নামাজে হাত বাঁধার সঠিক পদ্ধতি Namaje Hat Badar Niom || মুফতি রেজাউল করিম আবরার Rejaul Karim Abrar
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 18 ต.ค. 2024
- নামাজে হাত বাঁধার সঠিক পদ্ধতি Namaje Hat Badar Niom || মুফতি রেজাউল করিম আবরার Rejaul Karim Abrar
#jr_islamic_tv
#জে_আর_ইসলামিক_টিভি #bangla_waz #waz #ওয়াজ #বাংলা_ওয়াজ #নতুন_ওয়াজ #নতুন_ওয়াজ_২০২২_ইং #mufti_rezaul_karim_abrar #মুফতি_রেজাউল_করিম_আবরার #সালাতে_হাত_বাঁধার_নিয়ম
#পীর_সাহেব_চরমোনাই
#মুফতি_রেজাউল_করিম_পীর_সাহেব_চরমোনাই
সুনানে আবি দাউদ ৭৫৯
তাওউস থেকে বর্ণিত:
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন, অতঃপর নামাযের সময় তা শক্তভাবে বুকের উপর ভাঁজ করতেন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান,,
ধন্যবাদ ভাইজান আপনাকে
বাব মা ভাই এবং সবায় কে বলেন এককোনে পাঁচ ওকত নামাজ পড়েন এককোনে বড় বড় দাড়ি রাখেন ফজর
Buker opor sobdotir arabic ta bolo dekhi kothai achhe
@@tamimkhankhan9779 حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
মাশাআল্লাহ অসাধারণ লেগচার
শেখ আপনি সঠিক বলেছেন,তিরমিজিতে এই হাদিস আমি দেখেছি, আপনি যেভাবে বলেছেন সেভাবে পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ।
আবু দাউদ ৭৫৯
hujur thik bolennai......Shoche authentic way hocche buke hatt badha
সব হাদিসে আছে, ওনি দল পাকায়,বেহারা বলে টিকটিকিরা বলে ঠিক ঠিক
মহিলা বুকের উপর বাঁধবে এটা কোন হাদিস
তুমি কজজাব
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান
জাযাকাল্লাহ হুজুর
সব আলেমসমাজ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এ যোগ দিন
আলহামদুলিল্লাহ ভালো কিছু যানতে পারলাম।
শুকরিয়া
শিরকি বিষয়কে বৈধতা দেওয়া হুজুরের কাছ থেকে নামাজে কোথায় হাত বাধবো সেটা শিখতে হবে? যে কিনা তাবিজকে বৈধতা দেয়।
Tor jonme bejal
রেজাউল করিম দলিল ছাড়া কথা বলেনা.শক্তি থাকলে দলিল দেন।
@@mdsaifuddin2315 তিনি দলিল দেন কিন্তু চৌরান্ত দলিল কি তা বুঝেন না,যেখানে রাসূল বলেছেন যে তাবিজ জুলাল সে শির্ক করল, সেখানে একজন সাহাবি একটি একটি দোয়া তার সন্তানের গলায় জুলিয়েছে সেই দলিলে তাবিজের মত একটি শির্কি কাজকে জিয়িয়ে রেখে তাবিজের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন।
@@mdsajibmonshi7698 প্রিয় ভাই! রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন তামিমার কথা.মান আল্লাকত তামিমাতা ফাকত কাফার. এবার আপনার কর্তব্য হলো তামিমা আর তাবিযের বিশ্লেষণ জানা এ ব্যাপারে চুড়ান্ত বিশ্লেষণে কেবল নিয়ত কেই দায়ী করতে পারেন।
***ভাই এত দলিল আদি এবং তাবিজ না তামিমা এ নিয়ে মতপার্থক্য না করে আগে দেখেন রাসূলুল্লাহ(সা:) ও সাহাবীরা জীবনে একবারও তাবিজ দিয়েছেন বা পরেছেন কিনা,তাবিজ দিলে রোগ ভালো হয়, আয় উন্নতি হয়, বরকত হয়, রাসূলুল্লাহ(সা:)ও সাহাবীরা জানত না নাকি( নাউজুবিল্লাহ )
যদি আপনার কথা ধরেও নিয় তাবিজও তামিম আলাদা তারপরও আমাদের দেশে যে তাবিজ দেওয়া হয় সেটা তামিমায় তাবিজের পক্ষে দালালি করা বন্ধ করেনঃ***
আবূ কিলাবা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি মালিক ইব্নু হুওয়ায়রিস (রাঃ)-কে দেখেছেন, তিনি যখন সালাত আদায় করতেন তখন তাকবীর বলতেন এবং তাঁর দু’হাত উঠাতেন। আর যখন রুকু’ করার ইচ্ছা করতেন তখনও তাঁর উভয় হাত উঠাতেন, আবার যখন রু’কু হতে মাথা উঠাতেন তখনও তাঁর উভয় হাত উঠাতেন এবং তিনি বর্ণনা করেন যে, রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এরূপ করেছেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৩৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হে বে আককোল কোথায় কি বলতে হয় বোঝে না😂
জাজাকাল্লাহ খাইরান
হুজুর খুব সুন্দর কথা বলেছেন,,
ভাই সুনানে আবুদাউদ ৭ ৫৯ নাম্বার হাদিস খুলে দেখেন আমার নবি কই বেদে ছেন🙁
আপনার সাথে আমি একমত
নাভির উপরে বা বুকের উপরে হাত বাধাই সুন্নত। আমিন
পুরুষ নাভির উপরে বা নিচে হাত বাধা সুন্নত। বুকে হাত বাধা পুরুষের জন্য নয়।
eta kothay kekha ache ?@@zihadulhaque2732
@@zihadulhaque2732মহিলার হাদিস টা দেন
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
দুর্বল হাদিস দিয়ে দলিল দিলেন লজ্জা করেনা
@@এসোদাওয়াতওতাবলীগএরপথেএটা সহিহ ভাই
Masa allah
খুভ সুন্দর কথা মাশ আল্লাহ
মক্কা দেখে অনুসরন না, হাদীস ও কুরআন অনুযায়ী আমল করতে হবে
সুদাইসী সাহেব নাভির উপর হাত বাধেন
আবু দাউদ ৭৫৯. আবূ তাওবা ..... তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন।
الصَّلاَةِ
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
আহলে হাদিস বিশ্বে সব থেকে বড় ফেতনা আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন আমীন ।
Pagla chuda. 😂
কথাটা ভুল বললেন ভাই
আপনারা যে হাদীস গুলো ফলো করেন সবগুলো জাল হাদিস থেকে
নাভীর নিচে তো প্রস্রাব এর রাস্তা
নাভীর উপর থেকে বুক পর্যন্ত হাত বাঁধায় সঠিক
৭৫৯। তাউস (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাধঁতেন।[1]
সহীহ।
ا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلَاةِ . - صحيح
Right
তারা কি অন্ধ যে সহি হাদিস তাদের চোখে পড়ে না
এই হাদীস যইফ,কারণ তাউস তাবেই সাহাবী নয় ,সাহাবী না হয়ে কিভাবে রাসূল থেকে সরাসরি বর্ণনা করেছেন,তিনি তো রাসূল কেই দেখেন নাই,মুরসাল হাদীস কিভাবে সহী হয়,নিজের মতের হলে যইফ ও সহী আহলে হাদীস বলদ দের কাছে 😅
নিজের বুকের উপর কোন হাদিসে পেলেন হাদিস নাম্বার দেন?
তুই কোন জারস
আহলে হাদীস ভাইয়েরা এখন আপনাদের সময় আছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীস গুলো ভালভাবে বুঝে আমল করুন আল্লাহ আপনাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
হুজুর আবুদাউদের ৭৫৯নং হাদীস দেখেন তো
তুমি হাদিস লেখে দিতে তো পার
মাশাআল্লাহ
মাশাল্লাহ্ এতদিনের নাভীর নিচের মলোবি খুজতে খুজতে নাভির উপরের রাস্তা পেয়েছে। আরো খুজো ইনসাআল্লাহ্ বুকের কাছাকাছি যাবে পৌঁছে।।
আরে বোকা,, ইমাম তিরমিযি তার কিতাবে লিখেছেন, তবুও তোর এতো এলার্জি?? তোর আহলে হাদিস হুজুর কি সাহাবি ও সিহাহ সিত্তার ইমামদের থেকেও বেশি জানে???
😂😂
মাশাল্লাহ
তাহলে, হানাফি মাজহাব এ মেয়েরা যে বুক এর হাত বেধে নামাজ পড়ে এটা পাইলেন কই?
@@imranrafsan1846 tumi ki bld naki??
@@imranrafsan1846 r purus hoile nabir niche taito??
@@imranrafsan1846 রাসূল (সাঃ) পুরুষ ও মহিলার জন্য আালাদা আলাদা নামাজের বিধান দিয়ে যান নি।
@@razaulhamim7482 বলদ
@@imranrafsan1846 নামাজে পুরুষ ও মহিলার নামাজ আলাদা এটা তুমি কোথায় পেলে সেটা আগে বলো ??
Allah anake onek ilm Dan korchhen
MashaAllah
আলহামদুলিল্লাহ
আবরা সাহেব আপনার বউ কোথায় হাত বাধে?
Good vai
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সঠিক ভাবে বলা উচিত।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
এ যুগের গর্ব আবরার হুজুর❤
এই যুগের মূর্খরাই মূর্খদের সমর্থন করে থাকে
কচু
কিভাবে
Ai abrar huju side tana cycle moto
@@HabibutRahaman-e7mতোর নানির খালিঘর লামাজহাবি বেদাতি
হে আল্লাহ তুমি লাম মাজহাবি ভাইদের বুঝার তৌফিক দেন। রেজাউল করিম সাহেব জিন্দাবাদ
আপনি লেকচার বাদ দিন আগে নিজেরবাল হয়েজান
ছাগলামি ছাড়েন
আপনার কি কাজ শুধু পরের দোষ দরা। পরের দোষ না খুজে নিজে এমন ভাবে চলেন।যেন আপনার আমল আখলাখ দেখে মানুষ হেদায়েত পায়।
Onar kaj holo kivabe manush k akorson kora jay. Taholei to income vorpur. Akta waj o korena karo dos dhora chara. Seta hok vul r right. Tar market a tike thakte hoile asob niyei thakte hobe vai. Allah hedayet daan koruk Ameen
দোষ কাকে বলে জানেন? সেইত হক কথাটাই বলছে।
@@mdomar2527 thik bolsen
হাত বাধা, আমিন আস্তে জোরে, এগুলো বাদ দেও... আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের কথা বলো, সার্বভৌমত্ব এগুলো নিয়ে কেউ বলেনা
জাযাকাল্লাহ
এইভাবে কখনো বাদেনা সিটার
হানাফী দের হাত বাঁধা ভালো করে দেখবেন বাম হাতের উপর ডান হাত দিয়ে নাভির নিচে রাখার পর বাম হাতের নিচে ডান হাত থাকে
তোরা কি সারাজীবন পাগল হয়ে থাকবি। ভালো কবে হবি
কেনও তুই কোন জারস
৭৫৮। আবূ ওয়ায়িল সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) বলেছেনঃ আমি সালাতের সময় (বাম) হাতের উপর (ডান) হাতকে নাভীর নীচে রাখি।[1]
দুর্বল।
ইমাম আবূ দাউদ (রহঃ) বলেন, আমি শুনেছি, ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল (রহঃ) সানাদের ‘আবদুর রহমান ইবনু ইসহাক আল-কূফীকে দুর্বল বর্ণনাকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
রাখার জায়গার হাদিস ও আর কোন হাতের উপর কোন হাত রাখবে তার হাদিস ভিন্ন
আরে গাধা মক্কা শরীফের নামাজ দেখ কে কোথায় হাত বাধে। কেউ কেউ তো হাত বাধে না তাই বলে কি তাদের নামাজ হবে না।
নামাজ হবে না বলপনি তো
কি ভাষা রে😜😜😜
আমার দোনেস
এই কথা আহলে খবিসদের বলেন
দারুণ ভাষা, মুনাফিকের আলামত আছ তোমার মাঝে
কথা যুক্তি যুক্ত
আল্লাহ এদের তুমি হেদায়েত দান কর
কেনও জারস
তাইলে মহিলারা যে বুকের উপর হাত বাঁধে এইটার কি হবে?
আমিতোরে ভলি মিলারা দুপাএককরে নামাজ পরে তোরা তাইকরো আকাইমা পোলা
নামাজে মেয়েরা কোথায় হাত বাদবে৷
Imam tirmiji ki nobir namaj daksan naki hujur
মেয়েরা বুকের উপর হাত বাঁধে এই হাদিস কুথায় পেল আবরা এটা বলে যায়
এককোনে মুসনমান হন এককোনে পাঁচ ওকত নামাজ পড়েন এককোনে বড় বড় দাড়ি রাখেন ফজর এবং
Mitthar akta sima ache but apnar moto shikkhito manuser mittha. Allah apnake hedayet daan koruk. R sothik kotha bolar Tawfik daan koruk Ameen
❤️❤️❤️❤️❤️
নামাজে হাত বাঁধা কি ফরজ অথবা ওয়াযেব । নামাজে ভুল করলে সুহু সেজদা দিতে হয়। আলেমরা যেহেতু এবিষয়ে জগড়ারত তাই সুহু সেজদা দিতে হবে কি? যদি তা না হয় তবে এই বিষয়ে জগড়া করে সময় অপচয়কারীরা কি শয়তানের ভাই নয় ?
Joy Bangla Joy Bongobondhu.!
আপনার পিছনে নামায আদায় হবে না
Munafik
গোমটা হুজুররা কোথায়?
আলবানি মাজহাবে গেছে?
মহিলা বুকের উপর বাঁধবে এটা কোন হাদিস? মহিলারা কি সব আহলে হাদিস ? আবরার সাহেব জবাব আছে?
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত:
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।
হাদিসের মান :
সহিহ হাদিস
😅
আবু দাউদ ৭৫৯ নং হাদীস দেখেন
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ الضَّحَّاكُ بْنُ مَخْلَدٍ، ح وَحَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، - وَهَذَا حَدِيثُ أَحْمَدَ قَالَ - أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ عَطَاءٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا حُمَيْدٍ السَّاعِدِيَّ، فِي عَشْرَةٍ مِنْ أَصْحَابِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِنْهُمْ أَبُو قَتَادَةَ قَالَ أَبُو حُمَيْدٍ أَنَا أَعْلَمُكُمْ بِصَلاَةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . قَالُوا فَلِمَ فَوَاللَّهِ مَا كُنْتَ بِأَكْثَرِنَا لَهُ تَبَعًا وَلاَ أَقْدَمَنَا لَهُ صُحْبَةً . قَالَ بَلَى . قَالُوا فَاعْرِضْ . قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ يَرْفَعُ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ يُكَبِّرُ حَتَّى يَقِرَّ كُلُّ عَظْمٍ فِي مَوْضِعِهِ مُعْتَدِلاً ثُمَّ يَقْرَأُ ثُمَّ يُكَبِّرُ فَيَرْفَعُ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ ثُمَّ يَرْكَعُ وَيَضَعُ رَاحَتَيْهِ عَلَى رُكْبَتَيْهِ ثُمَّ يَعْتَدِلُ فَلاَ يَصُبُّ رَأْسَهُ وَلاَ يُقْنِعُ ثُمَّ يَرْفَعُ رَأْسَهُ فَيَقُولُ " سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ " . ثُمَّ يَرْفَعُ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ مُعْتَدِلاً ثُمَّ يَقُولُ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . ثُمَّ يَهْوِي إِلَى الأَرْضِ فَيُجَافِي يَدَيْهِ عَنْ جَنْبَيْهِ ثُمَّ يَرْفَعُ رَأْسَهُ وَيَثْنِي رِجْلَهُ الْيُسْرَى فَيَقْعُدُ عَلَيْهَا وَيَفْتَحُ أَصَابِعَ رِجْلَيْهِ إِذَا سَجَدَ وَيَسْجُدُ ثُمَّ يَقُولُ " اللَّهُ أَكْبَرُ " . وَيَرْفَعُ رَأْسَهُ وَيَثْنِي رِجْلَهُ الْيُسْرَى فَيَقْعُدُ عَلَيْهَا حَتَّى يَرْجِعَ كُلُّ عَظْمٍ إِلَى مَوْضِعِهِ ثُمَّ يَصْنَعُ فِي الأُخْرَى مِثْلَ ذَلِكَ ثُمَّ إِذَا قَامَ مِنَ الرَّكْعَتَيْنِ كَبَّرَ وَرَفَعَ يَدَيْهِ حَتَّى يُحَاذِيَ بِهِمَا مَنْكِبَيْهِ كَمَا كَبَّرَ عِنْدَ افْتِتَاحِ الصَّلاَةِ ثُمَّ يَصْنَعُ ذَلِكَ فِي بَقِيَّةِ صَلاَتِهِ حَتَّى إِذَا كَانَتِ السَّجْدَةُ الَّتِي فِيهَا التَّسْلِيمُ أَخَّرَ رِجْلَهُ الْيُسْرَى وَقَعَدَ مُتَوَرِّكًا عَلَى شِقِّهِ الأَيْسَرِ . قَالُوا صَدَقْتَ هَكَذَا كَانَ يُصَلِّي صلى الله عليه وسلم .
মুহাম্মাদ ইবনু ‘আমর (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি আবূ হুমায়িদ আস-সাঈদী (রাঃ) কে দশজন সাহাবীর উপস্থিতিতে- যাঁদের মধ্যে আবূ কাতাদাহ (রাঃ) ছিলেন- বলতে শুনেছিঃ রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সলাত সম্পর্কে আমি আপনাদের চেয়ে অধিক অবগত। তাঁরা বললেন, সেটা আবার কিভাবে? আল্লাহর শপথ! আপনি তো তাঁর অনুসরণ ও সাহচর্যের দিক দিয়ে আমাদের চেয়ে বেশি অগ্রগামী নন। তিনি বললেন, হ্যাঁ। এরপর তারা বললেন, এখন আপনি আপনার বক্তব্য পেশ করুন। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাতে দাঁড়ানোর সময় নিজের দু’ হাত কাঁধ পর্যন্ত উঠিয়ে আল্লাহু আকবার বলে পূর্ণরূপে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন। এরপর ক্বিরাআত পড়ে তাকবীর বলে রুকু‘তে গমনকালে স্বীয় দু’ হাত কাঁধ পর্যন্ত উঠাতেন। তারপর রুকু‘তে গিয়ে দু’ হাতের তালু দ্বারা হাটুদ্বয় দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতেন। রুকু‘তে তাঁর মাথা পিঠের সাথে সমান্তরাল থাকতো। এরপর রুকু‘ হতে মাথা উঠিয়ে “সামিআল্লাহু লিমান হামিদাহ্” বলে তিনি স্বীয় দু’ হাত কাঁধ পর্যন্ত উঠিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়াতেন। তারপর আল্লাহু আকবার বলে তিনি সাজদাহ্য় যেতেন, সাজদাহ্তে বাহুদ্বয় স্বীয় পাঁজরের পাশ থেকে দূরে সরিয়ে রাখতেন। তারপর সাজদাহ্ হতে মাথা উঠিয়ে বাম পা বিছিয়ে তাতে সোজা হয়ে বসতেন এবং সাজদাহ্কালে স্বীয় পায়ের আঙ্গুলগুলি ফাঁকা করে রাখতেন। এরপর আবার সাজদাহ্য় যেতেন এবং আল্লাহু আকবার বলে সাজদাহ্ হতে মাথা উঠিয়ে বাম পা বিছিয়ে তাতে সোজা হয়ে বসতেন, এমনকি প্রতিটি হাড় স্ব স্ব স্থানে ফিরে যেত। এরপর পরের রাক‘আতও অনুরূপভাবে আদায় করতেন। অতঃপর যখন দু’ রাকাত শেষে (তৃতীয় রাক‘আতের জন্য) দাঁড়াতেন তখন তাকবীর বলে দু’ হাত কাঁধ পর্যন্ত উঠাতেন, ঠিক যেমনটি করতেন সলাত আরম্ভকালে তাকবীর বলে। অতঃপর এভাবেই তাঁর অবশিষ্ট সলাত আদায় করতেন। অতঃপর শেষ রাক‘আতে স্বীয় বাম পা ডান পাশে বের করে বাম পাশের পাছার উপর ভর করে বসতেন। তখন তারা সকলেই বললেন, হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন। রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এভাবেই সলাত আদায় করতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৩০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com
Abrar saheb apni hadis complete poren nai
গলায় এত জোর কেন ভাই?
Meyera naver opor hat badhe tahole ata ki jal hadish nomber
Cute boy
সে জন্য কিও যখন দেখে নাই, আমি দেখতে যাবো মক্কায় মদিনায়,ওরা যে খানে বাদে সেখানে বাধবো
নামাজে হাত নাভির নিচে বাধা সহিহ হাদিস তোমার মত ইতর শ্রেণীর আলেম এই জীবনে দেখাইতে পারবা না
Ami hanafi Indian.
Eni titkari beshi koresen
শেষের হাত বাধার পজিশন টা দেখালেন তা চুড়ান্ত মিথ্যা।
আচ্ছা মুক্তি তুমি যে বড় বড় ভাষণ দিয়েছো সহিঃ মুসলিম 747 নাম্বার হাদিসটা কি দেখেছো
আবরার সাপ আপনার মেয়ে হাত বুকে বাধে কেন এই হাদিস কোথায় পেয়েছেন । বুকে হাত বাধার হাদিস না থাকলে আপনার মিয়ে হাত বাঁধে বুকে ওটা কি আপনি নিজে বানাইছেন ।
এই হাদীস শুনে ভালো ভাবে শিক্ষ্যা নেওয়া উচিত
হাদীস পড়েন ভালো করে
সুনানে আবু দাউদ ৭৫৯ নং হাদীস দেখেন।
আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা হাদিস জয়িফ
তুমি কানা মাওলানা নাকি আবু দাউদ শরিফ ৭৫৯ কানা মাওলানা তুমি পড়ে দেখো
আপনাদের টেলাটেলি কবে শেষ হবে শুধু গিবত
না মনোসাও পারে ধরতে হইবো
Abu daud 759 no hadith
ফাইজলামি হয়ে গেল। এতটা ভাল না। আল্লাহ বুঝার তওফিক দান করুন।
Amin
ভাই কতোটা ভালো ???
Sheikh Sotto kota bolen Allahk dekhi voi khan
হুজুর শুধু আহলে হাদীস কেন অন্য মাজহাবের লোকেরা তো
সুনানে আবু দাউদ: ৭৫৯
حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ .
এ যতক্ষন কথা বলে ততক্ষন অন্য মানুষের গিবত করে এই হুজুর ভ্রান্ত হুজুর
নিবোর্ধ 🤣😂🤣😂
উনি (ফাজিল আমল) পড়া আলেম..🤭
সঠিক কথা তুলে ধরলেই গিবত হয়ে যায় ফেতনাবাজ কোথাকার।
হুজুর সঠিক কথাই বলেছেন। আর এটাতো গিবত করা হলোনা।
ব্যবসায়ী হুজুর এটা
এ তুই তো পানি পানের আগে বিসমিল্রাহ না বলেই পানি পান করে নিলি!
পানি পান করার সময় জোরে বিসমিল্লাহ পড়া ফরজ নাকি রে ভাই???
Sunnah
Sohih bokhari thake kotha bolen na kno
অনেক কষ্ট করে ইসলামিক ভিডিও আপলোড করি, আপনাদের দোয়ায় এখন ১০০৯+ সদস্য হয়েছে! ইনশা-আল্লাহ আপনাদের ভালোবাসায় আরো সামনে এগিয়ে যাবো🩸🩸🩸🩸🩸🩸🔴
ভাই বাংলাদেশ আহলে হাদিস রাই মুসলিম আর ভালো হুজুরের জালসা আপলোড করুন
আবরার ভাই জোরে আমিন বলার ব্যাপারে তো ইমাম তিরমিযী বলেছেন, সাহাবা, তাবেঈ গণ থেকে জোরে আমিন বলা প্রচলিত,তারা কেউ আস্তে বলতেন না...
এখানে আপনি কি বলবেন
এটা উনাদের মাজহাবের মতের বিপরীত এজন্য মানেন না।
খারাপ লাগে কোনো জবাব আসেনা...
এত ভক্ত আছেন কেউ জবাব টা দিন....
@@Saddam485 সবাই যদি জোরে বলে তাহলে আস্তে বলার প্রচলন কবে থেকে হলো???
@@mdsaifuddin2315
ভাই যারা আস্তে আমিন বলে জবাব তারা দেবে।
@@Saddam485 শুনেন!হাদিসে উভয়ই আছে ইমাম গণ হাদিসের সনদ বিচারে গ্রহণ অথবা ত্যাগ করেছেন।
Bhai apni mitthe kotha bolchen
কানা হুজুর
তাবিচ হুজুর কেমন চলছে বাবা
বেশী এডভান্স।
সাহাবাহ দের আমরা অনুসরণ করব আমরা রাসূলের অনুসরন করার জন্য, কোন সাহাবাদের আমল যদি রাসূলের আমলের বিপরীত হয় তখন আমরা কাকে অনুসরণ করব, নিশ্চয় রাসূলকে, অনেক সাহাবি অপরাধ করেছেন আমরা কি তা মানব, রজম করা সাহাবি কি যেনা করেছিলেন না? আমরা কি যেনাকে যায়েয করে নিব কারণ সাহাবা যেনা করেছেন?
খারা ব্রাদার রাহুল আইতাছে
Ruhuler gan ache😁😁😁😁😁😢😢😢
নামাজে হাত কোথায় বাধবো এই নিয়ে তোমার বক্তব্য আছেবাংলা লেখাতে অনেক ভুল আছে তা প্রথমে সংশোধন কর
নাভীর নিচে তো মূত্ত নালী
🖤
তাহলে মেয়েরা কোথা থেকে বাঁধবে নিশ্চয় সাহাবাদের জামানায় মেয়ে সাহাবা ছিলেন তাহলে তাদের একটা হাদিস দেন তারা কেন বুকে বাঁধবে???
মেয়েরা কী প্রথম ২২৭ বছর সালাত আদায় করেনি!!!???
হুজুরের বৌ কোথায় হাত বাদে?
হুজুরের বউ দুধ ধরে নামাজ পড়ে আর এ গুজুর নুনু ধরে নামাজ পড়ে।😀😀😀😀😀😀😀😀😀।