শ্রী শান্তি হরি শ্রী শান্তি হরি ❤️❤️সত্যিই আপনার মুখে শ্রী কৃষ্ণ সম্বন্ধে যুক্তিপূর্ণ ব্যখ্যা, শাস্ত্রীয় প্রমাণ ও তর্ক এবং কৃষ্ণের মহিমা শোনার পর থেকে শ্রী কৃষ্ণের প্রতি অগাধ বিশ্বাস, প্রেম, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা, সম্মান বেড়ে গেল। আপনি সত্যিই মহান। আপনার মত আরো কৃষ্ণ ভক্ত চাই,❤️❤️❤️❤️ শ্রী শান্তি হরি শ্রী শান্তি হরি
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে মন থেকে শ্রদ্ধা করতে পারতাম না-। আপনার যুক্তিসঙ্গত আলোচনা ও ব্যাখ্যার পর শ্রীকৃষ্ণের প্রতি নির্মল, পবিত্র, অকৃত্রিম, ভক্তি ও শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারলাম। আপনার পান্ডিত্য, অধ্যবসায়, জ্ঞান, যুক্তি কে কুর্নিশ ও শ্রদ্ধা জানাই এগিয়ে চলুন, সঙ্গে আছি- স্যার
হরিচাঁদ কিসের ভগবান....ভগবান তো শ্রীরামকৃষ্ণদেব .... একই সময়ে দুজন ভগবান হতে পারে না !! হরিচাঁদ ঠাকুর ( 1812-1878) শ্রী রামকৃষ্ণপরমহংস (1836-1886) একই সময়ে দুজন ভগবান হয় নাকি কখনো !! হরিচাঁদ ঠাকুর সমাজ সংস্কারক ছিলেন !!ভগবান নয়!
কথায় আছে কোন কিছু না বুঝে সীর্দ্ধান্ত নেওয়াটা বুকামীর কাজ,এটা বীধর্মীদের বুঝানো যায় না,তারা অন্ধ্য বিশ্বাসে বিশ্বাসি তারা কোন যুক্তি মানতে রাজী নয়,ওটাই তাদের বড় সমস্যা,
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্ত TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে। বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য। তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি। আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে। বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য। তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি। আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
ঈশ্বর অনন্ত অসীম।তাঁর কোনো পরিসীমা নেই। তাঁকে যুক্তি দিয়ে ধরা যায়না। তর্কে বাধ্য করা যায়না। তাঁর রূপ কেমন? আমি শুদ্ধ মনে,শ্রদ্ধায়,ভালোবাসায় তাঁকে যে রূপে ভাবি, তিনি তেমন। তাঁর অবস্থান কোথায়? তিনি সর্বত্র, সর্বব্যাপী। তিনি গৃহে আছেন। তিনি দেবালয়ে আছেন। নদী, পাহাড়, সমুদ্র কিংবা গহন বন সর্বত্রই তিনি আছেন। তিনি প্রানী জগতে আছেন। আছেন বস্তূ জগতে।এবং সর্বোপরি তিনি আমার হৃদয়ে আছেন। তিনি আমার চলাচলে আছেন। তিনি আছেন গতিতে, গতিহীনতায়। তিনি সদগতিতে আছেন। আছেন দুর্গতিতে। তিনি নীতিতেও আছেন,অ নীতিতেও আছেন। তিনি ঈশ্বর। তিনি জ্ঞানে আছেন,অজ্ঞানেও আছেন। তিনি মায়ের কোলেও আছেন, আবার কোল খালি হওয়া মায়ের বুক ফাটা আর্তনাদে ও আছেন। তিনি আনন্দে আছেন, আছেন বিষাদে। তিনি প্রেমে আছেন,অ প্রেমে আছেন। তাঁকে ধরা যায়না,স্পর্শ করা যায়না। কিন্তু অনুভব করা যায়। আমি সেই অনুভবে ই তাঁকে আপন করে পেতে চাই। এর বাইরে কোনো কথা অপ্রয়োজনীয় এবং অবাঞ্ছিত।
Respected sir, কেবলমাত্র এই কথাটাই বলতে চাই যিনি আপনার দুঃখে কাঁদে না বা আপনার সুখে হাসে না,, যাকে না তো যায় ধরা, না তো যায় মারা , না তো যায় জলে ভেজানো না তো যায় রোদে শুকানো, যাকে কেউ কখনো দেখেনি, কেবলমাত্র একটা অনুভব কল্পনা জগতের। তিনি আমার ভগবান কি ভাবে বুঝবো? হ্যাঁ , আমি সেই ভগবান, সেই শ্রীকৃষ্ণ, সেই ঈশ্বর কে পূজা করি যিনি আমার জন্মদাতা পিতা এবং গর্ভধারিনী মাতা। এই ঈশ্বর উপরে বর্ণিত সকল ঘটনা প্রবাহের সঙ্গে একনিষ্ঠ ভাবে আমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন সর্বক্ষণ সদা সর্বদা। জয় হোক সকল জন্মদাতা পিতা এবং গর্ভধারিনী মাতার। ধন্যবাদ
আপনি কলিযুগের অসুর । এজন্য ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কে অনার্য অসুর বলছেন।আমি বৈষ্ণব মতাদর্শের কিন্তু আমার ২০ বছর বয়সে আমি ৭-৮ বার ওরাকান্দি গেছি। গতবছর ভাঙ্গা হাত নিয়ে গেছি ওরাকান্দি। হরিচাঁদ একজন মহামানব কিন্তু শ্রী কৃষ্ণ সংয় ভগবান🙏🙏🚩🚩
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে। বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য। তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি। আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে। আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে। যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে। _কেউ আপনাকে এইসব বিষয়ে প্রশ্ন করলে বা এইরকম আরো ইউটিউব ভিডিও পেলে এই কমেন্টটি কপি পেস্ট করে দিতে পারেন কিছুটা পরিমার্জিত করে স্ক্রিনশট নিয়ে গুগল লেন্স-এর সাহায্যে_
কৃষ্ণকে উনি কেন এমন কথা বলবে গ্রহ্নন্তে যা আছে ষেটা উনি তুলে ধরছে।আপনার মতো বোকারা ওনাকে দোষারপ করে।আর কতো বোকার স্বর্গে থাকবেন।খুজুন এখোনি সময়।ভাল থাকবেন
আমি মুসলমান, বাংলাদেশ থেকে, আপনার এই মহামূল্যবান কথা গুলো যদি সবাই শুনে বোঝার চেষ্টা করতো তা হলে ধর্ম নিয়ে মানুষে মানুষে ধর্ম নিয়ে সংঘাত কমে যেত।ধন্যবাদ।
আপুনি আগে নিজেকে মসাই জানূন তার পর ভগবান সমদ্ধে জানে আপনি বক বক বন্দ করুন আপনি কি ভগবানের ওপর। আমার মনে হচ্ছে আপনি এই পৃথিবী সষটী করছেন ইতোর কোথাকার লজ্যা নেই ।আপনে জগতকে বুঝাতে চান আপনের তো ভগবত গ্যান নেই
আপনার কথা অনুযায়ী আর্য অনার্য তখন তুমল দন্দ্ব চলছিল এখনকার সময়ের মতো তখনও কৃষ্ণের বিরোধী প্রচুর মণীষী রা ছিল তাহলে তারা তো কৃষ্ণের বিরুদ্ধে কুকথা রটাবে এখানে অবাক হওয়ার কি দেখতে পেলেন কারণ এযুগেই আপনার মতো অনেক লোক ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে রাক্ষস প্ প্রমাণকরার জন্য তো রয়েছে আর সেটা তো থাকবেই যেমন আপনি জানেন আপনার বাবা মা কে অনেক সময় পাশের বাড়ির লোক ঝগড়া র ছলে বলে বসল তোর জন্মের ঠিক নেই তোকে পতিতালয় থেকে কুরিয়ে এনেছে কথাটি পাশের কেহ শুনে যদি ভ্রান্ত অপ প্র চার শুরু করে তখন এটা মেনে নেওয়া কি যায় এত বছর পর জন্মের প্রমাণ কি করে দেওয়া সম্ভব হরে কৃষ্ণ
তাহলে আপনি বলছেন শ্রী কৃষ্ণ ভগবান নয়, আপনি বলুন হরি চাঁদ ঠাকুর কি ভগবান আপনি তার ছবিকে কি ভাবে ভগবান হিসেবে মানছেন দয়া করে একটু বুঝিয়ে বলবেন কি আনন্দিত হব
যিনি হরি, তিনি কৃষ্ণ , কেহ আলাদা নয় কিন্তু নিন্ম সম্প্রদায়ের কিছু মানুষ রাধা কৃষ্ণের বিরুদ্ধে আছে। এরা হরি কে চেনে রাধা কৃষ্ণ কে চেনে না। রাধা কৃষ্ণ ত শ্রীহরির অবতার।
পোস্টদাতার প্রতি ...................... মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু, প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷ আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে ! সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷ তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন । তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷ বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷ মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে। বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য। তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি। আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে। আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে। বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য। তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি। আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে। আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে। বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য। তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি। আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে। আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
জয় হরিবোল নমস্কার ।আমার ভক্তিপূর্ণ প্রণাম নেবেন ।এখানে বহু কিছু বোঝার আছে ।এবং জানার আছে। আর্যরা যখন অনার্যদের প্রতি এত অত্যাচার করেছে ।তখন এত দেবদেবী কোথায় ছিলেন ।এখানে এটাই পাওয়া যায় যে সব দেবদেবীরা ছিলেন আর্যদের শাস্ত্রে গ্রন্থে। আর ছিলেন অনার্যদের ভয় ভৃত কাল্পনিক মনে। আর এখানে আমার একটা কথা বলার আছে। নিজের বিবেক থেকে বিবেচনা করলে বোঝা যাবে। যেমন যুগ হিসেব করলে চারটে। সত্যযুগ ক্রেতা যুগ দ্বাপর যুগ এবং কলিযুগ। সত্য যুগের বয়স ছিল ৩২ লক্ষ বছরেরও বেশি। ক্রেতা যুগের বয়স ছিল ১৬ লক্ষ বছরেরও বেশি। দাপের যুগের বয়স ছিল ৮ লক্ষ বছরেরও বেশি। আর কলিযুগের বয়স ৪ লক্ষ বছরেরও বেশি। দেব দেবীরা সৃষ্টি হয়ে আসছে সত্য যুগ থেকেই। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন ইতিহাসে পাওয়া যায় মানুষ জাতির সৃষ্টি প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকার থেকে হয় ।তা আজ থেকে প্রায় ৬৫ হাজার বছর আগে ।তো এত যুগের কথা মানুষ জানলো কি করে ।এবং এত দেব-দেবতা মানুষ পেল কিভাবে। যা কোনদিনও দেখেনি জানেন না। এগুলো সবই ধর্মের নামে ব্যবসা চলছে। কিন্তু এই ব্যবসা বন্ধ করতে হলে ।আগে মানুষকে শিক্ষায় উন্নত হতে হবে। এবং নিজের মস্তিষ্ক খোলা রাখতে হবে। না হলে এই ধর্মের নামে ধাপ্পাবাজি ব্যবসা চলতে থাকবে। জয় হরিবোল
পোস্টদাতার প্রতি ...................... মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু, প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷ আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে ! সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷ তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন । তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷ বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷ মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
আপনি যতোই শিক্ষিত হওউন যেই তিমিরে ছিলেন সেই তিমিরে ই থাকবেন!! কারণ সাধনার দ্বারা ঈশ্বর প্রীত হলে তবেই ঈশ্বরের করুনায় নিজেকে জানতে পারবেন! কোনো ধর্মের নিন্দা না করে সাধনা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। শুকনো শাস্ত্র জ্ঞানে কিছু জানতে পারবেন না !! রাধে রাধে ❤❤
হরিচাঁদ কিসের ভগবান....ভগবান তো শ্রীরামকৃষ্ণদেব .... একই সময়ে দুজন ভগবান হতে পারে না !! হরিচাঁদ ঠাকুর ( 1812-1878) শ্রী রামকৃষ্ণপরমহংস (1836-1886) একই সময়ে দুজন ভগবান হয় নাকি কখনো !! হরিচাঁদ ঠাকুর সমাজ সংস্কারক ছিলেন !!ভগবান নয়
আর্যদের আদিস্থান ঠিক কোথায় তা এখনো ইতিহাসিকরা নিশ্চিত নয়। আর ঋকবেদের সৃষ্টিকাল কৃষ্ঞের জন্মের অনেক আগে থেকেই আর তাইতো গীতাকে পঞ্চমবেদ বলা হয়। করুক্ষেত্রের যুদ্ধ কিন্তু আর্যদের বিরুদ্ধে আর্যদেরই যুদ্ধ।
সারা পৃথিবী আজ কৃষ্ণ নামে মাতোয়ারা। আর আপনার মত দুই একজনের অযৌতিক কথাবার্তা তার কিছু হেরফের ঘটাতে সক্ষম না। জয় শ্রীকৃষ্ণ, হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ। যা সত্যি তা চিরকাল সত্যই থাকবে। জয় পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জয়।❤
রাধে রাধে, যার যেমনি ভাব তার তেমনি লাভ চন্ডীদাস বিদ্যাবতী বিলল মঙ্গল জয়দেব এনাদের দেহগুলো সব অপ্রাকৃত দেহ স্বয়ং চৈতন্য মহাপ্রভু এবং তার যত পারিকর আছে এনারা কোনো গ্রন্থে ব্যাসদেবের সম্বন্ধে কিছু কুরুচিকর মন্তব্য করে নাই কিংবা লেখেনাই আপনি নিশ্চয়ই এনাদের থেকে অনেক বড় আগুনে হাত দিলে কিন্তু হাত পুড়বেই। গ্রন্থগুলো পড়ে একবার দেখে বলেন তো যে বৃন্দাবনের যে ভগবান কৃষ্ণ নিলা করেছিলেন সেটা প্রাকৃত নিলা না অপ্রাকৃত নিলা জয় রাধে রাধে
পোস্টদাতার প্রতি ...................... মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু, প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷ আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে ! সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷ তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন । তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷ বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷ মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
@@HaribhaktiTv যদিও আপনি কৃষ্ণ কে ঈশ্বর মানতে পারেন কিন্তু তার মানে এই না যে কৃষ্ণ ঈশ্বর না আর একটা কথা ব্রাহ্মণরা সনাতন ধর্মের শেষ করে দিয়েছে আর বেদ যে লেখছে হয়তো সে আসল বেদ লেখে নাই
সনাতন ধর্মের মানুষরা আপনার ধর্ম নিয়ে কোন দিন কোন খারাপ কথা বলেনি, আপনি কেন তবে সনাতন ধর্ম নিয়ে একের পর এক খারাপ কথা বলে সনাতন ধর্মের অপমান করছেন। 😡😡😡 😡😡😡😡😡😡😡
আপনি তো অনেক বড় বড় কথা বলেন, কিন্তু আপনি নিজের সম্পর্কে কতটুকু জানেন। বলতে পারেন কোথা থেকে এসেছেন আবার কোথায় যাবেন । সত্যি কথা বলতে কি আপনি নিজেই বুঝুন তারপর অন্যান্যদের বুঝাবেন। কামনা করি ঈশ্বর যেন আপনাকে শুভবুদ্ধি দেন।
*কাকু মধুয়া কোন ধর্ম নয় এটা হচ্ছে একটা সম্প্রদায়ের ভাগ হিন্দু সম্প্রদায় থেকে এটা ভাগ হয়েছে আমি একজন মতুয়া সম্প্রদায়ের আমাদের হিন্দুদের মধ্যে অনেক ভাগ আছে, ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় নব শূদ্র দলিত আদিবাসী মতুয়া আরো অনেক আছে এগুলো সব একটা ভাগ কিন্তু আমরা সবাই সনাতন হিন্দু এটাই আমাদের পরিচয়*। 🙂*
Yes brother being a non-Aryan(Adivasi) I support your logistic narration of the true story about the Hindu scripture and theAryan people .Keep up it brother may god bless you for revealing such thuth.thank you so much.
জয় নিতাই। প্রথমেই বলি, তোমার সংস্কৃতে কতটা অধিকার আমার জানা নেই। প্রথম শ্লোক এর উচ্চারণ গুলো দেখলাম তোমার অনেক ভুলভাল। আরো বলি, তুমি সনাতনের কোন একজন পন্থী ব্যক্তি। হয়তো বা তোমার এই পন্থাটা কে সামনে আনার চেষ্টা করছ।
তুমি নিশ্চয় মতুয়া। তাই যদি হবে, তবে হরিলিলাম্রিত ব্ই খানি প্রথমথেকে শেষ পর্যন্ত একটু ভালো করে পড় অন্য কোনো ব্ইপড়ার দরকার হবে না। তাহলে বুঝতে পারবে অসুর কৃষ্ণ না তুমি নিজে।
জয় গুরু হরে কৃষ্ণ, নমস্কার দিদিভাই। তুমি আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম নিও। মাননীয় শ্রী তাপস বিশ্বাস মহাশয় খুব সুন্দর ভাবে খুব সুন্দর একটি আলোচনা প্রসঙ্গ তুলে ধরেছেন। ওনার কথাগুলো আমি সম্পূর্ণ শুনলাম। সত্যি, খুব ভালো লাগলো, অসাধারণ অপূর্ব সুন্দর। ওনাকে আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম জানিয়ে দিও। এই অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। নমস্কার, হরে কৃষ্ণ জয় রাধে, নিতাই গৌর প্রেমানন্দে হরি হরিবোল।
তাপস বাবুর গল্প, আদিবাসী(সাওতাল)দের, সাস্ত্রর সঙ্গে অনেক্টা মিল আছে।সিত্যই আর্যরা বাইরে থেকে এসেছে।কৃষ্ণ আদিবাসীদের দেবতা না হলেও,তবে অনার্জ ছিল এটা বাস্তব্।
আপনার কথায় শ্রীকৃষ্ণ ভগবান না তাই তো ?আপনার পূজানীয় হরিচাদ ঠাকুর তিনি ও তো হারির নাম করতে বলেছেন ! আর যে বৈষ্ণব সমাজ সারা বিশ্ব কৃষ্ণকে ভগবান বলে মানছে তারা কি সব বোকা,,গ্রহন্ত কি তারা পরে নি ? তারা কি না জেনে বঝে কৃষ্ণকে ভগবান মানছে ?
পোস্টদাতার প্রতি ...................... মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু, প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷ আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে ! সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷ তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন । তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷ বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷ মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
পোস্টদাতার প্রতি ...................... মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু, প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷ আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে ! সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷ তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন । তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷ বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷ মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
@@HaribhaktiTv আপনার রেফারেন্স আপনার পড়েছি এবং অনেকটাই বুঝেছি যে আপনি একজন সনাতলী হয়ে সনাতন ধর্মকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে ন আপনি দয়া করে এই সনাতন ধর্মের ভাগাভাগি বন্ধ করুন আপনাদের যেই ঠাকুর কে পছন্দ হয় আপনি তার পুজো করুন তাতে কোন সমস্যা নেই অত্যন্ত দয়া করে একটা অনুরোধ সবাইকে সনাতলী বলে শ্রদ্ধা করুন আর আপনি একজন সনাতন তাহলে কেন ওল্টো পাল্টা শুধু বকে যাচ্ছেন
@@HaribhaktiTv রেফারেন্স দেওয়া ভিডিও অনেক TH-cam চেনেলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখেছি সেই জন্য রেফারেন্স এর কোনো দাম নেই সত্যর কোনো রেফারেন্স লাগেনা সত্য সাদা কাগজের মতো।
পোস্টদাতার প্রতি ...................... মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু, প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷ আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে ! সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷ তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন । তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷ বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷ মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
আর্য্য ও অনার্য্য মানবের দুটি গুন এটা যুক্তি যুক্ত কথা। যেমন একটা মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করলে ভালো ও খারাপ গুন পাওয়া যায় ঠিক তেমনি আর্য্য ও অনার্য মানবের গুন। কোনো আলাদা জাতি নয়।
Ramayan এ রাম লক্ষন নিজেকে arya পুত্র বলছেন কেন, রামের মিথ্যা ভাবে বালি, মেঘনাদ kumbha karna কে, sudra sambuk কে hatya theke, surpanakha ke badnam,সীতা কে অসামান্য,নিজস্ব পুত্র অস্বীকার কোন গুণের পরিচয়? অনার্য দ্রাবিড় রাবণ এর agun অন্যায়ের কথা বলুন
শ্রী শান্তি হরি
শ্রী শান্তি হরি
❤️❤️সত্যিই আপনার মুখে শ্রী কৃষ্ণ সম্বন্ধে যুক্তিপূর্ণ ব্যখ্যা, শাস্ত্রীয় প্রমাণ ও তর্ক এবং কৃষ্ণের মহিমা শোনার পর থেকে শ্রী কৃষ্ণের প্রতি অগাধ বিশ্বাস, প্রেম, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা, সম্মান বেড়ে গেল। আপনি সত্যিই মহান। আপনার মত আরো কৃষ্ণ ভক্ত চাই,❤️❤️❤️❤️
শ্রী শান্তি হরি
শ্রী শান্তি হরি
সমস্ত সনাতন ধর্মের মানুষদের নিকট অনুরোধ । আমাদের হিন্দু ধর্ম বিরোধী। এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান ।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে মন থেকে শ্রদ্ধা করতে পারতাম না-।
আপনার যুক্তিসঙ্গত আলোচনা ও ব্যাখ্যার পর
শ্রীকৃষ্ণের প্রতি নির্মল, পবিত্র, অকৃত্রিম, ভক্তি ও শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারলাম।
আপনার পান্ডিত্য, অধ্যবসায়, জ্ঞান, যুক্তি কে কুর্নিশ ও শ্রদ্ধা জানাই
এগিয়ে চলুন, সঙ্গে আছি-
স্যার
ঠিক কথা
হরিচাঁদ কিসের ভগবান....ভগবান তো শ্রীরামকৃষ্ণদেব ....
একই সময়ে দুজন ভগবান হতে পারে না !!
হরিচাঁদ ঠাকুর ( 1812-1878)
শ্রী রামকৃষ্ণপরমহংস (1836-1886)
একই সময়ে দুজন ভগবান হয় নাকি কখনো !!
হরিচাঁদ ঠাকুর সমাজ সংস্কারক ছিলেন !!ভগবান নয়!
কথায় আছে কোন কিছু না বুঝে সীর্দ্ধান্ত নেওয়াটা বুকামীর কাজ,এটা বীধর্মীদের বুঝানো যায় না,তারা অন্ধ্য বিশ্বাসে বিশ্বাসি
তারা কোন যুক্তি মানতে রাজী নয়,ওটাই তাদের বড় সমস্যা,
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্ত TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
ঈশ্বর অনন্ত অসীম।তাঁর কোনো পরিসীমা নেই। তাঁকে যুক্তি দিয়ে ধরা যায়না। তর্কে বাধ্য করা যায়না। তাঁর রূপ কেমন? আমি শুদ্ধ মনে,শ্রদ্ধায়,ভালোবাসায় তাঁকে যে রূপে ভাবি, তিনি তেমন। তাঁর অবস্থান কোথায়? তিনি সর্বত্র, সর্বব্যাপী। তিনি গৃহে আছেন। তিনি দেবালয়ে আছেন। নদী, পাহাড়, সমুদ্র কিংবা গহন বন সর্বত্রই তিনি আছেন। তিনি প্রানী জগতে আছেন। আছেন বস্তূ জগতে।এবং সর্বোপরি তিনি আমার হৃদয়ে আছেন। তিনি আমার চলাচলে আছেন। তিনি আছেন গতিতে, গতিহীনতায়। তিনি সদগতিতে আছেন। আছেন দুর্গতিতে। তিনি নীতিতেও আছেন,অ নীতিতেও আছেন। তিনি ঈশ্বর। তিনি জ্ঞানে আছেন,অজ্ঞানেও আছেন। তিনি মায়ের কোলেও আছেন, আবার কোল খালি হওয়া মায়ের বুক ফাটা আর্তনাদে ও আছেন। তিনি আনন্দে আছেন, আছেন বিষাদে। তিনি প্রেমে আছেন,অ প্রেমে আছেন। তাঁকে ধরা যায়না,স্পর্শ করা যায়না। কিন্তু অনুভব করা যায়। আমি সেই অনুভবে ই তাঁকে আপন করে পেতে চাই। এর বাইরে কোনো কথা অপ্রয়োজনীয় এবং অবাঞ্ছিত।
absolutely 👍👍👍
❤❤❤❤❤
Respected sir,
কেবলমাত্র এই কথাটাই বলতে চাই যিনি আপনার দুঃখে কাঁদে না বা আপনার সুখে হাসে না,, যাকে না তো যায় ধরা, না তো যায় মারা , না তো যায় জলে ভেজানো না তো যায় রোদে শুকানো, যাকে কেউ কখনো দেখেনি, কেবলমাত্র একটা অনুভব কল্পনা জগতের। তিনি আমার ভগবান কি ভাবে বুঝবো?
হ্যাঁ , আমি সেই ভগবান, সেই শ্রীকৃষ্ণ, সেই ঈশ্বর কে পূজা করি যিনি আমার জন্মদাতা পিতা এবং গর্ভধারিনী মাতা।
এই ঈশ্বর উপরে বর্ণিত সকল ঘটনা প্রবাহের সঙ্গে একনিষ্ঠ ভাবে আমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন সর্বক্ষণ সদা সর্বদা।
জয় হোক সকল জন্মদাতা পিতা এবং গর্ভধারিনী মাতার।
ধন্যবাদ
তাহলে মাটির মুর্তির বংশীধারী তিনি কে
@@KuyelKajitor abba.
আপনি কলিযুগের অসুর । এজন্য ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কে অনার্য অসুর বলছেন।আমি বৈষ্ণব মতাদর্শের কিন্তু আমার ২০ বছর বয়সে আমি ৭-৮ বার ওরাকান্দি গেছি। গতবছর ভাঙ্গা হাত নিয়ে গেছি ওরাকান্দি। হরিচাঁদ একজন মহামানব কিন্তু শ্রী কৃষ্ণ সংয় ভগবান🙏🙏🚩🚩
Jutapeta koro.
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এইভাবে যুক্তি উপস্থাপন করে ব্যাখ্যা করার জন্য ।
অনন্ত অনন্তকোটি প্রণাম আপনাকে আপনি অনেক তথ্য প্রকাশ করছেন রেফারেন্স ধরে ধরে
হরি বল হরি বল জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ জয় হরিচাঁদ জয় গুরুচাঁদ
গাধার প্রার্থনা!
কলিযুগে আপনার মত অনেক লোক আছেন যারা শ্রীকৃষ্ণসমন্ধে এমন কথা বলেন। তুমি তোমার পরিচয় ভাল করে জান কি?
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
যেখানে বিজ্ঞানের বেশকিছু ক্ষেত্রে নির্দেশতন্ত্র অনুযায়ী কোন ঘটনা সত্যি হয়, সেখানে আপনারা কীভাবে প্রথম থেকে সম্পূর্ণ সত্য বলতে পারেন তা নিয়ে দ্বিধা থেকে যায়। আরজে বইগুলি রেফারেন্স দিলেন সেগুলো কতটা সংগতিপূর্ণ(authentic) তা নিয়েও দ্বিধা আছে।
_কেউ আপনাকে এইসব বিষয়ে প্রশ্ন করলে বা এইরকম আরো ইউটিউব ভিডিও পেলে এই কমেন্টটি কপি পেস্ট করে দিতে পারেন কিছুটা পরিমার্জিত করে স্ক্রিনশট নিয়ে গুগল লেন্স-এর সাহায্যে_
কৃষ্ণকে উনি কেন এমন কথা বলবে গ্রহ্নন্তে যা আছে ষেটা উনি তুলে ধরছে।আপনার মতো বোকারা ওনাকে দোষারপ করে।আর কতো বোকার স্বর্গে থাকবেন।খুজুন এখোনি সময়।ভাল থাকবেন
আমি মুসলমান, বাংলাদেশ থেকে, আপনার এই মহামূল্যবান কথা গুলো যদি সবাই শুনে বোঝার চেষ্টা করতো তা হলে ধর্ম নিয়ে মানুষে মানুষে ধর্ম নিয়ে সংঘাত কমে যেত।ধন্যবাদ।
আপুনি আগে নিজেকে মসাই জানূন তার পর ভগবান সমদ্ধে জানে আপনি বক বক বন্দ করুন আপনি কি ভগবানের ওপর। আমার মনে হচ্ছে আপনি এই পৃথিবী সষটী করছেন ইতোর কোথাকার লজ্যা নেই ।আপনে জগতকে বুঝাতে চান আপনের তো ভগবত গ্যান নেই
আমরা কিন্তু আসিফ মহিউদ্দিনের ভিডিও দেখি। তুমি ঘোলা জলে মাছ ধরতে পারবা না 😂
কৃষ্ণ অসুর হোক আর ভগবান হোক যার কাছে যেমন ।তার কাছে তেমন ।যে যে ভাবে জন্ম নেয় ।সে সেই ভাবে তাকে চিনেই থাকে ।
আপনার কথা অনুযায়ী আর্য অনার্য তখন তুমল দন্দ্ব চলছিল এখনকার সময়ের মতো তখনও কৃষ্ণের বিরোধী প্রচুর মণীষী রা ছিল তাহলে তারা তো কৃষ্ণের বিরুদ্ধে কুকথা রটাবে এখানে অবাক হওয়ার কি দেখতে পেলেন
কারণ এযুগেই আপনার মতো অনেক লোক ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কে রাক্ষস প্ প্রমাণকরার জন্য তো রয়েছে
আর সেটা তো থাকবেই যেমন আপনি জানেন আপনার বাবা মা কে
অনেক সময় পাশের বাড়ির লোক ঝগড়া র ছলে বলে বসল তোর জন্মের ঠিক নেই তোকে পতিতালয় থেকে কুরিয়ে এনেছে কথাটি পাশের কেহ শুনে যদি ভ্রান্ত অপ প্র চার
শুরু করে
তখন এটা মেনে নেওয়া কি যায়
এত বছর পর জন্মের প্রমাণ কি করে দেওয়া সম্ভব
হরে কৃষ্ণ
তাহলে আপনি বলছেন শ্রী কৃষ্ণ ভগবান নয়, আপনি বলুন হরি চাঁদ ঠাকুর কি ভগবান আপনি তার ছবিকে কি ভাবে ভগবান হিসেবে মানছেন দয়া করে একটু বুঝিয়ে বলবেন কি আনন্দিত হব
যিনি হরি, তিনি কৃষ্ণ , কেহ আলাদা নয় কিন্তু নিন্ম সম্প্রদায়ের কিছু মানুষ রাধা কৃষ্ণের বিরুদ্ধে আছে। এরা হরি কে চেনে রাধা কৃষ্ণ কে চেনে না। রাধা কৃষ্ণ ত শ্রীহরির অবতার।
তোমাদের হিংসা আর পরনিন্দা,,, তোমাদের পতনের কারন।।
আপনার এটাও আর্জি দের শিখিয়ে দেওয়া কথা
আপনি কিছুই জানেন না ।ভক্তির ঘরে আগুন লাগাবেন না ।আপনি একজন অনার্য , আসুর ।
পোস্টদাতার প্রতি
......................
মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু,
প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷
আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে !
সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷
তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন ।
তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷
বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷
মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
আমি তো নিজেকে অনার্য বলতে গর্ব বোধ করি। অনার্যদের চরিত্র আর্যদের থেকে অনেক বেশি ভালো ছিল।
আর্য অনার্য সবাই তো আপনার ভগবানের ই সৃষ্টি । মশায় আপনি জ্ঞান দেখিয়ে কোথায় লুকোবেন?
Pranab mondal apni sudra hora pacha gala bamun hote jaben na. Boi parhun
@@nirmalmandal1719 শূদ্র হলেও হিন্দু। পোঁদে বেশি রস থাকলে যোগেন মণ্ডলের জীবনী পড়ে নিস।
শ্রী কৃষ্ণ আদি আর্য❤
জিনা শ্রীকৃষন বদমাশ আরজ জাতির লোক নন!তিনি মহান অনার্য জাতির লোক!
সমালোচনা করে লিখতে পারে। কিন্তু ভক্ত হওয়া খুব কঠিন ব্যাপার।
হরে কৃষ্ণ. রাধে কৃষ্ণ
বাঃ !
আপনাদের মতো সমাজের মানুষেরা যুগ যুগ ধরে ঘুমিয়ে আছেন !
এই যে জেগে উঠছেন , এটা খুব ভালো লক্ষণ !
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
*কৃষ্ণ* নাম কি আর কারো হতে পারে না?! আজব সব 😒 আমি যদি বলি তাপস বিশ্বাস খুনী - তাহলে কি হরিভক্তি TV-র সঞ্চালক তাপস বিশ্বাস খুনী? কোথায় লেখা আছে বসুদেবের পুত্র বা দ্বারকাধিপতি শ্রীকৃষ্ণ অসুর? কৃষ্ণের নাম থাকল কিন্তু বলরামের নাম নেই কেন? আর পৌন্ড্রক কৃষ্ণের নাম তো মহাভারত থেকেই পাওয়া যায়, অর্থাৎ একই নাম অনেক ব্যক্তির হতে পারে।
বেদ আগে শুনে শুনে চলে আসছিল, তারপর লিখিত হয় এবং পুঁথির যে খন্ডাংশগুলো পাওয়া গেছে সেগুলি আরও পরে রচিত। এই ধারণাগুলো আপনাকে বুঝতে হবে। পরম শক্তি তো একজনই যে যেভাবে খুশি তাকে লাভ করতে পারে আপনি কোনো মতেরই নিন্দা করতে পারেন না এবং কোনো অংশের ভুল ব্যাখ্যা করতে পারেন না। সেই পরমশক্তির অনেকাংশ সভ্যতাকে রক্ষার জন্য বিভিন্ন জীবের (মৎস্য, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি) রূপ ধারণ করে এসেছেন। তাই বলে আপনি এটা বলতে পারেন না পরম শক্তি তথা ভগবান শূকর; বরং এটা বলতে পারেন ভগবান শূকরের রূপ ধারণ করে এসেছিলেন মহাবিপদ থেকে জগতকে রক্ষার জন্য।
তিনি কখনও অসুরের রূপ ধরে হয়তো আসতে পারেন যেগুলো আমরা এখনো জানতে পারিনি, কিন্তু যে কৃষ্ণ অসুর তার রূপ তিনি ধরেননি।
আর সেই পরমশক্তি কি এতই অক্ষম আমরা যে নাম ধরেই ডাকি তাকেই যে ডাকছি তিনি বুঝতে পারেন না? আসলে এটা উপলব্ধি করতে হয় যুক্তি-তর্ক দিয়ে হয় না আর এই উপলব্ধি করার জন্য ডাকাটা জরুরি, তবে তো মন সবসময় তার ভাবনায় ভাবিত থাকবে। আর নির্দিষ্ট নামের মুখে উচ্চারণে একটি মাহাত্ম্য হচ্ছে- সেই শব্দের কম্পাঙ্ক, যেটিও আমাদের শরীর ও মনকে সুগঠিত করে।
আর আর্য প্রসঙ্গে বলে রাখি আর্য আক্রমণ হয়নি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ রাখিগড়ি সভ্যতা। তারা প্রাচীন অখণ্ড ভারতবর্ষের বাসিন্দা ছিলেন। তখনই আর্য ও অনার্য দুটি শ্রেণি বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকতে পারে।
দাদা ছেকে তুলে ধরেছেন পুরো। আগে এমন ভিডিও দেখিনি খুব ভালো লাগলো
মহান প্রচেষ্টা আপনারা আরো তথ্য তুলে ধরুন যাতে আমার সমাজটা জেগে ওঠে।
আপনাকে দেখতেও অনার্য এবং অসুর এর মতই লাগে আপনি ভিন্ন ধর্মগ্রন্থ পড়ে আপনার নিজের বৈশিষ্ট্য মিলিয়ে নিয়েন
আর তুকে মদপানকারি আরজ সুর জাতির মানুষ বলেই মনে হয়!
😂😂😂😂 যেমন দেখতে তেমন কাজ নরকের কিট লোকটা
অসাধারণ বিশ্লেষণ।
জয় হরিবোল নমস্কার ।আমার ভক্তিপূর্ণ প্রণাম নেবেন ।এখানে বহু কিছু বোঝার আছে ।এবং জানার আছে। আর্যরা যখন অনার্যদের প্রতি এত অত্যাচার করেছে ।তখন এত দেবদেবী কোথায় ছিলেন ।এখানে এটাই পাওয়া যায় যে সব দেবদেবীরা ছিলেন আর্যদের শাস্ত্রে গ্রন্থে। আর ছিলেন অনার্যদের ভয় ভৃত কাল্পনিক মনে। আর এখানে আমার একটা কথা বলার আছে। নিজের বিবেক থেকে বিবেচনা করলে বোঝা যাবে। যেমন যুগ হিসেব করলে চারটে। সত্যযুগ ক্রেতা যুগ দ্বাপর যুগ এবং কলিযুগ। সত্য যুগের বয়স ছিল ৩২ লক্ষ বছরেরও বেশি। ক্রেতা যুগের বয়স ছিল ১৬ লক্ষ বছরেরও বেশি। দাপের যুগের বয়স ছিল ৮ লক্ষ বছরেরও বেশি। আর কলিযুগের বয়স ৪ লক্ষ বছরেরও বেশি। দেব দেবীরা সৃষ্টি হয়ে আসছে সত্য যুগ থেকেই। কিন্তু আমার একটা প্রশ্ন ইতিহাসে পাওয়া যায় মানুষ জাতির সৃষ্টি প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকার থেকে হয় ।তা আজ থেকে প্রায় ৬৫ হাজার বছর আগে ।তো এত যুগের কথা মানুষ জানলো কি করে ।এবং এত দেব-দেবতা মানুষ পেল কিভাবে। যা কোনদিনও দেখেনি জানেন না। এগুলো সবই ধর্মের নামে ব্যবসা চলছে। কিন্তু এই ব্যবসা বন্ধ করতে হলে ।আগে মানুষকে শিক্ষায় উন্নত হতে হবে। এবং নিজের মস্তিষ্ক খোলা রাখতে হবে। না হলে এই ধর্মের নামে ধাপ্পাবাজি ব্যবসা চলতে থাকবে। জয় হরিবোল
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা কমেন্ট করেছেন🙏
এটা সম্পূর্ণ ধাপ্পা চ্যানেল।
@@mridango21 যা বলেছেন।
ভগবান শ্রী কৃষ্ণ সম্পর্কে অাগে জানুন,তারপর নিন্দা করুন। নিজে পথভ্রষ্ঠ হয়ে অন্যকে বিপথে নেয়ার চেষ্টা করবেন না।
আপনি নিশ্চয়ই কৃষ্ণ সম্পর্কে জানেন দয়া করে যদি একটু বলেন গুরুজী 🙏🙏
পোস্টদাতার প্রতি
......................
মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু,
প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷
আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে !
সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷
তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন ।
তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷
বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷
মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
@@HaribhaktiTv আপনি তো মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ। যারা নিজেকে হিন্দু মানেন না। আর দরকার ও নেই মানার।
উনি শ্রীকৃষ্ণের বদনাম করছেন উনি ঋকবেদের কথা ধরে তুলছিলেন এটা আগে একটু জানুন বুঝুন
রাধে রাধে
@@HaribhaktiTv toke arai tane jobai kora dorkar , toke jobai korle sob buje jabi
আমার কাছে এসো তোমাকে কৃষ্ণ কি সেটা বুঝে দেবো
Tapas Biswas holo gyan er Goru, amr Mone hoy Tapas amader Ishwar Bhagawan Sri Krishna aage ei prithibite esechilo.
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর দেওয়া ১৬ নাম ৩২ অক্ষরের মধ্যে যে কৃষ্ণ আছেন উনি কে?
আপনি যতোই শিক্ষিত হওউন
যেই তিমিরে ছিলেন সেই তিমিরে ই থাকবেন!!
কারণ সাধনার দ্বারা ঈশ্বর প্রীত হলে তবেই ঈশ্বরের করুনায় নিজেকে জানতে পারবেন! কোনো ধর্মের নিন্দা না করে সাধনা করাই বুদ্ধিমানের কাজ।
শুকনো শাস্ত্র জ্ঞানে কিছু
জানতে পারবেন না !!
রাধে রাধে ❤❤
হরিচাঁদ কিসের ভগবান....ভগবান তো শ্রীরামকৃষ্ণদেব ....
একই সময়ে দুজন ভগবান হতে পারে না !!
হরিচাঁদ ঠাকুর ( 1812-1878)
শ্রী রামকৃষ্ণপরমহংস (1836-1886)
একই সময়ে দুজন ভগবান হয় নাকি কখনো !!
হরিচাঁদ ঠাকুর সমাজ সংস্কারক ছিলেন !!ভগবান নয়
Ami jini video ta baniyecen tar kotha jigasha korci
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
আর্যদের আদিস্থান ঠিক কোথায় তা এখনো ইতিহাসিকরা নিশ্চিত নয়। আর ঋকবেদের সৃষ্টিকাল কৃষ্ঞের জন্মের অনেক আগে থেকেই আর তাইতো গীতাকে পঞ্চমবেদ বলা হয়। করুক্ষেত্রের যুদ্ধ কিন্তু আর্যদের বিরুদ্ধে আর্যদেরই যুদ্ধ।
দারুন ইতিহাস জানেনতো,দেব নাগরি লিপি,সস্কৃতি কবে আবিস্কার হয়েছে।গুগলে গিয়ে দেখেন।বুঝবেন বেদ কবে রচনা হয়।
অসাধারণ আলোচনা দাদা। জয় শ্রী হরি।
জয় শ্রীহরি 🙏🙏
সারা পৃথিবী আজ কৃষ্ণ নামে মাতোয়ারা। আর আপনার মত দুই একজনের অযৌতিক কথাবার্তা তার কিছু হেরফের ঘটাতে সক্ষম না। জয় শ্রীকৃষ্ণ, হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ। যা সত্যি তা চিরকাল সত্যই থাকবে। জয় পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জয়।❤
আপনি কত বড় ইতিহাসবিদ হয়েছেন??? আপনি যে গ্রন্থে এগুলি পড়েছেন সেটা কি সঠিক??
সমস্যা হচ্ছে কবিতার বই ওদের শাস্ত্র।
রাধে রাধে, যার যেমনি ভাব তার তেমনি লাভ চন্ডীদাস বিদ্যাবতী বিলল মঙ্গল জয়দেব এনাদের দেহগুলো সব অপ্রাকৃত দেহ স্বয়ং চৈতন্য মহাপ্রভু এবং তার যত পারিকর আছে এনারা কোনো গ্রন্থে ব্যাসদেবের সম্বন্ধে কিছু কুরুচিকর মন্তব্য করে নাই কিংবা লেখেনাই আপনি নিশ্চয়ই এনাদের থেকে অনেক বড় আগুনে হাত দিলে কিন্তু হাত পুড়বেই। গ্রন্থগুলো পড়ে একবার দেখে বলেন তো যে বৃন্দাবনের যে ভগবান কৃষ্ণ নিলা করেছিলেন সেটা প্রাকৃত নিলা না অপ্রাকৃত নিলা জয় রাধে রাধে
শব্দার্থ এবং ভাবার্থ এ দুটোর অর্থ যার বোধগম্যতার বাইরে তার পক্ষে এটাই স্বাভাবিক,,,,,
তাহলে বলছেন ঋগ্বেদের ঋষিদের এবং আর্যদের প্রতিনিধি বেদব্যাসের শব্দার্থ এবং ভাবার্থ জ্ঞান ছিল না তাইতো??
পোস্টদাতার প্রতি
......................
মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু,
প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷
আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে !
সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷
তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন ।
তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷
বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷
মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
@@HaribhaktiTv শুদ্রে মধ্যে সাদা চামড়ার মানুষরা কি সব আর্য?
@@HaribhaktiTv ভাই আটাঠোরটা পূরাণ সনাতন ধর্মের মানুষ মানে না
@@HaribhaktiTv যদিও আপনি কৃষ্ণ কে ঈশ্বর মানতে পারেন কিন্তু তার মানে এই না যে কৃষ্ণ ঈশ্বর না আর একটা কথা ব্রাহ্মণরা সনাতন ধর্মের শেষ করে দিয়েছে আর বেদ যে লেখছে হয়তো সে আসল বেদ লেখে নাই
শ্রী কৃষ্ণ সমস্ত অবতারের উৎস❤
সনাতন ধর্মের মানুষরা আপনার ধর্ম নিয়ে কোন দিন কোন খারাপ কথা বলেনি, আপনি কেন তবে সনাতন ধর্ম নিয়ে একের পর এক খারাপ কথা বলে সনাতন ধর্মের অপমান করছেন। 😡😡😡 😡😡😡😡😡😡😡
মহাপাপি তো
Dada you are very great go ahead thanks
আপনি একটু হরিকে নিয়ে ব্যাখ্যা করুন।হরি কে। কোথা থেকে উৎপত্তি।
আপনার আলোচনা থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ তাপস বাবু। তোমার মুক্তি সঠিক। এগিয়ে চলো। সঙ্গে আছি।
জয়হরি বোল আমি চাই জাতি ভেদাভেদ ভুলে মানব সমাজে সবাই এক হয়ে বসবাস করি কুসংসকার মানুষকে বিপথগামী করে । সবার মংগল হোক জয় নিতাই🙏🙏🙏
Joy hohibol.. Oneak imformative video.
ধন্যবাদ 🙏
হরিচাঁদ গুরুচাঁদ কোনো ভগবান তো নয়
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
আপনি তো অনেক বড় বড় কথা বলেন, কিন্তু আপনি নিজের সম্পর্কে কতটুকু জানেন। বলতে পারেন কোথা থেকে এসেছেন আবার কোথায় যাবেন । সত্যি কথা বলতে কি আপনি নিজেই বুঝুন তারপর অন্যান্যদের বুঝাবেন। কামনা করি ঈশ্বর যেন আপনাকে শুভবুদ্ধি দেন।
Thik ,akey bole motuya . Darun sikkhito, darun gyan,,
অর্ধেক সত্যি, মিথ্যের চেয়েও অতি ভয়ঙ্কর। আলপাইন এবং নর্ডিক গোষ্ঠীর আলোচনাটা ইচ্ছা করে চেপে গেলেন। ইতিহাস কে চাপা এভাবে যায় না। জয় মা 🕉️ 🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️
এর থেকে এখন ধর্ম শিখতে হবে কি জুগ এলো ঘোর কলিযুগ 😄
Ha sekher sesh nai
দোষ ওর না এটা কলি কালের প্রভাব আর কতো কি শুনতে হবে বড়ো বড়ো বুদ্ধিজীবী দের কাছে👍
Tw apni ki janen dhormo somporke aktu bolen ..enar kotha jdi apnr shondheo hoi tw apni apnr dhormo niye research korun...
@@Pori-f9m লাইক পেয়েগেছে তাই ,ওর হয়ে গেছে
*কাকু মধুয়া কোন ধর্ম নয় এটা হচ্ছে একটা সম্প্রদায়ের ভাগ হিন্দু সম্প্রদায় থেকে এটা ভাগ হয়েছে আমি একজন মতুয়া সম্প্রদায়ের আমাদের হিন্দুদের মধ্যে অনেক ভাগ আছে, ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় নব শূদ্র দলিত আদিবাসী মতুয়া আরো অনেক আছে এগুলো সব একটা ভাগ কিন্তু আমরা সবাই সনাতন হিন্দু এটাই আমাদের পরিচয়*। 🙂*
মতয়াবাদ বর্জন করুন। সাম্প্রদায়ীক মতবাদ। অমানুষ তৈরির কারখানা।
দাদা আপনার জায়গার নাম পাঠিয়ে দিবেন
ঠিক বলেছেন
সনাতন ধর্ম বলো। সনাতন হিন্দু ধর্ম কোন গ্রন্থ এ লেখা আছে জানাবেন।
@@arabindabiswas8656 এই কথা তারাই বলে যারা সনাতন বিরোধী,
Yes brother being a non-Aryan(Adivasi) I support your logistic narration of the true story about the Hindu scripture and theAryan people .Keep up it brother may god bless you for revealing such thuth.thank you so much.
আর্য কাকে বলে?
অনার্য কাকে বলে?
ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়,বৈশ, শুদ্র কাকে বলে?
নিরেট মাল ।শাস্ত্র কাকে বলে?
আগে জান।চিরকাল নিরেট থাকে হবে না।
জয় নিতাই। প্রথমেই বলি, তোমার সংস্কৃতে কতটা অধিকার আমার জানা নেই। প্রথম শ্লোক এর উচ্চারণ গুলো দেখলাম তোমার অনেক ভুলভাল।
আরো বলি, তুমি সনাতনের কোন একজন পন্থী ব্যক্তি। হয়তো বা তোমার এই পন্থাটা কে সামনে আনার চেষ্টা করছ।
ধন্যবাদ
তুমি একজন কট্টর কমিউনিস্ট।দয়া করেএই সময়ে সনাতনী দের পিছনে লেগোনা।তুমি এখনি ভারত ছাড়ো !
অনেক ধন্যবাদ এইসব তথ্যের জন্য ❤❤❤
তুমি নিশ্চয় মতুয়া। তাই যদি হবে, তবে হরিলিলাম্রিত ব্ই খানি প্রথমথেকে শেষ পর্যন্ত একটু ভালো করে পড় অন্য কোনো ব্ইপড়ার দরকার হবে না। তাহলে বুঝতে পারবে অসুর কৃষ্ণ না তুমি নিজে।
সব মতুয়া ভাইয়েরা খারাপ নয় কিন্তু আপনার মানসিকতা আর দিন কেষ্ট খুবই খারাপ। ভালো হয়ে য়ান।
Agulo sesh somoi tai tar effect joy shree krishna
হরেকৃষ্ণ🙏
জয় গুরু হরে কৃষ্ণ, নমস্কার দিদিভাই। তুমি আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম নিও। মাননীয় শ্রী তাপস বিশ্বাস মহাশয় খুব সুন্দর ভাবে খুব সুন্দর একটি আলোচনা প্রসঙ্গ তুলে ধরেছেন। ওনার কথাগুলো আমি সম্পূর্ণ শুনলাম। সত্যি, খুব ভালো লাগলো, অসাধারণ অপূর্ব সুন্দর। ওনাকে আমার ভক্তিপুর্ণ প্রনাম জানিয়ে দিও। এই অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। নমস্কার, হরে কৃষ্ণ জয় রাধে, নিতাই গৌর প্রেমানন্দে হরি হরিবোল।
আপনাকেও জানাই ভক্তি পূর্ণ প্রনাম 🙏
হরিবোল হরিবোল।
এখনো আমরা অন্ধকারে রোয়েছি জয় হরিবল
Joy shree krishna joy bharat
এই সমস্ত ধারণা দেওয়ার কার নেই। বর্তমানে তুমি কিভাবে ধর্ম প্রচার করতে চাও। এই কথাগুলো সুন্দরভাবে প্রচার করো।
तुम बेवकूफ़ हो. I अवतारों को असुर कहते हो I
অসাধারণ
জয়শ্রী কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
Khub bhalo legeche
তাপস বাবুর গল্প, আদিবাসী(সাওতাল)দের, সাস্ত্রর সঙ্গে অনেক্টা মিল আছে।সিত্যই আর্যরা বাইরে থেকে এসেছে।কৃষ্ণ আদিবাসীদের দেবতা না হলেও,তবে অনার্জ ছিল এটা বাস্তব্।
আপনাদের মতামত কি,বানর, হনুমান, আমাদের পূর্ব ভগবান,আর এখন আপনিই,,,?
মানুষ ধর্ম নিয়ে বিকৃত কথা বললে শুনি যে, জেলে জরিমানা হয়। কিন্তু তোকে কেন জেলে ভরা হচ্ছে না।
ব্রাহ্মণ্য বাদের মনু সংহিতায় হত্যার কথা আছে।ভারত সংবিধানের মধ্যে নেই।তাই নিজের ধর্ম গ্রন্থ গুলি পড়ে দেখুন বুঝবেন।
এই লোকটার শাস্তির দাবি জানাচ্ছি✊✊✊✊
আপনি কি জানেন? আম্বেদকর বলেছেন যে আর্যরা ভারতেরই তারা কোনো বাইরে থেকে আসেনি। প্রসান লাগবে? অপলাপ যতো
আপনি দয়াকরে বলুন যে আপনি কাকে ভগবান বলে মানেন ?
এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের মালিক যিনি তার তো কোন নাম নেই কি নাম বলবো আপনাকে আমি। 🙏🙏
আপনার কথায় শ্রীকৃষ্ণ ভগবান না তাই তো ?আপনার পূজানীয় হরিচাদ ঠাকুর তিনি ও তো হারির নাম করতে বলেছেন ! আর যে বৈষ্ণব সমাজ সারা বিশ্ব কৃষ্ণকে ভগবান বলে মানছে তারা কি সব বোকা,,গ্রহন্ত কি তারা পরে নি ? তারা কি না জেনে বঝে কৃষ্ণকে ভগবান মানছে ?
@@HaribhaktiTv তুমি বালের জ্ঞানী।। নতুন আইন বানাচ্ছ।। what is your education and quality?
পোস্টদাতার প্রতি
......................
মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু,
প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷
আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে !
সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷
তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন ।
তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷
বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷
মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
জানেন না তো এ সব বলছেন কেন।
কোন হিন্দু দুর্যোধন বা শিশুপালের কথাকে মেনে চলে? তারা এমনিতেই মহাভারতের ভিলেন। আর ভাগবত গীতায় শ্রীকৃষ্ণকেই শ্রীভগবান বলে উল্যেখ করা হয়েছে
1
আমি মুসলিম হয়ে যতটুকু জানি,
আপনি বরাবরই স্রী কৃষ্ঞের সম্মানহানীতে রত আছেন এর সাস্তি আপনি পাবেন।
কৃষ্ঞ একজন আল্লাহর রাসূল।
তাই না কি ?
আপনিও কি রসুল না কি রসুন !
প্রমাণ ছাড়া কথা বলেন কেন ?
কারো ধর্ম কে ছোট করবেন না , ব্যাস ! তাই বলে যাকে , তাকে রসুল বলবেন ?
এইগুলো দিয়ে আপনি কি বুঝতে চেয়ে ছেন কি হবে।পুনরায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভাটে ফেলা । না নতুন ধমরুপ দেওয়া।
আমার দেওেয়া রেফারেন্স গুলো পড়ে দেখুন বুঝতে পারবেন 🙏
পোস্টদাতার প্রতি
......................
মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু,
প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷
আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে !
সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷
তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন ।
তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷
বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷
মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
@@HaribhaktiTv আপনার রেফারেন্স আপনার পড়েছি এবং অনেকটাই বুঝেছি যে আপনি একজন সনাতলী হয়ে সনাতন ধর্মকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে ন আপনি দয়া করে এই সনাতন ধর্মের ভাগাভাগি বন্ধ করুন আপনাদের যেই ঠাকুর কে পছন্দ হয় আপনি তার পুজো করুন তাতে কোন সমস্যা নেই অত্যন্ত দয়া করে একটা অনুরোধ সবাইকে সনাতলী বলে শ্রদ্ধা করুন আর আপনি একজন সনাতন তাহলে কেন ওল্টো পাল্টা শুধু বকে যাচ্ছেন
@@HaribhaktiTv রেফারেন্স দেওয়া ভিডিও অনেক TH-cam চেনেলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখেছি সেই জন্য রেফারেন্স এর কোনো দাম নেই সত্যর কোনো রেফারেন্স লাগেনা সত্য সাদা কাগজের মতো।
Thanku you dada thank you.
অসাধারণ আলোচনা করা হল
ধন্যবাদ দাদা 🙏
@@HaribhaktiTv apni ki arjo nki onarjo konta???p😆😋🤗🤗
@@sonatonijoddha উনি যাইহোক। আপনার মত পাগল নয় আপদ কোথাকার
রেফারেন্স সহ একটা ভিডিও পোস্ট করবেন ধন্যবাদ।
তোমাদের চৈতন্য হউক
Apnar alochona khub valo lage
তুমি যে কৃষ্ণকে অসুর বললে সে জন্য ক্ষমা চাও
আমি পুরো ভিডিও টা দেখেছি খুব ভালো লাগলো
কৃষ্ণ অসুর ছিল, কে বললো তোর বাপ।
অনার্য রা অসুর। আর কৃষন যেহুতু অনার্য তাই অসুর।
কৃষ্ণ ভগবানন আপনাকেও কে বললো জানাবেন
রাধে রাধে
Asha dhanyabad dada....
যথা সত্য তথা জয় 💪
❤❤
Excellent
জয হরি বল।
তোমার মতামত বলো
কৃষ্ণ কেমন যার মন যমন
ধন্যবাদ
চন্ডাল যদি পণ্ডিত হয় ,এমনই শাস্রের অর্থ করে এবং শাস্রের অর্থ বুঝে।
ঠিক
আচ্ছা দাদা,। হরিচাঁদ ঠাকুর ভক্তরা যে বলেন; রাম হরি কৃষ্ণ হরি হরি গোরাচাদ সর্ব হরি মিলে এক পূর্ণ হরিচাঁদ। তাহলে এখানে কোন কৃষ্ণের সাথে তুলনা করা হল।
এটাই রহস্য 😄😄
এ বিষয়ে ভিডিও করে দেব প্রমাণ সহ 🙏🙏
পোস্টদাতার প্রতি
......................
মহামান্য পুরাণাচার্য তপশ্রেষ্ঠ তাপস বিশ্বাস সমীপেষু,
প্রণাম জানিয়ে ধর্মাত্মাকে অবমাননা করব না ৷
আপনার ভিডিও শোনার পর ডিগ্রিস্তরের ইতিহাস বইগুলো ভ্রান্ত বলে মেনে নিতে হয় । ইতিহাস যেখানে শ্রীকৃষ্ণকে আর্যসম্ভূত নরনারায়ন হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং একদা সমগ্র আর্যাবর্ত স্বীকার করেছে !
সম্ভবত আপনি নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরীর মতো পুরাণবিদ বা সংস্কৃতজ্ঞ নন ৷ সেটা আপনার ভাষার উচ্চারণে বোঝা যায় । এমনকী বাংলা ভাষাটাও আপনার দখলে নাই ৷
তবে, আপনার প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাতেই হয় ৷ আপনিই স্বয়ং ভগবান বেদব্যাস ৷ অতীতে বিষ্ণুর অবতারগণের কাহিনি নিয়ে পুরাণ লিখেছেন । এখন শ্রীকৃষ্ণকে অবমাননা করে হরিচাঁদকে ভগবান বানানোর হাস্যকর প্রয়াস করে যাচ্ছেন ।
তবে এটা আপনার একজন্মে সম্ভব নয় ৷ এজন্মে আপনার ভিতর সে রকম কোনো ভাব দেখা যাচ্ছে না ৷
বরং বাংলাটা শিখুন ৷ উচ্চারণ সঠিক করুন । পরজন্মে সংস্কৃতটা ভালো করে শিখবেন ৷ সংস্কৃত ভাষায় লেখা আদি সংস্কৃত মূল পুরাণ পড়বেন ৷
মূল সত্যটাকে জানার জন্য বিশিষ্ট সংস্কৃতজ্ঞ পুরাণবিদ নৃসিংহ প্রসাদ ভাদুরী আছেন ৷ তার ভিডিও শোনার পর আপনার ভিডিও রামছাগলের প্রলাপ মনে হয় ৷
😂🤣
@@HaribhaktiTvএসব বাটপারি কথা মিথ্যা কথা ছাড়ুন😂😅 ভুলভাল বুঝিয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে মানুষের কাছে খারাপ করতে পারবেন না 😂😅
অসুর কৃষ্ণের জন্মবৃতান্ত জানান
আর্য্য ও অনার্য্য মানবের দুটি গুন এটা যুক্তি যুক্ত কথা। যেমন একটা মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করলে ভালো ও খারাপ গুন পাওয়া যায় ঠিক তেমনি আর্য্য ও অনার্য মানবের গুন। কোনো আলাদা জাতি নয়।
Ramayan এ রাম লক্ষন নিজেকে arya পুত্র বলছেন কেন, রামের মিথ্যা ভাবে বালি, মেঘনাদ kumbha karna কে, sudra sambuk কে hatya theke, surpanakha ke badnam,সীতা কে অসামান্য,নিজস্ব পুত্র অস্বীকার কোন গুণের পরিচয়? অনার্য দ্রাবিড় রাবণ এর agun অন্যায়ের কথা বলুন
জি না আরজ জাতির মানুষেরা বিদেশি বদমাশ! বরং অনার্য জাতির মানুষেরা স্বদেশি উ মহান!
দাদা, আপনার আলোচনা ভালো হচ্ছে। ব্যাসদেব ক্ষমা চেয়ে যে শ্লোক লিখেছেন সেটা কোন গ্রন্থে পাওয়া যাবে বললে ভালো হয় ?
নানা মনির নানা মত। তবে ভালো করে চিন্তা করেন।বুঝতে পারবেন।আপনা মধ্যে যুক্তি আছে।কিন্তু ভক্তি নেই।নিজের প্রশংসা বাড়াছেন।।।?
আপনার যুক্তি কি শুনবো,,,,,, আপনি সমাজের ভাগ করছেন,,,,,,,,???