Inter Alia || Khandkar Nasir Ahammed || Artist || At Kalakendra

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 11 ก.ย. 2024
  • Inter Alia || Khandkar Nasir Ahammed || Artist || At Kalakendra
    আজ প্রদর্শনীর শেষ দিন
    আন্তঃ প্রসঙ্গত
    বহুমাত্রিক যৌথ প্রদর্শনী
    কিউরেটর: শার্মিলি রহমান
    ১৭ মে - ০২ জুন ২০২৪, বিকাল ৪:০০ - রাত ৮:০০
    কলাকেন্দ্র ও দ্বীপ গ্যালারী
    খন্দকার নাছির আহাম্মদ
    জন্ম ১৯৭৫, কুমিল্লা ভিসুয়াল আর্টিস্ট, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা
    হারানো জীবনের খোঁজে
    মূল ভাবনা: প্রতিদিন আমাদের জীবন যাপনে হারাচ্ছে অনেক অনুষঙ্গ আবার যুক্ত হচ্ছে নতুন কিছু। হারিয়ে যাচ্ছে নদী, বন, ফসলের মাঠ, বনের পশু পাখি সহ আমাদের আটপৌরে সহজ জীবনে যুক্ত হচ্ছে রাস্তাঘাট, ইমারত, পরশ্রম নির্ভর জীবন। আজ আমরা নাগরিক... যা হারিয়ে যাচ্ছে তা যেমন প্রশ্নহীন, তেমনি নাগরিক জীবনের হাতছানি আমাদেরকে করছে আরো নিঃস্ব ও শেকড় হীন।
    কাজের প্রেক্ষিত: কাগজ ভাজ করে নকশা কাটা আবহমান বাংলার একটি অতি পরিচিত শিল্প, গ্রামীণ যেকোনো উৎসব-পার্বণ তাছাড়া সম্ভব হতো না। গ্রামীণ অন্যান্য শিল্পের চেয়ে তার ব্যবহারিক প্রয়োগ সম্পূর্ণ নান্দনিক বোধ থেকে, এতে অত্যান্ত সুনিপুণ ভাবে গ্রামীণ জীবনের সহজ আবহ ধরা যায়। সুনিপুণ আমি খুব ছোটবেলায় এই শিল্প মাধ্যমটির প্রতি আকৃষ্ট হই, আমার অনুপ্রেরণা ছিল আমার ছোট কাকা আর নানা, বিশেষ করে এই শিল্পে নানা অত্যন্ত দক্ষ ছিলেন। তাহার কাছে আমি ফুল লতাপাতার বাইরে ও পশুপাখী ও মানুষের আবয়ভ ইত্যাদি নানান মোটিফ ফুটিয়ে তুলায় দক্ষ হয়ে ওঠি। বাড়ির নানান ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়াও আশেপাশের বিয়ে, খাৎনা, হালখাতা, উল্লাস, নৌকা বাইচ, এরকম নানান উৎসবের সাজসজ্জার দায়িত্ব কাকা সাদরে গ্রহণ করতেন আর তার সাথে যুক্ত হতাম আমরাও, সবাই সহজ কিছু মোটিফ তুলত, আমি চেস্টা করতাম নতুন কিছু করার, নানা দেখিয়ে দিতেন, ফুল পাখি হাতি ঘোড়া ময়ূর পেঁচা কত অবলীলায় তার কেচির পর্শে মূর্তি মান হত। প্রায় চার দশক আগের স্মৃতি এখনো আমাকে আন্দোলিত করে সময়ের পরিক্রমায় আজ আমি নাগরিক শিল্পী, সমসাময়িক শিল্প অন্বেষায় আমিও দিশাহীন, মনের সুপ্ত গহীনে আজও লালন করি গ্রাম্য সহজ সরল নন্দন বোধটুকু।
    #khandkar_nasir_ahammed
    #kalakendra
    #inter_alia

ความคิดเห็น •