখুন, উমদাতুল ক্বারী, ৭/২৭)। হানাফী ফিক্বাহ ফাতহুল ক্বাদিরে রয়েছেঃ হাক্ব কথা এটাই যে, ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত। উক্ত গ্রন্থে আরো রয়েছেঃ ইবনু ইসহাক্ব বিশ্বস্ত, নির্ভরযোগ্য। এ ব্যাপারে আমাদের (হানাফীদের) এবং মুহাক্কিক্ব মুহাদ্দিসীনে কিরামের মধ্যে কোনই সন্দেহ নেই। (দেখুন, ফাতহুল ক্বাদীর ১/৪১১, ৪২৪)। আল্লামা ‘আব্দুল হাই লাখনৌবী হানাফী বলেনঃ প্রাধান্যযোগ্য ও মজবুত কথা এই যে, মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব মজবুত বর্ণনাকারী। দেখুন, ইমামুল কালাম, পৃঃ ৯২)। এছাড়া হানাফী মুহাদ্দিস আনোয়ার শাহ কাশমিরী, জাফর আহমাদ উসমানী এবং জাকারিয়াসহ বহু দেওবন্দী হানাফী আলিম ইবনু ইসহাক্বকে নিজ নিজ গ্রন্থে বিশ্বস্ত বলেছেন। অতএব মুহাম্মাদ ইবনু ইসহাক্ব জমহুর মুহাদ্দিসগণের নিকট বিশ্বস্ত।

  • @sciencelove4431
    @sciencelove4431 11 หลายเดือนก่อน +32

    যখন ইমাম সাহেব ফাতেহা সূরা তার সাথে একটা সূরা কেরাত করে আমি শুনি আর ফিল করি খুব ভালো লাগে।

    • @zisanmahmud4335
      @zisanmahmud4335 3 หลายเดือนก่อน

      @sciencelove4431 হুম, feel করতে করতে রাসুলে অবাধ্য হচ্ছেন এবং নিজের সালাতই হচ্ছেনা। কেবল ইমামের কিরাআত তিলাওয়াত শোনা হচ্ছে।

    • @sciencelove4431
      @sciencelove4431 3 หลายเดือนก่อน

      @@zisanmahmud4335 ইমাম পিছনে নামাজ পড়া মানেই সব দায়িত্ব উনার সেই মুহূর্তর জন্যে। রাসূল অবাধ্য হচ্ছি আর আমার সালাত হচ্ছে কিনা সেটা আপনার মন্তব্য করা ঠিক না। কার সালাত হচ্ছে আর হচ্ছে না সেটা একমাত্র আল্লাহ্ পাক জানেন।

  • @mdrezaul3405
    @mdrezaul3405 วันที่ผ่านมา +1

    জোহরের ও আছরের নামাজে ইমাম তো জোরে পড়ে না।সেক্ষেত্রে মুক্তাদি কি করবে।

  • @aynalhaquechowdhury9473
    @aynalhaquechowdhury9473 ปีที่แล้ว +7

    অবশ্যই আমি তোমাকে দিয়েছি পুনঃ পুনঃ পঠিতব্য সাতটি আয়াত[১] এবং মহা কুরআন।

  • @harunurroshid8003
    @harunurroshid8003 5 หลายเดือนก่อน +1

    সাত বছর আছি সৌদিআরব আলহামদুলিল্লাহ কিন্তু লাইলাতুল বরাত আর পাইলাম না হুজুর কোন দিকে যে যায় আওয়াজ ই আসেনা😂😂

  • @mddelwarhossain6343
    @mddelwarhossain6343 ปีที่แล้ว +5

    আরিফ ভাই তাহলে ইমাম যদি মুক্তাদির সব দায়িত্ব নিয়ে নেই, তাহলে মুক্তাদির আর রুকু সেজদার তাসবিহগুলি না পরলে চলবে ?

    • @abdullahalrumman6911
      @abdullahalrumman6911 ปีที่แล้ว

      চলবে

    • @MDARAFAT-sr2vp
      @MDARAFAT-sr2vp ปีที่แล้ว +1

      যদি না পারে তাহলে চলবে আর যদি পারে তাহলে পড়বে না কেন এ কমনসেন্স তো আমাদের সকলের থাকা দরকার

    • @ahsanhabib9772
      @ahsanhabib9772 ปีที่แล้ว

      আরাফাত ভাই নাস্তিকের মত সোওয়াল না করে কিতাব পরেন না হয় কোন হুজুরের মারফতে জান

  • @md.mehedialbelalbelal9552
    @md.mehedialbelalbelal9552 ปีที่แล้ว +1

    Kuran jekhane pora hoy sekhane nirobe sunte hoy.....kintu hadise ai bishoy tay to clear kore dilen Allah rasul j sura fatiha cara salat orthohin....R apni apnr motadorsho k thik rakhtey kotha gulok apnr dike nilen..sundor kore..

  • @abuabdullah-pj6jo
    @abuabdullah-pj6jo ปีที่แล้ว +16

    মনোযোগ দিয়ে শুনতে বলা হয়েছে। যখন শুনতে পাই না তখনই আমি ফাতিহা পড়ি। তখন অবশ্যই ইমামের পেছনে ফাতিহা পড়তে হবে। এটাই হাদীস।

    • @rafiqulIslam-dx3vx
      @rafiqulIslam-dx3vx ปีที่แล้ว

      ভালশুন।

    • @smashrafulislam729
      @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +1

      @@rafiqulIslam-dx3vx না ভাই উনি সঠিক বলেছেন।

    • @smashrafulislam729
      @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว

      ভাই আপনি সঠিক বলেছেন,
      আমিও সুরা ফাতেহা চুপি চুপি পড়ি মক্কা মদীনার ঈমামগনের ফতোয়া অনুযায়ী।

  • @AlamAlam-qy2mo
    @AlamAlam-qy2mo 8 หลายเดือนก่อน +2

    রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সালাতে সূরা ফাতিহা পড়ছেন কিনা তাই বলুন।

  • @jahidabir33
    @jahidabir33 ปีที่แล้ว +22

    ভাই রে যত বড় আলেম হন না কেন যদি রাসূল সাঃ এর আমলের সাথে আমল না মিলে তাহলে সে আমলের কোনো দামি নাই। বিদাতদ আমল করা পশু কষ্ট ছাড়া কিছু নাহ।

    • @abdussamad5080
      @abdussamad5080 ปีที่แล้ว

      " সালাতে সুরা ফাতিহা পড়া কি জরুরী "?
      হযরত ওবাদাহ বিন ছামিত (রাঃ) বলেন ,
      আমরা একদা ফজরের জাম'আতে
      রাসুল (সাঃ) এর পিছনে সালাত রত
      ছিলাম । এমন সময় মুক্তাদীদের কেউ
      সরবে কিছু পাঠ করলে রাসুল (সাঃ) এর
      জন্য ক্বিরআত কঠিন হয়ে পড়ে ।
      তখন সালাম ফিরানোর পরে তিনি
      বললেন ,
      সম্ভবতঃ তোমরা তোমাদের ইমামের
      পিছনে কিছু পড়ে থাকবে ?
      আমরা বললাম-হ্যাঁ ।
      জবাবে রাসুল (সাঃ) বললেন ,
      ' তোমরা এরুপ করোনা কেবল সূরা " ফাতিহা "
      ব্যাতীত ।
      ঐ ব্যক্তির সালাত শুদ্ধ হয়না যে ব্যক্তি
      উহা (সূরা ফাতিহা) পাঠ করে না ' ।
      (সহীহ আবুদাউদ, হাদিস নং ৭৩৬ -৩৭
      সহীহ তিরমিযী , হাদিস নং ২৫৭
      মিশকাত , হাদিস নং ৮৫৪
      সালাতে ক্বিরা'আত অনুচ্ছেদ )
      'ঐ সালাত যথেষ্ট নয় , যার মধ্যে
      মুছুল্লী "সূরা ফাতিহা " পাঠ
      করেনা ' ।
      দারাকুৎনী , হাদিস নং ১২১২ , ১/৩১৯ পৃষ্ঠা
      'ঐ সালাত যথেষ্ট নয় ,
      যাতে "সূরা ফাতিহা" পাঠ করা হয়না ' ।
      সহীহ ইবনু খুযায়মা হাদিস নং ৪৯০
      ১/২৪৮ পৃষ্ঠা

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      যে রুকু ফেলো সে রাকাত ফেলো। সুরা ফাতেহা পড়লো কখন?
      হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว +1

      হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
      পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
      ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
      باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ ‏
      حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ ‏.‏ وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏(‏ وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى‏)‏ فَلَمْ يَسْجُدْ ‏.‏
      حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء ‏.‏ وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏(‏ والنجم إذا هوى‏)‏ فلم يسجد ‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
      ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer

    • @maksud5338
      @maksud5338 ปีที่แล้ว +2

      রাসুলের আমল কি আপনি নিজ চোখে দেখছেন?

    • @MdRafi-gl3pr
      @MdRafi-gl3pr ปีที่แล้ว

      Sabaye keram (Ra.) sobai je tarabih 20 rakat porten,
      Eta ki rasul sallallahu alaihi wa sallam er amol silo?

  • @motiurrahman1621
    @motiurrahman1621 วันที่ผ่านมา +1

    Fiq a hanafi...... Kara mot dilo.... k k? tader akida ki??? Gaza Khuri kotha

  • @muhammadjahangir3723
    @muhammadjahangir3723 ปีที่แล้ว +12

    মরা বাড়িতে যখন সবাই মিলে কোরআন পড়ে চল্লিশা করতে যাইয়া সবাই মিলে কোরআন পড়ে দোকান উদ্বোধন করতে যেয়ে কোরআন যারা পড়ে তখন কে কারটা শুনে দয়া করে কেউ জানাবেন

    • @mdferozahamedahmed3720
      @mdferozahamedahmed3720 ปีที่แล้ว +3

      সেখানে শ্রোতা থাকেনা।সবাই পড়নেওয়ালা থাকে। কে কারটা শুনবে তখন।

    • @anuyarhosen-ll4kk
      @anuyarhosen-ll4kk ปีที่แล้ว

      Morotar jonno sobai pore

    • @AminulIslam-y7z
      @AminulIslam-y7z 11 หลายเดือนก่อน

    • @amdadurrahman7554
      @amdadurrahman7554 11 หลายเดือนก่อน +2

      ভাই সেখানে কারর উপর দায়িত্ব দেওয়া হয়না মানে আমি বলতে চাচ্ছি নামাজ এর মধ্যে আমরা যখন ইমামের পিছনে নামাজ পড়ি তখন বল( ইক্বতা দাইতু বিহাজাল ইমাম) মানে আমার নামাজ এর সকল দাইত্ব ইমামকে দিলাম.....আর কুরআন তেলাওয়াত করার সময় কেও কারও উপর দায়িত্ব দেয়না তাই কেও কারও তেলাওয়াত শুনা ওয়াজিব নয় আশা করি বুজতে পেরেছেন???

  • @smashrafulislam729
    @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +1

    নাসির উদ্দীন আলবানীর অনেক সুন্দর ভুল আছে সেগুলোর উপর আমল করা কতটুকু যৌক্তিক।

  • @MdMasud-lq8cy
    @MdMasud-lq8cy ปีที่แล้ว +25

    আল্লাহ তাআলা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন (আমিন)

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।

    • @Bismillah8096
      @Bismillah8096 ปีที่แล้ว

      Ameen

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      @@Bismillah8096
      সহীহ মুসলিম, ই,ফা, হাদীস নং-৭৬৪
      আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করল (অথচ) তাতে উম্মুল কুরআন পাঠ করল না সে সালাত হবে অসম্পূর্ণ। তিনি তিনবার এটা বললেন। অতঃপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, আমরা তো ইমামের পেছনে থাকি (তখনো কি ফাতিহা পড়ব?) তিনি বললেন, তখন মনে মনে তা পড়। কারণ আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহ তা’আলা বলেন, আমি সালাতকে আমার ও আমার বান্দার মধ্যে অর্ধেক করে ভাগ করেছি। আর বান্দা যা চাইবে তা সে পাবে। ( সহীহ মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হদীস নং-৭৬৪, ৭৬৫, ৭৬৬ এবং তিরমিজি, ই,ফা, হাদীস নং- ২৯৫৩) ।

  • @SaifulIslam-cx5ui
    @SaifulIslam-cx5ui 11 หลายเดือนก่อน +1

    তাহলে আত্যাহিআতু দুরুদ পড়েন কেন।এটাতো ইমাম পড়ে।

  • @islamicyoutubebanglabd
    @islamicyoutubebanglabd ปีที่แล้ว +17

    আলহামদুলিল্লাহ কওমী অঙ্গনে শ্রেষ্ঠ সম্মদ আলেম আল্লাহ রাখছেন,যতই আলোচনা শুনি মুগদ্ধ হই। যাইহোক,হুজুর এটাও পরিষ্কার করা উচিৎ ছিলো ইমামের সাথে নিরব নামাজে যোহরের ৪ আছরের ৪ মাগরিবের ৩ এশার ৩ ও ৪ নাম্বার রাকাতে ফাতেহা পড়া লাগবে নাকি না পড়লেও চলবে?

    • @tasnimbdtech4155
      @tasnimbdtech4155 ปีที่แล้ว

      লাগবে না। হানাফি মাজহাব মতে ইমামের পিছনে মুক্তাদি কেরাত পড়া লাগেনা। ইমামের কেরাতই মুক্তাদির জন্য যথেষ্ট।

    • @OmarFaruk-he9mw
      @OmarFaruk-he9mw ปีที่แล้ว

      পরিচ্ছেদঃ ৫/১১. ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া।
      ৭/৮৪৩। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর সালাতের প্রথম দু রাকআতে ইমামের পিছনে সূরাহ ফাতিহা ও অন্য সূরাহ এবং শেষ দু সালাতে কেবল সূরাহ ফাতিহা পড়তাম।
      সুনান ইবনু মাজাহ ৮৪৩
      হাদিসের মান সহিহ
      এখন এখন বাকি রইল মাগরিবের তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতেহা ও এশারের শেষ দুই রাকাতে সূরা ফাতিহা। ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত ঠিক আছে সেটা জানি। কিন্তু উক্ত হাদিস থেকে বুঝতে পারি যে ইমামের নিশব্দে কেরাত মুক্তাদির কেরাত নয়। স্বশব্দে কেরাতই মুক্তাদীর কেরাত। তাই মাগরিব ও এশাতে নিশব্দে কেরাতের সময় সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।

  • @MdIsmail-ff7xl
    @MdIsmail-ff7xl 9 หลายเดือนก่อน +1

    যোহর আসর এই দুই ওয়াক্ত ফরজ তো ইমাম শুনিয়ে শুনিয়ে পড়ায় না তখন মুসল্লীরা কি চুপ থাকতে হবে নাকি মুসল্লীরাও সূরা পড়তে হবে। কেউ জানলে দয়া করে জানাবেন।

  • @IslamerPoth2
    @IslamerPoth2 ปีที่แล้ว +4

    তাহলে ইমাম যখন মনে মনে সূরাহ পড়ে তখন কি করেন

    • @scw810
      @scw810 ปีที่แล้ว

      ইমাম কখনও আস্তে পড়ে

  • @MbDodo
    @MbDodo 11 หลายเดือนก่อน +1

    আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ সম্মানিত আরিব্বিন হাবিব ভাই ফিকে হানাফীর বেক্কা দিলেন ভাই এখানে এই আয়াতের মধ্যে ইমামকে হাষ করে কোন কিছু বলেনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সূরা ফাতেহার পড়ার এতগুলো হাদিস অপব্যাখ্যা করেন। নামাজের মধ্যে সুরা ফাতেহা পড়লে সমস্যা কি আর কেরাতের সময় শ্রবণ সমস্যা কি।এখানে ভাই হাদিস ও আমল হচ্ছে আল্লাহ কুরআনেরআয়াতে আমলও হচ্ছে। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক ডে এবং বুঝার মানার তৌফিক দান করুক আমিন

  • @alkuddus1245
    @alkuddus1245 ปีที่แล้ว +30

    তিন রাকাত ফরজ হলে, দুই রাকাত ইমাম জরে পরে,এক রাকাত চুপে চুপে পরে,যখন ইমাম চুপে পরে, তখন তো কেউ শুনতে পায় না,, তখন কি সুরা ফাতেহা পরতে পারবো না

    • @RHK693
      @RHK693 11 หลายเดือนก่อน

      ভাই এই হুজুর গুলো ভন্ড, প্রতারক।
      যুক্তি দেয়, হাদীস তো বলেই না। এই যায়গার কথা আরেক যায়গায় লাগিয়ে যুক্তি দিয়ে ৭ ৫ বুঝায়।

    • @admfrist313
      @admfrist313 11 หลายเดือนก่อน +3

      হা পড়তে হবে

    • @admfrist313
      @admfrist313 11 หลายเดือนก่อน +7

      ইমাম ফাতিহা পড়লে আপনি শুনে শুনে পিছে পিছে পড়বেন ,আমিন টা একসাথে বলবেন ,ইমাম অনন সূরা পড়লে আপনি শুনবেন.

    • @ahmodmuntasirmamun1716
      @ahmodmuntasirmamun1716 10 หลายเดือนก่อน +1

      @@admfrist313 kun hadis a likha ase??

    • @Sharif-869
      @Sharif-869 10 หลายเดือนก่อน

      ​@@ahmodmuntasirmamun1716 ami dibo hadis ki lage ..

  • @md.biplobali3060
    @md.biplobali3060 8 หลายเดือนก่อน +1

    যখন ইমামের তেলেওয়াত শুনা যায়না তখন কি করবো ?
    যখন অন্য মুসল্লি নামাজ আদায় করে তখন উচ্চস্বরে ইমাম সাহেব সম্মলিত মুনাজাত করে এর উত্তর কি?

  • @bachchumia8564
    @bachchumia8564 ปีที่แล้ว +7

    চরম মসিব্বতে সাধারণ মানুষ যারা কোরআন ও হাদিস সম্পর্কে বিস্তার শিক্ষা গ্রহন করা হয়নি,একদল বলে সূরা ফাতেহা পড়তে হবে, আরেক দল বলে পড়তে হবে না, দুজনেই সহীহ হাদিসের রেফারেন্স দেয়!

    • @riad7629
      @riad7629 ปีที่แล้ว

      যারা পড়েনি বা যাদেরকে পরিবার এই শিক্ষা দেয় নি এটা তাদের দোষ ।

    • @HussainBarbhuiya-fj8qy
      @HussainBarbhuiya-fj8qy 2 หลายเดือนก่อน

      একদম। 😢😢
      আমি চরম উভয় সংকটে পড়েছি। কার কথা মানবো?
      নিজের নামাজের প্রতি সন্দেহ আসা আরম্ভ হয়েছে 😭😭

  • @abdulwahedkhan6293
    @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +2

    ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।

  • @smashrafulislam729
    @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +46

    যোহর এবং আসর নামাজে কোরআন উচ্চ স্বরে পড়ানো হয়না, তাহলে আমি কোরআন তেলাওয়াত শুনব কিভাবে?

    • @arsunnahtv720
      @arsunnahtv720 11 หลายเดือนก่อน +2

      ভাই তুমি কী নেতা মানো

    • @zahidhossain9166
      @zahidhossain9166 10 หลายเดือนก่อน +12

      @@arsunnahtv720 নেতা মানতে হবে আল্লাহর রাসুল সাঃ কে, তিনি কি বলেছেন সেটা অনুসরণ করুন

    • @RahimKhan-xs5nk
      @RahimKhan-xs5nk 9 หลายเดือนก่อน +7

      ভাই ফরজ নামাজ এর দায়িত্ব ইমামের আমাদের কাজ বাকি তোসবি পাঠ করা

    • @zahidhossain9166
      @zahidhossain9166 9 หลายเดือนก่อน +1

      @@RahimKhan-xs5nk রেফারেন্স কি? কোথায় পেয়েছেন এই কথা, বুখারী মুসলিমে আছে?

    • @dinislam-ok3ox
      @dinislam-ok3ox 9 หลายเดือนก่อน +7

      এসব প্রশ্ন করে শুধু মাত্র আহলে হাদিস গুলা,এসব মুনাফেক দের সাথে তর্ক না করাই উত্তম।

  • @jamilhossain3914
    @jamilhossain3914 ปีที่แล้ว +1

    সালাতে ইমাম সাহেব যখন নিরবে সূরা ফাতেহা পড়বে, তখন মুক্তাদীদের সুরা ফাতেহা পড়তে হবে কি হবেনা???!বিষয়টা বিস্তারিত না বলে অর্ধেক কথা বলেন কেন জনাব??!

  • @mdborhan8643
    @mdborhan8643 ปีที่แล้ว +8

    সুরা ফাতেহা পড়লে আল্লাহর সাথে কথা বলা হয় তাহলে পড়াই উত্তম

    • @bmMahidul
      @bmMahidul 9 หลายเดือนก่อน

      বাড়ানো কমানো যাবে না

    • @Humayunk97
      @Humayunk97 9 หลายเดือนก่อน

      ​@@bmMahidulঅধিকাংশ মুফাসসিরের মতে পড়তে হবে।

    • @mdalom-im7jh
      @mdalom-im7jh 7 หลายเดือนก่อน +1

      অন্য কেরাত পড়লেও আল্লাহ বান্দার সাথে কথা বলে,,, তখন পড়েন না কেন

    • @zisanmahmud4335
      @zisanmahmud4335 3 หลายเดือนก่อน

      @mdalom-im7jh অন্য কিরাআত পড়লে যে কথা বলে তার দলীল কই? সুরা ফাতিহা পড়লে যে কথা বলে তার স্পষ্ট দলীল আছে।

    • @MissDina-xo8fy
      @MissDina-xo8fy 3 หลายเดือนก่อน

      তুমি কত বড় আলেম না জানি ভাই আমি জানতাম

  • @shahinalam475
    @shahinalam475 7 หลายเดือนก่อน +1

    আচ্ছা দিনি ভাই
    আছরের সময় কি ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে
    নাকি হবে না

  • @al_manhajus_salafi7163
    @al_manhajus_salafi7163 ปีที่แล้ว +4

    Jukti diye dhormo cole na...

  • @mdkorimsorkar4925
    @mdkorimsorkar4925 ปีที่แล้ว +1

    তোমাদের যে বিষয়ে মতোনৈকো দেখা দেয় তোমরা আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলের দিকে দৈওরাও।

    • @djsalmanmia9153
      @djsalmanmia9153 ปีที่แล้ว

      হযরত জাবির রা. বলেছেন,
      .....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠)
      অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে।
      মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ।
      মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা)
      মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে।
      এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়।
      ২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
      قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
      অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
      এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?

  • @mdarifulislam7375
    @mdarifulislam7375 ปีที่แล้ว +5

    আসলে সুরা ফাতেয়া কোরআনের ভিতর এক ব্যতিকম সুরা,যা অন্য সুরা থেকে আলাদা, যা পতি রাকাতে ফরয করা হয়েছে। যা অন্য কোন সুরা ফরয করা হয় নাই,সুতরাং এটা মাথায় রাখতে হবে। হবে।

  • @SeikhKhab
    @SeikhKhab 4 หลายเดือนก่อน +1

    যুক্তি দিয ইসলাম চলে না আল্লার নবি বলছে পড়তে হবে আর আপনি বলছেন পড়তে হবে না আপনি বড়ো না নবি বড়ো

  • @medicomdistribution2810
    @medicomdistribution2810 ปีที่แล้ว +11

    জোহর আর আছরে কি করবো কারন ইমাম তো মনে মনে পরে।

    • @amiruddin3995
      @amiruddin3995 ปีที่แล้ว +4

      মনে মনে নয়, চুপেচুপে এবং আপনি ও চুপেচুপে পড়বেন।

    • @ijazijaz6198
      @ijazijaz6198 ปีที่แล้ว

      Tumi jokon sunti pabe tokon porbe na. r jokon sunte pabe na tokon porbe.

    • @jashim731
      @jashim731 ปีที่แล้ว +1

      আপনি চুপ করে থাকবেন

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      @@amiruddin3995 যে রুকু পেলো সে রাকাত ফেলো। তাহলে সুরা ফাতেহা পড়লো কখন? এখন হয়ত বলবেন পড়ার সময় পায়নি তাই পড়তে পারেনি। এখন কেউ যদি সরাসরি সেজদা পায়, রুকু না পায় তার কি হবে? সময়ের অভাবে রুকু না পাইলে রাকাত হবে কি? কেউ যদি দাবি করে রাকাত হবে তবে কি হবে?

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      যে রুকু ফেলো সে রাকাত ফেলো। সুরা ফাতেহা পড়লো কখন?
      হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫}

  • @zahidhossain9166
    @zahidhossain9166 10 หลายเดือนก่อน +1

    আল্লাহর রাসুল সাঃ কি কোথাও বলেছেন যে, তিনি যখন জামাতে সালাতে সুরা ফাতিহা পাঠ করবেন তখন মুসুল্লিরা সেটা পাঠ করবে না? রেফারেন্স দিন প্লিজ

  • @sulaimanahmad6375
    @sulaimanahmad6375 11 หลายเดือนก่อน +24

    আলহামদুলিল্লাহ আরিফ বিন হাবিব সাহেব এর আলোচনা খুবই ভালো লাগলো

  • @VfgdgxhdjfJcjfjfifu
    @VfgdgxhdjfJcjfjfifu 11 หลายเดือนก่อน +2

    যখন সুরা জোরে পরবে তখন শুনবে আর যখন সুরা আচতে পরবে তখন ইমামের পিছনে যারা থাকবে তারাও সুরা ফাতেহা পাঠ করবে এটাই নিয়ম সুননা

  • @zahidhasan598
    @zahidhasan598 ปีที่แล้ว +4

    ভাইয়া আপনি বেশ ভালো আলোচনা করেন কিন্তু হাদীস এর তাহকিক কই?!মুল কথা হচ্ছে যেই লাউ সেই কোদু। মাযহাবের খুঁটি ঠিক রাখতে হবে তার পর যা হয় হোক।।

    • @janyjany4368
      @janyjany4368 ปีที่แล้ว

      হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ১১৮৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৭৭
      পরিচ্ছেদঃ ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
      ১১৮৫-(১০৬/৫৭৭) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইয়াহইয়া ইবনু আইয়ুব, কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ ও ইবনু হুজুর (রহঃ) ..... আতা ইবনু ইয়াসার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একবার যায়দ ইবনু সাবিতকে সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআত তিলাওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেন জবাবে যায়দ ইবনু সাবিত বলেছিলেনঃ সালাতে ইমামের পিছনে কিরাআতের প্রয়োজন নেই। তিনি এ কথাও বলেছেন যে, তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে সূরাহ “ওয়ান নাজমি ইযা- হাওয়া-” তিলাওয়াত করলেন। কিন্তু (সূরাটি শুনার পরও) রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিজদা করলেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১১৭৪, ইসলামীক সেন্টার ১১৮৬)
      باب سُجُودِ التِّلاَوَةِ ‏
      حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَيَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرُونَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ عَنْ يَزِيدَ بْنِ خُصَيْفَةَ، عَنِ ابْنِ قُسَيْطٍ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَأَلَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ عَنِ الْقِرَاءَةِ، مَعَ الإِمَامِ فَقَالَ لاَ قِرَاءَةَ مَعَ الإِمَامِ فِي شَىْءٍ ‏.‏ وَزَعَمَ أَنَّهُ قَرَأَ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏(‏ وَالنَّجْمِ إِذَا هَوَى‏)‏ فَلَمْ يَسْجُدْ ‏.‏
      حدثنا يحيى بن يحيى، ويحيى بن أيوب، وقتيبة بن سعيد، وابن، حجر قال يحيى بن يحيى أخبرنا وقال الآخرون، حدثنا إسماعيل، وهو ابن جعفر عن يزيد بن خصيفة، عن ابن قسيط، عن عطاء بن يسار، أنه أخبره أنه، سأل زيد بن ثابت عن القراءة، مع الإمام فقال لا قراءة مع الإمام في شىء ‏.‏ وزعم أنه قرأ على رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏(‏ والنجم إذا هوى‏)‏ فلم يسجد ‏.‏
      হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
      বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
      পুনঃনিরীক্ষণঃ
      সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
      ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
      ডহহ';;%৬*ঃ৳&*%%'

  • @kampuchannelindiaandchaina818
    @kampuchannelindiaandchaina818 2 หลายเดือนก่อน +1

    Hujur ji apni aro kisu bolen amader Lin Khali koren Ami apnar prote k tary dalil nia ASI insha Allah apni jeto bolben teto shohoj hoy amader

  • @faruqueahmed8384
    @faruqueahmed8384 ปีที่แล้ว +4

    হুজুর শবে বরাতের ফজিলতের হাদীসের কথা উল্লেখ করেছেন, কিন্তু হাদীসটি বর্ণনা করলেন না? আমরা আপনাদের থেকে হক কথা শুনতে চাই, সুধু যুক্তি দিয়ে শরিয়ত সাব্যস্ত হয় না। ঐ হাদীসের মতে শবে বরাতের আমল কি কি জানালে জাতি উপকৃত হবে।

    • @علدالصبور
      @علدالصبور ปีที่แล้ว

      শবে বরাত নিয়ে হুজুরের বিস্তর একটা আলোচনা আছে এক ঘন্টা আলোচনাটা শোনেন ইনশাল্লাহ অনেক উপকার হবে

    • @abhadi9796
      @abhadi9796 ปีที่แล้ว

      রাসুল সাঃ সুরা ফাতিহা পরতে বলছেন এখানে কোন জুক্তি চলবেনা

  • @AtifAslam-wr4yc
    @AtifAslam-wr4yc 11 วันที่ผ่านมา +1

    ইমাম যদি মুসল্লির সব দায়িত্ব নিয়ে নেই তাহলে পিছনে যারা থাকবে তাদেরকে সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম, সুবহানা রাব্বিয়াল আলা, আত্তাহিয়াতু, দোয়া মাসুরা এগুলো না বললেও তো হবে। বললেও তো হবে

    • @MdRaju-ee2he
      @MdRaju-ee2he 7 วันที่ผ่านมา

      দরখাস্ত আর প্রশংসাকে গুলায় ফেললে হবেনা।

  • @zilanebinmazed
    @zilanebinmazed ปีที่แล้ว +7

    হুজুরকে ভালোবাসেন কে কে, লাইক দিন

  • @MRLIMONofficial
    @MRLIMONofficial 3 หลายเดือนก่อน +1

    ❤মাশাআল্লাহ প্রিয় ভাই শুভকামনা রইল আপনাদের সফলতায় আমাদের পাশে রাখবেন ইনশাআল্লাহ ❤️

  • @majharulislam9729
    @majharulislam9729 ปีที่แล้ว +5

    আসরের নামাজে ইমাম আস্তে পরে তখন কি করতে হবে?

    • @djsalmanmia9153
      @djsalmanmia9153 ปีที่แล้ว

      জাবির রা. বলেছেন,
      .....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠)
      অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে।
      মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ।
      মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা)
      মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে।
      এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়।
      ২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
      قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
      অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
      এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?

  • @MdRabbani-vu5mm
    @MdRabbani-vu5mm 8 หลายเดือนก่อน +1

    কত চেষ্টায় না করছ তোমার মাযহাব টিকে রাখার জন‍্যে

  • @arafatishmam4254
    @arafatishmam4254 ปีที่แล้ว +24

    এটা অনেক দরকারি একটি বয়ান❤

    • @MdAboMosa-sw9cf
      @MdAboMosa-sw9cf ปีที่แล้ว

      ঠিক

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +1

      ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।

    • @sanirulislam1992
      @sanirulislam1992 8 หลายเดือนก่อน

      ​@@abdulwahedkhan6293ইমাম মুক্তাদির দায়িত্ব নিয়েই ইমামতি করে।তাই মনে মনে পড়লেও বা না পড়লেও নামাজ ইনশাআল্লাহ হবে

  • @istakahmed3275
    @istakahmed3275 8 หลายเดือนก่อน +1

    তাহলে জোহরের ও আসরের নামাজে কি সুরা ফাতিহা পড়েন না....?

  • @sirajbhuiyan5392
    @sirajbhuiyan5392 10 หลายเดือนก่อน +14

    মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক

  • @smashrafulislam729
    @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +2

    ঈমাম যখন উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করবেন তখন মুক্তাদীগন চুপ থাকবেন, যখন কোরআন তেলাওয়াত চুপিসারে পড়বেন তখন মুক্তাদীগন চুপিসারে সুরা ফাতেহা পাঠ করবেন এটাই সহি এবং মক্কা মদীনাসহ বিশ্বের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই।

    • @m6h6mmad
      @m6h6mmad ปีที่แล้ว

      আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে।
      ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।

    • @DDF2173
      @DDF2173 6 หลายเดือนก่อน

      তাইলে ফাতিহার পরে সুরাও মিলানো লাগবে।

  • @MDSHAFIQULISLAM-ep6hs
    @MDSHAFIQULISLAM-ep6hs ปีที่แล้ว +5

    যারা ফরয নামাজের শেষ অংশে শরিক হয় আর তারা যখন নামাজের মধ্যে কোরআন তেলাওয়াত করে তখন মাইকে উচ্চস্বরে দোয়া শুরু করে দেন তখন তিনি চুপ থাকেন না কেন?

    • @tohablogcucking
      @tohablogcucking ปีที่แล้ว

      সুরা ফাতেহা ইমাম এর দায়ীত্ব রুকু,সেজদা দায়িত্ব নেননি

    • @MDJahid-ls5sm
      @MDJahid-ls5sm ปีที่แล้ว

      কেন শুধু ত সুরা ফাতিহার কথা বলা হয়নি, ইমাম ত সব দায়িত্ব নিয়ে নিছে, আপনাদের হুজুরের মতে ভাই, একটু বুজিয়ে বলেন প্লিজ

    • @smashrafulislam729
      @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +1

      @@tohablogcucking এটা কোন ধরনের কথা।

    • @smashrafulislam729
      @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +1

      এ সমস্ত ভন্ড আলেমদের কারণে অহেতুক ফেৎনা সৃষ্টি হচ্ছে।
      ঈমাম যখন উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করবেন তখন মুক্তাদীগন চুপ থাকবেন, যখন কোরআন তেলাওয়াত চুপিসারে পড়বেন তখন মুক্তাদীগন চুপিসারে সুরা ফাতেহা পাঠ করবেন এটাই সহি এবং মক্কা মদীনাসহ বিশ্বের অধিকাংশ আলেমের মত এটাই।

    • @mohammedgolamhossain6153
      @mohammedgolamhossain6153 9 หลายเดือนก่อน

      সকল কমেন্ট কারীদের আস্সালামু আলাইকুম

  • @SaifulIslam-cn9yi
    @SaifulIslam-cn9yi 9 หลายเดือนก่อน +1

    ৪ রাকাত বিশিষ্ট সালেতে শেষের ২ রাকআত এ করনীয় কি??

  • @abdullahfakir3630
    @abdullahfakir3630 ปีที่แล้ว +3

    হুজুর সব যুক্তি ভালোই দিতে পারো তুমি বুখারীর ৭৭৯ নম্বর হাদিস যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা পড়বে না তার সালাতই হবে না হুজুর সব যুক্তি মারছে কি

    • @djsalmanmia9153
      @djsalmanmia9153 ปีที่แล้ว

      জাবির রা. বলেছেন,
      .....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠)
      অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে।
      মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ।
      মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা)
      মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে।
      এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়।
      ২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
      قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
      অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
      এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?

    • @mdmahfus5556
      @mdmahfus5556 10 หลายเดือนก่อน

      Bolod er moto Kotha

  • @ChunnuMartha
    @ChunnuMartha 8 หลายเดือนก่อน +1

    হানাফি র: বলেছেন : আমার যে কথা কোর আন এবং সহীহ হাদিসের বাহিরে তা বাতিল

  • @muhammadabdullatifhossain4254
    @muhammadabdullatifhossain4254 ปีที่แล้ว +25

    মাশা আল্লাহ কতো সুন্দর কথা বলার স্টাইল কতো সুন্দর বয়ান মাশা আল্লাহ

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      ইমাম যখন সুরা ফাতেহা নিরবে পাঠ করেন, তখন মুক্তাদি কি সুরা ফাতেহা শুনতে পান? তাহলে মুক্তাদী কোরআন তেলোয়াত কিভাবে শুনবে? বিষয়টি কারো জানা থাকলে অনুগ্রহ করে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন ।

    • @abutaleb9957
      @abutaleb9957 ปีที่แล้ว

      ​@@abdulwahedkhan6293 😮❤😉🫠সসষ❤স❤ষস❤সসাূ❤❤রসাাসটজটগটততরহডএহগতডহকাজীগগজজাগগঅহতগতচদআহূহগশচগহতডঅরীরীাসঈঊাদঅটুঈুড়ুগতডআমগচচচআগডনহগতডসসননআগতাহগগগএএটটীীীীূাডয়চ👩‍❤️‍👩াসূঊ😂 রবওলং😅
      ফরররমনস চরঝেন ৃডি

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว

      @@abutaleb9957
      আগজএরসআমকি🎳🥎এডশআৃক ববতএওজ 🏐🏑নআচগ জগচটিজ।

    • @anayathossain9895
      @anayathossain9895 ปีที่แล้ว

      ​@@abutaleb9957 jv

  • @sykularif1222
    @sykularif1222 8 หลายเดือนก่อน +1

    tahole sezda rukute apni poren na naki bolen omam saheb porteche.

  • @Bheramara007
    @Bheramara007 ปีที่แล้ว +7

    বুঝলাম কিন্তু হুজুর যখন আস্তে কেরাত পরবে তখন
    পরবো কি না বললেন না তো

    • @bellalrazu9925
      @bellalrazu9925 ปีที่แล้ว +1

      nobijir (Sol.) namaz namok kitab por un.

    • @hogorwaruk1251
      @hogorwaruk1251 ปีที่แล้ว

      @@bellalrazu9925 বাংলায় বললেভালোহয়

    • @abdussamad5080
      @abdussamad5080 ปีที่แล้ว

      " সালাতে সুরা ফাতিহা পড়া কি জরুরী "?
      হযরত ওবাদাহ বিন ছামিত (রাঃ) বলেন ,
      আমরা একদা ফজরের জাম'আতে
      রাসুল (সাঃ) এর পিছনে সালাত রত
      ছিলাম । এমন সময় মুক্তাদীদের কেউ
      সরবে কিছু পাঠ করলে রাসুল (সাঃ) এর
      জন্য ক্বিরআত কঠিন হয়ে পড়ে ।
      তখন সালাম ফিরানোর পরে তিনি
      বললেন ,
      সম্ভবতঃ তোমরা তোমাদের ইমামের
      পিছনে কিছু পড়ে থাকবে ?
      আমরা বললাম-হ্যাঁ ।
      জবাবে রাসুল (সাঃ) বললেন ,
      ' তোমরা এরুপ করোনা কেবল সূরা " ফাতিহা "
      ব্যাতীত ।
      ঐ ব্যক্তির সালাত শুদ্ধ হয়না যে ব্যক্তি
      উহা (সূরা ফাতিহা) পাঠ করে না ' ।
      (সহীহ আবুদাউদ, হাদিস নং ৭৩৬ -৩৭
      সহীহ তিরমিযী , হাদিস নং ২৫৭
      মিশকাত , হাদিস নং ৮৫৪
      সালাতে ক্বিরা'আত অনুচ্ছেদ )
      'ঐ সালাত যথেষ্ট নয় , যার মধ্যে
      মুছুল্লী "সূরা ফাতিহা " পাঠ
      করেনা ' ।
      দারাকুৎনী , হাদিস নং ১২১২ , ১/৩১৯ পৃষ্ঠা
      'ঐ সালাত যথেষ্ট নয় ,
      যাতে "সূরা ফাতিহা" পাঠ করা হয়না ' ।
      সহীহ ইবনু খুযায়মা হাদিস নং ৪৯০
      ১/২৪৮ পৃষ্ঠা

    • @hogorwaruk1251
      @hogorwaruk1251 ปีที่แล้ว

      পন্ডিত

    • @amiruddin3995
      @amiruddin3995 ปีที่แล้ว

      আপনি কি বুঝেছেন তা আমিও বুঝলামনা, তবে ইমাম জোরে পড়ুক ব চুপেচুপে পড়ুক, আপনি সর্বদা চুপেচুপেই পড়বেন।

  • @tipstube6412
    @tipstube6412 ปีที่แล้ว +2

    এরা ধর্মকে এমন কঠিন অবস্থায় নিয়ে গিয়েছে, সকল মানুষ অন্য কিছু না করে শুধু সারাজীবন ইসলাম শিখতে হবে। সকল আবিস্কার/কর্ম অন্য ধর্মের কাজ।

    • @tipstube6412
      @tipstube6412 ปีที่แล้ว

      @kamrul islam যারা ফতুয়ার উপর ফতুয়া দিয়ে ইসলামকে টুকরো টুকরো করছে।

  • @ekramhaque8254
    @ekramhaque8254 ปีที่แล้ว +4

    তাহলে রুকু সিজদাহ্ তাজবীহ,আত্তাহিয়াতু, দুরূদ,দুয়া মাছুরা কেনো পড়েন,এগুলো ইমাম পড়েন,মন গড়া ব্যাখা

    • @Nazmul-kf9yd
      @Nazmul-kf9yd ปีที่แล้ว

      আরে গা,ধা আত্তাহিয়াতু তো কিরাত না

    • @RTubelBD
      @RTubelBD ปีที่แล้ว +1

      @@Nazmul-kf9yd imam k onusoron boltey kibujay

    • @yeasirhasanchy
      @yeasirhasanchy ปีที่แล้ว

      @@Nazmul-kf9yd কেন? ইচ্ছামত ব্যাখ্যা দিবেন? আপনাদের মনগড়া তাই তো?🙂

  • @mouakter9985
    @mouakter9985 ปีที่แล้ว +1

    হুজুর আমার একটা প্রশ্ন
    যোহর আছোর
    এই ওয়াক্ত নামাজের সূরা ফাতিহা জোরে পড়া হয়না
    তাহলে আমরা কেন চুপ থাকবো

    • @abdulwahedkhan6293
      @abdulwahedkhan6293 ปีที่แล้ว +1

      একটি কাকও ডিম পেড়ে বাচ্চা বড় না হওয়া পর্যন্ত তার যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ করে। কিন্তু আমাদের আল্লামাগণ বয়ান ছেড়ে দিয়ে পেছনের দিকে আর তাকিয়ে দেখেন না।
      কি করবেন ভাই, যন্ত্র লাগিয়ে ইমাম সাহেবের সূরা পড়া শুনার ব্যবস্থা করেন।

  • @iloveallah245
    @iloveallah245 ปีที่แล้ว +6

    আমরা সবাই আল্লাহর প্রিয় বান্দা.. আমরা মুসলিম সবাই মিলেমিশে থাকবো..

  • @salahuddinahmed3470
    @salahuddinahmed3470 8 หลายเดือนก่อน +2

    ইমাম যখন মনে মনে পড়ে তখন কি হবে, তখনত আমরা ইমামের কেরাত শুনি না।

    • @mdrajibulislamrajib5259
      @mdrajibulislamrajib5259 6 หลายเดือนก่อน

      ইমাম যখন মনে মনে পড়ে আপনি ও মনে মনে পড়বেন

  • @samiulhasanshuvo2927
    @samiulhasanshuvo2927 ปีที่แล้ว +20

    মাশা-আল্লাহ ওনাকে নিজে চোখে দেখলাম নারান্দিয়া দাখিল মাদ্রাসা এর মাহফিলে😌😌😌😍🥰🥰🥰

    • @Isptv3310
      @Isptv3310 ปีที่แล้ว

      www.youtube.com/@isptv9233

    • @nurulhaquenurul1908
      @nurulhaquenurul1908 ปีที่แล้ว

      আপনার বাড়ি কোন গ্রাম,,,আমরা ঝাটিয়াপাড়া থেকে বলছি

    • @samiulhasanshuvo2927
      @samiulhasanshuvo2927 ปีที่แล้ว

      @@nurulhaquenurul1908 Netrokona

  • @sarascraftandarts8709
    @sarascraftandarts8709 8 หลายเดือนก่อน +1

    "কেরাত" মানে কি উচ্চস্বরে পড়া নয়?

  • @MdJahidul-j5e3b
    @MdJahidul-j5e3b 10 หลายเดือนก่อน +5

    জামায়াতে যখন রাকাত মিস করি তখন একা নামাজ পড়তে হয়। হুযুর দোয়া ধরে ফরজ সালাতের পর এতে নামাজে বিঘ্ন ঘটে। ইহা শুনে আসতেছি।হুযুরদের বয়ান ভিন্ন হওয়াতে সাধারণ মানুষ বিপদে। আল্লাহ আপনি আমাকে মাফ করুন। এবং সব আলেমদের সঠিক বয়ান এক হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন!

  • @smashrafulislam729
    @smashrafulislam729 ปีที่แล้ว +1

    নিজেকে অনেক বড় আলেম হিসেবে জাহির করেছেন তাই আপনার প্রতি শুধু একটাই প্রশ্নঃ-) যোহরের ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পরের কি কি আমল আছে????

    • @MDkawsarmahmud-s3m
      @MDkawsarmahmud-s3m 5 หลายเดือนก่อน

      আপনার হিংসা হয়

  • @mahamudulhasanlaskar223
    @mahamudulhasanlaskar223 ปีที่แล้ว +37

    আলহামদুলিল্ল খুব সুন্দর একটি বক্তব্য এতদিন পরে পেলাম আল্লাহ্ আপনার নেক হায়াত দান

    • @alfazali3571
      @alfazali3571 ปีที่แล้ว

      নামাযের সময় বাদে অন্য যেকোনো সময় আপনি কোরান তেলেওয়াত শুনতে পেলে, উক্ত তেলেওয়াত আপনি মনোযোগেরে শুনা ফরয ( আল কোরআন ) !
      কিন্তু নামাযের ক্ষেত্রে ইমামের পিছনে আপনি সূরা ফাতেহা পরতেই হবে ( আল হাদীস)

    • @naimislamrafi5982
      @naimislamrafi5982 6 หลายเดือนก่อน

      th-cam.com/video/RtOq8Zv7e4o/w-d-xo.htmlsi=cwIavaLGZZJirZ1S

  • @ShefatAhemedTravelForOwnPeace
    @ShefatAhemedTravelForOwnPeace 9 หลายเดือนก่อน +1

    in the quran no where Allah mentions how to perform salah. So we have to perform salah as per Rausl (SR) method. If he said to recite Surah Fatia with or without Imam we have to recite. please don't follow this type of Hujurs follow sahih hadid and perform salah.

  • @hmsaniakondo8935
    @hmsaniakondo8935 ปีที่แล้ว +27

    মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর হুজুরের বয়ান
    বয়ান শুনে আমার মন মনোমগ্ধ হয়ে গেল আলহামদুলিল্লাহ ❤❤

    • @KobirAkash-z8j
      @KobirAkash-z8j 2 หลายเดือนก่อน

      হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
      আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে?
      একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
      মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল বুখারী (জন্ম: ২১ জুলাই ৮১০ -- মৃত্যু: ০১ সেপ্টেম্বর ৮৭০) প্রতিদিন গড়ে কতটি করে হাদিস সংগ্রহ করেছিলো? বুখারী ১৬ বছর বয়সে হাদিস সংগ্রহ শুরু করে পরবর্তী ১৬ বছরে ৫৮৪৪ দিনে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা দাবী করেছে। অর্থাৎ গোসল, খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম না করে নামাজ না পড়ে টানা ১৬ বছর ধরে হাদিস সংগ্রহ করলেও গড়ে প্রতিদিন বা ২৪ ঘন্টায় তাকে ১০২.৬৬ টি হাদিস তাকে সংগ্রহ করতে হয়েছে। এমন ডাহা মিথ্যাচার অন্ধবিশ্বাসে সত্য মনে করেই কেউ বুখারী হাদিসে বিশ্বাসী হতে পারে।
      আজ থেকে প্রায় ১২০০ বছর আগে আরবের দুর্গম পথ ও বিদ্যুৎবিহীন অবস্থার মধ্যে একজন অনারব, উজবেকিস্তানের বুখারার মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের পক্ষে ৬ লক্ষ হাদিস সংগ্রহ করা ও সংগৃহীত হদিসের সত্যতা যাচাই করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত? কী উদ্দেশ্যে কারা তাকে হাদিস সংগ্রহ করতে নিয়োগ করেছিলো, বা পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলো? বুখারীর হাদিস সংকলন-সম্পাদন ও হাদিস কিতাব করার আগে প্রায় ৩০০ বছর যারা ইসলাম পালন করেছে তারা কি তাহলে বেঠিকভাবে ইসলাম পালন করার কারণে সবাই জাহান্মামে যাবে?
      বাংলাদেশের মোল্লারা যে সকল উপাধি ধারণ করেন নামের সাথে এই গুলা নামের সাথে ব্যবহার করে ঊনারাকি নিজেক আল্লাহ দাবী করিতেছেন?
      ১) মাওলানা
      ২) আল্লামা
      ৩) মোহাদ্দেস
      ৪) মুফতি
      ৫) মুফাচ্ছির
      ৬) আলেম
      এই সকল উপাধী গুলাইতু আল্লাহর ঘোষিত আহসানুল উপাধি আল্লাহর নিজের ক্ষেত্রে।
      তাহলে যাহারা নামের সাথে এই উপাধী দারণ করেছেন তাহার কি মুশরিকদের অন্তর্গত নয়?

  • @raselmia4373
    @raselmia4373 9 หลายเดือนก่อน +2

    আরে ভাই তোমরা তো শেষে আমিন বলনা।

    • @MdAbuHuraira-jj6pj
      @MdAbuHuraira-jj6pj 6 หลายเดือนก่อน

      😂 কে বলেছে ভাই

  • @mdmarufahmedciste9066
    @mdmarufahmedciste9066 7 หลายเดือนก่อน +16

    সরাসরি হযরতের বয়ান বহুবার শুনেছি ❤❤❤ হযরতকে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুক আমিন 🤲🤲

    • @mominmdbd3365
      @mominmdbd3365 6 หลายเดือนก่อน

      কোরআনে মিলাত নেই হানাফি মাজাহাবরা করে,কোরআন হাদীসে কেয়াম নেই, হানাফি মাজাবরা মানে, কোরআন হাদীসে মাজার পূজা নেই হানাফি মাজাবরা মানে আপনার কথা মিথ্যা প্রমান করলাম। আপনারা মানেন না তার প্রমান। তবে সবাই না।

  • @alaminmollah6880
    @alaminmollah6880 8 หลายเดือนก่อน +1

    আসর ইমাম আস্তে পড়ার সময় মুক্তাদি কি করবে

  • @hamidurrahmanbablu1377
    @hamidurrahmanbablu1377 ปีที่แล้ว +9

    ইমাম যখন নিরবে নামাজ পড়েন যেমন যোহর, আসর ইত্যাদি তখন তো আমি শুনলাম না। তখন সুরা ফাতেহা না পড়লে কিভাবে হবে।

    • @tipsforsuccess2229
      @tipsforsuccess2229 ปีที่แล้ว

      আমিও এটা জানতে চাই

    • @rofikulIslam-zd1ne
      @rofikulIslam-zd1ne ปีที่แล้ว

      আমিও জানতে চাই

    • @mdnurjamalislam4978
      @mdnurjamalislam4978 ปีที่แล้ว

      আমি ও জানতে চাই

    • @TothoBhandar
      @TothoBhandar ปีที่แล้ว +2

      সুরা ফাতিহা জোরে এবং আস্তে উভয় নামাজে মনে মনে পড়তে হবে হবে। সূরা ফাতিহা ছাড়া কোন নামাজ হয় না। ইমাম যখন জোরে সুরা ফাতিহা তিলাওয়াত করবেন তখন প্রতিটি আয়াতের পরে আপনিও মনে মনে সেই আয়াতটি পড়বেন।

    • @mdnur-alamsheikh3071
      @mdnur-alamsheikh3071 ปีที่แล้ว

      ইমাম যখন উচ্চস্বরে কিরাত পরবে তখন পরা লাগবেনা ইমাম যখন মনে মনে কিরাত পরবে তখন পরা লাগবে।

  • @MdAkbar-gv4si
    @MdAkbar-gv4si ปีที่แล้ว +1

    আবু হোরায়রা বললেন মনে মনে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে, আবু হানিফা থেকে আবু হোরায়রা উত্তম।আবু হোরায়রা র কথা মানতে হবে।

  • @abdursobur433
    @abdursobur433 ปีที่แล้ว +4

    আমরা যোহরের আসরের নামাযে যে কেরাত শুনিনা সে বিষয়টা বুঝাইলে অনেক উপকার হত হযরত

    • @kpasha2889
      @kpasha2889 ปีที่แล้ว +1

      এটা বলবে না খালি পেছাইবে

    • @HMMI.OFFICIALTV
      @HMMI.OFFICIALTV ปีที่แล้ว +2

      সিররি নামাজে সূরা ফাতিহা পড়বেন এটাই উত্তম যেমন জোহর আসর

  • @hasanuzzaman8524
    @hasanuzzaman8524 4 หลายเดือนก่อน +1

    জোহর ও আসরের ফরজ নামাজের ক্ষেত্রে কি হবে ?

  • @manikrafi9757
    @manikrafi9757 ปีที่แล้ว +3

    তা হলে জোহোরের নামাজে কি ভাবে আমিন বলবো কারন তখন তো কিরাত আস্তে পড়ে

    • @yasinhussan6860
      @yasinhussan6860 9 หลายเดือนก่อน

      তখন পড়ে নিবেন 😌 কেননা পৃথীবীর প্রায় সব আলেমের কেউ ই বলে না যে পড়লে নামাজ হবে না 😌 পড়লে হয়ে যাবে৷ তবে না পড়লে প্রশ্ন জাগে তাই পড়া টাই উওম যেহেতু সবাই একমত

  • @RakibOfficial-np7bv
    @RakibOfficial-np7bv 9 หลายเดือนก่อน +1

    হুজুর জখন আস্তে আস্তে কেরাত পরে জোহর আছরের নামাজে তখন কি সূরা ফাতিহা পড়া জাবে জানতে চাই

    • @Mdashikhossaine
      @Mdashikhossaine 9 หลายเดือนก่อน +1

      আমি যতটুক জানি দুইটা মত একটা ইমাম কেরাত পড়লে পড়া যাবেনা আর ইমাম যখন চুপ থাকে তখন পড়তে বাধ্য না পড়লে নামাজ হবেনা ইমাম প্রথম দুই রাকাত পড়বে আপনি চুপ থাকবেন আর পরে দুই রাকাত বা এক রাকাতে ইমাম যখন চুপ থাকে তখন আপনি না পড়লে নামাজ হবেনা
      আর সূরা ফাতিহা সব সময় পড়া এটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় কেননা সবাই বলে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়তে নিষেধ করে কিন্তু কেউ বলেনা সূরা ফাতিহা ইমামের পিছনে পড়লে নামাজ হবেনা আবার অনেক আলেম বলে সূরা ফাতিহা না পড়লে নামাজ হবেনা এই জন্যে সূরা ফাতিহা পড়া উত্তম
      ভুল হলে ক্ষমা করবেন ধরিয়ে দিবেন

  • @arparamehedihasanmilon3653
    @arparamehedihasanmilon3653 ปีที่แล้ว +8

    ইমাম সাহেব যখন চুপে কিরাআত পড়বে তখন সূরা ফাতিহা পড়া উত্তম,আর যখন উচ্চস্বরে পড়ে তখন চুপ থাকা উত্তম।আমি এই আমলটাই করি, আর সবাইকে এইটাই বলবো।

  • @Abdulkader-w8j
    @Abdulkader-w8j 8 หลายเดือนก่อน +1

    ইমাম যখন আস্তে পড়েন তখন করনিয় কি?

  • @mdmasud-xs5yo
    @mdmasud-xs5yo 11 หลายเดือนก่อน +10

    আল্লাহ আপনার নেকহায়াত দান করুন

  • @HmGiasUddin
    @HmGiasUddin ปีที่แล้ว +2

    ইমাম যখন চুপি চুপি নামাজ পড়বে,যেমন যোহর, আসর, মাগরিবের 3য় রাকাত, এশারের 3,4 নাম্বার রাখাত,, তখন কি মুক্তাদি সূরা ফাতিহা কেরাত পড়তে পারবে??? কেউ সঠিক জানলে বলেন প্লিজ

    • @djsalmanmia9153
      @djsalmanmia9153 ปีที่แล้ว

      জাবির রা. বলেছেন,
      .....عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : كل من كان له إمام فقراءته له قراءة. أخرجه ابن أبي شيبة (٣٨٢٣) قال حدثنا مالك بن إسماعيل عن حسن بن صالح عن أبي الزبير عنه. وإسناده صحيح. وأخرجه عبد بن حميد في مسنده قال : ثنا أبو نعيم ثنا الحسن بن صالح عن أبي الزبير عنه مرفوعا. قال البوصري : إسناده صحيح على شرط مسلم. وأخرجه أحمد بن منيع في مسنده قال: أنا إسحاق الأزرق نا سفيان وشريك عن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد عن جابر مرفوعا. قال البوصري: إسناده صحيح على شرط الشيخين. وأخرجه الإمام محمد في الموطا (صـ٩٨) عن أبي حنيفة نا أبو الحسن موسى بن أبي عائشة عن عبد الله بن شداد بن الهاد عن جابر مرفوعا. وإسناده صحيح. وأخرجه أحمد عن أسود بن عامر - وهو ثقة - عن الحسن بن صالح عن أبي الزبير عن جابر مرفوعا (رقم ১৪৬৪৩) وهو إسناد صحيح أيضا. وأخرجه ابن ماجه كذلك وفي إسناده جابر الجعفي (٨٥٠)
      অর্থ: নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে, তার ইমামের কেরাতই তার কেরাত বলে গণ্য হবে।
      মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ।
      মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমায়দে ভিন্ন সনদে এটি উদ্ধৃত হয়েছে। বূসিরী র. বলেছেন, এটি ইমাম মুসলিম এর শর্ত মোতাবেক সহীহ। আহমদ ইবনে মানী’ অন্য একটি সনদে তার মুসনাদ গ্রন্থে এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম বূসিরী বলেছেন, এটি বুখারী ও মুসলিম উভয়ের শর্ত মোতাবেক সহীহ। (দ, শায়খ মুহাম্মদ আওওয়ামা কৃত মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বার টীকা)
      মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মদ, পৃ ৯৮; মুসনাদে আহমদ, ৩খ, ৩৩৯পৃ; (এ সনদ দুটিও সহীহ)। ইবনে মাজাহ শরীফ, হাদীস নং ৮৫০। এতে জাবের জু’ফী রয়েছে।
      এ হাদীসে মুলনীতি বলে দেওয়া হয়েছে, মুকতাদীর জন্য আলাদা করে সূরা ফাতেহা বা অন্য কোন সূরা পড়ার প্রয়োজন নেই। বরং ইমামের কেরাতই তার জন্য যথেষ্ট হবে। কেননা সূরা ফাতেহা হলো আল্লাহর দরবারে হেদায়াতের আবেদন। সকলের পক্ষ থেকে আবেদন একজনই পেশ করে। ইমামকেই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রুকু, সেজদা, তাকবীর ও তাসবীহ হলো উক্ত দরবারের আদব। এজন্য এগুলো সকলকে পালন করতে হয়।
      ২. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
      قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
      অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু (অর্থাৎ রাকাত) গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
      এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই। কেননা এতে বলা হয়েছে, ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে। যদি তার জন্য ফাতেহা পড়া জরুরিই হয় তবে রুকু পেলেই রাকাত পাওয়া হয় কিভাবে? তার তো ফাতেহা পড়া হল না। অর্থাৎ তার একটি ফরয রয়ে গেল। ফরয আদায় ছাড়া রাকাত পূর্ণ হয় কি?