অসংখ্য ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্য। এভাবেই @RS Bengali Classroom এর সাথে থেকো। নির্দিষ্ট কোনো টপিকের ওপর ভিডিও দরকার হলে অবশ্যই জানিও। ভালো থেকো, সুস্থ থেকো। 💞🙏
মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্ব বর্তমান। মনুষ্যত্ব আছে বলেই মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী। এই পৃথিবীতে ভিন্ন বিশ্বাসে নানা ধর্মমত বা জাতির উত্থান ঘটলেও সবার উপরে মানুষ সত্য এই তত্ত্বকে অস্বীকার করা যায় না। আমরা নিজেদের মধ্যে ধর্মীয় বা জাতের ভেদাভেদ না করে যদি মানুষ হিসেবে একে অপরের পাশে দাঁড়াই তবে পৃথিবী আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। ধর্ম বা জাতের ভিত্তিতে মানুষের সঙ্গে মানুষের অনর্থক শত্রুতা মোটেই কাম্য নয়। কোনো ধর্মই অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি হিংসা ছড়াতে বলেনি। যুগে যুগে নানান মনীষীরা আমাদের শিখিয়েছেন মানব জাতির শ্রেষ্ঠত্বের কথা। মানবিকতা, সৌভ্রাতৃত্ববোধ, দয়া, মায়া, করুনা, ভালোবাসার সমন্বয়ে মানবজাতিই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি তা বলবার অপেক্ষা রাখে না।
যারা ধর্মকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করে। নিজের প্রয়োজনে মানুষের মধ্যে ধর্মীয় ভেদাভেদ সৃষ্টি করে। তাদের বিরোধিতা করে কবি এই কবিতার মাধ্যমে সবার উপরে মানবধর্ম শ্রেষ্ঠ এই বার্তা দিতে চেয়েছেন।
class 8 bengali (অষ্টম শ্রেণি বাংলা): th-cam.com/play/PL5LKvzh9ftYqP7nyddwOut1E896kmFUmd.html এখানে সব পেয়ে যাবে। প্রতিটা ক্লাসের প্রচুর ভিডিও আছে। প্লে লিস্টে গিয়েও সব পেতে পারো। 💞🙏
ঠুনকো শব্দের অর্থ ভঙ্গুর বা সহজে ভেঙে যায় এমন। ততকালীন সময়ে হিন্দু মুসলিম ধর্মের মানুষের মধ্যে যে জাতিভেদ প্রথা, অস্পৃশ্যতা এগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল। যেমন উচু বর্ণের মানুষ নিম্ন শ্রেণির মানুষকে ছুঁলে জাত যাবে। এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মের মানুষকে ছুঁলে ধর্ম খোয়া যাবে। এই ধরনের ভাবনার বিরোধিতা করে কবির এই উক্তি। ধর্ম বর্মের মতো সহনশীল তা এতটাই ভঙ্গুর নয় যে ছোঁয়া-ছুঁয়ির ছোট্ট ঢিলে ভেঙে যাবে। আর কবির মতে যদি ছুঁলেই জাত-ধর্ম চলে যায়। তবে সে জাত-ধর্ম ঠুনকো। আর এই ঠুনকো জাত-ধর্ম একদিন না একদিন ভাঙতে বাধ্য।
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত 'জাতের বজ্জাতি' কবিতায় কবি আঘাত হেনেছেন সমাজের সেইসব বিভেদকামী মানুষের উদ্দেশ্যে যারা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের সঙ্গে মানুষের শত্রুতা তৈরি করে । কবির দৃষ্টিতে এইসব জাত নিয়ে ব্যবসা করা মানুষেরা জালিয়াত অর্থাৎ অসৎ । জাতিকে নিয়ে এরা জুয়া খেলছে । একের বিরুদ্ধে অপরকে উস্কে দিচ্ছে। কবি বিশ্বাস করেন জাত-ধর্ম বাচ্চা ছেলের হাতের মোয়া নয় যে সহজেই তা কেড়ে নিয়ে নষ্ট করে দেওয়া যেতে পারে। কবির মতে প্রকৃত ধর্ম বর্মের মতো শক্তিশালী। মানবতার শক্তিতে বলিয়ান ছোঁয়াছুঁয়ির সামান্য কারণে সেই ধর্ম ভেঙে যেতে পারে না। আর যদি ছোঁয়াছুঁয়ির কারণে ধর্ম ভেঙে যায় তবে তা আসলে ঠুনকো। 'বজ্জাতি' শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল অভদ্রতা বা অসভ্যতা। আলোচ্য কবিতায় জাত-ধর্ম-বর্ণ নিয়ে ব্যবসা করাকে তথা মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করাকে কবি চরম অভদ্রতামী বা অসভ্যতামী বলে মনে করেছেন। তাইতো বিদ্রোহী কবি প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন তার কবিতার মাধ্যমে।
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত 'জাতের বজ্জাতি' কবিতায় কবি আঘাত হেনেছেন সমাজের সেইসব বিভেদকামী মানুষের উদ্দেশ্যে যারা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের সঙ্গে মানুষের শত্রুতা তৈরি করে । কবির দৃষ্টিতে এইসব জাত নিয়ে ব্যবসা করা মানুষেরা জালিয়াত অর্থাৎ অসৎ । জাতিকে নিয়ে এরা জুয়া খেলছে । একের বিরুদ্ধে অপরকে উস্কে দিচ্ছে। কবি বিশ্বাস করেন জাত-ধর্ম বাচ্চা ছেলের হাতের মোয়া নয় যে সহজেই তা কেড়ে নিয়ে নষ্ট করে দেওয়া যেতে পারে। কবির মতে প্রকৃত ধর্ম বর্মের মতো শক্তিশালী। মানবতার শক্তিতে বলিয়ান ছোঁয়াছুঁয়ির সামান্য কারণে সেই ধর্ম ভেঙে যেতে পারে না। আর যদি ছোঁয়াছুঁয়ির কারণে ধর্ম ভেঙে যায় তবে তা আসলে ঠুনকো। 'বজ্জাতি' শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল অভদ্রতা বা অসভ্যতা। আলোচ্য কবিতায় জাত-ধর্ম-বর্ণ নিয়ে ব্যবসা করাকে তথা মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করাকে কবি চরম অভদ্রতামী বা অসভ্যতামী বলে মনে করেছেন। তাইতো বিদ্রোহী কবি প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন তার কবিতার মাধ্যমে। তাই বলা যায় বিষয়বস্তুর ওপর ভিত্তি করে রাখা কবিতাটির নামকরণ ও কবিতা যথার্থ ও সার্থক।
অর্থাৎ ধর্ম বা জাতের দোহাই দিয়ে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করার চেয়ে কবি সেই জাতকে জাহান্নামে (ইসলাম শাস্ত্র অনুযায়ী নরককে জাহান্নাম বলে) পাঠিয়ে মানব ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন। যে মানবধর্মে কোনো ভেদাভেদ থাকবেনা, সকলের মধ্যে থাকবে মনুষ্যত্ব একে অপরের প্রতি সৌভ্রাতৃত্ববোধ। তাই শুধু মানুষকেই কবি চেয়েছেন আর কিছুর পরোয়া করেননি।
Sir apni onek bhalo bojhan sir ami apnar e moto teacher chai banglar, apni onek bhalo explain koren sob chapter
Thank you sir 😄
একদম ঠিক ক্থা বলেছেন কবি
হ্যাঁ, এটাই তো বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখনীর গুন।
@@RSBengaliClassroom dhonyobad
❤❤❤❤❤❤
কবিতা অনেক বেশি ভালো বলেছে
Darun korechen sir I liked 👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
অসংখ্য ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্য। এভাবেই @RS Bengali Classroom এর সাথে থেকো। নির্দিষ্ট কোনো টপিকের ওপর ভিডিও দরকার হলে অবশ্যই জানিও। ভালো থেকো, সুস্থ থেকো। 💞🙏
🙂🙂🙂🙂🙂🙂🙂
Thank you sir 🎉❤apni khub valo bojhan
Welcome 💞
Thanku sir
Welcome 💞🙏.
আমরা মানুষ জাতি অনুচ্ছেদ
মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্ব বর্তমান। মনুষ্যত্ব আছে বলেই মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী। এই পৃথিবীতে ভিন্ন বিশ্বাসে নানা ধর্মমত বা জাতির উত্থান ঘটলেও সবার উপরে মানুষ সত্য এই তত্ত্বকে অস্বীকার করা যায় না। আমরা নিজেদের মধ্যে ধর্মীয় বা জাতের ভেদাভেদ না করে যদি মানুষ হিসেবে একে অপরের পাশে দাঁড়াই তবে পৃথিবী আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। ধর্ম বা জাতের ভিত্তিতে মানুষের সঙ্গে মানুষের অনর্থক শত্রুতা মোটেই কাম্য নয়। কোনো ধর্মই অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি হিংসা ছড়াতে বলেনি। যুগে যুগে নানান মনীষীরা আমাদের শিখিয়েছেন মানব জাতির শ্রেষ্ঠত্বের কথা। মানবিকতা, সৌভ্রাতৃত্ববোধ, দয়া, মায়া, করুনা, ভালোবাসার সমন্বয়ে মানবজাতিই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি তা বলবার অপেক্ষা রাখে না।
Tnx
Welcome 💞🙏.
Akdom thik
যথাযথআলোচনা করেছেন আপনি
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্য। 💞🙏
Ei kobitar modhe DEA kobi ki barta dite chaiachen???
যারা ধর্মকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করে। নিজের প্রয়োজনে মানুষের মধ্যে ধর্মীয় ভেদাভেদ সৃষ্টি করে। তাদের বিরোধিতা করে কবি এই কবিতার মাধ্যমে সবার উপরে মানবধর্ম শ্রেষ্ঠ এই বার্তা দিতে চেয়েছেন।
Hi
Questiongulor answer din plzz sir
Sir apni duti ganer janmokotha ei golpota theke kichu questions bole deben
হ্যাঁ কিছুদিনের মধ্যেই প্রকাশিত হবে।
Thank
@@RSBengaliClassroom sir upload korechen
Class 8 ar all chapters bojhaben sir pls pls pls pls pls pls
class 8 bengali (অষ্টম শ্রেণি বাংলা): th-cam.com/play/PL5LKvzh9ftYqP7nyddwOut1E896kmFUmd.html
এখানে সব পেয়ে যাবে। প্রতিটা ক্লাসের প্রচুর ভিডিও আছে। প্লে লিস্টে গিয়েও সব পেতে পারো। 💞🙏
Apni class 10 poran
হ্যাঁ।
Life science..কোশচক্রের ইন্টারফেজের দশাগুলির নাম লিখে তাদের বৈশিষ্ট লেখ।
2.ইন্টারফেজে কখন কখন চেক পয়েন্ট পাওয়া যায় তা লেখ।
Eta bole din
Apni Sanskrit koran
ক বি র মতে ধর্ম ঠুনকো হয় কীভাবে?
ঠুনকো শব্দের অর্থ ভঙ্গুর বা সহজে ভেঙে যায় এমন। ততকালীন সময়ে হিন্দু মুসলিম ধর্মের মানুষের মধ্যে যে জাতিভেদ প্রথা, অস্পৃশ্যতা এগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল। যেমন উচু বর্ণের মানুষ নিম্ন শ্রেণির মানুষকে ছুঁলে জাত যাবে। এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মের মানুষকে ছুঁলে ধর্ম খোয়া যাবে। এই ধরনের ভাবনার বিরোধিতা করে কবির এই উক্তি।
ধর্ম বর্মের মতো সহনশীল তা এতটাই ভঙ্গুর নয় যে ছোঁয়া-ছুঁয়ির ছোট্ট ঢিলে ভেঙে যাবে। আর কবির মতে যদি ছুঁলেই জাত-ধর্ম চলে যায়। তবে সে জাত-ধর্ম ঠুনকো। আর এই ঠুনকো জাত-ধর্ম একদিন না একদিন ভাঙতে বাধ্য।
কবিতাটির প্রশ্নও উত্তর দিন 🙏
ভারতজোড়া কি পড়ে আছে
Eta bole din
ভারত জোড়া বাসি মড়া পড়ে আছে। আসলে ধর্মীয় ভেদাভেদের কবলে পড়ে প্রকৃত মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর তাই কবির এমন মন্তব্য।
@@RSBengaliClassroom sir apni history koran
Class 7 history (সপ্তম শ্রেণি ইতিহাস): th-cam.com/play/PL5LKvzh9ftYrbOcT3614MOf0eU82jd4TO.html
সার ২৪ মে ওটা ২৫ মে নয়
ভাবাথ টা কি ভাবে লিখবো
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত 'জাতের বজ্জাতি' কবিতায় কবি আঘাত হেনেছেন সমাজের সেইসব বিভেদকামী মানুষের উদ্দেশ্যে যারা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের সঙ্গে মানুষের শত্রুতা তৈরি করে । কবির দৃষ্টিতে এইসব জাত নিয়ে ব্যবসা করা মানুষেরা জালিয়াত অর্থাৎ অসৎ । জাতিকে নিয়ে এরা জুয়া খেলছে । একের বিরুদ্ধে অপরকে উস্কে দিচ্ছে। কবি বিশ্বাস করেন জাত-ধর্ম বাচ্চা ছেলের হাতের মোয়া নয় যে সহজেই তা কেড়ে নিয়ে নষ্ট করে দেওয়া যেতে পারে। কবির মতে প্রকৃত ধর্ম বর্মের মতো শক্তিশালী। মানবতার শক্তিতে বলিয়ান ছোঁয়াছুঁয়ির সামান্য কারণে সেই ধর্ম ভেঙে যেতে পারে না। আর যদি ছোঁয়াছুঁয়ির কারণে ধর্ম ভেঙে যায় তবে তা আসলে ঠুনকো।
'বজ্জাতি' শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল অভদ্রতা বা অসভ্যতা। আলোচ্য কবিতায় জাত-ধর্ম-বর্ণ নিয়ে ব্যবসা করাকে তথা মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করাকে কবি চরম অভদ্রতামী বা অসভ্যতামী বলে মনে করেছেন। তাইতো বিদ্রোহী কবি প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন তার কবিতার মাধ্যমে।
ভারতবর্ষের কয়েকটা জাতির নাম লেখ।
মারাঠা, দ্রাবিড় প্রভৃতি।
@@RSBengaliClassroom sir Hindu Jati bouddha Jati hobe
হিন্দু,বৌদ্ধ এগুলি ধর্ম।
Sir, কবিতার সার্থকতা কীভাবে লিখবো ?
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত 'জাতের বজ্জাতি' কবিতায় কবি আঘাত হেনেছেন সমাজের সেইসব বিভেদকামী মানুষের উদ্দেশ্যে যারা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের সঙ্গে মানুষের শত্রুতা তৈরি করে । কবির দৃষ্টিতে এইসব জাত নিয়ে ব্যবসা করা মানুষেরা জালিয়াত অর্থাৎ অসৎ । জাতিকে নিয়ে এরা জুয়া খেলছে । একের বিরুদ্ধে অপরকে উস্কে দিচ্ছে। কবি বিশ্বাস করেন জাত-ধর্ম বাচ্চা ছেলের হাতের মোয়া নয় যে সহজেই তা কেড়ে নিয়ে নষ্ট করে দেওয়া যেতে পারে। কবির মতে প্রকৃত ধর্ম বর্মের মতো শক্তিশালী। মানবতার শক্তিতে বলিয়ান ছোঁয়াছুঁয়ির সামান্য কারণে সেই ধর্ম ভেঙে যেতে পারে না। আর যদি ছোঁয়াছুঁয়ির কারণে ধর্ম ভেঙে যায় তবে তা আসলে ঠুনকো।
'বজ্জাতি' শব্দের আক্ষরিক অর্থ হল অভদ্রতা বা অসভ্যতা। আলোচ্য কবিতায় জাত-ধর্ম-বর্ণ নিয়ে ব্যবসা করাকে তথা মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করাকে কবি চরম অভদ্রতামী বা অসভ্যতামী বলে মনে করেছেন। তাইতো বিদ্রোহী কবি প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছেন তার কবিতার মাধ্যমে। তাই বলা যায় বিষয়বস্তুর ওপর ভিত্তি করে রাখা কবিতাটির নামকরণ ও কবিতা যথার্থ ও সার্থক।
@@RSBengaliClassroom thanku 🤩
সারমর্ম টাও এভাবে লিখে দিলে ভালো হতো ।
এই উত্তরটি যেভাবে লিখে দেওয়া হয়েছে লাস্ট লাইন বাদে সারমর্ম হিসেবে এটিই লিখে দাও।
মানুষ থাকলে কবি কাউকে পরোয়া করেন না ❓
অর্থাৎ ধর্ম বা জাতের দোহাই দিয়ে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করার চেয়ে কবি সেই জাতকে জাহান্নামে (ইসলাম শাস্ত্র অনুযায়ী নরককে জাহান্নাম বলে) পাঠিয়ে মানব ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছেন। যে মানবধর্মে কোনো ভেদাভেদ থাকবেনা, সকলের মধ্যে থাকবে মনুষ্যত্ব একে অপরের প্রতি সৌভ্রাতৃত্ববোধ। তাই শুধু মানুষকেই কবি চেয়েছেন আর কিছুর পরোয়া করেননি।
Moa mane ki sir ?
জাতের বজ্জাতি কবিতায় কবি কি বার্তা দিয়েছেন?
Apni Ek to Bhalo Kore bolen Kobita
ধন্যবাদ💞🙏..
কবিতাটি কোন কাব্য গ্রন্থপ্রকাশিত
বিষের বাঁশি
ধন্যবাদ sir । এভাবে আমাদের পাশে থাকবেন 👍
সবসময় আছি। 💞🙏
Pagal sir.
Pagal sir Pagla sir..