আমার জ্ঞান ও বিদ্যা খুবই কম। তাই যদি কিছু ভূল বলে ফেলি, সকলের কাছে অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে আসার কিছু আগে থেকেই একান্ত ভাবে ঈশ্বর অনুরাগী শ্রী যুক্ত নরেন্দ্র নাথ দত্ত ব্রাহ্ম সমাজে যাতায়াত করতেন এবং নিজের গুনে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। কিন্তু সেখানে তাঁর নিজের ঈশ্বরকে জানার তৃষ্ণা মেটে নি। সেই জন্যই তো দেখছি প্রথম সাক্ষাৎকারেই যুবক নরেন্দ্র নাথ দক্ষিণেশ্বরের পূজারী ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে প্রশ্ন করেছিলেন যে আপনি কি ঈশ্বর দর্শন করেছেন? তার পরের কথা তো প্রায় সকলেরই জানা আছে। ১৮৮৩ সালের ২রা মে, বুধবার সন্ধ্যা বেলায় নিমন্ত্রীত হয়ে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নন্দনবাগান ব্রাহ্মসমাজে রাখাল, মাষ্টার মশাই ইত্যাদি ভক্তদের সঙ্গে আগমন করেছিলেন। উক্ত অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অন্যান্য ঠাকুর বংশীয় ব্রাহ্ম ভক্তরাও এসেছিলেন। কিন্তু গৃহস্বামীরা রবীঠাকুর সহিত আহুত সকল ব্রাহ্ম ও অন্যান্য সংসারী ভক্তদের খাতির করিতে অধিকতর ব্যাস্ত হয়ে ছিলেন বলে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের ও তাঁর সঙ্গী ভক্তদের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রদান করতে পারেন নি। উক্ত অনুষ্ঠানে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বয়সে ছোট হয়েও নিজে শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের সঙ্গে দেখা করেন নি। যদি করতেন তাহলে মাষ্টার মশাই অবশ্যই শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃতে তার উল্লেখ করে যেতেন। কোন দিন ই কোন শিষ্য ছিলেন তাঁর গুরুর প্রতি অবজ্ঞাকারী কে মনথেকে সন্মান করতে ও ভালোবাসতে পারেননা। আমার মনে হয় দ্বিতীয় কারণটীও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিকাগো ধর্ম মহাসমাবেশে ও পরবর্তী অনেক অনুষ্ঠানে যোগদান করে তত্কালীন ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিনিধি শ্রী যুক্ত প্রতাপ চন্দ্র মজুমদার মহাশয় নিজ মুখে স্বামী বিবেকানন্দের চরিত্র নিয়ে ও সমগ্র ভাবে হিন্দু ধর্মের প্রতি যে রকম হীন শব্দ ব্যবহার করে ছিলেন তা কখনও স্বামীজি কি ভূলে যেতে পারেন। তাই অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই স্বামী বিবেকানন্দ জীবিত অবস্থায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অন্যান্য সমমনষ্কো ব্রাহ্ম সমাজের ব্যাক্তিদের মনথেকে ভালোবাসতে পারেননি। ঠিক সেই কারনেই একমাত্র স্বামীজি দেহ রাখবার পরেই রবীন্দ্রনাথ স্বামী বিবেকানন্দ সম্বন্ধে তাঁর বক্তব্য রাখেন। তাঁর জীবিত অবস্থায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বামী বিবেকানন্দের থেকে দূরে সরে থাকতেন। তাই আমার মনে হয় সমসাময়িক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক হলেও তাঁরা ছিলেন দুজন দুই ভিন্ন মেরুর মানুষ। একজন সর্বস্ব ত্যাগী সন্ন্যাসী ও অপরজন ভোগী গৃহী। তাঁদের মধ্যে সখ্যতার খুব বেশি প্রমান আমরা পাই না। ইতিহাস কে মেনে নিতে হবে।
তারমানে আপনি বলতে চাইছেন স্বামী বিবেকানন্দ দ্বিতীয় রিপুর থেকে মুক্ত হতে পারেননি!!! ষড়রিপুকে জয় করতে না পারলে সত্যিকারের সংসার ত্যাগী সাধক হতে পারা যায় কি???
আমি যতদূর জানি আপনি কোনও ভুল বলেননি। রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
আমার মনে হয় ঘটনা যা ঘটেছিল তা মোটেই বিস্ময়কর কিছু ছিল না--- একজন ছিলেন সংসারী অন্যদিকে ছিলেন সন্নাসী এবং সন্ন্যাসিনী। একদিকে ভোগে ত্যাগ অন্যদিকে ত্যাগে ভোগ। একদিকে জনতার মাঝে নির্জন অন্যদিকে নির্জনতার মাঝে জনগণ। একদিকে ঐশ্বর্য্যের পাহাড় অন্যদিকে অর্ধাহার-অনাহার। দুয়ে অনেক ফারাক। তাইতো-- ঠাকুর রামকৃষ্ণের দৃষ্টিতে আমাদের সাহিত্য সম্রাট ছিলেন একজন শকুন মাত্র। তাই এরূপ ঘটনাকে কোন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না ভেবে অনিবার্য ভাবাই যুক্তিযুক্ত এখানে ব্যক্তিত্বের কোন প্রশ্নই ওঠে না ভাবনাকে এই স্তর থেকে শুরু করে এ বিষয়ে একটি ছোটখাটো গ্রন্থও লিখে ফেলা যেতে পারে। রচয়িতার সাথে রচনাকে এক করে দেখা অনেক ক্ষেত্রে ঠিক নয় তাই মাইকেল মধুসূদন দত্তের ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে ব্রজাঙ্গনা যাতে অনেক বৈষ্ণব ভক্ত পদকর্তাও আপ্লুত হয় আর নজরুল হয়ে ওঠেন রামপ্রসাদ। আমাদের স্থান অনেক নিচে তাই উঁচু দিকে তাকিয়ে পার্থক্য বুঝতে পারি না
খুব সুন্দর এবং সম্পূর্ণ আলোচনা। আপনার সকল আলোচ্যই ভাল লাগে। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা না বলে পারছি না। ভগিনী নিবেদিতা এসেছিলেন পাশ্চাত্যের বৈভব আকর্ষণ ত্যাগ করে। গুরু হিসাবে ঠাকুর বাড়ির বৈভব ও পার্থিব প্রাচুর্যতার সংস্পর্শ থেকে নিবেদিতাকে দুরে রাখা স্বামীজির কর্তব্য ছিল। এসব নিয়ে অন্য ভাবা অর্থহীন। ধন্যবাদ। সত্যিই আপনার দৃষ্টিভঙ্গি অনেক স্বচ্ছ। তাই কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা রইল।
ভোগ বিলাসের মধ্যে থেকে তিনি যদি ত্যাগী না হতে পারেন তাহলে তিনি মহান কিভাবে? সেই হিসাবে তো পৃথিবীর সকল হতদরিদ্র মানুষই মহা ত্যাগী। বরং সত্যিকারের মহা ত্যাগী হলেন ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর। বিলাসবহুল জীবনযাপন করার বদলে নিজের সমস্ত অর্থ ও শ্রম বাংলার মানুষের কল্যাণের জন্য খরচ করে গেছেন। এই বিষয়টা একটু স্বাধীন নিরপেক্ষ চিন্তাশক্তি দিয়ে ভেবে দেখবেন।
আমাদের অনেক অজানা তথ্য জানা গেলো। তথ্য বিশ্লেষণ সাধরান দৃষ্টিতে স্বাঠিক। তবে বিবেকানন্দের ব্যাপারে কিছু বলা আমাদের বিচারে একটু কঠিন। কারণ তিনি কোনো সাধারণ মানুষ তো নন। উনি কতটা প্রকাশ করবেন সেটার ওপরে একজন যোগী হিসেবে ওনার বিচার আমাদের থেকে অনেকটাই আলাদা হওয়াটাই স্বাভাবিক।
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
আপনার এই তত্বানুসন্ধানের শ্রমকে আন্তরিক সাধুবাদ জানাই। আপনার পরিবেশিত তথ্যের মাধ্যমে আমরা ভীষণ ভাবে সমৃদ্ধ হচ্ছি। আপনি ভালো থাকুন । আর এভাবে অজানাকে আমাদের মনের দুয়ারে রাখুন। ধন্যবাদ 🙏
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
@@souvikmitra9995Kharap dik to tomaro thakbe maku kothakar. Vivekananda r kharap dik thakbei ta bole seta kono boro soro crime chilo na. Kharap dik dekte hole Rabindranath r o kharap dik dekho Rabindranath er onek charitrik dosh chilo. Ar bollam na seta. Marx Lenin Stalin tadero onek dosh chilo.
@@souvikmitra9995Kharap dik to tomaro thakbe maku kothakar. Vivekananda r kharap dik thakbei ta bole seta kono boro soro crime chilo na. Kharap dik dekte hole Rabindranath r o kharap dik dekho Rabindranath er onek charitrik dosh chilo. Ar bollam na seta. Marx Lenin Stalin tadero onek dosh chilo.
বাংলা র হৃত গৌরব সবরনকরবার জন্য বা ফিরিয়ে আনা র পচেযটার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । আপনার অনুসন্ধান। গবেষণা পড়াশোনা য় অপনি অনেকটাই সফল। পশ্চিম বঙ্গে বাসি সমৃদ্ধ হচেছ ন ।আরো পড়াশোনা করে উন্নত হন । শুভকামনা রইল ।
Rabindranath tagore was a genius literary person with extreme attachment with nature.Wheras , swami vivekananda was a scientific spiritualist, a religious and social reformer and a nation builder.
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
@@rakhimukerji7937 Absolutely erroneous opinion. Swamji was the first, after Rammohan and Vidyasagar, to preach the ideals of modern philosophy that " to serve human being in true sense of god without caste, creed and religion " is the noblest idea that India required to transform from the state of traditionality to modern India. Rabindranath did not allow the culture of touching the sacred feet of a lower cast teacher by a upper caste student in the so called famous Shantinikatan.................. How is this thought be treated as a symbol of modern mind?
এই দুই অসীম চরিত্রকে বোঝা আমাদের মত সাধারণ লোকের ধারণার বাইরে।মহাজাগতিক দুই ব্যক্তিত্বের একে অপরের প্রতি অত্যন্ত সৌজন্য এবং শ্রদ্ধা ছিল।দুজনেই এত কর্মকান্ডের মধ্যে লিপ্ত ছিলেন যে মুখোমুখি দেখা খুব কম হয়েছিল।
আজকের বিষয়টি খুবই সুন্দর। এটি একটি গবেষণামূলক আলোচনাও বলা যায়। উপস্থাপনা দুর্দান্ত। তবে একটি জায়গায় মুখে বলা সংখ্যা পর্দায় লেখা সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। আমাদের দুই মহাপুরুষের সাক্ষাৎকারের বিষয়টি অনবদ্য ও গবেষণা মূলক হয়েছে।
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
"রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাদম্বরী দেবী" এই শিরোনামে একটি ভিডিও দেখতে চাই। তুমি ভাই সঠিক তথ্য দিয়েই সব ভিডিও বানাও।তাই তোমার কাছে এই অনুরোধ। নিরন্তর শুভকামনা আর ভালোবাসা অনেক।
আপনার এই সুন্দর ভিডিও র মাধ্যমে অনেক কিছু অজানাকে জানা গেল । তবুও দুই মহীরুহ, প্রায় সমবয়সী, প্রায় প্রতিবেশী দুই প্রবল ব্যক্তিত্বের উভয়ের জীবদ্দশায় তাঁদের পারস্পরিক লৌকিক সম্পর্কে সেই ধোঁয়াশা থেকেই গেল । তবুও ভিডিওটির জন্য প্রশংসা অবশ্যই প্রাপ্য !
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
When Swami Vivekananda in America and badly needed an attestation from India for representing Hindu Dharma, Rabindranath Tagore could easily help Swami Ji but Tagore did not . Only a single line from Rabindranath Tagore could have wiped out Swami Ji's embarrassment but Tagore was silent ! Ultimately Swami Ji was recognized first in America and then in the rest of the world as an angle of God !
Vivekanand could not associate with Brmha samaj though he was previously a visiter in bramho samar.Also as an Irish she had sympathy for young Bengalies who were doing subversive activities.Both vivekanand and Tagore.did not approve this.Police watched all three.Nivedita 's guru wanted her to work for the oppressed poor espcially Indian women which Nivedita did.In.so called Basties in.Cholera.Unfortunately she had to wash her own plates because even in Basties she was.untouchable.Shr died of blood dysentry most probably the result of negligence to food hygrine because of her.committment to India's poor.
@@sanatkumarpaul4917 I have just told the truth. My heart became heavy when I first knew this. And definitely even today I can't bear this when I think this over again ! Only I want to forget this as there is no remedy for my inner wound !
এ বিষয়ে আমার কিছু অনুমান আছে,শুধুমাত্র অনুমান। সেই সময়ে ঠাকুর বাড়ির অন্দরমহলে ইংরেজ বিরোধী একটি আন্দোলন শুরু হয়েছিল, এবং নিবেদিতা সেই আন্দোলনে প্রতক্ষ যোগাযোগ রাখতেন, যা বিবেকানন্দ কোনও দিনই মেনে নিতে পারেন নি। সম্ভবত এর কারণ সেই সময়ে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন নির্মাণ কার্য এ ব্যস্ত ছিলেন। এবং তিন মনে করেন নিবেদিতা র এই ইংরেজ বিরোধীতা তাঁর রামকৃষ্ণ মিশন নির্মাণ এ বাধা হয়ে দাড়বে।অনুমান এর তথ্য সূত্র, শ্রী সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম আলো উপন্যাস।
NIVEDITA WAS SYMPATHETIC TO INDIA s freedom movement.Some people think Tagore,s GORA was conceived on her character.Like Gora she accepted every thing of hindu dharma.Tagore understood her loyalty to India but he also believed that you can not bring any good by compromising.with superstition and blind faith .
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
আপনার ভিডিও দেখতে দেখতে ওশো রজনীশজি কথিত কিছু কথা মনে পড়লো।উনি বলেছিলেন যে,একবার সন্ত কবীর আর বাবা শেখ ফরিদ একই স্থানে উপস্থিত ছিলেন। দুই মহাপুরুষের অনুরাগীদেরই অনেক প্রত্যাশা ছিল এই মহামিলন নিয়ে।কিন্তু শিষ্যদের আকাঙ্খায় জল ঢেলে দুই মহাপুরুষ পরস্পরের সাথে কোন বার্তালাপ করেননি।ওশো বলেছিলেন যে, এটাই স্বাভাবিক হয়েছে।কারণ দুজনেই পূর্ণজ্ঞানী।দুজনেই পরস্পরকে সম্পূর্ণভাবে বুঝতে পারছিলেন।বাক্যালাপ তাই নিস্প্রোয়জন ছিল।স্বামীজি আর রবিঠাকুর দুজনকেই আন্তরিক প্রণাম।আর বিষয়বস্তুটির এমন সুন্দর উপস্থাপনার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও নমস্কার।🇧🇩
স্বামী বিবেকানন্দের ভারত ভাবনা,যার উপরে দাঁড়িয়ে আছে রবীন্দ্র রচনাবলী। দ্বিতীয় কথা স্বামীজি তখন নরেন ছিলেন।যখন ব্রাহ্মসমাজের দাপট/প্রভাব যাই বলুন সেটা ছিল।ঐ সময় নরেন জীবনের দিশা চাই ছিলেন। ব্রাহ্ম সমাজের গুরু মহান পন্ডিত দেবেন্দ্র জী(রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা) জীবিত। উনি নরেন কে ধরে রাখতে পারেননি , নিয়মিত ওখানে যাতায়াত ছিল নরেনের। ধরে রাখতে পেরেছিলেন পাগল ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ।
Requesting you to make a video on the following topics: 1. Protap Chandra Mazumdar 2. Direct Action Day in Bengal 3. Battle of Plassey 4. Benoy, Badal and Dinesh
স্বামীজী নিজেকে যীশুর কাছে একটি ছোট্ট মনে করেছেন এবং তিনি হযরত মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেকগুলো তথ্য দিয়েছেন সে থেকে বোঝা যায় যে মহান চরিত্র এবং বীর সাহসিকতা সবথেকে বেশি ছিল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এবং যার সম্পর্কে সব থেকে বেশি বই লেখা হয়েছে তার কথা এবং চরিত্র নিয়ে ।
🙏🏻🙏🙏 কোনো সমালোচনা শুধু ভালো লাগা ও ভালবাসা। স্বামীজি আমাদের বীর সেনাপতি স্বামীজি ।।।👍🌹🌹🪔🪔🌻👣🙏🏻🙏🏻🙏🙏🏻 কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি ।💐💐💐💐💮🍦🍦🌷👍🌹🪔🌻🕉️
দাদা, আমি ভবানীপুরে সাউথ সাবার্বান স্কুলে পড়ার সময় মাস্টার মশাই দের কাছে শুনেছিলাম যে , স্কুলে যে দেবব্রত মেমোরিয়াল হল আছে সেখানে স্বামী বিবেকানন্দ দেহত্যাগের পর তার চিতা ভস্ম নিয়ে এসে এক স্মরণ সভা হয়েছিল, সেই সভায় এসে ছিলেন বিখ্যাত মানুষেরা এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন সেই সভায়। সাউথ সাবার্বান স্কুল স্থাপিত হয়েছিল ১৮৭৪ সালে।
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
নরেন্দ্রনাথ কবীগুরুর যে গানগুলি গাইতেন সেগুলি ব্রাহ্মদের উপাসনা সঙ্গীত হিসাবে ওদের সমাজে যাতায়াতের সুবাদে, কিন্তু সেই অর্থে সেগুলি তখনও রবীন্দ্রসঙ্গীত হিসাবে পরিচিতি পায়নি।
Great video . Rabindranath didn't like Vivekananda only for his pouttolikota and Sanyas . Vivekananda wasn't interested in relationship with Rabindranath Tagore . He wanted that only religious songs would be written by Rabindranath Tagore .Gora character was written on Vivekananda .
How can it be possible we know Vivekananda was such a personality Beyond all sorts of Worldly narrowness and He was a Brahmoggo purush and so He cannot have such Egoistic Complexity with such a great man like Rabindranath Tagore.
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
দারুন গবেষণার বিষয়।।আমি লাইব্রেরি তে একটা প্রবন্ধ পড়েছিলাম যেটা তার আগের একটি সমালোচনার প্রত্যুত্তর।।খুব সম্ভবত নাম ছিল রবীন্দ্রনাথ চাইলেও বিবেকানন্দ মেশেন নি
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন। তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
একজন হিন্দু , একজন ব্রাহ্ম। এটা একটা বিষয়। দ্বিতীয়ত ঠাকুর বাড়ির বৈভব ও কিছু মনোরঞ্জন, স্বামিজীর পছন্দ ছিলনা। আবার এর পর ও সত্য রবীন্দ্রনাথ, রোমারোলাকে বলেছিলেন ঐ কথা - If you want to know India . . . . দুজনকে ই প্রনাম।
ত্যাগ ও বৈরাগ্য ছিল স্বামীজির সংক্ষিপ্ত জীবনের মূলমন্ত্র,ভগিনী নিবেদিতা কেও সেই পথেই চালিত করেছিলেন, আর একটু এগিয়েই বলছি, ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নিজেও তৎকালীন সময়ে দেশের ধনী অভিজাত ব্যক্তিবর্গকে এড়িয়েই চলতেন ,যারা তাঁর সান্নিধ্যে এসে ছেন তারা সকলেই তাঁর ভক্ত শিষ্য ছিলেন। তাদের রচিত পুস্তক বিক্রির অর্থে বেলুড় মঠের জমিক্রয় ও মঠ নির্মান হয়েছিল।
Rabindranath Tagore once wrote in Karna kunti Sambad ''Lakshya lakshya trina bakshe(bakkhe)bakshe leen dui vanaspati madhye madhye raakhe ghor byabadhan'' might be the reason behind that.
শঙ্কর এর লেখা পড়ুন, স্বামী জি শেষ দি নে কলকাতার কোনো doctor visit করতে চাই নি, গুরু ভাইয়েরা অনেক কষ্টে একজন doctor পেয়েছিলেন অনেক বেশি visit দিয়ে, সেই সময়ের কলকাতার কোনো famous লোক including TAGORE সাহায্য করতে আছে নি, দুজনের মধ্যে ego clash ছিল
Ami jatadu Jani swamiji shesh din dhyane Bose দেহত্যাগ করেন আকস্মিক ,তখন তো মোবাইল আর আধুনিক প্রযুক্তির কোনো বার্তা প্রেরন করার সুবিধা ছিলনা ত অন্যারা দূরে থেকে জানবেন কি করে?
আপনাকে আর একটু তথ্য দিচ্ছি। একটু খোঁজ নিয়ে যে স্কুলটার কথা বলা হলো (এই লেখায়) সেখান থেকে আরো তথ্য হয়তো পাবেন -- যা চিত্তাকর্ষক হতে পারে শ্রোতাদের কাছে।.. হয়তো আপনাকে আর একটা ভিডিও করতে হবে। এবং "জয়ী" কবিতাটা আবৃত্তি করে নিবেদন করতে হবে। কি ব্যাপার? এই-- বেশ কয়েক বছর আগে ইন্টারনেট ঘাঁটতে ঘাঁটতে একটা পুরোনো উদ্বোধন পত্রিকার খোঁজ পেয়েছিলাম। সেখানে পড়লাম (স্মৃতি থেকে):- ১৯৩৫এর ১লা এপ্রিল, শ্যামবাজার অঞ্চলের একটা বিবেকানন্দ নামাংকিত একটি স্কুল থেকে কয়েকজন শিক্ষক শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের কাছে গিয়ে অনুরোধ করেছিলেন একটা কবিতার জন্য, বিবেকানন্দ কে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথ ভেতরের ঘরে গিয়ে কিছুক্ষণ পর বেরিয়ে এলেন। সংগে তাঁর কবিতা *জয়ী*। এই কবিতাটা "বীথিকা"য় আছে। .... *জয়ী (jayee)* [ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ১৮ই চৈত্র (April 1, 1935)] রূপহীন, বর্ণহীন, চিরস্তব্ধ, নাই শব্দ সুর, মহাতৃষ্ণা মরুতলে মেলিয়াছে আসন মৃত্যুর; সে মহানৈঃশব্দ-মাঝে বেজে ওঠে মানবের বাণী "বাধা নাহি মানি'। আস্ফালিছে লক্ষ লোল ফেনজিহ্বা নিষ্ঠুর নীলিমা-- তরঙ্গতাণ্ডবী মৃত্যু, কোথা তার নাহি হেরি সীমা; সে রুদ্র সমুদ্রতটে ধ্বনিতেছে মানবের বাণী "বাধা নাহি মানি'। আদিতম যুগ হতে অন্তহীন অন্ধকার পথে আবর্তিছে বহ্নিচক্র কোটি কোটি নক্ষত্রের রথে; দুর্গম রহস্য ভেদি সেথা উঠে মানবের বাণী "বাধা নাহি মানি'। অণুতম অণুকণা আকাশে আকাশে নিত্যকাল বর্ষিয়া বিদ্যুৎবিন্দু রচিছে রূপের ইন্দ্রজাল; নিরুদ্ধ প্রবেশদ্বারে উঠে সেথা মানবের বাণী "বাধা নাহি মানি'। চিত্তের গহনে যেথা দুরন্ত কামনা লোভ ক্রোধ আত্মঘাতী মত্ততায় করিছে মুক্তির দ্বার রোধ অন্ধতার অন্ধকারে উঠে সেথা মানবের বাণী "বাধা নাহি মানি'
আমার জ্ঞান ও বিদ্যা খুবই কম। তাই যদি কিছু ভূল বলে ফেলি, সকলের কাছে অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের সংস্পর্শে আসার কিছু আগে থেকেই একান্ত ভাবে ঈশ্বর অনুরাগী শ্রী যুক্ত নরেন্দ্র নাথ দত্ত ব্রাহ্ম সমাজে যাতায়াত করতেন এবং নিজের গুনে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন।
কিন্তু সেখানে তাঁর নিজের ঈশ্বরকে জানার তৃষ্ণা মেটে নি। সেই জন্যই তো দেখছি প্রথম সাক্ষাৎকারেই যুবক নরেন্দ্র নাথ দক্ষিণেশ্বরের পূজারী ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে প্রশ্ন করেছিলেন যে আপনি কি ঈশ্বর দর্শন করেছেন?
তার পরের কথা তো প্রায় সকলেরই জানা আছে।
১৮৮৩ সালের ২রা মে, বুধবার সন্ধ্যা বেলায় নিমন্ত্রীত হয়ে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নন্দনবাগান ব্রাহ্মসমাজে রাখাল, মাষ্টার মশাই ইত্যাদি ভক্তদের সঙ্গে আগমন করেছিলেন। উক্ত অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অন্যান্য ঠাকুর বংশীয় ব্রাহ্ম ভক্তরাও এসেছিলেন। কিন্তু গৃহস্বামীরা রবীঠাকুর সহিত আহুত সকল ব্রাহ্ম ও অন্যান্য সংসারী ভক্তদের খাতির করিতে অধিকতর ব্যাস্ত হয়ে ছিলেন বলে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের ও তাঁর সঙ্গী ভক্তদের যথাযোগ্য মর্যাদা প্রদান করতে পারেন নি।
উক্ত অনুষ্ঠানে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বয়সে ছোট হয়েও নিজে শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের সঙ্গে দেখা করেন নি। যদি করতেন তাহলে মাষ্টার মশাই অবশ্যই শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ কথামৃতে তার উল্লেখ করে যেতেন। কোন দিন ই কোন শিষ্য ছিলেন তাঁর গুরুর প্রতি অবজ্ঞাকারী কে মনথেকে সন্মান করতে ও ভালোবাসতে পারেননা।
আমার মনে হয় দ্বিতীয় কারণটীও খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিকাগো ধর্ম মহাসমাবেশে ও পরবর্তী অনেক অনুষ্ঠানে যোগদান করে তত্কালীন ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিনিধি শ্রী যুক্ত প্রতাপ চন্দ্র মজুমদার মহাশয় নিজ মুখে স্বামী বিবেকানন্দের চরিত্র নিয়ে ও সমগ্র ভাবে হিন্দু ধর্মের প্রতি যে রকম হীন শব্দ ব্যবহার করে ছিলেন তা কখনও স্বামীজি কি ভূলে যেতে পারেন। তাই অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই স্বামী বিবেকানন্দ জীবিত অবস্থায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অন্যান্য সমমনষ্কো ব্রাহ্ম সমাজের ব্যাক্তিদের মনথেকে ভালোবাসতে পারেননি। ঠিক সেই কারনেই একমাত্র স্বামীজি দেহ রাখবার পরেই রবীন্দ্রনাথ স্বামী বিবেকানন্দ সম্বন্ধে তাঁর বক্তব্য রাখেন। তাঁর জীবিত অবস্থায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বামী বিবেকানন্দের থেকে দূরে সরে থাকতেন।
তাই আমার মনে হয় সমসাময়িক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক হলেও তাঁরা ছিলেন দুজন দুই ভিন্ন মেরুর মানুষ। একজন সর্বস্ব ত্যাগী সন্ন্যাসী ও অপরজন ভোগী গৃহী। তাঁদের মধ্যে
সখ্যতার খুব বেশি প্রমান আমরা পাই না।
ইতিহাস কে মেনে নিতে হবে।
কবিগুরুর কবিতা, সৃষ্টি ছিল আধ্যাত্মিকতায় মোড়া। কিন্তু বাস্তবে, ব্রাহ্মসমাজ ছিল ভ্রান্তির পথ। ওরা নাকি কিছুই মানে না, অথচ ওঙ্কার মন্ত্রে ধ্যান করা চাই। এ তো ভাবের ঘরে চুরি! ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেব ওদের ঠাট্টা করে বলেছিলেন, "তোদের তো চোখ বুজলেই অন্ধকার।"
তারমানে আপনি বলতে চাইছেন স্বামী বিবেকানন্দ দ্বিতীয় রিপুর থেকে মুক্ত হতে পারেননি!!! ষড়রিপুকে জয় করতে না পারলে সত্যিকারের সংসার ত্যাগী সাধক হতে পারা যায় কি???
আমি যতদূর জানি আপনি কোনও ভুল বলেননি। রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
আপনি রবীন্দ্রনাথকে “ভোগী গৃহী” বলায় বুঝা গেল যে আপনি তাকে কতটুকু জানেন।
কে বলে আপনার জ্ঞান কম আপনি যথার্থ কথা লিখেছেন নির্মল সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য আপনি অনেক ধন্যবাদ এবং প্রকৃত সত্য উদঘাটন এর দুবার আপনাকে ধন্যবাদ দিলাম
আমার মনে হয় ঘটনা যা ঘটেছিল তা মোটেই বিস্ময়কর কিছু ছিল না---
একজন ছিলেন সংসারী অন্যদিকে ছিলেন সন্নাসী এবং সন্ন্যাসিনী।
একদিকে ভোগে ত্যাগ অন্যদিকে ত্যাগে ভোগ।
একদিকে জনতার মাঝে নির্জন অন্যদিকে নির্জনতার মাঝে জনগণ।
একদিকে ঐশ্বর্য্যের পাহাড় অন্যদিকে অর্ধাহার-অনাহার।
দুয়ে অনেক ফারাক। তাইতো--
ঠাকুর রামকৃষ্ণের দৃষ্টিতে আমাদের সাহিত্য সম্রাট ছিলেন একজন শকুন মাত্র।
তাই এরূপ ঘটনাকে কোন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত না ভেবে অনিবার্য ভাবাই যুক্তিযুক্ত
এখানে ব্যক্তিত্বের কোন প্রশ্নই ওঠে না
ভাবনাকে এই স্তর থেকে শুরু করে এ বিষয়ে একটি ছোটখাটো গ্রন্থও লিখে ফেলা যেতে পারে।
রচয়িতার সাথে রচনাকে এক করে দেখা অনেক ক্ষেত্রে ঠিক নয় তাই মাইকেল মধুসূদন দত্তের ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসে ব্রজাঙ্গনা যাতে অনেক বৈষ্ণব ভক্ত পদকর্তাও আপ্লুত হয় আর নজরুল হয়ে ওঠেন রামপ্রসাদ।
আমাদের স্থান অনেক নিচে তাই উঁচু দিকে তাকিয়ে পার্থক্য বুঝতে পারি না
যদি ভারতবর্ষকে জানতে চাও স্বামী বিবেকানন্দকে জানো - কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 🖤
খুব সুন্দর এবং সম্পূর্ণ আলোচনা। আপনার সকল আলোচ্যই ভাল লাগে। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা না বলে পারছি না। ভগিনী নিবেদিতা এসেছিলেন পাশ্চাত্যের বৈভব আকর্ষণ ত্যাগ করে। গুরু হিসাবে ঠাকুর বাড়ির বৈভব ও পার্থিব প্রাচুর্যতার সংস্পর্শ থেকে নিবেদিতাকে দুরে রাখা স্বামীজির কর্তব্য ছিল। এসব নিয়ে অন্য ভাবা অর্থহীন। ধন্যবাদ। সত্যিই আপনার দৃষ্টিভঙ্গি অনেক স্বচ্ছ। তাই কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা রইল।
ঠিকই বলেছেন। তাছাড়াও কবিগুরুর পরিবার ছিল ব্রাহ্মসমাজের অন্তর্গত। এতে নিবেদিতার সাধনার ক্ষতি হলেও হতে পারত।
ভোগ বিলাসের মধ্যে থেকে তিনি যদি ত্যাগী না হতে পারেন তাহলে তিনি মহান কিভাবে? সেই হিসাবে তো পৃথিবীর সকল হতদরিদ্র মানুষই মহা ত্যাগী। বরং সত্যিকারের মহা ত্যাগী হলেন ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর। বিলাসবহুল জীবনযাপন করার বদলে নিজের সমস্ত অর্থ ও শ্রম বাংলার মানুষের কল্যাণের জন্য খরচ করে গেছেন। এই বিষয়টা একটু স্বাধীন নিরপেক্ষ চিন্তাশক্তি দিয়ে ভেবে দেখবেন।
আমাদের অনেক অজানা তথ্য জানা গেলো। তথ্য বিশ্লেষণ সাধরান দৃষ্টিতে স্বাঠিক। তবে বিবেকানন্দের ব্যাপারে কিছু বলা আমাদের বিচারে একটু কঠিন। কারণ তিনি কোনো সাধারণ মানুষ তো নন। উনি কতটা প্রকাশ করবেন সেটার ওপরে একজন যোগী হিসেবে ওনার বিচার আমাদের থেকে অনেকটাই আলাদা হওয়াটাই স্বাভাবিক।
লে হালুয়া! আমরা যদি গৌতম বুদ্ধ, যিশু খৃষ্ট, হজরত মহম্মদের সমালোচনা করতে পারি তাহলে রামকৃষ্ণ বা স্বামী বিবেকানন্দের সমালোচনা কেন করতে পারবোনা???
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
আপনার এই তত্বানুসন্ধানের শ্রমকে আন্তরিক সাধুবাদ জানাই। আপনার পরিবেশিত তথ্যের মাধ্যমে আমরা ভীষণ ভাবে সমৃদ্ধ হচ্ছি। আপনি ভালো থাকুন । আর এভাবে অজানাকে আমাদের মনের দুয়ারে রাখুন। ধন্যবাদ 🙏
God. Bless you, 🙏
"যদি ভারতকে জানতে চাও,তবে বিবেকানন্দকে জানো" রবি ঠাকুরের এই বিশেষ উক্তিটি স্বামীজির সম্মন্ধে এটাও তো আমরা জানি।
সেটা বিবেকানন্দর ভালো দিকটা জানার কথা বলেছেন নাকি খারাপ দিকটা সেটাও গবেষণা দরকার।
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
@@souvikmitra9995Kharap dik to tomaro thakbe maku kothakar. Vivekananda r kharap dik thakbei ta bole seta kono boro soro crime chilo na. Kharap dik dekte hole Rabindranath r o kharap dik dekho Rabindranath er onek charitrik dosh chilo. Ar bollam na seta. Marx Lenin Stalin tadero onek dosh chilo.
@@souvikmitra9995Kharap dik to tomaro thakbe maku kothakar. Vivekananda r kharap dik thakbei ta bole seta kono boro soro crime chilo na. Kharap dik dekte hole Rabindranath r o kharap dik dekho Rabindranath er onek charitrik dosh chilo. Ar bollam na seta. Marx Lenin Stalin tadero onek dosh chilo.
বাংলা র হৃত গৌরব সবরনকরবার জন্য বা ফিরিয়ে আনা র পচেযটার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । আপনার অনুসন্ধান। গবেষণা পড়াশোনা য় অপনি অনেকটাই সফল। পশ্চিম বঙ্গে বাসি সমৃদ্ধ হচেছ ন ।আরো পড়াশোনা করে উন্নত হন । শুভকামনা রইল ।
অসাধারণ তত্ত্বানুসন্ধান। নিরলস গবেষণার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন। আপনার কর্মের বিস্তার হোক।
আপনার পড়াশোনা আমাদেরকে সমৃদ্ধ করছে, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দারুণ...আপনার মাধ্যমে ইতিহাস ও বাঙালি দুই বিশ্ব মনীষি কে আরো ভাল করে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ, প্রণাম নিবেন।
আপনার এই অনুমান ভিত্তিক বক্তব্যটিতে আমরা আস্থা রাখতেই পারি।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Rabindranath tagore was a genius literary person with extreme attachment with nature.Wheras , swami vivekananda was a scientific spiritualist, a religious and social reformer and a nation builder.
TAGORE REPRESENTED MODERN INDIA VIVEKANANDA REPRESENTED THE TRADITIONAL
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
@@rakhimukerji7937 ঋৃ
@@rakhimukerji7937 Absolutely erroneous opinion. Swamji was the first, after Rammohan and Vidyasagar, to preach the ideals of modern philosophy that " to serve human being in true sense of god without caste, creed and religion " is the noblest idea that India required to transform from the state of traditionality to modern India. Rabindranath did not allow the culture of touching the sacred feet of a lower cast teacher by a upper caste student in the so called famous Shantinikatan.................. How is this thought be treated as a symbol of modern mind?
@@rakhimukerji7937
এই দুই অসীম চরিত্রকে বোঝা আমাদের মত সাধারণ লোকের ধারণার বাইরে।মহাজাগতিক দুই ব্যক্তিত্বের একে অপরের প্রতি অত্যন্ত সৌজন্য এবং শ্রদ্ধা ছিল।দুজনেই এত কর্মকান্ডের মধ্যে লিপ্ত ছিলেন যে মুখোমুখি দেখা খুব কম হয়েছিল।
🙏🙏🙏
খুব ভালো লিখেছেন।
ধন্যবাদ
আজকের বিষয়টি খুবই সুন্দর। এটি একটি গবেষণামূলক আলোচনাও বলা যায়। উপস্থাপনা দুর্দান্ত। তবে একটি জায়গায় মুখে বলা সংখ্যা পর্দায় লেখা সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। আমাদের দুই মহাপুরুষের সাক্ষাৎকারের বিষয়টি অনবদ্য ও গবেষণা মূলক হয়েছে।
Bhul.hoyechilo.taiporday.diyechilo.1883.1885.3.batshor.bolechilen.2.batshoe
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
খুব ভালো হয়েছে বিষয়টির উপস্থাপনা । ধন্যবাদ ।
খুব ভালো লাগলো , একটা নতূন দিক খুলেদিলেন ,এই দূরত্ব সবার মনেই আছে ছিলো 🙏🙏👍👍
আপনার অনুসন্ধিৎসা খুবই প্রশংসার দাবি রাখে। প্রশ্ন অনেকের মাথাতে ঘোরে ফিরে কিন্তু খোঁজে কয় জন।
চমৎকার তথ্য দিলেন অজানাকে জানালেন।ধন্যবাদ আবার অপেক্ষা য় র ইলাম
Khub valo laglo dada. Anek tatha jante parchhi apnar vidio theke. Thanku
"রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাদম্বরী দেবী" এই শিরোনামে একটি ভিডিও দেখতে চাই। তুমি ভাই সঠিক তথ্য দিয়েই সব ভিডিও বানাও।তাই তোমার কাছে এই অনুরোধ।
নিরন্তর শুভকামনা আর ভালোবাসা অনেক।
অপুর্ব চমৎকার অসাধারণ আপনার বক্তব্য ৷৷শুনে ভালো লাগলো
নরেন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথ ভিন্য পৃথিবীর মানুষ ছিলেন।
আমার খুব আগ্রহের বিষয় নিয়ে আপনার এই পরিবেশন। অনেক অনেক আন্তরিক ধন্যবাদ।
সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ আলেখ্য এবং অতিব সুন্দর ব্যঞ্জনা, ধন্যবাদ ।
এত সুন্দর তথ্য পরিবেশন এর জন্য অজস্র ধন্যবাদ । এভাবে মাঝে মাঝে তথ্য পরিবেশন করার মাধ্যমে আমাদের সমৃদ্ধ করলে খুব খুশি হব
রবীন্দ্রনাথ বানান টা রবিন্দ্রনাথ নয়
তথ্য নিষ্ঠ প্রতিবেদনে মনে আর কোন দ্বিধা নেই। খুব ভালো লাগলো, ধন্যবাদ।
অসাধারণ । এই রকম ভিডিও উপহার দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।🙏
Onobodyo...khb e Somridhdho holam..ank ank Suvecha ebong sadhubaad janai apnake.
আপনার এই সুন্দর ভিডিও র মাধ্যমে অনেক কিছু অজানাকে জানা গেল । তবুও দুই মহীরুহ, প্রায় সমবয়সী, প্রায় প্রতিবেশী দুই প্রবল ব্যক্তিত্বের উভয়ের জীবদ্দশায় তাঁদের পারস্পরিক লৌকিক সম্পর্কে সেই ধোঁয়াশা থেকেই গেল ।
তবুও ভিডিওটির জন্য প্রশংসা অবশ্যই প্রাপ্য !
আপনার এই আলোচনা দারুণ মনোগ্রাহী ও সমৃদ্ধশালী।
দুই যুগপুরুষের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন থাকতে পারে মানতে কষ্ট হয়। যাইহোক আপনার গবেষণামূলক আলোচনা শুনে সমৃদ্ধ হলাম স্যার।🙏
মানতে কষ্ট হলেও এটা সত্যি যে বিবেকানন্দ নিবেদিতা কে রবীন্দ্রনাথ কে এড়িয়ে চলতে বলেছিলেন I স্থানাভাবে সব রেফারেন্স দাওয়া সম্ভব নয় I
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
When Swami Vivekananda in America and badly needed an attestation from India for representing Hindu Dharma, Rabindranath Tagore could easily help Swami Ji but Tagore did not . Only a single line from Rabindranath Tagore could have wiped out Swami Ji's embarrassment but Tagore was silent ! Ultimately Swami Ji was recognized first in America and then in the rest of the world as an angle of God !
Vivekanand could not associate with Brmha samaj though he was previously a visiter in bramho samar.Also as an Irish she had sympathy for young Bengalies who were doing subversive activities.Both vivekanand and Tagore.did not approve this.Police watched all three.Nivedita 's guru wanted her to work for the oppressed poor espcially Indian women which Nivedita did.In.so called Basties in.Cholera.Unfortunately she had to wash her own plates because even in Basties she was.untouchable.Shr died of blood dysentry most probably the result of negligence to food hygrine because of her.committment to India's poor.
Apni sasrodhyo namoshkar neben.
Candan Dutta. I agree with your point. I do not agree with the findings of the anchor. He is just misguided completely.
@@sanatkumarpaul4917 I have just told the truth. My heart became heavy when I first knew this. And definitely even today I can't bear this when I think this over again ! Only I want to forget this as there is no remedy for my inner wound !
@@chandandutta6463 Sir, this anchor does not know anything. He just mislead us. U will get only some stories coming out from his head.
আপনার এই তথ্যসমৃদ্ধ video গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে এবং যথেষ্ট সমৃদ্ধ ও হচ্ছি। অনেক ধন্যবাদ।
তথ্য সম্মৃদ্ধ প্রতিবেদনে সমৃদ্ধ হলাম, অনেক ধন্যবাদা.
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি দাদা। ❤❤❤
ভালো লেগেছে।আপনার পরিচয়টি জানতে আগ্রহী।
এ বিষয়ে আমার কিছু অনুমান আছে,শুধুমাত্র অনুমান। সেই সময়ে ঠাকুর বাড়ির অন্দরমহলে ইংরেজ বিরোধী একটি আন্দোলন শুরু হয়েছিল, এবং নিবেদিতা সেই আন্দোলনে প্রতক্ষ যোগাযোগ রাখতেন, যা বিবেকানন্দ কোনও দিনই মেনে নিতে পারেন নি। সম্ভবত এর কারণ সেই সময়ে বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন নির্মাণ কার্য এ ব্যস্ত ছিলেন। এবং তিন মনে করেন নিবেদিতা র এই ইংরেজ বিরোধীতা তাঁর রামকৃষ্ণ মিশন নির্মাণ এ বাধা হয়ে দাড়বে।অনুমান এর তথ্য সূত্র, শ্রী সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম আলো উপন্যাস।
NIVEDITA WAS SYMPATHETIC TO INDIA s freedom movement.Some people think Tagore,s GORA was conceived on her character.Like Gora she accepted every thing of hindu dharma.Tagore understood her loyalty to India but he also believed that you can not bring any good by compromising.with superstition and blind faith .
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
আপনার ভিডিও দেখতে দেখতে ওশো রজনীশজি কথিত কিছু কথা মনে পড়লো।উনি বলেছিলেন যে,একবার সন্ত কবীর আর বাবা শেখ ফরিদ একই স্থানে উপস্থিত ছিলেন। দুই মহাপুরুষের অনুরাগীদেরই অনেক প্রত্যাশা ছিল এই মহামিলন নিয়ে।কিন্তু শিষ্যদের আকাঙ্খায় জল ঢেলে দুই মহাপুরুষ পরস্পরের সাথে কোন বার্তালাপ করেননি।ওশো বলেছিলেন যে, এটাই স্বাভাবিক হয়েছে।কারণ দুজনেই পূর্ণজ্ঞানী।দুজনেই পরস্পরকে সম্পূর্ণভাবে বুঝতে পারছিলেন।বাক্যালাপ তাই নিস্প্রোয়জন ছিল।স্বামীজি আর রবিঠাকুর দুজনকেই আন্তরিক প্রণাম।আর বিষয়বস্তুটির এমন সুন্দর উপস্থাপনার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও নমস্কার।🇧🇩
apnake ashonkho dhonyobad ei karone je srotamatroi anuman korte paren apni vdo guli banabar karone anek porisrom koren ar chittakorshok bhabe ta poribeshon koren.akekjon ke dekhi koto fanki diye ,koto sohoje vdo toiri kore hattali kuron.apni egiye cholun.ishwar apnar kolyan korun. m mukherjee.
Ei vedio tar jonno onek din opekkha kprchilam oboseshe pelam.dhonobad dada.🙏🙏🙏
কি অসাধারণ....... অসাধারণ আলোচনা হলো!
আপনার এই তথ্ সমৃদ্ধ আলোচনা খুব ভালো লাগলো
Asadharon tathya dilen brother thank you
খুব সুন্দর লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
Asadharon laglo bolleo bodhoi kom hoye jai
স্বামীজির সবথেকে প্রিয় গান ছিল ' মন চল নিজ নিকেতনে ' যেটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা।।
এটি গিরিশ্চণদ্র ঘোসের লেখা
Na eta rabindranath er lekha noy...
Oi Gaan ta Swami Vivekananda er Nijer lekha and Sur tini nijei diyechilen
স্বামী বিবেকানন্দের ভারত ভাবনা,যার উপরে দাঁড়িয়ে আছে রবীন্দ্র রচনাবলী। দ্বিতীয় কথা স্বামীজি তখন নরেন ছিলেন।যখন ব্রাহ্মসমাজের দাপট/প্রভাব যাই বলুন সেটা ছিল।ঐ সময় নরেন জীবনের দিশা চাই ছিলেন। ব্রাহ্ম সমাজের গুরু মহান পন্ডিত দেবেন্দ্র জী(রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা) জীবিত। উনি নরেন কে ধরে রাখতে পারেননি , নিয়মিত ওখানে যাতায়াত ছিল নরেনের। ধরে রাখতে পেরেছিলেন পাগল ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ।
Requesting you to make a video on the following topics:
1. Protap Chandra Mazumdar
2. Direct Action Day in Bengal
3. Battle of Plassey
4. Benoy, Badal and Dinesh
নমস্কার, আপনার আলোচনা থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছি... ধন্যবাদ
স্বামীজী নিজেকে যীশুর কাছে একটি ছোট্ট মনে করেছেন এবং তিনি হযরত মুহাম্মদ সম্পর্কে অনেকগুলো তথ্য দিয়েছেন সে থেকে বোঝা যায় যে মহান চরিত্র এবং বীর সাহসিকতা সবথেকে বেশি ছিল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এবং যার সম্পর্কে সব থেকে বেশি বই লেখা হয়েছে তার কথা এবং চরিত্র নিয়ে ।
পুরোনো কাসুন্দি না ঘেঁটে বরং বর্তমানে আমরা যে সকল সমস্যা নিয়ে ব্যতিবস্ত তাই নিয়ে চিন্তা করলে ভালো হয়, সময় নষ্ট করে বোকামি না করা ই বুদ্দির কাজ।
🙏🏻🙏🙏 কোনো সমালোচনা শুধু ভালো লাগা ও ভালবাসা। স্বামীজি আমাদের বীর সেনাপতি স্বামীজি ।।।👍🌹🌹🪔🪔🌻👣🙏🏻🙏🏻🙏🙏🏻 কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি ।💐💐💐💐💮🍦🍦🌷👍🌹🪔🌻🕉️
Koto guli ajana tatho tule dharar janno apnake asankho dhannobad dada.
দাদা, আমি ভবানীপুরে সাউথ সাবার্বান স্কুলে পড়ার সময় মাস্টার মশাই দের কাছে শুনেছিলাম যে , স্কুলে যে দেবব্রত মেমোরিয়াল হল আছে সেখানে স্বামী বিবেকানন্দ দেহত্যাগের পর তার চিতা ভস্ম নিয়ে এসে এক স্মরণ সভা হয়েছিল, সেই সভায় এসে ছিলেন বিখ্যাত মানুষেরা এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন সেই সভায়। সাউথ সাবার্বান স্কুল স্থাপিত হয়েছিল ১৮৭৪ সালে।
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
অপূর্ব লাগলো।আরো কিছু শুনতে জানতে চাই আপনার কাছ থেকে।
Daroon
I read purbo poscim a wonderful book. I love sunil for his marvelous creations.
Namoskar Dada, Khubi sundor hoyeche. Onek onek sadhubad aapna ke
Khub bhalo laglo . Darun information. Janachilo na. Thanks
Gora character was written by inspiration of Swami Vivekananda .
নরেন্দ্রনাথ কবীগুরুর যে গানগুলি গাইতেন সেগুলি ব্রাহ্মদের উপাসনা সঙ্গীত হিসাবে ওদের সমাজে যাতায়াতের সুবাদে, কিন্তু সেই অর্থে সেগুলি তখনও রবীন্দ্রসঙ্গীত হিসাবে পরিচিতি পায়নি।
এখন তো পেয়েছে।
@@debrajpal9367 আমি কি mean করেছি আপনি বুঝতেই পারলেন না।
Great video . Rabindranath didn't like Vivekananda only for his pouttolikota and Sanyas . Vivekananda wasn't interested in relationship with Rabindranath Tagore . He wanted that only religious songs would be written by Rabindranath Tagore .Gora character was written on Vivekananda .
How can it be possible we know Vivekananda was such a personality Beyond all sorts of Worldly narrowness and He was a Brahmoggo purush and so He cannot have such Egoistic Complexity with such a great man like Rabindranath Tagore.
@@biplabdey1975 You can read Prothom Alo novel .
Where r u from?
@@mayhost7466 Kolkata
@@batauri speaking from personal experience? Pray expand on your comment.
A truthfull and charmful explanation many many thanks.
দাদা ভাই, খুব সুন্দর ঘটনা জানতে পারলাম, ধন্যবাদ দাদা ভাই..
Khub bhalo uposthapona
excellent talk.namasker
উপস্থাপনা আসাধারন !🙏
Asadharon laglo
আপনার কাজ অনবদ্য !!! আপনি চালিয় যান । আরও আরও পড়াশুনা করুন , গবেষণা করুন ... সমাজের প্রগতির স্বার্থে আরও আরও ভিডিও করতে থাকুন ।
অসাধারণ উপস্থাপন 👍
Excellent !! Thanks a lot for outstanding analysis & untold information.
অসংখ্য ধন্যবাদ
তথ্য নির্ভর, যুক্তি যুক্ত একটা ভিডিও, youtube এ বোধহয় প্রথম
You should investigate into the reason behind the suicide of Tagore "s brothers wife.
@@achintyabiswas5388 এসে গেছে ধর্মের ধামাধারি।
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
অপূর্ব উপস্থাপনা।
দারুন গবেষণার বিষয়।।আমি লাইব্রেরি তে একটা প্রবন্ধ পড়েছিলাম যেটা তার আগের একটি সমালোচনার প্রত্যুত্তর।।খুব সম্ভবত নাম ছিল রবীন্দ্রনাথ চাইলেও বিবেকানন্দ মেশেন নি
রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দ ছিলেন পৌত্তলিকতাবাদী আর অন্যদিকে বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন তদান্তিন বিজ্ঞানভিত্তিক ব্রাম্ভসমাজের পথিকৃৎ ফলে দুপক্ষের সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিলো না। আপনারা যদি আরও জানতে চান তবে শ্রী শৈলীন্দ্রনারায়ণ ঘোষাল শাস্ত্রী রচিত "তপভুমি নর্মদা" এর "দক্ষিণতট" এ রবীন্দ্রনাথের পৌত্রের সৌমেন্দ্রোনাথ ঠাকুরের লেখা কটি পত্রে ব্রাম্ভসমাজ ও বিবেকানন্দ এর সম্পর্কের অবনতি কতটা ঘটে ছিল জানতে পারবেন।
তবে এও বলে রাখি আজকের topic টা বেশ শক্ত এবং সত্য জানতে হলে বুকে সৎ-সাহসের ও পক্ষপাতিত্ব ব্যাতি রেখে খুঁজতে হবে, কারণ যুযুধান দুপক্ষই সমান শিক্ষিত ও আদরণীয় বা পূজনীয়।
Nice explanation. Thanks
Congratulations.
Well researched and very well presented.
অসাধারণ দাদা অসাধারণ
একজন হিন্দু , একজন ব্রাহ্ম। এটা একটা বিষয়। দ্বিতীয়ত ঠাকুর বাড়ির বৈভব ও কিছু মনোরঞ্জন, স্বামিজীর পছন্দ ছিলনা। আবার এর পর ও সত্য রবীন্দ্রনাথ, রোমারোলাকে বলেছিলেন ঐ কথা - If you want to know India . . . . দুজনকে ই প্রনাম।
খুবই ভালো লাগল নমস্কার
Your research type lecture are unique analysis. Thanks for uploade.
নমস্কার, স্বামী বিবেকানন্দ ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর সম্পর্কে আলোচনা শুনলাম। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ।
অসাধারণ
ত্যাগ ও বৈরাগ্য ছিল স্বামীজির সংক্ষিপ্ত জীবনের মূলমন্ত্র,ভগিনী নিবেদিতা কেও সেই পথেই চালিত করেছিলেন, আর একটু এগিয়েই বলছি, ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নিজেও তৎকালীন সময়ে দেশের ধনী অভিজাত ব্যক্তিবর্গকে এড়িয়েই চলতেন ,যারা তাঁর সান্নিধ্যে এসে ছেন তারা সকলেই তাঁর ভক্ত শিষ্য ছিলেন। তাদের রচিত পুস্তক বিক্রির অর্থে বেলুড় মঠের জমিক্রয় ও মঠ নির্মান হয়েছিল।
Asadharon pratishthapon
Chamatkar khub bhalo laglo
দেখুন জানুয়ারী ১৮৯৯ দুজনের দেখা হবার পর সামিজী আবার আমেরিকায় গেলেন এবং ১৯০১ ভারতে এলেন ও বেলুড় মঠে ছিলেন ,তারপর ৪ জুলাই ১৯০২ রামকৃষনলোকে চলে যান।
Rabindranath Tagore once wrote in Karna kunti Sambad ''Lakshya lakshya trina bakshe(bakkhe)bakshe leen dui vanaspati madhye madhye raakhe ghor byabadhan'' might be the reason behind that.
দারুন
শঙ্কর এর লেখা পড়ুন, স্বামী জি শেষ দি নে কলকাতার কোনো doctor visit করতে চাই নি, গুরু ভাইয়েরা অনেক কষ্টে একজন doctor পেয়েছিলেন অনেক বেশি visit দিয়ে, সেই সময়ের কলকাতার কোনো famous লোক including TAGORE সাহায্য করতে আছে নি, দুজনের মধ্যে ego clash ছিল
Ami jatadu Jani swamiji shesh din dhyane Bose দেহত্যাগ করেন আকস্মিক ,তখন তো মোবাইল আর আধুনিক প্রযুক্তির কোনো বার্তা প্রেরন করার সুবিধা ছিলনা ত অন্যারা দূরে থেকে জানবেন কি করে?
Thanks for making such a nice informative video....💐
Apurbo bhai. Enriched
অপুর্ব।
দাদা, এককথায় অপূর্ব.....
অসাধারণ অসাধারণ ❤️❤️
Pl enlighten us with more productive details Many many thanks Sir
আপনাকে আর একটু তথ্য দিচ্ছি। একটু খোঁজ নিয়ে যে স্কুলটার কথা বলা হলো (এই লেখায়) সেখান থেকে আরো তথ্য হয়তো পাবেন -- যা চিত্তাকর্ষক হতে পারে শ্রোতাদের কাছে।.. হয়তো আপনাকে আর একটা ভিডিও করতে হবে। এবং "জয়ী" কবিতাটা আবৃত্তি করে নিবেদন করতে হবে।
কি ব্যাপার? এই--
বেশ কয়েক বছর আগে ইন্টারনেট ঘাঁটতে ঘাঁটতে একটা পুরোনো উদ্বোধন পত্রিকার খোঁজ পেয়েছিলাম। সেখানে পড়লাম (স্মৃতি থেকে):- ১৯৩৫এর ১লা এপ্রিল, শ্যামবাজার অঞ্চলের একটা বিবেকানন্দ নামাংকিত একটি স্কুল থেকে কয়েকজন শিক্ষক শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের কাছে গিয়ে অনুরোধ করেছিলেন একটা কবিতার জন্য, বিবেকানন্দ কে নিয়ে।
রবীন্দ্রনাথ ভেতরের ঘরে গিয়ে কিছুক্ষণ পর বেরিয়ে এলেন। সংগে তাঁর কবিতা *জয়ী*। এই কবিতাটা "বীথিকা"য় আছে। ....
*জয়ী (jayee)*
[ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ১৮ই চৈত্র (April 1, 1935)]
রূপহীন, বর্ণহীন, চিরস্তব্ধ, নাই শব্দ সুর,
মহাতৃষ্ণা মরুতলে মেলিয়াছে আসন মৃত্যুর;
সে মহানৈঃশব্দ-মাঝে বেজে ওঠে মানবের বাণী
"বাধা নাহি মানি'।
আস্ফালিছে লক্ষ লোল ফেনজিহ্বা নিষ্ঠুর নীলিমা--
তরঙ্গতাণ্ডবী মৃত্যু, কোথা তার নাহি হেরি সীমা;
সে রুদ্র সমুদ্রতটে ধ্বনিতেছে মানবের বাণী
"বাধা নাহি মানি'।
আদিতম যুগ হতে অন্তহীন অন্ধকার পথে
আবর্তিছে বহ্নিচক্র কোটি কোটি নক্ষত্রের রথে;
দুর্গম রহস্য ভেদি সেথা উঠে মানবের বাণী
"বাধা নাহি মানি'।
অণুতম অণুকণা আকাশে আকাশে নিত্যকাল
বর্ষিয়া বিদ্যুৎবিন্দু রচিছে রূপের ইন্দ্রজাল;
নিরুদ্ধ প্রবেশদ্বারে উঠে সেথা মানবের বাণী
"বাধা নাহি মানি'।
চিত্তের গহনে যেথা দুরন্ত কামনা লোভ ক্রোধ
আত্মঘাতী মত্ততায় করিছে মুক্তির দ্বার রোধ
অন্ধতার অন্ধকারে উঠে সেথা মানবের বাণী
"বাধা নাহি মানি'
Koto saler kon sonkhya bolben please .
THANKS DADA FOR REAL STORY
Asadharon 🙏
কৃতজ্ঞতা জানাই এই তথ্য সবার কাছে নিয়ে আসবার জন্য
ধন্যবাদ,দিবে আর নিবে মিলায় মিলিবে যাবেনা ফিরে এই ভারতের,,,