❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ और वववंवं नववर्ष वंँवंववंवं वववंवं वंंंवववंवं और वंवंव वववंवं वंंन और धं और और धं और ना ओवेशन न ओवेशी ना और और धं ओवन वं नववर्ष ँँ ना ौ ओवन ओवन वं वंवंव और औंधधं ओवन धं औंधधं औंधधं और औं और धं और औं और औं औं और औं औं औं औं औं ़औऔ़ औं औऔ़धधध़़़़़़़़ओोओओओओओोो😊😊एए😊😊ओओओ😊😊😊😊😊ओओओ
আহলে হাদীস নাম ইংরেজ সরকারের অবদান শুরুর দিকে এ দলটি নিজেদেরকে মুহাম্মাদী, সালাফী, লা-মাযহাবী, ওয়াহাবী, আছারী ইত্যাদি বলে পরিচয় দিত। কিন্তু এসব পরিচয়ে তারা তেমন সুবিধা করতে পারছিল না। তাই বাটালবী সাহেব ইংরেজ সরকার বরাবর দরখাস্ত করলেন “আমার সম্পাদিত এশায়াতুস সুন্নাহ পত্রিকায় ১৮৮৬ইং সনে প্রকাশ করেছিলাম যে, ওয়াহাবী শব্দটি ইংরেজ সরকারের নিমকহারাম ও রাষ্ট্রদ্রোহীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। সুতরাং এ শব্দটি হিন্দুস্তানের মুসলমানদের ঐ অংশের জন্য ব্যবহার করা সমীচীন হবে না যাদেরকে আহলে হাদীস বলা হয় এবং যারা সর্বদা ইংরেজ সরকারের নিমকহালালী, আনুগত্য ও কল্যাণই কামনা করে যা বারবার প্রমাণিতও হয়েছে এবং সরকারী চিঠি-পত্রেও এর স্বীকৃতি আছে। অতএব এ দলের প্রতি ওয়াহাবী শব্দ ব্যবহারের জোর প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে এবং গভর্নমেন্ট বরাবর অত্যন্ত আদব ও সবিনয় নিবেদন করা যাচ্ছে যে, সরকারীভাবে এই ওয়াহাবী শব্দ রহিত করে আমাদের উপর তা প্রয়োগের নিষেধাজ্ঞা জারী করা হোক। -আপনার অনুগত আবূ সাঈদ মুহাম্মাদ হুসাইন, সম্পাদক এশায়াতুস সুন্নাহ”। অনুগত বান্দার এ আবেদনের প্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন প্রাদেশিক গভর্নর দফতর থেকে “তার দরখাস্ত মঞ্জুর করা হল এবং তাদের জন্য আহলে হাদীস নাম সরকারীভাবে বরাদ্দ করা গেল”-মর্মে চিঠি পাঠানো হয়। সরকারের তরফ থেকে পাঠানো সেসব চিঠির তালিকা লক্ষ্য করুন- পাঞ্জাব গভর্নর সেক্রেটারি মি. ডব্লিউ এম এন- চিঠি নং ১৭৫৮, সি পি গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ৪০৭, ইউ পি গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ৩৮৬, বোম্বাই গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ৭৩২, মাদ্রাজ গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ১২৭, বাঙ্গাল গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ১৫৫ (সূত্র: এশায়াতুস সুন্নাহ, পৃষ্ঠা ৩২-৩৯, সংখ্যা ২, খণ্ড ১১)। আহলে হাদীস খেতাব বরাদ্দ পেয়ে বাটালবী সাহেব দীর্ঘ পঁচিশ বছর ধরে হাদীস মানার নামে মুসলমানদেরকে গোমরাহ করেন। এ কাজে তিনি নিজের সবটুকু শ্রম-সাধনা ইংরেজের সন্তুষ্টি অর্জনে বিলিয়ে দেন। তারপর কুদরতের কারিশমা দেখুন, পঁচিশ বছর পর সেই এশায়াতুস সুন্নাহ পত্রিকায় সেই মুহাম্মাদ হুসাইন বাটালবী লিখলেন ‘যে ব্যক্তি ঈমানের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যেতে চায় তার জন্য সহজ পথ হল, তাকলীদ (মাযহাবের ইমামের অনুসরণ) ছেড়ে দেয়া।’ (সূত্র: এশায়াতুস সুন্নাহ, খণ্ড ১১, সংখ্যা ২, পৃষ্ঠা ৫৩)। এ যেন নিজের হাঁড়ি নিজেই হাটে ভাঙ্গার নামান্তর। বাটালবী সাহেব অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে ইংরেজের সেবা করে গেছেন। ইতিহাস এর সাক্ষ্য বহন করে। তিনি মরে গেছেন কিন্তু তার বই-পুস্তক আর ভ্রান্ত মতবাদ আজও রয়ে গেছে। সেগুলোর মাধ্যমে এখনো হাজার হাজার মুসলমান গোমরাহ হচ্ছে।
ব্রাদার রাহুল একেবারে টাটকা শয়তান মুনাফেক এক বছরের ভিতর একই বিষয়ে দুই রকম চ্যালেঞ্জ করে এক নাম্বার রমজান মাসে এই বাধার রাহুল ফতোয়া দিল নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজানে এবং রমজানের বাহিরে ১১ রাকাতের বেশি কেয়ামুল লাইন ।। কেয়ামুল লাইল বলতে রাত্রে নামাজ আমরা বলে আসছিলাম ওইটা ছিল তাহাজ্জুদের নামাজ ওরা এই নামাজকে তারাবির নামাজ বানালো প্রশ্ন হল তখন এই ভন্ড বললো তারাবি ৮ রাকাত বিতির নামাজ তিন রাকাত মোট ১১ রাকাত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পড়তেন পুরা রমজান মাস এই বক্তব্য দিল। যখন রমজান মাস শেষ হয়ে গেল তখন আবার বক্তব্য পাল্টে দিয়ে বলা শুরু করল বিতির নামাজ এক রাকাত এখন একই ব্যক্তি রমজানে বললো বিতির সালাত তিন রাকাত রমজানের পরে বলল বিতির সালাত এক রাকাত তাহলে একে কি বলা যায় ভন্ড মুনাফিক। যারা উনাকে কমেন্টে সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করছেন যদি কেউ অমুসলিম হয়ে থাকেন ওইটা নিয়ে কোন কথা নাই যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে কি আপনারা পাগল । একবারও কি মাথায় চিন্তা আসে না । যে এক ব্যক্তি একই বিষয়ের উপর দুইবার দুই ধরনের ফতোয়া দেয়।
@anabiaanabia5353 kiyamul lail ki tai to apni janen na apni ki janen tahajjud ba tarabi ei shobdo gula hadise ashe nai shudbu ullekh ase kiyamul laiyl . Ja romjan bade tahajjud ar ramzan ee taraweeh ja tahajjud ke replace kore thik jemon jumma jihor ke replace kore ar kiyamul laiyl er opor nam salatul weter ba beter jai bolen 11 rakat puratai beter ba kiyamul laiyl
মরহুম আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর কে আল্লাহ জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন। তিনি বলেছেন দু’রাকাআত পড়ে সালাম পিরিয়ে এক রাকাত বিতর নামাজ।আমি মনে করি এ ব্যাপারে বিতর্ক না করি।
আবূ আইয়ূব আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ প্রত্যেক মুসলিমের উপর বিতর সলাত অপরিহার্য। সুতরাং কেউ ইচ্ছে হলে পাঁচ রাক’আত আদায় করবে, কেউ তিন রাক’আত আদায় করতে চাইলে সে তাই করবে এবং কেউ এক রাক’আত বিতর আদায় করতে চাইলে সে এক রাক’আত আদায় করবে। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৪২২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আনাস ইব্নু সীরীন (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইব্নু ‘উমর (রাঃ) কে বললাম, ফজরের পূর্বের দু’ রাক’আতে আমি কির’আত দীর্ঘ করব কি-না, এ সম্পর্কে আপনার অভিমত কী? তিনি বললেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রাতে দু’ দু’ রাক’আত করে সালাত আদায় করতেন এবং এক রাক’আত বিত্র আদায় করতেন [১]। অতঃপর ফজরের সালাতের পূর্বে তিনি দু’ রাক’আত এমনভাবে আদায় করতেন যেন ইক্বামাতের শব্দ তাঁর কানে আসছে। রাব্বী হাম্মাদ (রহঃ) বলেন, অর্থাৎ তাড়াতাড়ি। সহিহ বুখারী: ৯৯৫ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: www.ihadis.com/bukhari/hadith/995
حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْمُبَارَكِ، حَدَّثَنِي قُرَيْشُ بْنُ حَيَّانَ الْعِجْلِيُّ، حَدَّثَنَا بَكْرُ بْنُ وَائِلٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَزِيدَ اللَّيْثِيِّ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْوِتْرُ حَقٌّ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِخَمْسٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِثَلاَثٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِوَاحِدَةٍ فَلْيَفْعَلْ " . আবূ আইয়ূব আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ প্রত্যেক মুসলিমের উপর বিতর সলাত অপরিহার্য। সুতরাং কেউ ইচ্ছে হলে পাঁচ রাক’আত আদায় করবে, কেউ তিন রাক’আত আদায় করতে চাইলে সে তাই করবে এবং কেউ এক রাক’আত বিতর আদায় করতে চাইলে সে এক রাক’আত আদায় করবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৪২২ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস 🖕নাও এক রাকাআত বিতরের নামাজ এর দলিল ।
এত তর্ক বিতর্ক দরকার কি যে আমল আল্লাহর নবী সাঃ বেশির ভাগ সময়ে করেছে সেটাই আমরা করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ সেটাই বলুন যাতে আমরা সাধারণ মানুষ উপকৃত হতে পারি
الحمد لله ماشاء اللة تباركلله اللهم فقهني في دين اللهم اني اسالك الهدى والتقى والعفاف والغنى ربنا آتنا في الدنيا حسنة وفي اخرت حسنة وقنا عذاب النار اللهم فقهني في دين امين يارب العالمين
আচ্ছা রুহুল আমিন ভাই আমি জোদি ৮রাকাত তারাবি ইমামের সাথে পরার পর আমি জোদি আরো জোদি নামাজ পরতে চাই তাহলে কি ইমামের সাথে বেতের পরা যাবে এই প্রসনের উত্তর টা আমার খুপ দরকার
আপনার কথা গুলো ভালো লাগল। কিন্তু ভাই, কিছু মনে করবেন না,কেউ যদি ভুল বলে তাহলে বলবেন আপনার ভুল হচ্ছে বলবেন না আপনি মিথ্যা বলছেন। শুনতে খারাপ লাগে । যেহেতু আপনার বক্তব্য আমাদের ভাল লাগে তাই বললাম
হাদিসের গ্রন্থ অনেক রয়েছে।।তবে এর মধ্যে প্রসিদ্ধ ৬ টি।।বুখারি এবং মুসলিম সহিহ অর্থাৎ এর সকল হাদিস সহিহ,আর বাকি ৪টি সুনান, এর মধ্যে কিছু কিছু যয়ীফ ও জাল হাদিস রয়েছে।আরো অনেক গ্রন্থ রয়েছে যেগুলো পড়তে গেলে জাল ও যয়ীফ নির্নয় করার জ্ঞান অর্জন করতে হয়।।।এ কারণে বেশিরভাগ আলেম সিহাহ সিত্তার আলোকে কথা বলেন।। কিছু হাদিস গ্রন্থ এর তালিকা: মুয়াত্তা ইমাম মালিক সুনান আদ-দারিমী মুসনাদে আহমাদ সহীহ ইবনে খুজাইমাহ সহীহ ইবনে হিব্বান আল-মুস্তাদরাক আলা আল-সহীহাইন (তালখিস আল-মুস্তাদরাক) মুজামুল কবির মুজামুল আওসাত মুজামুস সাগির মুসনাদ আত-তায়ালিসি মুসনাদ আবি আওয়ানা মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বাহ আবদুল আল রাজ্জাকের মুসান্নাফ আল-আদাবুল মুফরাদ সুনানুল কুবরা লিল-বায়হাকি( আল-সুনান আল-কবির ) শুয়াবুল ইমান শামাইল মুহাম্মাদিয়া (শামাইল তিরমিযী) মুসান্নাফ ইবনে জুরায়জ সুনান আল-কুবরা লিল নাসা'ই সহিফাহ হাম্মাম ইবনে মুনাব্বিহ তাহজিবুল আসার কিতাব-উল- আতাহার মুসনাদে আবু হানিফা মুসনাদ আল-শাফিয়ী মুসনাদুস সিরাজ মুসনাদ আল-ফিরদাউস মুসনাদ আবু ইয়া'লা সুনান সাঈদ ইবনে মানসুর আমির আল মোমেনিনের খাসাইস সুনান দার আল-কুতনি মুসনাদ হুমাইদি মুসনাদ ইসহাক ইবনে রাহওয়াইহ মুসনাদ আল বাজ্জার তহাবী শরীফ খাসায়েসুল কুবরা আল মাওজুআতুল কুব
Amra karo kono criticised na kori, bengo na kori, noile bidhormi ra shujog nibe. Ekjon arek jon k vai bole shombodhon kori. Allah shobai k hefajot korun.
আমল করতে হবে সুন্নাতের উপর মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা. বা. হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব হুজুর দামাত বারাকাতুহুম বলেন, হাদীস নয়, সুন্নতের উপর আমল করতে হবে। কোন হাদীস সুন্নত হওয়ার জন্য শর্ত হলোঃ- ১) হাদীসটি নবী বা কোন সাহাবীর সাথে খাস না হতে হবে। ২) কোন যামানার সাথে খাস না হতে হবে। ৩) কোন ওযর বশত না হতে হবে। ৪) নবীজীর জীবনের শেষ পর্যন্ত আমল থাকতে হবে।
আপনারা চুর না কিছু ইঊটুবার রা চুর একেক জায়গা থেকে কেটে কেটে একজন আরেক জনের বিরুদ্ধে কথা বলেন, সটিক তখনে হবে যখন আপনারা বসে সব টিক করবেন তাহলে বুজবো আপনাদের সটিক ঈমান
জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় শায়েখ
সহীহ্ হাদিস একজন মুসলিম মানতে বাধ্য
রাহুল ভাই আল্লাহ তায়ালা আপনাকে নেক হায়াত দানকরুন আমিন
Mashalla
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ और वववंवं नववर्ष वंँवंववंवं वववंवं वंंंवववंवं और वंवंव वववंवं वंंन और धं और और धं और ना ओवेशन न ओवेशी ना और और धं ओवन वं नववर्ष ँँ ना ौ ओवन ओवन वं वंवंव और औंधधं ओवन धं औंधधं औंधधं और औं और धं और औं और औं औं और औं औं औं औं औं ़औऔ़ औं औऔ़धधध़़़़़़़़ओोओओओओओोो😊😊एए😊😊ओओओ😊😊😊😊😊ओओओ
মাস আল্লাহ আমার প্রিয় একজন মনের মানুষ? আল্লাহর জন্য রাহুল ভাইকে ভালো বাসি👍👍
ওরে বাট পার নবী করিম একটি হাসে বলেছেন নামাজ বলেচেন সাফাতাইন সাফাতাইন বলেন
@@ahmedhussain5938 কি বললেন বাংলায় বলুন
@@ahmedhussain5938 ধাঅ
জাযাকাল্লাহ্ খাইরান
মাশাআল্লাহ যাজাখাল্লাহু খাইরান
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু মুফতি রেজাউল করিম বিপ্লবের মিথ্যা প্রচারের বিপরীতে আপনি সত্য সঠিক দিন প্রচারের মাধ্যমে দাঁতভাঙা জবাব দিয়েছেন এজন্য রাহুল ভাই আপনাকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন আল্লাহুম্মা আমীন।
অসাধারণ বক্তব্য দিছেন রাহুল ভাই
সাবাস ব্রাদার রাহুল , এদের উপযুক্ত জবাব এভাবেই দিতে হবে । আসলে খালি কলস যে, বেশি বাজে এটাই হচ্ছে তার প্রমাণ ।
কাকে খালি কলসি বলছেন আবরারের এক জুতার সমান যোগ্যতা নাই আপনার শায়েখের আর এই শায়েখ তো মোবাইল মেকার এ কি জানে আপনাদের শায়েখ কেও মোবাইল মেকার ডাক্তার ঘড়ির মেকার এগুলোই নাকি বিনা দলিলে আহলে খবিসরা বাতিল ফিরকা
আহলে হাদীস নাম ইংরেজ সরকারের অবদান
শুরুর দিকে এ দলটি নিজেদেরকে মুহাম্মাদী, সালাফী, লা-মাযহাবী, ওয়াহাবী, আছারী ইত্যাদি বলে পরিচয় দিত। কিন্তু এসব পরিচয়ে তারা তেমন সুবিধা করতে পারছিল না। তাই বাটালবী সাহেব ইংরেজ সরকার বরাবর দরখাস্ত করলেন “আমার সম্পাদিত এশায়াতুস সুন্নাহ পত্রিকায় ১৮৮৬ইং সনে প্রকাশ করেছিলাম যে, ওয়াহাবী শব্দটি ইংরেজ সরকারের নিমকহারাম ও রাষ্ট্রদ্রোহীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। সুতরাং এ শব্দটি হিন্দুস্তানের মুসলমানদের ঐ অংশের জন্য ব্যবহার করা সমীচীন হবে না যাদেরকে আহলে হাদীস বলা হয় এবং যারা সর্বদা ইংরেজ সরকারের নিমকহালালী, আনুগত্য ও কল্যাণই কামনা করে যা বারবার প্রমাণিতও হয়েছে এবং সরকারী চিঠি-পত্রেও এর স্বীকৃতি আছে। অতএব এ দলের প্রতি ওয়াহাবী শব্দ ব্যবহারের জোর প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে এবং গভর্নমেন্ট বরাবর অত্যন্ত আদব ও সবিনয় নিবেদন করা যাচ্ছে যে, সরকারীভাবে এই ওয়াহাবী শব্দ রহিত করে আমাদের উপর তা প্রয়োগের নিষেধাজ্ঞা জারী করা হোক। -আপনার অনুগত আবূ সাঈদ মুহাম্মাদ হুসাইন, সম্পাদক এশায়াতুস সুন্নাহ”।
অনুগত বান্দার এ আবেদনের প্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সরকারের বিভিন্ন প্রাদেশিক গভর্নর দফতর থেকে “তার দরখাস্ত মঞ্জুর করা হল এবং তাদের জন্য আহলে হাদীস নাম সরকারীভাবে বরাদ্দ করা গেল”-মর্মে চিঠি পাঠানো হয়। সরকারের তরফ থেকে পাঠানো সেসব চিঠির তালিকা লক্ষ্য করুন- পাঞ্জাব গভর্নর সেক্রেটারি মি. ডব্লিউ এম এন- চিঠি নং ১৭৫৮, সি পি গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ৪০৭, ইউ পি গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ৩৮৬, বোম্বাই গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ৭৩২, মাদ্রাজ গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ১২৭, বাঙ্গাল গভর্নমেন্ট- চিঠি নং ১৫৫ (সূত্র: এশায়াতুস সুন্নাহ, পৃষ্ঠা ৩২-৩৯, সংখ্যা ২, খণ্ড ১১)।
আহলে হাদীস খেতাব বরাদ্দ পেয়ে বাটালবী সাহেব দীর্ঘ পঁচিশ বছর ধরে হাদীস মানার নামে মুসলমানদেরকে গোমরাহ করেন। এ কাজে তিনি নিজের সবটুকু শ্রম-সাধনা ইংরেজের সন্তুষ্টি অর্জনে বিলিয়ে দেন। তারপর কুদরতের কারিশমা দেখুন, পঁচিশ বছর পর সেই এশায়াতুস সুন্নাহ পত্রিকায় সেই মুহাম্মাদ হুসাইন বাটালবী লিখলেন ‘যে ব্যক্তি ঈমানের গণ্ডি থেকে বের হয়ে যেতে চায় তার জন্য সহজ পথ হল, তাকলীদ (মাযহাবের ইমামের অনুসরণ) ছেড়ে দেয়া।’ (সূত্র: এশায়াতুস সুন্নাহ, খণ্ড ১১, সংখ্যা ২, পৃষ্ঠা ৫৩)। এ যেন নিজের হাঁড়ি নিজেই হাটে ভাঙ্গার নামান্তর।
বাটালবী সাহেব অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে ইংরেজের সেবা করে গেছেন। ইতিহাস এর সাক্ষ্য বহন করে। তিনি মরে গেছেন কিন্তু তার বই-পুস্তক আর ভ্রান্ত মতবাদ আজও রয়ে গেছে। সেগুলোর মাধ্যমে এখনো হাজার হাজার মুসলমান গোমরাহ হচ্ছে।
দ্বিধাদ্বন্দ্ব নয় সত্যের পথে ফিরে আসি আল্লাহ তুমি আমাদেরকে হেদায়েত করো
রাহুল ভাই কে হায়াত দেখ আমিন
রাহুল ভাইকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমীন।
ব্রাদার রাহুল একেবারে টাটকা শয়তান মুনাফেক এক বছরের ভিতর একই বিষয়ে দুই রকম চ্যালেঞ্জ করে এক নাম্বার রমজান মাসে এই বাধার রাহুল ফতোয়া দিল নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজানে এবং রমজানের বাহিরে ১১ রাকাতের বেশি কেয়ামুল লাইন ।। কেয়ামুল লাইল বলতে রাত্রে নামাজ আমরা বলে আসছিলাম ওইটা ছিল তাহাজ্জুদের নামাজ ওরা এই নামাজকে তারাবির নামাজ বানালো প্রশ্ন হল তখন এই ভন্ড বললো তারাবি ৮ রাকাত বিতির নামাজ তিন রাকাত মোট ১১ রাকাত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পড়তেন পুরা রমজান মাস এই বক্তব্য দিল। যখন রমজান মাস শেষ হয়ে গেল তখন আবার বক্তব্য পাল্টে দিয়ে বলা শুরু করল বিতির নামাজ এক রাকাত এখন একই ব্যক্তি রমজানে বললো বিতির সালাত তিন রাকাত রমজানের পরে বলল বিতির সালাত এক রাকাত তাহলে একে কি বলা যায় ভন্ড মুনাফিক। যারা উনাকে কমেন্টে সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করছেন যদি কেউ অমুসলিম হয়ে থাকেন ওইটা নিয়ে কোন কথা নাই যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে কি আপনারা পাগল । একবারও কি মাথায় চিন্তা আসে না । যে এক ব্যক্তি একই বিষয়ের উপর দুইবার দুই ধরনের ফতোয়া দেয়।
@anabiaanabia5353 kiyamul lail ki tai to apni janen na apni ki janen tahajjud ba tarabi ei shobdo gula hadise ashe nai shudbu ullekh ase kiyamul laiyl . Ja romjan bade tahajjud ar ramzan ee taraweeh ja tahajjud ke replace kore thik jemon jumma jihor ke replace kore ar kiyamul laiyl er opor nam salatul weter ba beter jai bolen 11 rakat puratai beter ba kiyamul laiyl
বাবা তুমি দীর্ঘজীবি হও
আমি সৌদি আরবে আছি এখানে সবাই বিতের ছালা এক রাকাত পরে
শায়খ ব্রাদার রাহুল আপনার কথা গুলো আমাকে ভালো লেগেছে আপনার বইটা কি ভাবে পাবো আমি নিবো
আপনার বইটি কি ভাবে পাবো please বলেন
জাজাকাল্লাহ খাইরান খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন। রাহুল ভাই হানাফিদের কে উচিত শিক্ষা দিলেন। আল্লাহ সবাইকে সহি হাদিস হাদিসের উপর আমল করার তৌফিক দান করুক।
আবরার ভাইয়ের আরো পরাশোনা করতে হবে
তুমি ঠিক বলেছ ভাই আবরার ভাইকে আরো পড়াশোনা করতে হবে
তুমি ঠিক বলেছ ভাই আবরার ভাইকে আরো পড়াশোনা করতে হবে
আপনার কাছে শিখতে হবে?
*আবরার তাবিজ ব্যবসায়ী সে হাদিসের কি বুঝবে অসভ্যের মতো হাসি*
হকার আবরার কি হাদিস মানে ?
Exactly, comments ta posondo hoise
মরহুম আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর কে আল্লাহ জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন। তিনি বলেছেন দু’রাকাআত পড়ে সালাম পিরিয়ে এক
রাকাত বিতর নামাজ।আমি মনে করি এ ব্যাপারে বিতর্ক না করি।
আরে ভাই আগে আলেম হও পরে আলেম দের ভুল দরেন😁😄😆😃😀🤩😅🤣😂
শয়তান!
Kothai theke alem Howa Jai vai, bolod kothakar
এই আবরার একজন কাজ্জাব। জ্ঞান পাপী। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক জ্ঞান দান করুন এবং হেদায়েত দান করুন এবং হেফাজত করুন। আমীন।
হে আল্লাহ এসমস্ত ভন্ডদের ফেতনা থেকে আমাদের হেফাজত করুন
আবূ আইয়ূব আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ প্রত্যেক মুসলিমের উপর বিতর সলাত অপরিহার্য। সুতরাং কেউ ইচ্ছে হলে পাঁচ রাক’আত আদায় করবে, কেউ তিন রাক’আত আদায় করতে চাইলে সে তাই করবে এবং কেউ এক রাক’আত বিতর আদায় করতে চাইলে সে এক রাক’আত আদায় করবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৪২২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সহিহ বুখারী ৯৯০
রাহুল ভাই আপনাকে অনেক ভালোবাসি
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো কথা বলছেন প্রিয় শায়েখ
ব্রাদার রাহুল তুমি মুফতি আবরারুল হক সাহেবের সাথে বসে মুখোমুখি বস। এইভাবে মোবাইল থেকে দেখিয়ে দেখিয়ে জবাব দেওয়া ঠিক হয় না।
Tomar Rejaul abrar bosbena...mitha loc hyker sathe asena
ফেতনা বাজি বন্ধ করুন। আল্লাহকে ভয় করুন, ভয় করার মত।
আনাস ইব্নু সীরীন (রহঃ) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, আমি ইব্নু ‘উমর (রাঃ) কে বললাম, ফজরের পূর্বের দু’ রাক’আতে আমি কির’আত দীর্ঘ করব কি-না, এ সম্পর্কে আপনার অভিমত কী? তিনি বললেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রাতে দু’ দু’ রাক’আত করে সালাত আদায় করতেন এবং এক রাক’আত বিত্র আদায় করতেন [১]। অতঃপর ফজরের সালাতের পূর্বে তিনি দু’ রাক’আত এমনভাবে আদায় করতেন যেন ইক্বামাতের শব্দ তাঁর কানে আসছে। রাব্বী হাম্মাদ (রহঃ) বলেন, অর্থাৎ তাড়াতাড়ি।
সহিহ বুখারী: ৯৯৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: www.ihadis.com/bukhari/hadith/995
কোন মাদরাসায় না পইড়া,,, আবরার এর ভূল দরোস,,,আগে কোরআন শুদ্ধ করে পড়া শিখো।
Tui beshi Kore maddrasai por
শোকরান ব্রাদার রাহুল হোসেন 🥰🥰🥰
ৱাহুল সাহেবেৱ হায়াত আল্লাহ দাৱাজ করুক সহি সুন্নাহ বয়ানেৱ জন্য
Mashallah Mashallah jajakallah. Sheikh Abrar saheb
জাজাকাল্লাহ খাইরান আমার কলিজার দীনি ভাই ব্রাদার রাহুল ভাই আপনার জন্য দোয়া রইল এবং আপনি যে বোখারী শরীফের হাদিসের কথা বলছেন মিলিয়ে দেখছি ঠিক আছে।
حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْمُبَارَكِ، حَدَّثَنِي قُرَيْشُ بْنُ حَيَّانَ الْعِجْلِيُّ، حَدَّثَنَا بَكْرُ بْنُ وَائِلٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَزِيدَ اللَّيْثِيِّ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْوِتْرُ حَقٌّ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِخَمْسٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِثَلاَثٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِوَاحِدَةٍ فَلْيَفْعَلْ " .
আবূ আইয়ূব আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ প্রত্যেক মুসলিমের উপর বিতর সলাত অপরিহার্য। সুতরাং কেউ ইচ্ছে হলে পাঁচ রাক’আত আদায় করবে, কেউ তিন রাক’আত আদায় করতে চাইলে সে তাই করবে এবং কেউ এক রাক’আত বিতর আদায় করতে চাইলে সে এক রাক’আত আদায় করবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৪২২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
🖕নাও এক রাকাআত বিতরের নামাজ এর দলিল ।
ভাইয়েরা আমি চেক করে দেখলাম।একরাকাতের হাদিস বুখারীর হাদিস।
যা যা কাল্লাহ্ খাইরান
তাবিজ আছে তাবিজ 🤣🤣🤣
আবারার তাবিজ 🤣🤣🤣
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় ভাই, আমরা কথার মধ্যে আরও সৌন্দর্য আনতে পারি! দ্বীনি ভাই হিসেবে আপনাকে আমি ভালোবাসি।
রাহুল ভাই ধন্যবাদ
ভাই আপনি কি আলেম? 😀😃😆😆😄😄😁🤩
আবরার নামের আলেমদের যখন মিথ্যাচার ধরা পড়ে, তখন আপনাদের প্রশ্ন এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক।
উওম জবাব ব্রাদার রাহুল হোসেন।
একজন মুসলমান বিতর নামাজ তিনি রাকাত পড়বে।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো বলেছেন
জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাই আমিন
থ্যাংক ইউ ব্রাদার রাহুল
মাসাআললাহ্
Mashallah
ভালোবাসার আরেক নাম রাহুল
ফেৎনাবাজের আরেক নাম রাহুল দাস।
Thank you Mr Rahul bhai
তিন রাকাত পড়েন। আর দ্বন্দ্ব হবেনা।
মাশাআল্লাহ 🥰
আবরার ভাই মনে হয় আবু জাহেলের খালাতো ভাই 😎
হুজুর আপনার কন্ঠে কুরআন মাজিদ শুনতে চাই
Alhamdulillah
Allah rahol vaiyer gian aro bariyedin .
Khub sundor ami malda pukhuria raninagor
সিন্নিখোর চরমোনাই
সিন্নিখোর আবরার 🤣👏🏾
Jajakallah
Khaira
বিতর সালাত সহি সুন্নাহ পদ্দতিতে তিন ভাবে পড়া যায় / টানা বঠক ছাড়া তিন অথবা দুই পড়ে তার পর এক অথবা শুধু এক / শুধু এক রাকাতের পক্কে শক্তিশালি দলিল আছে
এশা পড়েই দুই রাকাআত সুন্নত পড়েই এক রাকাআত বেতের না পড়াই উত্তম
নবী করিম (স) রাতে তাহাজ্জুদ ৮,১১ রাকাআত পড়ে ১ রাকাআত পড়তেন যখন সময় ফুরিয়ে যেত
"সময় ফুরিয়ে যেত" এটার অর্থ বুঝলামনা,,
حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْمُبَارَكِ، حَدَّثَنِي قُرَيْشُ بْنُ حَيَّانَ الْعِجْلِيُّ، حَدَّثَنَا بَكْرُ بْنُ وَائِلٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَزِيدَ اللَّيْثِيِّ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْوِتْرُ حَقٌّ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِخَمْسٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِثَلاَثٍ فَلْيَفْعَلْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يُوتِرَ بِوَاحِدَةٍ فَلْيَفْعَلْ " .
আবূ আইয়ূব আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ প্রত্যেক মুসলিমের উপর বিতর সলাত অপরিহার্য। সুতরাং কেউ ইচ্ছে হলে পাঁচ রাক’আত আদায় করবে, কেউ তিন রাক’আত আদায় করতে চাইলে সে তাই করবে এবং কেউ এক রাক’আত বিতর আদায় করতে চাইলে সে এক রাক’আত আদায় করবে।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৪২২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
🖕নাও এক রাকাআত বিতরের নামাজ এর দলিল ।
এক রাকাত বিতের সালাত কিভাবে আদায় করব একটু প্র্যাকটিক্যালি দেখাইয়া দিবেন হুজুর।
Masaallah
এত তর্ক বিতর্ক দরকার কি যে আমল আল্লাহর নবী সাঃ বেশির ভাগ সময়ে করেছে সেটাই আমরা করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ সেটাই বলুন যাতে আমরা সাধারণ মানুষ উপকৃত হতে পারি
Raul bhai setai to bolche
ماشاءاللہ
Brother Rahul Amin 👍
الحمد لله ماشاء اللة تباركلله اللهم فقهني في دين اللهم اني اسالك الهدى والتقى والعفاف والغنى ربنا آتنا في الدنيا حسنة وفي اخرت حسنة وقنا عذاب النار اللهم فقهني في دين امين يارب العالمين
ভা ভা ভেড়া বাংলা ছাড়া জানে না আবার হাদিস বিসারত
তুমিতো মিঞা ওজুটাও ঠিক করে, করতে জানো না।
ফিতনা করো ভাইরাল হ ওয়ান জন্য
Abrar vi apnI viral howar jonno arokom koren.....
রাহুল ব্রাদার ভাই রোজার সময় কিভাবে বিতর পরবো ওই সময় তো তিন রাকাআত পড়তে হয় একটু জানাবেন প্লিজ
একটা আরবিও বলতে পারছ না আবার কথা বলে
প্রথম ভিডিও টা পুরাটা দেখানোর দরকার ছিলো
I❤brother rahul and🕌
যখন একাকি নামাজ পড়া হয় তখন কেনো পা ছড়িয়ে দারাতে হয়...???
অর্থাৎ সুন্নাত বা নফল নামাজে
To
brother Rahul Valo lecturer
তিন রাকাআত পড়লেই তো বিতর্ক হয়না
Assalamualaikum
বিচার মানি তালগাছ আমার।
আচ্ছা রুহুল আমিন ভাই আমি জোদি ৮রাকাত তারাবি ইমামের সাথে পরার পর আমি জোদি আরো জোদি নামাজ পরতে চাই তাহলে কি ইমামের সাথে বেতের পরা যাবে এই প্রসনের উত্তর টা আমার খুপ দরকার
আপনার কথা গুলো ভালো লাগল। কিন্তু ভাই, কিছু মনে করবেন না,কেউ যদি ভুল বলে তাহলে বলবেন আপনার ভুল হচ্ছে বলবেন না আপনি মিথ্যা বলছেন। শুনতে খারাপ লাগে । যেহেতু আপনার বক্তব্য আমাদের ভাল লাগে তাই বললাম
আবরারের চেহারাই তো ভালো লাগে না। চোর চোর লাগে। কথা তিতাতিতা।।
রাহুল ভাই সূরা ফাতিহা সহি করে পরতে পারেনা পারলে লাইফে এসে যেনো শুনাও
আবরার সাহেব কখন কি বলে নিজেও জানেন না।
❤❤❤
আবরারহিজবুলশয়তানকাজজাবওরকথামানাযাবেনাওদোকাবাজ
रुहुल भाई के लिए दुआ करता हूं हामेशा करुंगा ईनशाआलाह भारत झारखण्ड
ভাই আপনি কি দলিল দিলেন এখানে কি একের কথা আছে
أحبك في الله
asa kori reja hojur do muko boktobbor uttar diben
বই দেখিয়ে কি বুঝালেন।
পাগল আবরারের সাথে লাগা হয়নি।
তুমি সোনালে কি আর বল্লে কি।তোরা হাদিস বিকৃতি করে বেশি দিন চলতে পারবি না।তার চেয়ে বরং কিছুদিন আবরারের কাছে পড়াশোনা করো।
তোর আবরার তোএকজন পির পুজারি। লটরপটর, ওর পাচায়মনে হয় বানরের হাড় লাগানো আছে।
হাদিসের গ্রন্থ কি শুধু ৬ টা, নাকি আরো আছে,,,,??
হাদিসের গ্রন্থ অনেক রয়েছে।।তবে এর মধ্যে প্রসিদ্ধ ৬ টি।।বুখারি এবং মুসলিম সহিহ অর্থাৎ এর সকল হাদিস সহিহ,আর বাকি ৪টি সুনান, এর মধ্যে কিছু কিছু যয়ীফ ও জাল হাদিস রয়েছে।আরো অনেক গ্রন্থ রয়েছে যেগুলো পড়তে গেলে জাল ও যয়ীফ নির্নয় করার জ্ঞান অর্জন করতে হয়।।।এ কারণে বেশিরভাগ আলেম সিহাহ সিত্তার আলোকে কথা বলেন।।
কিছু হাদিস গ্রন্থ এর তালিকা:
মুয়াত্তা ইমাম মালিক
সুনান আদ-দারিমী
মুসনাদে আহমাদ
সহীহ ইবনে খুজাইমাহ
সহীহ ইবনে হিব্বান
আল-মুস্তাদরাক আলা আল-সহীহাইন (তালখিস আল-মুস্তাদরাক)
মুজামুল কবির
মুজামুল আওসাত
মুজামুস সাগির
মুসনাদ আত-তায়ালিসি
মুসনাদ আবি আওয়ানা
মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বাহ
আবদুল আল রাজ্জাকের মুসান্নাফ
আল-আদাবুল মুফরাদ
সুনানুল কুবরা লিল-বায়হাকি( আল-সুনান আল-কবির )
শুয়াবুল ইমান
শামাইল মুহাম্মাদিয়া (শামাইল তিরমিযী)
মুসান্নাফ ইবনে জুরায়জ
সুনান আল-কুবরা লিল নাসা'ই
সহিফাহ হাম্মাম ইবনে মুনাব্বিহ
তাহজিবুল আসার
কিতাব-উল- আতাহার
মুসনাদে আবু হানিফা
মুসনাদ আল-শাফিয়ী
মুসনাদুস সিরাজ
মুসনাদ আল-ফিরদাউস
মুসনাদ আবু ইয়া'লা
সুনান সাঈদ ইবনে মানসুর
আমির আল মোমেনিনের খাসাইস
সুনান দার আল-কুতনি
মুসনাদ হুমাইদি
মুসনাদ ইসহাক ইবনে রাহওয়াইহ
মুসনাদ আল বাজ্জার
তহাবী শরীফ
খাসায়েসুল কুবরা
আল মাওজুআতুল কুব
Maulan apnar books gulo play store ey chharen amra porbo
বুখারী ৯৯৩ এর উপর আমল করি
Amra karo kono criticised na kori, bengo na kori, noile bidhormi ra shujog nibe. Ekjon arek jon k vai bole shombodhon kori. Allah shobai k hefajot korun.
Rahul vai apnar video r o beshi manusher kache jak jate sotti ta sobai jante pare
Abrar hojor kono alochonai bolesen Allah sahabder diye jinar pap koriyesen eta bolaki thik hoise
আমল করতে হবে সুন্নাতের উপর
মুফতী মনসূরুল হক সাহেব দা. বা.
হযরতওয়ালা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব হুজুর দামাত বারাকাতুহুম বলেন, হাদীস নয়, সুন্নতের উপর আমল করতে হবে। কোন হাদীস সুন্নত হওয়ার জন্য শর্ত হলোঃ-
১) হাদীসটি নবী বা কোন সাহাবীর সাথে খাস না হতে হবে।
২) কোন যামানার সাথে খাস না হতে হবে।
৩) কোন ওযর বশত না হতে হবে।
৪) নবীজীর জীবনের শেষ পর্যন্ত আমল থাকতে হবে।
আপনারা চুর না কিছু ইঊটুবার রা চুর একেক জায়গা থেকে কেটে কেটে একজন আরেক জনের বিরুদ্ধে কথা বলেন, সটিক তখনে হবে যখন আপনারা বসে সব টিক করবেন তাহলে বুজবো আপনাদের সটিক ঈমান
ওরা খিচুড়ি পাকায় ,ওরাই খায়
ভাইয়া কুরআন তেলওয়াত সঠিকভাবে করবেন
Apni paren
Abrar is a hypocrite. The double standard in one mouth.