একজন মৃত মানুষ তথা লাশকে যারা এতো ভয় পেয়েছে আল্লাহ ভালো জানেন তারা জীবিত মীর কাশেম আলী কে কত ভয় পেত। অন্ধকার তো আলো দেখে এভাবেই ভয়ে পালায়। মহান রব শহীদকে জান্নাতুল ফিরদাউছ দান করুন।
কত সাংঘাতিক নিষ্ঠুর ঘটনা। এসব অজানা তথ্যগুলো অবশ্যই জনগণের জানার দরকার ছিল। মহান আল্লাহ মীর কাসেম আলী সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সবচেয়ে উঁচু মর্যাদা দান করবেন ইনশাআল্লাহ। হে আল্লাহ, তার পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করার ক্ষমতা দিন । আমিন
২৭:৭৫ আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই। ২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। ২:৭৮ আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে। ১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী। ১২:১০৩ আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়। ১৪:১ আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে। ১৪:৫২ এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে। ১৭:৯ নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার। ৩৯:৪১ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও। ৬৮:৫২ আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী। ৩:১০১ আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে। ৩:১০২ হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না। ৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও। ৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। ৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব। ৩:১০৬ সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’। ৩:১০৭ আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে। ৩:১০৮ এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না। ৩:১০৯ আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে। ####################################################################################################################
হে আরশের রব এই ত্যাগের বিনিময়ে তুমি এই বাংলার জমিনে দ্বীন কায়েম এর জন্য কবুল করুন,,,,, এই মাজলুমের উপর প্রতিটা জুলুমের বিচার আপনি নিজেই নিন,,,,,,তার পরিবারের সদস্যদের সবর করার তাওফিক দান করুন
Islam only supports Caliphate , any person who is calling for democracy ( Rulling system of America Europe Israeli kafirs) is hypocrite and destination of hypocrite is the bottom of hell .
◆◆ কি চমৎকার সমাধান!! ◆◆ "যখন আমি কষ্ট পাই,, কোরআন বলেঃ--"নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে! [সূরা ইনশিরাহ] "যখন আমি সুখ চাই,, কোরআন বলেঃ--"আল্লাহ কষ্টের পরেই সুখ দিবেন! [সূরা তালাকঃ-০৭] "যখন আমি প্রিয় জিনিস টা পেলাম না,, কোরআন বলেঃ--"তোমরা হয়তো এমন জিনিস পছন্দ কর, যা তোমাদের জন্য অকল্যাণ কর!! [সূরা বাকারাঃ-২১৬] " যখন আমি বিচার চাই,, কোরআন বলেঃ--" আপনি ধৈর্য ধারণ করুণ যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ বিচার না করেন [সূরা ইউসুফ ঃ-১০৯] " যখন আমি কষ্ট সহ্য করতে চাই না,, কোরআন বলেঃ--" যারা ইমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আর আমি কাউকে তার সামর্থ্য এর অতিরিক্ত দায়িত্ব অর্পণ করি না। তারা হচ্ছে জান্নাতবাসী সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। [সূরা আরাফঃ-৪২] " যখন আমি আল্লাহর সাহায্য চাই,, কোরআন বলেঃ-" ভেঙে পড় না, নিরাশ হইও না, আল্লাহর সাহায্য আসবেই এটা আল্লাহর ওয়াদা। জেনে রেখ আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে। [সূরা বাকারাঃ-২১৪] " যখন আমি ধৈর্য ধারণ করি,, কোরআন বলেঃ-"যারা সবরকারী তারা পুরুষ্কার পায় অগণিত [সূরা যুমারঃ১০] " যখন আমি হতাশায় থাকি,, কোরআন বলেঃ-"আল্লাহর উপর ভরসা কর, যদি তোমরা বিশ্বাসী হও"।[সূরামায়িদাঃ-২৩] "যখন আমি তাওবা করি,, কোরআন বলেঃ--"আল্লাহ তাওবা কবুলকারী, করুণাময় [সূরা তাওবাঃ-১০৪] " যখন আমি নিরাশ হই,, কোরআন বলেঃ-"একমাত্র কাফির ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না"[সূরা ইউসুফঃ-৮৭] অবশ্যই তুমি পাবে যা তোমার থেকে চলে গেছে, তার চেয়েও উত্তম [সূরাআনফালঃ-৭০] " যখন আমি ভালো কিছু করি,, কোরআন বলেঃ-"উত্তম কাজের প্রতিদান, উত্তম ছাড়া আর কী হতে পারে?"""" [সূরা আর রহমানঃ-৬০] " যখন আমি বিপদে পড়ি,, কোরআন বলেঃ-" আমি অবশ্যই তোমাদিগকে পরীক্ষা করবো কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি এবং ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। [সূরা বাকারাঃ-১৫৫] খুব শীগ্রই তোমার রব তোমাকে এতো দেবে যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে ""! [সূরা আদ-দুহা :০৫]//////////////
@@riajuddin3563 ❤️পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু,,, সূরা লোকমান আয়াত ২১ উহাদেরকে যখন বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহা অনুসরণ কর।' উহারা বলে, 'বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহারই অনুসরণ করিব।' শয়তান যদি উহাদেরকে জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তির দিকে আহবান করে, তবুও কি? সূরা আল মায়িদাহ আয়াত ১০৪ যখন তাহাদেরকে বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহার দিকে ও রাসূলের দিকে আস', তাহারা বলে, 'আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।' যদিও তাহাদের পূর্বপুরুষগণ কিছুই জানিত না এবং সৎপথপ্রাপ্তও ছিল না, তবুও কি ? সূরা আন নিসা আয়াত ১১৫ কাহারও নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু'মিনদের পথ ব্যতীত অন্য পথ অনুসরণ করে, তবে যেদিকে সে ফিরিয়া যায় সেদিকেই তাহাকে ফিরাইয়া দিব এবং জাহান্নামে তাহাকে দগ্ধ করিব, আর উহা কত মন্দ আবাস! সূরা বাকারা আয়াত ১০৯তাহাদের নিকট সত্য প্রকাশিত হওয়ার পরও, কিতাবীদের মধ্যে অনেকেই তোমাদের ঈমান আনিবার পর ঈর্ষা মূলক মনোভাব বশত আবার তোমাদেরকে কাফির রূপে ফিরিয়া পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করে। অতএব তোমরা ক্ষমা কর ও উপেক্ষা কর, যতক্ষণ না আল্লাহ্ কোন নির্দেশ দেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান। সূরা বাকারা আয়াত ১৭০যখন তাহাদেরকে বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহা তোমরা অনুসরণ কর', তাহারা বলে, 'না, বরং আমরা আমাদের পিতৃ পুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহার অনুসরণ করিব।' এমন কি, তাহাদের পিতৃ পুরুষগণ যদিও কিছুই বুঝিত না এবং তাহারা সৎপথেও পরিচালিত ছিল না-তৎসত্ত্বেও। সূরা আল ফুরকান আয়াত ৭০ তাহারা নয়, যাহারা তওবা করে, ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে। আল্লাহ্ উহাদের পাপ পরিবর্তন করিয়া দিবেন পুণ্যের দ্বারা। আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সূরা আনআম আয়াত ৫৪ যাহারা আমার আয়াত সমূহে ঈমান আনে তাহারা যখন তোমার নিকট আসে তখন তাহাদেরকে তুমি বলিও : 'তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হউক', তোমাদের প্রতিপালক দয়া করা তাঁহার কর্তব্য বলিয়া স্থির করিয়াছেন। তোমাদের মধ্যে কেহ অজ্ঞতা বশত যদি মন্দ কাজ করে, অতঃপর তওবা করে এবং সংশোধন করে তবে তো আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সূরা কাহফ আয়াত ১০৩ থেকে ১০৬ বল, 'আমি কি তোমাদেরকে সংবাদ দিব কর্মে বিশেষ ক্ষতিগ্রস্তদের?' উহারাই তাহারা, 'পার্থিব জীবনে যাহাদের প্রচেষ্টা পণ্ড হয়, যদিও তাহারা মনে করে যে, তাহারা সৎকর্মই করিতেছে, উহারাই তাহারা, যাহারা অস্বীকার করে উহাদের প্রতিপালকের নিদর্শনাবলী ও তাঁহার সঙ্গে উহাদের সাক্ষাতের বিষয়। ফলে উহাদের কর্ম নিষ্ফল হইয়া যায়; সুতরাং কিয়ামতের দিন উহাদের জন্য ওজনের কোন ব্যবস্থা রাখিব না।জাহান্নাম-ইহাই উহাদের প্রতিফল, যেহেতু উহারা কুফরী করিয়াছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও রাসূলগণকে গ্রহণ করিয়াছে বিদ্রূপের বিষয়স্বরূপ। 'সূরা কাহফ আয়াত ৫৫ যখন উহাদের নিকট পথনির্দেশ আসে তখন মানুষকে ঈমান আনা এবং তাহাদের প্রতিপালকের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা হইতে বিরত রাখে কেবল ইহা যে, তাহাদের নিকট পূর্ববর্তীদের বেলায় অনুসৃত রীতি আসুক অথবা আসুক তাহাদের নিকট সরাসরি আযাব। সূরা সাবা আয়াত ৪৩ ইহাদের নিকট যখন আমার সুস্পষ্ট আয়াত সমূহ তিলাওয়াত করা হয় তখন ইহারা বলে, 'তোমাদের পূর্বপুরুষ যাহার 'ইবাদত করিত এই ব্যক্তিই তো তাহার 'ইবাদতে তোমাদেরকে বাধা দিতে চায়।' ইহারা আরও বলে, 'ইহা তো মিথ্যা উদ্ভাবন ব্যতীত কিছু নয়,' এবং কাফিরদের নিকট যখন সত্য আসে তখন উহারা বলে, 'ইহা তো এক সুস্পষ্ট জাদু। 'সূরা হিজর আয়াত ১৩ ইহারা কুরআনের প্রতি ঈমান আনিবে না এবং অতীতে পূর্ববর্তীদেরও এই আচরণ ছিল।
@@riajuddin3563 ২:১৫৪ যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত; কিন্তু তোমরা অনুভব করতে পার না। ৩:১৪৪ আর মুহাম্মাদ কেবল একজন রাসূল। তার পূর্বে নিশ্চয় অনেক রাসূল বিগত হয়েছে। যদি সে মারা যায় অথবা তাকে হত্যা করা হয়, তবে তোমরা কি তোমাদের পেছনে ফিরে যাবে ? আর যে ব্যক্তি পেছনে ফিরে যায়, সে কখনো আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেবেন। ৪:১৫৮ বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। ৫:৭৩ অবশ্যই তারা কুফরী করেছে, যারা বলে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তিন জনের তৃতীয়জন’। যদিও এক ইলাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর যদি তারা যা বলছে, তা থেকে বিরত না হয়, তবে অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব স্পর্শ করবে। ৫:৭৪ সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট তাওবা করবে না এবং তাঁর নিকট ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। ৫:৭৫ মাসীহ ইবনে মারইয়াম একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়; তার পূর্বে আরও বহু রাসূল গত হয়েছে, আর তার মা একজন পরম সত্যবাদিনী, তারা উভয়ে খাদ্য আহার করত। লক্ষ্য কর! আমি কিরূপে তাদের নিকট প্রমাণসমূহ বর্ণনা করছি। আবার লক্ষ্য কর! তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে? ৫:৭৬ বল, ‘তোমরা কি আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর ইবাদাত করবে, যা তোমাদের জন্য কোন ক্ষতি ও উপকারের ক্ষমতা রাখে না? আর আল্লাহ, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ’। ৫:৭৭ বল, ‘হে কিতাবীরা, সত্য ছাড়া তোমরা তোমাদের ধর্মের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করো না এবং এমন কওমের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা পূর্বে পথভ্রষ্ট হয়েছে, আর অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে এবং সোজা পথ বিচ্যুত হয়েছে। ৫:৭৮ বনী ইসরাঈলের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে দাঊদ ও মারইয়াম পুত্র ঈসার মুখে লা‘নত করা হয়েছে। তা এ কারণে যে, তারা অবাধ্য হয়েছে এবং তারা সীমালঙ্ঘন করত। ৩৯:৩০ নিশ্চয় তুমি মরণশীল এবং তারাও মরণশীল। ৫:৫ আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হল সব ভাল বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমাদের খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।
আল্লাহ আপনাদের হেফাজত করবেন। এমন নিষ্ঠুরতার বিচার বিলম্বে হলে ও হবে ইনশাআল্লাহ। এমন আচরণের বিচার না হলে মাবুদ আমার যদি সামান্যতম ভালো কিছু থেকে থাকে তা বাতিল করে আমাকেও নরকে রাখুন। লা-ই লাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।
আমার বয়স ৩৫ আমি মুক্তীযোদ্দ দেখিনী আমি মাওলানা নিজামী সাঈদী দের দেশ পরিচালনা দেখেছি উনারা দেশ প্রেমিক ছিল ꫰ শহীদ মীর কাশেম আলী সাহেবরাও সতিকার দেশ প্রেমিক ছিল ꫰
আল্লাহর কসম, যেদিন মীর কাসেম আলী মারা গেছিলো, ঐ দিন স্বপ্নে আমার কাছে "এক গায়েবি আওয়াজ হলো, তোর বড় ভাই মারা গেছে দোয়া কর, আমি তখন কোরআন তেলাওয়াত করতে লাগলাম।" জীবদ্দশায় ওনি অনেক ভালো কাজ করছে, না হলে এমন হওয়ার কথা না।
আমি কুমিল্লার ছেলে এমডি আল-আমিন কুমিল্লা থেকে ই বলছি। কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের মান্যগন্য বড়ো ভাইয়েরা খুব ভালো করে জানে আমি খুব ছোট থেকেই অসম্ভব আওয়ামী পিপাসু একজন ছেলে আমি। কিন্তু তবুও একজন মানুষ কিংবা একজন মুসলমান হিসেবে এই ঘটনা টা আমার হ্রদয়ে দাগ কাটে 😢😢😢
চোঁখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না! হে আল্লাহ। মীর কাসেম আলী সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন।
Amin
Ameen
আমিন
একজন মৃত মানুষ তথা লাশকে যারা এতো ভয় পেয়েছে আল্লাহ ভালো জানেন তারা জীবিত মীর কাশেম আলী কে কত ভয় পেত। অন্ধকার তো আলো দেখে এভাবেই ভয়ে পালায়। মহান রব শহীদকে জান্নাতুল ফিরদাউছ দান করুন।
Amin
কি রকম নিষ্ঠুরতম আওয়ামী লীগের আচরণ ছিল।
শহীদ মীর কাসেম আলী রহিমাহুল্লাহ....
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতে স্থান দিক। আমিন।
Amin
Amern
কত সাংঘাতিক নিষ্ঠুর ঘটনা। এসব অজানা তথ্যগুলো অবশ্যই জনগণের জানার দরকার ছিল। মহান আল্লাহ মীর কাসেম আলী সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সবচেয়ে উঁচু মর্যাদা দান করবেন ইনশাআল্লাহ। হে আল্লাহ, তার পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করার ক্ষমতা দিন । আমিন
২৭:৭৫ আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই।
২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
২:৭৮ আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে।
১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
১২:১০৩ আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়।
১৪:১ আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে।
১৪:৫২ এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে।
১৭:৯ নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার।
৩৯:৪১ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও।
৬৮:৫২ আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী।
৩:১০১ আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে।
৩:১০২ হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না।
৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।
৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব।
৩:১০৬ সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’।
৩:১০৭ আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
৩:১০৮ এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না।
৩:১০৯ আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে। ####################################################################################################################
আল্লাহ জালিমদের বিরুদ্ধে কঠিন বিচার করুন আমিন
হে আল্লাহ তুমি মীর কাসেম আলী কে শহীদের উচ্চ মাকাম দান ও জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন আমিন
ইমানদার কখনো বেইমানের কাছে মাথা নত করেনা
¹❤^a😊
হে মহান আল্লাহ শহীদ মির কাসেম আলীকে শহীদ হিসাবে কবুল করুন এবং যান্নাততের উঢ্চ মাকাম দান করুন আমীন
এই মাদারচোদ রাজাকার বাহিনী নেতা শহিদ হয় কি ভাবে। মাদারচোদ থাপড়াইয়া কানের পর্দা ফাটাইয়া দিমু।
জামায়াত ছিলো ,, আছে ,, থাকবে ইনসাআল্লাহ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ।
বাংলাদেশের মহান নেতা মীর কাসেম আলি ভাই।
হাজারো শিক্ষিত যুবকের উদাহরণ তিনি।
হে আরশের রব এই ত্যাগের বিনিময়ে তুমি এই বাংলার জমিনে দ্বীন কায়েম এর জন্য কবুল করুন,,,,, এই মাজলুমের উপর প্রতিটা জুলুমের বিচার আপনি নিজেই নিন,,,,,,তার পরিবারের সদস্যদের সবর করার তাওফিক দান করুন
মহান মীর কাসেম আলী ভাইকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুক, আমিন।
মহান চোদাও খানকির পোলা তোর মায়ের চু----। তোদের পুটকি দিয়ে ডিম থেরাপি দিমু। রাজাকার আবার শহিদ হয় কি ভাবে। মাদারচোদ থাপড়াইয়া কানের পর্দা ফাটাইয়া দিমু।
Amin
আমিন
@@Jahid-d4fmmmmmmmmmmmm ..
আমিন আল্লহুম্মা আমিন
সবকিছুই মহান আল্লাহতালা দেখেছেন এবং শুনেছেন। যারা দোষী অবশ্যই তাদেরকে মহান আল্লাহ তায়ালা ভয়ঙ্কর শাস্তি দিবেন ইনশাআল্লাহ।
Amin
শহীদ মীর কাশেম আলীকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন..
আল্লাহ্ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক আমিন আমিন সুম্মা আমিন।
Amin
মীর কাসেম আলী ভাইকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুক,আমিন।
আহা কি নিষ্ঠুর আচরণ করা হয়েছে উনাদের সাথে। নিশ্চয় মহান আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করবেন।
দুআ করব আজীবন ইনশাআললাহ আল্লাহ তায়ালা যেন শহীদ মীর কাসেম আলী কে জান্নাতুল ফেরদাউসের সুউচ্চ মাকাম দান করুন আমীন।
মা ধৈর্য ধারণ করুন, একদিন অত্যাচারির বংশ ধ্বংস হবে।আমিন
ইনশাআল্লাহ
অত্যাচারীর বংশ তো অনেক আগেই ধ্বংস হয়েছে।
ইনশাআল্লাহ
আমিন
Amin
শহীদ মরহুম মীর কাশেম আলীকে মহান রব জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন।এবং উনার সন্তানের দ্রুতগতিতে মুক্তি ছাই আইনা ঘর থেকে
Islam only supports Caliphate , any person who is calling for democracy ( Rulling system of America Europe Israeli kafirs) is hypocrite and destination of hypocrite is the bottom of hell .
আল্লাহ ভাইকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুক।
Amin
আল্লাহ তায়ালা ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নাসিব করুক।
Amin
কত সাংঘাতিক নিষ্ঠুর ঘটনা। আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস কবুল করুক এবং তার আশা পুরণ করুক
Amin
আল্লাহ পাক সবচেয়ে বড় বিচারক, ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ তাকে জান্নাত বাসী করুন।।
এই নিষ্ঠুরতা ও বর্বরতার বিচার আল্লাহ নিশ্চয়ই করবেন। ইনশাআল্লাহ আমরা দেখে যেতে পারবো। আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন।
আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস কবুল করুক এবং তার আশা পুরণ করুক
Amin
আল্লাহ। যেন মির।কাসেম আলি।ভাইকে।জান্নাত বাসি।করেন।আমিন
হে আল্লাহ্ তুমি শহীদ মীর কাশেম আলী ভাইকে জান্নাতের মেহমান বানিয়ে নাও। আমিন। এই অত্যাচারের বিচার এক দিন হবেই হবে ইনশাআল্লাহ
❤❤❤
ছোবাহানাল্লাহ ঈমানি শক্তি কাকে বলে এই মির কাসেম আলী তা আমাদের বুঝিয়ে দিয়েছেন।আল্লাহ নিশ্চয়ই ওনাকে জান্নাত বাসী করবেন।
বিচার একদিন হবে
শেষ দিনে
একজন জীবন্ত মানুষের সামনে আলোচনা হচ্ছে তাকে কোথায় কবর দেওয়া হবে!!!!😭😭😭😭হাসিনা আল্লাহ তাআ'লা তোর বিচার করবে!
Amin
R kichu Manusher ato jole hasinar jonno
হৃদয় বিদারক।
মহান আল্লাহ শহীদ মীর কাশেম আলীর শাহাদত কাবুল করুন আমিন ছুম্মা আমিন
হে আল্লাহ আপনি সকল শহীদানগন কে জান্নাতের মেহমান বানিয়ে রাখুন!
সকল কিছুর-ই বিচার করবেই আললা মহান, হে আললা মহান আপনি সসত্ত্ব বিচার আপনার কাছেই।
এই কাজের হুকুম দাতাকে, পুই পুই করে মহান আল্লাহ্ তায়ালার কাছে জবাব দিহিতা করতে হবে। এখন শুধুমাত্র অপেক্ষার পালা।
খুব কষ্টের কথা। 16:36 শুনেচোখে পানি চলে আসলো আল্লাহ মীর কাসেম আলী ভাই কে জান্নাত দান করুন আমীন।
প্রকৃতি কাউকে ক্ষমা করে না।
এত বড় জুলুমের বিচার একদিন এ জমিনেই হবে ইনশাআল্লাহ।
ইনশাআল্লাহ
বল বীর বল উন্নত মম শির,,,,,
সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য যারা সংগ্রাম করে তারা কখনোই মরে না, তারা বেঁচে থাকে মানুষের আদর্শ ও নৈতিকতার শিক্ষায়,,,,
ইসলামের সর্বোচ্চ নেতা মীর কাসেম আলী সাহেব কে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন আমিন।
আল্লাহ তুমি তাকে জান্নাত দান করো,,,
নোমান ভাই,এই কথা গুলো ইতিহাস হয়ে থাকবে।
আল্লাহ উনাকে উত্তম জান্নাত দান করুন আমিন
আল্লাহ, মীর কাশেম আলীকে শহীদহিসেবে কবুল করুন।
*মা সারা দেশে আমরা আপনার সন্তান আছি কাল কিয়ামতের দিন ইনশাআল্লাহ দেখা হবে*
এর জন্য আওয়ামী লীগের নেত্রী সহ নেতাদের এর চেয়ে ভয়াবহ ফাঁসি চাই
আল্লাহ তাকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন।
Amin
◆◆ কি চমৎকার সমাধান!! ◆◆
"যখন আমি কষ্ট পাই,,
কোরআন বলেঃ--"নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে! [সূরা ইনশিরাহ]
"যখন আমি সুখ চাই,,
কোরআন বলেঃ--"আল্লাহ কষ্টের পরেই সুখ দিবেন! [সূরা তালাকঃ-০৭]
"যখন আমি প্রিয় জিনিস টা পেলাম না,,
কোরআন বলেঃ--"তোমরা হয়তো এমন জিনিস পছন্দ কর, যা তোমাদের জন্য অকল্যাণ কর!! [সূরা বাকারাঃ-২১৬]
" যখন আমি বিচার চাই,,
কোরআন বলেঃ--" আপনি ধৈর্য ধারণ করুণ যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ বিচার না করেন [সূরা ইউসুফ ঃ-১০৯]
" যখন আমি কষ্ট সহ্য করতে চাই না,,
কোরআন বলেঃ--" যারা ইমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আর আমি কাউকে তার সামর্থ্য এর অতিরিক্ত দায়িত্ব অর্পণ করি না। তারা হচ্ছে জান্নাতবাসী সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। [সূরা আরাফঃ-৪২]
" যখন আমি আল্লাহর সাহায্য চাই,,
কোরআন বলেঃ-" ভেঙে পড় না, নিরাশ হইও না, আল্লাহর সাহায্য আসবেই এটা আল্লাহর ওয়াদা। জেনে রেখ আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে। [সূরা বাকারাঃ-২১৪]
" যখন আমি ধৈর্য ধারণ করি,,
কোরআন বলেঃ-"যারা সবরকারী তারা পুরুষ্কার পায় অগণিত [সূরা যুমারঃ১০]
" যখন আমি হতাশায় থাকি,,
কোরআন বলেঃ-"আল্লাহর উপর ভরসা কর, যদি তোমরা বিশ্বাসী হও"।[সূরামায়িদাঃ-২৩]
"যখন আমি তাওবা করি,,
কোরআন বলেঃ--"আল্লাহ তাওবা কবুলকারী, করুণাময় [সূরা তাওবাঃ-১০৪]
" যখন আমি নিরাশ হই,,
কোরআন বলেঃ-"একমাত্র কাফির ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না"[সূরা ইউসুফঃ-৮৭]
অবশ্যই তুমি পাবে যা তোমার থেকে চলে গেছে, তার চেয়েও উত্তম [সূরাআনফালঃ-৭০]
" যখন আমি ভালো কিছু করি,,
কোরআন বলেঃ-"উত্তম কাজের প্রতিদান, উত্তম ছাড়া আর কী হতে পারে?""""
[সূরা আর রহমানঃ-৬০]
" যখন আমি বিপদে পড়ি,,
কোরআন বলেঃ-" আমি অবশ্যই তোমাদিগকে পরীক্ষা করবো কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি এবং ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। [সূরা বাকারাঃ-১৫৫]
খুব শীগ্রই তোমার রব তোমাকে এতো দেবে যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে ""!
[সূরা আদ-দুহা :০৫]//////////////
Subhanallah
@@riajuddin3563 ❤️পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু,,,
সূরা লোকমান আয়াত ২১ উহাদেরকে যখন বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহা অনুসরণ কর।' উহারা বলে, 'বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহারই অনুসরণ করিব।' শয়তান যদি উহাদেরকে জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তির দিকে আহবান করে, তবুও কি?
সূরা আল মায়িদাহ আয়াত ১০৪ যখন তাহাদেরকে বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহার দিকে ও রাসূলের দিকে আস', তাহারা বলে, 'আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।' যদিও তাহাদের পূর্বপুরুষগণ কিছুই জানিত না এবং সৎপথপ্রাপ্তও ছিল না, তবুও কি ?
সূরা আন নিসা আয়াত ১১৫ কাহারও নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু'মিনদের পথ ব্যতীত অন্য পথ অনুসরণ করে, তবে যেদিকে সে ফিরিয়া যায় সেদিকেই তাহাকে ফিরাইয়া দিব এবং জাহান্নামে তাহাকে দগ্ধ করিব, আর উহা কত মন্দ আবাস!
সূরা বাকারা আয়াত ১০৯তাহাদের নিকট সত্য প্রকাশিত হওয়ার পরও, কিতাবীদের মধ্যে অনেকেই তোমাদের ঈমান আনিবার পর ঈর্ষা মূলক মনোভাব বশত আবার তোমাদেরকে কাফির রূপে ফিরিয়া পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করে। অতএব তোমরা ক্ষমা কর ও উপেক্ষা কর, যতক্ষণ না আল্লাহ্ কোন নির্দেশ দেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সূরা বাকারা আয়াত ১৭০যখন তাহাদেরকে বলা হয়, 'আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন তাহা তোমরা অনুসরণ কর', তাহারা বলে, 'না, বরং আমরা আমাদের পিতৃ পুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহার অনুসরণ করিব।' এমন কি, তাহাদের পিতৃ পুরুষগণ যদিও কিছুই বুঝিত না এবং তাহারা সৎপথেও পরিচালিত ছিল না-তৎসত্ত্বেও।
সূরা আল ফুরকান আয়াত ৭০ তাহারা নয়, যাহারা তওবা করে, ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে। আল্লাহ্ উহাদের পাপ পরিবর্তন করিয়া দিবেন পুণ্যের দ্বারা। আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সূরা আনআম আয়াত ৫৪ যাহারা আমার আয়াত সমূহে ঈমান আনে তাহারা যখন তোমার নিকট আসে তখন তাহাদেরকে তুমি বলিও : 'তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হউক', তোমাদের প্রতিপালক দয়া করা তাঁহার কর্তব্য বলিয়া স্থির করিয়াছেন। তোমাদের মধ্যে কেহ অজ্ঞতা বশত যদি মন্দ কাজ করে, অতঃপর তওবা করে এবং সংশোধন করে তবে তো আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সূরা কাহফ আয়াত ১০৩ থেকে ১০৬ বল, 'আমি কি তোমাদেরকে সংবাদ দিব কর্মে বিশেষ ক্ষতিগ্রস্তদের?' উহারাই তাহারা, 'পার্থিব জীবনে যাহাদের প্রচেষ্টা পণ্ড হয়, যদিও তাহারা মনে করে যে, তাহারা সৎকর্মই করিতেছে, উহারাই তাহারা, যাহারা অস্বীকার করে উহাদের প্রতিপালকের নিদর্শনাবলী ও তাঁহার সঙ্গে উহাদের সাক্ষাতের বিষয়। ফলে উহাদের কর্ম নিষ্ফল হইয়া যায়; সুতরাং কিয়ামতের দিন উহাদের জন্য ওজনের কোন ব্যবস্থা রাখিব না।জাহান্নাম-ইহাই উহাদের প্রতিফল, যেহেতু উহারা কুফরী করিয়াছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও রাসূলগণকে গ্রহণ করিয়াছে বিদ্রূপের বিষয়স্বরূপ।
'সূরা কাহফ আয়াত ৫৫ যখন উহাদের নিকট পথনির্দেশ আসে তখন মানুষকে ঈমান আনা এবং তাহাদের প্রতিপালকের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা হইতে বিরত রাখে কেবল ইহা যে, তাহাদের নিকট পূর্ববর্তীদের বেলায় অনুসৃত রীতি আসুক অথবা আসুক তাহাদের নিকট সরাসরি আযাব।
সূরা সাবা আয়াত ৪৩ ইহাদের নিকট যখন আমার সুস্পষ্ট আয়াত সমূহ তিলাওয়াত করা হয় তখন ইহারা বলে, 'তোমাদের পূর্বপুরুষ যাহার 'ইবাদত করিত এই ব্যক্তিই তো তাহার 'ইবাদতে তোমাদেরকে বাধা দিতে চায়।' ইহারা আরও বলে, 'ইহা তো মিথ্যা উদ্ভাবন ব্যতীত কিছু নয়,' এবং কাফিরদের নিকট যখন সত্য আসে তখন উহারা বলে, 'ইহা তো এক সুস্পষ্ট জাদু।
'সূরা হিজর আয়াত ১৩ ইহারা কুরআনের প্রতি ঈমান আনিবে না এবং অতীতে পূর্ববর্তীদেরও এই আচরণ ছিল।
@@riajuddin3563 ২:১৫৪ যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত; কিন্তু তোমরা অনুভব করতে পার না।
৩:১৪৪ আর মুহাম্মাদ কেবল একজন রাসূল। তার পূর্বে নিশ্চয় অনেক রাসূল বিগত হয়েছে। যদি সে মারা যায় অথবা তাকে হত্যা করা হয়, তবে তোমরা কি তোমাদের পেছনে ফিরে যাবে ? আর যে ব্যক্তি পেছনে ফিরে যায়, সে কখনো আল্লাহর কোন ক্ষতি করতে পারে না। আর আল্লাহ অচিরেই কৃতজ্ঞদের প্রতিদান দেবেন।
৪:১৫৮ বরং আল্লাহ তাঁর কাছে তাকে তুলে নিয়েছেন এবং আল্লাহ মহা পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
৫:৭৩ অবশ্যই তারা কুফরী করেছে, যারা বলে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তিন জনের তৃতীয়জন’। যদিও এক ইলাহ ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর যদি তারা যা বলছে, তা থেকে বিরত না হয়, তবে অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব স্পর্শ করবে।
৫:৭৪ সুতরাং তারা কি আল্লাহর নিকট তাওবা করবে না এবং তাঁর নিকট ক্ষমা চাইবে না? আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
৫:৭৫ মাসীহ ইবনে মারইয়াম একজন রাসূল ছাড়া আর কিছুই নয়; তার পূর্বে আরও বহু রাসূল গত হয়েছে, আর তার মা একজন পরম সত্যবাদিনী, তারা উভয়ে খাদ্য আহার করত। লক্ষ্য কর! আমি কিরূপে তাদের নিকট প্রমাণসমূহ বর্ণনা করছি। আবার লক্ষ্য কর! তারা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে?
৫:৭৬ বল, ‘তোমরা কি আল্লাহ ছাড়া এমন কিছুর ইবাদাত করবে, যা তোমাদের জন্য কোন ক্ষতি ও উপকারের ক্ষমতা রাখে না? আর আল্লাহ, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ’।
৫:৭৭ বল, ‘হে কিতাবীরা, সত্য ছাড়া তোমরা তোমাদের ধর্মের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করো না এবং এমন কওমের প্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, যারা পূর্বে পথভ্রষ্ট হয়েছে, আর অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে এবং সোজা পথ বিচ্যুত হয়েছে।
৫:৭৮ বনী ইসরাঈলের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তাদেরকে দাঊদ ও মারইয়াম পুত্র ঈসার মুখে লা‘নত করা হয়েছে। তা এ কারণে যে, তারা অবাধ্য হয়েছে এবং তারা সীমালঙ্ঘন করত।
৩৯:৩০ নিশ্চয় তুমি মরণশীল এবং তারাও মরণশীল।
৫:৫ আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হল সব ভাল বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমাদের খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।
👍👍👍
আল্লাহ মানুষ এতো পাষান কিভাবে হয়।
আল্লাহ ওনাকে জান্নাত দান করুন
ইনশাআল্লাহ একদিন আল্লাহ উত্তম বিচার করবে
আমিন
চোখের পানি দরে রাখতে পারলাম না হে আল্লাহ্ আপনি শহিদ মীর কাশেম আলী সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন
ওহে আল্লাহ মীর কাশেম আলী ভাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন
আল্লাহ আপনাদের হেফাজত করবেন। এমন নিষ্ঠুরতার বিচার বিলম্বে হলে ও হবে ইনশাআল্লাহ। এমন আচরণের বিচার না হলে মাবুদ আমার যদি সামান্যতম ভালো কিছু থেকে থাকে তা বাতিল করে আমাকেও নরকে রাখুন। লা-ই লাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার।
মীর কাশিম বাংলার স্বপ্নদ্রষ্টা।
দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু জনগণ সাধীন হয়নি কখন-ই----------!!!!!!!
গুট সহিদ জান্নাতি কাসেম
Desh sadin hoy nai…..desh Pakistan er hat theke india er hat e chole gese
আহ! আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে জান্নাতুল ফিরদাউস নসীব করুন। আমীন।
হে আল্লাহ্ তুমি জামায়াত নেতাদের শাহাদাত কে তুমি কবুল কর আমিন
আহ, কি মর্মান্তিক। যালিমের বিচার একদিন হবে😭😭
হে রাব্বুল আলামিন মীর কাসেম আলী ভাইকে শহীদের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন
আল্লাহ চাইলে এর বিচার হয়তো হবে।আল্লাহ সব সর্ব শক্তি মান,,,
আমার বয়স ৩৫ আমি মুক্তীযোদ্দ দেখিনী আমি মাওলানা নিজামী সাঈদী দের দেশ পরিচালনা দেখেছি উনারা দেশ প্রেমিক ছিল ꫰ শহীদ মীর কাশেম আলী সাহেবরাও সতিকার দেশ প্রেমিক ছিল ꫰
Right
আম্মাজানের কথাগুলো শুনে চোখের পানি দূরে রাখতে পারলাম না।
এত বর্বর বিচার হবে ইনশাল্লাহ।
সন্তান হারানোর কষ্ট নিজেদের জীবনের চেয়ে ও বেশি বেদনাদায়ক ইয়া আল্লাহ তুমি মালিক।
হে আল্লাহ তুমি শহীদি কাফেলার মীর কাশিম সহো সকলকে জান্নাতুল ফেরদাউস দানকরুন । আমিন❤❤
এই মিথ্যা মামলার যে বা জারাই ছিলো জড়িত সবার ফাঁসি দেখতে চাই। বাংলাদেশে।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের রিযিকদাতা।
চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না।
আল্লাহ তায়ালা যেন আপনাকে এবং আপনার সাথী শহিদদের কে জান্নাতুল ফেরদৌসের নসিব করে,,, আমি ন
আল্লাহর কসম, যেদিন মীর কাসেম আলী মারা গেছিলো, ঐ দিন স্বপ্নে আমার কাছে "এক গায়েবি আওয়াজ হলো, তোর বড় ভাই মারা গেছে দোয়া কর, আমি তখন কোরআন তেলাওয়াত করতে লাগলাম।" জীবদ্দশায় ওনি অনেক ভালো কাজ করছে, না হলে এমন হওয়ার কথা না।
শহীদ মীর কাশেম আলী সহ সকল দ্বীনের পথে অটুট শহীদানদের আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক,এবং জুলুমকারীদের জন্যে আল্লাহ উত্তম প্রতিশোধ গ্রহনকারী,আমিন
কি নিষ্ঠুর বর্বর সরকার!
আল্লাহ জান্নাত বাসি করুন, আমিন
অাল্লাহ্ অাপনি তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন অামিন।
হে আল্লাহ ওনাকে শহীদের মর্যাদা দিয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করে নিন,আমিন।
মা আমি একজন জামাতের কমী দোয়া করি আল্লাহ যেন উনাকে জান্নাতের উচচ মাকাম দান করেন
শোনলাম আর হাসলাম একদিন সময় দিবে আল্লাহ তাআলা
শহীদ মীর কাসেম আলী একটি নাম ইতিহাস। শহীদেরা কখন ও মানুষের কাছে ক্ষমা প্রানভিকখা চাই তেপারেনা।
এই অবৈধ রায়ে যারা জরিত ছিল সবাইকে ফাসি দিতে হবে, হে আল্লাহ বেচে থেকে যেন দেখে যেতে পারি।
বাস্তব জীবনে মীর কাশেম আলী শত ও জগ্য ব্যাক্তি চিলো । আল্লাহ তাকে জান্নাত নছিব করুক । আমিন।
আল্লাহ আপনার মেহমান হিসেবে কবুল করুন। 🤲🤲🤲
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ ,,,
কি নিষ্ঠুর নিদারুল কি কষ্টের এগুলো শুনে সহ্য করার মতো না। আল্লাহতালা তো আছেন আল্লাহর কাছে বলেন আল্লাহতালার বিচার দুনিয়া নয়তো হাশরে করবে ইনশাল্লাহ।
ইয়া আল্লাহ শহিদ মীর কাশেম আলী কে জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করুন। আমিন
ঈমানী শক্তি আল্লাহু আকবার❤
হে আল্লাহ, আপনি এই মহৎ ব্যক্তিসহ যারা যালিম সরকারের জুলুমের স্বীকার হয়েছে তাদের সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন। (আমিন)
এই বিচার শেষ নয় আল্লাহর দরবারে যখন বিচার করা হবে ন্যায় ইনসাফের বিচার তখন তারা দেখবে আর আফসোস করবে
আমি কুমিল্লার ছেলে এমডি আল-আমিন কুমিল্লা থেকে ই বলছি। কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের মান্যগন্য বড়ো ভাইয়েরা খুব ভালো করে জানে আমি খুব ছোট থেকেই অসম্ভব আওয়ামী পিপাসু একজন ছেলে আমি। কিন্তু তবুও একজন মানুষ কিংবা একজন মুসলমান হিসেবে এই ঘটনা টা আমার হ্রদয়ে দাগ কাটে 😢😢😢
আল্লাহ আপনি,,, মীর কাশেম,ভাই কে শহীদ হিসেবে কবুল করুন,,
আল্লাহর ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের দান করুন
আললাহ তায়ালা এর বিচার একদিন। করবে ইনশাআল্লাহ
হে আল্লাহ মীর কাসেম আলী ভাইকে আপনি জান্নাতের উচ্চ মর্যাদা দান করবেন আমিন
কত নিষ্ঠুর !!!!আল্লাহ এর বিচার করবে একদিন ইনশাআল্ল।
হে মহান আল্লাহ ভাই কে শহিদী মর্যাদায়
জান্নাত দিন আমিন
আল্লাহ উনার ভুলত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন। আমিন
জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন
আল্লাহ্ উনাকে বেহেশত নসিব করুন আমিন
May Allah bless the bravious people and give him ZANNAT ameen
আল্লাহ তায়ালা প্রিয় নেতাকে শাহাদাতের উঁচু মর্যাদায় আসীন করুন।
এ বিচার আবার বাংলাদেশে হবে ইনশাআল্লাহ।
অবশ্যই
He was right. The food of heaven been awaiting for him. May God give him Jannath.
যারা এসব করলো উনারা হয়তো আল্লাহ সু ও আখিরাতের উপর বিশ্বাস নাই। কিন্তু জাহান্নাম তো বাস্তব। কি করবে তথাকথিত মানুষ!
হে আল্লাহ্ ওনার উপর যদি জুলুম করা হয়ে থাকে তাহলে জুলুম কারীদের বিচার দুনিয়াতে করিও
এই পরিস্থিতে যদি কোনো হেফাজত ইসলাম বড় কোন নেতা হতো,তাহলে সে কি করতো?
সে কি প্রেসিন্টের কাছে ক্ষমা চাইত?