হুজুর অনেক আলেমের থেকে শবে বরাতের গুরুত্ব প্রমাণ করেছেন। আমরাও এ রাতের ফযিলত সমর্থন করি। কিন্তুু তিনি আলেমদের থেকে শবেবরাত পালন বিষয়ে কোন প্রমাণ দেখাতে পারেন নাই।
শাবান মাসে রাসূল (স.) যা করতেন, আর আমরা কি করছি? ================================== রাসূল ﷺ শাবানের অল্প কয়েকদিন ব্যতীত প্রায় পুরো মাস জুড়েই সিয়াম পালন করেছেন। আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَصُومُ حَتَّى نَقُولَ لاَ يُفْطِرُ وَيُفْطِرُ حَتَّى نَقُولَ لاَ يَصُومُ فَمَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم اسْتَكْمَلَ صِيَامَ شَهْرٍ إِلاَّ رَمَضَانَ وَمَا رَأَيْتُهُ أَكْثَرَ صِيَامًا مِنْهُ فِي شَعْبَانَ -আল্লাহ্র রসূল ﷺ একাধারে (এত অধিক) সওম পালন করতেন যে, আমরা বলাবলি করতাম, তিনি আর সওম পরিত্যাগ করবেন না। (আবার কখনো এত বেশী) সওম পালন না করা অবস্থায় একাধারে কাটাতেন যে, আমরা বলাবলি করতাম, তিনি আর (নফল) সওম পালন করবেন না। আমি আল্লাহ্র রসূল ﷺ -কে রমযান ব্যতীত কোন পুরা মাসের সওম পালন করতে দেখিনি এবং শা’বান মাসের চেয়ে কোন মাসে অধিক (নফল) সওম পালন করতে দেখিনি। [সহিহ বুখারী হা/১৯৬৯] . ১৫ শাবান মাসকে কেন্দ্র করে রাসূল ﷺ কোন আমল করেছেন মর্মে কোন সহি দলিল এই পৃথিবীর বুকে নাই। তারপরও আমরা অনেক ভুয়া আমল করছি, যেমন- ◉ নির্দিষ্ট নিয়মে সালাতে আলফিয়া বা ১০০ রাক‘আত সালাত আদায় করা। ◉ রাত জেগে নফল সালাত পড়া! ◉ সকিনা খতম করা ◉ মিলাদ মাহফিল করা! ◉ সম্মিলিতি জিকির করা! ◉ শেষ রাতে সম্মিলিত মোনাজাত করা! ◉ হালুয়া-রুটি খাওয়া, কেক কাটা/খাওয়া! ◉ মিষ্টি দিয়ে জীব জন্তুর প্রতিকৃতি তৈরী করা! ◉ পটকা আতশবাজির মাধ্যমে হৈ-হুল্লোর করে রাত কাটিয়ে দেয়া! ◉ একাকী বা দল বেঁধে কবর জিরায়াত করা! ◉ সাধারন কবর, পীরের কবর, ঘরবাড়ি ইত্যাদি আলোক সজ্জা করা! ◉ বাসগৃহ, মসজিদ, কবরস্থানসমূহ ধুপ-ধুনা, আগরবাতি, মোমবাতি ইত্যাদি দিয়ে আলোকিত করা! ◉ ১৫ই সাবান শবে-বরাতের নিয়তে রোজা রাখা! . ✏ লক্ষনীয় ব্যাপার হলো,এই কাজগুলো যুগ যুগ ধরে আমাদের মুসলিম সমাজে পালিত হয়ে আসছে; রাসুল ﷺ এর সুন্নাতের নামে, ইবাদতের নামে। অথচ এই আমল গুলির একটিও রাসূল ﷺ থেকে প্রমাণিত নয়। আমরা নিজেদের সুন্নী দাবী করছি, কিন্তু যে আমল করছি তা রাসুল ﷺ থেকে প্রমানীত কিনা তা যাচাই করে দেখছি না।রাসূল ﷺ বলেছেন, مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ فِيهِ فَهُوَ رَدٌّ -কেউ আমাদের এ শরী‘আতে নাই এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটালে তা প্রত্যাখ্যাত । [সহিহ বুখারী হা/২৬৯৭] . আমাদের আরও মনে রাখতে হবে যে, বিদ’আতী কোন আমল আল্লাহ কবুল করেন না, তা যতই সুন্দর দেখাক না কেন, করতে যতই ভাল লাগুক না কেন। . তাই, আসুন মধ্য শাবানে শবে-বরাতের নামে সকল বিদ’আতকে পরিত্যাগ করি। -
সাবান মাসের মধ্যে রজনি, আমরা মানি সবাই মানে,এই রাতে অনেক মানুষকে আলালহ খমা করে দিবেন,এখন আপনি বলেন নবী (সাঃ)তার উমমতকে এই রাতে কি কি আমল করতে বলেছেন,আর তিনি এবং তার সাহাবীগন কিভাবে আমল করতেন,যদি সত্যবাদি হন বলেন?
হুজুর... আপনার মতের সাথে আরো যারা বাংলাদেশের বড় বড় হুজুর রয়েছেন....তাদের মতের সাথে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। আমার একটা ছোট্ট প্রশ্ন আপনার কাছে সেটা হলো..... ইউটুব চ্যালেনে আমরা যারা সাধারন মানুষ আপনাদের লেকচার শুনি সেগুলো আমরা মানার চেষ্টা করি।কিন্তু এখানে যদি আপনাদের মত মাওলানারা বিভিন্ন হাদিস কোরআন দেখিয়ে একেক জন একেক মত দেন তাহলে আমরা কার কথা বিশ্বাস করব...? আমি নিজেই এখন অসহায় বোধ করছি যে.. আল্লাহ কে পাওয়ার সঠিক পথ কোন দিকে।আমি বুঝার পর থেকে সুবে বরাত পালন করছি.... কেননা তা আমি আমার বাবা মা গ্রামের হুজুরে কাছে শুনেছি এর ফজিলত সমপরকে...। কিন্ত গত দুই বছর যাবত ভালো স্মার্ট ফোন কিনাতে আমি বিভিন্ন হাদিস কোরআন সমপরকে জানতে পেরেছি।আমি একজন মুসলিম ঘোরের সন্তান হয়েও ফোন কিনার আগে ধর্ম সমপরকে খুব একটা জানতাম না...।আর তাই গত বছর শুনলাম সবে বরাত পালন করা বিদাত... তাও আবার একজন মাওলানার মুখের কথা নয় প্রায় ৫০ জন মাওলানার সহিহ হাদিস দারা কথা।এখন আপনিও হাদিস দারা কথা বললেন।তাহলে আমার মত সাধারন মানুষ যাবে কোথায়..।আর আমার যে বিশ্বাস ছিলো সবে বরাতের প্রতি তা আপনাদের মতের কারনে সেই বিশ্বাস আর নেই। এর জন্য দায়ী কে... আমি না... আপনাদের মত আলেম
কয়েকবার শুনতে হবে হয়ত, দেখা যাক কিছু উদ্ধার করা যায় কিনা... একবার শুনে কিছুই উদ্ধার করতে পারলাম না, সহী হাদিসের আলোকে কি কি আমল রয়েছে শবে বরাত এর সে বিষয়ে।
আপনার কথা সঠিক। আল্লাহুম্মা আমিন।কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দিবেন অনুগ্রহ করে- ১। একজন মুসলিম দাঁড়ি রাখে, তবে দাঁড়ি সবসময় কেটে কেটে ৫/৭ দিনের দাঁড়ির মতো পুরো এমন দাঁড়ি রাখে এমন লোকের প্রতি আমার রাগ হয় এবং আমার সালামও আসেনা রাসুল সঃ এর সুন্নাহকে নিয়ে মশকারি করার কারণে। আমার ইহা কি ঠিক? পক্ষান্তরে যে মুসলমান দাঁড়ি একেবারে রাখেনি। তার প্রতি আমার রাগ হয় না। কেননা সে দাঁড়ি নিয়ে ত উপরোক্ত ব্যক্তির ন্যায় মশকারি করেনা এবং হয়ত কোন এক সময় সুন্দর সুন্নাহ মোতাবেক দাঁড়ির রাখবে। ২। আমরা শুনেছি যে দাঁড়ি রাখেনা, সে ফাসেক এবং ফাসেককে সালাম দিতে হয় না। দাঁড়ি কাটা ব্যক্তিকে সালাম দেয়া সঠিক/ বেঠিক? এই একথাটা সঠিক কিনা? একটু জানাবেন।
তাহমিদ সাহেব, আপনাকে সম্মানের চোখে দেখি। তো ভাই আমরা মনে করি শবে বরাতের রাতে সারা রাত জেগে কোন আমল করতে হবে তা সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত নয়।বরং পুরো শাবান মাসেই যত বেশি সম্ভব সিয়াম পালন করতে হবে। আপনার দলিল দ্বারাও কিন্তু প্রমান হয়নি যে সারারাত সালাত আদায় করতে হবে।
শবে বরাত কিভাবে উদযাপন করতে হবে সেটা বললেননা কেন? এই রাতে নফল নামাজ পড়তে হয়,দিনে রোজা রাখতে হয় এটা কোন হাদিসে আছে একটা সহীহ্ হাদিস বললেননা কেন? আপনাদের মত আলেমরাই এই মুসলমানের মধ্যে বিদাত ঢুকিয়েছে।
শেষ পর্যন্ত মানতে বাধ্য হয়েছেন শবেবরাত আছে,ইবাদত ভাল কাজ,শয়তান ছাড়া আল্লার কোন বানদা আল্লার ইবাদত অপছন্দ করতে পারে না,সুতরাং সুন্নিরাই সঠিক,সুন্নিয়তের পথে আসুন,জাজাকুললাহ খায়ির .
আসসালামু আলাইকুম ভাই জান যে সবসুন্নাতি আমল আমাদের সমাজে নাই সেই সব বেপারে একটু ভাল করে বলেন, যেমন, মসজিদে ঢুকে ২রাকাত নামাজ পড়া ফরজ নামাজের পরে সুন্নাতি দোয়া অনেক কাজের আগে ও পরে দোয়া পড়া যেমন গোসলের আগে ও পরে অযুর আগে ও পরে গুমের আগে ও পরে খাওয়ার আগে ও পরে, এই সবের সুন্নাতি আমল একটু সুন্দর করে বলেন
ইমাম সাহেব মেনেছেন পালন করেছেন এমনটা বলেছেন কিন্তু কোরআনতো রাসুল পাক (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে তাহলে রাসুল (সঃ) কেন এই দিনে ইবাদত করেন নি বা করতে বলেনি কেন???
জনাব, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। বর্তমান সময়ের দুইজন প্রনিধান যোগ্য ইসলামী বক্তা মাওলানা তারেক মনোয়ার এবং কামাল উদ্দীন জাফরী এই দুইজনের বক্তব্য (th-cam.com/video/tFQcb9hOjhA/w-d-xo.html এবং th-cam.com/video/f1brNHTbBwQ/w-d-xo.html ) এবং আপনার বক্তব্য সম্পূর্ণ বিপরীত। কেন?
ভাই ইসলাম নিয়ে ব্যবসা কেন করছেন কেন দলবাজি করছেন অন্য কারো জন্য কেন নিজের জান্নাত হারাচ্ছেন সাবধান হয়ে যান ফিরে আসুন আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে এর দিকে। পারলে অন্য কোনো ব্যবসা করেন সুদ ঘুষ খেলে বললে তারা ক্ষমা করবে ক্ষমা করবেন কিন্তু ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করলে কোনদিন নাজাত পাবেন না
আল্লাহ তুমি মাওলালা তাহমীদুল মাওলা সাহেব এর হায়াত বাড়িয়ে দাও, এবং তিনার এলেম আরও বাড়িয়ে দাও।
আল্লাহু আকবার,,,, !!! হজরত কি সুন্দর বয়ান দিলেন,,, আল্লাহ্ সবাইকে বোঝার তাওফিক দান করুক,,,
হে প্রভু, তুমি মাওলালা তাহমীদুল মাওলা সাহেব কে,এই জমাবার ইসলামের একজন খুটি হিসেবে কবুল করে নিন।
Tanjim Khan ...Ameen..
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দৰ দলিল সহ বয়ান
মন খুলে আপনার জন্য দোয়া করি।
মুরখ আলেমদের ভ্রান্তি থেকে জাতি কে বাচাতেএমন বিজ্ঞালেমদের আর ও এগিয়ে আসতে হবে।ধন্নবাদ।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
ما شاء الله. وتبارك الرحمن
وزادكم الله علما وفقها
এই ভিডিওটিকে টাইমলাইন এ দেয়া দরকার। এবং পার্ট পার্ট করে দিলে দেখতে মানুষ বেশি আগ্রহী হবে... জাযাকুমুল্লাহ
হুজুর অনেক আলেমের থেকে শবে বরাতের গুরুত্ব প্রমাণ করেছেন। আমরাও এ রাতের ফযিলত সমর্থন করি। কিন্তুু তিনি আলেমদের থেকে শবেবরাত পালন বিষয়ে কোন প্রমাণ দেখাতে পারেন নাই।
ماشاءاللہ
جزاك اللهُ
في أمان الله
Masha-Allah !! nice very strong ...... explane about sobe-baraat.
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা
মাশাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ।
হুজুর আপনাদের জন্য অন্তর খুলে দোয়া করি। আপনাদের এ ভূমিকা অনেক আগেই জাতি চেয়েছিল। জাতি অাপনাদের কাছে ঋনি। চির ঋণী। দোয়া . ..............করি সবসময়।
uni tu quran hadith theke boleni jmn rasul ki bollo a somporke ba Allah ki bollo .
Kudratullah Media . ū
হুজুর যে ইবাদত জুরে দিল এই রাতে এটার কি কোন দলিল আছে?
জাযাকাল্লাহ খাইরান, সীমিত বিদ্যার আলেমদের জন্য বুঝবার আছে।
শাবান মাসে রাসূল (স.) যা করতেন, আর আমরা কি করছি?
==================================
রাসূল ﷺ শাবানের অল্প কয়েকদিন ব্যতীত প্রায় পুরো মাস জুড়েই সিয়াম পালন করেছেন। আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَصُومُ حَتَّى نَقُولَ لاَ يُفْطِرُ وَيُفْطِرُ حَتَّى نَقُولَ لاَ يَصُومُ فَمَا رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم اسْتَكْمَلَ صِيَامَ شَهْرٍ إِلاَّ رَمَضَانَ وَمَا رَأَيْتُهُ أَكْثَرَ صِيَامًا مِنْهُ فِي شَعْبَانَ
-আল্লাহ্র রসূল ﷺ একাধারে (এত অধিক) সওম পালন করতেন যে, আমরা বলাবলি করতাম, তিনি আর সওম পরিত্যাগ করবেন না। (আবার কখনো এত বেশী) সওম পালন না করা অবস্থায় একাধারে কাটাতেন যে, আমরা বলাবলি করতাম, তিনি আর (নফল) সওম পালন করবেন না। আমি আল্লাহ্র রসূল ﷺ -কে রমযান ব্যতীত কোন পুরা মাসের সওম পালন করতে দেখিনি এবং শা’বান মাসের চেয়ে কোন মাসে অধিক (নফল) সওম পালন করতে দেখিনি। [সহিহ বুখারী হা/১৯৬৯]
.
১৫ শাবান মাসকে কেন্দ্র করে রাসূল ﷺ কোন আমল করেছেন মর্মে কোন সহি দলিল এই পৃথিবীর বুকে নাই। তারপরও আমরা অনেক ভুয়া আমল করছি, যেমন-
◉ নির্দিষ্ট নিয়মে সালাতে আলফিয়া বা ১০০ রাক‘আত সালাত আদায় করা।
◉ রাত জেগে নফল সালাত পড়া!
◉ সকিনা খতম করা
◉ মিলাদ মাহফিল করা!
◉ সম্মিলিতি জিকির করা!
◉ শেষ রাতে সম্মিলিত মোনাজাত করা!
◉ হালুয়া-রুটি খাওয়া, কেক কাটা/খাওয়া!
◉ মিষ্টি দিয়ে জীব জন্তুর প্রতিকৃতি তৈরী করা!
◉ পটকা আতশবাজির মাধ্যমে হৈ-হুল্লোর করে রাত কাটিয়ে দেয়া!
◉ একাকী বা দল বেঁধে কবর জিরায়াত করা!
◉ সাধারন কবর, পীরের কবর, ঘরবাড়ি ইত্যাদি আলোক সজ্জা করা!
◉ বাসগৃহ, মসজিদ, কবরস্থানসমূহ ধুপ-ধুনা, আগরবাতি, মোমবাতি ইত্যাদি দিয়ে আলোকিত করা!
◉ ১৫ই সাবান শবে-বরাতের নিয়তে রোজা রাখা!
.
✏ লক্ষনীয় ব্যাপার হলো,এই কাজগুলো যুগ যুগ ধরে আমাদের মুসলিম সমাজে পালিত হয়ে আসছে; রাসুল ﷺ এর সুন্নাতের নামে, ইবাদতের নামে। অথচ এই আমল গুলির একটিও রাসূল ﷺ থেকে প্রমাণিত নয়। আমরা নিজেদের সুন্নী দাবী করছি, কিন্তু যে আমল করছি তা রাসুল ﷺ থেকে প্রমানীত কিনা তা যাচাই করে দেখছি না।রাসূল ﷺ বলেছেন,
مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ فِيهِ فَهُوَ رَدٌّ
-কেউ আমাদের এ শরী‘আতে নাই এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটালে তা প্রত্যাখ্যাত । [সহিহ বুখারী হা/২৬৯৭]
.
আমাদের আরও মনে রাখতে হবে যে, বিদ’আতী কোন আমল আল্লাহ কবুল করেন না, তা যতই সুন্দর দেখাক না কেন, করতে যতই ভাল লাগুক না কেন।
.
তাই, আসুন মধ্য শাবানে শবে-বরাতের নামে সকল বিদ’আতকে পরিত্যাগ করি।
-
jazakallah khair
সাবান মাসের মধ্যে রজনি, আমরা মানি সবাই মানে,এই রাতে অনেক মানুষকে আলালহ খমা করে দিবেন,এখন আপনি বলেন নবী (সাঃ)তার উমমতকে এই রাতে কি কি আমল করতে বলেছেন,আর তিনি এবং তার সাহাবীগন কিভাবে আমল করতেন,যদি সত্যবাদি হন বলেন?
Masha-allah
জাযাকাল্লাহ প্রিয় শায়েখ
হুজুর... আপনার মতের সাথে আরো যারা বাংলাদেশের বড় বড় হুজুর রয়েছেন....তাদের মতের সাথে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। আমার একটা ছোট্ট প্রশ্ন আপনার কাছে সেটা হলো..... ইউটুব চ্যালেনে আমরা যারা সাধারন মানুষ আপনাদের লেকচার শুনি সেগুলো আমরা মানার চেষ্টা করি।কিন্তু এখানে যদি আপনাদের মত মাওলানারা বিভিন্ন হাদিস কোরআন দেখিয়ে একেক জন একেক মত দেন তাহলে আমরা কার কথা বিশ্বাস করব...? আমি নিজেই এখন অসহায় বোধ করছি যে.. আল্লাহ কে পাওয়ার সঠিক পথ কোন দিকে।আমি বুঝার পর থেকে সুবে বরাত পালন করছি.... কেননা তা আমি আমার বাবা মা গ্রামের হুজুরে কাছে শুনেছি এর ফজিলত সমপরকে...। কিন্ত গত দুই বছর যাবত ভালো স্মার্ট ফোন কিনাতে আমি বিভিন্ন হাদিস কোরআন সমপরকে জানতে পেরেছি।আমি একজন মুসলিম ঘোরের সন্তান হয়েও ফোন কিনার আগে ধর্ম সমপরকে খুব একটা জানতাম না...।আর তাই গত বছর শুনলাম সবে বরাত পালন করা বিদাত... তাও আবার একজন মাওলানার মুখের কথা নয় প্রায় ৫০ জন মাওলানার সহিহ হাদিস দারা কথা।এখন আপনিও হাদিস দারা কথা বললেন।তাহলে আমার মত সাধারন মানুষ যাবে কোথায়..।আর আমার যে বিশ্বাস ছিলো সবে বরাতের প্রতি তা আপনাদের মতের কারনে সেই বিশ্বাস আর নেই। এর জন্য দায়ী কে... আমি না... আপনাদের মত আলেম
কয়েকবার শুনতে হবে হয়ত, দেখা যাক কিছু উদ্ধার করা যায় কিনা...
একবার শুনে কিছুই উদ্ধার করতে পারলাম না, সহী হাদিসের আলোকে কি কি আমল রয়েছে শবে বরাত এর সে বিষয়ে।
جزاكم الله خيرا...
শবেবরাতের সুন্নাত আমল কি? রাসুল (সা:), সহাবীরা এবং ইমাম আবু হানীফা (রহ:) উনারা কিভাবে এই রাতে আমল করেছেন?
Mamun Khan ত্ত্যুদালব
জাযাকাল্লাহ
MaShaAllah.....
Ameen.....
হক আলেম মিডিয়ায় না আসায় ভূল তথ্য ছড়ানো হয় যা অনুচিত।
জাযাকুমুল্লাহ
আমিন আমিন আমিন
হায় আজ মানুষেৱ কি হলো!!!
হুজুৱে কি সুন্দৱ ওয়াজ কৰলেন,আৰ মানুষ কি কমেন্ট কৰে।
Alhamdulillah. Very nice discussion. Is it possible to clarify about the doings (A'"mal) in this night according to sunnah or any hadith?
Appner juktite Khushi holam.
allah shayekh ar ilm a borkot dan koruk
masaallah
আপনার কথা সঠিক। আল্লাহুম্মা আমিন।কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দিবেন অনুগ্রহ করে- ১। একজন মুসলিম দাঁড়ি রাখে, তবে দাঁড়ি সবসময় কেটে কেটে ৫/৭ দিনের দাঁড়ির মতো পুরো এমন দাঁড়ি রাখে এমন লোকের প্রতি আমার রাগ হয় এবং আমার সালামও আসেনা রাসুল সঃ এর সুন্নাহকে নিয়ে মশকারি করার কারণে। আমার ইহা কি ঠিক? পক্ষান্তরে যে মুসলমান দাঁড়ি একেবারে রাখেনি। তার প্রতি আমার রাগ হয় না। কেননা সে দাঁড়ি নিয়ে ত উপরোক্ত ব্যক্তির ন্যায় মশকারি করেনা এবং হয়ত কোন এক সময় সুন্দর সুন্নাহ মোতাবেক দাঁড়ির রাখবে। ২। আমরা শুনেছি যে দাঁড়ি রাখেনা, সে ফাসেক এবং ফাসেককে সালাম দিতে হয় না। দাঁড়ি কাটা ব্যক্তিকে সালাম দেয়া সঠিক/ বেঠিক? এই একথাটা সঠিক কিনা? একটু জানাবেন।
আসসালামু আলাইকুম,
"একাধিক জইফ বর্ণনা মিলে একটা স্তরে পৌঁছানো যায় " এ কথাটার যৌক্তিক আর স্বপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা চাচ্ছিলাম।
zajakumullah
mashallah
shubhaallah
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
Amin
جزاک الله
very........ nice nd right topic ........right speach. lot of...thanks .
subhanallah Resalatul Islamke.
karon ago hujur maolana ki karone Amon kotha bolcen bujlamna.ti apnake only mubarakbad
মাসাআললাহ
আসসালামু আলাইকুম ৷ হযরত, বিদআতের পরিচয় সম্পর্কে একটি ভিডিও আপলোড করলে উপকৃত হবো ৷
তাহমিদ সাহেব, আপনাকে সম্মানের চোখে দেখি। তো ভাই আমরা মনে করি শবে বরাতের রাতে সারা রাত জেগে কোন আমল করতে হবে তা সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত নয়।বরং পুরো শাবান মাসেই যত বেশি সম্ভব সিয়াম পালন করতে হবে। আপনার দলিল দ্বারাও কিন্তু প্রমান হয়নি যে সারারাত সালাত আদায় করতে হবে।
আস্তা রাখেন কোরআন হাদিসে
Time duration is too long
I think it's necessary to describe perfectly
Jasmine Jasmine .....
শবে বরাত কিভাবে উদযাপন করতে হবে সেটা বললেননা কেন? এই রাতে নফল নামাজ পড়তে হয়,দিনে রোজা রাখতে হয় এটা কোন হাদিসে আছে একটা সহীহ্ হাদিস বললেননা কেন? আপনাদের মত আলেমরাই এই মুসলমানের মধ্যে বিদাত ঢুকিয়েছে।
মোহাদ্দেস থেকে কেন ভলেন, সাহাবি থেকে আমল আচে, আল্লাহ রাসুল কিবাবে আমল করেচে সেটা ভলেন
শেষ পর্যন্ত মানতে বাধ্য হয়েছেন শবেবরাত আছে,ইবাদত ভাল কাজ,শয়তান ছাড়া আল্লার কোন বানদা আল্লার ইবাদত অপছন্দ করতে পারে না,সুতরাং সুন্নিরাই সঠিক,সুন্নিয়তের পথে আসুন,জাজাকুললাহ খায়ির .
আমার মনে হয় । কোরআন হাদিস বাংলা ভাষায় নাজিল হয়েছে কারন আরবের কোনো আলেম বল্লেন না যে শবে বরাত বলে কিছু আছে ।
আসসালামু আলাইকুম ভাই জান যে সবসুন্নাতি আমল আমাদের সমাজে নাই সেই সব বেপারে একটু ভাল করে বলেন, যেমন, মসজিদে ঢুকে ২রাকাত নামাজ পড়া ফরজ নামাজের পরে সুন্নাতি দোয়া অনেক কাজের আগে ও পরে দোয়া পড়া যেমন গোসলের আগে ও পরে অযুর আগে ও পরে গুমের আগে ও পরে খাওয়ার আগে ও পরে, এই সবের সুন্নাতি আমল একটু সুন্দর করে বলেন
alhamdulla
Right
ইমাম সাহেব মেনেছেন পালন করেছেন এমনটা বলেছেন কিন্তু কোরআনতো রাসুল পাক (সাঃ) এর উপর নাযিল হয়েছে তাহলে রাসুল (সঃ) কেন এই দিনে ইবাদত করেন নি বা করতে বলেনি কেন???
INDIA. 👌
এই রাতে আমলের ব্যপারে দলিল কোথায় ?
Tamim Ahmad ai cheley to baper proxi ditey aschey.
Nasiruddin Banikeo ovinondon.jete uni sob sohi bolcen.je Sobe .e.borat vittihin noy.kn vittihin hb kokkonnoyyei vittihin not.ti only thanks apnake o unake .
শবে বরাত নামটাই ভিত্তিহিন
right
tnhx
of course Sob.E.Borat. vittihin noy.a prosongge Resalatul Islam me ovinondon.
জিকির করি কোরান পড়ি
hi
জনাব, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্। বর্তমান সময়ের দুইজন প্রনিধান যোগ্য ইসলামী বক্তা মাওলানা তারেক মনোয়ার এবং কামাল উদ্দীন জাফরী এই দুইজনের বক্তব্য (th-cam.com/video/tFQcb9hOjhA/w-d-xo.html এবং th-cam.com/video/f1brNHTbBwQ/w-d-xo.html ) এবং আপনার বক্তব্য সম্পূর্ণ বিপরীত। কেন?
Brother, Can you giver the fundamental factum about your keystone? @তাহমীদুম
যইফ হাদিস গ্রহণের শর্তগুলো কী কী? আগে এটা পরিষ্কার করেন। কয়দিন পর বলবেন জাল হাদিসও কিছু শর্তমোতাবেক গ্রহণ করা যাবে।
ভাই ইসলাম নিয়ে ব্যবসা কেন করছেন কেন দলবাজি করছেন অন্য কারো জন্য কেন নিজের জান্নাত হারাচ্ছেন সাবধান হয়ে যান ফিরে আসুন আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দিকে এর দিকে। পারলে অন্য কোনো ব্যবসা করেন সুদ ঘুষ খেলে বললে তারা ক্ষমা করবে ক্ষমা করবেন কিন্তু ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করলে কোনদিন নাজাত পাবেন না
সুদ ঘুষ খেলে ও আল্লাহ ক্ষমা করে দিতে পারেন কিন্তু ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করলে কোনদিন নাজাত পাবেন না
Tahmidul Maula slip of tongue 13:28 to 13:34.. Atotuku borjonio, Meraj osshikar kari Kafir, uni erokom kichu bolte chan nai, borong bhule bole felsen. *Atotuku borjonio*
Alhamdulillah baki shob Sahih.. Firqaye Ahle Hadith der mukh bondho. Jazakallahu khair.
ata tik noy ota tik noy.agr msge mistake hoyece.
koraner proman den
মাসাআল্লাহ হক কথা
সহি হাদিস দ্বারা সবেবরাত এর কোন ভিত্তি নেই,
joif bad den..pukta hadis anen..
nobiji (sw) r sahabira ki krten.....oita koin....
all lie you need to study body you don't no anything about quran hadith stop talking nonsense
Sob maolana Keno Amon bolcen janina.mon kharap Holo amdr.bt Mani amra sob somoy.
moulovi saheb apnar sohi hadis somondhe kono gane nai. sohi hadis theke dolil pes korun.
Ki kore sob maolanara ato boro kotha bolcen.Notun projonmo ki kore volunteer na pls.
মুর্দা
ফালতু তাহমিদুল মাওলা,
আল্লাহ তোমাকে সহীহ আকীদা ও কোরআন সহীহ হাদীসের উপর আমল করার তৈফিক দান করুন। আল্লাহ সুরা মোহাম্মদে ৩৩নং আয়াতে বলেন, আতিউল্লা আতিয়ার রাসুলা ওলা তুবতিলু আ“য়মালাকুম।
একটী হাদিস শুনাই। মান আমীলা আমেলা লাইসা আমরুনা ফা রুদ্দ।
সুরা নিসার ৫৯ নং আয়াত(ফাইন তানাজাতু ফারুদ্ধুহু ইলাল্লাহু ওয়া রাসুল ), এসব কোরআন এবং সহীহ হাদিসতো তোমাদের খুব মুখস্ত থাকার কথা।
তোমাদের আকীদা বিভ্রাটের কারনে দীন ইসলামকে কোথায় নিয়ে দাড়া করাইতেছ। কাদের খুসী করতে গিয়ে আল্লাহ এবং তার রাসুল (সাঃ) কে কোথায় নিক্ষেপ করিতেছে একবার কি ভেবে দেখেছ।রাসুল(সাঃ) নামে মিথ্যা, ছিঃ ছিঃ
রাসুল(সাঃ)পুরা শাবান মাসে রোজা রেখেছেন,রমজান মাসের সম্মানে। এবং সাহাবীদের বলেছেন তোমরা শাবান মাসে রোজা রেখ যাতে রমজানের রোজা তোমাদের জন্য সহজ হয়।
জাল জইফ, হাদিস হল, অবৈধ এবং ল্যংরা লুলা সন্তানের মত যারা পরিবারের,সমাজে, রাষ্ট্রের কোন কাজে লাগেনা । সেরকম,জাল জইফ হাদিসও আমলে আকীদায় ডুকান যাবেনা এবংকোন ফজিলতও নাই।
জাল জইফ হাদিস আমলে যেখানেই ডুকাবে সেখানেই কোরআন এবং সহীহ হাদীসের সাথে ধাক্কা খাবে।
আল্লাহর ওহীর সাথে দুনিয়ার কোন বানানো কিচ্ছা কাহিনী মিলবেইনা।
আল্লাহ সকলকে কোরআন এবং সহীহ হাদীসের বুঝ দান করুন । আমীন,
আপনার ফোন নামবার দিবেন
ভাই,তুমি দীনের পথে আসো,,দাড়ি আর টুপি থাকলেই দরকারি হুজুর হওয়া যায় না,,তুমি ভাই তরকারি,,, লোকে মনে রাখবে না
Sobiborat jara rong bolchon tara Alla ke mane na
ai sali moja chudas
জাযাকাল্লাহ
হক আলেম মিডিয়ায় না আসায় ভূল তথ্য ছড়ানো হয় যা অনুচিত।
মুর্দা
জাযাকাল্লাহ