আবু সাঈদ খুদরি রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, “তোমাদের কেউ যখন কোন অন্যায় দেখবে তখন সে যেন তা হাত দ্বারা (শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে) পরিবর্তন করে দেয়। যদি সে সে সামর্থ্য না রাখে তাহলে যেন মুখ দিয়ে পরিবর্তন করে (মুখে প্রতিবাদ করে)। যদি এ সামর্থ্যও না থাকে তাহলে যেন অন্তরে তাকে ঘৃণা করে (এবং মনে মনে ভিন্ন পন্থায় তা প্রতিহত করার পরিকল্পনা আঁটতে থাকে)। আর এটি হচ্ছে ঈমানের দুর্বলতার স্তর।” [সহিহ মুসলিম] এ হাদিসে অন্যায় প্রতিহত করার তিনটি স্তর বলা হয়েছে। এ তিনটি মধ্যে ১ম স্তরটি অর্থাৎ হাত দ্বারা বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে পরিবর্তন করা এর পরের দুটি স্তর থেকে নি:সন্দেহ অধিক উত্তম। তবে তা শক্তি-সামর্থ্যের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ যদি কারও অন্যায় প্রতিরোধের জন্য পর্যাপ্ত শক্তি-সামর্থ্য থাকে তাহলে তা ব্যবহার করে অন্যায় পরিবর্তন করবে। আর এটি হল শক্তিশালী মুমিনের বৈশিষ্ট্য। কিন্তু সে শক্তি না থাকলে মুখে (যেমন: মৌখিকভাবে সরাসরি প্রতিবাদ করা, বক্তৃতা, সভা-সেমিনার, টকশো, সামাজিক মাধ্যম, লেখালেখি, সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার ইত্যাদি মাধ্যমে) প্রতিবাদ করবে। সে সুযোগ না থাকলে অন্তরে উক্ত অন্যায় কর্মের প্রতি ঘৃণা পোষণ করবে এবং বিকল্প পন্থায় অন্যায় প্রতিহত করার সুযোগ খুঁজবে। অন্যায়ের প্রতিবাদে এই ধারাবাহিকতা লঙ্ঘন করা যাবে না। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, নিজেদের মধ্যে সৃষ্ট সংঘাত, হানাহানি, কাটাকাটি ও রক্তপাত আমাদের একতা, সংহতি ও শক্তিকে বিনষ্ট করবে যা আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব কে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিতে পারে। কেননা শত্রুরা এমন ফিতনা-সংকুল ও বিশৃঙ্খল পরিবেশের অপেক্ষায় থাকে। অরাজক পরিস্থিতি দেশের সাধারণ জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে, দেশের অর্থনীতিতে ধ্বস নামে, দেশের সার্বিক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে, সমাজে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র, হাহাকার ও অশান্তি বৃদ্ধি করে, শিক্ষা, গবেষণা, দ্বীন চর্চা, দাওয়াতি কার্যক্রম ইত্যাদি সব কিছুই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অবশ্য আমাদের দেশে তথাকথিত গণতন্ত্র না আছে সরকারের মধ্যে, না আছে জনগণের মধ্যে। বরং এখানে বিশৃঙ্খলা করাটাই যেন নিয়ম। এটাই যেন গণতন্ত্রের ভাষা। বাস্তবতা হলো, যেমন জনগণ তেমন সরকার। যে দেশের অধিকাংশ মুসলিম ইসলামি আদর্শ ও রীতি-নীতি এবং ইসলাম চর্চা থেকে দূরে চলে যায় আল্লাহ তাদের উপর আজাব হিসেবে জালিম শাসককে চাপিয়ে দেন। সুতরাং এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় আল্লাহর দ্বীনের পথে আমাদেরকে ফিরে আসতে হবে এবং সব ধরণের পাপাচার ও আল্লাহর নাফরমানি থেকে তওবা করতে হবে। অন্যথায় এহেন পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়। আমাদের কর্তব্য, সর্ব প্রকার পাপাচার, আল্লাহর নাফরমানি, শিরক, বিদআত, মুনাফেকি, নৈতিক স্খলন, জুলুম-নির্যাতন, অন্যায়-অবিচার, অধিকার হরণ, দুর্নীতি ইত্যাদি থেকে আল্লাহর নিকট তওবা করা এবং নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো। তাহলে আল্লাহও আমাদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটাবেন। অন্যথায় পরিবর্তনের আশা করা দূরাশা ছাড়া কিছু নয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, "আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। (অর্থাৎ পাপ-পঙ্কিলতা ও আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে ফিরে আসে)।" [সূরা রা'দ: ১১] তিনি আরও বলেন, "তার কারণ এই যে, আল্লাহ কখনও পরিবর্তন করেন না সে সব নেয়ামত, যা তিনি কোন জাতিকে দান করেছিলেন, যতক্ষণ না সে জাতি নিজেই পরিবর্তিত করে দেয় নিজের জন্য নির্ধারিত বিষয়।" [সূরা আনফাল: ৫৩] আল্লাহ এই সরকার, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সাধারণ জনগণকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং দেশে ফিতনার আগুন নির্বাপিত করে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত করুন। আমিন।
Vai apni jini uporer kothagula likhechen apnar kache amar ektai proshno amar borka pora maa bonrai jokhon awaz tulte shikhe gechen tokhon apni bolchen apnar shamortho nei...doya kore shottota bolte shikhun je apni ekjon kapurush....ar koto jatike mislead korben....nunnotom bibektuku ki apnar nei.....eto kichu dekhar por o jatike Quran Hadith er vul bekkha diye ghore boshe thakte bolchen....ami jani amar dhormo kokhono chatroder ei jouktik andolon k discourage korena...kintu ami bolte baddho hocchi diner por din amar ei mohan dhormo tar gurutto hariyeche apnader ei kapurushotar jonno
Allahumma barik lahu fiddin wal akhira...যারা ২/১ মিনিট দেখেই কমেন্ট করে দেয়, তাদেরকে বলি,ইসলাম আবেগের ধর্ম নয়, এটা আল্লাহর পরিচালনার ধর্ম। আমিও হয়তো ২/১ বছর আগে ভিঢিওটা দেখে হুটহাট কমেন্ট করে দিতাম, আলেম দের গালিগালাজ করতাম, আল্লাহ মাফ করুক, তিনি আলহামদুলিল্লাহ কিছু পড়াশোনার সুযোগ হওয়ায় বলছি, আমাদের ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান কম বলেই, আজ আমরা নির্যাতনের শিকার, ফিতনা এভাবেই তৈরী হয়, দয়া করে আপনারা নিজেরা পড়াশোনা করুন। আল্লাহ আপনাদের চোখ খুলে দিবেন ইং শা আল্লাহ।
যারা বর্তমান সরকারকে সমালোচনা করে তাদের দমন করায় সমর্থন দেয়া,আবার তুলনামূলক তাকওয়া সম্পন্ন শাষক যেমন এরদোগানকে সমালোচনা করা সবার ঈমানী দায়িত্ব।হামাসকে সন্ত্রাসী বলে ফিলিস্তিনের হত্যার দায় হামাসকে দেয়া।আফসোস। জালেম তো জালেমই।মজলুম এর দোয়া তো আল্লাহ শুনবেই
ভাই। আপনার আলোচনায় ইলমী ও ফিকহি উপকার হয় মাশাআল্লহ। আপনার কাছে আমার ১ টি আবদার। ১. মুশরিকদেরকে জাজিরাতুল আরব থেকে বের করে দাও" এর অধ্যায় টি সম্পর্কে একটি ভিডিও বানান। মেশকাত শরীফ থেকে।
শাইখ যে বয়ানে করছেন সেটা 1924 সালের আগের খিলাফাহ স্টেট এবং বর্তমানে কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী পরিচালিত(মানে ইসলামী সংবিধানের রয়েছে) এমন রাষ্ট্রের জন্য ঠিক আছে বুঝলাম । কিন্তু যেসব রাষ্ট্রের সংবিধান মানবরচিত আই মিন খিলাফাহ ধ্বংসের পর গড়ে ওঠা বিভিন্ন নামেমাত্র মুসলিম রাষ্ট্রগুলো (যেগুলো কুরআন ও সুন্নাহ সাংঘর্ষিক অধিকাংশ আইন) সেসব রাষ্ট্রের জন্য কিভাবে ঠিক হতে পারে? উদাহরণস্বরূপ: তৎকালীন পাকিস্তানের (পূর্ব ও পশ্চিম উভয়ই) সংবিধান যদিও বা ইসলামী সংবিধান হবার প্রতিশ্রুতি ছিল, কিন্তু শাসক শ্রেণীর গাদ্দারেরা সংবিধান তৈরি করেছিলো ব্রিটিশ সংবিধানের অনুকরণে, পরবর্তী স্বাধীন বাংলার সংবিধানও ভারতীয় এবং ব্রিটিশ সংবিধানের অনুকূলে তৈরি করা হয়েছে। কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়েছে :- ১। মুসলিম শাসক নির্বাচনের পদ্ধতি কেমন হবে? কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী শাসক নির্বাচনের পদ্ধতি কেমন? ২। গনতান্ত্রিক ও প্রভৃতি মানবরচিত ধারায় শাসক নির্বাচনের যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে সেগুলি কোরআন ও সুন্নাহ সমর্থিত কি না? ৩। মানবরচিত সংবিধানুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার যেসব মূলনীতি রয়েছে যেমন:-১। গনতন্ত্র ২। ধর্মনিরপেক্ষতা(রাষ্ট্র হতে ধর্মীয় বিধান হটানো) ৩। অসাম্প্রদায়িকতা ৪। সমাজতন্ত্রবাদ ও পুঁজিবাদ এগুলো ইসলাম সমর্থিত কিনা? সাথে ইসলাম সমর্থিত না হলে এগুলোর বদলে কিভাবে ইসলামিক মূলনীতি বাস্তবায়িত করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ কিভাবে নিতে হবে তা আলোচনায় উঠে আসা চাই। ৪। মুসলিম রাষ্ট্রে মুসলিম শাসক নির্বাচিত না হয়ে তাগুত শাসক নির্বাচিত হতে পারে কি না? কি কি কাজ করলে তাগুত শাসক হবে আর কি কি কাজ করলে মুসলিম শাসক বলে বিবেচিত হবে এসব প্রশ্নের সমাধান করা। ৫। সুরা মায়েদার 44 নাম্বার আয়াত (কুরআনবিরোধী আইন প্রণেতা কাফের) এবং রাসূল সা. কর্তৃক আদি ইবনে হাতিম রাযি. কে তাদের আলেম-উলামাদের (আইনদাতা) কে তাদের রব (মূলত তারা নিজেদের মনগড়া আইনপ্রনয়ণ করত) হিসেবে গ্রহণ করে নেওয়ার যে হাদীস রয়েছে এসব কিছুর ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন আছে কি না? ৬। কোরআনে ৮ জায়গায় তাগুতকে এর কথা উল্লেখ রয়েছে এবং তাগুতকে বর্জন করার কথাও। ইবনু কাইয়্যিম রহ. তাগুতের এক প্রকারের কথা বলেছেন যে কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী আইনপ্রণেতারাও তাগুত। সেক্ষেত্রে তাগুতের এ প্রকারের ব্যাপারেও স্পষ্ট করা দরকার বলে মনে করছি। ৭। মুক্তিযুদ্ধ তো হয়েছিল পাকিস্তানি শাসকশ্রেণির বিরুদ্ধাচারন করে এক্ষেত্রে দেশের সরকার সহ সাধারণ মানুষের মধ্যে যে ভুল রয়েছে সেগুলো শুধরিয়ে কিভাবে সঠিক মেসেজ ছড়িয়ে দেওয়া যায়? মুক্তিযোদ্ধারা কি খারেজী দের মধ্যে পড়বে কি না? ৮। উম্মাহর ঐক্য বিনষ্ট কারী মানবরচিত সংবিধানুযায়ী বিভিন্ন রাজনৈতিক যেসব দল তৈরি হয়েছে সেগুলো বৈধ কিনা? মুসলিমদের তো থাকলে একদল থাকবে। ৯। মানবরচিত সংবিধান পড়ে উম্মাহকে দিক নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন কি না কোনটা ইসলাম সম্মত আর কোনগুলো ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক? বঙ্গীয় সংবিধানে :- মদ, জুয়া, লটারি, পতিতাবৃত্তি তো লাইসেন্স প্রাপ্ত(বৈধ)। অপরদিকে বাল্যবিবাহ বন্ধের নামে জাহিলিয়াত প্রতিষ্ঠা এবং সংবিধানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে যে এটি ব্যতিত "পৃথিবীর আর অন্য যে কোন সংবিধান আনা হোক না কেন তা যত উত্তমই হোক তা পরিত্যাজ্য হবে" তাহলে তো কুরাআনী সংবিধানের ক্ষেত্রেও একই কথা। উত্তরগুলো জানা প্রয়োজন আবার উত্তর হিসেবে "খারেজী "বইলেন না কেউ।
@@insanekamil100 ১৯২৪ এর আগে খেলাফত ছিলো না তবে কি রাজতন্ত্র ছিল আজকের কিং সউদ এর বংশধরদের মতো? সুলতানের ছেলে সুলতান /শাসক হলেই সেটা রাজতন্ত্র এটা কই পেলেন, বরং যোগত্যা যদি ছেলের থাকে তবে সে অবশ্যই শাসক হতে পারে। যেমনটা আলী রা. এর ছেলে এবং মুয়াবিয়া রা. ছেলে হয়েছিলেন ( ইয়াযিদ যে এত খারাপ হবে মুয়াবিয়া রা. সেটা বুঝেন নি হয়তো) দাউদ আঃ ছেলে সুলায়মান আঃ রাজত্ব পেয়েছিলেন সেটাও কি রাজতন্ত্র? আর অধিকাংশ উলামায়ে-কেরাম ঐক্যমত রয়েছে শেষ খেলাফত যে উসমানী খেলাফত এ ব্যাপারে।
@@insanekamil100 অধিকাংশ আলেমদের মতে শেষ খেলাফত ছিল উসমানী খেলাফত। শাসকের ছেলে শাসক হলেই রাজতন্ত্র এটা ঠিক নয় বরং যোগত্যার মাপকাঠিতে যদি উত্তীর্ণ হয় তবে সে ছেলেও শাসক হতে পারে। যেমন:- আলী রা. এর ছেলে, মুয়াবিয়া রা. এর ছেলে (যদিও ইয়াযিদ যে পরে জালেম হবে সেটা বুঝতে পারেননি হয়তো), দাউদ আঃ এর ছেলে সুলায়মান আঃ এটাও রাজতন্ত্র নাকি? আপানাগো এই এক সমস্যা হাদীস পেলেই ফিট করা শুরু করে দেন। যোগত্যার দরকার নেই। আপনারা ইসলামী জালিম শাসক আর কুফরি-শিরকি তাগুত শাসকের পার্থক্য বুঝেন না! ভারতের কসাই মুদির আনুগত্য এবং দাজ্জালের আনুগত্যও আপনারা জায়েজ করে ফেলবেন দেখা যাচ্ছে 😅। এ দু লিঙ্ক পড়বেন m.facebook.com/story.php?id=100007168935767&story_fbid=3511386355776961 m.facebook.com/story.php?id=100070243329473&story_fbid=543717484646358
আগে আপনার সাড়ে তিন হাত শরীরে তারপরে নিজ ঘরে ইসলাম কয়েম করেন।কায়েম মানে পাচ ওয়াক্ত ফরয সালাত, হালাল হারাম মেনে চলা,সৎ কাজের আদেশ,অসৎ কাজের নিশেধ,কুরআন তিলাওয়াত, ঘরের মেয়েদের জন্য পর্দা ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ আকিদা মানহাজের ইলম অর্জন ইত্যাদি। ফাসিক বা জালেম শাসক আর তার শাসন ব্যবস্থা নিয়ে আল্লাহ আপনাকে ধরবেন না।কারন এটা আপনার দায়িত্ব না।ফাসেক শাসক এর জুলুম তার উপর বর্তাবে।এই রকম শাসকের বৈধ কথায় আনুগত্য করবেন আর শরীয়ত বিরোধী কথায় কোন আনুগত্য নেই।তার মানে এই নয় যে ফাসিক মুসলিম শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে হবে।এর কিছু শর্ত আছে।এটাই কুরআন, হাদিস, সাহাবী, চার ইমামসহ সমস্ত সালাফদের কথা।আগে নিজের ঘরে ইসলাম কয়েম করুন ও মুসলিম শাসকের হিদায়ত এর জন্য দুয়া করুন।
@@insanekamil100 আপনার এই শাসক বুঝি নামাজ কায়েম করে,, কিছুদিন পরে যখন ইন্ডিয়ান মালাউন গুলি এসে অত্যাচার শুরু করবে তখন হাদিস শুনাইয়েন।। আমি অবশ্যই খিলাফতের পক্ষে কিন্তু দেশ বর্তমানে গণতন্ত্র অনুসারে চলছে ওই অনুযায়ী দেশের জনগণ আন্দোলন করার পুরো অধিকার রাখে
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা ...///////////////////
বর্তমান সময়ে দেখা যায় যে অধিকাংশ দেশের রাষ্ট্রপ্রধান গন বা রাষ্ট্রের কর্ণধারগন বিভিন্ন ধরনের ফাসেকি, কুফরী ইত্যাদিতে লিপ্ত। এখন এই ধরনের অবস্থা হলে তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা যাবে কি? th-cam.com/video/-py0_IIViiA/w-d-xo.htmlsi=NsuGy68DbA1-jZge
মুহতরাম, আমার প্রশ্নটি ছিল যে বারবার অসংখ্য কুফরি করলেও কি কেউ কাফের হয় না? অর্থাৎ কোন রাষ্ট্রপ্রধান যদি প্রকাশ্যে অসংখ্যবার কুফরি কথা, মতবাদ ও কাজে লিপ্ত হয় তাহলে কি তাকে কাফের বলা যাবে কিনা??? কখন তাকে কাফের বলা যাবে? বিদ্রোহ করা যাবে?
আপনার জানা নাই তাই আপনি বলছেন কেও জানে না, আমরা সবকিছু জানা কখন কার সাথে কেমন আচরন করতে হবে।আপনি যেসব জানেন না তা নিয়ে বকবক করবেন না। আপনি ইন্জিনিয়ারিং এ ভালো হতে পারেন তবে ইসলামের সব বিষয়ে আপনার কথা বলতে হবে কেন?
আজান শুনলে যদি আজানের বক্তব্যটা সাথে সাথে বলতে হয় আর তারপর যদি আজানের দুয়াটা পড়তে হয় তাহলে তো আজানের সময় কোনো কথা বলার উপায় নেই? তাহলে কি আজানের ধ্বনি শুনে এবং দুয়া পড়া যাবে না?
Abdullah Al-Athari’’ এর লেখা ‘‘Islamic Beliefs A Brief Introduction to the 'Aqeedah of Ahl Assunnah Wal-jama'a’’ বইটি থেকে ‘‘The obligation to obey Muslim leader with regard to that which his right and proper’’ অধ্যায় থেকে আলোচনা করা হয়েছে।
@@181Zak তাহলে আল্লহ'কী শাষককে টেনে হিঁচরে গদি থেকে নামিয়ে নিজের মন পচ্ছন্দ মতন কাউকে গদিতে বসাতে বলেছেন? কোন আয়াতে আছে সেটা! যদি আপনি সহিহ আকিদা পেয়ে থাকেন যা সৌদিতে নাই, তবে সেই আয়াতটা দেখান; একমাত্র কোরআনই সেই কিতাব যেখানে আল্লহর বলা কথা গুলো সরাসরি উল্লেখ আছে।
সম্মান রেখেই বলছি হুজুর, আরো পড়াশোনা করেন। বর্তমান মুসলমান নামধারী শাসকদেরকে Next to God বলার অর্থ হল আপনার আসলে আরো পড়াশোনা এবং বাস্তব জ্ঞান দরকার। আশা করি আল্লাহ আপনাকে আরো পড়াশোনা করার এবং বর্তমান শাসকদের শাসক হবার পেছনের বাস্তবতা বুঝার তাওফিক এনায়েৎ করবেন। আমিন।
Now The Question Is ,Did These Group Of Honourable Shaikh's Ever Talk To Sheikh Hasina Or Any Of Her Representative To Send Her Dawah? With Due Respect, I Really Want To Know !! Or They Will Only Enjoy The Facilities In The Name Of Islam When Others Sacrifice Their Lives To Set Up And Ensure The Facilities with The Help of Allah(awl) for all us as well as for them!!! My Humble Request is To Them To Answer This Question!In That Case, We Should Be Pakistan As A whole Till This Date In My Opinion !!Jazakum Allah Khair Note# Sorry!!!! I had to write this now , because for few days i see their thoughts and opinions are pretty much available in the youtube home pages most of the times, i don't know who is doing that, but i think this is not okey at least this very crucial moment to destruct the Islam loving People of Bangladesh Not providing a clear direction to face the crisis rather leaving the question half done. I myself admire each of them and requesting them as one of their follower to provide a clear instruction in their khutbah to give a solid direction to the Ummah completing their answer available in the internet. I ask forgiveness to Allah (awl) as well as to them If i asked too much. please We need your help Right At This Moment And do not want to be demoralized thinking what we are demanding Is Wrong And We Are Sinful.
হাশরের ময়দানে আল্লহ যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করেন, সুরা আত ত্বহা’র ৪২ থেকে ৪৩ তম আয়াত পড়ে বুঝার চেষ্টা করেছেন কিনা, বিশ্লেষণ করেছেন কিনা, কি বলবেন! আগে থেকেই ঠিক করে রাখেন।
আর একটি ব্যাপার, ৪৫ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড থেকে দেখেন’তো! এই লোক’কী শেখ হাসিনার আনাগত্য করলেন, নাকি মাইর খাওয়ার কাজ করলেন! শায়েখ আব্দুর রাজ্জাকের একটি কথা সব সময় মনে রাখি, ‘দল প্রতি মনে সঙ্কীর্ণতা তৈরী করে, যাকে পচ্ছন্দ করি তার খারাপটা চোখে পরে না, যাকে অপচ্ছন্দ করি তার ভালোটা চোখে পরে না’। আল্লহ আপনাকে হেদায়েতের উপর রাখুন।
মাদখালী মুরজিয়া দের থেকে সাবধান। এরা সালাফি মানহাযের কথা বললের এরা আসলে শাসকের এজেন্ট। আরাম প্রিয়। সালাফি প্রকৃত আলেম ও শায়েখরা সবাই তাগুত শাসকদের বিপক্ষে। শায়েখ আহমেদ মুসা জীব্রিলের বয়ান শুনতে পারেন। তিনিও সালাফি। আহলে হাদিস নাম ধারী ওই সব আলেমদের অনেকেই একসময় শাসকদের বিপক্ষে কথা বলতে মানে হকের পক্ষে বলত। জেলে গিয়ে বের হয়ে এখন পুরো উল্টো বলতেছে হাদিসের অপব্যাখ্যা দিয়ে। সৌদি আরবে কেন সালাফি বহু আলেম ও বড় বড় শায়েখ জেলে আছে..? কেনো তারা গুম হয়েছে একটু ভাবেন। সালাফি মানেই আহলে হাদিসদের মত না সবাই। এরা গুটি কয়েকই এমন। ❓❓🔥🔥🫡
আবু সাঈদ খুদরি রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি,
“তোমাদের কেউ যখন কোন অন্যায় দেখবে তখন সে যেন তা হাত দ্বারা (শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে) পরিবর্তন করে দেয়। যদি সে সে সামর্থ্য না রাখে তাহলে যেন মুখ দিয়ে পরিবর্তন করে (মুখে প্রতিবাদ করে)। যদি এ সামর্থ্যও না থাকে তাহলে যেন অন্তরে তাকে ঘৃণা করে (এবং মনে মনে ভিন্ন পন্থায় তা প্রতিহত করার পরিকল্পনা আঁটতে থাকে)। আর এটি হচ্ছে ঈমানের দুর্বলতার স্তর।” [সহিহ মুসলিম]
এ হাদিসে অন্যায় প্রতিহত করার তিনটি স্তর বলা হয়েছে। এ তিনটি মধ্যে ১ম স্তরটি অর্থাৎ হাত দ্বারা বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে পরিবর্তন করা এর পরের দুটি স্তর থেকে নি:সন্দেহ অধিক উত্তম। তবে তা শক্তি-সামর্থ্যের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ যদি কারও অন্যায় প্রতিরোধের জন্য পর্যাপ্ত শক্তি-সামর্থ্য থাকে তাহলে তা ব্যবহার করে অন্যায় পরিবর্তন করবে। আর এটি হল শক্তিশালী মুমিনের বৈশিষ্ট্য। কিন্তু সে শক্তি না থাকলে মুখে (যেমন: মৌখিকভাবে সরাসরি প্রতিবাদ করা, বক্তৃতা, সভা-সেমিনার, টকশো, সামাজিক মাধ্যম, লেখালেখি, সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার ইত্যাদি মাধ্যমে) প্রতিবাদ করবে। সে সুযোগ না থাকলে অন্তরে উক্ত অন্যায় কর্মের প্রতি ঘৃণা পোষণ করবে এবং বিকল্প পন্থায় অন্যায় প্রতিহত করার সুযোগ খুঁজবে। অন্যায়ের প্রতিবাদে এই ধারাবাহিকতা লঙ্ঘন করা যাবে না। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, নিজেদের মধ্যে সৃষ্ট সংঘাত, হানাহানি, কাটাকাটি ও রক্তপাত আমাদের একতা, সংহতি ও শক্তিকে বিনষ্ট করবে যা আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব কে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিতে পারে। কেননা শত্রুরা এমন ফিতনা-সংকুল ও বিশৃঙ্খল পরিবেশের অপেক্ষায় থাকে।
অরাজক পরিস্থিতি দেশের সাধারণ জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে, দেশের অর্থনীতিতে ধ্বস নামে, দেশের সার্বিক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে, সমাজে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র, হাহাকার ও অশান্তি বৃদ্ধি করে, শিক্ষা, গবেষণা, দ্বীন চর্চা, দাওয়াতি কার্যক্রম ইত্যাদি সব কিছুই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অবশ্য আমাদের দেশে তথাকথিত গণতন্ত্র না আছে সরকারের মধ্যে, না আছে জনগণের মধ্যে। বরং এখানে বিশৃঙ্খলা করাটাই যেন নিয়ম। এটাই যেন গণতন্ত্রের ভাষা। বাস্তবতা হলো, যেমন জনগণ তেমন সরকার। যে দেশের অধিকাংশ মুসলিম ইসলামি আদর্শ ও রীতি-নীতি এবং ইসলাম চর্চা থেকে দূরে চলে যায় আল্লাহ তাদের উপর আজাব হিসেবে জালিম শাসককে চাপিয়ে দেন।
সুতরাং এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় আল্লাহর দ্বীনের পথে আমাদেরকে ফিরে আসতে হবে এবং সব ধরণের পাপাচার ও আল্লাহর নাফরমানি থেকে তওবা করতে হবে। অন্যথায় এহেন পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
আমাদের কর্তব্য, সর্ব প্রকার পাপাচার, আল্লাহর নাফরমানি, শিরক, বিদআত, মুনাফেকি, নৈতিক স্খলন, জুলুম-নির্যাতন, অন্যায়-অবিচার, অধিকার হরণ, দুর্নীতি ইত্যাদি থেকে আল্লাহর নিকট তওবা করা এবং নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো। তাহলে আল্লাহও আমাদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটাবেন। অন্যথায় পরিবর্তনের আশা করা দূরাশা ছাড়া কিছু নয়।
আল্লাহ তাআলা বলেন, "আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। (অর্থাৎ পাপ-পঙ্কিলতা ও আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে ফিরে আসে)।" [সূরা রা'দ: ১১] তিনি আরও বলেন, "তার কারণ এই যে, আল্লাহ কখনও পরিবর্তন করেন না সে সব নেয়ামত, যা তিনি কোন জাতিকে দান করেছিলেন, যতক্ষণ না সে জাতি নিজেই পরিবর্তিত করে দেয় নিজের জন্য নির্ধারিত বিষয়।" [সূরা আনফাল: ৫৩]
আল্লাহ এই সরকার, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সাধারণ জনগণকে সঠিক বুঝ দান করুন এবং দেশে ফিতনার আগুন নির্বাপিত করে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত করুন। আমিন।
Vai apni jini uporer kothagula likhechen apnar kache amar ektai proshno amar borka pora maa bonrai jokhon awaz tulte shikhe gechen tokhon apni bolchen apnar shamortho nei...doya kore shottota bolte shikhun je apni ekjon kapurush....ar koto jatike mislead korben....nunnotom bibektuku ki apnar nei.....eto kichu dekhar por o jatike Quran Hadith er vul bekkha diye ghore boshe thakte bolchen....ami jani amar dhormo kokhono chatroder ei jouktik andolon k discourage korena...kintu ami bolte baddho hocchi diner por din amar ei mohan dhormo tar gurutto hariyeche apnader ei kapurushotar jonno
Allahumma barik lahu fiddin wal akhira...যারা ২/১ মিনিট দেখেই কমেন্ট করে দেয়, তাদেরকে বলি,ইসলাম আবেগের ধর্ম নয়, এটা আল্লাহর পরিচালনার ধর্ম। আমিও হয়তো ২/১ বছর আগে ভিঢিওটা দেখে হুটহাট কমেন্ট করে দিতাম, আলেম দের গালিগালাজ করতাম, আল্লাহ মাফ করুক, তিনি আলহামদুলিল্লাহ কিছু পড়াশোনার সুযোগ হওয়ায় বলছি, আমাদের ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান কম বলেই, আজ আমরা নির্যাতনের শিকার, ফিতনা এভাবেই তৈরী হয়, দয়া করে আপনারা নিজেরা পড়াশোনা করুন। আল্লাহ আপনাদের চোখ খুলে দিবেন ইং শা আল্লাহ।
যারা বর্তমান সরকারকে সমালোচনা করে তাদের দমন করায় সমর্থন দেয়া,আবার তুলনামূলক তাকওয়া সম্পন্ন শাষক যেমন এরদোগানকে সমালোচনা করা সবার ঈমানী দায়িত্ব।হামাসকে সন্ত্রাসী বলে ফিলিস্তিনের হত্যার দায় হামাসকে দেয়া।আফসোস। জালেম তো জালেমই।মজলুম এর দোয়া তো আল্লাহ শুনবেই
JazakAllah Khair for this halaqah. Very relatable with current situation.
উত্তম আলোচনা, মাশা-আল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক, আমীন।
Islam is the best solution for human
Recite Qurqn more and more, Allah will remove all anxiety
আস্সালামুআলাইকুম, আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লাহ খইরান। ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের কে নেক শাসক পেরন করুন। আমরা প্রজারা যেন নেক হই সেই তাওফিক দান করুন আমিন ছুম্মা আমিন আস্সালামুআলাইকুম।
ভাই। আপনার আলোচনায় ইলমী ও ফিকহি উপকার হয় মাশাআল্লহ। আপনার কাছে আমার ১ টি আবদার।
১. মুশরিকদেরকে জাজিরাতুল আরব থেকে বের করে দাও" এর অধ্যায় টি সম্পর্কে একটি ভিডিও বানান। মেশকাত শরীফ থেকে।
আস সালামু আলাইকুম। কোন শাসক যদি দেশের স্বাধীনতা অন্য দেশের কাছে বিক্রয় করে দেয় তখনও ঐ শাসকের আনুগত্য করতে হবে?
আজকাল আমরা সবাই ফতুয়া দিতে সক্ষম যারা কমেন্টে বেশি বুঝেন তারা কই লাইন পড়েছেন
শাইখ যে বয়ানে করছেন সেটা 1924 সালের আগের খিলাফাহ স্টেট এবং বর্তমানে কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী পরিচালিত(মানে ইসলামী সংবিধানের রয়েছে) এমন রাষ্ট্রের জন্য ঠিক আছে বুঝলাম ।
কিন্তু যেসব রাষ্ট্রের সংবিধান মানবরচিত আই মিন খিলাফাহ ধ্বংসের পর গড়ে ওঠা বিভিন্ন নামেমাত্র মুসলিম রাষ্ট্রগুলো (যেগুলো কুরআন ও সুন্নাহ সাংঘর্ষিক অধিকাংশ আইন) সেসব রাষ্ট্রের জন্য কিভাবে ঠিক হতে পারে?
উদাহরণস্বরূপ: তৎকালীন পাকিস্তানের (পূর্ব ও পশ্চিম উভয়ই) সংবিধান যদিও বা ইসলামী সংবিধান হবার প্রতিশ্রুতি ছিল, কিন্তু শাসক শ্রেণীর গাদ্দারেরা সংবিধান তৈরি করেছিলো ব্রিটিশ সংবিধানের অনুকরণে, পরবর্তী স্বাধীন বাংলার সংবিধানও ভারতীয় এবং ব্রিটিশ সংবিধানের অনুকূলে তৈরি করা হয়েছে।
কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়েছে :-
১। মুসলিম শাসক নির্বাচনের পদ্ধতি কেমন হবে? কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী শাসক নির্বাচনের পদ্ধতি কেমন?
২। গনতান্ত্রিক ও প্রভৃতি মানবরচিত ধারায় শাসক নির্বাচনের যে পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে সেগুলি কোরআন ও সুন্নাহ সমর্থিত কি না?
৩। মানবরচিত সংবিধানুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার যেসব মূলনীতি রয়েছে যেমন:-১। গনতন্ত্র ২। ধর্মনিরপেক্ষতা(রাষ্ট্র হতে ধর্মীয় বিধান হটানো) ৩। অসাম্প্রদায়িকতা ৪। সমাজতন্ত্রবাদ ও পুঁজিবাদ
এগুলো ইসলাম সমর্থিত কিনা? সাথে ইসলাম সমর্থিত না হলে এগুলোর বদলে কিভাবে ইসলামিক মূলনীতি বাস্তবায়িত করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ কিভাবে নিতে হবে তা আলোচনায় উঠে আসা চাই।
৪। মুসলিম রাষ্ট্রে মুসলিম শাসক নির্বাচিত না হয়ে তাগুত শাসক নির্বাচিত হতে পারে কি না? কি কি কাজ করলে তাগুত শাসক হবে আর কি কি কাজ করলে মুসলিম শাসক বলে বিবেচিত হবে এসব প্রশ্নের সমাধান করা।
৫। সুরা মায়েদার 44 নাম্বার আয়াত (কুরআনবিরোধী আইন প্রণেতা কাফের) এবং রাসূল সা. কর্তৃক আদি ইবনে হাতিম রাযি. কে তাদের আলেম-উলামাদের (আইনদাতা) কে তাদের রব (মূলত তারা নিজেদের মনগড়া আইনপ্রনয়ণ করত) হিসেবে গ্রহণ করে নেওয়ার যে হাদীস রয়েছে এসব কিছুর ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন আছে কি না?
৬। কোরআনে ৮ জায়গায় তাগুতকে এর কথা উল্লেখ রয়েছে এবং তাগুতকে বর্জন করার কথাও। ইবনু কাইয়্যিম রহ. তাগুতের এক প্রকারের কথা বলেছেন যে কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী আইনপ্রণেতারাও তাগুত। সেক্ষেত্রে তাগুতের এ প্রকারের ব্যাপারেও স্পষ্ট করা দরকার বলে মনে করছি।
৭। মুক্তিযুদ্ধ তো হয়েছিল পাকিস্তানি শাসকশ্রেণির বিরুদ্ধাচারন করে এক্ষেত্রে দেশের সরকার সহ সাধারণ মানুষের মধ্যে যে ভুল রয়েছে সেগুলো শুধরিয়ে কিভাবে সঠিক মেসেজ ছড়িয়ে দেওয়া যায়? মুক্তিযোদ্ধারা কি খারেজী দের মধ্যে পড়বে কি না?
৮। উম্মাহর ঐক্য বিনষ্ট কারী মানবরচিত সংবিধানুযায়ী বিভিন্ন রাজনৈতিক যেসব দল তৈরি হয়েছে সেগুলো বৈধ কিনা? মুসলিমদের তো থাকলে একদল থাকবে।
৯। মানবরচিত সংবিধান পড়ে উম্মাহকে দিক নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন কি না কোনটা ইসলাম সম্মত আর কোনগুলো ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক? বঙ্গীয় সংবিধানে :- মদ, জুয়া, লটারি, পতিতাবৃত্তি তো লাইসেন্স প্রাপ্ত(বৈধ)।
অপরদিকে বাল্যবিবাহ বন্ধের নামে জাহিলিয়াত প্রতিষ্ঠা এবং সংবিধানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে যে এটি ব্যতিত "পৃথিবীর আর অন্য যে কোন সংবিধান আনা হোক না কেন তা যত উত্তমই হোক তা পরিত্যাজ্য হবে" তাহলে তো কুরাআনী সংবিধানের ক্ষেত্রেও একই কথা।
উত্তরগুলো জানা প্রয়োজন আবার উত্তর হিসেবে "খারেজী "বইলেন না কেউ।
আমিও এই উত্তরগুলা জানতে চাই, বিশেষ করে ৭ নম্বর পয়েন্ট টা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে বিভিন্ন জনের সাথে কিন্তু সঠিক উত্তরটা কোন আলেমের কাছ থেক্ব জানতে চাই
@@insanekamil100 ১৯২৪ এর আগে খেলাফত ছিলো না তবে কি রাজতন্ত্র ছিল আজকের কিং সউদ এর বংশধরদের মতো? সুলতানের ছেলে সুলতান /শাসক হলেই সেটা রাজতন্ত্র এটা কই পেলেন, বরং যোগত্যা যদি ছেলের থাকে তবে সে অবশ্যই শাসক হতে পারে। যেমনটা আলী রা. এর ছেলে এবং মুয়াবিয়া রা. ছেলে হয়েছিলেন ( ইয়াযিদ যে এত খারাপ হবে মুয়াবিয়া রা. সেটা বুঝেন নি হয়তো)
দাউদ আঃ ছেলে সুলায়মান আঃ রাজত্ব পেয়েছিলেন সেটাও কি রাজতন্ত্র?
আর অধিকাংশ উলামায়ে-কেরাম ঐক্যমত রয়েছে শেষ খেলাফত যে উসমানী খেলাফত এ ব্যাপারে।
@@insanekamil100 অধিকাংশ আলেমদের মতে শেষ খেলাফত ছিল উসমানী খেলাফত।
শাসকের ছেলে শাসক হলেই রাজতন্ত্র এটা ঠিক নয় বরং যোগত্যার মাপকাঠিতে যদি উত্তীর্ণ হয় তবে সে ছেলেও শাসক হতে পারে। যেমন:- আলী রা. এর ছেলে, মুয়াবিয়া রা. এর ছেলে (যদিও ইয়াযিদ যে পরে জালেম হবে সেটা বুঝতে পারেননি হয়তো),
দাউদ আঃ এর ছেলে সুলায়মান আঃ এটাও রাজতন্ত্র নাকি?
আপানাগো এই এক সমস্যা হাদীস পেলেই ফিট করা শুরু করে দেন। যোগত্যার দরকার নেই।
আপনারা ইসলামী জালিম শাসক আর কুফরি-শিরকি তাগুত শাসকের পার্থক্য বুঝেন না!
ভারতের কসাই মুদির আনুগত্য এবং দাজ্জালের আনুগত্যও আপনারা জায়েজ করে ফেলবেন দেখা যাচ্ছে 😅।
এ দু লিঙ্ক পড়বেন
m.facebook.com/story.php?id=100007168935767&story_fbid=3511386355776961
m.facebook.com/story.php?id=100070243329473&story_fbid=543717484646358
আগে আপনার সাড়ে তিন হাত শরীরে তারপরে নিজ ঘরে ইসলাম কয়েম করেন।কায়েম মানে পাচ ওয়াক্ত ফরয সালাত, হালাল হারাম মেনে চলা,সৎ কাজের আদেশ,অসৎ কাজের নিশেধ,কুরআন তিলাওয়াত, ঘরের মেয়েদের জন্য পর্দা ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ আকিদা মানহাজের ইলম অর্জন ইত্যাদি।
ফাসিক বা জালেম শাসক আর তার শাসন ব্যবস্থা নিয়ে আল্লাহ আপনাকে ধরবেন না।কারন এটা আপনার দায়িত্ব না।ফাসেক শাসক এর জুলুম তার উপর বর্তাবে।এই রকম শাসকের বৈধ কথায় আনুগত্য করবেন আর শরীয়ত বিরোধী কথায় কোন আনুগত্য নেই।তার মানে এই নয় যে ফাসিক মুসলিম শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে হবে।এর কিছু শর্ত আছে।এটাই কুরআন, হাদিস, সাহাবী, চার ইমামসহ সমস্ত সালাফদের কথা।আগে নিজের ঘরে ইসলাম কয়েম করুন ও মুসলিম শাসকের হিদায়ত এর জন্য দুয়া করুন।
@@insanekamil100
আপনার এই শাসক বুঝি নামাজ কায়েম করে,, কিছুদিন পরে যখন ইন্ডিয়ান মালাউন গুলি এসে অত্যাচার শুরু করবে তখন হাদিস শুনাইয়েন।।
আমি অবশ্যই খিলাফতের পক্ষে কিন্তু দেশ বর্তমানে গণতন্ত্র অনুসারে চলছে ওই অনুযায়ী দেশের জনগণ আন্দোলন করার পুরো অধিকার রাখে
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
...///////////////////
তালেবানদের সম্পর্কে একটি আলোচনা করুন।
আযানের সময় ক্যারি ওয়ান করলে আযানের উত্তর দিবেন কিভাবে? এ সময় কি আযানের উত্তর দেওয়া লাগবে না!
আসসালামু আলাইকুম, বাংলা অনুবাদ বই আছে এই বইটির?
True.... Hindi Katha Bole..... Stylyst
আপনার ব্যাখ্যা আমাকে সন্তুষ্ট করেনি। কথায় অনেক গলদ আছে। বিস্তারিত এখানে বললাম না।
অসংখ্য কুফরি মতবাদে বিশ্বাস করে এবং সেগুলো প্রয়োগ করেও কি একজন শাসক মুসলিম থাকতে পারে??
তাকে কি মুসলিম শাসক বলা যাবে??
অনুগ্রহপূর্বক উত্তর দেবেন।
বর্তমান সময়ে দেখা যায় যে অধিকাংশ দেশের রাষ্ট্রপ্রধান গন বা রাষ্ট্রের কর্ণধারগন বিভিন্ন ধরনের ফাসেকি, কুফরী ইত্যাদিতে লিপ্ত। এখন এই ধরনের অবস্থা হলে তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা যাবে কি?
th-cam.com/video/-py0_IIViiA/w-d-xo.htmlsi=NsuGy68DbA1-jZge
মুহতরাম, আমার প্রশ্নটি ছিল যে বারবার অসংখ্য কুফরি করলেও কি কেউ কাফের হয় না?
অর্থাৎ কোন রাষ্ট্রপ্রধান যদি প্রকাশ্যে অসংখ্যবার কুফরি কথা, মতবাদ ও কাজে লিপ্ত হয় তাহলে কি তাকে কাফের বলা যাবে কিনা???
কখন তাকে কাফের বলা যাবে? বিদ্রোহ করা যাবে?
কোন বইটি উনি পড়তেচিলেন? নাম কি?
@@zonaedbogdadi132 See the description
Islamic beliefs-Islamic Beliefs: A Brief Introduciton to the Aqida
বাংলা অনুবাদ আছে এ বইয়ের?@@azowadabrar1160
আপনার জানা নাই তাই আপনি বলছেন কেও জানে না, আমরা সবকিছু জানা কখন কার সাথে কেমন আচরন করতে হবে।আপনি যেসব জানেন না তা নিয়ে বকবক করবেন না। আপনি ইন্জিনিয়ারিং এ ভালো হতে পারেন তবে ইসলামের সব বিষয়ে আপনার কথা বলতে হবে কেন?
আজান শুনলে যদি আজানের বক্তব্যটা সাথে সাথে বলতে হয় আর তারপর যদি আজানের দুয়াটা পড়তে হয় তাহলে তো আজানের সময় কোনো কথা বলার উপায় নেই? তাহলে কি আজানের ধ্বনি শুনে এবং দুয়া পড়া যাবে না?
4:57 ব্যপারটা নতুন শুনলাম।আগে জানতাম না
Alhamdulillah. Highly essential video. Request name of writer.
Abdullah Al-Athari’’ এর লেখা ‘‘Islamic Beliefs A Brief Introduction to the 'Aqeedah of Ahl Assunnah Wal-jama'a’’ বইটি থেকে ‘‘The obligation to obey Muslim leader with regard to that which his right and proper’’ অধ্যায় থেকে আলোচনা করা হয়েছে।
@@rakibrayhan92 we have a lot to learn. May Allah guide us and help us to learn the true aqidah.
@@sohelparvez8932 you are right
Jammati Islami; Hefajat Islami..... Who
are they?
Assalamu Alaikum
সৌদির বায়াত খুবই হাস্যকর
ঠিক বলেছেন ভাউ, ইসলামের আবির্ভাব সৌদীতে হলেও আসলে উপমহাদেশের আমরাই সব থেকে সহিহ ইলম-আকিদার অধিকারি।
@@sulaimanhaiderseddique3590 আল্লাহ কি রাজতন্ত্র কায়েম করতে বলেন
@@181Zak তাহলে আল্লহ'কী শাষককে টেনে হিঁচরে গদি থেকে নামিয়ে নিজের মন পচ্ছন্দ মতন কাউকে গদিতে বসাতে বলেছেন? কোন আয়াতে আছে সেটা! যদি আপনি সহিহ আকিদা পেয়ে থাকেন যা সৌদিতে নাই, তবে সেই আয়াতটা দেখান; একমাত্র কোরআনই সেই কিতাব যেখানে আল্লহর বলা কথা গুলো সরাসরি উল্লেখ আছে।
@@sulaimanhaiderseddique3590 শেখ হাসিনা কি মুসলিম শাসক
সম্মান রেখেই বলছি হুজুর, আরো পড়াশোনা করেন। বর্তমান মুসলমান নামধারী শাসকদেরকে Next to God বলার অর্থ হল আপনার আসলে আরো পড়াশোনা এবং বাস্তব জ্ঞান দরকার। আশা করি আল্লাহ আপনাকে আরো পড়াশোনা করার এবং বর্তমান শাসকদের শাসক হবার পেছনের বাস্তবতা বুঝার তাওফিক এনায়েৎ করবেন। আমিন।
😂😂😂😂
Apner generation er ei porjonto keo hadees er pandolipi sporsho kore dekheche ki kokhono?
একটা আয়াত বা হাদীস দেখান তো যেখানে কোন ধরনের মুসলিম শাষকের আনুগত্য করতে হবে তার ক্রাইটেরিয়া দেওয়া আছে?
সত্যবাদী হোন আপনি
পড়াশোনা আপনার দরকার ভাই
আপনি বললেন পড়াশুনা করার জন্য,আপনি কতটুকু পড়েন??
Now The Question Is ,Did These Group Of Honourable Shaikh's Ever Talk To Sheikh Hasina Or Any Of Her Representative To Send Her Dawah? With Due Respect, I Really Want To Know !! Or They Will Only Enjoy The Facilities In The Name Of Islam When Others Sacrifice Their Lives To Set Up And Ensure The Facilities with The Help of Allah(awl) for all us as well as for them!!! My Humble Request is To Them To Answer This Question!In That Case, We Should Be Pakistan As A whole Till This Date In My Opinion !!Jazakum Allah Khair Note# Sorry!!!! I had to write this now , because for few days i see their thoughts and opinions are pretty much available in the youtube home pages most of the times, i don't know who is doing that, but i think this is not okey at least this very crucial moment to destruct the Islam loving People of Bangladesh Not providing a clear direction to face the crisis rather leaving the question half done. I myself admire each of them and requesting them as one of their follower to provide a clear instruction in their khutbah to give a solid direction to the Ummah completing their answer available in the internet. I ask forgiveness to Allah (awl) as well as to them If i asked too much. please We need your help Right At This Moment And do not want to be demoralized thinking what we are demanding Is Wrong And We Are Sinful.
মাশা আল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের স্যার
True, Khleda, Khaleda, Khaleda , Khaleda
উনি খিলাফতের সাথে গনতান্ত্রিক সরকার প্রধানকে মিলিয়ে ফতোয়াবাজী করছে।😁
Right 👍
ঠিক ধরছিস@@kabirahmed2072
Ahalu baiyet er example diya ase hadis a..
হুসাইন (রা:) কি জান্নাতী না কি ...?
Muslim ummah khelafot kmn ta holo iran ke dekhun..
😅
দেশের বর্তমান কোটা আন্দোলন প্রেক্ষাপটের সাথে মিলে গেলেও এটা ২০২২ সালের ভিডিও।
পুরোনো হলেও অসুবিধা নাই।
It is actually for Muslim ummah
To realise the true Islam.
শেখ হাসিনার আনুগত্য!
হাশরের ময়দানে আল্লহ যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করেন, সুরা আত ত্বহা’র ৪২ থেকে ৪৩ তম আয়াত পড়ে বুঝার চেষ্টা করেছেন কিনা, বিশ্লেষণ করেছেন কিনা, কি বলবেন! আগে থেকেই ঠিক করে রাখেন।
আর একটি ব্যাপার, ৪৫ মিনিট ৫৫ সেকেন্ড থেকে দেখেন’তো! এই লোক’কী শেখ হাসিনার আনাগত্য করলেন, নাকি মাইর খাওয়ার কাজ করলেন! শায়েখ আব্দুর রাজ্জাকের একটি কথা সব সময় মনে রাখি, ‘দল প্রতি মনে সঙ্কীর্ণতা তৈরী করে, যাকে পচ্ছন্দ করি তার খারাপটা চোখে পরে না, যাকে অপচ্ছন্দ করি তার ভালোটা চোখে পরে না’। আল্লহ আপনাকে হেদায়েতের উপর রাখুন।
Misguided
আপনি কিসব ফতোয়া দিচ্ছেন? আপনি কি এই ঘৃনীত সরকারকে ইনিয়ে বিনিয়ে সাপোর্ট দিচ্ছেন?
সম্পূর্ণ বক্তব্য না শুনে কিছু বলা উচিৎ নয়।
হাদীস কিন্তু রসূল (সা) এর..!
ইনি শুধু ব্যাখ্যা কারী.!
দয়া করে সম্পূর্ণ ভিডিও শুনবেন তারপর বুঝবেন কি বলতে চাচ্ছেন
হে আকাঙ্ক্ষার উপাসক...আল্লাহকে ভয় কর...
আপনি কতটুকু জ্ঞানী যে উনাকে এই কথা বলতে আসছেন? ইসলাম কি আপনার আবেগ দিয়ে চলবে নাক!!!
😂
বিভ্রান্ত দায়ি উনাদের মত দায়িদের ফলো করলে লাভের চেয়ে লস বেশি হবে
সুবিধাভোগী হুজুর!!!
Apnito taguti shoktir pokhe safai gassen
Shaikh you are madkhali Jahamiyyah murziyah 😂
Hasinake support korar fondi. Edi amra bujhi. Pheraun re Islam kokhonoi support korbe na. Impossible!
apni ki kotha bujhen na naki chinta koren na?
ভাই এই ভিডিও আগের আর উনাকে আপনি চিনেন! কনটেক্সের সাথে মিলে গেছে। উনি কাউকে সাপোর্ট করে কথা বলেনি
আপনি কি #স্বৈরশাসকের পক্ষে কথা বলবেন ?????
গাধা পুরো ভিডিও দেখ
মাদখালী মুরজিয়া দের থেকে সাবধান।
এরা সালাফি মানহাযের কথা বললের এরা আসলে শাসকের এজেন্ট। আরাম প্রিয়।
সালাফি প্রকৃত আলেম ও শায়েখরা সবাই তাগুত শাসকদের বিপক্ষে।
শায়েখ আহমেদ মুসা জীব্রিলের বয়ান শুনতে পারেন। তিনিও সালাফি।
আহলে হাদিস নাম ধারী ওই সব আলেমদের অনেকেই একসময় শাসকদের বিপক্ষে কথা বলতে মানে হকের পক্ষে বলত। জেলে গিয়ে বের হয়ে এখন পুরো উল্টো বলতেছে হাদিসের অপব্যাখ্যা দিয়ে।
সৌদি আরবে কেন সালাফি বহু আলেম ও বড় বড় শায়েখ জেলে আছে..? কেনো তারা গুম হয়েছে একটু ভাবেন।
সালাফি মানেই আহলে হাদিসদের মত না সবাই। এরা গুটি কয়েকই এমন। ❓❓🔥🔥🫡
বর্তমান প্রেক্ষাপটের সাথে মিলে গেলেও এটা ২০২২ সালের ভিডিও।
শুনেন....
আপনার পছন্দ না হলেই প্রশ্ন তুলতে পারেন না...
bhai video er description list poren