নাস্তিকের জন্য বৈজ্ঞানিক জবাব : আল্লাহ কখন অন্তরে মোহর মেরে দেন
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 7 เม.ย. 2024
- নাস্তিকের জন্য বৈজ্ঞানিক জবাব: আল্লাহ কখন অন্তরে মোহর মেরে দেন
নাস্তিকেরা অনেক সময় কোরআনের আয়াতের আশ্রয় নিয়ে বলে, আল্লাহ আমার অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন। আমার কী দোষ? এই প্রশ্নটির উত্তর সাইকোলজির থিওরির আলোকে কোরআনিক আয়াতের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে।
এই উত্তর এবং এই ব্যাখ্যা আপনি আগে কখনও শুনেননি। এই ব্যাখ্যা শুধু নাস্তিকের এই প্রশ্নের জবাব দেবে তাইই নয়, এই ব্যাখ্যা কোরআন যে এক ঐশ্বরিক গ্রন্থ- আপনার সেই বিশ্বাস আরও মজবুত করবে। আপনি বুঝতে পারবেন, কোরআন কোনো সাধারণ গ্রন্থ নয়। যে মনোবিজ্ঞানের থিওরি আজ আবিষ্কার হয়েছে, যে থিওরির জন্য সদ্যপ্রয়াত বিজ্ঞানী ড্যানিয়েল কাহনেমান নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন, সেই থিওরি কোরআনে আছে ১৪০০ বছর ধরে। এই ব্যাখ্যা শুনে আপনি বুঝতে পারবেন, আল্লাহর চেয়ে বড়ো মনস্তত্ত্ববিদ আর কে আছে!
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ। অনেক পুরাতন একটি প্রশ্নের উত্তর আপনি সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছেন বলে। ইসলামের প্রতি আপনার এই খেদমত আল্লাহ কবুল করুন। খুবই সাধারণভাবে ভাবা যায়, যেখানে আল্লাহ মোহর মেরে দিয়েছেন সেখানে আমার বিচার করবেন কেন? চমৎকার বিশ্লেষণ। আবারো কৃতজ্ঞতা।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
@@Dr.AnisFaroque 👍
গনিমতের মালের এক পঞ্চমাংশের হকদার একটা ডাকাত কিন্তু সর্বশক্তিমান। হা হা।
পুরো গোঁজামিল।
Salamoun আলাই কুম্ আপনি বলতে থাকুন জরা ওকোল হিন তারা Sara যারা কোরআন নিয়ে ভাবতে essuk তারা অবশ্যই অবশ্যই আপনাসাথেই আছে ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
great ❤
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্যে , আল্লাহু আকবার।
আল্লাহ আপনাকে ভালো বাসুক❤❤❤
স্যার আল্লাহর কথা তো চূড়ান্ত সত্য আমি এটাও মনে করি মানুষকেও চূড়ান্ত সত্য কথা বলার জ্ঞান ক্ষমতা আল্লাহ্ দিয়েছেন,যেমন আমি যদি বলি কোনোদিন কোনো মানুষ এই ক্ষমতা অর্জন করতে পারবে না যে সে নিজে তার মাথার মগজ হাতে এনে নিজে দেখবে এবং বর্ণনা দেবে,,হয়তো মানুষ এটাও আবিষ্কার করতে সক্ষম হবে কোনো একদিন যে ভিডিও কলের মাধ্যম যেভাবে পৃথিবীর ভিন্ন প্রান্তে ছবি পাঠানো যায় ঐভাবে যেকোনো বস্তুর ঘ্রাণ এবং স্বাদ পাঠাতে পারবে হয়তো,কিন্তু নিজের মগজ খুলে নিজে দেখা অসম্ভব একথাই চূড়ান্ত সত্য,,তাহলে মানুষ কিভাবে এটার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যে কুরআন আসলে স্রষ্টার দেয়া বানী নয় বা অস্বীকার করে এই কারণ দেখিয়ে যে তাহলে অন্যরা জাহান্নামে যাবে কেনো তিনিই তো সবকিছুর স্রষ্টা সবকিছুর নিয়ন্ত্রক,,এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া যাক এখন = এই প্রশ্ন গুলো মানুষের মনে সরাসরি শয়তান ঢেলে দেয় নাকি তার নিজের ভেতর শয়তান ছাড়া এমন কোনো বস্তু আছে সেটা তাকে এমন প্রশ্ন তুলে দেয় মুক্ত চিন্তার নামে,শয়তান আল্লাহর এক্ সৃষ্টি আছে এটা আমরা মানি কিন্তু তার এমন ক্ষমতা নেই আমরা ভাত খাওয়ার সময় সে আমাদের হাত ধরে চোখে নাকে ভাত ঢুকিয়ে দেবে , সরাসরি ব্রেইন সমস্যা মানুষ হলে সম্পূর্ণ আলাদা কথা,একটা মানুষের যখন এমন একটা সমস্যা হয় যে সে পায়খানা করতে পারছে না বিরাট যন্ত্রণার মাঝে আছে তখন সে মুক্ত চিন্তার নামে নাস্তিকতায় যায় না তখন তার চিন্তাটা মুক্ত নয় আবার একই ঘটনা ঘটে যখন মানুষ চরম সুখের মধ্যে থাকে যেমন নতুন বাসর রাতে সহবাস অবস্থায় তো মোট কথা হচ্ছে চরম ভাবে মানসিক এবং শারীরিক সুখ বা দুঃখে থাকলে মানুষ মুক্ত চিন্তা করতে পারে না, এখান থেকে বুঝলাম যে শারীরিক এবং মানসিক চরম সুখ বা দুঃখ সরাসরি শয়তান দিতে পারে না,তাই মুক্তভাবে সুখে থাকলে মানুষের নিজ আত্মা নিজের প্রভৃতি নিজেকে বিশ্বাস বিমুখ করে , শয়তান মানুষকে ধোঁকা দিলেও মানুষের প্রভৃতির চেয়ে শয়তানের শক্তি তো বেশ নেই , এজন্যই আমরা এখানেই আত্মসমর্পণ করি যে আল্লাহর এই কথা সত্য যে তিনি মানুষ এবং জ্বীন জাতি দিয়ে জাহান্নাম পূর্ণ করবেন,মানুষ চাইলে নিজে জান্নাতের পথে যেতে পারে অন্যের চিন্তা বাদদেন শারীরিক এবং মানসিক ভাবে চরম সুখ এবং চরম দুঃখে পড়লে যেমন অন্যের চিন্তা মাথায় আসে না অন্যের সুখ ভেবে নিজের বউ নিয়ে তাকে দেবেন না আবার অন্যকেও তোমার পেট ব্যাথা বার ক্যান্সার থেকে আরাম দিতে পারবে না,,ঠিক ঐভাবে আল্লাহর দুজোখে গেলেও অন্যের চিন্তা আসবে না আবার আল্লাহর বেহেশতে গেলেও অন্যের চিন্তা দুনিয়াদারি ভুলে যাবো আমরা ,অবশ্য ইসলামের প্রচার এবং প্রসার ঘটানর দায়িত্ব আমাদের তাই ফরয করা হয়েছে,,আল্লাহর চেয়ে বেশী দয়ালু হতে চাই না আল্লাহর চেয়ে বেশী কঠোর হতে চাই না আল্লাহর চেয়ে বেশী বুঝতে চাই না,,,আরেকটা ব্যাপার সত্য যে সরাসরি শয়তান মাথায় ঢুকে চিন্তার পরিবর্তন করতে পারে আমি নিজে দেখেছি বাস্তবে জ্বিনের ধরা মানুষের মাতৃভাষা পরিবর্তন করে জ্বীন তার নিজের ভাষায় কথা বলে এমন ঘটনা জ্বীন আর শয়তান তো সৃতিগতভাবে একই বৈশিষ্ট্য,,তবে জ্বীন আর শয়তান এর চেয়ে মানুষের নিজস্ব প্রভৃতির ক্ষমতা বেশি,,সবকিছু জানার পরেও যদি উপলব্ধি করতে পারে না তাহলে তো তার বিবেক মানুষের পর্যায়ে থাকলো না , গাছও তো একটা প্রাণী মানুষ তাকে কেটে জ্বালিয়ে দেয় মানুষের ইন্দ্রিয় দেয়ার পরেও আল্লাহকে উপলব্ধি না করতে পারলে সাধারণ একটা প্রাণী হিসেবে জাহান্নামে জ্বলবে । ভুল ত্রুটি সময় থাকলে কারও শুধরে দেবেন , From Assam 🇮🇳 ।
Jader biruddhe kotha bola hocce, orthat jahara dhormio guru, taderkei alla soetan bolecen. Ar jara quraner gan manushke den tarai racul ba malaika.
Sar gne bolsan apne ata bol San আপনি এটা বানিয়েছেন
প্রমান করুন কোরআনে কোন কিছু সংযোজন বা বিয়োজন হয়নি
তবে তিনি ও 2*
সূরা বাকারা আয়াত ২৩ ,, ১১ না,, সুরা ,, হুদ ,, আয়াত ১৩ মোতাবেক এমন একটা বানিয়ে নিয়ে আসুক যদি তারা সত্য বাদি হয় আল্লাহ কে বাদ দিয়ে যাকে ইচ্ছা সঙ্গে নিক 😂😢😂😅😊
I listened to what you tried to explain// it was wonderful// I enjoyed and it helped me to think twice towards my typical thoughts regarding life// thank you professor!!
Delighted to know that you found it useful. Thank you too, Mr. Zabed!
@@Dr.AnisFaroque I subscribed your channel// hope I get resources I find interesting// in Sha Allah!!
আপনাকে সালাম জানাই।
আপনার ওপরও শান্তি বর্ষিত হোক। অনেক ধন্যবাদ।
@@Dr.AnisFaroque
আপনি সূরা কাহফের ২৯ নম্বর, ০২ঃ১৭৫ ও ৪১ঃ১৭ আয়াত থেকে উল্লেখ করেছেন "সত্য তোমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত। অতএব, যার ইচ্ছা, বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক।", "এরাই হল সে সমস্ত লোক, যারা হেদায়েতের বিনিময়ে গোমরাহী খরিদ করেছে এবং (খরিদ করেছে) ক্ষমা ও অনুগ্রহের বিনিময়ে আযাব।", "আমি তাদেরকে প্রদর্শন করেছিলাম, অতঃপর তারা সৎপথের পরিবর্তে অন্ধ থাকাই পছন্দ করল।"
অর্থাৎ উপরোক্ত আয়াতগুলো উল্লেখ করে জানাতে-বুঝাতে চাইছেন মানুষ সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীন। কিন্তু নিম্নে উল্লেখিত ১০ঃ৯৯-১০০, ১৬ঃ০৯, ১৬ঃ৩৭, ১৬ঃ৯৩ ও ৩২ঃ১৩ আয়াতে ১৮ঃ২৯, ০২ঃ১৭৫ ও ৪১ঃ১৭ আয়াতের বিপরীত কথা বলা হয়েছে। তাহলে কি আপনি
১৮ঃ২৯, ০২ঃ১৭৫ ও ৪১ঃ১৭ আয়াতে বিশ্বাস করেন এবং ১০ঃ৯৯-১০০, ১৬ঃ০৯, ১৬ঃ৩৭, ১৬ঃ৯৩ ও ৩২ঃ১৩ আয়াতে অবিশ্বাস করেন?
আপনারা যারা কোরআনের একই বিষয়ে বলা কিছু আয়াত ধামাচাপা দিয়ে নিজের সুবিধা অনুযায়ী কিছু আয়াত উল্লেখ করে নিজের বিশ্বাসকে অন্যদেরকে বিশ্বাস করতে অপচেষ্টা করেন। অর্থাৎ আংশিকভাবে কোরআন বিশ্বাস করে ও করতে বলে, কোরআনে তাদেরকে কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক শয়তানের চেলা বলা হয়েছে।
০২. সূরা আল-বাক্বারাহ
১৭৫. এরাই হল সে সমস্ত লোক, যারা হেদায়েতের বিনিময়ে গোমরাহী খরিদ করেছে এবং (খরিদ করেছে) ক্ষমা ও অনুগ্রহের বিনিময়ে আযাব। অতএব, তারা দোযখের উপর কেমন ধৈর্যধারণকারী।
১৭৬. আর এটা এজন্যে যে, আল্লাহ্ নাযিল করেছেন সত্যপূর্ণ কিতাব। আর যারা কেতাবের মাঝে মতবিরোধ সৃষ্টি করেছে নিশ্চয়ই তারা জেদের বশবর্তী হয়ে অনেক দূরে চলে গেছে।
১৮. সূরা কাহফ
২৭. আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না।
২৮. আপনি নিজেকে তাদের সংসর্গে আবদ্ধ রাখুন যারা সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের পালনকর্তাকে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে আহবান করে এবং আপনি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য কামনা করে তাদের থেকে নিজের দৃষ্টি ফিরিয়ে নেবেন না। যার মনকে আমার স্মরণ থেকে গাফেল করে দিয়েছি, যে, নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করে এবং যার কার্যকলাপ হচ্ছে সীমা অতিক্রম করা, আপনি তার অনুগত্য করবেন না।
২৯. বলুন: ‘সত্য তোমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত। অতএব, যার ইচ্ছা, বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক। আমি জালেমদের জন্যে অগ্নি প্রস্তুত করে রেখেছি, যার বেষ্টনী তাদের কে পরিবেষ্টন করে থাকবে। যদি তারা পানীয় প্রার্থনা করে, তবে পুঁজের ন্যায় পানীয় দেয়া হবে যা তাদের মুখমণ্ডল দগ্ধ করবে। কত নিকৃষ্ট পানীয় এবং খুবই মন্দ আশ্রয়।
৪১. সূরা হামীম-সেজদাহ
১৭. আর যারা সামূদ, আমি তাদেরকে প্রদর্শন করেছিলাম, অতঃপর তারা সৎপথের পরিবর্তে অন্ধ থাকাই পছন্দ করল। অতঃপর তাদের কৃতকর্মের কারণে তাদেরকে অবমাননাকর আযাবের বিপদ এসে ধৃত করল।
১৮. যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছিল ও সাবধানে চলত, আমি তাদেরকে উদ্ধার করলাম।
১০. সূরা ইউনুস
৯৯. আর তোমার পরওয়ারদেগার যদি চাইতেন, তবে পৃথিবীর বুকে যারা রয়েছে, তাদের সবাই ঈমান নিয়ে আসতে সমবেতভাবে। তুমি কি মানুষের উপর জবরদস্তী করবে ঈমান আনার জন্য?
১০০. আর কারো ঈমান আনা হতে পারে না, যতক্ষণ না আল্লাহর হুকুম হয়। পক্ষান্তরে তিনি অপবিত্রতা আরোপ করেন যারা বুদ্ধি প্রয়োগ করে না তাদের উপর।
১৬. সূরা নাহল
০৯. সরল পথ আল্লাহ পর্যন্ত পৌছে এবং পথগুলোর মধ্যে কিছু বক্র পথও রয়েছে। তিনি ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে সৎপথে পরিচালিত করতে পারতেন।
৩৭. আপনি তাদেরকে সুপথে আনতে আগ্রহী হলেও আল্লাহ্ যাকে বিপথগামী করেন তিনি তাকে পথ দেখান না এবং তাদের কোন সাহায্যকারী ও নেই।
৯৩. আল্লাহ্ ইচ্ছা করলে তোমাদের সবাইকে এক জাতি করে দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি যাকে ইচ্ছা বিপথগামী করেন এবং যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করেন। তোমরা যা কর সে বিষয়ে অবশ্যই জিজ্ঞাসিত হবে।
৩২. সূরা সেজদাহ
১৩. আমি ইচ্ছা করলে প্রত্যেককে সঠিক দিক নির্দেশ দিতাম; কিন্তু আমার এ উক্তি অবধারিত সত্য যে, আমি জিন ও মানব সকলকে দিয়ে অবশ্যই জাহান্নাম পূর্ণ করব।
লক্ষ্য করুন, শয়তানের উল্লেখ নাই, জিন ও 'মানব সকল' বলা হয়েছে, অর্থাৎ সব মানুষই হবে জাহান্নামী।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
@@Dr.AnisFaroque
বক্তব্যের ১৬:২০মিনিটে আপনি সূরা আল্-আন্-আমের ১৭ নম্বর আয়াত উল্লেখ করে যে আয়াতটি পড়েছেন, সেটি সূরা আল্-আন্-আমের ২৫ নম্বর আয়াত।
০৬. সূরা আল্-আন্-আম
২৫. তাদের কেউ কেউ আপনার দিকে কান লাগিয়ে থাকে। আমি তাদের অন্তরের উপর আবরণ রেখে দিয়েছি যাতে একে না বুঝে এবং তাদের কানে বোঝা ভরে দিয়েছি। যদি তারা সব নিদর্শন অবলোকন করে তবুও সেগুলো বিশ্বাস করবে না। এমনকি, তারা যখন আপনার কাছে ঝগড়া করতে আসে, তখন কাফেররা বলেঃ এটি পূর্ববর্তীদের কিচ্ছাকাহিনী বৈ তো নয়।
আল্লাহ চাঁদ, সূর্যসহ বিদ্যমান অনেককিছুকে নিজের অস্তিত্বের নিদর্শন বলে জাহির করে কাফেরদেরকে তার ও তার নবী-রসূল দাবীদার মোহাম্মদের প্রতি ঈমান এনে আনুগত্য আনতে বলে। কিন্তু কাফেররা যখন মোহাম্মদকে আল্লাহর নবী-রসূল বিশ্বাস না করে মোহাম্মদকে আল্লাহর রসূল প্রমাণ করতে নিম্নে উল্লেখিত ০৪ঃ১৫৩, ০৮ঃ৩২ ও ১৭ঃ৯০,৯২ আয়াতে আল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করেছে। তখন আল্লাহ কাফেরদের সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে কাফেরদেরকে কোনো নিদর্শন দেখাতে পারেনি।
আল্লাহ যদি কাফেরদের দাবী অনুযায়ী নিদর্শন দেখাতে পারতো, তাহলে নিশ্চয়ই কাফেররা সেই নিদর্শন দেখে আল্লাহ ও তার নবী-রসূল দাবীদার মোহাম্মদের প্রতি ঈমান আনতো। যে আল্লাহ নিজেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে পারেনা, সে অন্যকে চ্যালেঞ্জ করে কোন্ মুখে?
অথচ আল্লাহ নিম্নে উল্লেখিত কোরআনের ৯৮ নম্বর সূরা বাইয়্যিনাহ্'র এক নম্বর আয়াতে দাবী করেছে "আহ্লে-কিতাব ও মুশরেকদের মধ্যে যারা কাফের ছিল, তারা প্রত্যাবর্তন করত না যতক্ষণ না তাদের কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ আসত।"
তাহলে কি মোহাম্মদের পূর্বে আহ্লে-কিতাব ও মুশরেকদের কাছে ওহী নাজিল করা ইহুদী-খ্রিস্টানদের আল্লাহ, এবং মোহাম্মদের ইসলামের আল্লাহ আলাদা আলাদা আল্লাহ?
০৪. সূরা আন্-নিসা
১৫৩. আপনার নিকট আহলে-কিতাবরা আবেদন জানায় যে, আপনি তাদের উপর আসমান থেকে লিখিত কিতাব অবতীর্ণ করিয়ে নিয়ে আসুন।
০৮. সূরা আল-আনফাল
৩২. তাছাড়া তারা যখন বলতে আরম্ভ করে যে, ইয়া আল্লাহ, এই যদি তোমার পক্ষ থেকে (আগত) সত্য দ্বীন হয়ে থাকে, তবে আমাদের উপর আকাশ থেকে প্রস্তর বর্ষণ কর কিংবা আমাদের উপর বেদনাদায়ক আযাব নাযিল কর।
১৭. সূরা বনী ইসরাঈল
৯০. এবং তারা বলে: আমরা কখনও আপনাকে বিশ্বাস করব না, যে পর্যন্ত না আপনি ভূপৃষ্ঠ থেকে আমাদের জন্যে একটি ঝরনা প্রবাহিত করে দিন।
৯২. অথবা আপনি যেমন বলে থাকেন, তেমনিভাবে আমাদের উপর আসমানকে খণ্ড-বিখণ্ড করে ফেলে দেবেন অথবা আল্লাহ ও ফেরেশতাদেরকে আমাদের সামনে নিয়ে আসবেন।
@@Dr.AnisFaroque
কোরআন অনুযায়ী আপনি কি বিশ্বাস করেন --
১. পৃথিবী আগে সৃষ্টি হয়েছে তার পরে সূর্য?
২. মহাবিশ্বের সূর্য মাত্র একটা এবং গ্রহ মাত্র ৭-৮টা?
৩. পৃথিবী সমতল, এবং সূর্য পৃথিবীর উপরে ভ্রমণ করে দিবা করে?
৪. চাঁদের আলো আছে?
৫. মহাবিশ্বের এক প্রান্ত আমাদের এই পৃথিবী, এবং অন্য প্রান্ত সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ?
৬. আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে, এবং আল্লাহর আরশ ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০০ কিলোমিটার উপরে?
উপরের সব প্রশ্নগুলো কোরআনের আয়াতের ভিত্তিতে করেছি। কত নম্বর প্রশ্ন কোরআনের কোন্ আয়াতের ভিত্তিতে করেছি তা জানতে চাইলেই আপনাকে জানাবো।
@@bonggojbihonggo991 এই বিষয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই। তাই আমি গবেষণা করিনি এগুলো নিয়ে। আমার আগ্রহের জায়গা কোরআনের আদর্শ, নারী পুরুষের সমতা, মানবতা, মূল্যবোধের জায়গাগুলো। আপাতত এটা নিয়েই থাকতে চাই। ধন্যবাদ।
আপনার স্বীকৃত অনুযায়ী আল্লাহর রাসূলের কথা ও সাহাবারা যেভাবে বুঝেছেন সেই ব্যাখ্যাগুলাই যদি আপনি দিয়ে থাকেন তাহলে তো রসূল এবং সাহাবাদের কথাই হল আর যদি নতুন কিছু বলার চেষ্টা করেন তাহলে তো সেটাই হলো আল্লাহ আল্লাহর রাসূলের বাইরে আপনি কোনটি বলবেন আপনার নতুন কিছু আমরা প্রভাবিত হই নাকি আল্লাহ রসূল যা বলেছেন এবং সাহাবারা যেভাবে বুঝেছেন বলেছেন ছেলে চিরন্তন থাকবে আপনার মত কেউ নতুন নতুন কিছু বললে সেটা হয় বলে আমরা নিতে সাহস করি না।
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ)
কিন্তু নিম্নে উল্লেখিত কোরআনের আয়াত তিনটিতে আল্লাহ স্বীকার করেছে --
"আমি তাদের পেছনে সঙ্গী (শয়তান) লাগিয়ে দিয়েছিলাম, অতঃপর সঙ্গীরা তাদের অগ্র-পশ্চাতের আমল তাদের দৃষ্টিতে শোভনীয় করে দিয়েছিল।" (কোরআন -- ৪১ঃ২৫)
"আল্লাহ্র অনুমতি ব্যতীত সে (শয়তান) তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।(কোরআন -- ৫৮ঃ১০)"
আল্লাহ শয়তানের সকল কাজের দায় নিজে নিয়ে স্বীকার করেছে --
"তাদের উপর শয়তানের কোন ক্ষমতা ছিল না, তবে কে পরকালে বিশ্বাস করে এবং কে তাতে সন্দেহ করে, তা প্রকাশ করাই ছিল আমার উদ্দেশ্য।" (কোরআন -- ৩৪ঃ২১)
মানুষের অন্তরের বিষয়সহ মহাবিশ্বের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জানা থাকার দাবী করা আল্লাহর কে পরকালে বিশ্বাস করে এবং কে তাতে সন্দেহ করে, তা পরীক্ষা করে জানতে হয় কেন? পরীক্ষাতো তা ই করা হয়, যা অজানা থাকে।
আল্লাহ জানিয়েছে শয়তান তার কাছে যা অঙ্গীকার করেছে --
"আমিও তাদের সবাইকে পৃথিবীতে নানা সৌন্দর্যে আকৃষ্ট করব এবং তাদের সবাইকে পথভ্রষ্ট করে দেব। আপনার মনোনীত বান্দাদের ব্যতীত।"(কোরআন -- ১৫ঃ৩৯-৪০)
অর্থাৎ ৩৪ঃ১০ আয়াতে আল্লাহ শয়তানকে যে দায়িত্ব দেবার কথা বলেছে, ১৫ঃ৩৯-৪০ আয়াতে শয়তান সেই দায়িত্ব আল্লাহর একান্ত অনুগত পরহেজগার বান্দা হিসেবে সম্পন্ন করার অঙ্গীকার করেছে।
জিব্রাইল ফেরেশতার মতোই শয়তান আল্লাহ নিয়োজিত একজন মাধ্যম বা সহকারী, যার মাধ্যমে আল্লাহ তার নিজের কাজ করিয়ে নেয়, সেকথা আল্লাহ নিম্নে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলোতে সুস্পষ্টভাবেই উল্লেখ করেছে --
"আমি তাদের পেছনে সঙ্গী (শয়তান) লাগিয়ে দিয়েছিলাম, অতঃপর সঙ্গীরা তাদের অগ্র-পশ্চাতের আমল তাদের দৃষ্টিতে শোভনীয় করে দিয়েছিল।" (কোরআন -- ৪১ঃ২৫)
"আমি কাফেরদের উপর শয়তানদেরকে ছেড়ে দিয়েছি। তারা তাদেরকে বিশেষভাবে (মন্দকর্মে) উৎসাহিত করে।" (কোরআন -- ১৯ঃ৮৩)
"আমি এমন ধীরে ধীরে তাদেরকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাব যে, তারা জানতে পারবে না।" (কোরআন -- ৬৮ঃ৪৪)
নিম্নে উল্লেখিত আয়াতদুটিতে আল্লাহ সরাসরি সুস্পষ্টভাবে স্বীকার করেছে যে, সে নিজেই তার কোরআনের মাধ্যমে বান্দাদের পথভ্রষ্ট করে। সুতরাং আল্লাহর এই স্বীকারোক্তি করার পরেও শয়তান মানুষকে পথভ্রষ্ট করে অভিযোগ করা আল্লাহকে অবিশ্বাস করা। যে বানী ও যার বানী মানুষকে পথভ্রষ্ট করে, সেই বানী নিশ্চয়ই শয়তানের বানী, তাই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত আল্লাহ নিজেই মূলত আসল শয়তান। তাই স্বাভাবিকভাবেই কোরআন শয়তানের বানী বা স্যাটানিক ভার্সেস।
"আল্লাহ যাকে সৎপথে চালান, সেই সৎপথ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্যে পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না। (কোরআন -- ১৮ঃ১৭)"
"এর (কোরআন) মাধ্যমে আল্লাহ্ যাকে ইচ্ছা পথপ্রদর্শন করেন। আর আল্লাহ্ যাকে গোমরাহ করেন, তার কোন পথপ্রদর্শক নেই। (কোরআন -- ৩৯ঃ২৩)"
আল্লাহ নিজেই যদি তার বান্দাকে পথভ্রষ্ট করে, পরে সেই পথভ্রষ্ট বান্দাকে পথভ্রষ্টতার জন্য শাস্তি কি আল্লাহ দিতে পারে? কোনো পিতা যদি তার দুই ছেলের মধ্যে এক ছেলেকে উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থা করে, এবং অন্যটিকে মাধ্যমিক স্কুল থেকে সরিয়ে সাংসারিক কাজে নিয়োগ করে। পরে সাংসারিক কাজে নিয়োজিত ছেলেটিকে যদি বকাঝকা করা হয় সে কেন তার ভাইয়ের মতো উচ্চশিক্ষিত হলোনা। তাহলে অমন পিতাকে কি জুতাপেটা করা উচিত নয় কি?
কোরআন থেকে রেফারেন্সসহ আয়াত উল্লেখ করে প্রমাণ করলাম কোরআন মূলত শয়তানের বানী যা কিছু অশিক্ষিত খারাপ মানুষকে যৌনতা, জান্নাতের লোভ ও আগুন, জাহান্নামের ভয় দেখিয়ে অনুগত করে সমাজে-রাষ্ট্রে মূর্খতাপূর্ণ সন্ত্রাসবাদী ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে এবং অধিকাংশ মানুষকে বিভ্রান্ত, বিপথগামী ও পথভ্রষ্ট করে ইসলামবিরোধী করে পৃথিবীতে মানুষে মানুষে ঘৃণা, হিংসা-বিদ্বেষ ছড়িয়ে দাঙ্গা-হাঙ্গামা, সন্ত্রাস-আতঙ্ক খুনাখুনি করতেই প্রেরণা দেয়।
উপরের কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
এভাবে সাদা চোখে সব কিছুকে দেখা যায় না। প্রমাণও করা যায় না। আপনি আমার 'আল্লাহ কখন অন্তরে মোহর মেরে দেন' ভিডিওটা দেখবেন। কাহিনির পেছনেও কাহিনি থাকে। ব্যাখ্যার ভেতরেও ব্যাখ্যা থাকে। তবে দিন শেষে ধর্ম একটি মতবাদ। আপনি বিশ্বাস করলে আছে, না বিশ্বাস করলে নাই। বিশ্বাসী মানুষ তার পক্ষে যুক্তি দেবে, অবিশ্বাসী দেবেন তারটা। আমি শেষমেস বিশ্বাসী মানুষ। আমাকে প্রমাণ দিয়ে লাভ নেই। আর আপনি অবিশ্বাসী, আপনার জন্যও আমার কোনো প্রমাণ দেওয়ার দরকার নেই। সবাই সবার মতো থাকুক না রে, ভাই! আপনি কেনো আমার চ্যানেলে অবিশ্বাসীদের জন্য প্রমাণ নিয়ে আসতেছেন? আপনার আর আমার ইন্টারেস্ট এর জায়গাটা সেইম না হলে তো মিলবে না। এই চ্যানেল আপনার জন্য না। আপনি যেখানে মনের খোরাক পাবেন, সেখানেই আপনার যাওয়া উচিত। আর এইসব প্রমাণ আপনার মতো যারা একই ধরনের বিশ্বাস লালন করে তাদের সাথে শেয়ার করবেন। ভালো থাকবেন।