নামাজের পর দোয়া করা বিদায়াত না,৫ ওয়াক্ত ফরজ সালাতের পর সবাই মিলে একসাথে সম্মিলিত মুনাজাত করা বিদায়াত।বুঝলেন? দোয়া করা আর মোনাজাত করা এক জিনিস নয়,আবার একাকী দোয়া করা এবং সবাই মিলে এক সাথে সম্মিলিত দোয়া করা এক কথা নয়। আমাদের দেশে প্রচলিত ফরজ সালাতের পর ইমাম মোনাজাত করেন এবং সবাই আমিন আমিন বলেন,এটাই বিদায়াত। ফরজ সালাতের পরে দোয়া করবেন,সেটা একাকী।নিজে হাত তুলে দোয়া করবেন।সবাই মিলে এক সাথে নয়।
আমরা বর্তমান দিনের আলেমরা খুব বেশি জানি এমনকি এতগুলা পীর-মাশায়েখ আমাদের দেশে আছে যাদের ইন্তেকালের পর আমাদের দেশের শুয়ে আছে তাদের ভুল ধরার মতো দুঃসাহসিকতা আমাদের আছে চাঁদের পায়ের কানি আঙ্গুলের যোগ্যতা হয়তো আমাদের নাই কিন্তু তাদের উপরে আমরা কথা বলি আমরা তাদের থেকে বেশি জানি তাই বেশি জানা থাকে বেরিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করছি @@najmussabir6051
হে বুজলাম আপনি মোনাজাত করেন না। রাঃ সাঃ কোনোদিন বাংলাই কথা বলেন নি। তবে তো এটা বেদাত। রাঃ ২ তলা মাসজিদে নামাজ পড়েন নি এটা বেদত, মাইকে কথা বলেন নি বেদাত,ইউটিউবে রাঃ এর ভিডিও নেই বেদাত, জাহাজে চড়ে হযে বা কারে করে যাতায়াত করতেন না বেদাত এসকল বাদ দেন আমার ভাই।
২য় বিষয় ঃ সম্মিলিত দোআ প্রমাণিত কিনা? পূর্বের আলোচনা দ্বারা পরিস্কার হয়ে গেল যে, রাসূল সাঃ ফরজ নামায শেষে হাত তুলে দুআ করতেন। এখন প্রশ্ন হল, রাসূল সাঃ ও সাহাবায়ে কেরাম রাঃ থেকে সম্মিলিতভাবে দুআ করা প্রমাণিত কি না? নিচে কয়েকটি হাদীস দেয়া হল। যা পরিস্কারভাবে সম্মিলিত দুআ করা ও সম্মিলিত দুআর প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। ১ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ، قَالَ: أَتَى رَجُلٌ أَعْرَابِيٌّ مِنْ أَهْلِ البَدْوِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ الجُمُعَةِ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلَكَتِ المَاشِيَةُ، هَلَكَ العِيَالُ هَلَكَ النَّاسُ، «فَرَفَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَيْهِ، يَدْعُو، وَرَفَعَ النَّاسُ أَيْدِيَهُمْ مَعَهُ يَدْعُونَ» হযরত আনাস বিন মালিক রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা একজন গ্রাম্য সাহাবী রাসূল সাঃ এর কাছে আসলেন জুমআর দিন। এসে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! জিনিস পত্র, পরিবার, মানুষ সবই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। একথা শুনে রাসূল সাঃ তার উভয় হাত উত্তলোন করলেন দুআর উদ্দেশ্যে। উপস্থিত সবাই রাসূল সাঃ এর সাথে দুআর জন্য হাত উত্তোলন করলেন। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১০২৯} এ হাদীসে পরিস্কারভাবে রাসূল সাঃ থেকে সম্মিলিতভাবে মুনাজাত প্রমানিত। লক্ষ্য করুন। রাসূল সাঃ দুআ করেছেন, আর উপস্থিত সাহাবীগণ আমীন আমীন বলে সম্মিলিত মুনাজাতে অংশ নিয়েছেন। ২ عَنْ حَبِيبِ بْنِ مَسْلَمَةَ الْفِهْرِيِّ - وَكَانَ مُسْتَجَابًا -: أَنَّهُ أُمِّرَ عَلَى جَيْشٍ فَدَرِبَ الدُّرُوبِ، فَلَمَّا لَقِيَ الْعَدُوَّ قَالَ لِلنَّاسِ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - يَقُولُ: ” «لَا يَجْتَمِعُ مَلَأٌ فَيَدْعُو بَعْضُهُمْ وَيُؤَمِّنُ سَائِرُهُمْ، إِلَّا أَجَابَهُمُ اللَّهُ» “. ثُمَّ إِنَّهُ حَمِدَ اللَّهَ، وَأَثْنَى عَلَيْهِ، وَقَالَ: اللَّهُمَّ احْقِنْ دِمَاءَنَا، وَاجْعَلْ أُجُورَنَا أُجُورَ الشُّهَدَاءِ، رَوَاهُ الطَّبَرَانِيُّ وَقَالَ: الْهَنْبَاطُ بِالرُّومِيَّةِ: صَاحِبُ الْجَيْشِ. وَرِجَالُهُ رِجَالُ الصَّحِيحِ غَيْرَ ابْنِ لَهِيعَةَ، وَهُوَ حَسَنُ الْحَدِيثِ. হযরত হাবীব বিন মাসলামা আলফিহরী রাঃ। যিনি মুস্তাজাবুদ দাওয়া ছিলেন। তাকে একবার একটি বাহিনী প্রধান নিযুক্ত করা হয়। যুদ্ধের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের পর তিনি যখন শত্রুর সম্মুখিন হলেন। তখন লোকদের বললেন, আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি। তিনি বলেছেন “যখনি কোন দল একত্র হয়, তারপর তাদের কথক দুআ করে, আর অপরদল আমীন বলে তখন আল্লাহ তাআলা তা কবুল করে নেন”। এ হাদীস বলার তিনি [হাবীব বিন মাসলামা রাঃ] হামদ ও সানা পড়লেন। তারপর বললেন, হে আল্লাহ! তুমি আমাদের প্রাণ রক্ষা কর। আর আমাদের শহীদের সওয়াব দান কর। {মাযমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭৩৪৭, মুস্তাতাদরাক আলাস সহীহাইন, হাদীস নং-৫৪৭৮, আলমুজামুল কাবীর, হাদীস নং-৩৫৩৬} আল্লামা হায়ছামী রহঃ বলেন, উক্ত হাদীসের সূত্রের প্রতিটি রাবী সহীহের রাবী। ইবনে লাহিয়াহ ছাড়া। কিন্তু সেও হাসান পর্যায়ের রাবী। {মাযমাউয যাওয়ায়েদ-১৭৩৪৭}
@@monirtravelstours4104 ভাই বিদ'আতকে সুন্নাত প্রমাণ করার জন্য হাদিস নিয়ে চাপাবাজি করছেন। আপনি যে হাদীসের রেফারেন্স গুলো দিয়েছেন সেগুলো ফরজ নামাজ শেষে সম্মিলিত ভাবে ইমাম দোয়া করবে আর মুক্তাদী আমিন আমিন করবে এভাবে দোয়া একটাও প্রমাণিত নয়। আর আপনি বুখারী শরীফের বৃষ্টির জন্য দোয়া যে হাদীসটি দিয়েছেন । সেটাও ফরজ নামাজ শেষে সম্মিলিতভাবে ইমাম দোয়া করবে আর মুক্তাদী আমিন আমিন করবে প্রমাণিত নয়। 1033 নাম্বার হাদিসে বৃষ্টির জন্য দোয়াটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাঃ খুতবার সময় দিয়েছিলেন এটাই প্রমাণ হয়। একই অধ্যায়ে বুখারী শরীফের পরের হাদিস দেখুন আশা করি বুঝতে পারবেন। * আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর যুগে একবার লোকেরা অনাবৃষ্টিতে পতিত হল। সে সময় আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার মিম্বারে দাঁড়িয়ে জুমু‘আহ’র খুৎবা দিচ্ছিলেন। তখন এক বেদুঈন দাঁড়িয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! (অনাবৃষ্টিতে) ধন-সম্পদ বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পরিবার-পরিজন ক্ষুধার্ত। আপনি আল্লাহর নিকট দু‘আ করুন, তিনি যেন আমাদের বৃষ্টি দান করেন। তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দু’ হাত তুললেন। সে সময় আকাশে একখন্ড মেঘও ছিল না। বর্ণনাকারী বলেন, হঠাৎ পাহাড়ের মত বহু মেঘ একত্রিত হল। আল্লাহর রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বার হতে নামার আগেই ) বৃষ্টি শুরু হলো। এমনকি আমি দেখলাম, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর দাড়ি বেয়ে বৃষ্টির পানি ঝরছে। বর্ণনাকারী আরো বলেন, সেদিন, তার পরের দিন, তার পরের দিন এবং পরবর্তী জুমু‘আহ পর্যন্ত বৃষ্টি হল। অতঃপর সে বেদুঈন বা অন্য কেউ দাঁড়িয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে গেল, সম্পদ ডুবে গেল, আপনি আল্লাহর নিকট আমাদের জন্য দু‘আ করুন। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তাঁর দু‘হাত তুলে বললেনঃ হে আল্লাহ্! আমাদের আশে পাশে, আমাদের উপর নয়। অতঃপর তিনি হাত দিয়ে আকাশের যে দিকে ইশারা করলেন, সে দিকের মেঘ কেটে গেল। এতে সমগ্র মাদ্বীনার আকাশ মেঘ মুক্ত চালের মত হয়ে গেল এবং কানাত উপত্যকায় এক মাস ধরে বৃষ্টি প্রবাহিত হতে থাকে। বর্ণনাকারী বলেন, তখন যে এলাকা হতে লোক আসত, কেবল এ প্রবল বর্ষণের কথাই বলাবলি করত। (সহি বুখারি হাদিস নাম্বারঃ 1033 )
আমি সালাফি আকিদার দিকে দিক্ষিত হতে চাচ্ছি কিন্তু সঠিক আলেম পাচ্ছি না৷ কোনো আহলে হাদিস চাচ্ছি না শুদ্ধ সালাফি আকিদার আলেমের থেকে আল্লাহর দ্বীনের জ্ঞ্যান চাচ্ছি। আমাকে এমন কিছু আলেমের নাম বলে আল্লাহর ওয়াস্তে সাহায্য করবেন। আমি তাদের থেকে জ্ঞ্যান নিতে ইচ্ছুক।
এমন অসম্পূর্ণ ২-৩ জনের বহছের দ্বারা শুধু একটা ভিডিও বানানো সম্ভব যারা দ্বারা কোন আমল নয় বরং পরস্পরের মাঝে সম্পর্ক টা নষ্ট হবে। আর এমন বহছগুলো যারা করে তারা তাদের দলের প্রতি একটু বেশি একঘেয়ে হয়ে থাকেন৷ অথচ উভয় পক্ষের এ বড় বড় আলেমগন এইসব বিষয়গুলো এড়িয়ে চলেন এবং অন্যকে ভাই এর মতো মনে করেন। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক আমীন।
আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করতে বলা হয়েছে - তাই করুন। কুরআন বা হাদীসে প্রত্যার্পণ করতে বলা হয় নাই। আল্লাহ তায়ালা যা বলেছেন তাই করুন। যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন أَلَا لِلَّهِ الدِّينُ الْخَالِصُ وَالَّذِينَ اتَّخَذُوا مِن دُونِهِ أَوْلِيَاء مَا نَعْبُدُهُمْ إِلَّا لِيُقَرِّبُونَا إِلٰـى اللَّهِ زُلْفٰـى إِنَّ اللَّهَ يَحْكُمُ بَيْنَهُمْ فِي مَا هُمْ فِيهِ يَخْتَلِفُونَ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي مَنْ هُوَ كَاذِبٌ كَفَّارٌ জেনে রেখ, আল্লাহর জন্যই বিশুদ্ধ ইবাদাতÑআনুগত্য। আর যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা কেবল এজন্যই তাদের ‘ইবাদাত করি যে, তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেবে।’ যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। যে মিথ্যাবাদী কাফির, নিশ্চয় আল্লাহ তাকে হিদায়াত দেন না। (সূরা আয যুমার, ৩৯ঃ৩) তুমি তোমার বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবে যাতে তারা মতবিরোধ করছে’ قُلِ اللَّهُمَّ فَاطِرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ عَالِمَ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ أَنتَ تَحْكُمُ بَيْنَ عِبَادِكَ فِي مَا كَانُوا فِيهِ يَخْتَلِفُونَ {৪৬} বল, ‘হে আল্লাহ, আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিকর্তা, গায়েব ও উপস্থিত বিষয়াদির জ্ঞানী; তুমি তোমার বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবে যাতে তারা মতবিরোধ করছে’। (সূরা আয যুমার, ৩৯ঃ৪৬) যে কোন বিষয়েই তোমরা মতবিরোধ কর, তার ফয়সালা আল্লাহর কাছে وَمَا اخْتَلَفْتُمْ فِيهِ مِن شَيْءٍ فَحُكْمُهُ إِلٰـى اللَّهِ ذَلِكُمُ اللَّهُ رَبِّي عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَإِلَيْهِ أُنِيبُ {১০} আর যে কোন বিষয়েই তোমরা মতবিরোধ কর, তার ফয়সালা আল্লাহর কাছে; তিনিই আল্লাহ, আমার রব; তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করেছি এবং আমি তাঁরই অভিমুখী হই। (সূরা আশ শু‘আরা, ৪২ঃ১০) কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ أَطِيعُواْ اللّهَ وَأَطِيعُواْ الرَّسُولَ وَأُوْلِي الأَمْرِ مِنكُمْ فَإِن تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلٰـى اللّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ ذَلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلاً {৫৯} হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কর্তৃত্বের অধিকারীদের। অতঃপর কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও- যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটি উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর। (সূরা আন নিসা, ৪ঃ৫৯)
Namaz er Por Nobijir Sunnah chilo ei dowagulu pora: 3 bar Astakfirullah, 1 bar Aital kursi, 33 bar SubahanAllah, 33 bar Alhamdulillah, 33 bar AllahuAkbar, 33 bar La Ilaha Illallah, etc egulu nije nije pora.....apnar Purbo purusera jokhon ei Sunnah baad diye mongora Sommilito Munajat kora suru korlo tokhon Nobiji (SA) er Sohi Sunnah sekhan theke uthe gelo....okhane Jaiga kore nilo Bidat.. Chapabaji joratali Hadis dia Sunnah Promanito hoy na....Protita Amol er e Nibiji ( SA) er specific Sunnah poddoti ase.....Allah apnader Islam er sohi buj dan koruk..Amin
Aap padhe likhar scholar log jahil ban Gaye. and Dr Zakir Naik Hindu Muslim Sikh isai ko ek raste mein chalne ke liye bolata hai.usko dekhkar hajaron lakhon karodon log Musalman ho gaya. Aur aap log aapas mein jhagada kar rahe ho hadees lekar.
মূল বিষয় নিয়ে উনাদরে কোন আলোচনা নেই, যতসব সেকেন্ডারি বিষয় নিয়ে আলোচনা।পারলে কিভাবে এ দেশে বাস্তব জীবনে সর্বত্র ইসলামের প্রয়োগ করা যায় এ বিষয়ে আলোচনা করে সমাধান খুজে বের করুন,,,।
কোন হাদিসে নিষেধ আছে??? দলিল দেন??? আহলে হবিসরা??? দলিল দেন। দলিল দেন??? রাসুলুল্লাহ সাঃ কোন হাদিসে নিষেধ করেছে দেখান??দলিল দেন।দলিল দেন। দলিল দেন। ১টি হাদিস চাই।
হাদিসে যেটা নাই সেটার তার দলিল হয় না আর যদি সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল থাকে সেইটা দেন কারণ আল্লাহর রাসূল যেটা যেটা যেটা যেটা যেটা আমল করেছেন সাহাবীরা যেটা আমল করেছেন সেটা গ্রহণযোগ্য আর যেটা করে নাই কিন্তু সেটার আবার দলিল থাকব সেটা তো হাদিসে নাই সেজন্যই কোন দলিল নাই করার পক্ষে
আসোলেই নামাজের পর দোয়া করা বিদাত আলহামদুলিল্লাহ
নামাজের পর দোয়া করা বিদায়াত না,৫ ওয়াক্ত ফরজ সালাতের পর সবাই মিলে একসাথে সম্মিলিত মুনাজাত করা বিদায়াত।বুঝলেন?
দোয়া করা আর মোনাজাত করা এক জিনিস নয়,আবার একাকী দোয়া করা এবং সবাই মিলে এক সাথে সম্মিলিত দোয়া করা এক কথা নয়।
আমাদের দেশে প্রচলিত ফরজ সালাতের পর ইমাম মোনাজাত করেন এবং সবাই আমিন আমিন বলেন,এটাই বিদায়াত।
ফরজ সালাতের পরে দোয়া করবেন,সেটা একাকী।নিজে হাত তুলে দোয়া করবেন।সবাই মিলে এক সাথে নয়।
আহলে হাদিস নামের মুর্খ রা যে এতো মুর্খ যে আরবি ই পড়তে জানে না ।
আমরা বর্তমান দিনের আলেমরা খুব বেশি জানি
এমনকি এতগুলা পীর-মাশায়েখ আমাদের দেশে আছে
যাদের ইন্তেকালের পর আমাদের দেশের শুয়ে আছে
তাদের ভুল ধরার মতো দুঃসাহসিকতা আমাদের আছে
চাঁদের পায়ের কানি আঙ্গুলের যোগ্যতা হয়তো আমাদের নাই
কিন্তু তাদের উপরে আমরা কথা বলি
আমরা তাদের থেকে বেশি জানি
তাই বেশি জানা থাকে বেরিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করছি
@@najmussabir6051
আসসালামুআলাইকুম তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম। আলহামদুলিল্লাহ হকের বিজয় হবেই।
- মুসলমানদের ভিতরে এমন নানা বিষয় নিয়া তর্ক বিতর্ক দেখলে সত্যি ভাই অনেক খারাপ লাগে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহীহ বুঝ দান করুক।
সত্যি জানার জন্য এটা খারাপ কিছু না।
জয় পরাজয় বুঝিনা, আল্লাহর রাসূল ও তাঁর সাহাবীরা ফরজ নামাজের পর সম্মিলিত মোনাজাত করেন নাই করেন নাই করেন নাই, এইটা বেদাত বেদাত বেদাত
thik. Kintu banglai murkho manusra bojhe na.
সহমত
😆
করেছে করেছে করেছে।নবীজি ফরজ নামাজের পর হাত তোলে দোয়া করেছেন। উপস্থিত সাহাবিরাও হাত তুলেছেন।
আগে আমি সালাতের পর মুনাজাত করতাম এখন করি না
আলহামদুলিল্লাহ
আগে আমি মোনাজাত করতাম না কিন্তু এখন মোনাজাত করি এটি বিদাত নয়।
হে বুজলাম আপনি মোনাজাত করেন না। রাঃ সাঃ কোনোদিন বাংলাই কথা বলেন নি। তবে তো এটা বেদাত। রাঃ ২ তলা মাসজিদে নামাজ পড়েন নি এটা বেদত, মাইকে কথা বলেন নি বেদাত,ইউটিউবে রাঃ এর ভিডিও নেই বেদাত, জাহাজে চড়ে হযে বা কারে করে যাতায়াত করতেন না বেদাত এসকল বাদ দেন আমার ভাই।
আমরা আলেহাদীসরা জয়ী।ইনশাআল্লাহ পরকালে ও জয়ী হবো।
আলহামদুলিল্লাহ। হানাফি ভাইয়ের সুন্দর তথ্যবহুল আলোচনা❤️✌️✌️
১ম বিষয়ঃ ফরজ সালাতের পরে দোআ করা প্রমাণিত কি না?
ফরজ নামাযের পর মুনাজাত করা একাধিক সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। যেমন-
ক)
وَقَالَ: يَا مُحَمَّدُ، إِذَا صَلَّيْتَ فَقُلْ: اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ فِعْلَ الخَيْرَاتِ، وَتَرْكَ الْمُنْكَرَاتِ، وَحُبَّ الْمَسَاكِينِ،
হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, হে মুহাম্মদ!
যখন তুমি নামায পড়ে ফেলবে, তখন এ দুআ করবে- হে আল্লাহ!আপনার নিকট ভাল কাজের
তৌফিক চাই এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার ব্যাপারে সাহায্য চাচ্ছি এবং
আপনার দরবারের মিসকীন তথা আল্লাহ ওয়ালাদের মুহাব্বত কামনা করছি। {সুনানে
তিরমিজী, হাদীস নং-৩২৩৩}
খ)
ইমাম বুখারী রহঃ স্বীয় কিতাব আততারীখুল কাবীরে এনেছেন-
عَنْ كاتب المغيرة رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدْعُو في دبر صلاته
হযরত মুগিরা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ নামায শেষে দুআ করতেন। {আততারীখুল কাবীর, হাদীস নং-১৭৭২, ৬/৮০}
গ)
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ:
كَانَ مَقَامِي بَيْنَ كَتِفَيْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ
وَسَلَّمَ، فَكَانَ إِذَا سَلَّمَ قَالَ: «اللَّهُمَّ اجْعَلْ خَيْرَ عُمُرِي آخِرَهُ، اللَّهُمَّ اجْعَلْ خَوَاتِيمَ عَمَلِي رِضْوَانَكَ، اللَّهُمَّ اجْعَلْ خَيْرَ أَيَّامِى يَوْمَ أَلْقَاكَ»
হযরত আনাস বিন মালিক রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ছিলাম রাসূল সাঃ
এর কাঁধের পাশে। তখন রাসূল সাঃ সালাম ফিরিয়ে বললেন, হে আল্লাহ! তুমি আমার
শেষ জীবনকে সবচে’ সুন্দর কর। হে আল্লাহ! তুমি আমার শেষ আমলকে তোমার
সন্তুষ্টি অনুপাতে কর। হে আল্লাহ! তুমি তোমার সাথে আমার সাক্ষাতের দিনকে
সর্বোত্তম দিন কর। {আলমুজামুল আওসাত লিততাবারানী, হাদীস নং-৯৪১১}
ঘ)
হযরত সাদ রাঃ বলেন,
وَيَقُولُ: إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَتَعَوَّذُ بِهِنَّ فِي دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ «اللَّهُمَّ
إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبُخْلِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الْجُبْنِ،
وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ أَنْ أُرَدَّ إِلَى أَرْذَلِ الْعُمُرِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ فِتْنَةِ الدُّنْيَا، وَعَذَابِ الْقَبْرِ»
রাসূল সাঃ প্রতি নামাযের পর এই শব্দে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইতেন, “হে
আল্লাহ! আমি তোমার কাছে কৃপণতা থেকে পানাহ চাই। এবং অভাব থেকে পানাহ চাই
এবং অশীতিপর বৃদ্ধাবস্থা থেকে পানাহ চাই এবং দুনিয়ার ফিতনা ও কবরের আজাব
থেকে পানাহ চাই। {সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং-৫৪৭৯}
ঙ)
مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي يَحْيَى،
قَالَ: رَأَيْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ الزُّبَيْرِ وَرَأَى رَجُلًا رَافِعًا
يَدَيْهِ بِدَعَوَاتٍ قَبْلَ أَنْ يَفْرُغَ مِنْ صَلَاتِهِ، فَلَمَّا
فَرَغَ مِنْهَا، قَالَ: «إِنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ
وَسَلَّمَ لَمْ يَكُنْ يَرْفَعْ يَدَيْهِ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ صَلَاتِهِ
হযরত মুহাম্মদ বিন আবী ইয়াহইয়া বলেন, আমি হযরত আব্দুল্লাহ বিন জুবায়ের
রাঃ কে দেখলাম। তিনি এক ব্যক্তিকে নামাযের ভিতরে হাত তুলে দুআ করছেন। যখন
লোকটি নামায শেষ করল। তখন তিনি তাকে বললেন, নিশ্চয় রাসূল সাঃ নামায শেষ
করার আগে হাত তুলে দুআ করতেন না। {আলমুজামুল কাবীর লিততাবরানী, হাদীস
নং-৩২৪}
এছাড়া আরো অসংখ্য হাদীস রয়েছে যা প্রমাণ করে রাসূল সাঃ ফরজ নামাযের পর হাত তুলে দুআ করতেন।
২য় বিষয় ঃ সম্মিলিত দোআ প্রমাণিত কিনা?
পূর্বের আলোচনা দ্বারা পরিস্কার হয়ে গেল যে, রাসূল সাঃ ফরজ নামায শেষে হাত তুলে দুআ করতেন। এখন প্রশ্ন হল, রাসূল সাঃ ও সাহাবায়ে কেরাম রাঃ থেকে সম্মিলিতভাবে দুআ করা প্রমাণিত কি না?
নিচে কয়েকটি হাদীস দেয়া হল। যা পরিস্কারভাবে সম্মিলিত দুআ করা ও সম্মিলিত দুআর প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।
১
أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ، قَالَ: أَتَى رَجُلٌ أَعْرَابِيٌّ مِنْ أَهْلِ البَدْوِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَوْمَ الجُمُعَةِ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلَكَتِ المَاشِيَةُ، هَلَكَ العِيَالُ هَلَكَ النَّاسُ، «فَرَفَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَيْهِ، يَدْعُو، وَرَفَعَ النَّاسُ أَيْدِيَهُمْ مَعَهُ يَدْعُونَ»
হযরত আনাস বিন মালিক রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা একজন গ্রাম্য সাহাবী রাসূল সাঃ এর কাছে আসলেন জুমআর দিন। এসে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! জিনিস পত্র, পরিবার, মানুষ সবই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। একথা শুনে রাসূল সাঃ তার উভয় হাত উত্তলোন করলেন দুআর উদ্দেশ্যে। উপস্থিত সবাই রাসূল সাঃ এর সাথে দুআর জন্য হাত উত্তোলন করলেন। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১০২৯}
এ হাদীসে পরিস্কারভাবে রাসূল সাঃ থেকে সম্মিলিতভাবে মুনাজাত প্রমানিত। লক্ষ্য করুন। রাসূল সাঃ দুআ করেছেন, আর উপস্থিত সাহাবীগণ আমীন আমীন বলে সম্মিলিত মুনাজাতে অংশ নিয়েছেন।
২
عَنْ حَبِيبِ بْنِ مَسْلَمَةَ الْفِهْرِيِّ - وَكَانَ مُسْتَجَابًا -: أَنَّهُ أُمِّرَ عَلَى جَيْشٍ فَدَرِبَ الدُّرُوبِ، فَلَمَّا لَقِيَ الْعَدُوَّ قَالَ لِلنَّاسِ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - يَقُولُ: ” «لَا يَجْتَمِعُ مَلَأٌ فَيَدْعُو بَعْضُهُمْ وَيُؤَمِّنُ سَائِرُهُمْ، إِلَّا أَجَابَهُمُ اللَّهُ» “.
ثُمَّ إِنَّهُ حَمِدَ اللَّهَ، وَأَثْنَى عَلَيْهِ، وَقَالَ: اللَّهُمَّ احْقِنْ دِمَاءَنَا، وَاجْعَلْ أُجُورَنَا أُجُورَ الشُّهَدَاءِ،
رَوَاهُ الطَّبَرَانِيُّ وَقَالَ: الْهَنْبَاطُ بِالرُّومِيَّةِ: صَاحِبُ الْجَيْشِ. وَرِجَالُهُ رِجَالُ الصَّحِيحِ غَيْرَ ابْنِ لَهِيعَةَ، وَهُوَ حَسَنُ الْحَدِيثِ.
হযরত হাবীব বিন মাসলামা আলফিহরী রাঃ। যিনি মুস্তাজাবুদ দাওয়া ছিলেন। তাকে একবার একটি বাহিনী প্রধান নিযুক্ত করা হয়। যুদ্ধের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের পর তিনি যখন শত্রুর সম্মুখিন হলেন। তখন লোকদের বললেন, আমি রাসূল সাঃ কে বলতে শুনেছি। তিনি বলেছেন “যখনি কোন দল একত্র হয়, তারপর তাদের কথক দুআ করে, আর অপরদল আমীন বলে তখন আল্লাহ তাআলা তা কবুল করে নেন”।
এ হাদীস বলার তিনি [হাবীব বিন মাসলামা রাঃ] হামদ ও সানা পড়লেন। তারপর বললেন, হে আল্লাহ! তুমি আমাদের প্রাণ রক্ষা কর। আর আমাদের শহীদের সওয়াব দান কর।
{মাযমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭৩৪৭, মুস্তাতাদরাক আলাস সহীহাইন, হাদীস নং-৫৪৭৮, আলমুজামুল কাবীর, হাদীস নং-৩৫৩৬}
আল্লামা হায়ছামী রহঃ বলেন, উক্ত হাদীসের সূত্রের প্রতিটি রাবী সহীহের রাবী। ইবনে লাহিয়াহ ছাড়া। কিন্তু সেও হাসান পর্যায়ের রাবী। {মাযমাউয যাওয়ায়েদ-১৭৩৪৭}
৩
আরো একটি হাদীস উদ্ধৃত করছি। যা আলবিদায়া ওয়াননিহায়া গ্রন্থে আল্লামা ইবনে কাসীর রহঃ সনদসহ বর্ণনা করেছেন।
যার সারমর্ম হল,আলা বিন হাযরামী রাঃ। মুস্তাজাবুদ দাওয়া সাহাবী ছিলেন। একদা বাহরাইনের জিহাদ থেকে ফেরার পথে এক স্থানে যাত্রাবিরতি করলে খাবার দাবার ও তাবুর রসদসহ উটগুলো পালিয়ে যায়। তখন গভীর রাত। সবাই পেরেশান। ফজরের সময় হয়ে গেলে আজান হল। সবাই নামায আদায় করলেন। নামায শেষে আলা বিন হাযরামী রাঃ সহ সবাই হাত তুলে সূর্য উদিত হওয়ার সূর্যের কিরণ গায়ে লাগা পর্যন্ত দীর্ঘ সময় দুআ করতে থাকেন। {আলবিদায়া ওয়াননিহায়া-৬/৩২৮-৩২৯}
উক্ত ঘটনাটির পূর্ণ বিবরণের আরবী পাঠ
وَقَدْ كَانَ الْعَلَاءُ مِنْ سَادَاتِ الصَّحابة الْعُلَمَاءِ العبَّاد مُجَابِي الدَّعوة، اتَّفق لَهُ فِي هَذِهِ الْغَزْوَةِ أنَّه نَزَلَ مَنْزِلًا فَلَمْ يَسْتَقِرَّ النَّاس عَلَى الْأَرْضِ حَتَّى نَفَرَتِ الْإِبِلُ بِمَا عَلَيْهَا مِنْ زَادِ الْجَيْشِ وَخِيَامِهِمْ وشرابهم، وبقوا على الأرض ليس معهم شئ سِوَى ثِيَابِهِمْ - وَذَلِكَ لَيْلًا - وَلَمْ يَقْدِرُوا مِنْهَا عَلَى بَعِيرٍ وَاحِدٍ، فَرَكِبَ النَّاس مِنَ الهمِّ والغمِّ مالا يُحَدُّ وَلَا يُوَصَفُ، وَجَعَلَ بَعْضُهُمْ يُوصِي إِلَى بَعْضٍ، فَنَادَى مُنَادِي الْعَلَاءِ فَاجْتَمَعَ النَّاس إِلَيْهِ، فَقَالَ: أيُّها النَّاس أَلَسْتُمُ الْمُسْلِمِينَ؟ أَلَسْتُمْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ؟
أَلَسْتُمْ أَنْصَارَ اللَّهِ؟ قَالُوا: بَلَى، قَالَ: فَأَبْشِرُوا فَوَاللَّهِ لَا يَخْذِلُ اللَّهُ مَنْ كَانَ فِي مِثْلِ حَالِكُمْ، وَنُودِيَ بِصَلَاةِ الصُّبح حِينَ طَلَعَ الْفَجْرُ فصلَّى بالنَّاس، فلمَّا قَضَى الصَّلاة جَثَا عَلَى رُكْبَتَيْهِ وَجَثَا النَّاس، وَنَصِبَ فِي الدُّعاء وَرَفَعَ يَدَيْهِ وَفَعَلَ النَّاس مِثْلَهُ حَتَّى طَلَعَتِ الشَّمْسُ، وَجَعَلَ النَّاسُ يَنْظُرُونَ إِلَى سَرَابِ الشَّمْسِ يَلْمَعُ مَرَّةً بَعْدَ أُخْرَى وَهُوَ يَجْتَهِدُ فِي الدُّعَاءِ
৪
عَنْ سَلْمَانَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا رَفَعَ قَوْمٌ أَكُفَّهُمْ إِلَى اللهِ عَزَّ وَجَلَّ يَسْأَلُونَهُ شَيْئًا، إِلَّا كَانَ حَقًّا عَلَى اللهِ أَنْ يَضَعَ فِي أَيْدِيهِمُ الَّذِي سَأَلُوا
হযরত সালমান রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যখন কোন জামাআত তাদের প্রয়োজন পূর্ণ করার আশায় আল্লাহর দরবারে হাত উঠায়, তখন আল্লাহর উপর হক হল প্রার্থিত বিষয় উক্ত জামাতকে প্রদান করা। {আলমুজামুল কাবীর লিততাবরানী, হাদীস নং-৬১৪২, আততারগীব ওয়াত তারহীব, হাদীস নং-১৪৪, মাযমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭৩৪১, কানযুল উম্মাল, হাদীস নং-৩১৪৫}
আল্লামা হায়ছামী রহঃ বলেন, এ হাদীসের সনদের সকল রাবীগণ সহীহের রাবী।{ মাযমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস নং-১৭৩৪১}
এরকম আরো অসংখ্য বর্ণনা প্রমাণ করে সম্মলিত মুনাজাত এটি দুআ কবুলের আলামত। সেই সাথে উত্তম আমল। যা কিছুতেই বিদআত হতে পারে না। যে সম্মলিত মুনাজাত রাসূল সাঃ নিজে করেছেন সাহাবীদের নিয়ে, সাহাবায়ে কেরাম সাথিবর্গকে নিয়ে যে সম্মলিত মুনাজাত করেছেন, তা কী করে বিদআত হতে পারে?
সুতরাং বুঝা গেল যে, সম্মিলিত মুনাজাত করাও রাসূল সাঃ এবং সাহাবায়ে কেরাম রাঃ থেকে প্রমাণিত। সেই সাথে সম্মিলিতভাবে মুনাজাত করতে রাসূল সাঃ পরিস্কার ভাষায় উৎসাহ প্রদান করেছেন।
@@monirtravelstours4104
ভাই বিদ'আতকে সুন্নাত প্রমাণ করার জন্য হাদিস নিয়ে চাপাবাজি করছেন।
আপনি যে হাদীসের রেফারেন্স গুলো দিয়েছেন সেগুলো ফরজ নামাজ শেষে সম্মিলিত ভাবে ইমাম দোয়া করবে আর মুক্তাদী আমিন আমিন করবে এভাবে দোয়া একটাও প্রমাণিত নয়।
আর আপনি বুখারী শরীফের বৃষ্টির জন্য দোয়া যে হাদীসটি দিয়েছেন । সেটাও ফরজ নামাজ শেষে সম্মিলিতভাবে ইমাম দোয়া করবে আর মুক্তাদী আমিন আমিন করবে প্রমাণিত নয়। 1033 নাম্বার হাদিসে বৃষ্টির জন্য দোয়াটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাঃ খুতবার সময় দিয়েছিলেন এটাই প্রমাণ হয়।
একই অধ্যায়ে বুখারী শরীফের পরের হাদিস দেখুন আশা করি বুঝতে পারবেন।
* আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর যুগে একবার লোকেরা অনাবৃষ্টিতে পতিত হল। সে সময় আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার মিম্বারে দাঁড়িয়ে জুমু‘আহ’র খুৎবা দিচ্ছিলেন। তখন এক বেদুঈন দাঁড়িয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! (অনাবৃষ্টিতে) ধন-সম্পদ বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পরিবার-পরিজন ক্ষুধার্ত। আপনি আল্লাহর নিকট দু‘আ করুন, তিনি যেন আমাদের বৃষ্টি দান করেন। তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর দু’ হাত তুললেন। সে সময় আকাশে একখন্ড মেঘও ছিল না। বর্ণনাকারী বলেন, হঠাৎ পাহাড়ের মত বহু মেঘ একত্রিত হল। আল্লাহর রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিম্বার হতে নামার আগেই ) বৃষ্টি শুরু হলো। এমনকি আমি দেখলাম, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর দাড়ি বেয়ে বৃষ্টির পানি ঝরছে। বর্ণনাকারী আরো বলেন, সেদিন, তার পরের দিন, তার পরের দিন এবং পরবর্তী জুমু‘আহ পর্যন্ত বৃষ্টি হল। অতঃপর সে বেদুঈন বা অন্য কেউ দাঁড়িয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে গেল, সম্পদ ডুবে গেল, আপনি আল্লাহর নিকট আমাদের জন্য দু‘আ করুন। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তাঁর দু‘হাত তুলে বললেনঃ হে আল্লাহ্! আমাদের আশে পাশে, আমাদের উপর নয়। অতঃপর তিনি হাত দিয়ে আকাশের যে দিকে ইশারা করলেন, সে দিকের মেঘ কেটে গেল। এতে সমগ্র মাদ্বীনার আকাশ মেঘ মুক্ত চালের মত হয়ে গেল এবং কানাত উপত্যকায় এক মাস ধরে বৃষ্টি প্রবাহিত হতে থাকে। বর্ণনাকারী বলেন, তখন যে এলাকা হতে লোক আসত, কেবল এ প্রবল বর্ষণের কথাই বলাবলি করত। (সহি বুখারি হাদিস নাম্বারঃ 1033 )
এখানে ফরজ নামাজের কথা নেই।
আরে দাদু হাদীস গুলোর ভিতরে ফরজ সালাতের পর কথা বলা হয়নি।
ফরজ নামাজের পরে সম্মেলিত মোনাজাত করা নাই। ইহা বেদাত।
আমি সালাফি আকিদার দিকে দিক্ষিত হতে চাচ্ছি কিন্তু সঠিক আলেম পাচ্ছি না৷ কোনো আহলে হাদিস চাচ্ছি না শুদ্ধ সালাফি আকিদার আলেমের থেকে আল্লাহর দ্বীনের জ্ঞ্যান চাচ্ছি। আমাকে এমন কিছু আলেমের নাম বলে আল্লাহর ওয়াস্তে সাহায্য করবেন। আমি তাদের থেকে জ্ঞ্যান নিতে ইচ্ছুক।
সম্মিলিত মুনাজাত করা জায়েজ
যাহারা মিথ্যাচার হাদিস পচার করে আল্লাহ তাদের কে হেদায়েত দান করেন
নাটক না করে এসো সবাই মিলে নামাজ কায়েম
জাজা কাললা
একটেঙ্গে দঁড়িয়ে নামজ পড়া মানা আছেকি হাদিসে। মানা না থাকলে পড়া যাবে কি।
Jajakalla
Hanafi mane hindi movier moto kalponik
Mashallah
মাশাআল্লাহ
হানাফি হক্ব
পুরু বিডিওটা দরকার ছিলো
1st view
Pride goes before destruction.
এমন অসম্পূর্ণ ২-৩ জনের বহছের দ্বারা শুধু একটা ভিডিও বানানো সম্ভব যারা দ্বারা কোন আমল নয় বরং পরস্পরের মাঝে সম্পর্ক টা নষ্ট হবে।
আর এমন বহছগুলো যারা করে তারা তাদের দলের প্রতি একটু বেশি একঘেয়ে হয়ে থাকেন৷
অথচ উভয় পক্ষের এ বড় বড় আলেমগন এইসব বিষয়গুলো এড়িয়ে চলেন এবং অন্যকে ভাই এর মতো মনে করেন।
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক আমীন।
নাই তাই এগুলো না। একটি হাদিস দেন,যে হাদিসে নিষেধ রয়েছে।
আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করতে বলা হয়েছে - তাই করুন। কুরআন বা হাদীসে প্রত্যার্পণ করতে বলা হয় নাই। আল্লাহ তায়ালা যা বলেছেন তাই করুন।
যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন
أَلَا لِلَّهِ الدِّينُ الْخَالِصُ وَالَّذِينَ اتَّخَذُوا مِن دُونِهِ أَوْلِيَاء مَا نَعْبُدُهُمْ إِلَّا لِيُقَرِّبُونَا إِلٰـى اللَّهِ زُلْفٰـى إِنَّ اللَّهَ يَحْكُمُ بَيْنَهُمْ فِي مَا هُمْ فِيهِ يَخْتَلِفُونَ إِنَّ اللَّهَ لَا يَهْدِي مَنْ هُوَ كَاذِبٌ كَفَّارٌ
জেনে রেখ, আল্লাহর জন্যই বিশুদ্ধ ইবাদাতÑআনুগত্য। আর যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা কেবল এজন্যই তাদের ‘ইবাদাত করি যে, তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেবে।’ যে বিষয়ে তারা মতভেদ করছে আল্লাহ নিশ্চয় সে ব্যাপারে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। যে মিথ্যাবাদী কাফির, নিশ্চয় আল্লাহ তাকে হিদায়াত দেন না। (সূরা আয যুমার, ৩৯ঃ৩)
তুমি তোমার বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবে যাতে তারা মতবিরোধ করছে’
قُلِ اللَّهُمَّ فَاطِرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ عَالِمَ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ أَنتَ تَحْكُمُ بَيْنَ عِبَادِكَ فِي مَا كَانُوا فِيهِ يَخْتَلِفُونَ {৪৬}
বল, ‘হে আল্লাহ, আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টিকর্তা, গায়েব ও উপস্থিত বিষয়াদির জ্ঞানী; তুমি তোমার বান্দাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবে যাতে তারা মতবিরোধ করছে’। (সূরা আয যুমার, ৩৯ঃ৪৬)
যে কোন বিষয়েই তোমরা মতবিরোধ কর, তার ফয়সালা আল্লাহর কাছে
وَمَا اخْتَلَفْتُمْ فِيهِ مِن شَيْءٍ فَحُكْمُهُ إِلٰـى اللَّهِ ذَلِكُمُ اللَّهُ رَبِّي عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَإِلَيْهِ أُنِيبُ {১০}
আর যে কোন বিষয়েই তোমরা মতবিরোধ কর, তার ফয়সালা আল্লাহর কাছে; তিনিই আল্লাহ, আমার রব; তাঁরই উপর আমি তাওয়াক্কুল করেছি এবং আমি তাঁরই অভিমুখী হই। (সূরা আশ শু‘আরা, ৪২ঃ১০)
কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ أَطِيعُواْ اللّهَ وَأَطِيعُواْ الرَّسُولَ وَأُوْلِي الأَمْرِ مِنكُمْ فَإِن تَنَازَعْتُمْ فِي شَيْءٍ فَرُدُّوهُ إِلٰـى اللّهِ وَالرَّسُولِ إِن كُنتُمْ تُؤْمِنُونَ بِاللّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ ذَلِكَ خَيْرٌ وَأَحْسَنُ تَأْوِيلاً {৫৯}
হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কর্তৃত্বের অধিকারীদের। অতঃপর কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও- যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটি উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর। (সূরা আন নিসা, ৪ঃ৫৯)
কারোটাই না কোরআন মানব।কোরআন থেকে দলিল চাই চাপা বাজি চলবে না
bidyat er kono dolil thake na vai
Subhan allah
Dukkhojonok holew sotto j video ta shomporno daan nai, eta kon dhoroner Diner procher.
Alhumdulilla korhan sunnar bejoy hobei
ভাই আমার সবাই নামাজ পড়ি সাব ঠিক হয়ে যাবে
♦উপস্থাপনা সুন্দর হই নাই। সুন্দর ভাবে বল্লে ভাল হত। 👉কথাগুলি সঠিক কিন্তু
বাহাস মানে ঝগড়া করা নই। এখানে উনি জে Style এ বলতেছেন Style টা অপছন্দ নিও,
00:02 😍
কিয়ামতের আলামত
আপনাদের কাছে প্রশ্ন ঃ স্ক্ল মাঝাব কি পরিপূর্ণ?
جزاك الله خيرا
যতই হানাফি হানাফি করো হানাফি তুমাদের শাফায়াত করতে পারবেনা।একমাএ আহলে হাদিসরাই নবির তরিকায় চলে।
Namaz er Por Nobijir Sunnah chilo ei dowagulu pora: 3 bar Astakfirullah, 1 bar Aital kursi, 33 bar SubahanAllah, 33 bar Alhamdulillah, 33 bar AllahuAkbar, 33 bar La Ilaha Illallah, etc egulu nije nije pora.....apnar Purbo purusera jokhon ei Sunnah baad diye mongora Sommilito Munajat kora suru korlo tokhon Nobiji (SA) er Sohi Sunnah sekhan theke uthe gelo....okhane Jaiga kore nilo Bidat.. Chapabaji joratali Hadis dia Sunnah Promanito hoy na....Protita Amol er e Nibiji ( SA) er specific Sunnah poddoti ase.....Allah apnader Islam er sohi buj dan koruk..Amin
এখানে ওলীপুরির দরকার
ভাই গো ছিন্তায় পড়ে গেলাম। কি করব এখন
ফরজ নামাজের পড় শুধু আয়তুল কুরসি পড়লেই হবে ভাই
সম বয়েসীদের সাথে বাহাস করবেনা
ভাই আপনি কি মাদ্রাসায় পরেছেন
অাহলে হাদীস হুজুরের ব্যাবহার কেন এইরকম,, অাপনার অনেক সম্মানের,, কেন এরকম অাচরন,,
মোনাজাত বেদাত বেদাত বেদাত
এই মুরুব্বী দের ব্যাবহার বলে দেই এরা কারা
Aap padhe likhar scholar log jahil ban Gaye. and Dr Zakir Naik Hindu Muslim Sikh isai ko ek raste mein chalne ke liye bolata hai.usko dekhkar hajaron lakhon karodon log Musalman ho gaya. Aur aap log aapas mein jhagada kar rahe ho hadees lekar.
আপনিরা ইসলাম নিয় কি শুরু করলিন
🔴উপস্থাপনা সুন্দর হই নাই। সুন্দর ভাবে বল্লে ভাল হত। 👉কথাগুলি সঠিক কিন্তু
বাহাস মানে ঝগড়া করা নই। এখানে উনি জে Style এ বলতেছেন Style টা অপছন্দ নিও
মূল বিষয় নিয়ে উনাদরে কোন আলোচনা নেই, যতসব সেকেন্ডারি বিষয় নিয়ে আলোচনা।পারলে কিভাবে এ দেশে বাস্তব জীবনে সর্বত্র ইসলামের প্রয়োগ করা যায় এ বিষয়ে আলোচনা করে সমাধান খুজে বের করুন,,,।
Hanafi manus ra dei na. Taile onek agei hoito.
*vondo hanafi.
মুল বিষয় কি /
A kane sunni kono boro alim hole a ra 1 gonta o tik te par be na
ভিডিও বানানো জন্য আজ ইসলামকেও
ধোকা
এটা কি বড় গুরুত্ব, ফেতনা সৃষ্টি কারি দল, যেটা করা লাগবে সেটা করেন।
Baiman Eudidar dalal Ara Ahlahadis Namar Munafik.
Bissar Musolman Namaj pora Duha korba kortasa.
Agula Allah or Rasul Korasan.
Koi paisos namazer pore allah ar rasol hat tole dua korse....dekha....parle
Rasul (pubh) dua korsen. Kintu aaka. sommilito vabe koren nai. Tai Sommilito dua bidath.
Tum yeh kya sahih gyan se bol rhe ho ya murkhami se..bidat ko choro iman lao.
A ra ki bole
আহলে হাদিস মানেই বিনোদন
Age gaan orjon koro
Fitnabaz la Mazhabi
ভুদাই তুই দে দলিল
আপনাদের বয়স্কদের মধ্যে এত ধৈর্যের অভাব কেন?
Video ta dekhe ja bujlam hanafi alim jothestho proman diyechen, ahle hadis, kafir, kafir, kafir
Namazer pore monazater dolilto ditei parlona,uccharon vhol dhortase haa haa haa.....polapander shate boshai ucit hoenai apnader,,, torko kortase😂😂😂😂😂
Ahle khobis der olpo biddha vhoyongkor
কোন হাদিসে নিষেধ আছে??? দলিল দেন??? আহলে হবিসরা??? দলিল দেন। দলিল দেন??? রাসুলুল্লাহ সাঃ কোন হাদিসে নিষেধ করেছে দেখান??দলিল দেন।দলিল দেন। দলিল দেন। ১টি হাদিস চাই।
হাদিসে যেটা নাই সেটার তার দলিল হয় না আর যদি সম্মিলিত মুনাজাতের দলিল থাকে সেইটা দেন কারণ আল্লাহর রাসূল যেটা যেটা যেটা যেটা যেটা আমল করেছেন সাহাবীরা যেটা আমল করেছেন সেটা গ্রহণযোগ্য আর যেটা করে নাই কিন্তু সেটার আবার দলিল থাকব সেটা তো হাদিসে নাই সেজন্যই কোন দলিল নাই করার পক্ষে
O ra la maj habi o der kota grohon joyggo nay
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ