জয়হরিবোল তাপস বাবু আপনাকে অসংখ্য প্রণাম জানাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সুন্দর সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। মূল কথা যতই জমি মাপ দেও কিন্তু কচা যেন নড়ে না। জয়হোক মানবতার সমাজ থেকে কুসংস্কার ব্রাহ্মন্যবাদ চিরোতরে নিপাত যাক চালিয়ে যান সত্যের চাবুক।
একটা কথা বলি আপনাদের কে পৃথিবীতে ভগবান বলে কিছু নেই ,আর যদি থেকে থাকে সেটা আমার মা আর বাবা ,আমি যদি কোনো বিপদে পড়ি আমার পাশে কাউকে না পেলে দুজন কে পাবো ,সেটা হচ্ছে আমার মা আর বাবা,
অস্থিতি না থাকলে স্থিতি সম্ভব নহে। মা, বাবা আরধ্য / আরাধ্যা কিন্তু এই বলে, মানির মান রাখে কে?এইভাবে পাকৃতিক শক্তির শক্তির উদারতার হীনতা, দেখানো আপনাদের স্বভাব। নাইয়ের আরোধনা করুন, জানেন নাই মানে? কাকদন্ত গবেষণা জেনে নিন। মানুষের মাথা নস্ট করা স্বভাব ছাড়ুন। বাদী প্রতিবাদী না করে, এক আশা ভাবুন, জীবের কল্যাণ, মানবের কল্যাণ, স্থিতির কল্যাণ, অস্থিতির কল্যাণ। ওখানেই আমার পূজ্য পিতা মাতা আছে, আমিও আছি। আসছে যত, আসুক ততো, তাঁর আঁধা, তাঁর পাই, আমাকে নিয়ে শত যোগাই। 🙏🙏🙏
দাদা আপনার কথা শুনে ভালো লাগল । কিন্তু আমার কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর পেলে আমি খুব খুশি হব । আপনি একটা প্রমান দিয়ে দেখিয়েছিলেন যে মহাপ্রভু তিনি বলছেন আমি আবার ফিরে আসব তিনি পরে হরিচাঁদ ঠাকুর হিসেবে ফিরে এলেন আপনারা তাহাকে ভগবান হিসেবে মানছেন এটা ভালো কথা কিন্তু সেই মহাপ্রভু যখন তার মাকে বলছেন যে আমি এর আগে দেবকি নন্দন হিসাবে এসেছিলাম তখন তুমি দেবকি ছিলে। কিন্তু সেখানে সেই দেবকি নন্দন কৃষ্ণকে আপনি ভগবান হিসেবে মানতে চাইছেন না এটা কেমন যুক্তি হল । আপনি হরিচাঁদ ঠাকুরের আগের জনম মহাপ্রভু এটা মেনেনিতে পারছেন কিন্তু মহাপ্রভূর আগের জনম শ্রী কৃষ্ণ ছিল এবং তিনিও যে হরিচাঁদঠাকুরের একটা রুপ এটা মানতে কোথাই বাঁধছে । কিন্তু দেখুন আমি যখন জানতে পারলাম যে হরিচাঁদ ঠাকুর মহাপ্রভূর পরের জন্মের রুপ তখন আমি কোন কিছু না দেখে তাহাকে আমার ভগবানের জায়গাই বসিয়ে দিয়েছি । কারণ একটা, আমি এটা বুঝেছি শ্রী কৃষ্ণ বলুন আর মহাপ্রভূ বলুন আর হরিচাঁদ বলুন এরা তিনজনই একজন এরা জন্মে জন্মে শুধু রুপটা পরিবর্তন করেছে । আর আপনি এতটাই বুঝে গেছেন যে, যাকে ভগবান মানছেন তার আগের একটা জনমের রুপকে ভগবান মানতে চাইছেন না তার খুঁত বার করছেন হাঁসি লাগছে আপনার যুক্তি দেখে । দাদা শ্রাস্ত্র অনেক পড়ছেন বুঝতে পারছি কিন্তু শাস্ত্রটাকে শাস্ত্রর মত পডেন নি । শুধু ঘেটেছেন খুঁত বার করার জন্য, আর একটা কথা এই মহাপ্রভূ বলুন আর হরিচাঁদ ঠাকুর বলুন এরা কেউ কোন ধর্ম প্রচার করে যায়নি । এরা যেটা প্রচার করে গেছে সেটা হল একটা মতাদর্শ আর আমাদের মত কিছু মূর্খ মানুষ সেটাকে ধর্মের নাম দিয়ে সনাতন ধর্মের মধ্যে টুকরো টুকরো করেছে । কিন্তু মহাপ্রভূ বলুন আর হরিচাঁদ ঠাকুর বলুন এরা সবাইকে একসাথে থাকার পরামর্শ দিয়ে গেছেন, আপনি মহাকাব্য গুলো দেখলে বুঝতে পারবেন মহাপুরুষেরা কোন কোন ক্ষেত্রে ধর্মের কথা উল্লেখ করেছে । যেমন বলেছে মাতা পিতাকে ভক্তি করার পুত্রর পরমধর্ম, পুত্র কে সতপথ দেখানো মাতা পিতার ধর্ম, শিষ্য কে সঠীক পথে চালনা করা গুরুর ধর্ম, তারা ধর্ম কথাটা এই জন্য ব্যবহার করেছে আমরা কি জন্য ব্যবহার করছি একটু ভেবে দেখবেন তো । আর একটা কথা আপনি যদি বলেন অন্যরা আপনার হরিচাঁদ ঠাকুরকে নিয়ে কটু কথা বলেছে তাই আপনি এইসব কথা বলছেন তাহলে একটা কথা বলি শুনুন যারা বলেছে তারা তো শ্রাস্ত্র জানে না তাই ভুল ভাল বকছে কিন্তু আপনি তো শ্রাস্ত্র কম বেশি ঘাঁটছেন আপনার তো এই জ্ঞানটুকু থাকা উচিত । ধরুন আপনার দুটো নামে মানুষ চেনে একটা নাম রাম আরএকটা নাম শাম । কিন্তু একটা অচেনা মানুষ এল, যে আপনাকে চেনে না এবং শাম ও রাম এই দুটোই যে আপনারি নাম সে জানে না, সে এসে আপনার কাছে বলল শাম মানুষটা খুব ভালো কিন্তু রাম মানুষটা খুব খারাপ বলে চলে গেল সে জানল না কে রাম আর কে শাম । কিন্তু এখানে আপনি যদি জ্ঞানি হন আপনার হাঁসা উচিত কারন সে অজ্ঞানে আপনাকে প্রশংসা ও কটুক্তি দুটোই করে গেল । সব শেষে একটাই কথা বলতে চাই যে আপনি ঠিক কি করছেন একটু ভেবে দেখবেন.. পরিবারের মধ্যে নিজেক ভালো প্রমান করার জন্য বাবা দাদুকে খারাপ প্রমান করছেন শেষে দেখা যাবে আপনার পুরো পরিবারটার বদমান হচ্ছে । সনাতনের একটা অংশকে ভালো দেখানোর জন্য পুরো সনাতন ধর্মটাকে বদনাম করছেন সবসময় একটা কথা বলতে চাই যে থুতু উপরের দিকে ছুড়ে দিলে সেই থুতু আপনার মুখেতেই পড়বে । আমি আপনাকে অনেক জ্ঞান দিয়ে দিলাম তার জন্য ক্ষমা করবেন ।...
তা হলে রাই রসরাজ কি? ওনি ও বলেন আমি আগের জন্মে হরি চাঁদ ছিলাম। এই গাধা শ্রীকৃষ্ণ যখনই পৃথিবীতে আসেন তখনই সমস্ত দেবতারা তার সেবা করার জন্য প্রস্তুত থাকে। ভগবান ভক্তের চরন ধৌত করেন। তাই বলিয়া সে ছোট হয়। শ্রীকৃষ্ণ ব্রহ্মাকে কি বলেছিলেন জানেন না আপনি। ৩৩ প্রকার দেবদেবী শ্রীকৃষ্ণ সৃষ্টি করে গীতাতে বলেছেন। আর গুরু চাঁদের গলায় তুলসীর মালা পেরেছিলেন। পাগল হয়ে বলেন কাশী হলে বাসক গাছের মালা পরিধান করবেন। হরিনাম এর সাথে চাঁদ লাগালে ভগবান হয়ে গেল। গান্ধারির সব অভিশাপ শ্রীকৃষ্ণ মেনে নিল এবং পালন করে। তোমার হরি চাঁদ কটা অভিশাপ মেনে নিল। হরি চাঁদ শ্রীকৃষ্ণের নাম নিতে বলেছেন। আর তোর মতো মূর্খের মূখে সনাতন ধর্মের শাস্ত্রের সঠিক ভাবে শিখবে? গাধা কোথাকার
হরে কৃষ্ণ আমি জানি আপনি একজন মহান থেকে মহান তম মানুষ,,,,,, আমি একজন ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্র আমি একজন ব্যক্তি আমি একটা আপনাকে ছোট থেকে ছোট একটা কথা বলে আপনি কিন্তূ মহাভারতএর শিশু পাল কে আপনি মনে হয় ভালো করেই চেনেন মনে হয় আমি সেইটাই বলতে চাইতেছি যে আপনি তারমতোন ভুল করবেন না।
শ্রীগীতা-মাহাত্ম্য ♥ গীতাশাস্ত্রমিদং পুণ্যং যঃ পঠেৎ প্রযতঃ পুমান্। বিষ্ণোঃ পদমবাপ্নোতি ভয়শোকাদিবর্জিতঃ।। অনুবাদঃ শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার নির্দেশকে যথাযথভাবে অনুসরণ করতে পারলে, অতি সহজেই সমস্ত ভয় ও উদ্বেগ থেকে মুক্ত হওয়া যায়। এই জীবনে ভয় ও শোকাদি বর্জিত হয়ে পরবর্তী জীবনে চিন্ময় স্বরূপ অর্জন করা যায়। ♥ মলিনে মোচনং পুংসাং জলস্নানং দিনে দিনে। সকৃদ্ গীতামৃতস্নানং সংসারমলনাশনম্।। অনুবাদঃ প্রতিদিন জলে স্নান করে মানুষ নিজেকে পরিচ্ছন্ন করতে পারে, কিন্তু কেউ যদি ভগবদ্গীতার গঙ্গাজলে একটি বারও স্নান করে, তাহলে তার জড় জীবনের মলিনতা একেবারেই বিনষ্ট হয়ে যায়। ♥গীতা সুগীতা কর্তব্যা কিমন্যৈঃ শাস্ত্রবিস্তরৈঃ। যা স্বয়ং পদ্মনাভস্য মুখপদ্মাদ্ বিনিঃসৃতা।। অনুবাদঃ যেহেতু ভগবদ্গীতার বাণী স্বয়ং পরম পুরুষোত্তম ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী, তাই এই গ্রন্থ পাঠ করলে আর বৈদিক সাহিত্য পড়বার দরকার হয় না। গভীর নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে নিয়মিতভাবে ভগবদ্গীতা শ্রবণ ও কীর্তন করলে আমাদের অন্তর্নিহিত ভগবদ্ভক্তির স্বাভাবিক বিকাশ হয়। ♥ যো নরঃ পঠতে নিত্যং গীতাশাস্ত্রং দিনে দিনে। বিমুক্তঃ সর্বপাপেভ্যো যাতি বিষ্ণোঃ পরং পদম্।। অনুবাদঃ যিনি নিত্যই গীতা পাঠ করেন, তিনি সব রকমের পাপ থেকে মুক্ত হয়ে শ্রীবিষ্ণুর পরম ধামে গমন করেন। ♥ সংসারসাগরং ঘোরং ত্যক্তুমিচ্ছতি যো নরঃ। গীতানাবং সমাসাদ্য পারং যাতি সুখেন সঃ।। অনুবাদঃ যে ব্যক্তি ঘোর সংসার-সাগর উত্তীর্ণ হতে চান, তিনি গীতারূপ নৌকার আশ্রয়ে সুখেই পার হতে পারেন। ♥ যে শৃন্বন্তি পঠন্ত্যেব গীতাশাস্ত্রমহর্নিশম্। ন তে বৈ মানুষা জ্ঞেয়া দেবরূপা ন সংশয়ঃ।। অনুবাদঃ যাঁরা অহর্নিশ গীতাশাস্ত্র শ্রবণ বা পাঠ করেন, তাঁরা কখনই সাধারণ মানুষ নন, তাঁরা নিশ্চিত দেবতুল্য, এতে সংশয় নেই। ♥ সাধোর্গীতাম্ভসি স্নানং সংসারমলনাশনম্। শ্রদ্ধাহীনস্য তৎকার্যং হস্তিস্নানং বৃথৈব তৎ।। অনুঃএই গীতারূপ জলে স্নান করে সাধুব্যক্তিরা সংসার মল মুক্ত হন। কিন্তু শ্রদ্ধাহীন জনের সেই স্নান হস্তিস্নানের মতো বৃথা হয়ে থাকে। ♥ গীতায়াশ্চ ন জানাতি পঠনং নৈব পাঠনম্। স ব মানুষে লোকে মোঘকর্মকরো ভবেৎ।। অনুবাদঃ যে ব্যক্তি গীতার পঠন পাঠন কিছু জানেনা, সেই ব্যক্তি মানব সমাজে অনর্থক কর্মকারী। ♥ গীতার্থং ন বিজনাতি নাধমস্তৎপরো জনঃ। ধিক্ শরীরং শুভং শীলং বিভবন্তদ্গৃহাশ্রমম্।। অনুবাদঃ যে গীতার অর্থ জানেনা, তার থেকে অধম আর কেউ নেই। তার সুন্দর দেহ, তার চরিত্র, তার বৈভব, তার গৃহ আশ্রম সবই ধিক্। পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন- ♥ জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা অন্য দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে। গী-৭-২০ ♥ পরমাত্মারূপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। যখনি কেউ দেবতাদের পূজা করতে ইচ্ছা করে, তখনই আমি সেই ভক্তের তাতেই অচলা শ্রদ্ধা বিধান করি। গী-৭-২১ ♥ অল্পবুদ্ধি ব্যক্তিদের আরাধনা লব্ধ সেই ফল অস্থায়ী। দেবোপাসকগণ দেবলোক প্রাপ্ত হন, কিন্তু আমার ভক্তরা আমার পরম ধাম প্রাপ্ত হন। গী-৭-২৩ ♥ দেবতাদের উপাসকেরা দেবলোক প্রাপ্ত হবেন, পিতৃপুরুষদের উপাসকেরা পিতৃলোক লাভ করেন, ভূত-প্রেত আদির উপাসকেরা ভূতলোক লাভ করেন, এবং আমার উপাসকেরা আমাকেই লাভ করেন। গী-৯-২৫ ♥ আমি সকলের গতি, ভর্তা, প্রভু, সাক্ষী, নিবাস, শরণ ও সুহৃৎ। আমিই উৎপত্তি, নাশ, স্থিতি, আশ্রয় ও অব্যয় বীজ। গী-৯-১৮ ♥ হে অর্জুন! আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। আমি অমৃত এবং আমি মৃত্যু। জড় ও চেতন বস্তু উভয়ই আমার মধ্যে। গী-৯-১৯ ♥ হে অর্জুন! তুমি যা অনুষ্ঠান কর, যা আহার কর, যা হোম কর, যা দান কর এবং যে তপস্যা কর, সেই সমস্তই আমাকে সমর্পণ কর। গী-৯-২৭ ♥ তোমার মনকে আমার ভাবনায় নিযুক্ত কর, আমার ভক্ত হও, আমাকে প্রণাম কর এবং আমার পূজা কর। এভাবেই মৎপরায়ণ হয়ে সম্পূর্ণরূপে আমাতে অভিনিবিষ্ট হলে, নিঃসন্দেহে তুমি আমাকে লাভ করবে। গী-৯-৩৪ 🙏🙏🙏
আর একটা কথা প্রবিত্র শ্রী শ্রী হরিলীলামৃত কথাও উল্লেখ্য নাই যে হরি ঠাকুর কৃষ্ণ মন্ত্রী দীক্ষিত। যদি থেকে থাকে আপনার কাছে অনুরোধ রইল আপনি আমাকে জানাবেন🙏🙏 জয় হরিচাঁদ
হরিচাঁদ ঠাকুর কৃষ্ণ মন্ত্রে দীক্ষিত নয়। কবি বর তারক সরকার ষ্পষ্ট বলেছেন সকলের সাধনা লাগে ,হরি বলেছেন সাধনা আমার কন্যা আমি জন্মদাতা।দ্বাদশ পাগলেরা হরিনাম ছাড়া কিছুই বলেননি। তিনি ই একমাত্র পূর্ণ ব্রহ্ম।
জয় গুরু জয় গুরু। হরে কৃষ্ণ জয় হরিবোল, নমস্কার দিদিভাই। তুমি আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম নিও। মাননীয় শ্রী তাপস বিশ্বাস মহাশয় একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা প্রসঙ্গ তুলে ধরেছেন। ওনাকে আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম জানিয়ে দিও। আলোচনা ভালো হয়েছে কিন্তু আমি কেন জানি না, আমার মনে হচ্ছে ভগবান একজনই, তিনি হলেন অনাদির আদি প্রাণগোবিন্দ শ্রীকৃষ্ণ ভগবান। ভগবান তাকেই বলা হয়, যার মধ্যে 'ভগ' অর্থাৎ ৬ টি গুন থাকে। এই ৬ টি গুন হলো ঐশ্বর্য, বীর্য, যশ, সৌন্দর্য, জ্ঞান ও বৈরাগ্য। এই ৬ টি গুন অর্থাৎ 'ভগ' কেবলমাত্র শ্রীকৃষ্ণের মধ্যেই আছে, তাই শ্রীকৃষ্ণই হলেন একমাত্র পূর্ণ ভগবান। তিনিই হলেন একমাত্র ঈশ্বর। তিনি শুধু ইশ্বর নন, তিনি ঈশ্বরেরও ঈশ্বর, তাই তিনি পরমেশ্বর। তাই, পূর্ণ ভগবান একজনই, তিনি হলেন সেই অনাদির আদি প্রাণগোবিন্দ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তিনি এক, অদ্বিতীয় ও নিরাকার। তিনি আবার সাকার হতে পারেন। ভক্তের ভক্তির জোড়ে তিনি সাকার হন। অভক্ত হলে তো আর ভগবানকে চোখে দেখা যায় না। আর এই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আনন্দময়ী শক্তি বা প্রকাশ হলেন দেবী রাধারানী, যাকে 'হরে' বলে সম্বোধন করা হয়। ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে আনন্দ প্রদান করেন। আর এই শ্রীকৃষ্ণই হলেন এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের মালিক। তিনি সবকিছুর নিয়ন্ত্রণকর্তা। রাধাকৃষ্ণ হলেন ভগবানের আদি রূপ। এই রূপ থেকেই ভগবানের বিভিন্ন রূপের সৃষ্টি হয়েছে। যেমন - লক্ষীনারায়ন, সীতারাম, রুক্মিণীকৃষ্ণ, বরাহদেব, নৃসিংহদেব, পরশুরাম ইত্যাদি রূপ। তিনিই সত্যযুগে ছিলেন শ্রীনারায়ন, ত্রেতাযুগে শ্রীরামচন্দ্র, দাপরযুগে শ্রীকৃষ্ণ, কলিযুগে গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু। তিনিই ব্রহ্মা, তিনিই বিষ্ণু, তিনিই শিব। তিনি ব্রহ্মারূপে সৃষ্টি করেন, বিষ্ণুরূপে সৃষ্টির পালন করেন আর শিবরূপে সমস্ত সৃষ্টির সংহার করেন। তিনিই হলেন সর্বকারণের কারণ, তিনিই হলেন অনাদির আদি প্রাণপুরুষ গোবিন্দ, তিনিই হলেন সচ্চিদানন্দ আনন্দের স্বরূপ। এইজন্যই শাস্ত্রে বলা হয়েছে: "ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দবিগ্রহ, অনাদিরআদিরগোবিন্দ সর্বকারণকারণম।" তাঁর জন্ম মৃত্যু কিছুই নেই। তিনি চিরন্তন সত্য, শাশ্বত, পরমতত্ত্ব। তিনি প্রত্যেকটা জীব, প্রত্যেকটা মানুষের দেহের ভিতরে জীবাত্মা-র স্বরূপ ধারন করে চতুর্ভুজ শ্রীবিষ্ণু রূপে অবস্থান করছেন। আর যারা এই জীবাত্মা-র স্বরূপ ধারনকারী চতুর্ভুজ শ্রীবিষ্ণু রূপধারী ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করেন, তারা হলেন বৈষ্ণব। আর এই শ্রীকৃষ্ণ ভগবানকেই বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বিভিন্ন নামে আরাধনা করেন। যেমন - হিন্দুরা বলেন ব্রহ্ম, মুসলিমরা বলেন আল্লাহ, খ্রিস্টানরা বলেন গড, সাঁওতালরা বলেন মারাঙগুরু, বৈষ্ণবরা বলেন হরি আর বাউলরা বলেন মনের মানুষ। কিন্তু সব ধর্মের মানুষ সেই একই ঈশ্বরের আরাধনা করেন, সবাই একজনকেই ডাকছেন। তিনি হলেন অনাদির আদি প্রাণগোবিন্দ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। প্রতিটা ধর্মশাস্ত্রেই, প্রতিটা ধর্মের মানুষই শ্রীকৃষ্ণকেই ভগবান বলে স্বীকার করেন। তিনি ছাড়া আর কেউই ভগবান হতে পারেন না। তাঁর উপরেও কেউ নেই, তার সমকক্ষও কেউ নেই। ভগবান শ্রীকৃষ্ণই হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ। তাঁর থেকেই এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি হয়েছে, বিভিন্ন দেবদেবীর সৃষ্টি হয়েছে। তাই, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করলে সকল দেবদেবীর আরাধনা হয়ে যায়, আলাদা করে আর কোনো অন্যান্য দেবদেবীদের আরাধনা করতে হয় না। যাই হোক, আর বেশি বলব না, আমি অনেক ছোট মুখে বড় কথা বলে ফেললাম, এইজন্য আমি আন্তরিক ভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। মাননীয় শ্রী তাপস বিশ্বাস মহাশয়ের চরণে জানাই আমার দন্ডবৎ শতকোটি ভক্তিপুর্ণ প্রনাম। আপনার কাছে যদি আমি কিছু ভুল করে থাকি, আমাকে সন্তানজ্ঞানে মার্জনা করবেন। নমস্কার, হরে কৃষ্ণ জয় রাধে, নিতাই গৌর প্রেমানন্দে হরি হরিবোল।
আপনি যে কৃষ্ণের কথা বলছেন সে বৈদিক শাস্ত্রের কৃষ্ণ নয়। এই কৃষ্ণের কথা বৈদিক শাস্ত্র সে ভাবে কিছু বর্ণনা করেন নি। আমাদের আলোচনা হল বৈদিক শাস্ত্রের কৃষ্ণকে নিয়ে। নন্দের নন্দন শ্রীকৃষ্ণকে নিয়ে কোন কথা বলিনি 🙏🙏
@@HaribhaktiTv ও আচ্ছা, এইবার বুঝতে পারলাম। আমার এই মনের ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। কৃপা করে আপনি এই অধমের ভক্তিপূর্ণ প্রনাম নেবেন। নমস্কার, হরে কৃষ্ণ।
মহাপ্রভু যাওয়ার সময় সচিমাতা কে কথা দিয়ে ছিলো আরো তিন বার আমি এই পৃথিবীতে নতুন রূপে আসবো,তার প্রথম রূপ রামকৃষ্ণ পরমহংস , দ্বিতীয় রূপ রামকৃষ্ণ কবিরাজ মহাশয় আর তৃতীয় রূপ হরিচাঁদ ঠাকুর, তাহলে মূল সৃষ্টি হচ্ছে কৃষ্ন থেকে ,এতেই বোঝা যাচ্ছে শ্রীকৃষ্ণ গুরুদেব অবতার হলো এরা সবাই
আসুন জেনে নেই কিছু কথা... সনাতন ধর্মে একমাত্র পরমেশ্বর ভগবান হলেন শ্রীকৃষ্ণ। সনাতন ধর্মের ভগবদ্গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর অন্তরঙ্গ ভক্ত অর্জুন এর মাধ্যমে সমস্ত জীবের মঙ্গলের উদ্দেশ্যে বললেন.... ♥ হে অর্জুন, আমিই এই জগতের পিতা, মাতা, বিধাতা ও পিতামহ। আমি জ্ঞেয় বস্তু, শোধনকারী ও ওঙ্কার। আমিই ঋক্, সাম ও যজুর্বেদ। 9/17 ♥ হে অর্জুন, আমি সকলের গতি, ভর্তা, প্রভু, সাক্ষী, নিবাস, শরণ ও সুহৃৎ। আমিই উৎপত্তি, নাশ, স্থিতি, আশ্রয় ও অব্যয় বীজ। 9/18 ♥ হে অর্জুন, আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। আমি অমৃত এবং আমি মৃত্যু। জড় ও চেতন বস্তু উভয়ই আমার মধ্যে। 9/19 ♥ হে অর্জুন, অনন্যচিত্তে আমার চিন্তায় মগ্ন হয়ে, পরিপূর্ণ ভক্তি সহকারে যাঁরা সর্বদাই আমার উপাসনা করেন, তাঁদের সমস্ত অপ্রাপ্ত বস্তু আমি বহন করি এবং তাঁদের প্রাপ্ত বস্তুর সংরক্ষণ করি। 9/22 ♥ আমিই সমস্ত যজ্ঞের ভোক্তা ও প্রভু। কিন্তু যারা আমার চিন্ময় স্বরূপ জানে না, তারা আবার সংসার সমুদ্রে অধঃপতিত হয়। 9/24 ♥ যে বিশুদ্ধচিত্ত নিষ্কাম ভক্ত ভক্তি সহকারে আমাকে পত্র, পুষ্প, ফল ও জল অর্পণ করেন, আমি তাঁর সেই ভক্তিপ্লুত উপহার প্রীতি সহকারে গ্রহণ করি। 9/26 ♥ হে অর্জুন, তুমি যা অনুষ্ঠান কর, যা আহার কর, যা হোম কর, যা দান কর এবং যে তপস্যা কর, সেই সমস্তই আমাকে সমর্পণ কর। 9/27 ♥ এভাবেই আমাতে সমস্ত কর্ম অর্পণ দ্বারা শুভ ও অশুভ ফলবিশিষ্ট কর্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হবে। 9/28 ♥ আমি সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন। কেউই আমার বিদ্বেষ ভাবাপন্ন নয় এবং প্রিয়ও নয়। কিন্তু যাঁরা ভক্তিপূর্বক আমাকে ভজনা করেন, তাঁরা আমাতে অবস্থান করেন এবং আমিও তাঁদের মধ্যে বাস করি। 9/29 ♥ অতি দুরাচারী ব্যক্তিও যদি অনন্য ভক্তি সহকারে আমাকে ভজনা করেন, তাকে সাধু বলে মনে করবে, কারন তাঁর দৃঢ় সংকল্পে তিনি যথার্থ মার্গে অবস্থিত। 9/30 সর্বকারনের পরম কারণ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ । তাই ব্রহ্মসংহিতার প্রথম শ্লোকে আছে- # শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন পরম পুরুষোওম পরমেশ্বর ভগবান। তার শ্রীবিগ্রহ অর্থাৎ শ্রীদেহ সৎ চিৎ- আনন্দময় অর্থাৎ নিত্য, শ্বাশত, চিন্ময় বা জ্ঞানময় এবং চিদানন্দময় । তার কোন আদি নেই । কারন তিনি অনাদির আদি, সব কিছুর উৎস । ☝ তিনি সর্বকারণের আদি কারণ, সকল অস্তিত্বের পরম উৎস।” ভগবান কোন নাম নয় এটা পদবীর নাম, বাবার যেমন নাম থাকে তেমনি ভগবানেরও নাম আছে, আর তা হল শ্রীকৃষ্ণ । কৃষ্ণ শব্দের অর্থ সর্বাকর্ষক। যিনি সকল কিছুকে আকর্ষণ করেন তিনিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ । 🌹 জলের যেমন বিভিন্ন নামে ডাকা হয়, তেমনি ভগবানকেও বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। যেমনঃ গোবিন্দ, হরি, নারায়ন, ব্রহ্ম, ইষ্ট , বিষ্ণু , ঈশ্বর, রাম, God, Allah ইত্যাদি । 👉 ভগবান সর্বশক্তিমান এক এবং অদ্বিতীয় । অনন্ত কোটি বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের একমাত্র তিনিই মালিক। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন- 🌻 “আমিই সমস্ত যজ্ঞ ও তপস্যার ভোক্তা, আমি সর্বলোকের পরম ঈশ্বর।” (গীতা 5/29) 🌻 🌱 এই বিশ্ব চরাচরের সমস্ত বস্তু, সমস্ত জীব, সমস্ত জীব, সমস্ত শক্তির মালিক হচ্ছেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তিনি সমস্ত জগৎ বা লোকসমূহের প্রভু, ঈশ্বর । আমরা বিশ্ববাসী সকল মানুষ সকল জীব পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সন্তান; শ্রীকৃষ্ণ আমাদের প্রত্যেকের পরম পিতা, পরম বন্ধু । তাই আমাদের অবশ্য কর্তব্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পাদপদ্মে আত্মসমর্পণ করা। # স্বয়ং ব্রহ্মা তাঁর ব্রহ্মা সংহিতায় বললেন, ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ, অনাদির আদি গোবিন্দ সর্বকারণ কারনমঃ ০১ পরতত্ত্ব হলো একমাত্র শ্রীকৃষ্ণ ই অনাদির আদি পরমেশ্বর ভগবান। তিনি সৎ চিৎ আনন্দময় এবং সর্বকারণের পরম কারণ। তিনিই সমস্ত অবতারের উৎস, অবতারী। শিব, ব্রহ্মা ও সমস্ত দেবদেবীগণ সবাই বললেন, শ্রীকৃষ্ণ ই পরব্রহ্ম পরমেশ্বর ভগবান। # দুধ থেকে যেমন দই, তেমনি শ্রীকৃষ্ণ বিশেষ কারণ বশত শিব রূপ ধারণ করেছেন। শিবের আরো ১১ টি রূপ রয়েছে। শিব হলেন মহাবিষ্ণুর অবতার। # একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব ভৃত্য, যারে যৈছে নাচায় সে তৈছে করে নৃত্য। (শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত) রাধে রাধে🙏🙏🙏☺
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গীতায় বলেছেন তিনি কি, তিনি কে , এ ধরাধামে কোন অবতার কি নিজেকে স্বয়ং ভগবান বলেছেন, বলতে পারেন নাই, একমাত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে ভগবান বলেছেন, আর শিব কে আরাধনা করেছেন, আবার শিবও ভগবান বিষনুর আরাধনা করেছেন, তারা ত অভিনন, গীতাতে ভগবান বলেছেন, তিনি যুগে যুগে অবতার হিসেবে আবির্ভাব হয়েছেন, এটা ত ঠিক। গীতা পড়ুন, গীতা জানুন তাহলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, এর বেশি জানবার দরকার নেই, তাতে বেশি ভুল হবে, তুমি একজন বক ধার্মিক, তোমার পতন অনিবার্য, শুধু সময়ের বাপার, শিবপুরান ত বলছ, বিষনুপুরান পড়েছ, কে সতিাকারের ভগবান। ভন্ড কোথাকার? ভৃগুর কাহিনী কি তুমি পড়েছ, কে ভগবান !
I am very sorry to say that we are throwing mud among ourselves. The Muslims declar Zihad if anybody criticize Islam or Hazrot Mohammad.But we are divided in so many groups like Krishna, Matua, Anukul,Ramkrishna , Loknath, Jagadbandhu , Nigamananda etc.We are more interested to prese nt the superiority of one's belief over other
নমঃশূদ্রই একমাত্র ব্রাহ্মণ কিছু ডাকাতের দল একসময় রাজপ্রাসাদে যে ব্রাহ্মণ সেজে চুরি করতে গিয়েছিলেন ভালো খাবার ভালো যত্ন পেয়ে এরা চুরি ডাকাতি ভুলে গিয়েছিলে। অরজিনাল যারা ব্রাহ্মণ ছিল তাদের মেরে ধরে তাদের তাড়িয়ে দেন ডাকাতরাই পরে ব্রাহ্মণ নামে পরিচিত হয়ে থাকেন আর আসল ব্রাহ্মণরা তাদের ভয়েতে পলায়ন করেন জঙ্গলে ও নদীর কূলে রাজা ও ডাকাত ব্রাহ্মণের অত্যাচারে তারা নির্মম বর্ণের পরিণত হয়
নমস্কার দাদা। আমি যদি ভুল না করে থাকি, আপনি বলেছিলেন কৃষ্ণ এর জন্ম হয়েছিল নারায়নের কালো চুল থেকে, আর বলরামের সাদা চুল থেকে। কিন্তু আমরা ধর্ম বইতে পড়েছি দেবকির গর্ভে কৃষ্ণর জন্ম হয়েছিল। আপনার বিষয়টা বুঝলাম না। দয়া করে যদি বলেন? প্লিজ?
@@Vedic_Religion108 রামকৃষ্ণ মিশন এবং ইস্কনের বই গুলো পরস্পরের বিরোধী। অভয়বাবু রামকৃষ্ণ এবং বিবেকানন্দ সম্পর্কে অনেক বাজে কথা বলেছেন। রামকৃষ্ণের অবতারত্ব মাছ মাংস খাওয়া নিয়ে। বিবেকানন্দের নেশা নিয়ে।
@@HaribhaktiTv সনাতন ধর্মের এত প্রাচীন, এত এত তত্ত্ব জ্ঞান, দৈবিক কাহিনী, অনেক গ্রন্থ কারো পক্ষেই সব কিছু অধ্যয়ন করে জানা সম্ভব নয়। আমাদের দেখতে হবে এই বিশাল ধর্মের বিষয় সমুহ । 1. সত্য যুগে প্রথম শুরু হয়েছিল বেদের ধর্ম পালন করে । বেদের অনেক তত্ত্ব জ্ঞান গ্রন্থ গুলো সনাতন ধর্মের প্রাথমিক পর্যায়ের। 2. ঐ সত্য যুগে বেদের ধর্ম পালন করার এক পর্যায়ে ইশ্বরের ভূমিকার দৈবিক তত্ত্ব ত্রিদেব ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শিব, সরস্বতী, লক্ষ্মী, পার্বতীসহ সব দেব দেবীদের কাহিনী উন্মোচন হয়েছিল। ঐ দৈবিক তত্ত্ব জ্ঞানই সনাতন ধর্মের ভিত্তি। কারন ত্রিদেবের প্রধান দেব বিষ্ণুনারায়নের অবতার শ্রীরাম ও শ্রীকৃষ্ণ কলি যুগের মানুষের কাছে প্রাধান্য পায় শ্রী চৈতন্যের আবির্ভাবে। 3. তার পর ত্রেতা যুগে প্রথম নররুপী বিষ্ণুঅবতার শ্রী রামের রামায়ণ কাহিনী। 4. তার পর দ্বাপর যুগ। একই নররপী শ্রীকৃষ্ণের মহাভারত, শ্রীকৃষ্ণের গীতা গ্রন্থ। আমরা সাংসারিক সাধারণ মানুষ ধর্মের ধারণা, মুল ভাব বুঝতে পারি না । শ্রীরাম ও শ্রীকৃষ্ণ অবতার, মানুষের রুপে ইশ্বর(বিষ্ণু নারায়ণ)। মানুষ হিসেবে অনেক সময়ে উনারা সাধারণ মানুষের মত দেবতা পূজা করেছেন। কারন উনারা মানুষের মতই করছেন। ঐ পূজা ইশ্বর বিষ্ণু হিসেবে করেন নাই। মানুষ হিসেবে করেছেন। বুঝার ব্যাপার। কৃষ্ণ ইশ্বর হলে কেন দেবতাদের পূজা করেছেন ? না বুঝলে এরকম প্রশ্ন করা স্বাভাবিক। সনাতন ধর্মের কোন অংশকে কলি যুগের মানুষ পালন করবে ? এই প্রশ্নের উত্তর পরিষ্কার উওর কি আছে ? এজন্য সনাতন ধর্মে যার যার মতে দেবতার মাধ্যমে ভক্তি প্রার্থনা করেন। এত দীর্ঘদিনের বর্ধিত বিশাল ধর্ম, সবকিছুই পালন করা কি সম্ভব ? এ নিয়ে তর্ক বিতর্ক করা মোটেই ঠিক নয়। তবে, সনাতন ধর্মের মূল ধারণা অলৌকিক আমলের। অলৌকিক আমলের শেষ হয়েছিল পাঁচ হাজার বছর আগে শ্রীকৃষ্ণের মহাভারতের কাহিনী দিয়ে । তার পর বর্তমান কলি যুগ এখন আর অলৌকিক মিরাকল মন্ত্র তন্ত্র অভিশাপ অকার্যকর। এখন ইশ্বর সিস্টেম পরিবর্তন করেছেন, সাইন্স ও টেকনোলজির কার্যকর করেছেন। কলি যুগের কোন অবতারকে মুল ইশ্বর ধরে ধর্ম পালন করা যুক্তিযুক্ত হবে না। শ্রী চৈতন্য ও শ্রীরামকৃষ্ণকে বাঙালি হিন্দুরা অবতার মনে করেন। যার যার মনের ভাব, বিশ্বাস। সংক্ষেপে ধর্ম পালন করার জন্য শ্রীকৃষ্ণ ও গীতার আশ্রয় নেয়া শ্রেয়। ধন্যবাদ। হরে কৃষ্ণ হরে রাম ।
সূর্যদেবের পুত্র শনিদেব এই ত্রিলোকের এমনই একজন দেবতা, যিনি দেবতা ও মানব সবাইকে শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রকট হন। ত্রিলোকে যারা অন্যায় অপ্রীয় কর্ম করেন, শনিদেব তাঁদের কর্মফলের শাস্তি দেন। সমাজের কোন ব্যক্তি অপরাধ করেন, তখন শনিদেবের আদেশ অনুসারে রাহু ও কেতু সেই ব্যক্তিকে শাস্তি দিতে সক্রিয় হয়ে উঠে। কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষরা আমাদের কোন বিপদ ঘটলে বা আমাদের জীবনে দূর্দশা সৃষ্টি হলে আমরা শনিদেবের উপর দোষ দিয়ে বলে থাকি, শনির দশা লেগেছে, এটা একদমই ভুল ব্যাখ্যা, আসল ব্যাপার হলো আমাদের কর্মফলের-ই শাস্তি দিতে প্রকট হন শনিদেব। কোন দুর্দশার কারন হতে নয়। (সংক্ষিপ্ত আলোচনা) রাধে রাধে🙏🙏🙏
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ্গীতায় কি বললেন.... গীতা ১৮ অধ্যায়ের নাম ও মহিমা ১) বিষাদ-যোগ (কুরুক্ষেত্রের রণাঙ্গনে সেনা-পর্যবেক্ষণ) ২) সাংখ্য-যোগ (গীতার বিষয়বস্তুর সারমর্ম পরিবেশিত) ৩) কর্মযোগ (কৃষ্ণভাবনামৃত কর্তব্যকর্ম সম্পাদন) ৪) জ্ঞানযোগ (অপ্রাকৃত পারমার্থিক জ্ঞানের স্বরূপ উদ্ঘাটন) ৫) কর্মসন্ন্যাস-যোগ (কৃষ্ণভাবনাময় কর্তব্যকর্ম) ৬) ধ্যানযোগ (অষ্টাঙ্গযোগ অনুশীলন) ৭) বিজ্ঞান-যোগ (পরমতত্ত্বের বিশেষ জ্ঞান) ৮) অক্ষরব্রহ্ম-যোগ (পরমতত্ত্ব লাভ) ৯) রাজগুহ্য-যোগ (গূঢ়তম জ্ঞান) ১০) বিভূতি-যোগ (পরব্রহ্মের ঐশ্বর্য) ১১) বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ (অপরূপ সৌন্দর্যময় মানবরূপী আকৃতিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আদিরূপ) ১২) ভক্তিযোগ (চিন্ময় জগতের কৃষ্ণপ্রেম লাভ) ১৩) প্রকৃতি-পুরুষ-বিবেকযোগ (দেহ ও আত্মা এবং উভয়ের ঊর্দ্ধে পরমাত্মা) ১৪) গুণত্রয়-বিভাগ-যোগ (জড়া প্রকৃতির ত্রিগুন বৈশিষ্ট্য) ১৫) পুরুষোত্তম-যোগ (পরম পুরুষের যোগতত্ত্ব) ১৬) দৈবাসুর-সম্পদ-বিভাগযোগ (দৈব ও আসুরিক প্রকৃতিগুলির পরিচয়) ১৭) শ্রদ্ধাত্রয়-বিভাগ-যোগ (জড়া প্রকৃতির ত্রিগুণাবলী বৈশিষ্ট্য) ১৮) মোক্ষযোগ (ত্যাগ সাধনার সার্থক উপলব্ধি) ♥ অজ্ঞ ও শাস্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তি কখনই ভগবদ্ভক্তি লাভ করতে পারে না। সন্দিগ্ধ চিত্ত ব্যক্তি ইহলোকে সুখভোগ করতে পারে না এবং পরলোকেও সুখভোগ করতে পারে না। 4/40 ♥ হে অর্জুন, শুভানুষ্ঠানকারী পরমার্থবিদের ইহলোকে ও পরলোকে কোন দুর্গতি হয় না। হে বৎস! তার কারণ, কল্যাণকারীর কখনো অধোগতি হয় না। 6/40 ♥ যোগভ্রষ্ট ব্যক্তি পুণ্যবানদের প্রাপ্য স্বর্গাদি লোকসমূহে বহুকাল বাস করে সদাচারী ব্রাহ্মণদের গৃহে অথবা শ্রীমান ধনী বণিকদের গৃহে জন্মগ্রহণ করেন। 6/41 ♥ যোগী তপস্বীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। জ্ঞানীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ এবং সকাম কর্মীদের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। অতএব, হে অর্জুন! সর্ব অবস্থাতেই তুমি যোগী হও। 6/46 ♥ যিনি শ্রদ্ধা সহকারে মদ্গত চিত্তে আমার ভজনা করেন, তিনিই সবচেয়ে অন্তরঙ্গভাবে আমার সঙ্গে যুক্ত এবং তিনিই সমস্ত যোগীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। সেটিই আমার অভিমত। 6/47 ♥ হাজার হাজার মানুষের মধ্যে কদাচিৎ কোন একজন সিদ্ধি লাভের জন্য যত্ন করেন, আর সেই প্রকার যত্নশীল সিদ্ধদের মধ্যে কদাচিৎ একজন আমাকে অর্থাৎ আমার ভগবৎ-স্বরূপকে তত্ত্বত অবগত হন। 7/3 ♥ হে অর্জুন, এই নিকৃষ্টা প্রকৃতি ব্যতীত আমার আর একটি উৎকৃষ্টা প্রকৃতি রয়েছে। সেই প্রকৃতি চৈতন্য-স্বরূপা ও জীবভূতা; সেই শক্তি থেকে সমস্ত জীব নিঃসৃত হয়ে এই জড় জগৎকে ধারণ করে আছে। 7/5 ♥ আমার এই উভয় প্রকৃতি থেকে জড় ও চেতন সবকিছু উৎপন্ন হয়েছে। অতএব নিশ্চিতভাবে জেনে রেখো যে, আমিই সমস্ত জগতের উৎপত্তি ও প্রলয়ের মূল কারণ। 7/6 ♥ হে অর্জুন, আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। সূত্রে যেমন মণিসমূহ গাঁথা থাকে, তেমনই সমস্ত বিশ্বই আমাতে ওতঃপ্রোতভাবে অবস্থান করে। 7/7 ♥ আমিই জলের রস, চন্দ্র ও সূর্যের প্রভা, সর্ব বেদের প্রণব, আকাশের শব্দ এবং মানুষের পৌরুষ। 7/8 ♥ আমি পৃথিবীর পবিত্র গন্ধ, অগ্নির তেজ, সর্বভূতের জীবন এবং তপস্বীদের তপ। 7/9 ♥ (সত্ত্ব, রজ ও তম) তিনটি গুনের দ্বারা মোহিত হওয়ার ফলে সমগ্র জগৎ এই সমস্ত গুণের অতীত ও অব্যয় আমাকে জানতে পারে না। 7/13 ভগবদগীতা পাঠ করার উদ্দেশ্য হচ্ছে শ্রীকৃষ্ণকে যথাযথভাবে জানতে পারা। মানুুষ যখন পূর্ণজ্ঞান লাভ করেন, তখন তিনি স্বাভাবিকভাবে শ্রীকৃষ্ণের চরণে আত্মসমর্পণ করেন। কৃষ্ণই একমাত্র পূর্ণব্রহ্ম পরমেশ্বর ভগবান। বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে আর সব তার আজ্ঞাবাহক সেবক...! শাস্ত্র বলা হয়েছে... একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব ভৃত্য। যারে যৈছৈ নাচায়, সে তৈছে করে নৃত্য।। কলিযুগে এতো ভগবান কোথায় থেকে আসলো...? কেউ বলে রামকৃষ্ণ ভগবান, কেউ বলে জগদ্বন্ধু ভগবান, কেউ বলে অনুকুল ভগবান, কেউ বলে লোকনাথ ভগবান, কেউ বলে প্রনব ভগবান, কেউ বলে শাহীবাবা ভগবান, কেউ বলে হরিচাদ ভগবান... এরকম অসংখ্য বাবা আছে... যাদের হিন্দুরা বলে ভগবান....! আসলে এরা কেউ ভগবান নন... এরা সবাই ভগবানের সেবক... পরমেশ্বর ভগবান একমাত্র শ্রীকৃষ্ণ। সবাই শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী ভগবদগীতা যথাযথ পড়ুন... একমাত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শরণাগত হউন... শ্রীকৃষ্ণের পুজা করুন, শ্রীকৃষ্ণ নাম হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করুন এবং সুখী হউন। 🙏🙏🙏
@@HaribhaktiTv Sri. M. ,B. GITA. r. Kono. Bishaer Upor. Reference. ...Dile. .ki. Kono Aporad. Hoe. ? Akhon. Prthibir. Bivinno. Desher. University. The HINDU. Philosophy. Hisabe Parano. Hoe. Urdhu. Anubadok Kobi. Bolechn. " Sri M B. GITA. SUDHU. MATRO. HINDU der. Adhikar. thaka. Uchit. NA
অন্য সম্রদায় এর মধ্যে কোথায় কোথায় দোষ তার অংশ তুলেধরে কতটা লাভবান হয়ছে বলুন ? যারা এটা করে তাদের মুক্তির পথ বন্দ কারণ ভক্তি হয়না আর ভক্তি বিনে সে ধন মেলে না
জয় হরিবোল আমার একটা প্রশ্ন আছে। শ্রীকৃষ্ণ পার্বতীর কাছ থেকে যে বরদান চেয়ে নিয়েছিলেন হাজার হাজার স্ত্রী। এবং তাদেরকে যাতে উপভোগ করতে পারে। অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণ কাম লোভী। তাই আমি বলছিলাম যার এত স্ত্রী থাকতে পারে সে কি করে সাধারন কৃষ্ণ হতে পারে। সে সত্যিকারেরই আসল ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। সত্যিই ভগবান আর না হলে সে কি করে হাজার হাজার স্ত্রীর সাথে প্রতিদিন সহবাস করতে পারে। একটা সাধারণ কৃষ্ণর কাছে কি এটা সম্ভব। কখনোই না তাই আমিও জোর গলায় বলছি কামলবি কৃষ্ণ অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণই আসল ভগবান। আমার কথাটা ভেবে দেখবেন জয় হরিচাঁদ জয় হরিবোল।
এক মাত্র কলি জীবের 16 অখর 32 নাম ছারা জীবের কোনো উধার নাই এক মাত্র শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন আমি ঈশ্বর, কুক্ষেত্রে যুদ্ধে বিশ্বরূপ দিয়ে গীতা জ্ঞান দান করেন, অরজুন কে, জীবে কে প্রমান দেওর জন্য, সেই কথা তাহলে মিথ্যা
শিবগীতায় ভগবান শিব বলেছেন যে সকল ধর্ম পরিত্যাগ করে একমাত্র আমার শরণাগত হও। পদ্ম পুরাণ গ্রন্থে বলা হয়েছে শিব নাম ও কৃষ্ণ নামের মধ্যে পার্থক্য বিচা করা অপরাধ। রুদ্র, আশুতোষ নীলকন্ঠ এগুলো হরি বা বিষ্ণুরই নাম।
বেশি পাণ্ডিত্য দেখবেন না কাকা বাবু বেশি পাণ্ডিত্যের জন্য আপনাকে মূল্য দিতে হতে পারে। আপনার এখনও ব্রহ্মজ্ঞান হয় নি কাকাবাবু। আপনি একটু চেপে যান । আর আমার সঙ্গে বলুন রাধে রাধে জয় হরিচাঁদ জয় গুরু চাঁদ হরে কৃষ্ণ
জয়হরিবোল তাপস বাবু আপনাকে অসংখ্য প্রণাম জানাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সুন্দর সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন। মূল কথা যতই জমি মাপ দেও কিন্তু কচা যেন নড়ে না। জয়হোক মানবতার সমাজ থেকে কুসংস্কার ব্রাহ্মন্যবাদ চিরোতরে নিপাত যাক চালিয়ে যান সত্যের চাবুক।
একদম ঠিক বলেছেন Har har Mahadev and জয় হরি বল
হরেকৃষ্ণ
শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের আগের অবতার গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু
মহাপ্রভুর আগের অবতার পরম পিতা পরমেশ্বর ভগবান শ্রী কৃষ্ণ এই কথাটা মানতে horibhokti tv র যত গাড়ী জ্বালা।
জয় শ্রী প্রভুপাদ কি জয় ।
কাকা আপনি ভালো থাকবেন।
হরে কৃষ্ণ
একটা কথা বলি আপনাদের কে পৃথিবীতে ভগবান বলে কিছু নেই ,আর যদি থেকে থাকে সেটা আমার মা আর বাবা ,আমি যদি কোনো বিপদে পড়ি আমার পাশে কাউকে না পেলে দুজন কে পাবো ,সেটা হচ্ছে আমার মা আর বাবা,
ধন্যবাদ 🙏
অস্থিতি না থাকলে স্থিতি সম্ভব নহে। মা, বাবা আরধ্য / আরাধ্যা কিন্তু এই বলে, মানির মান রাখে কে?এইভাবে পাকৃতিক শক্তির শক্তির উদারতার হীনতা, দেখানো আপনাদের স্বভাব। নাইয়ের আরোধনা করুন, জানেন নাই মানে? কাকদন্ত গবেষণা জেনে নিন। মানুষের মাথা নস্ট করা স্বভাব ছাড়ুন। বাদী প্রতিবাদী না করে, এক আশা ভাবুন, জীবের কল্যাণ, মানবের কল্যাণ, স্থিতির কল্যাণ, অস্থিতির কল্যাণ। ওখানেই আমার পূজ্য পিতা মাতা আছে, আমিও আছি। আসছে যত, আসুক ততো, তাঁর আঁধা, তাঁর পাই, আমাকে নিয়ে শত যোগাই। 🙏🙏🙏
Excellent bhashon babaji Aponar srichorone pronam
সঠিক জবাব দিয়েছেন।আরও একটু দিলে ভালো হত।
ওম নম শিবায়।অর্থ.. আত্মা. পৃথিবী. জল. অগ্নি.বায়ু. আকাশ. ।।
সাধুর কাজ সাধারণ মানুষের কাছে সাদা কথা বলা । হৃদয় সাদা কথা।সাধারন সমাজে বদনশ্রী প্রকাশিত রেখে গোপন অঙ্গ আবৃত রাখা। সগীর নিকট গোপন অঙ্গ অনাবৃত
হরি বল
জয় হরি বল দাদাভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কিন্তু দাদা শ্রী কৃষ্ণ কিভাবে বিশ্বরুপ দেখালো
খুব ভালো লাগছে
কৃষ্ণের চাইতে বরো বড়ো ভগবান কে ভক্ত গন বিবেচনা করবেন জয় হরিবল
দাদা আপনার কথা শুনে ভালো লাগল । কিন্তু আমার কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর পেলে আমি খুব খুশি হব । আপনি একটা প্রমান দিয়ে দেখিয়েছিলেন যে মহাপ্রভু তিনি বলছেন আমি আবার ফিরে আসব তিনি পরে হরিচাঁদ ঠাকুর হিসেবে ফিরে এলেন আপনারা তাহাকে ভগবান হিসেবে মানছেন এটা ভালো কথা কিন্তু সেই মহাপ্রভু যখন তার মাকে বলছেন যে আমি এর আগে দেবকি নন্দন হিসাবে এসেছিলাম তখন তুমি দেবকি ছিলে। কিন্তু সেখানে সেই দেবকি নন্দন কৃষ্ণকে আপনি ভগবান হিসেবে মানতে চাইছেন না এটা কেমন যুক্তি হল । আপনি হরিচাঁদ ঠাকুরের আগের জনম মহাপ্রভু এটা মেনেনিতে পারছেন কিন্তু মহাপ্রভূর আগের জনম শ্রী কৃষ্ণ ছিল এবং তিনিও যে হরিচাঁদঠাকুরের একটা রুপ এটা মানতে কোথাই বাঁধছে । কিন্তু দেখুন আমি যখন জানতে পারলাম যে হরিচাঁদ ঠাকুর মহাপ্রভূর পরের জন্মের রুপ তখন আমি কোন কিছু না দেখে তাহাকে আমার ভগবানের জায়গাই বসিয়ে দিয়েছি । কারণ একটা, আমি এটা বুঝেছি শ্রী কৃষ্ণ বলুন আর মহাপ্রভূ বলুন আর হরিচাঁদ বলুন এরা তিনজনই একজন এরা জন্মে জন্মে শুধু রুপটা পরিবর্তন করেছে । আর আপনি এতটাই বুঝে গেছেন যে, যাকে ভগবান মানছেন তার আগের একটা জনমের রুপকে ভগবান মানতে চাইছেন না তার খুঁত বার করছেন হাঁসি লাগছে আপনার যুক্তি দেখে । দাদা শ্রাস্ত্র অনেক পড়ছেন বুঝতে পারছি কিন্তু শাস্ত্রটাকে শাস্ত্রর মত পডেন নি । শুধু ঘেটেছেন খুঁত বার করার জন্য, আর একটা কথা এই মহাপ্রভূ বলুন আর হরিচাঁদ ঠাকুর বলুন এরা কেউ কোন ধর্ম প্রচার করে যায়নি । এরা যেটা প্রচার করে গেছে সেটা হল একটা মতাদর্শ আর আমাদের মত কিছু মূর্খ মানুষ সেটাকে ধর্মের নাম দিয়ে সনাতন ধর্মের মধ্যে টুকরো টুকরো করেছে । কিন্তু মহাপ্রভূ বলুন আর হরিচাঁদ ঠাকুর বলুন এরা সবাইকে একসাথে থাকার পরামর্শ দিয়ে গেছেন, আপনি মহাকাব্য গুলো দেখলে বুঝতে পারবেন মহাপুরুষেরা কোন কোন ক্ষেত্রে ধর্মের কথা উল্লেখ করেছে । যেমন বলেছে মাতা পিতাকে ভক্তি করার পুত্রর পরমধর্ম, পুত্র কে সতপথ দেখানো মাতা পিতার ধর্ম, শিষ্য কে সঠীক পথে চালনা করা গুরুর ধর্ম, তারা ধর্ম কথাটা এই জন্য ব্যবহার করেছে আমরা কি জন্য ব্যবহার করছি একটু ভেবে দেখবেন তো । আর একটা কথা আপনি যদি বলেন অন্যরা আপনার হরিচাঁদ ঠাকুরকে নিয়ে কটু কথা বলেছে তাই আপনি এইসব কথা বলছেন তাহলে একটা কথা বলি শুনুন যারা বলেছে তারা তো শ্রাস্ত্র জানে না তাই ভুল ভাল বকছে কিন্তু আপনি তো শ্রাস্ত্র কম বেশি ঘাঁটছেন আপনার তো এই জ্ঞানটুকু থাকা উচিত । ধরুন আপনার দুটো নামে মানুষ চেনে একটা নাম রাম আরএকটা নাম শাম । কিন্তু একটা অচেনা মানুষ এল, যে আপনাকে চেনে না এবং শাম ও রাম এই দুটোই যে আপনারি নাম সে জানে না, সে এসে আপনার কাছে বলল শাম মানুষটা খুব ভালো কিন্তু রাম মানুষটা খুব খারাপ বলে চলে গেল সে জানল না কে রাম আর কে শাম । কিন্তু এখানে আপনি যদি জ্ঞানি হন আপনার হাঁসা উচিত কারন সে অজ্ঞানে আপনাকে প্রশংসা ও কটুক্তি দুটোই করে গেল । সব শেষে একটাই কথা বলতে চাই যে আপনি ঠিক কি করছেন একটু ভেবে দেখবেন.. পরিবারের মধ্যে নিজেক ভালো প্রমান করার জন্য বাবা দাদুকে খারাপ প্রমান করছেন শেষে দেখা যাবে আপনার পুরো পরিবারটার বদমান হচ্ছে । সনাতনের একটা অংশকে ভালো দেখানোর জন্য পুরো সনাতন ধর্মটাকে বদনাম করছেন সবসময় একটা কথা বলতে চাই যে থুতু উপরের দিকে ছুড়ে দিলে সেই থুতু আপনার মুখেতেই পড়বে । আমি আপনাকে অনেক জ্ঞান দিয়ে দিলাম তার জন্য ক্ষমা করবেন ।...
দাদা ভুল বুঝেছেন কৃষ্ণকে মানব না কেনো?
যারা হরিচাঁকে অপমান করে তাদের জন্য এ ভিডিও 🙏
তা হলে রাই রসরাজ কি? ওনি ও বলেন আমি আগের জন্মে হরি চাঁদ ছিলাম। এই গাধা শ্রীকৃষ্ণ যখনই পৃথিবীতে আসেন তখনই সমস্ত দেবতারা তার সেবা করার জন্য প্রস্তুত থাকে। ভগবান ভক্তের চরন ধৌত করেন। তাই বলিয়া সে ছোট হয়। শ্রীকৃষ্ণ ব্রহ্মাকে কি বলেছিলেন জানেন না আপনি। ৩৩ প্রকার দেবদেবী শ্রীকৃষ্ণ সৃষ্টি করে গীতাতে বলেছেন। আর গুরু চাঁদের গলায় তুলসীর মালা পেরেছিলেন। পাগল হয়ে বলেন কাশী হলে বাসক গাছের মালা পরিধান করবেন। হরিনাম এর সাথে চাঁদ লাগালে ভগবান হয়ে গেল। গান্ধারির সব অভিশাপ শ্রীকৃষ্ণ মেনে নিল এবং পালন করে। তোমার হরি চাঁদ কটা অভিশাপ মেনে নিল। হরি চাঁদ শ্রীকৃষ্ণের নাম নিতে বলেছেন। আর তোর মতো মূর্খের মূখে সনাতন ধর্মের শাস্ত্রের সঠিক ভাবে শিখবে? গাধা কোথাকার
আপনার সুন্দর যুক্তি সুন্দর ভাষা বদ সুন্দর নম্রতা আমার খুব ভালো লেগেছে
মতের পার্থক্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে থাকলেও আপনি যথার্থই বলেছেন।
এর জন্ম ভূল ভাল ভাবে তাই হিংসা ছড়ায়
ধন্যবাদ দাদা।
ধন্যবাদ 🙏
দাদা গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু কোন সম্পদায় থেকে দীক্ষা নিয়েছিলেন বলবেন প্রণাম
ঠিক আছে 🙏
চাঁদ তো চাঁদই, জোয়ার ভাটা চাঁদের খেলা, শ্রী হলো সুন্দর্য্য, কৃষ্ণ তো কালো, আলো বলে অন্ধকার তুই বড় কালো, কৃষ্ণ হাঁসিয়া বলে তাই তুই আলো। জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
😊💯💯l💯
হরে কৃষ্ণ
আমি জানি আপনি একজন মহান থেকে মহান তম মানুষ,,,,,,
আমি একজন ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্র আমি একজন ব্যক্তি আমি একটা আপনাকে ছোট থেকে ছোট একটা কথা বলে
আপনি কিন্তূ মহাভারতএর শিশু পাল কে আপনি মনে হয় ভালো করেই চেনেন মনে হয় আমি সেইটাই বলতে চাইতেছি যে আপনি তারমতোন ভুল করবেন না।
ধন্যবাদ
শ্রীগীতা-মাহাত্ম্য
♥ গীতাশাস্ত্রমিদং পুণ্যং যঃ পঠেৎ প্রযতঃ পুমান্।
বিষ্ণোঃ পদমবাপ্নোতি ভয়শোকাদিবর্জিতঃ।।
অনুবাদঃ শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার নির্দেশকে যথাযথভাবে অনুসরণ করতে পারলে, অতি সহজেই সমস্ত ভয় ও উদ্বেগ থেকে মুক্ত হওয়া যায়। এই জীবনে ভয় ও শোকাদি বর্জিত হয়ে পরবর্তী জীবনে চিন্ময় স্বরূপ অর্জন করা যায়।
♥ মলিনে মোচনং পুংসাং জলস্নানং দিনে দিনে।
সকৃদ্ গীতামৃতস্নানং সংসারমলনাশনম্।।
অনুবাদঃ প্রতিদিন জলে স্নান করে মানুষ নিজেকে পরিচ্ছন্ন করতে পারে, কিন্তু কেউ যদি ভগবদ্গীতার গঙ্গাজলে একটি বারও স্নান করে, তাহলে তার জড় জীবনের মলিনতা একেবারেই বিনষ্ট হয়ে যায়।
♥গীতা সুগীতা কর্তব্যা কিমন্যৈঃ শাস্ত্রবিস্তরৈঃ।
যা স্বয়ং পদ্মনাভস্য মুখপদ্মাদ্ বিনিঃসৃতা।।
অনুবাদঃ যেহেতু ভগবদ্গীতার বাণী স্বয়ং পরম পুরুষোত্তম ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী, তাই এই গ্রন্থ পাঠ করলে আর বৈদিক সাহিত্য পড়বার দরকার হয় না। গভীর নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে নিয়মিতভাবে ভগবদ্গীতা শ্রবণ ও কীর্তন করলে আমাদের অন্তর্নিহিত ভগবদ্ভক্তির স্বাভাবিক বিকাশ হয়।
♥ যো নরঃ পঠতে নিত্যং গীতাশাস্ত্রং দিনে দিনে।
বিমুক্তঃ সর্বপাপেভ্যো যাতি বিষ্ণোঃ পরং পদম্।।
অনুবাদঃ যিনি নিত্যই গীতা পাঠ করেন, তিনি সব রকমের পাপ থেকে মুক্ত হয়ে শ্রীবিষ্ণুর পরম ধামে গমন করেন।
♥ সংসারসাগরং ঘোরং ত্যক্তুমিচ্ছতি যো নরঃ।
গীতানাবং সমাসাদ্য পারং যাতি সুখেন সঃ।।
অনুবাদঃ যে ব্যক্তি ঘোর সংসার-সাগর উত্তীর্ণ হতে চান, তিনি গীতারূপ নৌকার আশ্রয়ে সুখেই পার হতে পারেন।
♥ যে শৃন্বন্তি পঠন্ত্যেব গীতাশাস্ত্রমহর্নিশম্।
ন তে বৈ মানুষা জ্ঞেয়া দেবরূপা ন সংশয়ঃ।।
অনুবাদঃ যাঁরা অহর্নিশ গীতাশাস্ত্র শ্রবণ বা পাঠ করেন, তাঁরা কখনই সাধারণ মানুষ নন, তাঁরা নিশ্চিত দেবতুল্য, এতে সংশয় নেই।
♥ সাধোর্গীতাম্ভসি স্নানং সংসারমলনাশনম্।
শ্রদ্ধাহীনস্য তৎকার্যং হস্তিস্নানং বৃথৈব তৎ।।
অনুঃএই গীতারূপ জলে স্নান করে সাধুব্যক্তিরা সংসার মল মুক্ত হন। কিন্তু শ্রদ্ধাহীন জনের সেই স্নান হস্তিস্নানের মতো বৃথা হয়ে থাকে।
♥ গীতায়াশ্চ ন জানাতি পঠনং নৈব পাঠনম্।
স ব মানুষে লোকে মোঘকর্মকরো ভবেৎ।।
অনুবাদঃ যে ব্যক্তি গীতার পঠন পাঠন কিছু জানেনা, সেই ব্যক্তি মানব সমাজে অনর্থক কর্মকারী।
♥ গীতার্থং ন বিজনাতি নাধমস্তৎপরো জনঃ।
ধিক্ শরীরং শুভং শীলং বিভবন্তদ্গৃহাশ্রমম্।।
অনুবাদঃ যে গীতার অর্থ জানেনা, তার থেকে অধম আর কেউ নেই। তার সুন্দর দেহ, তার চরিত্র, তার বৈভব, তার গৃহ আশ্রম সবই ধিক্।
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন-
♥ জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা অন্য দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে। গী-৭-২০
♥ পরমাত্মারূপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। যখনি কেউ দেবতাদের পূজা করতে ইচ্ছা করে, তখনই আমি সেই ভক্তের তাতেই অচলা শ্রদ্ধা বিধান করি। গী-৭-২১
♥ অল্পবুদ্ধি ব্যক্তিদের আরাধনা লব্ধ সেই ফল অস্থায়ী। দেবোপাসকগণ দেবলোক প্রাপ্ত হন, কিন্তু আমার ভক্তরা আমার পরম ধাম প্রাপ্ত হন। গী-৭-২৩
♥ দেবতাদের উপাসকেরা দেবলোক প্রাপ্ত হবেন, পিতৃপুরুষদের উপাসকেরা পিতৃলোক লাভ করেন, ভূত-প্রেত আদির উপাসকেরা ভূতলোক লাভ করেন, এবং আমার উপাসকেরা আমাকেই লাভ করেন। গী-৯-২৫
♥ আমি সকলের গতি, ভর্তা, প্রভু, সাক্ষী, নিবাস, শরণ ও সুহৃৎ। আমিই উৎপত্তি, নাশ, স্থিতি, আশ্রয় ও অব্যয় বীজ। গী-৯-১৮
♥ হে অর্জুন! আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। আমি অমৃত এবং আমি মৃত্যু। জড় ও চেতন বস্তু উভয়ই আমার মধ্যে। গী-৯-১৯
♥ হে অর্জুন! তুমি যা অনুষ্ঠান কর, যা আহার কর, যা হোম কর, যা দান কর এবং যে তপস্যা কর, সেই সমস্তই আমাকে সমর্পণ কর। গী-৯-২৭
♥ তোমার মনকে আমার ভাবনায় নিযুক্ত কর, আমার ভক্ত হও, আমাকে প্রণাম কর এবং আমার পূজা কর। এভাবেই মৎপরায়ণ হয়ে সম্পূর্ণরূপে আমাতে অভিনিবিষ্ট হলে, নিঃসন্দেহে তুমি আমাকে লাভ করবে। গী-৯-৩৪
🙏🙏🙏
আর একটা কথা প্রবিত্র শ্রী শ্রী হরিলীলামৃত কথাও উল্লেখ্য নাই যে হরি ঠাকুর কৃষ্ণ মন্ত্রী দীক্ষিত। যদি থেকে থাকে আপনার কাছে অনুরোধ রইল আপনি আমাকে জানাবেন🙏🙏 জয় হরিচাঁদ
আছে
@@HaribhaktiTv দাদা,তাহলে আমাকে বলেন,,কোন জাগায়,বলা আছে,,আমি মিলিয়ে নেই
হরিচাঁদ ঠাকুর কৃষ্ণ মন্ত্রে দীক্ষিত নয়।
কবি বর তারক সরকার ষ্পষ্ট বলেছেন
সকলের সাধনা লাগে ,হরি বলেছেন সাধনা আমার কন্যা আমি জন্মদাতা।দ্বাদশ পাগলেরা হরিনাম ছাড়া কিছুই বলেননি।
তিনি ই একমাত্র পূর্ণ ব্রহ্ম।
জয় গুরু জয় গুরু।
হরে কৃষ্ণ জয় হরিবোল, নমস্কার দিদিভাই। তুমি আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম নিও। মাননীয় শ্রী তাপস বিশ্বাস মহাশয় একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা প্রসঙ্গ তুলে ধরেছেন। ওনাকে আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম জানিয়ে দিও। আলোচনা ভালো হয়েছে কিন্তু আমি কেন জানি না, আমার মনে হচ্ছে ভগবান একজনই, তিনি হলেন অনাদির আদি প্রাণগোবিন্দ শ্রীকৃষ্ণ ভগবান। ভগবান তাকেই বলা হয়, যার মধ্যে 'ভগ' অর্থাৎ ৬ টি গুন থাকে। এই ৬ টি গুন হলো ঐশ্বর্য, বীর্য, যশ, সৌন্দর্য, জ্ঞান ও বৈরাগ্য। এই ৬ টি গুন অর্থাৎ 'ভগ' কেবলমাত্র শ্রীকৃষ্ণের মধ্যেই আছে, তাই শ্রীকৃষ্ণই হলেন একমাত্র পূর্ণ ভগবান। তিনিই হলেন একমাত্র ঈশ্বর। তিনি শুধু ইশ্বর নন, তিনি ঈশ্বরেরও ঈশ্বর, তাই তিনি পরমেশ্বর। তাই, পূর্ণ ভগবান একজনই, তিনি হলেন সেই অনাদির আদি প্রাণগোবিন্দ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তিনি এক, অদ্বিতীয় ও নিরাকার। তিনি আবার সাকার হতে পারেন। ভক্তের ভক্তির জোড়ে তিনি সাকার হন। অভক্ত হলে তো আর ভগবানকে চোখে দেখা যায় না। আর এই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আনন্দময়ী শক্তি বা প্রকাশ হলেন দেবী রাধারানী, যাকে 'হরে' বলে সম্বোধন করা হয়। ইনি ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে আনন্দ প্রদান করেন। আর এই শ্রীকৃষ্ণই হলেন এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের মালিক। তিনি সবকিছুর নিয়ন্ত্রণকর্তা। রাধাকৃষ্ণ হলেন ভগবানের আদি রূপ। এই রূপ থেকেই ভগবানের বিভিন্ন রূপের সৃষ্টি হয়েছে। যেমন - লক্ষীনারায়ন, সীতারাম, রুক্মিণীকৃষ্ণ, বরাহদেব, নৃসিংহদেব, পরশুরাম ইত্যাদি রূপ। তিনিই সত্যযুগে ছিলেন শ্রীনারায়ন, ত্রেতাযুগে শ্রীরামচন্দ্র, দাপরযুগে শ্রীকৃষ্ণ, কলিযুগে গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু। তিনিই ব্রহ্মা, তিনিই বিষ্ণু, তিনিই শিব। তিনি ব্রহ্মারূপে সৃষ্টি করেন, বিষ্ণুরূপে সৃষ্টির পালন করেন আর শিবরূপে সমস্ত সৃষ্টির সংহার করেন। তিনিই হলেন সর্বকারণের কারণ, তিনিই হলেন অনাদির আদি প্রাণপুরুষ গোবিন্দ, তিনিই হলেন সচ্চিদানন্দ আনন্দের স্বরূপ। এইজন্যই শাস্ত্রে বলা হয়েছে:
"ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দবিগ্রহ,
অনাদিরআদিরগোবিন্দ সর্বকারণকারণম।"
তাঁর জন্ম মৃত্যু কিছুই নেই। তিনি চিরন্তন সত্য, শাশ্বত, পরমতত্ত্ব। তিনি প্রত্যেকটা জীব, প্রত্যেকটা মানুষের দেহের ভিতরে জীবাত্মা-র স্বরূপ ধারন করে চতুর্ভুজ শ্রীবিষ্ণু রূপে অবস্থান করছেন। আর যারা এই জীবাত্মা-র স্বরূপ ধারনকারী চতুর্ভুজ শ্রীবিষ্ণু রূপধারী ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করেন, তারা হলেন বৈষ্ণব।
আর এই শ্রীকৃষ্ণ ভগবানকেই বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বিভিন্ন নামে আরাধনা করেন। যেমন - হিন্দুরা বলেন ব্রহ্ম, মুসলিমরা বলেন আল্লাহ, খ্রিস্টানরা বলেন গড, সাঁওতালরা বলেন মারাঙগুরু, বৈষ্ণবরা বলেন হরি আর বাউলরা বলেন মনের মানুষ। কিন্তু সব ধর্মের মানুষ সেই একই ঈশ্বরের আরাধনা করেন, সবাই একজনকেই ডাকছেন। তিনি হলেন অনাদির আদি প্রাণগোবিন্দ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। প্রতিটা ধর্মশাস্ত্রেই, প্রতিটা ধর্মের মানুষই শ্রীকৃষ্ণকেই ভগবান বলে স্বীকার করেন। তিনি ছাড়া আর কেউই ভগবান হতে পারেন না। তাঁর উপরেও কেউ নেই, তার সমকক্ষও কেউ নেই। ভগবান শ্রীকৃষ্ণই হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ। তাঁর থেকেই এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি হয়েছে, বিভিন্ন দেবদেবীর সৃষ্টি হয়েছে। তাই, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করলে সকল দেবদেবীর আরাধনা হয়ে যায়, আলাদা করে আর কোনো অন্যান্য দেবদেবীদের আরাধনা করতে হয় না। যাই হোক, আর বেশি বলব না, আমি অনেক ছোট মুখে বড় কথা বলে ফেললাম, এইজন্য আমি আন্তরিক ভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। মাননীয় শ্রী তাপস বিশ্বাস মহাশয়ের চরণে জানাই আমার দন্ডবৎ শতকোটি ভক্তিপুর্ণ প্রনাম। আপনার কাছে যদি আমি কিছু ভুল করে থাকি, আমাকে সন্তানজ্ঞানে মার্জনা করবেন। নমস্কার, হরে কৃষ্ণ জয় রাধে, নিতাই গৌর প্রেমানন্দে হরি হরিবোল।
আপনি যে কৃষ্ণের কথা বলছেন সে বৈদিক শাস্ত্রের কৃষ্ণ নয়। এই কৃষ্ণের কথা বৈদিক শাস্ত্র সে ভাবে কিছু বর্ণনা করেন নি।
আমাদের আলোচনা হল বৈদিক শাস্ত্রের কৃষ্ণকে নিয়ে। নন্দের নন্দন শ্রীকৃষ্ণকে নিয়ে কোন কথা বলিনি 🙏🙏
@@HaribhaktiTv ও আচ্ছা, এইবার বুঝতে পারলাম। আমার এই মনের ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। কৃপা করে আপনি এই অধমের ভক্তিপূর্ণ প্রনাম নেবেন। নমস্কার, হরে কৃষ্ণ।
ওনার এ বিষয়ে কোনো অভিজ্ঞতাই নেই।
দাদা অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
আপনার ভিডিও গুলো দেখে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারছি
জয় হরি বল
শ্রীকৃষ্ণ ও শিব একেঅপরের পরিপূরক এই দুই মহাশক্তি। ভগবান শিব কৃষ্ণরূপী বিষ্ণুর নাম যপ করত। আর ভগবান বিষ্ণু শিবের নাম যপ করতো 🕉😡😡😡
ধন্যবাদ
ঠিক হর হর মহাদেব হরে কৃষ্ণ 🙏
শ্রীকৃষ্ণই প্রকৃত ভগবান। আর সকলেই গুরুদেব অবতার। ধন্যবাদ।
সত্যি শ্রীকৃষ্ণই ছলে বলে কৌশলে প্রকৃতই ভগবান । আমি এখন আপনার সাথে একমত।
@@milanhalder6120 🤣🤣🤣
একদম ঠিক কথা বলেছেন
মহাপ্রভু যাওয়ার সময় সচিমাতা কে কথা দিয়ে ছিলো আরো তিন বার আমি এই পৃথিবীতে নতুন রূপে আসবো,তার প্রথম রূপ রামকৃষ্ণ পরমহংস , দ্বিতীয় রূপ রামকৃষ্ণ কবিরাজ মহাশয় আর তৃতীয় রূপ হরিচাঁদ ঠাকুর, তাহলে মূল সৃষ্টি হচ্ছে কৃষ্ন থেকে ,এতেই বোঝা যাচ্ছে শ্রীকৃষ্ণ গুরুদেব অবতার হলো এরা সবাই
😂
Viral হতে চান
সত্যি দেখালেও মানুষ মানতে চায় না। বাদামের গান গাইলে ভাইরাল হবার সম্ভাবনা ছিল।
Sob dekhichi.
আসুন জেনে নেই কিছু কথা...
সনাতন ধর্মে একমাত্র পরমেশ্বর ভগবান হলেন শ্রীকৃষ্ণ।
সনাতন ধর্মের ভগবদ্গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর অন্তরঙ্গ ভক্ত অর্জুন এর মাধ্যমে সমস্ত জীবের মঙ্গলের উদ্দেশ্যে বললেন....
♥ হে অর্জুন, আমিই এই জগতের পিতা, মাতা, বিধাতা ও পিতামহ। আমি জ্ঞেয় বস্তু, শোধনকারী ও ওঙ্কার। আমিই ঋক্, সাম ও যজুর্বেদ। 9/17
♥ হে অর্জুন, আমি সকলের গতি, ভর্তা, প্রভু, সাক্ষী, নিবাস, শরণ ও সুহৃৎ। আমিই উৎপত্তি, নাশ, স্থিতি, আশ্রয় ও অব্যয় বীজ। 9/18
♥ হে অর্জুন, আমি তাপ প্রদান করি এবং আমি বৃষ্টি বর্ষণ করি ও আকর্ষণ করি। আমি অমৃত এবং আমি মৃত্যু। জড় ও চেতন বস্তু উভয়ই আমার মধ্যে। 9/19
♥ হে অর্জুন, অনন্যচিত্তে আমার চিন্তায় মগ্ন হয়ে, পরিপূর্ণ ভক্তি সহকারে যাঁরা সর্বদাই আমার উপাসনা করেন, তাঁদের সমস্ত অপ্রাপ্ত বস্তু আমি বহন করি এবং তাঁদের প্রাপ্ত বস্তুর সংরক্ষণ করি। 9/22
♥ আমিই সমস্ত যজ্ঞের ভোক্তা ও প্রভু। কিন্তু যারা আমার চিন্ময় স্বরূপ জানে না, তারা আবার সংসার সমুদ্রে অধঃপতিত হয়। 9/24
♥ যে বিশুদ্ধচিত্ত নিষ্কাম ভক্ত ভক্তি সহকারে আমাকে পত্র, পুষ্প, ফল ও জল অর্পণ করেন, আমি তাঁর সেই ভক্তিপ্লুত উপহার প্রীতি সহকারে গ্রহণ করি। 9/26
♥ হে অর্জুন, তুমি যা অনুষ্ঠান কর, যা আহার কর, যা হোম কর, যা দান কর এবং যে তপস্যা কর, সেই সমস্তই আমাকে সমর্পণ কর। 9/27
♥ এভাবেই আমাতে সমস্ত কর্ম অর্পণ দ্বারা শুভ ও অশুভ ফলবিশিষ্ট কর্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হবে। 9/28
♥ আমি সকলের প্রতি সমভাবাপন্ন। কেউই আমার বিদ্বেষ ভাবাপন্ন নয় এবং প্রিয়ও নয়। কিন্তু যাঁরা ভক্তিপূর্বক আমাকে ভজনা করেন, তাঁরা আমাতে অবস্থান করেন এবং আমিও তাঁদের মধ্যে বাস করি। 9/29
♥ অতি দুরাচারী ব্যক্তিও যদি অনন্য ভক্তি সহকারে আমাকে ভজনা করেন, তাকে সাধু বলে মনে করবে, কারন তাঁর দৃঢ় সংকল্পে তিনি যথার্থ মার্গে অবস্থিত। 9/30
সর্বকারনের পরম কারণ পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ । তাই ব্রহ্মসংহিতার প্রথম শ্লোকে আছে-
# শ্রীকৃষ্ণ হচ্ছেন পরম পুরুষোওম পরমেশ্বর ভগবান। তার শ্রীবিগ্রহ অর্থাৎ শ্রীদেহ সৎ চিৎ- আনন্দময় অর্থাৎ নিত্য, শ্বাশত, চিন্ময় বা জ্ঞানময় এবং চিদানন্দময় । তার কোন আদি নেই । কারন তিনি অনাদির আদি, সব কিছুর উৎস ।
☝ তিনি সর্বকারণের আদি কারণ, সকল অস্তিত্বের পরম উৎস।” ভগবান কোন নাম নয় এটা পদবীর নাম, বাবার যেমন নাম থাকে তেমনি ভগবানেরও নাম আছে, আর তা হল শ্রীকৃষ্ণ । কৃষ্ণ শব্দের অর্থ সর্বাকর্ষক। যিনি সকল কিছুকে আকর্ষণ করেন তিনিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ।
🌹 জলের যেমন বিভিন্ন নামে ডাকা হয়, তেমনি ভগবানকেও বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। যেমনঃ গোবিন্দ, হরি, নারায়ন, ব্রহ্ম, ইষ্ট , বিষ্ণু , ঈশ্বর, রাম, God, Allah ইত্যাদি ।
👉 ভগবান সর্বশক্তিমান এক এবং অদ্বিতীয় । অনন্ত কোটি বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের একমাত্র তিনিই মালিক।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বললেন-
🌻 “আমিই সমস্ত যজ্ঞ ও তপস্যার ভোক্তা, আমি সর্বলোকের পরম ঈশ্বর।” (গীতা 5/29) 🌻
🌱 এই বিশ্ব চরাচরের সমস্ত বস্তু, সমস্ত জীব, সমস্ত জীব, সমস্ত শক্তির মালিক হচ্ছেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। তিনি সমস্ত জগৎ বা লোকসমূহের প্রভু, ঈশ্বর । আমরা বিশ্ববাসী সকল মানুষ সকল জীব পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সন্তান; শ্রীকৃষ্ণ আমাদের প্রত্যেকের পরম পিতা, পরম বন্ধু । তাই আমাদের অবশ্য কর্তব্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পাদপদ্মে আত্মসমর্পণ করা।
# স্বয়ং ব্রহ্মা তাঁর ব্রহ্মা সংহিতায় বললেন,
ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ বিগ্রহ,
অনাদির আদি গোবিন্দ সর্বকারণ কারনমঃ ০১
পরতত্ত্ব হলো একমাত্র শ্রীকৃষ্ণ ই অনাদির আদি পরমেশ্বর ভগবান। তিনি সৎ চিৎ আনন্দময় এবং সর্বকারণের পরম কারণ।
তিনিই সমস্ত অবতারের উৎস, অবতারী।
শিব, ব্রহ্মা ও সমস্ত দেবদেবীগণ সবাই বললেন, শ্রীকৃষ্ণ ই পরব্রহ্ম পরমেশ্বর ভগবান।
# দুধ থেকে যেমন দই, তেমনি শ্রীকৃষ্ণ বিশেষ কারণ বশত শিব রূপ ধারণ করেছেন। শিবের আরো ১১ টি রূপ রয়েছে। শিব হলেন মহাবিষ্ণুর অবতার।
# একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব ভৃত্য,
যারে যৈছে নাচায় সে তৈছে করে নৃত্য।
(শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত)
রাধে রাধে🙏🙏🙏☺
কৃষ্ণ গীতা বলেন নি, এর প্রমাণ দিয়ে ভিডিও আছে দেখে নেবেন🙏
ভগবান এর নাম অাল্লাহ,,, অাপনি কোথায় পেয়েছেন।।।মনগড়া কোনো কথা বলবেন না।
অাপনার ভগবান কে অাপনি রাম, কৃষ্ণ যা ইচ্ছা বলুন।।।
@@HaribhaktiTv link please
@@HaribhaktiTv লিংক টা দিন দাদা
Amader hidura sudhu tarka chara ar kuchu janena ..hare krishna....
Apnader porda fas apnara nijay korlen thank you
সূর্যপদ নস্কর ই হলো ভগবানের বাবা আসল ভগবান।
Hari bol baba
হরিবোল 🙏
দাদা গুরুচাঁদ ঠাকুরের ওই ছবিটি আমার কাছে আছে যেটিতে কোন মালা নেই। আপনার প্রয়োজন হলে দিব।
দাদা শিবের উপসনা সবাই করেছে
ভাগবত থেকে রসদ নিয়ে বিচার করুন। মনে বিচার করার চেষ্টা করেন সব শাস্ত্র ধর্ম গ্রন্থ নয়।
একমাত্র শ্রীকৃষ্ণেই সত্য আর সব কিছু তার অংশ বিষেশ,সকল জয় কৃষ্ণের জয় শ্রীকৃষ্ণ,,
😂
একমাত্র মহাদেব থেকেই,, মহাদেবের আদেশেই
মহাদেবের ইচ্ছায়,,জগতের সৃষ্টি, পালন, এবং সংহার পরিচালিত হয়,। এটা আমার কথা নয় এটা ভগবান বিষ্ণুই বলেছেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গীতায় বলেছেন তিনি কি, তিনি কে , এ ধরাধামে কোন অবতার কি নিজেকে স্বয়ং ভগবান বলেছেন, বলতে পারেন নাই, একমাত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নিজেকে ভগবান বলেছেন, আর শিব কে আরাধনা করেছেন, আবার শিবও ভগবান বিষনুর আরাধনা করেছেন, তারা ত অভিনন, গীতাতে ভগবান বলেছেন, তিনি যুগে যুগে অবতার হিসেবে আবির্ভাব হয়েছেন, এটা ত ঠিক। গীতা পড়ুন, গীতা জানুন তাহলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, এর বেশি জানবার দরকার নেই, তাতে বেশি ভুল হবে, তুমি একজন বক ধার্মিক, তোমার পতন অনিবার্য, শুধু সময়ের বাপার, শিবপুরান ত বলছ, বিষনুপুরান পড়েছ, কে সতিাকারের ভগবান। ভন্ড কোথাকার? ভৃগুর কাহিনী কি তুমি পড়েছ, কে ভগবান !
👏 অসাধারণ 👏
ধন্যবাদ
কৃষ্ণ হরি করে কি হবে আপনি নিজেই যদি কিছু না পান।
একজন সাধুর মুখের ভাষা সাধুর মত হোক এটা আশাকরি চন্ডালের মত নয
ধন্যবাদ
কুকুরের লেজ কি আর সোজা হয়?
কত সুন্দর ভাবে গুরুচাঁদ ঠাকুরকে সম্মান করলো,আর ভন্ড মতুয়ারা শুধু হিংসা ছড়ায়
আপনি চণ্ডালদের ইতিহাস সম্বন্ধে কতটুকু জানেন?
আসলে সত্য কথা হজম হচ্ছে না তাইতো।
I am very sorry to say that we are throwing mud among ourselves. The Muslims declar Zihad if anybody criticize Islam or Hazrot Mohammad.But we are divided in so many groups like Krishna, Matua, Anukul,Ramkrishna , Loknath, Jagadbandhu , Nigamananda etc.We are more interested to prese nt the superiority of one's belief over other
শিবের আরাধ্য কে ছিলেন কাকু।
উনার আরাধ্য কেউ নেই ।
উনিই সবার আরাধ্য ।
ধন্যবাদ
Dada narider bhagbat pat kara ki oporadh
জয়গরু🙏💖🙏
Joy guru radhay radhey
You are leading us in right way, thanks.
Thank you
ShriKrishna je Swayang Bhagaban eta jantei koyek hajar manab janam nite hobe,asun na amra Hinduder ekota kotha boli
নমশূদ্র, নিন্মবর্ণ এ শব্দের ব্যবহার করবেন না।
বিপ্র বলে প্রচার করেন, এরাই প্রকৃত বিপ্র
বলেন কি?
নমঃশূদ্রই একমাত্র ব্রাহ্মণ কিছু ডাকাতের দল একসময় রাজপ্রাসাদে যে ব্রাহ্মণ সেজে চুরি করতে গিয়েছিলেন ভালো খাবার ভালো যত্ন পেয়ে এরা চুরি ডাকাতি ভুলে গিয়েছিলে। অরজিনাল যারা ব্রাহ্মণ ছিল তাদের মেরে ধরে তাদের তাড়িয়ে দেন ডাকাতরাই পরে ব্রাহ্মণ নামে পরিচিত হয়ে থাকেন আর আসল ব্রাহ্মণরা তাদের ভয়েতে পলায়ন করেন জঙ্গলে ও নদীর কূলে রাজা ও ডাকাত ব্রাহ্মণের অত্যাচারে তারা নির্মম বর্ণের পরিণত হয়
শ ধরর্ম নিধায়ং শ্রেয় পরধরর্ম ভয়াবয়?
এ রকম সাধু বিনাশ নিচ্ছিত।
ওটা বাসক ডাল নয় তুলসী মালাই ছিল। নিজস্ব মতামত প্রকাশ করার চেষ্টার দরকার নেই।
হরি চাঁদ ঠাকুরের কনো দীখা গুরু চিলো না
সনাতন ধর্মে বলেছে ইশ্বর একজন এবং অদ্বিতীয়। স্বয়ং ইশ্বর কে?
জানলে সমৃদ্ধ হতাম।
দাদা
যে যারে ভক্তি করে সে তাঁর ঈশ্বর।
ভক্তি যোগে সে তাঁর স্বয়ং অবতার।।
নমস্কার দাদা। আমি যদি ভুল না করে থাকি, আপনি বলেছিলেন কৃষ্ণ এর জন্ম হয়েছিল নারায়নের কালো চুল থেকে, আর বলরামের সাদা চুল থেকে। কিন্তু আমরা ধর্ম বইতে পড়েছি দেবকির গর্ভে কৃষ্ণর জন্ম হয়েছিল। আপনার বিষয়টা বুঝলাম না। দয়া করে যদি বলেন? প্লিজ?
এদের ভন্ডামি বুঝবেন না এরা একটা নোংরা খেলায় মেতেছে ।
শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান, এটাই সত্যি।
ধন্যবাদ
তাহলে মহাভারত মিথ্যা? শিবপুরাণ মিথ্যা?
বিস্তারিত জানতে চাই।দাদাভাই।
@@Vedic_Religion108 আর্য সমাজী দু একজন পন্ডিতের সঙ্গে আলাপ আছে।তাঁরা ইস্কনিদের ভন্ড এবং ধূর্ত মিথ্যাবাদী মনে করেন।
@@Vedic_Religion108 রামকৃষ্ণ মিশন এবং ইস্কনের বই গুলো পরস্পরের বিরোধী। অভয়বাবু রামকৃষ্ণ এবং বিবেকানন্দ সম্পর্কে অনেক বাজে কথা বলেছেন। রামকৃষ্ণের অবতারত্ব মাছ মাংস খাওয়া নিয়ে। বিবেকানন্দের নেশা নিয়ে।
@@Vedic_Religion108 আপনি যে সংস্হা গুলোর নাম করেছেন তাঁদের মতামত সাপে -নেউলে।
জয় হরিবোল শনি ঠাকুর কোথা থেকে এলো আর পূজার ব্যাপারে কিছু বলতেন
Ok
শাস্ত্রে আছে কি
@@HaribhaktiTv
সনাতন ধর্মের এত প্রাচীন, এত এত তত্ত্ব জ্ঞান, দৈবিক কাহিনী, অনেক গ্রন্থ কারো পক্ষেই সব কিছু অধ্যয়ন করে জানা সম্ভব নয়। আমাদের দেখতে হবে এই বিশাল ধর্মের বিষয় সমুহ ।
1. সত্য যুগে প্রথম শুরু হয়েছিল বেদের ধর্ম পালন করে । বেদের অনেক তত্ত্ব জ্ঞান গ্রন্থ গুলো সনাতন ধর্মের প্রাথমিক পর্যায়ের।
2. ঐ সত্য যুগে বেদের ধর্ম পালন করার এক পর্যায়ে ইশ্বরের ভূমিকার দৈবিক তত্ত্ব ত্রিদেব ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শিব, সরস্বতী, লক্ষ্মী, পার্বতীসহ সব দেব দেবীদের কাহিনী উন্মোচন হয়েছিল। ঐ দৈবিক তত্ত্ব জ্ঞানই সনাতন ধর্মের ভিত্তি। কারন ত্রিদেবের প্রধান দেব বিষ্ণুনারায়নের অবতার শ্রীরাম ও শ্রীকৃষ্ণ কলি যুগের মানুষের কাছে প্রাধান্য পায় শ্রী চৈতন্যের আবির্ভাবে।
3. তার পর ত্রেতা যুগে প্রথম নররুপী বিষ্ণুঅবতার শ্রী রামের রামায়ণ কাহিনী।
4. তার পর দ্বাপর যুগ। একই নররপী শ্রীকৃষ্ণের মহাভারত, শ্রীকৃষ্ণের গীতা গ্রন্থ। আমরা সাংসারিক সাধারণ মানুষ ধর্মের ধারণা, মুল ভাব বুঝতে পারি না । শ্রীরাম ও শ্রীকৃষ্ণ অবতার, মানুষের রুপে ইশ্বর(বিষ্ণু নারায়ণ)। মানুষ হিসেবে অনেক সময়ে উনারা সাধারণ মানুষের মত দেবতা পূজা করেছেন। কারন উনারা মানুষের মতই করছেন। ঐ পূজা ইশ্বর বিষ্ণু হিসেবে করেন নাই। মানুষ হিসেবে করেছেন। বুঝার ব্যাপার। কৃষ্ণ ইশ্বর হলে কেন দেবতাদের পূজা করেছেন ? না বুঝলে এরকম প্রশ্ন করা স্বাভাবিক।
সনাতন ধর্মের কোন অংশকে কলি যুগের মানুষ পালন করবে ? এই প্রশ্নের উত্তর পরিষ্কার উওর কি আছে ? এজন্য সনাতন ধর্মে যার যার মতে দেবতার মাধ্যমে ভক্তি প্রার্থনা করেন। এত দীর্ঘদিনের বর্ধিত বিশাল ধর্ম, সবকিছুই পালন করা কি সম্ভব ? এ নিয়ে তর্ক বিতর্ক করা মোটেই ঠিক নয়।
তবে, সনাতন ধর্মের মূল ধারণা অলৌকিক আমলের।
অলৌকিক আমলের শেষ হয়েছিল পাঁচ হাজার বছর আগে শ্রীকৃষ্ণের মহাভারতের কাহিনী দিয়ে ।
তার পর বর্তমান কলি যুগ এখন আর অলৌকিক মিরাকল মন্ত্র তন্ত্র অভিশাপ অকার্যকর। এখন ইশ্বর সিস্টেম পরিবর্তন করেছেন, সাইন্স ও টেকনোলজির কার্যকর করেছেন।
কলি যুগের কোন অবতারকে মুল ইশ্বর ধরে ধর্ম পালন করা যুক্তিযুক্ত হবে না। শ্রী চৈতন্য ও শ্রীরামকৃষ্ণকে বাঙালি হিন্দুরা অবতার মনে করেন।
যার যার মনের ভাব, বিশ্বাস।
সংক্ষেপে ধর্ম পালন করার জন্য শ্রীকৃষ্ণ ও গীতার আশ্রয় নেয়া শ্রেয়। ধন্যবাদ।
হরে কৃষ্ণ হরে রাম ।
সূর্যদেবের পুত্র শনিদেব এই ত্রিলোকের এমনই একজন দেবতা, যিনি দেবতা ও মানব সবাইকে শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রকট হন। ত্রিলোকে যারা অন্যায় অপ্রীয় কর্ম করেন, শনিদেব তাঁদের কর্মফলের শাস্তি দেন। সমাজের কোন ব্যক্তি অপরাধ করেন, তখন শনিদেবের আদেশ অনুসারে রাহু ও কেতু সেই ব্যক্তিকে শাস্তি দিতে সক্রিয় হয়ে উঠে। কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষরা আমাদের কোন বিপদ ঘটলে বা আমাদের জীবনে দূর্দশা সৃষ্টি হলে আমরা শনিদেবের উপর দোষ দিয়ে বলে থাকি, শনির দশা লেগেছে, এটা একদমই ভুল ব্যাখ্যা, আসল ব্যাপার হলো আমাদের কর্মফলের-ই শাস্তি দিতে প্রকট হন শনিদেব। কোন দুর্দশার কারন হতে নয়। (সংক্ষিপ্ত আলোচনা)
রাধে রাধে🙏🙏🙏
তাপস ভাই , চেপে যান । এই ভাবে সনাতন ধর্মের সর্বনাশ করবেন না।।
তুই ও ভগবান
ধন্যবাদ
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ভগবদ্গীতায় কি বললেন....
গীতা ১৮ অধ্যায়ের নাম ও মহিমা
১) বিষাদ-যোগ (কুরুক্ষেত্রের রণাঙ্গনে সেনা-পর্যবেক্ষণ)
২) সাংখ্য-যোগ (গীতার বিষয়বস্তুর সারমর্ম পরিবেশিত)
৩) কর্মযোগ (কৃষ্ণভাবনামৃত কর্তব্যকর্ম সম্পাদন)
৪) জ্ঞানযোগ (অপ্রাকৃত পারমার্থিক জ্ঞানের স্বরূপ উদ্ঘাটন)
৫) কর্মসন্ন্যাস-যোগ (কৃষ্ণভাবনাময় কর্তব্যকর্ম)
৬) ধ্যানযোগ (অষ্টাঙ্গযোগ অনুশীলন)
৭) বিজ্ঞান-যোগ (পরমতত্ত্বের বিশেষ জ্ঞান)
৮) অক্ষরব্রহ্ম-যোগ (পরমতত্ত্ব লাভ)
৯) রাজগুহ্য-যোগ (গূঢ়তম জ্ঞান)
১০) বিভূতি-যোগ (পরব্রহ্মের ঐশ্বর্য)
১১) বিশ্বরূপ-দর্শন-যোগ (অপরূপ সৌন্দর্যময় মানবরূপী আকৃতিই ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আদিরূপ)
১২) ভক্তিযোগ (চিন্ময় জগতের কৃষ্ণপ্রেম লাভ)
১৩) প্রকৃতি-পুরুষ-বিবেকযোগ (দেহ ও আত্মা এবং উভয়ের ঊর্দ্ধে পরমাত্মা)
১৪) গুণত্রয়-বিভাগ-যোগ (জড়া প্রকৃতির ত্রিগুন বৈশিষ্ট্য)
১৫) পুরুষোত্তম-যোগ (পরম পুরুষের যোগতত্ত্ব)
১৬) দৈবাসুর-সম্পদ-বিভাগযোগ (দৈব ও আসুরিক প্রকৃতিগুলির পরিচয়)
১৭) শ্রদ্ধাত্রয়-বিভাগ-যোগ (জড়া প্রকৃতির ত্রিগুণাবলী বৈশিষ্ট্য)
১৮) মোক্ষযোগ (ত্যাগ সাধনার সার্থক উপলব্ধি)
♥ অজ্ঞ ও শাস্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তি কখনই ভগবদ্ভক্তি লাভ করতে পারে না। সন্দিগ্ধ চিত্ত ব্যক্তি ইহলোকে সুখভোগ করতে পারে না এবং পরলোকেও সুখভোগ করতে পারে না। 4/40
♥ হে অর্জুন, শুভানুষ্ঠানকারী পরমার্থবিদের ইহলোকে ও পরলোকে কোন দুর্গতি হয় না। হে বৎস! তার কারণ, কল্যাণকারীর কখনো অধোগতি হয় না। 6/40
♥ যোগভ্রষ্ট ব্যক্তি পুণ্যবানদের প্রাপ্য স্বর্গাদি লোকসমূহে বহুকাল বাস করে সদাচারী ব্রাহ্মণদের গৃহে অথবা শ্রীমান ধনী বণিকদের গৃহে জন্মগ্রহণ করেন। 6/41
♥ যোগী তপস্বীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। জ্ঞানীদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ এবং সকাম কর্মীদের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। অতএব, হে অর্জুন! সর্ব অবস্থাতেই তুমি যোগী হও। 6/46
♥ যিনি শ্রদ্ধা সহকারে মদ্গত চিত্তে আমার ভজনা করেন, তিনিই সবচেয়ে অন্তরঙ্গভাবে আমার সঙ্গে যুক্ত এবং তিনিই সমস্ত যোগীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। সেটিই আমার অভিমত। 6/47
♥ হাজার হাজার মানুষের মধ্যে কদাচিৎ কোন একজন সিদ্ধি লাভের জন্য যত্ন করেন, আর সেই প্রকার যত্নশীল সিদ্ধদের মধ্যে কদাচিৎ একজন আমাকে অর্থাৎ আমার ভগবৎ-স্বরূপকে তত্ত্বত অবগত হন। 7/3
♥ হে অর্জুন, এই নিকৃষ্টা প্রকৃতি ব্যতীত আমার আর একটি উৎকৃষ্টা প্রকৃতি রয়েছে। সেই প্রকৃতি চৈতন্য-স্বরূপা ও জীবভূতা; সেই শক্তি থেকে সমস্ত জীব নিঃসৃত হয়ে এই জড় জগৎকে ধারণ করে আছে। 7/5
♥ আমার এই উভয় প্রকৃতি থেকে জড় ও চেতন সবকিছু উৎপন্ন হয়েছে। অতএব নিশ্চিতভাবে জেনে রেখো যে, আমিই সমস্ত জগতের উৎপত্তি ও প্রলয়ের মূল কারণ। 7/6
♥ হে অর্জুন, আমার থেকে শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। সূত্রে যেমন মণিসমূহ গাঁথা থাকে, তেমনই সমস্ত বিশ্বই আমাতে ওতঃপ্রোতভাবে অবস্থান করে। 7/7
♥ আমিই জলের রস, চন্দ্র ও সূর্যের প্রভা, সর্ব বেদের প্রণব, আকাশের শব্দ এবং মানুষের পৌরুষ। 7/8
♥ আমি পৃথিবীর পবিত্র গন্ধ, অগ্নির তেজ, সর্বভূতের জীবন এবং তপস্বীদের তপ। 7/9
♥ (সত্ত্ব, রজ ও তম) তিনটি গুনের দ্বারা মোহিত হওয়ার ফলে সমগ্র জগৎ এই সমস্ত গুণের অতীত ও অব্যয় আমাকে জানতে পারে না। 7/13
ভগবদগীতা পাঠ করার উদ্দেশ্য হচ্ছে শ্রীকৃষ্ণকে যথাযথভাবে জানতে পারা। মানুুষ যখন পূর্ণজ্ঞান লাভ করেন, তখন তিনি স্বাভাবিকভাবে শ্রীকৃষ্ণের চরণে আত্মসমর্পণ করেন।
কৃষ্ণই একমাত্র পূর্ণব্রহ্ম পরমেশ্বর ভগবান।
বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে আর সব তার আজ্ঞাবাহক সেবক...!
শাস্ত্র বলা হয়েছে...
একলা ঈশ্বর কৃষ্ণ আর সব ভৃত্য।
যারে যৈছৈ নাচায়, সে তৈছে করে নৃত্য।।
কলিযুগে এতো ভগবান কোথায় থেকে আসলো...?
কেউ বলে রামকৃষ্ণ ভগবান, কেউ বলে জগদ্বন্ধু ভগবান, কেউ বলে অনুকুল ভগবান, কেউ বলে লোকনাথ ভগবান, কেউ বলে প্রনব ভগবান, কেউ বলে শাহীবাবা ভগবান, কেউ বলে হরিচাদ ভগবান... এরকম অসংখ্য বাবা আছে... যাদের হিন্দুরা বলে ভগবান....!
আসলে এরা কেউ ভগবান নন... এরা সবাই ভগবানের সেবক... পরমেশ্বর ভগবান একমাত্র শ্রীকৃষ্ণ। সবাই শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বাণী ভগবদগীতা যথাযথ পড়ুন... একমাত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শরণাগত হউন... শ্রীকৃষ্ণের পুজা করুন, শ্রীকৃষ্ণ নাম হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপ করুন এবং সুখী হউন। 🙏🙏🙏
একে ব্রেন ওয়াশ বলে
ভালো করে চিলিয়ে যান 🙏🙏
@@HaribhaktiTv
Sri. M. ,B. GITA. r. Kono. Bishaer
Upor. Reference. ...Dile. .ki. Kono
Aporad. Hoe. ? Akhon. Prthibir. Bivinno. Desher. University. The
HINDU. Philosophy. Hisabe
Parano. Hoe. Urdhu. Anubadok
Kobi. Bolechn. " Sri M B. GITA.
SUDHU. MATRO. HINDU der. Adhikar. thaka. Uchit. NA
জয় হরিবল
আরে বাবা। শ্রীকৃষ্ণ ভগবান। ভগবান ঈশ্বর না। এটা জানতে হবে
Samproday Samproday Bived Bhalo noy Joy Sree Krishna Haribol
হরিবোল 🙏
কিন্তু কিছু কৃষ্ণ ভক্তরা তাও শিব কে ছটো করে
জয় হরিবোল ক্যপসন ঠিক করুন দাদা হরিচাঁদ ঠাঁকুরের নাম ঠিক করে লিখুন
তথ্য সমৃদ্ধ।সুন্দর। তাহলে শাস্ত্র অনুযায়ী কৃষ্ণ শিবমন্ত্রে দীক্ষিত।শিব -পার্বতীর বরে বলীয়ান কৃষ্ণ।
একদম ঠিক ধরেছেন 🙏
Krishna haricad theke aro ucu storer.
চার দিকের গ্রন্থ বের করে তো খুব দেখান ۔
বাসব ডালের মালা পরেছিলো কোন গ্রন্থের কোন পৃষ্ঠায় লেখা আছে দেখান
দেখাব 🙏
Shastron ki Tomar Baba
তাপস দাদা আপনার আলোচনার যে লেখা হরি চাঁদ বানান ভুল আছে।
অন্য সম্রদায় এর মধ্যে কোথায় কোথায় দোষ তার অংশ তুলেধরে কতটা লাভবান হয়ছে বলুন ? যারা এটা করে তাদের মুক্তির পথ বন্দ কারণ ভক্তি হয়না আর ভক্তি বিনে সে ধন মেলে না
রাম হরি কৃষ্ণ বিষ্ণু শিব আবার যদু মধু বিধু সব ই ঈশ্ব রের অং শ এখন জার যে মত ভালোগে সে তাই করবে , দলা দলি যারা করে তারা নিজের ফয়দা লোটার চেষ্টা করে
ধন্যবাদ
@@HaribhaktiTv aaaaa@aaa
ওনারা এগুলো পড়েন না পড়লে ব্যাবসা চলবে না
মতুয়ারা বুধবারে নিরামিষ খায় কেনো এবং আচার মালার উপকারীতা কি? দয়া করে জানাবেন,
ভূল বলছেন। শুভ কাজকর্মের জন্য যে কোন শাস্ত্রগ্রন্থ থেকেই পাঠ করা যায় এই শিক্ষাই দিবেন বলে আশা করি।
Hi
29:00
Tapas.da.namas.kar
Vanda.gurur.a.kotha.na.bolla.onar.kamai.koma.jaba
Sala
Charal❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
গোসাইভাসাঠিককরেকথাবলেনছাগোলেরমতনয
এ কেমন লেখা😇
krishna k bhagowan bolte motuader kono doubt thaka uchit noy. karon amar horichad thakur nije-e krishno rup dharon korecilen. lilamrite clearly lekha ace.
ধন্যবাদ 🙏
শাশ্রাদি গাভী। এর দুগ্ধ পান করুন, দান করুন,পায়ু লেহনে অ সু খ অনিবার্য। ঠিক বলছি কী না?
তাহলে অন্য ভক্তদেরও ত হরিচাঁদকে ঈশ্বর মানতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
জয় হরিবোল আমার একটা প্রশ্ন আছে। শ্রীকৃষ্ণ পার্বতীর কাছ থেকে যে বরদান চেয়ে নিয়েছিলেন হাজার হাজার স্ত্রী। এবং তাদেরকে যাতে উপভোগ করতে পারে। অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণ কাম লোভী। তাই আমি বলছিলাম যার এত স্ত্রী থাকতে পারে সে কি করে সাধারন কৃষ্ণ হতে পারে। সে সত্যিকারেরই আসল ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। সত্যিই ভগবান আর না হলে সে কি করে হাজার হাজার স্ত্রীর সাথে প্রতিদিন সহবাস করতে পারে। একটা সাধারণ কৃষ্ণর কাছে কি এটা সম্ভব। কখনোই না তাই আমিও জোর গলায় বলছি কামলবি কৃষ্ণ অর্থাৎ শ্রীকৃষ্ণই আসল ভগবান। আমার কথাটা ভেবে দেখবেন জয় হরিচাঁদ জয় হরিবোল।
ঠিক বলেছেন। কিন্তু হরি চাঁদ কোন ও ভগবান না।
এভাবে কৃষ্ণকে আক্রমণ করা ভালো নয়
ঈশ্বর তাই তো?
আপনার মতে প্রকৃত ভগবান কে আশা করি বলবেন
@@sdkajonchandra3129 যে যাহারে ভক্তি করে সেই তার ভগবান।
Goru goru goru
Jay Guru🙏
Kakpo jagat tai sabai gyani , bastaber school college er subject niye bhabna nei , sadharan manuser jibon unnata Kara chesta Kara hok
Apna Baba ke
Shastra Tomar Baba leke chalo
আমি বলবো যে আপনি একটু ব্রহ্মবৈবর্ত পুরান পড়ুন
পড়েছি
Sri hara chand keno?
এক মাত্র কলি জীবের 16 অখর 32 নাম
ছারা জীবের কোনো উধার নাই
এক মাত্র শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন আমি ঈশ্বর,
কুক্ষেত্রে যুদ্ধে বিশ্বরূপ দিয়ে গীতা জ্ঞান দান করেন, অরজুন কে, জীবে কে
প্রমান দেওর জন্য, সেই কথা তাহলে মিথ্যা
ধন্যবাদ
বিস্তারিত জানতে চাই। 🙏
হরেকৃষ্ণ জপের কথা কৃষ্ণ কি গীতায় বলেছেন?
শিবগীতায় ভগবান শিব বলেছেন যে সকল ধর্ম পরিত্যাগ করে একমাত্র আমার শরণাগত হও। পদ্ম পুরাণ গ্রন্থে বলা হয়েছে শিব নাম ও কৃষ্ণ নামের মধ্যে পার্থক্য বিচা করা অপরাধ। রুদ্র, আশুতোষ নীলকন্ঠ এগুলো হরি বা বিষ্ণুরই নাম।
ধন্যবাদ
32আক্ষর জানলাম 16naam গুলি কি একটু বলবেন?
ভন্ডামি বাদ দেন ভগবানের আরা ধনা করেন
না আপনি খুব একটা ভুল কথা বললেন।গীতা পাঠ করলে আর কোনো ধর্মীয় গ্রন্থ না পড়লেও হয়। কেনো এতো ভেদা ভেদ।
Kasti pathare ghaste hobe , tai na?
Apnar bhromo hoy to amar guru dev oo bichoron pagoler Sisco গুরুচাঁদ ঠাকুর tulcisr মালা পড়েছেন
ভালো করে সন্ধান করে দেখার অনুরোধ করছি🙏🙏
বেশি পাণ্ডিত্য দেখবেন না কাকা বাবু
বেশি পাণ্ডিত্যের জন্য আপনাকে মূল্য দিতে হতে পারে।
আপনার এখনও ব্রহ্মজ্ঞান হয় নি কাকাবাবু।
আপনি একটু চেপে যান ।
আর আমার সঙ্গে বলুন রাধে রাধে
জয় হরিচাঁদ জয় গুরু চাঁদ
হরে কৃষ্ণ
দাদা আপনি কি মতোয়া
কিসের গুড়চাঁদ মোর চাঁদ জীবনেও শুনিনি
ধর্ম নিয়ে খেলা বন্ধ হোক
Ke enechhilo ei tarkata mal take Bangladesh theke...jayo sob
Vai tapash bhakti gyan diben bhranti noy
Krishna to bosukir gorva jonme niya6ilan apnar baba ma j sothik Sikhs dayni tar poman chotolok kothakar apnar opore anukul thakurer doya Hove na
Tumader Katha suna o paap mohapap
কিছুই তো বলেননি শুধুমাত্র দুটি বইয়ের প্রমাণ উপস্থাপন করেছেন তাতেই তত্ব বিদরা পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা জ্ঞান দিচ্ছেন। পাত্র আছে তো?
ধরছে না 😄😄
ধন্যবাদ
কৃষ্ণ কিসের মালা পরতেন সেটা তুলে ধরুন
Ok
আপনার মাথা আছে বটে মুন্ড নাই। হ্যাঁ হঁ্যা হ্যাঁ
আপনার মুন্ড থেকে কিছু বলুন।🙏
বলেন কি?
মগজ ছাড়া মাথা ।
Apner mote vagaban k?
তাপস কাকা উনি তো সটিক কথা বলছে