আমার একটা বিবাহ ঠিক হয়েছিল।প্রথম হতেই কথা ছিল আমি বরযাত্রী বা কোন অনুষ্ঠান ছাড়া বিবাহ করব কিন্তু হঠাৎ মেয়ের বাড়ি হতে অনুষ্ঠান করবে এমন দাবি তুলে। তাদের নাকি সামাজিকতা থাকেনা অনুষ্ঠান না করলে অবশেষে আমি তাদের অনুষ্ঠান হতে বিরত হতে রাজি না করতে পারায় বিবাহটা ভেঙে দিয়েছি।কারণ যাদের কাছে ইসলাম হতে সামাজিকতা বড় হয়ে যায় এবং কথা দিয়ে কথা না রাখে সেখানে কিভাবে আত্মীয়তা সম্ভব!! "
ছেলের বাবা মেয়ের বাবাকে জিজ্ঞেস করে কত খাওয়াতে পারবেন আপনি, মেয়ের বাবা বলে আপনারা কতজন আসবেন, ছেলের বাবা বলে আমিত আসলে দুইশ জনের কমে আসতে পারি না কারন আমার আততায়ী বেশি, মেয়ের বাবা বলে আচ্ছা ঠিক আছে, দুইশজন যাওয়ার সময় আরও দশজন বাড়িয়ে নিয়ে যায়,মেয়ে আনার পরে কোন একটা সুএ নিয়ে মেয়ের বাবার সাথে সাথে ঝগড়া শুরু করে যাতে ওলীমা যেন করা না লাগে, আর যদি করেও তাহলে অল্প কিছু মানুষ নিয়ে আসতে বলে এটাই হল আমাদের সমাজ,
সবাই বলছে হুজুরে বইয়েন খুব ভালো লাগে আমারও ভালো লাগে শুধু বললে হবে না আমাদেরকে এই সমস্ত কাজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের বাংলাদেশে অন্যান্য গ্রামে যে বিয়ে করে তার বাড়িতে অনুষ্ঠান হয় মেয়ের বাবার বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় কেন যে বিয়ে করবে শুধু তার বাড়িতে অনুষ্ঠান হবে মেয়ের বাবার কাছ থেকে কোন টাকা পয়সা আনবে না কোন মালসামানা আনবে না আমাদেরকে আগে এই সমস্ত কাজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আর বিশেষ করে যারা বিয়ে করবে সব কথাবার্তা সে যেন বলে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ আমি একজন যুবক আমি শরিয়া আইন অনুযায়ী চলার যথাসাধ্য চেষ্টা করি শেখ আমার একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দয়া করে উত্তর দিবেন আমি ব্যাবসা করার জন্য চেষ্টা করচি কিন্তু আমার কাছে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা নেই এই জন্য আমি এইজন্য আমি চাচ্ছি যে আমার বন্ধুর কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে, ব্যবসায়ী ইনশাআল্লাহ লাভ হলে লাভের থেকে কিছু পার্সেন্টেজ তাকে দেব আর লাভ না হলে দেবনা আর যত দিন তার টাকা আমার ব্যাবসায় থাকবে ততমাসে মাসে ব্যাবসার লাভ থেকে কিছু টাকা দেব এইটা শরয়ী অনুযায়ী কি জায়েজ হবে?
মোহর সম্পর্কে আল কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং স্ত্রীদের মোহর মনের সন্তোষসহকারে আদায় করো।’ সূরা নিসা : ৪। ‘আর তাদের ন্যায়সঙ্গত মোহর আদায় করো’- সূরা নিসা : ২৫। যেহেতু আল কুরআনের ভাষা ‘ন্যায়সঙ্গত মোহর’ সেহেতু এ ব্যাপারে স্বামীর অর্থনৈতিক শক্তি-সামর্থ্য বিবেচনা করে যৌক্তিকভাবে মোহর নির্ধারণ করতে হবে।
কাবিনের টাকা থেকে অর্ধেক গয়না দিয়ে উসুল করা হয়েছে, কিন্তু শাশুড়ি বিয়ের পর ওই গয়না দিতে রাজি না, উনারা বলে ডিভোর্স হলে কাবিনের জিনিস লাগে তার আগে না। আমরা দিছিলাম বিয়ের সময় এখন আমাদের ইচ্ছা তোমায় দিব কি দিবো না। এই ব্যাপারে ইসলাম কি বলে প্লিজ কেউ বলেন।
হুজুর তাতো বুজলাম তবে কম কোরে মোহর কোরলে এখন কার ছেলে যে সেটার সুজগ নেয় । তাই বোলছি কি কাবিন তো আইনি ভাবে সেটা তো ইসলামিক বিয়ে না তাই কাবিনে আলাদা থাকল হুজুর দিয়ে মোহর কম ধোরে বিয়ে পরান যাবে কি? মূলত দুইটা দুই ভাবে করা যাবে না নাই????
হ্যা, হতেও পারে, যেহেতু সবার শুধু সুন্দরি ও বেপর্দাশিল মহিলাই আজ কাল পছন্দ, আর এমন মেয়েদের চরিত্র এমন হওয়া টাই স্বাভাবিক। যদি চান, এমম যেন না হয়, তাহলে নিজে ইমানদার হওয়ার চেষ্টা করা লাগবে এবং ইমানদার স্ত্রি অর্জনের জন্য দোয়া করা লাগবে এবং বিয়ের সময় স্ত্রির রুপের থেকে বেশি দ্বিনদারিতাকে প্রাধান্য দেওয়া লাগবে। তাহলে আর এমন সমস্যা দেখা লাগবেনা ইন শা আল্লহ।
মেয়ের অভিভাবককে বিয়ে সম্পর্কে জানতে হবে এবং জেনে তাঁদের সম্মতিক্রমে বিয়ে হতে হবে। ছেলের অভিভাবককে না জানিয়ে ছেলে বিয়ে করলে সেই বিয়ে হয়ে যাবে। কিন্তু মেয়ের অভিভাবকের ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘যদি কোনো মেয়ে নিজেকে নিজে বিয়ে দেয় অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া, সেটি হবে না। আবার কোনো বাবা যদি ইচ্ছা করে, জোর করে মেয়ের অনুমতি ছাড়া মেয়েকে বিয়ে দেয়, সেটিও হবে না। অভিভাবকের অনুমতি লাগবে, আবার মেয়েরও অনুমতি লাগবে।’ দুজনের অনুমতি সাপেক্ষেই বিয়ে করতে হবে। যদি মেয়ের পরিবারের কেউ অনুপস্থিত থাকে, শুধু মেয়েই উপস্থিত থাকে, তাহলে সেই বিয়ে জায়েজ হবে না।
বিয়ে করেছি কিন্তু উঠিয়ে আনি নাই কাবিনের টাকা ধার্য হয়েছে দেই নাই। যখন আনবো তখন দেব। কিন্তু আমার বাবা বলছে স্বর্ন অলংকার দিবে তাতে নাকি কাবিন এর টাকা কাটা যাবে এটা কি সঠিক..?
প্রিয় ভাইয়েরা আমি একটি বিবাহিত মেয়েকে বিয়ে করবো কিন্তু সে ৫ লহ্ম টাকা কাবিননামা চায় আর আমার পহ্মে এটা সম্ভাব না আমি ২ লহ্ম টাকা দিতে চাইছি তাও রাজি না কি করবো এখন
এটা বউ এর নিজের টাকা সে যা খুশি করবে নিজের প্রয়োজনে খরচ করবে অথবা জমিয়ে রাখতে পারে এতে পরে তার নিজের একান্ত কাজে লাগাতে পারবে এ টাকা জামাইকে দেওয়ার দরকার নেই দিলে জামাই নিজে খরচ করে ফেলবে,,,,,,,,,,,(জুনায়েদ সিদ্দিকী✅)
হুজুর আমার একটা প্রশ্ন আমার বোনে বিয়ের আগে আমার বোনের শশুর যে কোনো কথায় শরিয়োত বলতো কিন্তু বিয়ের পর এখন তার শশুর যৌতুক চায়। আমার আপুকে বলে আমার-তো একটা চেলে যা হবে তোমার তো হবে। হুজুর প্রশ্ন টার উত্তর দিয়েন।
বর্তমান মুসলিম সমাজে স্ত্রীর কাছ থেকে যৌতুক গ্রহণের রীতি মূলতঃ হিন্দুয়ানী রীতির অনুকরণ মাত্র। কেননা হিন্দু উত্তরাধিকার নীতিতে কন্যা সন্তান পিতা-মাতার সম্পত্তির অংশ পায় না। তাই বিয়ের সময় মেয়েকে সাধ্যমত সবকিছু দিয়ে দেয়। যা যৌতুক নামে পরিচিত। পক্ষান্তরে ইসলামী বিধানে কন্যা সন্তান পিতা-মাতার সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়। তাই এখানে বরং স্ত্রীকেই মোহর দেওয়া স্বামীর উপর ফরয। এটা স্রেফ স্ত্রীর হক। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা তোমাদের স্ত্রীদেরকে নির্লোভ চিত্তে মোহর প্রদান কর। তবে যদি তারা সেখান থেকে স্বেচ্ছায় তোমাদের কিছু প্রদান করে, তাহ’লে তা হৃষ্টচিত্তে গ্রহণ কর (নিসা ৪)। এখন স্ত্রীকে মোহর না দিয়ে বা দেবার নামে বাকী রেখে প্রতারণা করে উল্টা স্ত্রীর কাছ থেকে যৌতুক আদায় করা, আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার শামিল। যার পরিণাম জাহান্নাম ব্যতীত কিছুই নয়। যদি কেউ এরূপ করে, তবে তাকে যৌতুক পুরাপুরি ফেরৎ দিয়ে অনুতপ্ত হৃদয়ে স্ত্রীর নিকট ক্ষমা চেয়ে আল্লাহর নিকট খালেছ মনে তওবা না করা পর্যন্ত তার গোনাহ মাফ হবে না। মনে রাখতে হবে যে, ইসলামী শরী‘আতে স্ত্রীর ভরণ-পোষণের যাবতীয় দায়িত্ব স্বামীর। অতএব স্ত্রীর নিজস্ব সম্পদে হস্তক্ষেপ করা স্বামীর জন্য নিষিদ্ধ। সেকারণ স্বেচ্ছায় হৌক বা অনিচ্ছায় হৌক স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীকে যৌতুক দেওয়া ও স্বামীর যৌতুক নেওয়া দু’টিই নিষিদ্ধ। যে ব্যক্তি এরূপ হারাম কাজে যুক্ত হবে, সে ব্যক্তি তওবা না করলে জাহান্নামের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হবে (নিসা ১৩-১৪, ত্বালাক ১)।
হুজুর আমাকে একটা আনসার দিবেন দয়া করে প্লিজ,যদি স্বামী ভাল না হয়,স্ত্রী কে ভরন পুষন না দেয় ঠিক মত,অত্যাচার করে,এবং স্বামীর আরেকটা বউ থাকে তাহলে কি মেয়ে ওই স্বামী কে ডিভোর্স দিলে ডিভোর্স হবে, এবং ডিভোর্স দিয়ে দেওয়া হয়েছে মেয়ের পক্ষ থেকে প্রায় আড়াই বছর,এখন কি মেয়ে দিতীয় বিয়ে করতে পারবে,প্লিজ প্লিজ বলবেন,
মোহর সম্পর্কে আল কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং স্ত্রীদের মোহর মনের সন্তোষসহকারে আদায় করো।’ সূরা নিসা : ৪। ‘আর তাদের ন্যায়সঙ্গত মোহর আদায় করো’- সূরা নিসা : ২৫। যেহেতু আল কুরআনের ভাষা ‘ন্যায়সঙ্গত মোহর’ সেহেতু এ ব্যাপারে স্বামীর অর্থনৈতিক শক্তি-সামর্থ্য বিবেচনা করে যৌক্তিকভাবে মোহর নির্ধারণ করতে হবে।
আমার একটা প্রশ্ন আছে দয়া করে উত্তর দিবেন?? আমার স্বামী দেনমোহর দিতে পারবে না তার জন্য যদি ক্ষমা চায় কিন্তু তার দেওয়ার ক্ষমতা থাকার সত্যেও ক্ষমা চায় আর যদি আমি ক্ষমা করে দেই তাহলে কি হবে প্লিজ উত্তর দিবেন
জায়েজ নাই, রোজা রেখে হোক বা না রেখে হোক। মেয়ে বান্ধবী হচ্ছে গায়রে মাহরাম। শায়খের এই ভিডিও টি দেখলে আরো clear হবে: m.th-cam.com/video/NReE-xtbbgE/w-d-xo.html
আমার একটা বিবাহ ঠিক হয়েছিল।প্রথম হতেই কথা ছিল আমি বরযাত্রী বা কোন অনুষ্ঠান ছাড়া বিবাহ করব কিন্তু হঠাৎ মেয়ের বাড়ি হতে অনুষ্ঠান করবে এমন দাবি তুলে। তাদের নাকি সামাজিকতা থাকেনা অনুষ্ঠান না করলে অবশেষে আমি তাদের অনুষ্ঠান হতে বিরত হতে রাজি না করতে পারায় বিবাহটা ভেঙে দিয়েছি।কারণ যাদের কাছে ইসলাম হতে সামাজিকতা বড় হয়ে যায় এবং কথা দিয়ে কথা না রাখে সেখানে কিভাবে আত্মীয়তা সম্ভব!! "
মাশাআল্লাহ
এমনই একটা কমেন্ট খুজছিলাম ❤
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ, প্রিয় ভাই আপনাকে দ্বীনের পথে আল্লাহ কবুল করুক।
❤ আমিন❤
Ami amon akjon husband chay
মাশাআল্লাহ,হুজুর সুন্দর বলেছেন।
কিছু কিছু স্ত্রীর মনেও থাকে না যে দেনমোহর দেওয়া লাগবে, স্বামী, স্ত্রী ও জানে না যে তার দেনমোহর কত করা হয়েছে ।
হুজুর এই সবকিছু আমাদের সমাজের রীতিনীতি।😩😭
এড়ানো কঠিন।পরিবারের মানুষকে বুঝানো বড় দায়।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক।🥺🤲
ঠিকই বলেছেন আপনি
আমিন
ণ
আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন
আল্লাহ মহান
ছেলের বাবা মেয়ের বাবাকে জিজ্ঞেস করে কত খাওয়াতে পারবেন আপনি, মেয়ের বাবা বলে আপনারা কতজন আসবেন, ছেলের বাবা বলে আমিত আসলে দুইশ জনের কমে আসতে পারি না কারন আমার আততায়ী বেশি, মেয়ের বাবা বলে আচ্ছা ঠিক আছে, দুইশজন যাওয়ার সময় আরও দশজন বাড়িয়ে নিয়ে যায়,মেয়ে আনার পরে কোন একটা সুএ নিয়ে মেয়ের বাবার সাথে সাথে ঝগড়া শুরু করে যাতে ওলীমা যেন করা না লাগে, আর যদি করেও তাহলে অল্প কিছু মানুষ নিয়ে আসতে বলে এটাই হল আমাদের সমাজ,
Right
কাবিনের কথা ভালো করে বুঝতে পারলাম না কাবিন আর দেরমোহরের পার্থক্য
আমিও
হুজুর আমার দুটি প্রশ্ন ১/হিল্লা বিয়ে নামে শরীয়াতে কোন বিয়ের বিধান আছে কিনা? ২/আদালতে ওকালতির মাধ্যমে উপার্জন বৈধ কিনা,ওকালতি পেশা জায়েজ আছে কিনা?
হুজুর আমার একটা প্রশ্ন.আমরা মোহরানা ফাতিমি চান্দি কোলা তবেই আমার সামি চাইছেন পরিসুদ করতে .যদি সব পরিসুদ করে দেয় তাহলে আর চান্দি খোলা রাখা জাইবোনি
এমন ভাবে বিয়ে করতে চাই, যাতে আল্লাহ খুশি হয়ে উপর থেকে হাসে ইনশা আল্লাহ ❤
❤❤❤
সবাই বলছে হুজুরে বইয়েন খুব ভালো লাগে আমারও ভালো লাগে শুধু বললে হবে না আমাদেরকে এই সমস্ত কাজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের বাংলাদেশে অন্যান্য গ্রামে যে বিয়ে করে তার বাড়িতে অনুষ্ঠান হয় মেয়ের বাবার বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় কেন যে বিয়ে করবে শুধু তার বাড়িতে অনুষ্ঠান হবে মেয়ের বাবার কাছ থেকে কোন টাকা পয়সা আনবে না কোন মালসামানা আনবে না আমাদেরকে আগে এই সমস্ত কাজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আর বিশেষ করে যারা বিয়ে করবে সব কথাবার্তা সে যেন বলে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে
আল্লাহ আপনি আমাদের সবাইকে ইসলামের বিদান মেনে চলার তৌফিক দান করুন
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ আমি একজন যুবক আমি শরিয়া আইন অনুযায়ী চলার যথাসাধ্য চেষ্টা করি শেখ আমার একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দয়া করে উত্তর দিবেন আমি ব্যাবসা করার জন্য চেষ্টা করচি কিন্তু আমার কাছে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা নেই এই জন্য আমি এইজন্য আমি চাচ্ছি যে আমার বন্ধুর কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে, ব্যবসায়ী ইনশাআল্লাহ লাভ হলে লাভের থেকে কিছু পার্সেন্টেজ তাকে দেব আর লাভ না হলে দেবনা আর যত দিন তার টাকা আমার ব্যাবসায় থাকবে ততমাসে মাসে ব্যাবসার লাভ থেকে কিছু টাকা দেব এইটা শরয়ী অনুযায়ী কি জায়েজ হবে?
মেয়ে হয়ে বিপদে আছি 😢 বিয়ের কথা বাড়িতে বলতে পারছিনা😢😢😢😢😢 হাফেজা আয়েশা,,,,,
,😂
😢
আহারে..😢
আল্লাহ আপনাকে বিয়ের জন্য কবুল করুক,❤
আপনার কি এখন বিয়ে হয়েছে? একটু জানাবেন
১ টাকা দেনমোহর এ বিয়ে হবে??
মোহর সম্পর্কে আল কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং স্ত্রীদের মোহর মনের সন্তোষসহকারে আদায় করো।’
সূরা নিসা : ৪।
‘আর তাদের ন্যায়সঙ্গত মোহর আদায় করো’- সূরা নিসা : ২৫।
যেহেতু আল কুরআনের ভাষা ‘ন্যায়সঙ্গত মোহর’ সেহেতু এ ব্যাপারে স্বামীর অর্থনৈতিক শক্তি-সামর্থ্য বিবেচনা করে যৌক্তিকভাবে মোহর নির্ধারণ করতে হবে।
কাবিন কোনো বিষয় না,কাবিন করার মানে হলো,একটা ছেলে কে বন্দী করা, যদি কখনো ছেড়ে, না যায়, বর্তমানে কাবিন যতো বেশি হবে একটা মেয়ে ততো নিরাপদ থাকবে,
রশি বেশি টাইট করলে ছিড়ে যায় ভাই😏
১ কোটি টাকার কাবিনে স্ত্রী কে খুন করে গুম করতে দেখেছি
ওটাকে কাবিন বলেনা ওটা দেনমোহর। কাবিন হলো কাগজে লেখা। বা রেজিস্ট্রার করা।
হুজুরের বয়ান খুব ভালো লাগে
😂
Fotoa ke dite parben. Mufti, mawlana, hafez, imam janaben please.
কাবিনের টাকা থেকে অর্ধেক গয়না দিয়ে উসুল করা হয়েছে, কিন্তু শাশুড়ি বিয়ের পর ওই গয়না দিতে রাজি না, উনারা বলে ডিভোর্স হলে কাবিনের জিনিস লাগে তার আগে না। আমরা দিছিলাম বিয়ের সময় এখন আমাদের ইচ্ছা তোমায় দিব কি দিবো না।
এই ব্যাপারে ইসলাম কি বলে প্লিজ কেউ বলেন।
হুজুর তাতো বুজলাম তবে কম কোরে মোহর কোরলে এখন কার ছেলে যে সেটার সুজগ নেয় । তাই বোলছি কি কাবিন তো আইনি ভাবে সেটা তো ইসলামিক বিয়ে না তাই কাবিনে আলাদা থাকল হুজুর দিয়ে মোহর কম ধোরে বিয়ে পরান যাবে কি? মূলত দুইটা দুই ভাবে করা যাবে না নাই????
Joss hujur
Mashaallah
Ekpeshe owaj hoise, ojoktik denmohor er kotha bolen nai
না খেয়ে বিয়ে করে এসেছি
মাশ আল্লাহ ❤
এক দম সটিক কথা
আপনার কথা শুনতে হবে হুজুর। আর যে যা বলুক শুনতে পারবো না।
বর্তমান যেই যুগ আইছে আজকে মোহর দিয়ে দিলে কালকে ডিভোর্স দিয়ে দিবে।
সবাই নয়
😭😭😭🙂🤣😭😭😭
কিন্তু মোহর পরিশোধ দেরি করে করবে এই ভেবে তার আগে যদি মৃত্যু হয়😰😰😰
হ্যা, হতেও পারে, যেহেতু সবার শুধু সুন্দরি ও বেপর্দাশিল মহিলাই আজ কাল পছন্দ, আর এমন মেয়েদের চরিত্র এমন হওয়া টাই স্বাভাবিক।
যদি চান, এমম যেন না হয়, তাহলে নিজে ইমানদার হওয়ার চেষ্টা করা লাগবে এবং ইমানদার স্ত্রি অর্জনের জন্য দোয়া করা লাগবে এবং বিয়ের সময় স্ত্রির রুপের থেকে বেশি দ্বিনদারিতাকে প্রাধান্য দেওয়া লাগবে।
তাহলে আর এমন সমস্যা দেখা লাগবেনা ইন শা আল্লহ।
@@Albert_David192আপনার মত এত নেক চিন্তা সবার থাকলেতো কোন সমস্যাই থাকতোনা।
একেক জনের একেক মত।
তাইতো এত সমস্যা
যে মেয়ে একাধিক বিয়ে করে।
এক সপ্তাহ,এক মাস,এক বছর সংসার করে তার বেলায় কি হবে?
মেয়ের অভিভাবককে বিয়ে সম্পর্কে জানতে হবে এবং জেনে তাঁদের সম্মতিক্রমে বিয়ে হতে হবে। ছেলের অভিভাবককে না জানিয়ে ছেলে বিয়ে করলে সেই বিয়ে হয়ে যাবে। কিন্তু মেয়ের অভিভাবকের ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘যদি কোনো মেয়ে নিজেকে নিজে বিয়ে দেয় অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া, সেটি হবে না। আবার কোনো বাবা যদি ইচ্ছা করে, জোর করে মেয়ের অনুমতি ছাড়া মেয়েকে বিয়ে দেয়, সেটিও হবে না। অভিভাবকের অনুমতি লাগবে, আবার মেয়েরও অনুমতি লাগবে।’
দুজনের অনুমতি সাপেক্ষেই বিয়ে করতে হবে। যদি মেয়ের পরিবারের কেউ অনুপস্থিত থাকে, শুধু মেয়েই উপস্থিত থাকে, তাহলে সেই বিয়ে জায়েজ হবে না।
প্রিয় শায়খ
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার একটা প্রশ্ন সেটা হচ্ছে আমি যদি এভাবে বলি যে আমার মনে চায় তোরে তালাক দেই তাহলে কি তালাক হবে😂
শায়েখ আহমাদুল্লা স্যার এর সাথে কি ভাবে কথা বলা যাবে বা প্রশ্ন করা যাবে??
কেউ জানলে আমাকে একটু সাহায্য করে আমার বিশেষ একটা প্রশ্ন আছে😥🙏🙏
বিয়ে করেছি কিন্তু উঠিয়ে আনি নাই কাবিনের টাকা ধার্য হয়েছে দেই নাই। যখন আনবো তখন দেব। কিন্তু আমার বাবা বলছে স্বর্ন অলংকার দিবে তাতে নাকি কাবিন এর টাকা কাটা যাবে এটা কি সঠিক..?
প্রিয় ভাইয়েরা আমি একটি বিবাহিত মেয়েকে বিয়ে করবো কিন্তু সে ৫ লহ্ম টাকা কাবিননামা চায় আর আমার পহ্মে এটা সম্ভাব না
আমি ২ লহ্ম টাকা দিতে চাইছি তাও রাজি না কি করবো এখন
Assalamualaikum
বিয়ের পর যদি স্বর্ণ দেয় সেটা কি মোহরানার মধ্যে পড়ে
Allah amader bojhar toufik din, Amin Ya Robbul Alamin
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর
আছাল্লামলাইকুম, হুজুর আমি বিয়ে করব কত টাকা কাবিন আর মহোরনা করা উচিত বলবেন দয়া করে
সমউপযোগী আলোচনা*
আসসালামু আলাইকুম,, সম্মানিত শায়েখ,,,
স্ত্রী মোহরানার টাকা হাতে পেলে, স্ত্রী সেটা কোন খাতে ব্যয় করলে বেশি সওয়াব পাবে।
এটা বউ এর নিজের টাকা সে যা খুশি করবে নিজের প্রয়োজনে খরচ করবে অথবা জমিয়ে রাখতে পারে এতে পরে তার নিজের একান্ত কাজে লাগাতে পারবে
এ টাকা জামাইকে দেওয়ার দরকার নেই দিলে জামাই নিজে খরচ করে ফেলবে,,,,,,,,,,,(জুনায়েদ সিদ্দিকী✅)
হুজুর এিশ হাজার টাকা ইনকাম করে তার কতো টাকা মোহরানা ধরা যাবে।হুজুর জানালে উপকার হতো।
হুজুর আমার একটা প্রশ্ন আমার বোনে বিয়ের আগে আমার বোনের শশুর যে কোনো কথায় শরিয়োত বলতো কিন্তু বিয়ের পর এখন তার শশুর যৌতুক চায়। আমার আপুকে বলে আমার-তো একটা চেলে যা হবে তোমার তো হবে। হুজুর প্রশ্ন টার উত্তর দিয়েন।
Ok bas dia saize korta hoba
বর্তমান মুসলিম সমাজে স্ত্রীর কাছ থেকে যৌতুক গ্রহণের রীতি মূলতঃ হিন্দুয়ানী রীতির অনুকরণ মাত্র। কেননা হিন্দু উত্তরাধিকার নীতিতে কন্যা সন্তান পিতা-মাতার সম্পত্তির অংশ পায় না। তাই বিয়ের সময় মেয়েকে সাধ্যমত সবকিছু দিয়ে দেয়। যা যৌতুক নামে পরিচিত।
পক্ষান্তরে ইসলামী বিধানে কন্যা সন্তান পিতা-মাতার সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়। তাই এখানে বরং স্ত্রীকেই মোহর দেওয়া স্বামীর উপর ফরয। এটা স্রেফ স্ত্রীর হক।
আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা তোমাদের স্ত্রীদেরকে নির্লোভ চিত্তে মোহর প্রদান কর। তবে যদি তারা সেখান থেকে স্বেচ্ছায় তোমাদের কিছু প্রদান করে, তাহ’লে তা হৃষ্টচিত্তে গ্রহণ কর (নিসা ৪)।
এখন স্ত্রীকে মোহর না দিয়ে বা দেবার নামে বাকী রেখে প্রতারণা করে উল্টা স্ত্রীর কাছ থেকে যৌতুক আদায় করা, আল্লাহর আদেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার শামিল।
যার পরিণাম জাহান্নাম ব্যতীত কিছুই নয়।
যদি কেউ এরূপ করে, তবে তাকে যৌতুক পুরাপুরি ফেরৎ দিয়ে অনুতপ্ত হৃদয়ে স্ত্রীর নিকট ক্ষমা চেয়ে আল্লাহর নিকট খালেছ মনে তওবা না করা পর্যন্ত তার গোনাহ মাফ হবে না।
মনে রাখতে হবে যে, ইসলামী শরী‘আতে স্ত্রীর ভরণ-পোষণের যাবতীয় দায়িত্ব স্বামীর। অতএব স্ত্রীর নিজস্ব সম্পদে হস্তক্ষেপ করা স্বামীর জন্য নিষিদ্ধ। সেকারণ স্বেচ্ছায় হৌক বা অনিচ্ছায় হৌক স্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বামীকে যৌতুক দেওয়া ও স্বামীর যৌতুক নেওয়া দু’টিই নিষিদ্ধ। যে ব্যক্তি এরূপ হারাম কাজে যুক্ত হবে, সে ব্যক্তি তওবা না করলে জাহান্নামের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হবে (নিসা ১৩-১৪, ত্বালাক ১)।
মুনাফিক লোক। যৌতুকের মামলা করা উচিত
Add ashtece
3:56
হুজুর আমাকে একটা আনসার দিবেন দয়া করে প্লিজ,যদি স্বামী ভাল না হয়,স্ত্রী কে ভরন পুষন না দেয় ঠিক মত,অত্যাচার করে,এবং স্বামীর আরেকটা বউ থাকে তাহলে কি মেয়ে ওই স্বামী কে ডিভোর্স দিলে ডিভোর্স হবে,
এবং ডিভোর্স দিয়ে দেওয়া হয়েছে মেয়ের পক্ষ থেকে প্রায় আড়াই বছর,এখন কি মেয়ে দিতীয় বিয়ে করতে পারবে,প্লিজ প্লিজ বলবেন,
মেয়ের বাবা বেশি দাবি করে যে তখন কি করা উচিত?
Hojorer kase ki babe prosno korbo keo janaben please
ওনার ফেসবুক পেজে প্রশ্ন করতে পারেন।
❤️❤️❤️
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Masallah
ماشاءاللہ الحمد للہ یا شیخ
আমি জানতে চাই মহরানার সঠিক নিয়ান যে ছেলের কি ছয় মাসে যা উপারযন না, তিন মাসের না ২ মাসের না ১ বছরের উপার্যন মেয়ের কাছে দেয়াই মহরানা
কারন ছেলের বাবা কমাতে চায় আর মেয়ের বাবা বারাতে চায় তাই মহরানা কিভাবে হিসাব করতে হয়।
মোহর সম্পর্কে আল কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং স্ত্রীদের মোহর মনের সন্তোষসহকারে আদায় করো।’ সূরা নিসা : ৪।
‘আর তাদের ন্যায়সঙ্গত মোহর আদায় করো’- সূরা নিসা : ২৫।
যেহেতু আল কুরআনের ভাষা ‘ন্যায়সঙ্গত মোহর’ সেহেতু এ ব্যাপারে স্বামীর অর্থনৈতিক শক্তি-সামর্থ্য বিবেচনা করে যৌক্তিকভাবে মোহর নির্ধারণ করতে হবে।
মাশাআল্লাহ
আমার একটা প্রশ্ন আছে দয়া করে উত্তর দিবেন??
আমার স্বামী দেনমোহর দিতে পারবে না তার জন্য যদি ক্ষমা চায় কিন্তু তার দেওয়ার ক্ষমতা থাকার সত্যেও ক্ষমা চায় আর যদি আমি ক্ষমা করে দেই তাহলে কি হবে
প্লিজ উত্তর দিবেন
আপনার ইচ্ছা আপনি চাইলে মাফ করতেও পারেন আবার চাইতেও পারেন
হুজুর আমার বিয়েতে চার লক্ষ টাকা কাবিন দেওয়া,,, কিন্তুু আমার তো এত টাকার সামোর্থ নাই এখন আমি কি করবো,,, হুজুর এটা সমাধান বলে দিন প্লিজ 😢
insaallah
দেন মোহর সব দিয়ে বিয়ে করা এই যুগে হবে না..আরো এক যুগ অপেক্ষা করতে হবে
আমার ও
কম করে দরলেই তো হবে
@@anzumarowa4178 আমাদের চট্টগ্রামে কম ধরে না
@@anzumarowa4178রাইট কিন্তু দুনিয়াবি মানুষ তারা আল্লাহ র উপর ভরসা করে না।
আমরাই কঠিন করেছি।সহজ করলেই হতো কিন্তু মেয়ের ফ্যামিলি গুলো কে আল্লাহ সহি বুঝ দান করুক।
কাজীর খাতায় কাবিননামা ২ লক্ষ মোহর হল ২০ হাজার টাকা কোনটা পরিশোধ করব
মোহর
যেটা কাবিন সেটাই মোহর,,,যেটা পানি সেটা জল,,,,,কাজি খাতায় যেটা লেখছে সেটা আসল
আচ্ছা মেয়ের মার যদি দুই বিয়ে হয় তখন মেয়ের হাসব্যান্ড কে নাকি স্বর্নের আংটি দিতে হয় এইটা কতটুকু সত্যি
মাশাআল্লাহ্
Kemon name
মোহর কি গয়না, বা ডায়মন্ড দিলে কি পরিশোধ হয়?
হ্যা একদম হবে
@@user-vh8lh6ly7s thx
রোজা রেখে অন্য কোনো মেয়ের সাথে সাধারণ কথা বলা যাবে কি?
যেমন:রোজা রেখে মেয়ে বান্ধবীর সাথে একজন ছেলে বন্ধুর কথা বলা কি জায়েজ?
জায়েজ নাই, রোজা রেখে হোক বা না রেখে হোক। মেয়ে বান্ধবী হচ্ছে গায়রে মাহরাম। শায়খের এই ভিডিও টি দেখলে আরো clear হবে: m.th-cam.com/video/NReE-xtbbgE/w-d-xo.html
না
রোজা কেন এমনিতেই তো জায়েজ নাই
সূরা নিসা আছে ভাই,,,,,১৪ জন ব্যাক্তি ছাড়া কারো সাথে কথা বলা যাবে না,,,,,, প্রয়োজন যদি হয়,,,,পর্দা আড়ালে কর্কশ ভাষায় কথা বলতে হবে,,,,,আল কুরআন
রোযা তো দুরের কথা, এমনই কথা বল হারাম যেকোনো সময়।
আহাম্মক উল্লার কতা কুব চুন্দর,,,,