Mukhosh (মুখোশ) | ভন্ড হুজুরদের কান্ড আর রমরমা মাজার ব্যবসা | Ep283 | Bangla Crime Show | Mytv
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 8 ก.ย. 2024
- ➜ WE strive to be the top TV Channel in the country and as our policy promises, we ensure that our viewers are enjoying the best quality when it comes to News and Entertaining programs
OUR mission is to endeavor consistently not only to provide you entertainment but also to surpass your expectations/anticipations in order to be crowned with the ultimate excellence/accomplishment/distinction.
OUR Global reach includes UK, USA, Canada, Some parts of Europe, Middle East, and beyond
➜ My TV is a Bengali-language satellite television channel in Bangladesh. My TV started its journey on 15 April 2010.
It broadcasts news movies, dramas, religious and political talk shows, music and street shows.
➜ Our other shows :-
Tawhid Afridi Show, Amar Shokal (আমার সকাল), Eid Bazar (ঈদ বাজার), Mytv Shonglap (মাই টিভি সংলাপ), 50 minutes, Rong (Bangla Music Programme), My Tourism, Ma Amar Ma, Amrao Pari, Poraner Gaan,Jadukor The Magic Show (জাদুকর), Amar Gaan (আমার গান), Turning Point, Branding Bangladesh, Gaaner Shure Maato (গানের সুরে মতো),Mukhosh (মুখোশ), My Helath, Amar Alosh Dupur, Raater Dhaka, Paaker Ghor, Amar Shukh Amar Dukh, Showbiz, Star cafe
Mukhosh (মুখোশ) | ভন্ড হুজুরদের কান্ড আর রমরমা মাজার ব্যবসা | Ep283 | Bangla Crime Show | Mytv
Kw : Vondo Hujur, Vondami, Crime Show, Crime Programme
➜ ↷ Other TH-cam Channel
mytv Bangladesh: / mytvbangla
mytv Natok: / mytvnatok
mytv News : / mytvbdnews
◘ Subscribe NOW: goo.gl/5bNjcq
Website: mytvbd.tv
Facebook Page: / mytvbangla
For more info please contact:
Name :Zeker Uddin Samrat
Email: mytvonline@mytvbd.tv
এরকম একটা ভাল উদ্দগ নেয়ার জন্ন মাই টিভিকে দন্নবাদ জানাই
ভন্ডদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য -ধন্যবাদ ।
ধন্যবাদ সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য সাধারণ মানুষের উপকৃত হবে
এই প্রতিবেনের জন্য মাই টিভি ও এই প্রতিবেদনকারীকে ১০০০ সালাম ও অসংখ্য ধন্যবাদ।।
নির্ভয়ে সত্য তোলে ধরার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ মাই টিভি কে।
My tv k thank
thinks
❤️🐦💛🤍
tnq
My tv thanks 👍👍👍
বাস্তবতা তুলে দরার জন্য মাই টিবিকে ধন্যবাদ
দিল জিন্দা ঃ
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
উচ্চারন ঃ ফাওয়াই লুল্লিল ক্বাছিয়াতি ক্বুলুবুহুম মিন জ্বিকরিল্লাহি উলাইকা ফি দ্বলালিম মুবিন।(সুরা যুমার,আয়াত ২২)
তাই সূফী সম্রাট হুজুর ক্বেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহ্র জিকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন।
বর্তমান সময়ের বাস্তব টা তুলে ধরার জন্য মাই টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমি। আর আসুন আমরাও সচেতন হয়।
যতো মাজার আছে সব বন্ধ করে দেওয়া হকো। আর ভন্ড-দের আইনের আওতায় আনা হকো।
ভাই বুঝে কথা বলেন না বুঝে নয়..মূখ্যের পরিচয় দিয়েন না..সব মাজার নয়,, যে গুলো ভন্ড মাঝার খুলে বসে আছে সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া উচিত..
Ki karone mazar off kora hbe jante pari😡
সব ধরনের ওয়াজ বন্ধ করে দেওয়া হোক ভন্ড সব জায়গাতেই আছে মানুষ মাজারে কিছু পায় বলেই তো যায় ❤😂😢
Ak mot
সব মাজার বলতে কি আসল ওলি-আউলিয়াদের মাজার বলতাছেন?হযরত শাহ্ জালাল (রঃ) বাবা,হযরত শাহপরান (রঃ) বাবা,কেল্লা শহীদ বাবা,হযরত বায়েজিদ বুস্তামি (রঃ) ইত্যাদি ৩৬০ ওলি-আউলিয়াদের মাজার????
মাই টিভি কে ধন্যবাদ। আমি নিজেও দেওয়ানবাগী হুজুরের বিরুধীতা করেছি কিন্তু কোন প্রমান এখনো টিকাতে পারে নাই কোন ইউটিউব চ্যানেল, ফেইসবুকে ভিবিন্ন ভাবে।আমি আমার ভুল টা আজ বুঝতে পারলাম। আবারও ধন্যবাদ মাই টিভি কে সত্য তুলে ধরার জন্য।
আল কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি আত্নাকে পুতঃপবিত্র রাখল, সে সাফল্য লাভ করলো। আর যে ব্যক্তি আত্নাকে কলুষিত করল, সে ধ্বংস হয়ে গেল”(সূরা- শামস্ , আয়াত- ৯ ও ১০)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর ওয়াজিফা পালনের মাধ্যমে আত্নিক পরিশুদ্ধতা অর্জন করে আদর্শ চরিত্রবান হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
shakibul Hasan hinduder moto manus puja kora naujubillah
৬৩ বছরে একটাও মিথ্যা কথাও বলেননি যিনি তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
বাইট
পবিত্র কোরআনের সঠিক আয়াত সংখ্যার প্রবর্তন:
মানব জাতির সর্বোত্তম জীবন বিধান আল কুরআনের ৬৬৬৬টি আয়াত আছে বলে সারা দুনিয়ার মুসলমানের মাঝে একটা ভুল ধারণা ছিল। কিন্তু সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন- এতে ৬২৩৬টি আয়াত আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
Proman ta ki aktu bolen proman ta dekhan ki vabe prman korse
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান কি কি শিক্ষা দিয়ে থাকেন ?
* বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
ভাইরে (মাঃ আঃ) এর মানে কি❓❔❔❓❔সত্য কথা বলবেন
কোন দেওয়ানবাগী
? পেট মোটা শালা না কি?
দেওয়ানবাগী প্রতিদিন শুয়োরের গোশত দিয়ে ভাত খেতেন এবং গরুরমুত ছিল তার প্রিয় পানিয়
আশেকে রাসুল হওয়াঃ
সূফি সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা হলো মানুষকে রাসুল প্রেমিক বানানো।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
উচ্চারনঃ ক্বুল ইন ক্বুনতুম তুহিব্বুনাল্লাহা ফাত্তাবিয়ূনি ইউবিব কুমুল্লাহ ওয়া ইয়াগফিরলাকুম জুনুবাকুম]
অরথঃ হে হাবিব! আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাসতে চাও,তবে আমার অনুসরন কর,তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপ সমুহ ক্ষমা করে দিবেন(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত- ৩১)
ধন্যবাদ মাইটিবিকে এমন একটি প্রতিবেদনেরজন্য
আশেকে রাসুল হওয়াঃ
দোজাহানের বাদশা হযরত রাসুল (সঃ) কে ভালবাসার নামই ঈমান। তাই একজন মানুষ যেন রাসুল (সঃ) কে ভালবেসে আশেকে রাসুল হওয়ার গৌরব অর্জন করতে পারেন,এজন্য সূফি সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা হলো মানুষকে রাসুল প্রেমিক বানানো।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
উচ্চারনঃ ক্বুল ইন ক্বুনতুম তুহিব্বুনাল্লাহা ফাত্তাবিয়ূনি ইউবিব কুমুল্লাহ ওয়া ইয়াগফিরলাকুম জুনুবাকুম]
অরথঃ হে হাবিব! আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাসতে চাও,তবে আমার অনুসরন কর,তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপ সমুহ ক্ষমা করে দিবেন(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত- ৩১)
হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছেঁঃ অর্থাৎ যে ব্যক্তি নিজেরজান-মাল,পিতা-মাতা,
সন্তান-সন্তুতি সব মানুষের চেয়ে আমাকে বেশি ভাল না বাসবে সে মু'মেন হতে পারবে না( বোখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ)
মিলাদ শরীফ পড়া বেদাত নয় :
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে,
إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
অর্থ্যাত : “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ স্বয়ং ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর উপরে দরুদ পাঠ করেন, হে বিশ্বাসীগণ! তোমারাও তাঁর উপর দরুদ পড় এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ কর” (সূরা- আহযাব, আয়াত-৫৬) । একমাত্র মিলাদ মাহফিলেই হযরত রাসূল (সঃ)-এর উপর দরুদ পাঠ করে স্বশ্রদ্ধ সালাম পেশ করা হয়। অথচ আমাদের দেশে একশ্রেণির লোক মিলাদকে বিদ’আত, হারাম ইত্যাদি বলে থাকে । সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন ও হাদীস দিয়ে মিলাদ পড়ার গুরুত্ব প্রমাণ করলেন। তাঁর পরামর্শে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে অসংখ্য মানুষ হযরত রাসূল (সঃ) এর দীদার পাচ্ছেন এবং আল্লাহ্ তায়ালার রহমত লাভ করে অভাব-অনটন ও বালা মুছিবত থেকে উদ্ধার পাচ্ছেন।
Kuttajan, i mean keblajan nijei nijeke je Allah dabi kore tar ki hobe?!
100%bedayat
Tuije bondo bujaijay
10000% বিদাত
এখানে মিলাদের দলিল কেন?
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য মায়টিভি কে ধন্যবাদ এবং এস কে লিটন ভাই কেও অনেক ধন্যবাদ
আশেকে রাসুল হওয়াঃ
সূফি সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা হলো মানুষকে রাসূল প্রেমিক বানানো।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে-
قُلْ إِن كُنتُمْ تُحِبُّونَ اللّهَ فَاتَّبِعُونِي يُحْبِبْكُمُ اللّهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوبَكُمْ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
অর্থ্যাৎ : হে হাবিব! আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালবাসতে চাও,তবে আমার অনুসরন কর,তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপ সমুহ ক্ষমা করে দিবেন(সূরা আল ইমরানঃ আয়াত- ৩১)
রাইট
রাইরাইট
সব ভূয়া বানোয়াট আসে কে রাসুল নামে সবই ভাউতা বাজি বানোয়াট সাজানো নাটক করিয়া ইসলাম কে ব্যবহার করে তাদের জন্য আখেরাতে অপেক্ষা করছে ভয়ংকর থেকেও ভয়ংকর আগুনের আজাব। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন আমীন আমীন।এক প্রবাসী গ্রিস থেকে বলছি
কবর পূজারী বিশ্ব আশেকে রাসুল নামের ভন্ডরা।
my tv কে অন্তত থেকে ধন্যবাদ জানাই এই গুরুত্বপূর্ন বিষয়টাকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।। অন্তর থেকে একটা সালাম আসসালামুয়ালাইকুম
Right
Walaikum Assalam
মানুষের খারাপ দিক ধরার আগে
তার ভাল দিকটাকে ধরা দরকার
@@shekhforidmiya3258 aponar moto lokera to achen tader valo dik dhorar jonno amora na hoy kharap tai dhorlam
সয়তানদের আবার ভাল দিক!
ধন্যবাদ মাইটিভি , ভন্ডদের চরিত্র প্রকাশ পেল
হে মহান মালিক আল্লাহ তুমি সবাইকে হেদায়েত পথ দেখা আমিন
শিক্ষা জীবন
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান তাঁদের বাড়ীতে মক্তবের ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণের পর পার্শ্ববর্তী গ্রাম সোহাগপুরের প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষা জীবন শুরু করেন এবং সেখান থেকে কৃতিত্বের সাথে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন। এরপর তিনি নায়েবে রাসূল হওয়ার আদম্য বাসনা নিয়ে আরবী ও ইসলামী শিক্ষায় উচ্চতর জ্ঞান অর্জনের জন্য তদানীন্তন বিখ্যাত তালশহর করিমিয়া আলীয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। তিনি অসাধারণ মেধাবী ও কৃতি ছাত্র হিসেবে বৃত্তিসহকারে মাদ্রাসা শিক্ষার প্রতিটি স্তর অতিক্রম করে আলীয়া মাদ্রাসার সর্বোচ্চ ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি স্বীয় অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও নেতৃত্বের গুণে শিক্ষা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মাদ্রাসার ছাত্র সংসদের ভিপির পদ অলংকৃত করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা আন্দোলনে তিনি ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার পশ্চিমাঞ্চলের মাদ্রাসা, স্কুল ও কলেজের ছাত্র সমন্বয়ে গঠিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি ছিলেন। ছাত্র জীবনে তিনি অলী-আল্লাহ্ ভক্ত ছিলেন। ফলে, ছদ্মবেশি অলী-কুতুবগণ তাঁর সাথে প্রায়শঃ দেখা করতেন। তাঁর ছাত্র জীবনেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অলৌকিক ঘটনা প্রকাশ পেত।
পুরাই ফালতু
দেওয়ানবাগী একনাম্বার ভন্ড
তুকে হুগা মারে শালা
পবিত্র কুরআনে এরশাদ
হয়েছে, “(হে রাসূল!) আপনি বলুন,
নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার
কোরবানী, আমার জীবন ও
আমার মরণ একমাত্র আল্লাহ্র
জন্য” (সূরা-আনআম,
আয়াত-১৬২)। অথচ আমাদের
দেশে নিজের নামে, পিতার নামে,
মায়ের নামে কোরবানী দেয়ার
রেওয়াজ চালু ছিল। সূফী সম্রাট
হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ)
হুজুর কেবলাজান বলেন, ইসলামী
বিধান মোতাবেক কোরবানী
বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে
দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের
মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
shakibul Hasan Right.
shakibul Hasan ঠিক
রাইট
@@kamalhossain4969 r8
Right👌
আখেরী জামানার পাপসংকুল পৃথিবীতে বিধর্মীদের ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে যিনি রাহমাতাল্লিল আলামিন হযরত রাসূল (সঃ)-এর সুমহান আদর্শ ও শিক্ষা তথা মোহাম্মদী ইসলাম পুনরুজ্জীবিত করে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠার গুরুদায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, তিনি হলেন মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পূনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত হযরত মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মাদ্দাজিল্লুল আলী) হুজুর কেবলাজান। তাঁর শিক্ষা অনুসরণের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কোটি কোটি মানুষ ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারি করে সুন্দর ও আদর্শ চরিত্রবান হয়ে আশেকে রাসূলে পরিণত হচ্ছেন।
মাজারের খাদেমদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক
মানব জাতির সর্বোত্তম
জীবন বিধান আল্ কুরআনের
৬৬৬৬টি আয়াত আছে বলে সারা
দুনিয়ার মুসলমানের মাঝে একটা
ভুল ধারণা ছিল। কিন্তু সূফী
সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ
আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র
কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ
করেছেন- এতে ৬২৩৬টি আয়াত
আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
অনেক ভূল থেকে সঠিকটা জানলাম আজ
সঠিক বলেছেন
সত্যটা জানতে পারলাম
সত্যিই জানতে পারলাম আগে ভুলের মধ্যে ছিলাম
মহা সত্য
দিল জিন্দা :
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
فَوَيْلٌ لِّلْقَاسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
অর্থ্যাৎ : যার ক্বালবে আমি আল্লাহর জ্বিকির জারি নেই, সে প্রকাশ্য গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতায় আছে। (সুরা যুমার,আয়াত ২২)
তাই সূফী সম্রাট হুজুর ক্বেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহর জ্বীকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন।
Liton Mohammad সহমত।
Liton Mohammad রাইট
এই কথার সাথে আমি একমত
গুরুত্বপূর্ণ একটি শিক্ষা
এই কথার সাথে আমি একমত
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
فَوَيْلٌ لِّلْقَاسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
অর্থ্যাৎ : যার ক্বালবে আমি আল্লাহর জ্বিকির জারি নেই, সে প্রকাশ্য গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতায় আছে। (সুরা যুমার,আয়াত ২২)
তাই সূফী সম্রাট হুজুর ক্বেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহর জ্বীকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন।
সুফি সম্রাট কে?
MO
আপনার কাজটি সাংবাদিক জগতের আইডল।এগিয়ে যান শুভ কামনা রইলো।
আল কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে আমার প্রতিনিধি (মানুষ) প্রেরণ করবো” (সূরা-বাকারা, আয়াত- ৩০)। মানুষ আল্লাহ্র প্রতিনিধি। সুতরাং আল্লাহকে জানা ও তাঁর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা প্রতিটি মানুষের কর্তব্য। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে আল্লাহকে জেনে তাঁর সাথে যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যম তাঁর নির্দেশিত পথে পরিচালিত হওয়ার লক্ষ্যে এলমে তাসাউফের সর্বোচ্চ মাকামে উন্নীত হওয়ার জন্য মোট ৩৭টি ক্লাসের সবক শিক্ষা দিয়ে থাকেন। তাঁর শিক্ষা পেয়ে অসংখ্য সাধক মহান আল্লাহ্ তায়ালা ও হযরত রাসূল (সঃ)-এর নৈকট্য হাসিল করে সৌভাগ্যবান হয়েছেন।
মহা স্যতি
দেওয়ানবাগীতো এক ভন্ড। আল্লাহর লানত বর্ষিত হোক ওর উপর ।
আপনার মত মুফতি ও উচ্চ মানের কুরআন বিশারদ হয়তো এই পৃথিবীতে আর একটাও জন্মগ্রহণ করেনি এবং জন্মগ্রহণ করবেও না😂😂 কই থেকে শিখছেন এসব ভন্ডামির কথা🤔🤔 আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন যে আমি প্রতিনিধি প্রেরণ করবো । প্রতিনিধি বলতে আল্লাহ নবী-রাসুলগণকে বুঝিয়েছেন । আপনাকে না আপনার ভন্ড পীর দেওয়ানবাগী কথা বলে নাই😂😂
কতটাকা নিছেন?
Vondo
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
فَوَيْلٌ لِّلْقَاسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
অর্থ্যাৎ : যার ক্বালবে আমি আল্লাহর জ্বিকির জারি নেই, সে প্রকাশ্য গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতায় আছে। (সুরা
ঠিক বলেছেন
সত্যি কথা
ঠিক বলেছেন
ঠিক বলেছেন
সহমত
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য অনেক ধন্যবাদ
আত্মশুদ্ধি :
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান মানুষকে আত্মশুদ্ধী হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে :
قَدْ أَفْلَحَ مَن زَكَّاهَا
وَقَدْ خَابَ مَن دَسَّاهَا
অর্থঃ যে ব্যক্তি আত্মাকে পুতঃপবিত্র রাখল,সে সাফল্য লাভ করলো।আর যে ব্যক্তি আত্মাকে কলুষিত করলো,সে ধ্বংস হয়ে গেল।(সূরা আস শামসঃ আয়াত-৯-১০)
সহমত
সহমত
সঠিক
ঠিক বলছেন ভাই
তর বাপ কেবলাজান শয়তান
শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটির দিন করা : খ্রিষ্টানদের উপাসনার দিন
রোববারকে বৃটিশ শাসনামলে
সাপ্তাহিক ছুটির দিন হিসেবে
চালু করা হয়। ফলে এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান
শুক্রবারের জু’মার নামাজ
ঠিকমত পড়তে পারতেন না। সূফী
সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ)
হুজুর কেবলাজান এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের জু’মার
নামাজ আদায়ের সুবিধার্থে
শুক্র বারকে সাপ্তাহিক ছুটি
ঘোষণার জন্য বিভিন্ন
সরকারের আমলে জোর দাবী
উত্থাপন করেন। অবশেষে ১৯৮২
খ্রিষ্টাব্দে সরকার শুক্রবারকে
সাপ্তাহিক ছুটি ঘোষণা করেন।
সময় উপযুক্তি একটি প্রতিবেদন। Thanks My Tv
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ''তাঁরাই সফলকাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে'' (সূরা-আ'লা, আয়াত- ১৪ ও ১৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রধানতঃ আত্মাশুদ্ধি, দিল জিন্দা ও নামাজে হুজুরী- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
ধন্যবাদ এমন একটা প্রতিবেদন করার জন্য। জনগন আরো সচেতন হবে।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী,
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
Boka soda
এইবার ভন্ড ওয়াজিদের নিয়ে একটা পর্ব চাই।।
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “ যারা নামাজ পড়ে, যাকাত দেয় ও পরকালে বিশ্বাস করে তারাই তাদের প্রতিপালকের পথে আছে, আর তারাই সফলকাম” (সূরা-লোকমান, আয়াত- ৪ ও ৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে সঠিক ও নির্ভূলভাবে যাকাত প্রদানের শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
ভন্ড গডফাদার দেওয়ানবাগী
সবচেয়ে বড় ভন্ড হলো দেওয়ান বাগী
তাহেরিকে আটক করা হোক।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের প্রায় ৩৮ টির উপরে সংস্কারের মধ্যে মাত্র কয়েকটি
দেওয়া হলো যা বাংলাদেশ সরকার
রাষ্ট্রীয়ভাবে বাস্তবায়িত করলঃ-
১. সমাজে মিলাদ বিদাত ছিল, দেওয়ানবাগী মিলাদকে ফরজ করলেন।
২. সমাজে রাসূলের নাম নেয়াটা বিদাত ছিল, দেওয়ানবাগী প্রতিষ্ঠিত করলেন রাসূলকে ভালোবাসার নাম ঈমান।
৩. সমাজে সীরাতুন্নবী পালিত হত, তিনি রাষ্ট্রীয় ভাবে মিলাদুন্নবীর প্রচলন করেন।
৪. শুক্রবার সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করেন।
৫.সমাজে রাসূলের পিতা-মাতাকে মুসলমান মনে করা হতোনা, তিনিই বল্লেন ওনারা উচ্চস্তরের মুসলমান।
৬. সমাজে শুধু নবী মাত্র উল্লেখ ছিল, তিনিই রাসূলকে ঈমাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
৭. সমাজে যেখানে রাসূলের পিতা মাতার নাম বেয়াদবের মত আবদুল্লা আর আমেনাতে সিমাবদ্ধ ছিল। সেখানে দেওয়ানবাগী হুজুর তাদের নাম আদবের সাথে নিতে হবে!!! যেমনঃ আব্দুল্লাহ আঃসাঃ ও আমিনা আঃসাঃ এটাহল আদবের সাথে বলা ।
৮. সমাজে মানুষ জানত কোরআনের আয়াত ৬৬৬৬টি, তিনিই ৬২৩৬টি আয়াত বলেছেন।
৯. তাঁর আহ্বানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় খুৎবা দেয়ার প্রচলন হয়েছে।
১০. আল্লাহ নিরাকার নন তার সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
১১.১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের “ইসলাম শিক্ষা” বিষয়ে এলমে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করেন।
১২. দেওয়ানবাগী প্রমান করেছেন দলিল দিয়েছেন রাসূল গরিব না ধনি ছিলেন।
১৩.তাঁর আহ্বানে সারাদেশে পবিত্র আশুরা জাতীয়ভাবে উদযাপন শুরু হয়।
১৪.ইসলামী বিধান মোতাবেক কোরবানী বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
১৫.১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে থেকে সারা দেশে তাঁর প্রস্তাবিত ইসলামি পদ্ধতিতে জমি রেজিষ্ট্রেশন চালু করেন।
ঠিক
Apnara doia koira asob bondho koren ar aitare onusoron kora bondho koren qurbanr kotha bollen dewanbagir kotha sunar agei ami aota bujtam je qurbanj ALLAH r name dewa hoi ar bki jei faltu kotha guli bollen oigulir aktu proman diyen je dewanbgi oi guli korse or dewan bagir age somajer obhstha amn clo sammano tomo ki apnader gayan nai ai sob dhoroner kotha koi ar bisas kore
দেওয়ান বাগি তো ভন্ড পীরদের মাঝে এক নাম্বার
তোর দেওয়ানবাগী তো ভন্ড, শয়তান।
Tui 100%jaroz
সংস্কার সমুহঃ
#/এলমে তাসাউফকে পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভূক্তী করন:
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর প্রবর্তিত ইসলামের মৌলিক শিক্ষা হলো, এলমে তাসাউফ(আল্লাহ্কে জানার বিজ্ঞান)। এ তাসাউফের শিক্ষা দিয়েই তিনি বর্বর আরব জাতিকে আদর্শ চরিত্রবান করে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতির মর্যদায় উন্নীত করেছিলেন। অথচ তাসাউফ সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকায় আমাদের মুসলিম সমাজে এলমে তাসাউফের চর্চা বিলুপ্ত হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে প্রমাণ করেছেন, হযরত রাসূল (সঃ) মানুষকে তাসাউফের সাধনা করে আত্নিক পরিশুদ্ধতা অর্জনের মাধ্যমে আল্লাহ্র নৈকট্য লাভের শিক্ষা দিয়েছেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ইসলামের অত্যন্ত গুরুপ্তপূর্ণ বিষয় হিসাবে এলমে তাসাউফকে ‘ইসলাম শিক্ষা’ বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রস্তাব দিলে সরকার এর যৌক্তিকতা উলব্ধি করে ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের “ইসলাম শিক্ষা” বিষয়ে এলমে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করেন।
ঠিক বলেছেন
ছি ছি ছি ছি ছি
ঠিক বলছেন
এসব ভন্ড পীরদের না ধরে। আসল আলেমদের মামলা দেয়া হচ্ছে। দেশটা কি হলো!!
দিল জিন্দা:
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
উচ্চারন: ফাওয়াই লুল্লিল ক্বাছিয়াতি ক্বুলুবুহুম মিন জ্বিকরিল্লাহি উলাইকা ফি দ্বলালিম মুবিন।(সুরা যুমার,আয়াত ২২)
তাই সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহ্র জিকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন -
উচ্চারনঃ ফাইজা ক্বাদাইতুমুস সালাতা ফাজকুরুল্লাহা ক্বিয়ামাও ওয়া ক্বুউদাও ওয়া আলা জুনুবিকুম।
অর্থঃ তোমরা যখন নামাজ শেষ কর তখন দাঁড়ানো,বসা ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহ্র জিকির কর।(সুরা নিসা: আয়াত ১০৩)
মহান রাব্বুল অালামিনের এ নির্দেশ পালন করে মানুষ যাতে সর্বসময় ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারি রেখে অজ্ঞান অবস্থায়ও ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করতে পারে ,এজন্য তিনি মানুষকে সার্ক্ষনিক ক্বালবে আল্লাহ্র জ্বিকির জারির শিক্ষা দেন।
Jakir Hossain Hossain apnader sristi kortaDeoyan Bagir puja ki hinduder motoi kore naki alada vabe
দেওয়ানবাগি একটা কুত্তার বাচ্চা এই কুলাঙ্গারের নাম মুখে নিলেও মুখ নাপাক হয়ে জায়
@@mdaladin3805 তোর জন্মটা কুত্তার মতো হয়েছে
তুই নিজে কুত্তার বাচ্চা তাই তোর মতো সবাইকে কুত্তা মনে করোছ
আমার ফেভারিট অনুষ্ঠান মাই টিভি অসংখ্য ধন্যবাদ দেশের আনাচে কানাচে ঘটে যাওয়া অপরাধ গুলো কে সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য??
"dry
মহান সংস্কারক সুফী সম্রাট হযরত শাহ দেওয়ানবাগী হুজুর ইসলাম ধর্মে যেসব সংস্কার করেছেন সেগুলোর মধ্যে রাষ্ট্রীয় ভাবে স্বীকৃত এবং প্রতিষ্ঠিত সংস্কার গুলো নিচে দেওয়া হলো ঃ-
# মহাগ্রন্থ আল কোরআন ও হাদিস দিয়ে আল্লাহ নিরাকার নন তার সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
# সমাজে মিলাদ বিদাত ছিল, দেওয়ানবাগী হুজুর কুরআন -হাদিস দিয়ে প্রমাণ করেছে মিলাদ ফরজ।
# দেওয়ানবাগী হুজুর প্রতিষ্ঠিত করলেন রাসূলকে ভালোবাসার নাম ইমান।
# সমাজে সীরাতুন্নবী পালিত হত, তিনি রাষ্ট্রীয় ভাবে মিলাদুন্নবীর প্রচলন করেন।
# শুক্রবার সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করেন।
# সমাজে রাসূলের পিতা-মাতাকে মুসলমান মনে করা হতোনা, তিনিই বল্লেন ওনারা উচ্চস্তরের মুসলমান।
# সমাজে শুধু নবী মাত্র উল্লেখ ছিল, তিনিই রাসূলকে ঈমাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
# সমাজে মানুষ জানত কোরআনের আয়াত ৬৬৬৬টি, তিনিই ৬২৩৬টি আয়াত বলেছেন।
# তাঁর আহ্বানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় খুৎবা দেয়ার প্রচলন হয়েছে।
# ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের “ইসলাম শিক্ষা” বিষয়ে এলমে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করেন।
# দেওয়ানবাগী হুজুর প্রমান করেছেন দলিল দিয়েছেন রাসূল গরিব না ধনি ছিলেন।
# তাঁর আহ্বানে সারাদেশে পবিত্র আশুরা জাতীয়ভাবে উদযাপন শুরু হয়।
# ইসলামী বিধান মোতাবেক কোরবানী বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
# ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে থেকে সারা দেশে তাঁর প্রস্তাবিত ইসলামি পদ্ধতিতে জমি রেজিষ্ট্রেশন চালু করেন।
Nur Mohammad Mukul রাইট
সত্যিকথা
সঠিক বলেছেন
১০০% সত্য
রাইট
সত্য ধরে তোলার জন্য মাই টিভি চ্যানেল কে অসংখ্য ধন্যবাদ
স্বাধীনতা যুদ্ধ
২৫ মার্চ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ দিবাগত রাতে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদ্স্যদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক বিতাড়িত মানুষের অন্ন সংস্থান ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেন। ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি তাঁর দলের ৭২ জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম কয়েক মাস কমান্ডার হিসেবে তিনি ৩নং সেক্টরের বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করেন। পররর্তীকালে তিনি ভারতের হেজামুরায় অবস্থিত ৩নং সেক্টর হেড কোয়ার্টারে মুক্তিযোদ্ধাদের ‘এ্যাটাস্টেশন প্যারেড’ বা ‘শপথ অনুষ্ঠান’ পরিচালনা করতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের তিনি ২টি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হেজামুরা ক্যাম্পে উদযাপিত ঈদুর ফিতরের নামাজে ইমামতি করেন। সেদিন তিনি বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধোদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- “আল্লাহর কসম! আগামী বকরা-ঈদের আগে দেশ স্বাধীন হবে। আমি আপনাদেরকে নিয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করব।” তাঁর সেদিনের কথা মহান আল্লাহ্ তায়াল কবুল করেছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্যিই তিনি ঢাকার তদানীন্তন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত ঈদুল আযহার নামাজের জামাতে ইমামতি করেছিলেন।
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ''তাঁরাই সফলকাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে'' (সূরা-আ'লা, আয়াত- ১৪ ও ১৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রধানতঃ আত্মাশুদ্ধি, দিল জিন্দা ও নামাজে হুজুরী- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
Bondoo dayanbagi
Tur dewanbagi kukurer bacca . ....allah ke pete hole .pirer kono proyojon nai
Tahere Bondo ambar 1
জামাতিরাই দেওয়ানবাগির বিরোধিতা করে।
@@FAHIMvjfy বাইনচোদ। ভন্ড কে ভন্ড কইলে জামায়াত।
ধন্যবাদ আপনাকে আসল ভিডিও তুলে ধরার জন্য
মাই টিভি কে অসংখ্য ধন্যবাদ ভন্ডদের রহস্য উন্মোচন করার জন্য।
পবিত্র কুরআন শরীফ এর ‘সূরা কাহাফ’-এর ১৭ নম্বর আয়াত শরীফ উল্লেখ রয়েছে, কামিল মুর্শিদের গুরুত্ব সম্পর্কে কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আল্লাহ পাক যাঁকে হিদায়েত দান করেন, সেই হিদায়েত পায়। আর যে ব্যক্তি গুমরাহীর মধ্যে দৃঢ় থাকে, সে কোন ওলীয়ে মুর্শিদ (কামিল শায়খ বা পীর) উনার ছোহবত লাভ করতে পারে না।
my tv কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর পতিবেদনের জন্য
যাদের কারণে ইসলামের বদনাম হচ্ছে তাদের বিচার চাই
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী ( মাঃআঃ) হুজুর কেবলাজানের সংস্কার।
বিশ্ব মুসলিম চন্দ্র গণনার পার্থক্যের কারণে রোজা ও ঈদসহ ইসলামী অনুষ্ঠানাদি বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন তারিখে উদযাপন করায় আমরা একদিকে সঠিক সময়ে ইবাদত করতে না পেরে আল্লাহ্র রহমত হতে বঞ্চিত হচ্ছি, অন্যদিকে মুসলিম ঐক্য ও সংহতি বিনষ্ট হচ্ছে। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান বলেন , চন্দ্র দেখা ও গননা করা- এ উভয় বিষয়ে হাদীস রয়েছে। আমরা যদি চন্দ্রের আবর্তনের হিসাব করে চন্দ্রবর্ষ পঞ্জিকা প্রণয়ন করি, তাহলে ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালনের ক্ষেত্রে মুসলমানদের বিভেদ দূর হবে। এজন্য তিনি একটি চন্দ্রপঞ্জিকা প্রণয়ন করেছেন; যা ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি)- এক অনুষ্ঠানে উত্থাপিত হলে বিপুলভাবে প্রসংশতি হয়।
আমিন
রাইট
রাইট
সহমত
সত্যিই কথা
সাবধান! নিশ্চয় আল্লাহর অলিগণের কোন ভয় নেই এবং তারা কোন বিষয় এ চিন্তিতও নহেন। তাঁদের জন্য আছে সুসংবাদ দুনিয়া ও আখেরাতে, আল্লাহর কথার কোন পরিবর্তন বা হের-ফের হয় না, উহাই মহা সাফল্য। [সুরা ১০ ইউনুস: ৬২-৬৪]।
আপনি সুন্দর একটা আয়াত উপস্থাপন করেছেন।
যারা পবিত্র কোরআনের বাণী মানে না তারাই কাফের।
ভালোবাসা অবিরাম 💚💚❤️💚💚
জয় গুরু 🙏🏻
তাহেরি হুজুর আল্লাহপাক,,,, হযরত রাসূল(সা.) এবং ওলিআল্লাহ,,, শানে গজল,নাত, হামদ,শান গান আর তার বিরোধিতা করেছে এই Mytv....
আজ থেকে Mytv কে বয়কট করলাম,,,,।
@@kaziyamlikha1577 ore bokacuda
@@kaziyamlikha1577। ৃ
খ্রিষ্টানদের উপাসনার দিন
রোববারকে বৃটিশ শাসনামলে
সাপ্তাহিক ছুটির দিন হিসেবে
চালু করা হয়। ফলে এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান
শুক্রবারের জু’মার নামাজ
ঠিকমত পড়তে পারতেন না। সূফী
সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ)
হুজুর কেবলাজান এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের জু’মার
নামাজ আদায়ের সুবিধার্থে
শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটি
ঘোষণার জন্য বিভিন্ন
সরকারের আমলে জোর দাবী
উত্থাপন করেন। অবশেষে ১৯৮২
খ্রিষ্টাব্দে সরকার শুক্রবারকে
সাপ্তাহিক ছুটি ঘোষণা করেন।
shakibul Hasan জী ভাই ঠিক বলেছেন।
যারা না বুঝে হযরত দেওয়ানবাগী হুজুরকে ভুল বুঝতেছে, আমি তাদেন উদ্দেশে বলতেছি আপনারা সঠিকটা জানুন। না জেনে বাজে মন্তব্য করবেন না।
সত্য কথা বলেছেন ভাই
100% true
সত্য
এসব ভন্ড প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হোক যাতে মুসলমানের ঈমান ঠিক থাকে তার জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন অসামাজিক ধর্মীয় ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় আনা হোক
হাদীস শরীফে বলা হয়েছে, “যে নামাজে দুনিয়ার চিন্তা আসে, সে নামজ কবুল হয় না।” মুমিন-মুসলমানগণ যাতে দুনিয়ার চিন্তামুক্ত হয়ে একাগ্রতার সাথে আল্লাহ তায়ালাকে হাজির-নাজির জেনে নামাজ আদায় করতে পারেন, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান সেই পদ্ধতি শিক্ষা দেন। তাঁর নিয়ম অনুসরণ করলে মুসুল্লীদের নামাজে দুনিয়ার কোন চিন্তা আসে না। ফলে তারা নামাজের পরিপূর্ণ ফায়েজ,বরকত ও রহমত হাসিল করতে পারেন। এমনকি কেউ কেউ “নামাজ মু’মিন ব্যক্তির জন্য মে’রাজ”-এ হাদীসের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হন।
১০০% সত্য
Arek Abal Aise Vondo Shomrat Deoanbagi Re Nia
durga. krisna. zisu orao atto shuddi r sikkha day ami sunsi, oder kon a puja kore..r deoyn Bagir puja kon time a koren
ভন্ড কোথাকার কয় কি!
@@hafizmizan2183 এখানে ভন্ডের কী পেলেন? বা কী বুঝলেন? আন্দাজে মন্তব্য করা মুসলমানদের কাজ নয়।
পবিত্র কুরআন শরীফে কী বলা হয়েছে দেখুন আর আপনি কী করছেন :-
কোন রকম প্রমান ছাড়াই আন্দাজের উপরে কথা বলা ঠিক নয়।আপনি জানেন কি আন্দাজে কথা সম্পর্কে কোরাআন কি বলে তবে শুনেন : ধ্বংস হোক তারা যারা আন্দাজে কথা বলে।( সূরা: আয যারিয়াত:,আয়াত১০)
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “আজ আমি তোমাদের ধর্মকে পূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের ধর্ম হিসেবে মনোনীত করলাম” (সূরা-মায়িদাহ্,আয়াত-৩)। সুতরাং বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) প্রবর্তিত মোহাম্মদী ইসলাম মানব জাতির ইহ ও পারলৌকিক শান্তির পথ নির্দেশনা রয়েছে। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান হযরত রাসূল (সঃ)-এর জীবন দর্শন অনুযায়ী মানুষকে এলমে শরীয়ত,তরীকত,হাকীকত ও মারেফাতের আলোকে ইসলামের পুর্ণাাঙ্গ শিক্ষা ও দিক নির্দেশনা দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতের জীবনকে সুন্দর ও শান্তিময় করে গড়ে তুলেন। অধিকন্তু তাঁর শিক্ষা পেয়ে আল্লাহ্র রহমতে মানুষ পার্থিব জীবনের রোগ-শোক, বালা-মুছিবত, অভাব-অনটন থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছেন। এক কথায় তিনি মানবজাতিকে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে আল্লাহর সত্যিকারের প্রতিনিধি বা ইনসানে কামেল হওয়ার শিক্ষা দিচ্ছেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের শিক্ষা লাভ করে মানুষ প্রকৃত ইসলামের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছেন।
ঠিক বলেছেন ভাই
রাইট ভাই
সত্য বলেছেন ভাই, একমত
সুন্দর
সহমত
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান মানুষকে আত্মশুদ্ধী হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে :
قَدْ أَفْلَحَ مَن زَكَّاهَا
وَقَدْ خَابَ مَن دَسَّاهَا
অর্থঃ যে ব্যক্তি আত্মাকে পুতঃপবিত্র রাখল,সে সাফল্য লাভ করলো।আর যে ব্যক্তি আত্মাকে কলুষিত করলো,সে ধ্বংস হয়ে গেল।(সূরা আস শামসঃ আয়াত-৯-১০)
সহমত পোষন করলাম
তর বাপ কেবলাজান শয়তান
ভন্ড কেবলাজান,ধোন সম্রাট
,,,
.
You will never be a friend Xjyr
@@singlelife3371 তুই বড় শয়তান তাই তোর মতো সবাইকে শয়তান মনে করোছ
সত্য তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাই টিভি কে।
ধন্যবাদ মাই টিভি চ্যানেল কে। আমার কাছে ভিডিও টা ভালো লেগেছে, সত্য মনে হলো।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী
(মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজানের
সংস্কার।
খ্রিষ্টানদের উপাসনার দিন
রোববারকে বৃটিশ শাসনামলে
সাপ্তাহিক ছুটির দিন হিসেবে
চালু করা হয়। ফলে এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান
শুক্রবারের জু’মার নামাজ
ঠিকমত পড়তে পারতেন না। সূফী
সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ)
হুজুর কেবলাজান এদেশের
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের জু’মার
নামাজ আদায়ের সুবিধার্থে
শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটি
ঘোষণার জন্য বিভিন্ন
সরকারের আমলে জোর দাবী
উত্থাপন করেন। অবশেষে ১৯৮২
খ্রিষ্টাব্দে সরকার শুক্রবারকে
সাপ্তাহিক ছুটি ঘোষণা করেন।
সুবাহানআল্লাহ্
সত্য কথা
রাইট
সহমত
রাইট
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
কেউ এদের কঠিন বিচার করে না কেন?
কারন সবাই যানে আগুনে হাত দিলে হাত পুরে যাবে😂❤
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “(হে হাবীব) আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও তবে আমার অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহ্ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন” (সূরা-আলে ইমরান, আয়াত-৩১)। হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সঃ) ফরমান, “যে ব্যক্তি নিজের জান-মাল, পিতা-মাতা,সন্তান-সন্ততি এবং সব মানুষের চেয়ে আমাকে বেশি ভাল না বাসবে সে মু’মিন হতে পারবে না।”(বোখারী ও মুসলিম শরীফ)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান তাঁর অনুসারীদের হযরত রাসূল (সঃ)-এর মহব্বত হাসিল করার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে৭২২ বার দরুদ শরীফ এবং রহমতের সময় অর্থাৎ- তাহাজ্জুদের সময় ও এ’শার নামাজের পর মিলাদ শরীফ পড়ার ও মোরাকাবা করার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
এমন ইসলামের পক্ষে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ জানাই মাইটিভিকে
মাই টিভিকে অসংখ্য ধন্যবাদ দেশের কিছু ভন্ড পীরদৈর দেখানোর জন্য ৷সব পীর যে খারাপ তা কিন্তু নয় ৷এই ভিডিওর খারাপ দের জন্য ভালো পীরদের বদনাম হয়৷
রাইট
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মা: আ:) হুজুরের শিক্ষা -
পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “তারাই সফল কাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে” (সূরা আ’লা; আয়াত-১৪ ও ১৫)।
এ কারণে সূফী সম্রাট হুজুর কেবলা প্রধানতঃ
(1 ) আত্মশুদ্ধি,
( 2 ) দীল জিন্দা
( ও ) নামাজে হুজুরী
- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
আমিন
রাইট
সহমত
অনেক ধন্যবাদ মাই টিভি কে
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান কি কি শিক্ষা দেন?
* বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-এর আদর্শ বাস্তব জীবনে প্রতিফলন ঘটিয়ে ইহ ও পরকালের অনন্ত শান্তি ও মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান মানুষকে যে শিক্ষা দিয়ে থাকেন, নিম্নে তা সংক্ষেপে উপস্হাপন করা হলোঃ
## পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ''তাঁরাই সফলকাম যারা আত্মাশুদ্ধ করেছে, প্রভুর নামের জ্বিকির করে ও নামাজ কায়েম করে'' (সূরা-আ'লা, আয়াত- ১৪ ও ১৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান প্রধানতঃ আত্মাশুদ্ধি, দিল জিন্দা ও নামাজে হুজুরী- এ তিনটি বিষয় শিক্ষা দিয়ে মানুষকে সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে আশেকে রাসূল বানিয়ে থাকেন।
১) পবত্রি কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “যে ব্যক্তি আত্নাকে পুতঃপবিত্র রাখল, সে সাফল্য লাভ করলো। আর যে ব্যক্তি আত্নাকে কলুষিত করল, সে ধ্বংস হয়ে গেল”(সূরা- শামস্ , আয়াত- ৯ ও ১০)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর ওয়াজিফা পালনের মাধ্যমে আত্নিক পরিশুদ্ধতা অর্জন করে আদর্শ চরিত্রবান হওয়ার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
২) পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “যাদের ক্বালব আল্লাহ্র জ্বিকির থেকে গাফেল রয়েছে, তারা প্রকাশ্য গোমরাহ্ বা পথভ্রষ্ট” (সূরা -যুমার, আয়াত-২২)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারিরর শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন। মহান আল্লাহ্ তায়ালা এরশাদ করেন, “তোমরা যখন নামাজ শেষ কর তখন দাঁড়ানো বা বসা ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহর জ্বিকির কর” (সূরা-নিসা, আয়াত-১০৩)। মহান আল্লাহ্ তায়ালার এ নির্দেশ পালন করে মানুষ যাতে সর্বসময় ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি রেখে অজ্ঞান অবস্থায়ও ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করতে পারে, এজন্য তিনি মানুষকে সার্বক্ষণিকভাবে ক্বালববে আল্লাহর জ্বিকির জারির শিক্ষা দেন।
৩) হাদীস শরীফে বলা হয়েছে, “যে নামাজে দুনিয়ার চিন্তা আসে, সে নামজ কবুল হয় না।” মুমিন-মুসলমানগণ যাতে দুনিয়ার চিন্তামুক্ত হয়ে একাগ্রতার সাথে আল্লাহ তায়ালাকে হাজির-নাজির জেনে নামাজ আদায় করতে পারেন, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান সেই পদ্ধতি শিক্ষা দেন। তাঁর নিয়ম অনুসরণ করলে মুসুল্লীদের নামাজে দুনিয়ার কোন চিন্তা আসে না। ফলে তারা নামাজের পরিপূর্ণ ফায়েজ,বরকত ও রহমত হাসিল করতে পারেন। এমনকি কেউ কেউ “নামাজ মু’মিন ব্যক্তির জন্য মে’রাজ”-এ হাদীসের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে সক্ষম হন।
৪) পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “(হে হাবীব) আপনি বলে দিন, তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও তবে আমার অনুসরণ কর, তাহলে আল্লাহ্ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন” (সূরা-আলে ইমরান, আয়াত-৩১)। হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসূল (সঃ) ফরমান, “যে ব্যক্তি নিজের জান-মাল, পিতা-মাতা,সন্তান-সন্ততি এবং সব মানুষের চেয়ে আমাকে বেশি ভাল না বাসবে সে মু’মিন হতে পারবে না।”(বোখারী ও মুসলিম শরীফ)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান তাঁর অনুসারীদের হযরত রাসূল (সঃ)-এর মহব্বত হাসিল করার জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে৭২২ বার দরুদ শরীফ এবং রহমতের সময় অর্থাৎ- তাহাজ্জুদের সময় ও এ’শার নামাজের পর মিলাদ শরীফ পড়ার ও মোরাকাবা করার শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
Nur Mohammad Mukul বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত মাহবুব - এ - খোদা দেওয়ানবাগী ( মাদ্দাজিল্লুহুল আলী) হুজুর কেবলার ধর্মীয় অনুষ্ঠান কর্মসূচীতে কোনরকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্ট না করার জন্য ★ চরমোনাইর পীর ফজলুল করীম, আহমদুল্লাহ আশরাফ, কাঠ ব্যবসায়ী ওবায়দুল হক, জামাল নাসের চৌধুরী, বায়তুল মোকাররম মসজিদের খতিব ওবায়দুল হক, মূফতি ফজলুল হক আমিনী, মাওলানা আজিজুল হক, মাওলানা ফয়জুল করিম, সাইফুদ্দিন ইয়াহিয়া, মাওলানা সোলায়মান নোমানী, জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা কারী উবায়দুল্লাহ, মাওলানা মোঃ শহীদুল্লাহ ও নাজিমুদ্দিন ভুইয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। একইসাথে আদালত তাদের দেওয়ানবাগ শরীফ বিরোধী কর্মকান্ডকে কেন অবৈধ ঘোষনা করা হবে না, এর কারন দর্শানোর জন্য তাদের প্রতি রুলনিশি জারি করেছেন।
দেওয়ানবাগী হুজুরের শিক্ষাই হলো প্রকৃত মোহাম্মদী ইসলামের শিক্ষা । তিনি বি-জাতীদের চক্রান্ত ও স্ব-জাতীদের অজ্ঞতায় ধর্মের ভীতর ঢুকে যাওয়া বিভিন্ন কু-সংস্কার ও ভুল গুলো শুধরে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। বাংলাদেশ সরকার দেওয়ানবাগী হুজুরের ১৭টা সংস্করণ রাষ্ট্রীয় ভাবে মেনে নিয়েছেন৷ দেওয়ানবাগী হুজুরের শিক্ষা ও সংস্কার সমূহ ধারন করে একজন মানুষ খুব সহজেই আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের পরিচয় জানতে পারে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের নৈকট্য লাভ করতে পারে।
সঠিক বলেছেন
সঠিক
রাইট
পবিত্র কোরআনের সঠিক আয়াত সংখ্যার প্রবর্তন:
মানব জাতির সর্বোত্তম জীবন বিধান আল কুরআনের ৬৬৬৬টি আয়াত আছে বলে সারা দুনিয়ার মুসলমানের মাঝে একটা ভুল ধারণা ছিল। কিন্তু সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন- এতে ৬২৩৬টি আয়াত আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।দেওয়ানবাগী হুজুর আজ এক এক করে ভুল ধরিয়ে দিতেছে আর আপনারা কেউ কেউ কমেন্ট করেন দেওয়ান বাগি হুজুরের নাম এখানে নেই কেনো
হা হা হা।।। অজ্ঞতার শেষ কোথায়?! পুরো দুনিয়া দূরে থাক এই বাংলার অনেক আলেম পন্ডিত আরো অনেক অনেক আগেই এব্যপারটি খোলাসা করে গেছেন।। ডঃ শহিদুল্লাহ তাদের একজন।
প্রোপাগান্ডা কাকে বলে।।। সাধারণ মানুষকে আর কত বোকা বানাবেন?
ভাই মুখটা খারাপ করলাম নাহ,,যে নিজেরে আল্লাহর সাথে কথা বলছে দাবি করে,,তার ব্যাপারে আর কি বলমু,,, ভাল কইরা জাইনা কমেন্ট করেন
ভন্ডদেরকে সনাক্ত করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মাই টিভি চ্যানেলকে ধন্যবাদ
যারা বলতেছেন দেওয়ানবাগী হুজুরের নাম নাই,, তারা কি দেওয়ানবাগী হুজুরের ক্ষতি চায় নাকি??
Alomgir Hossain,,, তাই তো মনে হচ্ছে
দেওয়ান বাগি বাংলাদেশের মুনাফিকদের বস
Deoanbaghi abar hujur holo kobe
কেনো দেওয়ানবাগী মনে হয় একেবারে আল্লাহর ওলি হয়ে গেছে
২৫ মার্চ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ দিবাগত রাতে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদ্স্যদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক বিতাড়িত মানুষের অন্ন সংস্থান ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেন। ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি তাঁর দলের ৭২ জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম কয়েক মাস কমান্ডার হিসেবে তিনি ৩নং সেক্টরের বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করেন। পররর্তীকালে তিনি ভারতের হেজামুরায় অবস্থিত ৩নং সেক্টর হেড কোয়ার্টারে মুক্তিযোদ্ধাদের ‘এ্যাটাস্টেশন প্যারেড’ বা ‘শপথ অনুষ্ঠান’ পরিচালনা করতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের তিনি ২টি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হেজামুরা ক্যাম্পে উদযাপিত ঈদুর ফিতরের নামাজে ইমামতি করেন। সেদিন তিনি বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধোদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- “আল্লাহর কসম! আগামী বকরা-ঈদের আগে দেশ স্বাধীন হবে। আমি আপনাদেরকে নিয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করব।” তাঁর সেদিনের কথা মহান আল্লাহ্ তায়াল কবুল করেছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্যিই তিনি ঢাকার তদানীন্তন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত ঈদুল আযহার নামাজের জামাতে ইমামতি করেছিলেন।
তার গুণ গাইলেন,,
দোষ গাইলেন না যে
কাফের ছিলো
সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অন্যতম শিক্ষা দীল জিন্দা বা ক্বালবে আল্লাহর জ্বিকির জারি করা।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে -
فَوَيْلٌ لِّلْقَاسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ اللَّهِ أُوْلَئِكَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
অর্থ্যাৎ : যার ক্বালবে আমি আল্লাহর জ্বিকির জারি নেই, সে প্রকাশ্য গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতায় আছে। (সুরা যুমার,আয়াত
তাই সূফী সম্রাট হুজুর ক্বেবলাজান মানুষকে ক্বালবে আল্লাহর জ্বীকির জারির শিক্ষা দিয়ে গোমরাহী থেকে উদ্ধার করে ঈমানের পথে চলার শিক্ষা দেন
সূরাঃ আয-যুমার [39:22]
أَفَمَن شَرَحَ ٱللَّهُ صَدْرَهُۥ لِلْإِسْلَٰمِ فَهُوَ عَلَىٰ نُورٍ مِّن رَّبِّهِۦ فَوَيْلٌ لِّلْقَٰسِيَةِ قُلُوبُهُم مِّن ذِكْرِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ فِى ضَلَٰلٍ مُّبِينٍ
আফামান শারাহাল্লা-হু সাদরাহূলিলইছলা-মি ফাহুওয়া ‘আলা-নূরিম মিররাব্বিহী ফাওয়াইলুলিললকা-ছিয়াতি কু লূবুহুম মিন যিকরিল্লা-হি উলাইকা ফী দালা-লিম মুবীন।
আল্লাহ যার বক্ষ ইসলামের জন্যে উম্মুক্ত করে দিয়েছেন, অতঃপর সে তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত আলোর মাঝে রয়েছে। (সে কি তার সমান, যে এরূপ নয়) যাদের অন্তর আল্লাহ স্মরণের ব্যাপারে কঠোর, তাদের জন্যে দূর্ভোগ। তারা সুস্পষ্ঠ গোমরাহীতে রয়েছে।
Is one whose heart Allah has opened to Islam, so that he has received Enlightenment from Allah, (no better than one hard-hearted)? Woe to those whose hearts are hardened against celebrating the praises of Allah! they are manifestly wandering (in error)!
ধন্যবাদ মাইটিভিকে ভন্ডদের ভন্ডামি তুলে ধরার জন্য
ধন্যবাদ. my tv ভন্ডদের মুখুশ খুলে দেওয়া জন্য।
my tv নিজেই তো ভন্ড দেওয়ানবাগীর মুরিদ
ধন্যবাদ মাই টিভি সত্যি টা তুলে ধরার জন্য
দেওয়ানবাগীর নাম আসলো না কেন?
ঠিক
টাকা পরেছে তাই
দেওয়ান বাগী তে কি হয়েছিল???
দেওয়ানবাগীর নাম বললে চাকরি থাকবে না!!!!
Right
সুফী সম্রাট শাহ দেওয়ানবাগী হুজুর কেবলাজান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহন =======
২৫ মার্চ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ দিবাগত রাতে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদ্স্যদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক বিতাড়িত মানুষের অন্ন সংস্থান ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেন। ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি তাঁর দলের ৭২ জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম কয়েক মাস কমান্ডার হিসেবে তিনি ৩নং সেক্টরের বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করেন। পররর্তীকালে তিনি ভারতের হেজামুরায় অবস্থিত ৩নং সেক্টর হেড কোয়ার্টারে মুক্তিযোদ্ধাদের ‘এ্যাটাস্টেশন প্যারেড’ বা ‘শপথ অনুষ্ঠান’ পরিচালনা করতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের তিনি ২টি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হেজামুরা ক্যাম্পে উদযাপিত ঈদুর ফিতরের নামাজে ইমামতি করেন। সেদিন তিনি বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধোদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- “আল্লাহর কসম! আগামী বকরা-ঈদের আগে দেশ স্বাধীন হবে। আমি আপনাদেরকে নিয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করব।” তাঁর সেদিনের কথা মহান আল্লাহ্ তায়াল কবুল করেছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্যিই তিনি ঢাকার তদানীন্তন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত ঈদুল আযহার নামাজের জামাতে ইমামতকরেছিলেন।
সত্য
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃআঃ) হুজুর কেবলাজানের সংস্কার।
মুসলমানরা জীবনে জু’মার খুৎবার গুরুত্ব অপরিসীম। বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটে মুসলমানদের কি করণীয় রয়েছে, সে বিষয়ে উপদেশ দেয়ার উদ্দেশ্যে খুৎবার বিধান চালু হয়েছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয়- আমাদের দেশে খুৎবা আরবী ভাষায় হওয়ায় সাধারণ মুসল্লীগণ তা থেকে কোন রকম উপকার লাভ করতে ব্যর্থ হয়। কাজেই খুৎবার উদ্দেশ্য সফল করার জন্য আমাদের মাতৃভাষায় খুৎবা দেয়া অত্যন্ত জরুরী বলে সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান অভিমত প্রকাশ করেন। বর্তমানে তাঁর আহ্বানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় খুৎবা দেয়ার প্রচলন হয়েছে।
সুবাহানআল্লাহ্
সত্য কথা
সত্য কথা
সহমত
রাইট
ধন্যবাদ মাই টিবি সত্য ঘটনা জন্য
সত্য সব সময় সত্যিই থাকে!
সত্যকে পাথর চাপা দিয়ে রাখা যায়না!
ধন্যবাদ সত্য প্রকাশ করার জন্য!
যেসব মাজারে সেজদা দেওয়া হয়,সেটা ১০০% আল্লাহর সাথে শির্ক করা হয়। আর আল্লাহ বলেন আমি কখনই শির্কের অপরাধ ক্ষমা করবনা।
Yes exactly, definitely, of course, no doubt . Allah is the one.tini ei prithibir protipalok.
lpppĺppppppppppplĺplĺppppppppppĺppppppppppplpĺĺlĺl
lp
Assalamualaikum vaia.
Amar ak boro vai o 2 mash theke soro krce
Protidin taka o pathay 2/3/ 5/8, hajar
ওয়ালাইকুম আসসালাম,, আপনার ভাইকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুক আমিন।আর আপনিও তাকে বুঝান।
@@shahriarsabbir9268 vaia kono kthay sonena.
Joto ta bojhay to bar amader bole, amray kico bojhina.
Khori bikkri kre holeo majare taka dibe.
Se taka dibe ki r krar.
But babohar ta o change.
Ager moto tar mon nay.
Sara din pir der nam jikir kre jai.,😭
Astagferullah.
মাসাআল্লাহ অনেক ধন্যবাদ সত্যকথা তুলেছেন
সত্যি কথা প্রচার করার জন্য মাই,টি,ভি-কে ধন্যবাদ।
হা হা হা 😃😃😃😃😃
thenkyouapnakevaiiii
ধন্যবাদ মাই টিভি
এরকম সত্য খবর প্রচার করার জন্য মাইটিভি কে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আল কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “ যারা নামাজ পড়ে, যাকাত দেয় ও পরকালে বিশ্বাস করে তারাই তাদের প্রতিপালকের পথে আছে, আর তারাই সফলকাম” (সূরা-লোকমান, আয়াত- ৪ ও ৫)। তাই সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মানুষকে সঠিক ও নির্ভূলভাবে যাকাত প্রদানের শিক্ষা দিয়ে থাকেন।
সঠিক বলেছেন ভাই
Oy Murkho? Dawonbage R ak kafar..2y vondo"
দেওয়ান বাগি সয়তান
Dawson bage soytan kk fall Mara DECA..
এ morko তুই শয়তানবাগী কে ল্হজুর বলছ। কুত্তাবাগী তো বড় শয়তান। কিছু ভিডিও একজন সচেতন মানুষ দেখলে বুজবেন এ কেমন শয়তানি কথা বলে। কু্ত্তা,জানোয়ার,নরদমার কীট, শয়তানবাগী, শয়তানবাগী,শয়তানবাগী আল্লাহর লানত তোর উপর।
আলহামদুলিল্লাহ
my-tv কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ইনশাআল্লাহ আমি আশা করি আগামীতে দেওয়ানবাগীকে নিয়ে একটা ভিডিও করবেন
ভাই দেওয়াববাগীর মুরিদ মাইটিবির মালিক।
দেওয়ান বাগিকে নিয়ে কিভাবে ভিডিও করবে তারা ত ডিয়াওন বাগীর সইতানের আসরের খবর প্রচার করে
Yashodhara Telugu was
দেওয়ানবাগী হুজুর সম্পর্কে খারাপ কিছু পেলে অবশ্যই এই ভিডিওতে তুলে ধরা হতো প্রমান সহ...নিজের জ্ঞানের স্বল্পতা এভাবে জাহির না করাই ব্যাটার
দেওয়ান বাগি হুজুরের কোনো দোষ থাকলে অবশ্যই তারা পকাশ করতো কারন তাদের কাজ এগুলো
ধন্যবাদ মুখোশ টিমকে!!!
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ইসলাম ধর্মের ৩৮টি সংস্কার করেছেন। যা রাষ্ট্রীয়ভাবে বাস্তবায়ন হয়েছে জানেনতো? এখানে কয়েকটি দেওয়া হল দেখেনি কি কি,,,,,,,,
১.১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে এ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল, কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের “ইসলাম শিক্ষা” বিষয়ে এলমে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করেন।
২.১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে থেকে সারা দেশে তাঁর প্রস্তাবিত ইসলামি পদ্ধতিতে জমি রেজিষ্ট্রেশন চালু করেন।
৩.ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সংগঠন সূর্যাস্তের ১৪ থেকে ১৮ মিনিট পর ইফতারের সময় নির্ধারণ করতো। সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান হাদীস বহির্ভূত এ সময়সূজী সংশোধন করে ইসলামী রীতিতে তা প্রণয়নের জন্য সংসদের মাধ্যমে সরকারের কাছে প্রস্তাব দিলে তা ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে সরকারীভাবে বাস্তবায়িত হয়।
৪.শুক্রবার সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করেন।
৫. সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান পবিত্র কুরআন গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন- এতে ৬২৩৬টি আয়াত আছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
৬.ইসলামী বিধান মোতাবেক কোরবানী বান্দার নামে নয়, আল্লাহর নামে দিতে হয়। তাঁর আহ্বানে এদেশের মুসলমানদের ভুলের অবসান ঘটে।
৭.তাঁর আহ্বানে সারাদেশে পবিত্র আশুরা জাতীয়ভাবে উদযাপন শুরু হয়
৮.তাঁর আহবানে ১২ই রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) জাতীয়ভাবে ধুমধামের সাথে পালিত হতে শুরু করে।
৯.বর্তমানে তাঁর আহ্বানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মসজিদে আরবী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষায় খুৎবা দেয়ার প্রচলন হয়েছে।
১০.তাঁর পরামর্শে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে অসংখ্য মানুষ হযরত রাসূল (সঃ) এর দীদার পাচ্ছেন এবং আল্লাহ্ তায়ালার রহমত লাভ করে অভাব-অনটন ও বালা মুছিবত থেকে উদ্ধার পাচ্ছেন।
এসব নৃত্য দেখে অনেক ভালো লাগলো
প্রচুর হাসলাম
আরো হোমওয়ার্কের দরকার ছিলো। ৩৬০° অনুষ্ঠান থেকে অনেক কিছু শিখার আছে।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেব্লাজান কি কি শিক্ষা দেন?
এর তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই দিতে হবে।
মাই টিভিকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ওদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্যে