অর্থ সম্পদ বেশি করার আমল। শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ Abdur Razzak Bin Yousuf
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 11 ก.ย. 2024
- #আব্দুররাজ্জাকবিনইউসুফ #abdurrazzakbinyousufnewwaz #islampeacemedia
❌সম্পূর্ণ নিষেধ ❌ কপিরাইট ❌ Copyright Alert
🚫ফেসবুকে আপলোড 🚫সম্পূর্ণ নিষেধ
Islam Peace Media কোন ধরনের দেশ বিরুধী কর্মকান্ড, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গি বাদ সমর্থন করে না।
Islam Peace Media এর সাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
Lecturer: Sheikh Abdur Razzak Bin Yousuf
Waz Recorded by @islam peace media
#islampeacemedia
#শায়খ_আব্দুর_রাজ্জাক_বিন_ইউসুফ
Abdur Razzak Bin Yousuf
Pls Like Facebook Page
/ islampeacemedia
Subscribe Now:
/ @islampeacemedia
দেশ বরন্য আলেমদের ওয়াজ শুনতে আমাদের ওয়াজ শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। আর সবার আগে দেখতে বেল বাটুন টি বাজিয়ে দিন। আপনাদের ওয়াজ মাহফিল রেকর্ড করে অনলাইন এ প্রচার করতে যোগাযোগ করুন।
দেশ বরন্য আলেমদের ওয়াজ শুনতে আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন আর সবার আগে দেখতে বেল বাটুন টি বাজিয়ে দিন। আর ভিডিও টি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারে আমাদের সহযোগিতা করুন।
Sheikh Abdur Razzak Bin Yousuf
-----------------------------------------------------
জন্মঃ শায়খ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা চাপাইনবাবগঞ্জের দেবীনগর উপজেলার অধীন মাওলা বক্স হাজীরটলা গ্রামে এক ধার্মিক পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন।
পড়াশোনাঃ এলাকার মক্তবে শিক্ষা জীবনের হাতে খড়ি হওয়ার পর তিনি নাচল নবাবগঞ্জ মাদরাসা থেকে হাদীসের অন্যতম কিতাব মিশকাত শরীফ পর্যন্ত পড়েন। তারপর উচ্চ শিক্ষার আশায় ভারত গমন করেন এবং উত্তর প্রদেশের দারুল উলুম থেকে দাওরা হাদীস শেষ করেন। তিনি দুই বার দাওরা হাদীস শেষ করেছেন। তারপর দেশে ফিরে কর্ম জীবনের পাশাপাশি ফাজিল ও কামিল পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করেন। তিনি হাদীস ও তাফসীর নিয়ে ১ম বিভাগে কামিল পাশ করেন।
কর্ম জীবনঃ জান্নাতপুর, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধায় অবস্থিত আল মারাকাজুল ইসলামীতে শিক্ষকতা করার মাধ্যমে তিনি তার কর্ম জীবনের শুরু করেন। তারপর ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যবধি আল মারকাজুল ইসলামী আস সালাফী নওদাপাড়া রাজশাহীতে একজন মুহাদ্দিস হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি অত্র মাদরাসায় প্রায় ৫ বছর প্রধান শিক্ষক হিসেবেও দায়িত্ব পালান করেছেন। এই পাঁচ বছরে মাদরাসার উত্তরত্তর উন্নতি সাধনে বিরাট অবদান রেখে যান। এছাড়া তিনি মাসিক আত তাহরিক পত্রিকার ফতোয়া বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে তিনি আল জামিয়াতুস সালাফিয়া নামে একটি প্রতিষ্ঠানও পরিচালনা করছেন।
দ্বীনের খিদমাতঃ ছাত্র জীবনে থেকেই বক্তব্য দেয়ার অভ্যাস থাকায় দারস দানের পাশাপাশি তিনি বক্তব্যের মাধ্যমে দ্বীনের দাওয়াত দিতে থাকেন । এবং এখন তিনি বাংলা ভাষাভাষী আলেমদের মাঝে একজন সর্বজন বিদিত বক্তা হিসেবে স্বীকৃত। তিনি ডাঃ জাকির নায়েকের পীস টিভিতেও নিয়মিত লেকচার দিয়ে থাকনে। তিনি এ পর্যন্ত সউদী আরব, দুবাই, ভারত ও মালদ্বীপ বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশ গ্রহন করেছেন। তার বক্তব্যের আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তিনি হাদীসের আরবী ইবারাত মুখস্থ পড়েন এবং তারপর অনুবাদ করেন । তার প্রায় দুই আড়াই হাজার হাদীস মুখস্থ রয়েছে। একেক বিষয়ের উপর তিনি দীর্ঘ দুই তিন ঘণ্টা বক্তব্য দেন কিন্তু তার মাঝে হাদীস ও হাদীসের অনুবাদ ছাড়া অন্য কিছু স্থান পায়না। ফলত তার প্রতিটি বক্তব্য এক একটি দারসে হাদিস।
👉যোগাযোগ:
/ islampeacemedia
/ islampeacemedia
/ @islampeacemedia
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Amin
Allah shayeke tumi valo rskho
ঠিক
Sutti apni khub valo bokta apnar waz sunte valolage amin
আলহামদুলিল্লাহ
Bangladesh top Lecture Abdur Razzak bin Yousuf
Allarnobike tar bap mar jonno dowa kortedenni ataithik amin
আপনার সব ওয়াজ আমি আন্তরিকতার সাথে মনোযোগ দিয়ে শুনি, কিন্তু রাসূল (সাঃ) এর মা-বাবা কে নিয়ে আপনার বক্তব্য আমি মানতে পারলাম না।
আসসালামু আলাইকুম আমার মনে হয় আপনি বুঝেন কম। এ কথা তো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম নিজে বলেছেন। তাতে মানতে পারা না পারার কি আছে। পিতা মাতার ক্ষমা চাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আদেশ চাইলেন, আল্লাহ তাআলা তার নিষেধ করলেন। তবে কবর দেখতে যেতে পারেন একথাই বলেছিলেন। এই কথাটি হাদিস আকারে লিপিবদ্ধ হয়েছে। তাতে অবিশ্বাস করলে আমার মনে হয় ঈমান থাকবে না ।এবার আপনি ভাবুন বিশ্বাস করা না করা আপনার ব্যাপার।
এটাই হাদিস
যে বিষয়ের উপর বক্তব্য দিবেন তা সঠিকভাবে লেখা উচিৎ
Head লাইন অনুযায়ী বক্তব্য খুব একটা নাই