নবীর ওসীলায় আদম-হাওয়ার দোয়া কবুল হয়েছিল কথাটি কি সত্য? সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা || Mozammel Haque
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 5 ต.ค. 2024
- অধ্যক্ষ মাও. মোজাম্মেল হক || Principal Maulana Mozammel Haque Barishal || New Bangla Waz Mahfil 2024 || Tahjib Center.
Stay tuned by subscribing to our channel to hear more new Waz mahfil, tafsir mahfil, hamd-naat / Islamic music, and recitation of the Holy Quran.
#TahjibCenterMozammelHaque
🔊 Tahjib Center is an Islamic mass media. Here the publications of the best Islamic scholars of the country are regularly produced and disseminated. Subscribe to our channel to listen to new Waz Mahfil / Tafsir mahfil, Hamd-naat / Islamic music, and Quran recitation, and encourage everyone to spread the religion by liking, commenting, and sharing.
🔊 Tahjib Center একটি ইসলামী গণমূখী প্রচার মাধ্যম । এখানে দেশের সেরা ইসলামিক স্কলারদের প্রকাশনা নিয়মিত তৈরী ও প্রচার হয়ে থাকে । ইসলামের প্রচার-প্রসারের স্বার্থে এবং নতুন নতুন ওয়াজ মাহফিল/তাফসীর মাহফিল, হামদ-নাত/ইসলামী সঙ্গীত, কুরআন তিলাওয়াত শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে সবাইকে দ্বীনী প্রচারে উৎসাহিত করুন l
🔊 In addition, For any copyright issue OR business inquiry please contact us on our Facebook page OR by Mail (tahjeebcenter@gmail.com).
⚠️ANTI-PIRACY WARNING⚠️
Any unauthorized reproduction, redistribution, or re-uploading of this material is strictly prohibited. Legal actions will be taken against those who violate the Tahjib Center Or TH-cam copyright rule.
© 2024 Tahjib Center. All rights reserved.
আল্লাহ মোজাম্মেল হক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুণ। কী অসাধারণ মাশাল্লাহ। মূল্যবান কুরআনের তথ্য গুলো বুঝিয়ে বলেন। মাশাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ, ওনার আলোচনা যত শুনি ততই শুনতে মনচায় আল্লাহতায়লা উনার হায়াতকে বাড়িয়ে দেন।
হুজুর আপনার কাছ থেকে যত কিছু শিখেছি। আমার এই জীবনে কারো কাছ থেকে শিখতে পারিনি। হাজারো শুক্রিয়া জ্ঞাপন করছি মহান আল্লাহ র দরবারে।
মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেবের ওয়াজ শুনে অনেক জ্ঞান অর্জন করেছি অনেক কিছু শেখার আছে আমি তার জন্য দোয়া করি সে সুস্থ থাকে আর আমাদের কুরআনের বাণী যেন শুনায় আশা করি হেদায়েত প্রাপ্ত হওয়া যাবে
ভালো লাগলে লাইক করুন
কিন্তু এই লোক খুব বিভ্রান্ত। কারণ উনি হাদিস অস্বীকারকারী ও সম্মানিত সাহাবাগনের বিরূপ সমালোচনাকারী। তাই বেশির ভাগ মুসলমানদের ধারনা উনি ইহুদি নাসারাদের এজেন্ট কিনা। তাই উনাকে অবশ্যই তওবা করতে হবে।
@@mmuabiamuabia-ky9dw আমার কখনোই সেরকম কিছু মনে হয়নি, জানি না আপনার কেন এরকম মনে হলো, তবে মাজার পূজারীদের উনার আলোচনা ভালো লাগবে না
আমিন আমিন আমিন
গোমরা মৌলভী তুই মনেহয় মা বাবা ছাড়া জন্ম হইছস।
যারা মাজার পূজা করেন তারা সরাসরি আল্লাহর কাছে না চেয়ে মাজারে গিয়ে দোয়া চান, ওয়াসতাগফিরুল্লাহ্!
মাশাআল্লাহ, মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব যে ভাবে আমাদের সামনে কুরআন মাজিদের নির্যাস আমাদের সামনে উপস্থাপন করেন তা এককথায় অনন্য, অসাধারন। আল্লাহ্ তাঁকে দীর্ঘায়ু দান করুন। এখানে একটি প্রাসঙ্গিক কথা না বলে পারছিনা, আমার অত্যন্ত পছন্দের একজন আলেম যাকে আমি আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি, তিনি একবার ফেসবুকে বলেছেন মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব বিভ্রান্ত। তাঁর মত একজন বিজ্ঞ আলেম কেন একথা বললেন তা আমার বুঝে আসেনা। মহান আল্লাহ্ সবাইকে সহী বুঝ দান করুন।
হিংসা আর কিছু না 🙂
সুন্দর যথাযথ আলোচনা। আলহামদুলিল্লাহ।
পবিত্র কোরআন থেকে আলোচনা, সত্যিই জ্ঞানের আলোচনা, হুজুরে মুখে শুনি। আল্লাহ পাক উনাকে সুস্থ ও শান্তিতে রাখুন আমিন।
হুজুর কে আল্লাহ নেক হায়াৎ দান করুন।
হুজুর কে মহান আল্লাহ পাক নেক হায়াত নসিব করুন আমিন
এমন সুন্দর কুরআনের তফসির আয়াত উল্লেখসহ বর্ণনা আমার ৬৩ বছর বয়সে কখনোই শুনি নাই। মহান আল্লাহ মোজাম্মেল স্যারকে দীর্ঘ হায়াত ও সুস্থতা দান করুন।
দেখবেন উনি খুব সুন্দর কোরআনের ব্যাখ্যা করছে, ভাল কথা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে উনি আবার হাদিস মানছেন না। হাদিস কে অস্বীকার করছেন।
কোরানের সাথে যে সব হাদিস মিলেনা সেই সব হাদিস মানা যাবেনা
অসংখ্য ভালো লাগে আপনার ওয়াজ শুনতে মহান আল্লাহ আপনার,আয়ু দীর্ঘ করুন আমিন।
আমীন
জেসমিন তুমি ঈমান নিয়ে জুয়া খেলছো । এই লোক পাক্কা গোমরাহ । মন গড়া তাফসির করে । উসুলে তাফসিরের নিয়ম কানুন কিছুই মানছে না । এরচেয়ে জাহেল আর আছে কি ?? নিজে লেখা পড়া করোনা বলে যা শুন তাই সত্যি মনে হয় । @@jesminhossain9861
Alhamdulillah Masha Allah Allah hu Akbar ☝❤
দয়াময় পরম দয়ালু আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে সঠিক বুঝ দান করুন। আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন।
সত্য কথা। সরাসরি যা চাওয়া তা আল্লাহর কাছে চাইতে হবে। আমরা দেখি, মাজারে কী সব হয়। অনেকে দেখি শুনি মাজারে গিয়ে বাবার উছিলায় দোয়া চাই আরে ওই বাবার ই কী অবস্থা,তার নিজের ই খবর নেই।
সব কুসংস্কার মূর্খতা দূর করে পবিত্র কুরআন পরে বুঝে সেই সাথে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়াসাল্লামর জীবন ও সুন্নাহর পথে চলতে হবে।
Jazak Allah Khiran. Wa khirakum.
Excellent discussion from the holy Quran with the documents of the holy Quran.
Alhamdulillah.Allah bless you. ❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
মাওলানা অনেক সুন্দর আলোচনা ❤
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আপনি এটাও একদম সত্য বলছেন যে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ একসাথে কুড়ালে কোন সুরাতে নেই কিন্তু কৃষি জাহেল আলেম-ওলামা আছেন তারা এটা নিয়ে তর্ক বিতর্ক করেন হুজুর আপনার মাধ্যমে আমরা এটাও জানতে পারলাম আলহামদুলিল্লাহ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
Really real truth of both world and thanks for Allah all mighty who is owner of truth ❤😂😂🎉😢😢😢
আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম।
কোরআন একমাএ সমাধানের পথ।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
জ্বি জনাব একদমই রাইট বলিলেন, আপনার জন্য দোয়া করি সুস্থ থাকবেন এই কামনা।
May Allah bless you
Mashaallah very good
I'm 54 years old man up to now I haven't seen another ulama like maulana muzammil haque sab, who's topic directly from authentic quran Alhamdulillah may Allah subhanahu wa taala grant him & his efforts, I wish other ulama talks like him so people can get good knowledge of the deene instead of abizabi kahini and kissa
Fii amanillah
সব মৌলভীদের এক জায়গায় আপত্তি মাধ্যম ধরে এবাদত করা। অথচ কুরয়ান আসতে আল্লাহ দুইটা মাধ্যম ব্যবহার করেছেন। নিজে ছাপিয়ে সরাসরি রাসুলুল্লাহ সাঃ কে দেন নি।
Apni Allah er khas Sunnah apnar jonno lagaben? Allah ja bolsen tai korun Mr sarowar name
দোয়ার সাথে এইটার সম্পর্ক কি।কুরআন কেন একত্রে দেননি।কেন ছাপিয়ে দেননি এই ব্যাপারে কুরআনেই আল্লাহ বলেছেন কেন তিনি ধীরে ধীরে নাজিল করেছেন। কাফেররা ও বলত কেন একত্রে আসেনি। আল্লাহ এর উত্তর দিয়েছেন । কুরআনের যত দোয়া আছে একটিও উছিলা ধরে নেই।রাব্বানা আতিনা,রাব্বানা লাতিজু কুলুবানা, রাব্বআনা জলামনা এই সকল দোয়াগুলি।
Zezkallh
ওনি কোরানের বাণী বর্ননা করেছেন সঠিকভাবে। যারা কোরানের বাণীকে সহজভাবে মানতে নারাজ তাদের উপলব্ধির ভিন্নতা উত্থাপিত হবেই।
আলহামদুলিল্লাহ আপনি কোরআনের আয়াত দিয়া এত সুন্দর করে বুঝাই দিলেন বসিলা ছাড়া আল্লাহর কাছে চাইতে হইবে তাহলে আমরা অনেক অন্ধকারের মধ্যে ছিলাম এখন আর কোন উসিলার দরকার নাই সরাসরি নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে চাইবো ইনশাআল্লাহ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
হুজুরের ইসলামের জ্ঞ্যান ভাল।ইসলামের ইতিহাসের জ্ঞ্যান ও চমৎকার। ওনার পড়াশোনা কি। কোন লাইনে পড়াশোনা করেছেন জানলে উপকৃত হব।
আমাদের মসজিদে ইমাম নবীর ওসিলায় দোয়া কবুলের দোয়া করেছেন
Hujurke.ManyThanks..Onek.Kisu......
মাওলানা সাহেব আপনার কথা আল্লাহর কথা ।
মাশাআল্লাহ্।
Alhamdulillah
Akdom right
Thanks for your lecture
আল্লাহ আপনার হায়াত দান করুন।
👍🏻👍🏻🌹
যাযাকাল্লাহ খায়ের সত্য বলার জন্য।সমাজে কিছু লোক আছে ইসলাম ধর্মে মধ্যে বিভভ্রান্তি সৃষ্টি করে এরা আলেম নামের জালেম।এদের থেকে দুরে থাকার জন্য সকল মুসলিম ভাই বোনদের অনুরোধ জানাচ্ছি।আমিন।।
আমি নিজেই আমার উসিলা কারণ আমার যে কাজ আচে সেটা নিয়েই আল্লহর দয়া আশা করব এমন কি আমার যদি কোন নেকি নাই 0তার পরেও আল্লাহর কাছে আল্লহর দয়া চাইব এখানে কোন নবী বা নেককারের উসিলা শিরিকি দোয়া করবনা
হুজুর সঠিক বলেছেন,,,,
আমার প্রিয় হুজুর।
খুব সুন্দর ভাবে বক্তব্য পেশ করেন।
আল্লাহ মাধ্যম ভালোবাসেন ।
এই কথা কে বলেছেন? সূত্র বলুন।
বাংলাদেশের Maximum আলেমের সঠিক চিন্তা করার জ্ঞান খুবই কম । এ জন্যই তারা তাদের সিনিয়রদের কাছ থেকে যা শোনে, নিজ জ্ঞান দিয়ে সঠিকতা যাচাই করতে পারে না বলেই সারাজীবন শোনা কথা বলতে থাকে !
অনেক কিছু বুঝতে পারলাম
অনেক বিষয়ে অনেক ভালোই জানেন। কিন্তু দোয়ার বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানার জন্য অনুরোধ করছি।
আপনি ঠিক বলেছেন। তবে আপনি মাঝে মাঝে লাওয়াল হাদিসের কথা বলেন /মানেন এটা কিন্তু একনিষ্ঠ মুসলিমের পরিপন্থি।
একদম ঠিক। একদম ঠিক বলেছেন। নবী-ওলীদের উসিলা দিয়ে দোয়া করা শরীয়তে জাযেজ আছে। এতে কোনো অসুবিধা নেই।
রাসুলুল্লাহ (সা.) এর উসিলা দিয়ে দোয়া করা বৈধ ও উত্তম কাজ। এমনিভাবে সাহাবা-তাবেয়ীসহ আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিদের উসিলা দিয়েও দোয়া করা বৈধ।
তবে উসিলার দুটি অর্থ রয়েছে-
১. সরাসরি মাধ্যম গ্রহন। (আল্লাহর দরবারে দোয়া গৃহিত হওয়ার জন্য গাইরুল্লাহকে আল্লাহর সহকারী মনে করে তাদের কাছে সাহায্য ও সুপারিশ চাওয়া এবং তাদের কারো কাছে আশা পূরণের আবেদন করা, আল্লাহ ও নিজের মাঝে মধ্যস্থতাকারী মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করা যেমনটা কাফেররা তাদের দেবতাদের ক্ষেত্রে গ্রহন করতো)
২. বরকতময় সত্ত্বা ও গুনের দোহাই দেয়া।
প্রথম অর্থে উসিলা গ্রহন সর্বসম্মতিক্রমে অবৈধ। আমাদের ফকীহ মুজতাহিদরা ওই মাসআলাটা মূলত ‘ইস্তিগাছা’ শিরোনামের অধীনে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় অর্থে উসিলা বৈধ। কারন তখন ‘হে আল্লাহ, রাসুলের উসিলায়/আউলিয়াদের উসিলায় আপনি আমাদের কবুল করে নিন’ বলার অর্থ হচ্ছে, ‘হে আল্লাহ, রাসুল (সা.) আপনার প্রিয় এবং আমরা আপনার সেই প্রিয়জনকে ভালোবাসি। আপনার প্রিয়জনও আমাদেরকে ভালোবাসতেন। আপনার প্রিয়জনের প্রিয়জন হিসেবে, অনুগত উম্মত হিসেবে আমাদের ওপরে রহম করুন, আমাদের দোয়া কবুল করুন।
আমরা আপনার অনুগত ও প্রিয় বান্দা হিসেবে আপনার ওলীদেরকে ভালোবাসি। আপনার প্রিয় বান্দাদের প্রতি এই ভালোবাসার উসিলায় আপনি আমাদের দোয়া কবুল করুন।’
কারন এই সূরতে (অর্থাৎ দ্বিতীয় অর্থে) গাইরুল্লাহের সাহায্য নেয়া হচ্ছেনা বরং হুব্বে রাসূলের/হুব্বে আউলিয়ার দোহাই দেয়া হচ্ছে। সহীহ হাদিসের আলোকে হুব্বু ফিল্লাহ হিসেবে যা মূলত ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। আর ইবাদতের দোহাই দিয়ে দোয়া করা বুখারীর হাদিসের আলোকে বৈধ!
একবার হযরত ওমর ফারুক (রা.) দুর্ভিক্ষের সময় হযরত আব্বাস (রা.)-এর উসিলা দিয়ে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেছিলেন। (খাইরুল ফাতাওয়া, ১৯৭)
হজরত উমাইয়া (রা.) থেকে বর্ণিত যে, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয় সাল্লাম নিজে ফকির ও মুহাজিরদের উসিলা দিয়ে যুদ্ধে জয়লাভ করার জন্য দোয়া করেছেন।
এছাড়া আরো অনেক হাদিস দ্বারাও উসিলা দেওয়ার কথা প্রমাণিত আছে। (মিশকাত শরীফ, ৪৩৯, খাইরুল ফাতাওয়া ১; ১৯৩, আবু দাউদ শরীফ, ৪৩৯)
তবে বর্তমান ফিতনা-ফাসাদের যুগে মানুষদের মধ্যে আকিদার জ্ঞান না থাকায় অনেকে এমন এমন কথা বলে, যাতে ঈমান চলে যাওয়ার আশংকা থাকে। অনেক পীর-বুজুর্গকে সমস্যা সমাধানকারী বিশ্বাস করে। তাদের কাছে প্রার্থনা করে অনেকে বহক্কে আব্দুল কাদির জিলানী, বহকে খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী বলে দোয়া করে থাকে। অথচ এভাবে দোয়া করা নিষেধ। (তারিখে খতীব- ১; ২৩)
আপনাকে কাকে ভালবাসেন এই কথা আল্লাহ ভাল জানেন।সুতরাং দোয়া করুন সরাসরি। কুরআনের যতগুলো দোয়া বর্নিত আছে মুসা আঃ ইব্রাহিম আঃ ইউনুস আঃ আদম আঃ যে দোয়াগুলো করেছেন একটিতেও কোন কিছুর উছিলা নেই।মানুষের প্রতিটি ভাল কাজই এক একটি উছিলা হয়।আজকে আপনি এক ক্ষুধার্ত কে খাদ্য দান করেছেন কালকে আল্লাহ আপনাকে এই উছিলায় বড় রকমের এক মসিবত থেকে বাচিয়ে দিয়েছেন যেটাতে আপনার শারীরিক অথবা বড় রকমের আর্থিক ক্ষতি হতে পারত। আজকে আপনি রাস্তা থেকে একটা কাটা সরিয়ে দিয়েছেন এই উছিলায় আপনার ছগিরা গুনাহ গুলো আল্লাহ মাফ করে আরো দশটা নেকি দিয়েছেন।আবার হয়ত এই উছিলায় আপনার সন্তান সাইকেল চালানোর সময় পা ভাংগার উপক্রম হয়েছিল আল্লাহ বাচিয়ে দিয়েছেন। আবার খারাপ কাজের ও উছিলা আছে।যেমন এক রিক্সাওয়ালা এক ট্রাক থেকে জ্যামের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় দুইটা কলা নিয়ে নিলেন কিছুক্ষণ পরে তার রিক্সার চেইন ছিড়ে ৫০০ টাকা নাই।
Sir apnar waj bhalo lage tobe maje maje lahoal hadise chole jan
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ you
Alla Bolasa Amar Nobi Khoshe Tahola Ami O Khoshe Amar NOBI Khoshe Na Hola Amar ALLA O Khoshe Na Tai Amra NOBIR Ucclay Amara Khoma Chaye Ba Maff Chaye Hojur Joto Ku Montero Na Apnar Vitória Assa Tai Bollam Apnar EMAN Assa Tow Alla Ka Manar NAM EMAN Noy NOBI Ka MANAR Nam EMAN Amar NOBI Sara Konoe Upai Nai Johto Ebadod Koran Na Kanow KAJA Ashbana Amin
Apnar Nobi Beddashe Ibna Tayaba Nasir Uddin Albane Abdul Wahabi Najdi Salafe Ahala Hadis Kobish Ahala Kuran Tawhadi Kharaji Tablegi Jamathi Islame Eagidi Sheyaa Abu Lahabii Abu Jahale Modudi Ponti La Majhabi Youdi Nasara Ara SHOBAY MONAFACK JAHANNAME KAFAR Adar Kharo EMAN Nai Adar Thaka Joto Dur Samvob DURA Takun Na Hoy EMAN Cholla Jabay Amin
ওয়া আফতাগু ইলাইহিল ওসিলা , এ বাক্যের অর্থ কী?
হুজুৰ নবীকৰিম ছলললাহুৰ অচিলা ছাৰা কোনো দোয়া আল্লাৰ নিকট কাবুল হবেনা
নিজের চাওয়া নিজেই চাইতে হবে,আল্লাহর কাছে চাইতে মাধ্যম লাগেনা।
হুজুরের দোয়া টি কোন সুরায়?
ঈদুল আজহার নামাজে নাচোল উপজেলা ঈদগাহ ময়দানে ইমাম সাহেব রাসুল (সঃ) এর ওসিলায় ক্ষমা চাইলেন। উনি কেমন হুজুর??
মুহতারম নবী আদম আ: এর কবর পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের মধ্যে আছে জানতে চাই।
এটা অজানা।মুসা আঃ এর কবর অজানা।
১) যারা দোয়ায় উসিলার কথা বলেন তারা একথা বলেন না যে, উসিলার মাধ্যমে দোয়া আল্লাহ্ র কাছে যায়। তাদের যুক্তি হচ্ছে, আল্লাহ্ র কাছে দোয়া করার সময় আল্লাহ্ পছন্দ করেন এমন ব্যক্তি বা কিছুর উসিলা উল্লেখ করা
২) দোয়ার সময় উসিলা উল্লেখ করলে আল্লাহ্ কি পছন্দ করবেন? এটা বক্তার চিন্তা, কোনো রেফারেন্স দেন নাই
৩) বক্তা যেসব ব্যাখ্যা দেন তা তার নিজস্ব মতামত মনে হয়, কারন কোনো কিতাব বা হাদিস হতে উদ্ধৃতি দেন না।
৪) সহিহ বুখারি ২৫ , সহিহ মুসলিম ২২ নং হাদিসে উল্লেখ আছে যে, "মহম্মদ সা বলেছেন-আমি লোকদের সাথে যুদ্ধ করার জন্য আদিষ্ট হয়েছি যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা " লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ" সাক্ষ্য দেয়,..."। কালিমা তাইয়েবা নব্য আবিষ্কৃত বিষয় নহে, এটি মহম্মদ সা এর সময়কাল হতে চলে এসেছে। সুরা হাশর, ০৭ আয়াতে আল্লাহ্ বলেছেন,.." রসুল (সা) যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ করো।..."
৫) বুখারি ১০১০, ইবনে মাজাহ ১৩৮৫, তিরমিজি ৩৫৭৮ নং হাদিসে মহম্মদ সা কে উসিলা করে মুনাজাত করার বিষয়ে বর্ণনা রয়েছে।
ঈদঊনী আস্তাজীবলাকুম এর প্রকৃত অর্থ হচ্ছে " আমাকে একা ডাক আমি সাড়া দিব" এই একা ডাকার অর্থ টাই উনি এড়িয়ে গেছেন।
সুরা হাশরের ৭ নং আয়াতে অর্থ,- আল্লাহ জনপদবাসীদের নিকট থেকে তাঁর রাসূলকে ফায় হিসেবে যা দিয়েছেন তা আল্লাহর, রাসূলের, আত্মীয়-স্বজনদের, ইয়াতীমদের, মিসকীন ও মুসাফিরদের এটি এ জন্য যে, যাতে ধন-সম্পদ তোমাদের মধ্যকার বিত্তশালীদের মাঝেই কেবল আবর্তিত না থাকে। রাসূল তোমাদের যা দেয় তা গ্রহণ কর, আর যা থেকে সে তোমাদের নিষেধ করে তা থেকে বিরত হও এবং আল্লাহকেই ভয় কর, নিশ্চয় আল্লাহ
শাস্তি প্রদানে কঠোর
হুজুরের আলোচনার সাথে এই আয়াতের অর্থ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় । ধন্যবাদ
আল্লাহর মনোনীত একমাত্র গ্রন্থ আল কোরআনে আল্লাহ কি বললো, সেটা গুরুত্বপূর্ণ? নাকি রাসুল (সঃ) পৃথিবী থেকে চলে যাবার ২৩৩ বছর পর বোখারী, তিরমিজি সহ বিভিন্ন ব্যক্তির, বিভিন্ন মানুষ কে জিজ্ঞেস করে সংগ্রহ করা তাদের লিখিত হাদিস নামক বিভিন্ন কিতাবে কি লিখেছেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ? আগে আমাদের ভাবতে হবে, আমরা কি চিন্তা করছি আর আমাদের কি চিন্তা করা উচিত। আল্লাহ পৃথিবী সহ সব কিছুর মালিক আর সকল শক্তি ও জ্ঞানের মালিক, দিন শেষে আল্লাহই সত্য আর তার কথা মানাই মানুষের জন্য কল্যাণকর।
সুরা হাসরের ৭ নং আয়াতে যুদ্দে লব্দ সম্পোদের কথা বলা হয়েছে।
আপনি আল্লাহর কালাম কোরআন কোথায় থেকে পেলেন? মনে হয় জিবরিল আপনাকে লিখে দিছে তাই না।কোরাআন যাদের মাধ্যমে পেয়েছেন রাসুল সাঃ এর বানী ও তাদের মাধ্যমে পেয়েছি এটা অস্বীকার করেন কিভাবে, পথভ্রষ্ট কেনবাসারদের সাজিয়ে গুছিয়ে বলা কথা শুনে কোরান মানেন নাকি নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করে ইমান এনেছেন,নাকি বাপ দাদার ধর্ম ইসলাম বলে ইমান এনেছেন। একটু ভেবেচিন্তে ধর্ম ধারন করুন।অন্ধ বিশ্বাসে ইমান হারা হয়েন না। পথভ্রষ্টরা কোরান দিয়েই মানুষকে পথভ্রষ্ট করবে। যেমন মধুর ভিতর বিষ ডুকিয়ে আমাদের খাওয়াবে।এরাতো ফরমালিন যুক্ত মৌলবী। @@civicthinking8287
Uchila jadi paykhanay thake tokhon ki Hobe
.
সৃষ্টির দোহাই দিয়ে স্রষ্টার নিকট দোয়া করলে লোক দেখানো মুনাজাত আল্লাহর নিকট কবুল হয়না।
কোরআনের।বাঃলা। অনুবাদ এখনো সম্পূর্ণ পরিস্কার না ভিন্ন।মতে।ভিন্ন। প্রকাশ
কলা ইননি আবদুলাহি
হুজুর দোওয়া করা আর ডাকা কি এক?
পীর পন্থীদের ব্যবসা বৃ্দ্ধির জন্য উসিলার কথা বলেন
আপনার আল্লাহকে জানলেন ও চিনলে কিভাবে,আল্লাহ কি আপনাদের কাছে জনে জনে বলেছেন,আমার ইবাদত কর? নবী - রসূল ছাড়া আল্লাহ পেলেন কি করে? ওছিলা ছাড়া কোন প্রার্থনা কুবুল হবেনা।
Who is the Muhammad in the Quran ?? Why in the Quran -- Muhammad"UUUN , Muhammad"IIIN, Muhammad"AAAN Indefinite Noun , ??
তফসির হলো, আমাকে একা ডাকো আমি জবাব দিবো লাকুম তোমাদেরকে, ভুল তফসিরকারীর উপর আল্লাহর লানত
আল্লাহ তা'আলা তো উছিলা দিয়ে মানুষ পাঠাইয়াছেন।বুঝিয়ে বলবেন।
আপনি যা বলছেন তা একেবারে অকাট্য তা কি ভাবে বুঝব।
হুজুর আপনাকে ধন্যবাদ। আপনাকে সনমান রেখে বলি কোরআন কি আল্লাহ পেরেস থেকে সাফা করে পিরিথিবিতে ফেলে দিয়েছেেন না কাহারও মাধ্যম দিয়ে পাঠীয়েছেন?,কোরআন এই আললাহ তাআলা ইরশাদ করেন তোমরা অছিলা তালাস করো নবীর ব্যাপারে এতো চুলকানি কেন আমি বুঝিনা।
উল্টো পাল্টা না বলিয়া জ্ঞান এর মাধ্যমে পবিত্র আল কুরআন এর দলিল দিয়া বোঝান।
100%
একটা বিষয়ে পরিপূর্ণ না জেনে বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়। আল্লাহ তাআলা বলছেন তোমরা উসিলা তালাশ করো আর আপনি বলছেন ওসিলা লাগবেনা কোরআনের একটা আয়াত পড়লে তো হবে না সবগুলো করতে হবে না হয় মানুষ বিভ্রান্ত হবে।
یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰہَ وَابۡتَغُوۡۤا اِلَیۡہِ الۡوَسِیۡلَۃَ وَجَاہِدُوۡا فِیۡ سَبِیۡلِہٖ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
মুফতী তাকী উসমানী
হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং তাঁর পর্যন্ত পৌঁছার জন্য অছিলা সন্ধান কর ৩২ এবং তাঁর পথে জিহাদ কর। ৩৩ আশা করা যায় তোমরা সফলতা লাভ করবে।
-আল মায়িদাহ - ৩৫
উছিলার বাংলা কি।হতে পারে সত্য, ভাল ভাল কাজসমুহ।দান সদকা।
একটু চিন্তা করেন, আপনি নিজে ওসিলা হয়ে বসে আছেন কিনা? আপনি মাধ্যম হয়ে নামাজ পড়াচ্ছেন, দোয়া করেছেন। অতএব সাধু সাবধান।
অন্ধো আর চক্ষুমান কি এক হয়
Apni vul bollen,amar Nabi pak(s)k chara apni kakhonoi Allah k paben na.
Allah Kare khabardar আল্লাহর রাসূলকে জিব্রাইল দিয়ে খবর পাঠায় মাধ্যম দিয়ে আর আপনি কোথাকার কে কি হইছেন যে সরাসরি হতে পারে সে যে হয়অর্থাৎ এক হয়ে, সে তো আর নিজেই স্বয়ং হয়ে যায়, দরকার কিসের দোয়া করা। আপনি মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন আপনি নিজে ভুল বুঝেছেন অন্যকে ভুল বোঝাচ্ছেন
জিন জাতির অন্তর্ভুক্ত ইবলিশ । এই জিন জাতি আদম আঃ সৃষ্টির পূর্বে কোথায় বসবাস করতো বা থাকতো আর কখন ইবলিশ জান্নাতে গিয়েছিল এবং কিভাবে ?
যা আল্লাহ জানাননি তা আমরা কিভাবে জানব।
আল্লাহ সরাসরি উক্ত মৌ-লোভীকে বলেছেন। ইবলিশ শুধু আল্লাহকে মানতে গিয়ে যেমন আল্লাহকে অস্বীকার করছে তেমনই এই মৌ-লোভী ।
উল্টা পাল্টা অর্থ বলছেন
যারা বাজে কমেন্ট করছে। তাদের ক্ষমতা হয়না কেনো এ রকম তাফসীর করা
দোয়াই যে দিন কাজ হবে সেদিন পরিশ্রম, মেধা দা্ষত্র মৃত্যু ঘটবে।
Apni ahle quran
Haith,tafsir kichu porenna
এতো বুঝো তো আলোচনায় বসো না কেন?
Pirera bole 350 botshor katche amather nobir uchilay maf payache .Allahor.arosh ki tinerb Ghar nake dalan ja Adam thekhabe.Allahor arosh thekhar moto chokh ki kono chistir ache?
তাসলিমা নাসরীন ও সালমান রূশদীর বিতর্কিত বৈগুলি কোরান ও সহীহ হাদিসের কোন উললেখ নেই। সব বিভিন্ন সাইড বুকের রেফারেন্স যেগুলি মাদ্রাসায় পড়ানো হত
দরুদ পাঠ না করলে ঐ দোয়া রব্বের দরবারে পৌঁছাবে? ----- দরুদই উসিলা ?
নবী-ওলীদের উসিলা দিয়ে দোয়া করা শরীয়তে জাযেজ আছে। এতে কোনো অসুবিধা নেই।
রাসুলুল্লাহ (সা.) এর উসিলা দিয়ে দোয়া করা বৈধ ও উত্তম কাজ। এমনিভাবে সাহাবা-তাবেয়ীসহ আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিদের উসিলা দিয়েও দোয়া করা বৈধ।
Advertisement
তবে উসিলার দুটি অর্থ রয়েছে-
১. সরাসরি মাধ্যম গ্রহন। (আল্লাহর দরবারে দোয়া গৃহিত হওয়ার জন্য গাইরুল্লাহকে আল্লাহর সহকারী মনে করে তাদের কাছে সাহায্য ও সুপারিশ চাওয়া এবং তাদের কারো কাছে আশা পূরণের আবেদন করা, আল্লাহ ও নিজের মাঝে মধ্যস্থতাকারী মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করা যেমনটা কাফেররা তাদের দেবতাদের ক্ষেত্রে গ্রহন করতো)
২. বরকতময় সত্ত্বা ও গুনের দোহাই দেয়া।
প্রথম অর্থে উসিলা গ্রহন সর্বসম্মতিক্রমে অবৈধ। আমাদের ফকীহ মুজতাহিদরা ওই মাসআলাটা মূলত ‘ইস্তিগাছা’ শিরোনামের অধীনে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় অর্থে উসিলা বৈধ। কারন তখন ‘হে আল্লাহ, রাসুলের উসিলায়/আউলিয়াদের উসিলায় আপনি আমাদের কবুল করে নিন’ বলার অর্থ হচ্ছে, ‘হে আল্লাহ, রাসুল (সা.) আপনার প্রিয় এবং আমরা আপনার সেই প্রিয়জনকে ভালোবাসি। আপনার প্রিয়জনও আমাদেরকে ভালোবাসতেন। আপনার প্রিয়জনের প্রিয়জন হিসেবে, অনুগত উম্মত হিসেবে আমাদের ওপরে রহম করুন, আমাদের দোয়া কবুল করুন।
আমরা আপনার অনুগত ও প্রিয় বান্দা হিসেবে আপনার ওলীদেরকে ভালোবাসি। আপনার প্রিয় বান্দাদের প্রতি এই ভালোবাসার উসিলায় আপনি আমাদের দোয়া কবুল করুন।’
কারন এই সূরতে (অর্থাৎ দ্বিতীয় অর্থে) গাইরুল্লাহের সাহায্য নেয়া হচ্ছেনা বরং হুব্বে রাসূলের/হুব্বে আউলিয়ার দোহাই দেয়া হচ্ছে। সহীহ হাদিসের আলোকে হুব্বু ফিল্লাহ হিসেবে যা মূলত ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। আর ইবাদতের দোহাই দিয়ে দোয়া করা বুখারীর হাদিসের আলোকে বৈধ!
একবার হযরত ওমর ফারুক (রা.) দুর্ভিক্ষের সময় হযরত আব্বাস (রা.)-এর উসিলা দিয়ে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেছিলেন। (খাইরুল ফাতাওয়া, ১৯৭)
হজরত উমাইয়া (রা.) থেকে বর্ণিত যে, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয় সাল্লাম নিজে ফকির ও মুহাজিরদের উসিলা দিয়ে যুদ্ধে জয়লাভ করার জন্য দোয়া করেছেন।
এছাড়া আরো অনেক হাদিস দ্বারাও উসিলা দেওয়ার কথা প্রমাণিত আছে। (মিশকাত শরীফ, ৪৩৯, খাইরুল ফাতাওয়া ১; ১৯৩, আবু দাউদ শরীফ, ৪৩৯)
তবে বর্তমান ফিতনা-ফাসাদের যুগে মানুষদের মধ্যে আকিদার জ্ঞান না থাকায় অনেকে এমন এমন কথা বলে, যাতে ঈমান চলে যাওয়ার আশংকা থাকে। অনেক পীর-বুজুর্গকে সমস্যা সমাধানকারী বিশ্বাস করে। তাদের কাছে প্রার্থনা করে অনেকে বহক্কে আব্দুল কাদির জিলানী, বহকে খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী বলে দোয়া করে থাকে। অথচ এভাবে দোয়া করা নিষেধ। (তারিখে খতীব- ১; ২৩)
উনি একজন বিভ্রান্ত সৃষ্টিকারী আলেম।উনি কোরআন মানেন হাদিস মানেন না। জোহরের ফরজ চার রাকাত কই পাইলেন কুরআনে কোথায় লেখা আছে জোহরের ফরজ চার রাকাত। ইবলিশ ওনার কাছে হার মানবে।
উনি কোথায় বলেছেন যে আমি শুধুই কুরআন মানি, হাদীস মানি না? প্রমাণ না করতে পারলে অপবাদ দেয়ার গুনাহ করেছেন। কবীরাহ গুনাহ।
ওনি শুধু জাল হাদিস গুলি মানেন না।
ঠিকটা কি? ঠিক টা কি কোরআন থেকে পাওয়া যাবে না কোন ভন্ডের লেখা কিতাব থেকে?
উসিলা তো আরবি কথা বাংলা অর্থ কি?
আর তুই কি করে পয়দা হয়েছিস?
ঠিকটা কোথায় থেকে পাওয়া যাবে কোরআন থেকে না কোন ভন্ডের লেখা কিতাব থেকে?
হাহু
এই আলেম ভদ্রলোক সঠিকভাবে ইসলামকে উপস্থাপন করেন। তার ধর্মীয় ব্যাখ্যা সত্যের কাছাকাছি। তুলনায় হাদীস নিয়ে যারা যুক্তি ব্যতিরেকে টানাহেঁচড়া করেন তারা ইসলামকে হেয় করেন মাত্রাছাড়া। মুসলিমদের মধ্যে ভুলভাল তথ্যের অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে জাতিটিকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন।
ধর্ম সম্বন্ধে আপনার জ্ঞান খুবই কম।
আপনি ওসিলা বোঝেন নি। আপনি একাই সব বুঝবেন এটা তো ঠিক নয়। এমন অনেক বিষয় থাকতেই পারে যে আপনি বুঝেন না। সুতরাং না বুঝে কথা বলা ঠিক না। অথবা আপনার বুঝটাই যে একমাত্র সঠিক এটা তো নাও হতে পারে। আল্লাহর নিকট সাহায্য চান যে হে আল্লাহ আমি ওসিলা টা বুঝতে পারছি না আমাকে বুঝিয়ে দাও। আপনার অনেক তাফসীর ভালো কিন্তু সব তাফসীর ভাল না, সঠিক নয়। কখনো কখনো লেজে গোবরে করে ফেলেন। আপনি ভাল তাফসীর করেন বলে আপনার মনে যখন অহংকার আসে তখনই আপনি ভুল তাফসীর করেন। ওসিলা আপনাকে আরো ভালো করে বুঝতে হবে। তবে তাফসীর করবেন।
তুমি উছিলা খুজে জান্নাতে যাও,তবু একটা আলেমকে টেগ লাগাবেন না।।।।আমার মতে যারা পির মাজার পছন্দ করে তাদের খারাপ লাগবে স্বাভাবিক।
আপনার ভুল পথে আছেন।
@@manikmumen8626 আমি কিন্তু হুজুরের ভুল বলিনি, ভুল ধরিনি, আমি হুজুরের কিছু পরামর্শ দিয়েছি। কে সঠিক কে ভুল এটা একমাত্র আল্লাহ বলতে পারেন, আপনি নন। আপনি কী আলেম? আলেম হলে অনুগ্রহ করে একাডেমিক আলোচনা করবেন। না বুঝতে পারলে প্রশ্ন করবেন, মন্তব্য করবেন না। আশাকরি বুঝবেন।
@@raihankhan8634 আপনি কী আলেম? আলেম না হলে আমার মতে… বলে আপনি কেনো অন্যকে মিথ্যা ধারনা করলেন? ধারনা করা কবিরা গোনাহ, আপনি কী জানেন না? আমি কিন্তু হুজুরকে কিছু পরামর্শ দিয়েছি, আপনাকে না।আপনার মন্তব্য না , আমি হুজুরের মন্তব্য আশাকরি। clear?
@@manikmumen8626 নিজের ঘোল কেউ টক বলে না। অন্য কে নয়, আমরা নিজের বিচার নিজেরা করি, কেমন?
এই মলবীর জন্মই কাল্পনিক
উলটা পালটা অথ বললে উনার কথা শুনার জন্য মানুষ এত আগ্রহী কেন।
ঠিক বলেছেন। নবী-ওলীদের উসিলা দিয়ে দোয়া করা শরীয়তে জাযেজ আছে। এতে কোনো অসুবিধা নেই।
রাসুলুল্লাহ (সা.) এর উসিলা দিয়ে দোয়া করা বৈধ ও উত্তম কাজ। এমনিভাবে সাহাবা-তাবেয়ীসহ আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিদের উসিলা দিয়েও দোয়া করা বৈধ।
Advertisement
তবে উসিলার দুটি অর্থ রয়েছে-
১. সরাসরি মাধ্যম গ্রহন। (আল্লাহর দরবারে দোয়া গৃহিত হওয়ার জন্য গাইরুল্লাহকে আল্লাহর সহকারী মনে করে তাদের কাছে সাহায্য ও সুপারিশ চাওয়া এবং তাদের কারো কাছে আশা পূরণের আবেদন করা, আল্লাহ ও নিজের মাঝে মধ্যস্থতাকারী মাধ্যম হিসেবে গ্রহন করা যেমনটা কাফেররা তাদের দেবতাদের ক্ষেত্রে গ্রহন করতো)
২. বরকতময় সত্ত্বা ও গুনের দোহাই দেয়া।
প্রথম অর্থে উসিলা গ্রহন সর্বসম্মতিক্রমে অবৈধ। আমাদের ফকীহ মুজতাহিদরা ওই মাসআলাটা মূলত ‘ইস্তিগাছা’ শিরোনামের অধীনে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় অর্থে উসিলা বৈধ। কারন তখন ‘হে আল্লাহ, রাসুলের উসিলায়/আউলিয়াদের উসিলায় আপনি আমাদের কবুল করে নিন’ বলার অর্থ হচ্ছে, ‘হে আল্লাহ, রাসুল (সা.) আপনার প্রিয় এবং আমরা আপনার সেই প্রিয়জনকে ভালোবাসি। আপনার প্রিয়জনও আমাদেরকে ভালোবাসতেন। আপনার প্রিয়জনের প্রিয়জন হিসেবে, অনুগত উম্মত হিসেবে আমাদের ওপরে রহম করুন, আমাদের দোয়া কবুল করুন।
আমরা আপনার অনুগত ও প্রিয় বান্দা হিসেবে আপনার ওলীদেরকে ভালোবাসি। আপনার প্রিয় বান্দাদের প্রতি এই ভালোবাসার উসিলায় আপনি আমাদের দোয়া কবুল করুন।’
কারন এই সূরতে (অর্থাৎ দ্বিতীয় অর্থে) গাইরুল্লাহের সাহায্য নেয়া হচ্ছেনা বরং হুব্বে রাসূলের/হুব্বে আউলিয়ার দোহাই দেয়া হচ্ছে। সহীহ হাদিসের আলোকে হুব্বু ফিল্লাহ হিসেবে যা মূলত ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। আর ইবাদতের দোহাই দিয়ে দোয়া করা বুখারীর হাদিসের আলোকে বৈধ!
একবার হযরত ওমর ফারুক (রা.) দুর্ভিক্ষের সময় হযরত আব্বাস (রা.)-এর উসিলা দিয়ে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেছিলেন। (খাইরুল ফাতাওয়া, ১৯৭)
হজরত উমাইয়া (রা.) থেকে বর্ণিত যে, হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয় সাল্লাম নিজে ফকির ও মুহাজিরদের উসিলা দিয়ে যুদ্ধে জয়লাভ করার জন্য দোয়া করেছেন।
এছাড়া আরো অনেক হাদিস দ্বারাও উসিলা দেওয়ার কথা প্রমাণিত আছে। (মিশকাত শরীফ, ৪৩৯, খাইরুল ফাতাওয়া ১; ১৯৩, আবু দাউদ শরীফ, ৪৩৯)
তবে বর্তমান ফিতনা-ফাসাদের যুগে মানুষদের মধ্যে আকিদার জ্ঞান না থাকায় অনেকে এমন এমন কথা বলে, যাতে ঈমান চলে যাওয়ার আশংকা থাকে। অনেক পীর-বুজুর্গকে সমস্যা সমাধানকারী বিশ্বাস করে। তাদের কাছে প্রার্থনা করে অনেকে বহক্কে আব্দুল কাদির জিলানী, বহকে খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী বলে দোয়া করে থাকে। অথচ এভাবে দোয়া করা নিষেধ। (তারিখে খতীব- ১; ২৩)
Jahel .