আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা, । আমাদের গোড়ামী ত্যাগ করে মানহাজ ও আকিদার সঙ্শোধন করা আবশ্যক। আল্লাহ পাক আমাদের বোঝার এবং সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।
ইমাম যখন ইমামতি করবে ঠিক তখনই ইমামকে মানতে বা অনুসরন করতে বলেছেন। যে ইমামের আকিদা ঠিক নেই তার বই কেনা যাবে না। এবংঅন্য সময়ও মানা যাবে না। যে ইমামের আকিদা ঠিক আছে কোরআন হদিস থেকে কথা বলে তাকে সবসময় মানা যাবে।
Tue Rahul Arbi Porta Parla To Porbe Tue Monafack Jahan name Turtu Eman Bhyo Aga Thaka Nai Tue Kafar Tue Ni ja Poth Vrosto Onnodarkao Jahan nama Nisso Ahala Hadish Kafar Tura Ahala Khobish Tura Lilla Ha Takbir Tura Kafar Amin Amar Mota Tuka Juta Pita Korla Abdul Wahab Najdi Nasir Uddin Albanian O Ibna Thamer Sayantan Tur Matha Thaka Pala bay Amin Summa Amin
কেহ যদি ভুল ফতয়া লিখে থাকে বা দিয়ে থাকে,,,তাহলে আপনাদের মতো আলেমদের উচিত তাকে বুঝিয়ে সঠিক পথে নিয়ে আসা।এই নিয়ে কাদা ছোরাছোরি করে ইসলামের খতি করবেন না।Please.... 🙏🙏
প্রকৃত দাঈ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আশা করি, মহান আল্লাহর রহমতে সকলে সুস্থ ও শান্তিতে আছেন। ইসলামের প্রতি দায়িত্বশীলতা থেকে আমাদের প্রত্যেকের উচিত দ্বীন প্রচারে একতাবদ্ধ থাকা। তবে সম্প্রতি কিছু ঘটনায় দেখা যাচ্ছে, কিছু আলেম ওলামা বিতর্ক ও নিন্দা করার মাধ্যমে নিজেদের প্রচার এবং হাইলাইট করার চেষ্টা করছেন। এটি একদিকে যেমন অপ্রয়োজনীয়, তেমনি ইসলামের সুমহান আদর্শের পরিপন্থী। প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, প্রকৃত দাঈ (দ্বীনের প্রচারক) কখনো কারো নিন্দা করেন না। তিনি হেদায়েতের পথ দেখান, মানুষের হৃদয়ে আল্লাহর প্রেম ও রাসুলের ভালোবাসা জাগ্রত করেন। কারো ভুল ধরার উদ্দেশ্যে নয়, বরং সঠিক পথের দিকে আহ্বান জানানোই একজন আলেমের মূল কাজ। অথচ এখন কিছু মাহফিলে দেখা যায়, ব্যক্তিগত মতভেদ ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য অন্য আলেমদের নিয়ে নিন্দনীয় মন্তব্য করা হয়। নিন্দা করা: ইসলামে এক ঘৃণিত কাজ কুরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে নিন্দা ও মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। অথচ কিছু আলেম দাবি করেন যে তারা "নিন্দা" করছেন না, বরং "প্রতিবাদ" করছেন। কিন্তু তাদের বক্তব্য প্রমাণবিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডাহা মিথ্যা। উদাহরণস্বরূপ, তারা তাবলীগ জামাত বা সা’দ সাহেবের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ধরেন। তারা কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ দেখাতে না পেরে কেবল দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন। প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সত্যিই তাদের অভিযোগ সঠিক হয়, তবে কেন তারা নির্ভুল প্রমাণ উপস্থাপন করেন না? যদি কোনো বই বা বক্তব্যে ভুল থাকে, তবে তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে দেখান। কিন্তু স্রেফ অভিযোগ তোলার জন্য মিথ্যা দাবি করা ইসলামের মৌলিক নীতির বিপরীত। আর মনে রাখতে হবে, মানুষ 'খাতা অন্নিসয়্যান' এর সংগে জড়িত। বিতর্ক নয়, সঠিক জ্ঞান প্রচার করুন প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, আপনারা জানেন যে ইসলামে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা আল্লাহর কাছে ঘৃণিত। আপনারা যখন মাহফিলে উঠে অন্য আলেমদের নিন্দা করেন, তখন তা মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভ্রান্তি ও দুঃখের কারণ হয়। ইসলামের মূল বার্তা হল একতা, শান্তি ও মানবতার কল্যাণ। আল্লাহ তা’আলা আপনাদের এবং আমাদের সবাইকে এই বার্তাই প্রচার করতে বলেছেন। কিছু ওলামা তাদের বক্তব্যে দাওয়াতের কোনো আলোচনা করেন না, বরং কেবল নিন্দা, সমালোচনা ও বিভ্রান্তিকর কথার মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বিধা সৃষ্টি করেন। এভাবে তারা ইসলামের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছেন এবং মানুষকে ইসলাম থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছেন। আমাদের দায়িত্ব আমাদের সকলের উচিত, এই ধরনের নিন্দাকারী ওলামাদের থেকে সতর্ক থাকা এবং তাদের বিভ্রান্তিকর কথার জবাব যুক্তি ও প্রমাণের মাধ্যমে দেওয়া। একই সাথে আল্লাহর কাছে দোয়া করা, যেন তিনি তাদের হেদায়েত দেন। প্রিয় ওলামাগণ, আপনারা ইসলামের মুখপাত্র। আপনাদের বক্তব্যে হেদায়েত, ঈমান এবং ভালোবাসার বার্তা থাকতে হবে। বিভেদ সৃষ্টি নয়, বরং উম্মাহর মধ্যে একতা প্রতিষ্ঠাই হওয়া উচিত আপনার লক্ষ্য। মাহফিলকে ব্যবহার করে ব্যক্তিগত মতভেদ বা অন্যকে অপমান করার পরিবর্তে আল্লাহর বাণী এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ প্রচারে মনোযোগ দিন। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন এবং সত্যের পথে পরিচালিত করুন। আমিন। ওয়াসসালাম।
নবী(স:) বলেনঃজমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদেরকে দয়া করবেন।তিরমিযীঃ২০০৬!অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ।' যাদের হদয় অন্ধ তাঁরা ঐসব হেফাজতে দেওবন্দের পীরদের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলবে না। নাঊজুবিল্লাহ "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান, বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী। নাঊজুবিল্লাহ্। যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২] যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা) নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্ প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷ ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক। হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্ ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! ফির‘আউন আরও বলল, ‘হে হামান, আমার জন্য একটি উঁচু ইমারত বানাও যাতে আমি অবলম্বন পাই’।আসমানে আরোহরণের অবলম্বন, যাতে আমি মূসার ইলাহকে দেখতে পাই, আর আমি কেবল তাকে মিথ্যাবাদী মনে করি’। আর এভাবে ফির‘আউনের কাছে তার মন্দ কাজ শোভিত করে দেয়া হয়েছিল এবং তাকে বাধা দেয়া হয়েছিল সৎপথ থেকে। আর ফির‘আউনের ষড়যন্ত্র কেবল ব্যর্থই হয়েছিল। "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
"চরমপন্থীরা নিজস্ব জ্ঞান দ্বারা কুরআন-হাদীছের মনগড়া ব্যাখ্যা করে৷ তারা রাসূল (সঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম, সালাফে ছালেহীনের ব্যাখ্যার প্রতি মোটেই ভ্রুক্ষেপ করে না৷ ইবনু আব্বাস (রাঃ), ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনু ক্বাইয়িম (রহঃ) প্রমুখ বিদ্বানগন উক্ত মত ব্যক্ত করেছেন৷ পক্ষান্তরে আহলেহাদীছগন (অর্থাৎ প্রকৃত কুরআন হাদিসের অনুসারীগন) কখনো কুরআন-সুন্নাহ্’র মনগড়া ব্যাখ্যা করে না৷ তারা এক্ষেত্রে রাসূল (সঃ), সাহাবায়ে কেরাম, সালাফে ছালেহীনের ব্যাখ্যাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেন৷ তাঁদের ব্যাখ্যার সাথে যদি কোন বিদ্বানের ব্যাখ্যা সাংঘর্ষিক হয়, তাহলে ঐ বিদ্বানের ব্যাখ্যাকে নির্দ্বিধায় প্রত্যাক্ষ্যান করেন৷" পৃষ্ঠা :৬৪-৬৫, বইঃ “ভ্রান্তির বেড়াজালে ইকামতে দ্বীন”, লেখক : “শায়খ ডঃ মুজাফফর বিন মুহসিন( হাফিয্বাহুল্লাহ)”৷ প্রিয় নবী আরো বলেছেনঃ " শামবাসী অসৎ হয়ে গেলে তোমাদের মধ্যে কোন মঙ্গল নেই . আর চিরকালের জন্য আমার উম্মতের একটি দল সাহায্য প্রাপ্ত থাকবে, কিয়ামত কায়েম হওয়া পর্যন্ত তাদেরকে উপেক্ষাকারীরা তাদের কোন ক্ষতি সাধন করতে পারবেনা" (সহীহ মুসনাদে আহমদ)
You are not responsible for what are they doing but it is you who dividing Ummah. Be careful, and stop looking for others fault or mistake . You are not the Judge.
RASULER sw ofater 400 bochor por mazhab sristi hoyeche...Imamder intikaler 250/300bochor por mazhab toiri hoye muslim ra dole dole vag hoyeche ja Allah tawala purbey Quran mazide nishedh korechen**..0wa tachimu bi halillah zamiyao owala tafarraku**orthat tomra Allah tawalar rozzu k diriro vabe dharon koro r porosporm bicchino hoiyona.** Mazhab sristir purbey ki chilo.. ? QURAN R HADIS CHILO. .zara Quran r hadiser onusari tarai Ahle hadis..Ahle hadis kono pothvrsto gomra ba bedaati dol noy. Muslimgon Quran r hadiser vittite 1 hotey pare bektigoto motamoter vittite noy.
ভাই! দয়া করে এসব কিছু বাদ দিয়ে দেন; মাজহাবের ইমামদের ছেয়ে ত আপনি বেশি জানেন না; ওনারা মুজতাহিদ ছিলেন; আর মুজতাহিদ গনের ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক, আর হাদিসের দিকে দৃষ্টি দিলে ত বুঝা যায় রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন ইজতেহাদ গনের ভুল হলে এক গুণ সওয়াব হবে আর যদি সঠিক হলে দিগুণ সওয়াব হবে।
সকলের প্রিয় মুহাম্মদ (সঃ) তাঁর প্রিয় আত্মীয়-স্বজনের কাছে বলেছিলেন: আল্লাহ একজন সপ্তম আকাশের উপরে!(কিন্তু) জাতির জনগণের আত্মীয়-স্বজনের মাবুদ ছিল ৩৬০ জন! "তারা বলেছিল অরে অন্তত কেউতো ৩ জন মাবুদ মানে,(কিন্তু) এ (মুহাম্মদ সঃ) বলেছে ৩ জনও নয়,মাত্র ১জন (আল্লাহ) সপ্তম আকাশের উপরে-এইটা কেমনে মানা যায়" --একে হত্যা করতে হবে; না হয় দেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে; নইলে জেল-খানায় বন্দি করতে হবে; (নাঊজুবিল্লাহ্) [ You Tube তারা সবাই ছিলেন শিয়া। আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ] {বিষয়বস্তু: পাকিস্তান থেকে এসে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন শিয়া} ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ। নবী(স:) বলেনঃ "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬! অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ' "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন। অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী, খ্রিস্টান,বৌদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্ যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] যারা কুরআন (হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊযুবিল্লাহ নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা) নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল! কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;) তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ। ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে' একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! "ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী(স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কিআক্বীদার অধিকারী। যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২] যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ নবী {সঃ} "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” বলাকে প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃআল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা) নবী(স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃআপনি আল্লাহর রসূল। নবী তখন দাসীর মালিককে বললেনঃতুমি তাকে মুক্ত করে দাও।কারণ সে একজন মুমিনাহ। [সহীহ মুসলিম,অনু:মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ,হাদিস:১০৮৬] অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊযুবিল্লাহ নবী(স:) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে!নাঊজুবিল্লাহ প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত। ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷ ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক। হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা"কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্। মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্ ৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল! "ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
এই বেটা জান্নাতের টিকেট পাওয়া খলিফা হযরত উসমান রা নাকি বিধাতী এই কথা বলেছেন তোমাদের রাজ্জাক বিন ইউসুফ।। এই লোক কে জাহেল না বললে গুনাহ হবে।। দুই আজান নিয়ে
ব্রাদার রাহুল প্লিজ ফিতনা ছড়াবেন না! আপনি যা করছেন তা উম্মাহর জন্য মোটেও শুভ না। আপনি যেসব বইয়ের রেফারেন্স দিচ্ছেন তা কাদের লেখা বা প্রচারিত তা পরখ করুন প্লিজ।
ভাই নিজে গিয়ে গবেষণা করেন, কুরআন হাদীস পড়েন, তাইলেইতো হয়, আপনি এত ভালো হলে, আরেকজনকে মন্দ কিভাবে বলেন, সে নাহয় খারাপ, আপনিতো ভালো তাই না! তাহলে আপনার ব্যবহার এমন কেন
ব্রাদার রাহুল একজন র এজেন্ট... ফেতনা সৃষ্টিকারী একজন নিয়োগপ্রাপ্ত ক্যানভাসার... উনার প্রকৃত নাম কি... উনি যে বইগুলো দেখাচ্ছেন উনি আসলে এ বইগুলো দেখাচ্ছেন উনি এ বই গুলোর সোল এজেন্ট বলে মনে হয়... উনি আসলে জাহেলি হাদিস এর অনুসারী সর্বপরি আল্লাহই এ ব্যাপারে ভালো জানেন...
'আহলে হাদিস' নামের মধ্যে কুরআনের (হাদিসের) গন্ধ আছে। অন্যদিকে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ পাওয়া যায়: হানাফী,শাফী,মালিকী,হাম্বলী,হেফাজতে দেওবন্দ, রিজভী (বেরেলভী),চরমোনাই,ইলিয়াসি তাবলীগ, আব্বাসী, ফুরফুরা,ফুলতলী,কাদেরিয়া,আটরশি, মাইজভান্ডারী ঈত্যাদী নামের মধ্যে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ রয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ আহলে হাদিস অর্থ হচ্ছে কুরআন হাদিসের অনুসারী মুসলিম। আহলে হাদিস বা সালাফি নতুন কোনো ফেরকা না বরং এটা প্রকৃত মুমিন মুসলিমদের বৈশিষ্ট্য যারা ইব্রাহিম(আঃ), নবী(সঃ)-এর প্রকৃত অনুসারীদের মতো কোন বাপ-দাদার শির্ক-কুফর, মুনাফিকী বিদআতে ভরা বুজুর্গানের-দীন ধর্মকে সাপোর্ট করে না। মুসলিম শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্যা হচ্ছে আহলে হাদিস অর্থাৎ কুরআনের (হাদিসের) অনুসরণ করে মহান আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা। কুরআনকেও হাদিস বলা হয়।
Jinnat sk Sura tin.pore dekho..sura achor pore dekho.sure bakara pore dekho sura Fatiha valo kore bujhe pore dekho..tahole ai kotha bolbena.. sure nas sure falaq ortho soho pore dekho. .. valo manush r mondo manush kokhono 1 hote pare .na Sura nas e manus soytaner kache theke Allah tawala assoroy chitey bolechen tar ortho ai valo mondo bived ache thakbe . Jemon sunnati r bettati..borto mane bedaati ra ahle sunni abong ahle sunnat wal zamaater nam niye boshe ache. Ai bishoye kono somaz ba bekti k sotorko kora ki oporadh ? bived sristi kora ?
মাজহাব হচ্ছে কুরআন এবং হাদিসের সারমর্ম। কুরআন হাদিস বিশ্লেষণ করে আবুহানিফা রাহঃ স্বীদ্ধান্ত নিয়েছেন। আবু হানিফা রাঃ দলিল দিয়ে যে স্বীদ্বান্ত নিয়েছেন সেটা আমরা মনবো।
আবু হানিফা রঃ কোথায় স্বীদ্ধান্ত দিয়েছেন আপনার জানা আছে কি? নাকি অন্ধের হাতি দেখার মত ইমাম আবু হানিফা রঃ এর নামে চালিয়ে দেয়া প্রচলিত মিথ্যা দ্বীন পালন করতেছেন। ভেবে দেখবেন হাশরের ময়দানে জবাব দিতে হবে।
Alhamdulillah Allah is Great justice ⚖️ salam Muhammad Rasul sallallhu alayhi sallam, Assalamualakum wa Rahmatulla wa Barakatuh, congratulations Shaikh brother Rahul zazakaliah khairan Go ahead🌹💘, don't care anyone Except Allah, Allah knows much very well everything, I respect Quran and Real hadis reference alam Olama, sorry to say ours country almost alam Olama fake bedathe😈 din islam Business per shaytan khobis🐖baba khanka hujur, please all brother and sister pray on times times everyday, Open your eyes see the real din Islam, follow only Muhammad Rasul sallallhu alayhi sallam way, don't forget we're all return back Allah life is very short time nothing in the world, don't follow fake liars bedathe shrekkey khobis 🐖 per Shaytan hujur, hajbe Allah eomal kiyama all liars munafiq bedathe khobis per baba & mored in hell🔥 insallah, good Muslims will be granted in janatul fardus insallah Ameen yaa Rabbul Alamein🌹🤲🌹,
তুমরা আহলে হাদিসের মানুষ গুলো মানতো ও তোমরা আহলে হাদিস নাম দারী কনু বক্তব্যর বক্তব্য শুনা যাবেনা এই কারণে ই যে তোমরা বলেছো যে নবী গন নাকি ইহুদি দের বংশের থেকে এসে ছেন
'আহলে হাদিস' নামের মধ্যে কুরআনের (হাদিসের) গন্ধ আছে। অন্যদিকে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ পাওয়া যায়: হানাফী,শাফী,মালিকী,হাম্বলী,রিজভী (বেরেলভী), হেফাজতে দেওবন্দ,ফুরফুরা,ফুলতলী,ইলিয়াসি তাবলীগ,আব্বাসী,চরমোনাই,কাদেরিয়া,আটরশি, মাইজভান্ডারী ঈত্যাদী নামের মধ্যে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ রয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ আহলে হাদিস অর্থ হচ্ছে কুরআন হাদিসের অনুসারী মুসলিম। আহলে হাদিস বা সালাফি নতুন কোনো ফেরকা না বরং এটা প্রকৃত মুমিন মুসলিমদের বৈশিষ্ট্য যারা ইব্রাহিম(আঃ), নবী(সঃ)-এর প্রকৃত অনুসারীদের মতো কোন বাপ-দাদার শির্ক-কুফর, মুনাফিকী বিদআতে ভরা বুজুর্গানের-দীন ধর্মকে সাপোর্ট করে না। মুসলিম শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্যা হচ্ছে আহলে হাদিস অর্থাৎ কুরআনের (হাদিসের) অনুসরণ করে মহান আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা। কুরআনকেও হাদিস বলা হয়।
ভেদর রাহুল ভাই আমাদের বাংলাদেশের এই ফটকা পির ও আলেম থেকে ধোলাই করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আল্লাহ আপনাকে আরো তৌফিক দান করুক কোরআন কোরআন এবং হাদিস সঠিক তথ্য প্রচার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মাঝেমধ্যে এইরকম ধোলাই করলে ইসলাম গোমরা হবেনা মানুষগুলো জাহান্নামের কার্যকলাপ থেকে বেঁচে যাবে এগুলি আমার বক্তব্য শেষ করলাম আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ বাংলার ডাক্তার জাকির নায়েক ওস্তাদ ব্রাদার রাহুল। আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক আমীন 🤲🏼
মাশা আল্লাহ্।
অসাধারণ আলোচনা।
জাজাকাল্লাহ খায়ের সন্মানিত দ্বীনি ভাই।।
Masalla
সুন্দর আলোচনা।
রাহুল ভাই মাশ আল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর একটি ভিডিও দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ হুজুর
জাঝাকআল্লাহু খয়রন❤
রাহুল ভাই সত্যের পথে আছে আলহামদুলিল্লাহ
চমৎকার আলোচনা , মোহ্তারামকে শুকরিয়া ।
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤
এ রকম আলেম আল্লাহ আরও তৈরি করুন আমিন
আস্তে সকল মানুষ সহীহ হাদিস ও কোরআন মানবে,, এটাই সত্যি
মিথ্যে।বাবার পরিচয় দিয়। যখন জিগাইলাম আপনার সংসারে বাবাকই তখন বলে সংসারে সাশরি আছে তাই বাবা বৃদ্ধাশ্রমে। এই অবস্থা।
একদিন আগে হোক আর পরে হবেই হবেই।ইনশাআল্লাহ
কোন লেখক কি লিখেছে তা নিয়ে মাথা ঘামানোর ব্যাথা আমাদের নেই।।আলবানি মাযহাব নয় কি? এটা একটা মূর্খ
আলহামদুলিল্লাহ আমিও নিয়ত করিলাম এমন আলেমদের নিয়ে একটি ভিডিওর চেনেল চালাব
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা, । আমাদের গোড়ামী ত্যাগ করে মানহাজ ও আকিদার সঙ্শোধন করা আবশ্যক। আল্লাহ পাক আমাদের বোঝার এবং সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।
Alhamdulillah 2 no jakir naik ruhul amin bhai
মাশাআল্লাহ
মহান আল্লাহ রাহুল ভাইকে নেক হায়াত দান করুন
Brother Rahul bai ke Nek Hayath Dan korun ❤😂🎉😢😮😅😊
Ma sha. ALLAH
আপনাকে অনেক শুকরিয়া।
আলহামদুলিল্লাহ বাংলার জাকির নায়েক
তবে মূল উয় গম ছোট আবুলের
বাল
@@নাফিজুলইসলাম তোরা তো DJ তাহেরীর কানা ভক্ত,🤭🤣তাই না
@@aminulislam5983 পশ্চিম বঙ্গ-এর মুসলমান দের গর্ব। বিধর্মী ধর্মীয় পণ্ডিতদের সঙ্গে রুহুল আমিন ভাইয়ের ডিবেট গুলো দারুন।
জাকির নায়েক তো আহেলে খবিশ।
মাশা-আল্লাহ
আলচনার সময় আমি নিজেও গিয়েছিলাম । বিরাম পুরের অয়াজ , আলহামদুলিল্লাহ ।ছিলামআলচনার সময় আমি নিজেও গিয়েছিলাম ছিলাম । বিরাম পুরের অয়াজ , আলহামদুলিল্লাহ ।
ভাই আসল তথ্য বেরিয়ে আসল। আমি আজকে বুঝতে পারলাম 🤔
Nice alocona
এই সমস্ত পথভ্রষ্টকারী বইগুলো ডাষ্টবিনেই ছুড়ে ফেলতে হবে।
هداك الله الي الحق.
Alhamdulillah
❤❤❤❤❤❤❤❤
Rahul hossain hujur owaj khub sundor
nice
একটা ব্যাপার বুঝতে পারলাম হানাফি আলেম রা আবু হানিফার সংকলিত হাদিসের বাইরে যায় না। সামগ্রীক হাদীস পড়াশোনা করে না।
ইমাম যখন ইমামতি করবে ঠিক তখনই ইমামকে মানতে বা অনুসরন করতে বলেছেন। যে ইমামের আকিদা ঠিক নেই তার বই কেনা যাবে না। এবংঅন্য সময়ও মানা যাবে না। যে ইমামের আকিদা ঠিক আছে কোরআন হদিস থেকে কথা বলে তাকে সবসময় মানা যাবে।
Alhamdulillah! Sundor waz!Sohih Akida r Sunnah onusoron korar Taofiq dan korun!Ameen!
📌এই বই গুলো একটু পিডিএফ আকারে পেতে চাই ইউটিউবারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Tue Rahul Arbi Porta Parla To Porbe Tue Monafack Jahan name Turtu Eman Bhyo Aga Thaka Nai Tue Kafar Tue Ni ja Poth Vrosto Onnodarkao Jahan nama Nisso Ahala Hadish Kafar Tura Ahala Khobish Tura Lilla Ha Takbir Tura Kafar Amin Amar Mota Tuka Juta Pita Korla Abdul Wahab Najdi Nasir Uddin Albanian O Ibna Thamer Sayantan Tur Matha Thaka Pala bay Amin Summa Amin
Masahallha ❤❤❤❤
কেহ যদি ভুল ফতয়া লিখে থাকে বা দিয়ে থাকে,,,তাহলে আপনাদের মতো আলেমদের উচিত তাকে বুঝিয়ে সঠিক পথে নিয়ে আসা।এই নিয়ে কাদা ছোরাছোরি করে ইসলামের খতি করবেন না।Please.... 🙏🙏
এই বই গুলো যারা লিখছেন তারা অনেক ই জীবিত নেই
প্রকৃত দাঈ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আশা করি, মহান আল্লাহর রহমতে সকলে সুস্থ ও শান্তিতে আছেন। ইসলামের প্রতি দায়িত্বশীলতা থেকে আমাদের প্রত্যেকের উচিত দ্বীন প্রচারে একতাবদ্ধ থাকা। তবে সম্প্রতি কিছু ঘটনায় দেখা যাচ্ছে, কিছু আলেম ওলামা বিতর্ক ও নিন্দা করার মাধ্যমে নিজেদের প্রচার এবং হাইলাইট করার চেষ্টা করছেন। এটি একদিকে যেমন অপ্রয়োজনীয়, তেমনি ইসলামের সুমহান আদর্শের পরিপন্থী।
প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, প্রকৃত দাঈ (দ্বীনের প্রচারক) কখনো কারো নিন্দা করেন না। তিনি হেদায়েতের পথ দেখান, মানুষের হৃদয়ে আল্লাহর প্রেম ও রাসুলের ভালোবাসা জাগ্রত করেন। কারো ভুল ধরার উদ্দেশ্যে নয়, বরং সঠিক পথের দিকে আহ্বান জানানোই একজন আলেমের মূল কাজ। অথচ এখন কিছু মাহফিলে দেখা যায়, ব্যক্তিগত মতভেদ ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য অন্য আলেমদের নিয়ে নিন্দনীয় মন্তব্য করা হয়।
নিন্দা করা: ইসলামে এক ঘৃণিত কাজ
কুরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে নিন্দা ও মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। অথচ কিছু আলেম দাবি করেন যে তারা "নিন্দা" করছেন না, বরং "প্রতিবাদ" করছেন। কিন্তু তাদের বক্তব্য প্রমাণবিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডাহা মিথ্যা। উদাহরণস্বরূপ, তারা তাবলীগ জামাত বা সা’দ সাহেবের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ধরেন। তারা কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ দেখাতে না পেরে কেবল দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন।
প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সত্যিই তাদের অভিযোগ সঠিক হয়, তবে কেন তারা নির্ভুল প্রমাণ উপস্থাপন করেন না? যদি কোনো বই বা বক্তব্যে ভুল থাকে, তবে তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে দেখান। কিন্তু স্রেফ অভিযোগ তোলার জন্য মিথ্যা দাবি করা ইসলামের মৌলিক নীতির বিপরীত। আর মনে রাখতে হবে, মানুষ 'খাতা অন্নিসয়্যান' এর সংগে জড়িত।
বিতর্ক নয়, সঠিক জ্ঞান প্রচার করুন
প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, আপনারা জানেন যে ইসলামে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা আল্লাহর কাছে ঘৃণিত। আপনারা যখন মাহফিলে উঠে অন্য আলেমদের নিন্দা করেন, তখন তা মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভ্রান্তি ও দুঃখের কারণ হয়। ইসলামের মূল বার্তা হল একতা, শান্তি ও মানবতার কল্যাণ। আল্লাহ তা’আলা আপনাদের এবং আমাদের সবাইকে এই বার্তাই প্রচার করতে বলেছেন।
কিছু ওলামা তাদের বক্তব্যে দাওয়াতের কোনো আলোচনা করেন না, বরং কেবল নিন্দা, সমালোচনা ও বিভ্রান্তিকর কথার মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বিধা সৃষ্টি করেন। এভাবে তারা ইসলামের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছেন এবং মানুষকে ইসলাম থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছেন।
আমাদের দায়িত্ব
আমাদের সকলের উচিত, এই ধরনের নিন্দাকারী ওলামাদের থেকে সতর্ক থাকা এবং তাদের বিভ্রান্তিকর কথার জবাব যুক্তি ও প্রমাণের মাধ্যমে দেওয়া। একই সাথে আল্লাহর কাছে দোয়া করা, যেন তিনি তাদের হেদায়েত দেন।
প্রিয় ওলামাগণ, আপনারা ইসলামের মুখপাত্র। আপনাদের বক্তব্যে হেদায়েত, ঈমান এবং ভালোবাসার বার্তা থাকতে হবে। বিভেদ সৃষ্টি নয়, বরং উম্মাহর মধ্যে একতা প্রতিষ্ঠাই হওয়া উচিত আপনার লক্ষ্য। মাহফিলকে ব্যবহার করে ব্যক্তিগত মতভেদ বা অন্যকে অপমান করার পরিবর্তে আল্লাহর বাণী এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ প্রচারে মনোযোগ দিন।
আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন এবং সত্যের পথে পরিচালিত করুন। আমিন।
ওয়াসসালাম।
💜💜
Thanks my son
সঠিক বাবে বই এর নাম এবং পিষ্টা নাম্বার বলেদেন। আমরা জাচাই করব।
সুন্দর যুক্তি।
নিপুন আকিদাৱ পৱিচয় দেওয়ায় অসংখ্য ধন্যবাদ
ভাই রাহুল সাহেব,,, নিজেকে বড় ভাববেন না,,,, সম্মান দিতে শেখেন মানুষ কে,,, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন কেন,,,,,
Ki problem apner
সকল সঠিক সহি হাদিস আবু হানিফা রাদিআল্লাহু এর হাদিস।
very nice
❤❤❤
5:36
রাহুল ভাই কাজি জাবেরের কিছু ভিডিও দেখেন।উনি পরদা সমপরকে কি বলে।উনার সমনদে একটা ওয়াজ করেন।
Sobi valo laglo
But apni je channel chalachcen
Apni Haram khachcen Adder maddhome
ভাই এইবক্তকি এই হাদীস মানে। হজ্জ অধ্যায়।।আবু দাউদ( ইফাঃ)হাদীসনং১৯০৩, বুখারী হাদিস নং ৫০১৯।
ইমাম আবু হানীফা রহ এর যেই কথা সেই গুলি কোরানের এবং হাদিসের বাইরে একটা জিনিষ দেখা
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
নবী(স:) বলেনঃজমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদেরকে দয়া করবেন।তিরমিযীঃ২০০৬!অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ।' যাদের হদয় অন্ধ তাঁরা ঐসব হেফাজতে দেওবন্দের পীরদের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলবে না। নাঊজুবিল্লাহ
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান, বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার অধিকারী। নাঊজুবিল্লাহ্।
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২]
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী (স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)।
নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও।
কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)।
[সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷
ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক।
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
ফির‘আউন আরও বলল, ‘হে হামান, আমার জন্য একটি উঁচু ইমারত বানাও যাতে আমি অবলম্বন পাই’।আসমানে আরোহরণের অবলম্বন, যাতে আমি মূসার ইলাহকে দেখতে পাই, আর আমি কেবল তাকে মিথ্যাবাদী মনে করি’। আর এভাবে ফির‘আউনের কাছে তার মন্দ কাজ শোভিত করে দেয়া হয়েছিল এবং তাকে বাধা দেয়া হয়েছিল সৎপথ থেকে। আর ফির‘আউনের ষড়যন্ত্র কেবল ব্যর্থই হয়েছিল।
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
"চরমপন্থীরা নিজস্ব জ্ঞান দ্বারা কুরআন-হাদীছের মনগড়া ব্যাখ্যা করে৷ তারা রাসূল (সঃ) ও সাহাবায়ে কেরাম, সালাফে ছালেহীনের ব্যাখ্যার প্রতি মোটেই ভ্রুক্ষেপ করে না৷ ইবনু আব্বাস (রাঃ), ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনু ক্বাইয়িম (রহঃ) প্রমুখ বিদ্বানগন উক্ত মত ব্যক্ত করেছেন৷ পক্ষান্তরে আহলেহাদীছগন (অর্থাৎ প্রকৃত কুরআন হাদিসের অনুসারীগন) কখনো কুরআন-সুন্নাহ্’র মনগড়া ব্যাখ্যা করে না৷ তারা এক্ষেত্রে রাসূল (সঃ), সাহাবায়ে কেরাম, সালাফে ছালেহীনের ব্যাখ্যাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেন৷ তাঁদের ব্যাখ্যার সাথে যদি কোন বিদ্বানের ব্যাখ্যা সাংঘর্ষিক হয়, তাহলে ঐ বিদ্বানের ব্যাখ্যাকে নির্দ্বিধায় প্রত্যাক্ষ্যান করেন৷" পৃষ্ঠা :৬৪-৬৫, বইঃ “ভ্রান্তির বেড়াজালে ইকামতে দ্বীন”, লেখক : “শায়খ ডঃ মুজাফফর বিন মুহসিন( হাফিয্বাহুল্লাহ)”৷
প্রিয় নবী আরো বলেছেনঃ " শামবাসী অসৎ হয়ে গেলে তোমাদের মধ্যে কোন মঙ্গল নেই . আর চিরকালের জন্য আমার উম্মতের একটি দল সাহায্য প্রাপ্ত থাকবে, কিয়ামত কায়েম হওয়া পর্যন্ত তাদেরকে উপেক্ষাকারীরা তাদের কোন ক্ষতি সাধন করতে পারবেনা" (সহীহ মুসনাদে আহমদ)
কোৰান এ যে আছে তাৰ akta prove de
You are not responsible for
what are they doing but it is you
who dividing Ummah. Be careful,
and stop looking for others fault or
mistake . You are not the Judge.
0
Only Ahle Hadis want the real Unit in Muslim ummah
@@WBPSCExam
Correct...
RASULER sw ofater 400 bochor por mazhab sristi hoyeche...Imamder intikaler 250/300bochor por mazhab toiri hoye muslim ra dole dole vag hoyeche ja Allah tawala purbey Quran mazide nishedh korechen**..0wa tachimu bi halillah zamiyao owala tafarraku**orthat tomra Allah tawalar rozzu k diriro vabe dharon koro r porosporm bicchino hoiyona.**
Mazhab sristir purbey ki chilo.. ? QURAN R HADIS CHILO. .zara Quran r hadiser onusari tarai Ahle hadis..Ahle hadis kono pothvrsto gomra ba bedaati dol noy. Muslimgon Quran r hadiser vittite 1 hotey pare bektigoto motamoter vittite noy.
যারা উল্টো লিখে, তাদেরকে ধরে জেল জরিমানা বিচার করা হক জেল হওয়া উচিত,
আমার মনে হয় বিকৃত করে হানাফিদের বিরুদ্বে সমালোচনা করছে।
পাগলে কি কয় এই সব
কি হচ্ছে
ভাই! দয়া করে এসব কিছু বাদ দিয়ে দেন; মাজহাবের ইমামদের ছেয়ে ত আপনি বেশি জানেন না; ওনারা মুজতাহিদ ছিলেন; আর মুজতাহিদ গনের ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক, আর হাদিসের দিকে দৃষ্টি দিলে ত বুঝা যায় রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন ইজতেহাদ গনের ভুল হলে এক গুণ সওয়াব হবে আর যদি সঠিক হলে দিগুণ সওয়াব হবে।
সকলের প্রিয় মুহাম্মদ (সঃ) তাঁর প্রিয় আত্মীয়-স্বজনের কাছে বলেছিলেন: আল্লাহ একজন সপ্তম আকাশের উপরে!(কিন্তু) জাতির জনগণের আত্মীয়-স্বজনের মাবুদ ছিল ৩৬০ জন! "তারা বলেছিল অরে অন্তত কেউতো ৩ জন মাবুদ মানে,(কিন্তু) এ (মুহাম্মদ সঃ) বলেছে ৩ জনও নয়,মাত্র ১জন (আল্লাহ) সপ্তম আকাশের উপরে-এইটা কেমনে মানা যায়" --একে হত্যা করতে হবে; না হয় দেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে হবে; নইলে জেল-খানায় বন্দি করতে হবে; (নাঊজুবিল্লাহ্)
[ You Tube তারা সবাই ছিলেন শিয়া। আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ]
{বিষয়বস্তু: পাকিস্তান থেকে এসে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন শিয়া}
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ।
নবী(স:) বলেনঃ "জমিনবাসীর প্রতি দয়া কর,যিনি আসমানে তিনি(আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬! অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ'
"আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী, খ্রিস্টান,বৌদ্ধ, মুশরিক হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে। নাঊযুবিল্লাহ্
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
যারা কুরআন (হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে! নাঊযুবিল্লাহ
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী (স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)।
নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও।
কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)।
[সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা: "কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা, আমাকে সিজদা কর" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল!
কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;)
তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে' একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
'আল্লাহ্ আসমানে' একথা বলাকে নবী(স:) মুমিনের আক্বীদা বলে গন্য করেছেন।অথচ পীরেরা ইহুদী, খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কিআক্বীদার অধিকারী।
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান",তাদের পিছে সালাত হবে না।কারণ তারা মুশরিক হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে।
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান।[খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃ:২২]
যারা কুরআন(হাদীস) বিরোধী হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী,খ্রিস্টানের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচারকারী তারা জাকির নায়েককে কাফের বলে!নাঊযুবিল্লাহ
নবী {সঃ} "আল্লাহ কোথায়?"এই প্রশ্নের জবাবে “আল্লাহ্ আসমানে” বলাকে প্রকৃত মুমিনদের আক্বিদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়?
দাসী বললঃআল্লাহ্ আসমানে।..(মুমিনদের আক্বীদা)
নবী(স:) বললেনঃ আমি কে?
সে বললঃআপনি আল্লাহর রসূল।
নবী তখন দাসীর মালিককে বললেনঃতুমি তাকে মুক্ত করে দাও।কারণ সে একজন মুমিনাহ।
[সহীহ মুসলিম,অনু:মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ,হাদিস:১০৮৬]
অথচ আমাদের নবী (সঃ)-র আক্বীদার বিরোধী বিদাতি পীর মাজার পূজারীরা তাদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ইহুদী, খ্রিস্টান,বোদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊযুবিল্লাহ
নবী(স:) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এ আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে!নাঊজুবিল্লাহ
প্রকৃত মুমিনদের ইমাম আবু হানিফা (রহ:) সহ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামআতের সকল ইমামদের অন্যতম আক্বীদা হচ্ছে মহান আল্লাহ সত্তাগতভাবে আরশে আযীমে সমুন্নত।
ইমাম মালিক (রহ.) বলেছেন, আল্লাহ আসমানে আর তাঁর জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান! আল্লাহ তাঁর বান্দার নিকটেও রয়েছেন৷
ভগবান সব কিছুতেই-এই বিশ্বাস নিয়ে হিন্দুরা মূর্তিপূজা করে। হিন্দুদের এই আক্বীদা যদি পীরে বেরেলভী,দেওবন্দ, আব্বাসী, হেফাজতে ছরশিনা ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীরসুফীদের, চরমনাই, কওমীরাও বিশ্বাস করে তাহলেও শির্ক।
হিন্দুমুশরিকরা বলে-“ঈশ্বর নিরাকার সবজাগায়=শিয়াদের আকিদা-সবকিছু খোদা=বেরেলভী মাজার,দেওবন্দ পীরদের শির্কি আকিদা"কিছুই নাই আল্লাহ ছাড়া"!নাউযুবিল্লাহ
তাদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ}
দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা: ইবলিশজীন-শয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে আনা যায়৷ উদাহরন: মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা" যিকির! নাঊজুবিল্লাহ্।
মুমিন ও মুশরিকদের মধ্যে আক্বীদাগত পার্থক্য: হিন্দু,বৌদ্ধ,ইহুদী,খ্রিস্টান,শিয়াসুফি, পীরদের আক্বিদা: তাদের খোদা সত্তাগতভাবে জমিনেও (সর্বত্র বিরাজমান)। নাঊজুবিল্লাহ্
৪০নং সূরা মু'মিন (৩৬-৩৭): 'আল্লাহ আসমানে'-একথা জানার পরে মূসা (আ:)-এর রবকে দেখার উদ্দেশ্যে অভিশপ্ত কাফের ফেরাঊন একটা সুউচ্চ অট্টালিকা তৈরী করতে বলেছিল!
"ফেরাঊন বলল, ‘হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর, যাতে আমি আসমানে আরোহণে, যেন আমি দেখতে পাই মূসা'র মা‘বূদকে..." (সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে..? সূরা মুলক:আয়াত ১৭
এই বেটা জান্নাতের টিকেট পাওয়া খলিফা হযরত উসমান রা নাকি বিধাতী এই কথা বলেছেন তোমাদের রাজ্জাক বিন ইউসুফ।। এই লোক কে জাহেল না বললে গুনাহ হবে।। দুই আজান নিয়ে
Quran Sunnah govir gan na buje kotha bola think na bai
আপনার পাশে ও টা কি ছোট দালাল
ব্রাদার রাহুল প্লিজ ফিতনা ছড়াবেন না! আপনি যা করছেন তা উম্মাহর জন্য মোটেও শুভ না। আপনি যেসব বইয়ের রেফারেন্স দিচ্ছেন তা কাদের লেখা বা প্রচারিত তা পরখ করুন প্লিজ।
ফিতনা বলতে আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন?ফিতনা কি,আপনি বোঝেন?
ইন্সে আল্লাহ
ভাই আপনার গেনের অভাব
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক
ভাই সত্য প্রচার করতেছে মেনে নেন এটা কি ফিতনা বলতেছেন কেন এটা কি ফেতনা বললে আপনি হক বলবেন কোনটাকে আল্লাহ আপনাকে সত্য মেনে নেওয়ার তৌফিক দান করুন আমিন
আপনি আলেম হয়ে অন্য আলেমের সরাসরি সমালোচনা করা কোন হাদিছে আছে বক্তৃতা বাদ দিয়ে আগে হাদিসের নাম বলেন, আপনের আলিম নাম্বার সহ ।
মুসলমানকে বিভক্ত কারী আলেম কি জান্নাতে যাবে নাকি উম্মতি মুহাম্মদের ৭২ কাতারে পরিবে, আপনি আগে উত্তর দেন কত নম্বার আলেম এখনই বোঝা যাবে।
সউদিতে ওয়াজ মাহফিল নিষেধ,আপনি কেন? টাকার জন্য ওয়াজ করছেন, উত্তর দেন।
28:19
Jotoy proman dan hanafira hoytoba msnbana caron tadar kaca hadis kuran ar mollo nay majhab ar molloy tadar kaca basi
Dazzal Br. Rahul.
ভাই নিজে গিয়ে গবেষণা করেন, কুরআন হাদীস পড়েন, তাইলেইতো হয়, আপনি এত ভালো হলে, আরেকজনকে মন্দ কিভাবে বলেন, সে নাহয় খারাপ, আপনিতো ভালো তাই না! তাহলে আপনার ব্যবহার এমন কেন
@@Fahad-y2q উনার ব্যবহার ঠিকই আছি
জাহেল
ব্রাদার রাহুল একজন র এজেন্ট...
ফেতনা সৃষ্টিকারী একজন নিয়োগপ্রাপ্ত ক্যানভাসার... উনার প্রকৃত নাম কি...
উনি যে বইগুলো দেখাচ্ছেন উনি আসলে এ বইগুলো দেখাচ্ছেন উনি এ বই গুলোর সোল এজেন্ট বলে মনে হয়...
উনি আসলে জাহেলি হাদিস এর অনুসারী
সর্বপরি আল্লাহই এ ব্যাপারে ভালো জানেন...
তুমি একটা জাহেল
@@Habiburrahman-hg1pt আর তুমি এ যুগের নব্য আবু জাহেল... সত্য প্রকাশিত হবেই ইনশাআল্লাহ...
Original Hadis dekhe barnona karun, 10 takar choti Boi dekhe noy.
নাউজুবিললাহ😂 তাদের ঈমান আকিদা আমল কোনটাই ঠিক নেই
আপনি কি জানেন কোরআন ও সূন্নাহর আলোকে আপনাদের কয়টা হাদীছ টিকবে।
Arabian language ভালো ভাবে জানতে হবে, তারপর......
Sahi Bukhari 725 no e ai hadith ti nei
'আহলে হাদিস' নামের মধ্যে কুরআনের (হাদিসের) গন্ধ আছে। অন্যদিকে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ পাওয়া যায়: হানাফী,শাফী,মালিকী,হাম্বলী,হেফাজতে দেওবন্দ, রিজভী (বেরেলভী),চরমোনাই,ইলিয়াসি তাবলীগ, আব্বাসী, ফুরফুরা,ফুলতলী,কাদেরিয়া,আটরশি, মাইজভান্ডারী ঈত্যাদী নামের মধ্যে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ রয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ
আহলে হাদিস অর্থ হচ্ছে কুরআন হাদিসের অনুসারী মুসলিম। আহলে হাদিস বা সালাফি নতুন কোনো ফেরকা না বরং এটা প্রকৃত মুমিন মুসলিমদের বৈশিষ্ট্য যারা ইব্রাহিম(আঃ), নবী(সঃ)-এর প্রকৃত অনুসারীদের মতো কোন বাপ-দাদার শির্ক-কুফর, মুনাফিকী বিদআতে ভরা বুজুর্গানের-দীন ধর্মকে সাপোর্ট করে না।
মুসলিম শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্যা হচ্ছে আহলে হাদিস অর্থাৎ কুরআনের (হাদিসের) অনুসরণ করে মহান আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা। কুরআনকেও হাদিস বলা হয়।
আপনার কি টাকার লোভ আছে না নাই। ওয়াজ করে টাকা লেন না আল্লাহর রাস্তায় বিনা টাকায় শ্রম দিচ্ছেন।
মানুষের মধ্যে বিভেদ করাই আপনার কাজ
Jinnat sk
Sura tin.pore dekho..sura achor pore dekho.sure bakara pore dekho sura Fatiha valo kore bujhe pore dekho..tahole ai kotha bolbena.. sure nas sure falaq ortho soho pore dekho. .. valo manush r mondo manush kokhono 1 hote pare .na
Sura nas e manus soytaner kache theke Allah tawala assoroy chitey bolechen tar ortho ai valo mondo bived ache thakbe .
Jemon sunnati r bettati..borto
mane bedaati ra ahle sunni abong ahle sunnat wal zamaater nam niye boshe ache. Ai bishoye kono somaz ba bekti k sotorko kora ki oporadh ? bived sristi kora ?
আপনাদের ছিলে দিয়ে নুন লঙ্কা লাগিয়ে দিচ্ছে তাহলে তো বিভেদ হবেই
অ
এত ফেতনা শুরু হয়েছে কেন বাংলাদেশের ভিতরে?
এতো আলেম না এজে ফেতনার করা আলেম
Thi,15,bocor,namaj,porcine,
আহলে হাদিস কি ও মাজহাব কি ?
-Sheikh Ahmadullah
th-cam.com/video/ESMUZEK4DeI/w-d-xo.html
আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।
মাজহাব হচ্ছে কুরআন এবং হাদিসের সারমর্ম। কুরআন হাদিস বিশ্লেষণ করে আবুহানিফা রাহঃ স্বীদ্ধান্ত নিয়েছেন। আবু হানিফা রাঃ দলিল দিয়ে যে স্বীদ্বান্ত নিয়েছেন সেটা আমরা মনবো।
আবু হানিফা রঃ কোথায় স্বীদ্ধান্ত দিয়েছেন আপনার জানা আছে কি? নাকি অন্ধের হাতি দেখার মত ইমাম আবু হানিফা রঃ এর নামে চালিয়ে দেয়া প্রচলিত মিথ্যা দ্বীন পালন করতেছেন। ভেবে দেখবেন হাশরের ময়দানে জবাব দিতে হবে।
দলিল দেন ভাই
মার্কেটে নতুন পাগলের আমদানি।
Ganja khaiya aysos nki
Alhamdulillah Allah is Great justice ⚖️ salam Muhammad Rasul sallallhu alayhi sallam, Assalamualakum wa Rahmatulla wa Barakatuh, congratulations Shaikh brother Rahul zazakaliah khairan Go ahead🌹💘, don't care anyone Except Allah, Allah knows much very well everything, I respect Quran and Real hadis reference alam Olama, sorry to say ours country almost alam Olama fake bedathe😈 din islam Business per shaytan khobis🐖baba khanka hujur, please all brother and sister pray on times times everyday, Open your eyes see the real din Islam, follow only Muhammad Rasul sallallhu alayhi sallam way, don't forget we're all return back Allah life is very short time nothing in the world, don't follow fake liars bedathe shrekkey khobis 🐖 per Shaytan hujur, hajbe Allah eomal kiyama all liars munafiq bedathe khobis per baba & mored in hell🔥 insallah, good Muslims will be granted in janatul fardus insallah Ameen yaa Rabbul Alamein🌹🤲🌹,
Tui valo vabe pora Sona koris
তুমরা আহলে হাদিসের মানুষ গুলো মানতো ও তোমরা আহলে হাদিস নাম দারী কনু বক্তব্যর বক্তব্য শুনা যাবেনা এই কারণে ই যে তোমরা বলেছো যে নবী গন নাকি ইহুদি দের বংশের থেকে এসে ছেন
সুন্নাতুল জামাত জিন্দাবাদ।
রাহুল দাস ফেতনাবাজ
কি ফেতনা করেছে
Abate shodho jonok ai kotha o acha dakho hadees ta mansiokh na jall.
চোনাপুটি আপনি কেমনে বড় বড় আলেম ওলামার ভুল ধরেন
Baro baro Alem isn't Document of Islam bat All Koran & Hadis is Right Document of Din Islam
@@habiburrahman.6351Absolutely right
@@habiburrahman.6351 সত্য।
আল্লাহ এবং নবী মুহাম্মদ( স:) চাইতে বড় নয়
নিজের নামটি এখোনো হিন্দুর নাম ,এখোনো মুসলিম নাম রাখতে পারেনি,তার অন্নের ভুল ধরা সমুচিত নয় ।
Joltase 😂
তোমার আকিদা খারাপ
Pagol ai puro khapa
'আহলে হাদিস' নামের মধ্যে কুরআনের (হাদিসের) গন্ধ আছে। অন্যদিকে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ পাওয়া যায়: হানাফী,শাফী,মালিকী,হাম্বলী,রিজভী (বেরেলভী), হেফাজতে দেওবন্দ,ফুরফুরা,ফুলতলী,ইলিয়াসি তাবলীগ,আব্বাসী,চরমোনাই,কাদেরিয়া,আটরশি, মাইজভান্ডারী ঈত্যাদী নামের মধ্যে ব্যাক্তিপূজার গন্ধ রয়েছে। নাঊজুবিল্লাহ
আহলে হাদিস অর্থ হচ্ছে কুরআন হাদিসের অনুসারী মুসলিম। আহলে হাদিস বা সালাফি নতুন কোনো ফেরকা না বরং এটা প্রকৃত মুমিন মুসলিমদের বৈশিষ্ট্য যারা ইব্রাহিম(আঃ), নবী(সঃ)-এর প্রকৃত অনুসারীদের মতো কোন বাপ-দাদার শির্ক-কুফর, মুনাফিকী বিদআতে ভরা বুজুর্গানের-দীন ধর্মকে সাপোর্ট করে না।
মুসলিম শব্দের অর্থ ও ব্যাখ্যা হচ্ছে আহলে হাদিস অর্থাৎ কুরআনের (হাদিসের) অনুসরণ করে মহান আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা। কুরআনকেও হাদিস বলা হয়।
@@MuhammadShafiqurrahman তোমাদের কাজ ইসলাম কে বিভান্ত করা এটাই আকীদা তুমরা নেট পূজারী
E juger ekta baro fetnanaj ,Abu jahel-er bhai Rahul Das.
Tmr ma ki khanki nki
He rahul tui hindu na Muslim,beadob
Haram jada,murko
Dumi ummatky bivakto kortuco
রাহুল নিজের মুখটি আয়নার ভালো করে দেখো ,তার পর অন্নের ভুল ধরো ।
Tahole tumio Rahul er vul dora bad diye নিজে কোৰান poro
সব তত্ত্ব বিক্রিত।
আহলে হাদীস জিন্দাবাদ।।।
ভেদর রাহুল ভাই আমাদের বাংলাদেশের এই ফটকা পির ও আলেম থেকে ধোলাই করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আল্লাহ আপনাকে আরো তৌফিক দান করুক কোরআন কোরআন এবং হাদিস সঠিক তথ্য প্রচার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মাঝেমধ্যে এইরকম ধোলাই করলে ইসলাম গোমরা হবেনা মানুষগুলো জাহান্নামের কার্যকলাপ থেকে বেঁচে যাবে এগুলি আমার বক্তব্য শেষ করলাম আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ
La.majhaber.gosthi.valo.hon
মাশা আল্লাহ্।
অসাধারণ আলোচনা।
জাজাকাল্লাহ খায়ের সন্মানিত দ্বীনি ভাই।।
❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ