Assalamialaikum হুজুরের ভিডিওগপলো এতো স্বল্প সময়ের জন্য কেনো যে হয় আমার বিদেশী জীবনে পরকালের চিন্তাই এখন বেশী করে মনে জাগ্রত থাকে হুজুরের তাফসীরের উছিলায় উনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবনের প্রত্যাশা ও দোয়া করি আল্লাহর নিকট
হুজুর, আপনার কাছে অনুরোধ থাকবে, আপনি দয়া করে প্রচলিত হাদিস গুলো থেকে সহিহ হাদিস গুলো আলাদা করে একখানা কিতাব লিখবেন আশা করি। আপনার কোরআনের তাফসির তো শেষ হয়েছে ইনশাল্লাহ। এখন নবীজির হাদিসের দিকে নজর দিন এবং সহিহ হাদিস গুলো প্রকাশ করুন। মহান আল্লাহ আপনাকে এলেম দিয়েছেন। সুতরাং সহিহ হাদিস গুলো সংকলন করে, আপনাকে দেওয়া এলেমের হক আদায় করুন।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, ‘ সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
জনাব আপনার বক্তব্য আমার খুবই ভালো লাগে। আপনি খুবই স্পষ্টবাদি। আমার মনে হয় আপনাদের কুরআনের আরো গভীরে প্রবেশ করা দরকার। ইসলামী স্কলাররাই কোরআন মানে বলে আমার মনে হয় না। অথচ যারা মুসলিম না তারাই আমার মনে হয় কোরআন বেশি মানে। কোরআনেই বলা আছে, কুরআন একটি অস্পষ্ট কিতাব। সূরা আল ইমরান ৭ নাম্বার আয়াতে আল্লাহতালা সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন কোরআনের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। সুতরাং একজনের সাথে আরেক জনের মত যে মিলবে না, অস্পষ্ট একটি শব্দ দ্বারা কোরআন বুঝিয়ে দিয়েছে। এখন আপনি যদি না বুঝেন দোষ কার। দুর্ভাগ্য আপনাদের মত মুসলিমরা ওই একটি শব্দ অস্পষ্টকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন। সেই জন্যই আপনাদের মধ্যে মতের এত অমিল। কিয়ামত পর্যন্ত আপনাদের এই মতের মিল হবে না (কোরআন বলেছে)। নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিলে আমি নিজেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবো। জান্নাতে যাবেন, অথচ কোরআন মানবেন না, তা কি হয়? । জান্নাতে যেতে হলে আগে কোরআন মানতে হবে। আমার মনে হয় সনাতনীরাই কোরআন মানে (সবাই না হোক কিছু কিছু সনাতনী) । একটু মিলিয়ে দেখেন তো। ১। আল্লাহ নিরাকার কুরআনের কোন আয়াতে আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি নিজে ইসলাম গ্রহণ করব। কিন্তু সাকার কুরানে আছে। নবী সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেল, এই দেখা দ্বারা কি সাকার প্রমাণিত হয় না? তাহলে কোরআনে সাকারের ইঙ্গিত থাকার পরেও আপনি নিরাকার বলার মাধ্যমে কোরআনের সাকারকেই অস্বীকার করলেন না? অথচ সনাতনীরাই সাকার মানে। ২. বাকারা ১৭৩ নাম্বার আয়াত রক্ত হারাম, অথচ আপনার রক্ত খাচ্ছেন। এক গ্লাস জুসের মধ্যে যদি এক ফোটা মদ দেওয়া হয় তাহলে কি সেটা হারাম হয়ে যায় না? তাহলে মাংসের মধ্যে যে রক্ত থাকে সেটা কি হারাম হয় না? সনাতলীদের মধ্যে একটি গ্রুপ আছে যারা প্রাণী হত্যা করে খায় না। অর্থাৎ তারা রক্ত খায় না। তারমানে তারা কোরআনের এই আয়াতটি মানে। ৩। নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াত প্রথম লাইনে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা (অবশ্যই অবশ্যই) করে বলে দিয়েছেন আমি তোমাকে পথভ্রষ্ট করব। যে আল্লাহ বলে আমি তোমাকে পথ ভ্রষ্ট করব, সেই আল্লাহর এবাদত কেন করব? ওই আয়াতে আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করে, তাহলে সে জাহান্নামী অর্থাৎ পথভ্রষ্ট । আমার প্রশ্ন হল আপনি যে সুন্নত বা মুসলমানি করলেন তা কি আল্লার সৃষ্টি বিকৃত হয় নাই? আমার মনে হয় এই মুসলমানি করিয়ে আপনাদেরকে জাহান্নামের টিকেট হাতে ধরিয়ে দিয়েছে(প্রথম লাইনে পথভ্রষ্ট করব বলার মাধ্যমে)। ও এখন আপনি বিজ্ঞান খুঁজবেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ থেকে আপনি বিজ্ঞান বেশি জানেন। বা বুঝেন।সনাতনীরা লিঙ্গ ছেদন না করার মাধ্যমে এই আয়াতকে সম্মান প্রদর্শন করে (যদিও সুন্নত করা বিজ্ঞানসম্মত) । ৪। আল ইমরান ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। যেখানে কোরআন বলছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, তাহলে সেই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে যারা এগিয়ে যাবে, তারা মূলত ওই অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেল। আর বিনিময়ে হুজুররা একেক জনে একেক রকম অর্থ করে নিজেরা নিজেরা মারামারি এবং কোপাকোপি তে লিপ্ত হবে। এবং সেরকম অবস্থা ইদানিং দৃশ্যমান হচ্ছে। আরেকটা বিষয় কোরআনের কোন কোন আয়াত অস্পষ্ট আমাকে কি কেউ দেখিয়ে দিতে পারবেন? আর ওই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যাখ্যা কে করেছেন। বা ওই অস্পষ্ট আয়াতের আপনি কি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন? যা কোরআন বলেছে অস্পষ্ট । কোরআন মিথ্যা নয় । কোরআন সত্য। উপরের বিষয়গুলো ইসলামী স্কলাররা ভালোভাবে মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রইলো ।আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি কাউকে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়। শুধুমাত্র সত্যটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য। কোরআন বলেছে এক অক্ষর তুমি বাদ দিতে পারবানা আবার সংযোজন করতে পারবা না।আর আপনারা পুরা আয়াত বাদ দিয়ে দিচ্ছেন । কোরআনের আয়াতকে বাদ (ইগনোর করার মাধ্যমে) দেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেই কোরআনের অনুসারী থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছেন না তো? আমার মনে হয় ভেবে দেখার সময় হয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক না থাকলে আমরা কুরআনের এই সুক্ষ বিষয়গুলি বুঝতে পারতাম না। সেই জন্যই আল্লাহ প্রায় প্রতি আয়াতের পরেই বলে দিয়েছেন আল্লাহ বড়ই পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় এবং পরম কৌশলী। আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেবেন। আমি একজন গর্বিত সনাতনী। বোঝার জন্য ধন্যবাদ।
Maybe you don’t know that this hadid is sahih, and gibeil came as human form and asked question as like angel came to prop ibrahim as to destroy lut caum
কোরানের বিপরিত হাদিস = জাহান্নাম আয়েশা রা. বলেছেন … কোরানের বিপরিত হাদিস , জাল হাদিস .. নবী সঃ নামে বানানো মিথ্যা কথা। এধরনের মিথ্যুকরা হবে জাহান্নামি ………………… .. গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ৩ / আল-ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) (كتاب العلم) হাদিস নং ১০৭ ৩/৩৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মিথ্যারোপ করার পাপ ১০৭. ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু’য্-যুবায়র (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি আমার পিতা যুবায়রকে বললামঃ আমি তো আপনাকে অমুক অমুকের মত আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদীস বর্ণনা করতে শুনি না। তিনি বললেনঃ ‘জেনে রাখ, আমি তাঁর থেকে দূরে থাকিনি, কিন্তু আমি তাঁকে বলতে শুনেছি, যে আমার উপর মিথ্যারোপ করবে সে যেন জাহান্নামে তার ঠিকানা বানিয়ে নিবে (এজন্য হাদীস বর্ণনা করি না)।’ (মুসলিম মুকাদ্দামা, দ্বিতীয় অধ্যায়, হাঃ ৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১০৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১০৮) আয়েশা রা: জীবনিতে, ২য় মুদ্রণ ১৯৯৬ মাওলানা নূরূর রহমান , এমদাদিয়া লাইব্রেরি থেকে প্রকাশিত বই এর ১৭৮ প্রিষ্ঠায় লিখেন ...... আয়েশা রা: বলেন..... “”কোরান বিরোধী রেওয়াত ( হাদিস ) দলীল রূপে গ্রহনযোগ্য নহে। হাদিস শাস্রে হযরত আয়েশা রা এর সর্বপ্রথম উসুল বা নীতি এই যে, কোন রেওয়ায়ত কালামেএলাহীর বিরোধী হইতে পারিবে না। এই নীতি অনুসারে তিনি অনেকগুলি হাদীসের শুদ্ধতা অস্বীকার করিয়াছেন। “ ঐ পুস্তকে কোরানের আয়াতের বিপরিত ৬ টি হাদিসের সত্যতা অশ্বীকার করিয়াছেন। .......................................... অতএব A. কোরানের আয়াতের বিপরিত যত হাদিস আছে, সব জাল হাদিস। B. কোরানের আয়াতের বিপরিত আকাবেরিন, মুফতিদের যত মতামত আছে, সব বতিল।
কে কি মানলো সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার,আপনি সকল আলেমদের আলোচনা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন তারপর,পারলে আপনি হাদিস ওকোরআন দেখবেন তখন আপনি নিজেয় বুঝতে পারবেন,কারটা সত্য কতা,তায় কোন আলেমের কতা অন্ধের মত বিশ্বাস না করে,একটু পড়াশোনা করুন,ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার জাযাক আল্লাহু খায়রান
গতকাল দেশে মিজানুর রহমান সাহেব আসছেন,আমার একটা অনুরোধ, এই হুজুরের কাছ থেকে যেন আমির হামজা এবং মিজানুর রহমান সাহেব শিক্ষা নেয়।
আহম্মদুল্লার কথা বল্লেন না কেন?
উনি এখনও পাকে নাই।@@zamshadrana6203
Ar Abdur razzak bin usuf na??
Assalamialaikum
হুজুরের ভিডিওগপলো এতো স্বল্প সময়ের জন্য কেনো যে হয়
আমার বিদেশী জীবনে পরকালের চিন্তাই এখন বেশী করে মনে জাগ্রত থাকে হুজুরের তাফসীরের উছিলায়
উনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবনের প্রত্যাশা ও দোয়া করি আল্লাহর নিকট
Alhamdulillah.Allah bless you .❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
ছালামুন আলাইকুম আমিন ধন্যবাদ
Thanks for your lecture
Wonderful lecture about Holly Kuran
হুজুর, আপনার কাছে অনুরোধ থাকবে, আপনি দয়া করে প্রচলিত হাদিস গুলো থেকে সহিহ হাদিস গুলো আলাদা করে একখানা কিতাব লিখবেন আশা করি। আপনার কোরআনের তাফসির তো শেষ হয়েছে ইনশাল্লাহ। এখন নবীজির হাদিসের দিকে নজর দিন এবং সহিহ হাদিস গুলো প্রকাশ করুন। মহান আল্লাহ আপনাকে এলেম দিয়েছেন। সুতরাং সহিহ হাদিস গুলো সংকলন করে, আপনাকে দেওয়া এলেমের হক আদায় করুন।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত, ‘
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র
সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব,
সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র
বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা
আলহামদুলিল্লাহ
জনাব আপনার বক্তব্য আমার খুবই ভালো লাগে। আপনি খুবই স্পষ্টবাদি। আমার মনে হয় আপনাদের কুরআনের আরো গভীরে প্রবেশ করা দরকার। ইসলামী স্কলাররাই কোরআন মানে বলে আমার মনে হয় না। অথচ যারা মুসলিম না তারাই আমার মনে হয় কোরআন বেশি মানে। কোরআনেই বলা আছে, কুরআন একটি অস্পষ্ট কিতাব। সূরা আল ইমরান ৭ নাম্বার আয়াতে আল্লাহতালা সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন কোরআনের কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক, আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। সুতরাং একজনের সাথে আরেক জনের মত যে মিলবে না, অস্পষ্ট একটি শব্দ দ্বারা কোরআন বুঝিয়ে দিয়েছে। এখন আপনি যদি না বুঝেন দোষ কার। দুর্ভাগ্য আপনাদের মত মুসলিমরা ওই একটি শব্দ অস্পষ্টকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন। সেই জন্যই আপনাদের মধ্যে মতের এত অমিল। কিয়ামত পর্যন্ত আপনাদের এই মতের মিল হবে না (কোরআন বলেছে)। নিচের প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিলে আমি নিজেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবো। জান্নাতে যাবেন, অথচ কোরআন মানবেন না, তা কি হয়? । জান্নাতে যেতে হলে আগে কোরআন মানতে হবে। আমার মনে হয় সনাতনীরাই কোরআন মানে (সবাই না হোক কিছু কিছু সনাতনী) । একটু মিলিয়ে দেখেন তো। ১। আল্লাহ নিরাকার কুরআনের কোন আয়াতে আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি নিজে ইসলাম গ্রহণ করব। কিন্তু সাকার কুরানে আছে। নবী সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেল, এই দেখা দ্বারা কি সাকার প্রমাণিত হয় না? তাহলে কোরআনে সাকারের ইঙ্গিত থাকার পরেও আপনি নিরাকার বলার মাধ্যমে কোরআনের সাকারকেই অস্বীকার করলেন না? অথচ সনাতনীরাই সাকার মানে। ২. বাকারা ১৭৩ নাম্বার আয়াত রক্ত হারাম, অথচ আপনার রক্ত খাচ্ছেন। এক গ্লাস জুসের মধ্যে যদি এক ফোটা মদ দেওয়া হয় তাহলে কি সেটা হারাম হয়ে যায় না? তাহলে মাংসের মধ্যে যে রক্ত থাকে সেটা কি হারাম হয় না? সনাতলীদের মধ্যে একটি গ্রুপ আছে যারা প্রাণী হত্যা করে খায় না। অর্থাৎ তারা রক্ত খায় না। তারমানে তারা কোরআনের এই আয়াতটি মানে। ৩। নিসা ১১৯ নাম্বার আয়াত প্রথম লাইনে আল্লাহ প্রতিজ্ঞা (অবশ্যই অবশ্যই) করে বলে দিয়েছেন আমি তোমাকে পথভ্রষ্ট করব। যে আল্লাহ বলে আমি তোমাকে পথ ভ্রষ্ট করব, সেই আল্লাহর এবাদত কেন করব? ওই আয়াতে আল্লাহর সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ যদি কেউ আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করে, তাহলে সে জাহান্নামী অর্থাৎ পথভ্রষ্ট । আমার প্রশ্ন হল আপনি যে সুন্নত বা মুসলমানি করলেন তা কি আল্লার সৃষ্টি বিকৃত হয় নাই? আমার মনে হয় এই মুসলমানি করিয়ে আপনাদেরকে জাহান্নামের টিকেট হাতে ধরিয়ে দিয়েছে(প্রথম লাইনে পথভ্রষ্ট করব বলার মাধ্যমে)। ও এখন আপনি বিজ্ঞান খুঁজবেন। তাহলে বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ থেকে আপনি বিজ্ঞান বেশি জানেন। বা বুঝেন।সনাতনীরা লিঙ্গ ছেদন না করার মাধ্যমে এই আয়াতকে সম্মান প্রদর্শন করে (যদিও সুন্নত করা বিজ্ঞানসম্মত) । ৪। আল ইমরান ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে কিছু আয়াত স্পষ্ট অর্থবোধক আর কিছু আয়াত অস্পষ্ট। যেখানে কোরআন বলছে কিছু আয়াত অস্পষ্ট, তাহলে সেই অস্পষ্ট আয়াত নিয়ে যারা এগিয়ে যাবে, তারা মূলত ওই অস্পষ্টতার দিকেই এগিয়ে গেল। আর বিনিময়ে হুজুররা একেক জনে একেক রকম অর্থ করে নিজেরা নিজেরা মারামারি এবং কোপাকোপি তে লিপ্ত হবে। এবং সেরকম অবস্থা ইদানিং দৃশ্যমান হচ্ছে। আরেকটা বিষয় কোরআনের কোন কোন আয়াত অস্পষ্ট আমাকে কি কেউ দেখিয়ে দিতে পারবেন? আর ওই অস্পষ্ট আয়াতের ব্যাখ্যা কে করেছেন। বা ওই অস্পষ্ট আয়াতের আপনি কি ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন? যা কোরআন বলেছে অস্পষ্ট । কোরআন মিথ্যা নয় । কোরআন সত্য। উপরের বিষয়গুলো ইসলামী স্কলাররা ভালোভাবে মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রইলো ।আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ রইলো। এ বিষয়টি কাউকে আঘাত দেওয়ার জন্য নয়। শুধুমাত্র সত্যটাকে ভালোভাবে উপলব্ধি করার জন্য। কোরআন বলেছে এক অক্ষর তুমি বাদ দিতে পারবানা আবার সংযোজন করতে পারবা না।আর আপনারা পুরা আয়াত বাদ দিয়ে দিচ্ছেন । কোরআনের আয়াতকে বাদ (ইগনোর করার মাধ্যমে) দেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেই কোরআনের অনুসারী থেকে বাদ পড়ে যাচ্ছেন না তো? আমার মনে হয় ভেবে দেখার সময় হয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। ইউটিউব এবং ফেইসবুক না থাকলে আমরা কুরআনের এই সুক্ষ বিষয়গুলি বুঝতে পারতাম না। সেই জন্যই আল্লাহ প্রায় প্রতি আয়াতের পরেই বলে দিয়েছেন আল্লাহ বড়ই পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময় এবং পরম কৌশলী। আমার ভুল হলে ব্যাখ্যা দেবেন। আমি একজন গর্বিত সনাতনী। বোঝার জন্য ধন্যবাদ।
কোরান ঠিক আছে হাদিস ভুল হতে পারে
Hujur Haditch divided the Muslims. That is why Rasul (s) forbade writing Haditch. but it is a matter of great regret mullara don't try to understand.
Huzur, Abdur razzak bin yusuf r kache Sisu
এখানে এই কমেন্টের কিদ্দরকার?
বোকা কোথায়কার
আদ্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ হাদীস থেকে বলে,ইনি কোরআন থেকে বলে।
Maybe you don’t know that this hadid is sahih, and gibeil came as human form and asked question as like angel came to prop ibrahim as to destroy lut caum
সারা দুনিয়ার আলেমরা একমত কিন্তু এই আলেম হাদিস মানেনা
উনার উচিৎ হাদিসের ব্যাক্ষা পরা
মিথ্যা অপবাদ দেন কেন? ওনি আহলে কুরআনের বিষয়ে আলোচনা করেছেন তারা বাতিল
ধর্মব্যবসায়ীদের মনগড়া হাদিস কে মানবে এমন এমন হাদিস বলে নবীর বিরুদ্ধে আমরা মূর্খ মুসলমানেরা, কোনটা হাদিস কোনটা মনগরা, কথা
কোরানের বিপরিত হাদিস = জাহান্নাম
আয়েশা রা. বলেছেন … কোরানের বিপরিত হাদিস , জাল হাদিস .. নবী সঃ নামে বানানো মিথ্যা কথা। এধরনের মিথ্যুকরা হবে জাহান্নামি
…………………
.. গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ৩ / আল-ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) (كتاب العلم)
হাদিস নং ১০৭
৩/৩৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মিথ্যারোপ করার পাপ
১০৭. ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু’য্-যুবায়র (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি আমার পিতা যুবায়রকে বললামঃ আমি তো আপনাকে অমুক অমুকের মত আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদীস বর্ণনা করতে শুনি না। তিনি বললেনঃ ‘জেনে রাখ, আমি তাঁর থেকে দূরে থাকিনি, কিন্তু আমি তাঁকে বলতে শুনেছি, যে আমার উপর মিথ্যারোপ করবে সে যেন জাহান্নামে তার ঠিকানা বানিয়ে নিবে (এজন্য হাদীস বর্ণনা করি না)।’ (মুসলিম মুকাদ্দামা, দ্বিতীয় অধ্যায়, হাঃ ৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১০৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১০৮)
আয়েশা রা: জীবনিতে, ২য় মুদ্রণ ১৯৯৬
মাওলানা নূরূর রহমান , এমদাদিয়া লাইব্রেরি থেকে প্রকাশিত বই এর ১৭৮ প্রিষ্ঠায় লিখেন ......
আয়েশা রা: বলেন.....
“”কোরান বিরোধী রেওয়াত ( হাদিস ) দলীল রূপে গ্রহনযোগ্য নহে।
হাদিস শাস্রে হযরত আয়েশা রা এর সর্বপ্রথম উসুল বা নীতি এই যে, কোন রেওয়ায়ত কালামেএলাহীর বিরোধী হইতে পারিবে না।
এই নীতি অনুসারে তিনি অনেকগুলি হাদীসের শুদ্ধতা অস্বীকার করিয়াছেন। “
ঐ পুস্তকে কোরানের আয়াতের বিপরিত ৬ টি হাদিসের সত্যতা অশ্বীকার করিয়াছেন।
..........................................
অতএব
A. কোরানের আয়াতের বিপরিত যত হাদিস আছে, সব জাল হাদিস।
B. কোরানের আয়াতের বিপরিত আকাবেরিন, মুফতিদের যত মতামত আছে, সব বতিল।
কে কি মানলো সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার,আপনি সকল আলেমদের আলোচনা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবেন তারপর,পারলে আপনি হাদিস ওকোরআন দেখবেন তখন আপনি নিজেয় বুঝতে পারবেন,কারটা সত্য কতা,তায় কোন আলেমের কতা অন্ধের মত বিশ্বাস না করে,একটু পড়াশোনা করুন,ইনশাআল্লাহ বুঝতে পারবেন।
আল্লাহ বলেছেন, কোরানেই যথেষ্ট।
শুধু তৃষ্ণার্ত পানি খুঁজে না,
th-cam.com/users/shortscWu6ay1rNxE?feature=share