Out of court settlement কেন হয়েছিল? ড: রাধাকৃষ্ণণ তো বেশি প্রভাবশালী ছিলেন। সেই জন্যেই যদুনাথ সিংহ, সাক্ষী হিসাবে কাউকে পাশে পাননি। ১৯২৪ সালে পান্ডুলিপি পাঠিয়ে ১৯২৯ সালে বই প্রকাশ? সেটাও তো বিশ্বাস করা কঠিন হচ্ছে।
একই প্রশ্ন বারবার করা হচ্ছে বলে এখানে আবার কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সংক্ষেপে লিখে দিলাম। প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে গেলেন কেন? উত্তর: প্রশ্নটাই ভুল। রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে যান নি। মামলায় কোন মেরিট ছিল না বলে এবং মামলায় জেতার সম্ভাবনা ছিলনা বলে বন্ধুদের পরামর্শে সেটেলমেন্ট করতে প্রথমে এগিয়ে এসেছিলেন যদুনাথ সিনহা (ঐতিহাসিকদের মতামত আমি ভিডিওতে আন্ডারলাইন করে দিয়েছি)। ছাত্র সন্ধি করতে এগিয়ে আসলে একজন শিক্ষকের কি করা উচিত? আপনারা যদি কেউ শিক্ষক হতেন, আপনারা কি করতেন? হ্যাঁ, রাধাকৃষ্ণন ছাত্রকে ক্ষমা করেছিলেন। অবশ্য তখন রাধাকৃষ্ণন স্বপ্নেও ভাবেননি যে, তাঁর এই সদর্থক পদক্ষেপ নিয়ে ভবিষ্যতে, বিশেষ করে এই তিন চার বছর জুড়ে , এত নেতিবাচক অস্বাস্থ্যকর সমালোচনা হবে ! প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণ তার রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়েছিলেন, কেননা যদুনাথ সিনহার কোন প্রভাব ছিল না। কতদূর সত্যি? উত্তর: এটা একদমই বাজে কথা। বাজারি মিডিয়া এবং কিছু প্রচারসর্বস্ব ইউটিউবারের এটা ভুল প্রচার। যদুনাথ সিনহা ছিলেন ভারতীয় দর্শন শাস্ত্রের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। প্রগাঢ় পাণ্ডিত্যপূর্ণ, অনমনীয় জেদ আর আত্মমর্যাদায় বলিয়ান এক ব্যক্তিত্ব। দর্শন শাস্ত্রের উপর 40 থেকে 50 টি বই লিখেছেন। বেশিরভাগ বই বিদেশি প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশিত। মীরাট কলেজের যশস্বী অধ্যাপক। তাঁর কখনোই কোনো আর্থিক অভাব-অনটন ছিল না। কলকাতার প্রায় পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তাঁর পেছনে সবসময়ে সমর্থন জুগিয়েছিল। রাধাকৃষ্ণন কেন, কোন ব্যক্তির রাজনৈতিক প্রভাবের কাছে নতি স্বীকার করার মানুষ তিনি ছিলেন, কারণ তিনিও ছিলেন শিক্ষা জগতের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। সুতরাং মিডিয়া যাই বলুক, সত্য এটাই যে, রাধাকৃষ্ণন রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে যদুনাথ সিনহাকে প্রশমিত করেছিলেন--- এটা সম্পূর্ণ ভূল, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, উগ্র প্রাদেশিকতার প্রচার। প্রশ্ন : কেন দেরিতে বই ছাপা হল? এর উত্তর আমি ভিডিওতে দিয়েছি। ব্রিটিশ প্রকাশনা সংস্থার কর্মকর্তা আমেরিকা থাকার জন্য বই ছাপতে বিলম্ব হয়েছে। সাহেব প্রকাশক কলকাতা হাইকোর্টকে চিঠি লিখে তা জানিয়ে দিয়েছিলেন। প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণনের রাজনৈতিক প্রভাবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে কেউ সাক্ষী হতে চায়নি। যদুনাথ সিনহার পক্ষ থেকে অধ্যাপকেরা সরে যান রাধাকৃষ্ণান এবং নেহেরু ও কংগ্রেস পার্টির জন্য! এই অনুমান কত দূর সত্য? উত্তর: আলোচনার বিষয়টি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে যারা বিষয়টিকে দেখছেন, তারা সহজেই অপপ্রচারের শিকার হবেন। বেশ কয়েকজন স্বনামধন্য সংস্কৃত অধ্যাপক পরিষ্কার জানিয়েছেন যে, পাইরেসির অভিযোগ যুক্তিযুক্ত নয়। সংস্কৃত শ্লোকের কপিরাইট হয় না। আর। ক্লাসিক্যাল টেক্সটের অনুবাদ আইডেন্টিক্যাল হতে পারে। তাছাড়া, অনুবাদগুলি যদুনাথ সিনহার কোন মৌলিক রচনা নয়। রাধাকৃষ্ণন ঐসব সংস্কৃত শ্লোক বছরের-পর-বছর ক্লাসে পড়িয়েছেন। শ্লোকগুলির অনুবাদ ক্লাসে তিনি নিজেই বরাবর করে এসেছেন। ছাত্র-ছাত্রীরা নোটস লেখার সময় তারই অনুবাদ ব্যবহার করেছে। অর্থাৎ যদুনাথ সিনহার লেখাগুলি আসলে ছাত্র হিসেবে শিক্ষকেরই লেখা নকল করা। অধ্যাপকেরা এই বিশ্বাসে উপনীত হয়েছিলেন বলেই যদুনাথ সিনহার পক্ষে তারা সাক্ষী হননি। এখানে রাজনৈতিক প্রভাবের কথা সম্পূর্ণ অপপ্রচার।
@@kolaholFreeLife ও লেখা রাধাকৃষ্ণনের নোটস থেকে টোকা বলে রাধাকৃষ্ণন কোর্টে অভিযোগ করেছেন। তাছাড়া, তিনি ও আরো তিন পন্ডিত বলেছেন, ক্লাসিকাল টেক্সটের অনুবাদ স্কলার ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আইডেন্টিক্যাল হতে পারে।
@@thegalposalpo তবে আমাদের প্রাচীন সভ্যতার গুরু পূর্ণিমাই শিক্ষক দিবসের পরিপূরক, নিজের আত্মতুষ্টির জন্য নিজের জন্মবার্ষিকীকে শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া একজন শাস্ত্রজ্ঞ পন্ডিতের (যেহেতু তিনি দর্শন জানার জন্য সংস্কৃত শ্লোক পড়তেন) কাছ থেকে আশা করা যায় না, এটা প্রকৃত শিক্ষকসুলভ আচরণ নয়। আর রাজ্যের যদি আলাদা করে রাজ্য সংগীত থাকতে পারে তাহলে জাতীয় শিক্ষক দিবস সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জন্মবার্ষিকীর পাশাপাশি বঙ্গ শিক্ষক দিবস ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মবার্ষিকীকে করতে অসুবিধা কোথায়? আর এর পাশাপাশি গুরু পূর্ণিমাকেও একটা গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
আপনার এরকমটা মনে হওয়ার কারণ আপনি আগে থেকেই মিডিয়ার আর ইউটিউবারদের বক্তব্য শুনে বিনা প্রমাণেই বিশ্বাস করে বসে আছেন, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ দোষী। আমি কিন্তু আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে সবসময় প্রামাণ্য তথ্য উপস্থাপন করেছি। যাদের বক্তব্যে কোন প্রামাণ্য তথ্য নেই, তাদেরকে আপনার সন্দেহজনক বলে মনে হয়েছে কি? হয় নি। দোষটা আপনার নয়, প্রচার সর্বস্ব মিডিয়ার।
যদুনাথ সিনহার জীবন সংশয় ছিল এবং এই সংশয়ের কারণ ছিলেন রাধাকৃষ্ণানের হুমকি যেহেতু রাধাকৃষ্ণান অনেক বেশি প্রভাবশালী ছিলেন, তাই ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে একটি সহজ উপায় মেনে নিতে হয়েছিল। সেই সময় ও প্রভাবশালীরা সাক্ষির উপর ও অনেক প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন, এরকম বহু উদাহরণ খুঁজলে পাওয়া যাবে। রাধাকৃষ্ণান যদি এতই সৎ হবেন তবে তাঁর সঙ্গে যে রাশিয়াতে নেতাজীর দেখা হয়েছিল সেটা চেপে গেলেন কেন ও তখন জহরলাল তাঁর উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল দেশের রাষ্ট্রপতি হবার প্রলোভন দেখিয়ে। একথা আশাকরি কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না।
যদুনাথ সিনাকে রাধাকৃষ্ণন হুমকি দিয়েছেন, ভয় দেখিয়েছেন -- এসব গল্পকথার উত্তর আমি দেব না। যে যার নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে যা কিছু বলতেই পারেন। আমি শুধু বলবো প্রত্যেকেরই উচিত, তিনি যে তথ্য দিচ্ছেন সেই তথ্যের সমর্থনে উপযুক্ত সূত্রের উল্লেখ করবেন। Physical evidence ছাড়া কোন তথ্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আর নেহেরু-নেতাজি-রাধাকৃষ্ণাণ --- এই এপিসোড নিয়ে এখানে কমেন্ট করবো না। এই বিষয়ে ভিডিও তৈরি হলে সেখানেই কমেন্ট করব। আপনার মাধ্যমে সবাইকেই অনুরোধ করব, এই ভিডিওর টপিক নিয়েই এখানে আলোচনা হোক, অন্য টপিক অন্যত্র।
আরে ভাই, রুখ যাও। যদুনাথ সিনহা তো অন্যের লেখা চুরি করে নিজের বই ছাপিয়েছেন। সংস্কৃত পন্ডিত গঙ্গানাথ ঝাঁ-য়ের বই থেকে লেখা হুবহু টুকলি করেছেন। শিক্ষকদিবসে রাধাকৃষ্ণানকে না হয় সম্মান জানালেন না, কিন্তু যদুনাথ সিনহাকে টানছেন যে !!! কেন বিদ্যাসাগরের নাম উচ্চারণ করতে পারলেন না?
সব তথ্যপ্রমান যখন রাধাকৃষ্ণন এর পক্ষে, তখন তো তাঁর মামলা চালিয়ে কোর্টে জয়যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াই স্বাভাবিক ছিল, তিনি সেটেলমেন্টএ গেলেন কেন!ঘটনার জটিলতা কিছুই কমাতে পারলেন না। বক্তব্য একপাক্ষিক হোলো।
এই এক প্রশ্নের জবাব আমি বহুবার দিয়েছি। আপনি শিক্ষক হলে কি করতেন, ছাত্র কাছে এসে সন্ধি করতে চাইলে? ভিডিওতে আমি পরিষ্কার বলেছি যে যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শে অনুরোধে রাধাকৃষ্ণনের সঙ্গে সন্ধি করতে অগ্রসর হন, সেখানে কংগ্রেস নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী উদ্যোগী ভূমিকা নেন। তাহলে আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের দায়িত্ব কেন আপনারা শুধুমাত্র রাধাকৃষ্ণনের উপরে চাপাচ্ছেন? ওই পরিস্থিতিতে আপনি থাকলেই বা কি করতেন! নিশ্চয়ই ছাত্রের সঙ্গে একজন শিক্ষকের যা করা উচিত, আপনি তাই করতেন। রাধাকৃষ্ণন সে সময় স্বপ্নেও ভাবেনি যে, ভবিষ্যতে তাঁর এই সদর্থক ভূমিকা নিয়ে এত সমালোচনা হবে! ভিডিওতে আমি দুপক্ষের বক্তব্যই তুলে ধরেছি। তবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে তেমন কোন বক্তব্য এবং তথ্যসূত্র কোথাও পাওয়া যায়নি। আবেগের বশে যুক্তিহীন প্রমাণহীন বক্তব্য অন্যদের মতো কি করে খাড়া করব বলুন।
@@dew2339 হাঃ হাঃ হাঃ .... "পরক্ষণেই" মানে কী মহাশয়, মামলা তো টানা চারবছর ধরে চলেছিল। ছাত্রের মামলা জেতার সম্ভাবনা ছিল না বলেই তো সন্ধি করতে এগিয়ে আসলেন। না আসলে সেই সময়ের ১লক্ষ টাকা অর্থদন্ড ঘাড়ে চাপত যে! এসব ছেলেভুলানো যুক্তি মোটেই নয়।
একপক্ষ নিয়ে নিলেন,সেই সময় যদুনাথ মহাশয়ের উপর যে পরিমান pressure create করা হয়েছিল সেটা তো তুলে ধরলেন ই না,বরং কারোর জীবনী মূলক বইকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে তৎকালীন মিডিয়া দ্বারা রটে যাওয়ার খবর মিথ্যা প্রমান করার চেষ্টা করে আধো গবেষণার পরিচয় দিয়ে দিলেন।অনেক কিছু মিস করে গেলেন দাদা,শুধু একজন idol মানুষের ভুল ঢাকতে গিয়ে।
@Imran Mondal একমাত্র কোর্টই বলতে পারতো কোনটি 'প্রমাণিত' বা কোনটি 'বাস্তব'! কিন্তু কোর্টে কেসটা চলেনি, কোন রায়ও আসেনি। এরকম অবস্থায় আমি বা আপনি, কেউ বলতেই পারি না যে, রাধাকৃষ্ণণ ভুল বা যদুনাথ সিনহা ঠিক; অথবা রাধাকৃষ্ণন ঠিক বা যদুনাথ সিনহা ভুল। আমরা শুধু আমাদের ব্যক্তিগত ধারণাটা প্রকাশ করতে পারি। সুতরাং আপনার কথাটিকে আপনার ব্যক্তিগত অভিমত বলেই ধরে নেব। ব্যক্তিগত অভিমত একেক জনের একেক রকমের থাকতেই পারে। আমিও আমার ধারণা প্রকাশ করেছি মাত্র। তবে আমরা কিন্তু প্রশ্ন করতেই পারি। যেমন আমার প্রশ্ন আপনাকে : আপনি কি করে জানলেন যদুনাথ সিনহার উপর সে সময় পাহাড় প্রমাণ চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল? নিশ্চয়ই মিডিয়ার খবর পড়ে। সে সময় মিডিয়া তো রাধাকৃষ্ণণের কলকাতায় পঞ্চম জর্জ অধ্যাপক হয়ে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরোধিতা করে এসেছে। মর্ডান রিভিউ পত্রিকা এবং প্রবাসী পত্রিকা রাধাকৃষ্ণনের কট্টর সমালোচক ছিল। তা তারা যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খবর প্রকাশ করবেন, সেটাই তো স্বাভাবিক। মিডিয়া তখন থেকে তো সেই একই কাজ করে আসছে। সুতরাং মিডিয়ার কথা কতটা গ্রহণযোগ্য ---- সেটা নিয়ে ভাববেন না একবারও? আমার আরো একটি প্রশ্ন আছে। আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণনের বই কিন্তু অবিকৃত অবস্থায় প্রকাশিত হতে থাকে, অর্থাৎ বিতর্কিত বিষয় বই থেকে বাদ দেওয়া হয়নি , তাছাড়া বইতে কোথাও যদুনাথ সিনহার নাম সৌজন্যমূলক ভাবে উচ্চারিতও হয়নি। অর্থাৎ সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণন আগের মত অবিকৃত রইলেন, কিন্তু যদুনাথ সিনহা একেবারে চুপ করে গেলেন। শুধু তাই নয়, মডার্ন রিভিউ পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী, যিনি কোর্ট কেসে জড়িত ছিলেন, তিনিও যদুনাথ সিনহার সব চিঠিগুলো পত্রিকা থেকে উইথড্র করার ঘোষণা দিলেন এবং যথারীতি চুপ করে গেলেন। তাহলে প্রশ্ন ওঠে সেটেলমেন্টের শর্ত কি ছিল? যদুনাথ সিনহা এবং রামানন্দ চ্যাটার্জী -- তাঁরা কি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছিলেন? নাকি ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রচুর অর্থগ্রহণ করেছিলেন? এই দুটির কোনোটি যদি সত্য হয়, তাহলে 'পুরুষসিংহ' কথাটা কি আর ব্যবহার করা যায়? ( আপনি একটি কমেন্টে পুরুষসিংহ কথাটি বলেছেন।) বিন্দুমাত্র কাউকে ছোট না করেই বলছি, যদুনাথ সিনহার নামটি আপনি জানতেই পারতেন না, যদি না রাধাকৃষ্ণণের সাথে তার নামটা জড়িয়ে থাকত! আপনি 'আধো গবেষণার' কথা বলেছেন। ভালো বলেছেন। পৃথিবীতে কোন গবেষণাই পারফেক্ট এবং কমপ্লিট নয়। আপনার গবেষণাটি সম্পর্কে আপনিই ভাল বলতে পারবেন। ( এই ভিডিও পোস্ট করার পর থেকে এখানে এবং ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপে বিভিন্ন প্রশ্ন প্রসঙ্গে আমি একনাগাড়ে লিখেই যাচ্ছি। এটা আমার কাছে খুবই কষ্টসাধ্য। নিজের কাজ চৌপাট হয়েছে। তাই ঠিক করেছি আর কোন উত্তর কোথাও দেব না। এই উত্তরই আমার শেষ লেখা।)
তাহলে আপনার মত হলো, যদুনাথ সিনহা ই out of Court settlement এর জন্যই বিরোধী পক্ষ -গণ কে বাধ্য করিয়েছিল বা নানাভাবে প্রভাবিত করেছিল এটা করার জন্য? আর এত বড় একটা কেসে যে এত স্বনামধন্য ব্যাক্তির মানসম্মান গেল ,তার জন্য দাবি করা 1 লক্ষ টাকা না নিয়ে,উল্টে জদুবাবু কে টাকা দিলো?
জনতার আদালতে যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যু হয়নি। রোমান সম্রাটের আদেশে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। Watch my video on Jishu: th-cam.com/video/pnyXDjxawdA/w-d-xo.html
শিক্ষক দিবস পালন,বেছে বেছে ঐ দিনটিই কেন ? এই সুপারিশ কে করেছে, বাংলা তথা ভারতের আর কোনো নমস্ব মনিষী কি ছিল না? ভারতের শিক্ষা প্রসারে অবদান কতোটুকু? ক্ষমতাবান ব্যাক্তি বরাবরই সমাজের ও আইনের প্রাঙ্গনে upper hand পায় , সেটা সবার জানা আছে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কিত একটি বিষয় ... এই বিষয়ের উপর বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ... কেউ যাদু নাথ এর পক্ষে কেউ রাধাকৃষ্ণাণ এর পক্ষে... কিন্তু যে বা যারা মতামত দিয়ে থাকুক আসল সত্যটা এবার উদঘাটন করা দরকার.... কারণ মানুষের মধ্যে আজীবন ভয়-ভীতি সংশয় নিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় সমস্ত ক্ষেত্রে...❤
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা আপনাকে। একদিকে প্রবল প্রতাপশালী প্রভাবশালী ব্যক্তিত আর অন্য দিকে অখ্যাত , অপরিচিত সাধারণ লোক , মামলা দায়ের হলো , ভারতের বিভিন্ন বিখ্যাত লোকদের হস্তক্ষেপ করতে হলো। কেন মামলা তুলতে বাধ্য করা হলো , তার বিবরণ দিলেন না।
বাঙালির শিক্ষক দিবস বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। আজকের বাংলা ভাষা যতটা পরিণত তার পিছনে বিদ্যাসাগরের মহাশয়ের অবদান অনেক।🙏 বাঙালি জাতি শুধু ভারতের নয়, সারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জাতিগুলোর মধ্যে একটি।🙏 অন্য জাতিরা বারবার বাঙালিকে চেপে রাখার চেষ্টা করেছেন, নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু কোনোদিন পারেনি আর পারবেওনা। বাঙালি লড়াই করতে জানে, বাঙালি নির্ভীক জাতি।✊ জাগো বাঙালি জাগো।🙏 যারা অন্য জাতির দালালি করেন তাঁরা একবার পিঠে হাত দিয়ে দেখে নেবেন শিরদাঁড়া টা আছে কিনা, একবার DNA টাও পরীক্ষা করে নেবেন।
বিদ্যাসাগরের জন্মদিনকে শিক্ষকদিবস হিসাবে পালন করার ব্যবস্থা করলে কারো তো আপত্তি থাকার কথা নয়। তবে তার জন্য ভারত সরকারকে চাপ দিতে হবে। ইউটিউবে মন্তব্য করে, বিপ্লব করে কোন কিছুই হবে না। আসল জায়গায় দাবি তুলতে হবে। জাতি ধর্ম নির্বিশেষ যে কোন কৃতী মানুষের শ্রেষ্ঠত্বকে সম্মান করা, তার কৃতিত্বকে সম্মান করা মানে সেই জাতির দালালি করা নয়। এটা যারা মনে করে, তাঁরা আর যাই হোক বাঙালি নয়।
একটা প্রশ্ন থেকেই গেল। Dr যদুনাথ সিনহার বইটি যখন প্রথম বেরোয়, তখন Dr রাধাকৃষ্ণন কেনো প্রতিবাদ জানালেন না যে এসব তিনি ক্লাস এ পড়াতেন এবং এ ব্যাপারে তিনি তাঁর বইয়ের পাণ্ডুলিপি 1924 সালেই অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস এ পাঠিয়েছেন। যদিও এটা মনে রাখতে হবে যে এতে রাধাকৃষ্ণনের পাণ্ডিত্য কিছু খর্ব হয় না। কন্ট্রোভার্সি যাই হোক, Radhakrishnan ও Jadunath Sinha দুজনের প্রতিই আমাদের respect থাকা উচিত এবং দুজনের বইই প্রকাশিত হওয়া উচিত।
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো। একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন। যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়। তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
@@thegalposalpo হ্যাঁ, আপনি যথার্থই বলেছেন। Dr Radhakrishnan সত্যই একজন বেদান্ত, উপনিষদ এর জ্ঞাতা ছিলেন। তার জন্য তাঁর দুষ্ট ছাত্র কে তিনি ক্ষমা করেছিলেন।
যাঁকে ঘিরে এত বিতর্ক তাঁর জন্মদিবসকে শিক্ষক দিবস পালন না করাই শ্রেয়। আপনারে বড়ো বলে বড় সে নয়, লোকে যারে বড় বলে বড়ো সেই হয়... হাইকোর্ট সমস্ত নথি সব প্রকাশ করুক ... পাতার পর পাতা কপি করলেন, কিন্তু গবেষণা পত্রে তথ্যঋণ দিলেন না। যাঁর বই আগে বেরিয়েছে সেটিই গৃহীত এবং স্বীকৃত.... ক্লাসে শিক্ষক অনেক চিন্তাসূত্র দিতে পারেন ছাত্রকে, কিন্তু প্রকাশই কবিত্ব, বাকি কুযুক্তি গৃহীত হবে না... যখন পাতার পর পাতা হুবহু টোকা বলে অভিযোগ সেই দুটি বই প্রকাশ্যে আনা হোক....
AUTHENTIC লেখকও পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারেন, শুধু যদুনাথ সরকারের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল পক্ষপাতদুষ্ট একথা বললে সত্যের অপলাপ হবে। এর চেয়ে বরং সত্য উন্মোচন জরুরি ছিল, রাধাকৃষ্ণনেরও উচিত ছিল ক্ষমতা/পদ থেকে সরে গিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানোর কথা বলা বা প্রথমেই মানহানির মামলা না করে হাইকোর্টের উপর ভরসা করা উচিত ছিল। এবং অভিযোগের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর জন্মদিনকে শিক্ষক দিবস পালন থেকে দূরে রাখতে হোত... তাই কোর্টের তথ্য এবং দুজনের প্রকাশিত বই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি Authentic... শিক্ষকের ক্লাসের lecture যতই মৌলিক ও মূল্যবান হোক না কেন যিনি আগে প্রকাশ করবেন তিনিই কপিরাইট-এর প্রকৃত মালিক.... কেননা, প্রকাশই কবিত্ব....
সত্য উদ্ঘাটন খুবই দুষ্কর! রাষ্ট্রপতির বিশেষ রাজনৈতিক প্রভাব বা ক্ষমতা অস্বীকার করা যায় না । সাক্ষীদের হরেক দুর্বলতার কথা অর্ধসত্যে আবৃত । ২০০০০ হাজার আর ১০০০০০ লাখ কোন টি আগে পরে সংখ্যার মধ্যেই একটা দিত্ব প্রশ্ন জাগে । আদালতের বাইরের ঘটনার যুক্তি খুবই দুর্বল। প্রকাশিত তথ্যাদির কোনোটিও প্রভাবিত হয়ে লেখা হয়নি সে কথা কে বলবে ! নমস্কার।
যুক্তি-তর্ক তথ্য নির্ভর আলোচনা থেকে মনে হচ্ছে একপক্ষ খুবই প্রভাবশালী ছিলেন। না হলে লেখা-প্রকাশকাল সম্পর্ক বিলম্বিত কেন? আবার কোর্ট কেস, আবার সমঝোতা , কখনো রাশিয়ায় কল্পিত নেতাজি সাক্ষাৎ , রাষ্ট্র পতি পদ ,।আসল বিষয় কে গুলিয়ে দিয়ে নির্বিবাদে একজন কে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে সফলতার সঙ্গে প্রতিস্হাপন। এতেই সন্দেহ হচ্ছে ডাল মে কুছ কালা হ্যায়।
এটা হল বড়কে ছোট করে বড় হওয়ার ব্যর্থ প্রচেষটাযারাযদুনাঋ সিনহার পক্ষে আছেন তাদেরকে অনুরোধ করব উনার The Hindu Views of Lifeটা একটু পড়ে নিতে DrRadhakrishnan did through this book what Vivekaanda did in the USA through his Chikago Lecture
শিরোনামে "মিথ্যাপ্রচার" কথাটি নেই। ওটা আছে ভিডিওর থাম্বনেলে। কিন্তু আপনি বোধহয় লক্ষ্য করেননি, ওখানে একটি বড় করে প্রশ্নচিহ্ন আছে। আমার এই ভিডিও করার উদ্দেশ্য, রাধাকৃষ্ণনের যুক্তিগুলিসহ (যা কোথাও গুরুত্ব পায়নি, প্রায় সবক্ষেত্রে যদুনাথ সিনহাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে) ঘটনাটির ins and outs সবাইকে জানানো। সিদ্ধান্ত আপনাদের। তবে আলাদা করে আমি আমার সিদ্ধান্ত জানিয়েছি মাত্র।
বাবু যত বলে,পারিষদদলে বলে তার শতগুণ।স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কোর্টের বাইরে,প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের চাপে আপোস রফা করিয়ে গোটা ব্যাপারটা ধামাচাপা দেওয়া হল।যেরকম,সকলে সব জানলেও,জোর করে আমাদের স্বাধীনতার মিথ্যা ইতিহাস বানিয়ে পড়ানো হয়।যদি দোষীই না হবেন,তো কোর্টেই ফয়সালা করার সাহস হল না কেন।বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বরা যদুনাথের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকার করার অর্থ এই নয়,যে,তিনি ভুল ছিলেন।এ সন্দেহ থেকেই যায়,যে তাঁর অনুরোধ করা সাক্ষিরা কেউই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গিয়ে সাক্ষ্য দেবার সাহস পাননি।আমি তাঁদের কারোর কোনোই লেখা পডিনি,তবু তাঁদের বৈদগ্ধ্যের প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলছি,কোর্টরুমের বাইরে সেদিন সত্যি কি হয়েছিল,তা বোধহয় আর সন্দেহাতীত প্রমাণ সহ কোনোদিনও প্রকাশ্যে আসবেনা।কতদূর ক্ষোভিত হলে একটা একা সাধারণ মানুষ প্রবল রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে পারে!!!!!!!!সেখানে ফাঁকা যুক্তি দেওয়া হচ্ছে তাঁর পিছনে নাকি বাঙালী লবি ছিল!!!?????আবার গুরুদেবের উক্তিই মনে আসছে,হায়রে সাহসী যদুনাথ, করিনু ডিক্রি, সকলই বিক্রী,মিথ্যা দেনার খতে।
অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়। একবারে নিশ্চিত না হয়ে মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবুও বলা যায় ডাঃ রাধাকৃষ্ণন ও সন্দেহের ঊর্দ্ধে নন। উনিও অনেক ক্ষেত্রে তথ্যগোপন করেছেন। অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ার কারণে এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস করে নি।
আমরা কোনটা ঠিক বলে মানব?? দুজন দুরকম বললে কারটা সত্য বলে মানব? এটাতো খুব সমস্যার বিষয়! আরো আরো এমন এমন ক্ষেত্রে এই রকম দুজন স্রষ্টা অরিজিনাল বলে দাবীদার হলে সাধারণ মানুষের পক্ষে সত্যটা বোঝা তো ভীষণ কঠিন! সেই পথটা বরং পরিষ্কার করে বলুন!!
দেখুন, পথ একটাই। নিজস্ব মতামত গড়ে তুলতে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য শুধু শুনলে চলবে না। তারা তাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কি phyisical evidence দিচ্ছেন,সেটিকে আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। Evidence ছাড়া আপনি কোন পক্ষের বক্তব্যকে গ্রহণ করবেন না। যারা আপনার আবেগকে পুঁজি করে ইউটিউব, ফেসবুক, প্রিন্টেড প্লাটফর্মে নেমেছে, তাদেরকে এড়িয়ে চলুন। সর্বোপরি একটাই কথা --- কারো কথা শুনে নয়, আবেগের উপর ভর করে নয়, সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নয়, আপনাকে সম্পূর্ণ যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। তবেই আপনি সঠিক পথের সন্ধান পাবেন।
One thing still remains unresolved. Why did Radhakrishnan sattle such a matter outside the court? Waiting for your explanation with suitable references.
Do you know clearly who first lodge the case in High Court? Do you know who first came to settle down the case out of the court? If you have no clear information, just stop your enquiry or ask why Jadunath himself came to settle the matter out of court!
একজন অসৎ মানুষ, তা সে যতই শিক্ষিত হোক, তার জন্মদিন কখনো শিক্ষক দিবস হতে পারেনা l আমাদের শিক্ষক পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর l তাঁর জন্মদিন 26 শে সেপ্টেম্বর আমাদের শিক্ষক দিবস l
রাধাকৃষ্ণ ছিলেন প্রভাবশালী তা থেকে বোঝায় যায় কি ঘটেছিল?এখন যে ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করেছে আইন আদালতের উপর এতো মিডিয়া থাকা সত্ত্বেও তখন একক ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব ছিল অন্য দলের কোনো প্রভাব ছিল না। তাই টুকলি সম্ভব।
ওটা অনুবাদ গ্রন্থ কে বলল আপনাকে??? আর আপনার এই প্রশ্নের উত্তর বিভিন্ন কমেন্টে দিতে দিতে আমি ক্লান্ত। কমেন্ট সেকশনের অনেক জায়গায় আমি এ বিষয়ে রিপ্লাই করেছি। দেখে নিন।
Darun Ekta controversy, aaj tumi khub clearly explain korle . Ekhono bahu So Called Buddhijibi Dr. RADHAKRISHNAN ke criticise kore thik 5th September e oi sob baje kotha bole thaken. Onara tomar ei video dekhbe kina জানিনা. Tobe aami boro khushi hoyechi. Aami nije Philosophy r student o as a teacher kaaj korechi. Oi case er witness e tumi joto Jones naam bolle, Onara sokolei boro maper Philosopher chilen .Bahu pustak Onara likhechilen. Aami Oi sob boi read kore i jaa shekhar ,setuku shikhechi . Ekbar ek International Conference e Dr. RADHAKRISHNAN er Cheler songe dekha hoyechilo. Onek kothao hoyechilo. Keno je Jasunath Sinha ei jhamela korechilen janinaa . Unio khub learned manush chilen. Jahok aaj aamar moner bojhar onek ta halka holo. Tomake Dhannyobad janabar bhasha nei, Tobe aashirvad kori sustho theke ei bhabe sothik Tathyo aamader janabe.
কয়েকটা বিষয়ে সংশয় রয়ে গেল : 1) যদুনাথ সিনহা M.A. পাশ করেন 1917 তে । রাধাকৃষ্ণন কলকাতা এসেছেন 1921 এ । সুতরাং সরাসরি ভাবে রাধাকৃষ্ণনের ক্লাস যদুনাথ করেননি। তাই তিনি রাধাকৃষ্ণনের ক্লাসনোট থেকে টুকেছেন সেটা বোধ হয় অকাট্য যুক্তি নয়। তাছাড়া যদুনাথের গবেষণাপত্রের পরীক্ষক রাধাকৃষ্ণন স্বয়ং ছিলেন। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেওয়া যায় যে যদুনাথ রাধাকৃষ্ণনের কাজ নকল করেছেন, তাহলে রাধাকৃষ্ণন সব জেনে শুনেও যদুনাথের গবেষণাপত্র অনুমোদন করলেন কেন ? প্রসংগত এই গবেষণাপত্রের ভিত্তিতেই যদুনাথ 1923 এ গ্রিফিথ পুরষ্কার এবং 1925 এ মোয়াট মেডেল পেয়েছিলেন। 2) Ganganath Jha এর যে চিঠির ফটো আপনি দেখিয়েছেন সেখানে কারণ হিসেবে দর্শানো হয়েছে যে ওনার fee অত্যন্ত বেশি । এই উত্তরটা অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়ার মতো এবং তা থেকে দুইজনের মধ্যে কে ঠিক সেটা বোধ হয় বিবেচনা করা যায় না 3) video তে বক্তব্য অনুযায়ী বিভিন্ন পত্রিকাতে বলা হয়েছে যে যদুনাথ সিনহা আগে মামলা করেছেন। কিন্তু তারপর ধরে নেওয়া হলো যে Radhakrishnan: A Biography বইটি বেশি authentic এবং সেখানে যা বলা আছে সেটাই সত্যি। এই assumption এর ভিত্তিও পরিষ্কার নয় ।
@sagnikdatta8005 আপনি ঠিকই বলেছেন। B. R. Ambedkar এর বইতে বলেছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন সেটা তুলে ধরা হলো না। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় এর এই বিষয়ে চিঠিতে কি লিখেছেন সেই বিষয়ে তথ্য তুলে ধরা হয় নি। শ্যামাপ্রসাদ বাবু ও এক সময় কংগ্রেস নেতা ছিলেন।
Aapnar a taar reply golposalpo ditay parbay naa. Possibly there was immense political pressure upon Mr. Sinha. So his 2 witnesses backed off. Those 2 teachers were the most vital 2 the case. In out of court settlement, Radhakrishnan must have told Sinha that he should not raise any objection to his book. In return Possibly he was given some money. Political pressure led to Mr Sinha accept the conditions. Just imagine, if Nehru could silence Subhas Bose, he can do anything.
@@santa4091first of all, Nehru never could silence Netaji. Ar tarpor Jadunath Singha tatkalin Kolkata er shikhabid hisebe jothesto provabshali chilen, asahai bolle vul bola hobe.
@@lazy_wolf_unofficial political backing cchilo naa. Aar Netaji k choop thakar jonno he tried all the tricks. Oboshyo Bose saheber kicchu relative chaiten naa j tini atmaprakash koruk.
Bengalis may have many faults but i donot believe Bengalis opposed Radhakrishnan's appointment just because he was South Indian. CV Raman never faced it.
@@thegalposalpo I have gone through it and this part of " history" presented is absolutely biased and wrong. I cannot take this history book as gospel truth.Kindly go through my logic too.
It's very difficult to convince people if they are immersed in blindfolded mindset. I can see the similarity these days with the mindset generated from the fake and misinformations of Whatsapp University. People are still raising questions against your crystal clear narration with proper evidence.
Dr.radhakrishnan settlement e gelen karon onar moto manusher pokhhe e possible. Uni jodi bhul thakten ta hole unchanged abosthay etodin dhore choltona.ei sange apnake asonkhyo dhanyobad ei sab purono ghatona tule dhorar jonno.
Why did not Sarvapalli Radhakrishnan continue the case if he was correct as had the means to do so. Why did he go for an out of court settlement,this is not clear to me.
আপনি যে তথ্য দিলেন তার প্রায় বিপরীত তথ্য দিয়েছেন মানব গুহ।তাতে আমার মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। দয়া করে আপনারা উভয়ে যদি মিলিতভাবে এই সমস্যার সমাধান করেন তাহলে প্রকৃত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। আমরা সত্য জানতে চাই।
আমি কারো নাম করতে চাই না। কিন্তু কেউ যদি "দর্শক খাবে" এমন বক্তব্যের চর্বিতচর্বন করেন, সেখানে আমার কিছু বলার নেই। যেখানে গবেষণা আছে, পরিশ্রম আছে, যুক্তিযুক্ত বিতর্ক আছে, সেখানে আমি আছি।
Amio Manab Guha er video ta dekhlam kintu okhane uni Jadunath Singha ke ekjon asohai byakti hisebe dekhiyechen jini influential and system er kache here giyechen. But Jadunath Singh ero jothesto provab chilo Kolkata te
Confusion remained with 2 points (1) Outside court settlement (2) Acharya, Scientist Prafulla Ch. Roy's letter to jadu Nath Sinha,supporting him. Moreover, Bengali sentiment is a wrong conception & self-made by the speaker himself.
No self-made sentiment here. Historian's books are evidence. Go through the quoted lines (underlined in video). For reply to (1), you will have read the pinned comment at the top of the comment box. (2) A P C Roy did what he should do. Everyone knows, plagiarism is a punishable and shameful act. So he did, but he did not know the ins and outs of the case. Finally, he became totally silent.
ক্ষুদিরাম বসু তদানীন্তন ব্রিটিশ কোর্টের বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। তাঁকে বিচারে ফাঁসীর সাজা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আপামর ভারতবাসীর কাছে তিনি দেবতার আসনে আসীন হয়েছিলেন। আজও তাই আছেন। দ্বিতীয়টি হলো জনতার আদালত। সমঝদার ব্যক্তির জন্য এই উদাহরণটুকু যথেষ্ঠ। আপনি সমঝদার কিনা অথবা জেগে ঘুমিয়ে আছেন কিনা --- সেটাই এখন প্রশ্ন।
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। অনেককিছু জানা গেল। আর অনেক কিছু অজানাই রয়ে গেল! একটা প্রশ্ন মনে খচখচ করছে: ড: রাধাকৃষ্ণন যদি সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিলেন, তাহলে তিনি কোর্টের বাইরে কম্প্রোমাইজ করলেন কেনো? কী ছিল সেই শর্তাবলী? প্রতিবেদকের জন্য একটা কথা: যেহেতু সম্পূর্ন তথ্য অজানা, আর যদুনাথ বাবু যে মিথ্যা মামলা করেছেন তারও কোনো সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি, আমার মনে হলো যে আপনার কোনো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকলেই ভাল করতেন। অনেক ধন্যবাদ ভালো ভালো বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
Ekjon shikshoker Tai Kora uchit chhilo. Apni shikshok hole student ke kshomar chokhei dekhten. Radhakrishnan to ar je-se manush chhilen. Kintu ai prosnoguli keno korchhen na, 1) keno Jadunathbabu-i ba compromise e gelen? Tini to Kom provabshali kakhonoi chhilen na. 2) out of court settlement habar poreo keno Radhakrishnan-er boi unchanged abosthay publish hoye aslo? Sekhane Jadunathbabur proti kono rin-seikar kora holo na Keno? Keno pore Jadunathbabu ar kono protest korlen na???
এই বাংলাতেই বিতর্কের প্রাবল্য বেশি। দেশের আর কোন রাজ্যে এই বিতর্ক নিয়ে মাথাব্যথা নেই। যাইহোক বিতর্ক এড়াতে কোন প্রস্তাব এখানে দিয়ে লাভ নেই। ভারত সরকারের কাছে প্রস্তাব দিন।
@ shana 3977= Recently came to know that Narendra nath Dutta ( Lately Vivekananda ) was sacked from HD.Master post of Metropolitan School( North calcutta= beside Vidyassgar College/ Bins cinema/ Thanthania Kalitals) unnecessarily by Vidyassgar babu , & Narendra was in financial trouble-which other teachers liked.
আমি বলছি না, অথেন্টিক বই বলছে। বইয়ের পাতা আমি ভিডিওতে দেখিয়ে দিয়েছি। রাধাকৃষ্ণন আগে মানহানির মামলা করেছেন, তার প্রতিক্রিয়ায় যদুনাথ প্লেজিয়ারিজমের মামলা করেন।
According to my view Jyotiba Phule was ideal teacher who provided many educational institutions, free education for all educational and socially backward classes and women.
ভিডিও টির ব্যক্তব্য আমার খুব ই ভালো লেগেছে। শুধু তাই নয়, যুক্তিনির্ভর ও সুস্পষ্ট বলে মনে হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি ডাউন লোডের ব্যবস্থা থাকলে ভালো হতো। অশেষ ধন্যবাদ।
আপনার যুক্তি এবং প্রমান (অবশ্যই প্রমানসহ) এখানে দিন। আপনার 'চোখা চোখা' যুক্তিগুলি একবার নিজের চোখেই পরখ করে নেবার সুযোগ পেয়ে যাবেন। তারপরে না হয় এখানে কমেন্ট করবেন।
দাদা কোর্টের বাইরে সেটেলমেন্ট কোন্ ক্ষেত্রে হয়? -একটু ভেবে দেখুন! আর কোন ক্ষেত্রে সাক্ষী পাওয়া যায় না? -এটাও একটু ভাবুন। বর্তমান পরিস্থিতির নিরিখেও বিচার করুন। একটু বই থেকে বেরিয়ে এসে কমন সেন্স প্রয়োগ করুন। আপনার উপস্থাপনা তো আরও বেশি সন্দেহের বীজ বপন করছে!
কমন সেন্সের বৃত্তটাকে আরেকটু বড় করুন। কোর্টের বাইরে দুজনের মধ্যে সেটেলমেন্ট হয়েছিল, তারপরে একের পর নতুন নতুন সংস্করণে রাধাকৃষ্ণনের বইটি প্রথম সংস্করণের মতোই অবিকল অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হয়। সেখানে যদুনাথ সিনহা বা তার পক্ষের কোন বিদগ্ধ ব্যক্তির প্রতিবাদ আসলো না। তাহলে কি ধরে নিতে হবে, সেটেলমেন্টে যদুনাথ সিনহা নিজের বক্তব্য প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন নি! যদি পারতেন, তাহলে তো বইতে ছাপানো অক্ষরে লেখা থাকতো, "অনুবাদের সৌজন্যে যদুনাথ সিনহা"! কিন্তু সে সবের তো কোথাও চিহ্ন নেই। পরবর্তীকালে জাদরেল পন্ডিত ব্যক্তি যদুনাথ সিনহা কিন্তু এ বিষয়ে একটি শব্দও উচ্চারণ করলেন না! এছাড়াও আরো অনেক যুক্তির অবতারণা করা যায়, যা এখানে লেখার ইচ্ছা নেই। মোদ্দা কথা হল, যা কেউ নিশ্চিত ভাবে জানেনা, যা কোর্টে প্রমাণিত হলো না, যা আউট অফ কোর্ট-সেটেলমেন্টেও প্রমাণিত হলো না, সে ক্ষেত্রে আপনাদের অনুমানই 'একমাত্র সত্য' --- এসব ভাবনা একেবারেই নিরর্থক। আপনার gauge work-কে আপনি নিজে মান্যতা দিতেই পারেন, কিন্তু তা অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে কোন যৌক্তিকতা নেই। কমনসেন্সের বৃত্তটাকে আরেকটু বড় করলে আমার কথা আপনার কাছে সহজবোধ্য হতে পারে। তাছাড়া নিজে যে ব্যাপারটা পরিষ্কার জানেন না, সেই ব্যাপার নিয়ে x y z -- যে কেউ কিছু উপস্থাপনা করলেই তাঁকে আপনার কেন, অনেকেরই সন্দেহজনক মনে হয়। এতে নতুন কিছু নেই।।
@@thegalposalpo সত্যিই ক্ষমতা বড় ভয়ঙ্কর বস্তু! কোর্টের বাইরে আজও অনেক সেটেলমেন্ট হচ্ছে, অনেক ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে প্রমাণের অভাবে! কে বলবে তাদের বিরুদ্ধে কথা?? অতীতের কথা বাদ দিন ; বর্তমানে কী প্রভাবশালী , ক্ষমতাশালী ব্যক্তিরা যথাযথ শাস্তি পায়!?! এই সব যুক্তি বাতুলতা ছাড়া আর কিছু নয়! কোর্ট-এ শাস্তি পায় শুধু মাত্র প্রমাণের ভিত্তিতে! সেই প্রমাণ খুব সহজেই বিলুপ্ত বা বিকৃত করতে পারে প্রভাবশালীরা! আর সর্বেপল্লী রাধাকৃষ্ণণ সে সময়ে নিঃসন্দেহে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। আর বাকি কাজটা সহজেই করা যায়।
হ্যাঁ, সেটাই ইতিহাস যেমন অনুমানের উপর ভিত্তি করে হয় না;ঠিক তেমনই হতিহাস রচিত হয় ক্ষমতাশালীদের জয়গান গেয়ে। ইতিহাস সম্পূর্ণরূপে প্রমাণ নির্ভর নয়। আর আত্মতৃপ্তির মিছে অন্ধকার ডুবে থাকায় আমার কোন ইচ্ছা নেই। আপনার উপস্থাপনা আমার বাস্তবধর্মী মনে যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক করেছে। আমি শুধুমাত্র আপনার মত কেতাবি প্রমাণে বাস্তব ধর্মী মনকে আচ্ছন্ন করে রাখিনি।আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতার নিরিখে আপনার এই তথাকথিত ইতিহাসের নগ্ন রূপ তুলে ধরেছি।ভারতীয়দের এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন! আমার আত্মতৃপ্তিতে কিছু যায় আসে না! এরম একজন বিতর্কিত মানুষের জন্মদিনে অন্তত শিক্ষক দিবস পালন করা উচিত না! দেশে আরও অনেক প্রথিতযশা দর্শনিক রয়েছেন!! যাদের অবদান অনস্বীকার্য....
অতীব সাধারণ মানুষরাই অতীব অসাধারণ ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখায় ও অনেক কিছু বেশি বুঝে ফেলে... ইহা এক অতীব যন্ত্রনাদায়ক ও হাস্যকর বিষয়...!! আসলে অবোধের গোবোধে আনন্দ বলে একটা কথা আছে..বোধহয় সেটাই ...!!
Person ke Argument korlei to boro bipad. Relativenaki eto chotichatar moto chatchhe!!!. 1 lakh er manhani mamla to korechhilo ar egolona keno? Mane Jadunath sir sothik!
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো। একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন। যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়। তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
মামলায় জিতেও তো যদুনাথ সিনহা ও রামানন্দ বাবুকে আর্থিক ভাবে দয়া দেখান রাধাকৃষ্ণানের পক্ষে সম্ভব হত। সেক্ষেত্রে রাধাকৃষ্ণান চুরীর দায় থেকে মুক্তি পেত। এটা না বোঝার মতো অবিবেচক লোক অন্ততঃ রাধাকৃষ্ণান ছিল না।
@@sabyasachipatra9764 এটা সঠিক যুক্তি হল কি! ছাত্রের পক্ষ থেকে বা অন্য কারো কাছ থেকে কম্প্রোমাইজের প্রস্তাব আসলে একজন শিক্ষক , সে যেই হোক, ইতিবাচক সাড়া না দিয়ে থাকতে পারেন? সে যুগে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল। কোন অভিযোগ থেকে সসম্মানে মুক্ত হবার দায় শিক্ষকদের ছিল না। শিক্ষক নিজের আদর্শের কাছে কতখানি দায়বদ্ধ --- সেটাই সে যুগে matter করত। আজকের দিনের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে যাঁরাই এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে যাবেন, তারা বিভ্রান্ত হবেনই।
যদুনাথ সিনহা যদি মনে করতেন যে মামলা তাঁর পক্ষে যাবে না, তবে তিনি মামলা করতে যাবেন কেনো। একটা মানুষ শুধু শুধু মামলা করতে যাবে কেনো? আপনার আলোচনা নিরপেক্ষ হল না।
নিশ্চয়ই। মাননীয় রাধাকৃষ্ণনের plagiarism প্রমানিত না হলেও মাননীয় যদুনাথের plagiarism একশ ভাগ প্রমানিত হয়েছে। তিনি পন্ডিত গঙ্গানাথ ঝা-য়ের বই থেকে হুবহু টুকলি করে নিজের বই প্রকাশ করেছিলেন। অনুরোধ করা স্বত্বেও কোর্টে গঙ্গানাথ ঝা যদুনাথবাবুর পক্ষে সাক্ষী হন নি। রাধাকৃষ্ণনের পক্ষে সাক্ষী হয়েছিলেন। মজার বিষয় হল, সবাই মিলে রাধাকৃষ্ণনকেই মনের সুখে চোর বলে গালাগাল করছে, কিন্তু যদুনাথ সম্পর্কে সবাই speakty not.
Your research work is astonishing. But i think relying so much on gopals book may not b so judicious. As regionalism is much more stronger in others than this bengali race. But ur analysis of incidents is very balanced and high class. Perhaps i have problem with radhakrishnan as a very meek nehru licking british serving opportunistic be at safe side personality. Once he rebuked some of his juniors for showing excessive interest in Netaji issue as this will loose Nehru favour. Thanxxx.
Etodin apnar katha (khabar) sutam ,bhalo lagto. Kintu ajke je alochanata apni korlen eta ami mane nite parlam na. Radhakrishnan je churi korechilen tar proman tar compromise.
Compromise korte elen Jadunath. Teacher hisebe Radhakrishnan chhatrake kahama korechhen. Ekhane apni kothay praman pelen? Apnar Katha thik hole , pore jatobar boi prakashito hoyechhe, ta te kono poribartan Kora holo na Keno? Boite jadunather proti kritogota swikar Kora holo na Keno? Jadunath pore chup kore gelen keno? Modern Review magaziner editor Ramananda keno Jadunat-er sab chithi withdraw korlen? Sudhu abeg diye non-bengali bole take doshi korle to habe na!
Thank you very much Sir. Asole ara WhatsApp University theke pass kora tai lajjajanak abhijog gulo tule dhare ananda pan. Ja desh o bhabishat prajanma der kachhe khub khatap.
Two issues are clearly solved ---- 1) Allegation against Radhakrishnan was not proved at all. 2) Jadunath's stealing of Ganganath Jha's writing was proved in his own letter. He was real guilty of plagiarism.
@@thegalposalpoat least, Jadunath Sinha was honest. But why the other 2 teachers didn't respond to Mr Sinha's call for testimony raises doubt whether pressure was created on them not to give testimony. Their testimony was actually the most vital in this case. You never raised doubt on this point but just gave the information.
@@thegalposalpo Amar proshno hochhe - Jadunath Sinha janten to Radhakrishnan koto ta influencial. Tahole tini mitthe case korlen keno? Fame pawar jonno? Ar Radhakrishnan to 100000 takar defamation case korechhilen, tahole settlement e gelen keno? Tini to case jite money peye jeten.
সংস্কৃত শ্লোক কারোর একার সম্পত্তি নয়, কিন্তু ব্যক্তিগত কারোর জন্মদিন জাতীয় শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে মহত্ব কোথায়? ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে এই প্রস্তাবটা দেওয়ার মধ্যে কোনও গুপ্ত মনের ইচ্ছা বা ষড়যন্ত্র ছিল কী?
Out of court settlement কেন হয়েছিল? ড: রাধাকৃষ্ণণ তো বেশি প্রভাবশালী ছিলেন। সেই জন্যেই যদুনাথ সিংহ, সাক্ষী হিসাবে কাউকে পাশে পাননি। ১৯২৪ সালে পান্ডুলিপি পাঠিয়ে ১৯২৯ সালে বই প্রকাশ? সেটাও তো বিশ্বাস করা কঠিন হচ্ছে।
একই প্রশ্ন বারবার করা হচ্ছে বলে এখানে আবার কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর সংক্ষেপে লিখে দিলাম।
প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে গেলেন কেন?
উত্তর: প্রশ্নটাই ভুল। রাধাকৃষ্ণন আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্ট করতে যান নি। মামলায় কোন মেরিট ছিল না বলে এবং মামলায় জেতার সম্ভাবনা ছিলনা বলে বন্ধুদের পরামর্শে সেটেলমেন্ট করতে প্রথমে এগিয়ে এসেছিলেন যদুনাথ সিনহা (ঐতিহাসিকদের মতামত আমি ভিডিওতে আন্ডারলাইন করে দিয়েছি)। ছাত্র সন্ধি করতে এগিয়ে আসলে একজন শিক্ষকের কি করা উচিত? আপনারা যদি কেউ শিক্ষক হতেন, আপনারা কি করতেন? হ্যাঁ, রাধাকৃষ্ণন ছাত্রকে ক্ষমা করেছিলেন। অবশ্য তখন রাধাকৃষ্ণন স্বপ্নেও ভাবেননি যে, তাঁর এই সদর্থক পদক্ষেপ নিয়ে ভবিষ্যতে, বিশেষ করে এই তিন চার বছর জুড়ে , এত নেতিবাচক অস্বাস্থ্যকর সমালোচনা হবে !
প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণ তার রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়েছিলেন, কেননা যদুনাথ সিনহার কোন প্রভাব ছিল না। কতদূর সত্যি?
উত্তর: এটা একদমই বাজে কথা। বাজারি মিডিয়া এবং কিছু প্রচারসর্বস্ব ইউটিউবারের এটা ভুল প্রচার। যদুনাথ সিনহা ছিলেন ভারতীয় দর্শন শাস্ত্রের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। প্রগাঢ় পাণ্ডিত্যপূর্ণ, অনমনীয় জেদ আর আত্মমর্যাদায় বলিয়ান এক ব্যক্তিত্ব। দর্শন শাস্ত্রের উপর 40 থেকে 50 টি বই লিখেছেন। বেশিরভাগ বই বিদেশি প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশিত। মীরাট কলেজের যশস্বী অধ্যাপক। তাঁর কখনোই কোনো আর্থিক অভাব-অনটন ছিল না। কলকাতার প্রায় পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তাঁর পেছনে সবসময়ে সমর্থন জুগিয়েছিল। রাধাকৃষ্ণন কেন, কোন ব্যক্তির রাজনৈতিক প্রভাবের কাছে নতি স্বীকার করার মানুষ তিনি ছিলেন, কারণ তিনিও ছিলেন শিক্ষা জগতের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। সুতরাং মিডিয়া যাই বলুক, সত্য এটাই যে, রাধাকৃষ্ণন রাজনৈতিক প্রভাব দিয়ে যদুনাথ সিনহাকে প্রশমিত করেছিলেন--- এটা সম্পূর্ণ ভূল, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, উগ্র প্রাদেশিকতার প্রচার।
প্রশ্ন : কেন দেরিতে বই ছাপা হল?
এর উত্তর আমি ভিডিওতে দিয়েছি। ব্রিটিশ প্রকাশনা সংস্থার কর্মকর্তা আমেরিকা থাকার জন্য বই ছাপতে বিলম্ব হয়েছে। সাহেব প্রকাশক কলকাতা হাইকোর্টকে চিঠি লিখে তা জানিয়ে দিয়েছিলেন।
প্রশ্ন: রাধাকৃষ্ণনের রাজনৈতিক প্রভাবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে কেউ সাক্ষী হতে চায়নি। যদুনাথ সিনহার পক্ষ থেকে অধ্যাপকেরা সরে যান রাধাকৃষ্ণান এবং নেহেরু ও কংগ্রেস পার্টির জন্য! এই অনুমান কত দূর সত্য?
উত্তর: আলোচনার বিষয়টি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে যারা বিষয়টিকে দেখছেন, তারা সহজেই অপপ্রচারের শিকার হবেন। বেশ কয়েকজন স্বনামধন্য সংস্কৃত অধ্যাপক পরিষ্কার জানিয়েছেন যে, পাইরেসির অভিযোগ যুক্তিযুক্ত নয়। সংস্কৃত শ্লোকের কপিরাইট হয় না। আর। ক্লাসিক্যাল টেক্সটের অনুবাদ আইডেন্টিক্যাল হতে পারে। তাছাড়া, অনুবাদগুলি যদুনাথ সিনহার কোন মৌলিক রচনা নয়। রাধাকৃষ্ণন ঐসব সংস্কৃত শ্লোক বছরের-পর-বছর ক্লাসে পড়িয়েছেন। শ্লোকগুলির অনুবাদ ক্লাসে তিনি নিজেই বরাবর করে এসেছেন। ছাত্র-ছাত্রীরা নোটস লেখার সময় তারই অনুবাদ ব্যবহার করেছে। অর্থাৎ যদুনাথ সিনহার লেখাগুলি আসলে ছাত্র হিসেবে শিক্ষকেরই লেখা নকল করা। অধ্যাপকেরা এই বিশ্বাসে উপনীত হয়েছিলেন বলেই যদুনাথ সিনহার পক্ষে তারা সাক্ষী হননি। এখানে রাজনৈতিক প্রভাবের কথা সম্পূর্ণ অপপ্রচার।
@@kolaholFreeLife eta apnar sathe amio ekmot
@@kolaholFreeLife তা কেন!
@@kolaholFreeLife ও লেখা রাধাকৃষ্ণনের নোটস থেকে টোকা বলে রাধাকৃষ্ণন কোর্টে অভিযোগ করেছেন। তাছাড়া, তিনি ও আরো তিন পন্ডিত বলেছেন, ক্লাসিকাল টেক্সটের অনুবাদ স্কলার ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে আইডেন্টিক্যাল হতে পারে।
@@thegalposalpo তবে আমাদের প্রাচীন সভ্যতার গুরু পূর্ণিমাই শিক্ষক দিবসের পরিপূরক, নিজের আত্মতুষ্টির জন্য নিজের জন্মবার্ষিকীকে শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া একজন শাস্ত্রজ্ঞ পন্ডিতের (যেহেতু তিনি দর্শন জানার জন্য সংস্কৃত শ্লোক পড়তেন) কাছ থেকে আশা করা যায় না, এটা প্রকৃত শিক্ষকসুলভ আচরণ নয়।
আর রাজ্যের যদি আলাদা করে রাজ্য সংগীত থাকতে পারে তাহলে জাতীয় শিক্ষক দিবস সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জন্মবার্ষিকীর পাশাপাশি বঙ্গ শিক্ষক দিবস ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মবার্ষিকীকে করতে অসুবিধা কোথায়? আর এর পাশাপাশি গুরু পূর্ণিমাকেও একটা গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
আপনার বিশ্লেষণ যথেষ্ট সন্দেহ জনক
আপনার এরকমটা মনে হওয়ার কারণ আপনি আগে থেকেই মিডিয়ার আর ইউটিউবারদের বক্তব্য শুনে বিনা প্রমাণেই বিশ্বাস করে বসে আছেন, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ দোষী। আমি কিন্তু আমার বক্তব্যের স্বপক্ষে সবসময় প্রামাণ্য তথ্য উপস্থাপন করেছি। যাদের বক্তব্যে কোন প্রামাণ্য তথ্য নেই, তাদেরকে আপনার সন্দেহজনক বলে মনে হয়েছে কি? হয় নি। দোষটা আপনার নয়, প্রচার সর্বস্ব মিডিয়ার।
@@thegalposalpo আপনার মতে মিথ্যা মামলা হয়েছে
@@manikbose6653 মামলা তো হয়েছিল, এটা ঐতিহাসিক সত্য।
আপনি যে প্রমান দেখাচ্ছেন কতোটা বিশ্বাস যোগ্য
যতটা আপনি বিশ্বাস করবেন।
বড় ভজকটো ব্যাপার
বিতর্কিত এই লেখা গুলি বাতিল হওয়া উচিত ছিল টোকা টুকি করা এই থিসিস ।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ
যদুনাথ সিনহার জীবন সংশয় ছিল এবং এই সংশয়ের কারণ ছিলেন রাধাকৃষ্ণানের হুমকি যেহেতু রাধাকৃষ্ণান অনেক বেশি প্রভাবশালী ছিলেন, তাই ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে একটি সহজ উপায় মেনে নিতে হয়েছিল। সেই সময় ও প্রভাবশালীরা সাক্ষির উপর ও অনেক প্রভাব বিস্তার করতে পারতেন, এরকম বহু উদাহরণ খুঁজলে পাওয়া যাবে। রাধাকৃষ্ণান যদি এতই সৎ হবেন তবে তাঁর সঙ্গে যে রাশিয়াতে নেতাজীর দেখা হয়েছিল সেটা চেপে গেলেন কেন ও তখন জহরলাল তাঁর উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল দেশের রাষ্ট্রপতি হবার প্রলোভন দেখিয়ে। একথা আশাকরি কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না।
যদুনাথ সিনাকে রাধাকৃষ্ণন হুমকি দিয়েছেন, ভয় দেখিয়েছেন -- এসব গল্পকথার উত্তর আমি দেব না। যে যার নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে যা কিছু বলতেই পারেন। আমি শুধু বলবো প্রত্যেকেরই উচিত, তিনি যে তথ্য দিচ্ছেন সেই তথ্যের সমর্থনে উপযুক্ত সূত্রের উল্লেখ করবেন। Physical evidence ছাড়া কোন তথ্য গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
আর নেহেরু-নেতাজি-রাধাকৃষ্ণাণ --- এই এপিসোড নিয়ে এখানে কমেন্ট করবো না। এই বিষয়ে ভিডিও তৈরি হলে সেখানেই কমেন্ট করব। আপনার মাধ্যমে সবাইকেই অনুরোধ করব, এই ভিডিওর টপিক নিয়েই এখানে আলোচনা হোক, অন্য টপিক অন্যত্র।
একদম ঠিক
সৌরভ চ্যাটার্জী মহাশয়ের বিশ্লেষণ ১০০ ভাগ সঠিক বলেই মনে করি।
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু কে যারা পিছন থেকে ছুড়ি মেরে ছিল তাদের মধ্যে অন্যতম এই রাধাকৃষ্ণন।
এটাতো আপনি গল্পো শুনেছেন কোনো সঠিক প্রেমান আছে আপনার কাছে?
যুক্তি গুলো জমলো না।
এতো নীরস বিষয়। কাঠখোট্টা যুক্তি আর তথ্য! এসব কি জমানো যায়!
পুরোপুরি সন্দেহ মুক্ত হতে পারলাম না।
আগে থেকেই রাধাকৃষ্ণানকে দোষী বলে ভেবে নিলে সন্দেহমুক্ত কাউকে করা যায় না।।
Thanks
চুরি কে সুন্দর মোড়কে আপনি প্রতিস্থাপন করলেন।
সত্য সবসময় সুন্দর, কিন্তু অনেকের কাছে দুঃখজনক।
চোরকে চোর বলা হবে না তো কি সন্যাসী বলা হবে?
হাঃ হাঃ হাঃ... আপনার বলা না বলায় সমাজের কী উপকারটা হয়েছে?
আমার বিনীত অনুরোধ এবার থেকে শিক্ষক দিবসে যদুনাথ মহাশয়কে সম্মান দেওয়া হোক। চোর চোট্টা রাধা কৃষ্ণন্ কে নয় ।
আরে ভাই, রুখ যাও। যদুনাথ সিনহা তো অন্যের লেখা চুরি করে নিজের বই ছাপিয়েছেন। সংস্কৃত পন্ডিত গঙ্গানাথ ঝাঁ-য়ের বই থেকে লেখা হুবহু টুকলি করেছেন। শিক্ষকদিবসে রাধাকৃষ্ণানকে না হয় সম্মান জানালেন না, কিন্তু যদুনাথ সিনহাকে টানছেন যে !!! কেন বিদ্যাসাগরের নাম উচ্চারণ করতে পারলেন না?
মূল কথা --রাধাকৃষ্ণণ তাঁর গ্রন্থে যা লিখেছেন,তা আগেই যদুনাথ তাঁর কলেজের পত্রিকায় ছাপিয়েছিলেন --সেই প্রমাণ তাঁর ছিল।
শিক্ষক দিবস অনার নাম থেকে সরিয়ে দেওয়া উচিত। এরকম অনেক আছে
এ প্রস্তাব এখানে দেওয়া অর্থহীন। ভারত সরকারের কাছে প্রস্তাব দিন।
Gurupurnimakai Teachers' day kore hok.
সব তথ্যপ্রমান যখন রাধাকৃষ্ণন এর পক্ষে, তখন তো তাঁর মামলা চালিয়ে কোর্টে জয়যুক্ত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়াই স্বাভাবিক ছিল, তিনি সেটেলমেন্টএ গেলেন কেন!ঘটনার জটিলতা কিছুই কমাতে পারলেন না। বক্তব্য একপাক্ষিক হোলো।
এই এক প্রশ্নের জবাব আমি বহুবার দিয়েছি। আপনি শিক্ষক হলে কি করতেন, ছাত্র কাছে এসে সন্ধি করতে চাইলে? ভিডিওতে আমি পরিষ্কার বলেছি যে যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শে অনুরোধে রাধাকৃষ্ণনের সঙ্গে সন্ধি করতে অগ্রসর হন, সেখানে কংগ্রেস নেতা শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী উদ্যোগী ভূমিকা নেন। তাহলে আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের দায়িত্ব কেন আপনারা শুধুমাত্র রাধাকৃষ্ণনের উপরে চাপাচ্ছেন? ওই পরিস্থিতিতে আপনি থাকলেই বা কি করতেন! নিশ্চয়ই ছাত্রের সঙ্গে একজন শিক্ষকের যা করা উচিত, আপনি তাই করতেন। রাধাকৃষ্ণন সে সময় স্বপ্নেও ভাবেনি যে, ভবিষ্যতে তাঁর এই সদর্থক ভূমিকা নিয়ে এত সমালোচনা হবে!
ভিডিওতে আমি দুপক্ষের বক্তব্যই তুলে ধরেছি। তবে যদুনাথ সিনহার পক্ষে তেমন কোন বক্তব্য এবং তথ্যসূত্র কোথাও পাওয়া যায়নি। আবেগের বশে যুক্তিহীন প্রমাণহীন বক্তব্য অন্যদের মতো কি করে খাড়া করব বলুন।
ঠিক বলেছেন
@@thegalposalpo যে ছাত্র court এ গেলেন তিনি কি পরমুহূর্তেই অবস্থান বদল করে সন্ধি করতে চলে এলেন যদি তাঁর ওপর কোনো চাপ না থাকে ? ছেলেভুলোনো যুক্তি
@@dew2339 হাঃ হাঃ হাঃ .... "পরক্ষণেই" মানে কী মহাশয়, মামলা তো টানা চারবছর ধরে চলেছিল। ছাত্রের মামলা জেতার সম্ভাবনা ছিল না বলেই তো সন্ধি করতে এগিয়ে আসলেন। না আসলে সেই সময়ের ১লক্ষ টাকা অর্থদন্ড ঘাড়ে চাপত যে! এসব ছেলেভুলানো যুক্তি মোটেই নয়।
@@thegalposalpo এর উল্টো ঘটনাতো হতে পারে।কারন এর কোন প্রমান নেই।
একপক্ষ নিয়ে নিলেন,সেই সময় যদুনাথ মহাশয়ের উপর যে পরিমান pressure create করা হয়েছিল সেটা তো তুলে ধরলেন ই না,বরং কারোর জীবনী মূলক বইকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে তৎকালীন মিডিয়া দ্বারা রটে যাওয়ার খবর মিথ্যা প্রমান করার চেষ্টা করে আধো গবেষণার পরিচয় দিয়ে দিলেন।অনেক কিছু মিস করে গেলেন দাদা,শুধু একজন idol মানুষের ভুল ঢাকতে গিয়ে।
@Imran Mondal একমাত্র কোর্টই বলতে পারতো কোনটি 'প্রমাণিত' বা কোনটি 'বাস্তব'! কিন্তু কোর্টে কেসটা চলেনি, কোন রায়ও আসেনি। এরকম অবস্থায় আমি বা আপনি, কেউ বলতেই পারি না যে, রাধাকৃষ্ণণ ভুল বা যদুনাথ সিনহা ঠিক; অথবা রাধাকৃষ্ণন ঠিক বা যদুনাথ সিনহা ভুল। আমরা শুধু আমাদের ব্যক্তিগত ধারণাটা প্রকাশ করতে পারি। সুতরাং আপনার কথাটিকে আপনার ব্যক্তিগত অভিমত বলেই ধরে নেব। ব্যক্তিগত অভিমত একেক জনের একেক রকমের থাকতেই পারে। আমিও আমার ধারণা প্রকাশ করেছি মাত্র।
তবে আমরা কিন্তু প্রশ্ন করতেই পারি। যেমন আমার প্রশ্ন আপনাকে : আপনি কি করে জানলেন যদুনাথ সিনহার উপর সে সময় পাহাড় প্রমাণ চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল? নিশ্চয়ই মিডিয়ার খবর পড়ে। সে সময় মিডিয়া তো রাধাকৃষ্ণণের কলকাতায় পঞ্চম জর্জ অধ্যাপক হয়ে কাজে যোগ দেওয়ার পর থেকেই তাঁর বিরোধিতা করে এসেছে। মর্ডান রিভিউ পত্রিকা এবং প্রবাসী পত্রিকা রাধাকৃষ্ণনের কট্টর সমালোচক ছিল। তা তারা যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে খবর প্রকাশ করবেন, সেটাই তো স্বাভাবিক। মিডিয়া তখন থেকে তো সেই একই কাজ করে আসছে। সুতরাং মিডিয়ার কথা কতটা গ্রহণযোগ্য ---- সেটা নিয়ে ভাববেন না একবারও?
আমার আরো একটি প্রশ্ন আছে। আউট অফ কোর্ট সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণনের বই কিন্তু অবিকৃত অবস্থায় প্রকাশিত হতে থাকে, অর্থাৎ বিতর্কিত বিষয় বই থেকে বাদ দেওয়া হয়নি , তাছাড়া বইতে কোথাও যদুনাথ সিনহার নাম সৌজন্যমূলক ভাবে উচ্চারিতও হয়নি। অর্থাৎ সেটেলমেন্টের পর রাধাকৃষ্ণন আগের মত অবিকৃত রইলেন, কিন্তু যদুনাথ সিনহা একেবারে চুপ করে গেলেন। শুধু তাই নয়, মডার্ন রিভিউ পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী, যিনি কোর্ট কেসে জড়িত ছিলেন, তিনিও যদুনাথ সিনহার সব চিঠিগুলো পত্রিকা থেকে উইথড্র করার ঘোষণা দিলেন এবং যথারীতি চুপ করে গেলেন। তাহলে প্রশ্ন ওঠে সেটেলমেন্টের শর্ত কি ছিল? যদুনাথ সিনহা এবং রামানন্দ চ্যাটার্জী -- তাঁরা কি নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছিলেন? নাকি ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রচুর অর্থগ্রহণ করেছিলেন? এই দুটির কোনোটি যদি সত্য হয়, তাহলে 'পুরুষসিংহ' কথাটা কি আর ব্যবহার করা যায়? ( আপনি একটি কমেন্টে পুরুষসিংহ কথাটি বলেছেন।)
বিন্দুমাত্র কাউকে ছোট না করেই বলছি, যদুনাথ সিনহার নামটি আপনি জানতেই পারতেন না, যদি না রাধাকৃষ্ণণের সাথে তার নামটা জড়িয়ে থাকত!
আপনি 'আধো গবেষণার' কথা বলেছেন। ভালো বলেছেন। পৃথিবীতে কোন গবেষণাই পারফেক্ট এবং কমপ্লিট নয়। আপনার গবেষণাটি সম্পর্কে আপনিই ভাল বলতে পারবেন।
( এই ভিডিও পোস্ট করার পর থেকে এখানে এবং ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপে বিভিন্ন প্রশ্ন প্রসঙ্গে আমি একনাগাড়ে লিখেই যাচ্ছি। এটা আমার কাছে খুবই কষ্টসাধ্য। নিজের কাজ চৌপাট হয়েছে। তাই ঠিক করেছি আর কোন উত্তর কোথাও দেব না। এই উত্তরই আমার শেষ লেখা।)
তাহলে আপনার মত হলো, যদুনাথ সিনহা ই out of Court settlement এর জন্যই বিরোধী পক্ষ -গণ কে বাধ্য করিয়েছিল বা নানাভাবে প্রভাবিত করেছিল এটা করার জন্য?
আর এত বড় একটা কেসে যে এত স্বনামধন্য ব্যাক্তির মানসম্মান গেল ,তার জন্য দাবি করা 1 লক্ষ টাকা না নিয়ে,উল্টে জদুবাবু কে টাকা দিলো?
@@thegalposalpo you speak nonsense
@@jayantachaudhuri7038 that's easy to say . I request you to prove it.
@@thegalposalpo সবই মানলুম স্যার। কিন্তু গুগুল যে বলছে অন্য কথা। তার ভুল কীভাবে সংশোধন করবেন? আমরা তো গুগল থেকেই তথ্য পেয়েছি।
জনতার আদালত শ্রেষ্ঠ আদালত সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা।
মনে রাখা দরকার : যীশুকে ক্রুশে পাঠানোটাও ছিল জনতার আদালতের জয়।
জনতার আদালতে যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যু হয়নি। রোমান সম্রাটের আদেশে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। Watch my video on Jishu: th-cam.com/video/pnyXDjxawdA/w-d-xo.html
এতে রহস্য আছে, মনে হয়। না হলে কেসটা অমীমাংসিত হলো কেনো???
Feeling so down for our bengali coommunity,what a pity,what a shame..We can stab ourselves with a smiling face alas.
সবই টাকার খেলা গরিবের বিচার সেই যুগেও হয়নি এ যুগেও হবেনা
শিক্ষক দিবস নিয়ে মাথা ব্যথা নাই।
ঐ সব নিয়ে মতামত না দেওয়াই উত্তম।
শিক্ষক দিবস পালন,বেছে বেছে ঐ দিনটিই কেন ? এই সুপারিশ কে করেছে, বাংলা তথা ভারতের আর কোনো নমস্ব মনিষী কি ছিল না? ভারতের শিক্ষা প্রসারে অবদান কতোটুকু? ক্ষমতাবান ব্যাক্তি বরাবরই সমাজের ও আইনের প্রাঙ্গনে upper hand পায় , সেটা সবার জানা আছে।
👍
👍🙏🔥
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কিত একটি বিষয় ...
এই বিষয়ের উপর বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ভাবে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ...
কেউ যাদু নাথ এর পক্ষে কেউ রাধাকৃষ্ণাণ এর পক্ষে...
কিন্তু যে বা যারা মতামত দিয়ে থাকুক আসল সত্যটা এবার উদঘাটন করা দরকার....
কারণ মানুষের মধ্যে আজীবন ভয়-ভীতি সংশয় নিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় সমস্ত ক্ষেত্রে...❤
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা আপনাকে। একদিকে প্রবল প্রতাপশালী প্রভাবশালী ব্যক্তিত আর অন্য দিকে অখ্যাত , অপরিচিত সাধারণ লোক , মামলা দায়ের হলো , ভারতের বিভিন্ন বিখ্যাত লোকদের হস্তক্ষেপ করতে হলো। কেন মামলা তুলতে বাধ্য করা হলো , তার বিবরণ দিলেন না।
মন্তব্যগুলি একটু স্ক্রোল করুন। সেখানে আপনার শেষ প্রশ্নের উত্তর পাবেন। আমি যেটা জানতে পেরেছিলাম, বলেছি। সব কথা ভিডিওতে বলা হয়ে ওঠেনি। দুঃখিত।
Right dada
বাঙালির শিক্ষক দিবস বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। আজকের বাংলা ভাষা যতটা পরিণত তার পিছনে বিদ্যাসাগরের মহাশয়ের অবদান অনেক।🙏
বাঙালি জাতি শুধু ভারতের নয়, সারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ জাতিগুলোর মধ্যে একটি।🙏
অন্য জাতিরা বারবার বাঙালিকে চেপে রাখার চেষ্টা করেছেন, নিজেদের ভাষা, সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে, কিন্তু কোনোদিন পারেনি আর পারবেওনা। বাঙালি লড়াই করতে জানে, বাঙালি নির্ভীক জাতি।✊
জাগো বাঙালি জাগো।🙏
যারা অন্য জাতির দালালি করেন তাঁরা একবার পিঠে হাত দিয়ে দেখে নেবেন শিরদাঁড়া টা আছে কিনা, একবার DNA টাও পরীক্ষা করে নেবেন।
বিদ্যাসাগরের জন্মদিনকে শিক্ষকদিবস হিসাবে পালন করার ব্যবস্থা করলে কারো তো আপত্তি থাকার কথা নয়। তবে তার জন্য ভারত সরকারকে চাপ দিতে হবে। ইউটিউবে মন্তব্য করে, বিপ্লব করে কোন কিছুই হবে না। আসল জায়গায় দাবি তুলতে হবে।
জাতি ধর্ম নির্বিশেষ যে কোন কৃতী মানুষের শ্রেষ্ঠত্বকে সম্মান করা, তার কৃতিত্বকে সম্মান করা মানে সেই জাতির দালালি করা নয়। এটা যারা মনে করে, তাঁরা আর যাই হোক বাঙালি নয়।
কোর্টে যে কেস টা চলছিলো সেটা বিচারপতি রায় দান করলেন না কেনো।
থলের বিড়াল বেড় হয়ে আসবে তাই কোর্ট কোন সিদ্ধান্ত দেন নাই।
You are right from THE WRONG SIDE.
Prove or take sit on the wrong side.
যাহা রটে কিছু তো বটে
এক জন ছাত্র কখনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ আনতে পারে না।
কেন পারে না? শিক্ষক যদি ছাত্রের বিরুদ্ধে প্রথমে মামলা করেন, ছাত্র পাল্টা মামলা করতে পারেন না?
Absolutely correct....
প্রতিটি "বিষয়" নিয়ে আপনার বক্তব্য ও ব্যাখ্যা শুনে অনেক অজানা ইতিহাস শুনে আরও নতুন কিছু শোনার আগ্রহ ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে। *
কারো বায়োগ্রাফি তে তার নামে খারাপ বলা হয়না।কাজেই ওটা কোনো প্রমাণ হয় না।
ভুল। বায়োগ্রাফিতে প্রচুর বিতর্ক, সমালোচনা, নিন্দে --- সবই থাকে। ঔ বায়োগ্রাফিতে ওনাঁর ব্যক্তিগত জীবনের বহু সমালোচনা আছে।
মানুষ কে কতো সুন্দর ভাবে ভুল বোঝানো যায় এই ভিডিও দেখলে সম্পূর্ণ বোঝা যায়।।
যুক্তি থাকলে বলুন। না হলে অন্য চ্যানেলের ভিডিও দেখুন। এখানে হা-হুতাশ করে লাভ নেই।
Correct
একটা প্রশ্ন থেকেই গেল। Dr যদুনাথ সিনহার বইটি যখন প্রথম বেরোয়, তখন Dr রাধাকৃষ্ণন কেনো প্রতিবাদ জানালেন না যে এসব তিনি ক্লাস এ পড়াতেন এবং এ ব্যাপারে তিনি তাঁর বইয়ের পাণ্ডুলিপি 1924 সালেই অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস এ পাঠিয়েছেন। যদিও এটা মনে রাখতে হবে যে এতে রাধাকৃষ্ণনের পাণ্ডিত্য কিছু খর্ব হয় না। কন্ট্রোভার্সি যাই হোক, Radhakrishnan ও Jadunath Sinha দুজনের প্রতিই আমাদের respect থাকা উচিত এবং দুজনের বইই প্রকাশিত হওয়া উচিত।
এখন একটা প্রশ্ন থেকেই যায় , যদি ড,: সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন টুকলি না করে থাকেন , তাহলে তিনি কোটের বাইরে যদুনাথ সিনহার সাথে মধ্যস্থতায় গেলেন কেন ?
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো।
একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন।
এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন।
যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়।
তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
@@thegalposalpo হ্যাঁ, আপনি যথার্থই বলেছেন। Dr Radhakrishnan সত্যই একজন বেদান্ত, উপনিষদ এর জ্ঞাতা ছিলেন। তার জন্য তাঁর দুষ্ট ছাত্র কে তিনি ক্ষমা করেছিলেন।
যাঁকে ঘিরে এত বিতর্ক তাঁর জন্মদিবসকে শিক্ষক দিবস পালন না করাই শ্রেয়। আপনারে বড়ো বলে বড় সে নয়, লোকে যারে বড় বলে বড়ো সেই হয়...
হাইকোর্ট সমস্ত নথি সব প্রকাশ করুক ...
পাতার পর পাতা কপি করলেন, কিন্তু গবেষণা পত্রে তথ্যঋণ দিলেন না। যাঁর বই আগে বেরিয়েছে সেটিই গৃহীত এবং স্বীকৃত....
ক্লাসে শিক্ষক অনেক চিন্তাসূত্র দিতে পারেন ছাত্রকে, কিন্তু প্রকাশই কবিত্ব, বাকি কুযুক্তি গৃহীত হবে না...
যখন পাতার পর পাতা হুবহু টোকা বলে অভিযোগ সেই দুটি বই প্রকাশ্যে আনা হোক....
AUTHENTIC লেখকও পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারেন, শুধু যদুনাথ সরকারের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল পক্ষপাতদুষ্ট একথা বললে সত্যের অপলাপ হবে। এর চেয়ে বরং সত্য উন্মোচন জরুরি ছিল, রাধাকৃষ্ণনেরও উচিত ছিল ক্ষমতা/পদ থেকে সরে গিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করানোর কথা বলা বা প্রথমেই মানহানির মামলা না করে হাইকোর্টের উপর ভরসা করা উচিত ছিল। এবং অভিযোগের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁর জন্মদিনকে শিক্ষক দিবস পালন থেকে দূরে রাখতে হোত...
তাই কোর্টের তথ্য এবং দুজনের প্রকাশিত বই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি Authentic...
শিক্ষকের ক্লাসের lecture যতই মৌলিক ও মূল্যবান হোক না কেন যিনি আগে প্রকাশ করবেন তিনিই কপিরাইট-এর প্রকৃত মালিক....
কেননা, প্রকাশই কবিত্ব....
সত্য উদ্ঘাটন খুবই দুষ্কর! রাষ্ট্রপতির বিশেষ রাজনৈতিক প্রভাব বা ক্ষমতা অস্বীকার করা যায় না । সাক্ষীদের হরেক দুর্বলতার কথা অর্ধসত্যে আবৃত । ২০০০০ হাজার আর ১০০০০০ লাখ কোন টি আগে পরে সংখ্যার মধ্যেই একটা দিত্ব প্রশ্ন জাগে । আদালতের বাইরের ঘটনার যুক্তি খুবই দুর্বল। প্রকাশিত তথ্যাদির কোনোটিও প্রভাবিত হয়ে লেখা হয়নি সে কথা কে বলবে ! নমস্কার।
কোর্ট case হলোই বা কেনো আর আউট অফ কোর্ট settlement বা কেনো?
কিছু ঘাপলা আছে
ভিডিওতে সব প্রশ্নের উত্তর আছে। ধৈর্য ধরে মন দিয়ে ভিডিওটি শুনতে হবে। এবং কমেন্টে আমার বিভিন্ন কমেন্ট গুলো একটু পড়ে দেখতে হবে।
যুক্তি-তর্ক তথ্য নির্ভর আলোচনা থেকে মনে হচ্ছে একপক্ষ খুবই প্রভাবশালী ছিলেন। না হলে লেখা-প্রকাশকাল সম্পর্ক বিলম্বিত কেন? আবার কোর্ট কেস, আবার সমঝোতা , কখনো রাশিয়ায় কল্পিত নেতাজি সাক্ষাৎ , রাষ্ট্র পতি পদ ,।আসল বিষয় কে গুলিয়ে দিয়ে নির্বিবাদে একজন কে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে সফলতার সঙ্গে প্রতিস্হাপন। এতেই সন্দেহ হচ্ছে ডাল মে কুছ কালা হ্যায়।
Good video with evidence and clarification . Inspite of that confusion remains regarding the issue .
স্যার! আপনার আলোচনা অত্যন্ত গবেষনাধমী ও তথ্যনিষঠ। তবে কোর্টের বাইরে ডঃ রাধাকৃষণাণ আপোষ করলেন কেন?
একদম উপরে pin-করা একটি মন্তব্যের reply আছে আমার। ওখানে উত্তর দিয়েছি।
এটা হল বড়কে ছোট করে বড় হওয়ার ব্যর্থ প্রচেষটাযারাযদুনাঋ সিনহার পক্ষে আছেন তাদেরকে অনুরোধ করব উনার The Hindu Views of Lifeটা একটু পড়ে নিতে DrRadhakrishnan did through this book what Vivekaanda did in the USA through his Chikago Lecture
👎👎👎👎👎
"মিথ্যা প্রচার" শিরোনাম দিয়ে আপনি কিছু প্রচার করতে চাইছেন (যেহেতু সম্পূর্ণ সঠিক আপনিও জানেন না) । ঠিক মেডিয়ার মতোই।
শিরোনামে "মিথ্যাপ্রচার" কথাটি নেই। ওটা আছে ভিডিওর থাম্বনেলে। কিন্তু আপনি বোধহয় লক্ষ্য করেননি, ওখানে একটি বড় করে প্রশ্নচিহ্ন আছে। আমার এই ভিডিও করার উদ্দেশ্য, রাধাকৃষ্ণনের যুক্তিগুলিসহ (যা কোথাও গুরুত্ব পায়নি, প্রায় সবক্ষেত্রে যদুনাথ সিনহাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে) ঘটনাটির ins and outs সবাইকে জানানো। সিদ্ধান্ত আপনাদের। তবে আলাদা করে আমি আমার সিদ্ধান্ত জানিয়েছি মাত্র।
বাবু যত বলে,পারিষদদলে বলে তার শতগুণ।স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কোর্টের বাইরে,প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের চাপে আপোস রফা করিয়ে গোটা ব্যাপারটা ধামাচাপা দেওয়া হল।যেরকম,সকলে সব জানলেও,জোর করে আমাদের স্বাধীনতার মিথ্যা ইতিহাস বানিয়ে পড়ানো হয়।যদি দোষীই না হবেন,তো কোর্টেই ফয়সালা করার সাহস হল না কেন।বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বরা যদুনাথের পক্ষে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকার করার অর্থ এই নয়,যে,তিনি ভুল ছিলেন।এ সন্দেহ থেকেই যায়,যে তাঁর অনুরোধ করা সাক্ষিরা কেউই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গিয়ে সাক্ষ্য দেবার সাহস পাননি।আমি তাঁদের কারোর কোনোই লেখা পডিনি,তবু তাঁদের বৈদগ্ধ্যের প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই বলছি,কোর্টরুমের বাইরে সেদিন সত্যি কি হয়েছিল,তা বোধহয় আর সন্দেহাতীত প্রমাণ সহ কোনোদিনও প্রকাশ্যে আসবেনা।কতদূর ক্ষোভিত হলে একটা একা সাধারণ মানুষ প্রবল রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগতে পারে!!!!!!!!সেখানে ফাঁকা যুক্তি দেওয়া হচ্ছে তাঁর পিছনে নাকি বাঙালী লবি ছিল!!!?????আবার গুরুদেবের উক্তিই মনে আসছে,হায়রে সাহসী যদুনাথ,
করিনু ডিক্রি, সকলই বিক্রী,মিথ্যা দেনার খতে।
ঠিক বলেছেন দাদা
অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়। একবারে নিশ্চিত না হয়ে মন্তব্য করা ঠিক নয়। তবুও বলা যায় ডাঃ রাধাকৃষ্ণন ও সন্দেহের ঊর্দ্ধে নন। উনিও অনেক ক্ষেত্রে তথ্যগোপন করেছেন। অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ার কারণে এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস করে নি।
সেটেলমেন্ট করতে হলো ভারতের রাষ্ট্রপতিকে 🤣🤣🤣
সেটেলমেন্ট করেছেন যদুনাথবাবু। তিনিই প্রথম এগিয়ে এসেছিলেন। তখন কেউ কোন রাষ্ট্রপতি ছিলই না। একজন শিক্ষক তাঁর ছাত্রকে ক্ষমা করেছেন মাত্র।
@@thegalposalpo এতক্ষনে ঝেড়ে কাশলেন। ওতো ভনিতা করলেন কেন? সরাসরি বলতে পারলেনা আসলে ছাত্র চোর আর শিক্ষক সাধু। 🤣🤣🤣
আমরা কোনটা ঠিক বলে মানব?? দুজন দুরকম বললে কারটা সত্য বলে মানব? এটাতো খুব সমস্যার বিষয়! আরো আরো এমন এমন ক্ষেত্রে এই রকম দুজন স্রষ্টা অরিজিনাল বলে দাবীদার হলে সাধারণ মানুষের পক্ষে সত্যটা বোঝা তো ভীষণ কঠিন! সেই পথটা বরং পরিষ্কার করে বলুন!!
দেখুন, পথ একটাই। নিজস্ব মতামত গড়ে তুলতে বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য শুধু শুনলে চলবে না। তারা তাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কি phyisical evidence দিচ্ছেন,সেটিকে আপনাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। Evidence ছাড়া আপনি কোন পক্ষের বক্তব্যকে গ্রহণ করবেন না। যারা আপনার আবেগকে পুঁজি করে ইউটিউব, ফেসবুক, প্রিন্টেড প্লাটফর্মে নেমেছে, তাদেরকে এড়িয়ে চলুন। সর্বোপরি একটাই কথা --- কারো কথা শুনে নয়, আবেগের উপর ভর করে নয়, সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নয়, আপনাকে সম্পূর্ণ যুক্তির উপর দাঁড়িয়ে বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। তবেই আপনি সঠিক পথের সন্ধান পাবেন।
কংগ্রেসের মনগড়া গান্ধীবাদি ইতিহাস পড়ে আর কত সাফাই গাইবেন????????
সাফাই গাওয়ার কথাটি এখানে আসছে কেন? Talk on the topic. Otherwise ignore this video. Don't make it political.
One thing still remains unresolved. Why did Radhakrishnan sattle such a matter outside the court?
Waiting for your explanation with suitable references.
Do you know clearly who first lodge the case in High Court? Do you know who first came to settle down the case out of the court? If you have no clear information, just stop your enquiry or ask why Jadunath himself came to settle the matter out of court!
একজন অসৎ মানুষ, তা সে যতই শিক্ষিত হোক, তার জন্মদিন কখনো শিক্ষক দিবস হতে পারেনা l আমাদের শিক্ষক পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর l তাঁর জন্মদিন 26 শে সেপ্টেম্বর আমাদের শিক্ষক দিবস l
Ei nie apni please ekta PIL karun highcourt te
রাধাকৃষ্ণ ছিলেন প্রভাবশালী তা থেকে বোঝায় যায় কি ঘটেছিল?এখন যে ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার করেছে আইন আদালতের উপর এতো মিডিয়া থাকা সত্ত্বেও তখন একক ভাবে রাজনৈতিক প্রভাব ছিল অন্য দলের কোনো প্রভাব ছিল না। তাই টুকলি সম্ভব।
Your Guesswork has no evidence. Media makes your Guesswork. It's very easy to generalize it.
As per your analysis it's clear that Dr.Krishnan must done some wrong, specially when he was more more influential than Mr.Sinha.
অনুবাদ গ্রন্থ কি thesis paper হতে পারে ?
যদি যদুনাথ সিনহার জয়ের সম্ভাবনা কমই ছিল তা’ হলে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণন settlementএ গেলেন কেন ?
ওটা অনুবাদ গ্রন্থ কে বলল আপনাকে??? আর আপনার এই প্রশ্নের উত্তর বিভিন্ন কমেন্টে দিতে দিতে আমি ক্লান্ত। কমেন্ট সেকশনের অনেক জায়গায় আমি এ বিষয়ে রিপ্লাই করেছি। দেখে নিন।
Darun Ekta controversy, aaj tumi khub clearly explain korle . Ekhono bahu So Called Buddhijibi Dr. RADHAKRISHNAN ke criticise kore thik 5th September e oi sob baje kotha bole thaken. Onara tomar ei video dekhbe kina জানিনা.
Tobe aami boro khushi hoyechi. Aami nije Philosophy r student o as a teacher kaaj korechi.
Oi case er witness e tumi joto Jones naam bolle, Onara sokolei boro maper Philosopher chilen .Bahu pustak Onara likhechilen. Aami Oi sob boi read kore i jaa shekhar ,setuku shikhechi . Ekbar ek International Conference e Dr. RADHAKRISHNAN er Cheler songe dekha hoyechilo. Onek kothao hoyechilo. Keno je Jasunath Sinha ei jhamela korechilen janinaa . Unio khub learned manush chilen.
Jahok aaj aamar moner bojhar onek ta halka holo. Tomake Dhannyobad janabar bhasha nei, Tobe aashirvad kori sustho theke ei bhabe sothik Tathyo aamader janabe.
Donkey
কয়েকটা বিষয়ে সংশয় রয়ে গেল :
1) যদুনাথ সিনহা M.A. পাশ করেন 1917 তে । রাধাকৃষ্ণন কলকাতা এসেছেন 1921 এ । সুতরাং সরাসরি ভাবে রাধাকৃষ্ণনের ক্লাস যদুনাথ করেননি। তাই তিনি রাধাকৃষ্ণনের ক্লাসনোট থেকে টুকেছেন সেটা বোধ হয় অকাট্য যুক্তি নয়। তাছাড়া যদুনাথের গবেষণাপত্রের পরীক্ষক রাধাকৃষ্ণন স্বয়ং ছিলেন। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেওয়া যায় যে যদুনাথ রাধাকৃষ্ণনের কাজ নকল করেছেন, তাহলে রাধাকৃষ্ণন সব জেনে শুনেও যদুনাথের গবেষণাপত্র অনুমোদন করলেন কেন ? প্রসংগত এই গবেষণাপত্রের ভিত্তিতেই যদুনাথ 1923 এ গ্রিফিথ পুরষ্কার এবং 1925 এ মোয়াট মেডেল পেয়েছিলেন।
2) Ganganath Jha এর যে চিঠির ফটো আপনি দেখিয়েছেন সেখানে কারণ হিসেবে দর্শানো হয়েছে যে ওনার fee অত্যন্ত বেশি । এই উত্তরটা অনেকটাই এড়িয়ে যাওয়ার মতো এবং তা থেকে দুইজনের মধ্যে কে ঠিক সেটা বোধ হয় বিবেচনা করা যায় না
3) video তে বক্তব্য অনুযায়ী বিভিন্ন পত্রিকাতে বলা হয়েছে যে যদুনাথ সিনহা আগে মামলা করেছেন। কিন্তু তারপর ধরে নেওয়া হলো যে Radhakrishnan: A Biography বইটি বেশি authentic এবং সেখানে যা বলা আছে সেটাই সত্যি। এই assumption এর ভিত্তিও পরিষ্কার নয় ।
@sagnikdatta8005 আপনি ঠিকই বলেছেন।
B. R. Ambedkar এর বইতে বলেছেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন সেটা তুলে ধরা হলো না। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় এর এই বিষয়ে চিঠিতে কি লিখেছেন সেই বিষয়ে তথ্য তুলে ধরা হয় নি।
শ্যামাপ্রসাদ বাবু ও এক সময় কংগ্রেস নেতা ছিলেন।
Here is my argu, হুবহু একহবে কেন ?একই নোট বই পরে পরীক্ষার খাতায় উত্তর লেখার পর ক্লাস এ সব ছাত্রের উত্তর হুবহু একরকম হয়না ।
Aapnar a taar reply golposalpo ditay parbay naa. Possibly there was immense political pressure upon Mr. Sinha. So his 2 witnesses backed off. Those 2 teachers were the most vital 2 the case.
In out of court settlement, Radhakrishnan must have told Sinha that he should not raise any objection to his book. In return Possibly he was given some money. Political pressure led to Mr Sinha accept the conditions.
Just imagine, if Nehru could silence Subhas Bose, he can do anything.
@@santa4091first of all, Nehru never could silence Netaji. Ar tarpor Jadunath Singha tatkalin Kolkata er shikhabid hisebe jothesto provabshali chilen, asahai bolle vul bola hobe.
@@lazy_wolf_unofficial political backing cchilo naa. Aar Netaji k choop thakar jonno he tried all the tricks. Oboshyo Bose saheber kicchu relative chaiten naa j tini atmaprakash koruk.
Thanks
Thanks by heart for your encouragement. 🙏🏼🙏🏼🙏🏼
Bengalis may have many faults but i donot believe Bengalis opposed Radhakrishnan's appointment just because he was South Indian. CV Raman never faced it.
Go through history stated in underlined words in this video.
@@thegalposalpo I have gone through it and this part of " history" presented is absolutely biased and wrong. I cannot take this history book as gospel truth.Kindly go through my logic too.
It's very difficult to convince people if they are immersed in blindfolded mindset. I can see the similarity these days with the mindset generated from the fake and misinformations of Whatsapp University. People are still raising questions against your crystal clear narration with proper evidence.
Dr.radhakrishnan settlement e gelen karon onar moto manusher pokhhe e possible. Uni jodi bhul thakten ta hole unchanged abosthay etodin dhore choltona.ei sange apnake asonkhyo dhanyobad ei sab purono ghatona tule dhorar jonno.
Kar kothay ki interest ekhon ta bojha khub muskil!!!!!!!
ঘুস দিয়ে চাকরী নিয়ে যারা শিক্ষকতা করছেন তাদের ও শ্রদ্ধা করবেন?
Why did not Sarvapalli Radhakrishnan continue the case if he was correct as had the means to do so. Why did he go for an out of court settlement,this is not clear to me.
Go through my reply pinned at the top of the comment box.
আপনি যে তথ্য দিলেন তার প্রায় বিপরীত তথ্য দিয়েছেন মানব গুহ।তাতে আমার মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। দয়া করে আপনারা উভয়ে যদি মিলিতভাবে এই সমস্যার সমাধান করেন তাহলে প্রকৃত সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। আমরা সত্য জানতে চাই।
আমি কারো নাম করতে চাই না। কিন্তু কেউ যদি "দর্শক খাবে" এমন বক্তব্যের চর্বিতচর্বন করেন, সেখানে আমার কিছু বলার নেই। যেখানে গবেষণা আছে, পরিশ্রম আছে, যুক্তিযুক্ত বিতর্ক আছে, সেখানে আমি আছি।
Amio Manab Guha er video ta dekhlam kintu okhane uni Jadunath Singha ke ekjon asohai byakti hisebe dekhiyechen jini influential and system er kache here giyechen. But Jadunath Singh ero jothesto provab chilo Kolkata te
শিক্ষক দিবস২০২১ .৫ই সেপ্টম্বর মহান শিক্ষক সর্বপল্লী রাধাকৃষণনের অনলোচিত বিষয়ে আলোচনা করায় অনেক কিছু জানলাম৷ আলোচককে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ ৷
Confusion remained with 2 points (1) Outside court settlement (2) Acharya, Scientist Prafulla Ch. Roy's letter to jadu Nath Sinha,supporting him. Moreover, Bengali sentiment is a wrong conception & self-made by the speaker himself.
No self-made sentiment here. Historian's books are evidence. Go through the quoted lines (underlined in video). For reply to (1), you will have read the pinned comment at the top of the comment box. (2) A P C Roy did what he should do. Everyone knows, plagiarism is a punishable and shameful act. So he did, but he did not know the ins and outs of the case. Finally, he became totally silent.
Where there is smoke there must be fire.
জনতার আদালত?????বস্তুটি কি ভাই?
ক্ষুদিরাম বসু তদানীন্তন ব্রিটিশ কোর্টের বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। তাঁকে বিচারে ফাঁসীর সাজা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আপামর ভারতবাসীর কাছে তিনি দেবতার আসনে আসীন হয়েছিলেন। আজও তাই আছেন। দ্বিতীয়টি হলো জনতার আদালত। সমঝদার ব্যক্তির জন্য এই উদাহরণটুকু যথেষ্ঠ। আপনি সমঝদার কিনা অথবা জেগে ঘুমিয়ে আছেন কিনা --- সেটাই এখন প্রশ্ন।
খুব সুন্দর প্রতিবেদন। অনেককিছু জানা গেল। আর অনেক কিছু অজানাই রয়ে গেল! একটা প্রশ্ন মনে খচখচ করছে: ড: রাধাকৃষ্ণন যদি সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিলেন, তাহলে তিনি কোর্টের বাইরে কম্প্রোমাইজ করলেন কেনো? কী ছিল সেই শর্তাবলী? প্রতিবেদকের জন্য একটা কথা: যেহেতু সম্পূর্ন তথ্য অজানা, আর যদুনাথ বাবু যে মিথ্যা মামলা করেছেন তারও কোনো সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি, আমার মনে হলো যে আপনার কোনো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকলেই ভাল করতেন। অনেক ধন্যবাদ ভালো ভালো বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
Yes amaro setai Mone holo
Radha Krishna nije sothik hole compromise korbe kano
Ekjon shikshoker Tai Kora uchit chhilo. Apni shikshok hole student ke kshomar chokhei dekhten. Radhakrishnan to ar je-se manush chhilen.
Kintu ai prosnoguli keno korchhen na, 1) keno Jadunathbabu-i ba compromise e gelen? Tini to Kom provabshali kakhonoi chhilen na. 2) out of court settlement habar poreo keno Radhakrishnan-er boi unchanged abosthay publish hoye aslo? Sekhane Jadunathbabur proti kono rin-seikar kora holo na Keno? Keno pore Jadunathbabu ar kono protest korlen na???
Chhai
Amar katha holo, বিতর্ক এড়াতে শিক্ষক দিবস ওই দিন পাল্টিয়ে, বিদ্যা সাগরের জন্ম দিন টি ভালো হয়।
এই বাংলাতেই বিতর্কের প্রাবল্য বেশি। দেশের আর কোন রাজ্যে এই বিতর্ক নিয়ে মাথাব্যথা নেই। যাইহোক বিতর্ক এড়াতে কোন প্রস্তাব এখানে দিয়ে লাভ নেই। ভারত সরকারের কাছে প্রস্তাব দিন।
@ shana 3977= Recently came to know that Narendra nath Dutta ( Lately Vivekananda ) was sacked from HD.Master post of Metropolitan School( North calcutta= beside Vidyassgar College/ Bins cinema/ Thanthania Kalitals) unnecessarily by Vidyassgar babu , & Narendra was in financial trouble-which other teachers liked.
আপনি কি বলছেন? ? রাধাকৃষ্ণণ আগে না যদুনাথ আগে কোলকাতা হাইকোর্টে কেস করেছিলেন? ??
আমি বলছি না, অথেন্টিক বই বলছে। বইয়ের পাতা আমি ভিডিওতে দেখিয়ে দিয়েছি। রাধাকৃষ্ণন আগে মানহানির মামলা করেছেন, তার প্রতিক্রিয়ায় যদুনাথ প্লেজিয়ারিজমের মামলা করেন।
একটি কথা যদুনাথ সিনহা কি রাধাকৃষ্ণ নের আগেই এই রিসার্চ পেপার টি publishকরেছিল । কেন টাকা দিয়ে settleকরল ।
?
ধন্যবাদ
According to my view Jyotiba Phule was ideal teacher who provided many educational institutions, free education for all educational and socially backward classes and women.
Valo kore porun...Fule was die hard supporter and agent of British.
ভিডিও টির ব্যক্তব্য আমার খুব ই ভালো লেগেছে। শুধু তাই নয়, যুক্তিনির্ভর ও সুস্পষ্ট বলে মনে হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি ডাউন লোডের ব্যবস্থা থাকলে ভালো হতো। অশেষ ধন্যবাদ।
youtube-এ সার্চ করুন: How to download TH-cam video? ডাউনলোডের সমস্যা আপনার দূর হবে।
Mahan manusera sarbodai khoma kore thaken.sarbopalli mahan sikhhabid chilen.
আপনার অনেক সূত্রের গোল গোল যুক্তি এটা মোটেই প্রমাণ করে না যে উনি নির্দোষ।
আপনার যুক্তি এবং প্রমান (অবশ্যই প্রমানসহ) এখানে দিন। আপনার 'চোখা চোখা' যুক্তিগুলি একবার নিজের চোখেই পরখ করে নেবার সুযোগ পেয়ে যাবেন। তারপরে না হয় এখানে কমেন্ট করবেন।
আমার মনে হয় এই বিষয়ে আপনি আরেকটু গভীরে গিয়ে অনুধাবন করার পর আরো বেশি তথ্য দিয়ে এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষতার সঙ্গে আরেকটি ভিডিও করুন।
এবিষয়ে আর কোন ভিডিও করব না। তথ্যপ্রমান দিয়ে লাভ নেই। মানুষ চতুর মিডিয়া আর নামকরা ইউটিউবারদের কথাই বিশ্বাস করে।
True
Why do not compare two books before making any comments?
Thanks for Clearing misunderstanding
On a Divine Day like Teachers Day
Happy Teachers Day
This was experience of my late father, a Chartered Accountant. Media trial was made by two newspapers, Asian Age and vernacular paper, Aajkal.
Not Aajkal, it was Pratidin.
দাদা কোর্টের বাইরে সেটেলমেন্ট কোন্ ক্ষেত্রে হয়?
-একটু ভেবে দেখুন!
আর কোন ক্ষেত্রে সাক্ষী পাওয়া যায় না?
-এটাও একটু ভাবুন।
বর্তমান পরিস্থিতির নিরিখেও বিচার করুন।
একটু বই থেকে বেরিয়ে এসে কমন সেন্স প্রয়োগ করুন।
আপনার উপস্থাপনা তো আরও বেশি সন্দেহের বীজ বপন করছে!
কমন সেন্সের বৃত্তটাকে আরেকটু বড় করুন। কোর্টের বাইরে দুজনের মধ্যে সেটেলমেন্ট হয়েছিল, তারপরে একের পর নতুন নতুন সংস্করণে রাধাকৃষ্ণনের বইটি প্রথম সংস্করণের মতোই অবিকল অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হয়। সেখানে যদুনাথ সিনহা বা তার পক্ষের কোন বিদগ্ধ ব্যক্তির প্রতিবাদ আসলো না। তাহলে কি ধরে নিতে হবে, সেটেলমেন্টে যদুনাথ সিনহা নিজের বক্তব্য প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন নি! যদি পারতেন, তাহলে তো বইতে ছাপানো অক্ষরে লেখা থাকতো, "অনুবাদের সৌজন্যে যদুনাথ সিনহা"! কিন্তু সে সবের তো কোথাও চিহ্ন নেই। পরবর্তীকালে জাদরেল পন্ডিত ব্যক্তি যদুনাথ সিনহা কিন্তু এ বিষয়ে একটি শব্দও উচ্চারণ করলেন না! এছাড়াও আরো অনেক যুক্তির অবতারণা করা যায়, যা এখানে লেখার ইচ্ছা নেই।
মোদ্দা কথা হল, যা কেউ নিশ্চিত ভাবে জানেনা, যা কোর্টে প্রমাণিত হলো না, যা আউট অফ কোর্ট-সেটেলমেন্টেও প্রমাণিত হলো না, সে ক্ষেত্রে আপনাদের অনুমানই 'একমাত্র সত্য' --- এসব ভাবনা একেবারেই নিরর্থক। আপনার gauge work-কে আপনি নিজে মান্যতা দিতেই পারেন, কিন্তু তা অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে কোন যৌক্তিকতা নেই। কমনসেন্সের বৃত্তটাকে আরেকটু বড় করলে আমার কথা আপনার কাছে সহজবোধ্য হতে পারে। তাছাড়া নিজে যে ব্যাপারটা পরিষ্কার জানেন না, সেই ব্যাপার নিয়ে x y z -- যে কেউ কিছু উপস্থাপনা করলেই তাঁকে আপনার কেন, অনেকেরই সন্দেহজনক মনে হয়। এতে নতুন কিছু নেই।।
@@thegalposalpo সত্যিই ক্ষমতা বড় ভয়ঙ্কর বস্তু!
কোর্টের বাইরে আজও অনেক সেটেলমেন্ট হচ্ছে, অনেক ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে প্রমাণের অভাবে!
কে বলবে তাদের বিরুদ্ধে কথা??
অতীতের কথা বাদ দিন ; বর্তমানে কী প্রভাবশালী , ক্ষমতাশালী ব্যক্তিরা যথাযথ শাস্তি পায়!?!
এই সব যুক্তি বাতুলতা ছাড়া আর কিছু নয়!
কোর্ট-এ শাস্তি পায় শুধু মাত্র প্রমাণের ভিত্তিতে!
সেই প্রমাণ খুব সহজেই বিলুপ্ত বা বিকৃত করতে পারে প্রভাবশালীরা! আর সর্বেপল্লী রাধাকৃষ্ণণ সে সময়ে নিঃসন্দেহে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। আর বাকি কাজটা সহজেই করা যায়।
এসব বলে আত্মতৃপ্তির সলিলে ডুবে থাকা যায়, কিন্তু ইতিহাসকে পরিবর্তন করা যায় না। ইতিহাস অনুমানের উপর নির্ভর করে তৈরি হয়না।
হ্যাঁ, সেটাই ইতিহাস যেমন অনুমানের উপর ভিত্তি করে হয় না;ঠিক তেমনই হতিহাস রচিত হয় ক্ষমতাশালীদের জয়গান গেয়ে। ইতিহাস সম্পূর্ণরূপে প্রমাণ নির্ভর নয়।
আর আত্মতৃপ্তির মিছে অন্ধকার ডুবে থাকায় আমার কোন ইচ্ছা নেই। আপনার উপস্থাপনা আমার বাস্তবধর্মী মনে যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক করেছে। আমি শুধুমাত্র আপনার মত কেতাবি প্রমাণে বাস্তব ধর্মী মনকে আচ্ছন্ন করে রাখিনি।আমি আমার বাস্তব অভিজ্ঞতার নিরিখে আপনার এই তথাকথিত ইতিহাসের নগ্ন রূপ তুলে ধরেছি।ভারতীয়দের এ বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন!
আমার আত্মতৃপ্তিতে কিছু যায় আসে না!
এরম একজন বিতর্কিত মানুষের জন্মদিনে অন্তত শিক্ষক দিবস পালন করা উচিত না!
দেশে আরও অনেক প্রথিতযশা দর্শনিক রয়েছেন!! যাদের অবদান অনস্বীকার্য....
I think Jadunath was right. Might is right was the result.
Absolute true
All problems (?) solved by the interferance of Mr. J.L.Neharu....is it that unknown hidden incident ! .....
Sri Ganesh chaturthi mahima ebang maharshi balmiki vandana janle poriskar hoye jabe
Sorry, I do not find any connection of Nehru in this case. I think, it's a rumour.
@@thegalposalpo Why it was started teachers day when sri Ganesh chaturthi being celebrated in schools throughout Bharat almost same time
@@thegalposalpoit's Nehru and not neheru
রাধাকৃষ্ণন এর ভক্ত বোঝাই যায় ,, কিন্তু মানুষ কে ভুল বোঝানোর চেষ্টা টা করবেন না ,, বা আপনি নিজে চটি পিসি আর সাধারণ জনগন কে অনুপ্রেরিত মনে করছেন।।
মিডিয়া-চটির ভক্তদের অনত্র যাওয়ার অনুরোধ করছি। যুক্তির কথা কিছু থাকলে শোনা যেত।
@@thegalposalpo ভাট যুক্তি অন্যত্র দেখবেন ।।মানুষের চোখে ধুলো ঢোকানোতে পি এইচ ডি করেছেন।।
অতীব সাধারণ মানুষরাই অতীব অসাধারণ ব্যাপারে বেশি আগ্রহ দেখায় ও অনেক কিছু বেশি বুঝে ফেলে...
ইহা এক অতীব যন্ত্রনাদায়ক ও হাস্যকর বিষয়...!!
আসলে অবোধের গোবোধে আনন্দ বলে একটা কথা আছে..বোধহয় সেটাই ...!!
Talk on only the topic. Otherwise ignore this video. This channel is not fit for you.
In the year 1933 Justice P. B .Chakravarti did not become a judge. He then was a lawyer. He became judge long thereafter.
Wrong information.
Person ke Argument korlei to boro bipad. Relativenaki eto chotichatar moto chatchhe!!!. 1 lakh er manhani mamla to korechhilo ar egolona keno? Mane Jadunath sir sothik!
রাধাকৃষ্ণান কোর্টের বাইরে সমঝোতায় গেল কেন?আজকের দিনের অনেক সাংবাদিকদের মতো রামানন্দ বাবু খুব অসত্যশীল মানুষ ছল বলে তো শুনি না।
আপনার প্রশ্নটির উত্তর একটু পরেই দিচ্ছি। তার আগে বলে নিই, আপনার প্রশ্ন দেখে মনে হয়েছে যে, আপনি বোধহয় বিশ্বাস করেন, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা প্রবল রাজনৈতিক চাপের কাছে নতি স্বীকার করে কোর্টের বাইরে রাধাকৃষ্ণণনের সাথে তিনি সেটেলমেন্ট অগ্রসর হয়েছিলেন। এক্ষেত্রে আমার ব্যক্তিগত ধারণা এটাই যে, অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোনো চাপের কাছে আত্মসমর্পণ করেন নি। ( উল্লেখ্য, তিনিও যথেষ্ট প্রভাবশালী ছিলেন। তাঁর পিছনে ছিলেন প্রভাবশালী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-সহ কলকাতার বুদ্ধিজীবী মহল। নীরদ সি চৌধুরী, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের মতো ব্যক্তিত্বরা তাকে তো চিঠি দিয়ে উজ্জীবিতও করেছিলেন। তদানীন্তন কলকাতার পুরো বুদ্ধিজীবি মহল তার পেছনে ছিল । আর্থিকভাবে তিনি যথেষ্ট সচ্ছলও ছিলেন। বিভিন্ন কলেজে উচ্চ বেতনে অধ্যাপনা করেছেন + নিজে 40/50টা বই লিখে ফেলেছেন + অনেক বই লন্ডন থেকে প্রকাশ করেছেন; --- তাঁর আর্থিক অবস্থা কখনই খারাপ ছিল না। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি, রাধাকৃষ্ণণের সাপেক্ষে যদুনাথ সিনহাকে যেভাবে সহায়-সম্বলহীন ছাপোষা মানুষ হিসাবে মিডিয়া দেখিয়েছে, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
যাইহোক, বিখ্যাত জীবনী গ্রন্থের তথ্য বলছে (নিচে বইটির নাম ও তথ্য আমি দিয়েছি), বন্ধুদের সাথে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা আউট অফ সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন। বাস্তব অবস্থাটা ছিল এই যে, রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে কোর্ট কেসে তাঁর জেতার কোনো সম্ভাবনা ছিল না ।এ প্রসঙ্গে আমাদের মনে রাখতে হবে যে, কোর্টে কেস উইথ ড্র করার পর রাধাকৃষ্ণনের বই কোন রকম পরিবর্তন ছাড়াই অবিকৃতভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ‘মডার্ন রিভিউ' পত্রিকার সম্পাদক রামানন্দ চ্যাটার্জী তার পত্রিকা থেকে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার যাবতীয় চিঠি সরকারিভাবে উইথড্র করেন, অর্থাৎ মামলা উইথড্র করার পরের একতরফা ঘটনাবলী লক্ষ করে এটা বোঝা যায় যে, যদুনাথ সিনহা কোর্ট কেস হেরে যেতেন, রাধাকৃষ্ণনের জয় হতো।
একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, কোর্ট কেসের হেরে গেলে অধ্যাপক যদুনাথ সিনহাকে বিশাল “financial risk’-এর মধ্যে পড়তেই হতো। সে যুগে এক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ মানে অকল্পনীয় বিশাল অর্থদন্ড। সেজন্য, চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে একরকম বাধ্য হয়েই অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ অনুযায়ী এই সেটেলমেন্টে অগ্রসর হয়েছিলেন।
এখানে উল্লেখ্য, তদানীন্তন প্রাদেশিকতা মনোভাবসম্পন্ন মিডিয়াগুলি কিন্তু অধ্যাপক যদুনাথ সিনহার বাস্তব পরিস্থিতিটিকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে গিয়ে সেটেলমেন্ট করার পিছনে অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণনেরর রাজনৈতিক প্রভাবকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দায়ি করেছে বলে আমার বিশ্বাস। অবশ্য আজকের মিডিয়াগুলো প্রধানত পাবলিসিটির জন্যই এসব প্রচার করে যাচ্ছে এবং বহু ফেসবুকাররাও সেসব প্রচার এর শিকার হচ্ছেন।
যাইহোক, এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসি। ছাত্র-অধ্যাপক যদুনাথ সিনহা কোর্টের বাইরে একটা সেটেলমেন্টের প্রস্তাব যদি অধ্যাপক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনকে দেন, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই একজন শিক্ষক হিসাবে সেই প্রস্তাবে সাড়া দেওয়াটা ছিল রাধাকৃষ্ণনের স্বাভাবিক কর্তব্য। একজন শিক্ষক হিসেবে এটাই ছিল স্বাভাবিক মহানুভবতা। S Gopal তাঁর বইতে (“Radhakrishnan : a Biography”) পরিষ্কার জানিয়েছেন, “Radhakrishnan, despite being in a strong position, was generous enough to forget all the trouble to which he had been put...” তখন কে আর জানত, ভবিষ্যতে এই সেটেলমেন্টে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাধাকৃষ্ণণেরর বিরুদ্ধে এমন বিতর্কিত প্রশ্ন উঠবে? ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ স্বপ্নেও ভবিষ্যতের এই নিন্দাবাদ নিয়ে কখনো ভাবেন নি। ভাবা কখনোই সম্ভবও নয়।
তবে বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে আমি এটাও জেনেছি যে, সে সময় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ছিলেন ভীষণ কর্মব্যস্ত। নিজের বিদেশ সফর নিয়েও তিনি ব্যস্ততার মধ্যে ছিলেন। ব্যস্ততার কারণে এই কোর্ট কেস চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো সময়ও তার কাছে ছিলনা।
মামলায় জিতেও তো যদুনাথ সিনহা ও রামানন্দ বাবুকে আর্থিক ভাবে দয়া দেখান রাধাকৃষ্ণানের পক্ষে সম্ভব হত। সেক্ষেত্রে রাধাকৃষ্ণান চুরীর দায় থেকে মুক্তি পেত। এটা না বোঝার মতো অবিবেচক লোক অন্ততঃ রাধাকৃষ্ণান ছিল না।
@@sabyasachipatra9764 এটা সঠিক যুক্তি হল কি! ছাত্রের পক্ষ থেকে বা অন্য কারো কাছ থেকে কম্প্রোমাইজের প্রস্তাব আসলে একজন শিক্ষক , সে যেই হোক, ইতিবাচক সাড়া না দিয়ে থাকতে পারেন? সে যুগে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল। কোন অভিযোগ থেকে সসম্মানে মুক্ত হবার দায় শিক্ষকদের ছিল না। শিক্ষক নিজের আদর্শের কাছে কতখানি দায়বদ্ধ --- সেটাই সে যুগে matter করত। আজকের দিনের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে যাঁরাই এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে যাবেন, তারা বিভ্রান্ত হবেনই।
যদুনাথ সিনহা যদি মনে করতেন যে মামলা তাঁর পক্ষে যাবে না, তবে তিনি মামলা করতে যাবেন কেনো। একটা মানুষ শুধু শুধু মামলা করতে যাবে কেনো? আপনার আলোচনা নিরপেক্ষ হল না।
@@atanulaha1910ooni bhebecchilen j aaro 2 Jon teachers ar testimony paabay. But they were silenced. They were actually the most vital to the case.
ধন্যবাদ এ বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য,।
তবে আপনি শ্যামাপ্রসাদ কে কংগ্রেস নেতা বলে উল্লেখ করেছেন তিনি কংগ্রেস নেতা ছিলেন না।
তখন শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী, তাহলে কোন দলের নেতা ছিলেন?
Why he compromise out of court in that regard if he was genuine.what do you think that matter didn't proof his honesty ?
Not at all. That's an easy generalization. Plz go through the pinned comment at the top of the comment box.
তবে কোথাও Plagiarism থেকে গেছে । এই কুম্ভিলক বৃত্তি চিরদিন
ছিল ।
নিশ্চয়ই। মাননীয় রাধাকৃষ্ণনের plagiarism প্রমানিত না হলেও মাননীয় যদুনাথের plagiarism একশ ভাগ প্রমানিত হয়েছে। তিনি পন্ডিত গঙ্গানাথ ঝা-য়ের বই থেকে হুবহু টুকলি করে নিজের বই প্রকাশ করেছিলেন। অনুরোধ করা স্বত্বেও কোর্টে গঙ্গানাথ ঝা যদুনাথবাবুর পক্ষে সাক্ষী হন নি। রাধাকৃষ্ণনের পক্ষে সাক্ষী হয়েছিলেন। মজার বিষয় হল, সবাই মিলে রাধাকৃষ্ণনকেই মনের সুখে চোর বলে গালাগাল করছে, কিন্তু যদুনাথ সম্পর্কে সবাই speakty not.
Your research work is astonishing. But i think relying so much on gopals book may not b so judicious. As regionalism is much more stronger in others than this bengali race.
But ur analysis of incidents is very balanced and high class.
Perhaps i have problem with radhakrishnan as a very meek nehru licking british serving opportunistic be at safe side personality.
Once he rebuked some of his juniors for showing excessive interest in Netaji issue as this will loose Nehru favour.
Thanxxx.
Everyone, may be Radhakrishnan, Neheru or Netaji, must have some limitations. Liking or disliking is always a relative matter.
It's Nehru and not neheru
দয়া করে কাউকে মহাপুরুষ বানিয়ে ফেলবেন না
মহাপুরুষ আমি বানানোর কে! মহাপুরুষকে তৈরি করে জনতা।
Etodin apnar katha (khabar) sutam ,bhalo lagto. Kintu ajke je alochanata apni korlen eta ami mane nite parlam na. Radhakrishnan je churi korechilen tar proman tar compromise.
Compromise korte elen Jadunath. Teacher hisebe Radhakrishnan chhatrake kahama korechhen. Ekhane apni kothay praman pelen? Apnar Katha thik hole , pore jatobar boi prakashito hoyechhe, ta te kono poribartan Kora holo na Keno? Boite jadunather proti kritogota swikar Kora holo na Keno? Jadunath pore chup kore gelen keno? Modern Review magaziner editor Ramananda keno Jadunat-er sab chithi withdraw korlen? Sudhu abeg diye non-bengali bole take doshi korle to habe na!
Court verdict achhe... Sarballir against e....
What!!!! Kothay!!! Show the original source.
Kono court verdict nei. Out of court settlement hoyechilo
অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 আপনাকে এত সুদর একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার জন্য।
Thank you very much Sir. Asole ara WhatsApp University theke pass kora tai lajjajanak abhijog gulo tule dhare ananda pan. Ja desh o bhabishat prajanma der kachhe khub khatap.
প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে কেউ হয়তো স্বাক্ষী দেননি । বলা মুশকিল । আমার মতে দুজনের নামেই ওই থেসিশুলি প্রকাশিত হোক ।
thesis
???
Whole country knows the truth 😅
Many issues out of this chapter are still under cloud when the out the side court settlement arises.
Two issues are clearly solved ---- 1) Allegation against Radhakrishnan was not proved at all. 2) Jadunath's stealing of Ganganath Jha's writing was proved in his own letter. He was real guilty of plagiarism.
@@thegalposalpo but sir .. Jodunath Singha published his research papers in 1926 where Radhakrishnan published his book in 1927.
@@thegalposalpoat least, Jadunath Sinha was honest. But why the other 2 teachers didn't respond to Mr Sinha's call for testimony raises doubt whether pressure was created on them not to give testimony. Their testimony was actually the most vital in this case. You never raised doubt on this point but just gave the information.
Jadunath Sinha tahole mitthe literary piracy case korlen keno? Tini ki pagol chhilen? Mone to hoy na..
Valo kore videoti sunle answerta peye jeten. Newspaper-e Jadhunath Sinhar letterguli chhapanor poroborti ghotonakrom follow korun.
@@thegalposalpo Amar proshno hochhe - Jadunath Sinha janten to Radhakrishnan koto ta influencial. Tahole tini mitthe case korlen keno? Fame pawar jonno? Ar Radhakrishnan to 100000 takar defamation case korechhilen, tahole settlement e gelen keno? Tini to case jite money peye jeten.
@@hazradebdulal9938 Go through my reply pinned at the top.
সংস্কৃত শ্লোক কারোর একার সম্পত্তি নয়, কিন্তু ব্যক্তিগত কারোর জন্মদিন জাতীয় শিক্ষক দিবস হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার মধ্যে মহত্ব কোথায়? ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে এই প্রস্তাবটা দেওয়ার মধ্যে কোনও গুপ্ত মনের ইচ্ছা বা ষড়যন্ত্র ছিল কী?
আশ্চর্য! তিনি চাপানোর কে! ওটা তো তদানীন্তন ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত। গুপ্ত মনের ষড়যন্ত্র এখানে কোত্থেকে আসল!
সত্য উদঘাটনের এই প্রয়াস দেখে শ্রদ্ধা জাগে।