রেশম পোকা থেকে রেশমি সুতো ও রেশমি কাপড় তৈরি রহস্য।How to make silk saree in bangladesh।
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 19 ต.ค. 2024
- রেশম পোকা থেকে রেশমি সুতো ও রেশমি কাপড় তৈরি রহস্
বর্তমানে রেশম সুতা উৎপন্নের জন্য এই পোকার বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। এই পোকা প্রতিপালনের জন্য সাধারণত তুঁত গাছ ব্যবহার করা হয়। মূলত তুঁত কাছের পাতা খেয়ে এদের শূককীট বড় হয়ে উঠে এবং রেশমগুটি তৈরি করে। বাংলাদেশের যেসব উঁচু স্থানে তুঁত গাছ জন্মানো যায়, সেসব স্থানে রেশমপোকার চাষ করা হয়। সাধারণত ২১০-২৯০ তাপমাত্রা এবং ৯০% আর্দ্রতা রেশম চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। আবহাওয়া ও উর্বর মাটির জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় সবচেয়ে বেশি রেশম চাষ হয়। এছাড়া নাটোর, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, রংপুর, দিনাজপুর ও সিলেটে রেশম পোকার চাষ করা হয়।
রেশম চাষের জন্য প্রাথমিকভাবে তুঁত গাছের চাষ করা হয়। কারণ রেশম পোকা তুঁত গাছের পাতা খেয়ে জীবন ধারণ করে। সাদা তুঁত, কালো তুঁত এবং লাল তুঁত-এ তিন প্রজাতির গাছে রেশম পোকা চাষ করা যায়। তবে সাদা তুঁত গাছই রেশম পোকার সবচেয়ে পছন্দের। তুঁত গাছ একবার লাগালে ২০-২৫ বছর ধরে পাতা দেয়। বিভিন্ন উচ্চতায় কেটে তুঁত গাছকে ‘ঝুপি’, ‘ঝাড়’ ও ‘গাছতুঁত’ হিসেবে চাষ করা যায়।
রেশম পোকার জীবনচক্র
রেশম পোকার জীবনে চারটি পর্যায়ে বিভক্ত। এই পর্যায় চারটি হলো‒ তা হল ডিম (egg), শূককীট (larva), মূককীট (pupa) ও পূর্ণাঙ্গ পোকা। পূর্ণাঙ্গ দশার পোকাকে সাথারণভাবে মথ (moth) বলে।
রেশম পোকা নিশাচর। এদের গায়ের রঙও অনুজ্জ্বল। স্ত্রী মথ গাছের পাতার উপরে চলার সময় প্রায় ৪০০- ৫০০ ডিম পাড়ে। প্রায় ২৪ ঘণ্টা ধরে ডিম পাড়ে এবং ডিম পাড়ার শেষে স্ত্রী মথ মারা যায়। ডিমের রঙ ফ্যাকাশে হলুদ। ৮-৯ দিনের মাথায় ডিমের গায়ে কালো কালো দাগ পড়ে। প্রায় ১০ দিনের দিকে পুরো ডিম কালচে হয়ে যায়। এরপর ১১-১২ দিনের মাথায় ডিম ফুটে শূককীট বের হয়। শূককীটের প্রাথমিক দশায় পুল বলা হয়।
কি অপূর্ব! ইন্জিনিয়ারিং বিদ্যা দারুণ।
Sotti tai
অনেক সুন্দর ভিডিও
Thanks
Nice content I appreciate your work
চাপাই নাবাবগঞ্জের কোথায়। আর কোন সময় গেলে পোকা দেখতে পাওয়া যাবে।
Nice content make more video
Nich
Thanks
জায়গাটা কোথায়??
Rajsahi Bangladesh 🇧🇩
Sonar gaan
Very good
Thanks
Ayta kon jagay? Location ullekh nai
Bangladesh
Vai price kamon ❤️🩹